কোরআনের 26 টি উগ্র আয়াত বাতিল করতে চেয়েছিল সৈয়দ ওয়াসিম রিজভী। বর্তমানে সারা শরীর অবশ হয়ে গেছে তার, আল্লাহ সর্বশক্তিমান ua-cam.com/video/g-oNpNWUSHY/v-deo.html
**শ্রী কৃষ্ণ একটা লম্পট ধর্ষক তার প্রমান আমি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণকীর্তন থেকে দিচ্ছি।** শ্রীকৃষ্ণকীর্তন ১৩ খন্ড। ১ম খন্ড জন্ম খন্ড ; সেখানে বলা আছে রাধার বিয়ে হয় আয়ান গোপের সঙ্গে। তাহলে শ্রী কৃষ্ণ রাধার সাথে যাযা করে তা পরোকিয়া। কারন রাধা অন্যর বউ। ২য় খন্ড তাম্বুল খন্ড ; সেখানে বলা কাহিনী হচ্ছে রাধা মথুরাতে দই-দুধ বিক্রি করতে গিয়ে হারিয়ে যায়। এদিকে আয়ান গোপেন তাকে খুজতে থাকে। পথে শ্রী কৃষ্ণকে দেখতে পায়। তাকে রাধার বর্ননা দিয়ে বলে এই রকম কোন মহীলাকে দেখেছে কিনা। শ্রী কৃষ্ণ রাধার সৌন্দর্য শুনে তার লম্পট চরিত্র প্রকাশ পায়। রাধাকে ইম্প্রেজ করার জন্য ফুল উপহার পাঠায়। সেটা পেয়ে রাধা মাটিতে পিশে দেয় ফুল। ৩য় খন্ড দান খন্ড ; এই খন্ডে শ্রী কৃষ্ণ রাধাকে ইভটিজিং শুরু করে। রাধা দুধ বিক্রি করতে যাওয়ার পথে তার পথ আটকায় বলে এই পথে যেতে হলে তাকে টাকা দিতে হবে নয়তো তার সাথে মিলন করতে মানে সেক্স করতে দিতে হবে। কি করে তাদের শ্রী কৃষ্ণ অন্যর বউ এর সাথে সেক্স করতে চায়? জাতি জানতে চায়। 😆😆 এদিকে রাধার কাছে টাকা নাই। শ্রী কৃষ্ণের হাত থেকে বাচার জন্য তার রুপ কমাতে তার মাথা নেরা করে। তার পরো শ্রী কৃষ্ণ ছারবার পাত্র নয়, শ্রী কৃষ্ণের হাত থেকে বাঁচতে রাধা জঙ্গলে দৌড় দেয়। লম্পট শ্রী কৃষ্ণ রাধার পিছে জঙ্গলে দৌড় দেয় সেখানে রাধাকে ধর্ষণ করে। হিন্দুদের পরম পুজনিয় কৃষ্ণ অন্যর বউকে ধর্ষণ করে। 😆😆😆😆 ৪র্থ খন্ড নৌকা খন্ড ; সেখানে আছে লম্পট শ্রী কৃষ্ণ মাঝির ছদ্মবেশ ধরে। একজন পার করা যায় এ রকম নৌকাতে রাধাকে তুলে। নদীতে নিয়ে নৌকা ডুবিয়ে দেয়। সেখানে নদীতেই লম্পট শ্রী কৃষ্ণ রাধাকে জরিয়ে ধরে ধর্ষন করতে ধরে। জরা জরি করে। কেমন করে অন্যর বিয়ে করা বউকে কি করছে দেখুক। এ যেনো চটি সাহিত্যে 😆😆😆😆 ৫ম খন্ড ভার খন্ড ; শরৎকাল তখন, রাধা আর শ্রী কৃষ্ণের ভয়ে বাড়ির বাইরে বের হয় না। আগের ঘটনা শাশুড়ি ও স্বামীকে লজ্জায় বলতে পারে না। লম্পট শ্রী কৃষ্ণ রাধাকে ইভটিজিং না করতে পেরে রাধার শাশুড়িকে বুঝায় যে বাইরে বের হলে দু চার টাকা আয় করতে পারবে। 😆😆😆 তাই রাধা তার শাশুড়ির কথায় বের হয়। শ্রী কৃষ্ণ রাধার কাছে কামলা সেজে আসে, আর বলে যে তার কাজ করে দিবে তবে তার বিনিময়ে রাধাকে সেক্স করতে দিতে হবে। 😆😆😆রাধা বুঝতে পেরে লোভ দেখিয়ে তাকে খাটিয়ে নেয়। ৬ষ্ঠ খন্ড ছত্র খন্ড ; লম্পট কৃষ্ণ সেক্স চায় তার কাজের বিনিময়ে, রাধা করতে দেয় না। ফাঁকি দেয়। 😆😆😆 ৭ম খন্ড বৃন্দাবন খন্ড ; সেখানে কালু কৃষ্ণ রাধাকে নানা প্রকারে ইম্প্রেস করতে থাকে। এদিকে রাধার স্বামী হিজরা তাই তার কাম বাসনা আর আটকাতে না পেরে কালু কৃষ্ণের কথায় রাজি হয়ে তারা সেক্স করে। কেমন কথা অন্যর বউকে কি করে কি করলো?, 😆😆😆😆 ৮ম খন্ড যমুনা খন্ড ; রাধা নদীতে গোসল করতে নামলে তার কাপড়, হার চুরি করে গাছে উঠে বসে থাকে। ৯ম খন্ড হার খন্ড ; কালু কৃষ্ণের চুরি বুঝতে পেরে রাধা তার পালিত মা যশোদার কাছে নালিশ করে। কালু কৃষ্ণ মিথ্যা বলে। দেখা গেলো তাদের কৃষ্ণ মিথ্যুক। সে বলে আমি হার চুরি করবো কেনো, রাধা তো সম্পর্কে মামি হয়। দেখা গেলো কালু কৃষ্ণ মামির সাথে নষ্টামি করে। 