অলীপূরী হুজূরের কাছে আমার প্রশ্ন: السلام علیکم ورحمت اللّٰہ وبرکاتہ ۔ হুজুর আপনি বলেছেন যে, "আল্লাহ তা'আলা গুণগতভাবে সর্বত্র বিরাজমান এবং সত্ত্বাগতভাবে এমন আছেন পূর্বে যেমন ছিলেন" হুজুর আপনার কথার দ্বারা বুঝা যায় যে আল্লাহ তা'আলার গুণগুলো তার সত্তা থেকে পৃথক। এই প্রশ্নের যথাযথ উত্তর আপনার কাছে আশা করি। السلام علیکم ورحمت اللّٰہ وبرکاتہ
পাকিস্তানের দেওবন্দি আলেমদের মধ্যে সবচেয়ে জ্ঞানী আলেমদের মধ্যে মাওলানা মনজুর সাহেব একজন।। এ বিষয়ে তাঁর বক্তব্যটি দেখুন, আশা করি আপনাদের সকল বিভ্রান্তি দূর হবে।। লিংক ua-cam.com/video/cHYZtpE56kM/v-deo.htmlfeature=shared ua-cam.com/video/BTAh1nHOAOc/v-deo.htmlfeature=shared
কামরুল ইসলাম ওলিপুরীর নেক হায়াত কামনা করছি, এখানে পিতা-পুত্রের সম্পর্কের চাইতে, ধর্মের স্থান অনেক অনেক উপরে, তাই আমি কামরুল ইসলামের পক্ষে রইলাম, ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহতালা কোথায় আছে হাজারো প্রমান কোরআন হাদিসে আছে , তিনি সত্তাগত ভাবে আরশে আজিমে আছেন, তার জ্ঞান সর্বোচ্চ এবং সর্বত্র বিরাজমান, তিনি চাইলে যেকোনো কিছু করতে পারেন কিন্তু আরশে আজিমে আছেন এই কথার দলিল কুরআনে স্পষ্ট আছে@@Pranto-o9h
আল্লাহর কাছে শুকরিয়া যে কামরুল ইসলাম ওলিপুরী কে আল্লাহ সঠিক জ্ঞান দান করেছেন আল্লাহ ওলিপুরি সাহেবকে সঠিক জানার তৌফিক দান করুন গোঁড়ামি থেকে দূর করে সঠিক টা গ্রহন করার তৌফিক দান করুন
শ্রদ্ধা রেখে বলছি আপনাকে আকিদা সম্পর্কে আরও পড়াশোনা করতে হবে। পারলে নিজের ছেলের কাছ থেকে শিখোন শিখতে লজ্জা নাই সবাই যে সব পারেন তা না, আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন আমিন।
আল্লাহর জ্ঞানের বাইরে কোনো কিছুই নেই কিন্তু আল্লাহ আরশের উপর সমুন্নত ২ টা কথা বুঝানোর জন্য বোলছি আপনারা মুনাজাতে হাত উপরের দিকে রাখেন কেনো এবং যে সব মানুষ বিশ্বাস করে আল্লাহ সব যায়গায় আছেন তাহলে তাদের কে মেরাজ অশ্বিকার কোরতে হবে, কারন রাসুল মেরাজে কোথায় গিয়েছেন উপরে নাকি সব দিকে?
মাওলানা ওলিপুরির বক্তব্য অনুযায়ী আল্লাহ সত্ত্বাগত কোথাও না থাকে তাহলে রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিরাজে আল্লাহর সাথে কোথায় গিয়ে কথা বলেছেন?সাত আসমানের উপরে। ওলিপুরীর কথা মানলে মিরাজকে অস্বীকার করা হয়।
العلو والاستواء على العرش صفتان من صفات الله تعالى أثبتهما سبحانه لنفسه في محكم كتابه وأثبتهما له رسول صلى الله عليه وسلم ويجب الإيمان بهما على حقيقتهما من غير تعطيل ولا تأويل ولا تشبيه ولا تمثيل. وصفة العلو تقتضي علو الله تعالى على جميع مخلوقاته بما فيها العرش وغيره. وصفة الاستواء تقتضي علو الله تعالى على عرشه واستواءه عليه ومنه يتبين لك ما بين الصفتين من فرق في المعنى . ويضيف العلماء هنا : أن العلو ثابت بالفطرة والنص ، أما الاستواء فثابت بالنص فقط. وأن العلو صفة ذات لله تعالى ، فهو متصف بها أزلا وأبدا لا تنفك عنه . وأما الاستواء فهو صفة فعل ، متعلقة بمشيئة الله جل وعلا .
ইসলামের চার ইমাম-ইমাম আবু হানিফা, ইমাম মালিক, ইমাম শাফি'ই, এবং ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুমুল্লাহ)-আল্লাহ তাআলার অবস্থান সম্পর্কে তাঁদের গ্রন্থসমূহে মূল্যবান বক্তব্য প্রদান করেছেন। নিচে তাঁদের বক্তব্যসমূহ আরবি ইবারতসহ এবং গ্রন্থের নাম উল্লেখ করে উপস্থাপন করা হলো: ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ): ইমাম আবু হানিফা তাঁর গ্রন্থ "আল-ফিকহুল আকবর"-এ উল্লেখ করেছেন: > "من قال لا أعرف ربي في السماء أو في الأرض فقد كفر، وكذلك من قال إنه على العرش ولا أدري العرش في السماء أو في الأرض." উৎস: "আল-ফিকহুল আকবর" বাংলা অনুবাদ: "যে ব্যক্তি বলে, 'আমি জানি না, আমার প্রভু আকাশে না জমিনে,' সে কাফের। একইভাবে, যে বলে, 'আল্লাহ আরশের উপর, কিন্তু আমি জানি না, আরশ আকাশে না জমিনে,' সেও কাফের।" ইমাম মালিক ইবনে আনাস (রাহিমাহুল্লাহ): ইমাম মালিকের কাছে যখন 'ইস্তিওয়া' (আরশে প্রতিষ্ঠা) সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয়, তিনি বলেন: > "الاستواء معلوم، والكيف مجهول، والإيمان به واجب، والسؤال عنه بدعة." উৎস: "আল-ইবানা আন উসুলিদ দিয়ানা" বাংলা অনুবাদ: "ইস্তিওয়া জানা বিষয়, এর 'কাইফ' (কিভাবে) অজানা, এতে বিশ্বাস করা ওয়াজিব, এবং এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদআত।" ইমাম আশ-শাফি'ই (রাহিমাহুল্লাহ): ইমাম শাফি'ই বলেছেন: > "إنه تعالى في السماء دون الأرض." উৎস: "আল-ইবানা আন উসুলিদ দিয়ানা" বাংলা অনুবাদ: "নিশ্চয়ই আল্লাহ আসমানে, জমিনে নন।" ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ): ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল বলেছেন: > "نؤمن بأن الله على العرش كيف شاء." উৎস: "আল-ইবানা আন উসুলিদ দিয়ানা" বাংলা অনুবাদ: "আমরা বিশ্বাস করি যে আল্লাহ আরশের উপর আছেন, যেভাবে তিনি ইচ্ছা করেছেন।" উপসংহার: চার ইমামই আল্লাহ তাআলার আরশে প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে স্পষ্ট বক্তব্য প্রদান করেছেন। তাঁদের মতে, আল্লাহ আরশের উপর প্রতিষ্ঠিত, তবে এর 'কাইফ' (কিভাবে) আমাদের জ্ঞানের বাইরে। এ বিষয়ে অতিরিক্ত প্রশ্ন করা বিদআত এবং এতে সরল বিশ্বাস রাখা ওয়াজিব।
অবশ্যই মহান আল্লাহ তাআলা সত্তাগতভাবে আরশে আজিমের উপর সমাসীন। কিন্তু তার ক্ষমতা সর্বত্র বিরাজমান। মহান আল্লাহ সত্যাগতভাবে আরশে আজিমের উপর রয়েছেন। তবে তিনি সবখানে সমভাবে দেখেন, সবখানে সমভাবে শুনেন, সবখানে সমান ভাবে ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন।
আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন! এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান। কিছু আয়াত দেখে নেইঃ ১- ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩} ২- قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ} আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬} ৩- قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16] আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬} ৪- فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85) অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫} ৫- { وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115] পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫} ৬- قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪} ৭- وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40 যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০} ৮- قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭} ৯- وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
@@obaydullask6012 আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন! এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান। কিছু আয়াত দেখে নেইঃ ১- ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩} ২- قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ} আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬} ৩- قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16] আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬} ৪- فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85) অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫} ৫- { وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115] পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫} ৬- قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪} ৭- وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40 যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০} ৮- قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭} ৯- وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫} ৩৩৯৩৯২৯৩৯২৯২৯৮৩৮৮৩ধধভব্দজফজধচধচজদচজদচদফহধচ
আলহামদুলিল্লাহ, এমন স্পষ্ট একটি বক্তব্য শোনার অপেক্ষায় ছিলাম অবশেষে লাব্বাইক বিডির মাধ্যমে স্পষ্ট করছে তার জন্য অসংখ্য শুকরিয়া এবং লাব্বাইক বিডিকে ধন্যবাদ
ক্বমারুল ইসলাম হাফি: এর অনুসরণ করি তিনি আপনার ছেলে এই জন্য নয়, অনুসরণ করি কারন আল্লাহু সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা কোরআনুল কারীমে নিজের ব্যাপারে যেমনটি বলেছেন তিনিও তেমনটি বলেন।
@@singarabulhasannadovi6706আপনার হুজুর যে হাওলা দিয়েছেন এটা কি সাহাবায়ে কেরাম থেকে স্বীকৃত তাবে তাবেয়িন থেকে স্বীকৃত আরব জাহানের প্রত্যেকটা ওলামায়ে কেরাম কামরুল ইসলাম ওলিপুরীর বক্তব্যের অনুরূপ বক্তব্য দিয়ে থাকেন। আপনারা কি বলতে চান মামার বাড়ির খবর মার থেকে কেউ বেশি বুঝে উত্তর হবে অবশ্যই না। প্রাণভরে দোয়া করি হুজুরের জন্য তিনি যেন সঠিক পথে ফিরে আসে ন আর তার ছেলেকে এর উপরে সত্যের উপরে প্রতিষ্ঠিত থাকার তৌফিক দান করুন আমিন তার ছেলের প্রতি তাকালে মনে হয় একজন বলিষ্ঠ যুবক যার বক্তব্যের মধ্যে কোরআন সুন্নাহর দলিল ছাড়া কিছুই সে বলে না
হুজুরকে আমি অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ভালোবাসি। আর আমার এই ভালোবাসাটা শুধুমাত্র আল্লার জন্যই। হুজুর সবসময় যেমন স্পষ্ট কথা বলে থাকেন, এই ভিডিওতেও তার কোনো ব্যাতিক্রম হয়নি। মাশাআল্লাহ্!
