খুবই সুন্দর তথ্য মুগ্ধ হয়ে শোনার মতো,আসলে আমাদের ভারতীয় তথা বাংলার ইতিহাস এত সম্বৃদ্ধ ডেকে আরো পাঁচ জনকে শুনিয়ে দেওয়ার মতো কিন্তু আমরা এই যুগে এসে আমাদের সকল চেতনা এবং প্রচেষ্টা কে গ্রাস করেছে মেকী তথ্য প্রযুক্তি,আর পোশাকী দেখানে পণা, একা বলতে যাওয়াটাও বিপদ তার আগেই অপসংস্কৃতির চোখ টাটাতে শুরু করবে .... গ্রাহ্য করি না যা সুন্দর এবং সাবেকী অবশ্যই তার গুণগান গাইব... সিমলা ব্যায়াম সমিতি 1926 সালে কলকাতায় সার্বজনীন শারদীয়া দূর্গোৎসব এর প্রচলন করে...এর সঙ্গে স্বামী বিবেকানন্দ,নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস জড়িত ছিলেন,...স্বাধীনতা সংগ্রামীদের কে এই পূজোর মাধ্যমেই ব্রিটিশ দের বিরুদ্ধে গর্জে ওঠার মোক্ষম মন্ত্র টি কে ঝালিয়ে নেওয়া হতো, মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ কে মূর্তিমান মূর্তময়ীতে পূর্ণতা দেওয়া হয়েছিল এই সিমলা ক্লাবের দূর্গা প্রতিমাকে খাদির দেশীয় কাপড় পরিয়ে.... ঘটনাটির সঙ্গে একাত্ম হতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি, আমাদের বাংলার এধরনের আরো জাতীয় ইতিহাস শুনতে চাই ... যারা এই তথ্য টি সামনে নিয়ে এলেন তাদের কে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা... জয় হিন্দ, বন্দে মাতরম, জয় দূর্গা মাতা কী
@@srijitkundu3756 এই তথ্য বেশ কিছু জায়গাতে আছে। কলকাতাতে প্রথম সর্বজনীন দুর্গাপুজো হয় ১৯১০ সালে। ভবানীপুরে বলরাম বোস ঘাটে সনাতন ধর্মোৎসাহিনী সভার উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়। দুর্গাপুজো নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকাতে লেখার সুবাদে নিজেকে এই নিয়ে বেশ পড়াশুনো করতে হয়েছে। সিমলা ব্যায়াম সমিতির পুজো নিঃসন্দেহে খুবই ঐতিহ্যশালী পুজো, তবে কলকাতার প্রথম সর্বজনীন পুজো নয়। বলরাম বোস ঘাটের সেই পুজো আজও হয়। গিয়ে দেখে আসতে পারেন, তাদের নথিপত্রও আছে। ঐ পুজোতেই 'সর্বজনীন' শব্দটি ব্যবহৃত হয়।
Khub bhalo laglo.
খুবই সুন্দর তথ্য মুগ্ধ হয়ে শোনার মতো,আসলে আমাদের ভারতীয় তথা বাংলার ইতিহাস এত সম্বৃদ্ধ ডেকে আরো পাঁচ জনকে শুনিয়ে দেওয়ার মতো কিন্তু আমরা এই যুগে এসে আমাদের সকল চেতনা এবং প্রচেষ্টা কে গ্রাস করেছে মেকী তথ্য প্রযুক্তি,আর পোশাকী দেখানে পণা, একা বলতে যাওয়াটাও বিপদ তার আগেই অপসংস্কৃতির চোখ টাটাতে শুরু করবে .... গ্রাহ্য করি না যা সুন্দর এবং সাবেকী অবশ্যই তার গুণগান গাইব... সিমলা ব্যায়াম সমিতি 1926 সালে কলকাতায় সার্বজনীন শারদীয়া দূর্গোৎসব এর প্রচলন করে...এর সঙ্গে স্বামী বিবেকানন্দ,নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস জড়িত ছিলেন,...স্বাধীনতা সংগ্রামীদের কে এই পূজোর মাধ্যমেই ব্রিটিশ দের বিরুদ্ধে গর্জে ওঠার মোক্ষম মন্ত্র টি কে ঝালিয়ে নেওয়া হতো, মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ কে মূর্তিমান মূর্তময়ীতে পূর্ণতা দেওয়া হয়েছিল এই সিমলা ক্লাবের দূর্গা প্রতিমাকে খাদির দেশীয় কাপড় পরিয়ে.... ঘটনাটির সঙ্গে একাত্ম হতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি, আমাদের বাংলার এধরনের আরো জাতীয় ইতিহাস শুনতে চাই ... যারা এই তথ্য টি সামনে নিয়ে এলেন তাদের কে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা... জয় হিন্দ, বন্দে মাতরম, জয় দূর্গা মাতা কী
Thanks for sharing ❤
Joy baba Mohadev Durga Puja Ganpati Bappa Pronam we want justice
Great
Khub Sundor ☺️
আপনাদের ক্লাব আসা করি মমতার থেকে টাকা'র অবদান নিয়ে পুজো করছে না 🙏🙏.
❤❤
Jai Netaji
🙏🙏🙏🧡🙏🙏🙏
কাশিম বাজারের রাজা হরিনাথ কলকাতায় প্রথম সর্বজনীন পুজোর প্রবর্তক ১৮৩২. তবে প্রকৃত অর্থে সর্বজনীন দুর্গাপুজোর সূচনা ১৯১০ সালে ।
Proman dite parle ektu club e ese jogajog kore jaben plss
'কলকাতার প্রথম সর্বজনীন'এই তথ্যটা কোথা থেকে পেলেন?? সঠিক জেনে হেডলাইন করুন
Tobe k prothom Sarbajanin apni ektu proof somet club e ese joma kore jaben plss
@@srijitkundu3756 এই তথ্য বেশ কিছু জায়গাতে আছে। কলকাতাতে প্রথম সর্বজনীন দুর্গাপুজো হয় ১৯১০ সালে। ভবানীপুরে বলরাম বোস ঘাটে সনাতন ধর্মোৎসাহিনী সভার উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়। দুর্গাপুজো নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকাতে লেখার সুবাদে নিজেকে এই নিয়ে বেশ পড়াশুনো করতে হয়েছে। সিমলা ব্যায়াম সমিতির পুজো নিঃসন্দেহে খুবই ঐতিহ্যশালী পুজো, তবে কলকাতার প্রথম সর্বজনীন পুজো নয়। বলরাম বোস ঘাটের সেই পুজো আজও হয়। গিয়ে দেখে আসতে পারেন, তাদের নথিপত্রও আছে। ঐ পুজোতেই 'সর্বজনীন' শব্দটি ব্যবহৃত হয়।
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉
তথ্যগত ভুল আছে।
❤🙏🙏❤🙏🙏🙏🙏