অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন - তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
@@চট্টলাএক্সপ্রেস-ত৫ররক্তারক্তি কারা ছড়াইছে সেটা নিয়েও তো একটু গবেষণা করবেন তাই না কোন ধর্মে যুদ্ধ হয় নাই সেটা কি বলতে পারবেন আপনি এমনকি যত ইতিহাস আছে রাজাদের বড় বড় সম্রাটদের যুদ্ধ হয় নাই কোথায় কেন শুধু চট্টলা এক্সপ্রেস এর বদনাম করছেন
@@naturebd6577 👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়। 🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 ❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা 🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴 ✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না। কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে। ব্যবহারে বংশের পরিচয় ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী। তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে। ❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা 👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়। 📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) ⚀ এইসব অপকর্মের কারণে - এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ “পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।” 📚(মনুসংহিতা ২:২১৫) সবাই না। কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর । ✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো ⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন - তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন - তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন - তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
মাসা আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ একদিন আমরা কেউ এই সুন্দর পৃথিবীতে থাকবো না কিন্তু আল্লাহর এই পবিত্র আল কোরআন থাকবে চিরকাল । এই কমেন্টটি ও স্মৃতি করে রাখলাম ।
👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়। 🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 ❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা 🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴 ✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না। কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে। ব্যবহারে বংশের পরিচয় ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী। তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে। ❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা 👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়। 📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) ⚀ এইসব অপকর্মের কারণে - এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ “পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।” 📚(মনুসংহিতা ২:২১৫) সবাই না। কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর । ✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো ⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন - তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
সত্যিই যদি ওসমান (রা:) তায়ালা আনহুর এই আল-কোরআন হয়ে থাকে, তাহলে আমরা সত্যিই ভাগ্যবান , সকল প্রশংসা সেই মহান আল্লাহ তা'আলার যিনি আমাদেরকে এই কোরআন স্বচক্ষে দেখার তৌফিক দান করেছেন ( আলহামদুলিল্লাহ )
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন - তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
হযরত ওসমান একদিকে ছিলেন ইসলামের খলিফা। আর টিক অন্য দিকে তেমনি তিনি বিশ্ব নবীর জামাতা। সাংবাদিক ভাইকে অনেক আনেক ধন্যবাদ জানাই। এরকম একটি জিনিস উপস্থাপন করার জন্য জাযাকাল্লাহ খাইরান।
@@naturebd6577 👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়। 🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 ❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা 🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴 ✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না। কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে। ব্যবহারে বংশের পরিচয় ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী। তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে। ❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা 👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়। 📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) ⚀ এইসব অপকর্মের কারণে - এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ “পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।” 📚(মনুসংহিতা ২:২১৫) সবাই না। কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর । ✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো ⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন - তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴ 🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺 🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক। 🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান। বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা। 🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়। 🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚 🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉 🕉কার্তিকের বর্ণনা ✴✴✴✴✴✴ 📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট। কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট। কার্তিকের প্রতিমা 🎭🎭🎭🎭🎭🎭 📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে। 🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল। 🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা? 🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে । 📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা। রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়। 📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন। দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম। 📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের। 📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব। 🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি। 🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ। ☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢ 📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন। কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে। দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস! লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার। 📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন। 📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি। কার্তিক পুজোর উৎপত্তি: 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি। এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়। 🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত। 🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:- ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্। তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।। দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্। প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।। অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ, ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট। তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ। তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র। তিনি নানা অংলকারে ভূষিত। তিনি শত্রু হত্যাকারী। প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
@@ইমামবুখারী 👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়। 🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 ❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা 🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴 ✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না। কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে। ব্যবহারে বংশের পরিচয় ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী। তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে। ❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা 👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়। 📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) ⚀ এইসব অপকর্মের কারণে - এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ “পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।” 📚(মনুসংহিতা ২:২১৫) সবাই না। কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর । ✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো ⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন কে আমার প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সা) চতুর্থ খলিফা হজরত উসমান( রা) বিশ্বস্ত ঘটনা উপস্থাপন করার জন্যে অনেক ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন কে!!!
