আপনি সত্যিই বলেছেন স্যার, সহজ জিনিসটা বোঝা কিন্তু সহজ না .....তা এই ডিবেট থেকে বুঝেছি। আপনার প্রশ্নের সব উত্তর গুলো প্রসঙ্গর বাইরে যেয়ে বলেছেন আব্দুল্লা ভাই।
কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক হাদিস পরিত্যাজ্য। তাই হাদিস বিশুদ্ধ হলেও সেই হাদিসটি যদি পবিত্র কুরআনের আয়াতের প্রতিকূলে যায়, তাহলে তা মানা যাবে না। মাওলানা আকরাম খান তার কুরআনের তাফসিরে এমন কথাই বলেছেন। জনাব সজল সঠিক পথেই আছেন। তার বক্তব্যে প্রাণ আছে।
কুরআন কে কুরআন দ্বারাই বুঝতে হবে।কুরআনের ব্যাখ্যা কুরআন নিজেই।আর এর জন্যই একটি বিধান নিয়ে আল্লাহ বহু আয়াত দিয়েছেন, যাতে পরিপূর্ণ ধারণা নিতে পারি এই কুরআন থেকে। অন্য কোথাও যাওয়া প্রয়োজন না হয়।
@@mahamudurrahman7388 who are you to ask that he has no authentication? do u ever ask for authentication from mizanur rahman, ahmadullah? did they ever they are well certified to talk about these topic? but you do believe them cause they use arab dresscode and here you are asking for authentication cause sajal rashan doesn't wear the same arabic dress
কারো বিষয়ে হে ঠিক বলেছেন, হে ঠিক বলেছেন না করে নিজেদের ইসলামকে জানার সময় এসেছে আজ। আর আল্লাহর কাছে আমাদের প্রত্যেকের এই প্রার্থনা করা ফরজ হয়ে পড়েছে যে " হে আল্লাহ আপনি আমাদের সঠিক পথ দেখান।"
সজল ভাই আপনি অসাধারণ। আপনার কাছে কুরআনের আরো বেশি বেশি আলোচনা শুনতে চাই। কুরআনের জ্ঞানই এই সমাজকে পরিবর্তন করতে পারে। কুরআনের জ্ঞান থাকলে কেউ ধোকা দিতে পারবেনা যত বড় আলেম হোক না কেন।
তাহলে হাদিস ইজমা ইয়াসের দরকার কি ? কোরান ব্যাকআপ দেয়ার জন্য হাদিস , হাদিস ব্যাকআপ দেয়ার জন্য ইজমা আর ইজমা ব্যাকআপ দেয়ার জন্য কিয়াস । কোরান যদি স্পষ্ট থাকতো তাহলে হাদিস ইজমা কিয়াসের প্রয়োজন থাকতো না । আপনি শুধু কোরানের বিধান অনুযায়ী চললে এই সমাজ আপনাকে নাস্তিক মুনাফিক মুরতাদ ট্যাগ ঝুলাইয়া দিবে
@@mdalihasan173 জ্বী , আপনার আমার মতো মানুষ গুলাই হাদিস ইজমা কিয়াসের বিধান দাতা , এইগুলা কোন আসমানী কিতাব না । যারা যেমন মনে করেছে তারাই সেভাবে লিখছে । এইগুলা এক পন্হি মানে আবার আরেক পন্হি মানে না ।
হাদিস অবশ্যই মানতে হবে। ইসলামি জীবন-বিধান অনুসরণে হাদিস মানা অত্যন্ত জরুরি। হাদিস ছাড়া শুধু কুরআন মাজিদ পড়ে ইসলামকে সম্পূর্ণভাবে অনুসরণ সম্ভব নয়। কুরআন পূর্ণ। তবে ব্যাখ্যার জন্য হাদিস জরুরি। ইসলামকে পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ করতে হলে হাদিস মানার বিকল্প নেই। কিন্তু কঠোর সতর্কতার সঙ্গে হাদিস যাচাই করতে হবে। বুখারী ও মুসলিম ছাড়া অন্য সব হাদিস গ্রন্থে বেশকিছু উল্লেখযোগ্য সংখ্যক জাল হাদিস আছে। সমাজে অসংখ্য অগণিত জাল/বানোয়াট হাদিস আছে। নবীজি সা. এর সময়ে ও এর পরেও মদিনায় বহু মুনাফিক ছিল। বিদ্বেষমূলকভাবে ইসলামের ক্ষতির জন্য এরা রসুল সা. এর নামে অসংখ্য অগণিত জাল হাদিস ছড়িয়েছে। এমনকি সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য হাদিস গ্রন্থদ্বয় বুখারী ও মুসলিমের হাদিসও কুরআনের আয়াতের সাথে সাংঘর্ষিক/বিপরীত হলে তা জাল, বর্জনীয়। কারণ এরা মানুষ ছিলেন। নবী সা ছাড়া আর কেউ নির্ভুল নন। এজন্য সবার আগে কুরআন বুঝে পড়া জরুরি। আমাদের রব আমাদের কি আদেশ-নিষেধ করেছেন- তা অবশ্যই বুঝতে হবে। কুরআন মাজিদকে ভালভাবে বুঝলে কোন কোন হাদিস সহিহ কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক তা বুঝা যাবে। হাদিস জাল হতেই পারে। কুরআনের বিপরীত/ সাংঘর্ষিক হলে সেই হাদিস অবশ্যই জাল। প্রোটকল হচ্ছে- কুরআনের বিপরীত হাদিস বাতিল/জাল/বানোয়াট। যে হাদিস কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক, তা রাসুল সা. এর কথা হতে পারে না। রসুল সা. কুরআনের পরিপন্থী বা সাংঘর্ষিক কথা বলতেই পারেন না। ইহুদিরা মুসলিম সেজে বহু কথা রসুল সা. এর নামে বানোয়াট/ জাল হাদিস ছড়িয়েছে। এগুলোই জাল হাদিস।
@@abdurrob7113 তুমিত আর বড় আলিম,, একটু কোরানকে অর্থ সহ পড়।আল্লাহ কোরানে জাগায় জাগায় বলেছেন আমি কোরানকে ব্যাখ্যা করে দিয়েছি। তাফসির করে দিয়েছি। পরো কোরানকে আল্লাহ বলেছেন আহসানাল হাদিস।
@@abdurrob7113 , কোরআনে আছে তিন ওয়াক্ত সালাতের কথা কিন্তু হাদিসে আছে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কথা , এইটা সাংঘর্ষিক না ? কোরআনে আছে ১০ দিন রোজার কথা কিন্তু হাদিসে আছে ৩০ দিন , এইটা কি সাংঘর্ষিক না ? তাহলে কি আপনি নামাজ রোজা বাদ দিবেন ?
Mahmudur Rahman !! Keep your Brain washing By your home made Hadis !! We have no problem !! But don’t try to stablist On poor people !! Maybe they are insulting you !! Din Bodlia cha Vai !! Now Internet is so Easy !! We can find The Truth !!