😆😆😆 তার পড়ের খন্ড গুরা পড়লে দেখা যাবে রম্পট কালু কৃষ্ণ রাধাকে ভাগিয়ে সেক্স করে। রাতে মিলন মানে সেক্স করে ফেলে চলে যায় বৃন্দাবনে। পরে রাধা লম্পট কালু কে খুজে পায়, কালু কৃষ্ণ রাধাকে বলে তুমি আমাকে কটু কথা বলেছো তাই আমি তোমাকে নিব না। 😆😆😆 নাও ঠেলা সেক্স করার আগে কটু কথা মনে ছিলো না? এখন ভোগ করার পর কটু কথা মনে পরলো? 😃😃 আশোলে কাহিনীতে কালু কৃষ্ণ একটা সেক্স মেনিকুইন। রাধাকে ইউজ করে থ্রো করেছে। 😆 তাই তো সে ১৬১০৮ টা বিয়ে করে। মালুরা তাদের চটি সাহিত্যে না পড়ে ইসলামের ভুল ধরতে চলে আশে। হাস্যকর। 🤤🤤🤤🤤
**গীতায় জাত পাত করা হয়েছে,** ভারতবর্ষে বৈদিকযুগের সমাজ ব্যবস্থায় হিন্দু সমাজ ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শূদ্র, এই চার প্রকার জাতিতে হিন্দু সমাজ বিভক্ত ছিল। সমাজের উপরতলার মানুষ ব্রাহ্মণ-ক্ষত্রিয় আর নিচু তলার মানুষ বৈশ্য এবং শূদ্ররা। সমাজ-কাঠামোর সকল সুযোগ-সুবিধা শাসন-ক্ষমতা ভোগ করতো ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় শোষক-গোষ্টী আর উদয়-অস্ত শ্রম দিয়ে সমাজের উৎপাদন ব্যবস্থা, ভোগের যোগান টিকিয়ে রাখতো বৈশ্য-শূদ্ররা। চোরে চোরে মাসতুতো ভাই’ ব্রাহ্মণ-ক্ষত্রিয়দের আঁতাত সম্পর্কে খুব সুন্দর করে বর্ণিত হয়েছে। (৯:৩২২) ব্রাহ্মণহীন ক্ষত্রিয় উন্নতি লাভ করতে পারে না, আর ক্ষত্রিয়হীন ব্রাহ্মণ বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় না, ব্রাহ্মণ ও ক্ষত্রিয় মিলিত হয়ে ইহলোকে ও পরলোকে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়। এই ইহলোকে ব্রাহ্মণ ও ক্ষত্রিয়দের মিলিত শাসনে বৈশ্য থেকে শূদ্রদের সামাজিক অবস্থান ছিল আরো করুণ! সঠিকভাবে বলতে গেলে শূদ্র আর নারী উভয়ের সামাজিক অবস্থান ছিল প্রায় এক সূতায় গাঁথা। বর্ণভেদ প্রথার গুরুতর আর্থ-সামাজিক অসাম্যকে ঐশ্বরীয় সমর্থন দেবার উদ্দেশ্য যখন গীতায় ভগবান বলে উঠেন(৪:১৩) চাতুর্বর্ণ্যয়ং ময়া সৃষ্টং গুণকর্মবিভাগশঃ।/তস্য কর্তারমপি মাং বিদ্ধ্যকর্তারমব্যয়ম।। অর্থাৎ, গুণ অনুযায়ী কর্মের বিভাগ অনুসারে আমা দ্বারা চাতুর্বর্ণ্য সৃষ্টি হয়েছে। আমাকে তার কর্তা এবং অব্যয় অকর্তা রূপে জানবে। মানেটা হল কি? শূদ্রদের জন্য এতো অন্যায় রীতিনীতি-নির্দেশ দয়ালু ভগবান নিজের সৃষ্টি বলে সাফাই গেলেন! অবশ্য ভগবান আগেই জানিয়ে দিয়েছেন(৪:১) গীতার তত্ত্ব তিনি নাকি আগেই সূর্যকে বলেছিলেন, সূর্য্ মনুকে, মনু স্বপুত্র ইক্ষাকুকে বলেছিলেন। যা-হোক ভগবান গীতায় আরো বলেন(১৪:১৮) “ঊর্ধ্বং গচ্ছন্তি সও্বস্থা মধ্যে তিষ্ঠন্তি রাজসাঃ/ জঘন্যগুণবৃত্তিস্থা অধো গচ্ছন্তি তামসাঃ।। অর্থাৎ সও্বগুণের অধিকারীরা ঊর্ধ্বে যায়, রজঃগুণসম্পন্নরা মধ্যে অবস্থান করে আর তমোগুণসম্পন্ন লোকেরা জঘন্য বৃত্তিতে নিযুক্ত হয়ে অধোগামী হয়। কিন্তু ভগবানের দৃষ্টিতে সও্বগুণের অধিকারী কারা? রজঃ বা তমোগুণসম্পন্ন কারা, সেটাতো আগে দেখতে হবে। এ বিষয়ে মনুসংহিতা থেকে জানা যায়, সত্ত্বগুণজাত হচ্ছে ব্রহ্মা, বিশ্বস্রষ্ট্রাগণ যজ্ঞকারী, ঋষি, দেবতা, বেদ তপস্বী, সন্নাসী, ব্রহ্মণ প্রমুখ(মনুসংহিতা, ১২:৪৮-৫০) রাজা, ক্ষত্রিয়, যক্ষ, দেবগণের অনুগামী, অস্ত্রজীবী লোক প্রমুখ রাজোগুসম্পন্ন; আর হাতি, ঘোড়া, শূকর, শূদ্র, নিন্দিত ম্লেচ্ছ সিংহ, বাঘ, ধর্মচারণকারী, রাক্ষস, পিশাচ, হচ্ছে তমোগুণজাত(মনুসংহিতা, ১২:৪৩-৪৪)। তাহলে এ বিষয়ে সন্দেহের অবকাশ নেই যে ভগবান গীতায় ১৪তম অধ্যায়ের ১৮নং শ্লোকের এই উক্তির মাধ্যমে আর্য্ সমাজ এবং ব্রাহ্মণ্যধর্মের প্রচলিত অর্থসামাজিক কাঠামোর ব্রাহ্মণ্যদের উচ্চস্থান, ক্ষত্রিয় ও বৈশ্যদের মধ্যস্থান আর শূদ্রের নিন্মস্থানের নিদের্শ করছে। দয়াময় ভগবান, যিনি সর্বপ্রাণীর হৃদয়ে অবস্থান করেন বলে দাবি করেন, অথচ তিনি গীতায় বলে উঠেন(১৭:১০) ‘‘যাতযামং গতরসং পৃতি পর্যুষিতঞ্চ যৎ /উচ্ছিষ্টমপি চামেধ্যং ভোজনং তামসপ্রিয়ম।।”