কমি হুজুরকে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। হুজুর যদি ও দলিল দেখান নি কিন্তু তিনি কোরআন ও নবীর হাদিস দিয়ে কথা বলছেন। আশা করি এখানে সবাই দাড়িয়ে কিয়াম করে তাই হুজুরকে সম্পূর্ণতা কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। সুন্নি হুজুররা কিন্তু কোরআন দিয়ে ভিতর থেকে কথা বলেন নিি
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
আমরা হাদীসে শুনছি যে আলেম আলেমে গন্ধ লেগে যাবে এটা হবে কিয়ামতের আলামত এটাই ইচ্ছে কেয়ামতের আলামত হুজুর হুজুরের দন্ড লেগে গেছে ঠিক আছে কেয়ামতের আলামত এসে গেছে
@newteachingschool2487 এগুলোর মগজ ধুলাই করে দেওয়া হয়েছে মাথায় গোবর ছাড়া কিছু নাই তাই ভালো কোনটা আর খারাপ কোনটা চিনার ও ক্ষমতা নাই ওদের নবী নাকি নূরের তৈরি কত্ত বড় মূর্খ হলে এটা বলতে পারে
মিলাদের ব্যাপারে উনার দেখানো হাদীস থেকেই উত্তর দিলাম, বুঝে নিয়েন।।। حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ الْعَبْدِيُّ، حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، سَمِعْتُ مُحَمَّدَ بْنَ إِسْحَاقَ، يُحَدِّثُ عَنِ الْمُطَّلِبِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ قَيْسِ بْنِ مَخْرَمَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ وُلِدْتُ أَنَا وَرَسُولُ اللَّهِ، صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ . وَسَأَلَ عُثْمَانُ بْنُ عَفَّانَ قُبَاثَ بْنَ أَشْيَمَ أَخَا بَنِي يَعْمُرَ بْنِ لَيْثٍ أَأَنْتَ أَكْبَرُ أَمْ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَكْبَرُ مِنِّي وَأَنَا أَقْدَمُ مِنْهُ فِي الْمِيلاَدِ وُلِدَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ وَرَفَعَتْ بِي أُمِّي عَلَى الْمَوْضِعِ قَالَ وَرَأَيْتُ خَذْقَ الْفِيلِ أَخْضَرَ مُحِيلاً . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ . ৩৬১৯। কাইস ইবনু মাখরামা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হস্তী বছরে (আবরাহার বাহিনী ধ্বংসের বছর) জন্মগ্রহণ করি। তিনি বলেন, ইয়াসার ইবনু লাইস গোত্রীয় কুবাস ইবনু আশইয়ামকে উসমান ইবনু আফফান (রাঃ) প্রশ্ন করেন, আপনি বড় নাকি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম? তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার চাইতে অনেক বড়, তবে আমি তার আগে জন্মগ্রহণ করি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাতীর বছর জন্ম গ্রহণ করেছেন। আমার মা আমাকে এমন জায়গায় নিয়ে গেলেন যেখানে গিয়ে আমি পাখিগুলোর (হাতিগুলোর) মলের রং সবুজে বদল হয়ে যেতে দেখেছি। হাদীস টির সনদ দুর্বল আবূ ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান গারীব। আমরা শুধু মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাকের সূত্রেই এ হাদীস জেনেছি। হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f) সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত) ৪৬/অধ্যায়:- রাসূলুল্লাহ ﷺ ও তার সাহাবীগণের মর্যাদা (كتاب المناقب عن رسول الله ﷺ) এখানে কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা)কে উসমান ইবনে আফফান (রা) প্রশ্ন করেন আপনি বড় নাকি রাসুল (স) বড়? তখন উসমান (রা) এর উত্তরে আশইয়াম (রা) বলেন, রাসুল (স) বড় (শান এবং মানের দিক দিয়ে) তবে আমি রাসুল (স) এর অনেক আগে জন্মেছি। এখানে ميلاد দ্বারা কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা) এর জন্মের কথা বলা হয়েছে। অথচ মিলাদের পক্ষের আলেম এই হাদীস দ্বারা মিলাদ জায়েজ প্রমান করতে চাচ্ছে। মিলাদ পালন করার ব্যাপারে কোরআন এবং হাদিসের কোথাও নিষেধ করা নেই। কেননা মিলাদ রাসূল সাঃ এর যুগে, সাহাবাদের যুগে, তাবেঈদের যুগে এমনকি তাবে তাবেঈদের যুগেও মিলাদ ছিল না। সুতরাং ইসলামের মূল গ্রন্থগুলোতে মিলাদ নিষেধ করা নাই, এটা সৃষ্টি হয়েছে তাবে তাবেঈদের যুগেরও অনেক পরে। সুতরাং বোঝা যাচ্ছে এটা সুস্পষ্ট বিদআত। কেননা রাসূল সাঃ এর হাদিস হচ্ছে ইসলামের নতুন কিছু সৃষ্টি করাই বেদাত।
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
সঠিক কথা - আমাদের নবী জিন্দা। আর সকল নবী, শহীদ, মুসলমানগন, কাফীর - যারাই মৃত্যুবরন করেছেন, সবাই- জিনদা / জীবিত। কিনতু - সবাই- জীবিত বারযাখী জীবনে, দুনিয়ার জীবনে নয়। দুনিয়ার জীবন থেকে বারযাখী সম্পুরন আলাদা, কোন মতেই বারযাখে থেকে দুনিয়ার জীবনে আসা, আবার বারযাখে যাওয়া ( মোজেজা ছাড়া, যেমন সুরা বাকারার কাহীনি, ইসার কাহীনি) অসম্ভব বা হাজীর-নাজীর হওয়া অসম্ভব। কোরান, হাদীস, সাহাবগন থেকে এর কোন দলীল নেই( রসুল দুনিয়ার জীবনে জীবিত বা হাজির-নাজির) । গল্প, কিচছা, - কোন আলেম বললেও বাতিল। নবী বারযাখে জীবিত,শহীদ, হাফীজ, সব মুসলমান, সব কাফীর - সব মানুষই বারযাখে জীবিত। নবী,শহীদরা বিশেষ সুবিধা পান বারযাখে, কাফীর রা শাস্তি পান বারযাখে। কথা শেষ। বিতর্ক শেষ। কোরান, হাদীসের সঠিক এনং কোন আলেম যত বড়ই হোন না, কোরান হাদীস থেকে দলীল না দিতে পারলে, তার কথা বাতিল। পাক-ভারতের বাইরে, এক মিনিটে এই বিতর্ক শেষ হবে। কোরান হাদীস কি বলে? কথা শেষ।
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
দরুদ পরলে হবে না " নবীজির শান মানে যারা বিয়াদবী করে প্রতিবাদ করতে হবে"" প্রিয় নবীজির শানে বিয়াদবী করলে নবীজির সাহাবী গরদান পেলে দিতো আর আমরা চুপ করে থাকি আমরা কেমন ভালোবাসি নবীজিকে"" প্রিয় নবীজির জন্যে জীবন দিতে হবে জীবন দিয়ে ভালোবাসতে হবে নবীজিকে "" এইটাই ছিলো নবীজির সাহাবাদের আদর্শ"" খালি দরুদ পরলে হবে "" জালিমদের ভয়ে চুপ থাকলে হবে""
আমরা আমাদের নবী সাঃ কে ভালো বাসব তার সকল প্রমাণিত সুন্নাত পালনের মাধ্যমে। বিদআত করলে রাসূলকে অবমাননা করা হয় যা শিরক পর্যায়ে পৌঁছে যায় এবং মানসুখ হাদীসের উপর আমল করলে রাসূল সাঃ কে অবমাননা করা হয়। রাসূল সাঃ কে ভালবাসতে হলে সহীহ্ হাদীসের আমলের বিকল্প নেই।
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
পাগল ছাগলের বাহস এটা। বাহস করতে হলে সিলেটে আস।মিলাদ মানে,জন্ম, এটাতো কিতাবে আসে টিক,কিন্তু রাসূলের জন্ম নিয়ে আলোচনা করা জায়,পালন করা যায় না।সিরাতুন নবী পালন করতে, রাসূল আদেশ করেছেন।সাহাবায়ে কেরামগণ মিলাদ কিয়াম করেন নি? এ কতা কোন কিতাবে দেখাতে পারবেন ?না।সাহাবায়ে কেরাম গণের মহব্বত আমাদের। চেয়ে বেশি ছিল।নবীজি মাটির তৈরী, ওকানতা, ভুঝলনা ? গাদায় আসচে বাহস করতে।কোরআান কি? ভুজল।অনেক আয়াত নাজীল হয়েছে মাটির তৈরী নিয়ে।সে নুর দারা যে দলিল দিয়েছে, সেখানে নূর দ্বারা কি? বুঝানো হয়ছে ওকান তা বুঝচেনা। সে কি? বাহস করবে।
ইয়আআইয়উ হাল ল্লাযী না আমানু সাল্লু ইলাহী ওয়া সাল্লি মু, তাছলিমা । হে ঈমানদারগণ আমি দরদ পড়ি এবং ফেরেস্তা ও তোমরাও পড়ো ।আলকোর অন । গন আমি নিতে দরউদপড়ই ,এবং ফেরেস্তা ও পড়ে তোমরাও দরুদ পড়ো ্।🎉🎉
কেমনে পাইলো?? একজন হাদিসবীদ(২ লক্ষ্) বললো মিলাদ করা যাবে, তাই মিলাদ জায়েজ হবে?? যা নবী রাসূল (সঃ) ও সাহাবীরা করে নাই, তা সারা জাহানের হাদীসবীদরা বললেও না জায়েজ। নবী (সঃ) বলেছেন, ইসলামকে পরিপূর্ণ করা হলো। তাহলে মিলাদ কিভাবে আসলো নবী, সাহাবারা না করলেও?? আরেকটা প্রশ্ন, যে বিষয় নাই, সে বিষয়ে কিভাবে দলিল হবে? উনারা যে দলিল দিয়েছে, সে গুলো তো কুরআন বা হাদিস থেকে দিতে পারে নাই। যে দলিল দিয়েসে, সেটা হলো, আমুক হাদিস বিদ বলছে তমক হাদিস বিদ লিখসে। যা কুরআন হাদিসে নাই, তা খারিস। কুরআন হাদিসে না থাকার পর যে ইবাদত করা হয় তা বাতিল, বিদআত। কুরআন হাদিসে নাই, তাই নবী (সঃ) বা সাহাবীরাও করেন নাই। মিলাদ বাতিল, বিদআদ।
ইবলিশ এর দল বড়ই থাকে ওরা হাদিস এর ভুল ব্যাখা করেছে আমার প্রশ্ন হলো তোমাদের আলচ্ছক দুই জন আর অন্যদলের এক জন কেন জাতি জানতে চায় মামলা দূর্বল থাকলেই তো উকিল বেশি লাগে নাকি
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
If you believe yourself to be a sunni, then you are not a muslim. Allah says in the Holy Qur’an surah an'am verse 159, "Indeed, you ˹O Prophet˺ are not responsible whatsoever for those who have divided their faith and split into sects. "