৩ বছর ২ মাস চলছে কুরআন মাজিদ স্টাডি করছি। আলহামদুলিল্লাহ। আর গত বছর সজল ভাইয়ার ভিডিওগুলো সামনে পাই।১ সপ্তাহে সকল ভিডিও শেষ করি। আমার বহু প্রশ্নের যথাযথ উত্তর পাই ভিডিওগুলোতে। আলহামদুলিল্লাহ। সজল রোশান এগিয়ে চলুন। ইসলামে এরা পাদ্রী কালচার চালু করতে চায়। ঠিক এভাবেই পাদ্রীগণ ঈসা (আ.)-কে আল্লাহর পুত্রই বানিয়ে ছেড়েছে!!(নাউজুবিল্লাহ). আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। রাসুল(সা.)র নাম দিয়ে ওনাদের পছন্দের, সুবিধাজনক কথাবার্তা "হাদিস"-নামে চালানোয় এরা তৎপর। শুভ কামনা ও দু'য়া। মাস'সালামা।
অতুলনীয় যুক্তি এবং বক্তব্য মানুষের এমন সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে যে, যেখানে আল্লাহ কোরয়ান পড়তে এবং মানতে বলেছেন।সেখানে আজ অন্যান্য কিতাব নিয়ে এতোটাই ব্যাস্তযে তারা কোরয়ান পড়ারই সময় পায়না। দারুন ভাই চালিয়ে যান
আব্দুল্লাহ সাহেব বোখারীকে রক্ষা করতে যে পরিমাণ অধ্যয়ন করেছেন তা যদি কুরআানের জন্য ব্যয় করতেন, তবে হয়ত তিনি আল্লাহর নিকট থেকে ক্ষমা প্রত্যাশায় এগিয়ে থাকতেন
সজল ভাই এর সকল আলোচনা ই শতভাগ যুক্তি সংগত , আর আবদুল্লাহ ভাই শুধু মাত্র তর্কে জিতবার জন্য আলোচনায় অংশ নিয়েছেন, আলোচনার মাঝে তাকে হাসতে এবং অন্য দিকে কথা বলতে দেখা গেছে যা দেখে খুব খারাপ লেগেছে। আল্লাহ তায়ালা আবদুল্লাহ ভাই কে সঠিক জ্ঞান দান করুন।
জনাব সজল এর যৌক্তিক আলোচনায় অনেকে মুগ্ধ। এ গবেষণা ও আলোচনা অব্যহত হোক দোয়া করছি। একই সাথে জনাব আব্দুল্লাহ এর মত যারা কোরআন ও ইসলাম নিয়ে গবেষণা করেন তাঁদের বরকতের জন্য দোয়া করছি। তবে গোমরাহির বৃত্ত থেকে বের হওয়ার জন্য প্রজ্ঞাপূর্ন ভাবে কোরআন চর্চা দরকার। রব্বুল আলামীন আমাদের সকলকে সুপথ (হেদায়েত) দান করুন। আমিন।।
আসসালামু আলাইকুম ভাই।আমি আপনার আলোচনা নিয়োমিত শুনি এবং বুঝার চেষ্টা করি।শুধু আপনি না আপনার মতো কয়েক ডজন লোকে মিলেও আব্দুল্লাহ ভাইকে বুঝানো সম্ভব হবে বলে আমার মনে হয় না।আমি গ্রামে বসবাস করার সময় অনেক কাছ থেকে আহলে হাদিস সংগঠন এর কার্যক্রম দেখার সুযোগ হয়েছে।তারা বলে একটা আর করে আরেক টা। আর সবচেয়ে বড় বিষয় তাদের নিজেদের আয়েশি জীবন যাপন করার জন্য হাদিস তৈরী করা থাকে সময় হলে জায়গা মতো প্রয়োগ করা হয়।আমার কাছের পরিচিত আহলে হাদিস এর একজন ভাই একটি থানার দায়িত্ব ছিলেন।সে মাদ্রাসা থেকে পড়াশোনা শেষ করেছেন।এবার যখন সেই মাদ্রাসাতে শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হলো। আমার পরিচিত ভাই যতো রকম তদবির তদারকি এমন কি নগদ একটা মোটা টাকা দিয়ে আল্লাহর অশেষ রহমতে চাকরিটা পেলেন।আলহামদুলিল্লাহ। আমার পরিচিত ভাই মাদ্রাসা পড়ার সুবাদে নিয়োমিত মসজিদের ইমাম।আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম তুমি ইমামতি করো দশজন মানুষ তোমাকে অনুসরন ঘুষের টাকায় চাকরি করবা।তখন তিনি এই মর্মে একটি হাদীস প্রয়োগ করলেন কেউ যুলুমের শিকার হলে তার জন্য ঘুষ দেওয়া যায়েজ।আমিও আমার মতো করে বুঝে নিলাম।আহলে হাদিস সংগঠন সবসময়ই ধর্ম ব্যবসা করে।টাকা পয়সার হিসেব নিয়ে আব্দুর রাজ্জাক কে বের করে দিয়েছেলো তার সংগঠন।ধন্যবাদ সবাইকে।
আমি (আবদুল মালেক) আপনার প্রায় সবগুলো ভিডিও একাধিকবার দেখে দেখে যা বুঝতে পারছি- আপনার যুক্তিগুলো হাজার বছর ধরে চলে আসা প্রাকটিসের বিপরীতে অত্যন্ত পরিশীলিত ও আধুনিক বিশ্বের সাথে চলনসই ধর্মীয় বিশ্বাসের ভিত্তি গড়ে দিতে পারে। আর ঠিক এ জায়গাতেই ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর ভয়। যাহোক, আশা করি পর্যায়ক্রমে এথেয়িস্টদের অভিযোগের বিষয়গুলো নিয়েও আলোচনা আসবে ইনশাআল্লাহ। আপাতত রিবাট্টাল সিরিজের আলোচনাগুলো শেষ হতে থাকুক। এসব যুক্তি আমাদের মতো পরিশীলিত ও উদার চিন্তার মানুষকে ধর্মের পথে চলতে সহযোগিতা করছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ডিয়ার।
উত্তম বাণী(হাদিস/সুন্নাহ) আল্লাহরইঃ নিসাঃ ০৪: ৮৭ আ'রাফঃ ০৭: ১৮৫(আর কোন কথার প্রতি ঈমান আনবে?) রুমঃ ৩০: ৩৫(আল্লাহ মানব রচিত হাদিসের হুকুম দেন নাই) ফাত্বিরঃ ৩৫: ৪৩(সুন্নাহ) যুমারঃ ৩৯: ২৩ জাসিয়াঃ ৪৫: ০৬(আল্লাহ ও তাঁর আয়াতের পর তারা কোন হাদীসে বিশ্বাস স্থাপন করবে?) ফাত্হঃ ৪৮: ২৩(সুন্নাহ) ক্বাফঃ ৫০: ৪৫(কুরআনের মাধ্যমে উপদেশ) তূরঃ ৫২: ৩৪(সত্যবাদী হলে অনুরূপ হাদীস নিয়ে আসুক) ওয়াকিয়াঃ ৫৬: ৭৭-৮১(আল্লাহ বলেন তারা আমার হাদীস তুচ্ছ করবে) মুরসালাতঃ ৭৭: ৫০(কোন হাদিসে তারা এরপর বিশ্বাস করবে)
ভাইজান আমার দেখা আপনি একজন অসাধারণ মানুষ। আমি নিয়েও ছোট জ্ঞান দিয়ে গবেষণা করেছি তা আপনি বলায় শুদ্ধ প্রমান হয়েছে। আমার ছোট একটা আবদার আপনি নামাজ নিয়ে ভিডিও তৈরি করবেন। শুভকামনা রইল।
সজল ভাইয়ের কথা গুলো খুব ই যুক্তি যুক্ত এগিয়ে যান ভাই |পুরোহিতরাই মুসলিম জাতির আলেম সেজে জাতিকে পথভ্রষ্ট করছে।আবদুল্লাহ কে নিয়ে আর আলোচনা না, ধর্মব্যবসায়ী পুরোহিতরাই মুসলিম জাতির আলেম সেজে জাতিকে পথভ্রষ্ট করছে।
আব্দুল্লাহ সাহেব ধর্মকে যে ভাবে প্যাচ লাগিয়ে কথা বলছে এই ভাবে গ্রাম বাংলার মানুষ থেকে শুরু করে যারা ধর্ম সম্পর্কে কম বুঝে তাদের জন্য অনেক কঠিন হয়ে যাবে । আর সজল সাহেব যেভাবে কোরানকে তুলে ধরেছেন সেইভাবে সবাই ধর্ম কে সহজ ভাবে নিবে । ধন্যবাদ সজল সাহেবকে ।
বলদায় বলে কি? আল্লাহ রাসূলকে কি করতে বলেছিলেন তা তো কোরআনে উল্লেখ করলেনই । যখন অর্ডার দিয়েছেন তখনই কোরআনে সংকলিত হওয়ার প্রয়োজনীয়তা কি? একই কথা দুইবার বলতেই হবে কেনো?
