সাহাবীর কান্না।কেন তওবা কবুল হয় না।একটানা ৫০দিন কান্না করলেন তিন সাহাবী।Maulana Shaikh Jamal Uddin
Вставка
- Опубліковано 6 жов 2024
- Subscribe Us For Daily New Waz ............
✅ Like | ✅Comment | ✅ Share | ✅ Subscribe
►আরও নতুন নতুন ওয়াজ মাহফিল/তাফসীর মাহফিল,হামদ-নাত/ইসলামী সঙ্গীত ও সহি কুরআন তিলাওয়াত শুনতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন ।
বিষয় : সাহাবীর কান্না।কেন তওবা কবুল হয় না।একটানা ৫০দিন কান্না করলেন তিন সাহাবী।
আলোচক : Maulana Shaikh Jamal Uddin
Posted By : Tahjib Center
►Tahjib Center একটি ইসলামী গণমূখী প্রচারমাধ্যম।এখানে দেশ সেরা ইসলামিক স্কলারদের প্রকাশনা নিয়মিত তৈরী ও প্রচার করা হয়।ইসলামের প্রচার ও প্রসারের স্বার্থে সবাই আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং সেই সাথে লাইক,কমেন্ট ও শেয়ার করে সবাইকে দ্বীনী প্রচারে উৎসাহিত করুন l
►বিঃ দ্রঃ আমাদের চ্যানেলে আমরা শুধুমাত্র আমাদের নিজস্ব কনটেন্ট আপলোড করে থাকি।যার সর্বসত্ত্ব Tahjib Center।
►সুতরাং,আমাদের চ্যানেলের ভিডিও রি-আপলোড হতে বিরত থাকুন এবং কপি রাইট আইন মেনে চলুন।
ANTI-PIRACY WARNING *
►Tahjib Center is an Islamic mass media.Here the publications of best Islamic scholars around the country are regularly published and promoted.So please subscribe to our channel for the promotion and expansion of Islam and encourage others to like, comment and share.
►This content is published by Tahjib Center.We only upload our own content which is copyrighted to Tahjib Center.
►Any unauthorized reproduction,redistribution or re-uploading of this material is strictly prohibited.Legal actions will be taken against those who violate the copyright rule.
► So, stay away from re-uploading our videos and follow the copyright laws.
Enjoy & stay connected with us *
👉 Subscribe to our channel
www.youtube.co....
👉 Like us on Facebook / tahjibcenter
👉Visit our Website : www.tahjibcent...
All Right Reserved 2019 Tahjib Center
ওয়াজের ১ম পর্ব টি দেখতে এই লিংকে ক্লিক করুন- ua-cam.com/video/XtGdbCFFBJE/v-deo.html
আমার কলিজা টুকরা জামাল উদ্দীন হুজুর
পিলখানার বিডিআর বিদ্রোহের নাটক সাজিয়ে গনহারে এন্টি ইন্ডিয়ান মিলিটারি হাই র্যাংক সেনা অফিসারদের গনহারে মেরে ফেলেছিলো। যার জন্য ভারত থেকে কিলাররা এসেছিলো। পুরো প্লানটাই ছিলো ভারতীয় ইন্টেলিজেন্সের। লাভের গুড় আওয়ামী লীগ খেয়েছে। যেহেতু তাদের পুরো শেল্টারেক এই কান্ডটা ঘটেছে।
এই বিষয়টা নিয়া কারও সন্দেহই থাকার কথা না,যেহেতু অনেক অনেক ভুরি ভুরি প্রমান অনলাইনে ফাস হয়েছে।
.
সংযোজন: বিডিআর সৈন্যরা শোষনে শিকার হতো, তাদের কমান্ডিং অফিসার আর্মি থেকে প্রেষনে হেন তেন বলে এই পুরা প্রি প্লান্ড একটা ভারতীয় ইন্টেলিজেন্স দ্বারা সেনা অফিসারদের হত্যাকান্ডরে বৈধতা দেয়ার ত দরকার নাই! কারন, বিডিআর ফোর্সটাই আধা সামরিক ফোর্স, সেনা অফিসাররা কমান্ডিং এ থাকবে এই ফৌর্সের এটাই স্বাভাবিক, আর এই কারনেই ভারতের সীমান্তরক্ষীদের থেকে অনেক ভালো ফোর্স বিডিআর। ডাল ভাত নিয়া বা শোষনের যে অযুহাত দেখাইছে সেটারে হাইলাইট করেই বিদ্রোহের পর্দা ফেলে নারকীয় হত্যাযজ্ঞটা চালাইছে র।
বিডিআরকে যদি সেনাবাহিনীর কমান্ডিং অফিসারদের থেকে মুক্ত করতে পারে তবে এর বিডিআর ফৌর্স তার পেশাদারিত্বে অনেক পিছিয়ে যাবে। বর্ডার দূর্বল হবে। কিন্তু র এর প্লান পুরা সাকসেস হয়নি এখন পর্যন্ত যেহেতু এখনও সেনা অফিসাররাই কমান্ডিং করছে বিজিবিকে।
.