@@ইমামবুখারী ভাই কাকে কি বুঝাইতে আসছেন,,,আপনার কি মনে হয় আমরা বেকুব ইসলামের জ্ঞান সম্পর্কে আমাদের ধারনা নাই,,,তোমাদের মতো বিধর্মী কাফেরা চিরকালেই ইসলামের শত্রুতা করে আসছো কিন্তু ইসলামের কিছুই করতে পারো নাই পারবেও না,,,,মনগড়া আন্দাজী কথা বলে নিজেকে কুত্তা পরিচয় দিবেন না,,,,আগে যেনে নিয়েন উসমান কে ছিলো আর কেনইবা এ হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছিলো,,,,প্রকৃত মুসলিমদের ইমান অনেক শক্ত
প্রজাপতি রায় অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳ 📚কোরআন শরীফে বলেন: বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১] "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ। সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮ বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
@প্রজাপতি রায় নিজের ধর্মের কোনো আগা মাথা নাই,,অন্য ধর্ম নিয়ে টানাটানি,,,,,নিজের হাতে গড়া পিতুলকে পূজা করিস আর ইসলাম ও নবীকে নিয়ে মশকরা করিস,,,,তোরাই সেই জাহান্নামি যারা চিরকালই ইসলামের সমালোচনা করে এসেছিস,,,,,তাইতো ১৪০০ বছর পরে গুটিকয়েক মুসলিম থেকে আজ ২০০ কোটির ও বেশি মুসলিম,,,আগামি ১০০ বছরেরর ভিতরে মুসলিমের সংখ্যা ৪০০ কোটি ছড়াবে,,,আর তোরা এখনো সেই সত্যকে দেখিস না,,,,তোরা দেখবিও না কারন তোরা হতভাগা জাহান্নামী
@@ndbelalhossain1285 সকালে ফজরের নামাজের পরে ইয়াসিন সূরা, এশার পরে সূরা আলিফ লাম মীম সিজদা, সুরা মুলক নিয়মিত পড়া হয় । এছাড়াও অনিয়মিত অন্যান্য সূরা পড়া হয় যেমন জুমার দিন সুরা কাহাফ। জাযাকাল্লাহ খায়ের আপনাকে ধন্যবাদ।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন - তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন - তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু এই প্রথম কোনো যমুনা টেলিভিশনের প্রতি আমার শ্রদ্ধা বেড়ে গেল আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম একটা সুন্দর ভিডিও আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য সুন্দর দৃশ্য দেখার জন্য উপভোগ করার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করি আপনারা ভবিষ্যতে আরো ভালো ভালো কাজ করেন আমিন
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦 আল্লাহপাক বলেন- "এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য" (সুরা বাকারা - ২:২) "বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। (সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮) বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি - ⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” । ⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই । ⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” । পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়। ⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে। ⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় । ⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে । ⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে । ⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে । ⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন । ⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ । ⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন - তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা-১৮
এই রকম নিউজের পাশাপাশি ইসলামের ইতিহাস শুনতে চাই। আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ 💞
Subhan Allah
"মোহাম্মদ ইবনে ইব্রাহিম" লেখে সার্চ দেন। ইসলামের প্রকৃত ইতিহাস পাইবেন।
আমার চ্যানেলে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত শোনার আমন্ত্রণ রইলো।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
আমার জীবনের একটাই ইচ্ছা আমি বড়লোক ছেলেকে বিয়ে করতে চাই। আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ তায়ালা যেন আমাকে হযরত উসমান রাঃ মতো ধনী স্বামী দান করুক আমীন।
