ভাই এভাবে বলা উচিত নয়। দু পক্ষেরই দলীল আছে। ঈমাম আবু হানিফা রহ এর মতে বেনামাজী পাপিষ্ঠ মুসলিম। কিন্তু ঈমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ এর মতে বেনামাজী কাাফের। এখন কেয়ামতের দিন আল্লাহ যা রায় দিবেন সেটাই মূল। সেদিন আল্লাহ যদি বলে বেনামাজি মুসলিম না, তাহলে কেমন হবে। হাদিসে তো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন: (আল্লাহর) বান্দা এবং শিরক-কুফরের মধ্যে পার্থক্য সালাত পরিত্যাগ করা। (মুসলিম:৮২) উপরের হাদিস অনেক শুনেছেন, এইবার উমর রাদিআল্লাহু আনহু কী বলেন তা দেখেন: উমর রা মৃত্যুর আগে বলেছেন, যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোনো অংশ নাই। মিসওয়ার ইবন মাখরামা (রহঃ) হইতে বর্ণিত, যে রাত্রে উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-কে ছুরিকাঘাত করা হয়, সেই রাত্রে জনৈক ব্যক্তি[1] উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর নিকট প্রবেশ করিল। উমর (রাঃ)-কে ফজরের নামাযের জন্য জাগানো হইল। উমর (রাঃ) বলিলেনঃ হ্যাঁ, আমি এই অবস্থায়ও নামায পড়িব। যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোন অংশ নাই। অতঃপর উমর (রাঃ) নামায পড়িলেন অথচ তাহার জখম হইতে তখন রক্ত প্রবাহিত হইতেছিল। [মুয়াত্তা মালিক: ৮১]
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর দলিল ভিত্তিক আলোচনা আল্লাহতালা আপনাদেরকে আরও এমন সুন্দর খেদমত করার তৌফিক দান করুন সকলে বলুন আমিন। এবং ভিডিওটা বেশি বেশি শেয়ার করুন।
যাই হোক আমরা এতোটুকু জানতে পারলাম নামাজ ত্যাগ করা অনেক বড় অপরাধ এমনকি জিনা করার চেয়েও অনেক বড় পাপ এজন্য যত বড় বিপদ আসুক না কেন নিজের জীবন দিয়ে হলেও নামাজ ত্যাগ করা থেকে বিরত থাকব ইনশাআল্লাহ।
ভাই এভাবে বলা উচিত নয়। দু পক্ষেরই দলীল আছে। ঈমাম আবু হানিফা রহ এর মতে বেনামাজী পাপিষ্ঠ মুসলিম। কিন্তু ঈমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ এর মতে বেনামাজী কাাফের। এখন কেয়ামতের দিন আল্লাহ যা রায় দিবেন সেটাই মূল। সেদিন আল্লাহ যদি বলে বেনামাজি মুসলিম না, তাহলে কেমন হবে। হাদিসে তো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন: (আল্লাহর) বান্দা এবং শিরক-কুফরের মধ্যে পার্থক্য সালাত পরিত্যাগ করা। (মুসলিম:৮২) উপরের হাদিস অনেক শুনেছেন, এইবার উমর রাদিআল্লাহু আনহু কী বলেন তা দেখেন: উমর রা মৃত্যুর আগে বলেছেন, যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোনো অংশ নাই। মিসওয়ার ইবন মাখরামা (রহঃ) হইতে বর্ণিত, যে রাত্রে উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-কে ছুরিকাঘাত করা হয়, সেই রাত্রে জনৈক ব্যক্তি[1] উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর নিকট প্রবেশ করিল। উমর (রাঃ)-কে ফজরের নামাযের জন্য জাগানো হইল। উমর (রাঃ) বলিলেনঃ হ্যাঁ, আমি এই অবস্থায়ও নামায পড়িব। যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোন অংশ নাই। অতঃপর উমর (রাঃ) নামায পড়িলেন অথচ তাহার জখম হইতে তখন রক্ত প্রবাহিত হইতেছিল। [মুয়াত্তা মালিক: ৮১]
