এটা কোন ভাবেই ভুল চিকিৎসা নয়। প্লাস্টার যে শুধুমাত্র পা ভাংলেই বা ফ্র্যাকচার হলেই দেয়া হয় তা নয়। লিগামেন্ট স্প্রেইন বা পা মচকালেও ৩ সপ্তাহ প্লাস্টার দেয়া হয়। এক্সরেতে ফ্র্যাকচার বোঝা যায় কিন্তু লিগামেন্ট স্প্রেইন বা পা মচকানো ভালো বোঝা যায় না। সেজন্য MRI লাগে যা অত্যন্ত ব্যায়বহুল। সেক্ষেত্রে রোগী যদি পা মচকানোর হিস্ট্রি দেয় ও তীব্র ব্যাথার কথা বলে তবেই সাধারনত কোল্ড কম্প্রেশন, পা ইলিভেশন, পেইন কিলারের পাশাপাশি পায়ের রেস্টের জন্য অনেকক্ষেত্রেই প্লাস্টার দেয়া হয় যা পা মচকানোর চিকিৎসার সর্বজন স্বীকৃত চিকিৎসা পদ্ধতি। যেটা এই সাংবাদিকের ক্ষেত্রে দেয়া হয়েছে। এখন যদি সাংবাদিক শুধুমাত্র নিউজের কাটতি বাড়ানোর জন্য পা মচকানোর মিথ্যা অভিনয় করে সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের কোন দায়ভার নেই। বরং মিথ্যা তথ্য দিয়ে গরীর রোগীর জন্য সরকারীভাবে বরাদ্দকৃত প্লাস্টার আত্মসাৎ ও চিকিৎসা সংস্শ্লিস্ট সকলের গুরুত্বপূর্ণ সময় নস্ট করার জন্য উক্ত সাংবাদিককে আইনের আওতায় আনা উচিত।
এটা কোন ভাবেই ভুল চিকিৎসা নয়।
প্লাস্টার যে শুধুমাত্র পা ভাংলেই বা ফ্র্যাকচার হলেই দেয়া হয় তা নয়। লিগামেন্ট স্প্রেইন বা পা মচকালেও ৩ সপ্তাহ প্লাস্টার দেয়া হয়।
এক্সরেতে ফ্র্যাকচার বোঝা যায় কিন্তু লিগামেন্ট স্প্রেইন বা পা মচকানো ভালো বোঝা যায় না। সেজন্য MRI লাগে যা অত্যন্ত ব্যায়বহুল। সেক্ষেত্রে রোগী যদি পা মচকানোর হিস্ট্রি দেয় ও তীব্র ব্যাথার কথা বলে তবেই সাধারনত কোল্ড কম্প্রেশন, পা ইলিভেশন, পেইন কিলারের পাশাপাশি পায়ের রেস্টের জন্য অনেকক্ষেত্রেই প্লাস্টার দেয়া হয় যা পা মচকানোর চিকিৎসার সর্বজন স্বীকৃত চিকিৎসা পদ্ধতি। যেটা এই সাংবাদিকের ক্ষেত্রে দেয়া হয়েছে।
এখন যদি সাংবাদিক শুধুমাত্র নিউজের কাটতি বাড়ানোর জন্য পা মচকানোর মিথ্যা অভিনয় করে সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের কোন দায়ভার নেই।
বরং মিথ্যা তথ্য দিয়ে গরীর রোগীর জন্য সরকারীভাবে বরাদ্দকৃত প্লাস্টার আত্মসাৎ ও চিকিৎসা সংস্শ্লিস্ট সকলের গুরুত্বপূর্ণ সময় নস্ট করার জন্য উক্ত সাংবাদিককে আইনের আওতায় আনা উচিত।
সরকারি চাকরি মানেই দায়িত্ব হিনতা দুই অনিহা এগুলো দেখার কেও নেই
Hmmm
স্পষ্ট কথা বুঝায়ানা লোকটার
Hmmm