আগেই বলি এই গল্প আমার বন্ধুর কাছে শোনা ভৌতিক গল্প: "রাতের ছায়া" রাত গভীর। নির্জন রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছিল রাফি। চারপাশে শুধু ঝোপঝাড় আর দূরে একটা পুরোনো বাড়ি দেখা যাচ্ছিল। হঠাৎ ঝোপের মধ্যে থেকে একটা শব্দ হলো-সুমসুম শব্দ, যেন কেউ পা টেনে হাঁটছে। রাফি থেমে গেল। চারদিকে তাকিয়ে কিছু দেখতে পেল না। আবার হাঁটতে শুরু করল। এবার স্পষ্ট শুনতে পেল, কেউ পেছন থেকে ধীরে ধীরে আসছে। ভয় পেয়ে দ্রুত হাঁটতে লাগল। পেছনে তাকিয়ে দেখল-একটা সাদা ছায়া তার দিকে আসছে! ছায়াটার মুখ দেখা যাচ্ছিল না, শুধু দীর্ঘ লম্বা হাত দুইপাশে ছড়ানো। রাফি দৌড়াতে শুরু করল। হঠাৎ একটা ঠাণ্ডা হাত তার কাঁধে পড়ল। পেছনে তাকাতেই দেখল, লম্বা চুলে ঢাকা মুখ, গাঢ় লাল চোখ তার দিকে তাকিয়ে আছে। কোনো শব্দ নেই, শুধু শ্বাসের আওয়াজ। রাফি চিৎকার করতে চাইল, কিন্তু গলা দিয়ে শব্দ বের হলো না। পরদিন ভোরে, পথচারীরা রাস্তার ধারে অচেতন অবস্থায় রাফিকে পেল। তার মুখ সাদা হয়ে গিয়েছিল, চোখে ছিল ভয়ের ছাপ। জেগে উঠে সে শুধু বলল, "সে আসছে... সে এখনো আসছে..." কেউ জানে না সেই ছায়া আসলে কী ছিল, কিন্তু অনেকেই বলে, রাতে সেই পথ দিয়ে গেলে পেছন থেকে কারো শ্বাস নেওয়ার শব্দ শোনা যায়।
আগেই বলি এই গল্প আমার বন্ধুর কাছে শোনা ভৌতিক গল্প: "ভয়ংকর কুয়ো" রাতের বেলা রাফি গেল গ্রামের পুরোনো ভাঙা এক বাড়িতে। গ্রামে শোনা যায়, বাড়িটা অভিশপ্ত। কিন্তু রাফি ভয় পায় না। বাড়ির ভেতর ঢুকে চারপাশ দেখছে। হঠাৎ নিচতলা থেকে কান্নার শব্দ এল-একটা মেয়ের কান্না। রাফি এগিয়ে গেল শব্দের দিকে। দেখল, একটা পুরোনো কুয়োর মুখ খোলা। তখনই পিছন থেকে ঠাণ্ডা বাতাস এলো। পেছনে তাকিয়ে দেখল, সাদা কাপড়ে মোড়া লম্বা চুলের এক মেয়ে। তার লাল জ্বলজ্বলে চোখ রাফির দিকে তাকিয়ে আছে। মেয়েটি বলল, "তুমি কেন এসেছ? এখন আর ফিরে যেতে পারবে না!" রাফি দৌড়াতে চাইল, কিন্তু দরজা বন্ধ! পিছনে তাকিয়ে দেখল, মেয়ে একদম তার পেছনে। মেয়েটি হাসতে হাসতে ফিসফিস করে বলল, "এখন তুমিও আমার মতো হবে!" পরদিন সকালে গ্রামবাসী বাড়িতে গিয়ে রাফিকে কুয়োর ধারে অজ্ঞান অবস্থায় পায়। জ্ঞান ফিরলে সে শুধু বলে, "সে আমাকে ছাড়বে না... সে আমাকে ছাড়বে না..." আজও রাতে ওই বাড়ি থেকে শোনা যায় মেয়েটির হাসি আর রাফির কণ্ঠ, "আমাকে বের করো... আমাকে বের করো..."
