অভিজিৎ রায়ের হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড কে? Avijit Roy Case || Pinaki Bhattacharya
Вставка
- Опубліковано 25 сер 2024
- অভিজিৎ রায়ের (Avijit Roy ) হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড কে ?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে ২০১৩ সাল থেকে শুরু হয় “ব্লগার হত্যা” বলে এক বিভষিকাময় অধ্যায়। কিন্তু এই হত্যার পথে কে বাংলাদেশকে নিয়েছিল সে ব্যাপারটা এখনও অপরিস্কার। সরকারের তরফ থেকে বলা হয়, এই হত্যাকারিরা ‘জঙ্গি মানে সশস্ত্র ইসলামি রাজনীতির লোক। ওদিকে শাহবাগী বা যারা নিজেদের ‘প্রগতিশীল’ বলে মনে করেন এরা সরকারি এই অপ্রমাণিত বা এমন গোজামিলের বক্তব্যটাকেই সমর্থন করে এসেছে। অনুমান করা যায় এই ব্যাখ্যা তাদেরও স্বার্থে যায় । কীভাবে? কারণ তাদের তৎপরতা সরাকারি অনুমোদন পায় ও গুরুত্ব বাড়ে - তাই কথা মিথ্যা না সত্যি সেটা তাদের কাছেও সেকেন্ডারি হয়ে যায়। আর দ্বিতীয়ত এই বয়ান তাদের সামক্রিক পজিশনের সাথে খাপ খেয়ে যায়। এবং ওয়ার ওন টেররের বয়ানকে তা শক্তিশালী করে। কিন্তু তবু হত্যাকারি কে তা অস্পষ্ট থেকেই যায়।
আমার অন্যান্য ভিডিওসমূহ -
বিজেপির অমিত শাহ - • prem 4th october roman...
গরু কিভাবে মা হলো - • গরু কিভাবে মা হলো? উদ্...
কাশ্মীরের দখলদার কবে হটবে - • আফগানিস্তানের দখলদার হ...
ইসরায়েলের স্বীকৃতি? নেপথ্যে কে - • ইসরায়েলের স্বীকৃতি? নে...
গরু হত্যা পাপ? বেদ কি বলে - • গরু হত্যা পাপ? || বেদ ...
বাংলাদেশের বামেদের লজ্জার আমলনামা - • বাংলাদেশের বামেদের লজ্...
ভারতের কোভিড পরিস্থিতি - • কোভিড কীভাবে ভারতের হা...
ছোট ছোট হাসিনাদের মানুষ মারার কারখানা - • ছোট ছোট হাসিনাদের মানু...
আমার ফেসবুক পেজ - / authorpinaki
আমার টুইটার হ্যান্ডেল - / pinakitweetsbd
এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম না থাকলে , চোখ থেকেও আমারা অন্ধ থাকতাম ।
গনতন্ত্র পুরাটাই অন্ধত্ব। নয়ত প্রফেসর ও মেথরের ভোট সমান হয় কি করে? রবীন্দ্রনাথ আর নজরুলের ভোট এক হয় কি করে? একজন দেশপ্রেমিক আর অন্যজন তো,,,,,
@@shundorprithibi9840 thiki...Muktijoddha aar Rajakarer vote ak hoy ki kore?...akjon Deshpremik aar anyojon to......
@@malda-xg1yw thik temni jatir pita mojib hoy ki kore.. She nijeito ceyechilo pakistan..a dike prokito dehs premik zia.thake obohelito.r ak jon to desher sob caite boro huga marche rokkhi bahinir name muktijoddader hotta korer r por o tar oboidho meye ki kore a desher...
Social Media thakar poreo manush Andho. Tai akhono Thik ba Mittha ta bujte pare na. Amar kase mone hoi jara social Media na thakle Amra Andho thaktam Mone Kore Tara nijerao ashole sottikarvabe Andho bole mone hoi
একটা প্রবাদ আছে। কলসিতে যে পানি প্রবেশ করে, কলসি থেকে সেই পানিই বের হয়। একজন মানুষ কাদের সাথে মিশছে, কাদের কথা শুনছে, কাদেরকে পড়ছে ইত্যাদি দ্বারা প্রভাবিত হয়, ফলে সে নিজে পরে অন্যদের সাথে কথাবার্তা বললেও সেই প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। প্রবাদের অর্থটা মোটামোটি এমনই। মাথায় রাখুন।
.
পিনাকির মতো কৌশলী মুখোশধারী বামদেরকে আমি আল্লাহর জন্যই ঘৃণা করি। সরলমনা মুসলিমদেরকে ওরা আবেগের ফাঁদে ফেলে ধোঁকা দিয়ে যায়। পিনাকিকে সর্বশেষ দেখলাম প্রশাসনের মিথ্যাচারের সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশে কাজ করা মু জা হি দ দের ব্যাপারে একটা পুরোনো গেইম খেললো। মু কু ল রা না নামে আল্লাহর রাস্তায় শহীদ হওয়া একজন মু জা হি দের ব্যাপারে প্রশাসন কিছু মিথ্যা রটিয়েছিল, যেটা তারা কমবেশি সবসময়ই করে। আর সেইসব মিথ্যাকে পুঁজি করে পিনাকি ভট্টাচার্য কিনা বাংলাদেশের শা তি ম হত্যার ব্যাপারে 'ইনার জব' কার্ড খেলে দিল।
.
