ভাই পশতুনদের ব্যাপারে কিছু কথা আছে। ভিডিওতে কিভাবে বলা হয়েছে ঠিক সেভাবে ব্যাপারটি নয় । পশতুন জাতীয় পাকিস্তান অংশের লোকেরা পাকিস্তানের প্রতি অনুগ্রহশীল। মুষ্টিমেয় কিছু সন্ত্রাসী সংগঠনের লোক ছাড়া বাকিরা পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া বা পেশোয়ারে নিজেদের রাষ্ট্রীয় জীবনযাপন করে থাকে। এছাড়া কাশ্মীর, আজাদ কাশ্মীর এবং ইসলামাবাদের আশেপাশে তাদের বিরাট জনসংখ্যার রয়েছে।আফগানিস্তানের লোকেরা সব সময় পাকিস্তানের দ্বারা লাভবান হয়ে আসছে। লাখ লাখ আফগানিস্তানর শরণার্থীদের পাকিস্তান তার দেশে আশ্রয় দিয়েছে এবং আফগানিরা বাসস্থান সহ রুটি রিজিক সংগ্রহ করেছে এবং ইমরান সরকার আমলে সব কিছুই ভালো ছিল কারণ ইমরানের নিজেও নাকি একজন জাতিগত পশতুন। আমার মনে হয় পাকিস্তানে তালেবানদের আক্রমণ এটি একটি বিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের কাজ। এক্ষেত্রে পাকিস্তানি স্ট্যান্ড আমার কাছে সঠিক মনে হয় কিন্তু আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে নারী-শিশু হত্যা করা কখনই ঠিক হবে না। তবে ভিডিওতে যেভাবে বলা হয়েছে ,,যে পশতুনরা সবাই আফগানিস্তানের পক্ষে তা নয়। যদি খাইবার পাখতুনখোয়া আলাদা করতে হয় তারপরও বিশাল সংখ্যক পশতুন পাকিস্তানে সর্বোচ্চ সংখ্যায় রয়ে যাবে বিশেষ করে কাশ্মীরের এলাকাগুলোয়। আমার মনে হয় কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী পশতুন সংগঠনের লোকেরাই এ কাজ করছে কিন্তু সমগ্র পাকিস্তানের পশতুন জাতির লোকেরা পাকিস্তানের পক্ষে আছে এবং পাকিস্তানের উপর আফগানিস্তান পুরোপুরিভাবে নির্ভরশীল সমস্ত দিক থেকে।এমনকি আফগানিস্তানের টিকে থাকার সাপোর্ট সোভিয়েত ও মার্কিন যুদ্ধ পরবর্তীতে এতদিন পাকিস্তান দিয়ে এসেছিল সেই সাথে রিফুজি আফগানি জনগণকে নিজের দেশে আশ্রয় দিয়ে। সুতরাং আফগানিস্তানের ব্যাপারে পাকিস্তানের ভূমিকা অপরিসীম। তবে শেষ দিকে গাজওয়াতুল হিন্দ বলে যে যুক্তিটা দেওয়া হয়েছে সেটা আমাকে হাস্যরস বলেই মনে হয়েছে কারণ গাজওয়াতুল হিন্দ হবে সরাসরি মুশরিক অর্থাৎ হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের,, এ কথাটি হাদিস শরীফে স্পষ্ট আছে। সুতরাং পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সাময়িক যুদ্ধ কোনভাবেই গাজওয়াতুল হিন্দ হতে পারে না,,,,, যতই সেটা পশ্চিম দিক হতে ভারতবর্ষের দিকে আক্রমণ হোক না কেন।
আফগানস্থানের উত্থান ও পাকিস্থানের মিলিটারি পাওয়ারে ভীত পরাজিত শক্তি ভারত+ আমেরিকা। তাই গভীর ভাবে বিশ্লেষন করলে বুঝা যায় এ ব্যাপারে ভারতের Investment থাকতে পারে।
ভাই পশতুনদের ব্যাপারে কিছু কথা আছে। ভিডিওতে কিভাবে বলা হয়েছে ঠিক সেভাবে ব্যাপারটি নয় । পশতুন জাতীয় পাকিস্তান অংশের লোকেরা পাকিস্তানের প্রতি অনুগ্রহশীল। মুষ্টিমেয় কিছু সন্ত্রাসী সংগঠনের লোক ছাড়া বাকিরা পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া বা পেশোয়ারে নিজেদের রাষ্ট্রীয় জীবনযাপন করে থাকে। এছাড়া কাশ্মীর, আজাদ কাশ্মীর এবং ইসলামাবাদের আশেপাশে তাদের বিরাট জনসংখ্যার রয়েছে।আফগানিস্তানের লোকেরা সব সময় পাকিস্তানের দ্বারা লাভবান হয়ে আসছে। লাখ লাখ আফগানিস্তানর শরণার্থীদের পাকিস্তান তার দেশে আশ্রয় দিয়েছে এবং আফগানিরা বাসস্থান সহ রুটি রিজিক সংগ্রহ করেছে এবং ইমরান সরকার আমলে সব কিছুই ভালো ছিল কারণ ইমরানের নিজেও নাকি একজন জাতিগত পশতুন। আমার মনে হয় পাকিস্তানে তালেবানদের আক্রমণ এটি একটি বিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের কাজ। এক্ষেত্রে পাকিস্তানি স্ট্যান্ড আমার কাছে সঠিক মনে হয় কিন্তু আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে নারী-শিশু হত্যা করা কখনই ঠিক হবে না। তবে ভিডিওতে যেভাবে বলা হয়েছে ,,যে পশতুনরা সবাই আফগানিস্তানের পক্ষে তা নয়। যদি খাইবার পাখতুনখোয়া আলাদা করতে হয় তারপরও বিশাল সংখ্যক পশতুন পাকিস্তানে সর্বোচ্চ সংখ্যায় রয়ে যাবে বিশেষ করে কাশ্মীরের এলাকাগুলোয়। আমার মনে হয় কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী পশতুন সংগঠনের লোকেরাই এ কাজ করছে কিন্তু সমগ্র পাকিস্তানের পশতুন জাতির লোকেরা পাকিস্তানের পক্ষে আছে এবং পাকিস্তানের উপর আফগানিস্তান পুরোপুরিভাবে নির্ভরশীল সমস্ত দিক থেকে।এমনকি আফগানিস্তানের টিকে থাকার সাপোর্ট সোভিয়েত ও মার্কিন যুদ্ধ পরবর্তীতে এতদিন পাকিস্তান দিয়ে এসেছিল সেই সাথে রিফুজি আফগানি জনগণকে নিজের দেশে আশ্রয় দিয়ে। সুতরাং আফগানিস্তানের ব্যাপারে পাকিস্তানের ভূমিকা অপরিসীম। তবে শেষ দিকে গাজওয়াতুল হিন্দ বলে যে যুক্তিটা দেওয়া হয়েছে সেটা আমাকে হাস্যরস বলেই মনে হয়েছে কারণ গাজওয়াতুল হিন্দ হবে সরাসরি মুশরিক অর্থাৎ হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের,, এ কথাটি হাদিস শরীফে স্পষ্ট আছে। সুতরাং পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সাময়িক যুদ্ধ কোনভাবেই গাজওয়াতুল হিন্দ হতে পারে না,,,,, যতই সেটা পশ্চিম দিক হতে ভারতবর্ষের দিকে আক্রমণ হোক না কেন।