; বাংলা করলে হয়, বহুদিনের পূর্বের বাসী, রসশূন্য, দুর্গন্ধযুক্ত, উচ্ছিষ্ট এবং অপবিত্র খাদ্য তমোগুণ সম্পন্ন লোকের প্রিয়। হায়রে! সর্বজ্ঞ ভগবান কি জানেন না যে, এরকম খাবার তথাকথিত তামস প্রকৃতির শূদ্রলোকেরা ভালবেসে খায় না। বাসি, নিরস, উচ্ছিষ্ট এবং অপবিত্র খাবার তারা দারিদ্রের পীড়নে খেতে বাধ্য হয়। বাসী-নিরস-উচ্ছিষ্ট খাবার কারো-ই বা খেতে কারো-ই বা খেতে ভালো লাগে? অথচ ভগবান নিকৃষ্ট খাদ্য গ্রহণকেই শূদ্রদের স্বভাব তমোগুণের লক্ষণ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
**গীতায় স্ববিরোধী কথা।** (৪:৫) তোমার এবং আমার বহু জন্ম হয়েছে, সে সকল আমি জানি কিন্তু তুমি জান না।“আবার (১০র্ম) অধ্যায়ে বিভূতিযোগে বলছেন (১০:৩)/ আমার আদি নাই, জন্ম নাই, সর্বলোকের মহেস্বর তিনি” বক্তব্যটা স্ববিরোধী হয়ে গেল না? কিন্তু এখানে শেষ নয়! আরো কিছু উদাহারন আছে: গীতার অষ্টাদশ অধ্যায়ে (মোক্ষযোগ, ১৮:৪০)বলেন, এই পৃথিবীতে মানুষের মধ্যে অথবা স্বর্গে দেবতাদের মধ্যে এমন কোন প্রাণির অস্তিত্ব নেই যে প্রকৃতিজাত এই ত্রিগুণ থেকে মুক্ত। ত্রিগুণ কি? গীতার ভাষ্য মতে সত্ত্ব, রজো, তম,! কিন্তু গীতায় শ্রী কৃষ্ণ (সাংখ্য-যোগ২:৪৫) বলছেন বেদে প্রধানত জড়া প্রকৃতির তিনটি গুণ সম্বন্ধেই আলোচনা করা হয়েছে। হে অর্জুন! তুমি সেই গুণগুলিকে অতিক্রম করে নির্গুণ স্তরে অধিষ্টিত হও। সমস্ত দ্বন্দ্ব থেকে মুক্ত হও। অর্থাৎ ত্রিগুণাতিত হও! কিভাবে সম্ভব? আবার গীতার সন্নাসযোগের ১৫নং শ্লোকে শ্রী ভগবান বলছেন ভগবান কারো পাপ বা পূন্য গ্রহন করেন না আবার রাজগুহ্য-যোগে বলছেন, আমি সকলের প্রতি সমান ভাব সমভাবাপন্ন ।কেউ আমার বিদ্বেষ ভাবাপন্ন নয় এবং প্রিয়ও নয়। কিন্তু যারা ভক্তিপূর্বক আমাকে ভজন করেন, তারা আমাতে অবস্থান করেন এবং আমিও তাদরে মধ্যে বাস করি। “অথচ” জ্ঞান-বিজ্ঞানযোগের 15 নং শ্লোকে দেখা যায় ভগবানের ঈশ্বরত্বে, ধর্মমতে অবিশ্বাসী, তাদেরকে তিনি বিবেকশূন্য, নরাধাম, পাপকর্মপরায়ণ, হিসেবে অভিহিত করেছেন! ভগবানের প্রচারিত ধর্মের প্রতি যাদের আস্থা নেই তারা মৃত্যুময় সংসারে বারবার আবর্তিত হয়। দৈবাসুর-সম্পদ বিভাগযোগে ভগবান বলেন(16.18-20) বল, দর্প, অহংকার্ ক্রোধের বশবর্তী হয়ে বিদ্বেষকারীকে আমি অশুভ অসুর যোনিতে অজস্রবার নিক্ষেপ করে থাকি। মূঢ়েরা(মূর্খ ব্যাক্তি) জন্মে-জন্মে অসুরযোনি প্রাপ্ত হয় এবং আমাকে না পেয়ে আরো অধমগতি লাভ করে। দেখা যাচ্ছে অন্য ধর্মের ঈশ্বরের মতো শুধুমাএ নিজের ভক্তদের প্রতি দয়াশীল; কিন্তু নিরুশ্বরবাদী, ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের প্রতি ভয়ানক নিষ্টুর! বরং মনে হয় গীতার ভগবান একটু নিষ্টুর এবং বেশি এগ্রেসিভ।
Aree ata Orginal Nike na ! Orginal Nike ashob juta make korini ...Nike company er naam use kore Tara shotaner juta make korse ! Orginal Nike tader naame case korse ...!
