এই কথা গুলো মিথ্যা হয়ে থাকে, তাহলে মাওলানা হাবিবুর রহমান যুক্তিবাদী একটা মিথ্যাবাদী। কারণ উনার (মেরাজের আলোচনা) নামে একটি ওয়াজের মধ্যে এধরনের কথা গুলো উনি বলেছিলেন।
প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মেরাজ সম্পর্কে জানতে পবিত্র কিতাব কালামুল্লাহ মাজিদ আল কুরআনের এই আয়াত গুলোই যথেষ্ট, এবং নবীজি নূরের তৈরি নাকি মাটির তৈরি তার উত্তর পবিত্র কুরআনে দেয়া হয়েছে। এর পরও আমদের দেশের দুনিয়া মুখী কিছু আলেম নামের জালেম নানা রকম অপব্যাখ্যা মন গড়া গল্প কেচ্ছা কাহিনি বানিয়ে অতিরঞ্জন করে ওয়াজ মাহফিল ি বাহাস করে।দ্বীনের ইলম শিক্ষার অভাবে কুরআনের যথাযথ অনুসরণ না করে অর্থ না বুঝে বিতর্ক তৈরি করে। মানুষ হিসেবে আমরা নিজেরা যাহা কিছু জানি বা বুঝি তাহাকে সত্য প্রমান করার চেষ্টা না করে সত্যের নিঃশর্ত ও নিরবচ্ছিন্ন অনুসরণ হউক সত্যায়নের মানদণ্ড। বিশ্বাস ও সৎকর্ম, ধৈর্য্য, ও ক্ষমার মহানুভবতার মিশেলে, গিবত,চুগলখোরি, পরনিন্দা, মিথ্যা, শির্ক মুক্ত জীবন গড়ি। সূরা আল-আন'আম আয়াত নং ১০৩ لَا تُدۡرِکُهُ الۡاَبۡصَارُ ۫ وَ هُوَ یُدۡرِکُ الۡاَبۡصَارَ ۚ وَ هُوَ اللَّطِیۡفُ الۡخَبِیۡرُ ﴿۱۰۳﴾ চক্ষুসমূহ তাকে আয়ত্ব করতে পারে না। আর তিনি চক্ষুসমূহকে আয়ত্ব করেন। আর তিনি সূক্ষ্মদর্শী, সম্যক অবহিত। সূরা আল-ইসরা আয়াত নং ১ سُبۡحٰنَ الَّذِیۡۤ اَسۡرٰی بِعَبۡدِهٖ لَیۡلًا مِّنَ الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ اِلَی الۡمَسۡجِدِ الۡاَقۡصَا الَّذِیۡ بٰرَکۡنَا حَوۡلَهٗ لِنُرِیَهٗ مِنۡ اٰیٰتِنَا ؕ اِنَّهٗ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡبَصِیۡرُ ﴿۱﴾ পবিত্র মহান সে সত্তা, যিনি তাঁর বান্দাকে রাতে নিয়ে গিয়েছেন আল মাসজিদুল হারাম থেকে আল মাসজিদুল আকসা* পর্যন্ত, যার আশপাশে আমি বরকত দিয়েছি, যেন আমি তাকে আমার কিছু নিদর্শন দেখাতে পারি। তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা। সূরা আল-কাহফ, আয়াত নং ১১০ قُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا بَشَرٌ مِّثۡلُکُمۡ یُوۡحٰۤی اِلَیَّ اَنَّمَاۤ اِلٰـهُکُمۡ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ ۚ فَمَنۡ کَانَ یَرۡجُوۡا لِقَآءَ رَبِّهٖ فَلۡیَعۡمَلۡ عَمَلًا صَالِحًا وَّ لَا یُشۡرِکۡ بِعِبَادَۃِ رَبِّهٖۤ اَحَدًا ﴿۱۱ বল, ‘আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার নিকট ওহী প্রেরণ করা হয় যে, তোমাদের ইলাহই এক ইলাহ। সুতরাং যে তার রবের সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার রবের ইবাদাতে কাউকে শরীক না করে’। সূরা হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত)-আয়াত-৬ قُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا بَشَرٌ مِّثۡلُکُمۡ یُوۡحٰۤی اِلَیَّ اَنَّمَاۤ اِلٰـهُکُمۡ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ فَاسۡتَقِیۡمُوۡۤا اِلَیۡهِ وَ اسۡتَغۡفِرُوۡهُ ؕ وَ وَیۡلٌ لِّلۡمُشۡرِکِیۡنَ ۙ﴿۶﴾ বল, ‘আমি কেবল তোমাদের মত একজন মানুষ। আমার কাছে ওহী পাঠানো হয় যে, তোমাদের ইলাহ কেবলমাত্র এক ইলাহ। অতএব তোমরা তাঁর পথে দৃঢ়ভাবে অটল থাক এবং তাঁর কাছে ক্ষমা চাও’। আর মুশরিকদের জন্য ধ্বংস সূরা আশ-শূরা, আয়াত নং ৫১ وَ مَا کَانَ لِبَشَرٍ اَنۡ یُّکَلِّمَهُ اللّٰهُ اِلَّا وَحۡیًا اَوۡ مِنۡ وَّرَآیِٔ حِجَابٍ اَوۡ یُرۡسِلَ رَسُوۡلًا فَیُوۡحِیَ بِاِذۡنِهٖ مَا یَشَآءُ ؕ اِنَّهٗ عَلِیٌّ حَکِیۡمٌ ﴿۵۱﴾ কোন মানুষের এ মর্যাদা নেই যে, আল্লাহ তার সাথে সরাসরি কথা বলবেন, ওহীর মাধ্যম, পর্দার আড়াল অথবা কোন দূত পাঠানো ছাড়া। তারপর আল্লাহর অনুমতি সাপেক্ষে তিনি যা চান তাই ওহী প্রেরণ করেন। তিনি তো মহীয়ান, প্রজ্ঞাময়। সূরা আন-নাজম, আয়াত ৯ فَکَانَ قَابَ قَوۡسَیۡنِ اَوۡ اَدۡنٰی ۚ﴿۹﴾ তখন সে নৈকট্য ছিল দু’ ধনুকের পরিমাণ, অথবা তারও কম। সূরা আন-নাজম, আয়াত ১০ فَاَوۡحٰۤی اِلٰی عَبۡدِهٖ مَاۤ اَوۡحٰی ﴿ؕ۱۰﴾ অতঃপর তিনি তাঁর বান্দার প্রতি যা ওহী করার তা ওহী করলেন। সূরা আন-নাজম, আয়াত ১১ مَا کَذَبَ الۡفُؤَادُ مَا رَاٰی ﴿۱۱﴾ সে যা দেখেছে, অন্তকরণ সে সম্পর্কে মিথ্যা বলেনি। সূরা আন-নাজম, আয়াত ১২ اَفَتُمٰرُوۡنَهٗ عَلٰی مَا یَرٰی ﴿۱۲﴾ সে যা দেখেছে, সে সম্পর্কে তোমরা কি তার সাথে বিতর্ক করবে? সূরা আন-নাজম, আয়াত ১৩ وَ لَقَدۡ رَاٰهُ نَزۡلَۃً اُخۡرٰی ﴿ۙ۱۳﴾ আর সে তো তাকে* আরেকবার দেখেছিল। * জিবরীলকে। সূরা আন-নাজম, আয়াত ১৪ عِنۡدَ سِدۡرَۃِ الۡمُنۡتَهٰی ﴿۱۴﴾ সিদরাতুল মুনতাহার* নিকট। সূরা আন-নাজম, আয়াত ১৫ عِنۡدَهَا جَنَّۃُ الۡمَاۡوٰی ﴿ؕ۱۵﴾ যার কাছে জান্নাতুল মা’ওয়া* অবস্থিত। আল-বায়ান * ফেরেশতা, শহীদদের রূহ ও মুত্তাকীদের অবস্থানস্থল। সূরা আন-নাজম, আয়াত ১৬ اِذۡ یَغۡشَی السِّدۡرَۃَ مَا یَغۡشٰی ﴿ۙ۱۶﴾ যখন কুল গাছটিকে যা আচ্ছাদিত করার তা আচ্ছাদিত করেছিল। সূরা আন-নাজম, আয়াত ১৭ مَا زَاغَ الۡبَصَرُ وَ مَا طَغٰی ﴿۱۷﴾ তার দৃষ্টি এদিক-সেদিক যায়নি এবং সীমাও অতিক্রম করেনি। সূরা আন-নাজম, আয়াত ১৮ لَقَدۡ رَاٰی مِنۡ اٰیٰتِ رَبِّهِ الۡکُبۡرٰی ﴿۱۸﴾ নিশ্চয় সে তার রবের বড় বড় নিদর্শনসমূহ থেকে দেখেছে।