বি:দ্র: এই পোস্টের দ্বারা সেনা অফিসারদের পক্ষপাতীত্ব করা হয়নি, স্রেফ এটুকুই বলা উদ্দেশ্য যে বিডিআর বিদ্রোহ ভারতীয় প্রেসক্রিপশনেই হয়েছে।Ahmed Shahriar ভারতীয় প্রেসক্রিপশনের প্রমান হলো বিডিআরের ৫৭ অফিসার মারা যাওয়ায় সব চাইতে দূর্বল হয়েছে সেনাবাহিনী।
কারন এক সাথে এতোজন মিলিটারি চৌকশ ওয়েল ট্রেইন্ড অফিসার কখনও যুদ্ধে পর্যন্ত মারা যায়নি। এতে ফায়দা ভারতের হয়েছে
১. সেনাবাহিনী দূর্বল হয়েছে। বিডিআর ভারতের আজ্ঞাবহ হয়েছে।
২. ভারত কয়েক দফা বিডিআরের সাথে যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিলো পূর্বে, এতে তাদের বড় রকমের অফিসার নিহত হয়েছিলো তার বদলা নিলো। ঐ কনফ্লিক্টএর পরে ভারত নিজের পার্লামেন্টে এর প্রতিশোধ নেবে বলেছিলো, তার বাস্তবায়ন করলো।
৩. পিলখানা ট্রাজেডির পর পর বিডি আর্মি যখন হাসুর বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছে ঠিক তখনই তৎকালীন ভারতীয় রাষ্ট্রপতি প্রনবের প্রকাশ্যে হুমকি যে, এমন কিছু ঘটলে ভারত সরাসরি হস্তক্ষেপ করবে বলে। বর্ডার সংলগ্ন মিলিটারি বেসে ৩০ হাজার সেনা রেডি করে রেখেই এই হুমকি প্রদান।
আর কোন প্রমান লাগলে প্রনবের লেখা বই পড়বেন। সে মরে গেছে কিন্তু তার বই আছে আজও।
,এখন আওয়াম লীগ যে নৌকায় আরোহণ করেছে তা হচ্ছে মুশরিকদের নৌকা। অতি শীঘ্রই এই নৌকা তার সমস্ত আরোহীদের নিয়ে জাহান্নামে ভেঙ্গে পড়বে। সুতরাং হে ঈমান ওয়ালা ভাইয়েরা আপনাদের সতর্ক করছি সময় থাকতে নেমে পড়ুন, না হয় জাহান্নাম থেকে নিজেকে বাঁচাতে পরবেন না।
পাশাপাশি যারা জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ ইত্যাদি জাহিলিয়াতের উপর আছেন তাদেরকেও আহ্বান করছি শিরক কুফর ছেড়ে ঈমানের পথে ইসলামের পথে চলে আসুন। হক্কানী আলেমদের সাথে মিলিত হন।অন্যথায় বেঈমান হয়ে মরতে হবে।
আর কাফির, মুশরিক ও মুনাফিকদের পরাজয় ও শেষ পরিণাম সম্পর্কে জানিয়ে দিতে বলেছেন আল্লাহ , তিঁনি বলেন ;
{ قُل لِّلَّذِينَ كَفَرُواْ سَتُغۡلَبُونَ وَتُحۡشَرُونَ إِلَىٰ جَهَنَّمَۖ وَبِئۡسَ ٱلۡمِهَادُ }
[Surah Āli-ʿImrān: 12]
যারা কুফরী করে তাদেরকে বলুন, ‘তোমরা শীঘ্রই পরাভূত হবে এবং তোমাদেরকে জাহান্নামের দিকে একত্রিত করা হবে। আর তা কতই না নিকৃষ্ট আবাসস্থল!’