কোরআন ছাড়া মুহাম্মদ ( সঃ)এর কাছে আর কোন আদেশ, উপদেশ আসে নাই তা মানতে পারি না। কোন না কোন আদেশ, উপদেশ কোরআনের বাইরেও এসেছে। নবীজির জীবনীতে তা বাস্তবায়ন হয়েছে যা আজ আমরা হাদিস হিসেবে পাচ্ছি। কিন্তু কথা হচ্ছে যা আমরা হাদিস হিসাবে পাচ্ছি, সেগুলি কি সবেই সত্যিই নবীজির হাদিস? আলেমরা বলছে যা আমরা হাদিস হিসাবে পেয়েছি সেগুলি নবীজির জীবনী থেকে পাওয়া। আর এক পক্ষ বলছে এতো হাদিস কিভাবে অবিকৃতরূপে থাকতে পারে। কিন্তু এও ঠিক হাদিস না মানলে আমরা কোন নিয়মে সালাত, সাওম পালন করবো। কে বা কারা আমাদের নিয়ম শিখিয়ে দেবে? আবার এও ঠিক হাদিসের নামে কিছু জালিয়াতিও মানতে হচ্ছে। তাই বলে আমরা সব হাদিসকে অস্বীকার করতে পারি না। আমরা একজন চিকিৎসাকের ভুল ধরিয়ে দিতে পারবো কারন সে কোন না কোন একটি ভুল করতে পারে। তাই বলে তাকে অস্বীকার করে আপনি বা আমি সব রোগের চিকিৎসা করতে গেলে হিতে বিপরীত হবে। হাতুরে ডাক্তার দুই একটা রোগের চিকিৎসা দিতে পারে, সবগুলির না।
আরেকটা কথা হুজুরেরা বলে হাদীস না থাকলে আমরা নামাজ কিভাবে পরতাম কিন্তু আমার প্রশ্ন হযরত মুহাম্মদ সা: মিরাজে যাওয়ার আগে কিভাবে নামাজ আদায় করতেন? যেদিন মুহাম্মদ সা: আল আকসা মসজিদে ফজরের নামাজ আদায় করে জিবরাঈল আ: সা: সঙ্গে মিরাজে যান তখন কিভাবে কি পদ্ধতিতে নামাজ আদায় করেছিলেন। আল্লাহ্ নিজেই কুরআনে বলে দিয়েছেন তোমরা রুকু করো সেজদা করো পূর্ববর্তীদের মতো করে। সুতরাং হাদীস না থাকলে নামাজ পরতে পারতাম না এটা ধর্মব্যবসায়ীর একটা কৌশল মাত্র।
সজল আপনি ইসলামকে খুব সহজ ভাবে উপস্থাপন করে যাচ্ছেন। আর আব্দুল্লারা ইসলামকে জটিল ভাবে উপস্থাপন করে যাচ্ছে। জটিল করলে উনাদের সুবিধা লোকজন উনাদের কাছে ধর্না দিবে আর এতে উনাদের ইহজাগতিক লাভই বেশি। আপনার জন্য ভালোবাসা💕
আসসালমুআলাইকুম প্রিয় সজল ভাই, আমি আপনার নতুন নতুন ভিডিওর অপেক্ষায় থাকি। যখন কোনো নতুন ভিডিও পাই না, তখন পুরাতন ভিডিওগুলো আবার পুনরায় দেখি। এভাবে আপনার সকল ভিডিও কয়েকবার করে দেখা হয়ে গেসে। আপনার আলোচনাগুলো আমার আত্মার খোরাক যোগায়।
Onk din por video pelam ...onk tnx uv. Asa kori amn video continue thKbe ..jate kire aysob vondo der theke jati rehay pay ..sotto dinn jante pare ..jazakALLAH khayer.
মানুষের জীবন বিধান হিসেবে যেটুকু প্রয়োজন সেটুকু আল্লাহ কোরআনে দিয়েই দিয়েছেন। এর বাহিরে আর কোনো বিধান মানার কোনো প্রয়োজন নাই বলেই আল্লাহ সেগুলো কোরআনে উল্লেখ করেন নি। যেুটুকু বিধান কোরআনে আছে সেটুকুই কেউ পুরোপুরি পালন করতে পারছে না আবার আরও বিধান খুঁজে বেড়ান? যেখানে স্বয়ং আল্লাহ আর কোনো বিধানে প্রয়োজনবোধ করছেন না সেখানে আপনাদের আরও বিধানের এতো প্রয়োজন কেনো? এখন আপনারা নিজেরাই নতুন নতুন বিধান বানচ্ছেন। আল্লাহর বিধান আপনি বানালে হবে? এ দিয়ে আপনারা কি বোঝাতে চান, আপনারা আল্লাহর চেয়েও বেশি প্রজ্ঞাবান? আল্লাহর সৃষ্টি হিসেবে মানুষ আল্লাহর হুকুম মানবে আর সেই হুকুম সম্বলিত কিতাবই কোরআন। কিন্তু এখানে আপনারা উল্টো বানিয়ে ফেলেছেন। নিজেরা কিছু বিধান তৈরি করে আল্লাহকেই যেনো বাধ্য করছেন সেই বিধানগুলো আল্লাহর বলে স্বীকৃতি দেয়ার জন্য। আবার নবীর ক্ষেত্রেও একই ঘটনার অবতারণা করেছেন। এসব হাদীস তাঁর বাণী নবী সাঃ নিজেই তা জানতেন না। কিন্তু যেহেতু ওনার ওফাত হয়ে গেছে অতএব তাঁর ঘাড়ে এইসব মিথ্যা, বানোয়াট, বস্তাপচা, অসার আর অপ্রয়োজনীয় কথাবার্তার দায়ভার চাপিয়ে দিতে আপনাদের খুব সুবিধা হয়েছে। কোরআন ব্যতিত নবীর আলাদা কোন হাদীস যদি আল্লাহর আইনই হতো তাহলে তার বর্ণনাকারী স্বয়ং নবীই হতেন। এবং তার উল্লেখযোগ্য সাহাবীরাই তা লিখে রাখতেন। এবং সেই গ্রন্থ বা কিতাবও কোরআনের মতো সংখ্যায় একটি হতো। ৩২০ বছর পর বোখারী এবং তার দলবলের প্রয়োজন হতো না। আর শতাধিক হাদীস গ্রন্থও হতো না। সবশেষে একটা কথাই বলবো আপনারা আবু হুরায়রা বর্ণিত কাহিনী আবলম্বনে বোখারী রচিত ও পরিচালিত ছায়াছবি সহীহ বোখারী শরীফ মানুন। আমরা বিশ্বাস করি আল্লাহর আইন কোনো মানুষ দ্বারা তিনি তৈরী করান নি। কারণ মানুষের স্বভাবই ভুল করা। তাই নির্ভূল আইন একমাত্র আল্লাহই প্রনয়ন করতে পারেন। রাসূল সাঃকে শুধু সেই বাণীটা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে বলেছেন। আর সেটি হলো কোরআন। তাই আমরা কোরআনই মানবো।
নবুয়তি শেষ বা খতম ঐ সময়ের জন্য সব নবী রাসূলদের হেদায়েত ভিন্ন ভিন্ন ছিল সেটা তাবে তাবেঈন পযন্ত ছিল । তবে আল্লাহ তার রাসূলের আনুগত্য নবীর সুন্নত আমাদের নফস হিসাবে মানব ভানডের ভিতরে আছে। সেই আনুগত্য কিভাবে করবে তা সূরা বাকারার ৩৮ নংআঃ এর হেদায়েত না নিলে কেউ তা কোন দিন জানতে পারবেনা।
কেউ ইংরেজিতে কথা বললেই তা জ্ঞানের কথা নয়।
আবার কেউ আরবিতে কথা বলেই সেটা ধর্মের কথা নয়..!!
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
আপনার কথা বলার ধরন অসাধারণ সুন্দর।
ভাই সৌদির মেথড় এর চাইতে ভালো আরবি জানে
কিভাবে আহলে কুরআন দের কে জুতাপেটা করলো দেখুন
ua-cam.com/video/P6VBVLP_27I/v-deo.html
সজল ভাই আপনার যুক্তি বক্তব্য বুঝবার মত জ্ঞান, প্রাজ্ঞ্যতা বা যোগ্যতা থাকাও জরুরী যা অনেকের মাঝে ঘাটতি রয়েছে।
মালানা সাহেব মিথ্যা বলছেন
রজ্জাক সাহেবের সাথে বিতর্কে না পেরে পরবতর্তীতে ভিডিও তৈরি। হাসি পায়।
ভাই এতো সুন্দর সাবলীল ভাবে ধর্মের বাণী প্রচার করার জন্য আল্লাহ্ আপনার হায়াত বাড়িয়ে দিক।
আপনি সত্যিই বলেছেন স্যার, সহজ জিনিসটা বোঝা কিন্তু সহজ না .....তা এই ডিবেট থেকে বুঝেছি। আপনার প্রশ্নের সব উত্তর গুলো প্রসঙ্গর বাইরে যেয়ে বলেছেন আব্দুল্লা ভাই।
when we practise properly Our Holy QuaraN than it shown it's Beauty.