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ এত সুন্দর একটি ভিডিও করার জন্য
ua-cam.com/video/W9TcwTU32vw/v-deo.html
Suban alla
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
Allah Rohim Rohoman rokha koro Amin Masha Allah Allah Allah
আমার জীবনের একটাই ইচ্ছা আমি বড়লোক ছেলেকে বিয়ে করতে চাই। আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ তায়ালা যেন আমাকে হযরত উসমান রাঃ মতো ধনী স্বামী দান করুক আমীন।
চোখে পানি ধরে রাখতে পারলাম না,আল্লাহ আপনি আমাদের কে হেফাজত করুন
Ameen
Allahu akbar . Islam zindabad
Amin
দেখে ফেলুন হুজুরের ম্যাজিক। একসাথে ১০০ জনকে মুসলিম বানালো 👉👉ua-cam.com/video/zMuJjEDpYeg/v-deo.html
Amin
হযরত ওসমান (রাঃ) ব্যবহিত কুরআন যার বয়স ১৪০০ বছর
এটিই পৃথিবীর সর্ব প্রথম কুরআন
[আলহামদুলিল্লাহ ]🌺
Alhamdulillah
সুবহানাল্লাহ
ইসলাম যে রক্তারক্তির ধর্ম এসবই তার প্রমান
কোরান আসমানি নয়, উসমানি কিতাব
@@চট্টলাএক্সপ্রেস-ত৫ররক্তারক্তি কারা ছড়াইছে সেটা নিয়েও তো একটু গবেষণা করবেন তাই না কোন ধর্মে যুদ্ধ হয় নাই সেটা কি বলতে পারবেন আপনি এমনকি যত ইতিহাস আছে রাজাদের বড় বড় সম্রাটদের যুদ্ধ হয় নাই কোথায় কেন শুধু চট্টলা এক্সপ্রেস এর বদনাম করছেন
২ বার দেখলাম নিউজটি হৃদয় টা জুরিয়ে গেল ❤❤❤❤ কুরআন নাযিলের শুরুতেই এই কুরআন। আলহামদুলিল্লাহ, কেয়ামত পর্যন্ত রয়ে যাবে❤
দেখে ফেলুন হুজুরের ম্যাজিক। একসাথে ১০০ জনকে মুসলিম বানালো 👉👉ua-cam.com/video/zMuJjEDpYeg/v-deo.html
@@naturebd6577
👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়।
🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴
✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না।
কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে।
ব্যবহারে বংশের পরিচয়
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী।
তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে।
❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা
👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে।
ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির।
গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে।
তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল।
তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়।
📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
⚀ এইসব অপকর্মের কারণে -
এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ
“পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।”
📚(মনুসংহিতা ২:২১৫)
সবাই না।
কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর ।
✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো
⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
পৃথিবীতে সব চে সুন্দর হলো আর কোরআন
Ami o....
আলহামদুলিল্লাহ নি: সন্দেহে কোরআন পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ কিতাব 🤔🤔💕💕
Amin
AlhamdulillAh.
আমার চ্যানেলে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত শোনার আমন্ত্রণ রইলো।
@@ইমামবুখারী চটি তেলাওয়াত মানে?
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
মাশাআল্লাহ!! ইসলামের ইতিহাস ঐতিহ্য সম্বলিত নিউজ পরিবেশনের জন্য ধন্যবাদ।
ua-cam.com/video/W9TcwTU32vw/v-deo.html
আমিন
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
আমার জীবনের একটাই ইচ্ছা আমি বড়লোক ছেলেকে বিয়ে করতে চাই। আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ তায়ালা যেন আমাকে হযরত উসমান রাঃ মতো ধনী স্বামী দান করুক আমীন।
আহ্ কি শান্তি । শান্তির মহা বানি যিনি পাট করছেন তাঁর উপর শান্তি বর্ষিত হোক ।
Allahumma Amin
@@ইমামবুখারী apni ki Christian naki Nastik... Apni answar then then ame apnar ai video ar reply dibo...