দু পক্ষেরই দলীল আছে। ঈমাম আবু হানিফা রহ এর মতে বেনামাজী পাপিষ্ঠ মুসলিম। কিন্তু ঈমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ এর মতে বেনামাজী কাাফের। এখন কেয়ামতের দিন আল্লাহ যা রায় দিবেন সেটাই মূল। সেদিন আল্লাহ যদি বলে বেনামাজি মুসলিম না, তাহলে কেমন হবে। হাদিসে তো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন: (আল্লাহর) বান্দা এবং শিরক-কুফরের মধ্যে পার্থক্য সালাত পরিত্যাগ করা। (মুসলিম:৮২) উপরের হাদিস অনেক শুনেছেন, এইবার উমর রাদিআল্লাহু আনহু কী বলেন তা দেখেন: উমর রা মৃত্যুর আগে বলেছেন, যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোনো অংশ নাই। মিসওয়ার ইবন মাখরামা (রহঃ) হইতে বর্ণিত, যে রাত্রে উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-কে ছুরিকাঘাত করা হয়, সেই রাত্রে জনৈক ব্যক্তি[1] উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর নিকট প্রবেশ করিল। উমর (রাঃ)-কে ফজরের নামাযের জন্য জাগানো হইল। উমর (রাঃ) বলিলেনঃ হ্যাঁ, আমি এই অবস্থায়ও নামায পড়িব। যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোন অংশ নাই। অতঃপর উমর (রাঃ) নামায পড়িলেন অথচ তাহার জখম হইতে তখন রক্ত প্রবাহিত হইতেছিল। [মুয়াত্তা মালিক: ৮১]
আল্লাহর কোরআনে কোথাও নাই নামাজের জন্য জান্নাত দিবেন।কোরআনের পাতায় পাতায় আছে বিস্শাস সৎ কাজের জন্য পুরস্কিত করেন।ফতুয়া বাজদের ফতুয়া পানিতে বিজায়া রাখেন।নিজেরাই তো ঠিক নাই।
বেটা তুমি বক্তব্য গুলো ভালো করে শোনো ইচ্ছা কৃত সালাত ছেড়ে দেওয়ার কথা বলছেন সালাত কাযার কথা বলেননি সহি মুসলিম। 148,149 তিরমিজি । 2621,2622 এই হাদিস গুলো পড়লে ওনাদের কথা বুঝতে পারবে ওনারা কোরআন ও সহিহ হাদিস থেকে বলার চেষ্টা করেন
ভাই আগে নিজে ইলিম অর্জন করুন,তারপর অন্যর ভুল ধরুন,সলাত পরিত্যাত কাফের এই ব্যাপারে চার ইমামের কোনো মতভেদ নেই,তবে কই ওয়াক্ত নামাজ না পড়লে কাফের হবে এই বিষয়ে মত ভেদ আছে।
তুমি ইলম অর্জন করেছ কিন্তু ভূল ইলম অর্জন করেছ। চার ইমামের এটা মাজহাব নয়। নামাজ না পড়লে কাফির হয়ে গেলে, বাংলাদেশে মুসলমান বেশি, না কাফের বেশি?