ভাই পশতুনদের ব্যাপারে কিছু কথা আছে। ভিডিওতে কিভাবে বলা হয়েছে ঠিক সেভাবে ব্যাপারটি নয় । পশতুন জাতীয় পাকিস্তান অংশের লোকেরা পাকিস্তানের প্রতি অনুগ্রহশীল। মুষ্টিমেয় কিছু সন্ত্রাসী সংগঠনের লোক ছাড়া বাকিরা পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া বা পেশোয়ারে নিজেদের রাষ্ট্রীয় জীবনযাপন করে থাকে। এছাড়া কাশ্মীর, আজাদ কাশ্মীর এবং ইসলামাবাদের আশেপাশে তাদের বিরাট জনসংখ্যার রয়েছে।আফগানিস্তানের লোকেরা সব সময় পাকিস্তানের দ্বারা লাভবান হয়ে আসছে। লাখ লাখ আফগানিস্তানর শরণার্থীদের পাকিস্তান তার দেশে আশ্রয় দিয়েছে এবং আফগানিরা বাসস্থান সহ রুটি রিজিক সংগ্রহ করেছে এবং ইমরান সরকার আমলে সব কিছুই ভালো ছিল কারণ ইমরানের নিজেও নাকি একজন জাতিগত পশতুন। আমার মনে হয় পাকিস্তানে তালেবানদের আক্রমণ এটি একটি বিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের কাজ। এক্ষেত্রে পাকিস্তানি স্ট্যান্ড আমার কাছে সঠিক মনে হয় কিন্তু আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে নারী-শিশু হত্যা করা কখনই ঠিক হবে না। তবে ভিডিওতে যেভাবে বলা হয়েছে ,,যে পশতুনরা সবাই আফগানিস্তানের পক্ষে তা নয়। যদি খাইবার পাখতুনখোয়া আলাদা করতে হয় তারপরও বিশাল সংখ্যক পশতুন পাকিস্তানে সর্বোচ্চ সংখ্যায় রয়ে যাবে বিশেষ করে কাশ্মীরের এলাকাগুলোয়। আমার মনে হয় কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী পশতুন সংগঠনের লোকেরাই এ কাজ করছে কিন্তু সমগ্র পাকিস্তানের পশতুন জাতির লোকেরা পাকিস্তানের পক্ষে আছে এবং পাকিস্তানের উপর আফগানিস্তান পুরোপুরিভাবে নির্ভরশীল সমস্ত দিক থেকে।এমনকি আফগানিস্তানের টিকে থাকার সাপোর্ট সোভিয়েত ও মার্কিন যুদ্ধ পরবর্তীতে এতদিন পাকিস্তান দিয়ে এসেছিল সেই সাথে রিফুজি আফগানি জনগণকে নিজের দেশে আশ্রয় দিয়ে। সুতরাং আফগানিস্তানের ব্যাপারে পাকিস্তানের ভূমিকা অপরিসীম। তবে শেষ দিকে গাজওয়াতুল হিন্দ বলে যে যুক্তিটা দেওয়া হয়েছে সেটা আমাকে হাস্যরস বলেই মনে হয়েছে কারণ গাজওয়াতুল হিন্দ হবে সরাসরি মুশরিক অর্থাৎ হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের,, এ কথাটি হাদিস শরীফে স্পষ্ট আছে। সুতরাং পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সাময়িক যুদ্ধ কোনভাবেই গাজওয়াতুল হিন্দ হতে পারে না,,,,, যতই সেটা পশ্চিম দিক হতে ভারতবর্ষের দিকে আক্রমণ হোক না কেন।
ভাই আফগানিস্তানের তালেবান কে আপনার এত হালকা বুদ্ধির মনে হল কেন, বাইরে থেকে কোন দেশ বুদ্ধি দিল আর সে সেই বুদ্ধি নিয়ে কাজ করবে তাদের মধ্যে যদি কোন ধরনের প্যাচ থাকতো তাহলে এতদিন অনেক দেশ তাদেরকে স্বীকৃতি দিত এটা খুব সহজ জিনিস।
ভাই অন্যের বুদ্ধি বা নিজের বুদ্ধি সব জায়গায় হলো বিংগার খেলা অনেক পরিবারের মধ্যে এমন কিছু দেখা যায় যে বড় ভাই বাবার সাথে পরিশ্রম করে ছোট ভাই বোন কে শিক্ষিত করে প্রতিষ্ঠিত করেছে এবং যৌথ পরিবারেই থাকে এবং সেই পরিবারের সবচেয়ে বোকা ও অবহেলার পাত্র সেই বড় ভাই ও তার পরিবার, তার মানে কি আসলেই বড় ভাই বুদ্ধি বা বিবেক হীন,, আসলেই বিষয় টা হলো সম্পদ বৃদ্ধির চেয়ে বেশি সম্মানিত জায়গায় বা মাতাব্বরির জায়গায় নিয়ে যায়
ভাই পশতুনদের ব্যাপারে কিছু কথা আছে। ভিডিওতে কিভাবে বলা হয়েছে ঠিক সেভাবে ব্যাপারটি নয় । পশতুন জাতীয় পাকিস্তান অংশের লোকেরা পাকিস্তানের প্রতি অনুগ্রহশীল। মুষ্টিমেয় কিছু সন্ত্রাসী সংগঠনের লোক ছাড়া বাকিরা পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া বা পেশোয়ারে নিজেদের রাষ্ট্রীয় জীবনযাপন করে থাকে। এছাড়া কাশ্মীর, আজাদ কাশ্মীর এবং ইসলামাবাদের আশেপাশে তাদের বিরাট জনসংখ্যার রয়েছে।আফগানিস্তানের লোকেরা সব সময় পাকিস্তানের দ্বারা লাভবান হয়ে আসছে। লাখ লাখ আফগানিস্তানর শরণার্থীদের পাকিস্তান তার দেশে আশ্রয় দিয়েছে এবং আফগানিরা বাসস্থান সহ রুটি রিজিক সংগ্রহ করেছে এবং ইমরান সরকার আমলে সব কিছুই ভালো ছিল কারণ ইমরানের নিজেও নাকি একজন জাতিগত পশতুন। আমার মনে হয় পাকিস্তানে তালেবানদের আক্রমণ এটি একটি বিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের কাজ। এক্ষেত্রে পাকিস্তানি স্ট্যান্ড আমার কাছে সঠিক মনে হয় কিন্তু আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে নারী-শিশু হত্যা করা কখনই ঠিক হবে না। তবে ভিডিওতে যেভাবে বলা হয়েছে ,,যে পশতুনরা সবাই আফগানিস্তানের পক্ষে তা নয়। যদি খাইবার পাখতুনখোয়া আলাদা করতে হয় তারপরও বিশাল সংখ্যক পশতুন পাকিস্তানে সর্বোচ্চ সংখ্যায় রয়ে যাবে বিশেষ করে কাশ্মীরের এলাকাগুলোয়। আমার মনে হয় কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী পশতুন সংগঠনের লোকেরাই এ কাজ করছে কিন্তু সমগ্র পাকিস্তানের পশতুন জাতির লোকেরা পাকিস্তানের পক্ষে আছে এবং পাকিস্তানের উপর আফগানিস্তান পুরোপুরিভাবে নির্ভরশীল সমস্ত দিক থেকে।এমনকি আফগানিস্তানের টিকে থাকার সাপোর্ট সোভিয়েত ও মার্কিন যুদ্ধ পরবর্তীতে এতদিন পাকিস্তান দিয়ে এসেছিল সেই সাথে রিফুজি আফগানি জনগণকে নিজের দেশে আশ্রয় দিয়ে। সুতরাং আফগানিস্তানের ব্যাপারে পাকিস্তানের ভূমিকা অপরিসীম। তবে শেষ দিকে গাজওয়াতুল হিন্দ বলে যে যুক্তিটা দেওয়া হয়েছে সেটা আমাকে হাস্যরস বলেই মনে হয়েছে কারণ গাজওয়াতুল হিন্দ হবে সরাসরি মুশরিক অর্থাৎ হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের,, এ কথাটি হাদিস শরীফে স্পষ্ট আছে। সুতরাং পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সাময়িক যুদ্ধ কোনভাবেই গাজওয়াতুল হিন্দ হতে পারে না,,,,, যতই সেটা পশ্চিম দিক হতে ভারতবর্ষের দিকে আক্রমণ হোক না কেন।