ভৌতিক গল্প: "ভূতের কলিংবেল" রাত তখন প্রায় ১১টা। শহরের শেষ প্রান্তে ছোট একটি ফ্ল্যাটে একা থাকেন রাফি। অফিস থেকে ফিরে ফ্রিজ থেকে ঠান্ডা পানির বোতল বের করে গ্লাসে ঢাললেন। ক্লান্ত শরীরে সোফায় হেলান দিয়ে বসতেই হঠাৎ দরজার কলিংবেলের শব্দ শোনা গেল- টিং টং! রাফি চমকে গেল। এত রাতে কে আসবে? তিনি দ্বিধায় পড়লেন। ধীরে ধীরে উঠে গিয়ে দরজার চোখ (পীপহোল) দিয়ে বাইরে তাকালেন। কেউ নেই! "এটা কে মজা করছে?"-বিরক্ত মুখে বললেন রাফি। ভাবলেন হয়তো পাড়ার কোনও দুষ্ট ছেলের কাজ। তিনি আবার ফিরে এসে বসতেই টিং টং! টিং টং! এবার রাফি রেগে গেলেন। দ্রুত দরজা খুলে দিলেন। বাইরে তাকিয়ে দেখলেন, পুরো বারান্দা ফাঁকা। নিচতলায় নামার সিঁড়ি অন্ধকারে ঢাকা। কনকনে ঠান্ডা বাতাস গায়ে লাগতেই শিরদাঁড়া দিয়ে কাঁপুনি বয়ে গেল। "কে আছিস এখানে? বের হ!"-চিৎকার করলেন তিনি। কিন্তু কোনও উত্তর এল না। রাফি খেয়াল করলেন, দরজার সামনে ভেজা পায়ের ছাপ। কিন্তু ছাপগুলো দরজা থেকে দূরের দিকে নয়, বরং দরজার দিকেই আসছে, যেন কেউ বাইরে থেকে ভিতরে ঢুকেছে। রাফি ধীরে ধীরে পেছনে তাকালেন। তার বুকের ভেতর হৃদস্পন্দন বেড়ে গেল। কেউ কি ভেতরে ঢুকল? ঘরের বাতিটা হঠাৎ ঝিমঝিম করে জ্বলতে লাগল। মনে হলো বাতিটা যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যাবে। রাফি দ্রুত দরজা বন্ধ করে তালা লাগিয়ে দিলেন। বুক ধড়ফড় করতে লাগল। মনে মনে ভাবলেন, হয়তো তার দৃষ্টিভ্রম হয়েছে। সে যখন সোফায় ফিরে এল, তখন আবার টিং টং! টিং টং! রাফি ভয় পেয়ে গেল। এবার আর দরজা খুলতে ইচ্ছা হলো না। পীপহোল দিয়ে দেখলেন-সামনে দাঁড়িয়ে আছে সাদা পোশাক পরা একজন মহিলা! চুলগুলো এলোমেলো, মাথাটা একপাশে হেলানো, মুখ দেখা যাচ্ছে না। রাফি এক ঝটকায় পেছনে সরে গেল। শরীর ঘামতে শুরু করল। তিনি ফোন বের করে বন্ধুকে কল দিতে গেলেন, কিন্তু মোবাইলে কোনও নেটওয়ার্ক নেই! হঠাৎ করেই আবার টিং টং! টিং টং! টিং টং! এবার তো মনে হলো, কেউ কলিংবেলে আঙুল চেপে ধরে রেখেছে। রাফি ভয়ে ভেতর থেকে চিৎকার করে বললেন, "কে আপনি? কী চান?" একটা ফিসফিস শব্দ শোনা গেল, "আমি ভিতরে আসব... আমাকে ভিতরে ঢুকতে দাও..." রাফি পেছনের দেয়ালে ঠেস দিয়ে দাঁড়ালেন। গলা দিয়ে কোনও শব্দ বের হলো না। দরজার ফাঁক দিয়ে নিচে দেখলেন, সেখানে কারও পা নেই! বাতি তখন ঝিমঝিম করতে করতে হঠাৎ নিভে গেল। ঘর অন্ধকারে ডুবে গেল। রাফি মোবাইলের ফ্ল্যাশলাইট জ্বালাতে গেলেন, কিন্তু মোবাইল বন্ধ হয়ে গেছে! ঘরের নিস্তব্ধতা আরও ভারী হলো। কিছুক্ষণ পর পেছন থেকে শীতল একটা শ্বাস গলায় লাগল। কেউ একজন খুব কাছে দাঁড়িয়ে আছে! রাফি ঘাড় ঘুরিয়ে