ভাই এ বিষয়ে যেহেতু কয়েকটা মত্ পাওয়া যায়, সেহেতু আপনার যুক্তিতে যেটা গ্রহণ যোগ্য সেটা মানতেই পারেন, আমর মতটি আপনার অযুক্তি মত না হওয়ায় না মানলে যেমন আপনি যুক্তির কাছে বাতিল না, অনুরূপ ভাবে আপনরটাও আমার নিকট গ্রহণ যোগ্য না হওয়ায় না মানলে আমাকেও বাতিল, গুমরাহ ওহাবী নজদি এসব বলা যাবেনা, প্রথম সৃষ্টির ব্যপারে নবী সঃ এর নুরের উল্লেখ যেমন পাওয়া যায়, ক্বলমের উল্লেখও পাওয়া যায় এবং আল্লাহর আরশের উল্লেখও পাওয়া যায়, কিন্তু আমরা এতই নিচে নেমে যাচ্ছি যে, নিজের মতের বিপক্ষে যার মত যাবে তাকে সজ্যই করতে পারছিনা আমরা, অনেক শত শত বিষয় নিয়ে সাহাবায়ে কেরাম গনদের মধ্যেও মতপার্থক্য ছিল, কিন্তু তারা কেউ কসউকে কাফের, জালেম, ও বাতিল বলে আখ্যায়িত করননি কখনোই, তিনটা মতের মধ্য আমার নিকট যুক্তি সংগত হচ্ছে আল্লাহর আর্শ, এখন আপনার নিকট যা যুক্তি মনে হবে তাই আপনি মেনে নিলে, তার জন্য আপনাকে যে বাতিল ও জাহেল আখ্যায়িত করবে সেই হচ্ছে জ্ঞানহীন, ধন্যবাদ ভাই আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে সঠিক বুজ দান করুন আমিন,
সঠিক বলেছেন জিহাদি। কোরানের আলোকে তাফসীরে সুরা যুখরুফের ৮১ নং আয়াত- قُلْ إِنْ كَانَ لِلرَّحْمَنِ وَلَدٌ فَأَنَا أَوَّلُ الْعَابِدِينَ -‘‘হে হাবিব! আপনি বলুন দয়াময় আল্লাহর যদি কোন সন্তান হতো তাহলে ইবাদাতকারীদের মধ্যে আমিই সর্ব প্রথম তার ইবাদত করতাম।’’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় ইসমাঈল হাক্কী (رحمة الله) একটি হাদিস উল্লেখ করেন এভাবে- قَالَ جَعْفَرْ الصَادِقْ رَضِى الله عَنْهُ أَوَّلُ مَا خَلَقَ اللهُ نُوْرِ مُحَمَّد صلى الله عليه وسلم قَبْلَ كُل شىء -‘‘হযরত ইমাম জাফর সাদেক (رضي الله عنه) বর্নণা করেন, সকল কিছুর পূর্বে আল্লাহ ‘নূরে মুহাম্মাদী’ কে সৃষ্টি করেছেন।’’ ➤ইসমাঈল হাক্কী :তাফসীরে রূহুল বায়ান : ৮/৩৯৬ পৃষ্ঠা,সুরা যুখরুফ, আয়াত ৮১ হাদীস এর আলোকে ❏ এ বিষয়ে একটি হাদিস ইমাম বায়হাকী (رحمة الله)সহ আরও অনেকে সংকলন করেন- عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: لَمَّا خَلَقَ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ آدَمَ خَيَّرَ لِآدَمَ بَنِيهِ، فَجَعَلَ يَرَى فَضَائِلَ بَعْضِهِمْ عَلَى بَعْضٍ، قَالَ: فَرَآنِي نُورًا سَاطِعًا فِي أَسْفَلِهِمْ، فَقَالَ: يَا رَبِّ مَنْ هَذَا؟ قَالَ: هَذَا ابْنُكَ أَحْمَدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ هُوَ الْأَوَّلُ وَالْآخَرُ وَهُوَ أَوَّلُ شَافِعٍ -‘‘হযরত আবু হুরায়রা (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত। রাসূল (ﷺ) ইরশাদ করেন, যখন আল্লাহ্ তা‘য়ালা হযরত আদম (عليه السلام) কে সৃষ্টি করলেন, তখন তাকে তার সন্তান-সন্ততি দেখালেন। হযরত আদম (عليه السلام) তাদের পারস্পরিক শ্রেষ্ঠত্ব নিরীক্ষা করতে থাকেন। অবশেষে তিনি একটি চমকদার নূর দেখতে পেয়ে জিজ্ঞাসা করলেন : হে পরওয়ারদিগার! এ কার নূর? তিনি ইরশাদ করলেন, এ তোমার আওলাদ আহমদ (ﷺ)। তিনি (সৃষ্টিতে) প্রথম এবং প্রেরণের দিক থেকে (সকল নবীদের) শেষে, হাশরের ময়দানে তিনিই সর্বপ্রথম শাফায়াতকারী হবেন।’’ (ইমাম বায়হাকী, দালায়েলুল নবুয়ত, ৫/৪৮৩ পৃ. দারুল কুতুব ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, ইমাম সুয়ূতী : খাসায়েসুল কোবরা : ১/৭০ পৃ. হা/১৭৩, আল্লামা ইমাম ইবনে আসাকির : তারিখে দামেস্ক : ৭/৩৯৪-৩৯৫ পৃ. দারুল ফিকর ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, লেবানন, ইমাম জুরকানী, শারহুল মাওয়াহেব, ১/৪৩ পৃ., দারুল ফিকর ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, লেবানন, মুত্তাকী হিন্দী : কানযুল উম্মাল : ১১/৪৩৭ পৃ. হা/৩২০৫৬, আবূ সা‘দ খরকুশী নিশাপুরী, শরফুল মুস্তফা, ৪/২৮৫ পৃ., ইমাম কাস্তাল্লানী, মাওয়াহেবে লাদুন্নীয়া, ১/৪৯ পৃ., ইমাম দিয়ার বকরী, তারীখুল খামীস, ১/৪৫ পৃ., সার্রাজ, হাদিসাহ, হাদিস নং.২৬২৮, ইবনে হাজার আসকালানী, আল-মুখালিসিয়্যাত, ৩/২০৭ পৃ.হা/২৩৪০, সালিম জার্রার, আল-ইমা ইলা যাওয়াইদ, ৬/৪৭৮ পৃ. হা/৬০৮৩, ইবনে সালেহ শামী, সবলুল হুদা ওয়ার রাশাদ, ১/৭১ পৃ., ইফরাকী, মুখতাসারে তারীখে দামেস্ক, ২/১১১ পৃ.) এ হাদিস থেকে স্পষ্ট প্রমাণিত হল স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা মহান রব্বুল আ‘লামীন রাসূল (ﷺ)-এর কে সকল সৃষ্টির প্রথম বলে ঘোষণা দিয়েছেন, তারপরও যারা এর বিপরীতমুখি আক্বিদা অন্তরে ধারণ করেন তাদের আক্বিদা-ঈমান কতটুকু গ্রহণযোগ্য তার চিন্তার বিষয়, পাঠকবর্গ! যারা আল্লাহর বিপরীত কথা বলে সহজেই বুঝা যায় সৃষ্টিকর্তাকেও তারা ভয় করে না, যে আলেম দাবীদার অথচ আল্লাহকে ভয় করে না সে কি নিজেকে আলেম দাবী করতে পারে! এ হাদিসটির সনদটি সহীহ তাতে কোনো সন্দেহ নেই। ❏ এমনকি আহলে হাদিসদের তথাকথিত ইমাম নাসিরুদ্দীন আলবানী (১৯৯৯ খৃ.) এ সনদটি প্রসঙ্গে লিখেন- قلت: وهذا إسناد حسن؛ رجاله كلهم ثقات رجال البخاري -‘‘আমি (আলবানী) বলছি, এই হাদিসের সনদ ‘হাসান’, এর সকল বর্ণনাকারীগণ সহীহ বুখারীর বর্ণনাকারী ন্যায়।’’ (আলবানী, সিলসিলাতুল আহাদিসুদ্ দ্বঈফাহ, হা/৬৪৮২ এ হাদিসের আলোকে বুঝা যায় যে, মহান রব সব কিছু সৃষ্টির পূর্বে তাঁর হাবিবের নূর মোবারককে সৃষ্টি করেছেন। ❏ বিশ্বের অন্যতম মুহাদ্দিস, হাফেযুল হাদিস, বিখ্যাত হানাফী ফকীহ, আল্লামা মোল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله) তাঁর সুবিখ্যাত গ্রন্থ ‘মিরকাত’ এ উলেখ করেন, قَالَ ابْنُ حَجَرٍ: اخْتَلَفَتِ الرِّوَايَاتُ فِي أَوَّلِ الْمَخْلُوقَاتِ، وَحَاصِلُهَا كَمَا بَيَّنْتُهَا فِي شَرْحِ شَمَائِلِ التِّرْمِذِيِّ أَنَّ أَوَّلَهَا النُّورُ الَّذِي خُلِقَ مِنْهُ - عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ- -، ثُمَّ الْمَاءُ، ثُمَّ الْعَرْشُ -‘‘ইমাম ইবনে হাজার (رحمة الله) বলেন, আদি সৃষ্টি কোন বস্তু তা নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন বর্ণনা রয়েছে, যার সার-সংক্ষেপ আমি শামায়েলে তিরমিযীর ব্যাখ্যা গ্রন্থে আলোচনা করেছি। সর্বপ্রথম সেই নূরকে মহান রব সৃষ্টি করেছেন যে নূর থেকে রাসূল (ﷺ) কে সৃষ্টি করা হয়েছে, তারপর পানি সৃষ্টি করা হয়েছে, তারপর আরশ সৃষ্টি করা হয়েছে (তারপর কলম)।’’ (আল্লামা মোল্লা আলী ক্বারী : মিরকাতুল মাফাতীহ : ১/১৪৮ পৃ. হা/৭৯)
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-বলেন, “সর্বপ্রথম আল্লাহ তা‘আলা কলম সৃষ্টি করে তাকে লেখার আদেশ করেন। কলম বলল, কি লিখব ? তখন আল্লাহ্ বললেন, যা হয়েছে এবং যা হবে তা সবই লিখ। কলম আদেশ অনুযায়ী অনন্তকাল পর্যন্ত সম্ভাব্য সকল ঘটনা ও অবস্থা লিখে দিল।” [মুসনাদে আহমাদ: ৫/৩১৭]
Most authentic Hadith. Almighty Allah has created our prophet(sm) from Noor. All most of all Islamic scholars acknowledged and undisputedly find this Hadith as true. Almighty Allah can do what Allah wants.
حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ مُسَافِرٍ الْهُذَلِيُّ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَسَّانَ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ رَبَاحٍ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ أَبِي عَبْلَةَ، عَنْ أَبِي حَفْصَةَ، قَالَ قَالَ عُبَادَةُ بْنُ الصَّامِتِ لاِبْنِهِ يَا بُنَىَّ إِنَّكَ لَنْ تَجِدَ طَعْمَ حَقِيقَةِ الإِيمَانِ حَتَّى تَعْلَمَ أَنَّ مَا أَصَابَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُخْطِئَكَ وَمَا أَخْطَأَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُصِيبَكَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " إِنَّ أَوَّلَ مَا خَلَقَ اللَّهُ الْقَلَمَ فَقَالَ لَهُ اكْتُبْ . قَالَ رَبِّ وَمَاذَا أَكْتُبُ قَالَ اكْتُبْ مَقَادِيرَ كُلِّ شَىْءٍ حَتَّى تَقُومَ السَّاعَةُ " . يَا بُنَىَّ إِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " مَنْ مَاتَ عَلَى غَيْرِ هَذَا فَلَيْسَ مِنِّي " . আবূ হাফসাহ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, একদা ‘উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) তার ছেলেকে বললেন, হে আমার প্রিয় পুত্র! তুমি ততোক্ষণ পর্যন্ত প্রকৃত ঈমানের স্বাদ পাবে না যতোক্ষণ না তুমি জানতে পারবে “যা তোমার উপর ঘটেছে তা ভুলেও এড়িয়ে যাওয়ার ছিল না। পক্ষান্তরে, যা এড়িয়ে গেছে তা তোমার উপর ভুলেও ঘটবার ছিল না। আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ মহান আল্লাহ সর্বপ্রথম যে বস্তু সৃষ্টি করেছেন তা হচ্ছে কলম। অতঃপর তিনি তাকে বললেন, লিখো! কলম বললো, হে রব! কি লিখবো? তিনি বললেন, ক্বিয়ামাত সংঘটিত হওয়া পর্যন্ত প্রত্যেক বস্তুর তাক্বদীর লিখো। হে আমার প্রিয় পুত্র! আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি এরূপ বিশ্বাস ছাড়া মারা যায় সে আমার (উম্মাতের) নয়। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৭০০ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস 👉আশা করি এরপর মাজার পূজারী কে জুতা দিয়ে পিটা বেন🥿🥿🥿
@@mintuislam9953 kolom ta kiser toyri chilo ?? R kolom ke boleche lekho etipurbe ja hoyeche o kiyamont porjonto ja hobe !! Karon sobar age ki sristi hoyeche seta Arash ,r pani o ache !!