"নিশ্চয়ই এতে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য রয়েছে শিক্ষা"। (আল্লাহ কোরআন)
আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদেরকে সাহায্য প্রাপ্ত দলের অন্তর্ভুক্ত করেন আমীন।।
,,,
আমি কাফের মুশরিকদের বিরুদ্ধে যতটা না যুদ্ধ করেছি, তার চেয়ে বেশি যুদ্ধ করতে হয়েছে মুসলিম নামধারী (awami HINDUTTOBADI Mushriqder agents) মুনাফিকদের বিরুদ্ধে।
--- সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ুবী al aqsa bijoyie Muzahid
হে ঈমানদারগণ ! নিজেদের অস্ত্র তুলে নাও এবং পূর্ণ সতর্কতার সাথে পৃথক পৃথক সৈন্যদলে কিংবা সমবেতভাবে বেরিয়ে পড়।” (৪:৭১)
“যে কেউ আল্লাহর পথে দেশ ত্যাগ করে,সে এর বিনিময়ে প্রশস্ত স্থান ও সচ্ছলতা পাবে৷ এছাড়া কেউ যদি আল্লাহ ও রাসূলের উদ্দেশ্যে দেশ ত্যাগ করে এবং পথে মৃত্যুমুখে পতিত হয়, তবে তার প্রতিদান আল্লাহর ওপর ন্যস্ত আছে৷ আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়াময় ৷” (৪:১০০)
“যুদ্ধ কর ওদের সাথে। আল্লাহ তোমাদের হাতে তাদের শাস্তি দেবেন, তাদের লাঞ্ছিত করবেন, তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জয়ী করবেন এবং মুসলমানদের অন্তর সমূহ শান্ত করবেন”। [সূরা তাওবা, আয়াত ১৪]
.
“তোমরা যুদ্ধ কর ঐ লোকদের সাথে যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসে ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম”। [সূরা তাওবা, আয়াত ২৯]
.
“আর মুশরিকদের সাথে তোমরা যুদ্ধ কর সমবেতভাবে, যেমন তারাও তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে যাচ্ছে সমবেতভাবে। আর মনে রেখো, আল্লাহ মুত্তাকীনদের সাথে রয়েছেন”। [সূরা তাওবা, আয়াত ৩৬]
.
“হে ঈমানদারগণ, তোমাদের কি হল, যখন আল্লাহর পথে বের হবার জন্যে তোমাদের বলা হয়, তখন মাটি জড়িয়ে ধর? তোমরা কি আখেরাতের পরিবর্তে দুনিয়ার জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? অথচ আখেরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবনের উপকরণ অতি অল্প”। [সূরা তাওবা, আয়াত ৩৮]
.
“তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় বের হও এবং জিহাদ (Juddo) কর আল্লাহর পথে নিজেদের মাল ও জান দিয়ে। এটি তোমাদের জন্যে অতি উত্তম, যদি তোমরা বুঝতে পারো”। [সূরা তওবা, আয়াত ৪১]
.
“হে নবী, (Nikotborti HINDUTTOBADI India)কাফের ও মুনাফিকদের (Awami Hasinamarka murtad) বিরুদ্ধে জিহাদ করুন এবং তাদের সাথে কঠোরতা অবলম্বন করুন। তাদের ঠিকানা হল দোযখ এবং তা হল নিকৃষ্ট ঠিকানা”। [সূরা তাওবা, আয়াত ৭৩]
.
“আল্লাহ ক্রয় করে নিয়েছেন মুসলমানদের থেকে তাদের জান ও মাল এই মূল্যে যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত। তারা যুদ্ধ করে আল্লাহর পথে। অতঃপর মারে ও মরে। আর আল্লাহর চেয়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কে অধিক? সুতরাং তোমরা আনন্দিত হও সে লেনদেনের উপর, যা তোমরা করছো তাঁর সাথে। আর এ হল মহান সাফল্য”। [সূরা তাওবা, আয়াত ১১১]
.
“হে মুমিনগন, ঐ কাফেরদের সাথে যুদ্ধ কর যারা তোমাদের (Awami, BNP) নিকটবর্তী, যেন তারা তোমাদের মাঝে কঠোরতা খুঁজে পায়, আর জেনে রাখ আল্লাহ মুত্তাকীদের সাথে রয়েছেন”। [সূরা তাওবা, আয়াত ১২৩]
আমি কাফের মুশরিকদের বিরুদ্ধে যতটা না যুদ্ধ করেছি, তার চেয়ে বেশি যুদ্ধ করতে হয়েছে মুসলিম নামধারী (awami HINDUTTOBADI Mushriqder agents) মুনাফিকদের বিরুদ্ধে।
--- সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ুবী al aqsa bijoyie Muzahid
হে ঈমানদারগণ ! নিজেদের অস্ত্র তুলে নাও এবং পূর্ণ সতর্কতার সাথে পৃথক পৃথক সৈন্যদলে কিংবা সমবেতভাবে বেরিয়ে পড়।” (৪:৭১)
“যে কেউ আল্লাহর পথে দেশ ত্যাগ করে,সে এর বিনিময়ে প্রশস্ত স্থান ও সচ্ছলতা পাবে৷ এছাড়া কেউ যদি আল্লাহ ও রাসূলের উদ্দেশ্যে দেশ ত্যাগ করে এবং পথে মৃত্যুমুখে পতিত হয়, তবে তার প্রতিদান আল্লাহর ওপর ন্যস্ত আছে৷ আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়াময় ৷” (৪:১০০)
“যুদ্ধ কর ওদের সাথে। আল্লাহ তোমাদের হাতে তাদের শাস্তি দেবেন, তাদের লাঞ্ছিত করবেন, তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জয়ী করবেন এবং মুসলমানদের অন্তর সমূহ শান্ত করবেন”। [সূরা তাওবা, আয়াত ১৪]
.