পেছনে তাকাতেই ভীষণ ভয়ে চিৎকার করে উঠলেন। কারণ তার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছে সেই সাদা পোশাকের মহিলা-বড় বড় চোখ, ফাঁকা ফাঁকা চাহনি, ঠোঁটে একটুখানি হেসে বলল, "তোমাকে তো বলেছিলাম, আমি ভিতরে ঢুকব!" পরদিন সকালে রাফিকে তার বন্ধুরা বাসায় খুঁজতে আসে। দরজা ভেতর থেকে বন্ধ। দরজা ভেঙে ঢুকে দেখে রাফি সোফায় পড়ে আছে-মুখটা হা করে, চোখ দুটি ফ্যালফ্যাল করে খোলা। ঠোঁটে একধরনের আতঙ্কের ছাপ। লোকজন বলে, ঐ ফ্ল্যাটে কয়েক বছর আগে এক নারী আত্মহত্যা করেছিল। তখন থেকেই মাঝেমধ্যে রাতে "টিং টং" শব্দ শোনা যায়, কিন্তু দরজা খুললে কেউ থাকে না
আসসালামু আলাইকুম আমি রাবাব আমি একটা সত্য ঘটনা বলবো। আমি এক দিন রাস্তা দিয়ে হেটে যাস ছিলাম। তারপর দেখি যে একজন ১৪ বছরের মেয়ে আমি নাম জিগাসা করলাম ওই মেয়ে তার নাম হলো আয়িনা তারপর ওই মেয়েটা আমার মারতে যাছ ছিল তারপর আমার বড় ভাই এসে মেয়েটা কে মারলো তারপর আমি আর আমার বড় ভাই মিলে বাসাই চলে গিয়ে ছিলাম। আমাদের বাড়ি পাহাড়ে। যারা পাহাড়ে থাকেন।তাহলে খুব খুব সাবধানতা করে থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ। আসসালামু আলাইকুম।আর ভাই এ Video এর পারট ২ লাগবে।
Assalamu alaikum Bhaiya Amar nam:forhadul islam rishad Amar antir shate ai gotona gotese Sha barita thake ak din tar washroom je ta hoi ter baba teka niye jai sha dekha akte agun jukto jin shorir niye hatse sha kawke kisu bola na tar por shai agun jukto jin amader o arak joner gore giye bola pan dow khele pan dow kintu amre kichu boli na kintu onno oi barir manush boye bole pan nai tarpor sha gumia jai shokela dekha oi kharap jin ter varer wall gol kore bange ter seleke niye jai Ati ami amar antir mukhe shunesi💀💀
ভিডিওর নামটা পড়ার পড়েই আমার আর গল্প গুলো শুনার সাহস হচ্ছিল না। আবার গল্প গুলো শুনার ইচ্ছে ও হয়। তাই গল্প গুলো শুনি। কিন্তু এখন আমার ভয় লাগছে। কারণ আমার বাড়িতে ৩ টা পুকুর রয়েছে। আর তিনটাই আমার ঘর থেকে বেশি দূরে না। এই ৩ টা পুকুরেরই আলাদা আলাদা গল্প আছে। তাই আরও বেশি ভয় করছে।
আগেই বলি এই গল্প আমার বন্ধুর কাছে শোনা ভৌতিক গল্প: "রাতের ছায়া"
রাত গভীর। নির্জন রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছিল রাফি। চারপাশে শুধু ঝোপঝাড় আর দূরে একটা পুরোনো বাড়ি দেখা যাচ্ছিল। হঠাৎ ঝোপের মধ্যে থেকে একটা শব্দ হলো-সুমসুম শব্দ, যেন কেউ পা টেনে হাঁটছে। রাফি থেমে গেল। চারদিকে তাকিয়ে কিছু দেখতে পেল না।