সুরা মায়েদা ১৫নং আয়াতে তোমাদের কাছে আল্লাহ পক্ষে এসেছি একটি নুর ও কিতাব এসছে, এর ব্যাখায় তাফসির আব্বাস বলেছেন আল্লাহ পক্ষে এসেছে একটি নুর হয়রত মুহাম্মদ সাঃ যার উপর কুরআন নাযিল হয়েছে
উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) মহানবী (সঃ) বলেছেনঃ 'নিশ্চয় আল্লাহ প্রথম যে জিনিস সৃষ্টি করেন, তা হল কলম। তিনি তাঁকে বললেন, ‘লিখো’। সে বলল, ‘প্রভু! কি লিখব?’ তিনি বললেন, ‘কিয়ামত পর্যন্ত প্র্যত্যেক জিনিসের ভাগ্য লিখো।’ ***আবূ দাউদঃ ৪৭০২, তিরমিযীঃ ২১৫৫।
حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ مُسَافِرٍ الْهُذَلِيُّ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَسَّانَ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ رَبَاحٍ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ أَبِي عَبْلَةَ، عَنْ أَبِي حَفْصَةَ، قَالَ قَالَ عُبَادَةُ بْنُ الصَّامِتِ لاِبْنِهِ يَا بُنَىَّ إِنَّكَ لَنْ تَجِدَ طَعْمَ حَقِيقَةِ الإِيمَانِ حَتَّى تَعْلَمَ أَنَّ مَا أَصَابَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُخْطِئَكَ وَمَا أَخْطَأَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُصِيبَكَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " إِنَّ أَوَّلَ مَا خَلَقَ اللَّهُ الْقَلَمَ فَقَالَ لَهُ اكْتُبْ . قَالَ رَبِّ وَمَاذَا أَكْتُبُ قَالَ اكْتُبْ مَقَادِيرَ كُلِّ شَىْءٍ حَتَّى تَقُومَ السَّاعَةُ " . يَا بُنَىَّ إِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " مَنْ مَاتَ عَلَى غَيْرِ هَذَا فَلَيْسَ مِنِّي " . আবূ হাফসাহ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, একদা ‘উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) তার ছেলেকে বললেন, হে আমার প্রিয় পুত্র! তুমি ততোক্ষণ পর্যন্ত প্রকৃত ঈমানের স্বাদ পাবে না যতোক্ষণ না তুমি জানতে পারবে “যা তোমার উপর ঘটেছে তা ভুলেও এড়িয়ে যাওয়ার ছিল না। পক্ষান্তরে, যা এড়িয়ে গেছে তা তোমার উপর ভুলেও ঘটবার ছিল না। আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ মহান আল্লাহ সর্বপ্রথম যে বস্তু সৃষ্টি করেছেন তা হচ্ছে কলম। অতঃপর তিনি তাকে বললেন, লিখো! কলম বললো, হে রব! কি লিখবো? তিনি বললেন, ক্বিয়ামাত সংঘটিত হওয়া পর্যন্ত প্রত্যেক বস্তুর তাক্বদীর লিখো। হে আমার প্রিয় পুত্র! আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি এরূপ বিশ্বাস ছাড়া মারা যায় সে আমার (উম্মাতের) নয়। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৭০০ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস 👉আশা করি এরপর মাজার পূজারী কে জুতা দিয়ে পিটা বেন🥿🥿🥿
আমি সৌদি থাকে বলছি যেকোনো বিষয়ের দলিল দিতে হলে প্রথমে ক্বোআন থেকে এরপর হাদিস থেকে। ক্বোর আন হলো আল্লাহর অকাইট্য বিধান আর এই বিধান থেকে দলিল হলো র্সবপ্রথম সৃষ্টি কলম ক্বোরআন থেকে সমাধান পাওয়া গেলে হাদিস দেখার প্রয়োজন নাই।
حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ مُسَافِرٍ الْهُذَلِيُّ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَسَّانَ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ رَبَاحٍ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ أَبِي عَبْلَةَ، عَنْ أَبِي حَفْصَةَ، قَالَ قَالَ عُبَادَةُ بْنُ الصَّامِتِ لاِبْنِهِ يَا بُنَىَّ إِنَّكَ لَنْ تَجِدَ طَعْمَ حَقِيقَةِ الإِيمَانِ حَتَّى تَعْلَمَ أَنَّ مَا أَصَابَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُخْطِئَكَ وَمَا أَخْطَأَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُصِيبَكَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " إِنَّ أَوَّلَ مَا خَلَقَ اللَّهُ الْقَلَمَ فَقَالَ لَهُ اكْتُبْ . قَالَ رَبِّ وَمَاذَا أَكْتُبُ قَالَ اكْتُبْ مَقَادِيرَ كُلِّ شَىْءٍ حَتَّى تَقُومَ السَّاعَةُ " . يَا بُنَىَّ إِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " مَنْ مَاتَ عَلَى غَيْرِ هَذَا فَلَيْسَ مِنِّي " . আবূ হাফসাহ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, একদা ‘উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) তার ছেলেকে বললেন, হে আমার প্রিয় পুত্র! তুমি ততোক্ষণ পর্যন্ত প্রকৃত ঈমানের স্বাদ পাবে না যতোক্ষণ না তুমি জানতে পারবে “যা তোমার উপর ঘটেছে তা ভুলেও এড়িয়ে যাওয়ার ছিল না। পক্ষান্তরে, যা এড়িয়ে গেছে তা তোমার উপর ভুলেও ঘটবার ছিল না। আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ মহান আল্লাহ সর্বপ্রথম যে বস্তু সৃষ্টি করেছেন তা হচ্ছে কলম। অতঃপর তিনি তাকে বললেন, লিখো! কলম বললো, হে রব! কি লিখবো? তিনি বললেন, ক্বিয়ামাত সংঘটিত হওয়া পর্যন্ত প্রত্যেক বস্তুর তাক্বদীর লিখো। হে আমার প্রিয় পুত্র! আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি এরূপ বিশ্বাস ছাড়া মারা যায় সে আমার (উম্মাতের) নয়। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৭০০ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস 👉আশা করি এরপর মাজার পূজারী কে জুতা দিয়ে পিটা বেন🥿🥿🥿
কোনো হাদীসে প্রথম সৃস্টি কলমের কথা আসছে।اول ما خلق الله القم আর নবীর ব্যাপারে انا نبي والادم بين الماء والتين হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেন আমি তখনকার নবী যখন আদম আঃ মাটি এবং কাদায় মিশ্রিত ছিল। আর قل انما انا بشر مثلكم এই আয়াতের দ্বারা আল্লাহতালা নবীকে স্পষ্ট আদেশ দিয়েছেন হে নবী আপনি বলেদিন আমি তোমাদের মতই মানুষ। মানুষ তো নুরের ফেরেস্তাদের চেয়েও শ্রেষ্ট,যখন সে আল্লাহর হুকুমের অনুগত হয়েযায়। আর রাসূল সাঃ হলেন আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ আনুগত্যকারী বান্দা। ফেরেশ্তাদের হেদায়েতের জন্যতো নবী রাসুল দরকার হয়না। কারণ তাদের গুনাহ করে গোমরাহ হবার অবকাশ নেই যার কারণে তাদের হেদায়েতের জন্য নবী রাসূল পাঠাইতে হবে। এইজন্য মানুষের হেদায়েতের জন্য মনুষ্য জাতি হতেই আল্লাহ হেদায়েতের জন্য নবী রাসূল পাঠিয়েছেন। অন্য আয়াতেও উল্লেখ হয়েছে "তোমমাদের মাঝে তোমাদের থেকেই আমি এক রাসূল প্রেরণ করেছি"। রাসূল সাঃ এর মানুষ হওয়া সম্পর্কে স্পষ্ট কোরআনের আয়াত বিদ্বমান থাকতে সে বিষয়ে হাদীস গ্রহনযোগ্য নয়? তবে কোরানের অন্যান্য আয়াতে যে নুরের কথা উল্লেখ করা হয়েছে তাতে রাসূল "হেদায়েতের নূর" বা আলোকবর্তিকা উদ্দেশ্য। দালায়েলুন্নবুয়্যাহ এর উক্ত হাদীসটি এই ব্যখ্যারই অন্তর্গত। নয়তো কোরানের সুস্পষ্ট আয়াতের বিরুদ্ধ হয়ে যায়। যার যেখানে নূরের কথা আসছে সেখানে রাসূল সাঃ অবকামগত দিক থেকে নূরের নয় বরং তিনি হেদায়েতের নূর। তাতে কোরান হাদীসের বর্ণনার কোনও বৈপরিত্য থাকেনা। এছাড়া সন্মানের জন্যইতো রাসূল নূরের তৈরী বলতে চান? আল্লাহ যাকে চান তাকেই সর্বোচ্চ সন্মানিত করতে পারেন, তিনি এক মুষ্টি মাটিকে ঈমান দিয়ে সর্বোচ্চ সন্মান দিয়ে দিয়েছেন। এই জন্য আল্লাহর দেয়া সন্মানের কারনেই মাটিরমানুষ হয়েও রাসুল আল্লাহর পরে সর্বশ্রেষ্ঠ। রাসূল সাঃ কে আমাদের মানুষ্য জাতি থেকে সরিয়ে কেন আমাদের মানুষ্য জাতি সত্বাটাকে খাটো করছেন? আমাদের তার উম্মত হওয়ার ফজিলতকে নূর ও মানুষের বিভেদ রেখা টেনে রাসুলেরই দল থেকে আলাদা করার হীন চেষ্টা করেছেন?
