হাদিসে আছে, ওআইসি বলেছে, তবুও অসুবিধা কোথায়? | Moonsighting for Ramadan and Eid | Dr Shamsher Ali

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 17 жов 2024

КОМЕНТАРІ • 629

  • @nasrinsultana8515
    @nasrinsultana8515 2 роки тому +21

    অনেক অনেক শ্রদ্ধা ডা: এম শমসের আলী স্যার প্রতি। ওনার মত সৎ ও জ্ঞানী মানুষ আমাদের দেশে খুবই অভাব। কত বিনয়ী উনি।কত সুন্দর ব্যাখ্যা করে বুঝিয়ে কথা বলে। মাশাআল্লাহ!

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 Рік тому +1

      একই দিনে ঈদ বা রোজা সম্ভব নয়-এর সমর্থনে সহিহ হাদিস আছে। কুরাইব (রা.) থেকে বর্ণিত, হারিসের কন্যা উম্মুল ফাজজল তাঁকে সিরিয়ায় মুআবিয়া (রা.)-এর কাছে পাঠালেন। কুরাইব বলেন, অতঃপর আমি সিরিয়ায় পৌঁছে তাঁর প্রয়োজনীয় কাজ সমাপন করলাম। আমি সিরিয়ায় থাকতেই রমজান এসে গেল। আমি জুমার রাতে রমজানের চাঁদ দেখতে পেলাম। অতঃপর মাসের শেষ দিকে আমি মদিনায় ফিরে এলাম। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) সিয়াম সম্পর্কে আলোচনা প্রসঙ্গে আমাদের জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কখন চাঁদ দেখেছ? আমি বললাম, আমি তো জুমার রাতেই চাঁদ দেখেছি। তিনি পুনরায় জিজ্ঞেস করলেন, তুমি নিজেই কি তা দেখেছ? আমি বললাম, হ্যাঁ, অন্য লোকেরাও দেখেছে এবং তারা সিয়াম পালন করেছে। এমনকি মুআবিয়া (রা.)-ও সিয়াম পালন করেছেন। তিনি বলেন, আমরা তো শনিবার রাতে চাঁদ দেখেছি, আমরা পূর্ণ ৩০টি রোজা রাখব অথবা এর আগে যদি চাঁদ দেখতে পাই, তাহলে তখন ইফতার করব। আমি বললাম, আপনি কি মুআবিয়া (রা.)-এর চাঁদ দেখা ও সিয়াম পালন করাকে (রমজান মাস শুরু হওয়ার জন্য) যথেষ্ট মনে করেন না? তিনি বলেন, না, রাসুল (সা.) আমাদের এভাবেই (চাঁদ দেখে সিয়াম পালন করা ও ইফতার করার জন্য) নির্দেশ দিয়েছেন। (মুসলিম, হাদিস : ২৪১৮)

    • @mohammeddalwar2761
      @mohammeddalwar2761 Рік тому

      পাগল

    • @samichoudhury725
      @samichoudhury725 Рік тому

      এই হাদিসে একজনের সাক্ষী হওয়াতে তা অগ্রাজ্য হয়েছিলো সাক্ষী কমপক্ষে ৩ জন হতে হবে

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 Рік тому +1

      @@samichoudhury725 আপনি এ ব্যাখ্যা কোথায় পেলেন?
      সৌদিতে যখন বুধবার সন্ধা তখন অনেক দেশে বৃহস্পতিবার সকাল। তাই এক দিনে দুনিয়ার সকল দেশে রোজা ঈদ সম্ভব না।

    • @kafiluddin7659
      @kafiluddin7659 Рік тому

      ইসলাম শুধু আধুনিক যুগের জন্য না, ইসলাম সব যুগের জন্য, আরো তিন শত বছর আগে এক দেশের মানুষ আরেক দেশের খবর দুই এক দিনের মধ্যে জানতে পারতোনা তখন সে দেশের চাঁদ দেখার উপর নির্বর ছিল রোজা কবে অথবা ঈদ কবে হবে। হাদীস অনুযায়ী বিশ্বের এখন যে অবস্থা তা কিন্তুু যুদ্ধের কারণে ধংস হয়ে যাবে, তখন কি বিশ্বের মানুষ একদিনে চাঁদ দেখার সংবাদ পাবে উত্তর হলো না।

  • @TheVeerkhan
    @TheVeerkhan 2 роки тому +7

    একশত ভাগ সহমত। সুবহানাল্লাহ।

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

  • @masumbillah6757
    @masumbillah6757 2 роки тому +6

    আলহামদুলিল্লাহ আমাদের বদরপুর দরবার শরীফ এই কথার উপর ভিত্তি করেই রোজা ঈদ পালন করে,বিশ্বের কোথাও চাঁদ দেখা গেলেই আমরা রোজা ঈদ পালন করি।

    • @hmytpremium
      @hmytpremium 6 місяців тому

      🤣🤣🤣🤣

    • @hmytpremium
      @hmytpremium 6 місяців тому

      vai tahole onno deshe azan dele tahole tader sathe aksathe namaz poren

  • @yellowmedia2419
    @yellowmedia2419 2 роки тому +14

    সুন্দর আলোচনা করেছেন।
    বিজ্ঞজনদের চিন্তা করার অনুরোধ রইল।

  • @abusayemhimo2010
    @abusayemhimo2010 2 роки тому +18

    এভাবে কখনো চিন্তা করিনি। দারুণভাবে বুঝিয়েছেন!! অনেক ধন্যবাদ!!! 🥰🥰💝👌👌👌👌👌😍😍

    • @kobisabbolod577
      @kobisabbolod577 2 роки тому +2

      ভাই আপনি জজসিমউদ্দিন রাহমানির একই দিনে ইদ ও সিয়াম লেকচারটা শুনুন ইনশাআল্লাহ আরো ক্লিয়ার হবে,ইউটিউবে সার্চ দিলেই পাবেন

    • @al-aminmahmud7164
      @al-aminmahmud7164 2 роки тому

      @@kobisabbolod577 ধরেন আমরা 200 বছর আগের পৃথিবীতে আছি , কোনো তথ্য প্রযুক্তি নাই , পৃথিবীর কোথাও চাঁদ উঠেছে কিনা কিভাবে বুঝবেন?

    • @kobisabbolod577
      @kobisabbolod577 2 роки тому

      ধরা লাগবো না ভাই আমি আপনাকে দলিল দিচ্ছি,,ইমাম আবু হানিফা রাহিমাউল্লাহর মত ও এক,,চার ইমামের একজন ইমাম শুধু যুক্তি দিছে যে যেহেত জানার ঐরকম কোনো ওপায় নাই তাই যে যেখানে আছেন সে সেভাবেই করুক,,কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর ইচ্ছায় প্রযুক্তি উন্নত হইছে এখন কেনো আমরা তা করবো নস,,আর তখনকার বিষয়গুলো আল্লাহ চায়তো ক্ষমা করেও দিতে পারে,,আপনি জসিমউদ্দিন রাহমানির একই দিনে ইদ সিয়াম লেকচারটা শুনেন ইনশাআল্লাহ উপকৃত হবেন,,যদি উপকৃত নাও হন তাও শুনেন এতে করে আপনি কিছু বিষয় হলেও বুঝবেন,,প্রতিটা মুসলিমকে ভালোবাসি আল্লাহ ভালোবাসতে বলেছেন

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

  • @moniruzzamanshohag
    @moniruzzamanshohag 2 роки тому +72

    বর্তমানে যারা ইসলাম ধর্ম প্রচারে কার্যকর ভূমিকা রাখছেন এবং ইসলাম সম্পর্কে যারা অনেক জ্ঞান রাখেন। তারা সবাই এই বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমে একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া উচিত বলে আমি আশা করছি।

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому +6

      ইসলামের ইবাদতগুলো চাঁদ দেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র রমজান মাসের রোজা প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৫)
      এই আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘যারা এ মাস পাবে’। অর্থাৎ সবাই নয়, বরং তারাই রোজা রাখবে, যারা চাঁদ দেখতে পাবে। বিষয়টি আরেকটু স্পষ্ট হয় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাদিসের মাধ্যমে।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পূর্ণ করে নাও।’ (বুখারি, হাদিস : ১৯০০)
      বিশ্বনবী (সা.)-এর এই হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, রমজান শুরু কিংবা ঈদ করার ব্যাপারটা চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। কোনো এলাকায় চাঁদ দেখা না গেলে তাদের জন্য রোজা রাখা নিষিদ্ধ।
      রোজা ফরজ হওয়ার জন্য ওই এলাকার প্রত্যেকের চাঁদ দেখা জরুরি নয়। বরং বিশ্বস্ত সাক্ষী দেখলেও রোজা শুরু করার অবকাশ আছে।
      কেউ কেউ মনে করেন, এই হাদিসের মাধ্যমে একই দিনে বিশ্বব্যাপী রোজা ও ঈদ পালন করা সাব্যস্ত হয়। তাঁদের দাবি, মহান আল্লাহ মধ্যপ্রাচ্যকে মধ্যস্থল বানিয়েছেন। তাই সেখানে চাঁদ দেখা গেলে সারা বিশ্বে রোজা ও ঈদ পালন করতে হবে! অথচ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা আপনাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, তা হলো মানুষ ও হজের জন্য সময় নির্দেশক।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৯)
      এ আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, এখানে ‘আহিল্লাহ’ শব্দ আনা হয়েছে, যার অর্থ একাধিক নতুন চাঁদ, যা একেক উদয়স্থলে একেক দিন উদিত হয়।

    • @rifadzifad9017
      @rifadzifad9017 2 роки тому

      ইসলাম প্রচারে কার্যকরি ভুমিকা।কথাটা সো স্টুপিডিটি।ইসলাম এমনি ধর্ম যার প্রচারের জন্য টুপি দাডি জুব্বা লাগেনা।গৌয কতুব ওলী লাগেনা।

    • @shohagmahmud5322
      @shohagmahmud5322 2 роки тому +1

      আমিন

    • @user-fx7vt7lo6j
      @user-fx7vt7lo6j 2 роки тому

      @@janyjany4368 এদের বুঝায় লাভ নেই এরাই শেষ জামানার ফিতনা। চাঁদ আমি দেখিনি তাও এরা জোর করে চাদ দেখাতে চায়। এদের না আছে ইসলামের সঠিক জ্ঞান না আছে বুদ্ধি।

    • @prof.muhammadhasanuzzaman818
      @prof.muhammadhasanuzzaman818 2 роки тому

      সিদ্ধান্ত যেটা ১৪৫০বছর পূর্বে নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দিয়ে গিয়েছেন ওটা পূর্ণাঙ্গ এবং যথেষ্ট। ওটা ভৌগোলিক, যৌক্তিক আর বৈজ্ঞানিক বিবেচনায় উত্তীর্ণ। সূর্যাস্তের সাথে দিন শুরু হয় ইসলামের বিধানে। এটাকে বেইজ পয়েন্টে রেখে বিভিন্ন দেশের মধ্যে সময়ের ব্যবধান দিয়ে হিসাব মেলাতে গিয়ে দেখা যাবে একই দিনে সিয়াম ও ঈদ স্রেফ একটা ইউটোপিয়া,টেবিল টকে সময় কাটাবার একটা উপকরণ মাত্র। তারপরেও যদি যুক্তি বিবেচনায় এক দিনে সিয়াম ও ঈদ করতে হয় তার ঘোষণা দেবার অধিকার একমাত্র উম্মতের বিশ্ব খলিফার, অন্য কোন গবেষক বা তাত্ত্বিক বা কোন সংস্থা বা সংগঠনের নয়।

  • @nayemislam3699
    @nayemislam3699 2 роки тому +9

    মাশাল্লাহ স্যার যুক্তি সম্মত আলোচনা করেছেন এবং এটার গ্রহন যোগ্যতা অনেক।

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

  • @turaskhan203
    @turaskhan203 2 роки тому +9

    সহমত অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

  • @MdRian-f9h
    @MdRian-f9h 6 місяців тому +1

    কথাটা একদম সঠিক, সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুক আল্লাহ

  • @mohammedmoslehuddin2979
    @mohammedmoslehuddin2979 2 роки тому +12

    স্যার একদম ঠিক বলেছেন । সারা মুসলিম উম্মাহ একসাথেই রোজা এবং ঈদ করা ইসলাম সম্মত । আশা করছি শীঘ্রই তা বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ !!