আবার হাঁটতে শুরু করল। এবার স্পষ্ট শুনতে পেল, কেউ পেছন থেকে ধীরে ধীরে আসছে। ভয় পেয়ে দ্রুত হাঁটতে লাগল। পেছনে তাকিয়ে দেখল-একটা সাদা ছায়া তার দিকে আসছে! ছায়াটার মুখ দেখা যাচ্ছিল না, শুধু দীর্ঘ লম্বা হাত দুইপাশে ছড়ানো।
রাফি দৌড়াতে শুরু করল। হঠাৎ একটা ঠাণ্ডা হাত তার কাঁধে পড়ল। পেছনে তাকাতেই দেখল, লম্বা চুলে ঢাকা মুখ, গাঢ় লাল চোখ তার দিকে তাকিয়ে আছে। কোনো শব্দ নেই, শুধু শ্বাসের আওয়াজ। রাফি চিৎকার করতে চাইল, কিন্তু গলা দিয়ে শব্দ বের হলো না।
পরদিন ভোরে, পথচারীরা রাস্তার ধারে অচেতন অবস্থায় রাফিকে পেল। তার মুখ সাদা হয়ে গিয়েছিল, চোখে ছিল ভয়ের ছাপ। জেগে উঠে সে শুধু বলল, "সে আসছে... সে এখনো আসছে..."
কেউ জানে না সেই ছায়া আসলে কী ছিল, কিন্তু অনেকেই বলে, রাতে সেই পথ দিয়ে গেলে পেছন থেকে কারো শ্বাস নেওয়ার শব্দ শোনা যায়।
Vaiya part 5 taratari diyo please 😩
Grame akhon 12:00 baje ar akhane onek ondhokar. Khubi voyonkor
ভাগ্যটা ভালো আপনারা গল্পগুলো শীতকালে বলতেছেন 😅 এখন ভয় পাইলেই কম্বলমুড়ি দিয়ে থাকি😂 গরমকালে জে কি করতাম আল্লাই জানে 😅
Asolei 😂
Asolei 😂
সব ঘটনাটি অনেক ভয়ানক ছিল
আরু পাট চাই তারাতাড়ি ❤❤❤😊😊😊
আমি ঘটনা গুলো দিতে পারি না বলে নাহলে 😅 দিতাম 😊
Vaiya Bhuter Golpo gola onk sondor hoi and next part 5 onk taratari dewr try koiren 🖤😊
Ok
@@EBFBHAILIVE সেই ছিল 😩 ভাইয়া ভয় ও পাইছি 😢তাও দেখছি ভালো লাগে তাই 😊
Vai aro video chai amer bari sofiq vai bari satha apnadar team mamber🎉🎉❤
12 টা😮😮
ভাই EBF ভাই আসে না কেন
আবারো চলে আসলাম ভাই আপনার ভিডিও দেখার জন্য 😊
রাত ১১টা বাজে আপনার এই ভিডিও দেখতেছি, অনেক ভয় লাগতেছে 😰
Ami 11:10
Same❤
Sm bro
Ami 12:30pm Ami sesh😰😱
Brh 1 tah bajeh ami vdo tah dektesi 😌
3:04 amra tangil nodir pare thaki 😢😢😢
😮
সব ঘটনাটি অনেক ভয়ানক ছিল
আরু পাট চাই তারাতাড়ি 👹👹👹😊😊😊
☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢
আগেই বলি এই গল্প আমার বন্ধুর কাছে শোনা ভৌতিক গল্প: "ভয়ংকর কুয়ো"
রাতের বেলা রাফি গেল গ্রামের পুরোনো ভাঙা এক বাড়িতে। গ্রামে শোনা যায়, বাড়িটা অভিশপ্ত। কিন্তু রাফি ভয় পায় না।
বাড়ির ভেতর ঢুকে চারপাশ দেখছে। হঠাৎ নিচতলা থেকে কান্নার শব্দ এল-একটা মেয়ের কান্না। রাফি এগিয়ে গেল শব্দের দিকে। দেখল, একটা পুরোনো কুয়োর মুখ খোলা। তখনই পিছন থেকে ঠাণ্ডা বাতাস এলো। পেছনে তাকিয়ে দেখল, সাদা কাপড়ে মোড়া লম্বা চুলের এক মেয়ে। তার লাল জ্বলজ্বলে চোখ রাফির দিকে তাকিয়ে আছে। মেয়েটি বলল, "তুমি কেন এসেছ? এখন আর ফিরে যেতে পারবে না!"