ঐ বেটা! নবিজী মানষ নয় এটা কি জিহাদী সাহেব একবারও বলেছেন? তুই অযথা বকবক করলি কেন? আর তুই যে বললি "কোরআন থাকতে হাদীস গ্রহনযোগ্য নয়" এটা কোনো মুমিন মোসলমানের কথা হতে পারে? কেননা নবিজীর কথা মানেই আল্লাহ'র কথা। আর আল্লাহ্ পাক নিজেই কোরআনে বলে দিয়েছেন "ওমা ইয়ানত্বিকু আ'নিল হাওয়া,,,,,,,।" রাসূল সঃ নিজ থেকে কোনো কথা বলেন না, যা বলেন সবই আল্লাহ'র কথা। অথচ তুই যুক্তি দিয়ে মনগড়া কথা বলছিস। মনে রাখিস যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না, চলে কোরআন-সুন্নাহ, ইজমা-কিয়াসের মানদন্ডে। তাছাড়া নবিজীর সৃষ্টির বিষয়ে অসংখ্য কোরআনের আয়াতও তিনি বলেছেন। তুই পারলে একটা কোরআনের আয়াত অথবা একটা সহীহ হাদীস দিয়ে প্রমান কর নবিজী সরাসরি মাটির সৃষ্টি। তবে আমরা সরাসরি প্রমাণ করবো তিনি নূরের মানুষ। আর বিশেষ করে একটা কথা স্মরণ রাখিস- কোনো ব্যক্তি বিশেষের কথায় কান না দিয়ে ভালো করে মূল কিতাবগুলো স্ট্যাডি কর। তবেই বুঝবি ই'লেমের গভীরতা কতটুকু। দেখবি অতীতের পঁচা ধারণাগুলো উল্টে যাবে।
@Rahmat ullah..বাহ!!ইমাম মোল্লা আলী ক্বারী আর ইমাম বায়হাকীর থেকে আপনি বড় ইমাম হয়ে গেলেন।অসাধারণ...তা ভাই আপনি নিশ্চয় ৩/৪ লক্ষ হাদিস মুখস্ত পারেন।আমি আপনার সাথে দেখা করতে চাই ভাই।কারণ এত বড় ইমাম আমাদের বাংলাদেশের আছে আর তার সান্নিধ্য না পেলেতো দুর্ভাগা হয়ে যাব।একটু আপনার হাদিসের এলেম দেখার সাধ জাগছে ভাই।
@@samiulkarim7300 সুরা মারিয়াম আয়াত ১৭ তেও আল্লাহ জিবরাইল আঃ কে মানব রুপে পাঠিয়েছেন,,,বাশার রূপে ﴿فَاتَّخَذَتْ مِن دُونِهِمْ حِجَابًا فَأَرْسَلْنَا إِلَيْهَا رُوحَنَا فَتَمَثَّلَ لَهَا بَشَرًا سَوِيًّا﴾ ১৭) এবং পর্দা টেনে তাদের থেকে নিজেকে আড়াল করে নিয়েছিল৷ এ অবস্থায় আমি তার কাছে নিজের রূহকে অর্থাৎ(ফেরেশতাকে)পাঠালাম এবং সে তার সামনে একটি পূর্ণ মানবিক কায়া নিয়ে হাযির হলো৷ মানব রূপে আসলেই যদি মাটির হয়ে যায় তাইলে জিবরাইল আঃ ও মাটির।😂😂 যা অসম্ভব।
حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ مُسَافِرٍ الْهُذَلِيُّ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَسَّانَ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ رَبَاحٍ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ أَبِي عَبْلَةَ، عَنْ أَبِي حَفْصَةَ، قَالَ قَالَ عُبَادَةُ بْنُ الصَّامِتِ لاِبْنِهِ يَا بُنَىَّ إِنَّكَ لَنْ تَجِدَ طَعْمَ حَقِيقَةِ الإِيمَانِ حَتَّى تَعْلَمَ أَنَّ مَا أَصَابَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُخْطِئَكَ وَمَا أَخْطَأَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُصِيبَكَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " إِنَّ أَوَّلَ مَا خَلَقَ اللَّهُ الْقَلَمَ فَقَالَ لَهُ اكْتُبْ . قَالَ رَبِّ وَمَاذَا أَكْتُبُ قَالَ اكْتُبْ مَقَادِيرَ كُلِّ شَىْءٍ حَتَّى تَقُومَ السَّاعَةُ " . يَا بُنَىَّ إِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " مَنْ مَاتَ عَلَى غَيْرِ هَذَا فَلَيْسَ مِنِّي " . আবূ হাফসাহ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, একদা ‘উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) তার ছেলেকে বললেন, হে আমার প্রিয় পুত্র! তুমি ততোক্ষণ পর্যন্ত প্রকৃত ঈমানের স্বাদ পাবে না যতোক্ষণ না তুমি জানতে পারবে “যা তোমার উপর ঘটেছে তা ভুলেও এড়িয়ে যাওয়ার ছিল না। পক্ষান্তরে, যা এড়িয়ে গেছে তা তোমার উপর ভুলেও ঘটবার ছিল না। আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ মহান আল্লাহ সর্বপ্রথম যে বস্তু সৃষ্টি করেছেন তা হচ্ছে কলম। অতঃপর তিনি তাকে বললেন, লিখো! কলম বললো, হে রব! কি লিখবো? তিনি বললেন, ক্বিয়ামাত সংঘটিত হওয়া পর্যন্ত প্রত্যেক বস্তুর তাক্বদীর লিখো। হে আমার প্রিয় পুত্র! আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি এরূপ বিশ্বাস ছাড়া মারা যায় সে আমার (উম্মাতের) নয়। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৭০০ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস 👉আশা করি এরপর মাজার পূজারী কে জুতা দিয়ে পিটা বেন🥿🥿🥿
গ্রন্থঃ সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ৩৫/ সুন্নাহ (كتاب السنة) হাদিস নম্বরঃ ৪৬২৫ ১৭. তাকদীর সম্পর্কে। ৪৬২৫. উছমান ইবন আবূ শায়বা (রহঃ) ........ আবূ যার এবং আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তারা বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সাহাবীদের সাথে বসতেন, তখন কোন অচেনা লোক সেখানে আসলে, জিজ্ঞাসা না করা পর্যন্ত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে চিনতে পারতো না। এ জন্য আমরা মনে করি, তাঁর বসার জন্য একটি বিশেষ স্থান নির্ধারিত করা দরকার, যাতে অচেনা লোক সহজেই তাঁকে চিনতে পারে। এরপর আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর জন্য একটি চত্বর তৈরী করি, যেখানে তিনি বসতেন এবং আমরা তাঁর চারপাশে বসতাম। এরপর পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরুপ বর্ণিত হয়েছে যে, জনৈক ব্যক্তি আসে-যার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। তিনি এসে মজলিসের এক পাশ হতে সালাম দিয়ে বলেনঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনার প্রতি সালাম। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার সালামের জবাব দেন। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) www.hadithbd.com/share.php?hid=36731
সব' প্রথম আল্লাহর রাসুল সাঃ কে সৃষ্টি করেছেন,আল্লাহ নিজে আদম আঃ ছালামকে বলেছেন; যে যদি আমি রাসূল সাঃ কে সৃষ্টি না করতাম,তবে আমি তুমি আদমকে সৃস্টি করতামনা;হাদিস দারা প্রমাবিত হবার পরেও সৌদির শিয়া অনুসারিরা এ কথা অবিশ্বাস করে ; আআল্লাহকে ও অবিশ্বাস কাফেরদের;রাসূল সাঃ কে মেনে নিতে পারেনা,এজিদে নিয়ে জাবে এদের জান্নাতে;এদের ধারনা কেই এরা প্রধান্য দেয়,কম দামি কওমেরা,রাসূল সাঃ নুরের তৈরি নাহলেই যেনো বেশি ফায়দা; অথচ এক মাত্র আদম ই হলো,এক মাত্র মাটির তৈরি মানুষ; আর সমস্ত মখলুকাত বিয'হতে সৃষ্টি দেখেও বোঝেনা;এমন ইমান শূণ্য কওমেরা;হাদিস বোঝেনা, আবার কোরানের রুপুক বোঝার সাধ্য আছে এদের?কোন অথে'কি মম'? রাসূল সাঃ কে আল্লাহ বলেছিলেন,যে আপনি যদি উম্মত চান?তবে দুনিয়ায়।যেতে হবে মানুষের গভে' মানুষ রুপে; আর না যেতে চাইলে জান্নাতেই চিরকাল থাকবেন; রাসূল সাঃ ভেবে দেখলেন তিনি যদি কস্ট সিকার না করেন, উম্মত সকলে জাহান্নামে চলে যাবে;কারন সকল নবীর কাজ ছিলো দিনের দাওয়াত দেয়া,কিন্তু আমল রাসূল সাঃ দায়িত্ব ; আমল ছারা রাসূল সাঃ উম্মত কেউ জান্নাতে যেতে পারবেনা;তাই নুরের নবি রাসূল সাঃ কে মানুষ হয়ে জন্ম গ্রহনের মাধ্যমে পৃথিবীতে আসতে হয়েছিল ;
দাদা। আপনি কলমের হাদিস কোথায় আছে জানতে চেয়েছেন আমি আপনাকে হাদিস নাম্বার দিচ্ছি যাতে করে আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করে আমিন। আপনি প্লে স্টোর থেকে (বাংলা হাদিস) এই এপসটা ডাউনলোড করবেন তারপর এর ভিতর অনেক হাদিসের কিতাব পাবেন। আপনি আবু দাউদ এর ৪৬২৭ এবং তিরমিজির ২১৫৫ নাম্বার হাদিস দুটি দেখবেন সেখানে কলমের কথা বলা হয়েছে ধন্যবাদ
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ মারহাবা মারহাবা আলাউদ্দিন জিহাদি জিন্দাবাদ
ভালো সংবাদ ধন্যবাদ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ সুন্নিয়তের আলো ঘরে ঘরে জ্বালো
ঘরের ভিতরে বাইরে না আসে
আপনাদের আলোচনা শুনলে আসলে সত্যিই মন ভরে যায়।
Right brother
সত্যের আলোকে হাদিস উপস্হাপন করেছেন ছোবাহানল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভাল লাগলো জিহাদী হুজুরের কথা গুলো। জিহাদী হুজুর হক। ওহাবি নজদির চেলারা বাতিল
ভাই এ বিষয়ে যেহেতু কয়েকটা মত্ পাওয়া যায়,
সেহেতু আপনার যুক্তিতে যেটা গ্রহণ যোগ্য সেটা মানতেই পারেন,
আমর মতটি আপনার অযুক্তি মত না হওয়ায় না মানলে যেমন আপনি যুক্তির কাছে বাতিল না,
অনুরূপ ভাবে আপনরটাও আমার নিকট গ্রহণ যোগ্য না হওয়ায় না মানলে আমাকেও বাতিল, গুমরাহ ওহাবী নজদি এসব বলা যাবেনা,
প্রথম সৃষ্টির ব্যপারে নবী সঃ এর নুরের উল্লেখ যেমন পাওয়া যায়,
ক্বলমের উল্লেখও পাওয়া যায়
এবং আল্লাহর আরশের উল্লেখও পাওয়া যায়,
কিন্তু আমরা এতই নিচে নেমে যাচ্ছি যে,
নিজের মতের বিপক্ষে যার মত যাবে তাকে সজ্যই করতে পারছিনা আমরা,
অনেক শত শত বিষয় নিয়ে সাহাবায়ে কেরাম গনদের মধ্যেও মতপার্থক্য ছিল,
কিন্তু তারা কেউ কসউকে কাফের, জালেম, ও বাতিল বলে আখ্যায়িত করননি কখনোই,
তিনটা মতের মধ্য আমার নিকট যুক্তি সংগত হচ্ছে আল্লাহর আর্শ,
এখন আপনার নিকট যা যুক্তি মনে হবে তাই আপনি মেনে নিলে, তার জন্য আপনাকে যে বাতিল ও জাহেল আখ্যায়িত করবে সেই হচ্ছে জ্ঞানহীন,
ধন্যবাদ ভাই আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে সঠিক বুজ দান করুন আমিন,
@@tahertankskhan1360 কুরআনের অনেক আয়াত দ্বারা প্রমাণিত, নবীজি প্রথম সৃষ্টি।
সঠিক বলেছেন জিহাদি।
কোরানের আলোকে
তাফসীরে সুরা যুখরুফের ৮১ নং আয়াত-
قُلْ إِنْ كَانَ لِلرَّحْمَنِ وَلَدٌ فَأَنَا أَوَّلُ الْعَابِدِينَ
-‘‘হে হাবিব! আপনি বলুন দয়াময় আল্লাহর যদি কোন সন্তান হতো তাহলে ইবাদাতকারীদের মধ্যে আমিই সর্ব প্রথম তার ইবাদত করতাম।’’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় ইসমাঈল হাক্কী (رحمة الله) একটি হাদিস উল্লেখ করেন এভাবে-
قَالَ جَعْفَرْ الصَادِقْ رَضِى الله عَنْهُ أَوَّلُ مَا خَلَقَ اللهُ نُوْرِ مُحَمَّد صلى الله عليه وسلم قَبْلَ كُل شىء
-‘‘হযরত ইমাম জাফর সাদেক (رضي الله عنه) বর্নণা করেন, সকল কিছুর পূর্বে আল্লাহ ‘নূরে মুহাম্মাদী’ কে সৃষ্টি করেছেন।’’
➤ইসমাঈল হাক্কী :তাফসীরে রূহুল বায়ান : ৮/৩৯৬ পৃষ্ঠা,সুরা যুখরুফ, আয়াত ৮১
হাদীস এর আলোকে
❏ এ বিষয়ে একটি হাদিস ইমাম বায়হাকী (رحمة الله)সহ আরও অনেকে সংকলন করেন-
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: لَمَّا خَلَقَ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ آدَمَ خَيَّرَ لِآدَمَ بَنِيهِ، فَجَعَلَ يَرَى فَضَائِلَ بَعْضِهِمْ عَلَى بَعْضٍ، قَالَ: فَرَآنِي نُورًا سَاطِعًا فِي أَسْفَلِهِمْ، فَقَالَ: يَا رَبِّ مَنْ هَذَا؟ قَالَ: هَذَا ابْنُكَ أَحْمَدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ هُوَ الْأَوَّلُ وَالْآخَرُ وَهُوَ أَوَّلُ شَافِعٍ
-‘‘হযরত আবু হুরায়রা (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত। রাসূল (ﷺ) ইরশাদ করেন, যখন আল্লাহ্ তা‘য়ালা হযরত আদম (عليه السلام) কে সৃষ্টি করলেন, তখন তাকে তার সন্তান-সন্ততি দেখালেন। হযরত আদম (عليه السلام) তাদের পারস্পরিক শ্রেষ্ঠত্ব নিরীক্ষা করতে থাকেন। অবশেষে তিনি একটি চমকদার নূর দেখতে পেয়ে জিজ্ঞাসা করলেন : হে পরওয়ারদিগার! এ কার নূর? তিনি ইরশাদ করলেন, এ তোমার আওলাদ আহমদ (ﷺ)। তিনি (সৃষ্টিতে) প্রথম এবং প্রেরণের দিক থেকে (সকল নবীদের) শেষে, হাশরের ময়দানে তিনিই সর্বপ্রথম শাফায়াতকারী হবেন।’’
(ইমাম বায়হাকী, দালায়েলুল নবুয়ত, ৫/৪৮৩ পৃ. দারুল কুতুব ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, ইমাম সুয়ূতী : খাসায়েসুল কোবরা : ১/৭০ পৃ. হা/১৭৩, আল্লামা ইমাম ইবনে আসাকির : তারিখে দামেস্ক : ৭/৩৯৪-৩৯৫ পৃ. দারুল ফিকর ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, লেবানন, ইমাম জুরকানী, শারহুল মাওয়াহেব, ১/৪৩ পৃ., দারুল ফিকর ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, লেবানন, মুত্তাকী হিন্দী : কানযুল উম্মাল : ১১/৪৩৭ পৃ. হা/৩২০৫৬, আবূ সা‘দ খরকুশী নিশাপুরী, শরফুল মুস্তফা, ৪/২৮৫ পৃ., ইমাম কাস্তাল্লানী, মাওয়াহেবে লাদুন্নীয়া, ১/৪৯ পৃ., ইমাম দিয়ার বকরী, তারীখুল খামীস, ১/৪৫ পৃ., সার্রাজ, হাদিসাহ, হাদিস নং.২৬২৮, ইবনে হাজার আসকালানী, আল-মুখালিসিয়্যাত, ৩/২০৭ পৃ.হা/২৩৪০, সালিম জার্রার, আল-ইমা ইলা যাওয়াইদ, ৬/৪৭৮ পৃ. হা/৬০৮৩, ইবনে সালেহ শামী, সবলুল হুদা ওয়ার রাশাদ, ১/৭১ পৃ., ইফরাকী, মুখতাসারে তারীখে দামেস্ক, ২/১১১ পৃ.)