অর্থাৎ, অভিজিৎ রায়ের মতো শা তি ম হত্যাগুলো নাকি মূলত প্রশাসনের হাতে হয়েছে। সে বুঝিয়েছে যে, আল্লাহর রাস্তার মু জা হি দ দেরকে নাকি তা গু ত রাষ্ট্র কন্ট্রোল করে কিছু মু ক্ত ম না হত্যা করিয়েছে, এরপর তা গু ত রাষ্ট্র নাকি জঙ্গিবাদ দমনের কথা বলে ওয়ার অন টেররে পশ্চিমের পক্ষে থাকার নাটক সাজিয়েছে। আর একারণেই নাকি আ ও য়া মী প্রশাসন অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেও পশ্চিমের সমর্থন পেয়েছে। কী হাস্যকর এবং পুরোনো সব মিথ্যাচার... ৯/১১ যখন আ ল-কা য়ে দা ঘটালো, তখন পশ্চিমেরই বামপন্থী সরকারবিরোধীরা যেভাবে 'ইনার জব' নামের হুজুগ তুলেছিল, আর ক্রমেই সেই আইডিয়া জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছিল, পিনাকিও দেশীয় প্রেক্ষাপটে সেরকমই এক আইডিয়ার বীজ বপন করতে চেয়েছে। কয়েক বছর পর এই দলে সহস্র মানুষ দেখলেও অবাক হবো না।
.
অথচ একে তো সেইসময় মু জা হি দ দের ফোরামগুলোতে চোখ রাখা সমস্ত বান্দারাই অকাট্যভাবে জানেন যে, মু কু ল রা না ভাইয়ের মতো ভাইয়েরা সত্যিকার অর্থেই মু জা হি দ ছিলেন। তবে প্রশাসন তাঁদের গ্রেপ্তার এবং গ্রেপ্তারের কারণ ইত্যাদির ব্যাপারে স্বভাবসুলভ মিথ্যাচার করেছে মাত্র (আবারও বলি, পিনাকি এই মিথ্যাচারেরই সুযোগ নিয়েছে।) আর দ্বিতীয়ত, প্রমাণ ছাড়া ষড়যন্ত্রতত্ত্ব সাজিয়ে আন্দাজে এই ধরনের 'ইনার জব' টাইপের কথাবার্তা সবার বিরুদ্ধেই বলা যায়। উদাহরণস্বরূপ, আমি যদি বলি বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের মুসলিমদের মধ্যে মু জা হি দ দের গ্রহণযোগ্যতা খর্ব করতেই প্রশাসন পিনাকির মতো ক্যারেক্টার দিয়ে শা তি ম হত্যার ব্যাপারে 'ইনার জব' ন্যারেটিভ দাঁড় করাচ্ছে, তাহলে এই দাবি খণ্ডন করে দেখাক তো।
.
সত্য হলো, এই ধরনের অপ্রমাণিত, জোর করে মিলিয়ে দেওয়া কথাবার্তা খণ্ডন করতে হয় না, কেননা এগুলো বিশুদ্ধভাবে প্রমাণিতই নয়। কিন্তু তবুও সাধারণদেরকে বোকা বানানোর জন্য এই ধরনের চটকদার সাজেশনমূলক কথাবার্তাই যথেষ্ট হয়ে যায়। তাই ভাইদেরকে বলি, তথ্য এবং সংবাদ গ্রহণের শরঈ উসুল জানুন এবং তার ওপরই অটল থাকুন। কোনো কাফির আর কোনো মুসলিম একই ব্যাপারে সাংঘর্ষিক সংবাদ নিয়ে এলে কাফিরের আনা সংবাদ উসুলগতভাবেই বাদ দেওয়া যায়। আর সেখানে যাচাই না করে স্রেফ কিছু ইশারামূলক কথাবার্তার জের ধরেই কিনা ভাইয়েরা বিভ্রান্ত হচ্ছেন!
.
নিজেদের মধ্যে রাম, বামদের নোংরা পানি প্রবেশ করানো বন্ধ করলেই তো আপনারা এদের দ্বারা প্রভাবিত হওয়া বন্ধ হবে, দুই দিন পর পর বিভ্রান্ত হওয়া বন্ধ হবে। নইলে কলসিতে যতদিন ধরে নোংরা পানি প্রবেশ করবে, ততদিন ধরে নোংরা পানিই তো বের হবে। তাই না?
ধন্যবাদ স্যার। বিশ্বাস করুন এতো নির্মল ও বাস্তবতা নিয়ে বিশ্লেষণ আমি কখনোই শুনিনা, আপনার দীর্ঘায়ু ও নিরাপত্তা কামনা করছি।
কি মনমুগ্ধকর উপস্থাপনা !একি একজন মানুষ না একটি বিশ্ববিদ্যালয় ! যেন জ্ঞানার্জনের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপিঠ ৷
স্যার যে প্রত্যেকটা বিষয় সহজ সরল ভাবে বুঝিয়ে থাকেন তা অন্য কেউ বলে না।আপনি সব সময় সত্য ও নীতির পক্ষে থাকবেন আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।।
😅b. Mbnh b. N. Bh.h. ..b. B bh m hnh h m
@@mohoromhasan4129😮😮😮😮😮😮😮😮😮
পিনাকী দাদা যে শর্ত প্রকাশ করচ্ছে অনেক ইসলামী চিন্তাবিদও এটা বলতে সাহস পায় না।আল্লাহ দাদাকে হেদায়েত প্রাপ্ত করুক।দোয়া রইল দাদার জন্য।
@Kamrul Hassan পেেেেিিোো
হালায় no 1 নাস্তিক
@@akash11226 গরুর মুত আর গোবর খায় জানি কোন জাত ? গোস্ত ভালো লাগে না গু মুত ভালো লাগে। কি রুচি!