রাফি দৌড়াতে চাইল, কিন্তু দরজা বন্ধ! পিছনে তাকিয়ে দেখল, মেয়ে একদম তার পেছনে। মেয়েটি হাসতে হাসতে ফিসফিস করে বলল, "এখন তুমিও আমার মতো হবে!"
পরদিন সকালে গ্রামবাসী বাড়িতে গিয়ে রাফিকে কুয়োর ধারে অজ্ঞান অবস্থায় পায়। জ্ঞান ফিরলে সে শুধু বলে, "সে আমাকে ছাড়বে না... সে আমাকে ছাড়বে না..."
আজও রাতে ওই বাড়ি থেকে শোনা যায় মেয়েটির হাসি আর রাফির কণ্ঠ, "আমাকে বের করো... আমাকে বের করো..."
ভাই আপনার ভিডিও আমি পতিদিন দেখি আপনি আর ও ভিডিও পাঠান
vai episode continue koren potidin dekte chai Thik 10 tay
Vai part 5 make koren
ভৌতিক গল্প: "ভূতের কলিংবেল"
রাত তখন প্রায় ১১টা। শহরের শেষ প্রান্তে ছোট একটি ফ্ল্যাটে একা থাকেন রাফি। অফিস থেকে ফিরে ফ্রিজ থেকে ঠান্ডা পানির বোতল বের করে গ্লাসে ঢাললেন। ক্লান্ত শরীরে সোফায় হেলান দিয়ে বসতেই হঠাৎ দরজার কলিংবেলের শব্দ শোনা গেল- টিং টং!
রাফি চমকে গেল। এত রাতে কে আসবে? তিনি দ্বিধায় পড়লেন। ধীরে ধীরে উঠে গিয়ে দরজার চোখ (পীপহোল) দিয়ে বাইরে তাকালেন। কেউ নেই!
"এটা কে মজা করছে?"-বিরক্ত মুখে বললেন রাফি। ভাবলেন হয়তো পাড়ার কোনও দুষ্ট ছেলের কাজ। তিনি আবার ফিরে এসে বসতেই টিং টং! টিং টং!
এবার রাফি রেগে গেলেন। দ্রুত দরজা খুলে দিলেন। বাইরে তাকিয়ে দেখলেন, পুরো বারান্দা ফাঁকা। নিচতলায় নামার সিঁড়ি অন্ধকারে ঢাকা। কনকনে ঠান্ডা বাতাস গায়ে লাগতেই শিরদাঁড়া দিয়ে কাঁপুনি বয়ে গেল।
"কে আছিস এখানে? বের হ!"-চিৎকার করলেন তিনি।
কিন্তু কোনও উত্তর এল না। রাফি খেয়াল করলেন, দরজার সামনে ভেজা পায়ের ছাপ। কিন্তু ছাপগুলো দরজা থেকে দূরের দিকে নয়, বরং দরজার দিকেই আসছে, যেন কেউ বাইরে থেকে ভিতরে ঢুকেছে।
রাফি ধীরে ধীরে পেছনে তাকালেন। তার বুকের ভেতর হৃদস্পন্দন বেড়ে গেল। কেউ কি ভেতরে ঢুকল? ঘরের বাতিটা হঠাৎ ঝিমঝিম করে জ্বলতে লাগল। মনে হলো বাতিটা যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যাবে।
রাফি দ্রুত দরজা বন্ধ করে তালা লাগিয়ে দিলেন। বুক ধড়ফড় করতে লাগল। মনে মনে ভাবলেন, হয়তো তার দৃষ্টিভ্রম হয়েছে।
সে যখন সোফায় ফিরে এল, তখন আবার টিং টং! টিং টং!