এ হাদিস থেকে স্পষ্ট প্রমাণিত হল স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা মহান রব্বুল আ‘লামীন রাসূল (ﷺ)-এর কে সকল সৃষ্টির প্রথম বলে ঘোষণা দিয়েছেন, তারপরও যারা এর বিপরীতমুখি আক্বিদা অন্তরে ধারণ করেন তাদের আক্বিদা-ঈমান কতটুকু গ্রহণযোগ্য তার চিন্তার বিষয়, পাঠকবর্গ! যারা আল্লাহর বিপরীত কথা বলে সহজেই বুঝা যায় সৃষ্টিকর্তাকেও তারা ভয় করে না, যে আলেম দাবীদার অথচ আল্লাহকে ভয় করে না সে কি নিজেকে আলেম দাবী করতে পারে!
এ হাদিসটির সনদটি সহীহ তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
❏ এমনকি আহলে হাদিসদের তথাকথিত ইমাম নাসিরুদ্দীন আলবানী (১৯৯৯ খৃ.) এ সনদটি প্রসঙ্গে লিখেন-
قلت: وهذا إسناد حسن؛ رجاله كلهم ثقات رجال البخاري
-‘‘আমি (আলবানী) বলছি, এই হাদিসের সনদ ‘হাসান’, এর সকল বর্ণনাকারীগণ সহীহ বুখারীর বর্ণনাকারী ন্যায়।’’ (আলবানী, সিলসিলাতুল আহাদিসুদ্ দ্বঈফাহ, হা/৬৪৮২
এ হাদিসের আলোকে বুঝা যায় যে, মহান রব সব কিছু সৃষ্টির পূর্বে তাঁর হাবিবের নূর মোবারককে সৃষ্টি করেছেন।
❏ বিশ্বের অন্যতম মুহাদ্দিস, হাফেযুল হাদিস, বিখ্যাত হানাফী ফকীহ, আল্লামা মোল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله) তাঁর সুবিখ্যাত গ্রন্থ ‘মিরকাত’ এ উলেখ করেন,
قَالَ ابْنُ حَجَرٍ: اخْتَلَفَتِ الرِّوَايَاتُ فِي أَوَّلِ الْمَخْلُوقَاتِ، وَحَاصِلُهَا كَمَا بَيَّنْتُهَا فِي شَرْحِ شَمَائِلِ التِّرْمِذِيِّ أَنَّ أَوَّلَهَا النُّورُ الَّذِي خُلِقَ مِنْهُ - عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ- -، ثُمَّ الْمَاءُ، ثُمَّ الْعَرْشُ
-‘‘ইমাম ইবনে হাজার (رحمة الله) বলেন, আদি সৃষ্টি কোন বস্তু তা নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন বর্ণনা রয়েছে, যার সার-সংক্ষেপ আমি শামায়েলে তিরমিযীর ব্যাখ্যা গ্রন্থে আলোচনা করেছি। সর্বপ্রথম সেই নূরকে মহান রব সৃষ্টি করেছেন যে নূর থেকে রাসূল (ﷺ) কে সৃষ্টি করা হয়েছে, তারপর পানি সৃষ্টি করা হয়েছে, তারপর আরশ সৃষ্টি করা হয়েছে (তারপর কলম)।’’ (আল্লামা মোল্লা আলী ক্বারী : মিরকাতুল মাফাতীহ : ১/১৪৮ পৃ. হা/৭৯)
ভারত থেকে হাফেজ ও মোদারেস বলছি ধন্যবাদ আপনাকে হজরত মুফ্তি ও খান সাহেব 🧡💟💚🇮🇳
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-বলেন, “সর্বপ্রথম আল্লাহ তা‘আলা কলম সৃষ্টি করে তাকে লেখার আদেশ করেন। কলম বলল, কি লিখব ? তখন আল্লাহ্ বললেন, যা হয়েছে এবং যা হবে তা সবই লিখ। কলম আদেশ অনুযায়ী অনন্তকাল পর্যন্ত সম্ভাব্য সকল ঘটনা ও অবস্থা লিখে দিল।” [মুসনাদে আহমাদ: ৫/৩১৭]
ভাই হাদিসে আছে যা কিছু হয়েছে অর্থাৎ কলমের আগে অনেক কিছু ছিল। তাই প্রমাণিত যে কলামের আগে অনেক কিছু ছিল যা সবার প্রথম আমার নবী পাকের নুর তৈরি হয়েছিল
আলোচনা এমন হোক, জাহান্নামের যাত্রীরা এ বয়ান শুনে যেন কোরআনের পথে ফিরে যায়। ধন্যবাদ মূফতী সাহেবকে, বলিষ্ঠ কন্ঠে সত্য ইসলাম প্রচার করার জন্য।
Rumon Bhuiyan Lotus এই লোক নিজেই পথ হারা আরেক জনকে কি পথ দেখাবে নবী সাঃ কে নুরের তৈরী বলে
ধন্যবাদ
নবী কিসের তৈরি?
ধন্যবাদ
@@deendeen6697 তুই ত লা মাজহাবি এজিদের অনুসারি
মারহাবা মারহাবা, আপনি আমাদের মুসলিম উম্মাহর অহংকার।
নবী নুর
আল্লাহ হুজুকে হায়াত দান করুন
আল্লাহ কোরানে বলেছেন " আল্লাহ বিধান অনুযায়ী যারা বিচার করে না তারা কাফির " এ নিয়ে মাথা ব্যথা নাই !!!
আল্লাহ আমাদের সঠিক পথেই চলার তৌফিক দেন আমিন ইনশাআল্লাহ চালিয়ে যান
a trick : you can watch series on kaldroStream. Me and my gf have been using it for watching all kinds of movies these days.
@Rhys Jedidiah Definitely, been using kaldroStream for years myself :)
@Rhys Jedidiah Definitely, been watching on kaldrostream for since november myself :D
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভাল লাগলো।
Most authentic Hadith. Almighty Allah has created our prophet(sm) from Noor. All most of all Islamic scholars acknowledged and undisputedly find this Hadith as true. Almighty Allah can do what Allah wants.
মারহাবা মাশাল্লাহ জিহাদী ভাই
আল্লাহ তুমি আমাদের সবাইকে বুজার তৌফিক দিন
মনের হিংসা বাদ দিয়ে সম্পূর্ণ হাদীসের বর্ননা শুন ।
কলম কে কি লিখতে বলছে তা থেকে বুঝা যায়, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুল্লাহ (স:)
حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ مُسَافِرٍ الْهُذَلِيُّ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَسَّانَ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ رَبَاحٍ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ أَبِي عَبْلَةَ، عَنْ أَبِي حَفْصَةَ، قَالَ قَالَ عُبَادَةُ بْنُ الصَّامِتِ لاِبْنِهِ يَا بُنَىَّ إِنَّكَ لَنْ تَجِدَ طَعْمَ حَقِيقَةِ الإِيمَانِ حَتَّى تَعْلَمَ أَنَّ مَا أَصَابَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُخْطِئَكَ وَمَا أَخْطَأَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُصِيبَكَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " إِنَّ أَوَّلَ مَا خَلَقَ اللَّهُ الْقَلَمَ فَقَالَ لَهُ اكْتُبْ . قَالَ رَبِّ وَمَاذَا أَكْتُبُ قَالَ اكْتُبْ مَقَادِيرَ كُلِّ شَىْءٍ حَتَّى تَقُومَ السَّاعَةُ " . يَا بُنَىَّ إِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " مَنْ مَاتَ عَلَى غَيْرِ هَذَا فَلَيْسَ مِنِّي " .
আবূ হাফসাহ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, একদা ‘উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) তার ছেলেকে বললেন, হে আমার প্রিয় পুত্র! তুমি ততোক্ষণ পর্যন্ত প্রকৃত ঈমানের স্বাদ পাবে না যতোক্ষণ না তুমি জানতে পারবে “যা তোমার উপর ঘটেছে তা ভুলেও এড়িয়ে যাওয়ার ছিল না। পক্ষান্তরে, যা এড়িয়ে গেছে তা তোমার উপর ভুলেও ঘটবার ছিল না। আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ মহান আল্লাহ সর্বপ্রথম যে বস্তু সৃষ্টি করেছেন তা হচ্ছে কলম। অতঃপর তিনি তাকে বললেন, লিখো! কলম বললো, হে রব! কি লিখবো? তিনি বললেন, ক্বিয়ামাত সংঘটিত হওয়া পর্যন্ত প্রত্যেক বস্তুর তাক্বদীর লিখো। হে আমার প্রিয় পুত্র! আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি এরূপ বিশ্বাস ছাড়া মারা যায় সে আমার (উম্মাতের) নয়।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৭০০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
👉আশা করি এরপর মাজার পূজারী কে জুতা দিয়ে পিটা বেন🥿🥿🥿
@@mintuislam9953 kolom ta kiser toyri chilo ?? R kolom ke boleche lekho etipurbe ja hoyeche o kiyamont porjonto ja hobe !! Karon sobar age ki sristi hoyeche seta Arash ,r pani o ache !!