@@akash11226পশুর গু মুত এসব তোরা খাস তোদের অভ্যাস এগুলো
@@banglagolpomovie9192 এটা প্রকৃত মুসলমান নয়, এসব দেখিয়ে লাভ নাই, বহু কষ্টে একখান পাইছোচ, আমাদের তোদের গো মূত্রের ছবি পেতে বেগ পেতে হয়না, তোদের ধর্ম গুরু থেকে নেতা সবাই গো মূত্র খায়, নিজেরা গো মূত্র খা আমাদেরকে এসব খুচরা বিচ্ছিন্ন ঘটনার ভিডিও দেখিয়ে প্রমোট করে লাভ নাই
এইযে দেখেন হাসানুল হক ইনু ভুলভাল হিন্দিতে কি বলছে। এইটা জোশ ছিলো🤣🤣🤣🤣🤣🤣
Ha ha ha ha ha ha ha ha ha ha ha ha ha
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴
🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺
🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক।
🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান।
বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা।
🕉বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়।
🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚
🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉
🕉কার্তিকের বর্ণনা
✴✴✴✴✴✴
📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট।
কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট।
কার্তিকের প্রতিমা
🎭🎭🎭🎭🎭🎭
📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে।
🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল।
🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা?
🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে ।
📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা।
রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়।
📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন।
দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম।
📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের।
📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব।
🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি
দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি।
🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ।
☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢
📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন।
কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে।
দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস!
লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার।
📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন।
📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি।
কার্তিক পুজোর উৎপত্তি:
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি।
এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত।
🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:-
ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্।
তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।।
দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্।
প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।।
অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ,
ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট।
তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ।
তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র।
তিনি নানা অংলকারে ভূষিত।
তিনি শত্রু হত্যাকারী।
প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
দাদা বাবু, আপনি একজন দেশপ্রেমিক সত্যবাদী ব্যক্তি এতে কোন সন্দেহ নেই।আপনি আমাদের চোখ খুলে দিয়েছেন। আপনাকে মহান আল্লাহ পাক যথার্থ হেদায়েত দান করুন।
অসাধারণ বিশ্লেষণ করলেন দাদা! আঁধারে তলিয়ে যাওয়া মর্মান্তিক কাহিনী গুলো একদিন এইভাবেই পুরো বিশ্বের সামনে উন্মোচিত হবে ইনশাআল্লাহ।
ভারত আর বাংলাদেশে সরকারের সাজানো নাটকের পুথিমালায় কিছু জীবনের অবচয় ।
দাদা অন্তরের অন্তস্থল থেকে ভালোবাসা নেবেন। আপনি নাস্তিক হন বা আস্তিক হোন হিন্দু হন বা মুসলমান হন কিছু যায় আসে না ,
আপনার মূল্যবান বিশ্লেষণ থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম।
@@user-nc3iz7hv7e ধর্ম কাউ কে জোড় করে গ্রহণ করানো যায় না।
ধর্ম অন্তর এর বিশ্বাস থেকে আসে
@@user-nc3iz7hv7e বললাম তো লোক দেখানোর জন্য বা
মানুষের ভয়ে ইসলাম গ্রহণ করে লাভ নাই,,,
দাদা, আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে ভালোবাসি।
@@user-nc3iz7hv7e ইসলামের মৌলিক বিষয়ের সাথে অন্য রাজনৈতিক হাসিলের ঘটনা মেলাবেন না। কারণ আপনাদের মতো ইসলাম বিদ্বেষীরা শুধু এই কাজটাই পারে। যখন আসামে জোর করে মুসলিম উচ্ছেদ করা হয়, মৃত মুসলিমের বুকের উপর উঠে জিঘাংসক সাংবাদিক ইসলাম বিদ্বেষ নিয়ে লাফায় সেটাই হিন্দুদের শিক্ষা? কিংবা জোর করে খ্রিষ্টান ধর্মে দীক্ষার ঘটনা বাংলা অঞ্চলের অধিবাসীরা তো খুব ভালোই জানে। ব্রিটিশ আমলে সবাইকে জোর করে পড়ানো হতো রামায়ণ আর মহাভারত, খ্রিস্টান মিশনারিরা জোর করে খ্রিষ্টান ধর্মে দীক্ষিত করতো বাংগালিদের। ভারতে জোর করে মুসলমানদের হিন্দুধর্মে আসার জন্য বাধ্য করা হচ্ছে, অকথ্য নির্যাতন করা হচ্ছে। আবার ইসলাম সব সময় কাউকে রিলেজিয়নের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছে। যেখানে প্রিয় রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন "ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করো না"। আর ইসলাম কাউকে জোর করে মুসলিম বানায় নি। যারা সত্যিকারের ইসলামে এসেছেন নিজ ইচ্ছায় এসেছেন। যারা মুসলিম হয়েছেন তারা ইসলামের সুমহান আদর্শ আর সাম্যের, শান্তির ছায়াতলে। প্রাচীন বাংলাসহ সবখানেই এর প্রতিফলন দেখা যায়। নানান মুসলিম সংখ্যালঘু দেশে হাজারে হাজারে মানুষ মুসলিম হচ্ছেন নিজ ইচ্ছায় কেউ জোর করছে না। সুতরাং ইসলাম বিদ্বেষমূলক প্রচারণা বন্ধ করে মানুষ হতে শিখুন। আর এখানে কেউ পিনাকি ভট্টাচার্যকে মুসলিম হতে বলে নি। আপনি নিজে থেকে যেচে এসে ইসলাম বিদ্বেষ ছড়াচ্ছেন। বাস্তবিক আপনাদের মতো ইসলাম বিদ্বেষী সন্ত্রাসীরাই এই বিশ্বের আসল শত্রু।
@@user-nc3iz7hv7e তাহলে বাংলাদেশে এত বড় বড় মন্দিরো থাকত না পুজাও হত না।এটা বাংলাদেশ, ভারত না!