আমাদেরকে সমস্যা কি শুনি বেশি পড়ি কম শুনি বলি বেশি করি কম উনি অনেকগুলো রেফারেন্স এনেছেন আপনি সেগুলো রিচার্জ করেন ওইগুলো সত্য কিনা তারপর যেটা সত্য মনে হবে সেটা আমল করেন আপনি আরো বেশি পড়াশোনা করেন নিজে পড়বেন না অন্যের উপর দোষ চাপিয়ে দিবেন সব দায়িত্ব ওনাদের নিজের কোন দায়িত্ব নেই উনিতো রেফারেন্স দিয়েছে উনার কথাগুলো যুক্তি আছে উনার রিচার্জে উনি যতটুকু পেয়েছেন আপনি রিচার্জ করে আরো বেটার কিছু পাইলে আপনি সেটা মানেন তাই বলে আপনি কাউকে বাতিল বলতে পারবেন না একজন দায় একজন দায়ীকে কখনো এটা বলা যায় না একজনের রিচার্জে এতটুকু সম্ভব হয়েছে আরেকজনের রিচার্জে আর একটু সম্ভব হয়েছে তাই বলে আপনি কাউকে বাতিল বলতে পারবেন না
হতে পারে বাশার হুজুর মিথ্যা বলছেন আপনি সত্যটা প্রকাশ করতে পারেন।। যদি না করেন তবে আপনি আল্লাহর দরবার ধরা খাবেন। । আপনার জন্য পরামর্শ হলো বিশ্বাস-অবিশ্বাস কোনটিই না করে সত্যতা খুজতে সময় দিন , সঠিকটি জানতে না পারলেও সওয়াবটি ঠিকই পাবেন ইনশাআল্লাহ ।
ডক্টর আবুল কালাম আজাদ বাশার সাহেব আপনি মেরাজের বিষয়ে যা আলোচনা করেছেন বিশনন্দিত আলেম আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী রহমাতুল্লাহ আলাইহি যিনি তার বয়ানে বলেছেন আল্লাহ তায়ালা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে আরশ আজিমে নিয়েছেন বিশ্বনন্দিত আলেম উপমহাদেশের প্রখ্যাত আলেম ডক্টর এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী তিনি ও দলিল পেশ করেছেন আল্লাহ তাআলা রাসুলকে মেরাজে আরশে আজিমে নিয়েছেন। আপনি এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীর সাথে মেরাজের আলোচনা নিয়ে একটু বসেন। আর তিরস্কার মূলক কথা কম বলবেন বারিত্য বজায় রাখুন গবেষণামূলক কথা বলবেন। যেখানে বিশ্বনন্দিত আলেম বিশ্ব বরেণ্য মুফাসসিরে কুরআন আল্লামা সাঈদী বলেছেন আল্লাহ তায়ালা রাসূলকে মেরাজের রাত্রে।আরশে আজিমে নিয়েছেন আর আপনি তার বিপরীত কথা বলছেন। যাইহোক আপনি ডাক্তার এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীর সাথে মেরাজের ঘটনাটা নিয়ে একটু বসুন তখন পরিষ্কার হবে। তখন পরিষ্কার হবে আপনার কথা সঠিক না আব্বাসী সাহেবের কথা সঠিক এটা নিয়ে একটা আলোচনা হওয়া দরকার।
আবুল কালাম ভাই আপনি সুন্দর বয়ান করেছেন,মাওলানা মোজাম্মেল হক বল্লেন আমার নবিসঃ সব নবিদের সর্দার আল্লাহপাক নবিকে ৫০ ওয়াক্ত সালাত দিলেন আর মুছানবির কথায় ৯ বার গিয়ে ৪৫ ওয়াক্ত কমালেন এটা নাকি মিথ্যা বিশ্বাস করলে ইমান চলে যাবে,এটা নাকি কোরানে নেই,আশা কালাম ভাই মোজাম্মেল সাহেবের উত্তরটা দিবেন,কবরে কোন আজাব হবে না এটাও বলছে।
তুমার কি যোগ্যতা আছে আবুল কালাম আজাদ বাশার হুজুর সম্পর্কে কথা বলার। আব্বাসী তো একটা অহংকারী মানুষ। যারে তারে কাফের বানায় দেয়। এগুলো তো হুজুর নামে কলঙ্ক
Dur miya waz er ki bujlen.hujur ki meraj ossikar korysen paltu waz bujen tar por posno koren.hujur boltysen mohan Allah subhanahu talar shaty rasul sm er sora sori dekha hoy nai.