    • @dungavhai3319
      @dungavhai3319 2 роки тому +2

      Sir is wrong. If all Muslims were really one then there shouldn't be any Sunni or Shia either. If you want to follow Quran then wearing topi, keeping beard or putting on hijab is haram as well. Because, there is no mention of this obligation as per Quran. Anyway majority Muslim love fhitnra, that's how it has always been.

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

    • @Taohidun_Nur
      @Taohidun_Nur 2 роки тому

      InShaAllah

    • @mahmudulshibly686
      @mahmudulshibly686 2 роки тому

      Sir should learn from Zakir naik

  • @abdullahalabir8602
    @abdullahalabir8602 2 роки тому +22

    আমার পছন্দের একজন প্রীয় ব্যক্তিত্ব।
    স্যার অনেক জ্ঞানী মানুষ
    আল্লাহ তাকে সুস্থ রাখুন এই দোয়া করি।

  • @morshedalamkhan5935
    @morshedalamkhan5935 2 роки тому +13

    মাশাআল্লাহ
    অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন স্যার
    আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক আমিন।

    • @shohagmahmud5322
      @shohagmahmud5322 2 роки тому +1

      আমিন

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

  • @Aaaaaarish
    @Aaaaaarish 2 роки тому +8

    খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা মাশাল্লাহ্ স‍্যারকে ধন্যবাদ।

  • @khalilurrahman2750
    @khalilurrahman2750 2 роки тому +88

    মুসলিম উম্মার স্বার্থে স্যারের আলোচনাটি ব্যাপক প্রচার প্রয়োজন

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому +4

      ইসলামের ইবাদতগুলো চাঁদ দেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র রমজান মাসের রোজা প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৫)
      এই আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘যারা এ মাস পাবে’। অর্থাৎ সবাই নয়, বরং তারাই রোজা রাখবে, যারা চাঁদ দেখতে পাবে। বিষয়টি আরেকটু স্পষ্ট হয় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাদিসের মাধ্যমে।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পূর্ণ করে নাও।’ (বুখারি, হাদিস : ১৯০০)
      বিশ্বনবী (সা.)-এর এই হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, রমজান শুরু কিংবা ঈদ করার ব্যাপারটা চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। কোনো এলাকায় চাঁদ দেখা না গেলে তাদের জন্য রোজা রাখা নিষিদ্ধ।
      রোজা ফরজ হওয়ার জন্য ওই এলাকার প্রত্যেকের চাঁদ দেখা জরুরি নয়। বরং বিশ্বস্ত সাক্ষী দেখলেও রোজা শুরু করার অবকাশ আছে।
      কেউ কেউ মনে করেন, এই হাদিসের মাধ্যমে একই দিনে বিশ্বব্যাপী রোজা ও ঈদ পালন করা সাব্যস্ত হয়। তাঁদের দাবি, মহান আল্লাহ মধ্যপ্রাচ্যকে মধ্যস্থল বানিয়েছেন। তাই সেখানে চাঁদ দেখা গেলে সারা বিশ্বে রোজা ও ঈদ পালন করতে হবে! অথচ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা আপনাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, তা হলো মানুষ ও হজের জন্য সময় নির্দেশক।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৯)
      এ আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, এখানে ‘আহিল্লাহ’ শব্দ আনা হয়েছে, যার অর্থ একাধিক নতুন চাঁদ, যা একেক উদয়স্থলে একেক দিন উদিত হয়।

    • @learntoenligh
      @learntoenligh 2 роки тому

      @@janyjany4368 এটা ইজতিহাদী মাসয়ালা । ভিন্নমতের সুযোগ আছে । একই তারিখের পক্ষেও অনেক ইমামদের মত আছে

    • @shohagmahmud5322
      @shohagmahmud5322 2 роки тому

      Amin

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому +1

      @@learntoenligh আমি তো কারো মতের বিপক্ষে কিছু বলিনি। ওনি ওনার মত দিয়েছেন আর আমি আমার মত দিয়েছি।

    • @abutalha2278
      @abutalha2278 2 роки тому

      ১. রামাদানের ফরজ সাওম। আল্লাহর (সুব:) বলেন:
      يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ- أَيَّامًا مَعْدُودَاتٍ
      অর্থ: “হে মুমিনগণ, তােমাদের উপর সিয়াম ফরয করা হয়েছে, যেভাবে ফরয করা হয়েছিল তােমাদের পূর্ববর্তীদের উপর । যাতে তােমরা তাকওয়া অবলম্বন কর । নির্দিষ্ট কয়েক দিন।” (সুরা বাকারা (২:১৮৩-১৮৪)
      ২. হজ্জ আদায় করা। কেননা তা নির্ধারিত তিন মাসের বাইরে সহীহ হয় না। আল্লাহ (সুব:) ইরশাদ করেছেন:
      الْحَجُّ أَشْهُرٌ مَعْلُومَاتٌ ۚ فَمَنْ فَرَضَ فِيهِنَّ الْحَجَّ فَلَا رَفَثَ وَلَا فُسُوقَ وَلَا جِدَالَ فِي الْحَجِّ
      অর্থ: “হজ্জের সময় নির্দিষ্ট মাসসমূহ । অতএব এই মাসসমূহে যে নিজের উপর হজ্জ আরােপ করে নিল, তার জন্য হজ্জে অশ্লীল ও পাপ কাজ এবং ঝগড়া-বিবাদ বৈধ নয়।” (সুরা বাকারা ২:১৯৭)।
      ৩. যাকাতের বছর ঘূর্ণয়ন ধরা হয় চান্দ্রমাস হিসাবে। এ জন্যই তাে যদি কোন মুসলিম যাকাত ফরজ হয় এ পরিমাণ সম্পদের মালিকানা সহ সৌরবছর হিসাবে ৩৩ বছর বাঁচে এবং তার যাকাত সৌরবছর হিসাবে আদায় করে থাকে তাহলে তার সম্পদে আরাে এক বছরের যাকাত আদায় ওয়াজিব থেকে যাবে। তাই তাকে আরাে এক বছরের যাকাত আদায় করতে হবে। কেননা প্রতি ৩৩ সৌরবছরে ৩৪ লুনার বা চান্দ্রবছর হয়।
      ৪. পবিত্র মাসগুলােতে যুদ্ধ-বিগ্রহ নিষিদ্ধ । আল্লাহ (সুব:) বলেন:
      مِنْهَا أَرْبَعَةٌ حُرُمٌ ۚ ذَٰلِكَ الدِّينُ الْقَيِّمُ ۚ فَلَا تَظْلِمُوا فِيهِنَّ أَنْفُسَكُمْ ۚ وَقَاتِلُوا الْمُشْرِكِينَ كَافَّةً كَمَا يُقَاتِلُونَكُمْ كَافَّةً
      অর্থ: “এর (মাস সমূহের) মধ্য থেকে চারটি সম্মানিত, এটাই প্রতিষ্ঠিত দীন । সুতরাং তােমরা এ মাসসমূহে নিজেদের উপর কোন যুলুম করাে না, আর তােমরা সকলে মুশরিকদের সাথে লড়াই কর যেমনিভাবে তারা সকলে তােমাদের সাথে লড়াই করে।” (সুরা তাওবা ৯:৩৬)
      ৫. যিহারের কাফফারা, যদি তা সাওমের দ্বারা আদায় করা হয়। আল্লাহ (সুব:) ইরশাদ করেছেন:
      فَمَنْ لَمْ يَجِدْ فَصِيَامُ شَهْرَيْنِ مُتَتَابِعَيْنِ
      অর্থ: “তবে যদি না পায় (গােলাম আযাদ করতে না পারে) তাহলে একাধারে দু’মাস সিয়াম পালন করবে।” (সুরা মুজাদালা ৫৮:৪)।
      ৬. স্বামী মারা গেলে ইদ্দত পালন । আল্লাহ (সুব:) ইরশাদ করেছেন:
      وَالَّذِينَ يُتَوَفَّوْنَ مِنْكُمْ وَيَذَرُونَ أَزْوَاجًا يَتَرَبَّصْنَ بِأَنْفُسِهِنَّ أَرْبَعَةَ أَشْهُرٍ وَعَشْرًا
      অর্থ: “আর তােমাদের মধ্য থেকে যারা মারা যাবে এবং স্ত্রীদেরকে রেখে যাবে, তাদের স্ত্রীগণ চার মাস দশ দিন অপেক্ষায় থাকবে।” (সুরা বাকারা ২:২৩৪)
      ৭. পৌঢ়ত্বে উপনীত মাসিক ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া তালাকপ্রাপ্তা মহিলার ইদ্দত। আল্লাহ (সুব:) বলেন:
      وَاللَّائِي يَئِسْنَ مِنَ الْمَحِيضِ مِنْ نِسَائِكُمْ إِنِ ارْتَبْتُمْ فَعِدَّتُهُنَّ ثَلَاثَةُ أَشْهُرٍ
      অর্থ: “তােমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যারা ঋতুবর্তী হওয়ার কাল অতিক্রম করে গেছে, তাদের ইদ্দত সম্পর্কে তােমরা যদি সংশয়ে থাক তাহলে তাদের ইদ্দতকালও হবে তিন মাস।” (সুরা তালাক ৬৫:৪)
      ৮. লাইলাতুল কদর চান্দ্রমাসের তারিখ হিসাবে নির্ধারণ হয়।
      ৯. দশই মহররম বা আশুরা চান্দ্রমাস হিসাবেই নিরূপণ করা হয়।
      ১০. শাওয়ালের ছয়টি সাওম চান্দ্রমাস হিসাবেই রাখতে হবে ।
      ১১. বছরে দুটি ঈদ চান্দ্রমাস হিসাবেই হয় ।
      ১২. ইলা (ايلاء) এর ইদ্দত চান্দ্রমাস হিসাবে । ইরশাদ হচ্ছে:
      لِلَّذِينَ يُؤْلُونَ مِنْ نِسَائِهِمْ تَرَبُّصُ أَرْبَعَةِ أَشْهُرٍ
      অর্থ: “যারা তাদের স্ত্রীদের সাথে মিলিত না হওয়ার শপথ করবে তারা চার মাস অপেক্ষা করবে।” (সুরা বাকারা ২:২২৬)
      ১৩. কতলে খাতা বা ভূলে বা অনিচ্ছাকৃত কাউকে হত্যা করলে তার কাফফারাও চান্দ্রমাস হিসাবে আদায় করতে হবে (যদি সিয়ামের মাধ্যমে আদায় করে)। ইরশাদ হচ্ছে:
      فَصِيَامُ شَهْرَيْنِ مُتَتَابِعَيْنِ
      অর্থ: “(যদি গােলাম আযাদ করতে না পারে) তাহলে একাধারে দু’মাস সিয়াম পালন করবে।” (সুরা নিসা ৪:৯২)।
      এগুলাে সহ আরাে অনেক ইবাদত ও আমাল রয়েছে যেগুলাে মাস বা বছরের সাথে সম্পৃক্ত। যেমন: ঋণের মেয়াদ ও এ জাতীয় প্রভৃতি লেনদেনসমূহ।
      উপরােক্ত ইবাদাত ও আমালগুলাে মাস ও বছর কেন্দ্রিক হওয়ায় এবং মাস ও বছরের উপর নির্ভর হওয়ায় মাস ও বছরের গণনা-হিসাব রাখা অত্যন্ত জরুরী। যে কারণে মুসলিম জাতির চান্দ্রমাসের হিসাব রাখা আবশ্যক। বিশেষত: ইসলামের তিনটি রুকন সিয়াম, হজ্জ ও যাকাত সহ অন্যান্য ইবাদাত ও আমাল সমূহ যে সকল মাসের সাথে সম্পৃক্ত সে সকল মাসের হিসাব রাখা অত্যন্ত জরুরী। যেমন: পবিত্র মাসগুলাে, হজ্জের মাসগুলাে, রামাদান ও তার পূর্ববর্তী মাসগুলাে। এগুলাে হল ধারাবাহিক সাত মাস ।
      যথা: রজব, শাবান, রামাদান, শাওয়াল, যুলক’দাহ, যুলহিজ্জাহ, মুহাররম । যেহেতু এ সকল মাসের শুরু ও শেষের উপরই অধিকাংশ ইবাদাত ও আমাল নির্ভর করে তাই এগুলাের শুরু ও শেষের হিসাব রাখা অবশ্যক।