পাঠ
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
SubhanAllah, Alhamdulillah 😍😍😍
যমুনা টিভির এই উপস্থাপককে আল্লাহ ইসলামের জন্য কবুল করুক. ( আমিন). 💚
Amin
ameen
আমিন
মাসা আল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
একদিন আমরা কেউ এই সুন্দর পৃথিবীতে থাকবো না
কিন্তু আল্লাহর এই পবিত্র আল কোরআন থাকবে চিরকাল ।
এই কমেন্টটি ও স্মৃতি করে রাখলাম ।
আল্লাহু-আকবার কাবীরা,,, হযরত ওসমান জিন-নুরাইন রাঃ এর স্মৃতি আজো আছে দুনিয়া জুড়ে,,, ইনশাআল্লাহ রোজ কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে,,,
আমার চ্যানেলে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত শোনার আমন্ত্রণ রইলো।
👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়।
🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴
✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না।
কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে।
ব্যবহারে বংশের পরিচয়
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী।
তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে।
❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা
👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে।
ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির।
গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে।
তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল।
তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়।
📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
⚀ এইসব অপকর্মের কারণে -
এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ
“পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।”
📚(মনুসংহিতা ২:২১৫)
সবাই না।
কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর ।
✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো
⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
এই কোরআন দেখে আমি অভিভূত।যাদের উছিলায় এটি দেখতে পেয়েছি তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
আমার জীবনের একটাই ইচ্ছা আমি বড়লোক ছেলেকে বিয়ে করতে চাই। আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ তায়ালা যেন আমাকে হযরত উসমান রাঃ মতো ধনী স্বামী দান করুক আমীন
@@HashekiHurremSultan আরে শুধু ধনী স্বামী হলেই চলবেনা😂
ইসলামিক মাইন্ডেড হওয়াটা বেশি জরুরী
সুবাহান আল্লাহ,,,, আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ ইসলামের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য ❤️❤️❤️
আলহামদুলিল্লাহ 🩸🩸🩸🩸
নিঃসন্দেহে এটা ইসলামের ইতিহাসের একটি গর্বের বিষয়।। আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক বুঝ দান করুন
আমিন ❤️❤️❤️❤️
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
সত্যিই যদি ওসমান (রা:) তায়ালা আনহুর এই আল-কোরআন হয়ে থাকে, তাহলে আমরা সত্যিই ভাগ্যবান , সকল প্রশংসা সেই মহান আল্লাহ তা'আলার যিনি আমাদেরকে এই কোরআন স্বচক্ষে দেখার তৌফিক দান করেছেন ( আলহামদুলিল্লাহ )
আমার জীবনের একটাই ইচ্ছা আমি বড়লোক ছেলেকে বিয়ে করতে চাই। আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ তায়ালা যেন আমাকে হযরত উসমান রাঃ মতো ধনী স্বামী দান করুক আমীন।
@@HashekiHurremSultanবস্তুবাদী ও ভোগবাদী জিনিসে আত্মার মুক্তি নেই।
হজর উসমান (রাঃ) কে অশেষ ধন্যবাদ উনার উছিলায় সহীহ কুরান পেলাম। আলহামদুলিল্লাহ।
জাযাকাল্লাহ খাইরান বলুন ধন্যবাদ নয়।🙂
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
আমার জীবনের একটাই ইচ্ছা আমি বড়লোক ছেলেকে বিয়ে করতে চাই। আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ তায়ালা যেন আমাকে হযরত উসমান রাঃ মতো ধনী স্বামী দান করুক আমীন।
হযরত ওসমান একদিকে ছিলেন ইসলামের খলিফা। আর টিক অন্য দিকে তেমনি তিনি বিশ্ব নবীর জামাতা। সাংবাদিক ভাইকে অনেক আনেক ধন্যবাদ জানাই। এরকম একটি জিনিস উপস্থাপন করার জন্য জাযাকাল্লাহ খাইরান।
মাশা আল্লাহ্ অনেক সুন্দর কোরআন শরীফ আর আপনাকে ধন্যবাদ প্রতিবেদনের জন্য
ইসলামের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য যমুনা টেলিভিশন কে ধন্যবাদ
সুবাহানআল্লাহ,,, কত সুন্দর হাতের লেখা,,,,মহান আল্লাহর পবিত্র কোরান আল্লাহর রহমতে এখনো কত সুন্দর💖💖💖💖💖💖💖💖🤝🤝🤝❤️❤️❤️🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩♥️
সত্যি আমি খুবই আনন্দিত
হযরত ওসমান (রাঃ)এর কুরআন সংকলন দেখতে পেয়ে
আমার চ্যানেলে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত শোনার আমন্ত্রণ রইলো।
সত্যিই আমি খুবই আনন্দিত হযরত উসমানকে আন্দোলনের কুরআন সংকলন দেখতে পেয়ে
দেখে ফেলুন হুজুরের ম্যাজিক। একসাথে ১০০ জনকে মুসলিম বানালো 👉👉ua-cam.com/video/zMuJjEDpYeg/v-deo.html
@@naturebd6577
👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়।
🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴
✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না।
কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে।
ব্যবহারে বংশের পরিচয়
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী।
তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে।
❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা
👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে।
ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির।
গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে।
তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল।
তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়।
📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
⚀ এইসব অপকর্মের কারণে -
এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ
“পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।”
📚(মনুসংহিতা ২:২১৫)
সবাই না।
কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর ।
✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো
⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
@@ndbelalhossain1285 muslim holei ki tor moto ছাগলের বাচ্ছা হবে সবাই??? বলদ
এ ধরনের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য অনেক বেশি ধন্যবাদ।
Right ✅
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
এতদিনে একটা ভালো খবর দেখলাম সাংবাদিক ভাইকে অনেক ধন্যবাদ।
মাশাআল্লাহ! ধন্যবাদ আপনাদের এতো সুন্দর এই মহান বিষয়টা তুলে ধরার জন্য !
