চাকরি বয়স নিয়ে আন্দোলন কেন করতে হচ্ছে? Masood Kamal | KOTHA
Вставка
- Опубліковано 20 вер 2024
- ‘কথা’ ইউটিউব চ্যানেলে আপনাকে স্বাগতম।
এখানে আপনি দেখতে পাবেন সমসাময়িক বিভিন্ন ঘটনার উপর বস্তুনিষ্ঠ ও বিশ্লেষণধর্মী কথা। সাংবাদিক মাসুদ কামালের এই চ্যানেলে মূলত তিনিই কথা বলেন, এর পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে আলাপচারিতাও থাকে। সমসাময়িক ঘটনা প্রবাহ ছাড়াও এই চ্যানেলে ইতিহাস, ঐতিহ্য, সামাজিক মূল্যবোধ, সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয় নিয়েও কথা হয়।
এই চ্যানেলের অনুষ্ঠান দেখতে যদি আপনার ভালো লাগে, তাহলে এর সকল ভিডিও নিয়মিত পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না।
KOTHA is the most popular Bengali Digital Platform that offers unbiased & comprehensive News & Views.
KOTHA is the destination for the Global Bengalis and our compelling brand of journalism shapes the opinion of tomorrow. Our mission is to provide comprehensive and classy contents to you.
Also Find us:
Email: kothalive.digital@gmail.com
Facebook : / kothalivebd
Website :
Twitter : / kothalivebd
Instagram : / kothalivebd
Linkedin : / kothalivebd
Rahat Nagari - Digital Marketing Consultancy and Technical Support
* ANTI-PIRACY WARNING *
This content is Copyrighted. Any unauthorized reproduction, redistribution, or re-upload is strictly prohibited of this material. Legal action will be taken against those who violate the copyright of the following material presented!
All rights reserved. This Visual and Audio Element is Copyrighted Content of Voice Bangla. Any Unauthorized Publishing is Strictly Prohibited.
Note: If you wish to share this video, please make sure you embed the link and share the original source. Please avoid other methods of copying or duplicating the video, and help us support anti-piracy measures in any way you can. Thank you - Team.
বাংলাদেশের মানবতার ফেরিওয়ালা আমাদের সবার প্রিয় সাংবাদিক মাসুদ কামাল স্যার ❤। আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুন যাতে আপনি জনমানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলতে পারেন। আমিন।❤❤❤
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর যৌক্তিক দাবি। অসংখ্য ধন্যবাদ সাংবাদিক মাসুদ কামাল ভাই।
হৃদয়ের গহীন থেকে ভালবাসা জানাচ্ছি হে ছাত্র সমাজের অভিভাবক মাসুদ কামাল স্যার
শিক্ষার্থী সমাজ একজন সত্যিকারের অভিভাবক কে পেল।অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে স্যালুট জানাই।
আমাদের লক্ষ অসহায় ছাত্র সমাজের অবিভাবক লক্ষ তরুণদের আইকন জনাব কামাল স্যারকে আমাদের পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ স্যার। বয়সের বাধায় বেকার হওয়া শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে আপনার জন্য দোয়া ও শ্রদ্ধা। সরকার যদি এই দাবি বাস্তবায়ন করেন তাহলে কতটা দোয়া ও সমর্থন পাবেন তা বর্ণনাতীত।
❤❤❤মাসুদ কামাল ভাই,
আমাদের এই অতি অভাগা জাতির সুস্থ ১০ভাগ লোকও যদি স্বাধীনতার পর থেকে আপনার মত ভাবতো তাহলে আমরা এতো দিনে একটি উন্নত মেধাবী জাতিতে পরিণত হতাম......
ধন্যবাদ আপনাকে, দোয়া রইল আপনার জন্যে........😊😊😊
স্যার, মহান আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুন,,,,
আমিন!