  • @RajuRaju-mg5vn
    @RajuRaju-mg5vn 2 роки тому +1

    আসসালামু আলাইকুম ধন্যবাদ সময় টিভি কেসার যে কথাগুলো বলতেছে এটা আমাদের সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করা জরুরী কারণ স্যারের কথাগুলো অনেক বিজ্ঞান সম্পূর্ণ আল্লাহ সারকে নেক হায়াত দান করুক তার সুস্থতা আল্লাহ পাকের কাছে

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

  • @abjessbd
    @abjessbd 2 роки тому +3

    যুক্তিযুক্ত কথা বলেছেন

  • @bikez_Tawhid
    @bikez_Tawhid 2 роки тому +25

    অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
    এবং এটাই সত্য ও যৌক্তিক
    আমাদের এটা মানা উচিত

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому

      ইসলামের ইবাদতগুলো চাঁদ দেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র রমজান মাসের রোজা প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৫)
      এই আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘যারা এ মাস পাবে’। অর্থাৎ সবাই নয়, বরং তারাই রোজা রাখবে, যারা চাঁদ দেখতে পাবে। বিষয়টি আরেকটু স্পষ্ট হয় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাদিসের মাধ্যমে।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পূর্ণ করে নাও।’ (বুখারি, হাদিস : ১৯০০)
      বিশ্বনবী (সা.)-এর এই হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, রমজান শুরু কিংবা ঈদ করার ব্যাপারটা চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। কোনো এলাকায় চাঁদ দেখা না গেলে তাদের জন্য রোজা রাখা নিষিদ্ধ।
      রোজা ফরজ হওয়ার জন্য ওই এলাকার প্রত্যেকের চাঁদ দেখা জরুরি নয়। বরং বিশ্বস্ত সাক্ষী দেখলেও রোজা শুরু করার অবকাশ আছে।
      কেউ কেউ মনে করেন, এই হাদিসের মাধ্যমে একই দিনে বিশ্বব্যাপী রোজা ও ঈদ পালন করা সাব্যস্ত হয়। তাঁদের দাবি, মহান আল্লাহ মধ্যপ্রাচ্যকে মধ্যস্থল বানিয়েছেন। তাই সেখানে চাঁদ দেখা গেলে সারা বিশ্বে রোজা ও ঈদ পালন করতে হবে! অথচ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা আপনাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, তা হলো মানুষ ও হজের জন্য সময় নির্দেশক।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৯)
      এ আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, এখানে ‘আহিল্লাহ’ শব্দ আনা হয়েছে, যার অর্থ একাধিক নতুন চাঁদ, যা একেক উদয়স্থলে একেক দিন উদিত হয়।

    • @shohagmahmud5322
      @shohagmahmud5322 2 роки тому +2

      অবশ্যই সুন্দর আলোচনা, কিন্তুু ভাই দুর্ভাগ্য আমাদের আলেম সমাজ কখনো এক হয়ে মেনে নিভে না।

    • @al-aminmahmud7164
      @al-aminmahmud7164 2 роки тому +1

      ধরেন আমরা 200 বছর আগের পৃথিবীতে আছি , কোনো তথ্য প্রযুক্তি নাই , পৃথিবীর কোথাও চাঁদ উঠেছে কিনা কিভাবে বুঝবেন?

    • @al-aminmahmud7164
      @al-aminmahmud7164 2 роки тому +1

      @@shohagmahmud5322 ধরেন আমরা 200 বছর আগের পৃথিবীতে আছি , কোনো তথ্য প্রযুক্তি নাই , পৃথিবীর কোথাও চাঁদ উঠেছে কিনা কিভাবে বুঝবেন? Answer me

    • @naimhossain8098
      @naimhossain8098 2 роки тому +1

      @@al-aminmahmud7164 মাসআলা হলো, আপনি যখন কোন বিশ্বস্ত কারো কাছ থেকে শুনবেন যে চাঁদ উঠেছে, তখনই আপনার ঈদ যাপন করা উচিত। এখন 200 বছর আগে আপনি শুনেন নি, তাহলে আপনি আপনার রোজা চালিয়ে যাবেন; চাঁদ দেখা যাওয়া অবধি।

  • @abidurrahman2762
    @abidurrahman2762 7 місяців тому

    সম্পূর্ণ সহম।খুবই সুন্দর বিশ্লেষণ।
    আমাদের পূর্বের দেশ হয়ে ও ইন্দোনেশিয়া সৌদি আরবের সাথেই রোজা রাখে এবং ঈদ পালন করেন।

  • @kobisabbolod577
    @kobisabbolod577 2 роки тому +15

    আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому

      ইসলামের ইবাদতগুলো চাঁদ দেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র রমজান মাসের রোজা প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৫)
      এই আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘যারা এ মাস পাবে’। অর্থাৎ সবাই নয়, বরং তারাই রোজা রাখবে, যারা চাঁদ দেখতে পাবে। বিষয়টি আরেকটু স্পষ্ট হয় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাদিসের মাধ্যমে।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পূর্ণ করে নাও।’ (বুখারি, হাদিস : ১৯০০)
      বিশ্বনবী (সা.)-এর এই হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, রমজান শুরু কিংবা ঈদ করার ব্যাপারটা চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। কোনো এলাকায় চাঁদ দেখা না গেলে তাদের জন্য রোজা রাখা নিষিদ্ধ।
      রোজা ফরজ হওয়ার জন্য ওই এলাকার প্রত্যেকের চাঁদ দেখা জরুরি নয়। বরং বিশ্বস্ত সাক্ষী দেখলেও রোজা শুরু করার অবকাশ আছে।
      কেউ কেউ মনে করেন, এই হাদিসের মাধ্যমে একই দিনে বিশ্বব্যাপী রোজা ও ঈদ পালন করা সাব্যস্ত হয়। তাঁদের দাবি, মহান আল্লাহ মধ্যপ্রাচ্যকে মধ্যস্থল বানিয়েছেন। তাই সেখানে চাঁদ দেখা গেলে সারা বিশ্বে রোজা ও ঈদ পালন করতে হবে! অথচ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা আপনাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, তা হলো মানুষ ও হজের জন্য সময় নির্দেশক।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৯)
      এ আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, এখানে ‘আহিল্লাহ’ শব্দ আনা হয়েছে, যার অর্থ একাধিক নতুন চাঁদ, যা একেক উদয়স্থলে একেক দিন উদিত হয়।

    • @kobisabbolod577
      @kobisabbolod577 2 роки тому

      আপনি জসিমউদ্দিন রাহমানির একই দিনে ঈদ ও সিয়াম লেকচার শুনে নিন,,ইউটিউব এ সার্চ দিলেই পাবেন

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому

      @@kobisabbolod577 আপনিও রাসূল সা. এর হাদিস ও কোরআনের বানী পরেন

    • @kobisabbolod577
      @kobisabbolod577 2 роки тому

      আলহামদুলিল্লাহ,,, পরছি বলেই আপনাকে বলছি,,আপনি আরো ভালো করে পরুন,,ওহ ভাই আমিতো ভুলেই গেছিলাম কদরের রাততো দুইটা,,কোরআন নাজিলের রাত দুইটা,,আরাফাহর দিন দুইটা,,হজ্বের দিন দুইটা,,কিয়ামতের দিন হবে দুইটা যখন মক্কায় কেয়ামত হবে আমরা এখানে বসে টিভিতে লাইভ দেখবো এবং সাবধান হয়ে যাবো তওবা পড়ে নেব,,আবার কেয়ামত হবে হাদিস কোরআনের ভাস্য অনুযায়ী শুক্রবারে,,ওয়াও আমাদের এখানে হবে শনিবার,,কি মজা একদিন বেশি পাচ্ছি