নাউজুবিল্লাহ। আল্লাহ আমাদের শয়তানের ফিতনা থেকে হেফাজত করুক আমিন।
আমিন
্এগুলা দাজ্জালের ফিতনা
Allahumma Amin
আমিন
Amin
*শয়তানের জুতা 🤔fast time শুনলাম🤔 আল্লাহ তাদের সবাইকে হেফাজত করুন আমিন😥*
UA-cam e dekho aro asay
Allahumma Amin
First*
নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন
amin
Allahumma Amin
Amin
Ameen.
আপনি কি কুরআনের তিলাওয়াত শুনতে চান বাংলা অর্থ সহ??
ha
Ha
@@ShawonMp40 আমরা কুরআন তিলাওয়াত এর ভিডিও বানিয়ে থাকি বাংলা অর্থ সহ। আপনি চাইলে শুনতে পারেন ভাই। জাযাকাল্লাহ 🥰
@@HelalUddin-ce2zl আলহামদুলিল্লাহ
hs
নাউজুবিল্লাহ ।
এজন্যই যমুনা টিভি কে পছন্দ করি ।এরকম গুরুত্বপূর্ণ নিউজ আরো চাই
যমুনা টিভি সেরা।
এই কথাটা যদি আজ মুফতি কাজী ইব্রাহীম সাহেব বলতেন তাহলে উনাকে নিয়ে অনেক মানুষ ট্রল করতেন
রাইট
Right
ঠিক বলেছেন
কাজী ইবরাহীমের ছাত্র অনেক আগ থেকে বলে আসছেন
Right
নাওজুবিল্লাহ
আল্লাহ আমাদের এমন ফেতনা থিকে রহ্ম্যা করো
আমিন
হে আল্লাহ তুমি আমাদের কে সঠিক বুঝ দান করুন আমীন
এদের কে ধ্বংস করে দেয়া হোক।
“বিশ্ব নবী যখন কোনাে রাস্তা দিয়ে যেতেন😚
দুই পাশে"সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়তাে। ❤
(সুবহানাল্লাহ) ❤
যার মধ্যে ঈমান মজবুত আছে, তার দুনিয়া এবং আখিরাতে কোনো ভয় নাই ☝️🤲
Jamuna TV is Great in Bangladesh I love Jamuna tv ❤️❤️
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন
যারা ইলুমিনাতি নিয়ে ট্রল করে তাদের জন্য উচিত জবাব এটি। ধন্যবাদ যমুনা টিভিকে। ইলুমিনাতি সত্যিই যে কাজ করে এটাই তার বড় প্রমাণ।
ইলুমিনাতি কি?? একটু বলবেন ভাইয়া
@@saimaafroz9217 ভাই ইউটিউব এ সার্চ দিয়ে দেখেন। ধন্যবাদ
যমুনা টিভি কে ধন্যবাদ বিষয়টি সরাসরি ভাবে বলার জন্য।
আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুক
আমিন
সুবাহান আল্লাহ আল হামদুলিললাহ আল্লাহু আকবার
নাঊযবিল্লাহ _ আল্লাহ আমাদের এইসব ফেৎনা থেকে রক্ষা করুক
আল্লাহ আপনি সয়তানের পেতনা থেকে হেফাজত করুন আমিন
এটা প্রচার করার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় চ্যানেল।
কোরআনের 26 টি উগ্র আয়াত বাতিল করতে চেয়েছিল সৈয়দ ওয়াসিম রিজভী। বর্তমানে সারা শরীর অবশ হয়ে গেছে তার, আল্লাহ সর্বশক্তিমান
ua-cam.com/video/g-oNpNWUSHY/v-deo.html
**শ্রী কৃষ্ণ একটা লম্পট ধর্ষক তার প্রমান আমি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণকীর্তন থেকে দিচ্ছি।**
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন ১৩ খন্ড।
১ম খন্ড জন্ম খন্ড ; সেখানে বলা আছে রাধার বিয়ে হয় আয়ান গোপের সঙ্গে।
তাহলে শ্রী কৃষ্ণ রাধার সাথে যাযা করে তা পরোকিয়া। কারন রাধা অন্যর বউ।
২য় খন্ড তাম্বুল খন্ড ; সেখানে বলা কাহিনী হচ্ছে রাধা মথুরাতে দই-দুধ বিক্রি করতে গিয়ে হারিয়ে যায়। এদিকে আয়ান গোপেন তাকে খুজতে থাকে। পথে শ্রী কৃষ্ণকে দেখতে পায়। তাকে রাধার বর্ননা দিয়ে বলে এই রকম কোন মহীলাকে দেখেছে কিনা। শ্রী কৃষ্ণ রাধার সৌন্দর্য শুনে তার লম্পট চরিত্র প্রকাশ পায়। রাধাকে ইম্প্রেজ করার জন্য ফুল উপহার পাঠায়। সেটা পেয়ে রাধা মাটিতে পিশে দেয় ফুল।
