আকিদার ওপর মাওলানা বেলাল বিন আলী-এর লিখিত "বুনিয়াদি আকাইদ" বইটি সংগ্রহ করুন। ওখানে আকিদার বিষয়গুলো আরও বিস্তারিত ও দলিলসহ উল্লেখ করা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। "বুনিয়াদি আকাইদ" বইয়ের শর্ট পিডিএফ লিংকঃ drive.google.com/file/d/1nNAaayV9symtLtsktVODA3gtEPYxZOE3/view?usp=share_link বইটি অর্ডার করতে যোগাযোগ করুন- 01820138016 জাযাকাল্লাহু খাইরান।
শায়েখ আবু বকর জাকারিয়ার সম্পাদিত কিতাবুল আরশ যাকে তারা ইমাম যাহাবীর বলে দাবি করছে সেই বইয়ের পান্ডুলিপির তাহকিক নিয়ে একটা ভিডিও দেন৷ বইটাতে অনেক জায়গায় অনুবাদ জালিয়াতি দেখলাম। বিস্তারিত আপনি ভিডিও দিয়ে ক্লিয়ার করে দিলে ভালো হবে
পঞ্চম পর্ব আলহামদুলিল্লাহ, আমরা ইতোপূর্বে আল্লাহর নাম ও গুণের ক্ষেত্রে আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের যে আকীদা পোষণ করা উচিত তার আলোচনা করেছিলাম। আপনি অনুরূপ আকীদা পাবেন দেওবন্দ মাদ্রাসার প্রধান, প্রখ্যাত আলেম, হাকীমুল ইসলাম মাওলানা মুহাম্মাদ তাইয়্যেব রাহিমাহুল্লাহ্র কাছে। তিনি ইমাম ত্বাহাওয়ীর আকীদা গ্রন্থে تعالى عن الحدود والغايات والأركان والاعضاء এর ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেন, (পৃ. ৬৬-৬৭): إلا أن أسماء الأعضاء والأركان وإن أطلقت عليه سبحانه في الكتاب والسنة مثل اليد والوجه والقدم والأصابع والأنامل والعين والساق والخاصرة وغير ذلك، لكن ليس معناها كمعاني الأعضاء البشرية، بل معناها كما يليق بشأنه، فكما إن ذاته ليس كذواتنا وصفاته ليس كصفاتنا، وأفعاله ليس كأفعالنا، هكذا مسميات جميع هذه الأسماء ليست كمسمياتنا، فالطريق الأسلم أن تحمل هذه الأسماء على معانيها الحقيقية ويقال كما قال الإمام مالك رحمه الله: إن معناها معلوم والكيف مجهول، والإيمان به واجب، والسؤال عنه بدعةٌ. “তবে অংশ ও অঙ্গের নাম হিসেবে কুরআন ও সুন্নায় আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা‘আলার ওপর যা ব্যবহার করা হয়েছে যেমন হাত, চেহারা, পা, আঙ্গুল, আঙ্গুলের অগ্রভাগ, চোখ, পিণ্ডলী, কোমর ইত্যাদি, এগুলোর অর্থ কখনো মানুষের অঙ্গসমূহের অর্থে নয়। বরং এগুলোর অর্থ নির্ধারিত হবে যেভাবে মহান আল্লাহর শানের সাথে উপযুক্ত হবে সেভাবে। যেমনিভাবে তাঁর সত্ত্বা আমাদের সত্ত্বার মত নয়, তাঁর গুণগুলোও আমাদের গুণাবলীর মত নয়, তাঁর কর্মগুলোও আমাদের কর্মের মত নয় তেমনিভাবে এসব নামসমূহের দ্বারা যে সব জিনিসের নাম রাখা হয়েছে তাও আমাদের নাম রাখা বস্তুগুলোর