মূল আলোচনা রেখে অপ্রাসঙ্গিক আলোচনায় গিয়ে অনুষ্ঠানটিকে অযথাই দীর্ঘায়িত করা হয়েছে । ডঃ ইজাজ হোসেন সাহেবের মতো আরো দুই একজন বিশেষজ্ঞ আলোচক আলোচক - যারা চলমান সংকট সম্পর্কে ভালো জানেন এবং বলতে পারেন তাদেরকে রাখলে অনুষ্ঠানটি আরো সুন্দর হতো।
পল্লী বিদ্যুত কর্মকর্তাদের দাবিগুলো যৌক্তিক। তাই অন্যায়ভাবে যাদের বহিষ্কার ও মামলা দেওয়া হয়েছে, তাদের চাকরিতে পূর্ণবহাল ও মামলা উঠিয়ে নেওয়ার জোড় দাবি জানাচ্ছি।
বর্তমানে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড’সহ সরকারি কোন কর্মকর্তা /কর্মচারী অবসরে গেলে তার মোট প্রাপ্য অংশের ৯০% এর অর্ধেক বা, ৪৫% টাকা পেয়ে থাকে। অবশিষ্ট অংশ সরকার রেখে দেয়। অথচ, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একজন কর্মচারী তার বেতনের পূর্ণ টাকা পেয়ে থাকে। যেখানে অধিকাংশ সমিতিই লসের মধ্যে আছে। বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড তথা বাংলাদেশ সরকারকে এ বিষয়ে শীঘ্রই ব্যবস্থা নিতে হবে। যাতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কোনো কর্মচারী অবসরের সময় সম্পূর্ন টাকা নিয়ে যেতে না পারে।
বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ভালো ভালো কথা বলেন - কিন্তু সংকট সমাধানের জন্য কোন আলোচনায় বসতে চান না । পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তা- কর্মচারীদের কে তিনি তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে কথা বলে যাচ্ছেন - যা বিপ্লব উত্তর যুগে মানায় না।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে ৫% প্রণোদনা ও লাইনম্যান নিয়মিতকরণসহ ইতোমধ্যে পুরোপুরি বাস্তবায়নকৃত ৬টি দাবীর কারনে বছরে ৫৩২ কোটি টাকা খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে। যার কারণে ১ম দফায় গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল অতিশীঘ্রই বাড়াতে হবে প্রায় ২০%। তাছাড়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বাস্তবায়নাধীন ১টি দাবী (৪০০ইউনিট বিদ্যুৎ বিল) এবং অবশিষ্ট্য ২টি দাবী অনুযায়ী এখন পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে রুপান্তর এবং মিটার রিডার- কাম-ম্যাসেঞ্জার (এমআরসিএম) ও কাজ নাই মজুরি নাই (কানামনা) গণকে রেগুলারকরণ করা হলে বাপবিবোর বছরে খরচ বাড়বে প্রায় ১,২৫০ কোটি (এক হাজার দুইশত পঞ্চাশ কোটি ) টাকা। যার কারণে ২য় দফায় গ্রাহকের বিদুৎ বিল বাড়াতে হবে প্রায় আরও ৫০%। মোট কথা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সকল দাবী পূরণ করার জন্য গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল অতিশীঘ্রই বাড়াতে হবে প্রায় ২০% + ৫০% = ৭০%। পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহকরাই এখন বিচার করবে বিদ্যুৎ বিল আরও ৭০% বেশি দিবে নাকি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অযৌক্তিক দাবীকে প্রত্যাখ্যান করে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।
আমজাদ হোসেন আপনাকে বলছি,, আপনি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সম্পর্কে ভাল করে স্টাডি করে টকশোতে আসবে। অনুরোধ নয় বেটা তোমারে উপদেশ দিচ্ছি। আর টিভি চ্যানেলগুলোর কোন কান্ডগিয়ান নেই। যাকে তাকে দিয়ে টকশো করায়।