@@MulimaKhatun-jt7gg 👉কিয়াম (দাঁড়ানো) ও সম্মেলিত ভাবে কাশিদা (প্রশংসা মূলক কবিতা) পাঠের দলিলঃ (১) মিশকাত শরীফের ৪১০ পৃষ্ঠায় লিখিত আছে: হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত হাসসান (রাঃ) এর জন্য মসজিদে নববীতে একটি মিম্বর স্থাপন করলেন। তিনি উহার উপর দাঁড়িয়ে আল্লাহর হাবিবের পদমর্যাদা (গুণাবলী ও গৌরবময় জীবনী) সজোরে বয়ান করতেন। আল্লাহর হাবিব (তা শ্রবণ করে সন্তুষ্টচিত্তে) বলতেন, নিশ্চয়ই হাসসান যতক্ষণ হুজুরের গুণরাজী বয়ান করতে থাকেন ততক্ষণ আল্লাহ তা’য়ালা হযরত জিব্রাঈল (আঃ) দ্বারা তাঁর সহায়তা করতে থাকেন।’ (তিরমিযী:২৮৪৬) এছাড়াও কারো সম্মানার্থে দাঁড়িয়ে যাওয়ার হাদিস রয়েছে, যেমনঃ [সহিহ বুখারি-৫৮২৮ (ই/ফা) ; ৬২৬২ (আন্তর্জাতিক)],(সুনানে আবু দাউদ-৪৭৭৫),(সহীহ বুখারী-৩৭৮৫),আবু দাউদ-৫১৪৫) --------------- (২) সাহাবীগণ পাথর তুলতে তুলতে ছন্দোবদ্ধ কবিতা আবৃত্তি করছিলেন। আর নবী (সাঃ)-ও তাঁদের সাথে ছিলেন। তিনি তখন বলছিলেনঃ اللَّهُمَّ لاَ خَيْرَ إِلاَّ خَيْرُ الآخِرَهْ فَاغْفِرْ لِلأَنْصَارِ وَالْمُهَاجِرَهْ হে আল্লাহ! আখিরাতের কল্যাণ ছাড়া (প্রকৃতপক্ষে) আর কোন কল্যাণ নেই। আপনি আনসার ও মুহাজিরগণকে ক্ষমা করে দিন। [বুখারি-৪১৬(ই/ফা), ৪২৮ (আন্তর্জাতিক)]
আমরাও বুঝতে পারছি। প্রচলিত মিলাদ হচ্ছে বিদআত। এই প্রচলিত মিলাদ, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেনি, সাহাবাগণ রাঃ করেনি, তাবিরা করেনি, তাবেতাবিরা করেনি। তুমি চুট্টা মৌলবি, চাপার জোরে প্রচলিত বিদাতি মিলাদ করে বেড়াও আর খয়রাত টুকাও। এইভাবে বেশি দিন চলতে পারবে না।
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
মিলাদের ব্যাপারে উনার দেখানো হাদীস থেকেই উত্তর দিলাম, বুঝে নিয়েন।।। حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ الْعَبْدِيُّ، حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، سَمِعْتُ مُحَمَّدَ بْنَ إِسْحَاقَ، يُحَدِّثُ عَنِ الْمُطَّلِبِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ قَيْسِ بْنِ مَخْرَمَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ وُلِدْتُ أَنَا وَرَسُولُ اللَّهِ، صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ . وَسَأَلَ عُثْمَانُ بْنُ عَفَّانَ قُبَاثَ بْنَ أَشْيَمَ أَخَا بَنِي يَعْمُرَ بْنِ لَيْثٍ أَأَنْتَ أَكْبَرُ أَمْ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَكْبَرُ مِنِّي وَأَنَا أَقْدَمُ مِنْهُ فِي الْمِيلاَدِ وُلِدَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ وَرَفَعَتْ بِي أُمِّي عَلَى الْمَوْضِعِ قَالَ وَرَأَيْتُ خَذْقَ الْفِيلِ أَخْضَرَ مُحِيلاً . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ . ৩৬১৯। কাইস ইবনু মাখরামা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হস্তী বছরে (আবরাহার বাহিনী ধ্বংসের বছর) জন্মগ্রহণ করি। তিনি বলেন, ইয়াসার ইবনু লাইস গোত্রীয় কুবাস ইবনু আশইয়ামকে উসমান ইবনু আফফান (রাঃ) প্রশ্ন করেন, আপনি বড় নাকি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম? তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার চাইতে অনেক বড়, তবে আমি তার আগে জন্মগ্রহণ করি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাতীর বছর জন্ম গ্রহণ করেছেন। আমার মা আমাকে এমন জায়গায় নিয়ে গেলেন যেখানে গিয়ে আমি পাখিগুলোর (হাতিগুলোর) মলের রং সবুজে বদল হয়ে যেতে দেখেছি। হাদীস টির সনদ দুর্বল আবূ ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান গারীব। আমরা শুধু মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাকের সূত্রেই এ হাদীস জেনেছি। হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f) সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত) ৪৬/অধ্যায়:- রাসূলুল্লাহ ﷺ ও তার সাহাবীগণের মর্যাদা (كتاب المناقب عن رسول الله ﷺ) এখানে কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা)কে উসমান ইবনে আফফান (রা) প্রশ্ন করেন আপনি বড় নাকি রাসুল (স) বড়? তখন উসমান (রা) এর উত্তরে আশইয়াম (রা) বলেন, রাসুল (স) বড় (শান এবং মানের দিক দিয়ে) তবে আমি রাসুল (স) এর অনেক আগে জন্মেছি। এখানে ميلاد দ্বারা কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা) এর জন্মের কথা বলা হয়েছে। অথচ মিলাদের পক্ষের আলেম এই হাদীস দ্বারা মিলাদ জায়েজ প্রমান করতে চাচ্ছে। মিলাদ পালন করার ব্যাপারে কোরআন এবং হাদিসের কোথাও নিষেধ করা নেই। কেননা মিলাদ রাসূল সাঃ এর যুগে, সাহাবাদের যুগে, তাবেঈদের যুগে এমনকি তাবে তাবেঈদের যুগেও মিলাদ ছিল না। সুতরাং ইসলামের মূল গ্রন্থগুলোতে মিলাদ নিষেধ করা নাই, এটা সৃষ্টি হয়েছে তাবে তাবেঈদের যুগেরও অনেক পরে। সুতরাং বোঝা যাচ্ছে এটা সুস্পষ্ট বিদআত। কেননা রাসূল সাঃ এর হাদিস হচ্ছে ইসলামের নতুন কিছু সৃষ্টি করাই বেদাত।
নবীকে নূর বলা একটি নিকৃষ্ট 👉শিরক✅ নূর হচ্ছেন স্বয়ং আল্লাহ↖️ নবীজি হচ্ছেন মাটির তৈরি ↖️↖️ 🔷আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেন, إِنَّمَآ أَنَا۠ بَشَرٌ مِّثْلُكُمْثْلُكُمْ يُوحَىٰٓ إِلَىَّ أَنَّمَآ إِلَٰهُكُمْ إِلَٰهٌ وَٰحِدٌ (হে নবী!) বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। [সূরা কাহাফ" আয়াত: ১১১], 👉পড়লে বুঝে যাবেন ইনশাআল্লাহ ☑️❤️ মুহাম্মদ (সাঃ) ছিলেন শেষ নবী। তাঁর পর আর কোন নবী আসবেন না এটাই ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে তিনি কি মানুষ ছিলেন? নাকি ফেরেশতা ছিলেন? যদি মানুষ হয়ে থাকেন, তাহলে এটা স্বীকার করতেই হবে যে, সকল মানুষই আদমের সন্তান আর আদম হলো মাটির তৈরি। এ প্রসঙ্গে মহানবী (সাঃ) বলেছেন, ‘‘কুল্লুকুম মিন আদম ওয়া আদম মিন তরাব’’। তোমরা সকলেই আদম থেকে উদগত আর আদম হলো মাটির তৈরি। এতো গেল সকল মানুষের গঠনতত্ত্ব। প্রতিটি মানুষের গঠনতত্ত্ব বা প্রকৃতি সম্পর্কে আল্লাহর বর্ণনা নিম্নরূপ : ‘‘(হে নবী বলে দিন) নিশ্চিতভাবে আমি (আল্লাহ) মানুষকে মাটি দ্বারা সৃষ্টি করেছি।’’ ‘‘ইন্নি খালেকুল ইনসান মিন ত্বীন’’ (সূরা ছোয়াদ : ৩৮:৭১)। উপরোক্ত আয়াতে মানুষ বুঝাতে আদম ও ইনছান শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। মানুষ বা মানবজাতি বুঝাতে আর একটি শব্দ পবিত্র কোরআনে ব্যবহার করা হয়েছে আর তা হলো ‘বাশার'। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘‘হে নবী বলে দিন, (ইন্নামা আনা বাশারুন মিসলুকুম) নিশ্চিতভাবে আমি তোমাদের মতই মানুষ’’ (আল কাহফ : ১৮:১১০) পূর্ব যুগের সকল নবীগণও (বাশার) মানুষ ছিলেন এবং তাদের বর্জন ও অস্বীকারকারীরাও তার স্বীকার করেছেন। যেমন- এ প্রসঙ্গে আল কোরআন বলছে, তারা তাদের নবীদের অস্বীকার করে বলতো তোমরাতো আমাদের মতই মানুষ। নবীগণও বলেছেন- (ইন্না নাহনু ইল্লা বাশারুন মিস্লুকুম তবে আল্লাহ তার বান্দাদের মধ্যে থেকে যাকে ইচ্ছা তিনি অতি দয়া প্রদর্শন করেন। (সূরা ইবরাহীম, ১৪: ১১-১২)। নবুয়াত বা কিতাব দান কোন (বাশারের) মানুষের কাজ নয় বরং এটি আল্লাহর কাজ। তিনি বলেন, যাকে আল্লাহ কিতাব দিয়েছে তার একথা বলার অধিকার নেই যে, তোমরা আল্লাহকে বাদ দিয়ে আমার এবাদত কর। (সূরা আল ইমরান, ৩:৭৯) অতএব আল্লাহর ভাষায় বাশার হলো : মানুষ আর সকল মানুষই মাটির তৈরি। (সূরা আর রহমান, ৫৫:১২, আল হিজর, ১৫:২৬, আল মু'মিনুন, ২৩:১২)। সকল নবী ছিলেন বাশার। সকল মানুষ আল্লাহর খলিফা। সূরা আল বাকারা ২:৩০, মুহাম্মাদসহ সকল নবীই হচ্ছেন আল্লাহর খলিফা। নবীজি নূরের তৈরি ⁉️ আশ্চর্যের বিষয় হলো অনেক মুসলিম ভাই বলে থাকেন, মুহাম্মাদ (সা.) নূরের তৈরি। তারা কুরআনের যে কয়টি আয়াত দলিল হিসেবে পেশ করেন তা হলো, সূরা আল মায়েদার ১৫নং এবং আল আহজাবের ৪৫ নং আয়াতদ্বয়। আল মায়েদার আয়াতটি হলো: যে আহলে কিতাবগণ: তোমাদের কাছে আমার রাসূল আগমন করেছেন। কিতাবের যেসব অংশ তোমরা গোপন করতে তিনি তার থেকে অনেক বিষয় প্রকাশ করেন এবং অনেক বিষয় মার্জনা করেন। তোমাদের কাছে এসেছে একটি উজ্জ্বল জ্যোতি এবং একটি সমুজ্জ্বল গ্রন্থ। অর্থাৎ পাপাচারের অন্ধকার দূরীভূতকারী এবং আল্লাহর স্পষ্ট বিধানগ্রন্থ। আহজাবে বলা হয়েছে ‘হে নবী আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষী, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে এবং আল্লাহর আদেশক্রমে তাঁর দিকে আহবায়করূপে উজ্জ্বল প্রদীপরূপে। (‘দায়িয়ান' ওয়া ‘সেরাজাম' মুনিরা)।
নারেয়ে তাকবির আল্লাহু আকবর
নারেয়ে রিসালাত ইয়া রাসুলুল্লাহ
নবীজির সুন্নত যেখানে আমি আছি সেখানে❤❤❤
AKHRI NOVIJIR SUNNOT KI ?