হে আল্লাহ্, আমি অধমকে তোমার এই মহা পবিত্র গ্রন্থ কোরআন শরীফ এক নজর দেখার তৌফিক দান কর, আমিন।
ua-cam.com/video/W9TcwTU32vw/v-deo.html
Allahumma Amin
Amin
জমুনা টিভিকে অনেক ধনবাদ
মাসা আল্লাহ অনেক ভালো লাগছে এই সংবাদ দেখে আরু আশা বাদী এই ভালো ভালো সংবাদ দেকানোর জন্য
আলহামদুলিল্লাহ, সত্যি হৃদয়ের গভীরে স্থান থেকে একটু শান্তি পেয়েছে ।যে সাংবাদিক কষ্ট করে এই কাজটি করেছেন ।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ua-cam.com/video/W9TcwTU32vw/v-deo.html
এইটাই ইসলাম ❤️
ইসলাম সুন্দর ❤️❤️
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন কে ইসলামের ৩য় খলিফা উসমান রাঃ এর একটি সুন্দর ঘটনা প্রচারের জন্য ❤️❤️❤️
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
জঙ্গি ভগবান কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉✴✴✴✴✴✴
🕉 কার্তিক হিন্দুদের যুদ্ধদেবতা🤺
🕉👉কার্তিক হাতে থাকা অস্ত্র বর্শা-তীর-ধনুক।
🕉 শিব ও দুর্গার কনিষ্ঠ সন্তান।
বৈদিক দেবতা তিনি নন, তিনি পৌরাণিক দেবতা।
🕉 বাংলায় কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়।
🕉 কার্তিকের বাহন ময়ূর🦚
🕉 ময়ূরের পায়ে জড়ানো থাকে সাপ🐉
🕉কার্তিকের বর্ণনা
✴✴✴✴✴✴
📚মৎস্য পুরাণে কার্তিক কখনও ২ হাত যুক্ত কখনও ৬ হাত ও ১২ হাত বিশিষ্ট।
কোথাও এক মুখ ও ছয় মুখ বিশিষ্ট।
কার্তিকের প্রতিমা
🎭🎭🎭🎭🎭🎭
📚মৎস্য পুরাণে স্পষ্ট উল্লেখ আছে - গ্রামে পূজো করতে হলে কার্তিক দুই হাত বিশিষ্ট প্রতিম, শহরে চার হাত বিশিষ্ট আর মহানগরে বারো হাত বিশিষ্ট হতে হবে।
🕉👉 কার্তিকের জন্ম বৃত্তান্ত বেশ জটিল।
🕉👉 তাঁকে কেন প্রণাম করতে গিয়ে হোঁচট খান ভক্তরা?
