Diyarbakir, Turkey | Ramadan-2022 | Outstanding Recitation!! Sheikh Ahmad Yusuf Azhari | তুরস্ক-২০২২
Вставка
- Опубліковано 16 вер 2024
- #Sheikh_Ahmad_Bin_Yusuf_Azhari #Qari_Muhammad_Yusuf #Ramadan_2022 #Turkey
প্রায় ১৪০০ বছর পুরনো তুরস্কের মাসজিদ Great Mosque of Diyarbakır : Cami-i Kebîr (৬৩৯ খ্রীঃ) তুরস্কের দিয়ারবাকির-এ আজ ৯ এপ্রিল, ৭ রমাদান, ২০২২ আসরের আযান দিলেন এবং তিলাওয়াত করলেন বাংলাদেশের বিশ্ববিখ্যাত ক্বারী শাইখুল কুররা শাইখ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আযহারী।
তিনি বাংলাদেশের বিশুদ্ধ কুরআন তিলাওয়াত ও ইলমে ক্বিরাত এর পথপ্রদর্শক, বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশন এর সাবেক প্রধান ক্বারী, ইমামুল কুররা মাওলানা ক্বারী মুহাম্মাদ ইউসুফ (রহ.) এর বড় পুত্র।
The Shaikhul Qurra of Bangladesh, Sheikh Ahmad Bin Yusuf Al Azhari has been invited by the 'HASENE Social Organization' of Turkey and participated the conference held at Diyarbakir, Turkey on 9th April, 7th Ramadan, 2022.
He is the elder son of Sheikh Qari Muhammad Yusuf (Rah.), the pioneer of correct Quran Recitation and Qira'at in Bangladesh.
Follow Us:
#Official Facebook: / ahmadyusufazhari
#Website: iqrabd.org
#Email: info@iqrabd.org
#Contact: +880 185 999 2222 (WhatsApp)
الله اكبر ..الله اكبر..الله اكبر
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
মাশাআল্লাহ অসাধারণ তেলাওয়াত যতই শুনি ততই মন ভরে না আরো শুনতে মন চাই, আল্লাহ তাআলা শাইখের সকল খেদমতগুলো কবুল করুন আল্লাহুম্মা আমিন ❣️❣️🤲
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
ভাই এই অনুষ্ঠানের শব্দ গুলির বাংলা মনে একটু বলবেন? অন্যভাবে নেবেনা
Amin
আল্লাহুম্মা আমীন
আলহামদুলিল্লাহ নিউজটি শুনে খুব খুশি হলাম তুরস্কের ১৪০০বছরের পুরনো মসজিদে বাংলাদেশী ক্বারী
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
Mashallah Priyo Shaikh.
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১)তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
মাশাল্লাহ তিনি আমাদের বাংলাদেশের গর্ব, আল্লাহ উনাকে অনেক অনেক হায়াত দান করুক
আমিন
@
Massallah massallah massallah
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
আলহামদুল্লিাহ❤️
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
Masha'Allah Barakallahu feek ya Shaykh
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
যার তেলাওয়াতে শুনলে মন জুরাবেই
তিনি হলেন বাংলার গর্ব শায়েখ আহমদ
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
আল্লাহ যাকে ভালবাসেন তার অন্তরটাকে কুরআন দিয়ে সাজিয়ে দেন।
আমাদের শাইখ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আযহারী এর কন্ঠে কোরআন তিলাওয়াত মানে মন প্রশান্তি,নতুন উদ্দীপনা।💯💯
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
@@dmmasud7737 pipes Joppa and pipes and white poppadoms on my back pipes p000pppppijpp0000000⁰⁰⁰èwala⁰00000000000i⁰opppip0pppàpĺ9ĺapppppppppppppppppppppppp⁶²ß
Mashallah prio Sheikh ❤️❤️❤️
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
Masha allha Subhana allha khoobsurat
And verey Sweet voice
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
আমার প্রাণের অস্তিত্ব শাইখ আহম্মেদ বিন ইউসুফ আল আযহারী
ماشاء الله الحمد لله
الله اكبر الله اكبر الله اكبر
আল্লাহ্ তাআলা আপনার কন্ঠে বারাকা দান করুক এবং সুস্থতার জন্য দুআ রইলো মহান রবের নিকট
اللهم امين يارب العالمين
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
ওস্তাদের জন্য একটা লাইক হয়ে যাক। যিনি গোটা পৃথিবীতে আমার সোনার বাংলার লাল সবুজের পতাকাকে🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩 রিপ্রেজেন্ট করে।
Masahallah
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১)তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
মাশাআল্লাহ
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১)তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা। মুহাম্মদ, আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মদ।
হে আল্লাহ তায়ালা শায়েখকে ও যারা সঠিক দীন প্রচার করে, তাদের সুস্থ রাখুন, নেকহায়াত বাড়িয়ে দিন,সন্তান ও সম্পদে বরকত দিন, উপকারী এলেমে বরকত দিন,সঠিক ইসলাম প্রচারের তৌফিক দিন, নেক উদ্দেশ্যকে ও খেদমত কবুল করুন।আমিন,সুম্মা আমিন। আর আমাদেরকে সঠিক দীন বুঝে মানার তৌফিক ও হেদায়েত দান করুন। আমিন,,সুম্মা,আমিন।
আল্লাহু আকবার
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
তেলাওয়াত এতই শ্রুতিমধুর
কান শুনছে না, শুনছে হৃদয়!