রাফি ভয় পেয়ে গেল। এবার আর দরজা খুলতে ইচ্ছা হলো না। পীপহোল দিয়ে দেখলেন-সামনে দাঁড়িয়ে আছে সাদা পোশাক পরা একজন মহিলা! চুলগুলো এলোমেলো, মাথাটা একপাশে হেলানো, মুখ দেখা যাচ্ছে না।
রাফি এক ঝটকায় পেছনে সরে গেল। শরীর ঘামতে শুরু করল। তিনি ফোন বের করে বন্ধুকে কল দিতে গেলেন, কিন্তু মোবাইলে কোনও নেটওয়ার্ক নেই!
হঠাৎ করেই আবার টিং টং! টিং টং! টিং টং! এবার তো মনে হলো, কেউ কলিংবেলে আঙুল চেপে ধরে রেখেছে।
রাফি ভয়ে ভেতর থেকে চিৎকার করে বললেন, "কে আপনি? কী চান?"
একটা ফিসফিস শব্দ শোনা গেল, "আমি ভিতরে আসব... আমাকে ভিতরে ঢুকতে দাও..."
রাফি পেছনের দেয়ালে ঠেস দিয়ে দাঁড়ালেন। গলা দিয়ে কোনও শব্দ বের হলো না। দরজার ফাঁক দিয়ে নিচে দেখলেন, সেখানে কারও পা নেই!
বাতি তখন ঝিমঝিম করতে করতে হঠাৎ নিভে গেল। ঘর অন্ধকারে ডুবে গেল। রাফি মোবাইলের ফ্ল্যাশলাইট জ্বালাতে গেলেন, কিন্তু মোবাইল বন্ধ হয়ে গেছে!
ঘরের নিস্তব্ধতা আরও ভারী হলো। কিছুক্ষণ পর পেছন থেকে শীতল একটা শ্বাস গলায় লাগল। কেউ একজন খুব কাছে দাঁড়িয়ে আছে!
রাফি ঘাড় ঘুরিয়ে পেছনে তাকাতেই ভীষণ ভয়ে চিৎকার করে উঠলেন। কারণ তার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছে সেই সাদা পোশাকের মহিলা-বড় বড় চোখ, ফাঁকা ফাঁকা চাহনি, ঠোঁটে একটুখানি হেসে বলল, "তোমাকে তো বলেছিলাম, আমি ভিতরে ঢুকব!"
পরদিন সকালে রাফিকে তার বন্ধুরা বাসায় খুঁজতে আসে। দরজা ভেতর থেকে বন্ধ। দরজা ভেঙে ঢুকে দেখে রাফি সোফায় পড়ে আছে-মুখটা হা করে, চোখ দুটি ফ্যালফ্যাল করে খোলা। ঠোঁটে একধরনের আতঙ্কের ছাপ।
লোকজন বলে, ঐ ফ্ল্যাটে কয়েক বছর আগে এক নারী আত্মহত্যা করেছিল। তখন থেকেই মাঝেমধ্যে রাতে "টিং টং" শব্দ শোনা যায়, কিন্তু দরজা খুললে কেউ থাকে না
ভাই একদিন শিবচর আসবেন
Russel vai lite☺
Ami rat 2:11 min e dekhtasi😂 bhoi lagtase😅
Now ; 12:40☠️👻
Dhonnobad ❤❤🎉🎉😊😊
কি অবস্থা ভাই?
