বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
এই শায়েখের বয়ান আমার অনেক পছন্দের।
সুবহানাল্লাহ
Alhamdulillah ❤
শাইখ সুন্দর বয়ান করলেন
সুবাহানআল্লাহ ❤
আল্লাহুমাগফিরলি
sunhanALLAH
আসসালামু আলাইকুম আমি এই শায়েখের হাতে বায়াত হতে চাই ইনশাআল্লাহ
Khub mulloban kotha
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
আমীন
amin
Ameen
Subhanallah
❤
❤❤❤❤
🤲🤲
এই শায়েখের বয়ান আমার অনেক পছন্দের।
❤❤
❤
❤❤❤❤