আলহামদুলিল্লাহ, সঠিক জানলাম। আল্লাহ বিদাতিদের হেদায়াত দিক
কোরআন ও হাদিসের যা পাওয়া যায় তাই বিশ্বাস করবো আর মানবো
জাজাকাল্লাহ খাইরান হায়াতে তাইয়েবা দান করুক আমিন।
গবেষণা মূলক❤আলোচনা ।মামুর কাছে শুনে ওয়াজ নয়। কত রেফারেন্স তাও মানুষ বুঝে না।কপাল পোড়া আমরা। .......
এই কথা গুলো মিথ্যা হয়ে থাকে, তাহলে মাওলানা হাবিবুর রহমান যুক্তিবাদী একটা মিথ্যাবাদী। কারণ উনার (মেরাজের আলোচনা) নামে একটি ওয়াজের মধ্যে এধরনের কথা গুলো উনি বলেছিলেন।
মাশাআল্লাহ। অনেক সুন্দর আলোচনা।
আলহামদুলিল্লাহ ওয়াজটি শুনে ভালো লাগলো❤❤❤❤❤
অনেকে আছে যারা কোরআন বাদ দিয়ে হাদিসকে গুরুত্ব দেয়।
ঈমানদার টিক আছেন নবীজীর শানে বিয়াদবি যারা করে তাদের কথা শুনা যায় কিনা😊
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা আল্লাহপাক হযরতকে নেক হায়াত দান করুক আমিন
প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মেরাজ সম্পর্কে জানতে পবিত্র কিতাব কালামুল্লাহ মাজিদ আল কুরআনের এই আয়াত গুলোই যথেষ্ট, এবং নবীজি নূরের তৈরি নাকি মাটির তৈরি তার উত্তর পবিত্র কুরআনে দেয়া হয়েছে। এর পরও আমদের দেশের দুনিয়া মুখী কিছু আলেম নামের জালেম নানা রকম অপব্যাখ্যা মন গড়া গল্প কেচ্ছা কাহিনি বানিয়ে অতিরঞ্জন করে ওয়াজ মাহফিল ি বাহাস করে।দ্বীনের ইলম শিক্ষার অভাবে কুরআনের যথাযথ অনুসরণ না করে অর্থ না বুঝে বিতর্ক তৈরি করে।
মানুষ হিসেবে আমরা নিজেরা যাহা কিছু জানি বা বুঝি তাহাকে সত্য প্রমান করার চেষ্টা না করে সত্যের নিঃশর্ত ও নিরবচ্ছিন্ন অনুসরণ হউক সত্যায়নের মানদণ্ড। বিশ্বাস ও সৎকর্ম, ধৈর্য্য, ও ক্ষমার মহানুভবতার মিশেলে, গিবত,চুগলখোরি, পরনিন্দা, মিথ্যা, শির্ক মুক্ত জীবন গড়ি।
সূরা আল-আন'আম আয়াত নং ১০৩
لَا تُدۡرِکُهُ الۡاَبۡصَارُ ۫ وَ هُوَ یُدۡرِکُ الۡاَبۡصَارَ ۚ وَ هُوَ اللَّطِیۡفُ الۡخَبِیۡرُ ﴿۱۰۳﴾
চক্ষুসমূহ তাকে আয়ত্ব করতে পারে না। আর তিনি চক্ষুসমূহকে আয়ত্ব করেন। আর তিনি সূক্ষ্মদর্শী, সম্যক অবহিত।
সূরা আল-ইসরা আয়াত নং ১
سُبۡحٰنَ الَّذِیۡۤ اَسۡرٰی بِعَبۡدِهٖ لَیۡلًا مِّنَ الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ اِلَی الۡمَسۡجِدِ الۡاَقۡصَا الَّذِیۡ بٰرَکۡنَا حَوۡلَهٗ لِنُرِیَهٗ مِنۡ اٰیٰتِنَا ؕ اِنَّهٗ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡبَصِیۡرُ ﴿۱﴾