    • @shohagmahmud5322
      @shohagmahmud5322 2 роки тому

      আমিন

  • @mdismail-jq7rd
    @mdismail-jq7rd 2 роки тому +2

    সময় টিভিকে 💚💙❤🧡💛💜

  • @omarfarukrubel9607
    @omarfarukrubel9607 2 роки тому +37

    উপস্থাপক ভাইয়া টা বেশি স্টাইল করতে গিয়ে আপু আপু মার্কা হয়ে গেছে ।

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому +1

      ইসলামের ইবাদতগুলো চাঁদ দেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র রমজান মাসের রোজা প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৫)
      এই আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘যারা এ মাস পাবে’। অর্থাৎ সবাই নয়, বরং তারাই রোজা রাখবে, যারা চাঁদ দেখতে পাবে। বিষয়টি আরেকটু স্পষ্ট হয় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাদিসের মাধ্যমে।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পূর্ণ করে নাও।’ (বুখারি, হাদিস : ১৯০০)
      বিশ্বনবী (সা.)-এর এই হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, রমজান শুরু কিংবা ঈদ করার ব্যাপারটা চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। কোনো এলাকায় চাঁদ দেখা না গেলে তাদের জন্য রোজা রাখা নিষিদ্ধ।
      রোজা ফরজ হওয়ার জন্য ওই এলাকার প্রত্যেকের চাঁদ দেখা জরুরি নয়। বরং বিশ্বস্ত সাক্ষী দেখলেও রোজা শুরু করার অবকাশ আছে।
      কেউ কেউ মনে করেন, এই হাদিসের মাধ্যমে একই দিনে বিশ্বব্যাপী রোজা ও ঈদ পালন করা সাব্যস্ত হয়। তাঁদের দাবি, মহান আল্লাহ মধ্যপ্রাচ্যকে মধ্যস্থল বানিয়েছেন। তাই সেখানে চাঁদ দেখা গেলে সারা বিশ্বে রোজা ও ঈদ পালন করতে হবে! অথচ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা আপনাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, তা হলো মানুষ ও হজের জন্য সময় নির্দেশক।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৯)
      এ আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, এখানে ‘আহিল্লাহ’ শব্দ আনা হয়েছে, যার অর্থ একাধিক নতুন চাঁদ, যা একেক উদয়স্থলে একেক দিন উদিত হয়।

    • @bdytac1715
      @bdytac1715 2 роки тому

      😂😂

    • @rabiulraton4053
      @rabiulraton4053 2 роки тому

      🤣🤣🤣

    • @naimhossain8098
      @naimhossain8098 2 роки тому

      আপনাকে কেউ বলেনি উনার চেহারা দিকে লক্ষ করতে। উনি কি বলতেছে, যদি কোন ভুল বলে থাকে তাহলে সেটা ধরিয়ে দিন । মানুষকে চেহারা দিয়ে যাচাই করবেন না। ফালতু।।।

    • @funnyanimalbd8433
      @funnyanimalbd8433 2 роки тому

      😆😆😆

  • @sahinsha7205
    @sahinsha7205 6 місяців тому +1

    Alhamdulillah kub valo

  • @shohagmahmud5322
    @shohagmahmud5322 2 роки тому +5

    সকল কে আস সালামু আলাইকুম স্যার ঠিকই বলেছেন, এখানে সময়ের ডিফারেন্স হবে দিনের নয়।

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому

      জনাব, শুক্রবার সন্ধ্যায় যখন সৌদিতে চাঁদ দেখা যায় অন্য আরেক দেশে তখন শনিবার সকাল। সৌদিতে তো শুক্রবার চাঁদ দেখে শনিবারে রোজা রাখল, কিন্তু ঐ দেশের মুসলিমরা শনিবারে কিভাবে রোজা রাখবে যদি দয়া করে বলতেন। ৩০ রোজা পূর্ণ করে সোমবারে যখন সৌদিতে যখন ঈদ পালন করা হয় তখন ঐ দেশে ৩০ তম রোজা। তাহলে একই দিনে ঈদ কিভাবে হবে?

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

  • @khandakertouhid8942
    @khandakertouhid8942 2 роки тому

    I do agree with Dr.Shamser Ali and It should be put into work in Bangladesh .

  • @SHAHPARANUDDINSHAKIB
    @SHAHPARANUDDINSHAKIB 2 роки тому +8

    এটাও সত্যি ঈদের দিন রোজা রাখা হারাম 🙂আল্লাহ আমাদের মাফ করুক 😑

    • @mohammadekram5933
      @mohammadekram5933 6 місяців тому

      Rojar din ki Eid palon kora ki Halal naki??!!

  • @nayanmahmud6462
    @nayanmahmud6462 2 роки тому +3

    আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুজদান করুন

  • @abdullahinbox
    @abdullahinbox 6 місяців тому

    Agreed with Dr Shamsher Ali

  • @shohagmahmud5322
    @shohagmahmud5322 2 роки тому +10

    আস সালামু আলাইকুম স্যার এতো সুন্দর ভাবে বুজিয়েছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মতো না, স্যার কে আললাহ্ নেক হায়াত দান করুন।

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

  • @shaylamunmun1959
    @shaylamunmun1959 2 роки тому +12

    অনেক ধন্যবাদ স্যার। সমগ্র মুসলিম উম্মাহর একটি নির্দিষ্ট সিদ্ধান্তে আসা উচিত। সর্বপোরি এক আকাশ, এক পৃথিবী, এক সূর্য, এক চাঁদ। আর ঈদের দিন রোযা রাখা তো হারাম।
    আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому +1

      আপনাকে ও আমাকেও আল্লাহ সঠিক বুঝ দাও করুক
      ইসলামের ইবাদতগুলো চাঁদ দেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র রমজান মাসের রোজা প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৫)
      এই আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘যারা এ মাস পাবে’। অর্থাৎ সবাই নয়, বরং তারাই রোজা রাখবে, যারা চাঁদ দেখতে পাবে। বিষয়টি আরেকটু স্পষ্ট হয় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাদিসের মাধ্যমে।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পূর্ণ করে নাও।’ (বুখারি, হাদিস : ১৯০০)
      বিশ্বনবী (সা.)-এর এই হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, রমজান শুরু কিংবা ঈদ করার ব্যাপারটা চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। কোনো এলাকায় চাঁদ দেখা না গেলে তাদের জন্য রোজা রাখা নিষিদ্ধ।
      রোজা ফরজ হওয়ার জন্য ওই এলাকার প্রত্যেকের চাঁদ দেখা জরুরি নয়। বরং বিশ্বস্ত সাক্ষী দেখলেও রোজা শুরু করার অবকাশ আছে।
      কেউ কেউ মনে করেন, এই হাদিসের মাধ্যমে একই দিনে বিশ্বব্যাপী রোজা ও ঈদ পালন করা সাব্যস্ত হয়। তাঁদের দাবি, মহান আল্লাহ মধ্যপ্রাচ্যকে মধ্যস্থল বানিয়েছেন। তাই সেখানে চাঁদ দেখা গেলে সারা বিশ্বে রোজা ও ঈদ পালন করতে হবে! অথচ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা আপনাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, তা হলো মানুষ ও হজের জন্য সময় নির্দেশক।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৯)
      এ আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, এখানে ‘আহিল্লাহ’ শব্দ আনা হয়েছে, যার অর্থ একাধিক নতুন চাঁদ, যা একেক উদয়স্থলে একেক দিন উদিত হয়।

    • @shohagmahmud5322
      @shohagmahmud5322 2 роки тому

      আমিন

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

    • @solaimankhan6386
      @solaimankhan6386 2 роки тому

      তাহলে মুসলিম উম্মাহয় একই সময় রাত আর একই সময় দিন হওয়া উচিৎ নয় কি?

  • @md.wahidulislam7800
    @md.wahidulislam7800 2 роки тому +4

    অসাধারণ একটা আলোচনা শুনলাম। জাজাকাল্লাহ।

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому +1

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

    • @md.wahidulislam7800
      @md.wahidulislam7800 2 роки тому

      @@mdalmahmud6555 মাহমুদ ভাই আসসালামু আলাইকুম। পৃথিবী-চন্দ্র-সূর্য সকলেই নিজের কক্ষপথে আবর্তিত হচ্ছে। পৃথিবীতে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে সর্বোচ্চ 12 ঘন্টা সময়ের পার্থক্য রয়েছে যেটা আপনি উল্লেখ করেছেন। সময়ের ব্যবধান থাকা সত্ত্বেও দিন-তারিখ গণনার জন্য সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে। যে কারণে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আজ মে মাসের 4 তারিখ সারা পৃথিবীতেই বুধবার হিসেবে গণনা করা। একইভাবে হিজরী ক্যালেন্ডার গণনা করলে পহেলা শাওয়াল সারা পৃথিবীতে সোমবারই হবে। কিন্তু বর্তমানে পহেলা শাবান কোথাও রবিবার কোথাও সোমবার কোথাও মঙ্গলবার হচ্ছে। যা সম্পূর্ণ অবাস্তব। বারই রবিউল আউয়াল সোমবার মহানবী সাঃ জন্মগ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু বাংলাদেশের সরকারি হিসাব অনুযায়ীতো ঐ সোমবার দশ বা এগারোই রবিউল আউয়াল ছিল।

  • @naimhossain8098
    @naimhossain8098 2 роки тому +3

    স্যার আমার খুবই প্রিয় 🥰

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

  • @TrueSeeker
    @TrueSeeker 2 роки тому +3

    ধন্যবাদ স্যার

  • @advabdulawal3409
    @advabdulawal3409 2 роки тому +1

    সুন্দর, গোছালো বর্ণনা।

  • @Mostofaovi
    @Mostofaovi 2 роки тому +40

    সুন্দর ভাবে বুঝানোর জন্য ধন্যবাদ স্যার।

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому

      ইসলামের ইবাদতগুলো চাঁদ দেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র রমজান মাসের রোজা প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৫)
      এই আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘যারা এ মাস পাবে’। অর্থাৎ সবাই নয়, বরং তারাই রোজা রাখবে, যারা চাঁদ দেখতে পাবে। বিষয়টি আরেকটু স্পষ্ট হয় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাদিসের মাধ্যমে।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পূর্ণ করে নাও।’ (বুখারি, হাদিস : ১৯০০)
      বিশ্বনবী (সা.)-এর এই হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, রমজান শুরু কিংবা ঈদ করার ব্যাপারটা চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। কোনো এলাকায় চাঁদ দেখা না গেলে তাদের জন্য রোজা রাখা নিষিদ্ধ।
      রোজা ফরজ হওয়ার জন্য ওই এলাকার প্রত্যেকের চাঁদ দেখা জরুরি নয়। বরং বিশ্বস্ত সাক্ষী দেখলেও রোজা শুরু করার অবকাশ আছে।
      কেউ কেউ মনে করেন, এই হাদিসের মাধ্যমে একই দিনে বিশ্বব্যাপী রোজা ও ঈদ পালন করা সাব্যস্ত হয়। তাঁদের দাবি, মহান আল্লাহ মধ্যপ্রাচ্যকে মধ্যস্থল বানিয়েছেন। তাই সেখানে চাঁদ দেখা গেলে সারা বিশ্বে রোজা ও ঈদ পালন করতে হবে! অথচ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা আপনাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, তা হলো মানুষ ও হজের জন্য সময় নির্দেশক।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৯)
      এ আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, এখানে ‘আহিল্লাহ’ শব্দ আনা হয়েছে, যার অর্থ একাধিক নতুন চাঁদ, যা একেক উদয়স্থলে একেক দিন উদিত হয়।