মত নয়। সুতরাং সবচেয়ে নিরাপদ পদ্ধতি হচ্ছে এসব নামকে তার প্রকৃত অর্থে ব্যবহার করা এবং এ ব্যাপারে তা-ই বলা যা ইমাম মালেক রাহিমাহুল্লাহ্ বলেছেন, “এর অর্থ জানা রয়েছে, এর ধরণ অজানা রয়েছে, আর এর ওপর ঈমান আনা ওয়াজিব, এর (ধরণ) সম্পর্কে প্রশ্ন করা বিদ‘আত।” এ লেখা দেখে আমি যারপর নাই আনন্দিত হয়েছি যে, আমাদের আলেমগণ হক গ্রহণ করতে দ্বিধা করেন না। তাঁরা হক গ্রহণ করার ক্ষেত্রে কোনো মাসলাক বা মতবাদের ধার-ধারেন না। লক্ষ্য করুন, তিনি এগুলোর অর্থ সাব্যস্ত করেছেন, ধরণ সাব্যস্ত করেননি। এটিই তো সালাফে সালেহীনের মানহাজ। তিনি বলেননি যে, এগুলোর অর্থ করা যাবে না, আবার এটাও বলেননি যে এগুলোর প্রকাশ্য অর্থ গ্রহণ করা যাবে না বা এটাও বলেননি যে, এগুলোকে অপব্যাখ্যা করে অন্য অর্থে নিতে হবে। আসলে দেওবন্দের সত্যনিষ্ঠ আলেমগণ সবাই এ ব্যাপারে সঠিক পথ ও মত নিতে কোনো প্রকার দ্বিধা করেননি। তারাই শুধু দ্বিধা করেছেন যাদের কাছে হক্বের চেয়ে তাদের কোনো পূর্ববর্তী মানহাজগত মতবাদ অধিক প্রিয় বলে বিবেচিত হয়েছে কিংবা হক্ব মেনে নেওয়ার মত সাহসী পদক্ষেপ দেখাতে পারেননি। আল্লাহর কাছে দো‘আ করি তিনি যেন আমাদের সবাইকে আল্লাহর নাম ও গুণের ক্ষেত্রসহ আক্বীদার সকল অধ্যায়ে সঠিক মতটি গ্রহণ করার তৌফিক দান করেন। আমীন।
আসসালামু আলাইকুম ভাই, আল্লাহ রব্বুল আলামীন কোরআনে যে আরশের উপর বা আরশে সমাসীন হওয়ার কথা বলেছেন সে ব্যাপারে ত কিছু বললেন না। আবু বকর মোঃ জাকারিয়া 'র বক্তব্য আলোচনা করলেন, কিন্তু আল্লাহর নিজের কালাম নিয়ে কিছু বলুন,আমরা আম জনতা যাতে বুঝতে পারি। আসসালামু আলাইকুম।
হযরত আস সালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ জানার জন্য প্রশ্ন করছি تعدد الطرق এর কারণে তো যয়িফ হাদিস হাসান লি গয়রিহি স্তরে পৌছে তাহলে কি এই হাদিস হাসান লি গয়রিহি হলো না? আর হাসান লি গয়রিহি তো يحتج بھ দয়া করে জানাবেন
সুন্দর কথা বলেছেন। তবে এই বর্ণনার দুর্বলতা এত মারাত্মক যে تعدد الطرق কারণে দুর্বলতা দূর হয় না। এটা সালাফি ব্যক্তিদেরই বক্তব্য। এই বিষয়ে আপনি إثبات صفة العلو দেখতে পারেন। ওখানে এই বিষয়টি নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে এবং স্পষ্ট বলা হয়েছে والطريقان لا يقوي أحدهما الآخر لشدة ضعفهما
আকিদার ওপর মাওলানা বেলাল বিন আলী-এর লিখিত "বুনিয়াদি আকাইদ" বইটি সংগ্রহ করুন। ওখানে আকিদার বিষয়গুলো আরও বিস্তারিত ও দলিলসহ উল্লেখ করা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ।
