Chandraketugarh an unsolved mystery । চন্দ্রকেতুগড়ের অজানা রহস্য ও ইতিহাসের খোঁজে ।
Вставка
- Опубліковано 1 жов 2024
- #chandraketugarh #ancienthistory #ancientindia #bengalidreams
#khanarbachan #historyofbengal
চন্দ্রকেতুগড় বাংলার গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রত্নস্থল। পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলায় এবং কলকাতা শহর থেকে ৩৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে একদা ভাগীরথী নদীর অন্যতম প্রবাহ পদ্মা নদী (বর্তমানে অবলুপ্ত) ও বিদ্যাধরী নদীর কূল ঘেঁষে এর অবস্থান। এখানকার দেগঙ্গা (এটি দেবগঙ্গা, দ্বীপগঙ্গা বা দীর্ঘগঙ্গা নামের অপভ্রংশ) গ্রামের রাজপথের সমান্তরালে এক প্রবাহিত নদীর (পদ্মা) শুষ্কখাত এখনো দেখা যায়। এই প্রত্নস্থলটি আনুমানিক ৪০০ থেকে ৮০০ খ্রিস্টপূর্বে গড়ে উঠেছিল।
ব্রিটিশ যুগের স্থানীয় অধিবাসীরা বুঝতে পেরেছিলেন যে এই জায়গার একটা প্রত্নতাত্ত্বিক গুরুত্ব রয়েছে। ইতিহাসে কোন রাজা মহারাজার আমলের ধ্বংসাবশেষ এটি। তাই স্থানীয় বাসিন্দারা এবং চিকিৎসক ১৯০৬ তারকনাথ ঘোষ এই অঞ্চলের প্রত্নতাত্ত্বিক গুরুত্ব বিবেচনা করার আবেদন জানান। অবশ্য তার আগে কেদারনাথ চক্রবর্তী নামে এক লেখক ১৮৭৮ সালে চন্দ্রকেতু নামে একটি উপন্যাস লেখেন। তার পরেই এই জায়গাটি একটু খ্যাতি লাভ করে। এমনকি টলেমির লেখাতেও যে গঙ্গাহৃদয় শহরের উল্লেখ রয়েছে সেটি এটিই বলে মনে করা হয়। এমনকি আইআইটি খড়গপুরের অধ্যাপক জয়সেন এর দাবি গ্রীক দূত মেগাস্থিনিস তার ইন্ডিকায় যাকে স্যান্ড্রোকোটটাস বলে উল্লেখ করেছেন তিনি চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য না হয়ে হয়তো চন্দ্রকেতু হতে পারেন।
তৎকালীন আর্কিওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া পূর্বাঞ্চলীয় শাখার সুপার মিস্টার লংহার্স্ট এরপরে এই অঞ্চল পরিদর্শন করেন। কিন্তু তিনি এখানকার গুরুত্ব বুঝতে পারেননি। পরবর্তীতে ১৯০৭ সালে এবং ১৯০৯ সালে পুরাতত্ত্ববিদ নৃপেন্দ্রনাথ নাথ বসু এবং প্রত্নতত্ত্ববিদ রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় চন্দ্রকেতু গড়ের গুরুত্ব বুঝতে পারেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য স্বাধীন ভারতবর্ষের কেন্দ্র সরকারের গুরুত্ব বুঝতে পারেনি। স্থানীয় সাংসদ কাকলী ঘোষিত বারংবার সংসদে এই অঞ্চলে খননকার্য চালানোর আবেদন জানালেও তা কোন এক অজানা কারণে থমকে রয়েছে।
১৯৫৭ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশুতোষ সংগ্রহশালের উদ্যোগে খনন কার্য শুরু হয়। ১৯৬৮ সাল পর্যন্ত কুঞ্জবিহারী গোস্বামীর নেতৃত্বে খনন কার্য চলে। ইতিহাসবিদদের মতে এটি দুর্গনগরীর ধ্বংসাবশেষ। যেখানে প্রাক মৌর্য যুগ থেকে গুপ্ত যুগ পর্যন্ত পাঁচটি পৃথক স্তর পাওয়া যায়।
আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া এই স্থানটিকে বরাহমিদের ডিপি বলে অভিহিত করেছে। মনে করা হয় এখানে খানা ও তার স্বামী মিহিরের বাসস্থান ছিল। এছাড়াও এটি যে বন্দর নগরী হিসেবে ব্যবহৃত হতো তার যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। তার কারণ এখানে এখান থেকে প্রাক ও মৌর্য যুগের সঙ্গে যুগের মুদ্রা ভুরি ভুরি পরিমাণে উদ্ধার হয়েছে এছাড়াও গুপ্ত যুগ পর্যন্ত এখানে মুদ্রা পাওয়া যায়। তবে ইসলামিক আক্রমণের পর অর্থাৎ একাদশ কিংবা দ্বাদশ শতকের পর এখানে আর কোন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন নেই অর্থাৎ আগমনের পর এই নগরী কোন কারণে আগের জৌলুস হারায়। বরাহমিহির ছিলেন রাজা বিক্রমাদিত্যের সভাসদ।
এখানে কিভাবে আসবেন:-
নিকটবর্তী বিমানবন্দর:- কলকাতা
নিকটবর্তী রেলওয়ে স্টেশন:- বেড়াচাঁপা (শিয়ালদা হাসনাবাদ শাখা)
নিকটবর্তী রেলওয়ে স্টেশন:- বারাসাত (শিয়ালদা বনগাঁ শাখা)
বারাসাত চাপাডালি মোড় থেকে বাসে করে বেড়াচাঁপা আসা যায়। বেড়াচাঁপা মোড় থেকে চন্দ্রকেতুগর পায়ে হাটা এক মিনিট।
এছাড়াও বেড়াচাঁপা স্টেশন থেকে টোটো বা রিক্সা করে চন্দ্রকেতুগর আসা যায়।
এছাড়াও বেড়াচাঁপা মোড় থেকে ১০০ টাকা টোটাল রিজাভ করে গড় বা সিংহ দুয়ার এলাকায় আসা যায়।
Chandraketugarh is an archaeological site located in West Bengal, India, and is known for its ancient artifacts and structures dating back to the period between the 1st century BC and the 3rd century AD. The site is associated with the Mauryan and Gupta empires and has revealed insights into ancient Indian civilization and trade. Here are some related tags and topics associated with Chandraketugarh
Good that you presented the mound along Haroa road. Very few videos around this are available. Some queries 1) what is the timing for site museum and days it is open 2) any video taken for the museum 3) suggest good Bengali books on Chadraketugarh
মিউজিয়াম সোমবার ছাড়া এবং অন্যান্য সরকারি ছুটির দিন বাদে সকাল দশটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত খোলা থাকে। মিউজিয়ামে ভিডিও নেওয়া কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। দুটি ঢিবি যে কোন সময় পরিদর্শন করা যায়। সপ্তাহের প্রত্যেকদিন সকাল ১০ টা থেকে বিকেল পাঁচটা অব্দি হারোয়া রোড এবং চন্দ্রকেতুগড় দুই ঢিবি দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত থাকে শুধুমাত্র সরকারি ছুটির দিন বাদে।
museum remains open except Monday morning 10:00 a.m. to 4:00 p.m.
chandraketu gadh and gadh both Mount remains open everyday morning 10:00 a.m. to 5:00 p.m. it remains closed on government holidays only.
দাদা কিছু মনে করবেননা, রসিকতা বা আনন্দের সঙ্গেই বলছি, ভিডিওর শেষে দিদির গলায় ফিসফিস করে "ধামাচাপা, ধামাচাপা" কথাটা খুব ভাল লাগল!🥰💝 খুব ভাল থাকুন আপনারা 🕉🙏💐🌺🦚
ঋদ্ধ হলাম
I can suggest you some of archaeological sites nearby in or around Kolkata: Dumdum Clive house and mound, recently discovered mound in new town, Dosa and Tilpi in Joynanagr, Site discovered in past inside Bethune school near Hedua, Pandu rajar dhipi...and there are many more as well
dada can you share your WhatsApp number with me. because of more discussion. my one is 8820191212
খুব ভাল লাগল দাদা, উপকৃত হলাম এত সুন্দর একটা ঐতিহাসিক উপস্থাপনা পেয়ে। ধন্যবাদ 🙏💐🌺
খুব ভালো লাগলো দাদা♥
চলো একদিন collaboration video বানাই
অনেক দিন থেকেই জানার ইচ্ছা ছিল I
ধন্যবাদ
দাদা, বাংলাদেশ থেকে ভালবাসা তোমার জন্যে।
ভাল থাকবে।
ভাইয়া ধন্যবাদ। বাসা কোন জেলায় আপনার ?
@@bengalidreams ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
তবে পড়াশোনার প্রয়োজনে ঢাকায় থাকতে হয় বেশি সময়।
@@mdkamruzzaman2698 বাংলাদেশে গেলে দেখা হবে। সমনের মাসে আবার যাবো