    • @Mostofaovi
      @Mostofaovi 2 роки тому

      @@janyjany4368 Janar jonno joggasa korche , sobe koddorer rat koyta , 1 ta na 2 ta , Qur'an follow korle akta , jodi Bangladesh e bejor din e hesav kori taole seta sudia arab ar jor din abar sudia arab bejor din Bangladesh ar jor din hobe , tahole ke 2 days sobe kodor hobe ? Apni bolar jonno bolte paren sesh 10 din poren namaz seta manlam , tahole ke Bejor din e Sobe kodor kozar hadish ami falay debo , Eid ar din roja raka haram tahole ami sudia arab ar Eid ar din roja rakar jonno Allah jodi amake jiggasha kore tumi jene sune keno rakcho roza eid ar din ami ke uttor debo karon ami amar Mobile deye chad ar position dekte pari sara bosor ar visibility graph o dekte pari , last four five years ar visibility graph e ami dekeche Bangladesh ar sudia arab ar moon visibility position ak takleo Eid ak din e declaration hoyni , iccha korle apni 2016 , 2018 , 2019 ar eid ar ager din graph deke nite paren , karon ami nijeo vul dekte pare , apni janale upocrito hobo , Donnobad

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому

      @@Mostofaovi ফেরেস্তা দের আসা যাওয়া এগুলো হল কুদরতি ব্যাপার। সাধারন মানুষের আসা যাওয়ার সাথে এসবের তুলনা করে ভুল হবে। একই দিনে রোযা হলেও সৌদিতে যখন শবে কদরের রাত শুরু আরেক জায়গায় তো তখন দিন। আবার সৌদিতে যখন শবে কদরের রাত শেষ তখন আরেক জায়গায় শবে কদরের রাত শুরু। তখন ফেরেশ্তারা আসলে কোথায় থাকে?

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому

      @@Mostofaovi ধরলাম বুধবার রাত সারা পৃথিবীতে শবে কদর তাহলে সৌদিতে শবে কদর শুরুর ৬ ঘন্টা আগেই জাপানে শবে কদর শুরু। আবার সৌদির ৬ ঘন্টা আগেই জাপানে শবে কদরের রাত শেষ। তখন কি ফেরেশতারা জাপান থেকে সৌদি চলে আসে? এক দিনে হলেও তো সময় মিলছে না। সংক্ষিপ্ত ভাবে বুঝানোর চেষ্টা করেছি। আরো যদি প্রশ্ন থাকেন তবে বলতে পারেন।

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому

      @@Mostofaovi আমরা যেমন আমাদের দেশের সূর্যের হিসাবে নামায পড়ি ঠিক তেমনি রোযা হবে আমাদেের দেশের চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে।

  • @modhukoi-fg8rq
    @modhukoi-fg8rq Рік тому

    মাসা আল্লাহ সত্য বলেছেন

  • @দাওয়াতুলমুসলিমমিডিয়া

    তিনি সত্যি কথা ই বলেছেন

  • @ইমতিয়াজআহমেদ-ণ৭র

    ধন্যবাদ

  • @gulshanara7019
    @gulshanara7019 Рік тому

    অনেক শ্রদ্ধা ।

  • @AbdusSamadKhan-yu4iz
    @AbdusSamadKhan-yu4iz 2 роки тому +3

    মাশাআল্লাহ

  • @alkafi494
    @alkafi494 2 роки тому +3

    Masallah

  • @Rakibkhan-nu3fj
    @Rakibkhan-nu3fj 2 роки тому +6

    সঠিক কথা

  • @MdHasan-gx8rs
    @MdHasan-gx8rs 2 роки тому +1

    খুব ভালো কথা বলছে

  • @mdmiru2782
    @mdmiru2782 2 роки тому

    ধন্যবাদ স্যর

  • @omarfaruk007rajbari2
    @omarfaruk007rajbari2 2 роки тому +2

    অনেক সুন্দর

  • @kazinur1531
    @kazinur1531 2 роки тому +2

    ছাড়ের কথার সাথে আমরা একমত

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

  • @mohammeddalwar2761
    @mohammeddalwar2761 Рік тому

    আপনার কাছে একটা প্রশ্ন আমি আপনার কথা অনুযায়ী সৌদিআরবের সময় অনুযায়ী নামাজ পড়ব আমার নামাজ হবে?

  • @vloggerismail
    @vloggerismail 2 роки тому +11

    স্যারের মতামত সরকারের বিবেচনা করা উচিৎ বলে আমরা মনে করি।

  • @ahasanhabib3727
    @ahasanhabib3727 2 роки тому +5

    Assalamualaikum.
    Yes You are right. Once Muslim Ummah will perform the Eid/ Ramadan by the Same Day In~Shaa~Allah

  • @chadsultanadora5122
    @chadsultanadora5122 2 роки тому +1

    Tahole ki iftar r sehri o ki saudi ba onno desher time onujayi korbo?? Namaj porsi nijer desher time onujayi, roza rakhsi nijer desher time onujayi, tahole eid kvb onno deshe chad dekhe hobe??

    • @mirhabanik1402
      @mirhabanik1402 7 місяців тому

      ওয়াক্ত হিসাব চলে সূর্যের উপর ভিত্তি করে,,,আর ঈদ রোজা চাঁদ এর উপর নির্ভরকরে,,,, আশা করি বুঝতে পারসেন

  • @kaziaayan
    @kaziaayan Рік тому

    Time difference is also a point to discuss.

  • @ShahezAmin
    @ShahezAmin 2 роки тому +1

    100% agreed

  • @akberhussainrafi5543
    @akberhussainrafi5543 2 роки тому +3

    স্যারের কথাগুলো খুবই যুক্তিযুক্ত সত্য এবং সমাধান।
    সরকারের উচিত এই সমস্যাটির ইতি ঘটিয়ে ইসলামের প্রকৃত নীতির ছায়াতলে দাঁড় করানো সবাইকে।

  • @mohiuddinjunayed4747
    @mohiuddinjunayed4747 2 роки тому +1

    স্যার, কথা অনুযায়ী আমাদের কাজ করা উচিত।

  • @kobisabbolod577
    @kobisabbolod577 2 роки тому +7

    হা,,এটাই সত্য,, সারাবিশ্বে একই দিনে ইদ ও সিয়াম,,এটাই সহিহ

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

  • @mddalouarhossein1829
    @mddalouarhossein1829 2 роки тому +17

    চাঁদ দেখে রোজা রাখি
    চাঁদ দেখে ঈদ করবো ইনশাআল্লাহ
    সৌদি আরবের সময় কত দেখেন
    এবং বাংলাদেশের সময় কত দেখেন
    তাহলে প্রকার ভেদ বোঝতে পারবেন

    • @learntoenligh
      @learntoenligh 2 роки тому +5

      সময়ের সম্পর্ক সুর্যের সাথে , সিয়ামের এবং হিজরী তারিখের সম্পর্ক চাদের সাথে । সুর্যের ক্ষেত্রে সাক্ষ্যগ্রহনের কথা নেই , চাদের ক্ষেত্রে সাক্ষ্যগ্রহনের কথা আছে ।

    • @abubokkar7948
      @abubokkar7948 2 роки тому +1

      তিন ঘন্টার জন্যে ২১ ঘন্টা মিস করি। তাছাড়া চাঁদ পতি বছর আগ পিচ হয়ে উঠে সে খেএে কোন কোন বছর সৌদি আরবের সাথে ঈদ করতে পারি। কিন্তুু আমরা তা করি না।

    • @ইচ্ছেআরস্বপ্ন
      @ইচ্ছেআরস্বপ্ন 2 роки тому

      আজকে তো আকাশে মেঘ ছিলো , তুমি যদি তোমার নিজ চোখ দিয়ে চাদ না দেখো কালকে তাইলে তোর হারাম ,রোজা রাগবি ,,

    • @shakilnirob5463
      @shakilnirob5463 2 роки тому

      @@abubokkar7948
      Apni kokhonoi parenna Saudi ar sathe time maintain kre cholte...

  • @alomfokir2968
    @alomfokir2968 Рік тому

    ভাল লাগলো

  • @alrushdictg
    @alrushdictg 2 роки тому

    Important analysis

  • @QMquranerbani
    @QMquranerbani Рік тому

    ইসলামি ফাউন্ডেশনের উচিৎ বাংলাদেশে যত পন্থার হুজুর এবং ইসলামিক গবেষক আছে সবাই কে দাওয়াত দিয়ে একটা বিশাল কনফারেন্সের আয়োজন করা।এবং সবাই কে কথা বলার সুযোগ দিলে একটা সঠিক সিন্ধান্তে পৌছানো সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি।এবং সিদ্ধান্ত গ্রহন করার পর সমস্ত জুম্মামসজিদে এই বিষয় আলোচনা করে সমস্ত পৃথিবীতে এক দিনে ঈদের নামায আদায় করা উচিত।

    • @mirhabanik1402
      @mirhabanik1402 7 місяців тому

      করা হয়েছিল৷ কিন্তু কোনো সমাধান হয়নি,,,,

  • @MdAslam-bf3su
    @MdAslam-bf3su 2 роки тому +1

    লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ আলাইহি ওয়াসাল্লাম

  • @samimmolliq2046
    @samimmolliq2046 2 роки тому +4

    খুব সুন্দর আলোচনা ধন্যবাদ স্যার

    • @solaimankhan6386
      @solaimankhan6386 2 роки тому

      এটিকে কখনো সুন্দর আলোচনা বলে না

  • @mdsakhawathossain3328
    @mdsakhawathossain3328 2 роки тому +18

    সারা পৃথিবীর সময় যদি একই হতো, তবে একই সময় ঈদ করা যেতো,,,, আমেরিকা যখন দিন তখন আমাদের এইখানে রাত। তবে একই সময় ঈদ কিভাবে হবে।

    • @eaminkhan463
      @eaminkhan463 2 роки тому +2

      সময় গননা হয় সূর্য দিয়ে, আর তারিখ গননা হয় চাঁদ দিয়ে।

    • @tuhin7516
      @tuhin7516 2 роки тому

      সঠিক কথা

    • @shohagmahmud5322
      @shohagmahmud5322 2 роки тому +1

      আস সালামু আলাইকুম ভাই, একটু বুঝতে চেষ্টা করুন এখানে সময়ের ডিফারেন্স হবে দিনের নয়। """ধন্যবাদ""

    • @eaminkhan463
      @eaminkhan463 2 роки тому +4

      @@shohagmahmud5322এটা আমিও মানি। সময় যার যার কিন্তু তারিখ এক সবার। এটাই বুঝাতে চেয়েছি।

    • @al-aminmahmud7164
      @al-aminmahmud7164 2 роки тому +3

      @@shohagmahmud5322 ধরেন আমরা 200 বছর আগের পৃথিবীতে আছি , কোনো তথ্য প্রযুক্তি নাই , পৃথিবীর কোথাও চাঁদ উঠেছে কিনা কিভাবে বুঝবেন?