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে ৫% প্রণোদনা ও লাইনম্যান নিয়মিতকরণসহ ইতোমধ্যে পুরোপুরি বাস্তবায়নকৃত ৬টি দাবীর কারনে বছরে ৫৩২ কোটি টাকা খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে। যার কারণে ১ম দফায় গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল অতিশীঘ্রই বাড়াতে হবে প্রায় ২০%। তাছাড়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বাস্তবায়নাধীন ১টি দাবী (৪০০ইউনিট বিদ্যুৎ বিল) এবং অবশিষ্ট্য ২টি দাবী অনুযায়ী এখন পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে রুপান্তর এবং মিটার রিডার- কাম-ম্যাসেঞ্জার (এমআরসিএম) ও কাজ নাই মজুরি নাই (কানামনা) গণকে রেগুলারকরণ করা হলে বাপবিবোর বছরে খরচ বাড়বে প্রায় ১,২৫০ কোটি (এক হাজার দুইশত পঞ্চাশ কোটি ) টাকা। যার কারণে ২য় দফায় গ্রাহকের বিদুৎ বিল বাড়াতে হবে প্রায় আরও ৫০%। মোট কথা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সকল দাবী পূরণ করার জন্য গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল অতিশীঘ্রই বাড়াতে হবে প্রায় ২০% + ৫০% = ৭০%। পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহকরাই এখন বিচার করবে বিদ্যুৎ বিল আরও ৭০% বেশি দিবে নাকি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অযৌক্তিক দাবীকে প্রত্যাখ্যান করে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।
যৌক্তিক দাবি চাইলে কেন জেলে যেতে হবে??? ঠিক কৌটা আন্দলনে যেমন হলো।যৌক্তিক দাবির জন্য কতো ছাএ মারা গেলো।এখনো কি তাই হবে??কর্মিরা মরলে তারপর সমাধান করবে??
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে ৫% প্রণোদনা ও লাইনম্যান নিয়মিতকরণসহ ইতোমধ্যে পুরোপুরি বাস্তবায়নকৃত ৬টি দাবীর কারনে বছরে ৫৩২ কোটি টাকা খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে। যার কারণে ১ম দফায় গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল অতিশীঘ্রই বাড়াতে হবে প্রায় ২০%। তাছাড়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বাস্তবায়নাধীন ১টি দাবী (৪০০ইউনিট বিদ্যুৎ বিল) এবং অবশিষ্ট্য ২টি দাবী অনুযায়ী এখন পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে রুপান্তর এবং মিটার রিডার- কাম-ম্যাসেঞ্জার (এমআরসিএম) ও কাজ নাই মজুরি নাই (কানামনা) গণকে রেগুলারকরণ করা হলে বাপবিবোর বছরে খরচ বাড়বে প্রায় ১,২৫০ কোটি (এক হাজার দুইশত পঞ্চাশ কোটি ) টাকা। যার কারণে ২য় দফায় গ্রাহকের বিদুৎ বিল বাড়াতে হবে প্রায় আরও ৫০%। মোট কথা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সকল দাবী পূরণ করার জন্য গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল অতিশীঘ্রই বাড়াতে হবে প্রায় ২০% + ৫০% = ৭০%। পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহকরাই এখন বিচার করবে বিদ্যুৎ বিল আরও ৭০% বেশি দিবে নাকি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অযৌক্তিক দাবীকে প্রত্যাখ্যান করে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।
বর্তমানে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড’সহ সরকারি কোন কর্মকর্তা /কর্মচারী অবসরে গেলে তার মোট প্রাপ্য অংশের ৯০% এর অর্ধেক বা, ৪৫% টাকা পেয়ে থাকে। অবশিষ্ট অংশ সরকার রেখে দেয়। অথচ, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একজন কর্মচারী তার বেতনের পূর্ণ টাকা পেয়ে থাকে। যেখানে অধিকাংশ সমিতিই লসের মধ্যে আছে। বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড তথা বাংলাদেশ সরকারকে এ বিষয়ে শীঘ্রই ব্যবস্থা নিতে হবে। যাতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কোনো কর্মচারী অবসরের সময় সম্পূর্ন টাকা নিয়ে যেতে না পারে।
পল্লী বিদ্যুৎ এর দাবিগুলো যৌক্তিক
মূল আলোচনা রেখে অপ্রাসঙ্গিক আলোচনায় গিয়ে অনুষ্ঠানটিকে অযথাই দীর্ঘায়িত করা হয়েছে । ডঃ ইজাজ হোসেন সাহেবের মতো আরো দুই একজন বিশেষজ্ঞ আলোচক আলোচক - যারা চলমান সংকট সম্পর্কে ভালো জানেন এবং বলতে পারেন তাদেরকে রাখলে অনুষ্ঠানটি আরো সুন্দর হতো।
পল্লী বিদ্যুৎ এর যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়া হোক