"বুনিয়াদি আকাইদ" বইয়ের শর্ট পিডিএফ লিংকঃ drive.google.com/file/d/1nNAaayV9symtLtsktVODA3gtEPYxZOE3/view?usp=share_link
বইটি অর্ডার করতে যোগাযোগ করুন- 01820138016
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
শায়েখ আবু বকর জাকারিয়ার সম্পাদিত কিতাবুল আরশ যাকে তারা ইমাম যাহাবীর বলে দাবি করছে সেই বইয়ের পান্ডুলিপির তাহকিক নিয়ে একটা ভিডিও দেন৷ বইটাতে অনেক জায়গায় অনুবাদ জালিয়াতি দেখলাম। বিস্তারিত আপনি ভিডিও দিয়ে ক্লিয়ার করে দিলে ভালো হবে
পঞ্চম পর্ব
আলহামদুলিল্লাহ, আমরা ইতোপূর্বে আল্লাহর নাম ও গুণের ক্ষেত্রে আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের যে আকীদা পোষণ করা উচিত তার আলোচনা করেছিলাম। আপনি অনুরূপ আকীদা পাবেন দেওবন্দ মাদ্রাসার প্রধান, প্রখ্যাত আলেম, হাকীমুল ইসলাম মাওলানা মুহাম্মাদ তাইয়্যেব রাহিমাহুল্লাহ্র কাছে। তিনি ইমাম ত্বাহাওয়ীর আকীদা গ্রন্থে تعالى عن الحدود والغايات والأركان والاعضاء এর ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেন, (পৃ. ৬৬-৬৭):
إلا أن أسماء الأعضاء والأركان وإن أطلقت عليه سبحانه في الكتاب والسنة مثل اليد والوجه والقدم والأصابع والأنامل والعين والساق والخاصرة وغير ذلك، لكن ليس معناها كمعاني الأعضاء البشرية، بل معناها كما يليق بشأنه، فكما إن ذاته ليس كذواتنا وصفاته ليس كصفاتنا، وأفعاله ليس كأفعالنا، هكذا مسميات جميع هذه الأسماء ليست كمسمياتنا، فالطريق الأسلم أن تحمل هذه الأسماء على معانيها الحقيقية ويقال كما قال الإمام مالك رحمه الله: إن معناها معلوم والكيف مجهول، والإيمان به واجب، والسؤال عنه بدعةٌ.
“তবে অংশ ও অঙ্গের নাম হিসেবে কুরআন ও সুন্নায় আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা‘আলার ওপর যা ব্যবহার করা হয়েছে যেমন হাত, চেহারা, পা, আঙ্গুল, আঙ্গুলের অগ্রভাগ, চোখ, পিণ্ডলী, কোমর ইত্যাদি, এগুলোর অর্থ কখনো মানুষের অঙ্গসমূহের অর্থে নয়। বরং এগুলোর অর্থ নির্ধারিত হবে যেভাবে মহান আল্লাহর শানের সাথে উপযুক্ত হবে সেভাবে। যেমনিভাবে তাঁর সত্ত্বা আমাদের সত্ত্বার মত নয়, তাঁর গুণগুলোও আমাদের গুণাবলীর মত নয়, তাঁর কর্মগুলোও আমাদের কর্মের মত নয় তেমনিভাবে এসব নামসমূহের দ্বারা যে সব জিনিসের নাম রাখা হয়েছে তাও আমাদের নাম রাখা বস্তুগুলোর মত নয়। সুতরাং সবচেয়ে নিরাপদ পদ্ধতি হচ্ছে এসব নামকে তার প্রকৃত অর্থে ব্যবহার করা এবং এ ব্যাপারে তা-ই বলা যা ইমাম মালেক রাহিমাহুল্লাহ্ বলেছেন, “এর অর্থ জানা রয়েছে, এর ধরণ অজানা রয়েছে, আর এর ওপর ঈমান আনা ওয়াজিব, এর (ধরণ) সম্পর্কে প্রশ্ন করা বিদ‘আত।”