আল্লাহ যদি সর্বত্র বিরাজমান হন তাহলে রসুলল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়া সাল্লাম মিরাজে কার সাথে সাক্ষাৎ করতে গিয়েছেন? উনার আক্বিদা বিশ্বাস করলে মিরাজ কে অস্বীকার করতে হবে।
ওলিপুরী সাহেব কোরআন অস্বীকার করেছেন, এই আয়াত তার প্রমাণ। আমার প্রভু আল্লাহ উর্ধ্বে, আরশের উপরে আছেন। মহান আল্লাহ নিজের সম্পর্কে বলেন, ﴿ ٱلرَّحۡمَٰنُ عَلَى ٱلۡعَرۡشِ ٱسۡتَوَىٰ ٥ ﴾ [طه: ٥] “পরম দয়াময় আল্লাহ আরশের উপর উঠেছেন” (ত্বা-হা ৫)।
@@mdmotaleb7082আরব বিশ্বের আলেমদের সাথে তার ছেলের বক্তব্য হুবহু মিল আছে অতএব যেখানে সাহাবায়ে কেরামের বংশধররা আছে তাদের থেকে দুনিয়ার বুকে কেউ কোরআন হাদিস বেশি বুঝে না
@@obaydullask6012 আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন! এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান। কিছু আয়াত দেখে নেইঃ ১- ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩} ২- قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ} আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬} ৩- قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16] আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬} ৪- فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85) অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫} ৫- { وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115] পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫} ৬- قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪} ৭- وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40 যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০} ৮- قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭} ৯- وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫} hdhsgbhdbwhshdbwydgwh4738udhw7ydshbxhwuhd37eyx73yudhshsgfyebdbdyhduehr7cyehf7eh
জীবনে ওলামায়ে দেওবন্দকে একমাত্র দেখলাম তারা হকের ব্যপারে নিজ সন্তানকেও ছাড় দেয়না।এর ওলামায়ে দেওবন্দ। আজকে আল্লামা নুরুল ইসলাম আলিপুরী হাফিজাহুল্লাহ এর কথা গুলো যুগান্তকারি। এতো দিন তথাকথিত আহলে হাদীসের লোকেরা মজা নিয়েছে।শায়খকে ধন্যবাদ হক তুলে ধরার জন্য।
@@mdhabiburrahman7386 আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন! এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান। কিছু আয়াত দেখে নেইঃ ১- ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩} ২- قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ} আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬} ৩- قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16] আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬} ৪- فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85) অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫} ৫- { وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115] পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫} ৬- قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪} ৭- وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40 যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০} ৮- قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭} ৯- وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
মাশাআল্লাহ ! এটাই হক্ব ও বাতিলের পার্থক্য ! অলিপুরি সাহেব একেবারে স্পষ্ট ভাষায় পরিস্কার করলেন যে - তিনি বাতিল এবং কামরুল ইসলাম হক্বের উপর আছেন ! কামরুলের ব্যাক্তিগত কথাও আমি জানি ! তিনি ও তার বাবা যখন বাড়িতে একত্রে খেতে বসতেন তখন কামরুল তার বাবা অলিপুরিকে আকিদাগত বিষয় গুলো একটা একটা করে জিজ্ঞেস করতেন ( কামরুলের ভাষায় - ভাতের এক একটা লোকমার সাথে সাথে ঢুকায়া দিতাম ! ) এবং তার বাবা জবাব দিতে না পেরে অত্যন্ত বিরক্ত হতেন এবং বলতেন " এসব পরে দেখা যাবে " কামরুল বলতেন - কবে বলবেন ? আপনাদের মত আলেমেরা যদি না বলেন তবে কারা বলবে ? অলিপুরি কোনো জবাব দিতেন না ! এই হচ্ছে পরিস্থিতি। মহান আল্লাহর ভাষায় - ( সূরা বাক্বারা আয়াত ৪২ ) " তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করোনা এবং জেনে শুনে সত্যকে গোপন করো না। " অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে এই আলেম নামক জালিম গুলো একেবারে হুবহু ঠিক তা-ই করে থাকে ! মহান আল্লাহ এদেরকে হিদায়াত দিন নয় তো ধ্বংস করুন - আমিন।
আমি একজন হানাফি হয়ে বলতেছি আপনার ছেলে হকের উপরে আছে। কারন সূরা তহার পাঁচ নাম্বার আয়াত """""আর রহমান আলাল আরশিশ তাওয়া''''''''' দয়াময় আরশে আজিমের উপর আছেন
ওনার ওয়াজ বহুৎ আগে থেকে শুনেন এখন সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ আরব দেশের ওলামায়ে কেরামের ওয়াজ একটু শুনে দেখেন ছেলে সঠিক না বাবা সঠিক কারণ আরব দেশের ওলামা একরাম থেকে কেউ আরবি বেশি বুঝে না এবং কোরআন হাদিস ও বেশি বুঝে না।
তাহলে এগুলা ???????????????????????????????????????? আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন! এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান। কিছু আয়াত দেখে নেইঃ ১- ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩} ২- قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ} আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬} ৩- قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16] আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬} ৪- فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85) অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫} ৫- { وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115] পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫} ৬- قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪} ৭- وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40 যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০} ৮- قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭} ৯- وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
আল্লাহ আরশের উপর সমাসীন।আপনার ছেলে সঠিক, বরং আপনি বেলাইনে আছেন।কথা শুনে মনে হলো আপনার ছেলে জ্ঞান নেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এঁর মক্কা মদিনা থেকে যেখানে সরবশেষ পরযন্ত জ্ঞান টিকে থাকবে।আর আপনি জ্ঞান নেন নতুন ফেরকা দেওবন্দ, অমুক পুরী তমুক পুরী থেকে।আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথ আনুন।
মক্কা মদীনায় বর্তমানে ওহীর এলেম নাই কারণ ওই খান থেকে ইসলামকে জালেম বদমায়েশ শাসকদের মনমতো দ্বীনি এলেমের চর্চা করতেছে এবং ইসলামকে তাদের মনমতো ব্যাবহার করতেছে। দ্বীনি এলেম আছে দারুল উলুম দেওবন্দ, দারুল উলূম করাচি, দারুল উলূম হাটহাজারী এবং দারুল উলূম জাকারিয়া আপনারা দেখেন বিশ্ব বরেণ্য হক্কানী আলেম গণ কিন্তু কোনো আরব দেশ থেকে আসেনাই বর্তমানে। ওই সব দেশে দরবারী এবং বিলাসী আলেমদের সমাহার কিন্তু প্রকৃত পক্ষে আখেরাতের আলেম নাই বললেই চলে।
@Hilfulfuzultv-21s মুসলিমদের এটাই সমস্যা। আমি মাওলানা,আমি শায়েখ,আমি অমক, এটা শুধু আমাদের। আর অন্য সব মূর্খ।এই ধান্দ ছেড়ে সঠিক পথে আসুন।ঘায়ে পড়ে ঝগড়া করবেনা।
কোরআন হাদিসের দৃষ্টিতে ছেলের আকিদাই ঠিক আছে, শাহ্ ওয়ালীউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলবী তার আকিদার কিতাব,,আল আকিদা আল হাসানা তে বলেছেন আল্লাহ সত্তাগত আরশে আছেন,আর আল্লাহর হাত চেহারার ব্যাখ্যায় আবু হানিফা রহ ও ফিকহুল আকবারে বলেছেন আল্লাহর সিফাতের কোন ব্যাখ্যা করা যাবে না
হুজুরের ছেলেই সহীহ আকীদায় আছে , যেমন ইব্রাহিম (আ) তার পিতার আকীদায় থেকে সহীহ আকীদায় ছিলেন। ভালোভাবে কুরআন ও হাদীস বুঝে অধ্যয়ন করার চেষ্টা করুন ইনশা আল্লাহ্ সহীহ আকিদা আপনারাও পেয়ে যাবেন।
আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন! এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান। কিছু আয়াত দেখে নেইঃ ১- ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩} ২- قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ} আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬} ৩- قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16] আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬} ৪- فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85) অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫} ৫- { وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115] পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫} ৬- قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪} ৭- وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40 যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০} ৮- قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭} ৯- وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫} হেধদেহদুএহেউহ৩উহদ্ধুধুওু##############@@@@@@@@@@@@@*******&&&&&&&&&&&&&