দাদা বড্ড ভয় হয়, না জানি আপনার কিছু হয়ে যায়।
আল্লাহর কাছে দোয়া রইলো।
May Allah allmight alyass help you Ameen summah ameen
দাদা আপনাকে হৃদয়ের গভীর থেকে দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুন আমিন, পৃথিবীতে আপনার মতো লোক এখনো আছে, এ-ই জন্য অপেক্ষা করছি কোন দিন দেশের মানুষ মুক্ত হবে ইনশাআল্লাহ।
“ব্লগার হত্যা” বুদ্ধি যে চেতনায় আসক্তদের বুদ্ধি; এইটা গুলিস্তানের হকারাও জানে।
Seita Apnader moto chetonabaj Rao bojhe. Nijera chulkiye chulkiye aisob er bolen na tahole nijeder paccha udla hoye jabe. Blogger hatta chetonabajer kaj, jongi hamla chetonabajer kaj, 64 district e bomb hamla chetonabajer kaj. Tai chetonabaj bole bole nijer frustration ta social media te prokash koren na. Airokom chetonabaj bole bole jaderke support ditechen tarao khub akta Valo na. Tara shudhu sujog er ovab e Valo ache. Tai nijeo Valo Kaj koren, Valo chinta koren kaje lagbe.
@@voicetruth2752 বাংলিশ বুঝি না, বাংলায় লিখেন।
Meanwhile 🖕
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴
🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺
🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক।
🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান।
বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা।
🕉বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়।
🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚
🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉
🕉কার্তিকের বর্ণনা
✴✴✴✴✴✴
📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট।
কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট।
কার্তিকের প্রতিমা
🎭🎭🎭🎭🎭🎭
📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে।
🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল।
🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা?
🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে ।
📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা।
রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়।
📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন।
দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম।
📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের।
📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব।
🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি
দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি।
🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ।
☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢
📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন।
কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে।
দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস!
লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার।
📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন।
📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি।
কার্তিক পুজোর উৎপত্তি:
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি।
এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত।
🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:-
ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্।
তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।।
দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্।
প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।।
অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ,
ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট।
তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ।
তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র।
তিনি নানা অংলকারে ভূষিত।
তিনি শত্রু হত্যাকারী।
প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
দেশের টেলিভিশন চ্যানেল গুলার খবর এর উপর থেকে
ভত্তি/বিশ্বাস উঠে গেছে।
আপনাকে ধন্যবাদ,
সঠিক এবং সুন্দর ভাবে তথ্য
প্রকাশের জন্য।
Onek age-e....!
@@habegum হ্যা।
M
Pinaki is a levelled Soytan
@@user-nc3iz7hv7e tumi ki bolte chao sala munafeq
অসাধারণ সুন্দর বক্তব্য মাশাল্লাহ।আপনাকে এমন সত্য ভাষনের জন্যই আমরা ভালোবাসি।মনে প্রাণে চাই আপনি এদেশের হাল ধরুন।
পারিবারিক, সামাজিক, ধর্মীয়, নৈতিক অবক্ষয়ের কারনে "সমকামীতা" কে এখান থেকে দূরে রাখা উচিত।
সমকামিতার কারনে,লুত (আ:) জাতিকে আল্লাহ্ উল্টো করে মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছিল।মৃত সাগর সেই সাক্ষী,লুত (আ:) স্ত্রীকে পাথর করে দিয়েছিল আল্লাহ।
দাদা আপনী তো ডাক্তার কিন্ত এত সুন্দর উপসহাপনা কি ভাবে করেন।খুব ভালো লাগে। আপনার দীর্ঘ। আয়ূওসুসহাথা কামনা করি। ধন্যবাদ।
একটা প্রবাদ আছে। কলসিতে যে পানি প্রবেশ করে, কলসি থেকে সেই পানিই বের হয়। একজন মানুষ কাদের সাথে মিশছে, কাদের কথা শুনছে, কাদেরকে পড়ছে ইত্যাদি দ্বারা প্রভাবিত হয়, ফলে সে নিজে পরে অন্যদের সাথে কথাবার্তা বললেও সেই প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। প্রবাদের অর্থটা মোটামোটি এমনই। মাথায় রাখুন।
.
পিনাকির মতো কৌশলী মুখোশধারী বামদেরকে আমি আল্লাহর জন্যই ঘৃণা করি। সরলমনা মুসলিমদেরকে ওরা আবেগের ফাঁদে ফেলে ধোঁকা দিয়ে যায়। পিনাকিকে সর্বশেষ দেখলাম প্রশাসনের মিথ্যাচারের সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশে কাজ করা মু জা হি দ দের ব্যাপারে একটা পুরোনো গেইম খেললো। মু কু ল রা না নামে আল্লাহর রাস্তায় শহীদ হওয়া একজন মু জা হি দের ব্যাপারে প্রশাসন কিছু মিথ্যা রটিয়েছিল, যেটা তারা কমবেশি সবসময়ই করে। আর সেইসব মিথ্যাকে পুঁজি করে পিনাকি ভট্টাচার্য কিনা বাংলাদেশের শা তি ম হত্যার ব্যাপারে 'ইনার জব' কার্ড খেলে দিল।
.