৩য় খন্ড দান খন্ড ; এই খন্ডে শ্রী কৃষ্ণ রাধাকে ইভটিজিং শুরু করে। রাধা দুধ বিক্রি করতে যাওয়ার পথে তার পথ আটকায় বলে এই পথে যেতে হলে তাকে টাকা দিতে হবে নয়তো তার সাথে মিলন করতে মানে সেক্স করতে দিতে হবে। কি করে তাদের শ্রী কৃষ্ণ অন্যর বউ এর সাথে সেক্স করতে চায়? জাতি জানতে চায়। 😆😆
এদিকে রাধার কাছে টাকা নাই। শ্রী কৃষ্ণের হাত থেকে বাচার জন্য তার রুপ কমাতে তার মাথা নেরা করে। তার পরো শ্রী কৃষ্ণ ছারবার পাত্র নয়, শ্রী কৃষ্ণের হাত থেকে বাঁচতে রাধা জঙ্গলে দৌড় দেয়। লম্পট শ্রী কৃষ্ণ রাধার পিছে জঙ্গলে দৌড় দেয় সেখানে রাধাকে ধর্ষণ করে।
হিন্দুদের পরম পুজনিয় কৃষ্ণ অন্যর বউকে ধর্ষণ করে। 😆😆😆😆
৪র্থ খন্ড নৌকা খন্ড ; সেখানে আছে লম্পট শ্রী কৃষ্ণ মাঝির ছদ্মবেশ ধরে। একজন পার করা যায় এ রকম নৌকাতে রাধাকে তুলে। নদীতে নিয়ে নৌকা ডুবিয়ে দেয়। সেখানে নদীতেই লম্পট শ্রী কৃষ্ণ রাধাকে জরিয়ে ধরে ধর্ষন করতে ধরে। জরা জরি করে। কেমন করে অন্যর বিয়ে করা বউকে কি করছে দেখুক। এ যেনো চটি সাহিত্যে 😆😆😆😆
৫ম খন্ড ভার খন্ড ; শরৎকাল তখন, রাধা আর শ্রী কৃষ্ণের ভয়ে বাড়ির বাইরে বের হয় না। আগের ঘটনা শাশুড়ি ও স্বামীকে লজ্জায় বলতে পারে না। লম্পট শ্রী কৃষ্ণ রাধাকে ইভটিজিং না করতে পেরে রাধার শাশুড়িকে বুঝায় যে বাইরে বের হলে দু চার টাকা আয় করতে পারবে। 😆😆😆
তাই রাধা তার শাশুড়ির কথায় বের হয়। শ্রী কৃষ্ণ রাধার কাছে কামলা সেজে আসে, আর বলে যে তার কাজ করে দিবে তবে তার বিনিময়ে রাধাকে সেক্স করতে দিতে হবে। 😆😆😆রাধা বুঝতে পেরে লোভ দেখিয়ে তাকে খাটিয়ে নেয়।
৬ষ্ঠ খন্ড ছত্র খন্ড ; লম্পট কৃষ্ণ সেক্স চায় তার কাজের বিনিময়ে, রাধা করতে দেয় না। ফাঁকি দেয়। 😆😆😆
৭ম খন্ড বৃন্দাবন খন্ড ; সেখানে কালু কৃষ্ণ রাধাকে নানা প্রকারে ইম্প্রেস করতে থাকে। এদিকে রাধার স্বামী হিজরা তাই তার কাম বাসনা আর আটকাতে না পেরে কালু কৃষ্ণের কথায় রাজি হয়ে তারা সেক্স করে। কেমন কথা অন্যর বউকে কি করে কি করলো?, 😆😆😆😆
৮ম খন্ড যমুনা খন্ড ; রাধা নদীতে গোসল করতে নামলে তার কাপড়, হার চুরি করে গাছে উঠে বসে থাকে।
৯ম খন্ড হার খন্ড ; কালু কৃষ্ণের চুরি বুঝতে পেরে রাধা তার পালিত মা যশোদার কাছে নালিশ করে। কালু কৃষ্ণ মিথ্যা বলে। দেখা গেলো তাদের কৃষ্ণ মিথ্যুক। সে বলে আমি হার চুরি করবো কেনো, রাধা তো সম্পর্কে মামি হয়। দেখা গেলো কালু কৃষ্ণ মামির সাথে নষ্টামি করে। 😆😆😆
তার পড়ের খন্ড গুরা পড়লে দেখা যাবে রম্পট কালু কৃষ্ণ রাধাকে ভাগিয়ে সেক্স করে। রাতে মিলন মানে সেক্স করে ফেলে চলে যায় বৃন্দাবনে। পরে রাধা লম্পট কালু কে খুজে পায়, কালু কৃষ্ণ রাধাকে বলে তুমি আমাকে কটু কথা বলেছো তাই আমি তোমাকে নিব না। 😆😆😆
নাও ঠেলা সেক্স করার আগে কটু কথা মনে ছিলো না? এখন ভোগ করার পর কটু কথা মনে পরলো? 😃😃
আশোলে কাহিনীতে কালু কৃষ্ণ একটা সেক্স মেনিকুইন। রাধাকে ইউজ করে থ্রো করেছে। 😆 তাই তো সে ১৬১০৮ টা বিয়ে করে।
মালুরা তাদের চটি সাহিত্যে না পড়ে ইসলামের ভুল ধরতে চলে আশে।
হাস্যকর। 🤤🤤🤤🤤
**গীতায় জাত পাত করা হয়েছে,**
ভারতবর্ষে বৈদিকযুগের সমাজ ব্যবস্থায় হিন্দু সমাজ ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শূদ্র, এই চার প্রকার জাতিতে হিন্দু সমাজ বিভক্ত ছিল। সমাজের উপরতলার মানুষ ব্রাহ্মণ-ক্ষত্রিয় আর নিচু তলার মানুষ বৈশ্য এবং শূদ্ররা। সমাজ-কাঠামোর সকল সুযোগ-সুবিধা শাসন-ক্ষমতা ভোগ করতো ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় শোষক-গোষ্টী আর উদয়-অস্ত শ্রম দিয়ে সমাজের উৎপাদন ব্যবস্থা, ভোগের যোগান টিকিয়ে রাখতো বৈশ্য-শূদ্ররা। চোরে চোরে মাসতুতো ভাই’ ব্রাহ্মণ-ক্ষত্রিয়দের আঁতাত সম্পর্কে খুব সুন্দর করে বর্ণিত হয়েছে। (৯:৩২২) ব্রাহ্মণহীন ক্ষত্রিয় উন্নতি লাভ করতে পারে না, আর ক্ষত্রিয়হীন ব্রাহ্মণ বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় না, ব্রাহ্মণ ও ক্ষত্রিয় মিলিত হয়ে ইহলোকে ও পরলোকে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়।
