এটি কোলকাতা দূরদর্শনের হেমন্তবাবুর একটি সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠান ছিল। সাক্ষাৎকার গ্রহন করেছিলেন প্রখ্যাত অভিনেতা শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়। সম্ভবত ১৯৭৭ এ প্রথম সম্প্রচার করা হয় । স্টুডিওতে সেট সাজানো হয় যেন উনি নিজের বাড়িতে রেওয়াজ করছেন । পরের সপ্তাহে দর্শকের দরবারে অনুষ্ঠানে একজন অভিযোগ করেন যে সাক্ষাৎকারটি হেমন্তবাবুর বাড়িতে না হয়ে স্টুডিওতে হলে ভালো হতো । সেই চিঠির উত্তরে শ্রীযুক্ত পঙ্কজ সাহা বলেন যে অনুষ্ঠানটি স্টুডিওতেই রেকর্ড করা হয়েছিল।
মনে পড়ছে, এই গানটির রিহার্সাল দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়েছিল। হেমন্তবাবু সঙ্গতকারীদের বলেন E scale টা দিতে । প্রথম অংশটি গাইতে গাইতে শুভেন্দু বাবু প্রবেশ করেন । অনেক গান এবং স্মৃতিচারণের মধ্যে দিয়ে সাক্ষাৎকার হয় । শেষে শুভেন্দু বাবু আরেকদিন আসবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে চলে গেলে এই গানটির শেষ অংশটি গাওয়ার মধ্যে দিয়ে সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত হয় ।
শুভজিতের সূত্রে আমি জেনেছি, সেসময় (১৯৭২) যারা নিয়মিত রেডিও শুনতেন, তারা এই গানটি অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়-এর কথা ও সুর বলেই উল্ল্যেখ করেছেন। প্রামাণ্য কোনো তথ্য আমাদের কারোর কাছেই নেই।
ভিডিওটি দেখে মনে হচ্ছে এটি হয়তো কোন ঘরোয়া রিহার্সালের সময়ে তোলা । আবার এই সহযোগী শিল্পীদের নিয়েই একটি অনুষ্ঠান দূরদর্শনে প্রচারিত হয়েছিল মনে হচ্ছে। সেখানে কিন্তু এই গানটি ছিল না । যাই হোক, গানটি একেবারেই শোনা ছিলনা এর আগে। দুর্লভ এই ভিডিওটির জন্যে ধন্যবাদ।
এটি দূরদর্শনের স্টুডিওতেই রেকর্ড করা। এভাবেই অনুষ্ঠানে নতুনত্ব আনা হয়েছিল। ঘরোয়া পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছিল। এই অনুষ্ঠানের পরে সম্প্রচারিত 'দর্শকের দরবারে' - পত্রভিত্তিক অনুষ্ঠানে তৎকালীন সঞ্চালক পঙ্কজ সাহা মহাশয় এ কথা জানিয়েছিলেন।
আপনি ও পম স্যারের কাছে গিয়েছিলেন। সেই সূত্রে স্যার এই পুরোনো গানটির কথা মনে করতে পারেননি। গণমাধ্যমে রেকর্ড করা গানের ক্ষেত্রে কথা ও সুর মনে রাখা মুশকিল। একমাত্র ভরসা বহুপূর্বে প্রকাশিত তাদের মুখপত্র। সেও আজ বহুযুগ হল বন্ধ। যদি সেখানে না প্রকাশিত হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে শিল্পী বা সুরকার গীতিকারদের সাহায্য নিতে হয়। এবার তারাও মানুষ, তারাও ভুলে যেতে পারেন। এক্ষেত্রে তাই পুরোনো সংগ্রাহকদের সূত্র ধরে আমরা অভিজিৎ বাবুর নামই রেখেছি।
অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় একজন মহান সুরকার ও গীতিকার। কিন্তু হেমন্ত দা র এই গানটির সুরের চলন বা ধরন অভিজিৎ বাবুর সুরের ঘরানার সাথে ঠিক মেলে না। বরং খানিকটা যেন হেমন্ত দার সুরের চলনের সাথে মেলে। আমার ধারনা ভুল হতে পারে।
এই গানটি কোনো দিন শুনিনি। আজ প্রথম। মাষ্টার মশাই এর কথা ও সুর। দারুন দারুন দারুন ❤
খুব ভালো লাগল আপনার মন্তব্য পেয়ে। সঙ্গে থাকুন।
এটি কোলকাতা দূরদর্শনের হেমন্তবাবুর একটি সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠান ছিল। সাক্ষাৎকার গ্রহন করেছিলেন প্রখ্যাত অভিনেতা শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়। সম্ভবত ১৯৭৭ এ প্রথম সম্প্রচার করা হয় । স্টুডিওতে সেট সাজানো হয় যেন উনি নিজের বাড়িতে রেওয়াজ করছেন । পরের সপ্তাহে দর্শকের দরবারে অনুষ্ঠানে একজন অভিযোগ করেন যে সাক্ষাৎকারটি হেমন্তবাবুর বাড়িতে না হয়ে স্টুডিওতে হলে ভালো হতো । সেই চিঠির উত্তরে শ্রীযুক্ত পঙ্কজ সাহা বলেন যে অনুষ্ঠানটি স্টুডিওতেই রেকর্ড করা হয়েছিল।
মনে পড়ছে, এই গানটির রিহার্সাল দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়েছিল। হেমন্তবাবু সঙ্গতকারীদের বলেন E scale টা দিতে । প্রথম অংশটি গাইতে গাইতে শুভেন্দু বাবু প্রবেশ করেন । অনেক গান এবং স্মৃতিচারণের মধ্যে দিয়ে সাক্ষাৎকার হয় । শেষে শুভেন্দু বাবু আরেকদিন আসবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে চলে গেলে এই গানটির শেষ অংশটি গাওয়ার মধ্যে দিয়ে সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত হয় ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার স্মৃতি আমাদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার জন্য।
আহা!কি ভাল লাগল ।
সঙ্গে থাকুন। শুনতে থাকুন 🤗
♥️♥️🙏🙏
কী দারুণ গান। এটি কি রেকর্ডে নেই? কেউ কি রেকর্ডের গানটি আপলোড করবেন?