মহান আল্লাহ নিজ আরশে ছিলেন আছেন এবং থাকবেন। কোরান হাদিসের আলোকে সুস্পষ্ট দলিল থাকতে অস্পষ্ট কথার মূল্য নেই। আগে যে রকম ছিল এখনও সেরকম এটা অস্পষ্ট কথা।সত্তাগত আরশে আছেন। গুণগত ভাবে সর্বত্র আছেন। এটা সঠিক আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাতের বিশ্বাস।
ইট মারলে পাটকেল টি খেতে হয়। মানুষকে পথভ্রষ্ট বলতে বলতে শেষ পর্যন্ত নিজের ছেলেকেও পথভ্রষ্ট বলতে বাধ্য হলো। তারপরও কি ওলিপুরী সংশোধন হবে না? সুবহানাল্লাহ আল্লাহ্ তাআলার বিচার কত সুন্দর।
আপনি ভুল ধারণা লালন পালন করছেন আমার প্রিয় ভাই, এটাই হলো ঈমান ভাই, কেনোনা তিনি তিনার ছেলের ভূলকে ঢাকার জন্য কোনো যোক্তী পেশ করে নাই, বরং ভুলকে ভুল হিসেবে প্রাধান্য দিয়েছে এবং ঘোষণা দিয়েছে,
এখান থেকে স্পষ্ট বুঝা যায়, উলামায়ে দেওবন্দ কখনো বাতিলের সাথে আপোস করে না, চাই সেটা ছেলে হোক, কিংবা স্বঘোষিত আমির হোক। আল্লাহ হযরত কে জাযায়ে খায়ের দান করুন, তার ছায়া আমাদের উপর দীর্ঘ হোক।
একদম ঠিক বলেছেন ভাই العلو والاستواء على العرش صفتان من صفات الله تعالى أثبتهما سبحانه لنفسه في محكم كتابه وأثبتهما له رسول صلى الله عليه وسلم ويجب الإيمان بهما على حقيقتهما من غير تعطيل ولا تأويل ولا تشبيه ولا تمثيل. وصفة العلو تقتضي علو الله تعالى على جميع مخلوقاته بما فيها العرش وغيره. وصفة الاستواء تقتضي علو الله تعالى على عرشه واستواءه عليه ومنه يتبين لك ما بين الصفتين من فرق في المعنى . ويضيف العلماء هنا : أن العلو ثابت بالفطرة والنص ، أما الاستواء فثابت بالنص فقط. وأن العلو صفة ذات لله تعالى ، فهو متصف بها أزلا وأبدا لا تنفك عنه . وأما الاستواء فهو صفة فعل ، متعلقة بمشيئة الله جل وعلا .
আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন! এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান। কিছু আয়াত দেখে নেইঃ ১- ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩} ২- قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ} আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬} ৩- قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16] আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬} ৪- فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85) অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫} ৫- { وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115] পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫} ৬- قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪} ৭- وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40 যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০} ৮- قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭} ৯- وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫} মুসা আঃ। কোথায় আল্লাহর সাথে দেখা করেছেন ?
আলহামদুলিল্লাহ৷ ছেলের আক্বীদা বাবার চেয়ে শতগুণে বিশুদ্ধ৷ আখিরাতে আল্লাহর সামনে দেখে নিয়েন৷ মুখভর্তি পান ভরে ফতুয়াবাজি করতে তো ভালোই লাগে জনাব, নিজের ছেলেকে দেখে শিক্ষা নিন, আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করুন আপনার ঘরে আল্লাহ বিশুদ্ধ আক্বীদার একজন সন্তান দান করেছেন
কামরুল ভাই কোরআন ও সহি সুসুন্নাহভিত্তিকই বলেছেন। এবং কোরআনের স্পষ্ট আয়াতই তাকে সমর্থন করে। সুতরাং তিনি সঠিক আকিদাতেই আছেন। দোয়া করি আল্লাহ যেন নূরুল ইসলাম ওলিপুরি কে সঠিক বুঝ দান করেন।
মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ , সময় উপযোগী এক মহা মূল্যবান বার্তা, যা শুধু আমাদের নক্ষত্র তুল্য ক্ষনি জন্মা মনিষী গন দ্বারাই সম্ভব। আল্লাহ হযরত ওলীপুরী সাব দাঃবাঃ কে উম্মাহর জন্য আরো নেক হায়াত দান করুন, আমীন।
হক্ব গ্রহণ করা কতটা কঠিন এই ভিডিও তার প্রমাণ। হেদায়েত আসে একমাত্র আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা'আলার কাছ থেকে। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেন একমাত্র সেই হেদায়েত পায়। এখানে ওলিপুরী সাহেবের ছেলে তো ঠিকই বলেছে বরঞ্চ অলিপুরী সাহেব বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে
প্রদীপ ( মোমবাতি) আলো দিয়ে তার চারপাশ আলোকিত করে সবাই আলো দ্বারা উপকৃত হয় কিন্তু তার নিজের কাছেই অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকে, এই হুজুরের আকিদা হিন্দুদের আকিদার শামিল , আল্লাহ আমাদেরকে ইসলামের সঠিক জ্ঞান বুঝ দান করুন এবং শির্ক ও বিদআত মুক্ত সঠিক ইসলাম পালন করার তৌফিক দান করুন আমীন।
আরশ কি আল্লাহর সৃষ্ট কোন জায়গা না? যদি জায়গা হয় তাহলে আল্লাহ তায়ালা কি আরশে সীমাবদ্ধ হয়ে যান না? অথচ আল্লাহ তায়ালা স্বত্বাগতভাবে আগেও যেমন পরেও তেমন। তাই বলতে হবে আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর আছেন কিন্তু সত্বাগত ভাবে আরশের উপর আছেন এমনটা নয়।
আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না এই ভিডিওটা আমার কত ভালো লাগছে আজকে থেকে পুরোপুরি ক্লিয়ার হয়ে গেলাম আল্লাহ কোথায় আছেন , মাওলানা বেলাল বিন আলী হুজুরকে আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে দোয়া করি হুজুরকে আল্লাহতালা নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন এরকম ভাবে দিনের খেদমত করার তৌফিক দান করুন
✅ ভর্তি চলছে
মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ
✅ বিভাগসমূহ-
১. আদর্শ মক্তব ও হিফজ বিভাগ।
২. মাদানী নেসাব। (১ম, ২য় ও ৩য় বর্ষ )
৩. এক বছর মেয়াদি আকিদা বিভাগ।
৪. শাবান ও রমাজান মাসে ১৬ দিনব্যাপী আকিদা প্রশিক্ষণ।
তত্ত্বাবধান: হজরত মাওলানা হাবীবুর রহমান মুনীর নদভী (দা. বা)
পরিচালক: মাওলানা বেলাল বিন আলী।
✅ সার্বিক যোগাযোগ-
01862-509339 - 01979-866455
✅ যাতায়াত-
সামসুল হক খান স্কুল রোড, মডার্ন হারবাল সংলগ্ন। কোনাপাড়া, ডেমরা, ঢাকা-১৩৬
মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ"-এর ফেসবুক পেইজ লিংক:
facebook.com/markazuahlissunnahwaljamaah
✅মাদরাসাতুল মাদীনার শিক্ষকদের পরামর্শে ও ফুযালা দ্বারা পরিচালিত। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
যাজাকাল্লাহ
অলীপূরী হুজূরের কাছে আমার প্রশ্ন:
السلام علیکم ورحمت اللّٰہ وبرکاتہ ۔
হুজুর আপনি বলেছেন যে, "আল্লাহ তা'আলা গুণগতভাবে সর্বত্র বিরাজমান এবং সত্ত্বাগতভাবে এমন আছেন পূর্বে যেমন ছিলেন"
হুজুর আপনার কথার দ্বারা বুঝা যায় যে আল্লাহ তা'আলার গুণগুলো তার সত্তা থেকে পৃথক।
এই প্রশ্নের যথাযথ উত্তর আপনার কাছে আশা করি।
السلام علیکم ورحمت اللّٰہ وبرکاتہ
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
পাকিস্তানের দেওবন্দি আলেমদের মধ্যে সবচেয়ে জ্ঞানী আলেমদের মধ্যে মাওলানা মনজুর সাহেব একজন।। এ বিষয়ে তাঁর বক্তব্যটি দেখুন, আশা করি আপনাদের সকল বিভ্রান্তি দূর হবে।। লিংক
ua-cam.com/video/cHYZtpE56kM/v-deo.htmlfeature=shared
ua-cam.com/video/BTAh1nHOAOc/v-deo.htmlfeature=shared
কামরুল ইসলাম ওলিপুরীর নেক হায়াত কামনা করছি, এখানে পিতা-পুত্রের সম্পর্কের চাইতে, ধর্মের স্থান অনেক অনেক উপরে, তাই আমি কামরুল ইসলামের পক্ষে রইলাম, ইনশাআল্লাহ।
বয়স বেশী হলেই বড় আলেম হয় না আবারও প্রমাণিত। আল্লাহ ওলিপুরিকে সঠিক জ্ঞান ও হেদায়েত দান করুন । আমিন
গাজার কয়টা বস্তা খাইছেন ভাই কুরান হাদিস ত আপনার আব্বার না দলিল দিয়ে প্রমাণ করতে হয়
আপনি চাইলে আমার সাথে বসতে পারেন
@ গাঁজা বানান ভুল করছেন। কুরআন হাদিসের কথা শুনলে কিছু নামধারী মুসলিমদের হালুয়া টাইট হয়ে যায়।
@@Pranto-o9h
الرحمن على العرش استوى
আল্লাহতালা কোথায় আছে হাজারো প্রমান কোরআন হাদিসে আছে , তিনি সত্তাগত ভাবে আরশে আজিমে আছেন, তার জ্ঞান সর্বোচ্চ এবং সর্বত্র বিরাজমান, তিনি চাইলে যেকোনো কিছু করতে পারেন কিন্তু আরশে আজিমে আছেন এই কথার দলিল কুরআনে স্পষ্ট আছে@@Pranto-o9h
কুরআন সুন্নাহ এর চাইতে অলিপুরী বেশি বুঝে? কামরুল ভাই জিন্দাবাদ
আল্লাহর কাছে শুকরিয়া যে কামরুল ইসলাম ওলিপুরী কে আল্লাহ সঠিক জ্ঞান দান করেছেন আল্লাহ ওলিপুরি সাহেবকে সঠিক জানার তৌফিক দান করুন গোঁড়ামি থেকে দূর করে সঠিক টা গ্রহন করার তৌফিক দান করুন
😆😆😆
@@AU.119 গোঁড়ামি দুর হলে তো জর্দা দিয়ে পান খেতে পারবেন না
এত এব পান খাওয়া ছাড়া যাবে না😂
😂😂😂😂 level chara bolod
কামরুল ইসলাম ওলীপুরী সাহেব সঠিক কথাই বলেছেন।
শ্রদ্ধা রেখে বলছি আপনাকে আকিদা সম্পর্কে আরও পড়াশোনা করতে হবে। পারলে নিজের ছেলের কাছ থেকে শিখোন শিখতে লজ্জা নাই সবাই যে সব পারেন তা না, আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন আমিন।
আমি তার ছেলের বয়ান শুনেছি তাকে আমার হক মনে হয়েছে।
যারা তাকে বাতিল বলছেন কিয়ামতের দিনকে ভয় করুন!