৩৫ পক্ষে কথা বলা জন্য অনেক অনেক অসংখ্য ধন্যবাদ, আমি আপনার আয়ু দীর্ঘ কামনা করি।
স্যার,আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। মহান রব আপনার সম্মান বহু গুণে বাড়িয়ে দিন। আপনার মতো মানবিক গণমাধ্যম কর্মী প্রতি রইল অকৃত্রিম ভালোবাসা ❤
আপনার জন্য অনেক অনেক দোয়া। মহান আল্লাহ আপনাকে সবসময় সুস্থ্য রাখুন।
৩৫ আমাদের প্রাণের দাবি।৩৫ চাই
চাকরীর বয়স ৩৫ করা উচিৎ খুব দ্রুত,এবং বাস্তবায়িত করা উচিৎ দ্রুত।আমরা ৩০+ বয়সীরা ২০২৪ সালেই সরকারী চাকরীতে আবেদন করতে চাই।এটা আমাদের যৌক্তিক দাবি।
স্যার,আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
আমাদের মত নিরীহ ছাএদের পাশা থাকার জন্য এবং যৌক্তিক দাবি সাপোর্ট করার জন্য।❤️
অনেক অনেক ধন্যবাদ স্যার। আপনার এই অবধান কখনো ভুলবোনা। ৩৫ প্রার্থীরা আপনার কাছে চিরকৃতজ্ঞ থাকবে।
চাকরী বলতে কি শুধু বাংলাদেশে বিসিএস নাকি? বাকি সব সরকারি + বেসরকারী চাকরীর কথা কেউ বলে না?
২৫-২৬ বছরের সার্টিফিকেট মেয়াদ কে বেধে রাখা হয়? কেউ ত চাকরী চাচ্ছে না সুযোগ দিতে সমস্যা কি?
বিশ্বের ১৬২+ দেশে ৩৫+ তারা কি না ভেবেই চিন্তা করে দিসে? বাংলাদেশে কেন ১৯৯১ এর পর প্রবেশের বয়স বাড়েনি কিন্তু অবসরের বয়স বাড়ে? ১৯৯১ সালে গড় আয়ু ছিল ৪৩ এখন গড় আয়ু ৭৫ তাহলে প্রবেশের বয়স বাড়ে না কেন?
মাসুদ কামাল স্যার কে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক। আমিন
বাংলাদেশের মানবতার ফেরিওয়ালা আমাদের সবার প্রিয় সাংবাদিক মাসুদ কামাল স্যার ❤।
তরুণ ছাত্র সমাজকে নিয়ে কথা বলার জন্য স্যারকে অশেষ ধন্যবাদ। স্যার, ছাত্র সমাজ আপনার দিকে তাকিয়ে আছে।
ছাত্র সমাজের পাশে থেকে আপনার মতো সবাই যদি কথা বলতো ৩৫ অনেক আগেই হয়ে যেত।
আপনাকে ধন্যবাদ। এই যৌক্তিক দাবির পক্ষে আপনি ই কথা বললেন। যে সকল সাংবাদিক তৈলমর্দন করে তারা এই যৌক্তিক দাবির বিষয়ে কথা বললে সরকার
কথা টা বিবেচনা করতো।
ধন্যবাদ মাসুদ কামাল স্যার।চাকরির বয়স ৩৫ করা উচিত। এ দাবি যৌক্তিক। সরকারের উচিত যুবসমাজের কথা চিন্তা করা।
সীমাহীন কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা জানাই আপনাকে স্যার আমাদের অভিভাবক হয়ে পাশে থাকার জন্য।❤️❤️❤️
দেশের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো নিয়ে অকাট্য যুক্তি দিয়ে বিশ্লেষণ করার জন্য আপনাকে এত ভালো লাগে স্যার। সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো একান্ত জরুরী বলে মনে করি কারণ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে একই সময়ের মধ্যে লেখাপড়া শেষ করা সম্ভব হয় না। কারও ৪ বছর, কারও ৬ বছর আবার কারও ৭ বছরে লাগে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করতে। এর দায় তো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের, শিক্ষাব্যবস্থার। যারা দেরিতে বের হলো তারা তো তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ দেয়ার সুযোগই পেলো না। তাহলে ছোটবেলায় যে ছেলে-মেয়ে শিখল "লেখাপড়া করে যে গাড়ি ঘোড়া চড়ে সে", কেন তাদেরকে এই ভুল শ্লোগান শেখানো হয়েছিল? কেনই বা তারা একটা সরকারি চাকরি করার স্বপ্ন দেখেছিল? এখন তাদের বলা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং করো, হ্যান করো ত্যান করো.. এগুলো করা কি এতো সহজ? উদ্যোক্ত হওয়ার জন্য টাকা-পয়সা প্রয়োজন হয়। লোন করাতে গেলে যেভাবে লাল ফিতার দৌরাত্ম মোকাবেলা করতে হয় এবং প্রশাসনিক বাধা মোকাবেলা করতে হয়, এটা কি সবার পক্ষে করা সম্ভব? এখনো কি সেই পরিবেশ বাংলাদেশে তৈরি হয়েছে? কিছুদিন আগে একটা খবর চোখে পড়ল, এক ব্যক্তির গাড়ি পুলিশ আটকে রাখার কারণে গরমে তার ৫ লক্ষ টাকার মৌমাছি মারা গেছে। এগুলো দেখে কি কেউ উদ্যোক্ত হওয়ার সাহস পাবে?
অন্তর দিয়ে কথা শুনে বিবেক দিয়ে বিচার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার মনে হয় এটা সম্পূর্ণ যুক্তি সম্পন্ন দাবি এ দাবি মেনে নেওয়া সকলের জন্য মঙ্গল।
মাসুদ কামাল ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ চাকরির বয়স নিয়ে কথা বলার জন্য।
আমার কাছে মনে হয় চাকরির বয়সসীমা না থাকলে দেশ থেকে বেকারত্ব একেবারেই দূরে চলে যাবে কারণ ছাত্র-ছাত্রীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি যে কোন কাজে নিয়ে যেত থেকে তাদের পড়াশোনার প্রস্তুতিনিতে পাবে।
এইসব মানুষকে কেন দায়িত্ব দেওয়া হয়না। স্যার আপনাকে স্যালুট
মাসুদ কামাল স্যার কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি হৃদয় থেকে। আমরা সত্যিকারে একজন অভিভাবক পেয়েছি ?দোয়া করি আল্লাহ যেন নেক হায়াত দান করুক আমিন। আমাদের দাবি ৩৫চাই
আল্লাহ আপনার সর্বোত্তম কল্যাণ দান করুক। ৩৫ করা উচিত, এটা আমাদের প্রাণের দাবি।
স্যার, সালাম নিবেন, আপনি বলছেন ১০ লক্ষ মানুষের দোয়া পাবে।
আমি বলবো ১০ লক্ষ মানুষের দোয়া আগে আপনার একাউন্টে জমা হবে। পরে পারসেন্টিজ হিসেবে অন্যদের একাউন্টে যাবে।
আর সেই দোয়া একদম মনের গভীর থেকে। ❤❤❤❤❤
প্রিয় মাসুদ কামাল স্যার আপনার অনেক ধন্যবাদ 💝
জনসাধারণের হৃদয়ের কথাগুলো বলার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও অকৃত্রিম ভালোবাসা জ্ঞাপন করছি।
৩৫ একটি যৌক্তিক দাবি।এই দাবির দ্রুত বাস্তবায়ন চাই।
অসংখ্য ধন্যবাদ মাসুদ কামাল স্যার।
অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার, আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন, আমিন।
ধন্যবাদ স্যার।আল্লাহ আপনাকে সুস্থ থাকার তৌফিক দিন।
৩৫ এর আন্দোলনে স্যার আপনার অবদানের কথা দেশের ছাত্র সমাজ আজীবন মনে রাখবে।
লক্ষ প্রাণের দাবি।যুগোপযোগী আলোচনা।
প্রিয় মাসুদ কামাল স্যার
স্যার আপনাকে অন্তরের অন্তস্তল থেকে ধন্যবাদ ও ভালবাসা জানাচ্ছি আমাদের পাশে থাকার জন্য আল্লাহ আপনার সুস্থতা ও নেক হায়াৎ দান করুক আমিন।
আপনি ছাড়া দেশের কোন একজন বুদ্ধিজীবী/জ্ঞানী ব্যাক্তি এ ব্যাপারে একাত্মতা প্রকাশ করেনি,সত্যিই এটা অবাক ও দুঃখজনক😒😒
১। ৩৫ কিংবা ৪০ করলে অনেকেই পড়াশুনা শেষ করে সফট স্কিলস শেখায় সময় দেবে। এগুলোকে সময়ের অপচয় ভাববে না।
২। অনেকেই নিজের পছন্দের প্রাইভেট সেক্টরে ঢুকে যেতে পারবে পরিবারকে বুঝিয়ে। কারণ, হাতে সময় আছে বোঝাতে পারবে।
৩। প্রাইভেট সেক্টরে ঢুকে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেলে অনেকেই আর সরকারির জন্য চেষ্টা করবে না।
৪। যারা ১-২ বছর চেষ্টা করেছিলো কিন্তু পারিবারিক কারণে দ্রুত কোথাও ঢুকে গেছে তারা নিজেকে গুছিয়ে আবার বসতে পারবে। এখন গোছাতে গোছাতে সময় শেষ হয়ে যায়। এই ভয়েই অনেকে সফট স্কিলসহ বিকল্প কিছু না ভেবে ৩০ পর্যন্ত চেষ্টা করে করে সব হারায়।
৫। বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিয়ে অনেকেই দেশে ফিরে আসবে। সংখ্যাটা অনেক বাড়বে। এখন অনেকেই মন চাইলেও দেশে ফিরতে পারে না। এরা প্রত্যেকেই আবার তুলনামূলক যোগ্য।
৬। ওনারা বলছে বেকার বৃদ্ধি পাবে। তাদের বলতে চাই ৩৫ আর ৩০ কিন্তু সমান না। এখন মনে করে বয়স গেলো বলে গেলো বলে তাই এমন হচ্ছে। ১০-১১ বছর কোনো বেকার বসে থাকবেনা। বরং ৩০ এর আগে অনেকেই ঢুকে যাবে বিভিন্ন সেক্টরে।
৭। কারো স্টাডি গ্যাপ থাকতে পারে। বিয়ে কিংবা নানান জটিলতায় কোনো মেয়ের বয়স চলে যেতে পারে। তাদের বয়স চলে যাওয়ার পর সুযোগ থাকে না।
৮। এখন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডও নাই। কেউ প্রাইভেট থেকে ২২-২৩ এ বের হয়। পাবলিক থেকে বের হয় ২৫-২৬। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হয় ২৬-২৭। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবর্ষের ব্যবধান রয়েছে। এমনকি বিভিন্ন বিভাগেরও।
সবচেয়ে ভালো হয় বয়স উঠিয়ে দিলে। যে যখন নিজেকে যোগ্য ভাববে তখন চেষ্টা করবে। যতো বছর পাবে ততোদিন চাকরি করবে। এতো ঘুষ, তদবির, দুর্নীতিও কমে যাবে।
জনপ্রিয় দাবি আপনি তখনই মানবেন যখন আপনার জনপ্রিয়তার অর্থাৎ ভোটের দরকার হবে! তা তো আর লাগে না! এটাই সকল সমস্যার মূলে!!