কমি হুজুরকে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। হুজুর যদি ও দলিল দেখান নি কিন্তু তিনি কোরআন ও নবীর হাদিস দিয়ে কথা বলছেন।
আশা করি এখানে সবাই দাড়িয়ে কিয়াম করে তাই হুজুরকে সম্পূর্ণতা কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। সুন্নি হুজুররা কিন্তু কোরআন দিয়ে ভিতর থেকে কথা বলেন নিি
মাশাআল্লাহ মারহাবা,,, আলহামদুলিল্লাহ, আমি একজন আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের একজন সুন্নি মুসলমান মানুষ। 🤲🤲🤲 আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ মারহাবা সুন্নীয়ত জিন্দাবাদ
আলহামদুলিল্লাহ। সুন্নিমুসলমানরা বাহাস এ জয়লাভ করেছেন।
সুন্নিরা জয় লাভ করে নাই বরং তারা বাটপারি করেছে
রাহুল ভাইয়ের কাছে যাও
@@AtaAli-sj3db 🤣🤣🤣
❤️❤️❤️
মাশাআল্লাহ মারহাবা, সুন্নীয়ত জিন্দাবাদ।
Allah,, sobaike sotik pote colar towfik Dan koren
Ameen
আমি সেই নবীর উম্মত, যার পেছনে ৭০হাজার ফেরেশতা নামাজ আদায় করে ছিলেন।
এটা আবার কেমন কমেন্ট
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
Tomi bojo na
ইনশাআল্লাহ সুন্নিয়ত অবশ্যই জয় হবে
প্রতিটি এলাকায় মহল্লায় নবীর শান মান ও জিকির-আজকার পরা হোক জুম্মার দিনে
তোমরা দুই টাকার মাওলানা মিলাদ মানে জন্ম নবীজীর জন্ম। আর তোমরা জন্ম কে মিলাদ বানাইছো আর সেই মিলাদ পড়ে তোমরা টাকা পকেট ভাড়ীকর। এটা বেদাত।
এই হুজুর বোকা।জালাল উদূদিন ছুয়ুতির কেতাব প
সহমত ভাই
পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় বাধ্যতামুলক করা হোক,তারপর দেখা যাবে কে সুন্নি কে ওহাবি,কে মুসলমান কে মুনাফিক।।
❤
কারা কারা সুন্নি আছেন,, তারাই লাইক করুন ❤❤❤❤❤❤❤❤
Sali majar pojariiii
সুন্নি মানে মাজার পুজারী সুন্নি মানে বিনোদন 😅
আমিও, , সুনি
@@MdMiraj-vw1xlতুমি মনে হয় কনডম দূর ঘটনার জন্ম
@@nayemreza429 ধন্যবাদ ♥️♥️♥️
নবীর সুন্নত যেখানে আমরা আছি সেখানে👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍☝☝☝☝👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👈👈👈👈👈👈👈👈👈👈👈👈
👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍
আমি অপনার সাতে এক মত❤❤❤
আমরা হাদীসে শুনছি যে আলেম আলেমে গন্ধ লেগে যাবে এটা হবে কিয়ামতের আলামত এটাই ইচ্ছে কেয়ামতের আলামত হুজুর হুজুরের দন্ড লেগে গেছে ঠিক আছে কেয়ামতের আলামত এসে গেছে
যতদিন এই চন্দ্র সূর্য প্রজ্জ্বলিত থাকবে,
ততদিন মিলাদুন্নবী (ﷺ) পালন করতে থাকবো
ইনশাআল্লাহ🌸🤍
😂😂😂😂😂😂😂
Pagol😂😂
ইনশাল্লাহ সুন্নিদের জয় সবসময় হয়েছে এবং হবে🥀❤️
ইতা ত মুক জুর কালি
সুন্নি, শিয়া কোন মুসলমানের পরিচয় নয়, তার আসল পরিচয় হলো সে মুসলিম। তবে যারা শিয়া পরিচয় দিয়ে থাকে তাদের সিংহভাগ কাফের।
ইনশাআল্লাহ
কোথায় আমি ত দেখতেছি ওলটা হেরে গেছে।।😂
@@Asports6আপনার মাথায় সমস্যা আছে
আলহামদুলিল্লাহ,,লাখও কোটি শুকরিয়া মহান আল্লাহর দরবারে,যে আমাকে সুন্নি মুসলিম হিসেবে কবুল করেছে।সকল মুসলিম ভাইদের বুঝার তৌফিক দান করুন।আমিন।
বাবু জিবনে একটি বুল করেছো
কনফার্ম জান্নাতি
@newteachingschool2487 এগুলোর মগজ ধুলাই করে দেওয়া হয়েছে মাথায় গোবর ছাড়া কিছু নাই তাই ভালো কোনটা আর খারাপ কোনটা চিনার ও ক্ষমতা নাই ওদের নবী নাকি নূরের তৈরি কত্ত বড় মূর্খ হলে এটা বলতে পারে
আমিন
মুসলিম হিসেবে সবার শুকরিয়া আদায় করছি কিন্তু দলাদলি করব না
আলহামদুলিল্লাহ আমরা কত ভাগ্যবান যে সুন্নি মুসলিম হয়ে জন্মগ্রহণ করেছি
সুন্নিরা ভন্ড।
Ebar Chinni Khan🤣😅
Amito bhaggovan je tumar motho sunni Muslim er I'd te meyeder pic deyka😂😂
তোমারা সবাই মাজার পূজারী
তুমি ফরজ আদাই করনা
আমৰা মিলাদ কিয়ামেৰ পক্ষে আছি এবং থাকিবো ।আসাম থেকে ।
ভাই আমি আপনার সাথে একমত
আমি আসামে ঘুরতে যাবো
মিলাদ বিদায়াত
Proman din ....@@MdKawsar-dm8ie
😂😂😂😂😂
ইনশাআল্লাহ এইভাবে প্রতিটি ঘরে ঘরে নবীজির শান চলতেই থাকবে আল্লাহু আকবার
ওহাবিদের চোখ অন্ধ
মিলাদের ব্যাপারে উনার দেখানো হাদীস থেকেই উত্তর দিলাম, বুঝে নিয়েন।।।
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ الْعَبْدِيُّ، حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، سَمِعْتُ مُحَمَّدَ بْنَ إِسْحَاقَ، يُحَدِّثُ عَنِ الْمُطَّلِبِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ قَيْسِ بْنِ مَخْرَمَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ وُلِدْتُ أَنَا وَرَسُولُ اللَّهِ، صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ . وَسَأَلَ عُثْمَانُ بْنُ عَفَّانَ قُبَاثَ بْنَ أَشْيَمَ أَخَا بَنِي يَعْمُرَ بْنِ لَيْثٍ أَأَنْتَ أَكْبَرُ أَمْ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَكْبَرُ مِنِّي وَأَنَا أَقْدَمُ مِنْهُ فِي الْمِيلاَدِ وُلِدَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ وَرَفَعَتْ بِي أُمِّي عَلَى الْمَوْضِعِ قَالَ وَرَأَيْتُ خَذْقَ الْفِيلِ أَخْضَرَ مُحِيلاً . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ .
৩৬১৯। কাইস ইবনু মাখরামা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হস্তী বছরে (আবরাহার বাহিনী ধ্বংসের বছর) জন্মগ্রহণ করি। তিনি বলেন, ইয়াসার ইবনু লাইস গোত্রীয় কুবাস ইবনু আশইয়ামকে উসমান ইবনু আফফান (রাঃ) প্রশ্ন করেন, আপনি বড় নাকি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম? তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার চাইতে অনেক বড়, তবে আমি তার আগে জন্মগ্রহণ করি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাতীর বছর জন্ম গ্রহণ করেছেন। আমার মা আমাকে এমন জায়গায় নিয়ে গেলেন যেখানে গিয়ে আমি পাখিগুলোর (হাতিগুলোর) মলের রং সবুজে বদল হয়ে যেতে দেখেছি।
হাদীস টির সনদ দুর্বল
আবূ ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান গারীব। আমরা শুধু মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাকের সূত্রেই এ হাদীস জেনেছি।
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
৪৬/অধ্যায়:- রাসূলুল্লাহ ﷺ ও তার সাহাবীগণের মর্যাদা (كتاب المناقب عن رسول الله ﷺ)
এখানে কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা)কে উসমান ইবনে আফফান (রা) প্রশ্ন করেন আপনি বড় নাকি রাসুল (স) বড়? তখন উসমান (রা) এর উত্তরে আশইয়াম (রা) বলেন, রাসুল (স) বড় (শান এবং মানের দিক দিয়ে) তবে আমি রাসুল (স) এর অনেক আগে জন্মেছি।
এখানে ميلاد দ্বারা কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা) এর জন্মের কথা বলা হয়েছে। অথচ মিলাদের পক্ষের আলেম এই হাদীস দ্বারা মিলাদ জায়েজ প্রমান করতে চাচ্ছে। মিলাদ পালন করার ব্যাপারে কোরআন এবং হাদিসের কোথাও নিষেধ করা নেই। কেননা মিলাদ রাসূল সাঃ এর যুগে, সাহাবাদের যুগে, তাবেঈদের যুগে এমনকি তাবে তাবেঈদের যুগেও মিলাদ ছিল না। সুতরাং ইসলামের মূল গ্রন্থগুলোতে মিলাদ নিষেধ করা নাই, এটা সৃষ্টি হয়েছে তাবে তাবেঈদের যুগেরও অনেক পরে। সুতরাং বোঝা যাচ্ছে এটা সুস্পষ্ট বিদআত। কেননা রাসূল সাঃ এর হাদিস হচ্ছে ইসলামের নতুন কিছু সৃষ্টি করাই বেদাত।
৫৭৭১-[৩৩] কা’ব [আহবার (রাঃ)] তাওরাতের উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করেছেন, আমরা তাতে লিখিত পেয়েছি যে, মুহাম্মাদ(স) আল্লাহর রাসূল, তিনি আমার সর্বোৎকৃষ্ট বান্দা, তিনি দুশ্চরিত্র বা খারাপ এবং কঠোর ভাষী নন, বাজারে হৈ-হল্লাকারীও নন। মন্দের প্রতিশোধ মন্দের দ্বারা গ্রহণ করেন না, বরং ক্ষমা করে দেন। তাঁর জন্মস্থান মক্কায় এবং হিজরত করবেন মদীনাহ তাইয়িবায়। সিরিয়াও তাঁর আধিপত্যে আসবে। তার উম্মত হবে খুব বেশি প্রশংসাকারী তথা সুখে-দুঃখে ও আরামে-ব্যারামে সদা আল্লাহর গুণগান করবে এবং প্রত্যেক অবস্থান স্থলে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে। সুউচ্চ স্থানে আরোহণকালে তারা আল্লাহর তাকবীর উচ্চারণ করবে। সূর্যের দিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি রাখবে, যখনই সালাতের সময় হবে তখনই সালাত আদায় করবে। তারা শরীরের মধ্যস্থলে (কোমরে) ইজার বাঁধবে। শরীরের পার্শ্ব (হাত-পা ইত্যাদি) ধুয়ে উযূ করবে। তাদের ঘোষণাকারী উচ্চস্থানে দাঁড়িয়ে ঘোষণা (আযান) দেবে। জিহাদে তাদের সারি এবং সালাতেও তাদের সারি হবে একইরূপ। রাত্রির বেলায় তাদের গুনগুন শব্দ উদ্ভাসিত হবে মৌমাছির গুনগুনের মতো। (মাসাবীহ, দারিমীও এটা কিঞ্চিৎ শাব্দিক পরিবর্তনসহ বর্ণনা করেছেন)
اَلْفصْلُ الثَّنِفْ (بَابُ فَضَائِلِ سَيِّدِ الْمُرْسَلِينَ)
وَعَنْ كَعْبٍ يَحْكِي عَنِ التَّوْرَاةِ قَالَ: نَجِدُ مَكْتُوبًا محمدٌ رسولُ الله عَبدِي الْمُخْتَار لَا فظٌّ وَلَا غَلِيظٍ وَلَا سَخَّابٍ فِي الْأَسْوَاقِ وَلَا يَجْزِي بِالسَّيِّئَةِ السَّيِّئَةَ وَلَكِنْ يَعْفُو وَيَغْفِرُ مَوْلِدُهُ بِمَكَّةَ وَهِجْرَتُهُ بِطِيبَةَ وَمُلْكُهُ بِالشَّامِ وَأُمَّتُهُ الْحَمَّادُونَ يَحْمَدُونَ اللَّهَ فِي السَّرَّاءِ وَالضَّرَّاءِ يَحْمَدُونَ اللَّهَ فِي كُلِّ مَنْزِلَةٍ وَيُكَبِّرُونَهُ عَلَى كُلِّ شَرَفٍ رُعَاةٌ لِلشَّمْسِ يُصَلُّونَ الصَّلَاةَ إِذَا جَاءَ وَقْتُهَا يتأزَّرون على أَنْصَافهمْ ويتوضؤون عَلَى أَطْرَافِهِمْ مُنَادِيهِمْ يُنَادِي فِي جَوِّ السَّمَاءِ صَفُّهُمْ فِي الْقِتَالِ وَصَفُّهُمْ فِي الصَّلَاةِ سَوَاءٌ لَهُمْ بِاللَّيْلِ دَوِيٌّ كَدَوِيِّ النَّحْلِ «. هَذَا لَفْظُ» الْمَصَابِيحِ وَرَوَى الدَّارِمِيُّ مَعَ تَغْيِير يسير
اسنادہ ضعیف ، رواہ الدارمی (1 / 4 ۔ 5 ح 5) * الاعمش مدلس و عنعن
হাদীস নং ৫৭৭১
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ কা'ব আল-আহবার (রাঃ)
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-২৯: চারিত্রিক গুণাবলি ও মর্যাদাসমূহ (كتاب الْفَضَائِل وَالشَّمَائِل)
এখানে مَوْلُدُهُ بِمَكَّةَ (মাওলুদুহু বি মাক্কাতা) দ্বারা তাঁর জন্মস্থান মক্কায় এ কথা বলা হয়েছে। আর মিলাদি হুজুর এই হাদিস দ্বারা মিলাদ পড়াকে জায়েজ প্রমাণ করতেছে। কি আশ্চর্য জনক লেখাপড়ারে বাবা?!!!!???
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
ahole khobish kore bish bish nabijir naam sune kore rish rish era holo asto khobish naam tader ahole hadish
আমার নবী জিন্দা নবী হায়াতুন্নবী❤
Thik bolsen vai❤❤❤
Right bolchen Bhai
IE৪, w
রাইট
সঠিক কথা - আমাদের নবী জিন্দা। আর সকল নবী, শহীদ, মুসলমানগন, কাফীর - যারাই মৃত্যুবরন করেছেন, সবাই- জিনদা / জীবিত।
কিনতু -
সবাই- জীবিত বারযাখী জীবনে, দুনিয়ার জীবনে নয়। দুনিয়ার জীবন থেকে বারযাখী সম্পুরন আলাদা, কোন মতেই বারযাখে থেকে দুনিয়ার জীবনে আসা, আবার বারযাখে যাওয়া ( মোজেজা ছাড়া, যেমন সুরা বাকারার কাহীনি, ইসার কাহীনি) অসম্ভব বা হাজীর-নাজীর হওয়া অসম্ভব।
কোরান, হাদীস, সাহাবগন থেকে এর কোন দলীল নেই( রসুল দুনিয়ার জীবনে জীবিত বা হাজির-নাজির) ।
গল্প, কিচছা, - কোন আলেম বললেও বাতিল। নবী বারযাখে জীবিত,শহীদ, হাফীজ, সব মুসলমান, সব কাফীর - সব মানুষই বারযাখে জীবিত। নবী,শহীদরা বিশেষ সুবিধা পান বারযাখে, কাফীর রা শাস্তি পান বারযাখে।
কথা শেষ। বিতর্ক শেষ। কোরান, হাদীসের সঠিক এনং কোন আলেম যত বড়ই হোন না, কোরান হাদীস থেকে দলীল না দিতে পারলে, তার কথা বাতিল। পাক-ভারতের বাইরে, এক মিনিটে এই বিতর্ক শেষ হবে।
কোরান হাদীস কি বলে? কথা শেষ।
হুজুর আপনি তো সুনিঅতের ঘরভ আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ❤❤❤❤
সালামুআলাইকুম দয়াল নবীর পক্ষে আমরা আছি
এবেটামরখমিলদা আছেতুই কছনাই নবি আরর চিনা জারাবলে নইতারাকাপর
আলহামদুলিল্লাহ আমি সুন্নি❤❤
মাশাআল্লাহ
সুন্নী আলেমদের অসংখ্যা ধন্যবাদ সত্যকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
আলহামদুলিল্লাহ খুশি হইলাম ❤
ধরেন একটা ঘর অন্ধকার তো সেই ঘরে একটা লোক মোমবাতি নিয়ে এলো
তো সে লোক কি মোমবাতি কিবা আগুন❤
❤❤
❤❤
আলহামদুলিল্লাহ আমি নবীজীর উম্মত
আলহামদুলিল্লাহ হে আল্লাহ আমি মানি হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম নূরের তৈরি এবং মিলাদ জায়েজ
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের নবী জিন্দা নবী হায়াতুন্নবী
Lukaia dhon Muhammad SM: dhonno houk
নবীজি মৃত্যু বরন করে আলমে বারযাগ আছেন।নবিজিকে নিয়ে এত আবেগ ভালো না
আল্লাহ তুমি মুশরিকদের হিদায়াত দাও আমিন❤❤
আলহামদুলিল্লাহ সুন্নি হুজুরকে অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য কথা তোলার জন্য
Sunni hujur😅😅
Ore batpaar
সুন্নী আলেম বুল ফতুয়া তুলে ধরেছে
বালো করে হাদিস গবেষণা করে দেখ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদ রাসুলুল্লাহ ❤
নারায়ে তাকবির, আল্লাহু আকবার।
নারায়ে রিসালাত, ইয়া রাসুলুল্লাহ।❤❤
সুন্নি মানেই আমার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর দুরুদ সালাম সব সময় চলবে।
কিন্তু ভাই বাংলাদেশে দুরুদ এক দুরুদ হচ্ছে নবীর উপর দরুদ পড়া আর মিলাদ হচ্ছে হালুয়া রুটি খাওয়া