অর্থাৎ, অভিজিৎ রায়ের মতো শা তি ম হত্যাগুলো নাকি মূলত প্রশাসনের হাতে হয়েছে। সে বুঝিয়েছে যে, আল্লাহর রাস্তার মু জা হি দ দেরকে নাকি তা গু ত রাষ্ট্র কন্ট্রোল করে কিছু মু ক্ত ম না হত্যা করিয়েছে, এরপর তা গু ত রাষ্ট্র নাকি জঙ্গিবাদ দমনের কথা বলে ওয়ার অন টেররে পশ্চিমের পক্ষে থাকার নাটক সাজিয়েছে। আর একারণেই নাকি আ ও য়া মী প্রশাসন অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেও পশ্চিমের সমর্থন পেয়েছে। কী হাস্যকর এবং পুরোনো সব মিথ্যাচার... ৯/১১ যখন আ ল-কা য়ে দা ঘটালো, তখন পশ্চিমেরই বামপন্থী সরকারবিরোধীরা যেভাবে 'ইনার জব' নামের হুজুগ তুলেছিল, আর ক্রমেই সেই আইডিয়া জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছিল, পিনাকিও দেশীয় প্রেক্ষাপটে সেরকমই এক আইডিয়ার বীজ বপন করতে চেয়েছে। কয়েক বছর পর এই দলে সহস্র মানুষ দেখলেও অবাক হবো না।
.
অথচ একে তো সেইসময় মু জা হি দ দের ফোরামগুলোতে চোখ রাখা সমস্ত বান্দারাই অকাট্যভাবে জানেন যে, মু কু ল রা না ভাইয়ের মতো ভাইয়েরা সত্যিকার অর্থেই মু জা হি দ ছিলেন। তবে প্রশাসন তাঁদের গ্রেপ্তার এবং গ্রেপ্তারের কারণ ইত্যাদির ব্যাপারে স্বভাবসুলভ মিথ্যাচার করেছে মাত্র (আবারও বলি, পিনাকি এই মিথ্যাচারেরই সুযোগ নিয়েছে।) আর দ্বিতীয়ত, প্রমাণ ছাড়া ষড়যন্ত্রতত্ত্ব সাজিয়ে আন্দাজে এই ধরনের 'ইনার জব' টাইপের কথাবার্তা সবার বিরুদ্ধেই বলা যায়। উদাহরণস্বরূপ, আমি যদি বলি বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের মুসলিমদের মধ্যে মু জা হি দ দের গ্রহণযোগ্যতা খর্ব করতেই প্রশাসন পিনাকির মতো ক্যারেক্টার দিয়ে শা তি ম হত্যার ব্যাপারে 'ইনার জব' ন্যারেটিভ দাঁড় করাচ্ছে, তাহলে এই দাবি খণ্ডন করে দেখাক তো।
.
সত্য হলো, এই ধরনের অপ্রমাণিত, জোর করে মিলিয়ে দেওয়া কথাবার্তা খণ্ডন করতে হয় না, কেননা এগুলো বিশুদ্ধভাবে প্রমাণিতই নয়। কিন্তু তবুও সাধারণদেরকে বোকা বানানোর জন্য এই ধরনের চটকদার সাজেশনমূলক কথাবার্তাই যথেষ্ট হয়ে যায়। তাই ভাইদেরকে বলি, তথ্য এবং সংবাদ গ্রহণের শরঈ উসুল জানুন এবং তার ওপরই অটল থাকুন। কোনো কাফির আর কোনো মুসলিম একই ব্যাপারে সাংঘর্ষিক সংবাদ নিয়ে এলে কাফিরের আনা সংবাদ উসুলগতভাবেই বাদ দেওয়া যায়। আর সেখানে যাচাই না করে স্রেফ কিছু ইশারামূলক কথাবার্তার জের ধরেই কিনা ভাইয়েরা বিভ্রান্ত হচ্ছেন!
.
নিজেদের মধ্যে রাম, বামদের নোংরা পানি প্রবেশ করানো বন্ধ করলেই তো আপনারা এদের দ্বারা প্রভাবিত হওয়া বন্ধ হবে, দুই দিন পর পর বিভ্রান্ত হওয়া বন্ধ হবে। নইলে কলসিতে যতদিন ধরে নোংরা পানি প্রবেশ করবে, ততদিন ধরে নোংরা পানিই তো বের হবে। তাই না?
- Muhtaram Tanvir Ahmed Hafijahullah
@@sammamhasan7981 তুই সব জায়গায় কেন বিরক্ত ক্রিস??? এ সরকারের না্ম বাল
@@sammamhasan7981
আপনি কচু জানেন
পিনাকী সাহেব প্রমাণসহ ইতিহাস বলেছে
@@sammamhasan7981 পিনাকী সত্য প্রকাশ করায় খুব জ্বলছে ? পুলিশ মিথ্যাচার তো জজ মিয়ার নামেও করেছিলো ঐটা নিয়ে তোমাদের মাদার কম রাজনীতি করেছে ?