মুসলিম বিশ্বের সমস্যা হলো কেউ কাউকে মানে না। আফগানিস্তান পাকিস্তানের সমান নয় কোনো দিক দিয়ে। আফগানদের জন্য পাকিস্তান অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছে। আমরা বাংলাদেশিরা পাকিস্তানের সাথে আছি। ❤️🇧🇩❤️🇵🇰👍👍👍
তালেবান তৈরির পিছনে পাকিস্তানের কোন অবদান নেই. এটা শত্রুদের অপপ্রচার. তালেবানেরা ঈমানী শক্তিনিয়ে বলিয়ান হয় নিজস্ব কৌশলে এগিয়েছে. পাকিস্তান যখন দেখেছে এরাই আফগানিস্তানের আসল শক্তি, তখন তারা নিজেদের স্বার্থে তালেবানকে সাপোর্ট করেছে.আর তালেবানরা দেশের স্বার্থে পাকিস্তানের সাপোর্টকে সাধুবাদ জানিয়েছে.সমস্যা হল পাকিস্তান যখন নিজেদের স্বার্থে তালেবানদের ব্যবহার করতে চেয়েছে, তালেবানরা তা করেনি.
জনাব আপনার বিশ্লেষণ ও তার বর্ণনা ধারাবাহিক ভাবে তথ্যের সত্য ও তার উপাত্ত উদ্ঘাটন করতে চেষ্টা করে থাকেন। কিন্তু মুল রহস্যের নীতি হলো,তারা সবাই সুখ ও শান্তি এবং তার সমৃদ্ধি কামনা করে। তাই বলে,আমরা কি ভালো থাকতে পারি?। উঃ না। কারণ শয়ত্বান এর কাজ হলো, বিভাজন সৃষ্টি করা, আর আল্লাহর ইচ্ছা হলো,আমার উপর ভরসা করো,আমাকে স্মরণ করো এবং একমাত্র আমারই এবাদত করো। অর্থাৎ আল্লাহর সৃষ্টির বেটা শয়তান ও তার উৎপাতে,আর আল্লাহর নৈতিক অহংকারে দিশেহারা দুনিয়া ও রাষ্ট্র সমাজ। এই যে খামিনীর শয়তানী,সুন্নিদের মরণ ব্যাধি,আফগান আর পাকিস্তানের মিথ্যা হাদীসের ধাক্কায় নিহত যুবক সমাজ। কি আর করা। ধন্যবাদ।
ভাই পশতুনদের ব্যাপারে কিছু কথা আছে। ভিডিওতে কিভাবে বলা হয়েছে ঠিক সেভাবে ব্যাপারটি নয় । পশতুন জাতীয় পাকিস্তান অংশের লোকেরা পাকিস্তানের প্রতি অনুগ্রহশীল। মুষ্টিমেয় কিছু সন্ত্রাসী সংগঠনের লোক ছাড়া বাকিরা পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া বা পেশোয়ারে নিজেদের রাষ্ট্রীয় জীবনযাপন করে থাকে। এছাড়া কাশ্মীর, আজাদ কাশ্মীর এবং ইসলামাবাদের আশেপাশে তাদের বিরাট জনসংখ্যার রয়েছে।আফগানিস্তানের লোকেরা সব সময় পাকিস্তানের দ্বারা লাভবান হয়ে আসছে। লাখ লাখ আফগানিস্তানর শরণার্থীদের পাকিস্তান তার দেশে আশ্রয় দিয়েছে এবং আফগানিরা বাসস্থান সহ রুটি রিজিক সংগ্রহ করেছে এবং ইমরান সরকার আমলে সব কিছুই ভালো ছিল কারণ ইমরানের নিজেও নাকি একজন জাতিগত পশতুন। আমার মনে হয় পাকিস্তানে তালেবানদের আক্রমণ এটি একটি বিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের কাজ। এক্ষেত্রে পাকিস্তানি স্ট্যান্ড আমার কাছে সঠিক মনে হয় কিন্তু আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে নারী-শিশু হত্যা করা কখনই ঠিক হবে না। তবে ভিডিওতে যেভাবে বলা হয়েছে ,,যে পশতুনরা সবাই আফগানিস্তানের পক্ষে তা নয়। যদি খাইবার পাখতুনখোয়া আলাদা করতে হয় তারপরও বিশাল সংখ্যক পশতুন পাকিস্তানে সর্বোচ্চ সংখ্যায় রয়ে যাবে বিশেষ করে কাশ্মীরের এলাকাগুলোয়। আমার মনে হয় কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী পশতুন সংগঠনের লোকেরাই এ কাজ করছে কিন্তু সমগ্র পাকিস্তানের পশতুন জাতির লোকেরা পাকিস্তানের পক্ষে আছে এবং পাকিস্তানের উপর আফগানিস্তান পুরোপুরিভাবে নির্ভরশীল সমস্ত দিক থেকে।এমনকি আফগানিস্তানের টিকে থাকার সাপোর্ট সোভিয়েত ও মার্কিন যুদ্ধ পরবর্তীতে এতদিন পাকিস্তান দিয়ে এসেছিল সেই সাথে রিফুজি আফগানি জনগণকে নিজের দেশে আশ্রয় দিয়ে। সুতরাং আফগানিস্তানের ব্যাপারে পাকিস্তানের ভূমিকা অপরিসীম। তবে শেষ দিকে গাজওয়াতুল হিন্দ বলে যে যুক্তিটা দেওয়া হয়েছে সেটা আমাকে হাস্যরস বলেই মনে হয়েছে কারণ গাজওয়াতুল হিন্দ হবে সরাসরি মুশরিক অর্থাৎ হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের,, এ কথাটি হাদিস শরীফে স্পষ্ট আছে। সুতরাং পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সাময়িক যুদ্ধ কোনভাবেই গাজওয়াতুল হিন্দ হতে পারে না,,,,, যতই সেটা পশ্চিম দিক হতে ভারতবর্ষের দিকে আক্রমণ হোক না কেন।
Sarwar bhai kuwati job kori ami onek afgani ay posto der chini era 100 maje 80% onek osikitho abong er onek hingsute era bangladeshi ba Pakistani manush k kub grina kore amar deka mote ora sudu Indians k kuv balobase a jai hok hindu ya muslim era kub morkko styper lok ami a rokom hajar afgani k chini era fake news choray era indiar kotha kuv basi sune eta ami amar bektigotho obiggotah teke bollam hoy to onnor bela amon naw hote pare
ডুরাল্ড লাইন কি কাবুলের সম্পত্তি?? এটা পশতুনদের এলাকা, আর তারা দুই দিকেই আছে। পাকিস্তানি পশতুনরা কখনো আফগানিস্তানের সাথে মিশে যেতে চায় না, তারা পাকিস্তানেই থাকতে চায়। তাহলে কাবুলের কি অধিকার আছে ডুরাল্ড লাইন নিয়ে কথা বলার!
আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ----আমি মনে করি ১০০% ধর্ম পালন যারা করতে চাই তাদের সেই স্বাধীনতা দেওয়া এবং যদি জঙ্গি সন্ত্রাসী, হলে সেটা ও দমন করা । সবপরী অহংকার না করে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা সব উত্তম পন্থা।
ভাই আপনার গাজওয়াতুল হিন্দ নিয়ে বক্তব্যটা খুব মারাত্মক কাফেরদের সাথে যুদ্ধকে আপনি ভুল ব্যখ্যা করে মুসলিম মুসলিম যুদ্ধ বলেছেন আবার হাসছেন আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক আমীন
আসসালামালাইকুম সালাম ভাই আপনাকে এত স্ক্রিনের ডেট ব্যবহার করতেন এখন ডেট ব্যবহার করেন না কেন আশা করি অবশ্যই ডেটটা ব্যবহার করবেন কত তারিখে সংবাদ পরিবেশন করতেছেন ঢাকা বাংলাদেশ থেকে
সরোয়ার ভাইকে ধন্যবাদ ( আপনি) পাকিস্তান আফগানিস্তানের বিষয়ে খুবই সুন্দর এবং নিরপেক্ষ আলোচনা করেছেন।
ভাই পশতুনদের ব্যাপারে কিছু কথা আছে। ভিডিওতে কিভাবে বলা হয়েছে ঠিক সেভাবে ব্যাপারটি নয় । পশতুন জাতীয় পাকিস্তান অংশের লোকেরা পাকিস্তানের প্রতি অনুগ্রহশীল। মুষ্টিমেয় কিছু সন্ত্রাসী সংগঠনের লোক ছাড়া বাকিরা পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া বা পেশোয়ারে নিজেদের রাষ্ট্রীয় জীবনযাপন করে থাকে। এছাড়া কাশ্মীর, আজাদ কাশ্মীর এবং ইসলামাবাদের আশেপাশে তাদের বিরাট জনসংখ্যার রয়েছে।আফগানিস্তানের লোকেরা সব সময় পাকিস্তানের দ্বারা লাভবান হয়ে আসছে। লাখ লাখ আফগানিস্তানর শরণার্থীদের পাকিস্তান তার দেশে আশ্রয় দিয়েছে এবং আফগানিরা বাসস্থান সহ রুটি রিজিক সংগ্রহ করেছে এবং ইমরান সরকার আমলে সব কিছুই ভালো ছিল কারণ ইমরানের নিজেও নাকি একজন জাতিগত পশতুন। আমার মনে হয় পাকিস্তানে তালেবানদের আক্রমণ এটি একটি বিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের কাজ। এক্ষেত্রে পাকিস্তানি স্ট্যান্ড আমার কাছে সঠিক মনে হয় কিন্তু আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে নারী-শিশু হত্যা করা কখনই ঠিক হবে না। তবে ভিডিওতে যেভাবে বলা হয়েছে ,,যে পশতুনরা সবাই আফগানিস্তানের পক্ষে তা নয়। যদি খাইবার পাখতুনখোয়া আলাদা করতে হয় তারপরও বিশাল সংখ্যক পশতুন পাকিস্তানে সর্বোচ্চ সংখ্যায় রয়ে যাবে বিশেষ করে কাশ্মীরের এলাকাগুলোয়। আমার মনে হয় কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী পশতুন সংগঠনের লোকেরাই এ কাজ করছে কিন্তু সমগ্র পাকিস্তানের পশতুন জাতির লোকেরা পাকিস্তানের পক্ষে আছে এবং পাকিস্তানের উপর আফগানিস্তান পুরোপুরিভাবে নির্ভরশীল সমস্ত দিক থেকে।এমনকি আফগানিস্তানের টিকে থাকার সাপোর্ট সোভিয়েত ও মার্কিন যুদ্ধ পরবর্তীতে এতদিন পাকিস্তান দিয়ে এসেছিল সেই সাথে রিফুজি আফগানি জনগণকে নিজের দেশে আশ্রয় দিয়ে। সুতরাং আফগানিস্তানের ব্যাপারে পাকিস্তানের ভূমিকা অপরিসীম। তবে শেষ দিকে গাজওয়াতুল হিন্দ বলে যে যুক্তিটা দেওয়া হয়েছে সেটা আমাকে হাস্যরস বলেই মনে হয়েছে কারণ গাজওয়াতুল হিন্দ হবে সরাসরি মুশরিক অর্থাৎ হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের,, এ কথাটি হাদিস শরীফে স্পষ্ট আছে। সুতরাং পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সাময়িক যুদ্ধ কোনভাবেই গাজওয়াতুল হিন্দ হতে পারে না,,,,, যতই সেটা পশ্চিম দিক হতে ভারতবর্ষের দিকে আক্রমণ হোক না কেন।
আফগানিস্তান পাকিস্তান মুসলিম দেশ এক সঙ্গে কাজ করতে হবে
এখানে আফগানিস্তান এর চুলকানি বেশি,তারা পাকিস্তান রাষ্ট্র মেনে নিতে চায় না, এজন্য মাঝে মাঝে হামলা করে।
আপনার প্রতিটা বিশ্লেষণ আমাদেরকে মুগ্ধ করে 'আল্লাহ তাআলা আপনাকে সুস্থতার নেয়ামত দান করেন