  • @sheikhabdurrahmanatiksara9996
    @sheikhabdurrahmanatiksara9996 2 роки тому +3

    এটাই সঠিক। কারন পৃথিবীর যেপ্রান্তেই চাঁদ উঠুক তার অনুযায়ী রোযা রাখা ও ঈদ উদযাপন করা উচিত

    • @shohagmahmud5322
      @shohagmahmud5322 2 роки тому +1

      ঠিকই বলেছেন ভাই

    • @al-aminmahmud7164
      @al-aminmahmud7164 2 роки тому +3

      ধরেন আমরা 200 বছর আগের পৃথিবীতে আছি , কোনো তথ্য প্রযুক্তি নাই , পৃথিবীর কোথাও চাঁদ উঠেছে কিনা কিভাবে বুঝবেন?

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

    • @networktheislamicmojahidin1439
      @networktheislamicmojahidin1439 2 роки тому +1

      @@al-aminmahmud7164 ধরেন আরব কি,, বর্তমান তা আছে তাই ধরেন

    • @ahliashameenahsan32
      @ahliashameenahsan32 Рік тому +1

      ​@@al-aminmahmud7164ঠিক।গভীরতাহীন জ্ঞানীরা তা বুঝতে পারে না।

  • @injamamhaque5758
    @injamamhaque5758 2 роки тому +2

    আপনি আপনার কাজ করুন
    আলেমদের কে তাদের কাজ করতে দিন...!
    নিশ্চই তারা এই বিষয়ে আপনার চেয়ে ভাল বুঝে।

  • @fahadalzubair3045
    @fahadalzubair3045 2 роки тому +7

    এটা নিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচনা প্রয়োজন।তাহলেই সমাধান আসবে।

  • @saharulislam5170
    @saharulislam5170 2 роки тому +2

    আমি একমত, এক সাথে ঈদ করা উচিৎ

    • @ro.41.19
      @ro.41.19 2 роки тому

      তাহলে একসাথে ইফতার, একসাথে সেহেরি
      একসাথে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে না কেন ওরা যারা সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে ঈদ করে।
      যদি ওরা ওদের যুক্তি ঠিক মনে করে তাহলে সারা পৃথিবীর মধ্যে যেকোনো জায়গায় ইফতারের সময় হলে ইফতার করা যাবে, সেহেরির সময় সেহেরি করা যাবে। নামাজের সময় হলে নামাজ পড়া যাবে

  • @shameemasekander4278
    @shameemasekander4278 Рік тому

    Mashallah

  • @foodcode2.064
    @foodcode2.064 2 роки тому

    Vaiya apner uposthapona to valoi

  • @arifulhasan61322
    @arifulhasan61322 2 роки тому +8

    নামাজের জন্য একই নিয়ম হওয়ার কথা ।সুর্য ও তো একটা ।সময় আলাদা কেন হবে ।

    • @Taohidun_Nur
      @Taohidun_Nur 2 роки тому

      বাংলাদেশেইতো এক সময় নামাজ পড়া হয়না সিলেটে রাজশাহী কক্সবাজার ইত্যাদি আর আপনি বোকার রাজ্যে বসবাস করে বলছেন একই সূর্য দেখে নামাজ পড়ার কথা আজব।

    • @eyakubali30
      @eyakubali30 Рік тому

      আরিফুল ভাই বোকার রাজ্য থেকে বাংলাদেশে বসবাস করুন

    • @ahliashameenahsan32
      @ahliashameenahsan32 Рік тому

      সহমত

    • @skarimadvocate5642
      @skarimadvocate5642 6 місяців тому

      It seems that Mr Arif is missing the point. We need to know whether moon is sighted anywhere in this World through authentic Source. Obviously saudi Arabia would not perform magrib salat at the time when Bangladesh perform and therefore as like as Greenwich time there must have a hijri timeline.

  • @yeaminhossen4919
    @yeaminhossen4919 2 роки тому

    তার বক্তব্যটি যুক্তিযুক্ত। এটি সকল মুসলিমের মেনে একই তারিখে ঈদ পালন করা উচিত।

    • @solaimankhan6386
      @solaimankhan6386 2 роки тому

      কি ভাবে আপনার কাছে যুক্তিযুক্ত মনে হলো
      আমার কাছেত এটির কোন ভেলুই নেই

    • @yeaminhossen4919
      @yeaminhossen4919 2 роки тому

      @@solaimankhan6386 ভেলুলেস লোকের কাছে ভেল্যু থাকবেনা এতে অস্বাভাবিক কিছু দেখিনা।

    • @solaimankhan6386
      @solaimankhan6386 2 роки тому

      @@yeaminhossen4919 ইসলামের বেপারে একমাত্র আলেমগন ছাড় কেউ কোন সিদ্ধান্ত নিতে বা দিতে পারেনা এটি ইসলামের মূলনীতি ওনি এখানেই ফেল ওনার কথা যতই যুক্তিযুক্ত হোক না কেন ইসলামে যুক্তির কোন মূল্য নেই

    • @yeaminhossen4919
      @yeaminhossen4919 2 роки тому

      @@solaimankhan6386 আলেম কাকে বলে জানেন?
      যার ইসলামের ব্যাপারে জ্ঞান আছে তিনি আলেম। আলেম হতে পাগড়ি টুপি লাগেনা, জ্ঞান লাগে। ইনি ইসলামের ব্যাপারে যথেষ্ট জ্ঞানী, আপনি তার পুরো ভিডিওটি দেখে মন্তব্য করুন। না বুঝলে কারো সাহায্য নিন। ধন্যবাদ।

    • @solaimankhan6386
      @solaimankhan6386 2 роки тому

      @@yeaminhossen4919আলহামদুলিল্লাহ আমাকে আপনার শিখতে হবেনা আলেম কাকে বলে
      আর ওনি কোন মাদ্রাসা থেকে এলেম অর্জন করেছে মেহেরবানি করে যদি একটু বলতেন
      দাওয়ারা ইফতা

  • @AshikurRahman-t7w
    @AshikurRahman-t7w Рік тому

    Exactly

  • @mohammadhoque523
    @mohammadhoque523 2 роки тому

    Sir due to respect. How about Times? World time zone?sun rises and sun sets? All are differences? Please answer

  • @MojatheEnjoy
    @MojatheEnjoy 2 роки тому

    I agree...

  • @alishihab5432
    @alishihab5432 Рік тому

    We should follow whole world.

  • @MahfuzulHaque-supplyhouse
    @MahfuzulHaque-supplyhouse 2 роки тому +1

    আল্লাহ পাক বৈচিত্র পছন্দ করেন। সারা পৃথিবী তে এক দিনে ঈদ হলে একঘেয়েমি হত। সারা পৃথিবী র মানুষ এর চেহাড়া এক হলে যেমন হত।

  • @mdridoy3346
    @mdridoy3346 2 роки тому

    Ji sir tik kotha bolche eid akow dine kora hok

  • @rokonuzzamanshohel9945
    @rokonuzzamanshohel9945 2 роки тому +1

    কুরাইব (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ
    মুআবিয়া (রাঃ)-এর সাথে দেখা করার উদ্দেশ্যে উম্মুল ফাযল বিনতুল হারিস (রাঃ) তাকে শামে (সিরিয়ায়) প্রেরণ করেন। কুরাইব (রহঃ) বলেন, সিরিয়ায় পৌঁছার পর আমি উম্মুল ফাযল (রাঃ)-এর কাজটি শেষ করলাম। আমি সিরিয়ায় থাকা অবস্থায়ই রমযান মাসের চাঁদ দেখতে পাওয়া গেল। আমরা জুমু’আর রাতে (বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়) চাঁদ দেখতে পেলাম। রমযানের শেষের দিকে আমি মাদীনায় ফিরে আসলাম। ইবনু আব্বাস (রাঃ) আমাকে (কুশলাদি) জিজ্ঞাসা করার পর চাঁদ দেখা প্রসঙ্গে উল্লেখ করে বললেন, কোন্‌ দিন তোমরা চাঁদ দেখতে পেয়েছিলে? আমি বললাম, জুমু’আর রাতে চাঁদ দেখতে পেয়েছি। তিনি বললেন, জুমু’আর রাতে তুমি কি স্বয়ং চাঁদ দেখতে পেয়েছ? আমি বললাম, লোকেরা দেখতে পেয়েছে এবং তারা রোযাও পালন করেছে, মুআবিয়া (রাঃ)-ও রোযা পালন করেছেন। ইবনু আব্বাস (রাঃ) বললেন, কিন্তু আমরা শনিবার (শুক্রবার দিবাগত) রাত্রে চাঁদ দেখেছি। অতএব ত্রিশ দিন পুরো না হওয়া পর্যন্ত অথবা চাঁদ না দেখা পর্যন্ত আমরা রোযা পালন করতে থাকব। আমি বললাম, মুআবিয়া (রাঃ)-এর চাঁদ দেখা ও তার রোযা থাকা আপনার জন্য কি যথেষ্ট নয়? তিনি বলেন, না। আমাদেরকে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরূপ করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
    ফুটনোটঃ
    ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদীসটিকে আবূ ঈসা হাসান সহীহ্‌ গারীব বলেছেন। এ হাদীস অনুযায়ী আলিমগণ আমল করার অভিমত ব্যক্ত করেছেন। তাদের মতে প্রত্যেক অঞ্চলের লোকদের জন্য তাদের চাঁদ দেখাই ধর্তব্য হবে।
    জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৬৯৩
    হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

    • @ahliashameenahsan32
      @ahliashameenahsan32 Рік тому +1

      কওন্তু অতিজ্ঞানীরা এটা বুঝবে না!

  • @memoiin5566
    @memoiin5566 2 роки тому +4

    ওনার আলোচনা সুন্নাহভিত্তিক না। আল্লাহ আমাদের সমস্ত ফিতনা থেকে হেফাজত করুন।

  • @abulazad8051
    @abulazad8051 2 роки тому

    This should be spread everywhere.