হুজুরের প্রতি সম্মান রেখেই আকিদার বিষয় আরো পড়াশুনা করার জন্য অনুরোধ করছি।
জী ভাইজান ❤
তুই আগে লেখা পড়া কর
ইগো বলে একটা কথা আছে?
ও আমি জাহান্নামে জাব তাও ভাল?
জরদা খেয়ে কুল পায় না আবার পড়াশোনা😂
তোর কাছ থেকে শিখতে হবে নাকি
আল্লাহর জ্ঞানের বাইরে কোনো কিছুই নেই কিন্তু আল্লাহ আরশের উপর সমুন্নত ২ টা কথা বুঝানোর জন্য বোলছি আপনারা মুনাজাতে হাত উপরের দিকে রাখেন কেনো এবং যে সব মানুষ বিশ্বাস করে আল্লাহ সব যায়গায় আছেন তাহলে তাদের কে মেরাজ অশ্বিকার কোরতে হবে, কারন রাসুল মেরাজে কোথায় গিয়েছেন উপরে নাকি সব দিকে?
হে আল্লাহ! নুরুল ইসলাম ওলিপুরী সাহেব কে হেদায়েত দাও।
আমিন।কিন্তু আমি দোয়া করি আল্লাহ তাআলা আপনাকেও হেদায়েত দান করুন
Amin
আমীন!
তার ইলমের যোগ্যতার চেয়ে বেশি যোগ্য যাগায় পৌছে নিন তার পর বলুন কথা।
আমিন
কামরুল ইসলাম ওলীপুরি হক পথে আছে আলহামদুলিল্লাহ
😁😁😁😄😄😄
মাওলানা ওলিপুরির বক্তব্য অনুযায়ী আল্লাহ সত্ত্বাগত কোথাও না থাকে তাহলে রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিরাজে আল্লাহর সাথে কোথায় গিয়ে কথা বলেছেন?সাত আসমানের উপরে।
ওলিপুরীর কথা মানলে মিরাজকে অস্বীকার করা হয়।
العلو والاستواء على العرش صفتان من صفات الله تعالى أثبتهما سبحانه لنفسه في محكم كتابه وأثبتهما له رسول صلى الله عليه وسلم ويجب الإيمان بهما على حقيقتهما من غير تعطيل ولا تأويل ولا تشبيه ولا تمثيل.
وصفة العلو تقتضي علو الله تعالى على جميع مخلوقاته بما فيها العرش وغيره.
وصفة الاستواء تقتضي علو الله تعالى على عرشه واستواءه عليه ومنه يتبين لك ما بين الصفتين من فرق في المعنى .
ويضيف العلماء هنا :
أن العلو ثابت بالفطرة والنص ، أما الاستواء فثابت بالنص فقط.
وأن العلو صفة ذات لله تعالى ، فهو متصف بها أزلا وأبدا لا تنفك عنه .
وأما الاستواء فهو صفة فعل ، متعلقة بمشيئة الله جل وعلا .
❤
@@imranazmi597 অর্থ দিন
ইসলামের চার ইমাম-ইমাম আবু হানিফা, ইমাম মালিক, ইমাম শাফি'ই, এবং ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুমুল্লাহ)-আল্লাহ তাআলার অবস্থান সম্পর্কে তাঁদের গ্রন্থসমূহে মূল্যবান বক্তব্য প্রদান করেছেন। নিচে তাঁদের বক্তব্যসমূহ আরবি ইবারতসহ এবং গ্রন্থের নাম উল্লেখ করে উপস্থাপন করা হলো:
ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ):
ইমাম আবু হানিফা তাঁর গ্রন্থ "আল-ফিকহুল আকবর"-এ উল্লেখ করেছেন:
> "من قال لا أعرف ربي في السماء أو في الأرض فقد كفر، وكذلك من قال إنه على العرش ولا أدري العرش في السماء أو في الأرض."
উৎস: "আল-ফিকহুল আকবর"
বাংলা অনুবাদ: "যে ব্যক্তি বলে, 'আমি জানি না, আমার প্রভু আকাশে না জমিনে,' সে কাফের। একইভাবে, যে বলে, 'আল্লাহ আরশের উপর, কিন্তু আমি জানি না, আরশ আকাশে না জমিনে,' সেও কাফের।"
ইমাম মালিক ইবনে আনাস (রাহিমাহুল্লাহ):
ইমাম মালিকের কাছে যখন 'ইস্তিওয়া' (আরশে প্রতিষ্ঠা) সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয়, তিনি বলেন:
> "الاستواء معلوم، والكيف مجهول، والإيمان به واجب، والسؤال عنه بدعة."
উৎস: "আল-ইবানা আন উসুলিদ দিয়ানা"
বাংলা অনুবাদ: "ইস্তিওয়া জানা বিষয়, এর 'কাইফ' (কিভাবে) অজানা, এতে বিশ্বাস করা ওয়াজিব, এবং এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদআত।"
ইমাম আশ-শাফি'ই (রাহিমাহুল্লাহ):
ইমাম শাফি'ই বলেছেন:
> "إنه تعالى في السماء دون الأرض."
উৎস: "আল-ইবানা আন উসুলিদ দিয়ানা"
বাংলা অনুবাদ: "নিশ্চয়ই আল্লাহ আসমানে, জমিনে নন।"
ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ):
ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল বলেছেন:
> "نؤمن بأن الله على العرش كيف شاء."
উৎস: "আল-ইবানা আন উসুলিদ দিয়ানা"
বাংলা অনুবাদ: "আমরা বিশ্বাস করি যে আল্লাহ আরশের উপর আছেন, যেভাবে তিনি ইচ্ছা করেছেন।"
উপসংহার:
চার ইমামই আল্লাহ তাআলার আরশে প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে স্পষ্ট বক্তব্য প্রদান করেছেন। তাঁদের মতে, আল্লাহ আরশের উপর প্রতিষ্ঠিত, তবে এর 'কাইফ' (কিভাবে) আমাদের জ্ঞানের বাইরে। এ বিষয়ে অতিরিক্ত প্রশ্ন করা বিদআত এবং এতে সরল বিশ্বাস রাখা ওয়াজিব।
মাশাআল্লাহ প্রিয় ভাই
অবশ্যই মহান আল্লাহ তাআলা সত্তাগতভাবে আরশে আজিমের উপর সমাসীন। কিন্তু তার ক্ষমতা সর্বত্র বিরাজমান। মহান আল্লাহ সত্যাগতভাবে আরশে আজিমের উপর রয়েছেন। তবে তিনি সবখানে সমভাবে দেখেন, সবখানে সমভাবে শুনেন, সবখানে সমান ভাবে ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন।
আল্লাহ সত্ত্বাগত ভাবে আরশে আজিমের উপরে আছেন সেখানে থেকে তিনি সর্বত্র সবকিছু দেখেন শুনেন জানেন যেমন আল্লাহ বলছেন আর রহমান আস্তাওয়া আলাল আরশ |
আরশ কোথায় ?????? দয়া করে বলুন।
আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন!
এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান।
কিছু আয়াত দেখে নেইঃ
১-
ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ
অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩}
২-
قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ}
আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬}
৩-
قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16]
আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬}
৪-
فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85)
অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫}
৫-
{ وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115]
পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫}
৬-
قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪}
৭-
وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40
যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০}
৮-
قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7
কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
৯-
وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ
আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
আরশ সাত আসমানের উপর।@@TrueFact-Bd
আরশ সৃষ্টির আগে কোথায় ছিলেন?
এটাই তো হক্কানী আলেমের পরিচয় আল্লাহতালা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী সাহেবকে দুনিয়ার আখেরাতে কল্যাণ দান করুন আমিন
কামরুল ভাই ও নেয়ামত স্বরুপ
কোরআনের আয়াতকে অস্বীকার করেছে। তাই তার ঈমান আছে কিনা।
@@obaydullask6012 আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন!
এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান।
কিছু আয়াত দেখে নেইঃ
১-
ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ
অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩}
২-
قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ}
আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬}
৩-
قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16]
আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬}
৪-
فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85)
অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫}
৫-
{ وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115]
পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫}
৬-
قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪}
৭-
وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40
যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০}
৮-
قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7
কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
৯-
وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ
আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
৩৩৯৩৯২৯৩৯২৯২৯৮৩৮৮৩ধধভব্দজফজধচধচজদচজদচদফহধচ
@@obaydullask6012 কুরআনের থেকেও ইলমুল কালাম শ্রেষ্ঠ। এইটাই মাতুরিদি আকীদাহ
আলহামদুলিল্লাহ, এমন স্পষ্ট একটি বক্তব্য শোনার অপেক্ষায় ছিলাম অবশেষে লাব্বাইক বিডির মাধ্যমে স্পষ্ট করছে তার জন্য অসংখ্য শুকরিয়া এবং লাব্বাইক বিডিকে ধন্যবাদ
কোন দলিল ছাড়া কথা আপনার কাছে এত স্পষ্ট কিভাবে হলো
😅
ওনার ছেলের আকিদা সঠিক। কুরআনে আল্লাহ নিজে বলেছে তিনি পৃথিবী সৃষ্টির পরে আরশে সমাসীন আছেন।
ওনার স্পষ্ট এই পর্যন্তই এর চেয়ে ভালো স্পষ্ট এদের প্রয়োজন নাই।
আল্লাহ আরশের উপর আছেন সেটা আল্লাহ নিজে ই আমাদের জানিয়েছেন। সুরা তওবার শেষ আয়াতে।
ক্বমারুল ইসলাম হাফি: এর অনুসরণ করি তিনি আপনার ছেলে এই জন্য নয়, অনুসরণ করি কারন আল্লাহু সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা কোরআনুল কারীমে নিজের ব্যাপারে যেমনটি বলেছেন তিনিও তেমনটি বলেন।
ভাই আল্লামা ওলিপুরী হাফি: ওনিকি কোরানের বাহিরে বলেছেন ??? ।
হুজুর চারটা আয়াতের হাওলা দিয়েছেন ,
@@singarabulhasannadovi6706 উনি যেই আয়াতের হাওলা দিয়েছেন সেটা জাহমীরা দিতো। الرد على الحهمية ইমাম আহমদ এর পড়ুন। হবুহু উনার মত যুক্তি
@@singarabulhasannadovi6706আপনার হুজুর যে হাওলা দিয়েছেন এটা কি সাহাবায়ে কেরাম থেকে স্বীকৃত তাবে তাবেয়িন থেকে স্বীকৃত
আরব জাহানের প্রত্যেকটা ওলামায়ে কেরাম কামরুল ইসলাম ওলিপুরীর বক্তব্যের অনুরূপ বক্তব্য দিয়ে থাকেন।
আপনারা কি বলতে চান মামার বাড়ির খবর মার থেকে কেউ বেশি বুঝে
উত্তর হবে অবশ্যই না। প্রাণভরে দোয়া করি হুজুরের জন্য তিনি যেন সঠিক পথে ফিরে আসে ন
আর তার ছেলেকে এর উপরে সত্যের উপরে প্রতিষ্ঠিত থাকার তৌফিক দান করুন আমিন
তার ছেলের প্রতি তাকালে মনে হয় একজন বলিষ্ঠ যুবক যার বক্তব্যের মধ্যে কোরআন সুন্নাহর দলিল ছাড়া কিছুই সে বলে না
জাহেল তো তোমরা
আপনাদেরকে হাজার সহি কথা বললেও হবেনা, কোরআন হাদিসের আয়াত দিয়ে বুঝাইলো আপনারা বুঝবেন না? আপনারা পথভ্রষ্ট হয়ে গিয়েছেন।
Masha Allah Allahu Akbar
কি চমৎকার বিশ্লেষণ ❤❤❤
আল্লাহ কি কবরে আছে?
হুজুরকে আমি অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ভালোবাসি। আর আমার এই ভালোবাসাটা শুধুমাত্র আল্লার জন্যই। হুজুর সবসময় যেমন স্পষ্ট কথা বলে থাকেন, এই ভিডিওতেও তার কোনো ব্যাতিক্রম হয়নি। মাশাআল্লাহ্!
উনার ছেলে ই হকের উপরে আছে আলহামদুলিল্লাহ।
আপনাদের আকিদা ঠিক করুন আল্লাহর কাছে দুয়া করে।
ঠিক
তার ছেলে ঠিক ।।।।সে গুমরাহী।।।
আপনার মতের সাথে ছেলেরটা মিলছে তাইনা
Na. Omar cheler mot koran sunnar sathy milce.@@rayhannur80
😂😂😂😂😂😂
আপনার ছেলেই ঠিক আছেন। জাযাকাল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ হজরতের হায়াতের মদ্ধে আল্লাহ তায়ালা বরকত দান করুন,,,,,
জাযাকাল্লাহু খাইরান। অনেক খুশি হলাম হজরতের মুখ থেকে সরাসরি শুনতে পেরে। আল্লাহ তাআলা! হজরতের ছেলে কামরুল সাহেবকে সঠিক বুঝ দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ, সাহেব কি অনেক ভালোবাসি তার কথাগুলো আমার অনেক ভালো লাগছে আল্লাহ ওনাকে আরো দীর্ঘ হায়াত দান করুন
আল্লাহ যেন ওলিপুরীর মত পথ ভ্রষ্টকে হেদায়েত করেন এবং তার ছেলেকে সহীহ আকীদার উপর অবিচল এবং সচল রাখেন
তোর ঝলে
এর জন্যই ইনি আমার প্রিয় হুজুর। হকের পথে চলতে গেলে যেই সামনে বাঁধা হবে তার সাথে আপোস করেন না।হোক সেটা ছেলে বা অন্যকেউ।আল্লাহ তাঁকে নেক হায়াত দান করুন।
@@lazygirlschannel8328 আপনার প্রিয় হুজুরকে জিজ্ঞেস করুন রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মিরাজ সত্যি কিনা। যদি সত্য হয় তাহলে রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিরাজে আল্লাহর সাথে কোথায় সাক্ষাৎ করেছেন? যদি কোথাও সাক্ষাৎ না করে থাকেন তাহলে আপনার প্রিয় হুজুরের কথা অনুযায়ী মিরাজ মিথ্যা। নাউজুবিল্লাহ।
R islamke vag korbe😂
আল্লাহ সবার সাথে থাকেন এই আক্বিদা কি সঠিক?
আল্লাহ যদি সর্বত্র বিরাজমান হন তাহলে রসুলল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়া সাল্লাম মিরাজে কার সাথে সাক্ষাৎ করতে গিয়েছেন?
উনার আক্বিদা বিশ্বাস করলে মিরাজ কে অস্বীকার করতে হবে।
বাংলাদেশের সেরা ফেতনাবাজের একজন! নমরূদ-ফেরাউনের অনুসারী!
এই ফেতনাবাজের কারণে বর্তমান যুগের মুসলিম বহুধাবিভক্ত।
ওলিপুরী সাহেব কোরআন অস্বীকার করেছেন, এই আয়াত তার প্রমাণ।
আমার প্রভু আল্লাহ উর্ধ্বে, আরশের উপরে আছেন। মহান আল্লাহ নিজের সম্পর্কে বলেন,
﴿ ٱلرَّحۡمَٰنُ عَلَى ٱلۡعَرۡشِ ٱسۡتَوَىٰ ٥ ﴾ [طه: ٥]
“পরম দয়াময় আল্লাহ আরশের উপর উঠেছেন” (ত্বা-হা ৫)।
আলহামদুলিল্লাহ ধন্যবাদ আপনাদের জানাই শাইখ।
একজন বিজ্ঞ আলেম। আল্লাহ তায়ালা তার দীর্ঘ ও সুস্থ হায়াত দান করুন।
যেমন পাগোল আলেম তেমন তার পাগোল সাগরেদ। এরা কাফেরের দোসর।
ধন্যবাদ
বিজ্ঞ শয়তান। 😂
যাযাকাল্লাহু খাইয়ের, এই সরাসরি মন্তব্য অনেক খুঁজেছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ আপনি সেটা স্পষ্ট করলেন।
মাশা-আল্লাহ...