এই ইহলোকে ব্রাহ্মণ ও ক্ষত্রিয়দের মিলিত শাসনে বৈশ্য থেকে শূদ্রদের সামাজিক অবস্থান ছিল আরো করুণ! সঠিকভাবে বলতে গেলে শূদ্র আর নারী উভয়ের সামাজিক অবস্থান ছিল প্রায় এক সূতায় গাঁথা। বর্ণভেদ প্রথার গুরুতর আর্থ-সামাজিক অসাম্যকে ঐশ্বরীয় সমর্থন দেবার উদ্দেশ্য যখন গীতায় ভগবান বলে উঠেন(৪:১৩) চাতুর্বর্ণ্যয়ং ময়া সৃষ্টং গুণকর্মবিভাগশঃ।/তস্য কর্তারমপি মাং বিদ্ধ্যকর্তারমব্যয়ম।। অর্থাৎ, গুণ অনুযায়ী কর্মের বিভাগ অনুসারে আমা দ্বারা চাতুর্বর্ণ্য সৃষ্টি হয়েছে। আমাকে তার কর্তা এবং অব্যয় অকর্তা রূপে জানবে। মানেটা হল কি? শূদ্রদের জন্য এতো অন্যায় রীতিনীতি-নির্দেশ দয়ালু ভগবান নিজের সৃষ্টি বলে সাফাই গেলেন!
অবশ্য ভগবান আগেই জানিয়ে দিয়েছেন(৪:১) গীতার তত্ত্ব তিনি নাকি আগেই সূর্যকে বলেছিলেন, সূর্য্ মনুকে, মনু স্বপুত্র ইক্ষাকুকে বলেছিলেন। যা-হোক ভগবান গীতায় আরো বলেন(১৪:১৮) “ঊর্ধ্বং গচ্ছন্তি সও্বস্থা মধ্যে তিষ্ঠন্তি রাজসাঃ/ জঘন্যগুণবৃত্তিস্থা অধো গচ্ছন্তি তামসাঃ।। অর্থাৎ সও্বগুণের অধিকারীরা ঊর্ধ্বে যায়, রজঃগুণসম্পন্নরা মধ্যে অবস্থান করে আর তমোগুণসম্পন্ন লোকেরা জঘন্য বৃত্তিতে নিযুক্ত হয়ে অধোগামী হয়। কিন্তু ভগবানের দৃষ্টিতে সও্বগুণের অধিকারী কারা? রজঃ বা তমোগুণসম্পন্ন কারা, সেটাতো আগে দেখতে হবে।
এ বিষয়ে মনুসংহিতা থেকে জানা যায়, সত্ত্বগুণজাত হচ্ছে ব্রহ্মা, বিশ্বস্রষ্ট্রাগণ যজ্ঞকারী, ঋষি, দেবতা, বেদ তপস্বী, সন্নাসী, ব্রহ্মণ প্রমুখ(মনুসংহিতা, ১২:৪৮-৫০) রাজা, ক্ষত্রিয়, যক্ষ, দেবগণের অনুগামী, অস্ত্রজীবী লোক প্রমুখ রাজোগুসম্পন্ন; আর হাতি, ঘোড়া, শূকর, শূদ্র, নিন্দিত ম্লেচ্ছ সিংহ, বাঘ, ধর্মচারণকারী, রাক্ষস, পিশাচ, হচ্ছে তমোগুণজাত(মনুসংহিতা, ১২:৪৩-৪৪)।
তাহলে এ বিষয়ে সন্দেহের অবকাশ নেই যে ভগবান গীতায় ১৪তম অধ্যায়ের ১৮নং শ্লোকের এই উক্তির মাধ্যমে আর্য্ সমাজ এবং ব্রাহ্মণ্যধর্মের প্রচলিত অর্থসামাজিক কাঠামোর ব্রাহ্মণ্যদের উচ্চস্থান, ক্ষত্রিয় ও বৈশ্যদের মধ্যস্থান আর শূদ্রের নিন্মস্থানের নিদের্শ করছে। দয়াময় ভগবান, যিনি সর্বপ্রাণীর হৃদয়ে অবস্থান করেন বলে দাবি করেন, অথচ তিনি গীতায় বলে উঠেন(১৭:১০) ‘‘যাতযামং গতরসং পৃতি পর্যুষিতঞ্চ যৎ /উচ্ছিষ্টমপি চামেধ্যং ভোজনং তামসপ্রিয়ম।।”; বাংলা করলে হয়, বহুদিনের পূর্বের বাসী, রসশূন্য, দুর্গন্ধযুক্ত, উচ্ছিষ্ট এবং অপবিত্র খাদ্য তমোগুণ সম্পন্ন লোকের প্রিয়। হায়রে! সর্বজ্ঞ ভগবান কি জানেন না যে, এরকম খাবার তথাকথিত তামস প্রকৃতির শূদ্রলোকেরা ভালবেসে খায় না। বাসি, নিরস, উচ্ছিষ্ট এবং অপবিত্র খাবার তারা দারিদ্রের পীড়নে খেতে বাধ্য হয়। বাসী-নিরস-উচ্ছিষ্ট খাবার কারো-ই বা খেতে কারো-ই বা খেতে ভালো লাগে? অথচ ভগবান নিকৃষ্ট খাদ্য গ্রহণকেই শূদ্রদের স্বভাব তমোগুণের লক্ষণ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
উগ্র আয়াত কাকে বলে ??