চলবে But, দারায়া দৌরায়া, গান গাইয়া না।
দুরুদে ইব্রাহিম পরতে হবে।
@@MdSharif-mw7rp Rasul(s.a.w) darai Salam path korake tumi gaan bolteso??😑
Yes, হাঁ 👍
কই ভাই নবীজির অসম্মানের সময় তো আপনাদেরকে রাস্তায় দেখি নাই
সকল মুসলিম এক হও, এক সাথে চল,
আল্লাহ এক,
মু. স: আ: আল্লাহর প্রেরিত রাসূল।
ভাই এটা কী আমাদের মহানবির নাম সংক্ষেপে কেন
মুর্খ সুন্নি
সত্যের জয় একদিন হবেই হবে,ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ আমি সুন্নি❤❤
@@MdSumon-n4q3zতুই না সুন্নি রা মাজার পুজারি
নামাজ নাই এক ওয়াক্ত মিলাদ , নূর এগুলো নিয়ে টানাটানি। 😢😢😢😮
ইয়ানবী সালামুআলাইকা ইয়া হাবিব সালামুআলাকা।
Ai durud paisen koi
Toike kana eye ni
মাশাআল্লাহ 🥰❤️
এভাবেই প্রত্যকটি বিষয় নিয়ে সামনে সামনে আলোচনা হলে সাধারণ মানুষ সঠিক তথ্য জানতে পারবে। ধন্যবাদ।
100 % right bolchen Bhai jan
আল্লাহ তাআলা আমাকে যতোদিন বাঁচিয়ে রাখে ততো দিন আমি মিলাদ কেয়াম পড়ে যাবো এবং ঈদে মিলাদুনবী পালন করে যাবো পারলে কোন নাউয়া আমাকে কিছু করুক
ইনশা আল্লাহ আমরা সবাই সুন্নি মুসলমান❤
আলহামদুলিল্লাহ এইভাবে সুন্নীয়তের জয় হবে
ইনডিয়া আমার দেশ না,, আমার দেশ বাংলাদেশ,,এখন আমি কিভাবে প্রমান করতে পারি যে ইনডিয়া আমার দেশ না,,,
আমি ভারত থেকে বলছি খুব সুন্দর সুবহানাল্লাহ
যারা যারা সুন্নি মুসলমান আছেন তারাই লাইক দিবেন প্লিজ ❤❤❤🫶🫶
আমি নবী করিম সাঃ শানে দরুদ পড়তেই থাকব।
আরে কাফেরের বাচ্চা কাফের মৌলবি মাদারচোত রা সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার বান্দা তোরো ইজরায়েল এর টাকা খেয়ে মুসলমান দের মধ্যে ঝামেলা করছিস কেন রে জাহান্নামি কিট রা
দরুদ পরলে হবে না " নবীজির শান মানে যারা বিয়াদবী করে প্রতিবাদ করতে হবে"" প্রিয় নবীজির শানে বিয়াদবী করলে নবীজির সাহাবী গরদান পেলে দিতো আর আমরা চুপ করে থাকি আমরা কেমন ভালোবাসি নবীজিকে"" প্রিয় নবীজির জন্যে জীবন দিতে হবে জীবন দিয়ে ভালোবাসতে হবে নবীজিকে "" এইটাই ছিলো নবীজির সাহাবাদের আদর্শ"" খালি দরুদ পরলে হবে "" জালিমদের ভয়ে চুপ থাকলে হবে""
মাশাহ্ আল্লাহ্
রাসুল সঃ এর উপরে দরুদ পড়া আর মিলাদ পড়া এক জিনিস নয়। দরুদ সারাজীবন পড়েন নিষেধ নাই। তবে মিলাদ পড়ার ব্যাপারে মতভেদ রয়েছে।
৫৭৭১-[৩৩] কা’ব [আহবার (রাঃ)] তাওরাতের উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করেছেন, আমরা তাতে লিখিত পেয়েছি যে, মুহাম্মাদ(স) আল্লাহর রাসূল, তিনি আমার সর্বোৎকৃষ্ট বান্দা, তিনি দুশ্চরিত্র বা খারাপ এবং কঠোর ভাষী নন, বাজারে হৈ-হল্লাকারীও নন। মন্দের প্রতিশোধ মন্দের দ্বারা গ্রহণ করেন না, বরং ক্ষমা করে দেন। তাঁর জন্মস্থান মক্কায় এবং হিজরত করবেন মদীনাহ তাইয়িবায়। সিরিয়াও তাঁর আধিপত্যে আসবে। তার উম্মত হবে খুব বেশি প্রশংসাকারী তথা সুখে-দুঃখে ও আরামে-ব্যারামে সদা আল্লাহর গুণগান করবে এবং প্রত্যেক অবস্থান স্থলে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে। সুউচ্চ স্থানে আরোহণকালে তারা আল্লাহর তাকবীর উচ্চারণ করবে। সূর্যের দিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি রাখবে, যখনই সালাতের সময় হবে তখনই সালাত আদায় করবে। তারা শরীরের মধ্যস্থলে (কোমরে) ইজার বাঁধবে। শরীরের পার্শ্ব (হাত-পা ইত্যাদি) ধুয়ে উযূ করবে। তাদের ঘোষণাকারী উচ্চস্থানে দাঁড়িয়ে ঘোষণা (আযান) দেবে। জিহাদে তাদের সারি এবং সালাতেও তাদের সারি হবে একইরূপ। রাত্রির বেলায় তাদের গুনগুন শব্দ উদ্ভাসিত হবে মৌমাছির গুনগুনের মতো। (মাসাবীহ, দারিমীও এটা কিঞ্চিৎ শাব্দিক পরিবর্তনসহ বর্ণনা করেছেন)
اَلْفصْلُ الثَّنِفْ (بَابُ فَضَائِلِ سَيِّدِ الْمُرْسَلِينَ)
وَعَنْ كَعْبٍ يَحْكِي عَنِ التَّوْرَاةِ قَالَ: نَجِدُ مَكْتُوبًا محمدٌ رسولُ الله عَبدِي الْمُخْتَار لَا فظٌّ وَلَا غَلِيظٍ وَلَا سَخَّابٍ فِي الْأَسْوَاقِ وَلَا يَجْزِي بِالسَّيِّئَةِ السَّيِّئَةَ وَلَكِنْ يَعْفُو وَيَغْفِرُ مَوْلِدُهُ بِمَكَّةَ وَهِجْرَتُهُ بِطِيبَةَ وَمُلْكُهُ بِالشَّامِ وَأُمَّتُهُ الْحَمَّادُونَ يَحْمَدُونَ اللَّهَ فِي السَّرَّاءِ وَالضَّرَّاءِ يَحْمَدُونَ اللَّهَ فِي كُلِّ مَنْزِلَةٍ وَيُكَبِّرُونَهُ عَلَى كُلِّ شَرَفٍ رُعَاةٌ لِلشَّمْسِ يُصَلُّونَ الصَّلَاةَ إِذَا جَاءَ وَقْتُهَا يتأزَّرون على أَنْصَافهمْ ويتوضؤون عَلَى أَطْرَافِهِمْ مُنَادِيهِمْ يُنَادِي فِي جَوِّ السَّمَاءِ صَفُّهُمْ فِي الْقِتَالِ وَصَفُّهُمْ فِي الصَّلَاةِ سَوَاءٌ لَهُمْ بِاللَّيْلِ دَوِيٌّ كَدَوِيِّ النَّحْلِ «. هَذَا لَفْظُ» الْمَصَابِيحِ وَرَوَى الدَّارِمِيُّ مَعَ تَغْيِير يسير
اسنادہ ضعیف ، رواہ الدارمی (1 / 4 ۔ 5 ح 5) * الاعمش مدلس و عنعن
হাদীস নং ৫৭৭১
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ কা'ব আল-আহবার (রাঃ)
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-২৯: চারিত্রিক গুণাবলি ও মর্যাদাসমূহ (كتاب الْفَضَائِل وَالشَّمَائِل)
এখানে مَوْلُدُهُ بِمَكَّةَ (মাওলুদুহু বি মাক্কাতা) দ্বারা তাঁর জন্মস্থান মক্কায় এ কথা বলা হয়েছে। আর মিলাদি হুজুর এই হাদিস দ্বারা মিলাদ পড়াকে জায়েজ প্রমাণ করতেছে। কি আশ্চর্য জনক লেখাপড়ারে বাবা?!!!!???
এই বাহাসে ওহাবি ভাই কে কথা বলার সম্পূর্ণ সুযোগ দেওয়া হয়নি
ওহাবী ভাইয়ের কথা বলার যথেষ্ট যুক্তি ছিল কিন্তু কথা বলার সুযোগ পেল না
ওহাবি আলেম এর আলোচনা আগে করা হয়ে গেচে
😂 এটা কোন কথা 🙂🤣 লজিক ভাই 👌🤣🤣
ওহাবি ভাই তো যে প্রশ্ন করেছে সেটার উত্তর তো দিয়েছে।আবার আজাইরগা কথা বলতেছে কেনো?
সুন্নি সহি প্রমাণ করতে পারেনি
Vai Right volcen take Kono sujok dewa hoini why?❤❤
আমার নবী রাসুলুল্লাহ সাঃ যেখানে আমরা সবাই সেখানে সুন্নি মুসলমান আমিন
সুন্নীয়তে জয় সবসময়ই হবে ইনশাআল্লাহ ❤
আমার নবীর জয় হোক।❤❤❤
সুন্নী আলেমরা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঠিক পথ দেখায়।
চুন্নি আলেমরা নবীর সম্মান কমায়
nobiji matir toyri nobiji nijei bole gecen
@@asifbhuiyan7875 আপনাকে বলে গেছে, সুধু নবী নিয়ে আপনাদের এত পেত না তৈরি করতে চান কেন
আসসালামুয়ালাইকুম প্রিয় আমাদের দর্শক ভাইদের কে বলছি আমি সবসময় আমরা ইয়া নবী সালামু আলাইকা এর পক্ষে আছি
❤❤❤
নবিজির শান ও মানের পক্ষে আছি থাকবো ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ
সুন্নি আমরা ❤❤ নবীর প্রেমিক,❤
কোন কথার উপর বলেন যে সুন্নি আমরা নবির প্রেমিক, আপনি কি অপর ভাইয়ের কথা চিন্তা করে
দেখেছেন?
চিন্তা ফিকির ছাড়া কেন মত গ্রহণ করেন।
Pagol
হুম🥰
আল্লাহর অলির যেখানে আমরা আছি সেখানে
আমিন
😅❤❤😅
আমরা আমাদের প্রিয় নবীজি কে মন প্রাণ দিয়ে ভালোবাসবো ইনশাআল্লাহ ❤❤❤❤❤❤
আমরা আমাদের নবী সাঃ কে ভালো বাসব তার সকল প্রমাণিত সুন্নাত পালনের মাধ্যমে। বিদআত করলে রাসূলকে অবমাননা করা হয় যা শিরক পর্যায়ে পৌঁছে যায় এবং মানসুখ হাদীসের উপর আমল করলে রাসূল সাঃ কে অবমাননা করা হয়। রাসূল সাঃ কে ভালবাসতে হলে সহীহ্ হাদীসের আমলের বিকল্প নেই।
Jiboni bhalo taito nabike bhalo bashi
আল্লাহ সুন্নি হুজুর'দের তুমি নেক হায়াত দান করুন ❤
আলহামদুলিল্লাহ,৷ কমেন্টে দেখলাম সবাই সুন্নি,,এই জন্য নিজেকে গর্ববোধ করি
শিয়াবাদী মাজার পূজারি ভন্ড বেনম্বরী বেরেলভীরা কখনও সুন্নী হতে পারেনা।।বৃটিশ ভারতে মুসলমানদের উপর অত্যাচারের ইতিহাস জানলে বুঝতে পারবেন আপনাদের পরিচয়।
Alhamdulillah bhaijan sotti gorber ❤❤❤❤
❤❤❤❤
❤❤❤❤
Ohabi ra ki coment korbe vasa khuje pache na
আমরা সুন্নীরা সঠিক পথে আছি আল্লাহ আমাদের সবাইকে কবুল করেন আমীন
আমিন
Amin
😀😀😀😄😄😄😁😁😁😁
আমিন
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
মিলাদ অর্থ জন্ম, মিলাদুন নবী অর্থ নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্ম বৃত্তান্ত।
আলহামদুলিল্লাহ সুন্নি জামাতের জয় হবে ইনশাল্লাহ
সুন্নি কাকে বলে? ইসলামের মূলনীতি বলতে পারবেন, ভাই?