সজল ভাই ধর্মব্যবসায়ীদের আতংক
আল্লাহ সজল ভাইয়ের জ্ঞানের পরিধি আরও বাড়িয়ে দিক-আমিন।
Allah sabaika gang o hadaat Dan Karun ,sajol Bhai asab bisay bujta holy ex quality thakta hoy. Unar ki asa
@@rukhsanaasraf3538 া
স
কিভাবে আহলে কুরআন দের কে জুতাপেটা করলো দেখুন
ua-cam.com/video/P6VBVLP_27I/v-deo.html
সূরাঃ আল-বাকারা [2:2]
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য,
আমি যত ধর্মীয় লেকচার শুনেছি তার মধ্যে আপনি সেরা,আল্লাহ আপনাকে নেকহায়াত দান করুক, আমিন😍
আমরা অনেকেই অনেক ভাগ্যবান,মিত্যুর আগে অন্তত কোরআনের আসল সুন্দর্যটা জানার তৌফিক আল্লাহ সজল ভাইয়ের মাধ্যমে দিয়েছেন। সজল ভাই সেরা।
This
আমি আরেকজনের মাধ্যমে জানতে পারছি। অনার নাম হচ্ছে মুজাম্মেল হক ইউটিউব ছার্চ দিয়েন পেয়ে যাবেন।
মাশা-আল্লাহ অসাধারণ সত্য উপস্থাপন
সহজ-সরল, সাবলীলভাবে কোরআন ও হাদিসের বেক্খা উপস্থাপনা নিশ্চয়ই সত্য বিষয় স্পষ্ট হচ্ছে, এগিয়ে যান, আল্লাহ সহয় হোন
ভাই মাঝে মাঝে যে উদাহরণ দেন, আমার খুব ভালো লাগে এবং বুঝতে খুব সহজ হয় । ধন্যবাদ সজল ভাই ,আপনাকে আল্লাহ অনেকদিন বাঁচিয়ে রাখুক।
কোরআন একমাত্র জীবন বিধান কেবলমাত্র এটির অনুসরণ করেই পরকালে নাজাতের একমাত্র সঠিক উপায়।
ভাই আপনি মরবেন তখন কি করবেন আপনাকে লাথ মেরে ভরে দিবে
"আমি নারকেল খাই, তারমানে তো এই না আমি নারকেল গাছ খাই।" -এইটা ভাল ছিল।
সারা পুথিবীর কোরান তো একটাই, তাহা হলে এতো দল কেন।আবদুল্লা ভাই কাছে আমার প্রাঃ
@@khorshadalom2153 😏😏😏😏😏😏😏জ্ঞানে গভীরতা 😏😏😏😏তারা ভাবে কোরান নিজের মতো বুঝলে হবে।।। না কোরানে আল্লাহ নবীর মাধ্যমে যেভাবে বলেছেন সে ভাবে বুঝতে হবে😏😏
কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক হাদিস পরিত্যাজ্য। তাই হাদিস বিশুদ্ধ হলেও সেই হাদিসটি যদি পবিত্র কুরআনের আয়াতের প্রতিকূলে যায়, তাহলে তা মানা যাবে না। মাওলানা আকরাম খান তার কুরআনের তাফসিরে এমন কথাই বলেছেন।
জনাব সজল সঠিক পথেই আছেন। তার বক্তব্যে প্রাণ আছে।
কুরআন কে কুরআন দ্বারাই বুঝতে হবে।কুরআনের ব্যাখ্যা কুরআন নিজেই।আর এর জন্যই একটি বিধান নিয়ে আল্লাহ বহু আয়াত দিয়েছেন, যাতে পরিপূর্ণ ধারণা নিতে পারি এই কুরআন থেকে। অন্য কোথাও যাওয়া প্রয়োজন না হয়।
Akksbinaburrosi.at.sahta.dol.sak0
ঠিক আছে ভাই
Vai sud khawya je haram atta kuran theke bujai dite parven?
@@cryptorobin5567আহলে হাদিস সালাফি ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান ধর্মগুরু নাসিরুদ্দিন আলবানি সাহেব সুদের ব্যাপারে সুস্পষ্ট বর্ণনা করেছেন।
Sod.. Ey ta clear korun please
সজল ভাই, আমি ও গবেষণা করেছি আপনার প্রত্যেকটি কথায় ঠিক। কিন্তূ এই ধর্ম ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম এতোই বেশি সঠিকটা আজ গায়েব।
এই সব ধর্মব্যবসাযীদের বয়কটের সময় এসেছে। এরাই ইসলামের দুশমন। ধন্যবাদ।
@@mahamudurrahman7388 who are you to ask that he has no authentication? do u ever ask for authentication from mizanur rahman, ahmadullah? did they ever they are well certified to talk about these topic? but you do believe them cause they use arab dresscode and here you are asking for authentication cause sajal rashan doesn't wear the same arabic dress
যারা গণিতে ও পদার্থ বিজ্ঞানে জ্ঞান রাখেনা তারা সজল রোশান সাহেবের কোরআনের ব্যাখ্যা বুঝতে কষ্ট হবে।
কারো বিষয়ে হে ঠিক বলেছেন, হে ঠিক বলেছেন না করে নিজেদের ইসলামকে জানার সময় এসেছে আজ। আর আল্লাহর কাছে আমাদের প্রত্যেকের এই প্রার্থনা করা ফরজ হয়ে পড়েছে যে " হে আল্লাহ আপনি আমাদের সঠিক পথ দেখান।"
নির্ভুল।
সজল আপনি আমার জীবন বদলে দিয়েছেন । ধন্যবাদ আপনাকে ।
সজলের ছাএী মনে হয়
সত্যিই মনমুগ্ধকর, সুন্দর, যৌক্তিক ব্যাখ্যাসহ আলোচনা, আপনার যতোগুলা আলোচনা শুনি ধর্ম বিষয়ে সব গুলা ভালো লাগে।
সজল ভাই আপনি অসাধারণ। আপনার কাছে কুরআনের আরো বেশি বেশি আলোচনা শুনতে চাই। কুরআনের জ্ঞানই এই সমাজকে পরিবর্তন করতে পারে। কুরআনের জ্ঞান থাকলে কেউ ধোকা দিতে পারবেনা যত বড় আলেম হোক না কেন।
তর্ক ও বিতর্ক সম্পর্কেঃ
ফুরক্বানঃ ২৫: ৬৩
নাহলঃ ১৬: ১২৫
আনকাবূতঃ ২৯: ৪৬
ফুসসিলাতঃ ৪১: ৩৪(মন্দকে উত্তম দ্বারা প্রতিহত কর)
বাপ বেটা হাদীস ছাড়া বাঁচতে পারবে না।
সজল রোসন ভাইয়ের জন্য দোয়া ও অভিনন্দন,, আল্লাহ তাকে যেন আরো মেধা বাড়িয়ে দেন।
ভাই আপনার আলোচনা অনেক যুক্তিযুক্ত।আপনার সবগুলো আলোচনার ভিডিও প্রায় দেখেছি। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
সুন্দর আলোচনা।ধর্ম ব্যাবসায়ীরা নিপাত যাক।
কোরআনের জয় হবেই ইনশাআল্লাহ
চালিয়ে যান ভাই।
সত্যি যত শুনি ততই অবাক হই,,ভালো লাগে,, আলহামদুলিল্লাহ,,,
কুরআন একমাত্র জীবন বিধান
তাহলে হাদিস ইজমা ইয়াসের দরকার কি ? কোরান ব্যাকআপ দেয়ার জন্য হাদিস , হাদিস ব্যাকআপ দেয়ার জন্য ইজমা আর ইজমা ব্যাকআপ দেয়ার জন্য কিয়াস । কোরান যদি স্পষ্ট থাকতো তাহলে হাদিস ইজমা কিয়াসের প্রয়োজন থাকতো না ।