আমার প্রাণপ্রিয় মানুষটাকে অনেক ধন্যবাদ আমার বহুল অপেক্ষায় থাকা ভিডিওর জন্য।
পাকিস্তানের ভূল পররাষ্ট্রনীতির কারণে পাকিস্তানকে ভোগতে হবে।
মাশাআল্লাহ এক কথায় অসাধারণ বিশ্লেষণ করেছেন।❤❤❤
আল্লাহ আপনি সকল মুসলিম শাসকদের হেদায়েত দান করেন
ভাইজান আল্লাহ আপনাকে ভাল রাখুক এই দুয়া করি
আপনার কথা গুলো অনেক যুক্তিক
তুরস্ক সমাধান করতে পারবে
সদিচ্ছা আন্তরিকতা সততা দিয়ে সব সমস্যার সমাধান করা উচিৎ
চমৎকার উপস্থাপন
উভয় পক্ষকে শান্তি আলোচনা করা দরকার
আচ্ছালামু আলাইকুম।কেমন আছেন? আমি বরিশাল থেকে শুনছি।
দুই দেশ নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সমস্যা সমাধান করলে ভালো হয়
আফসোস, কি ফিতনার মধ্যে বিশ্ব আছে। আল্লাহ আমাদের ফিতনা থেকে রক্ষা কর। আমীন।।
আফগানস্থানের উত্থান ও পাকিস্থানের মিলিটারি পাওয়ারে ভীত পরাজিত শক্তি ভারত+ আমেরিকা। তাই গভীর ভাবে বিশ্লেষন করলে বুঝা যায় এ ব্যাপারে ভারতের Investment থাকতে পারে।
ভাই পশতুনদের ব্যাপারে কিছু কথা আছে। ভিডিওতে কিভাবে বলা হয়েছে ঠিক সেভাবে ব্যাপারটি নয় । পশতুন জাতীয় পাকিস্তান অংশের লোকেরা পাকিস্তানের প্রতি অনুগ্রহশীল। মুষ্টিমেয় কিছু সন্ত্রাসী সংগঠনের লোক ছাড়া বাকিরা পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া বা পেশোয়ারে নিজেদের রাষ্ট্রীয় জীবনযাপন করে থাকে। এছাড়া কাশ্মীর, আজাদ কাশ্মীর এবং ইসলামাবাদের আশেপাশে তাদের বিরাট জনসংখ্যার রয়েছে।আফগানিস্তানের লোকেরা সব সময় পাকিস্তানের দ্বারা লাভবান হয়ে আসছে। লাখ লাখ আফগানিস্তানর শরণার্থীদের পাকিস্তান তার দেশে আশ্রয় দিয়েছে এবং আফগানিরা বাসস্থান সহ রুটি রিজিক সংগ্রহ করেছে এবং ইমরান সরকার আমলে সব কিছুই ভালো ছিল কারণ ইমরানের নিজেও নাকি একজন জাতিগত পশতুন। আমার মনে হয় পাকিস্তানে তালেবানদের আক্রমণ এটি একটি বিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের কাজ। এক্ষেত্রে পাকিস্তানি স্ট্যান্ড আমার কাছে সঠিক মনে হয় কিন্তু আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে নারী-শিশু হত্যা করা কখনই ঠিক হবে না। তবে ভিডিওতে যেভাবে বলা হয়েছে ,,যে পশতুনরা সবাই আফগানিস্তানের পক্ষে তা নয়। যদি খাইবার পাখতুনখোয়া আলাদা করতে হয় তারপরও বিশাল সংখ্যক পশতুন পাকিস্তানে সর্বোচ্চ সংখ্যায় রয়ে যাবে বিশেষ করে কাশ্মীরের এলাকাগুলোয়। আমার মনে হয় কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী পশতুন সংগঠনের লোকেরাই এ কাজ করছে কিন্তু সমগ্র পাকিস্তানের পশতুন জাতির লোকেরা পাকিস্তানের পক্ষে আছে এবং পাকিস্তানের উপর আফগানিস্তান পুরোপুরিভাবে নির্ভরশীল সমস্ত দিক থেকে।এমনকি আফগানিস্তানের টিকে থাকার সাপোর্ট সোভিয়েত ও মার্কিন যুদ্ধ পরবর্তীতে এতদিন পাকিস্তান দিয়ে এসেছিল সেই সাথে রিফুজি আফগানি জনগণকে নিজের দেশে আশ্রয় দিয়ে। সুতরাং আফগানিস্তানের ব্যাপারে পাকিস্তানের ভূমিকা অপরিসীম। তবে শেষ দিকে গাজওয়াতুল হিন্দ বলে যে যুক্তিটা দেওয়া হয়েছে সেটা আমাকে হাস্যরস বলেই মনে হয়েছে কারণ গাজওয়াতুল হিন্দ হবে সরাসরি মুশরিক অর্থাৎ হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের,, এ কথাটি হাদিস শরীফে স্পষ্ট আছে। সুতরাং পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সাময়িক যুদ্ধ কোনভাবেই গাজওয়াতুল হিন্দ হতে পারে না,,,,, যতই সেটা পশ্চিম দিক হতে ভারতবর্ষের দিকে আক্রমণ হোক না কেন।
অসাধারণ বিশ্লেষণ 🎉
এইটা ভারতের র ধারা খেলা হচ্ছে তাই মনে হচ্ছে। আফগানিস্তান এর সাথে ভারতের ভালো সম্পর্ক আছে।
Taile akhon Bangladeshi molla ra kake support korbe?