আল্লাহু আকবর
মাশাল্লাহ আল্লাহ তায়ালা য়েন হুজুর কে নেক হায়াত দান করেন আমিন
আল্লাহ আপনাকে উত্তম ইলেম দান করুন আমিন
জিন্দাবাদ সকল সুন্নী আলেম জিন্দাবাদ
সুরা মায়েদা ১৫নং আয়াতে তোমাদের কাছে আল্লাহ পক্ষে এসেছি একটি নুর ও কিতাব এসছে, এর ব্যাখায় তাফসির আব্বাস বলেছেন আল্লাহ পক্ষে এসেছে একটি নুর হয়রত মুহাম্মদ সাঃ যার উপর কুরআন নাযিল হয়েছে
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর বয়ান।
Correct discussion
নবী সর্ব প্রথম দলিল:
তাফছিরে বাগভীতে সুরা হাদীদের 3 নং আয়াতের ব্যাখ্যায় নিম্নরুপ বলা হয়েছেঃস্রষ্টাতে আল্লাহ্ প্রথম সৃষ্টিতে নবীজি সর্ব প্রথম তিনি সর্ব শেষ প্রকাশ হয়েছেন মানবরূপে তিনি অদৃশ্য তিনি প্রকাশ।
( ﻫُﻮَ ﺍﻟْﺄَﻭَّﻝُ ﻭَﺍﻟْﺂﺧِﺮُ ﻭَﺍﻟﻈَّﺎﻫِﺮُ ﻭَﺍﻟْﺒَﺎﻃِﻦُ ۖ ﻭَﻫُﻮَ ﺑِﻜُﻞِّ ﺷَﻲْﺀٍ ﻋَﻠِﻴﻢٌ )
ﺍﻟﺤﺪﻳﺪ ( 3 )
( ﻫﻮ ﺍﻷﻭﻝ ﻭﺍﻵﺧﺮ ﻭﺍﻟﻈﺎﻫﺮ ﻭﺍﻟﺒﺎﻃﻦ ) ﻳﻌﻨﻲ ﻫﻮ " ﺍﻷﻭﻝ " ﻗﺒﻞ ﻛﻞ ﺷﻲﺀ ﺑﻼ ﺍﺑﺘﺪﺍﺀ ، ﻛﺎﻥ ﻫﻮ ﻭﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﺷﻲﺀ ﻣﻮﺟﻮﺩﺍ ﻭ " ﺍﻵﺧﺮ " ﺑﻌﺪ ﻓﻨﺎﺀ ﻛﻞ ﺷﻲﺀ ، ﺑﻼ ﺍﻧﺘﻬﺎﺀ ﺗﻔﻨﻰ ﺍﻷﺷﻴﺎﺀ ﻭﻳﺒﻘﻰ ﻫﻮ ، ﻭ " ﺍﻟﻈﺎﻫﺮ " ﺍﻟﻐﺎﻟﺐ ﺍﻟﻌﺎﻟﻲ ﻋﻠﻰ ﻛﻞ ﺷﻲﺀ ﻭ " ﺍﻟﺒﺎﻃﻦ " ﺍﻟﻌﺎﻟﻢ ﺑﻜﻞ ﺷﻲﺀ ، ﻫﺬﺍ ﻣﻌﻨﻰ ﻗﻮﻝ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ .
ﻭﻗﺎﻝ ﻳﻤﺎﻥ : " ﻫﻮ ﺍﻷﻭﻝ " ﺍﻟﻘﺪﻳﻢ ﻭ " ﺍﻵﺧﺮ " ﺍﻟﺮﺣﻴﻢ ﻭ " ﺍﻟﻈﺎﻫﺮ " ﺍﻟﺤﻠﻴﻢ ﻭ " ﺍﻟﺒﺎﻃﻦ " ﺍﻟﻌﻠﻴﻢ .
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺴﺪﻱ : ﻫﻮ ﺍﻷﻭﻝ ﺑﺒﺮﻩ ﺇﺫ ﻋﺮﻓﻚ ﺗﻮﺣﻴﺪﻩ ، ﻭﺍﻵﺧﺮ ﺑﺠﻮﺩﻩ ﺇﺫ ﻋﺮﻓﻚ ﺍﻟﺘﻮﺑﺔ ﻋﻠﻰ ﻣﺎ ﺟﻨﻴﺖ ، ﻭﺍﻟﻈﺎﻫﺮ ﺑﺘﻮﻓﻴﻘﻪ ﺇﺫ ﻭﻓﻘﻚ ﻟﻠﺴﺠﻮﺩ ﻟﻪ ﻭﺍﻟﺒﺎﻃﻦ ﺑﺴﺘﺮﻩ ﺇﺫ ﻋﺼﻴﺘﻪ ﻓﺴﺘﺮ ﻋﻠﻴﻚ .
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺠﻨﻴﺪ : ﻫﻮ ﺍﻷﻭﻝ ﺑﺸﺮﺡ ﺍﻟﻘﻠﻮﺏ ، ﻭﺍﻵﺧﺮ ﺑﻐﻔﺮﺍﻥ ﺍﻟﺬﻧﻮﺏ ، ﻭﺍﻟﻈﺎﻫﺮ ﺑﻜﺸﻒ ﺍﻟﻜﺮﻭﺏ ، ﻭﺍﻟﺒﺎﻃﻦ ﺑﻌﻠﻢ ﺍﻟﻐﻴﻮﺏ . ﻭﺳﺄﻝ ﻋﻤﺮ - ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ - ﻛﻌﺒﺎ ﻋﻦ ﻫﺬﻩ ﺍﻵﻳﺔ ﻓﻘﺎﻝ : ﻣﻌﻨﺎﻫﺎ : ﺇﻥ ﻋﻠﻤﻪ ﺑﺎﻷﻭﻝ ﻛﻌﻠﻤﻪ ﺑﺎﻵﺧﺮ ، ﻭﻋﻠﻤﻪ ﺑﺎﻟﻈﺎﻫﺮ ﻛﻌﻠﻤﻪ ﺑﺎﻟﺒﺎﻃﻦ .
( ﻭﻫﻮ ﺑﻜﻞ ﺷﻲﺀ ﻋﻠﻴﻢ ) ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻘﺎﻫﺮ ، ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻐﻔﺎﺭ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﺪ ، ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﻴﺴﻰ ﺍﻟﺠﻠﻮﺩﻱ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﺳﻔﻴﺎﻥ ، ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺴﻠﻢ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﺠﺎﺝ ، ﺣﺪﺛﻨﻲ ﺯﻫﻴﺮ ﺑﻦ ﺣﺮﺏ ، ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺟﺮﻳﺮ ﻋﻦ ﺳﻬﻴﻞ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺃﺑﻮ ﺻﺎﻟﺢ ﻳﺄﻣﺮﻧﺎ ﺇﺫﺍ ﺃﺭﺍﺩ ﺃﺣﺪﻧﺎ ﺃﻥ ﻳﻨﺎﻡ ﺃﻥ ﻳﻀﻄﺠﻊ ﻋﻠﻰ ﺷﻘﻪ ﺍﻷﻳﻤﻦ ﺛﻢ ﻳﻘﻮﻝ : " ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺭﺏ ﺍﻟﺴﻤﺎﻭﺍﺕ ﻭﺭﺏ ﺍﻷﺭﺽ ﻭﺭﺏ ﺍﻟﻌﺮﺵ ﺍﻟﻌﻈﻴﻢ ﺭﺑﻨﺎ ﻭﺭﺏ ﻛﻞ ﺷﻲﺀ ، ﻓﺎﻟﻖ ﺍﻟﺤﺐ ﻭﺍﻟﻨﻮﻯ ، ﻣﻨﺰﻝ ﺍﻟﺘﻮﺭﺍﺓ ﻭﺍﻹﻧﺠﻴﻞ ﻭﺍﻟﻘﺮﺁﻥ ، ﺃﻋﻮﺫ ﺑﻚ ﻣﻦ ﺷﺮ ﻛﻞ ﺫﻱ ﺷﺮ ﺃﻧﺖ ﺁﺧﺬ ﺑﻨﺎﺻﻴﺘﻪ ، ﺃﻧﺖ ﺍﻷﻭﻝ ﻓﻠﻴﺲ ﻗﺒﻠﻚ ﺷﻲﺀ ، ﻭﺃﻧﺖ ﺍﻵﺧﺮ ﻓﻠﻴﺲ ﺑﻌﺪﻙ ﺷﻲﺀ ﻭﺃﻧﺖ ﺍﻟﻈﺎﻫﺮ ﻓﻠﻴﺲ ﻓﻮﻗﻚ ﺷﻲﺀ ﻭﺃﻧﺖ ﺍﻟﺒﺎﻃﻦ ﻓﻠﻴﺲ ﺩﻭﻧﻚ ﺷﻲﺀ ﺍﻗﺾ ﻋﻨﻲ ﺍﻟﺪﻳﻦ ﻭﺍﻏﻨﻨﻲ ﻣﻦ ﺍﻟﻔﻘﺮ " . ﻭﻛﺎﻥ ﻳﺮﻭﻯ ﺫﻟﻚ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ - ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ .
তাফছিরে কুরতবীতে সুরা হাদীদের 3 নং আয়াতের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছো এভাবেঃ
ﻫُﻮَ ﺍﻟْﺄَﻭَّﻝُ ﻭَﺍﻟْﺂﺧِﺮُ ﻭَﺍﻟﻈَّﺎﻫِﺮُ ﻭَﺍﻟْﺒَﺎﻃِﻦُ ﻭَﻫُﻮَ ﺑِﻜُﻞِّ ﺷَﻲْﺀٍ ﻋَﻠِﻴﻢٌ
ﻗﻮﻟﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ : « ﺳﺒﺢ ﻟﻠﻪ ﻣﺎ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﻤﺎﻭﺍﺕ ﻭﺍﻷﺭﺽ » ﺃﻱ ﻣﺠﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻧﺰﻫﻪ ﻋﻦ ﺍﻟﺴﻮﺀ . ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ : ﺻﻠﻰ ﻟﻠﻪ « ﻣﺎ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﻤﻮﺍﺕ » ﻣﻤﻦ ﺧﻠﻖ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﻼﺋﻜﺔ « ﻭﺍﻷﺭﺽ » ﻣﻦ ﺷﻲﺀ ﻓﻴﻪ ﺭﻭﺡ ﺃﻭﻻ ﺭﻭﺡ ﻓﻴﻪ . ﻭﻗﻴﻞ : ﻫﻮ ﺗﺴﺒﻴﺢ ﺍﻟﺪﻻﻟﺔ . ﻭﺃﻧﻜﺮ ﺍﻟﺰﺟﺎﺝ ﻫﺬﺍ ﻭﻗﺎﻝ : ﻟﻮ ﻛﺎﻥ ﻫﺬﺍ ﺗﺴﺒﻴﺢ ﺍﻟﺪﻻﻟﺔ ﻭﻇﻬﻮﺭ ﺁﺛﺎﺭ ﺍﻟﺼﻨﻌﺔ ﻟﻜﺎﻧﺖ ﻣﻔﻬﻮﻣﺔ، ﻓﻠﻢ ﻗﺎﻝ : « ﻭﻟﻜﻦ ﻻ ﺗﻔﻘﻬﻮﻥ ﺗﺴﺒﻴﺤﻬﻢ » « ﺍﻹﺳﺮﺍﺀ : 44 » ﻭﺇﻧﻤﺎ ﻫﻮ ﺗﺴﺒﻴﺢ ﻣﻘﺎﻝ . ﻭﺍﺳﺘﺪﻝ ﺑﻘﻮﻟﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ : « ﻭﺳﺨﺮﻧﺎ ﻣﻊ ﺩﺍﻭﺩ ﺍﻟﺠﺒﺎﻝ ﻳﺴﺒﺤﻦ » « ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ 79 : » ﻓﻠﻮ ﻛﺎﻥ ﻫﺬﺍ ﺗﺴﺒﻴﺢ ﺩﻻﻟﺔ ﻓﺄﻱ ﺗﺨﺼﻴﺺ ﻟﺪﺍﻭﺩ ؟ ! ﻗﻠﺖ : ﻭﻣﺎ ﺫﻛﺮﻩ ﻫﻮ ﺍﻟﺼﺤﻴﺢ، ﻭﻗﺪ ﻣﻀﻰ ﺑﻴﺎﻧﻪ ﻭﺍﻟﻘﻮﻝ ﻓﻴﻪ ﻓﻲ « ﺍﻹﺳﺮﺍﺀ » ﻋﻨﺪ ﻗﻮﻟﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ : « ﻭﺇﻥ ﻣﻦ ﺷﻲﺀ ﺇﻻ ﻳﺴﺒﺢ ﺑﺤﻤﺪﻩ » « ﺍﻹﺳﺮﺍﺀ 44 : » « ﻭﻫﻮ ﺍﻟﻌﺰﻳﺰ ﺍﻟﺤﻜﻴﻢ » . ﻗﻮﻟﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ : « ﻟﻪ ﻣﻠﻚ ﺍﻟﺴﻤﺎﻭﺍﺕ ﻭﺍﻷﺭﺽ » ﺃﻱ ﺃﻧﻔﺮﺩ ﺑﺬﻟﻚ . ﻭﺍﻟﻤﻠﻚ ﻋﺒﺎﺭﺓ ﻋﻦ ﺍﻟﻤﻠﻚ ﻭﻧﻔﻮﺫ ﺍﻷﻣﺮ ﻓﻬﻮ ﺳﺒﺤﺎﻧﻪ ﺍﻟﻤﻠﻚ ﺍﻟﻘﺎﺩﺭ ﺍﻟﻘﺎﻫﺮ . ﻭﻗﻴﻞ : ﺃﺭﺍﺩ ﺧﺰﺍﺋﻦ ﺍﻟﻤﻄﺮﻭ ﺍﻟﻨﺒﺎﺕ ﻭﺳﺎﺋﺮ ﺍﻟﺮﺯﻕ . « ﻳﺤﻲ ﻭﻳﻤﻴﺖ » ﻳﻤﻴﺖ ﺍﻷﺣﻴﺎﺀ ﻓﻲ ﺍﻟﺪﻧﻴﺎ ﻭﻳﺤﻲ ﺍﻷﻣﻮﺍﺕ ﻟﻠﺒﻌﺚ . ﻭﻗﻴﻞ : ﻳﺤﻴﻲ ﺍﻟﻨﻄﻒ ﻭﻫﻲ ﻣﻮﺍﺕ ﻭﺣﻴﺚ ﺍﻷﺣﻴﺎﺀ . ﻭﻣﻮﺿﻊ « ﻳﺤﻴﻲ ﻭﻳﻤﻴﺖ » ﺭﻓﻊ ﻋﻠﻰ ﻣﻌﻨﻰ ﻭﻫﻮ ﻳﺤﻲ ﻭﻳﻤﻴﺖ . ﻭﻳﺠﻮﺯ ﺃﻥ ﻳﻜﻮﻥ ﻧﺼﺒﺎ ﺑﻤﻌﻨﻰ « ﻟﻪ ﻣﻠﻚ ﺍﻟﺴﻤﻮﺍﺕ ﻭﺍﻷﺭﺽ » ﻣﺤﻴﻴﺎ ﻭﻣﻤﻴﺘﺎ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﺤﺎﻝ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺠﺮﻭﺭ ﻓﻲ « ﻟﻪ » ﻭﺍﻟﺠﺎﺭ ﻋﺎﻣﻼ ﻓﻴﻬﺎ . « ﻭﻫﻮ ﻋﻠﻰ ﻛﻞ ﺷﻲﺀ ﻗﺪﻳﺮ » ﺃﻱ ﻫﻮ ﺍﻟﻠﻪ ﻻ ﻳﻌﺠﺰﻩ ﺷﻲﺀ . ﻗﻮﻟﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ : « ﻫﻮ ﺍﻷﻭﻝ ﻭﺍﻵﺧﺮ ﻭﺍﻟﻈﺎﻫﺮ ﻭﺍﻟﺒﺎﻃﻦ » ﺍﺧﺘﻠﻒ ﻓﻲ ﻣﻌﺎﻧﻲ ﻫﺬﻩ ﺍﻷﺳﻤﺎﺀ ﻭﻗﺪ ﺑﻴﻨﺎﻫﺎ ﻓﻲ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﺍﻷﺳﻨﻰ . ﻭﻗﺪ ﺷﺮﺣﻬﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺷﺮﺣﺎ ﻳﻐﻨﻲ ﻋﻦ ﻗﻮﻝ ﻛﻞ ﻗﺎﺋﻞ، ﻓﻘﺎﻝ ﻓﻲ ﺻﺤﻴﺢ ﻣﺴﻠﻢ ﻋﻠﻴﻢ » ﺑﻤﺎ ﻛﺎﻥ ﺃﻭ ﻳﻜﻮﻥ ﻓﻼ ﻳﺨﻔﻰ ﻋﻠﻴﻪ ﺷﻲﺀ .
) তাঁর তাফসীরে সুরা যুখরুফের ৮১ নং আয়াত-
قُلْ إِنْ كَانَ لِلرَّحْمَنِ وَلَدٌ فَأَنَا أَوَّلُ الْعَابِدِينَ
-‘‘হে হাবিব! আপনি বলুন দয়াময় আল্লাহর যদি কোন সন্তান হতো তাহলে ইবাদাতকারীদের মধ্যে আমিই সর্ব প্রথম তার ইবাদত করতাম।’’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় ইসমাঈল হাক্কী (رحمة الله) একটি হাদিস উল্লেখ করেন এভাবে-