আলহামদুলিল্লাহ...
হক্কানি আলেম গন এমনই হয়ে থাকেন!
হুজুরকে অসংখ্য ধন্যবাদ
উনার ছেলের আকিদা সঠিক আলহামদুলিল্লাহ
আপনি সঠিক ভুল বুঝার মাপকাঠি নিয়ে বইসা আছেন নাকি
কেমনে বুঝলে উনার ছেলে আকিদা সঠিক???
তার ছেলের আকিদা 100%
@@mdmotaleb7082আরব বিশ্বের আলেমদের সাথে তার ছেলের বক্তব্য হুবহু মিল আছে
অতএব যেখানে সাহাবায়ে কেরামের বংশধররা আছে তাদের থেকে দুনিয়ার বুকে কেউ কোরআন হাদিস বেশি বুঝে না
♦আল্লাহ তা'য়ালা আরশে রয়েছেন।
★(৮৫) সূরা বুরুজ -(১৪-১৫)
★(৭) সূরা আ'রাফ -৫৪
★(২৫) সূরা ফুরকান -৫৯
★(১১) সূরা হুদ -৭
★(৪০) সূরা মু'মিন -৭
★(২৩) সুরা মুমিনুন -(৮৬-৮৭)
★(৩২) সূরা সিজদা -(৪-৫)
★(৫৭) সূরা হাদীদ -৪
★(১৩) সূরা রা'দ -২
★(৯) সূরা তাওবা -১২৯
★(১০) সূরা ইউনুস -৩
★(৬৭) সুরা মুলক -(১৬-১৭)
এই ভিডিও দেওয়ার জন্য লাব্বাইক বিডি কে অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লাহ তাআলা হজরতকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন
কামরুল ইসলাম ওলীপুরী ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আমার সবচেয়ে পছন্দের আলেম খতিবে আজম আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী হুজুর ❤❤❤।
বাতিলেরা নিপাত যাক, খতিবে আজম আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী হুজুর জিন্দাবাদ।
ধন্যবাদ
পুজা ছারেন কুরআন শিখেন
হুজুরের বক্তব্য শুনে চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না, হে আরশের মালিক আপনি কামরুল ইসলাম ওলিপুরী কে সঠিক পথে পথপ্রদর্শন করুন
Amin
কামরুল সাহেব সঠিক পথে আছে
@@obaydullask6012 আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন!
এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান।
কিছু আয়াত দেখে নেইঃ
১-
ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ
অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩}
২-
قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ}
আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬}
৩-
قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16]
আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬}
৪-
فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85)
অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫}
৫-
{ وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115]
পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫}
৬-
قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪}
৭-
وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40
যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০}
৮-
قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7
কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
৯-
وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ
আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
hdhsgbhdbwhshdbwydgwh4738udhw7ydshbxhwuhd37eyx73yudhshsgfyebdbdyhduehr7cyehf7eh
@@obaydullask6012জী প্রিয় ভাই
রাসুল সাঃ কি আরশে আজিমে মেরাজ করেছেন। নাকি সর্বত্র বিরাজমান অবস্থায় মেরাজে গিয়েছেন। এখন আপনারা চিন্তা করেন আল্লাহ কোথায় আছেন
হুজুরের এই মতামতের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করেছিলাম। ধন্যবাদ আপনাদের উভয়কে
হক্কানী উলামায়ে কেরামের কথা এমনই হয় মাশাআল্লাহ হযরত কে আল্লাহতালা নেক হায়াত দান করুন
জীবনে ওলামায়ে দেওবন্দকে একমাত্র দেখলাম তারা হকের ব্যপারে নিজ সন্তানকেও ছাড় দেয়না।এর ওলামায়ে দেওবন্দ। আজকে আল্লামা নুরুল ইসলাম আলিপুরী হাফিজাহুল্লাহ এর কথা গুলো যুগান্তকারি। এতো দিন তথাকথিত আহলে হাদীসের লোকেরা মজা নিয়েছে।শায়খকে ধন্যবাদ হক তুলে ধরার জন্য।
উনি বলেছেন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সিদ্ধান্ত, এটাতো কোনো দলিল হতে পারে না কোরআন কোথায় হাদিস কোথায়?
@@mdhabiburrahman7386 আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন!
এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান।
কিছু আয়াত দেখে নেইঃ
১-
ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ
অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩}
২-
قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ}
আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬}
৩-
قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16]
আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬}
৪-
فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85)
অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫}
৫-
{ وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115]
পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫}
৬-
قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪}
৭-
وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40
যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০}
৮-
قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7
কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
৯-
وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ
আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
@@mdhabiburrahman7386তারা নামে আহলুসসুননাহ না তারা হলো আহলুল শিরক ও বিদআতের জামাত
মাশাআল্লাহ ! এটাই হক্ব ও বাতিলের পার্থক্য ! অলিপুরি সাহেব একেবারে স্পষ্ট ভাষায় পরিস্কার করলেন যে - তিনি বাতিল এবং কামরুল ইসলাম হক্বের উপর আছেন ! কামরুলের ব্যাক্তিগত কথাও আমি জানি ! তিনি ও তার বাবা যখন বাড়িতে একত্রে খেতে বসতেন তখন কামরুল তার বাবা অলিপুরিকে আকিদাগত বিষয় গুলো একটা একটা করে জিজ্ঞেস করতেন ( কামরুলের ভাষায় - ভাতের এক একটা লোকমার সাথে সাথে ঢুকায়া দিতাম ! ) এবং তার বাবা জবাব দিতে না পেরে অত্যন্ত বিরক্ত হতেন এবং বলতেন " এসব পরে দেখা যাবে " কামরুল বলতেন - কবে বলবেন ? আপনাদের মত আলেমেরা যদি না বলেন তবে কারা বলবে ? অলিপুরি কোনো জবাব দিতেন না ! এই হচ্ছে পরিস্থিতি। মহান আল্লাহর ভাষায় - ( সূরা বাক্বারা আয়াত ৪২ ) " তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করোনা এবং জেনে শুনে সত্যকে গোপন করো না। "
অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে এই আলেম নামক জালিম গুলো একেবারে হুবহু ঠিক তা-ই করে থাকে ! মহান আল্লাহ এদেরকে হিদায়াত দিন নয় তো ধ্বংস করুন - আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ।
জাযাকাল্লাহ খাইরান।
ওয়াস্সালাম।
আমি একজন হানাফি হয়ে বলতেছি আপনার ছেলে হকের উপরে আছে। কারন সূরা তহার পাঁচ নাম্বার আয়াত """""আর রহমান আলাল আরশিশ তাওয়া''''''''' দয়াময় আরশে আজিমের উপর আছেন
আমি অনেক আগে থেকে হুজুরের ওয়াজ শুনি কিন্তু হুজুরের ওয়াজ অত্যন্ত সুন্দর বোঝার মত আল্লাহর ছেলেকে বুঝ দান করুক হুজুরকে দীর্ঘায়িত করুক আমিন
ওনার ওয়াজ বহুৎ আগে থেকে শুনেন
এখন সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ
আরব দেশের ওলামায়ে কেরামের ওয়াজ একটু শুনে দেখেন
ছেলে সঠিক না বাবা সঠিক
কারণ আরব দেশের ওলামা একরাম থেকে কেউ আরবি বেশি বুঝে না
এবং কোরআন হাদিস ও বেশি বুঝে না।
আল্লাহ সত্বাগর ভাবে আরশের উপর রয়েছে, এটাই সঠিক।
তাহলে এগুলা ????????????????????????????????????????
আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন!
এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান।
কিছু আয়াত দেখে নেইঃ
১-
ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ
অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩}
২-
قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ}
আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬}
৩-
قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16]
আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬}
৪-
فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85)
অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫}
৫-
{ وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115]
পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫}
৬-
قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪}
৭-
وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40
যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০}
৮-
قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7
কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
৯-
وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ
আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
হে রব, হযরতের হায়াতে বারাকাহ দান করুন।
আল্লাহ আরশের উপর সমাসীন।আপনার ছেলে সঠিক, বরং আপনি বেলাইনে আছেন।কথা শুনে মনে হলো আপনার ছেলে জ্ঞান নেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এঁর মক্কা মদিনা থেকে যেখানে সরবশেষ পরযন্ত জ্ঞান টিকে থাকবে।আর আপনি জ্ঞান নেন নতুন ফেরকা দেওবন্দ, অমুক পুরী তমুক পুরী থেকে।আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথ আনুন।
কথাটা হলো ' আল্লাহ আরশে সমাসীন' না বলতে হবে ' আরশের উপরে সমাসীন' "above the arsh"
ঠিক
এই লোক কত মানুষকে পথভ্রষ্ট করছে আল্লাহ ই ভাল জানেন। এর থেকে এলেম নেওয়া যাবে ভাই। সবাই সাবধান।
ভাই, ছাগলের দুধ বর্তমানে কত টাকা কেজি?