জাযাকাল্লাহ খাইরান
স্যার
আপনাকে ধন্যবাদ।
একজনে প্রাইভেটে জব করলো,,৬/৭ বছর পর করার পর মনে হলো তার এখন সরকারি জব করা দরকার,,সে করতে পারবে না,,৩০ এ শেষ সব,,,কি অদ্ভুত নিয়ম,,,লে সেলুকাস,
অন্তর অন্তরের অন্তর স্থল থেকে ভালবাসা রইল, ৩৫ পক্ষে কথা জন্য ধন্যবাদ
স্যার আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করছি আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন 35 এর সাথে থাকার জন্য।
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক।আমিন। ৩৫ চাই
ধন্যবাদ স্যারকে ৩৫ এর পক্ষে যুক্তি তুলে ধরার জন্য।
ধন্যবাদ মাসুদ কামাল স্যারকে। ৩৫ চাই
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সেভেন কলেজ থেকে যারা অনার্স মাস্টার্স করেছে, তাদের প্রত্যেকের ২৭থেকে ২৮ বছর সময় লেগেছে পড়াশোনা কমপ্লিট করতে, তার জ্বলন্ত উদাহরণ আমি নিজেই, এত কষ্ট করে পড়াশোনা করে যদি তার মেয়াদ মাত্র দুই থেকে তিন বছর হয়, তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ঘোষণা দিতে হবে, তোমাদের আর কারো পড়াশোনা করার দরকার নাই তোমরা যে যা পারো তা করে খাও, তাহলে গরিব বাবা-মায়ের ছেলে মেয়ে পড়াশোনার ক্ষেত্রে যে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় হয় তা বেঁচে যাবে। 🥲
অত্যন্ত সময় উপযোগী আলোচনা। নীতি নির্ধারক দের সুবুদ্ধি কবে উদয় হবে৷
ধন্যবাদ স্যার
অনেক ধন্যবাদ স্যার।
স্যার কে ধন্যবাদ জানাই, যুক্তিসঙ্গত কথা বলার জন্য।
আপনাকে ধন্যবাদ স্যার। ছাত্রসমাজের কথা গুলো কত দায়িত্ব নিয়ে বলে যাচ্ছেন৷ আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।
আন্দোলনকারীরা চাকরি চায় নি কেবল চাকরিতে পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ করে দেয়া।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এর আগে একটা অনুষ্ঠানে বলতে শুনেছিলাম- আমাদের দেশে কেনো নতুন কোনো গবেষক, উদ্ভাবক বা সৃষ্টিশীল স্টুডেন্ট উঠে আসছেনা উনি ঠিক বুঝতে পারছেন না। এর পেছনের কারণটা কি উনার আসলেই জানা নাই নাকি উনাকে জানানোর মতো কোনো মানুষ উনার আশেপাশে নাই?
একটা দেশে গবেষক তৈরী হতে গেলে অনার্স-মাস্টার্স লেভেলের স্টুডেন্টদের পর্যাপ্ত সময় দিতে হয়। কিন্তু বর্তমান বাংলাদেশের ৯৫% স্টুডেন্ট অনার্স সেকেন্ড ইয়ার থেকেই তাদের একাডেমিক পড়াশুনা বাদ দিয়ে জবের প্রিপারেশনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে এটা ভেবে যে অনার্স-মাস্টার্স শেষে আমার হাতে আর খুব বেশী সময় থাকবেনা। ইভেন, বুয়েট/কুয়েটের মতো নামি-দামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও এখন একই প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। বুয়েটের একটা প্রথম সারির মেধাবী স্টুডেন্ট যখন তার গবেষণা কার্যক্রম বাদ রেখে অনার্স সেকেন্ড ইয়ার থেকেই বিসিএসের বই গলাঃধকরণ করে প্রথম বিসিএসে এসেই ক্যাডার হয়ে যাচ্ছে, তখন ওই মুষ্টিমেয় স্টুডেন্টদের রেশিও জনগনের সামনে নিয়ে এসে কি অন্যান্য স্টুডেন্টদেরকেউ উৎসাহিত করছেন না গবেষক বা উদ্ভাবক না হতে? আমি কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৫ বছরের অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে বের হয়েছি ৭ বছরে। আমার ব্যাচের একটা স্টুডেন্টকেউ দেখি নাই যে মাস্টার্সে এসে রিসার্চ ওয়ার্ক বা থিসিস নিতে। কারণ একটাই থিসিস করতে গিয়ে যেই সময়টা অপচয়টা হবে সেটা তাদের চাকুরীর সময়টাকে সংকুচিত করে ফেলবে এই ভেবে ১ টা স্টুডেন্টও থিসিস নেয়নি। দেশের ৯৫% শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনার্স-মাস্টার্সের একাডেমিক শিক্ষাক্রম শুধুমাত্র এই চাকুরীর বয়স সীমার ভয়ে বিকলাঙ্গ হয়ে পড়েছে। সবার পড়ার টেবিলেই অনার্স সেকেন্ড ইয়ার থেকেই একাডেমিক বইয়ের পরিবর্তে সাধারণ জ্ঞানের বইয়ে ভর্তি করা। তাহলে গবেষক, উদ্ভাবক আসবে কিভাবে দেশে??