এটির কোনো রেকর্ড পাওয়া সম্ভব নয়।
পুরো গানটা কী পাওয়া যায় না?
নাঃ, এখনো অবধি পাওয়া যায় নি।
"Sakkhtkarta purota audio visual paoa jabey-"?--somnath banerjee
দেখি , চেষ্টা করবো।
খুব সুন্দর সংগ্রহ..... তবে, এটা কি সত্যি অভিজিৎ (বন্দোপাধ্যায়) জেঠুর সুর.....?!!? 💐🙏🙏💐
শুভজিতের সূত্রে আমি জেনেছি, সেসময় (১৯৭২) যারা নিয়মিত রেডিও শুনতেন, তারা এই গানটি অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়-এর কথা ও সুর বলেই উল্ল্যেখ করেছেন। প্রামাণ্য কোনো তথ্য আমাদের কারোর কাছেই নেই।
Full lyric থাকলে kindly করবেন।।
@@chiranjibsaha9418 সেটা আজ আর পাওয়া সম্ভব নয়।
ভিডিওটি দেখে মনে হচ্ছে এটি হয়তো কোন ঘরোয়া রিহার্সালের সময়ে তোলা । আবার এই সহযোগী শিল্পীদের নিয়েই একটি অনুষ্ঠান দূরদর্শনে প্রচারিত হয়েছিল মনে হচ্ছে। সেখানে কিন্তু এই গানটি ছিল না । যাই হোক, গানটি একেবারেই শোনা ছিলনা এর আগে। দুর্লভ এই ভিডিওটির জন্যে ধন্যবাদ।
এটি দূরদর্শনের স্টুডিওতেই রেকর্ড করা। এভাবেই অনুষ্ঠানে নতুনত্ব আনা হয়েছিল। ঘরোয়া পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছিল। এই অনুষ্ঠানের পরে সম্প্রচারিত 'দর্শকের দরবারে' - পত্রভিত্তিক অনুষ্ঠানে তৎকালীন সঞ্চালক পঙ্কজ সাহা মহাশয় এ কথা জানিয়েছিলেন।
এই গানে সুরকার ও গীতিকার শ্রদ্ধেয় অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় নন। তাঁর নিজের মুখেই শুনেছি।
আপনি ও পম স্যারের কাছে গিয়েছিলেন। সেই সূত্রে স্যার এই পুরোনো গানটির কথা মনে করতে পারেননি। গণমাধ্যমে রেকর্ড করা গানের ক্ষেত্রে কথা ও সুর মনে রাখা মুশকিল। একমাত্র ভরসা বহুপূর্বে প্রকাশিত তাদের মুখপত্র। সেও আজ বহুযুগ হল বন্ধ। যদি সেখানে না প্রকাশিত হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে শিল্পী বা সুরকার গীতিকারদের সাহায্য নিতে হয়। এবার তারাও মানুষ, তারাও ভুলে যেতে পারেন। এক্ষেত্রে তাই পুরোনো সংগ্রাহকদের সূত্র ধরে আমরা অভিজিৎ বাবুর নামই রেখেছি।
অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় একজন মহান সুরকার ও গীতিকার। কিন্তু হেমন্ত দা র এই গানটির সুরের চলন বা ধরন অভিজিৎ বাবুর সুরের ঘরানার সাথে ঠিক মেলে না। বরং খানিকটা যেন হেমন্ত দার সুরের চলনের সাথে মেলে। আমার ধারনা ভুল হতে পারে।