মক্কা মদীনায় বর্তমানে ওহীর এলেম নাই কারণ ওই খান থেকে ইসলামকে জালেম বদমায়েশ শাসকদের মনমতো দ্বীনি এলেমের চর্চা করতেছে এবং ইসলামকে তাদের মনমতো ব্যাবহার করতেছে। দ্বীনি এলেম আছে দারুল উলুম দেওবন্দ, দারুল উলূম করাচি, দারুল উলূম হাটহাজারী এবং দারুল উলূম জাকারিয়া আপনারা দেখেন বিশ্ব বরেণ্য হক্কানী আলেম গণ কিন্তু কোনো আরব দেশ থেকে আসেনাই বর্তমানে। ওই সব দেশে দরবারী এবং বিলাসী আলেমদের সমাহার কিন্তু প্রকৃত পক্ষে আখেরাতের আলেম নাই বললেই চলে।
আল্লাহ্ বাবা হিসবে আপনাকে হেদায়েত দিক।আর আপনার সন্তান সত্যটা বলছে
আপনি কিভাবে বুঝলেন আপনি ডাক্তার ডাক্তারের খবর রাখেন
@Hilfulfuzultv-21s মুসলিমদের এটাই সমস্যা। আমি মাওলানা,আমি শায়েখ,আমি অমক, এটা শুধু আমাদের। আর অন্য সব মূর্খ।এই ধান্দ ছেড়ে সঠিক পথে আসুন।ঘায়ে পড়ে ঝগড়া করবেনা।
মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তাআলা হুজুরকে সুস্থ ও নেক হায়াত দান করুক হুজুরের ছেলে কে হক্কানী দিনের উপর চলার তৌফিক দান করুক।
কোরআন হাদিসের দৃষ্টিতে ছেলের আকিদাই ঠিক আছে, শাহ্ ওয়ালীউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলবী তার আকিদার কিতাব,,আল আকিদা আল হাসানা তে বলেছেন আল্লাহ সত্তাগত আরশে আছেন,আর আল্লাহর হাত চেহারার ব্যাখ্যায় আবু হানিফা রহ ও ফিকহুল আকবারে বলেছেন আল্লাহর সিফাতের কোন ব্যাখ্যা করা যাবে না
পাও কথা কম বলেন। বিস্তারিত পড়াশোনা করেন। ওলিপুরী সাহেবের কথাই হক।
এই মুর্খ কোথায় থেকে নাজিল হলো
ঐ বুজুর্গ তোমার রেফারেন্স কোথায়?
আর এক কিতাবের দলীল দিলে যদি কিছু প্রমান হয়,দুনিয়ার সকল ভন্ডামির পক্ষে দলিল দেয়া যাবে। তমি কি ভন্ড?
@@rockykhan9654😂
হুজুরের কথায় মনটা ভালো হয়ে গেল মহান আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করুন। আমিন
হুজুরের ছেলেই সহীহ আকীদায় আছে , যেমন ইব্রাহিম (আ) তার পিতার আকীদায় থেকে সহীহ আকীদায় ছিলেন। ভালোভাবে কুরআন ও হাদীস বুঝে অধ্যয়ন করার চেষ্টা করুন ইনশা আল্লাহ্ সহীহ আকিদা আপনারাও পেয়ে যাবেন।
আমি ওলিপুরী সাহেবের জন্য দোয়া করি যেন তিনি ওনার ছেলের মত সঠিক আকিদায় হেদায়েত প্রাপ্ত হন।
আলহামদুলিল্লাহ। আমি এই ভিডিও অপেক্ষায় ছিলাম অনেক দিন ধরে।
হুজুরকে আকিদার বিষয়ে আরো অনেক পড়ালেখার করার জন্য অনুরোধ করছি।
ভাই আপনি মনে হয় আকিদার বিষয়ে অনেক বেশি লেখা পড়া করেছেন? আপনার লেখা আকিদার কিতাব সমূহের নাম কি কি?
সঠিক
আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন!
এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান।
কিছু আয়াত দেখে নেইঃ
১-
ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ
অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩}
২-
قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ}
আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬}
৩-
قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16]
আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬}
৪-
فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85)
অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫}
৫-
{ وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115]
পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫}
৬-
قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪}
৭-
وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40
যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০}
৮-
قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7
কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
৯-
وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ
আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
হেধদেহদুএহেউহ৩উহদ্ধুধুওু##############@@@@@@@@@@@@@*******&&&&&&&&&&&&&
আপনি তো মনে হয় আকিদা শব্দ আরবিতে লিখতেও ভুল করবেন
বাস্তবে তাই কিনা বলেন এখানে মিথ্যার আশ্রয় নিবেন না _ সত্য হলে বলুন হ্যা
তকে জুটা পিঠা দিতে হবে
মহান আল্লাহ নিজ আরশে ছিলেন আছেন এবং থাকবেন। কোরান হাদিসের আলোকে সুস্পষ্ট দলিল থাকতে অস্পষ্ট কথার মূল্য নেই। আগে যে রকম ছিল এখনও সেরকম এটা অস্পষ্ট কথা।সত্তাগত আরশে আছেন। গুণগত ভাবে সর্বত্র আছেন। এটা সঠিক আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাতের বিশ্বাস।
জাযাকাল্লাহু খয়রান
আল্লাহ তো আল্লাহর পরিচয় দিয়েছেন যে আরশে আছেন! আপনার সন্তান টিক আকিদার মাঝে আছে
আল্লাহর কথা কি দলিল? দলিল হচ্ছে ওলামায়ে দেওবন্দ
কোথায় দিছেন পরিচয়
@@NurKamal-k9p কুরআন মাজীদে
আপনার ছেলেই সঠিক।
আলহামদুলিল্লাহ বিন উলিপুরি কে আল্লাহ আরো ইলম বাড়িয়ে দিক।
ইট মারলে পাটকেল টি খেতে হয়। মানুষকে পথভ্রষ্ট বলতে বলতে শেষ পর্যন্ত নিজের ছেলেকেও পথভ্রষ্ট বলতে বাধ্য হলো।
তারপরও কি ওলিপুরী সংশোধন হবে না?
সুবহানাল্লাহ আল্লাহ্ তাআলার বিচার কত সুন্দর।
আপনি ভুল ধারণা লালন পালন করছেন আমার প্রিয় ভাই,
এটাই হলো ঈমান ভাই, কেনোনা তিনি তিনার ছেলের ভূলকে ঢাকার জন্য কোনো যোক্তী পেশ করে নাই, বরং ভুলকে ভুল হিসেবে প্রাধান্য দিয়েছে এবং ঘোষণা দিয়েছে,
বাতিল কে বাতিল বলাই ঈমানের দাবী,আর তিনি সেটাই করেছেন
বাংলাদেশের সেরা ফেতনাবাজের একজন! নমরূদ-ফেরাউনের অনুসারী!
এই ফেতনাবাজের কারণে বর্তমান যুগের মুসলিম বহুধাবিভক্ত।
এখান থেকে স্পষ্ট বুঝা যায়, উলামায়ে দেওবন্দ কখনো বাতিলের সাথে আপোস করে না, চাই সেটা ছেলে হোক, কিংবা স্বঘোষিত আমির হোক। আল্লাহ হযরত কে জাযায়ে খায়ের দান করুন, তার ছায়া আমাদের উপর দীর্ঘ হোক।
একদম ঠিক বলেছেন ভাই
العلو والاستواء على العرش صفتان من صفات الله تعالى أثبتهما سبحانه لنفسه في محكم كتابه وأثبتهما له رسول صلى الله عليه وسلم ويجب الإيمان بهما على حقيقتهما من غير تعطيل ولا تأويل ولا تشبيه ولا تمثيل.
وصفة العلو تقتضي علو الله تعالى على جميع مخلوقاته بما فيها العرش وغيره.
وصفة الاستواء تقتضي علو الله تعالى على عرشه واستواءه عليه ومنه يتبين لك ما بين الصفتين من فرق في المعنى .
ويضيف العلماء هنا :
أن العلو ثابت بالفطرة والنص ، أما الاستواء فثابت بالنص فقط.
وأن العلو صفة ذات لله تعالى ، فهو متصف بها أزلا وأبدا لا تنفك عنه .
وأما الاستواء فهو صفة فعل ، متعلقة بمشيئة الله جل وعلا .
আল্লাহ যেটা কুরানে স্পষ্ট করেছেন এবং সালাফরা বিশ্বাস করতেন সেইটা বাদ দিয়ে উলামায়ে দেওবন্দের কথাই আপনাদের সঠিক মনে হয় বাহ!
সুবহানাল্লাহ। অপরুপ দৃশ্য! নিজের ছেলে বলেও ডিফেন্ড করলো না হুজুর। স্ট্রেইট ফরওয়ার্ড কথা বলেছেন। আল্লাহ তা'আলা হুজুরের হায়াতে বরকত দান করুক (আমিন)।
কামরুল ভাই হক্কানি আলেম উনি আমাদের দেশের সম্পদ
আপনিই পথভ্রষ্ট ও গোড়া। আপনার ছেলেই ঠিক আছেন। জাযাকাল্লাহ। আল্লাহ যেন আপনাকে সঠিক বুঝ দান করেন। ফিরে তাওফিক দান করেন। (আমিন)
সঠিক বলেছেন ভাই।
কি ব্যাপার আহলেহাদিসের ব্যবসার লছ হয়ে গেছে?