100% right
পাকিস্তানের সাথে সি আই এর সম্পর্ক
ভাই পশতুনদের ব্যাপারে কিছু কথা আছে। ভিডিওতে কিভাবে বলা হয়েছে ঠিক সেভাবে ব্যাপারটি নয় । পশতুন জাতীয় পাকিস্তান অংশের লোকেরা পাকিস্তানের প্রতি অনুগ্রহশীল। মুষ্টিমেয় কিছু সন্ত্রাসী সংগঠনের লোক ছাড়া বাকিরা পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া বা পেশোয়ারে নিজেদের রাষ্ট্রীয় জীবনযাপন করে থাকে। এছাড়া কাশ্মীর, আজাদ কাশ্মীর এবং ইসলামাবাদের আশেপাশে তাদের বিরাট জনসংখ্যার রয়েছে।আফগানিস্তানের লোকেরা সব সময় পাকিস্তানের দ্বারা লাভবান হয়ে আসছে। লাখ লাখ আফগানিস্তানর শরণার্থীদের পাকিস্তান তার দেশে আশ্রয় দিয়েছে এবং আফগানিরা বাসস্থান সহ রুটি রিজিক সংগ্রহ করেছে এবং ইমরান সরকার আমলে সব কিছুই ভালো ছিল কারণ ইমরানের নিজেও নাকি একজন জাতিগত পশতুন। আমার মনে হয় পাকিস্তানে তালেবানদের আক্রমণ এটি একটি বিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের কাজ। এক্ষেত্রে পাকিস্তানি স্ট্যান্ড আমার কাছে সঠিক মনে হয় কিন্তু আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে নারী-শিশু হত্যা করা কখনই ঠিক হবে না। তবে ভিডিওতে যেভাবে বলা হয়েছে ,,যে পশতুনরা সবাই আফগানিস্তানের পক্ষে তা নয়। যদি খাইবার পাখতুনখোয়া আলাদা করতে হয় তারপরও বিশাল সংখ্যক পশতুন পাকিস্তানে সর্বোচ্চ সংখ্যায় রয়ে যাবে বিশেষ করে কাশ্মীরের এলাকাগুলোয়। আমার মনে হয় কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী পশতুন সংগঠনের লোকেরাই এ কাজ করছে কিন্তু সমগ্র পাকিস্তানের পশতুন জাতির লোকেরা পাকিস্তানের পক্ষে আছে এবং পাকিস্তানের উপর আফগানিস্তান পুরোপুরিভাবে নির্ভরশীল সমস্ত দিক থেকে।এমনকি আফগানিস্তানের টিকে থাকার সাপোর্ট সোভিয়েত ও মার্কিন যুদ্ধ পরবর্তীতে এতদিন পাকিস্তান দিয়ে এসেছিল সেই সাথে রিফুজি আফগানি জনগণকে নিজের দেশে আশ্রয় দিয়ে। সুতরাং আফগানিস্তানের ব্যাপারে পাকিস্তানের ভূমিকা অপরিসীম। তবে শেষ দিকে গাজওয়াতুল হিন্দ বলে যে যুক্তিটা দেওয়া হয়েছে সেটা আমাকে হাস্যরস বলেই মনে হয়েছে কারণ গাজওয়াতুল হিন্দ হবে সরাসরি মুশরিক অর্থাৎ হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের,, এ কথাটি হাদিস শরীফে স্পষ্ট আছে। সুতরাং পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সাময়িক যুদ্ধ কোনভাবেই গাজওয়াতুল হিন্দ হতে পারে না,,,,, যতই সেটা পশ্চিম দিক হতে ভারতবর্ষের দিকে আক্রমণ হোক না কেন।
@@abuzafor7740 মোটেও না, আপনি সঠিক বিষয়টা বুঝতে ব্যার্থ।
রাশিয়া ইউকেনে নতুন খবর বলবেন
সারোয়ার ভাই তুরস্ক নাকি ইতালির বিমান কোম্পানি কিনে নিছে
সদিচ্ছা থাকলে বহু কিছু করা সম্ভব
ভাই আফগানিস্তানের তালেবান কে আপনার এত হালকা বুদ্ধির মনে হল কেন, বাইরে থেকে কোন দেশ বুদ্ধি দিল আর সে সেই বুদ্ধি নিয়ে কাজ করবে তাদের মধ্যে যদি কোন ধরনের প্যাচ থাকতো তাহলে এতদিন অনেক দেশ তাদেরকে স্বীকৃতি দিত এটা খুব সহজ জিনিস।
ভাই অন্যের বুদ্ধি বা নিজের বুদ্ধি সব জায়গায় হলো বিংগার খেলা অনেক পরিবারের মধ্যে এমন কিছু দেখা যায় যে বড় ভাই বাবার সাথে পরিশ্রম করে ছোট ভাই বোন কে শিক্ষিত করে প্রতিষ্ঠিত করেছে এবং যৌথ পরিবারেই থাকে এবং সেই পরিবারের সবচেয়ে বোকা ও অবহেলার পাত্র সেই বড় ভাই ও তার পরিবার, তার মানে কি আসলেই বড় ভাই বুদ্ধি বা বিবেক হীন,, আসলেই বিষয় টা হলো সম্পদ বৃদ্ধির চেয়ে বেশি সম্মানিত জায়গায় বা মাতাব্বরির জায়গায় নিয়ে যায়
ভাই পশতুনদের ব্যাপারে কিছু কথা আছে। ভিডিওতে কিভাবে বলা হয়েছে ঠিক সেভাবে ব্যাপারটি নয় । পশতুন জাতীয় পাকিস্তান অংশের লোকেরা পাকিস্তানের প্রতি অনুগ্রহশীল। মুষ্টিমেয় কিছু সন্ত্রাসী সংগঠনের লোক ছাড়া বাকিরা পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া বা পেশোয়ারে নিজেদের রাষ্ট্রীয় জীবনযাপন করে থাকে। এছাড়া কাশ্মীর, আজাদ কাশ্মীর এবং ইসলামাবাদের আশেপাশে তাদের বিরাট জনসংখ্যার রয়েছে।আফগানিস্তানের লোকেরা সব সময় পাকিস্তানের দ্বারা লাভবান হয়ে আসছে। লাখ লাখ আফগানিস্তানর শরণার্থীদের পাকিস্তান তার দেশে আশ্রয় দিয়েছে এবং আফগানিরা বাসস্থান সহ রুটি রিজিক সংগ্রহ করেছে এবং ইমরান সরকার আমলে সব কিছুই ভালো ছিল কারণ ইমরানের নিজেও নাকি একজন জাতিগত পশতুন। আমার মনে হয় পাকিস্তানে তালেবানদের আক্রমণ এটি একটি বিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের কাজ। এক্ষেত্রে পাকিস্তানি স্ট্যান্ড আমার কাছে সঠিক মনে হয় কিন্তু আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে নারী-শিশু হত্যা করা কখনই ঠিক হবে না। তবে ভিডিওতে যেভাবে বলা হয়েছে ,,যে পশতুনরা সবাই আফগানিস্তানের পক্ষে তা নয়। যদি খাইবার পাখতুনখোয়া আলাদা করতে হয় তারপরও বিশাল সংখ্যক পশতুন পাকিস্তানে সর্বোচ্চ সংখ্যায় রয়ে যাবে বিশেষ করে কাশ্মীরের এলাকাগুলোয়। আমার মনে হয় কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী পশতুন সংগঠনের লোকেরাই এ কাজ করছে কিন্তু সমগ্র পাকিস্তানের পশতুন জাতির লোকেরা পাকিস্তানের পক্ষে আছে এবং পাকিস্তানের উপর আফগানিস্তান পুরোপুরিভাবে নির্ভরশীল সমস্ত দিক থেকে।এমনকি আফগানিস্তানের টিকে থাকার সাপোর্ট সোভিয়েত ও মার্কিন যুদ্ধ পরবর্তীতে এতদিন পাকিস্তান দিয়ে এসেছিল সেই সাথে রিফুজি আফগানি জনগণকে নিজের দেশে আশ্রয় দিয়ে। সুতরাং আফগানিস্তানের ব্যাপারে পাকিস্তানের ভূমিকা অপরিসীম। তবে শেষ দিকে গাজওয়াতুল হিন্দ বলে যে যুক্তিটা দেওয়া হয়েছে সেটা আমাকে হাস্যরস বলেই মনে হয়েছে কারণ গাজওয়াতুল হিন্দ হবে সরাসরি মুশরিক অর্থাৎ হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের,, এ কথাটি হাদিস শরীফে স্পষ্ট আছে। সুতরাং পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সাময়িক যুদ্ধ কোনভাবেই গাজওয়াতুল হিন্দ হতে পারে না,,,,, যতই সেটা পশ্চিম দিক হতে ভারতবর্ষের দিকে আক্রমণ হোক না কেন।
Masaallah such a Beautiful Informative video ❤
😂😂😢😂😂😂🎉❤😂❤😂❤ওঔইইউ😂😢😮😢😢🎉😂😢😂😢🎉😂
মুসলিম বিশ্বের সমস্যা হলো কেউ কাউকে মানে না। আফগানিস্তান পাকিস্তানের সমান নয় কোনো দিক দিয়ে। আফগানদের জন্য পাকিস্তান অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছে। আমরা বাংলাদেশিরা পাকিস্তানের সাথে আছি। ❤️🇧🇩❤️🇵🇰👍👍👍
তুরস্ক পাকিস্তান কে বুঝালে হয়তো অনেক কাজ দিবে
দারুণ বিশ্লেষণ
ভারত, ইসরাইল, আমেরিকা ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশ এর পিছনে কাজ করছে বলে মনে করি।
মুহাম্মদ কাসিমের স্বপ্ন সত্য হতে যাচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ
দুইটারে এক দেশ বানায় ফেলুক, দেশ চলবে ইসলামিক পদ্ধতিতে😆
তুরস্ক কি এই দুই দেশের মধ্যে কোন সমঝোতা করতে পারে না?