এসমস্ত কথা বললে আপনার ঈমান থাকবেনা
@@MizanurRahman-tb3xz ভাই সে নেংটি মালাউন । নিজের পরিচয় দিতে লজ্জা পায় তাই মুসলিম নাম রেখেছে।
@রফিকুল ইসলাম তরে কানের নিচে একটা দিলে তবে তুই ঠিক হবি আবুল কোথাকার
শয়তানের জুতা,এই জুতা কি শয়তান পরতো🤔
বাহ,আধুনিক জুতা।
আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে আপনি হেফাজত করুন আমিন আমিন আমিন...
নাউজুবিল্লাহ। বয়কট করলাম
আপনি কি বয়কট করলেন?
আল্লাহ্ তুমি হেদায়াত দান করো।
প্রথম কমেন্ট
আল্লাহ্ আপনি সবাই কে হেফাজত করুন আমিন।
আল্লাহ আপনি হফাজত করেন।
Little Nas 😂😂😂😂🤣🤣🤣🤣🤣
আল্লাহ আল্লাহ তুমি এই শয়তানদের হেফাজত করো
এই কোম্পানি দেওলিয়া হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ
**গীতায় স্ববিরোধী কথা।**
(৪:৫) তোমার এবং আমার বহু জন্ম হয়েছে, সে সকল আমি জানি কিন্তু তুমি জান না।“আবার (১০র্ম) অধ্যায়ে বিভূতিযোগে বলছেন (১০:৩)/ আমার আদি নাই, জন্ম নাই, সর্বলোকের মহেস্বর তিনি”
বক্তব্যটা স্ববিরোধী হয়ে গেল না? কিন্তু এখানে শেষ নয়! আরো কিছু উদাহারন আছে:
গীতার অষ্টাদশ অধ্যায়ে (মোক্ষযোগ, ১৮:৪০)বলেন, এই পৃথিবীতে মানুষের মধ্যে অথবা স্বর্গে দেবতাদের মধ্যে এমন কোন প্রাণির অস্তিত্ব নেই যে প্রকৃতিজাত এই ত্রিগুণ থেকে মুক্ত।
ত্রিগুণ কি? গীতার ভাষ্য মতে সত্ত্ব, রজো, তম,! কিন্তু গীতায় শ্রী কৃষ্ণ (সাংখ্য-যোগ২:৪৫) বলছেন বেদে প্রধানত জড়া প্রকৃতির তিনটি গুণ সম্বন্ধেই আলোচনা করা হয়েছে। হে অর্জুন! তুমি সেই গুণগুলিকে অতিক্রম করে নির্গুণ স্তরে অধিষ্টিত হও। সমস্ত দ্বন্দ্ব থেকে মুক্ত হও। অর্থাৎ ত্রিগুণাতিত হও!
কিভাবে সম্ভব? আবার গীতার সন্নাসযোগের ১৫নং শ্লোকে শ্রী ভগবান বলছেন ভগবান কারো পাপ বা পূন্য গ্রহন করেন না আবার রাজগুহ্য-যোগে বলছেন, আমি সকলের প্রতি সমান ভাব সমভাবাপন্ন ।কেউ আমার বিদ্বেষ ভাবাপন্ন নয় এবং প্রিয়ও নয়। কিন্তু যারা ভক্তিপূর্বক আমাকে ভজন করেন, তারা আমাতে অবস্থান করেন এবং আমিও তাদরে মধ্যে বাস করি। “অথচ” জ্ঞান-বিজ্ঞানযোগের 15 নং শ্লোকে দেখা যায় ভগবানের ঈশ্বরত্বে, ধর্মমতে অবিশ্বাসী, তাদেরকে তিনি বিবেকশূন্য, নরাধাম, পাপকর্মপরায়ণ, হিসেবে অভিহিত করেছেন! ভগবানের প্রচারিত ধর্মের প্রতি যাদের আস্থা নেই তারা মৃত্যুময় সংসারে বারবার আবর্তিত হয়। দৈবাসুর-সম্পদ বিভাগযোগে ভগবান বলেন(16.18-20) বল, দর্প, অহংকার্ ক্রোধের বশবর্তী হয়ে বিদ্বেষকারীকে আমি অশুভ অসুর যোনিতে অজস্রবার নিক্ষেপ করে থাকি। মূঢ়েরা(মূর্খ ব্যাক্তি) জন্মে-জন্মে অসুরযোনি প্রাপ্ত হয় এবং আমাকে না পেয়ে আরো অধমগতি লাভ করে। দেখা যাচ্ছে অন্য ধর্মের ঈশ্বরের মতো শুধুমাএ নিজের ভক্তদের প্রতি দয়াশীল; কিন্তু নিরুশ্বরবাদী, ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের প্রতি ভয়ানক নিষ্টুর! বরং মনে হয় গীতার ভগবান একটু নিষ্টুর এবং বেশি এগ্রেসিভ।
Allah amadar rokkha koro a sob thaka
এইগুলো মুসলিমদের জন্য বানানো হয়েছে।
আমিন☝️
Na bhai ata amader jonno bannano hoyni toder moto soytander jono banano hoycha
শয়তানেও জুতা পরে প্রথম বার শুনলাম
নাউজুবিল্লাহ মিন জালেক আল্লাহ্ আপনি আমাদেরকে এই ফেতনা-ফাসাদ থেকে হেফাজত করুন আমিন
শয়তান 😈 শয়তানের মতো ই হয়
We are Muslim. So we are not wearing this shoes.