আলাদেনের চেরাক আচে তায়। তাকে অতি শিগ্রই পাবনায় পাঠানো হবে।
চমৎকার গঠনমূলক আলোচনা, ধন্যবাদ দাদা।
স্যার আপনাকে স্যালুট আমার দেখা মতে আপনিই হচ্ছেন বাংলাদেশের এক নম্বর ইতিহাস বিশ্লেষক ।
এমন চমৎকার তথ্য উৎঘাটন আমাদের জন্য খুবই দরকারি ছিল । এগিয়ে যান আল্লাহ তায়ালা আপনাকে অনেক দীর্ঘ দিন এমন মহৎ কাজের তাওফিক দিন
ইলিয়ান হোসাইন ভাই তো তার এক ভিডিওতে বলেছিলেন যে, রাজিব হত্যার আগে এক সেনা কর্মকর্তা তাকে আগেই বলেছিলেন যে, ‘একটা উইকেট আউট হতে যাচ্ছে’। একথা সত্যি হলে তো এটা পরিকল্পিতই ছিল
এটা গোয়েন্দা তথ্য ছিল
@@eitoasivalo7724 q
@@ankushfreefire2658 । ঋণ লীগ চরণ ঢ
ভাইয়া আপনার কাছ থেকে আজ অনেক কিছু জানতে পারলাম ধন্যবাদ
আপনি ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র " এর কর্মকান্ড সম্পুর্ণ ভাবে এড়িয়ে গেছেন,এছারা সবই মোটামুটি ভালই ছিল।
র' এর এদেশি এজেন্ট দের কর্মকাণ্ড কাভার করলেই যথেষ্ট , কারন এখানে মূখ্য বিষয় ভুয়া জঙ্গিবাদের ধূয়া তুলে সরকারের ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করা।
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴
🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺
🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক।
🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান।
বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা।
🕉বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়।
🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚
🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉
🕉কার্তিকের বর্ণনা
✴✴✴✴✴✴
📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট।
কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট।
কার্তিকের প্রতিমা
🎭🎭🎭🎭🎭🎭
📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে।
🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল।
🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা?
🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে ।
📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা।
রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়।
📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন।
দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম।
📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের।
📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব।
🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি
দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি।
🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ।
☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢
📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন।
কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে।
দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস!
লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার।
📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন।
📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি।
কার্তিক পুজোর উৎপত্তি:
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি।
এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত।
🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:-
ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্।
তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।।
দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্।
প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।।
অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ,
ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট।
তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ।
তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র।
তিনি নানা অংলকারে ভূষিত।
তিনি শত্রু হত্যাকারী।
প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
ইসলামে সকল দায় শয়তানের। আর বাংলাদেশের সকল দায় 'র এর। 😆😆😆
আমিও চাই আপনি এই বিষয়ে বিশেষ বার্তা তৈরি করুন
দাদা ভাইয়ের বিশ্লেষণটি অসাধারণ হয়েছে। যথেষ্ট যৌক্তিক পর্যালোচনা করলেন আপনি।
শেষ কথাটা চমৎকার বলেছেন।
Dear Shyamal Sir, how many people have the good fortune to be the proud father of such a talented son !
Salute you, sir, I feel you so much.
আল্লাহ এই ভাইটিকে ইসলামের জন্য কবুল কর
Aameen
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴
🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺
🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক।
🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান।
বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা।
🕉বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়।
🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚
🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉
🕉কার্তিকের বর্ণনা
✴✴✴✴✴✴
📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট।
কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট।
কার্তিকের প্রতিমা
🎭🎭🎭🎭🎭🎭
📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে।
🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল।
🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা?
🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে ।
📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা।
রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়।
📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন।
দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম।
📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের।
📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব।
🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি
দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি।
🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ।
☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢
📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন।
কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে।
দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস!
লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার।
📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন।
📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি।
কার্তিক পুজোর উৎপত্তি:
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি।
এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত।
🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:-
ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্।
তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।।
দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্।
প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।।
অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ,
ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট।
তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ।
তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র।
তিনি নানা অংলকারে ভূষিত।
তিনি শত্রু হত্যাকারী।
প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
জ্ঞান এবং সাহস থাকলে কোনো ব্যক্তি এমন selfless নিরপেক্ষ আলোচনা করা যায়। আমাদের দেশের তথাকথিত বুদ্ধিজীবীরা এমন নির্মহ আলোচনা করবেনা।
আমি আপনাকে স্যালুট জানাই, Dr Pinaki ভট্টাচার্য।
আপনার মেধার প্রশংসা করছি
আমি কমেন্ট গুলো ঘুরে আসলাম। যতদূর যেতে পারছি তাতে কোন নেতিবাচক বা দালাল দের কমেন্ট দেখিনি। ধন্যবাদ স্যার আপনাকে। আপনি একের পর এক সাহসী ভিডিও প্রেজেন্টেশন করে যেন হাটে হাঁড়ি ভেঙে যাচ্ছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
দাদা আপনার প্রত্যেকটা অনুষ্ঠান আমি দেখি অসাধারণ যুক্তি তুলে ধরেছেন
স্যার আপনি পুরা অন্য লেভেলের বিশ্লেষক।যদিও জানতাম বিষয় টা কিন্তু এতোটা গভিরভাবে জানতাম না।
হোলি আর্টিজেন কি নাটক নাকি সত্য ঘটনা এটা বিশ্লেষণ সাপেক্ষ? জানতে চাই প্রকৃত সত্য ঘটনা।
Oita tadhonto korte jayen na. Tahole Amader nijeder desher paccha ber hoye jabe abong Nijeder e lojja te porte hobe
এটা তাগুত দের নাটক
@@voicetruth2752মুজিব সাহেব ত ভাই আপনার মতোই বলতো,জহির রায়হান কে যখন ভারতীয় দাদারা তুলে নিয়ে যায়,মুজিব সাহেব যখন দেশে ফিরে তখন জহির স্যারের বোন মুজিব সাহেবের কাছে এই নিখোজের কথা বললে,মুজিব সাহেব বলেন এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করোনা,তাহলে তোমরা গুম হলেও আমার কিছু করার থাকবেনা।বাহ বাহ ৭০ সনের সনের সাথে একবিংশ শতাব্দীর কতো মিল।
একটু বেশি মাত্রায় আঁতলামি বিশ্লেষণ। আংগুরফল না খেতে পারলে যা হয়, পিনাকির অবস্থা তাই।
মুসলিম জঙ্গি গোষ্ঠীরাই এতে যুক্ত ছিলো
লাল সেলাম দাদা,
ধন্যবাদ সুন্দর ও গঠনমুলক বিষ্লেশন আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য।
লাল সেলাম
গুরুদত্ত সিং প্রিয় নবীজির মহব্বতে এমন একটি কিতাব লিখেছেন যা এক কথায় অতুলনীয়।
বইটির নাম কী?