মাশাআল্লাহ কলিজা শীতল করা তেলাওয়াত।
মাশাআল্লাহ প্রিয় শাইখ ❤️
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
মাশাআল্লাহ আমার পছন্দের একজন ক্বারি বাংলাদেশের গর্ব
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
মা-শা-আল্লাহ্। প্রাণটা জুড়িয়ে গেল। আল্লাহ যাকে ভালবাসেন তারা অন্তরটা কোরআন দিয়ে সাজিয়ে দেন।💖💖💖💖💖💖💖
আল্লাহ আপনার কণ্ঠে মধু দিয়েছে.
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
আমিন
মাশাআল্লাহ প্রিয় শাইখ আপনার তিলাওয়াত যত শুনি ততই ভালো লাগে আল্লাহ আপনার এই মহান খেদমতকে কবুল ও মঞ্জুর করেন এবং আখেরাতে উত্তম জাযা দান করেন আমীন
Ma sha allah.
ما شاء الله
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১)তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
Masha Allah 🥰
আপনার গলায় আল্লাহর রহমত আছে বলেই আপনি এত সুন্দর করে মধুর কন্ঠে কোরআন তেলাওয়াত করেন।
মনোমুগ্ধকর তেলাওয়াত 😍
Just Wow😍
Allahu teala yekramek.. but After maqam beyati maqam hijaz more beautiful...
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
মাশাআল্লাহ প্রিয় শায়েখ আপনার তেলাওয়াত যতো শুনি ততই শুনতে মন চায় । আল্লাহ আপনাকে হায়াতে তাইয়েবা দান করুন। আমীন
Hi
Masah Allah Subhan Allah Alhamdulillah Ramadan Karim 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🕋🕋🕋🕋🇹🇷🇹🇷🇹🇷🇹🇷🇹🇷🤲🏼🤲🏼🤲🏼🤲🏼❤️🌹🌹🌹😍😍😍
Masha allah Sheikh...... Ya Ustad.....
Allahu Akbar❤❤❤❤❤❤❤
বর্তমান পৃথিবীর সুর সম্রাট ওস্তাদ আহমাদ ইউসুফ আল আযহারীর প্রতি অকৃত্রিম শ্রদ্ধা ভালবাসা ও মোবারকবাদ। রাব্বে কারীম তুমি তার শৌর্যবির্য আরো বাড়িয়ে দাও।ওস্তাদের কন্ঠে আরো বারাকাহ্ দাও আমিন।,,,,কুমিল্লা, দেবিদ্বার থেকে।
ماشاء الله بارك الله فيك
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১)তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
মাশাআল্লাহ অসাধারণ তেলাওয়াত
মহান আল্লাহ্ তাআলার কি নেয়ামত আমাদের এই বাংলাদেশে! আলহামদুলিল্লাহ্❤️
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
Masha Allah ❤️❤️❤️❤️
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
মাশাআল্লাহ,মন জুড়ানো তেলাওয়াত♡♡
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
আল্লাহু আকবার অসাধারণ তেলাওয়াত কলিজা ঠান্ডা হয়ে গেল মাশাআল্লাহ অসাধারণ
বাংলাদেশের অহংকার ইউসুফ বিন আল আজহারী
আমাদের বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক কারী আহমেদ বিন ইউসুফ আল হাজারী
মাশা আল্লাহ। Love you for Allah from Assam India 👍💕💕💕😊
Such a proud moment Masha'Allah Alhamdulillah
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
ماشا الله
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
Masha Allah 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
Suban allah
❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
Ma’Sha’Allah 💝💝💝
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
Ma Sha Allah excellent Recitation 🥀💝💖
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
MashaAllah, sheikh!❤️
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খায়ের অসাধারণ তিলাওয়াত
ماشاءالله. حياك الله
Mashallah ❤️❤️
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
ইনি আমাদের বাংলাদেশের গর্ব .............. আমাদের শা্ইখ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আযহারী
My Ramadan seems incomplete without listening to his Quran Recitation 😍 i listen to his Quran recitation on Channel i every year💞💞
same man every time in sheri it’s seems like incomplete without his Tilawat
@@tmmisunderstood yes...