🕉👉তাঁর পিতা কে, এ নিয়ে বহু ধন্দ আছে ।
📚✍কালিকাপুরাণে আছে, কার্তিকের জন্ম দেওয়ার জন্য বত্রিশ বছর ধরে রতিসংগম করেছিলেন শিব-দুর্গা।
রামায়ণ আবার এককাঠি বাড়া। সেখানে লেখা আছে, একশো বছর। এদিকে তাতে দেবতাদের সংসার টলে উঠল। ইন্দ্র দেখলেন, তাঁর ইন্দ্রত্ব যায় যায়। অগত্যা ব্রহ্মাকে দিয়ে শিবকে অনুরোধ করালেন সেই মহাসুরত প্রত্যাহারের জন্য। শিব রাজি হলেন। তাঁর নির্দেশ মতো, অগ্নি সেই বীর্য নিয়ে ফেললেন গঙ্গায়। দূর্গা বদলে গর্ভাধান হল গঙ্গার। অতৃপ্তা দূর্গা দেবতাদের অভিশাপ দিলেন, তোরা আঁটকুড়ে হয়ে থাকবি! এদিকে গঙ্গার গর্ভে জন্ম হল স্কন্দ ও বিশাখ নামে দুই ছেলের। পরে দুই শিশু এক হয়ে একটি শিশুতে পরিণত হল। কৃত্তিকা নামে এক নারীর হাতে লালিত পালিত হয়ে তার নাম হল কার্তিকেয়।
📖✍- ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ বলে, কার্তিক মহাদেবের তেজে গ্রহণ করেন।
দূর্গার সঙ্গে বিহারকালে মহাদেবের বীর্য পৃথিবীতে পতিত হয়। তিনি সেই তেজ ধারণ করতে না পেরে অগ্নিতে নিক্ষেপ করেন। অগ্নিও তা সহ্য করতে না পেরে তা গঙ্গায় ফেলে দেন। তার পর ভাসতে ভাসতে শরবনে কার্তিকের জন্ম।
📚 মৎস্য পুরাণে বলা হয়েছে, কার্তিক অগ্নির পুত্র। মহাভারতের বনপর্বে আছে, কয়েকজন ঋষিপত্নীকে দেখে অগ্নি মদনবাণে বিদ্ধ হন। সেই সুযোগে দক্ষকন্যা স্বাহা ঋষিপত্নীদের বেশ ধরে অগ্নির সঙ্গে একাধিকবার রতিসংগম করেন। কিন্তু প্রতিবারই অগ্নির বীর্য হাতে নিয়ে তিনি শ্বেতপর্বতে স্বর্ণকুণ্ডে নিক্ষেপ করেন। এরই ফলে জন্ম হয় কার্তিকের।
📖✍ আবার আর একটি আখ্যান থেকে জানা যায়, কার্তিকের জন্ম তারকাসুরকে বধ করার নিমিত্ত। দেবতারা তারকাসুররের দাপটে ভয়ে কুঁকড়ে থাকতেন। তাই কার্তিকের আবির্ভাব।
🕉 কার্তিক দুই অর্থে দেবসেনাপতি। তিনি
দেবতাদের সেনাপতি আবার প্রজাপতির কন্যা দেবসেনার পতি।
🕉 কার্তিকের চিরকুমারত্বের কারণ।
☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢☢
📕 ব্রহ্মপুরাণে আছে তারকাসুরকে বধ করার পর দূর্গা কার্তিককে বসুন্ধরা ভোগ করার আশীর্বাদ দেন।
কার্তিক তখন দেবতাদের পত্নীদের সঙ্গে সঙ্গম করতে শুরু করেন। এতে করে দেবতারা ক্রুদ্ধ হয়ে দুর্গাকে নালিশ জানালে।
দূর্গা তখন মায়াজাল বিস্তার করলেন। নিজেকে ছড়িয়ে দিলেন সকল রমণীতে। কার্তিক যার কাছেই গেল, তারই মধ্যে দেখতে পেল নিজের মা দূর্গাকে। ব্যস!
