ভাই কলকাতায় আরও ঘোরার জায়গা আছে। নাখোদা মসজিদ যেখানে দশ হাজার মানুষ একসঙ্গে নামায পড়তে পারে। এসপ্লানেডের একপাশে টিপু সুলতানের মসজিদ আছে । সেন্টপলস ক্যাথিড্রাল চার্চ আছে। দক্ষিণেশ্বর মন্দির আছে। মিলেনিয়াম পার্ক , রবীন্দ্র সরোবর, নিক্কো পার্ক , একোয়াটিকা ওয়াটার পার্ক, ইকো পার্ক, মাদার্স ওয়াক্স মিউজিয়াম, বিড়লা প্লানেটরিয়াম , বিড়লা মন্দির, ফোর্ট উইলিয়ামস, বিড়লা টেকনিক্যাল মিউজিয়াম, ভারতের সব চেয়ে বড় হাওড়া রেল ষ্টেশন , হুগলি নদীর ওপারে বোটানিক্যাল গার্ডেন, বেলুড় মঠ ইত্যাদি । আর যদি ইতিহাসে আগ্রহ থাকে তবে কলকাতার অলি গলিতে ইতিহাস আছে । এসপ্লানেডের পাশে এখন যে রাজভবন আছে সেটা বৃটিশ আমলে বড়লাটের দপ্তর ছিল । লর্ড ডালহৌসিরা ১৯১১ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তান থেকে বার্মা পর্যন্ত এখান থেকেই শাসন করত । চিড়িয়াখানার উল্টো দিকে ছোট লাটের বাড়ি যেটা এখন ভারতের জাতীয় গ্রন্থাগার। এখানে লক্ষ লক্ষ বই আছে । মৌলানা আবুল কালাম আজাদ কলেজ যেখানে বঙ্গবন্ধু পড়াশোনা করতেন। রাইটার্স বিল্ডিং যেখান থেকে শেরেবাংলা ফজলুল হক, খাজা নাজিমুদ্দিন ও সরওয়ার্দি সাহেবরা বাংলা শাসন করতেন। আকাশবাণী ভবন যেখান থেকে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র পরিচালিত হত । থিয়েটার রোড, যেটা এখন সেক্সপিয়ার সরণী, এখানের ৮ নম্বর বাড়ী থেকে স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার পরিচালিত হত । যে বাড়িতে বসে নজরুল ইসলাম ' বিদ্রোহী ' কবিতা লিখেছেন । নেতাজি ভবন , এখান থেকেই বৃটিশ সাম্রাজ্যকে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন। আর যদি ফুর্তি করতে চান পার্ক ষ্ট্রিটের মত জায়গা কোথাও পাবেন না । দুপাশে সারি সারি রেস্তোরাঁ। গভীর রাত পর্যন্ত নাচ গান হুল্লোড়ে কাটাতে পারেন। যদি পড়াশোনার আগ্রহ থাকে বঙ্গীয় সাহিত্য পারিষদে যেতে পারেন। কয়েক লক্ষ বই আছে।
আপনার কমেন্ট টা পিন করে দিলাম। যদিও আপনার বলা প্রায় প্রতিটা জায়গায় আমি গিয়েছি এবং জানি তবে যারা জানে না তাদের জন্য উপকার হল। ধন্যবাদ এত্ত সুন্দর করে লেখার জন্য।
ভাই কলকাতায় আরও ঘোরার জায়গা আছে। নাখোদা মসজিদ যেখানে দশ হাজার মানুষ একসঙ্গে নামায পড়তে পারে। এসপ্লানেডের একপাশে টিপু সুলতানের মসজিদ আছে । সেন্টপলস ক্যাথিড্রাল চার্চ আছে। দক্ষিণেশ্বর মন্দির আছে। মিলেনিয়াম পার্ক , রবীন্দ্র সরোবর, নিক্কো পার্ক , একোয়াটিকা ওয়াটার পার্ক, ইকো পার্ক, মাদার্স ওয়াক্স মিউজিয়াম, বিড়লা প্লানেটরিয়াম , বিড়লা মন্দির, ফোর্ট উইলিয়ামস, বিড়লা টেকনিক্যাল মিউজিয়াম, ভারতের সব চেয়ে বড় হাওড়া রেল ষ্টেশন , হুগলি নদীর ওপারে বোটানিক্যাল গার্ডেন, বেলুড় মঠ ইত্যাদি । আর যদি ইতিহাসে আগ্রহ থাকে তবে কলকাতার অলি গলিতে ইতিহাস আছে । এসপ্লানেডের পাশে এখন যে রাজভবন আছে সেটা বৃটিশ আমলে বড়লাটের দপ্তর ছিল । লর্ড ডালহৌসিরা ১৯১১ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তান থেকে বার্মা পর্যন্ত এখান থেকেই শাসন করত । চিড়িয়াখানার উল্টো দিকে ছোট লাটের বাড়ি যেটা এখন ভারতের জাতীয় গ্রন্থাগার। এখানে লক্ষ লক্ষ বই আছে । মৌলানা আবুল কালাম আজাদ কলেজ যেখানে বঙ্গবন্ধু পড়াশোনা করতেন। রাইটার্স বিল্ডিং যেখান থেকে শেরেবাংলা ফজলুল হক, খাজা নাজিমুদ্দিন ও সরওয়ার্দি সাহেবরা বাংলা শাসন করতেন। আকাশবাণী ভবন যেখান থেকে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র পরিচালিত হত । থিয়েটার রোড, যেটা এখন সেক্সপিয়ার সরণী, এখানের ৮ নম্বর বাড়ী থেকে স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার পরিচালিত হত । যে বাড়িতে বসে নজরুল ইসলাম ' বিদ্রোহী ' কবিতা লিখেছেন । নেতাজি ভবন , এখান থেকেই বৃটিশ সাম্রাজ্যকে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন। আর যদি ফুর্তি করতে চান পার্ক ষ্ট্রিটের মত জায়গা কোথাও পাবেন না । দুপাশে সারি সারি রেস্তোরাঁ। গভীর রাত পর্যন্ত নাচ গান হুল্লোড়ে কাটাতে পারেন। যদি পড়াশোনার আগ্রহ থাকে বঙ্গীয় সাহিত্য পারিষদে যেতে পারেন। কয়েক লক্ষ বই আছে।
আপনার কমেন্ট টা পিন করে দিলাম।
যদিও আপনার বলা প্রায় প্রতিটা জায়গায় আমি গিয়েছি এবং জানি তবে যারা জানে না তাদের জন্য উপকার হল।
ধন্যবাদ এত্ত সুন্দর করে লেখার জন্য।
sound management niya ektu kaj kora lagbe vaiya.....carry-on
Oidin microphone er button on na korei shoot korsilam😵
Ami eid e ghure eshechi
Great
ভাই আমার Midland Bank এর কার্ড আছে কিন্তু আমি কিবাবে ডলার লোড দেবো জে কোন জাইগাতে
Taka load dilei dollar e payment kora jabe alada kore dollar vorte hobena.
new market area hotel rent kamon
Ektu beshi onno jayga theke.
ভাইয়া একাউন্টে টাকা না থাকলেও কি কার্ডে ডলার এনডোর্সমেন্ট করা যায় একটু জানাবেন প্লিজ,,
যায়।