একসাথে তিন তালাক দিলে কত তালাক হবে?? রাগের মাথায় তালাক দিলে হবে কিনা | Ek Sathe Tin Talak
Вставка
- Опубліковано 27 сер 2024
- শায়েখ হাবিবুর রহমান জিশান হুজুরের যোগাযোগ করুন 01609885508
* যারা প্রথম থেকে কুরআন শিখতে চান- • বয়স্কদের কুরআন শিক্ষা
* নামাজের মাসআলাহ - • নামাজের মাসয়ালা
* শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের আলোচনা - • শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক ব...
* তালাকের মাসয়ালা - • তালাকের মাসয়ালা
একসাথে তিন তালাক দিলে কত তালাক হবে
রাগের মাথায় তালাক দিলে হবে কিনা
Ek Sathe Tin Talak
ফতুয়ার জন্য যোগাযোগ করুন
০১৬০৯ ৮৮৫৫ ০৮
আমার দরকার
Hi
হুজুৰ আমাৰ fotuya লগে
হুজুর আমার সংসারটা আপনি বাচালেন আপনাকে আল্লাহ নেক হায়াত দিক
হুজুর আপনি আমার বাচ্চাটাকে এতিম হওয়ার থেকে রক্ষা করছেন আল্লাহর অশেষ নেট আপনার উপর ধাবিত হবে আপনার এই জ্ঞানের মাধ্যমে আমি আমার সংসারটা ফিরে পাবো 😢😢😢
হুজুর এর বাপের ক্ষমতা নাই, আল্লাহর রহমতে এই বার্তা আল্লাহ আপনার কাছে পৌঁছে দিয়েছেন
বউকে তালাক দেওয়ার সময় মনে থাকে না? আপনি যতই মাসআলা ঘুরান লাভ হবে না। কারন, যদি কেউ কাউকে এক সাথে ৩টি থাপ্পড় মারে তাহলে কি আপনি বলবেন যে একটি থাপ্পড় মেরেছে?
@@mdibrahimkhalil1861আপনার কথা ঠিক আসে । আবার যদি আপনাকে সকালে ১০০ টা বেতের বারি দেওয়া হয়। বিকালে আবার ১০০ টা রাতে আবার ১০০ টা। তাহলে আপনি কি বলবেন।। আপনাকে কতবার মারা হইসে। আপনি বলবেন ৩ বার। সকালে বিকালে রাতে।
@@mdibrahimkhalil1861 jukti diye islam colena
আলহামদুলিল্লাহ হুজুর মহান আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক আমিন আপনি আমাকে দূর চিন্তা দেখে রক্ষা করলেন মহান আল্লাহ আপনাকে সুস্থতা দান করুক আমিন
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
আমি আপনার কথায়। খুশি হলাম
আসসালামুয়ালিকুম আমার স্ত্রী সালিশের মাধ্যমে খোলাতালার নেয় এবং এক বছর হয়ে গেছে লিখিতভাবে এক তালাক দুই তালাক বাইন তালাক শিখিয়ে দিলেন হুজুর আমি উচ্চারণ করেছি আমার স্ত্রী এখন আমার কাছে আসতে চায় আমি কি তাকে গ্রহণ করতে পারব
আলহামদুলিল্লাহ
সুবাহানআল্লাহ
Alhamdulillah ami o fire pabo amar sogsar
এক সাথে 3 তালাক বলে ডিভোর্স পেপারে সাইন করা হয়েছে,,,,, ডিভোর্স এর 4 বছর পর সামী নিতে চাইলে যাওয়া যাবে কি না ,,,,,মেয়ে টার আর বিয়ে হয় নি,,,,, প্লিজ একটু জানাবেন ,,,,
Ji hojor ei posner ansr taa den
উত্তর দেন দয়া করে
০১৬০৯৮৮৫৫০৮
Hi hello
Hujor ami khub bipode porechi.... 😭😭😭😭ek sate 3 talak ekhn kichu kichu hujor ra talak bole ghonno korche.... Ekhn hujor amr songsar ta ses hoye jacche 😭😭😭 hujor ektu jugajog korte parmu apnar sate
Allhamdulillah
আসসালামু আলাইকুম। যদি কোন পুরুষ তার স্ত্রীকে এক বারে তিন তালাক দেয় ঔ পুরুষ হাদিস ক্লিয়ার না হয়ে অন্যের কথায় বিয়ে করে নেয়। পরবর্তী ৮ বছর পর আবার রাগের মাথায় ৩ + ৩ মোট ছয়বার বলে দেয় সে ক্ষেত্রে কি ২ বার গন্য হবে নাকি ৩ বার গন্য হবে যদিও সে প্রথম বার বলার পর নতুন করে বিয়ে করছিল? মেহেরবানি করে বিষয়টি বুঝিয়ে দিবেন। আসসালামু আলাইকুম
উল্লেখ যে তাদের মধ্যে সাধারণ বিষয় নিয়ে মনমালিন্য হয়। আবার ১ দিন পর বা তার আগেই ঠিক হয়ে যায়। স্বামি রাগ করলে তার হিতাহিত জ্ঞান ধরে রাখতে পারে না বলেই এমন সমস্যা হয়েছে। এখনো তারা কেউ কাউকে ছাড়তে রাজি নয়। এমন পর্যায় এসে স্বামী স্পষ্ট হাদিস জানতে পেরেছে। মেহেরবানি করে বিষয়টি জানাবেন😥
Amar sami amak ek sathe 3 talak dice.. Tahole ki amra ekhon abar savabik vabe songsar korte parbo kina??? Plz ekto bolben!!!