অনেক কিছু শিখতে পারলাম।সেলুট বস।
দাদা খুবই সুন্দর বিশ্লেষণ, দারুণ সুন্দর আলোচনা, ধন্যবাদ আপনাকে।
Dear Pinaki brother, if the words of your mouth and the words of your mind are one, I can say without hesitation, you are not only a great Bengali, you are also a great man.
অপূর্ব যুক্তি ও বিশ্লেষণ দিয়ে সত্য তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
পিনাকি ভাই শুধু আপনিই নন আপনার উত্তরাধিকারীরাও আপনার ন্যায়পরায়ণতার কারনে সম্মান পাবে।
1
আপনার নিরপেক্ষ ও বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা আমার খুব ভলো লাগে। আপনার জন্য সবসময় শুভকামনা ভালোবাসা♥️
আর এভাবেই সত্যগুলো উঠে আসবে একদিন!🌹
অসাধারণ বিশ্লেষণ। সৃষ্টিকর্তা আপনার মেধাকে সত্য উন্মোচনে সহায়তা করুন। এভাবে আমাদের চোখ খুলে দিন আপনি। দীর্ঘজীবি হন।
এতো সুন্দর করে সত্যটা বের করার জন্যে পিনিকিদা আপনাকে ধন্যবাদ।👍👍👍👍👍👍👍👍
দেশের টেলিভিশন চ্যানেল গুলার খবর এর উপর থেকে
ভত্তি/বিশ্বাস উঠে গেছে।
আপনাকে ধন্যবাদ,
দাদা আপনার বিশ্লেষণগুলো আমি মুগ্ধ হয়ে শুনি আপনার মতো এত সুন্দর করে কিউ বিশ্লেষণ করতে পারে না আপনি সত্যি দেশ প্রেমিক
Thank you Dada for letting know the truth to whole world. This is abuse of power , hope one day all perpetrators will be brought to justice.
Salute you for the real analysis. Go forward.
শাহবাগীরা নাস্তিক্যবাদী কারখানা
@@abubokor4234 হ্যাঁ
সৃষ্টিকর্তার আপনাকে খুবই সাহসিক বানিয়েছে।সত্য বলার জন্য।।।।
সত্য তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
আপনার প্রতিটা আলোচ্য বিষয় আমি বারবার মনোযোগ দিয়ে দেখতে ভালো লাগে।
Superb discussion. Thank you so much. 👌💕💕💕💕
আপনার কথায় যুক্তি আছে,, সেলুট দাদা ভালো থাকেন, অন্তর থেকে দোয়াও শুভকামনা।।
Brilliant দাদা, চোখে আঙ্গুল দিয়ে ভুল গুলো ধরিয়ে দেয়ার জন্য !!!
স্যার আপনি যে-ভাবে এসব নিয়ে ভিডিও বানাচ্ছেন, আমার ত মনে হয় কবে যেনো শুনতে হয় আপনি ও গুম হয়েছেন।
নিজের খেয়াল রাখবেন
রাইট। এমনটি আমিও ভাবছিলাম। আদনানের ক্ষেত্ৰেও যেই ভাবনা সেই কাজ ।
He lives in foreign country. He is not in Bangladesh now
@@newseventstrend6294 He lives in France right now, most probably
@@shafayatnoor8648 you are right
অনেকদিন পর ধৈর্যসহকারে একটি পূর্ণ কাহিনী শুনলাম। সবচেয়ে বিস্মিত হলাম পিনাকী ভট্টাচার্য এর মত একজন ব্যক্তি সরাসরি আমার বাসার পাশে মুকুলের স্ত্রীর নাম সহ গ্রামের নাম সহজে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করলেন । সত্যি আমি বিস্মিত যে তাদের তথ্য-উপাত্ত এত সুন্দর এবং নিশ্ছিদ্র হতে পারে? আর বিষয়টি হচ্ছে মেয়েটি আমার ভাতিজি। স্যালুট দাদা এরকম একটা মফস্বলের মেয়ে এবং তার জামাই ও সেই গ্রামের পুরনো কাহিনী তুমি সত্য ভাবে প্রচার করার জন্য।
ধন্যবাদ দাদা, সত্য তুলে ধরার জন্য।।
Who is God Father and God Mother's every body knows it.
কি শক্তিশালী শব্দচয়ন! কি মজবুত বাক্যের গাঁথুনি! হৃদয়কে নাড়া না-দিয়ে পারেই না। ধন্যবাদ স্যার।
অনেক চিন্তার বিষয়। কথা গুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
ধন্যবাদ স্যার আপনার প্রতি আমরা দেশপ্রেমিক দের ভালোবাসা অপনার প্রতি।।। এটি তথ্যবহুল আলোচনা।।
I want to say - just অসাধারণ । তথ্যবহুল
আমরা যে ধর্মের মানুষই হয়না কেন, আমরা যদি ধর্মীয় অনুশাসনকে মেনে চলি, তাহলে কখনো অশান্তি হবে বলে মনে করি না।
You are the great analizer in Bangladesh this time.