প্রমোশন যথাসময়ে সঠিকভাবেই দেওয়া হচ্ছে।
ওদের দাবি গুলো যোত্তিক,,,
পল্লী বিদ্যুত কর্মকর্তাদের দাবিগুলো যৌক্তিক। তাই অন্যায়ভাবে যাদের বহিষ্কার ও মামলা দেওয়া হয়েছে, তাদের চাকরিতে পূর্ণবহাল ও মামলা উঠিয়ে নেওয়ার জোড় দাবি জানাচ্ছি।
❤❤❤❤
বর্তমানে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড’সহ সরকারি কোন কর্মকর্তা /কর্মচারী অবসরে গেলে তার মোট প্রাপ্য অংশের ৯০% এর অর্ধেক বা, ৪৫% টাকা পেয়ে থাকে। অবশিষ্ট অংশ সরকার রেখে দেয়। অথচ, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একজন কর্মচারী তার বেতনের পূর্ণ টাকা পেয়ে থাকে। যেখানে অধিকাংশ সমিতিই লসের মধ্যে আছে। বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড তথা বাংলাদেশ সরকারকে এ বিষয়ে শীঘ্রই ব্যবস্থা নিতে হবে। যাতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কোনো কর্মচারী অবসরের সময় সম্পূর্ন টাকা নিয়ে যেতে না পারে।
বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ভালো ভালো কথা বলেন - কিন্তু সংকট সমাধানের জন্য কোন আলোচনায় বসতে চান না । পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তা- কর্মচারীদের কে তিনি তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে কথা বলে যাচ্ছেন - যা বিপ্লব উত্তর যুগে মানায় না।
যোক্তিক দাবি মেনে নেয়া যায়
আলোচনায় আর ই বি এবং পিবিএস এর লোক রাখলে বিষয়টি সাধারণের কাছে আরো স্পষ্ট হইতো বলে আমি মনে করি
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে ৫% প্রণোদনা ও লাইনম্যান নিয়মিতকরণসহ ইতোমধ্যে পুরোপুরি বাস্তবায়নকৃত ৬টি দাবীর কারনে বছরে ৫৩২ কোটি টাকা খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে। যার কারণে ১ম দফায় গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল অতিশীঘ্রই বাড়াতে হবে প্রায় ২০%। তাছাড়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বাস্তবায়নাধীন ১টি দাবী (৪০০ইউনিট বিদ্যুৎ বিল) এবং অবশিষ্ট্য ২টি দাবী অনুযায়ী এখন পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে রুপান্তর এবং মিটার রিডার- কাম-ম্যাসেঞ্জার (এমআরসিএম) ও কাজ নাই মজুরি নাই (কানামনা) গণকে রেগুলারকরণ করা হলে বাপবিবোর বছরে খরচ বাড়বে প্রায় ১,২৫০ কোটি (এক হাজার দুইশত পঞ্চাশ কোটি ) টাকা। যার কারণে ২য় দফায় গ্রাহকের বিদুৎ বিল বাড়াতে হবে প্রায় আরও ৫০%। মোট কথা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সকল দাবী পূরণ করার জন্য গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল অতিশীঘ্রই বাড়াতে হবে প্রায় ২০% + ৫০% = ৭০%। পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহকরাই এখন বিচার করবে বিদ্যুৎ বিল আরও ৭০% বেশি দিবে নাকি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অযৌক্তিক দাবীকে প্রত্যাখ্যান করে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।
আমজাদ হোসেন আপনাকে বলছি,,
আপনি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সম্পর্কে ভাল করে স্টাডি করে টকশোতে আসবে। অনুরোধ নয় বেটা তোমারে উপদেশ দিচ্ছি।