আপনি শুধু কোরানের বিধান অনুযায়ী চললে এই সমাজ আপনাকে নাস্তিক মুনাফিক মুরতাদ ট্যাগ ঝুলাইয়া দিবে
@@mdalihasan173 জ্বী , আপনার আমার মতো মানুষ গুলাই হাদিস ইজমা কিয়াসের বিধান দাতা , এইগুলা কোন আসমানী কিতাব না । যারা যেমন মনে করেছে তারাই সেভাবে লিখছে । এইগুলা এক পন্হি মানে আবার আরেক পন্হি মানে না ।
হাদিস অবশ্যই মানতে হবে। ইসলামি জীবন-বিধান অনুসরণে হাদিস মানা অত্যন্ত জরুরি। হাদিস ছাড়া শুধু কুরআন মাজিদ পড়ে ইসলামকে সম্পূর্ণভাবে অনুসরণ সম্ভব নয়। কুরআন পূর্ণ। তবে ব্যাখ্যার জন্য হাদিস জরুরি। ইসলামকে পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ করতে হলে হাদিস মানার বিকল্প নেই। কিন্তু কঠোর সতর্কতার সঙ্গে হাদিস যাচাই করতে হবে। বুখারী ও মুসলিম ছাড়া অন্য সব হাদিস গ্রন্থে বেশকিছু উল্লেখযোগ্য সংখ্যক জাল হাদিস আছে। সমাজে অসংখ্য অগণিত জাল/বানোয়াট হাদিস আছে। নবীজি সা. এর সময়ে ও এর পরেও মদিনায় বহু মুনাফিক ছিল। বিদ্বেষমূলকভাবে ইসলামের ক্ষতির জন্য এরা রসুল সা. এর নামে অসংখ্য অগণিত জাল হাদিস ছড়িয়েছে। এমনকি সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য হাদিস গ্রন্থদ্বয় বুখারী ও মুসলিমের হাদিসও কুরআনের আয়াতের সাথে সাংঘর্ষিক/বিপরীত হলে তা জাল, বর্জনীয়। কারণ এরা মানুষ ছিলেন। নবী সা ছাড়া আর কেউ নির্ভুল নন। এজন্য সবার আগে কুরআন বুঝে পড়া জরুরি। আমাদের রব আমাদের কি আদেশ-নিষেধ করেছেন- তা অবশ্যই বুঝতে হবে। কুরআন মাজিদকে ভালভাবে বুঝলে কোন কোন হাদিস সহিহ কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক তা বুঝা যাবে। হাদিস জাল হতেই পারে। কুরআনের বিপরীত/ সাংঘর্ষিক হলে সেই হাদিস অবশ্যই জাল। প্রোটকল হচ্ছে- কুরআনের বিপরীত হাদিস বাতিল/জাল/বানোয়াট। যে হাদিস কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক, তা রাসুল সা. এর কথা হতে পারে না। রসুল সা. কুরআনের পরিপন্থী বা সাংঘর্ষিক কথা বলতেই পারেন না। ইহুদিরা মুসলিম সেজে বহু কথা রসুল সা. এর নামে বানোয়াট/ জাল হাদিস ছড়িয়েছে। এগুলোই জাল হাদিস।
@@abdurrob7113 তুমিত আর বড় আলিম,, একটু কোরানকে অর্থ সহ পড়।আল্লাহ কোরানে জাগায় জাগায় বলেছেন আমি কোরানকে ব্যাখ্যা করে দিয়েছি। তাফসির করে দিয়েছি। পরো কোরানকে আল্লাহ বলেছেন আহসানাল হাদিস।
@@abdurrob7113 , কোরআনে আছে তিন ওয়াক্ত সালাতের কথা কিন্তু হাদিসে আছে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কথা , এইটা সাংঘর্ষিক না ? কোরআনে আছে ১০ দিন রোজার কথা কিন্তু হাদিসে আছে ৩০ দিন , এইটা কি সাংঘর্ষিক না ? তাহলে কি আপনি নামাজ রোজা বাদ দিবেন ?
সূরা ইউসুফ এর ৪০ নাম্বার আয়াতে আছে বিধান দেওয়ার মালিক/ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহই।
@@mahamudurrahman7388 হুকুমের মালিক আল্লাহ ছাড়া আর কেউ নেই।
Mahmudur Rahman !!
Keep your Brain washing
By your home made Hadis !!
We have no problem !!
But don’t try to stablist
On poor people !!
Maybe they are insulting you !!
Din Bodlia cha Vai !!
Now Internet is so Easy !!
We can find The Truth !!
Exactly.
৩ বছর ২ মাস চলছে কুরআন মাজিদ স্টাডি করছি।
আলহামদুলিল্লাহ।
আর গত বছর সজল ভাইয়ার ভিডিওগুলো সামনে পাই।১ সপ্তাহে সকল ভিডিও শেষ করি।
আমার বহু প্রশ্নের যথাযথ উত্তর পাই ভিডিওগুলোতে।
আলহামদুলিল্লাহ।
সজল রোশান এগিয়ে চলুন।
ইসলামে এরা পাদ্রী কালচার চালু করতে চায়।
ঠিক এভাবেই পাদ্রীগণ ঈসা (আ.)-কে আল্লাহর পুত্রই বানিয়ে ছেড়েছে!!(নাউজুবিল্লাহ).
আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে।
রাসুল(সা.)র নাম দিয়ে ওনাদের পছন্দের, সুবিধাজনক কথাবার্তা "হাদিস"-নামে চালানোয় এরা তৎপর।
শুভ কামনা ও দু'য়া।
মাস'সালামা।
উনারা কোনদিন-ই এই সত্য মানুষকে জানতে দিবে না। আপনার প্রতি দোয়া রইলো স্যার। আপনার আলোচনায় আমাদের অনেক উপকার হয়েছে।
সজল ভাই সঠিক যুক্তি দিচ্ছেন।
আল্লাহ আপনার শক্তি সামর্থ বাড়িয়ে দিক।
আমিন
যুক্তি না ভাই হাদিস ও কোরআনের আলোকেই প্রমাণ করলেন
আপনার কথা শুনে আমি ধর্মান্ধ হতে বেঁচে গেছি। ধন্যবাদ আপনাকে 🎉
অতুলনীয় যুক্তি এবং বক্তব্য
মানুষের এমন সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে যে,
যেখানে আল্লাহ কোরয়ান পড়তে এবং মানতে বলেছেন।সেখানে আজ অন্যান্য কিতাব নিয়ে এতোটাই ব্যাস্তযে তারা কোরয়ান পড়ারই সময় পায়না। দারুন ভাই চালিয়ে যান
সজল ভাইয়ের প্রতি আমার ভালোবাসা সীমাহীন,কারণ তার এই শিক্ষনীয় ভিডিওগুলো। ভালো থাকবেন সারা জীবন শুভ কামনা রইল সজল ভাই।
মাশাআল্লাহ আল্লাহপাক অনেক প্রজ্ঞা দান করেছেন সজল সাহেবকে
আব্দুল্লাহ সাহেব বোখারীকে রক্ষা করতে যে পরিমাণ অধ্যয়ন করেছেন তা যদি কুরআানের জন্য ব্যয় করতেন, তবে হয়ত তিনি আল্লাহর নিকট থেকে ক্ষমা প্রত্যাশায় এগিয়ে থাকতেন
সজল ভাই এর সকল আলোচনা ই শতভাগ যুক্তি সংগত , আর আবদুল্লাহ ভাই শুধু মাত্র তর্কে জিতবার জন্য আলোচনায় অংশ নিয়েছেন, আলোচনার মাঝে তাকে হাসতে এবং অন্য দিকে কথা বলতে দেখা গেছে যা দেখে খুব খারাপ লেগেছে। আল্লাহ তায়ালা আবদুল্লাহ ভাই কে সঠিক জ্ঞান দান করুন।