চাকুরীতে আবেদনের বয়সসীমা যদি ৩০ না হয়ে ৩৫ হতো তাহলে শিক্ষার্থীরা সময় নিয়ে তাদের একাডেমিক পড়াশুনা শেষ করে তারপরে নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী পেশায় যেতে পারতো। এভাবে অনেক গবেষকও তৈরি হতো। চাকুরীর বয়স ৩০ হওয়াতেই সবাই ৩০ বছর পর্যন্ত অন্য কোনো বেসরকারি জবে না ঢুকে সরকারী চাকুরির পেছনে পড়ে থাকে বয়স শেষ হয়ে যাবার ভয়ে। এই বয়সটা যদি ৩৫ করা হতো তাহলে কখনোই এই লক্ষ লক্ষ মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়ে গুলা বেকার বসে ৩০ বছর পর্যন্ত চাকুরী খুঁজতোনা। হাতে যদি পর্যাপ্ত সময় পেতো তাহলে পার্ট টাইম বা ফুলটাইম অন্য কোনো পেশার পাশাপাশি তারা ধীরেসুস্থে পড়াশোনা করে প্রস্তুতি নিতে পারতো, সাথে একটা এক্সপেরিয়েন্সও গ্যাদার করতে পারতো। চাকুরীর বয়স ৩৫ করাতে যদি বাকি ১৬২ টা দেশ ধ্বংস না হয়ে যেতে পারে, তাহলে বাংলাদেশও কখনোই ধ্বংস হবেনা। এই সিম্পল বিষয়টা কেনো দেশের নীতিনির্ধারকদের মাথায় ঢুকেনা একমাত্র আল্লাহ আর তারাই ভালো জানেন।
ধন্যবাদ স্যার।একটি ন্যায্য দাবিকে সামনে তুলে ধরার জন্য।
আল্লাহ আপনাকে নেক হাইয়াত দান করুন
এই দাবিটি দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত।
আপনার প্রতি অনেক ভালোবাসা,৩৫ একটা সময় উপযোগী দাবি বলে মনে করি।
ধন্যবাদ স্যার
আপনার জন্য দোয়া এবং ভালোবাসা রইলো।।
ধন্যবাদ মাসুদ কামাল ভাই
❤❤❤❤❤❤
অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার বেকারদের পালস বুঝে কথা বলার জন্য
সংসারে সাগরে দুঃখ তরঙ্গের খেলা,,আশা তার একমাত্র ভেলা,,,,আমাদেরকে সরকার সেই আশাটুকু নিয়েও বাঁচতে দিবে না,,,,
Salute sir🥰
আল্লাহ স্যারকে নেক হায়াত দান করুন
স্যার আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, যুক্তি সহকারে সুন্দর সুন্দর কথা বলার জন্য।
৩৫ হবে কি হবে না, এটা আমরা জানিনা। তবে সিনিয়র সাংবাদিক মাসুদ কামাল স্যার যেভাবে চাকরী প্রার্থীদের পাশে দাড়ালেন, ওনার মধ্যে আমি বাবার ছায়া দেখতে পাচ্ছি।। May Allah bless him. কত সাংবাদিক ই তো আছে। কয়জন এতটা এম্প্যাথিটিক এভাবে পাশে দাঁড়িয়েছে??