মুফতি হাবিবুর রহমান জিসান
০১৬০৯৮৮৫৫০৮
1 talak 2 talak 3 talak bolle ki 1 talak hbe naki 3 talak hbe?
আসালামুআলাইকুম হুজুর আমি আপনার সাথে কথা বলবো কিভাবে
হুজুরের সাথে কথা বলুন - 01609885508
৩ মাসে ৩ তালাক দিয়ে ফেললে ১/২ বছর পর কি ঐ স্বামী তার স্ত্রীকে পুনরায় বিবাহ করতে পারবেন?
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
ওস্তাদ,
আসসালামু আলাইকুম
আমি ১ বছর আগে বলেছিলাম আমি তোমার সাথে আর থাকব না
পরে আবার সংসার করি আরও ১ বছর
পরে আবার রাগারাগি বাধে
আবার বলেছি আমার আর থাকার ইচ্ছা নেই
তারপর আবার ৯ মাস সংসার করি
এবার আবারও রাগারাগি হয়েছে
এবার বলেছি তুই সাধীন,তুই মুক্ত
এই সাধীন আর মুক্ত বলেছি তালাকের জন্য নয়
বলেছি কারন বাইরে ঘুরতে যায়, দেরীবকরে আসে, রাতে ব্যয়ামের জন্য হাটাহাটি করে সেই উদ্দেশ্য।
এখন আমাদের কি তালাক হয়ে গিয়াছে?
আমি কিনতু তাকে মনের থেকে ভালবাসি।
আমার বউ ভাবছে তালাক হয়ে গেছে? আমি কি করব?
আসসালামু আলাইকুম হুজুর হাজবেন্ড দেশের বাইরে থাকে মেছেজ করে যা তালাক লেখে এটা হয়নি বিদায় সে আবারও তার বন্ধুর কাছে ৩ বার বলে মেছেজ করে তাহলে কি তালাক আমি প্লিজ জানাবেন
জি
আলহাদুলিল্লাহ
আমি ও আমার বউ লুকাই বিয়ে করি। তার পর মেয়ের মা আমাদের তালাক নেয়, এক সাথে ৩ তাকাক দিয়। তার পর আমার বউ আমার বাসায় চলে আসে, ২৬ দিন পরে, তারপর আমার বাসার মানুষ আবার আবার আমদের বিয়ে দেয়। এখন সে তো আমার জন্য বৈধ, কিন্তু কোনটা বিয়ে আমার ১ম টা না ২য় টা। জানাবেন দয়া করে
vai apnar Number ta den plz akta jibon bacabo
হুজুর আমি প্রবাসে থেকে ফোনে আমার স্ত্রীকে এক সাথে তিন তালাক দিয়ে ফেলেছি । কিন্তূ সবটাই রাগের মাথায় করে ফেলেছি। তাহলে কি আমি আমার স্ত্রীর সাথে সংসার করতে পারবো ।। Plz উত্তর দেবেন
@alislammediatv
• 1 second ago
মুফতী হাবিবুর রহমান জিশান
০১৬০৯৮৮৫৫০৮
এই নাম্বার ফোন করেছিলাম কিন্তূ লাগেনি
Plz whatapps number দেন
Plz আপাতত এখানেই কমেন্ট করে কিছুটা বলে যান । এতে আমার অনেক উপকার হবে plz সঠিক টা জানাবেন
হুজুর, আপনে,জীবন, বাছালেন,
Amar jibon ooo bacalo
Hii
হুজুর আম্মুকে এক তালাক দু তালাক তিন তালাক না বলে একেবারে বলে দিছে তিন তালাক বলে দিল,এইটা কি তালাক হবে,একটু বলেন
মুফতি হাবিবুর রহমান জিশান
01609885508
এই অনলাইনের ফাতওয়া গ্রহন করা হারাম
যারা অফ লাইনে ফতোয়া দেয় তারা কি বাইবেল পড়ে ফতোয়া দেয় নাকি এই সব কিতাব থেকে ফতোয়া দেয় জানাবেন?
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
তুই মুসলিম না তর র্ধম চেয়ে হিন্দু ধর্ম অনেক ভালো