আমিন। আমাদের তথাকথিত আলেমরা আমাদের বিভ্রান্ত করছেন।
Dormo nia bara bari suru hoyce
মাওলানা, মুফতি লকবধারী ধান্দাবাজদের সাথে প্রকৃত ইসলামের কোন সম্পর্ক নাই। কেবল ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলমানদের ধোঁকা দেওয়ার জন্য এমন এক শ্রেণী কাজ করছে।
dekhun,bon,,aj,theke,,amader,shakoler,jonno,koran motabek,jibon gora,tar,bahire jawar,kono,shojog nai
অন্য দিকে তাকিয়ে পঙ্গপালের পরামর্শ নিচ্ছে আবদুল্লাহ ভাই
Mr. Sajal Roshan চমৎকার কথা বলেছেনঃ আমাদের জন্য আল-কুর'আনুল আজিমে সব আছে।
তাই যদি হয় তাহলে মরা মাছ কেন খাচ্ছেন, আল্লাহ তো কোরআনে মৃত প্রাণী হারাম ঘোষণা করেছেন
যতই আলোচনা শুনেছি,ততই জ্ঞান বাড়ছে ।
সজল ভাই সুন্দর আলোচনা আব্দুল্লাহ ভাই দের জন্য আমরা কিছু শিখতে পারছিনা
জনাব সজল এর যৌক্তিক আলোচনায় অনেকে মুগ্ধ। এ গবেষণা ও আলোচনা অব্যহত হোক দোয়া করছি। একই সাথে জনাব আব্দুল্লাহ এর মত যারা কোরআন ও ইসলাম নিয়ে গবেষণা করেন তাঁদের বরকতের জন্য দোয়া করছি। তবে গোমরাহির বৃত্ত থেকে বের হওয়ার জন্য প্রজ্ঞাপূর্ন ভাবে কোরআন চর্চা দরকার। রব্বুল আলামীন আমাদের সকলকে সুপথ (হেদায়েত) দান করুন। আমিন।।
ভাই আপনার এই কথা আমার খুব ভাল লাগে ।আপনার ভিডিও ফুটেজ আমি দেখি
আসসালামু আলাইকুম ভাই।আমি আপনার আলোচনা নিয়োমিত শুনি এবং বুঝার চেষ্টা করি।শুধু আপনি না আপনার মতো কয়েক ডজন লোকে মিলেও আব্দুল্লাহ ভাইকে বুঝানো সম্ভব হবে বলে আমার মনে হয় না।আমি গ্রামে বসবাস করার সময় অনেক কাছ থেকে আহলে হাদিস সংগঠন এর কার্যক্রম দেখার সুযোগ হয়েছে।তারা বলে একটা আর করে আরেক টা। আর সবচেয়ে বড় বিষয় তাদের নিজেদের আয়েশি জীবন যাপন করার জন্য হাদিস তৈরী করা থাকে সময় হলে জায়গা মতো প্রয়োগ করা হয়।আমার কাছের পরিচিত আহলে হাদিস এর একজন ভাই একটি থানার দায়িত্ব ছিলেন।সে মাদ্রাসা থেকে পড়াশোনা শেষ করেছেন।এবার যখন সেই মাদ্রাসাতে শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হলো। আমার পরিচিত ভাই যতো রকম তদবির তদারকি এমন কি নগদ একটা মোটা টাকা দিয়ে আল্লাহর অশেষ রহমতে চাকরিটা পেলেন।আলহামদুলিল্লাহ। আমার পরিচিত ভাই মাদ্রাসা পড়ার সুবাদে নিয়োমিত মসজিদের ইমাম।আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম তুমি ইমামতি করো দশজন মানুষ তোমাকে অনুসরন ঘুষের টাকায় চাকরি করবা।তখন তিনি এই মর্মে একটি হাদীস প্রয়োগ করলেন কেউ যুলুমের শিকার হলে তার জন্য ঘুষ দেওয়া যায়েজ।আমিও আমার মতো করে বুঝে নিলাম।আহলে হাদিস সংগঠন সবসময়ই ধর্ম ব্যবসা করে।টাকা পয়সার হিসেব নিয়ে আব্দুর রাজ্জাক কে বের করে দিয়েছেলো তার সংগঠন।ধন্যবাদ সবাইকে।
হাদিসের হদিস খুজে পাওয়া এজীবনে হবে না অথচ কোরআন কেই একমাত্র সংবিধান মেনে নিয়ে মানব জীবন পরিচালনা করাই হবে শ্রেয়।
আমি (আবদুল মালেক) আপনার প্রায় সবগুলো ভিডিও একাধিকবার দেখে দেখে যা বুঝতে পারছি- আপনার যুক্তিগুলো হাজার বছর ধরে চলে আসা প্রাকটিসের বিপরীতে অত্যন্ত পরিশীলিত ও আধুনিক বিশ্বের সাথে চলনসই ধর্মীয় বিশ্বাসের ভিত্তি গড়ে দিতে পারে। আর ঠিক এ জায়গাতেই ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর ভয়।
যাহোক, আশা করি পর্যায়ক্রমে এথেয়িস্টদের অভিযোগের বিষয়গুলো নিয়েও আলোচনা আসবে ইনশাআল্লাহ।
আপাতত রিবাট্টাল সিরিজের আলোচনাগুলো শেষ হতে থাকুক। এসব যুক্তি আমাদের মতো পরিশীলিত ও উদার চিন্তার মানুষকে ধর্মের পথে চলতে সহযোগিতা করছে।
অসংখ্য ধন্যবাদ ডিয়ার।
সজল ভাইয়ের কথা গুলো খুব ই যুক্তি যুক্ত এগিয়ে যান ভাই শুভ কামনা আপনার জন্য।
মাশাল্লাহ। অসাধারণ আলোচনা। মুগ্ধ হয়ে শুনছিলাম ভাই। আল্লাহ পাক আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন।
অনেক দিন অপেক্ষায় ছিলাম আপনার ভিডিও জন্য। ধন্যবাদ 💞💞
রিলিজিয়াস মাইন্ডসেট বইটি আজকে হাতে পেলাম দূরবীন থেকে,,দন্যবাদ সজল ভাইকে
দোয়া ও শুভকামনা রইল আপনার জন্য
আহলে হাদিস হজুর পবিত্র কুরআনের চেয়ে হাদিস কে বেশি গুরুত্ব দেয়।
উত্তম বাণী(হাদিস/সুন্নাহ) আল্লাহরইঃ
নিসাঃ ০৪: ৮৭
আ'রাফঃ ০৭: ১৮৫(আর কোন কথার প্রতি ঈমান আনবে?)
রুমঃ ৩০: ৩৫(আল্লাহ মানব রচিত হাদিসের হুকুম দেন নাই)
ফাত্বিরঃ ৩৫: ৪৩(সুন্নাহ)
যুমারঃ ৩৯: ২৩
জাসিয়াঃ ৪৫: ০৬(আল্লাহ ও তাঁর আয়াতের পর তারা কোন হাদীসে বিশ্বাস স্থাপন করবে?)
ফাত্হঃ ৪৮: ২৩(সুন্নাহ)
ক্বাফঃ ৫০: ৪৫(কুরআনের মাধ্যমে উপদেশ)
তূরঃ ৫২: ৩৪(সত্যবাদী হলে অনুরূপ হাদীস নিয়ে আসুক)
ওয়াকিয়াঃ ৫৬: ৭৭-৮১(আল্লাহ বলেন তারা আমার হাদীস তুচ্ছ করবে)
মুরসালাতঃ ৭৭: ৫০(কোন হাদিসে তারা এরপর বিশ্বাস করবে)
মাশআল্লাহ,,ওনেক দিন
পরে একটা,,ভিডিও পেলাম❣️❣️❣️
ভাইজান আমার দেখা আপনি একজন অসাধারণ মানুষ। আমি নিয়েও ছোট জ্ঞান দিয়ে গবেষণা করেছি তা আপনি বলায় শুদ্ধ প্রমান হয়েছে। আমার ছোট একটা আবদার আপনি নামাজ নিয়ে ভিডিও তৈরি করবেন। শুভকামনা রইল।
আ.বিন রাজ্জাক , আপনাকে বলছি : আপনি আগে উত্তম রুপে অধ্যয়ন করুন। অনেক অনেক পাঠ করুন , শিখুন। তারপর কম কথা বলুন।
এই বয়সে উনি যা শিক্ষা অর্জন করেছেন তার জুতার কাছেও যাওয়ার যোগ্যতা মনে হয় আপনার নেই
ভাই কমন পরেনি নাকি???