মাশাআল্লাহ, খুব ভালো কথা বলেছেন
অসাধারণ যুক্তি উপস্থাপন ।
বাংলাদেশের চাকুরীতে প্রবেশের বয়সসীমা উঠিয়ে দেওয়া হোক।
যে যার যোগ্যতা অনুযায়ী চাকুরীতে প্রবেশ করবে।
এতে করে দেশের সমৃদ্ধি বাড়বে এবং বেকারত্ব কমবে। দুর্নীতি নির্মূল হবে।
ধন্যবাদ স্যার।
৭ ই মার্চ এর ভাষণ এ বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন যে , একজন বাক্তি যদি সঠিক কথা বলে,তবে সে একা হলেও আমরা তার দাবি মেনে নিবো ! অসংখ্য মানুষ ৩৫ দাবি করছে,সরকারের উচিৎ অবিলম্বে সব চাকরিতে প্রবেশের যৌক্তিক সীমা ৩৫ বছর নির্ধারণ করে ২০১৮ এর নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন করা।
সহমত মাসুদ কামাল স্যারের সাথে। ৩৫ চাই এক্ষুনি। ✌️✌️✌️✌️🇧🇩💙
স্যার খুব সুন্দর কথা বলেছেন।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ বেকারদের পাশে থাকার জন্য।
স্যার আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
৩৫ একটা ন্যায্য দাবি! এটা আন্দোলন করার আগেই বাস্তবায়ন হওয়ার কথা ছিল।
ধন্যবাদ স্যার।৩৫ একটি যৌক্তিক দাবি
কৃতজ্ঞতা স্যার ❤️🙏
আপনাকে ধন্যবাদ।
Allah apnk,suctho, rakhkuk..
Ameen❤
আমরা এমন এক সমাজে বসবাস করি যে সমাজে একজন সাবেক শিক্ষা সচিব যুক্তি দিতে গিয়ে বিকিনি নিয়ে আসেন সেই সমাজ থেকে ভালো কিছু আশা করা মরিচীকা ছাড়া আর কিছু নয়।
চাকরির বয়সের সাথে বিকিনির কি সম্পর্ক কি আমি খুজে বের করতে পারলাম না।
আমার এখনো প্রায় ১.৫ বছর বয়স আছে এখানে উল্লেখ যে আল্লাহ রহমতে আমি একটি সরকারি চাকরি করি তাও আমি মনে করি চাকরির বয়স বাড়ানো হোক।
বৈষম্য,নিয়োগ বাণিজ্য, একদিনে একাধিক পরীক্ষা বন্ধ হোক, দিনে শেষে কেউ বেকার থাকে কিছু না কিছু করে সে জীবন অতিবাহিত করে।
৩৫ বাস্তবায়ন হোক
সরকার চাকরির প্রবেশের বয়সসীমা কমায় দিক ।আর সাবেক সচিব নজরুল ইসলাম খানকে বিকিনি পড়ে ভিটামিন ডি নেওয়ার সুযোগ করে দিন।
We are blessed to have a guardian like you
ধন্যবাদ স্যার আপনাকে
স্যার আপনাকে স্যালুট জানাই
কৃতজ্ঞতা প্রিয় স্যার
Right kotha bolecen sir
Thanks a lot.
ধন্যবাদ স্যার ❤️❤️
এটা সময়ের দাবি মানতে হবে উপযুক্ত দলিল আছে এই চ্যানেলে
চাকরীতে বয়স সীমা তুলে দিলে, নিয়োগ ফেয়ার হবে।ঘুষ,দুর্নীতি কমে যাবে,সাধারণ চাকরি প্রার্থীরা সুযোগ পাবে
Logical demand sir.
স্যারের নেক হায়াত কামনা করছি।
Cordially thanks
সময় উপযোগী একটি ভিডিও করলেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।