❤
রাত 3:27 😮
Vai asa korchilam Amar golpota bolben
sei laglo❤
Time 11:10
Vi Kemon asen ami uper video chai taratari ❤❤❤❤❤
1:06 baje🙂🥺
Amio dekhtesi 11:41
ভাই আমার সথেঅলখিঘটনাহয়
😂good night 😢
❤❤❤❤❤
12:16am😂😂😂😂😂😂😂
ভাই আপনারা মন্দির টা এক্সপ্লোর করতে যান রাত ১২ টার দিকে😅😅
❤❤
ভাইয়া গল্পটি পাঠিয়ে দিয়েছি ❤😊
Part 5 plz
ভাইয়া আপনাকে ধন্যবাদ আমার গল্পটা বলার জন্য😇😇
ভাই। আমার নাম আফিফ আমি এই ঘটনা আমি দিয়েছি
ভাইয়া আরো ভিডিও চাই
Bhai ami golpo kibabe share korbo?
Ami parsi na😓
Vai amar akta ghotona ache
Vai amr ghotona ta dilen na
Rg rasel bhaii
Vai Ami o Golpo pataisi
Nam ki
👹👺🎃👽😈
Time 12:38😮
O tai😂😂
Part 5😊😊
big fan sir
Next part
Part5
Amio pathai silam
Kintu bolleennna
Vaiya part 5 kobe asbe
Very soon
Vai apni kotar satesate anima sation at koren
আসসালামু আলাইকুম আমি রাবাব আমি একটা সত্য ঘটনা বলবো। আমি এক দিন রাস্তা দিয়ে হেটে যাস ছিলাম। তারপর দেখি যে একজন ১৪ বছরের মেয়ে আমি নাম জিগাসা করলাম ওই মেয়ে তার নাম হলো আয়িনা তারপর ওই মেয়েটা আমার মারতে যাছ ছিল তারপর আমার বড় ভাই এসে মেয়েটা কে মারলো তারপর আমি আর আমার বড় ভাই মিলে বাসাই চলে গিয়ে ছিলাম। আমাদের বাড়ি পাহাড়ে। যারা পাহাড়ে থাকেন।তাহলে খুব খুব সাবধানতা করে থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ। আসসালামু আলাইকুম।আর ভাই এ Video এর পারট ২ লাগবে।
Assalamu alaikum
Bhaiya
Amar nam:forhadul islam rishad
Amar antir shate ai gotona gotese
Sha barita thake ak din tar washroom je ta hoi ter baba teka niye jai sha dekha akte agun jukto jin shorir niye hatse sha kawke kisu bola na tar por shai agun jukto jin amader o arak joner gore giye bola pan dow khele pan dow kintu amre kichu boli na kintu onno oi barir manush boye bole pan nai tarpor sha gumia jai shokela dekha oi kharap jin ter varer wall gol kore bange ter seleke niye jai
Ati ami amar antir mukhe shunesi💀💀
part 5?
2:11
ভিডিওর নামটা পড়ার পড়েই আমার আর গল্প গুলো শুনার সাহস হচ্ছিল না। আবার গল্প গুলো শুনার ইচ্ছে ও হয়। তাই গল্প গুলো শুনি। কিন্তু এখন আমার ভয় লাগছে। কারণ আমার বাড়িতে ৩ টা পুকুর রয়েছে। আর তিনটাই আমার ঘর থেকে বেশি দূরে না। এই ৩ টা পুকুরেরই আলাদা আলাদা গল্প আছে। তাই আরও বেশি ভয় করছে।
Caile story gula share korte paren
@EBFBHAILIVE যা শুনছি সব বলবো।
ভাইয়া আমি একটি ঘটনা দিয়েছি আপনার দেওয়া g mail এ,,, একটু দেখবেন দয়া করে🥰
2:89
Bisshash koren rasel vai last ghotona shei cilo😮😮😢
Reply plz
Amianakvoipayachi
emon video aro den❤
Bhai Amar email er ans den NRB Lover Boy please
২:৪৫
Sa fake EBF real na😂😂😂😂
3:30 rat
❤❤❤❤❤
❤❤
Part5
4:56
❤❤❤