এটা কি কফেরদের দেশ? আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ ও মোজাফফর বিন মহসিন এর একটা মত ভিডিওতে আছে, যে নামাজ না পড়লে কাফির হয় না, বিয়ে বাতিল হয় না, সেটা মনে হয় তুমি শোননি। আবদুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক বললো বেনামাজির জানাজা পড়তে হবে, তবে কি সে কাফিরের জানাজা পড়তে বললো? তোমার পাড়া-প্রতিবেশী আত্মীয়দের মধ্যে যারা নামাজ পড়ে না, তাদের কাফির বলে দেখ, তাদের জেনা কারী বলো, তাদের সন্তানদের হারামজাদা বলে দেখ, তোমার কি হাল হয়। বেনামাজির লাশ হিন্দুদের সঙ্গে শশানঘাটে ফেলতে বলো, তার পরিবার তোমার কি অবস্থা করে, একবার বলে দেখিও। বেনামাজিদের পিতা-মাতার সম্পত্তির ভাগ না দিলে সারা দেশে কত মারামারি-কাটাকাটি হবে, তা কি তোমার অল্প বুদ্ধিতে কিছু বুঝতে পারছো? আর কি লিখবো তোমার মত ভূল ইলম অর্জনকারীর জন্য এটুকুই যথেষ্ট।
সত্য এটাই যে মুসলমান এবং কাফের এর মধ্যে পাথক্য হল সালাত, এটার গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে বিভিন্ন আলেম বিভিন্ন উদাহরণ পেশ করেছেন, এর মানে ফতোয়া ভিন্ন নয়, আপনি নিজেই সলাতের গুরুত্ব বুঝেন নাই, আল্লাহ আপনাকে সঠিক বুঝদান করুন
প্রথম বাক্যটি আপনি ঠিকই বলেছেন তবে আমাদের আলোচ্য বিষয় টি আপনি বুঝতে পারেন নি। বেনামাজী কে কাফির বলে ফাতওয়া প্রদান করা যাবে কি না, আমরা এই বিষয়টি আলোচনা করেছি মনোযোগ সহকারে শ্রবণ করুন এবং বোঝার চেষ্টা করুন।
ভাই এভাবে বলা উচিত নয়। দু পক্ষেরই দলীল আছে। ঈমাম আবু হানিফা রহ এর মতে বেনামাজী পাপিষ্ঠ মুসলিম। কিন্তু ঈমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ এর মতে বেনামাজী কাাফের। এখন কেয়ামতের দিন আল্লাহ যা রায় দিবেন সেটাই মূল। সেদিন আল্লাহ যদি বলে বেনামাজি মুসলিম না, তাহলে কেমন হবে। হাদিসে তো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন: (আল্লাহর) বান্দা এবং শিরক-কুফরের মধ্যে পার্থক্য সালাত পরিত্যাগ করা। (মুসলিম:৮২) উপরের হাদিস অনেক শুনেছেন, এইবার উমর রাদিআল্লাহু আনহু কী বলেন তা দেখেন: উমর রা মৃত্যুর আগে বলেছেন, যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোনো অংশ নাই। মিসওয়ার ইবন মাখরামা (রহঃ) হইতে বর্ণিত, যে রাত্রে উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-কে ছুরিকাঘাত করা হয়, সেই রাত্রে জনৈক ব্যক্তি[1] উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর নিকট প্রবেশ করিল। উমর (রাঃ)-কে ফজরের নামাযের জন্য জাগানো হইল। উমর (রাঃ) বলিলেনঃ হ্যাঁ, আমি এই অবস্থায়ও নামায পড়িব। যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোন অংশ নাই। অতঃপর উমর (রাঃ) নামায পড়িলেন অথচ তাহার জখম হইতে তখন রক্ত প্রবাহিত হইতেছিল। [মুয়াত্তা মালিক: ৮১]
তাহলেতো বাংলাদেশের ৭৫ শতাংশ মানুষ নামাজ পড়ে না তৎ অনুসারে বাংলাদেশ মুসলিম প্রধান দেশ থাকলো কৈ? আবার আপনারা আবার কথায় কথায় বলেন ৯০ শতাংশ মুসলমানদের দেশ। এটা একটি দ্বিচারিতা নয় কি?