পবিত্র মহান সে সত্তা, যিনি তাঁর বান্দাকে রাতে নিয়ে গিয়েছেন আল মাসজিদুল হারাম থেকে আল মাসজিদুল আকসা* পর্যন্ত, যার আশপাশে আমি বরকত দিয়েছি, যেন আমি তাকে আমার কিছু নিদর্শন দেখাতে পারি। তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
সূরা আল-কাহফ, আয়াত নং ১১০
قُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا بَشَرٌ مِّثۡلُکُمۡ یُوۡحٰۤی اِلَیَّ اَنَّمَاۤ اِلٰـهُکُمۡ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ ۚ فَمَنۡ کَانَ یَرۡجُوۡا لِقَآءَ رَبِّهٖ فَلۡیَعۡمَلۡ عَمَلًا صَالِحًا وَّ لَا یُشۡرِکۡ بِعِبَادَۃِ رَبِّهٖۤ اَحَدًا ﴿۱۱
বল, ‘আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার নিকট ওহী প্রেরণ করা হয় যে, তোমাদের ইলাহই এক ইলাহ। সুতরাং যে তার রবের সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার রবের ইবাদাতে কাউকে শরীক না করে’।
সূরা হা-মীম আস-সাজদা (ফুসসিলাত)-আয়াত-৬
قُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا بَشَرٌ مِّثۡلُکُمۡ یُوۡحٰۤی اِلَیَّ اَنَّمَاۤ اِلٰـهُکُمۡ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ فَاسۡتَقِیۡمُوۡۤا اِلَیۡهِ وَ اسۡتَغۡفِرُوۡهُ ؕ وَ وَیۡلٌ لِّلۡمُشۡرِکِیۡنَ ۙ﴿۶﴾
বল, ‘আমি কেবল তোমাদের মত একজন মানুষ। আমার কাছে ওহী পাঠানো হয় যে, তোমাদের ইলাহ কেবলমাত্র এক ইলাহ। অতএব তোমরা তাঁর পথে দৃঢ়ভাবে অটল থাক এবং তাঁর কাছে ক্ষমা চাও’। আর মুশরিকদের জন্য ধ্বংস
সূরা আশ-শূরা, আয়াত নং ৫১
وَ مَا کَانَ لِبَشَرٍ اَنۡ یُّکَلِّمَهُ اللّٰهُ اِلَّا وَحۡیًا اَوۡ مِنۡ وَّرَآیِٔ حِجَابٍ اَوۡ یُرۡسِلَ رَسُوۡلًا فَیُوۡحِیَ بِاِذۡنِهٖ مَا یَشَآءُ ؕ اِنَّهٗ عَلِیٌّ حَکِیۡمٌ ﴿۵۱﴾
কোন মানুষের এ মর্যাদা নেই যে, আল্লাহ তার সাথে সরাসরি কথা বলবেন, ওহীর মাধ্যম, পর্দার আড়াল অথবা কোন দূত পাঠানো ছাড়া। তারপর আল্লাহর অনুমতি সাপেক্ষে তিনি যা চান তাই ওহী প্রেরণ করেন। তিনি তো মহীয়ান, প্রজ্ঞাময়।
সূরা আন-নাজম, আয়াত ৯
فَکَانَ قَابَ قَوۡسَیۡنِ اَوۡ اَدۡنٰی ۚ﴿۹﴾
তখন সে নৈকট্য ছিল দু’ ধনুকের পরিমাণ, অথবা তারও কম।
সূরা আন-নাজম, আয়াত ১০
فَاَوۡحٰۤی اِلٰی عَبۡدِهٖ مَاۤ اَوۡحٰی ﴿ؕ۱۰﴾
অতঃপর তিনি তাঁর বান্দার প্রতি যা ওহী করার তা ওহী করলেন।
সূরা আন-নাজম, আয়াত ১১
مَا کَذَبَ الۡفُؤَادُ مَا رَاٰی ﴿۱۱﴾
সে যা দেখেছে, অন্তকরণ সে সম্পর্কে মিথ্যা বলেনি।
সূরা আন-নাজম, আয়াত ১২
اَفَتُمٰرُوۡنَهٗ عَلٰی مَا یَرٰی ﴿۱۲﴾
সে যা দেখেছে, সে সম্পর্কে তোমরা কি তার সাথে বিতর্ক করবে?