এই ভিডিওতে, সজল সাহেবের একদম শেষের কথাটি মারাত্মক সত্য
আমি সজল ভাইয়ের কথা গুলি শুনি এবং বুঝতে চেষ্টা করি।কোন কথাই অযুক্তিক মনে হয়নি।
আল্লাহর কাছে ইবলিসের যুক্তিও অযুক্তিক ছিলনা, তারপরেও আল্লাহর কাছে ওই যুক্তির কোন মূল্যই ছিল না
কোরআনে যে টুকু আছে এই টুকু যতেষ্ট।
সজল ভাইয়ের কথাগুলো মনের খোরাক, শুধু শুনতেই মন চায়। ভাই আপনাকে আল্লাহ আরও জ্ঞানদান করুক।
আপনার আলোচনার জন্য ধন্যবাদ। অনেক কিছু জানলাম।
সজল ভাইয়ের কথা গুলো খুব ই যুক্তি যুক্ত এগিয়ে যান ভাই |পুরোহিতরাই মুসলিম জাতির আলেম সেজে জাতিকে পথভ্রষ্ট করছে।আবদুল্লাহ কে নিয়ে আর আলোচনা না, ধর্মব্যবসায়ী পুরোহিতরাই মুসলিম জাতির আলেম সেজে জাতিকে পথভ্রষ্ট করছে।
আব্দুল্লাহ সাহেব ধর্মকে যে ভাবে প্যাচ লাগিয়ে কথা বলছে এই ভাবে গ্রাম বাংলার মানুষ থেকে শুরু করে যারা ধর্ম সম্পর্কে কম বুঝে তাদের জন্য অনেক কঠিন হয়ে যাবে । আর সজল সাহেব যেভাবে কোরানকে তুলে ধরেছেন সেইভাবে সবাই ধর্ম কে সহজ ভাবে নিবে । ধন্যবাদ সজল সাহেবকে ।
বলদায় বলে কি? আল্লাহ রাসূলকে কি করতে বলেছিলেন তা তো কোরআনে উল্লেখ করলেনই । যখন অর্ডার দিয়েছেন তখনই কোরআনে সংকলিত হওয়ার প্রয়োজনীয়তা কি? একই কথা দুইবার বলতেই হবে কেনো?
আল-কুরআন পাঠ ফরজঃ
বাকারাহঃ ০২: ১২১
আ'রাফঃ ০৭: ১৭০(কিতাব দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে)
কাহফঃ ১৮: ২৭
নূরঃ ২৪: ০১
কাসাসঃ ২৮: ৮৫
আনকাবূতঃ ২৯: ৪৫
ফাত্বিরঃ ৩৫: ২৮, ২৯(আল্লাহর কিতাব পাঠ, নামাজ কায়েম)
আলাকঃ ৯৬: ১, ৩
কুরআনই হিকমাহ। চেক সূরা আল বাকারা ২৩১ নং আয়াত
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন সজল স্যার / আল্লাহ আব্দুল্লাহ দের মতো ধর্মব্যবসায়ী মল্লাদের সঠিক বুঝ দান করেন আমিন
কুরআন ও হাদিস সম্পর্কে সজল রোশান ভাইয়ের মাধ্যমে প্রকৃত সত্যটা জানলাম।কুরআনের চেয়ে বড় কোন হাদিস নেই।এটাই সত্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সজল ভাই আপনি এগিয়ে যান। কোরআন এর জয় হবে ইনসাললাহ
সজলরোসান আপনার আলোচনা খুবইগুরুত্বপূর্ণ এবং বোঝার বিষয়, ঢাকা থেকে আকবর হোসেন আলমাইজ ভান্ডারী।
দীর্ঘদিন ধরে অাপনার মত একজনকে খুজছিলাম। পেয়েছি। সন্তোষ্ট হয়েছি।পরিত্রান পাওয়ার জন্য একজন কান্ডারী পেলে ১০০% সন্তোষ্ট হবো।
মনে হচ্ছে দ্বীনের ব্যাপারে রসুলল্লাহ’র চেয়ে ইমাম বোখারীর গুরুত্ব বেশি
কোরআন ছাড়া মুহাম্মদ ( সঃ)এর কাছে আর কোন আদেশ, উপদেশ আসে নাই তা মানতে পারি না। কোন না কোন আদেশ, উপদেশ কোরআনের বাইরেও এসেছে। নবীজির জীবনীতে তা বাস্তবায়ন হয়েছে যা আজ আমরা হাদিস হিসেবে পাচ্ছি। কিন্তু কথা হচ্ছে যা আমরা হাদিস হিসাবে পাচ্ছি, সেগুলি কি সবেই সত্যিই নবীজির হাদিস? আলেমরা বলছে যা আমরা হাদিস হিসাবে পেয়েছি সেগুলি নবীজির জীবনী থেকে পাওয়া। আর এক পক্ষ বলছে এতো হাদিস কিভাবে অবিকৃতরূপে থাকতে পারে। কিন্তু এও ঠিক হাদিস না মানলে আমরা কোন নিয়মে সালাত, সাওম পালন করবো। কে বা কারা আমাদের নিয়ম শিখিয়ে দেবে? আবার এও ঠিক হাদিসের নামে কিছু জালিয়াতিও মানতে হচ্ছে। তাই বলে আমরা সব হাদিসকে অস্বীকার করতে পারি না। আমরা একজন চিকিৎসাকের ভুল ধরিয়ে দিতে পারবো কারন সে কোন না কোন একটি ভুল করতে পারে। তাই বলে তাকে অস্বীকার করে আপনি বা আমি সব রোগের চিকিৎসা করতে গেলে হিতে বিপরীত হবে। হাতুরে ডাক্তার দুই একটা রোগের চিকিৎসা দিতে পারে, সবগুলির না।
@@stevensaleexecutive4889 QBs tv chanal dekhun, salah theke shob kichuer niom janben
ঈমাম বোখারী কি নিজের থেকে কোনো মিথ্যা প্রচার করেছেন?
All they men it. Hadish is more important than Quran. Nawjubillah.
অসাধারণ,, অতি অবশ্যই কোরান অনুযায়ী জীবন গঠন করতে হবে, আর সেটা রাসুলে কারীম সাঃ এর জিবনে তার বাস্তবায়ন করে দেখিয়েছেন,
সজল ভাই অসাধারণ পর্যবেক্ষন ও উপস্হাপনা ক্ষমতা আপনার।।।
সত্যের জয় হবেই... সজল স্যার আমার দেখা প্রকৃত আলেম(জ্ঞানী)।
সত্য প্রচার ও প্রসারে শুভেচ্ছা স্বাগতম ও অভিনন্দন 🌷।
সুন্দর আলোচনা ভাই সাহেব এগিয়ে যান শুভ কামনা রইলো অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আরেকটা কথা হুজুরেরা বলে হাদীস না থাকলে আমরা নামাজ কিভাবে পরতাম কিন্তু আমার প্রশ্ন হযরত মুহাম্মদ সা: মিরাজে যাওয়ার আগে কিভাবে নামাজ আদায় করতেন? যেদিন মুহাম্মদ সা: আল আকসা মসজিদে ফজরের নামাজ আদায় করে জিবরাঈল আ: সা: সঙ্গে মিরাজে যান তখন কিভাবে কি পদ্ধতিতে নামাজ আদায় করেছিলেন। আল্লাহ্ নিজেই কুরআনে বলে দিয়েছেন তোমরা রুকু করো সেজদা করো পূর্ববর্তীদের মতো করে। সুতরাং হাদীস না থাকলে নামাজ পরতে পারতাম না এটা ধর্মব্যবসায়ীর একটা কৌশল মাত্র।
কথায় কিন্তু যুক্তিআছে ধন্যবাদ আপনাকে । সজল ভাই
Good discussion video thanks for sharing! 😍🌹👌
যাদের কিতাব নেই, তাদের কথা গুলিও হারিয়ে গেছে। গল্প আকারে যা তা গল্পের জন্য। আমরা কুরআনই পালন করব।
আপনার কথা বুঝতে হলে আব্দুল্লাহ সাহেবকে আগে ২০ বছর ঈমান, তওহীদ আর শিরক বুঝতে হবে
সুন্দর উপাস্হপনা সজল ভাই ৷
আমের উদাহরণ খুবই ভাল লেগেছে😂 একদম উপযুক্ত উদাহরণ। আমি হাসতে হাসতে শেষ😂
আপনি আমাদের এই যুগের ইমাম ।। আল্লাহ্ আপনার পথ কে আমাদের পথ করে দিক ।।
আলহামদুলিল্লাহ সজল ভাইয়ের উছিলায় আমরা সত্যটা জানতে পেরে আনন্দিত দোয়া এবং শুভকামনা রইল আফসোস যারা গোমরাহি লিপ্ত তাদেরকে বোঝানো বড় কঠিন
Excellent episode brother! why did you stop there?