ভাই এভাবে বলা উচিত নয়। দু পক্ষেরই দলীল আছে। ঈমাম আবু হানিফা রহ এর মতে বেনামাজী পাপিষ্ঠ মুসলিম। কিন্তু ঈমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ এর মতে বেনামাজী কাাফের। এখন কেয়ামতের দিন আল্লাহ যা রায় দিবেন সেটাই মূল। সেদিন আল্লাহ যদি বলে বেনামাজি মুসলিম না, তাহলে কেমন হবে। হাদিসে তো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন: (আল্লাহর) বান্দা এবং শিরক-কুফরের মধ্যে পার্থক্য সালাত পরিত্যাগ করা। (মুসলিম:৮২) উপরের হাদিস অনেক শুনেছেন, এইবার উমর রাদিআল্লাহু আনহু কী বলেন তা দেখেন: উমর রা মৃত্যুর আগে বলেছেন, যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোনো অংশ নাই। মিসওয়ার ইবন মাখরামা (রহঃ) হইতে বর্ণিত, যে রাত্রে উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-কে ছুরিকাঘাত করা হয়, সেই রাত্রে জনৈক ব্যক্তি[1] উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর নিকট প্রবেশ করিল। উমর (রাঃ)-কে ফজরের নামাযের জন্য জাগানো হইল। উমর (রাঃ) বলিলেনঃ হ্যাঁ, আমি এই অবস্থায়ও নামায পড়িব। যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোন অংশ নাই। অতঃপর উমর (রাঃ) নামায পড়িলেন অথচ তাহার জখম হইতে তখন রক্ত প্রবাহিত হইতেছিল। [মুয়াত্তা মালিক: ৮১]
সকলের কাছে অনুরোধ পুরো বক্তব্য মনোযোগ সহকারে শ্রবণ করুন এবং সত্যকে উপলব্ধি করুন। জাযাকুমুল্লাহু খাইর।
Assalamoalikum Alhamdolilla-ua-cam.com/video/JSJag4taq5I/v-deo.html
কুরবানী নিয়ম মাসআলা নিয়ে অতি তাড়াতাড়ি ভিডিও চাই।❤
ua-cam.com/video/MZYR_bmMDwI/v-deo.html
ভাই এভাবে বলা উচিত নয়। দু পক্ষেরই দলীল আছে। ঈমাম আবু হানিফা রহ এর মতে বেনামাজী পাপিষ্ঠ মুসলিম। কিন্তু ঈমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ এর মতে বেনামাজী কাাফের।
এখন কেয়ামতের দিন আল্লাহ যা রায় দিবেন সেটাই মূল। সেদিন আল্লাহ যদি বলে বেনামাজি মুসলিম না, তাহলে কেমন হবে।
হাদিসে তো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন: (আল্লাহর) বান্দা এবং শিরক-কুফরের মধ্যে পার্থক্য সালাত পরিত্যাগ করা। (মুসলিম:৮২)
উপরের হাদিস অনেক শুনেছেন, এইবার উমর রাদিআল্লাহু আনহু কী বলেন তা দেখেন: উমর রা মৃত্যুর আগে বলেছেন, যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোনো অংশ নাই।
মিসওয়ার ইবন মাখরামা (রহঃ) হইতে বর্ণিত, যে রাত্রে উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-কে ছুরিকাঘাত করা হয়, সেই রাত্রে জনৈক ব্যক্তি[1] উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর নিকট প্রবেশ করিল। উমর (রাঃ)-কে ফজরের নামাযের জন্য জাগানো হইল। উমর (রাঃ) বলিলেনঃ হ্যাঁ, আমি এই অবস্থায়ও নামায পড়িব। যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোন অংশ নাই। অতঃপর উমর (রাঃ) নামায পড়িলেন অথচ তাহার জখম হইতে তখন রক্ত প্রবাহিত হইতেছিল। [মুয়াত্তা মালিক: ৮১]