এ লেখা দেখে আমি যারপর নাই আনন্দিত হয়েছি যে, আমাদের আলেমগণ হক গ্রহণ করতে দ্বিধা করেন না। তাঁরা হক গ্রহণ করার ক্ষেত্রে কোনো মাসলাক বা মতবাদের ধার-ধারেন না। লক্ষ্য করুন, তিনি এগুলোর অর্থ সাব্যস্ত করেছেন, ধরণ সাব্যস্ত করেননি। এটিই তো সালাফে সালেহীনের মানহাজ। তিনি বলেননি যে, এগুলোর অর্থ করা যাবে না, আবার এটাও বলেননি যে এগুলোর প্রকাশ্য অর্থ গ্রহণ করা যাবে না বা এটাও বলেননি যে, এগুলোকে অপব্যাখ্যা করে অন্য অর্থে নিতে হবে।
আসলে দেওবন্দের সত্যনিষ্ঠ আলেমগণ সবাই এ ব্যাপারে সঠিক পথ ও মত নিতে কোনো প্রকার দ্বিধা করেননি। তারাই শুধু দ্বিধা করেছেন যাদের কাছে হক্বের চেয়ে তাদের কোনো পূর্ববর্তী মানহাজগত মতবাদ অধিক প্রিয় বলে বিবেচিত হয়েছে কিংবা হক্ব মেনে নেওয়ার মত সাহসী পদক্ষেপ দেখাতে পারেননি।
আল্লাহর কাছে দো‘আ করি তিনি যেন আমাদের সবাইকে আল্লাহর নাম ও গুণের ক্ষেত্রসহ আক্বীদার সকল অধ্যায়ে সঠিক মতটি গ্রহণ করার তৌফিক দান করেন। আমীন।
ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর এর বই নিয়ে কি মতামত আপনার।
সময়োপযোগী যথার্থ আলোচনা। হযরতের নেক হায়াত কামনা করছি।
আলহামদুলিল্লাহ আমিও সালাফি
Mashaallah
May Allah guide them right path.
মাশাআল্লাহ্ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা 🎉🎉🎉❤❤❤
ভুল প্রমানে আপনার পর্যবেক্ষণ খুব বড় কিছু নয়, কিন্তু এর তুলনায় নেতিবাচক বিশেষণ আপনি প্রয়োগ করেছেন অনেক বেশি। সুর্যের চেয়ে বালি অনেক বেশি গরম আরকি
সহমত
ঠিক বলেছেন
উনি একাডেমিক বিতর্কে না থেকে খিয়ানতে চলে গেছেন। উনি কসম খেয়ে বলুক এই হাদিসকে কোন সালাফ সহীহ বলেননি। নাহলে এত বড় কথা বলার জন্য ক্ষমা চান।
❤❤
মাশাআল্লাহ অসাধারণ আলোচনা করলেন ভাই
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর অলোচনা
আলহামদুলিল্লাহ্ সুন্দর আলোচনা হযরত।
হযরত যদি দয়া করে কিতাবের নাম এর সাথে সাথে যদি খন্ড নাম্বার এবং পৃষ্ঠা: নাম্বার বলে দিতেন তালে আরো ভালো হতো।
জাযাকাল্লাহ খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন!
بارك الله فيكم
جزاكم الله خيرا
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
জামিয়া ফিরকা থেকে আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুক
ماشاء الله
জাযাকাল্লাহ❤ খুবই উপকৃত হলাম,,,
বুনিয়াদি আকিদা বইটি সম্পুর্ণ পড়েছি, আলহামদুলিল্লাহ.