قَالَ جَعْفَرْ الصَادِقْ رَضِى الله عَنْهُ أَوَّلُ مَا خَلَقَ اللهُ نُوْرِ مُحَمَّد صلى الله عليه وسلم قَبْلَ كُل شىء
-‘‘হযরত ইমাম জাফর সাদেক (رضي الله عنه) বর্ননাকরেন, সকল কিছুর পূর্বে আল্লাহ ‘নূরে মুহাম্মাদী’ কে সৃষ্টি করেছেন।’’
➤ইসমাঈল হাক্কী : তাফসীরে রূহুল বায়ান : ৮/৩৯৬ পৃষ্ঠা,সুরা যুখরুফ, আয়াত ৮১। এর বিপরীতে কোন হাদীস গ্রহনকরাহবেনা কেনানা আমার দলিল কোরান ও তার বিশল্রেশন তাফসীর দলিলদিয়েছী।
মারহাবা কি সুন্দর ভাবে বুঝালেন...!!!
উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ)
মহানবী (সঃ) বলেছেনঃ
'নিশ্চয় আল্লাহ প্রথম যে জিনিস সৃষ্টি করেন, তা হল কলম। তিনি তাঁকে বললেন, ‘লিখো’। সে বলল, ‘প্রভু! কি লিখব?’ তিনি বললেন, ‘কিয়ামত পর্যন্ত প্র্যত্যেক জিনিসের ভাগ্য লিখো।’
***আবূ দাউদঃ ৪৭০২, তিরমিযীঃ ২১৫৫।
Er arbi ta bol
@@omorfm8817
حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ مُسَافِرٍ الْهُذَلِيُّ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَسَّانَ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ رَبَاحٍ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ أَبِي عَبْلَةَ، عَنْ أَبِي حَفْصَةَ، قَالَ: قَالَ عُبَادَةُ بْنُ الصَّامِتِ لِابْنِهِ: يَا بُنَيَّ، إِنَّكَ لَنْ تَجِدَ طَعْمَ حَقِيقَةِ الْإِيمَانِ حَتَّى تَعْلَمَ أَنَّ مَا أَصَابَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُخْطِئَكَ، وَمَا أَخْطَأَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُصِيبَكَ، سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، يَقُولُ: إِنَّ أَوَّلَ مَا خَلَقَ اللَّهُ الْقَلَمَ، فَقَالَ لَهُ: اكْتُبْ قَالَ: رَبِّ وَمَاذَا أَكْتُبُ؟ قَالَ: اكْتُبْ مَقَادِيرَ كُلِّ شَيْءٍ حَتَّى تَقُومَ السَّاعَةُ يَا بُنَيَّ إِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: مَنْ مَاتَ عَلَى غَيْرِ هَذَا فَلَيْسَ مِنِّي صحيح
Apni ja bollen tar moddee actu miss korsen puro video ta dakhen in sha allah bujte parben
আমার প্রচন্দের মাওলানা জিহাদী ভাই মাসুদ ভাই।আল্লাহ ওনাদের কে দীর্ঘ হায়াত দান করেন ।আমিন
আমিন
ma sha Allah subhan Allah very nice bayan
amin
حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ مُسَافِرٍ الْهُذَلِيُّ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَسَّانَ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ رَبَاحٍ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ أَبِي عَبْلَةَ، عَنْ أَبِي حَفْصَةَ، قَالَ قَالَ عُبَادَةُ بْنُ الصَّامِتِ لاِبْنِهِ يَا بُنَىَّ إِنَّكَ لَنْ تَجِدَ طَعْمَ حَقِيقَةِ الإِيمَانِ حَتَّى تَعْلَمَ أَنَّ مَا أَصَابَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُخْطِئَكَ وَمَا أَخْطَأَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُصِيبَكَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " إِنَّ أَوَّلَ مَا خَلَقَ اللَّهُ الْقَلَمَ فَقَالَ لَهُ اكْتُبْ . قَالَ رَبِّ وَمَاذَا أَكْتُبُ قَالَ اكْتُبْ مَقَادِيرَ كُلِّ شَىْءٍ حَتَّى تَقُومَ السَّاعَةُ " . يَا بُنَىَّ إِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " مَنْ مَاتَ عَلَى غَيْرِ هَذَا فَلَيْسَ مِنِّي " .
আবূ হাফসাহ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, একদা ‘উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) তার ছেলেকে বললেন, হে আমার প্রিয় পুত্র! তুমি ততোক্ষণ পর্যন্ত প্রকৃত ঈমানের স্বাদ পাবে না যতোক্ষণ না তুমি জানতে পারবে “যা তোমার উপর ঘটেছে তা ভুলেও এড়িয়ে যাওয়ার ছিল না। পক্ষান্তরে, যা এড়িয়ে গেছে তা তোমার উপর ভুলেও ঘটবার ছিল না। আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ মহান আল্লাহ সর্বপ্রথম যে বস্তু সৃষ্টি করেছেন তা হচ্ছে কলম। অতঃপর তিনি তাকে বললেন, লিখো! কলম বললো, হে রব! কি লিখবো? তিনি বললেন, ক্বিয়ামাত সংঘটিত হওয়া পর্যন্ত প্রত্যেক বস্তুর তাক্বদীর লিখো। হে আমার প্রিয় পুত্র! আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি এরূপ বিশ্বাস ছাড়া মারা যায় সে আমার (উম্মাতের) নয়।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৭০০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
👉আশা করি এরপর মাজার পূজারী কে জুতা দিয়ে পিটা বেন🥿🥿🥿
@@mintuislam9953 ইস্ক্রু ঢিলা।কুরআনের অনেক আয়াত দ্বারা প্রমাণিত আছে নবিজি প্রথম সৃষ্টি।
মাও আলাদিদন জেহাদী সাব হায়াত বরত দান কর আলাল
মারহাবা,
মারহাবা,,
আলাউদ্দিন জিহাদী সাহেব😃😃😃
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ সুবহানাল্লাহ সঠিক বলেছেন আমীন জিহাদী হুজুর আপনার সঙ্গে কথা বলতে পারলে আমার খুব ভাল লাগত আপনার মোবাইল নাম্বারটা দিবেন প্লিজ
আমি সৌদি থাকে বলছি যেকোনো বিষয়ের দলিল দিতে হলে প্রথমে ক্বোআন থেকে এরপর হাদিস থেকে। ক্বোর আন হলো আল্লাহর অকাইট্য বিধান আর এই বিধান থেকে দলিল হলো র্সবপ্রথম সৃষ্টি কলম ক্বোরআন থেকে সমাধান পাওয়া গেলে হাদিস দেখার প্রয়োজন নাই।
حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ مُسَافِرٍ الْهُذَلِيُّ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَسَّانَ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ رَبَاحٍ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ أَبِي عَبْلَةَ، عَنْ أَبِي حَفْصَةَ، قَالَ قَالَ عُبَادَةُ بْنُ الصَّامِتِ لاِبْنِهِ يَا بُنَىَّ إِنَّكَ لَنْ تَجِدَ طَعْمَ حَقِيقَةِ الإِيمَانِ حَتَّى تَعْلَمَ أَنَّ مَا أَصَابَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُخْطِئَكَ وَمَا أَخْطَأَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُصِيبَكَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " إِنَّ أَوَّلَ مَا خَلَقَ اللَّهُ الْقَلَمَ فَقَالَ لَهُ اكْتُبْ . قَالَ رَبِّ وَمَاذَا أَكْتُبُ قَالَ اكْتُبْ مَقَادِيرَ كُلِّ شَىْءٍ حَتَّى تَقُومَ السَّاعَةُ " . يَا بُنَىَّ إِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " مَنْ مَاتَ عَلَى غَيْرِ هَذَا فَلَيْسَ مِنِّي " .