বুঝার ভুল আপনার নিজের ই,,প্রশ্ন এবং উত্তর এর গভিরতা কোনটাই বুঝেন নাই
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর দলিল ভিত্তিক আলোচনা আল্লাহতালা আপনাদেরকে আরও এমন সুন্দর খেদমত করার তৌফিক দান করুন সকলে বলুন আমিন। এবং ভিডিওটা বেশি বেশি শেয়ার করুন।
আল্লাহ তায়ালা আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।
মাশাল্লাহ খুব সুন্দরভাবে বুঝালেন আল্লাহতালা আপনাদেরকে আরও সামনে এগিয়ে যাওয়ার তৌফিক দান সকলে বলুন আমিন। এবং ভিডিওটা বেশি বেশি শেয়ার করুন।
আমীন, সুম্মা আমীন
আপনার মতো সত্যান্বেষী মানুষের সহযোগিতাই আমাদের কাম্য। লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করে আমাদের সহযোগিতা করুন। জাযাকুমুল্লাহু খাইর।
যাই হোক আমরা এতোটুকু জানতে পারলাম নামাজ ত্যাগ করা অনেক বড় অপরাধ এমনকি জিনা করার চেয়েও অনেক বড় পাপ এজন্য যত বড় বিপদ আসুক না কেন নিজের জীবন দিয়ে হলেও নামাজ ত্যাগ করা থেকে বিরত থাকব ইনশাআল্লাহ।
ua-cam.com/video/MZYR_bmMDwI/v-deo.html
মাশআল্লাহ। আপনার ভিডিও থেকে অনেক শিক্ষা পেলাম। আপনাকে আল্লাহ তায়ালা আরও ভিডিও বানানোর তৌফিক দান করুক আমীন। আপনার ভিডিও আমাদের দরকার ধন্যবাদ।
ভাই এভাবে বলা উচিত নয়। দু পক্ষেরই দলীল আছে। ঈমাম আবু হানিফা রহ এর মতে বেনামাজী পাপিষ্ঠ মুসলিম। কিন্তু ঈমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ এর মতে বেনামাজী কাাফের।
এখন কেয়ামতের দিন আল্লাহ যা রায় দিবেন সেটাই মূল। সেদিন আল্লাহ যদি বলে বেনামাজি মুসলিম না, তাহলে কেমন হবে।
হাদিসে তো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন: (আল্লাহর) বান্দা এবং শিরক-কুফরের মধ্যে পার্থক্য সালাত পরিত্যাগ করা। (মুসলিম:৮২)
উপরের হাদিস অনেক শুনেছেন, এইবার উমর রাদিআল্লাহু আনহু কী বলেন তা দেখেন: উমর রা মৃত্যুর আগে বলেছেন, যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোনো অংশ নাই।
মিসওয়ার ইবন মাখরামা (রহঃ) হইতে বর্ণিত, যে রাত্রে উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-কে ছুরিকাঘাত করা হয়, সেই রাত্রে জনৈক ব্যক্তি[1] উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর নিকট প্রবেশ করিল। উমর (রাঃ)-কে ফজরের নামাযের জন্য জাগানো হইল। উমর (রাঃ) বলিলেনঃ হ্যাঁ, আমি এই অবস্থায়ও নামায পড়িব। যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোন অংশ নাই। অতঃপর উমর (রাঃ) নামায পড়িলেন অথচ তাহার জখম হইতে তখন রক্ত প্রবাহিত হইতেছিল। [মুয়াত্তা মালিক: ৮১]
জান্নাতে কারও যাওয়াটা জরুরি না। আল্লাহ কারও মুখাপেক্ষী না।
অনেক কিছু শিখলাম ❤
ফরজ তরখ করলে কাফের হয় না, অস্বীকার করলে কাফের হবে।
তবে নামাজের ক্ষেত্রে নামাজ না পড়লেই কাফের
নামাজের ক্ষেত্রে ভিন্ন স্বীকার করলে হবে না নামাজ না পড়লেই কাফের