জাযাকাল্লাহু খাইরান
অসাধারণ,
তবে খারেজীদের সংশোধন খুব কঠিন।
মাশা-আল্লাহ প্রিয় উস্তাদ
মাশা আল্লাহ ❤️
ছদ্মবেশী সালাফিদের মুখোশ উন্মোচনে এইরকম আরও ভিডিও চাই।
জাযাকাল্লাহ ❤
বুনিয়াদি আকাইদ বইটি সবাই পড়ুন।
আপনাকে চ্যালেন্জ করলাম:
আপনি কসম খেয়ে বলুন এই হাদিসকে কোন সালাফ সহীহ বলেননি, বললে বক্তার বউ তালাক।
নাহলে এত বড় কথা বলার জন্য ক্ষমা চান।
খোয়ারের আইন
জাজাকাআল্লাহ
মাশাল্লাহ
Mashallah
❤❤❤❤
বারাকাল্লাহ
ottanto valo valovasha niben🥰
আসসালামু আলাইকুম ভাই, আল্লাহ রব্বুল আলামীন কোরআনে যে আরশের উপর বা আরশে সমাসীন হওয়ার কথা বলেছেন সে ব্যাপারে ত কিছু বললেন না। আবু বকর মোঃ জাকারিয়া 'র বক্তব্য আলোচনা করলেন, কিন্তু আল্লাহর নিজের কালাম নিয়ে কিছু বলুন,আমরা আম জনতা যাতে বুঝতে পারি। আসসালামু আলাইকুম।
প্রথম কমেন্ট ভাই
হযরত আস সালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ জানার জন্য প্রশ্ন করছি تعدد الطرق এর কারণে তো যয়িফ হাদিস হাসান লি গয়রিহি স্তরে পৌছে তাহলে কি এই হাদিস হাসান লি গয়রিহি হলো না? আর হাসান লি গয়রিহি তো يحتج بھ দয়া করে জানাবেন
সুন্দর কথা বলেছেন। তবে এই বর্ণনার দুর্বলতা এত মারাত্মক যে تعدد الطرق কারণে দুর্বলতা দূর হয় না। এটা সালাফি ব্যক্তিদেরই বক্তব্য। এই বিষয়ে আপনি إثبات صفة العلو দেখতে পারেন। ওখানে এই বিষয়টি নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে এবং স্পষ্ট বলা হয়েছে والطريقان لا يقوي أحدهما الآخر لشدة ضعفهما
@@Labbaikbd جزاك الله خيرا
Amer Sathe debate korban asen jakono time
4:20 সময়ে আপনি ইমাম ইবনে আব্দুল বার রহিমাহুল্লহ এর বক্তব্যকে শাইখ আবু বকর জাকারিয়ার কথা হিসেবে চালিয়ে দিয়েছেন।
Ora sunbe na
দেওবন্দী শায়েখ, জাকারিয়া স্যার এর ছাত্র যোগ্যতা আপনার আছে কিনা সেটা চেক করেন।
শায়েখ জাকারিয়া অন্ধ তাকলিদ শুরু করেছেন।
😂😂তোর জাকারিয়া কে পড়াবে ১০০ বার
ইসরাইলি
Vai nijer gore biral bag
২য় কমেন্ট
Apni bibahito?
@@user-pg3pp9dd6u কেনরে ভাই? মেয়ে মানুষ দেখলেই বিবাহিত অবিবাহিত প্রশ্ন করেন কেন? এত কারেন্ট কি ট্রান্সমিটার থেকে নেন?
@@sadharanmail2887 amar current ache boley comment korchi. tate apnar ki?Apnar current na thakle load koren nen. Dhonnobad
@@user-pg3pp9dd6u বেশি কারেন্ট বাথরুমে গিয়ে ফালাই দিয়ে আসেন। পাবলিকলি কারেন্ট দেখাইতে কি বলছে?
আপনি শাইখ আবুবকর যাকারিয়ার ভুল ধরছেন? আপনি কি কুরআন মাজিদ অর্থ সহ পড়েছেন? মহান আল্লাহ সুবহানাহু আরশে উঠেছেন কি না?
বিলাল বাটপার এর কথায় কেহ কান দেবেননা
তুই বাটপার
ماشاء اللله
তারেক মনোয়ার বলেছেন আকিদা শব্দ কোরআনে নাই, একটা ভিডিও দেন
জাহমি
পাঞ্জাবি টুপি দারি রেখে যে একটা ভাব ধরেন এটা কতটুকু ধর্ম সম্মত
সত্যি বলতে, তুমি খারেজি না তো?
জাযাকাল্লাহু খাইরান
جزاك الله خيرا