কাল্বের জিকির: কাল্ব দিয়ে জিকির মানে আল্লাহর স্মরণ হৃদয়ে ধারণ করা। এটি হলো অন্তরের একাগ্রতা ও আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা এবং তাঁর ভয় অনুভব করা। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন: "যারা ঈমান এনেছে এবং যাদের হৃদয় আল্লাহর স্মরণে প্রশান্তি লাভ করে।" (সূরা রা'দ, আয়াত ২৮) জিহ্বার জিকির: জিহ্বা দিয়ে জিকির করতে হলে উচ্চারণ করতে হয়, যেমন তাসবিহ, তাহলিল, এবং তাহমিদ বলা। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: "তোমাদের জিহ্বা যেন সর্বদা আল্লাহর জিকিরে ভেজা থাকে।" (তিরমিজি: ৩৩৭৫) সেরা উপায়: জিকির করার সময় হৃদয়ের মনোযোগ ও জিহ্বার উচ্চারণ একসঙ্গে হলে তা সবচেয়ে প্রভাবশালী হয়। এটি ব্যক্তি এবং তার ঈমানের জন্য অধিক উপকারী। উপসংহার: জিকির মূলত অন্তর দিয়ে শুরু হয়, তবে জিহ্বা দিয়ে তা প্রকাশ করা হলে তা অধিক পূর্ণতা পায়।
ما شاء الله ما شاء الله❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আসসালামুয়ালাইকুম আপনার সাথে কি একটু কথা বলা যাইবো
আল্লাহু আকবর 🎉🎉🎉🎉
মাশাল্লাহ
মাশ,আলাহ
আ❤❤❤
Ameen ❤
❤️❤️❤️🥰🥰🥰
মাশআল্লাহ ❤️
❤❤❤
❤
❤❤❤মাশাল্লাহ
হুজুর আল্লাহর জিকির জিহ্বা করে নাকি কাল্ব করে?
কাল্বের জিকির:
কাল্ব দিয়ে জিকির মানে আল্লাহর স্মরণ হৃদয়ে ধারণ করা।
এটি হলো অন্তরের একাগ্রতা ও আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা এবং তাঁর ভয় অনুভব করা।
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন:
"যারা ঈমান এনেছে এবং যাদের হৃদয় আল্লাহর স্মরণে প্রশান্তি লাভ করে।"
(সূরা রা'দ, আয়াত ২৮)
জিহ্বার জিকির:
জিহ্বা দিয়ে জিকির করতে হলে উচ্চারণ করতে হয়, যেমন তাসবিহ, তাহলিল, এবং তাহমিদ বলা।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
"তোমাদের জিহ্বা যেন সর্বদা আল্লাহর জিকিরে ভেজা থাকে।"
(তিরমিজি: ৩৩৭৫)
সেরা উপায়:
জিকির করার সময় হৃদয়ের মনোযোগ ও জিহ্বার উচ্চারণ একসঙ্গে হলে তা সবচেয়ে প্রভাবশালী হয়। এটি ব্যক্তি এবং তার ঈমানের জন্য অধিক উপকারী।
উপসংহার:
জিকির মূলত অন্তর দিয়ে শুরু হয়, তবে জিহ্বা দিয়ে তা প্রকাশ করা হলে তা অধিক পূর্ণতা পায়।
❤
❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