দু পক্ষেরই দলীল আছে। ঈমাম আবু হানিফা রহ এর মতে বেনামাজী পাপিষ্ঠ মুসলিম। কিন্তু ঈমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ এর মতে বেনামাজী কাাফের।
এখন কেয়ামতের দিন আল্লাহ যা রায় দিবেন সেটাই মূল। সেদিন আল্লাহ যদি বলে বেনামাজি মুসলিম না, তাহলে কেমন হবে।
হাদিসে তো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন: (আল্লাহর) বান্দা এবং শিরক-কুফরের মধ্যে পার্থক্য সালাত পরিত্যাগ করা। (মুসলিম:৮২)
উপরের হাদিস অনেক শুনেছেন, এইবার উমর রাদিআল্লাহু আনহু কী বলেন তা দেখেন: উমর রা মৃত্যুর আগে বলেছেন, যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোনো অংশ নাই।
মিসওয়ার ইবন মাখরামা (রহঃ) হইতে বর্ণিত, যে রাত্রে উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-কে ছুরিকাঘাত করা হয়, সেই রাত্রে জনৈক ব্যক্তি[1] উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর নিকট প্রবেশ করিল। উমর (রাঃ)-কে ফজরের নামাযের জন্য জাগানো হইল। উমর (রাঃ) বলিলেনঃ হ্যাঁ, আমি এই অবস্থায়ও নামায পড়িব। যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোন অংশ নাই। অতঃপর উমর (রাঃ) নামায পড়িলেন অথচ তাহার জখম হইতে তখন রক্ত প্রবাহিত হইতেছিল। [মুয়াত্তা মালিক: ৮১]
রাসুল সাঃ এর উপরে যারা ইমান আনে নাই তারাই কাফের।
Masallah
আমার মতে ২ টা মত সঠিক কারন নামাজ তরখ করা মানে অস্যিকার করাই হয়
তোমার মত ঠিক নয়, কাতই দলিল দারা প্রমানিত সুন্নাত অস্বীকার করলেও কাফির হয়ে যাবে, কিন্তু এই সুন্নাত ছাড়লে কেউ কাফির হবে না।
সঠিক
অথচ তালাকের প্রক্রিয়া আল্লাহ কোরআনের সুরা বাকারার ২২৩ - ২২৭ এর মাঝেই বলে দিয়েছেন। আর আহলূল হাদিসরা কী বলে।
দাঁড়ি রাখা সুন্নাত।। আল্লাহ আপনাকে উত্তম বোঝার তৌফিক দান করুক
দাড়ি রাখা ওয়াজিব।
দাড়ি রাখা রাসূল সাঃ এর নির্দেশ।
সকল আলেম একমত যে দাড়ি রাখা ফরজ/ওয়াজিব।
Tik. Bolcho. Yutubar. Vai
আল্লাহর কোরআনে কোথাও নাই নামাজের জন্য জান্নাত দিবেন।কোরআনের পাতায় পাতায় আছে বিস্শাস সৎ কাজের জন্য পুরস্কিত করেন।ফতুয়া বাজদের ফতুয়া পানিতে বিজায়া রাখেন।নিজেরাই তো ঠিক নাই।
আল্লাহর রাসুলের কথায় শেষ কথা।উপস্থাপক কে বলছি ইসলাম নিয়ে বিশ্রিঙ্খলা সৃষ্টি করবেন না।
বেটা তুমি বক্তব্য গুলো ভালো করে শোনো
ইচ্ছা কৃত সালাত ছেড়ে দেওয়ার কথা বলছেন
সালাত কাযার কথা বলেননি
সহি মুসলিম। 148,149
তিরমিজি । 2621,2622
এই হাদিস গুলো পড়লে ওনাদের কথা বুঝতে পারবে ওনারা কোরআন ও সহিহ হাদিস থেকে বলার চেষ্টা করেন
ভাই আগে নিজে ইলিম অর্জন করুন,তারপর অন্যর ভুল ধরুন,সলাত পরিত্যাত কাফের এই ব্যাপারে চার ইমামের কোনো মতভেদ নেই,তবে কই ওয়াক্ত নামাজ না পড়লে কাফের হবে এই বিষয়ে মত ভেদ আছে।
তুমি ইলম অর্জন করেছ কিন্তু ভূল ইলম অর্জন করেছ। চার ইমামের এটা মাজহাব নয়।
নামাজ না পড়লে কাফির হয়ে গেলে, বাংলাদেশে মুসলমান বেশি, না কাফের বেশি?এটা কি কফেরদের দেশ?
আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ ও মোজাফফর বিন মহসিন এর একটা মত ভিডিওতে আছে, যে নামাজ না পড়লে কাফির হয় না, বিয়ে বাতিল হয় না, সেটা মনে হয় তুমি শোননি। আবদুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক বললো বেনামাজির জানাজা পড়তে হবে, তবে কি সে কাফিরের জানাজা পড়তে বললো?
তোমার পাড়া-প্রতিবেশী আত্মীয়দের মধ্যে যারা নামাজ পড়ে না, তাদের কাফির বলে দেখ, তাদের জেনা কারী বলো, তাদের সন্তানদের হারামজাদা বলে দেখ, তোমার কি হাল হয়।
বেনামাজির লাশ হিন্দুদের সঙ্গে শশানঘাটে ফেলতে বলো, তার পরিবার তোমার কি অবস্থা করে, একবার বলে দেখিও।
বেনামাজিদের পিতা-মাতার সম্পত্তির ভাগ না দিলে সারা দেশে কত মারামারি-কাটাকাটি হবে, তা কি তোমার অল্প বুদ্ধিতে কিছু বুঝতে পারছো?
আর কি লিখবো তোমার মত ভূল ইলম অর্জনকারীর জন্য এটুকুই যথেষ্ট।
কমেন্ট করার আগে নিজে এলেম অর্জন করুন
Ok
What is said by Allah about benamaji in the holy Quran.
সত্য এটাই যে মুসলমান এবং কাফের এর মধ্যে পাথক্য হল সালাত, এটার গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে বিভিন্ন আলেম বিভিন্ন উদাহরণ পেশ করেছেন, এর মানে ফতোয়া ভিন্ন নয়, আপনি নিজেই সলাতের গুরুত্ব বুঝেন নাই, আল্লাহ আপনাকে সঠিক বুঝদান করুন
প্রথম বাক্যটি আপনি ঠিকই বলেছেন
তবে আমাদের আলোচ্য বিষয় টি আপনি বুঝতে পারেন নি।
বেনামাজী কে কাফির বলে ফাতওয়া প্রদান করা যাবে কি না, আমরা এই বিষয়টি আলোচনা করেছি
মনোযোগ সহকারে শ্রবণ করুন এবং বোঝার চেষ্টা করুন।
Kafer shobder ortho ki ?
অস্বীকার করা ও পরিত্যাগ করা একই কথা,
Aisob Katha ki Quran a ache ?
The division is ceated by Haditch.
KAFERER NAMAJ KAMAN HOBE ,SAIFI?
বুঝার ভুল আপনার,,আপনি নিজেই ভালো ভাবে বুঝেন নাই😓😓😓
ভাই আহলে হাদিস মানেই বিনোদন সাহস এর শহীদ চালিয়ে যান সেই বিনোদন পাইছি
ua-cam.com/video/MZYR_bmMDwI/v-deo.html
ভাই আপনি নামাজ পড়েন হ্যাঁ কি না আগে এটা বলুন
হায়াত বিন বাশারের কি হবে 😁😁😁
আমাদের চেষ্টা অব্যাহত আছে। দোয়া করবেন। লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে আমাদের সহযোগিতা করুন। জাযাকাল্লাহু খাইর।
তিরমিজী 2621 দেখুন
Ahlehadisra yahoodir Dalal Nije zahannami manoskeo zahanname nite chay
ভাই এভাবে বলা উচিত নয়। দু পক্ষেরই দলীল আছে। ঈমাম আবু হানিফা রহ এর মতে বেনামাজী পাপিষ্ঠ মুসলিম। কিন্তু ঈমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ এর মতে বেনামাজী কাাফের।
এখন কেয়ামতের দিন আল্লাহ যা রায় দিবেন সেটাই মূল। সেদিন আল্লাহ যদি বলে বেনামাজি মুসলিম না, তাহলে কেমন হবে।
হাদিসে তো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন: (আল্লাহর) বান্দা এবং শিরক-কুফরের মধ্যে পার্থক্য সালাত পরিত্যাগ করা। (মুসলিম:৮২)
উপরের হাদিস অনেক শুনেছেন, এইবার উমর রাদিআল্লাহু আনহু কী বলেন তা দেখেন: উমর রা মৃত্যুর আগে বলেছেন, যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোনো অংশ নাই।
মিসওয়ার ইবন মাখরামা (রহঃ) হইতে বর্ণিত, যে রাত্রে উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-কে ছুরিকাঘাত করা হয়, সেই রাত্রে জনৈক ব্যক্তি[1] উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর নিকট প্রবেশ করিল। উমর (রাঃ)-কে ফজরের নামাযের জন্য জাগানো হইল। উমর (রাঃ) বলিলেনঃ হ্যাঁ, আমি এই অবস্থায়ও নামায পড়িব। যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোন অংশ নাই। অতঃপর উমর (রাঃ) নামায পড়িলেন অথচ তাহার জখম হইতে তখন রক্ত প্রবাহিত হইতেছিল। [মুয়াত্তা মালিক: ৮১]
Ale khato mollara abol tabol bake.