বিক্রমপুর থেকে দেখছি
এটা হলো গোয়েন্দা ডিপার্টমেন্ট কারবারী পাকিস্তানের ইমরান খান ক্ষমতায় থাকলে হামলা হতো না
As always good analysis sorwar vai. ❤❤❤
আপনার শেষের হাসিটা ছিল অসাধারণ।
India
আপনার বিশ্লেষণ ঠিক আছে। কিন্তু বিশ্লেষণ সময় ভিডিয়ো অথবা স্টিল ছবি দেখাতে পারেন।
সমন্বয়কদের ভাইদের মারা হচ্ছে 😢
খুব সুন্দর বিশ্লেষণ ❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ you from Singapore
অপেক্ষায় ছিলাম
Walaikum assalam India Kolkata theke
আলোচনার মধ্যে সমস্যা সমাধান করা হোক
Ami Ahmed sulaiman sylhet Beanibazar teke ❤❤
Nice thumbnail!!
সরোয়ার ভাই অনেকদিন অনেকদিন যাবত ইউক্রেন রাশিয়া নিয়ে কোন কথা বলছেন না
Excellent ❤❤
আমরা কোন সংঘাত চাই না
ধন্যবাদ❤
ভালোবাসা অবিরাম ভাইয়া ❤❤❤।
এই সমস্যা সমাধান হতে ৩০ আরো বছর সময় লাগতে পারে
শেষের টপিক টা টপ নচ ছিলো.....
RAFIK sk kolkatta thakya ❤
আমার মনে হয় আমেরিকার ও আসিফ মনির এর চক্রান্ত করছে।
কুর্দর দখলে সিরিয়ার কত অংশ আছে। সিরিয়াই কতটি ঘাটি আছে আমেরিকার।
Yes
এটার সমাধান ইমরান খাঁন ই দিতে পারতো, কারন তার উপর সকলেরই ভরসা আছে।
তালেবানদের মধ্যে পাকিস্তানের সেনা বাহিনীর অবদান কি এটা নিয়ে একটা ভিডিও বানান ভাই
তালেবান তৈরির পিছনে পাকিস্তানের কোন অবদান নেই. এটা শত্রুদের অপপ্রচার. তালেবানেরা ঈমানী শক্তিনিয়ে বলিয়ান হয় নিজস্ব কৌশলে এগিয়েছে. পাকিস্তান যখন দেখেছে এরাই আফগানিস্তানের আসল শক্তি, তখন তারা নিজেদের স্বার্থে তালেবানকে সাপোর্ট করেছে.আর তালেবানরা দেশের স্বার্থে পাকিস্তানের সাপোর্টকে সাধুবাদ জানিয়েছে.সমস্যা হল পাকিস্তান যখন নিজেদের স্বার্থে তালেবানদের ব্যবহার করতে চেয়েছে, তালেবানরা তা করেনি.