বাংলার গর্ব ও অহংকার আপনি। জাজাকাল্লাহ খাইর।
মাশাআল্লাহ অসাধারণ প্রিয় 💖💖💖
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
Masha-allah
Masha Allah ❤️❤️❤️🇧🇩🇧🇩🇧🇩
❤masha allah ya sheikh❤
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
বাংলাদেশের গর্ব
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১)তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
যাজাকাল্লাহু খাইরান
সত্যিই যারা আমাদের দেশকে বাইরের দেশের সামনে এতো সুন্দর ভাবে তুলে ধরে তাদের জন্য গর্বে বুকটা ভরে জাই..
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর তেলাওয়াত..
আল্লাহ তায়ালা হুজুরকে নেক হায়াত দরাজ করুন .. আমিন
Allah hu Akbar 🇧🇩
বর্তমান বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ ক্বারী
উস্তাদ শেখ মাহমুদ শাহাতকে বাংলাদেশে দেখতে চাই ক্বিরাত সম্মেলনে। উস্তাদ মাহমুদ শাহাত বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ ক্বারী ও ক্বারীদের ওস্তাদ। আলহামদু লিল্লাহ। ☝☝☝
Ma sha Allah beautiful quran recitation 😍
Ahmad bin Yousuf hujurer satro hote pere ami nijeka onek gorbito Mone korci 🥰❤️ ustader jonno shubo kamona roilo ❤️🥰🥰
Mashaallah
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
Mashallah nice tilawat
Ma sha Allah very nice post jajakallah khayer. Allah bless him.
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খায়ের আমার খুব প্রিয় একজন কারী আহমেদ বিন ইউসুফ আলহাজারী
আল্লাহু আকবার মন ভরে গেল কুরআন তেলাওয়াত শুনে, 😍😍♥️♥️💝মাশাআল্লাহ
আমার দেশের গর্ব তিনি আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ আল্লাহ আপনাকে হায়াত দারাজ করুক
Mashaallah Subhanallah
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) " তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়
Masha Allah, Onk sruti modhur, Allah take Jannat ar ucho makam dan koren ameen.
মাশা আল্লাহ অসাধারণ প্রিয় শায়েখ
i love turk.. ♥♥♥🇧🇩♥🇹🇷♥🇹🇷🇧🇩and erdogan ♥♥
মাশাআল্লাহ,
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১) তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
আলহামদুলিল্লাহ মালয়েশিয়া থেকে
মাশাআল্লাহ আমার প্রিয় একজন ক্বারী ❤
মাশা-আল্লাহ চমৎকার তেলাওয়াত 🎉🎉❤❤
আমাদের চট্টগ্রাম এর গর্ব । 😍😍
মাশাল্লাহ ♥️♥️♥️♥️🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
আমার প্রিয় শায়েখ
ALHAMDULILLAH
মাশাআল্লাহ 💖💖💖💖
যোগ্য পিতার যোগ্য সন্তান আহমাদ বিন ইউসুফ আল আযহারী।
Proud of Bangladesh
MashaAllah, SubhanAllah
মাশাআল্লাহ, জাজাকাল্লাহু খাইরান
Zajakallah Khair
Masallah subhanallah Alhamdulillah allah akbar
Subhanallah Alhamdulillah allah akbar
Masallah 😘😘😘😘😘👍👍🇮🇳
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
Mashallah
oshadharon
MashALLAH 🤲