Bhaiya tomar bujhte bhul INDIA theke
একটা কথা ঠিক হলে আর একটি ভুল নয়। সমাথ্ক হয়। এটুকু বোঝ না! ভিডিও করছ আবার।
তাহলেতো বাংলাদেশের ৭৫ শতাংশ মানুষ নামাজ পড়ে না তৎ অনুসারে বাংলাদেশ মুসলিম প্রধান দেশ থাকলো কৈ? আবার আপনারা আবার কথায় কথায় বলেন ৯০ শতাংশ মুসলমানদের দেশ। এটা একটি দ্বিচারিতা নয় কি?
হানাফী চাবুক আপনার ফোন নং দিিতে পারেনা কেন? আপনি কি এক ব্যাটা নয়?
Ahle hadis to nijeii kafer oder abar zannat ki😆😆😆
আল্লাহ আপনাকে সর্বোত্তম বুঝার তৌফিক দান করুক
ভাই এভাবে বলা উচিত নয়। দু পক্ষেরই দলীল আছে। ঈমাম আবু হানিফা রহ এর মতে বেনামাজী পাপিষ্ঠ মুসলিম। কিন্তু ঈমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ এর মতে বেনামাজী কাাফের।
এখন কেয়ামতের দিন আল্লাহ যা রায় দিবেন সেটাই মূল। সেদিন আল্লাহ যদি বলে বেনামাজি মুসলিম না, তাহলে কেমন হবে।
হাদিসে তো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন: (আল্লাহর) বান্দা এবং শিরক-কুফরের মধ্যে পার্থক্য সালাত পরিত্যাগ করা। (মুসলিম:৮২)
উপরের হাদিস অনেক শুনেছেন, এইবার উমর রাদিআল্লাহু আনহু কী বলেন তা দেখেন: উমর রা মৃত্যুর আগে বলেছেন, যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোনো অংশ নাই।
মিসওয়ার ইবন মাখরামা (রহঃ) হইতে বর্ণিত, যে রাত্রে উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-কে ছুরিকাঘাত করা হয়, সেই রাত্রে জনৈক ব্যক্তি[1] উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর নিকট প্রবেশ করিল। উমর (রাঃ)-কে ফজরের নামাযের জন্য জাগানো হইল। উমর (রাঃ) বলিলেনঃ হ্যাঁ, আমি এই অবস্থায়ও নামায পড়িব। যে ব্যক্তি নামায ছাড়িয়া দেয়, ইসলামে তাহার কোন অংশ নাই। অতঃপর উমর (রাঃ) নামায পড়িলেন অথচ তাহার জখম হইতে তখন রক্ত প্রবাহিত হইতেছিল। [মুয়াত্তা মালিক: ৮১]
ভাই তুমি ভাষা বোঝনা
ভাই তুমি আমাদের বক্তব্য উপলব্ধি করতে পারোনি
Ok