সূরা আন-নাজম, আয়াত ১৩
وَ لَقَدۡ رَاٰهُ نَزۡلَۃً اُخۡرٰی ﴿ۙ۱۳﴾
আর সে তো তাকে* আরেকবার দেখেছিল।
* জিবরীলকে।
সূরা আন-নাজম, আয়াত ১৪
عِنۡدَ سِدۡرَۃِ الۡمُنۡتَهٰی ﴿۱۴﴾
সিদরাতুল মুনতাহার* নিকট।
সূরা আন-নাজম, আয়াত ১৫
عِنۡدَهَا جَنَّۃُ الۡمَاۡوٰی ﴿ؕ۱۵﴾
যার কাছে জান্নাতুল মা’ওয়া* অবস্থিত। আল-বায়ান
* ফেরেশতা, শহীদদের রূহ ও মুত্তাকীদের অবস্থানস্থল।
সূরা আন-নাজম, আয়াত ১৬
اِذۡ یَغۡشَی السِّدۡرَۃَ مَا یَغۡشٰی ﴿ۙ۱۶﴾
যখন কুল গাছটিকে যা আচ্ছাদিত করার তা আচ্ছাদিত করেছিল।
সূরা আন-নাজম, আয়াত ১৭
مَا زَاغَ الۡبَصَرُ وَ مَا طَغٰی ﴿۱۷﴾
তার দৃষ্টি এদিক-সেদিক যায়নি এবং সীমাও অতিক্রম করেনি।
সূরা আন-নাজম, আয়াত ১৮
لَقَدۡ رَاٰی مِنۡ اٰیٰتِ رَبِّهِ الۡکُبۡرٰی ﴿۱۸﴾
নিশ্চয় সে তার রবের বড় বড় নিদর্শনসমূহ থেকে দেখেছে।
নতুন করে বিভ্রান্ত সৃষ্টি হইতেছে।ইসলামী ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে বসে সমাধান হওয়া উচিত
।
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
তাই বলে বাশার সাবের সব ওয়াজ বিশ্বাস করা যাবে নয়,এরকম নয়।তিনি সত্যি হাদীস ও বলেন।
আপনি বড়ো মোল্লা
আপনি সত্যি বলতে পারবেন। তাইলে বলেন আমরা শুনতে চাই
কাঠাল খা আইছে বুজুর্গ😅😅😅
আমাদেরকে সমস্যা কি শুনি বেশি পড়ি কম শুনি বলি বেশি করি কম উনি অনেকগুলো রেফারেন্স এনেছেন আপনি সেগুলো রিচার্জ করেন ওইগুলো সত্য কিনা তারপর যেটা সত্য মনে হবে সেটা আমল করেন আপনি আরো বেশি পড়াশোনা করেন নিজে পড়বেন না অন্যের উপর দোষ চাপিয়ে দিবেন সব দায়িত্ব ওনাদের নিজের কোন দায়িত্ব নেই উনিতো রেফারেন্স দিয়েছে উনার কথাগুলো যুক্তি আছে উনার রিচার্জে উনি যতটুকু পেয়েছেন আপনি রিচার্জ করে আরো বেটার কিছু পাইলে আপনি সেটা মানেন তাই বলে আপনি কাউকে বাতিল বলতে পারবেন না একজন দায় একজন দায়ীকে কখনো এটা বলা যায় না একজনের রিচার্জে এতটুকু সম্ভব হয়েছে আরেকজনের রিচার্জে আর একটু সম্ভব হয়েছে তাই বলে আপনি কাউকে বাতিল বলতে পারবেন না
নিজেকে ওভার জ্ঞানী মনে করেন?