আবূ হাফসাহ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, একদা ‘উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) তার ছেলেকে বললেন, হে আমার প্রিয় পুত্র! তুমি ততোক্ষণ পর্যন্ত প্রকৃত ঈমানের স্বাদ পাবে না যতোক্ষণ না তুমি জানতে পারবে “যা তোমার উপর ঘটেছে তা ভুলেও এড়িয়ে যাওয়ার ছিল না। পক্ষান্তরে, যা এড়িয়ে গেছে তা তোমার উপর ভুলেও ঘটবার ছিল না। আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ মহান আল্লাহ সর্বপ্রথম যে বস্তু সৃষ্টি করেছেন তা হচ্ছে কলম। অতঃপর তিনি তাকে বললেন, লিখো! কলম বললো, হে রব! কি লিখবো? তিনি বললেন, ক্বিয়ামাত সংঘটিত হওয়া পর্যন্ত প্রত্যেক বস্তুর তাক্বদীর লিখো। হে আমার প্রিয় পুত্র! আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি এরূপ বিশ্বাস ছাড়া মারা যায় সে আমার (উম্মাতের) নয়।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৭০০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
👉আশা করি এরপর মাজার পূজারী কে জুতা দিয়ে পিটা বেন🥿🥿🥿
সর্ব প্রথম কলম সৃষ্টি করা হয়েছে
ﻋﺒﺪﺍﻟﻮﺣﺪﺑﻦ ﺳﻠﻴﻢ ﻗﺎﻝ ﻗﺪ ﻣﺎﺕ ﻣﻜّﺔ ﻓﻠﻘﻴﺖ ﻋﻄﺎﺉ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﺭﺑﺎﺡ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠّﻪ ﻋﻨﻪ ﻓﻘﻠﺖ ﻟﻪ ﻳﺎﺃﺑﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺇﻥ ﺍﻧﺎﺳﺎ ﻋﻨﺪﻧﺎ ﻳﻘﻮﻟﻮﻥ ﻓﻰ ﺍﻟﻘﺪﺭ ﻓﻘﺎﻝ ﻋﻄﺎﺉ ﻟﻘﻴﺖ ﺍﻟﻮﻟﺪ ﺑﻦ ﻋﺒﺎﺩﺓ ﺑﻦ ﺍﻟﺼﺎﻣﺖ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠّﻪ ﻋﻨﻪ ﻓﻘﺎﻝ ﺣﺪّﺛﻨﻰ ﺍﺑﻰ ﻗﺎﻝ ﺳﻤﻌﺖ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠّﻪ ﺻﻠّﻰ ﺍﻟﻠّﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠّﻢ ﻳﻘﻮﻝ ﺍﻥّ ﺍﺅّﻝ ﻣﺎﺧﻠﻖ ﺍﻟﻠّﻪ ﺍﻟﻘﻠﻢ ، ﻓﻘﺎﻝ ﻟﻪ ﺍﻛﺘﺐ ﻓﺠﺮﻯ ﺑﻤﺎ ﻫﻮﻛﺎﺋﻦ ﺇﺍﻟﻰ ﺍﻷﺑﺪ ،، অাঃ ওয়হিদ ইবনু সুলাইম (রাঃ) বলেনঃঅাত্তা ইবনু অাবি রাবাহ (রাঃ) এর সাথে অামি মক্বায় পৌছে দেখা করলাম। তাকে অামি বল্লাম,হে অাবু মুহাম্মদ এখানে অামাদের কিছু লোক তাকদ্বীর স্বীকার করে না,অাত্তা (রাঃ) অামার সাথে দেখা করে অামাকে বল্লেনঃঅামার বাবা অামার নিকট হাদীস বর্ণনা করেন যে,রাসুল (সাঃ) কে অামি বলতে শুনেছি সর্ব প্রথম মহান অাল্লাহ "কলম " সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি কলমকে বল্লেন,লিখ।তখন "কলম " লিখতে শুরু করে এবং অনন্তকাল পর্যন্ত
যা কিছু ঘটবে তা লিপিবদ্ধ করেন।
{তিরমিযী অাল হুসাইন অাল- মাদানী প্রকাশনী ৬ষ্ট খন্ড হা:৩৩১৯ তিরমিযী ৪র্থ খন্ড হা: নাং ২১৫৫ অাবুদাউদ হা: নাং৪৭০০ মুসনাদ অাহমদ, হা: নং ২২১৯৭ সিলসিলা সাহীহা, হা: নং ১৩৩ তাখরীরজুত-তাহবীরা হা: নং ২৩২, অায যিলাল হা: ১০২-১০৫ মিশকাত, হা: নং ৮৭}
এই মাজার পূজারী হলো এক নাম্বার প্রথভ্রষ্টকারী ওর থেকে সাবধান থাকুন।
ইরে বেশি বুঝিস না। বয়ানটা শেষ পর্যন্ত নিরপেক্ষ মনে ভোলো করে শোন।
Oii tor make chudi Sala jhannami wahbir bachha ilim thakle samne giye bos na.. Dur theke kukurer moto gheo gheo korchis kano
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ আলাউদ্দিন জিহাদী হুজুরের সঠিক আলোচনা হয়েছে
মারহাবা মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার।
আল্লাহ্ ☝️ তাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুক 🙏 আমীন 🤲🤲🤲
আপনার হাত ধরে আমাদের ইমান আরো মজবুত হোক
আলাউদদিন জিহাদীকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ,, চমৎকার আলোচনা।।
খুব ভাল লাগল
মারহাবা সুন্নি
marhaba Allah huh
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
মাশাল্লাহ মারহাবা
ইয়া রাসুলুল্লাহ সাঃ আলাইহি ওয়াসাল্লাম
আল কুর'আন থেকে এ বিষয়ে কথা বলা উচিৎ
Ato Boro pondit nije ase bolen
এত ভাল লাগল বলে বুঝাতে পারব না!
আল্লাহর সর্ব প্রথন সৃষ্টি কলম ১০০০% রাইট,,,,,,।
সুন্নিজামাতের আকিদা সঠিক
এখানে জারা আছে সবাই বন্ড আল্লাহ মুসলমানদের এদের থেকে হেফাজত করেন
তুই বড় ভন্ড এই কারনে তুই এই ভিডিও দেখছোছ
তুই হলি তোর মা বাবার ভন্ডামীর ফসল।
তাহলে কুরান হাদিস ভনডে নাকি?
নূর মোহাম্মদ সাঃ আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বাতেলের আতংক আল্লামা আলাউদ্দিন জেহাদি সাহেব জিন্দাবাদ
আমিন
N NAHIDA Facebook MD Foysal
কোনো হাদীসে প্রথম সৃস্টি কলমের কথা আসছে।اول ما خلق الله القم
আর নবীর ব্যাপারে انا نبي والادم بين الماء والتين হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেন আমি তখনকার নবী যখন আদম আঃ মাটি এবং কাদায় মিশ্রিত ছিল।
আর قل انما انا بشر مثلكم এই আয়াতের দ্বারা আল্লাহতালা নবীকে স্পষ্ট আদেশ দিয়েছেন হে নবী আপনি বলেদিন আমি তোমাদের মতই মানুষ। মানুষ তো নুরের ফেরেস্তাদের চেয়েও শ্রেষ্ট,যখন সে আল্লাহর হুকুমের অনুগত হয়েযায়। আর রাসূল সাঃ হলেন আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ আনুগত্যকারী বান্দা। ফেরেশ্তাদের হেদায়েতের জন্যতো নবী রাসুল দরকার হয়না। কারণ তাদের গুনাহ করে গোমরাহ হবার অবকাশ নেই যার কারণে তাদের হেদায়েতের জন্য নবী রাসূল পাঠাইতে হবে। এইজন্য মানুষের হেদায়েতের জন্য মনুষ্য জাতি হতেই আল্লাহ হেদায়েতের জন্য নবী রাসূল পাঠিয়েছেন। অন্য আয়াতেও উল্লেখ হয়েছে "তোমমাদের মাঝে তোমাদের থেকেই আমি এক রাসূল প্রেরণ করেছি"। রাসূল সাঃ এর মানুষ হওয়া সম্পর্কে স্পষ্ট কোরআনের আয়াত বিদ্বমান থাকতে সে বিষয়ে হাদীস গ্রহনযোগ্য নয়? তবে কোরানের অন্যান্য আয়াতে যে নুরের কথা উল্লেখ করা হয়েছে তাতে রাসূল "হেদায়েতের নূর" বা আলোকবর্তিকা উদ্দেশ্য। দালায়েলুন্নবুয়্যাহ এর উক্ত হাদীসটি এই ব্যখ্যারই অন্তর্গত। নয়তো কোরানের সুস্পষ্ট আয়াতের বিরুদ্ধ হয়ে যায়। যার যেখানে নূরের কথা আসছে সেখানে রাসূল সাঃ অবকামগত দিক থেকে নূরের নয় বরং তিনি হেদায়েতের নূর। তাতে কোরান হাদীসের বর্ণনার কোনও বৈপরিত্য থাকেনা।
এছাড়া সন্মানের জন্যইতো রাসূল নূরের তৈরী বলতে চান? আল্লাহ যাকে চান তাকেই সর্বোচ্চ সন্মানিত করতে পারেন, তিনি এক মুষ্টি মাটিকে ঈমান দিয়ে সর্বোচ্চ সন্মান দিয়ে দিয়েছেন। এই জন্য আল্লাহর দেয়া সন্মানের কারনেই মাটিরমানুষ হয়েও রাসুল আল্লাহর পরে সর্বশ্রেষ্ঠ। রাসূল সাঃ কে আমাদের মানুষ্য জাতি থেকে সরিয়ে কেন আমাদের মানুষ্য জাতি সত্বাটাকে খাটো করছেন? আমাদের তার উম্মত হওয়ার ফজিলতকে নূর ও মানুষের বিভেদ রেখা টেনে রাসুলেরই দল থেকে আলাদা করার হীন চেষ্টা করেছেন?
Right!!!
ঐ বেটা! নবিজী মানষ নয় এটা কি জিহাদী সাহেব একবারও বলেছেন? তুই অযথা বকবক করলি কেন?
আর তুই যে বললি "কোরআন থাকতে হাদীস গ্রহনযোগ্য নয়" এটা কোনো মুমিন মোসলমানের কথা হতে পারে? কেননা নবিজীর কথা মানেই আল্লাহ'র কথা। আর আল্লাহ্ পাক নিজেই কোরআনে বলে দিয়েছেন "ওমা ইয়ানত্বিকু আ'নিল হাওয়া,,,,,,,।" রাসূল সঃ নিজ থেকে কোনো কথা বলেন না, যা বলেন সবই আল্লাহ'র কথা। অথচ তুই যুক্তি দিয়ে মনগড়া কথা বলছিস।
মনে রাখিস যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না, চলে কোরআন-সুন্নাহ, ইজমা-কিয়াসের মানদন্ডে। তাছাড়া নবিজীর সৃষ্টির বিষয়ে অসংখ্য কোরআনের আয়াতও তিনি বলেছেন। তুই পারলে একটা কোরআনের আয়াত অথবা একটা সহীহ হাদীস দিয়ে প্রমান কর নবিজী সরাসরি মাটির সৃষ্টি। তবে আমরা সরাসরি প্রমাণ করবো তিনি নূরের মানুষ।
আর বিশেষ করে একটা কথা স্মরণ রাখিস- কোনো ব্যক্তি বিশেষের কথায় কান না দিয়ে ভালো করে মূল কিতাবগুলো স্ট্যাডি কর। তবেই বুঝবি ই'লেমের গভীরতা কতটুকু। দেখবি অতীতের পঁচা ধারণাগুলো উল্টে যাবে।
@Rahmat ullah..বাহ!!ইমাম মোল্লা আলী ক্বারী আর ইমাম বায়হাকীর থেকে আপনি বড় ইমাম হয়ে গেলেন।অসাধারণ...তা ভাই আপনি নিশ্চয় ৩/৪ লক্ষ হাদিস মুখস্ত পারেন।আমি আপনার সাথে দেখা করতে চাই ভাই।কারণ এত বড় ইমাম আমাদের বাংলাদেশের আছে আর তার সান্নিধ্য না পেলেতো দুর্ভাগা হয়ে যাব।একটু আপনার হাদিসের এলেম দেখার সাধ জাগছে ভাই।
@@samiulkarim7300
Vai ami-o meet korbo.....