আমেরিকার সাথে তালেবানদের যুদ্ধের সময় আফগানিস্তানের মধ্যে ইন্ডিয়া কার পক্ষে কাজ করেছে,🤣
তখন ইন্ডিয়া বৃটিস কলোনি ছিল।
Indian is behind
শান্তি নাই
শীতঋতুতে
বউ চাই
অদূর ভবিষ্যতে ছোট খাটো দেশগুলো হয়তো মানচিত্রে আর দেখা যাবে না 😢
অতুর ভবিষ্যতে বড় বড় রাষ্ট্র ভেঙ্গে ছোট ছোট রাস্তা তৈরি হবে ❤❤
ভারত ভেঙ্গে অনেক গুলো রাষ্ট্র হবে ইনশাল্লাহ
ইনশাআল্লাহ @@মোসিরাজ-গ৮ছ
Thank you
জনাব আপনার বিশ্লেষণ ও তার বর্ণনা ধারাবাহিক ভাবে তথ্যের সত্য ও তার উপাত্ত উদ্ঘাটন করতে চেষ্টা করে থাকেন। কিন্তু মুল রহস্যের নীতি হলো,তারা সবাই সুখ ও শান্তি এবং তার সমৃদ্ধি কামনা করে। তাই বলে,আমরা কি ভালো থাকতে পারি?। উঃ না। কারণ শয়ত্বান এর কাজ হলো, বিভাজন সৃষ্টি করা, আর আল্লাহর ইচ্ছা হলো,আমার উপর ভরসা করো,আমাকে স্মরণ করো এবং একমাত্র আমারই এবাদত করো। অর্থাৎ আল্লাহর সৃষ্টির বেটা শয়তান ও তার উৎপাতে,আর আল্লাহর নৈতিক অহংকারে দিশেহারা দুনিয়া ও রাষ্ট্র সমাজ। এই যে খামিনীর শয়তানী,সুন্নিদের মরণ ব্যাধি,আফগান আর পাকিস্তানের মিথ্যা হাদীসের ধাক্কায় নিহত যুবক সমাজ। কি আর করা। ধন্যবাদ।
ভাই পশতুনদের ব্যাপারে কিছু কথা আছে। ভিডিওতে কিভাবে বলা হয়েছে ঠিক সেভাবে ব্যাপারটি নয় । পশতুন জাতীয় পাকিস্তান অংশের লোকেরা পাকিস্তানের প্রতি অনুগ্রহশীল। মুষ্টিমেয় কিছু সন্ত্রাসী সংগঠনের লোক ছাড়া বাকিরা পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া বা পেশোয়ারে নিজেদের রাষ্ট্রীয় জীবনযাপন করে থাকে। এছাড়া কাশ্মীর, আজাদ কাশ্মীর এবং ইসলামাবাদের আশেপাশে তাদের বিরাট জনসংখ্যার রয়েছে।আফগানিস্তানের লোকেরা সব সময় পাকিস্তানের দ্বারা লাভবান হয়ে আসছে। লাখ লাখ আফগানিস্তানর শরণার্থীদের পাকিস্তান তার দেশে আশ্রয় দিয়েছে এবং আফগানিরা বাসস্থান সহ রুটি রিজিক সংগ্রহ করেছে এবং ইমরান সরকার আমলে সব কিছুই ভালো ছিল কারণ ইমরানের নিজেও নাকি একজন জাতিগত পশতুন। আমার মনে হয় পাকিস্তানে তালেবানদের আক্রমণ এটি একটি বিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের কাজ। এক্ষেত্রে পাকিস্তানি স্ট্যান্ড আমার কাছে সঠিক মনে হয় কিন্তু আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে নারী-শিশু হত্যা করা কখনই ঠিক হবে না। তবে ভিডিওতে যেভাবে বলা হয়েছে ,,যে পশতুনরা সবাই আফগানিস্তানের পক্ষে তা নয়। যদি খাইবার পাখতুনখোয়া আলাদা করতে হয় তারপরও বিশাল সংখ্যক পশতুন পাকিস্তানে সর্বোচ্চ সংখ্যায় রয়ে যাবে বিশেষ করে কাশ্মীরের এলাকাগুলোয়। আমার মনে হয় কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী পশতুন সংগঠনের লোকেরাই এ কাজ করছে কিন্তু সমগ্র পাকিস্তানের পশতুন জাতির লোকেরা পাকিস্তানের পক্ষে আছে এবং পাকিস্তানের উপর আফগানিস্তান পুরোপুরিভাবে নির্ভরশীল সমস্ত দিক থেকে।এমনকি আফগানিস্তানের টিকে থাকার সাপোর্ট সোভিয়েত ও মার্কিন যুদ্ধ পরবর্তীতে এতদিন পাকিস্তান দিয়ে এসেছিল সেই সাথে রিফুজি আফগানি জনগণকে নিজের দেশে আশ্রয় দিয়ে। সুতরাং আফগানিস্তানের ব্যাপারে পাকিস্তানের ভূমিকা অপরিসীম। তবে শেষ দিকে গাজওয়াতুল হিন্দ বলে যে যুক্তিটা দেওয়া হয়েছে সেটা আমাকে হাস্যরস বলেই মনে হয়েছে কারণ গাজওয়াতুল হিন্দ হবে সরাসরি মুশরিক অর্থাৎ হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের,, এ কথাটি হাদিস শরীফে স্পষ্ট আছে। সুতরাং পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সাময়িক যুদ্ধ কোনভাবেই গাজওয়াতুল হিন্দ হতে পারে না,,,,, যতই সেটা পশ্চিম দিক হতে ভারতবর্ষের দিকে আক্রমণ হোক না কেন।
ধন্যবাদ আপনি শেষের গাজয়াতুল হিন্দ নিয়ে বলার জন্য
good
👍
হায়রে যুদ্ধ
❤❤❤
🎉🎉🎉🎉
❤️❤️❤️❤️
Sarwar bhai kuwati job kori ami onek afgani ay posto der chini era 100 maje 80% onek osikitho abong er onek hingsute era bangladeshi ba Pakistani manush k kub grina kore amar deka mote ora sudu Indians k kuv balobase a jai hok hindu ya muslim era kub morkko styper lok ami a rokom hajar afgani k chini era fake news choray era indiar kotha kuv basi sune eta ami amar bektigotho obiggotah teke bollam hoy to onnor bela amon naw hote pare
ডুরাল্ড লাইন কি কাবুলের সম্পত্তি?? এটা পশতুনদের এলাকা, আর তারা দুই দিকেই আছে। পাকিস্তানি পশতুনরা কখনো আফগানিস্তানের সাথে মিশে যেতে চায় না, তারা পাকিস্তানেই থাকতে চায়। তাহলে কাবুলের কি অধিকার আছে ডুরাল্ড লাইন নিয়ে কথা বলার!
Video download korer option on koren!
আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ----আমি মনে করি ১০০% ধর্ম পালন যারা করতে চাই তাদের সেই স্বাধীনতা দেওয়া এবং যদি জঙ্গি সন্ত্রাসী, হলে সেটা ও দমন করা । সবপরী অহংকার না করে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা সব উত্তম পন্থা।
X bhai aapane kaha bolun
জটিল সমীকরণ।
Hsc-23 kew thakle janaw,akta mssngr grp banale valo hobe,geopolitical alap kora jabe
এখানে অন্য কোন দেশ কলকাটি নাড়ছে
❤❤❤❤😂😂😂😂😂
ان تتكلم ضد باكستان؟؟؟؟؟
আহারে বেচারা..... খালি ছক আর খেলা, ছক আর খেলা...
Boycott... Sorwar alom vai...ato short live cai na
পাগল 😂😂
Iran o truskhu meley pakistan o afganistane je bibad ek tebeley bosea dirgho staye mimancha kore din
ভাই আপনার গাজওয়াতুল হিন্দ নিয়ে বক্তব্যটা খুব মারাত্মক কাফেরদের সাথে যুদ্ধকে আপনি ভুল ব্যখ্যা করে মুসলিম মুসলিম যুদ্ধ বলেছেন আবার হাসছেন আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক আমীন
এটা কি আপনার অফিস?
Bd te kono reliable travel agent ase , turkey visa kore
🫣
Indiya & amirica kut cal ar fol pak v afghan war
আসসালামালাইকুম সালাম ভাই আপনাকে এত স্ক্রিনের ডেট ব্যবহার করতেন এখন ডেট ব্যবহার করেন না কেন আশা করি অবশ্যই ডেটটা ব্যবহার করবেন কত তারিখে সংবাদ পরিবেশন করতেছেন ঢাকা বাংলাদেশ থেকে
CIA, RAW & MOSAD r directly involved
টিটিপি খারেজি
bal jano.
হেগো পেদো😂
❤❤❤
🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇵🇸🇵🇸🇵🇸🇹🇷🇹🇷🇹🇷🇹🇷💚💚👍❤️❤️❤️
❤❤❤
❤❤❤