  • @MohammadRizvi-pt7ge
    @MohammadRizvi-pt7ge 2 роки тому +6

    স্যার চাঁদ ও একটা পৃথিবীও একটা সূর্য ও একটা
    সূর্যকে নামাজের ওয়াক্ত পরিমাপক হিসেবে বিবেচনা করেই আমরা নামজের ওয়াক্ত নির্ধারণ করি
    তাহলে সৌদি আরবে যখন আসরের নামাজ পড়া হয় তখন বাংলাদেশে কেন এশারের নামাজ পড়বে, বাংলাদেশে এশারের ওয়াক্ত হলেও সৌদির সাথে মিল রেখে আসরের নামাজ পড়া দরকার কি বলেন স্যার😁😁😁
    রোজার চাইতেও নামাজ ফরজ, তাহলে এত বড় একটা ফরজ কাজ আল্লাহ কেন আলাদা করে দিলেন পৃথিবীর সব মুসলমান কেন একসাথে নামাজ পড়েনা, একসাথে রোজা রাখার চাইতে নামাজটা একসাথে পড়লে ভ্রাতৃপ্রেম আরো বাড়তোনা😁😁😁😁
    স্যার আমার সাথে টেবিলে বসতেন লেংটা করেই ছাড়তাম, ভাগ্য ভালো আপনার😁😁😁😁

    • @mdanam9847
      @mdanam9847 2 роки тому

      যাক একজন কে পাইলাম। ধন্যবাদ ভাই

    • @savage9369
      @savage9369 2 роки тому

      Right

    • @osmanchishti4586
      @osmanchishti4586 2 роки тому

      সঠিক বলেছেন ভাই,
      সৌদিয়ায় যখন দিন তখন এমেরিকায় রাত তাহলে কি এমেরিকার মানুষ রাতে ঈদের নামাজ পড়বে?

    • @robelmiah-sh7hn
      @robelmiah-sh7hn 5 місяців тому

      Apni gada because nanaz related sun Ramada related moon

  • @abdullahjahangir3622
    @abdullahjahangir3622 2 роки тому +1

    جزاكمالله خيرا

  • @FardeenKhan-jv1gu
    @FardeenKhan-jv1gu 2 роки тому +2

    Zaytuna college channel has provided a more detailed video on astronomy with comprehensive and clear explanation as in why its not literally possible to witness moon on the same day. I respect and admire sir a lot, but i would humbly beg to differ on this point.

  • @MdMasud-d2v9f
    @MdMasud-d2v9f Рік тому

    আপনার আলোচনা শুনেছি বুঝতেও পেরেছি, এখন বুঝতে পারছি না পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কোন সময় আদায় করব,এ বিষয়ে আলোচনা করলে ভালো হতো

  • @shahriarbidduth305
    @shahriarbidduth305 2 роки тому +13

    আমাদের দেশের আলেমগন বিভিন্ন গ্রপে ভাগ হয়ে গেছেন।

    • @NAFIZ4100
      @NAFIZ4100 2 роки тому +1

      ঠিক ভাই

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому +3

      ইসলামের ইবাদতগুলো চাঁদ দেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র রমজান মাসের রোজা প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৫)
      এই আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘যারা এ মাস পাবে’। অর্থাৎ সবাই নয়, বরং তারাই রোজা রাখবে, যারা চাঁদ দেখতে পাবে। বিষয়টি আরেকটু স্পষ্ট হয় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাদিসের মাধ্যমে।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পূর্ণ করে নাও।’ (বুখারি, হাদিস : ১৯০০)
      বিশ্বনবী (সা.)-এর এই হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, রমজান শুরু কিংবা ঈদ করার ব্যাপারটা চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। কোনো এলাকায় চাঁদ দেখা না গেলে তাদের জন্য রোজা রাখা নিষিদ্ধ।
      রোজা ফরজ হওয়ার জন্য ওই এলাকার প্রত্যেকের চাঁদ দেখা জরুরি নয়। বরং বিশ্বস্ত সাক্ষী দেখলেও রোজা শুরু করার অবকাশ আছে।
      কেউ কেউ মনে করেন, এই হাদিসের মাধ্যমে একই দিনে বিশ্বব্যাপী রোজা ও ঈদ পালন করা সাব্যস্ত হয়। তাঁদের দাবি, মহান আল্লাহ মধ্যপ্রাচ্যকে মধ্যস্থল বানিয়েছেন। তাই সেখানে চাঁদ দেখা গেলে সারা বিশ্বে রোজা ও ঈদ পালন করতে হবে! অথচ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা আপনাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, তা হলো মানুষ ও হজের জন্য সময় নির্দেশক।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৯)
      এ আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, এখানে ‘আহিল্লাহ’ শব্দ আনা হয়েছে, যার অর্থ একাধিক নতুন চাঁদ, যা একেক উদয়স্থলে একেক দিন উদিত হয়।

    • @shohagmahmud5322
      @shohagmahmud5322 2 роки тому +1

      আমি মনে করি এটা আমাদের জাতীয় সম্যস্যা

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому +1

      এটা শয়তানের চাল

  • @prof.muhammadhasanuzzaman818
    @prof.muhammadhasanuzzaman818 2 роки тому +2

    ড. শমসের আলীর মত স্বনামধন্য ব্যক্তি এমন উদ্ভট মতামত প্রকাশ করতে পারেন তা ভাবতে কষ্ট পাই।

    • @MdAbdullah-xd1jy
      @MdAbdullah-xd1jy 2 роки тому

      প্রফেসর সাহেব বাংলাদেশের প্রত্যেক জেলায় মাগরিবের নামাজ এক সাথে পড়তে পারে কি? আবার শুক্রবারে গোটা বিশ্বে জুময়ার নামাজ পড়ে কি করে।আগে মাথায় এই দুইটা বিষয় ঢুকান।সমাধান পেয়ে যাবেন।চাঁদ দেখে রোজা রাখ চাঁদ দেখে রোজা ছাড়।হাদিসে তোমরা বলতে কতজন লোককে বুঝায়।যদি বলেন দেশ তো সেই দেশের সীমানা কত।দলিল দেন?

    • @দাওয়াতুলমুসলিমমিডিয়া
      @দাওয়াতুলমুসলিমমিডিয়া 2 роки тому

      ,আপনি নিজেই গুমরাহি তাই সানতে চাইছেন না,,মতিউর রহমান মাদানির এ সম্পর্কে আলোচনা আছে, আমার এ চ্যানেলে দেখুন

  • @arrohmanomor1895
    @arrohmanomor1895 2 роки тому

    vai pura duniyay manush jodi eksathe chad dekhte pare tahole sei bar amra eksathe eid palon korbone.....thikase vai?

  • @daretobelieve5922
    @daretobelieve5922 2 роки тому +2

    কাকার বাড়ি চাঁদপুর নাকি?

  • @mdshafiqulislam6019
    @mdshafiqulislam6019 2 роки тому +3

    Sir is alright.

  • @tamannatabassum7947
    @tamannatabassum7947 2 роки тому +2

    wow

  • @shaheedpinu1516
    @shaheedpinu1516 2 роки тому +3

    কোরআনে অনেক কথা আছে, যার ব্যাখ্যা হাদিসে আছে।

  • @bokhtiarahmed9796
    @bokhtiarahmed9796 2 роки тому +10

    সম্মানিত রিপোর্টার আপনি ঈদ ঈদ গন্ধ বললেন। আমার যদি ভুল না হয়, তাহলে গন্ধ দুই রকম। সুগন্ধ আর দুর্গন্ধ। আমরা গন্ধ বলতে দুর্গন্ধকে বুঝি।৷ তাই আমার মনে হয় আপনার কথায় বাক্যের যোগ্যতা হারিয়েছে।

  • @SoS-zr6sy
    @SoS-zr6sy Рік тому

    জনাব, ঠিক আছে আপনার মতানুসারে আমেরিকায় চাঁদ দেখা গেলে আমরাও রোজা রাখলাম। আবার সেখানে চাঁদ দেখা গেলে আমরা ঈদ করলাম। কিন্তু তাদের সাথে আমাদের যে সময়ের পার্থক্য যে ১০-১২ ঘন্টা তার কি হবে?
    ওখানে যখন রাত তখন তো আমাদের এখানে সকাল। তাহলে আমরা একসাথে ঈদ জামাত করলে আমাদের এখানে সকাল ৭ টার জামাত হলে তাদের ওখানে রাত ৯ টায় ঈদ জামাত হবে।
    কিন্তু ঈদের নামাজ তো সকালে আদায় করতে বলা হয়েছে।
    আরও কথা আছে, সমোয়া নামক দেশের সাথে আমাদের সময়ের পার্থক্য ২৪ ঘন্টা। তাহলে তাদের সাথে আমাদের দৃষ্টিতে যে সুর্য ও চন্দ্র দেখি তারও পার্থক্য ২৪ ঘন্টার। সেখানে যে চাঁদ একদিন আগে দেখা যায় তা আমাদের এখানে একদিন পরে দেখা যায়।

    • @Automotiveservic
      @Automotiveservic 6 місяців тому

      পৃথিবী গোলাকার তাই সময় যেভাবে চলবে আমরাও সেভাবে আল্লাহর ইবাদত করবো। আমেরিকায় থাকা কালীন ফজরের নামাজ আমেরিকার সময়ের পড়বো। আর বাংলাদেশে থাকা কালীন সময়ে সেই নামাজ বাংলাদেশের সময়ে পড়বো। ঠিক সেইম ভাবে রোজা ঈদ এভাবেই পালন করা উচিত

  • @mohammadnaimulhaque
    @mohammadnaimulhaque 2 роки тому +4

    এখানেই তো পার্থক্য আল্লাহর ইসলাম ও মোল্লার ইসলামের মধ্যে । আমি এই ভদ্রলোকের কথায় পূর্ণ সমর্থন করি ।

    • @mrmh9281
      @mrmh9281 2 роки тому +2

      Molla chara Allahor Islame kibave janben sikhben?