সজল আপনি ইসলামকে খুব সহজ ভাবে উপস্থাপন করে যাচ্ছেন। আর আব্দুল্লারা ইসলামকে জটিল ভাবে উপস্থাপন করে যাচ্ছে। জটিল করলে উনাদের সুবিধা লোকজন উনাদের কাছে ধর্না দিবে আর এতে উনাদের ইহজাগতিক লাভই বেশি।
আপনার জন্য ভালোবাসা💕
ছালামুন আলাইকুম তিবতুম মুবা রকাতন ত্বয়্যিবাতান
Alhamdulillah.. apner details bhalo laglo n lagche.. thanks.
এইসব হুজুররা এখন ওয়াজ করেন নেচে গেয়ে, কোরআন এদের ওয়াজ থেকে অনেক অনেক দুরে থাকে তাই এদের থেকে কোরআন সম্পর্কে কিছু জানার বা শিখার নাই।
অসাধারণ উপস্তাপন।ধন্যবাদ সজল ভাইকে
কুরআন ই
একমাত্র জীবন বিধান।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাই ❤❤❤
অনুমতি মানে,,সেটা সবার জন্যই অনুমতি মানে আল্লাহর ইচ্ছাতেই হয়েছে।কারণ আল্লাহর অনুমতি ছাড়া গাছের পাতাও নড়ে না।
এই তো আপনি সঠিকটা বুঝতে পেরেছেন।
আসসালমুআলাইকুম
প্রিয় সজল ভাই, আমি আপনার নতুন নতুন ভিডিওর অপেক্ষায় থাকি। যখন কোনো নতুন ভিডিও পাই না, তখন পুরাতন ভিডিওগুলো আবার পুনরায় দেখি। এভাবে আপনার সকল ভিডিও কয়েকবার করে দেখা হয়ে গেসে। আপনার আলোচনাগুলো আমার আত্মার খোরাক যোগায়।
Many many congratulation SAJAL BHAI. Go ahead my dear brother.
ভাই আপনার আলোচনা শুনে মনেহয় আল্লা তা আলা আপনাকে হাজার ব:সর হয়াত দান করেন
এ আমার আন্তরিক কামনা। আল্লাহ কবুল করেন।
কোরআন এক মাত্র বিদান সজোল রোসোন নাম্বার ওয়ান
Sooooo much 🧡❤️🧡❤️🧡❤️🧡❤️🧡❤️🧡 from UK 🇬🇧
কুরবানি সম্পৃক্ত বিভিন্ন অযৌক্তিক ব্যাখ্যা আমাদের আজকের পরিবেশে বিদ্যামান।
যদি কুরবানির উপর একটা ভিডিও বানান তাহলে উপকৃত হব।
ধন্যবাদ স্যার।
Onk din por video pelam ...onk tnx uv.
Asa kori amn video continue thKbe ..jate kire aysob vondo der theke jati rehay pay ..sotto dinn jante pare ..jazakALLAH khayer.
মানুষের জীবন বিধান হিসেবে যেটুকু প্রয়োজন সেটুকু আল্লাহ কোরআনে দিয়েই দিয়েছেন। এর বাহিরে আর কোনো বিধান মানার কোনো প্রয়োজন নাই বলেই আল্লাহ সেগুলো কোরআনে উল্লেখ করেন নি।
যেুটুকু বিধান কোরআনে আছে সেটুকুই কেউ পুরোপুরি পালন করতে পারছে না আবার আরও বিধান খুঁজে বেড়ান? যেখানে স্বয়ং আল্লাহ আর কোনো বিধানে প্রয়োজনবোধ করছেন না সেখানে আপনাদের আরও বিধানের এতো প্রয়োজন কেনো?
এখন আপনারা নিজেরাই নতুন নতুন বিধান বানচ্ছেন।
আল্লাহর বিধান আপনি বানালে হবে? এ দিয়ে আপনারা কি বোঝাতে চান, আপনারা আল্লাহর চেয়েও বেশি প্রজ্ঞাবান?
আল্লাহর সৃষ্টি হিসেবে মানুষ আল্লাহর হুকুম মানবে আর সেই হুকুম সম্বলিত কিতাবই কোরআন। কিন্তু এখানে আপনারা উল্টো বানিয়ে ফেলেছেন। নিজেরা কিছু বিধান তৈরি করে আল্লাহকেই যেনো বাধ্য করছেন সেই বিধানগুলো আল্লাহর বলে স্বীকৃতি দেয়ার জন্য।
আবার নবীর ক্ষেত্রেও একই ঘটনার অবতারণা করেছেন। এসব হাদীস তাঁর বাণী নবী সাঃ নিজেই তা জানতেন না। কিন্তু যেহেতু ওনার ওফাত হয়ে গেছে অতএব তাঁর ঘাড়ে এইসব মিথ্যা, বানোয়াট, বস্তাপচা, অসার আর অপ্রয়োজনীয় কথাবার্তার দায়ভার চাপিয়ে দিতে আপনাদের খুব সুবিধা হয়েছে।
কোরআন ব্যতিত নবীর আলাদা কোন হাদীস যদি আল্লাহর আইনই হতো তাহলে তার বর্ণনাকারী স্বয়ং নবীই হতেন। এবং তার উল্লেখযোগ্য সাহাবীরাই তা লিখে রাখতেন। এবং সেই গ্রন্থ বা কিতাবও কোরআনের মতো সংখ্যায় একটি হতো। ৩২০ বছর পর বোখারী এবং তার দলবলের প্রয়োজন হতো না। আর শতাধিক হাদীস গ্রন্থও হতো না।
সবশেষে একটা কথাই বলবো আপনারা আবু হুরায়রা বর্ণিত কাহিনী আবলম্বনে বোখারী রচিত ও পরিচালিত ছায়াছবি সহীহ বোখারী শরীফ মানুন।
আমরা বিশ্বাস করি আল্লাহর আইন কোনো মানুষ দ্বারা তিনি তৈরী করান নি। কারণ মানুষের স্বভাবই ভুল করা। তাই নির্ভূল আইন একমাত্র আল্লাহই প্রনয়ন করতে পারেন। রাসূল সাঃকে শুধু সেই বাণীটা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে বলেছেন। আর সেটি হলো কোরআন।
তাই আমরা কোরআনই মানবো।
সুন্দর আলোচনা এবং খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ
অসংখ্য সালাম সজল ভাই কে
এতো সুন্দর আলোচনা আর হয় না।
আল্লাহ আপনার হেফাজত করুন। মনিটাইজেশন চালু করুন।ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আপনাকে উত্তম পুরষ্কার দান করুন।
নবুয়তি শেষ বা খতম ঐ সময়ের জন্য সব নবী রাসূলদের হেদায়েত ভিন্ন ভিন্ন ছিল সেটা তাবে তাবেঈন পযন্ত ছিল । তবে আল্লাহ তার রাসূলের আনুগত্য নবীর সুন্নত আমাদের নফস হিসাবে মানব ভানডের ভিতরে আছে। সেই আনুগত্য কিভাবে করবে তা সূরা বাকারার ৩৮ নংআঃ এর হেদায়েত না নিলে কেউ তা কোন দিন জানতে পারবেনা।