আল্লাহ ঠিকই পদক্ষেপ নেবেন।
দাজ্জাল আসার সময় আসে গেছে
What a Business Strategy. Ek dhil onek pakhi.
অই রেপার টা আমার ফেভারিট
😆😆😆😆😆
@@rinabegum9423 হাসার কি আছে?
Ohu jesus.....
কি হছে এই পৃথিবীতে~
He is not little nas x
His nm is lil nas x
Lol😂😂
ইলুমিনাটি সম্পর্কে জানতে secret reveld চ্যানেলটি দেখতে পারেন ওই চ্যানেলে ১ লক্ষ ৭০ হাজার সাবস্ক্রাইবার আছে
Yes I am his subscriber
অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয় ।
-হযরত আলী (রাঃ)
আল্লাহ আপনি আমাদেরকে হেফাজত করেন
4th comment
ধন্যবাদ নাইকি কে মামলা করার জন্য।
নাউজুবিল্লাহ। আল্লাহ এদের ফিতনা থেকে হেফাজতে রেখো আমিন
Lil Nas X!
I love lil nax .he is a great singer ❤️ .
ধন্যবাদ নাইকি
ঠিকিতো বলেছেন শয়তান তো শয়তানের জুতাই বানাবে
এই গায়ক পাক্কা ইলুমিনাতির সদস্য
Hmm vai
শয়তানদের জন্য শয়তানের জুতা
Allah amader k hefazot koren
হায়রে অন্ধকার জগৎ! আল্লাহ তোদের ছাড় দেবে না!
Manusher blood 😐
সারাজীবন শুনে আসলাম নায়িক 🤔নায়িকি মানে কি?
পুরুষ দিয়ে খবর পড়ালে ভালো হতো
বাংলাদেশের শেখ হাসিনার কোম্পানিতে পাঠিয়ে দেন
নাউযুবিল্লাহ্
বই রিভিউ 📚
টিউটোরিয়াল 💫
সব এখানে✅✔️
.
কারা কারা ৩০ টি রোজা রাখতে প্রস্তুত আছেন??? তারা এই ইসলামিক চ্যানেলটিতে এসে ঈমানী আমল প্রচারে অংশিদার হন।।
আল্লাহ তুমি শয়তানের ফেতনা থেকে মুসলিমদের কে রক্ষা করে
এই জুতা কেও পটবেন না
🇧🇩👮♂️❤️
আপনারা ও শয়তানের বিজ্ঞাপন দিলেন ভালোই।
নাউযুবিল্লাহ
Najibullah
ইলুমিনাতির সদস্য নাইকি
মানুষ দিন দিন পাগল হয়ে যাচ্ছে
এই কথা তো আমি অনেক আগেই বলছিলাম! বিশ্বাস তো করেন নাই!!
😞😞😞😞😞😞😞😞😞😞😞
@@লুইসমামূন তাই নাকি?🤭🤭🤭🤭🤭🤭🤭
দাজ্জাল কে প্রমোট করছে।
নাউজুবিল্লা,,, এ ফেতনা তেকে আল্লাহপাক আমাদের সবাই কে হেফাজত করুক,, আমিন
Ya Allah
কে কে End time secrets চ্যানেল থেকে আসছে???
I want to buy it
নাউজু বিল্লাহ্,, চিন্তা কর না মুসলিম ইনশাআল্লাহ মহান আল্লাহ পাক আমাদের হেফাজত করুক,, আমীন
Astagfurullah
Allah maf koro sob manush re🤦♀️🤦♀️🤦♀️
Lil nasx devil 😕😕😕
ধ্বংসের সতর্কবার্তা তাদের জন্য
Nazubillah.Ae sab serte paren ar oedeka amader Bhai der gabae kortase police aetarkono khaber denna.
Its always come in bangladesh (Same design shoe and same brand) but 2nd copy
ভাই মানুষ শয়তানের পুজা কেন করে? আমি বুঝিনা😠😠
wow
আপনি কি নও মুসলিমদের জীবনি শুনতে চান।
Lil nas X
হেতে বলে মডেল আবার র্যাপ তারকা🙄🙄🙄🙄🙄🙄
আমি আজ থেকে পণ্যটি বয়কট করলাম
Aree ata Orginal Nike na ! Orginal Nike ashob juta make korini ...Nike company er naam use kore Tara shotaner juta make korse ! Orginal Nike tader naame case korse ...!
নাউজুবিল্লাহ।আল্লাহ এদেরকে হেদায়েত দান করুন।
Allah akbor
যদিও বাংলাদেশে পাওয়া যাবে না, তার পরেও জুতাটা হাত দিয়ে ধরার খুবই ইচ্ছা হচ্ছে। জুতাটার কালার কম্বিনেশন এক কথায় অসাধারণ।
অামার এই জুতাগুলো দরকার।
Jamu koi !!
মানুষের রক্ত দিয়ে তৈরী জুতার সুবিধাটা কি যে এত দাম
Jai hok bata chara kono jota ey pori na 😂aisob jak jahannam eh
ইলুমিনাতির চাল