@@MDFaisalH Alhamdulillah huzoor ke song khodal na sune Dil ka raja
নারায়ে তাকবীর আল্লাহু আকবার নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুল আল্লাহ মিলাদ কিয়াম জিন্দাবাদ
কারা কারা বলেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম আল্লাহর রাসূল
আমার নবী নুরে নবী, আমার নবীকে আমি অনেক ভালোবাসি, আলহামদুলিল্লাহ আমাদের নবী জিন্দা নবী হায়াতুন্নবী,
নবি আগে নাকি আল্লাহ আগে
Allah ka chanlla kevaba nober Jono akorna nobi agga
কারা কারা হানাফী আছেন
সুন্নি আলেমদের হাজার কোটি সালাম
জয় হক
♥️♥️
পাগল ছাগলের বাহস এটা। বাহস করতে হলে সিলেটে আস।মিলাদ মানে,জন্ম, এটাতো কিতাবে আসে টিক,কিন্তু রাসূলের জন্ম নিয়ে আলোচনা করা জায়,পালন করা যায় না।সিরাতুন নবী পালন করতে, রাসূল আদেশ করেছেন।সাহাবায়ে কেরামগণ মিলাদ কিয়াম করেন নি? এ কতা কোন কিতাবে দেখাতে পারবেন ?না।সাহাবায়ে কেরাম গণের মহব্বত আমাদের। চেয়ে বেশি ছিল।নবীজি মাটির তৈরী, ওকানতা, ভুঝলনা ? গাদায় আসচে বাহস করতে।কোরআান কি? ভুজল।অনেক আয়াত নাজীল হয়েছে মাটির তৈরী নিয়ে।সে নুর দারা যে দলিল দিয়েছে, সেখানে নূর দ্বারা কি? বুঝানো হয়ছে ওকান তা বুঝচেনা। সে কি? বাহস করবে।
@@khokanofficlal thanks
সুন্নি কাকে বলে? ইসলামের মূলনীতি বলতে পারবেন, ভাই?
সালার গরে সালা চুতমারানিরপুতকুরানেরবিরোদেদকতাকস😈👿👹😈😈😈😈😈😈👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿
এই ওহাবীদের চোখ থাকতেও এরা কানা, আল্লাহ তাআলা এদের সুবুদ্ধি দান করুন। সুন্নি ভাইয়েরা আল্লাহ আপনাদের মঙ্গল করুন আমিন। ❤❤❤❤👍👍👍👍👍
😂😂😂😂😂😂😂😂
👍👍👍☕☕❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ, মুফতি আমিনুল ইসলাম আল কাদরী জিন্দাবাদ। বাহাসে সকল সুন্নী ভাইদের জানাই প্রাণ ঢালা অভিনন্দন।
এই হুজুরের পিছনে নামাজ পড়ি। এবং গত শুক্রবার একসাথে মিলাদুন্নবি জুলুসে ছিলাম৷ আমার মাদরাসার সাথের মসজিদের খতিব
সুন্নি আলেমদের সাথে বিতর্কে যাবেন না,,, হেরে যাবেন,,জয় সুন্নি আলেমদের ই হবে ইনশাআল্লাহ,,,, 💚💚💚💚💚💚💚💚💚💚💚💚💚💚
ইয়আআইয়উ হাল ল্লাযী না আমানু সাল্লু ইলাহী ওয়া সাল্লি মু, তাছলিমা । হে ঈমানদারগণ আমি দরদ পড়ি এবং ফেরেস্তা ও তোমরাও পড়ো ।আলকোর অন ।
গন আমি নিতে দরউদপড়ই ,এবং ফেরেস্তা ও পড়ে তোমরাও দরুদ পড়ো ্।🎉🎉
ঐ ওহাবিরা তোরা হেরে যাবি তোরা জাহান্নামি
ওরে বাটপার
@@mdmasudmiyajiofficial বাটপার আপনী
এগুলো নিজেদের লোকদের দিয়ে তৈরি করা সাজানো বাহাস। আমরা এতো বোকা না। এগুলো বেদাতিদের চরিত্র।
সৈয়দ মোকাররম বারী হুজুরের ওয়াজ শুনুন সবাই
ধন্যবাদ
ইনশাআল্লাহ সুন্নীরা জয় হবে ঈদে মিলাদুন্নবী জায়েজ আছে ধন্যবাদ আসসালামুয়ালাইকুম
কেমনে পাইলো??
একজন হাদিসবীদ(২ লক্ষ্) বললো মিলাদ করা যাবে, তাই মিলাদ জায়েজ হবে??
যা নবী রাসূল (সঃ) ও সাহাবীরা করে নাই, তা সারা জাহানের হাদীসবীদরা বললেও না জায়েজ।
নবী (সঃ) বলেছেন, ইসলামকে পরিপূর্ণ করা হলো। তাহলে মিলাদ কিভাবে আসলো নবী, সাহাবারা না করলেও??
আরেকটা প্রশ্ন, যে বিষয় নাই, সে বিষয়ে কিভাবে দলিল হবে?
উনারা যে দলিল দিয়েছে, সে গুলো তো কুরআন বা হাদিস থেকে দিতে পারে নাই।
যে দলিল দিয়েসে, সেটা হলো, আমুক হাদিস বিদ বলছে তমক হাদিস বিদ লিখসে।
যা কুরআন হাদিসে নাই, তা খারিস।
কুরআন হাদিসে না থাকার পর যে ইবাদত করা হয় তা বাতিল, বিদআত।
কুরআন হাদিসে নাই, তাই নবী (সঃ) বা সাহাবীরাও করেন নাই।
মিলাদ বাতিল, বিদআদ।
আলহামদুলিল্লাহ দোয়া করি হুজুরদের জন্য সুন্নি আলেমদের নিয়ে আমাদের গর্ব
আপনারা জুর করে রায় নিয়েছেন কোরআনের বেক্ষা অনেক আর মুফতি সাহেব কে কথাই বলতে দিলনা
নবী (সাঃ) নুরের তৈরি, মিলাদ ক্বিয়াম জায়েজ আছে, এই বিষয়ে তোদের কে হাজারো দলিল খাওয়াইয়া দিলেও তোরা কোনদিন মেনে নিবি না, @@mahabubalomdidar
Ke kotha bolba tikkora Quran porta parana
আল্লাহর রহমতে আপনারা এক টেবিলে আল্লাহর দোহাই লাগে আল্লাহু আকবার এক টেবিলে বসলেই দ্রুত ইসলাম এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ
সঠিক উওর দিতে না পারলে আজে বাজে বকে লাভ নেই হুজুর, নামায পড়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করে আল্লাহ পাক যেন হেদায়েত দান করেন, আমিন।
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিল সুন্নি আলেমরা ❤️❤️❤️❤️❤️
Je buja bujaise
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের সুন্নি জামাত সবসময় জয় হয়েছে হবে ইনশাল্লাহ
ইবলিশ এর দল বড়ই থাকে ওরা হাদিস এর ভুল ব্যাখা করেছে আমার প্রশ্ন হলো তোমাদের আলচ্ছক দুই জন আর অন্যদলের এক জন কেন জাতি জানতে চায় মামলা দূর্বল থাকলেই তো উকিল বেশি লাগে নাকি
এ ভাই জয় বিজয় কি? এখানে তো জয় বিজয় নয় কমেন্ট করেন ভদ্রভাবে
ভন্ড সুন্নী
আলহামদুলিল্লাহ, মিলাদ কিয়াম ছিল, আছে এবং থাকবে।
সত্য কখনো ঢাকা থাকে না।
সুন্নিয়তের বিজয় চিরকাল সুমহান।
জিলাপি খোর
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
আমি একজন সুন্নি মিলাদ শরীফ জায়েজ করেছেন নুর নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম
If you believe yourself to be a sunni, then you are not a muslim. Allah says in the Holy Qur’an surah an'am verse 159, "Indeed, you ˹O Prophet˺ are not responsible whatsoever for those who have divided their faith and split into sects. "
সুন্নিয়াত জিন্দাবাদ।
নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর
নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুলুল্লাহ (সঃ)
নারায়ে গাউছিয়া ইয়া গাউসুল আজম (দঃ)
I am to obak😮
গাউছিয়া আবার কি?
@@MulimaKhatun-jt7gg
👉কিয়াম (দাঁড়ানো) ও সম্মেলিত ভাবে কাশিদা (প্রশংসা মূলক কবিতা) পাঠের দলিলঃ
(১) মিশকাত শরীফের ৪১০ পৃষ্ঠায় লিখিত আছে:
হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত হাসসান (রাঃ) এর জন্য মসজিদে নববীতে একটি মিম্বর স্থাপন করলেন। তিনি উহার উপর দাঁড়িয়ে আল্লাহর হাবিবের পদমর্যাদা (গুণাবলী ও গৌরবময় জীবনী) সজোরে বয়ান করতেন। আল্লাহর হাবিব (তা শ্রবণ করে সন্তুষ্টচিত্তে) বলতেন, নিশ্চয়ই হাসসান যতক্ষণ হুজুরের গুণরাজী বয়ান করতে থাকেন ততক্ষণ আল্লাহ তা’য়ালা হযরত জিব্রাঈল (আঃ) দ্বারা তাঁর সহায়তা করতে থাকেন।’
(তিরমিযী:২৮৪৬)
এছাড়াও কারো সম্মানার্থে দাঁড়িয়ে যাওয়ার হাদিস রয়েছে, যেমনঃ [সহিহ বুখারি-৫৮২৮ (ই/ফা) ; ৬২৬২ (আন্তর্জাতিক)],(সুনানে আবু দাউদ-৪৭৭৫),(সহীহ বুখারী-৩৭৮৫),আবু দাউদ-৫১৪৫)
---------------
(২) সাহাবীগণ পাথর তুলতে তুলতে ছন্দোবদ্ধ কবিতা আবৃত্তি করছিলেন। আর নবী (সাঃ)-ও তাঁদের সাথে ছিলেন। তিনি তখন বলছিলেনঃ
اللَّهُمَّ لاَ خَيْرَ إِلاَّ خَيْرُ الآخِرَهْ فَاغْفِرْ لِلأَنْصَارِ وَالْمُهَاجِرَهْ
হে আল্লাহ! আখিরাতের কল্যাণ ছাড়া (প্রকৃতপক্ষে) আর কোন কল্যাণ নেই। আপনি আনসার ও মুহাজিরগণকে ক্ষমা করে দিন।
[বুখারি-৪১৬(ই/ফা), ৪২৮ (আন্তর্জাতিক)]
মাশাআল্লাহ,,আল্লাহ সবাইকে সুন্নীত তরীকায় জীবন গড়ার তৌফিক দিন,আমিন
amin
😂😂
Insallah
আমরাও বুঝতে পারছি। প্রচলিত মিলাদ হচ্ছে বিদআত। এই প্রচলিত মিলাদ, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেনি, সাহাবাগণ রাঃ করেনি, তাবিরা করেনি, তাবেতাবিরা করেনি। তুমি চুট্টা মৌলবি, চাপার জোরে প্রচলিত বিদাতি মিলাদ করে বেড়াও আর খয়রাত টুকাও। এইভাবে বেশি দিন চলতে পারবে না।
Sunni alem prothom ta vul bakkha koreche ditiyo ta jal hadis
সুন্নি ভাইদের বিজয় হবে ইনশাল্লাহ।
কোনো দিনও হবেনা ইনশাল্লাহ,আর বিশ পঁচিশ বছর অপেক্ষা করুন এগুলো সব শেষ হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ
ইন্নাশাল্লাহ।
সুন্নি কাকে বলে? ইসলামের মূলনীতি বলতে পারবেন, ভাই?