বেইমানিরা সঠিক কথা নিতে পারেন না।তাদের জন্য লজ্জা। আমার মন ভোরে যায়। মাশাল্লাহ ❤❤😂😂
মাশাল্লাহ দলিল বৃত্তি আলোচনা
আরশে যান নাই তা হলে কোথায় গেলেন? মিথ্যার একটা সীমা থাকা উচিত
হতে পারে বাশার হুজুর মিথ্যা বলছেন আপনি সত্যটা প্রকাশ করতে পারেন।। যদি না করেন তবে আপনি আল্লাহর দরবার ধরা খাবেন। । আপনার জন্য পরামর্শ হলো বিশ্বাস-অবিশ্বাস কোনটিই না করে সত্যতা খুজতে সময় দিন , সঠিকটি জানতে না পারলেও সওয়াবটি ঠিকই পাবেন ইনশাআল্লাহ ।
এ ওয়াজ টা আমাদের গ্রাম হয়েছে।
ডক্টর আবুল কালাম আজাদ বাশার সাহেব আপনি মেরাজের বিষয়ে যা আলোচনা করেছেন বিশনন্দিত আলেম আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী রহমাতুল্লাহ আলাইহি যিনি তার বয়ানে বলেছেন আল্লাহ তায়ালা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে আরশ আজিমে নিয়েছেন বিশ্বনন্দিত আলেম উপমহাদেশের প্রখ্যাত আলেম ডক্টর এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী তিনি ও দলিল পেশ করেছেন আল্লাহ তাআলা রাসুলকে মেরাজে আরশে আজিমে নিয়েছেন। আপনি এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীর সাথে মেরাজের আলোচনা নিয়ে একটু বসেন। আর তিরস্কার মূলক কথা কম বলবেন বারিত্য বজায় রাখুন গবেষণামূলক কথা বলবেন। যেখানে বিশ্বনন্দিত আলেম বিশ্ব বরেণ্য মুফাসসিরে কুরআন আল্লামা সাঈদী বলেছেন আল্লাহ তায়ালা রাসূলকে মেরাজের রাত্রে।আরশে আজিমে নিয়েছেন আর আপনি তার বিপরীত কথা বলছেন। যাইহোক আপনি ডাক্তার এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীর সাথে মেরাজের ঘটনাটা নিয়ে একটু বসুন তখন পরিষ্কার হবে। তখন পরিষ্কার হবে আপনার কথা সঠিক না আব্বাসী সাহেবের কথা সঠিক এটা নিয়ে একটা আলোচনা হওয়া দরকার।
মির হাবিবুর রহমান যুক্তিবাদি ওয়াজ সুনে বেশির ভাগ আলেম ওয়াজ করে তাই সত্য মিথ্যা জাচায় করার মত সময় নায়
😊😊😊জন্য ভালো লাগে
মাশা-আল্লাহ সুন্দর বয়ান
না
@AlamFiroz-z9f তুই হলি আওয়ামী দোসর
Allah Hafiz 😢😢😢😢
জাজাকাল্লাহ
সত্য মানতে সমস্যা নাই, আল্লাহ বুঝার তৌফিক দান করুক
আবুল কালাম ভাই আপনি সুন্দর বয়ান করেছেন,মাওলানা মোজাম্মেল হক বল্লেন আমার নবিসঃ সব নবিদের সর্দার আল্লাহপাক নবিকে ৫০ ওয়াক্ত সালাত দিলেন আর মুছানবির কথায় ৯ বার গিয়ে ৪৫ ওয়াক্ত কমালেন এটা নাকি মিথ্যা বিশ্বাস করলে ইমান চলে যাবে,এটা নাকি কোরানে নেই,আশা কালাম ভাই মোজাম্মেল সাহেবের উত্তরটা দিবেন,কবরে কোন আজাব হবে না এটাও বলছে।
আসসালামু আলাইকুম
আল্লাহ্ বক্তা কে হেদায়েত দেন।
আহলে হাদীস জিন্দাবাদ। ভারত থেকে দোয়া রইলো। শিরক ও বিদআত মুক্ত বিশুদ্ধ ইসলাম চাই তবে আল্লাহর রহমত আসবে।
মাশাআল্লাহ ❤❤❤
এই হুজুরকি বয়ান করলেন আমার তো মাথা খারাপ হয়ে জায় আতো দিন কি সুনলাম আর ওনি কি বলে আল্লাহতালা আমাদেরকে সঠিক বুজ দানকরুন আমিন
এটা দাজ্জাল
❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আল্লাহ নিজে ও নিদর্শন এর অন্তর্ভুক্ত!!
আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ 🥰,,,
❤❤❤
সুরা,আন নাজম, মাহাফিলে তাফসির করিয়ে, সুরুতাদের শুনাইয়েন। খুশি হব ইনশাআল্লাহ।
মাশাআল্লাহ
❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
এ আয়াতের ব্যাখ্যা আল্লাহর রাসূল এবং জিব্রাইল আমিনের মধ্যে সাক্ষাতের বিষয়টি আলোচনা করা হয়েছে।
❤😊🇧🇩 Khulna!!