লজ্জায় আর এবং অজাচারের ভয়ে পালিয়ে আসেন। আর মায়ের জন্যই কার্তিক চিরকুমার।
📚শিবপুরাণে আছে, শিবের ঔরসে উমার গর্ভে কার্তিকের জন্ম, যেখান থেকে কালিদাস কুমারসম্ভব মহাকাব্য রচনা করেছিলেন।
📚মহাভারত’ অনুসারে কার্তিক কিন্তু চিরকুমার নন। জন্মের পাঁচদিনের মাথায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন পূর্ণ যুবক এবং ছ’দিনের দিন বিয়ে করেছিলেন দক্ষের এক কন্যা দেবসেনাকে। সেটা ছিল ষষ্ঠী তিথি।
কার্তিক পুজোর উৎপত্তি:
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
এক সময়ে ভাগীরথীর তীরে চুনারিপাড়ায় বারাঙ্গনাদের আস্তানা ছিল। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য কাটোয়ায় আসতেন বিভিন্ন এলাকার বাবু সম্প্রদায়ের মানুষ। ওই চুনারিপাড়ায় ঠাঁই নিতেন তাঁরা। সেখান থেকেই কার্তিকপুজোর উৎপত্তি।
এছাড়া বাংলার বেশ্যাপল্লিতে কার্তিক পূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
🔴 কার্তিক প্রজননেরও দেবতা, প্রাচীনকালে বেশ্যাপল্লিতে তাঁর পুজো হত।
🕉➖ কার্তিক পুজার মন্ত্র:-
ওঁ কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্।
তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্।।
দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্।
প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।।
অনুবাদ : কার্ত্তিকদেব মহাভাগ,
ময়ূরের উপর তিনি উপবিষ্ট।
তপ্ত স্বর্ণের মতো উজ্জ্বল তাঁর বর্ণ।
তাঁর দুটি হাতে শক্তি নামক অস্ত্র।
তিনি নানা অংলকারে ভূষিত।
তিনি শত্রু হত্যাকারী।
প্রসন্ন হাস্যোজ্জ্বল তাঁর মুখ।
@@ইমামবুখারী
তুমি গেউ গেউ করবে, তাতে কার কি?
@@ইমামবুখারী
👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়।
🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴
✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না।
কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে।
ব্যবহারে বংশের পরিচয়
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী।
তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে।
❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা
👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে।
ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির।
গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে।
তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল।
তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়।
📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
⚀ এইসব অপকর্মের কারণে -
এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ
“পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।”
📚(মনুসংহিতা ২:২১৫)
সবাই না।
কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর ।
✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো
⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
@@ইমামবুখারী
👉ব্যবহার বংশের পরিচয়।
তোমার মাতৃ ভাষাই প্রমাণ করে, তুমি কেমন মায়ের সন্তান‼️
সুতরাং অযতা গেউ গেউ করে নিজের পরিচয় জানিয়ে লাভ নাই।
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন কে আমার প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সা) চতুর্থ খলিফা হজরত উসমান( রা) বিশ্বস্ত ঘটনা উপস্থাপন করার জন্যে অনেক ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন কে!!!
হযরত ওসমান ৩য় না ৪র্থ খলিফা
@@ইমামবুখারী ভাই কাকে কি বুঝাইতে আসছেন,,,আপনার কি মনে হয় আমরা বেকুব ইসলামের জ্ঞান সম্পর্কে আমাদের ধারনা নাই,,,তোমাদের মতো বিধর্মী কাফেরা চিরকালেই ইসলামের শত্রুতা করে আসছো কিন্তু ইসলামের কিছুই করতে পারো নাই পারবেও না,,,,মনগড়া আন্দাজী কথা বলে নিজেকে কুত্তা পরিচয় দিবেন না,,,,আগে যেনে নিয়েন উসমান কে ছিলো আর কেনইবা এ হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছিলো,,,,প্রকৃত মুসলিমদের ইমান অনেক শক্ত
@@sazzadrasal8479 Troll kortese amader sathe. Oke block maren
প্রজাপতি রায়
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- কুরআন শরীফ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✳✳✳✳✳✳
📚কোরআন শরীফে বলেন:
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
[ সুরা বনী-ইসরাঈল ৮১]
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ।
সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ . অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ . মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০ . মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
@প্রজাপতি রায় নিজের ধর্মের কোনো আগা মাথা নাই,,অন্য ধর্ম নিয়ে টানাটানি,,,,,নিজের হাতে গড়া পিতুলকে পূজা করিস আর ইসলাম ও নবীকে নিয়ে মশকরা করিস,,,,তোরাই সেই জাহান্নামি যারা চিরকালই ইসলামের সমালোচনা করে এসেছিস,,,,,তাইতো ১৪০০ বছর পরে গুটিকয়েক মুসলিম থেকে আজ ২০০ কোটির ও বেশি মুসলিম,,,আগামি ১০০ বছরেরর ভিতরে মুসলিমের সংখ্যা ৪০০ কোটি ছড়াবে,,,আর তোরা এখনো সেই সত্যকে দেখিস না,,,,তোরা দেখবিও না কারন তোরা হতভাগা জাহান্নামী
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন
খন্দকার রুবাইয়াত এর কন্ঠে এবং background মিউজিকে অসাধারণ লাগছিল হারিয়ে গিয়েছিলাম ইসলামের ইতিহাসের জগতে
১-১২-২১
মাশাআল্লাহ অনেক ভালোলাগছে ভিডিও দেখে 😍🤗
ধন্যবাদ আপনাদের ইসলামের কথা গুলা তুলে ধরার জন্য 😍❤️❤️
আল্লাহ আকবার এত পুরাতন কোরান দেখলাম খুব ভালো লাগলো ♥️♥️♥️♥️♥️
আল্লাহ জীবনে একবার হলেও কোরআন শরীফ টা যন দেখতে পারি আমিন
নিজের বাসার পবিত্র কোরআন কয়বার পড়েন?