@@fmfamily6122 ঠিক বলছেন ভাই।
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
ইনশাল্লাহ এভাবেই চলবে ঈদে মিলাদুন্নবী ইনশাল্লাহ সুন্নি ভাইয়েরা
সত্যের জয় একদিন হবে ইনশাআল্লাহ 🤲🤲
❤️
❤❤
আমাদেরকে বিভক্ত না হয়ে, এভাবে একসাথে হয়ে এক সিদ্ধান্তে পৌঁছানো উচিৎ সব বিষয় নিয়ে তাহলে আমরা এক হতে পারবো ইনশাআল্লাহ। আমাদেরকে এক হতে হবেই
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
আরে ভাই এক হওয়ার মূল মন্ত্র হচ্ছে ঈমান। যেহেতু ওদের কারোরই ঈমান নেই তাই কোনো দিন একও হতে পারবে না।
Thanks. Sunnihujur
সব সময় সুন্নিরা আল্লাহর পথে চলে এটাই সঠিক পথ
😜
ঠিক
আমি হাসবো নাকি কানবো
Right
@@rahimkhan8819 tomar hashi pabe karon tumi muawiyah badi yazeed badi wahabi.
ar kanna pabe karon tomar pichon jolbe, jokhon tumi dekhba protita ghore ghore Rasul(s.a.w) ar Milad path kora hobe.
karon tumi satan ar onushari,ar satan Rasulullah(s.a.w) ar dushmon.
মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমার নবীর শান মান মেনে যাবো ইনশাআল্লাহ আমি গর্ববোধ করি আমি সুন্নি হিসেবে
কানার ঘরের কানা ঘরে যাতো দলিল দেন কোন লাভ হবেনা এরে এইগুলা মানবনা আলহামদুলিল্লাহ আমরা আমাদের প্রিয় নবীজিকে দাঁড়িয়ে সালাম জানাই মনে শান্তি পাই
সুন্নিরা ভন্ড ঘরে ভন্ড প্রিয় নবীজিকে দাঁড়িয়ে সালাম দেয়া বিদাথ
@@mdromanmia8076 প্রিয় নবিজি তোর মুখে মানায় নি বেয়াদব। তুই তো নাস্তিক।
আরো কিছু মানুষ আছেন নামায না পড়েও শান্তি পায়, এটা বড়ো কথা না, বড়ো কথা হলো আল্লাহ্ এবং রাসূল সাঃ যা বলেছেন তা মানি কিনা।
ভীষণ সুন্দর আলোচনা আমি ভারত থেকে দেখেছি আপনাদের এই প্রোগ্রাম, ইয়া গস ইয়া খাজা।
আমার দয়াল নবী যে মুসলমান ছিলেন, আমি সেই মুসলমান এর চাইতে বেশী কিছু আমি বুঝিনা,। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ।
Apni thik bolechhen
এই ভিডিও দেখে খুশি হইলাম আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাকে সটিক পথে রাখছেন নবীর সুন্নত আর ভালবাসায়❤❤❤❤❤
নবীজির সুন্নত যেখানে আমরা আছি সেখানে আমি ইন্ডিয়া থেকে দেখছি 🇮🇳
এখন পরযন্ত সুন্নি সঠিক রয়েছে, ❤️❤️❤️ আলহামদুলিল্লাহ
পাগল রে 😂😂
তুর বাফ পাগল 😅😅
মূর্খ কোথাকার,,, তোর ও লিখতে পারিস না 😀😀 লেখছত, তুর ,😀তুর আবার কি 🤔🤔
মূর্খ তুই একটা,,, সময় আছে ভালো হ ,, গাধা কোথাকার 😂🤣😠😠
সব সুন্নি ভন্ড😃
আমি মুসলিম এবং আমি এক আল্লাহ কে বিশাস করি এবং নবিজীর সুন্নাহ মেনে চলার চেষ্টা করি দিন শেষে আমি মুসলিম আলহামদুলিল্লাহ
হযরত যথাযথ ভাবে কুরআন ও হাদিস দিয়ে সুন্দরভাবে প্রমাণ করেছেন, আলহামদুলিল্লাহ,,,
00i.
😅😢😮😮
মিলাদ পরা যাবেনা
😮😅😅😅😅 এইটা প্রমান😮😅
masaallah marhaba সুন্নিয়ত জিন্দাবাদ ❤❤❤❤❤
নারে তাকবীর আল্লাহু আকবার
নারে রিসালাত ইয়া রাসুল আআল্লাহ্
আহলে সুন্নতে অলজামাত
Zindabad
মিলাদের ব্যাপারে উনার দেখানো হাদীস থেকেই উত্তর দিলাম, বুঝে নিয়েন।।।
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ الْعَبْدِيُّ، حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، سَمِعْتُ مُحَمَّدَ بْنَ إِسْحَاقَ، يُحَدِّثُ عَنِ الْمُطَّلِبِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ قَيْسِ بْنِ مَخْرَمَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ وُلِدْتُ أَنَا وَرَسُولُ اللَّهِ، صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ . وَسَأَلَ عُثْمَانُ بْنُ عَفَّانَ قُبَاثَ بْنَ أَشْيَمَ أَخَا بَنِي يَعْمُرَ بْنِ لَيْثٍ أَأَنْتَ أَكْبَرُ أَمْ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَكْبَرُ مِنِّي وَأَنَا أَقْدَمُ مِنْهُ فِي الْمِيلاَدِ وُلِدَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ وَرَفَعَتْ بِي أُمِّي عَلَى الْمَوْضِعِ قَالَ وَرَأَيْتُ خَذْقَ الْفِيلِ أَخْضَرَ مُحِيلاً . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ .
৩৬১৯। কাইস ইবনু মাখরামা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হস্তী বছরে (আবরাহার বাহিনী ধ্বংসের বছর) জন্মগ্রহণ করি। তিনি বলেন, ইয়াসার ইবনু লাইস গোত্রীয় কুবাস ইবনু আশইয়ামকে উসমান ইবনু আফফান (রাঃ) প্রশ্ন করেন, আপনি বড় নাকি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম? তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার চাইতে অনেক বড়, তবে আমি তার আগে জন্মগ্রহণ করি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাতীর বছর জন্ম গ্রহণ করেছেন। আমার মা আমাকে এমন জায়গায় নিয়ে গেলেন যেখানে গিয়ে আমি পাখিগুলোর (হাতিগুলোর) মলের রং সবুজে বদল হয়ে যেতে দেখেছি।
হাদীস টির সনদ দুর্বল
আবূ ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান গারীব। আমরা শুধু মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাকের সূত্রেই এ হাদীস জেনেছি।
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
৪৬/অধ্যায়:- রাসূলুল্লাহ ﷺ ও তার সাহাবীগণের মর্যাদা (كتاب المناقب عن رسول الله ﷺ)
এখানে কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা)কে উসমান ইবনে আফফান (রা) প্রশ্ন করেন আপনি বড় নাকি রাসুল (স) বড়? তখন উসমান (রা) এর উত্তরে আশইয়াম (রা) বলেন, রাসুল (স) বড় (শান এবং মানের দিক দিয়ে) তবে আমি রাসুল (স) এর অনেক আগে জন্মেছি।
এখানে ميلاد দ্বারা কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা) এর জন্মের কথা বলা হয়েছে। অথচ মিলাদের পক্ষের আলেম এই হাদীস দ্বারা মিলাদ জায়েজ প্রমান করতে চাচ্ছে। মিলাদ পালন করার ব্যাপারে কোরআন এবং হাদিসের কোথাও নিষেধ করা নেই। কেননা মিলাদ রাসূল সাঃ এর যুগে, সাহাবাদের যুগে, তাবেঈদের যুগে এমনকি তাবে তাবেঈদের যুগেও মিলাদ ছিল না। সুতরাং ইসলামের মূল গ্রন্থগুলোতে মিলাদ নিষেধ করা নাই, এটা সৃষ্টি হয়েছে তাবে তাবেঈদের যুগেরও অনেক পরে। সুতরাং বোঝা যাচ্ছে এটা সুস্পষ্ট বিদআত। কেননা রাসূল সাঃ এর হাদিস হচ্ছে ইসলামের নতুন কিছু সৃষ্টি করাই বেদাত।
৫৭৭১-[৩৩] কা’ব [আহবার (রাঃ)] তাওরাতের উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করেছেন, আমরা তাতে লিখিত পেয়েছি যে, মুহাম্মাদ(স) আল্লাহর রাসূল, তিনি আমার সর্বোৎকৃষ্ট বান্দা, তিনি দুশ্চরিত্র বা খারাপ এবং কঠোর ভাষী নন, বাজারে হৈ-হল্লাকারীও নন। মন্দের প্রতিশোধ মন্দের দ্বারা গ্রহণ করেন না, বরং ক্ষমা করে দেন। তাঁর জন্মস্থান মক্কায় এবং হিজরত করবেন মদীনাহ তাইয়িবায়। সিরিয়াও তাঁর আধিপত্যে আসবে। তার উম্মত হবে খুব বেশি প্রশংসাকারী তথা সুখে-দুঃখে ও আরামে-ব্যারামে সদা আল্লাহর গুণগান করবে এবং প্রত্যেক অবস্থান স্থলে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে। সুউচ্চ স্থানে আরোহণকালে তারা আল্লাহর তাকবীর উচ্চারণ করবে। সূর্যের দিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি রাখবে, যখনই সালাতের সময় হবে তখনই সালাত আদায় করবে। তারা শরীরের মধ্যস্থলে (কোমরে) ইজার বাঁধবে। শরীরের পার্শ্ব (হাত-পা ইত্যাদি) ধুয়ে উযূ করবে। তাদের ঘোষণাকারী উচ্চস্থানে দাঁড়িয়ে ঘোষণা (আযান) দেবে। জিহাদে তাদের সারি এবং সালাতেও তাদের সারি হবে একইরূপ। রাত্রির বেলায় তাদের গুনগুন শব্দ উদ্ভাসিত হবে মৌমাছির গুনগুনের মতো। (মাসাবীহ, দারিমীও এটা কিঞ্চিৎ শাব্দিক পরিবর্তনসহ বর্ণনা করেছেন)
اَلْفصْلُ الثَّنِفْ (بَابُ فَضَائِلِ سَيِّدِ الْمُرْسَلِينَ)
وَعَنْ كَعْبٍ يَحْكِي عَنِ التَّوْرَاةِ قَالَ: نَجِدُ مَكْتُوبًا محمدٌ رسولُ الله عَبدِي الْمُخْتَار لَا فظٌّ وَلَا غَلِيظٍ وَلَا سَخَّابٍ فِي الْأَسْوَاقِ وَلَا يَجْزِي بِالسَّيِّئَةِ السَّيِّئَةَ وَلَكِنْ يَعْفُو وَيَغْفِرُ مَوْلِدُهُ بِمَكَّةَ وَهِجْرَتُهُ بِطِيبَةَ وَمُلْكُهُ بِالشَّامِ وَأُمَّتُهُ الْحَمَّادُونَ يَحْمَدُونَ اللَّهَ فِي السَّرَّاءِ وَالضَّرَّاءِ يَحْمَدُونَ اللَّهَ فِي كُلِّ مَنْزِلَةٍ وَيُكَبِّرُونَهُ عَلَى كُلِّ شَرَفٍ رُعَاةٌ لِلشَّمْسِ يُصَلُّونَ الصَّلَاةَ إِذَا جَاءَ وَقْتُهَا يتأزَّرون على أَنْصَافهمْ ويتوضؤون عَلَى أَطْرَافِهِمْ مُنَادِيهِمْ يُنَادِي فِي جَوِّ السَّمَاءِ صَفُّهُمْ فِي الْقِتَالِ وَصَفُّهُمْ فِي الصَّلَاةِ سَوَاءٌ لَهُمْ بِاللَّيْلِ دَوِيٌّ كَدَوِيِّ النَّحْلِ «. هَذَا لَفْظُ» الْمَصَابِيحِ وَرَوَى الدَّارِمِيُّ مَعَ تَغْيِير يسير
اسنادہ ضعیف ، رواہ الدارمی (1 / 4 ۔ 5 ح 5) * الاعمش مدلس و عنعن
হাদীস নং ৫৭৭১
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ কা'ব আল-আহবার (রাঃ)
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-২৯: চারিত্রিক গুণাবলি ও মর্যাদাসমূহ (كتاب الْفَضَائِل وَالشَّمَائِل)
এখানে مَوْلُدُهُ بِمَكَّةَ (মাওলুদুহু বি মাক্কাতা) দ্বারা তাঁর জন্মস্থান মক্কায় এ কথা বলা হয়েছে। আর মিলাদি হুজুর এই হাদিস দ্বারা মিলাদ পড়াকে জায়েজ প্রমাণ করতেছে। কি আশ্চর্য জনক লেখাপড়ারে বাবা?!!!!???