“তোমরা যুদ্ধ কর ঐ লোকদের সাথে যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসে ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম”। [সূরা তাওবা, আয়াত ২৯]
.
“আর মুশরিকদের সাথে তোমরা যুদ্ধ কর সমবেতভাবে, যেমন তারাও তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে যাচ্ছে সমবেতভাবে। আর মনে রেখো, আল্লাহ মুত্তাকীনদের সাথে রয়েছেন”। [সূরা তাওবা, আয়াত ৩৬]
.
“হে ঈমানদারগণ, তোমাদের কি হল, যখন আল্লাহর পথে বের হবার জন্যে তোমাদের বলা হয়, তখন মাটি জড়িয়ে ধর? তোমরা কি আখেরাতের পরিবর্তে দুনিয়ার জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? অথচ আখেরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবনের উপকরণ অতি অল্প”। [সূরা তাওবা, আয়াত ৩৮]
.
“তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় বের হও এবং জিহাদ (Juddo) কর আল্লাহর পথে নিজেদের মাল ও জান দিয়ে। এটি তোমাদের জন্যে অতি উত্তম, যদি তোমরা বুঝতে পারো”। [সূরা তওবা, আয়াত ৪১]
.
“হে নবী, (Nikotborti HINDUTTOBADI India)কাফের ও মুনাফিকদের (Awami Hasinamarka murtad) বিরুদ্ধে জিহাদ করুন এবং তাদের সাথে কঠোরতা অবলম্বন করুন। তাদের ঠিকানা হল দোযখ এবং তা হল নিকৃষ্ট ঠিকানা”। [সূরা তাওবা, আয়াত ৭৩]
.
“আল্লাহ ক্রয় করে নিয়েছেন মুসলমানদের থেকে তাদের জান ও মাল এই মূল্যে যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত। তারা যুদ্ধ করে আল্লাহর পথে। অতঃপর মারে ও মরে। আর আল্লাহর চেয়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কে অধিক? সুতরাং তোমরা আনন্দিত হও সে লেনদেনের উপর, যা তোমরা করছো তাঁর সাথে। আর এ হল মহান সাফল্য”। [সূরা তাওবা, আয়াত ১১১]
.
“হে মুমিনগন, ঐ কাফেরদের সাথে যুদ্ধ কর যারা তোমাদের (Awami, BNP) নিকটবর্তী, যেন তারা তোমাদের মাঝে কঠোরতা খুঁজে পায়, আর জেনে রাখ আল্লাহ মুত্তাকীদের সাথে রয়েছেন”। [সূরা তাওবা, আয়াত ১২৩]
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তুমি হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন আমিন
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
Mash Allah
আলহামদুলিল্লাহ্ আলহাজ্ব আল্লামা মাওলানা শাইখ জামাল উাদ্দিন সাহেব হুজুরে মাঃজিঃআঃ}{মাশাআল্লাহ }{
প্রচারে শাজুলিয়া দরবার শরীফ দহুলিয়া কচুয়া চাঁদপুর
কলিজার টুকরা মুফাচ্ছির,, আল্লাহুমা আমিন
আমিন
সাঈদীর মুখপত্র অসম্ভব সুন্দর হৃদয় কাড়া তাফসির♥
তাহজিবের আকন্দ ভাই কোটি কোটি ভালেবাসা♥নিন√
ভালোবাসার মত একজন আলেম আপনার জন্না দোয়া রহিলো
amin
Alhamdulillah,hazrat er waz shunle dil ta tanda hoie jhai
Excellent boyan. Allahpak Amader k Amol Korar Tawfik din.
খুব সুন্দর ওয়াজ
excellant
Allahumma Ameen
Alhamdulillah
Wazer mod dhe aktalok bolse thik, thik,, or zalai to waz valo vabe sunte parlam na
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তুমি হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন আমিন
আমিন