দাদা, সত্যিই চোখের কোনে পানি এসে যায়, সত্য যখন কেউ বলার সাহস দেখায়, একেই বলে বীরত্ব। ইসলাম ও মুসলিম অবমাননায় লক্ষ লক্ষ মুসলিম নেতা কর্মীদের মুখ দিয়ে একবারো প্রতিবাদ করেনা, কিছু আলেম ওলামা ছাড়া। আপনি সে প্রতিবাদের কাজটি করছেন। আপনার মঙ্গল কামনা করি।
ওনাদের মতো জ্ঞানী লোকদের কারণে আমরা জ্ঞানপিপাসুরা কিছু জানতে পারি।
ধন্যবাদ বস্
দাদা আপনার প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা রইল।
ধন্যবাদ আপনাকে
রাইট স্যার🖐️🖐️🖐️
শ্রদ্ধেয় দাদা ভাই ,ভালো কাজ ও কল্যাণমূলক কাজের জন্য আল্লাহ আপনার হায়াত বাড়িয়ে দিক।
অসাধারণ বিশ্লেষণ দাদা 💕💕
কত করুন! কত বেদনা দায়ক!কত নির্মম! কত চমৎকার বর্ননা!কত সত্য কথা! কত ডকুমেন্টস! দাদার তুলনা হয়না। বাপের ব্যাটা সাদ্দাম। দাদাকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক। আমীন।
স্যার
পাকিস্তানের কি কি অপরাধের কারণে বাংলার জনগণ যুদ্ধ করতে বাধ্য হয়েছিল এবং সেগুলো এখনো চলে কিনা.
এর উপর বিশ্লেষণ ভিডিও দিন।
নিজ গুনে বুঝে নিবেন, আমি হয়তো বুঝিয়ে বলতে পারিনি.
সত্যি আপনার থেকে অনেক কিছু তথ্য উপাত্ত জানতে পারি এবং জানতে পারতেছি যা আমাদের জানা আর কোন মাধ্যম নেই, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ,
Very nice analysis. 8:00 is absolutely true.
হে আল্লাহ্ তুমি দেশ ও জাতিকে রক্ষা কর।
Thank you for your excellent information and presantations
পিনাকী স্যার সাহসী সত্যবাদী সত্যসন্ধানী। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।,
Really impressed to see your astute presentation and enormous research work.
Keep doing this kinda work sir in order to let us know the hidden truth .
Sir apnar ajker style ta seii hoise ❤️
যে মুক্তভাবে যেথায় সেথায় মূত্র বিসর্জন করিতে পারে তাকেই মুক্তমনা বলে।
মুত্র নয় মুত্রাঙ্গ
কুরানের উপর বিসর্জন?
@@dhruvo100 Allah toke hedayet Dan koruk
@@ghostspeaking8182 কল্পিত আল্লাহর কিছু করার ক্ষমতা নাই
@@dhruvo100 ok toke Allah hedayaet dik nahole esob kothar uttom protidan dik
দাদা তুমি অনেক দিন বেঁচে থাক তোমার কথা গুলি ১০০% সত্য তোমার মঙ্গল কামনায় আব্দুর রশিদ ভুইঁয়া
Answer is "Amar Fasi Chai" - written 25 years ago by Rintu.
Right Information
কে হত্যা করেছে, সেটা বড় বিষয় নয়, তবে যে হত্যা করেছে সে একজন বীর পুরুষ।। আলহামদুলিল্লাহ
অনেক কৃতজ্ঞতা। আমার মোহভঙ্গ হয়েছে।
স্যার আমি দীর্ঘ তিন বছর যাবত আপনার ভিডিও দেখছি। যতো দেখছি ততই অবাক হচ্ছি। অনুপ্রাণিত হচ্ছি❤
পিনাকী ভাই আপনার সত্য যুক্তি জ্ঞান সততা দেশপ্রেম দরদ দিয়ে বিশ্লেষণ অসাধারণ আমি চাওয়া আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত নুরে আলোকিত করুক আপনাকে আমাদের খুবই প্রয়োজন আমরা বিশ্বাস করি আপনার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের উপকার হবে
সাউন্ড কম আপনার সব এডিট করা ভিডিও তে। একটু চেক করবেন স্যার।
প্রতিটি খুনের আগে প্লান করে খুন করা হয়েছে। এক-একটা খুনের ঘটনা এ যেন একটা ফিলিমের কাহিনীতে রুপ দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ জানে এই খুন গুম কবে শেষ হবে।
ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ. অনেক দিন পর অভিজিৎ রায়ের হত্যার ব্যাপারটাই কিছু সত্যা জানতে পারলাম।
খুব গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য অসাধারণ
Dada salams, be safe be blessed, please come more, your monologues are a ray of light in these dark times.
This is reality আমার bangladesh
ধন্যবাদ দাদা আপনাকে আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুক আমিন
আমি বতর্মান বাংলাদেশের পরিচথতিকে জাহিলিয়াতের সাথে তুলুনা করছি।
অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।
সত্যি দাদা আপনারা আছেন বলেই প্রকৃতির ইতিহাস খুঁজে পাওয়া সম্ভব আর না হয় মানুষ কতটা মিথ্যা গল্প বলে মানুষকে মানুষকে ফাঁসিতে ঝুলানো হতো একমাত্র আল্লাহই জানে
You have explained everything in an amazing way. Sob e Alo adharer khela.
অসংখ্য ধন্যবাদ
স্যার
জ্ঞান ভান্ডারের মহাসমুদ্র পিনাকী ভট্টাচার্য কে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
অনেক তথ্যবহুল ভিডিও
😭😭😭😭😭😭😭আল্লাহ তুমি দেশ তাকে ষড়যন্ত্রকারীর হাত থেকে রক্ষা করো ।আমিন ।
আমিন