    • @tajfsyyshthsts3704
      @tajfsyyshthsts3704 2 роки тому

      জ্ঞ্যানের দৈন্যতা।

    • @mohammadnaimulhaque
      @mohammadnaimulhaque 2 роки тому

      @@mrmh9281 শুনে মুসলিম না হয়ে পোড়েন, কারণ আল্লাহ তায়ালা কুরআন শুধু আলমিরাতে উঠিয়ে রাখার জন্য নাজিল করেন নি

    • @mrmh9281
      @mrmh9281 2 роки тому

      @@mohammadnaimulhaque sei pora r pore bujar jonno mollar dorkar ache
      Bortomane keu bole hadiser dorkar nai Quran jothesto abar keu bole mollar dorkar nai nijerai jothesto kichudhin pore erai bolbe Islamer dorkar nai moner moto cholo setai jothesto

    • @MdIbrahim-sm8du
      @MdIbrahim-sm8du Рік тому

      ভদ্রতা শিখেন

  • @everythinglifeisislam2747
    @everythinglifeisislam2747 2 роки тому

    Sundor kota boleyceyn

  • @hmal-amin30
    @hmal-amin30 2 роки тому +5

    উনি খুব সুন্দর আলেচনা করেছেন। তবে আমার কাছে মনে হচ্ছে উনি রাসূল (স.) এর হাদিসটির যে ব্যাখ্যা করলেন যেটি সঠিক নয়। কেননা রাসূল (স) বলেছেন "তোমরা চাঁদ দেখার ভিত্তিতে........" তিনি এখানে 'তোমরা' শব্দটি ব্যবহার করলেন। অর্থ্যাৎ যিনি যেই অঞ্চলে বসবাস করেন তিনি সেই অঞ্চলে চাঁদ যখন দেখবেন সেটাকেই হিসেবে ধরবেন। পৃথিবীর অন্য কোথাও চাঁদ উঠলে সেটা আমার অঞ্চল থেকে না দেখলে আমার অঞ্চলে চাঁদ উঠেছে বলে ধরা যাবে না। কেননা পৃথিবীতে কোনো স্থানে মাগরিব হলে অপর পাশে ফজর হয় সুতরাং এ দুই অঞ্চলে একই সময়ে একই ইবাদাত করা সম্ভব নয়।

    • @mariyamskitchen164
      @mariyamskitchen164 2 роки тому

      আপনি আলোচনাই বুঝেন নাই। নামাজ পড়া সূর্যের সাথে আর মাস শুরু হয় চাঁদ এর সাথে

    • @mariyamskitchen164
      @mariyamskitchen164 2 роки тому +1

      তোমরা বলতে সকল মুসলিম উম্মাহ কে বলেছেন

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

    • @দাওয়াতুলমুসলিমমিডিয়া
      @দাওয়াতুলমুসলিমমিডিয়া 2 роки тому

      নামাজ সূর্যের সাথে, আর সিয়াম ও ঈদ চাঁদের সাথে

  • @abdullahjahangir3622
    @abdullahjahangir3622 2 роки тому +4

    আসুন আমরা সবাই মিলে একসাথে রোজা রাখি এবং ঈদ পালন করি।

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому +1

      ইসলামের ইবাদতগুলো চাঁদ দেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র রমজান মাসের রোজা প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৫)
      এই আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘যারা এ মাস পাবে’। অর্থাৎ সবাই নয়, বরং তারাই রোজা রাখবে, যারা চাঁদ দেখতে পাবে। বিষয়টি আরেকটু স্পষ্ট হয় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাদিসের মাধ্যমে।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পূর্ণ করে নাও।’ (বুখারি, হাদিস : ১৯০০)
      বিশ্বনবী (সা.)-এর এই হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, রমজান শুরু কিংবা ঈদ করার ব্যাপারটা চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। কোনো এলাকায় চাঁদ দেখা না গেলে তাদের জন্য রোজা রাখা নিষিদ্ধ।
      রোজা ফরজ হওয়ার জন্য ওই এলাকার প্রত্যেকের চাঁদ দেখা জরুরি নয়। বরং বিশ্বস্ত সাক্ষী দেখলেও রোজা শুরু করার অবকাশ আছে।
      কেউ কেউ মনে করেন, এই হাদিসের মাধ্যমে একই দিনে বিশ্বব্যাপী রোজা ও ঈদ পালন করা সাব্যস্ত হয়। তাঁদের দাবি, মহান আল্লাহ মধ্যপ্রাচ্যকে মধ্যস্থল বানিয়েছেন। তাই সেখানে চাঁদ দেখা গেলে সারা বিশ্বে রোজা ও ঈদ পালন করতে হবে! অথচ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা আপনাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, তা হলো মানুষ ও হজের জন্য সময় নির্দেশক।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৯)
      এ আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, এখানে ‘আহিল্লাহ’ শব্দ আনা হয়েছে, যার অর্থ একাধিক নতুন চাঁদ, যা একেক উদয়স্থলে একেক দিন উদিত হয়।

    • @mdalmahmud6555
      @mdalmahmud6555 2 роки тому

      আমি স্যার এর সাথে একমত নই।
      জুমার নামাজ তো কেউ ১২ ঘন্টা আগে পর, আবার কেউ ১২ ঘন্টা পড়ে পরে। এটা কি সম্ভব একই সাথে পুরো মুসলীম উম্মাহ একই সময়ে জুম্মা আদায় করবে??
      তাহলে তো আমেরিকায় রাত ১২ টায় যুম্মার নামাজ পরতে হবে।
      এখন কেউ কেউ বলবে ওটা তো সূর্যের হিসাব। তো ভাই আমার কথা হলো সূর্যের ক্ষেত্রে যে নিয়ম চাঁদের বেলাতেও একই নিয়ম হবার কথা।
      তিনি একটা বিষয়ে আমার সাথে সহমত আর তা হলো নবী করীম (সঃ) বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখ, এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ্গো।
      মানুষ বড় জটিল, তারা সহজ কাজকে ঘুরিয়ে করতে পছন্দ করে।
      এই কথার ভিত্তিতে, আমি যদি চাঁদ না দেখি আমি রোজা রাখবো কেন...?????
      সে সূর্যের আলোর জন্যই হোক, বা পৃথিরীর এ্যাংগেল এর জন্যই হোক।
      সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমাকে বলা হয়েছে চাঁদ দেখে রোজা রাখতে, চাঁদ দেখেই রোজা ভাংতে।
      সহজ কথা সহজ করে আমরা না ভেবে প্যাচাই।

  • @Mestar_Imran
    @Mestar_Imran 6 місяців тому

    শরিফা ভাই

  • @janyjany4368
    @janyjany4368 2 роки тому +4

    ইসলামের ইবাদতগুলো চাঁদ দেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র রমজান মাসের রোজা প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৫)
    এই আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘যারা এ মাস পাবে’। অর্থাৎ সবাই নয়, বরং তারাই রোজা রাখবে, যারা চাঁদ দেখতে পাবে। বিষয়টি আরেকটু স্পষ্ট হয় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাদিসের মাধ্যমে।
    রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পূর্ণ করে নাও।’ (বুখারি, হাদিস : ১৯০০)
    বিশ্বনবী (সা.)-এর এই হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, রমজান শুরু কিংবা ঈদ করার ব্যাপারটা চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। কোনো এলাকায় চাঁদ দেখা না গেলে তাদের জন্য রোজা রাখা নিষিদ্ধ।
    রোজা ফরজ হওয়ার জন্য ওই এলাকার প্রত্যেকের চাঁদ দেখা জরুরি নয়। বরং বিশ্বস্ত সাক্ষী দেখলেও রোজা শুরু করার অবকাশ আছে।
    কেউ কেউ মনে করেন, এই হাদিসের মাধ্যমে একই দিনে বিশ্বব্যাপী রোজা ও ঈদ পালন করা সাব্যস্ত হয়। তাঁদের দাবি, মহান আল্লাহ মধ্যপ্রাচ্যকে মধ্যস্থল বানিয়েছেন। তাই সেখানে চাঁদ দেখা গেলে সারা বিশ্বে রোজা ও ঈদ পালন করতে হবে! অথচ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা আপনাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, তা হলো মানুষ ও হজের জন্য সময় নির্দেশক।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৯)
    এ আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, এখানে ‘আহিল্লাহ’ শব্দ আনা হয়েছে, যার অর্থ একাধিক নতুন চাঁদ, যা একেক উদয়স্থলে একেক দিন উদিত হয়।

    • @Mostofaovi
      @Mostofaovi 2 роки тому

      Janar jonno joggasa korche, sobe koddorer rat koyta, 1 ta na 2 ta, Qur'an follow korle akta, jodi Bangladesh e bejor din e hesav kori taole seta sudia arab ar jor din abar sudia arab bejor din Bangladesh ar jor din hobe, tahole ke 2 days sobe kodor hobe? Apni bolar jonno bolte paren sesh 10 din poren namaz seta manlam, tahole ke Bejor din e Sobe kodor kozar hadish ami falay debo,
      Eid ar din roja raka haram tahole ami sudia arab ar Eid ar din roja rakar jonno Allah jodi amake jiggasha kore tumi jene sune keno rakcho roza eid ar din ami ke uttor debo karon ami amar Mobile deye chad ar position dekte pari sara bosor ar visibility graph o dekte pari, last four five years ar visibility graph e ami dekeche Bangladesh ar sudia arab ar moon visibility position ak takleo Eid ak din e declaration hoyni, iccha korle apni 2016, 2018, 2019 ar eid ar ager din graph deke nite paren, karon ami nijeo vul dekte pare, apni janale upocrito hobo, Donnobad

    • @al-aminmahmud7164
      @al-aminmahmud7164 2 роки тому

      @@Mostofaovi আমার রিপ্লের আনসার দিয়েন
      নিউজিল্যান্ড যখন কদর শুরু হবে তখন সৌদি রাত 3 টা বাজবে প্রায় কদর শেষের দিকে , নিউজিল্যান্ড যখন রাত 9 টা বাজবে তখন সৌদি কদর অলরেডি শেষ হয়ে গেছে আর নিউজিল্যান্ড এখনও কদর চলছে ,,,, এক জায়গায় শেষ আরেক জায়গায় চলছে তাহলে কদর একটা হলো কিভাবে?

    • @MdAbdullah-xd1jy
      @MdAbdullah-xd1jy 2 роки тому

      @@al-aminmahmud7164 ভাই নিউজিল্যান্ডে জুময়ার নামাজ শুক্রবারে পড়ে? না বৃহস্পতিবার বা শনিবারেও পড়ে।যদি শুক্রবার পড়ে তবে সেটা কি করে সম্ভব?

  • @TuneOfQuran
    @TuneOfQuran 2 роки тому

    সূর্য যখন যে দেশে উঠে তখন যদি সে দেশে সূর্যের সময় অনুযায়ী আমল করে তাহলে চাঁদের ব্যালায় এত্য যুক্তি কেন...

  • @TowfaelAhmedMasum
    @TowfaelAhmedMasum 6 місяців тому

    যতই ইন্টারনেট থাকুক,উপ মহাদেশের ১০০,২০০ বা ৫০০ বছর আগের ওলামায়ে কেরাম গণ যেভাবে যেদিন রোজা আরম্ভ করেছেন ও ঈদের নামাজ কায়েম করেছেন; বর্তমানেও সেভাবেই রোজা আরম্ভ করতে হবে এবং ঈদের নামাজ কায়েম করতে হবে!

  • @majedulislam6307
    @majedulislam6307 7 місяців тому

    শর্ট করে বলি। সূর্য যখন আমেরিকাতে উঠে তখন তা আমেরিকাকে আলোকিত করে, বাংলাদেশে আলো দেয় না। তার মানে বাংলাদেশ তখন অন্ধকার রাত। চাদকেও সে ভাবে ভাবি যে দেশে চাদ দেখা গেছে সে দেশে মাস শুরু হয়েছে আমার দেশে কিন্তু মাস শুরু হয়নি। এবং চাদ এবং সূর্যের একটা প্রভাব পড়ে আমাদের ভৌগলিক অবস্থান এর উপর সেটাও পরবে না যখন চাদ অন্য দেশে অবস্থিত।