আপনী ইসলামের শএু যোে,বয়ান মানুুশ শুনলে দিনে আসবে আপনি সে ওয়াজ করুন, 24:29
বাসার শয়তানের চেলা
যেটা সত্য সেটা মানতেই হবে
❤❤❤❤❤❤❤❤ Jaamat
যেগুলো সত্য সেগুলো আপনারা বলেন না কেন নির্দিষ্ট করে
আপনি কোথায় থেকে জানলেন,,? গটনা সত্যি।
আমি কেয়ামতের আলামতের মধ্যে কয়েকটা আলামতের মধ্যে এটাও পড়েছি,পূর্ব বর্তিদের মিথ্যা অপবাদ দিবে,আগের ঘটনাগুলি সব সত্যি, এরা যাই বলুক।
বলদ
মাজার পূজারী
যেসব কথার ব্যাপারে দলিল আছে ওইটাই সত্য
কোরআন থাকতে এতো হাদিস কেন?
বানাইয়া বানাইয়া মানুষের সামনে কথা বললেই সত্য হয় না
হাদিসের শুরুতে যা বলেছেন লাওতাকাদ্দামত ফতুয়া তান হবে খুতবা তান
কার কথা বিশ্বাস করব
আবুল বাশারের কি যোগ্যতা আছে ড. এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী হুজুরের সাথে বসার।
আবুল কালাম আজাদ বাশার তোমাদের আব্বাসীর মত গাদা না।
আবুল কালাম আজাদ বাশার সাহেব এর শিক্ষাগত যোগ্যতা কত যানো মিয়া আন্দাজে কম্টেস করো।
তুমার কি যোগ্যতা আছে আবুল কালাম আজাদ বাশার হুজুর সম্পর্কে কথা বলার। আব্বাসী তো একটা অহংকারী মানুষ। যারে তারে কাফের বানায় দেয়। এগুলো তো হুজুর নামে কলঙ্ক
Na vai nai😂
ওঁরা দুই জন ই ভালো জ্ঞানী ব্যক্তি। আমি আপনি উনাদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন করার যোগ্য না-কি?
আপনার কথা শুনে বিস্সাশ হয় না।
ঈমান টানা টানি
আমি, মা ন ল ম, না
একথা বললেই হয়,মেরাজ বিষাস করেন না আপনার কথা শুনা যাইজ নয়।
উনি সঠিক বলেছেন।
এরা বিতর্কিত কথা বলে ভাইরাল হতে চায়, তোমার কথা বিশ্বাস করিনা
জনাব আবুল কালাম আজাদ বাশার অনেক গবেষণা করে তারপরে বই লেখেন
ওনি কোরআনই পড়তে পারেন না
উটের ২টি stomack
Oi guli jadi satto na hay tabe parer ta ki vabe fact hay?
Hojor apni ki ahle khobis ato din shonam akta akhon akta konta thik
Aponi ja bolechen Pura miththa kotha Bangladesher sob alem ekmot shudhu aponar mukhe ei prothom shunlam ei miththa kotha
Apnii mittha ..hujur Ar Kotha thik
নাউজুবিল্লাহ
বদমাইস
কতো জ্ঞানপাপী আছে!
আস্তা বাটপার
আপনি কি বুজাতে চান নবীজীর মেরাজ সত্য নয়।
মেরাজ সত্য কিন্তু নবীর নামে বানানো অনেক কথা বক্তারা বলে,,
যারা নবীর নামে মিথ্যা বলে তাদের জায়গা জাহান্নাম
Dur miya waz er ki bujlen.hujur ki meraj ossikar korysen paltu waz bujen tar por posno koren.hujur boltysen mohan Allah subhanahu talar shaty rasul sm er sora sori dekha hoy nai.
.you.gave.wrong.thought
.to.the.people
আপনি সঠিকটা বলে দেন
Aponi to arek TU pore bolben nobi miraje Jan nai
ইবলিশ
পন্ডিত
???!!
You.are.not.propher.olama
হূজূরের মিরাজ সম্পর্কিত যূক্তি সঠিক বলে মনে হয়।
এ জাহিলের কাজ হল রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর কিভাবে খাটো করা যায় আল্লাহ হেদায়েত দান করুক।
সত্যি বললে খাটো করা হয় না বরং মিথ্যার পরিনাম ভয়াবহ। সত্য মিথ্যা যাচাই করা আপনার ইমানি কর্তব্য।
Allah hedayet to make dik amin
হায়রে মুর্খ হুজুর
আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