আর টিভি চ্যানেলগুলোর কোন কান্ডগিয়ান নেই। যাকে তাকে দিয়ে টকশো করায়।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে ৫% প্রণোদনা ও লাইনম্যান নিয়মিতকরণসহ ইতোমধ্যে পুরোপুরি বাস্তবায়নকৃত ৬টি দাবীর কারনে বছরে ৫৩২ কোটি টাকা খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে। যার কারণে ১ম দফায় গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল অতিশীঘ্রই বাড়াতে হবে প্রায় ২০%। তাছাড়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বাস্তবায়নাধীন ১টি দাবী (৪০০ইউনিট বিদ্যুৎ বিল) এবং অবশিষ্ট্য ২টি দাবী অনুযায়ী এখন পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে রুপান্তর এবং মিটার রিডার- কাম-ম্যাসেঞ্জার (এমআরসিএম) ও কাজ নাই মজুরি নাই (কানামনা) গণকে রেগুলারকরণ করা হলে বাপবিবোর বছরে খরচ বাড়বে প্রায় ১,২৫০ কোটি (এক হাজার দুইশত পঞ্চাশ কোটি ) টাকা। যার কারণে ২য় দফায় গ্রাহকের বিদুৎ বিল বাড়াতে হবে প্রায় আরও ৫০%। মোট কথা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সকল দাবী পূরণ করার জন্য গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল অতিশীঘ্রই বাড়াতে হবে প্রায় ২০% + ৫০% = ৭০%। পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহকরাই এখন বিচার করবে বিদ্যুৎ বিল আরও ৭০% বেশি দিবে নাকি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অযৌক্তিক দাবীকে প্রত্যাখ্যান করে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।
সোলার প্রজেক্টও বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড চালু করেছে।
যৌক্তিক দাবি চাইলে কেন জেলে যেতে হবে??? ঠিক কৌটা আন্দলনে যেমন হলো।যৌক্তিক দাবির জন্য কতো ছাএ মারা গেলো।এখনো কি তাই হবে??কর্মিরা মরলে তারপর সমাধান করবে??
পবিস এর একজন লাইনম্যানও অবসরে কোটি টাকা বেনিফিট পায়
পল্লী বিদ্যুৎ এর দাবি গুলো মেনে নেওয়া হক
টকশো করতে হলে দুই পক্ষ্যেকে নিয়ে করতে হয়,, এই জন্যই আপনাদের ভুয়া বলি...
এই লোক গুলো কোন বিষয় খবর না নিয়েই কথা বলতে চলে এসেছে
লোকটা তো কিছুই জানে না।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে ৫% প্রণোদনা ও লাইনম্যান নিয়মিতকরণসহ ইতোমধ্যে পুরোপুরি বাস্তবায়নকৃত ৬টি দাবীর কারনে বছরে ৫৩২ কোটি টাকা খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে। যার কারণে ১ম দফায় গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল অতিশীঘ্রই বাড়াতে হবে প্রায় ২০%। তাছাড়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বাস্তবায়নাধীন ১টি দাবী (৪০০ইউনিট বিদ্যুৎ বিল) এবং অবশিষ্ট্য ২টি দাবী অনুযায়ী এখন পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে রুপান্তর এবং মিটার রিডার- কাম-ম্যাসেঞ্জার (এমআরসিএম) ও কাজ নাই মজুরি নাই (কানামনা) গণকে রেগুলারকরণ করা হলে বাপবিবোর বছরে খরচ বাড়বে প্রায় ১,২৫০ কোটি (এক হাজার দুইশত পঞ্চাশ কোটি ) টাকা। যার কারণে ২য় দফায় গ্রাহকের বিদুৎ বিল বাড়াতে হবে প্রায় আরও ৫০%। মোট কথা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সকল দাবী পূরণ করার জন্য গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল অতিশীঘ্রই বাড়াতে হবে প্রায় ২০% + ৫০% = ৭০%। পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহকরাই এখন বিচার করবে বিদ্যুৎ বিল আরও ৭০% বেশি দিবে নাকি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অযৌক্তিক দাবীকে প্রত্যাখ্যান করে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।
বর্তমানে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড’সহ সরকারি কোন কর্মকর্তা /কর্মচারী অবসরে গেলে তার মোট প্রাপ্য অংশের ৯০% এর অর্ধেক বা, ৪৫% টাকা পেয়ে থাকে। অবশিষ্ট অংশ সরকার রেখে দেয়। অথচ, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একজন কর্মচারী তার বেতনের পূর্ণ টাকা পেয়ে থাকে। যেখানে অধিকাংশ সমিতিই লসের মধ্যে আছে। বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড তথা বাংলাদেশ সরকারকে এ বিষয়ে শীঘ্রই ব্যবস্থা নিতে হবে। যাতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কোনো কর্মচারী অবসরের সময় সম্পূর্ন টাকা নিয়ে যেতে না পারে।