@@samiulkarim7300
সুরা মারিয়াম আয়াত ১৭ তেও আল্লাহ জিবরাইল আঃ কে মানব রুপে পাঠিয়েছেন,,,বাশার রূপে
﴿فَاتَّخَذَتْ مِن دُونِهِمْ حِجَابًا فَأَرْسَلْنَا إِلَيْهَا رُوحَنَا فَتَمَثَّلَ لَهَا بَشَرًا سَوِيًّا﴾
১৭) এবং পর্দা টেনে তাদের থেকে নিজেকে আড়াল করে নিয়েছিল৷ এ অবস্থায় আমি তার কাছে নিজের রূহকে অর্থাৎ(ফেরেশতাকে)পাঠালাম এবং সে তার সামনে একটি পূর্ণ মানবিক কায়া নিয়ে হাযির হলো৷
মানব রূপে আসলেই যদি মাটির হয়ে যায় তাইলে জিবরাইল আঃ ও মাটির।😂😂 যা অসম্ভব।
সুন্দর বয়ান।
কলিজা ঠান্ডা করে দিলেন।
সরাসরি কোরানে বলা আছে।আল্লাহ প্রথম কলম sristi করেছেন.
কুরানের কুন ছুরা কত নামববার আয়াত
@@shotonmiah6893 ধুর,,মিয়া, তুমি কোরআন পড়তে জানো নাকি
এই ছাগল কোন আয়াতে।
তুই কই গেলি ভুয়া রেফারেন্স দিয়ে
এত সুন্দর করে দলীল দিয়ে যায় তবুও কেন যে বিরোধীতা করে জাননি না নবীকে মানো গো দুনিয়ার সকল মানুষ।
حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ مُسَافِرٍ الْهُذَلِيُّ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَسَّانَ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ رَبَاحٍ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ أَبِي عَبْلَةَ، عَنْ أَبِي حَفْصَةَ، قَالَ قَالَ عُبَادَةُ بْنُ الصَّامِتِ لاِبْنِهِ يَا بُنَىَّ إِنَّكَ لَنْ تَجِدَ طَعْمَ حَقِيقَةِ الإِيمَانِ حَتَّى تَعْلَمَ أَنَّ مَا أَصَابَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُخْطِئَكَ وَمَا أَخْطَأَكَ لَمْ يَكُنْ لِيُصِيبَكَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " إِنَّ أَوَّلَ مَا خَلَقَ اللَّهُ الْقَلَمَ فَقَالَ لَهُ اكْتُبْ . قَالَ رَبِّ وَمَاذَا أَكْتُبُ قَالَ اكْتُبْ مَقَادِيرَ كُلِّ شَىْءٍ حَتَّى تَقُومَ السَّاعَةُ " . يَا بُنَىَّ إِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " مَنْ مَاتَ عَلَى غَيْرِ هَذَا فَلَيْسَ مِنِّي " .
আবূ হাফসাহ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, একদা ‘উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) তার ছেলেকে বললেন, হে আমার প্রিয় পুত্র! তুমি ততোক্ষণ পর্যন্ত প্রকৃত ঈমানের স্বাদ পাবে না যতোক্ষণ না তুমি জানতে পারবে “যা তোমার উপর ঘটেছে তা ভুলেও এড়িয়ে যাওয়ার ছিল না। পক্ষান্তরে, যা এড়িয়ে গেছে তা তোমার উপর ভুলেও ঘটবার ছিল না। আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ মহান আল্লাহ সর্বপ্রথম যে বস্তু সৃষ্টি করেছেন তা হচ্ছে কলম। অতঃপর তিনি তাকে বললেন, লিখো! কলম বললো, হে রব! কি লিখবো? তিনি বললেন, ক্বিয়ামাত সংঘটিত হওয়া পর্যন্ত প্রত্যেক বস্তুর তাক্বদীর লিখো। হে আমার প্রিয় পুত্র! আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি এরূপ বিশ্বাস ছাড়া মারা যায় সে আমার (উম্মাতের) নয়।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৭০০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
👉আশা করি এরপর মাজার পূজারী কে জুতা দিয়ে পিটা বেন🥿🥿🥿
কোরআন থেকে দলিল দাও নুর, না, মাঠি
আরে পাগল সব দলিল কোরআনে হয়না তার জন্য হাদিস লাগে কোরআনে এমন আয়াত আছে পড়লে নামাজ হয় না সেটার জন্য হাদিস পড়তে হয় পাগল
Excellent Videos .
জ্ঞানশূন্য লোকেদের কে এসব কথা বুঝাইলে বুঝবেনা কেন না এ সম্বন্ধে তাদের ধারনাই নেই
পথভ্রষ্ট।
❤❤❤❤❤❤❤❤❤জিহাদি সাহেব জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ
*এদের ওয়াজ শুনলে মনে হয় ইসলাম মানেই নূর। আমাদের চারপাশে আমরা যা দেখতে পাই তা সব নূর। নূর নূর নূর!!!*😓😓😓😓😓😓😓
ماشاء اللہ بہت خوب جناب
Our Prophet made by nourn e ala nour, awal o' akheri nabi Mohammed sm.
Alauddin mad
Amin
গ্রন্থঃ সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ৩৫/ সুন্নাহ (كتاب السنة)
হাদিস নম্বরঃ ৪৬২৫
১৭. তাকদীর সম্পর্কে।
৪৬২৫. উছমান ইবন আবূ শায়বা (রহঃ) ........ আবূ যার এবং আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তারা বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সাহাবীদের সাথে বসতেন, তখন কোন অচেনা লোক সেখানে আসলে, জিজ্ঞাসা না করা পর্যন্ত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে চিনতে পারতো না। এ জন্য আমরা মনে করি, তাঁর বসার জন্য একটি বিশেষ স্থান নির্ধারিত করা দরকার, যাতে অচেনা লোক সহজেই তাঁকে চিনতে পারে। এরপর আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর জন্য একটি চত্বর তৈরী করি, যেখানে তিনি বসতেন এবং আমরা তাঁর চারপাশে বসতাম। এরপর পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরুপ বর্ণিত হয়েছে যে, জনৈক ব্যক্তি আসে-যার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। তিনি এসে মজলিসের এক পাশ হতে সালাম দিয়ে বলেনঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনার প্রতি সালাম। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার সালামের জবাব দেন।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) www.hadithbd.com/share.php?hid=36731
বিদাতি হুজুর আল্লাহ হেদায়েত দেন
ভন্ড নাজদী দালাল কই কিরে কওমি হারামজাদা লুচ্চা দল তোদের লুচ্চা বাদ দিলে আলেম কোথায়
মাশাল্লাহ
সবথেকে বড় কথা হলো যে এই আকিদা যদি কেও না রাখে তাহলে তাকে কখনি জিজ্ঞাসা করা হবেনা। তাই এগুলো ইসলামে ফাটোল ছাড়া আর কিছুই না।
মারহাবা জিহাদি সাহেব
*kitab khule dolil dile o monafik ra kokhono bissash korbe na🙋*
বই কি আর নাই
ভন্ডামী বাদে আর কি এসব, যা কিনা হাশরে বা কবরে প্রশ্ন করবে না তা নিয়া বাহাস করা কি ভন্ডামী নয়?
মারহাবা
মাশাআল্লাহ
Marhaba
সব' প্রথম আল্লাহর রাসুল সাঃ কে সৃষ্টি করেছেন,আল্লাহ নিজে আদম আঃ ছালামকে বলেছেন;
যে যদি আমি রাসূল সাঃ কে সৃষ্টি না করতাম,তবে আমি তুমি আদমকে সৃস্টি করতামনা;হাদিস দারা প্রমাবিত হবার পরেও সৌদির শিয়া অনুসারিরা এ কথা
অবিশ্বাস করে ;
আআল্লাহকে ও অবিশ্বাস কাফেরদের;রাসূল সাঃ কে মেনে নিতে পারেনা,এজিদে নিয়ে জাবে এদের জান্নাতে;এদের ধারনা কেই এরা প্রধান্য দেয়,কম দামি কওমেরা,রাসূল সাঃ নুরের তৈরি নাহলেই যেনো বেশি ফায়দা;
অথচ এক মাত্র আদম ই হলো,এক মাত্র মাটির তৈরি মানুষ;
আর সমস্ত মখলুকাত বিয'হতে সৃষ্টি
দেখেও বোঝেনা;এমন ইমান শূণ্য কওমেরা;হাদিস বোঝেনা, আবার কোরানের রুপুক বোঝার সাধ্য আছে
এদের?কোন অথে'কি মম'?
রাসূল সাঃ কে আল্লাহ বলেছিলেন,যে আপনি যদি উম্মত চান?তবে দুনিয়ায়।যেতে হবে মানুষের গভে' মানুষ রুপে;
আর না যেতে চাইলে জান্নাতেই চিরকাল থাকবেন;
রাসূল সাঃ ভেবে দেখলেন তিনি যদি কস্ট সিকার না করেন, উম্মত সকলে জাহান্নামে চলে যাবে;কারন সকল নবীর কাজ ছিলো দিনের দাওয়াত দেয়া,কিন্তু
আমল রাসূল সাঃ দায়িত্ব ;
আমল ছারা রাসূল সাঃ উম্মত কেউ
জান্নাতে যেতে পারবেনা;তাই নুরের নবি রাসূল সাঃ কে মানুষ হয়ে জন্ম গ্রহনের
মাধ্যমে পৃথিবীতে আসতে হয়েছিল ;
মাশা আল্লাহ
কোরআন সহি হাদিস ছারা কিছু মানি না না না
Tumi kafar Kafer Kafer Ami proman kora dabo phone no da
আলহামদুলিল্লাহ
সবার আগে চিলেন পানি আর সেই পানিতে বাস্যমান চিলেন আল্লার আরশ
পরে কলম
জিহাদির বিজয়।
Alhamdulillah Marhaba Marhaba Marhaba
মাশাাআললাহ
Alhamdulillah mashallah
Mashallah
রাবির সংখ্যা কম সেই হাদিস তুলে ধরা অতি উত্তম,
দাদা। আপনি কলমের হাদিস কোথায় আছে জানতে চেয়েছেন আমি আপনাকে হাদিস নাম্বার দিচ্ছি যাতে করে আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করে আমিন। আপনি প্লে স্টোর থেকে (বাংলা হাদিস) এই এপসটা ডাউনলোড করবেন তারপর এর ভিতর অনেক হাদিসের কিতাব পাবেন। আপনি আবু দাউদ এর ৪৬২৭ এবং তিরমিজির ২১৫৫ নাম্বার হাদিস দুটি দেখবেন সেখানে কলমের কথা বলা হয়েছে ধন্যবাদ
ma sha Allah subhan Allah very nice bayan ulamae ahle sunnat wal jamat zindabad mufti Alauddin jihadi zindabad mufti masud zindabad
nayan bhuiyan '
গুগুল প্লেস্টোর থেকে হাদিস হা হা হা সেই হাদিসে আবার হাদায়াত হা হা হা হি হি,,,,
গাঁজা কয় প্যাক খেয়েছ
⛔কোরআনে যে আছে আমি তোমাদের মতোই মানুষ পার্থক্য হল আমার কাছে ওহি আসে তোমাদের কাছে আসে না,,, eta r ki answer diben? Age obssoi Quran..
জাল হাদিস কেন বলেন
Marhaba zihadi huzur
Mashallah mashallah amin amin
মাছআলা না শিখিয়ে যা কবরে দরকার হবে না তা নিয়ে টানা টানি,কবে তাদের সহি জ্ঞান হবে,আল্লাহ তাদের সহি ভুঝ দান করুন আমিন
মারহাবা মারহাবা আলাউদ্দিন জিহাদী হুজুর বাতেল যম
Md. Hassain দুর বেদাতির বাচ্ছা
সেই ভালো লাগল
আমিন
Bisw jaker monjil zinda bad zinda bad
রাসুলুল্লাহ সত্য তরিকা কি জয়
আল্লাহ্ সর্ব প্রথম কি সৃষ্টি করেছেন?
pls click this link
ua-cam.com/video/JDaPA7yLUqs/v-deo.html
প্রথম সৃষ্টি কোথায় বলেছেন?
৪মিনিট পর ভালো করে শুনেন