ভাই আপনি কি আলেম, দয়া করে জানাবেন আপনার পড়াশোনা কোন প্রতিষ্ঠানে।
Tumi ki alem
আপনার ছেলেই ঠিক আছেন। জাযাকাল্লাহ।
ছেলেই সঠিক আকিদার মধ্যে আছেন।
পিতা যে নিজেই পথভ্রষ্ট তা উনি উপলব্ধি করতে পারছেন না।
ওলীপুরী সাহেবকে সঠিক আকিদা গ্রহন করার অনুরোধ করছি।
😅😅😅
মহান আল্লাহ যদি সত্যাগতভাবে সবখানে থাকেন, তাহলে আল্লাহর রাসূল মহান আল্লাহর সাথে সাক্ষাতের জন্য মেরাজ তথা উর্ধাআকাশে আরোহন করলেন কেন?
আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন!
এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান।
কিছু আয়াত দেখে নেইঃ
১-
ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ
অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩}
২-
قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ}
আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬}
৩-
قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16]
আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬}
৪-
فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85)
অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫}
৫-
{ وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115]
পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫}
৬-
قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪}
৭-
وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40
যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০}
৮-
قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7
কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
৯-
وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ
আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
মুসা আঃ। কোথায় আল্লাহর সাথে দেখা করেছেন ?
মাশা আল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান, নুরুল ইসলাম ওলিপুরী কে
মাশাআল্লাহ শাহেখ আপনাকে ধন্যবাদ ইসলামের কাছে নিজের ছেলে মা বাবা কারো সাথে আপস নাই এটাই হক্কানি আলেমদের অবস্থা
আলহামদুলিল্লাহ৷ ছেলের আক্বীদা বাবার চেয়ে শতগুণে বিশুদ্ধ৷ আখিরাতে আল্লাহর সামনে দেখে নিয়েন৷ মুখভর্তি পান ভরে ফতুয়াবাজি করতে তো ভালোই লাগে জনাব, নিজের ছেলেকে দেখে শিক্ষা নিন, আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করুন আপনার ঘরে আল্লাহ বিশুদ্ধ আক্বীদার একজন সন্তান দান করেছেন
কামরুল ভাই কোরআন ও সহি সুসুন্নাহভিত্তিকই বলেছেন। এবং কোরআনের স্পষ্ট আয়াতই তাকে সমর্থন করে। সুতরাং তিনি সঠিক আকিদাতেই আছেন।
দোয়া করি আল্লাহ যেন নূরুল ইসলাম ওলিপুরি কে সঠিক বুঝ দান করেন।
আল্লাহ পাক হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন, পকৃত আলেমেদীনই একমাত্র হক বাতিলের প্রশ্নে নিজের ঔরস জাত সন্তানের বিরোধিতা করতে পারে ন
তোমার ছেলের বক্তব্য ঠিক আছে তুমি ভ্রান্ত পথে আসো তুমি নিজেই জানো না। তোমার হক্কানী আলেম বাদ দাও কোরআন পড়ো
লাব্বাইক টিভি তোমার মাজায় যদি বল থাকে। তাহলে এই সম্পর্কে জসীমউদ্দীন রহমানীর এক সাক্ষাৎকার দেখতে চাই।
এত বুঝেন কেন?
তারা জীবনেও পারবে না
ওলিপুরী সাহেব আপনার সাহস থাকলে আরব আলেমদের সাথে বসুন, আপনার সন্তানের বক্তব্য ই সঠিক , আপনি বিভ্রান্তিতে আছেন আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন
মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ , সময় উপযোগী এক মহা মূল্যবান বার্তা, যা শুধু আমাদের নক্ষত্র তুল্য ক্ষনি জন্মা মনিষী গন দ্বারাই সম্ভব। আল্লাহ হযরত ওলীপুরী সাব দাঃবাঃ কে উম্মাহর জন্য আরো নেক হায়াত দান করুন, আমীন।
😂😂
মাওলানা কামরুল ইসলাম ভাইকে তার বাবার খপ্পর থেকে মহান আল্লাহ পাক হেফাজত করুন।
আমিন
Amin
কয়দিন মাদ্রাসায় পরে ফতুয়া দেন হযরত?
😂😂😂
😂😅😂
বা রাকাল্লা হু ফী হায়া তিহী ❤
আল্লাহ নেক হায়াত দিক,হুজুর কে
বাংলাদেশের ভিতরে আপোষহীন আপোষহীন উলামায়ে কেরাম উল্লেখযোগ্য প্রথম সারির একজন আলেমে দ্বীন হুজুরের দীর্ঘ হায়াত কামনা করছি আলহামদুলিল্লাহ
ওনার ছেলে হকের পথে আছে কোন সন্দেহ নেই আলহামদুলিল্লাহ।
তবে দুঃখের বিষয় হচ্ছে ওলি পুরীর আকিদর ব্যপারে যথেষ্ট সমস্যা আছে।
আমার প্রিয় একজন শায়েক। আল্লাহর জন্য শায়েক নুরুল ইসলাম ওলিপুরী হুজুরকে ভালোবাসি ❤🥰
হক্ব গ্রহণ করা কতটা কঠিন এই ভিডিও তার প্রমাণ। হেদায়েত আসে একমাত্র আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা'আলার কাছ থেকে। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেন একমাত্র সেই হেদায়েত পায়।
এখানে ওলিপুরী সাহেবের ছেলে তো ঠিকই বলেছে বরঞ্চ অলিপুরী সাহেব বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে
মাশাআল্লাহ। হুজুরের কথা কত পরিষ্কার। আল্লাহপাক উনাকে নেক হায়াত দান করুন।
Alllahu Akbar
Olipuri is one of the greatest scholar of our time. I totally agree with him. His opening is the correct according to scripture.
কামরুল ইসলাম সঠিক পথেই আছেন
ইনশাআল্লহ
বেলাল বিন আলীকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ এরকম একটা সাক্ষাৎকার নেয়ার জন্য
চমৎকার ব্যাখ্যা এটিই হকের কথা
প্রদীপ ( মোমবাতি) আলো দিয়ে তার চারপাশ আলোকিত করে সবাই আলো দ্বারা উপকৃত হয় কিন্তু তার নিজের কাছেই অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকে, এই হুজুরের আকিদা হিন্দুদের আকিদার শামিল , আল্লাহ আমাদেরকে ইসলামের সঠিক জ্ঞান বুঝ দান করুন এবং শির্ক ও বিদআত মুক্ত সঠিক ইসলাম পালন করার তৌফিক দান করুন আমীন।
ওলিপুরী সাহেব হাফিঃ কে ধন্যবাদ
ধন্যবাদ প্রিয় শায়েখ দুরদর্শি ফায়সালার জন্য
শায়েখ বর্তমান জমানায় সমস্ত আলেমদের মাথার মুকুট আল্লাহ শায়েখের হায়াতে বরকত দান করুন আমিন
মাশাআল্লাহ নিজের ছেলের সম্পর্কে কত সুন্দর করে ক্লিয়ার করে দিছেন, এই হলো আক্বাবির যারা ইসলাম কে প্রাধান্য দিতে সব কিছু ছাড়তে রাজি
আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর আছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে, আরশেই দাওয়াত দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো
হে আল্লাহ আপনি তাকে ফিরিয়ে দিন
সত্ত্বাগত ভাবে যেমন ছিলেন তেমনি আছেন আর আরশের উপরে আছেন এর মধ্যে পার্থক্য তো স্পষ্ট করলেন না!
আরশ কি আল্লাহর সৃষ্ট কোন জায়গা না? যদি জায়গা হয় তাহলে আল্লাহ তায়ালা কি আরশে সীমাবদ্ধ হয়ে যান না? অথচ আল্লাহ তায়ালা স্বত্বাগতভাবে আগেও যেমন পরেও তেমন। তাই বলতে হবে আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর আছেন কিন্তু সত্বাগত ভাবে আরশের উপর আছেন এমনটা নয়।
আসল কথা বলবে না যদি বলে তাহা হলে ছহীহ হাদিস দের সঙ্গে মিলে যাবে তাই।
@@obaydullask6012তাহলে আরশ সৃষ্টির আগে কোথায় ছিল?
@@abulhasan9375 আল্লাহ নিজেই তো সূরা ইউনূস এ ৩ নং আয়াতে বলেছেন সেখানে আমাদের সীমাবদ্ধ করার কী আছে?
@@samEsp-q8m আল্লাহ কি সেখানে নিজেকে সীমাবদ্ধ করার কথা বলেছেন?
এটাই হক্কানী আলেমদের পরিচয়, মাশাআল্লাহ, দ্বীনের ব্যাপারে পিতা সন্তানের পরোয়া করে না।
আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না এই ভিডিওটা আমার কত ভালো লাগছে আজকে থেকে পুরোপুরি ক্লিয়ার হয়ে গেলাম আল্লাহ কোথায় আছেন , মাওলানা বেলাল বিন আলী হুজুরকে আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে দোয়া করি হুজুরকে আল্লাহতালা নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন এরকম ভাবে দিনের খেদমত করার তৌফিক দান করুন
ভুলের উপর ভরসা
উনি একজন জাহেল।ছেলে হক পথ পেয়েছে।আল্লাহর রাসুলের জামানায় এ রকম ঘটনা অনেক বিদ্যমান।আল্লাহ আমাদেরকে হক বুঝার তওফিক দান করুন।
আহ্,,, ব্যথা লাগলো ভাই