@@obaidullahnizami3982 টিক
আপনারা সবাই সুন্নির আকিদা নিয়ে জীবন গ্রহন করুন।কারণ সুন্নিরা সঠিক পথে আছেন❤️❤️
মুর্খ কোরানে সুরা আহজবে আছে যে, আল্লাহ বলেন, হে ফেরেস্তা গন তোমরা নবীর উপর দরুদ ও সালাম পাট কর। আমিও নবীর উপর দরুদ ও সালাম পেসকরি।
দরুদ ও সালাম পাঠ এর সাথে মিলাদ ও কিয়ামের সম্পর্ক কি ভাই?
জি আপনার যুক্তি ঠিক
গায়ের জুরে মিলাদ জায়েজ হবেনা রাসুলের যুগে জাহা নেই সেটাই বেদাত এরা সব বেদাতি আলেম
দরুদ পড়তে বলেছেন এবং দরুদ কিভাবে পড়তে হবে সেটাও রসূল সা ঃ শিখয়ে দেয়েছেন। বানাওয়াট দরুদ পড়তে বলেননি।
@@mdimrankhan6654 আপনি আর বুঝবেন না ভাই 🥺
জীবন যদি যায় যাবে তবু আল্লার নবির মিলাদ কিয়াম ছারব না
kiam mane ki bujen naki kisu
পাগল
নবী ﷺ এর মিলাদ ছাড়া যায় কেমনে?
হে আল্লাহ আপনি সবাইকে হেদায়েত দান করো
জীবন থাকতে বলবো নারে তাকবীর আল্লাহ আকবার নারে রিসালাত ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ)
সুন্নি আলেমদের অসংখ্য ধন্যবাদ, আমি চাই তারা সারা বাংলাদেশে এভাবে আল্লাহর রাসূলের প্রতি দুরুদ শরীফ পাঠ করা জায়েজ তা প্রমাণ করে দিক সব জায়গাতে ।।।।
জীবন যদি যায়েও কিন্তু মিলাদ ছাৰবনা
kha jilapi😂
হা হা হা ছাববনা
Humm
@mailHossain-dn6dv Misty jatio kabar kawa sunnah jne nio.
মিলাদ আছে মিলাদ থাকবে
মারহাবা মারহাবা আলহামদুলিল্লাহ
খিচুরির জন্য থাকবে, জিলাপি খামু, হারাম
😂😂😂
মিলাদ না থাকলে সিন্নি পাইবা কই,,, ঠিক ই তো আছে😂😂😂
এই সুন্নি হুজুরের মোবাইল নাম্বার পাওয়া যাবে
নামে সুন্নি কাজে বেদাতি
নবীকে নূর বলা একটি নিকৃষ্ট 👉শিরক✅
নূর হচ্ছেন স্বয়ং আল্লাহ↖️
নবীজি হচ্ছেন মাটির তৈরি ↖️↖️
🔷আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেন,
إِنَّمَآ أَنَا۠ بَشَرٌ مِّثْلُكُمْثْلُكُمْ يُوحَىٰٓ إِلَىَّ أَنَّمَآ إِلَٰهُكُمْ إِلَٰهٌ وَٰحِدٌ
(হে নবী!) বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ।
[সূরা কাহাফ" আয়াত: ১১১], 👉পড়লে বুঝে যাবেন ইনশাআল্লাহ ☑️❤️
মুহাম্মদ (সাঃ) ছিলেন শেষ নবী। তাঁর পর আর কোন নবী আসবেন না এটাই ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে তিনি কি মানুষ ছিলেন? নাকি ফেরেশতা ছিলেন? যদি মানুষ হয়ে থাকেন, তাহলে এটা স্বীকার করতেই হবে যে, সকল মানুষই আদমের সন্তান আর আদম হলো মাটির তৈরি। এ প্রসঙ্গে মহানবী (সাঃ) বলেছেন, ‘‘কুল্লুকুম মিন আদম ওয়া আদম মিন তরাব’’।
তোমরা সকলেই আদম থেকে উদগত আর আদম হলো মাটির তৈরি। এতো গেল সকল মানুষের গঠনতত্ত্ব। প্রতিটি মানুষের গঠনতত্ত্ব বা প্রকৃতি সম্পর্কে আল্লাহর বর্ণনা নিম্নরূপ : ‘‘(হে নবী বলে দিন) নিশ্চিতভাবে আমি (আল্লাহ) মানুষকে মাটি দ্বারা সৃষ্টি করেছি।’’ ‘‘ইন্নি খালেকুল ইনসান মিন ত্বীন’’ (সূরা ছোয়াদ : ৩৮:৭১)।
উপরোক্ত আয়াতে মানুষ বুঝাতে আদম ও ইনছান শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। মানুষ বা মানবজাতি বুঝাতে আর একটি শব্দ পবিত্র কোরআনে ব্যবহার করা হয়েছে আর তা হলো ‘বাশার'।
এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘‘হে নবী বলে দিন, (ইন্নামা আনা বাশারুন মিসলুকুম) নিশ্চিতভাবে আমি তোমাদের মতই মানুষ’’ (আল কাহফ : ১৮:১১০) পূর্ব যুগের সকল নবীগণও (বাশার) মানুষ ছিলেন এবং তাদের বর্জন ও অস্বীকারকারীরাও তার স্বীকার করেছেন। যেমন- এ প্রসঙ্গে আল কোরআন বলছে, তারা তাদের নবীদের অস্বীকার করে বলতো তোমরাতো আমাদের মতই মানুষ। নবীগণও বলেছেন- (ইন্না নাহনু ইল্লা বাশারুন মিস্লুকুম তবে আল্লাহ তার বান্দাদের মধ্যে থেকে যাকে ইচ্ছা তিনি অতি দয়া প্রদর্শন করেন। (সূরা ইবরাহীম, ১৪: ১১-১২)। নবুয়াত বা কিতাব দান কোন (বাশারের) মানুষের কাজ নয় বরং এটি আল্লাহর কাজ। তিনি বলেন, যাকে আল্লাহ কিতাব দিয়েছে তার একথা বলার অধিকার নেই যে, তোমরা আল্লাহকে বাদ দিয়ে আমার এবাদত কর। (সূরা আল ইমরান, ৩:৭৯)
অতএব আল্লাহর ভাষায় বাশার হলো : মানুষ আর সকল মানুষই মাটির তৈরি। (সূরা আর রহমান, ৫৫:১২, আল হিজর, ১৫:২৬, আল মু'মিনুন, ২৩:১২)।
সকল নবী ছিলেন বাশার। সকল মানুষ আল্লাহর খলিফা। সূরা আল বাকারা ২:৩০, মুহাম্মাদসহ সকল নবীই হচ্ছেন আল্লাহর খলিফা।
নবীজি নূরের তৈরি ⁉️
আশ্চর্যের বিষয় হলো অনেক মুসলিম ভাই বলে থাকেন, মুহাম্মাদ (সা.) নূরের তৈরি। তারা কুরআনের যে কয়টি আয়াত দলিল হিসেবে পেশ করেন তা হলো, সূরা আল মায়েদার ১৫নং এবং আল আহজাবের ৪৫ নং আয়াতদ্বয়। আল মায়েদার আয়াতটি হলো: যে আহলে কিতাবগণ: তোমাদের কাছে আমার রাসূল আগমন করেছেন। কিতাবের যেসব অংশ তোমরা গোপন করতে তিনি তার থেকে অনেক বিষয় প্রকাশ করেন এবং অনেক বিষয় মার্জনা করেন। তোমাদের কাছে এসেছে একটি উজ্জ্বল জ্যোতি এবং একটি সমুজ্জ্বল গ্রন্থ। অর্থাৎ পাপাচারের অন্ধকার দূরীভূতকারী এবং আল্লাহর স্পষ্ট বিধানগ্রন্থ। আহজাবে বলা হয়েছে ‘হে নবী আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষী, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে এবং আল্লাহর আদেশক্রমে তাঁর দিকে আহবায়করূপে উজ্জ্বল প্রদীপরূপে। (‘দায়িয়ান' ওয়া ‘সেরাজাম' মুনিরা)।
সুন্নিয়তের জয় হবে ইনশাআল্লাহ