@@syedtanvir999
আপনি নিজে কয় বার পড়েন আগে সে হিসাব করেন।
তারপর অন্যের হিসাব করেন।
@@ndbelalhossain1285 সকালে ফজরের নামাজের পরে ইয়াসিন সূরা, এশার পরে সূরা আলিফ লাম মীম সিজদা, সুরা মুলক নিয়মিত পড়া হয় । এছাড়াও অনিয়মিত অন্যান্য সূরা পড়া হয় যেমন জুমার দিন সুরা কাহাফ। জাযাকাল্লাহ খায়ের আপনাকে ধন্যবাদ।
আরও বেশি বেশি এরকম ইসলামিক ভিডিও বানাবেনplz💝💝💝🇧🇩💝
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন কে
ভাল লাগলো প্রতিবেদনটি। ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ একখানা সংরক্ষিত আল-কোরআন তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। 🥰🥰
দেখে মনটা জুড়ে গেলে।হে আল্লাহ! একনজর এ কুরআন শরীফ দেখার তাওফিক দান করুন।
"মৃত্যু হয়" কথাটি না বলে "শাহাদাত বরণ করেন" বললে আরো সুন্দর হবে 🥰❤️
আমার চ্যানেলে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত শোনার আমন্ত্রণ রইলো।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
@M AK 😓😠😠😠😠
এই অশিক্ষিত সাংবাদিকরা আমার নবীজি কেও মৃত বলে তারা এত খারাপ সাংবাদিক এবং সাহাবীরা কখনো মৃত না
ধন্যবাদ যমুনা টিবিকে
৭১ টিবি ইসলামের ও আলেমদের বিপক্ষে নিউজ বানাতে এক নাম্বারে
ধন্যবাদ জানায় যমুনা কে। ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলো তুলে দরার জন্য
jamuna tv কে এত সুন্দর একটা নিউজ উপহার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকে আমার অন্তরের থেকে অসংখা অনেক ধন্যবাদ জীবন দীর্ঘ হুক।
যমুনা টেলিভিশন এর প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা ইসলামের এত সুন্দর একটি ইতিহাস তুলে ধরার জন্য।
কতইনা মহান আমাদের ধর্ম ইসলাম ও তার ইতিহাস।
Onek valo laglo dekha amin ❣️❣️❣️❣️❣️
Allah ho Akbar
Lailahaillahallah Alhamdulillah Subahan Allah
Lailahaillahallah
কোরআন হলো মানুষের জন্য বড় সম্পদ,যদি সে বুঝতে পারে।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
অসংখ্য ধন্যবাদ জমুনা টিভির সাংবাদিক ভাইকে
SubhanAllah. Arokom documentary beshi beshi dekhte chai.
আলহামদুলিল্লাহ।
যমুনা টেলিভিশন কে ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটা নিউজ করার জন্য।
ua-cam.com/video/W9TcwTU32vw/v-deo.html
শ্রেষ্ট নবী পেয়েছি,শ্রেষ্ট কিতাব পেয়েছি,
শ্রেষ্ঠ ধর্ম পেয়েছি, এবং শ্রেষ্ঠ মাজহাব পেয়েছি, তারপরেও কি একবার বলবো না আলহামদুলিল্লাহ...???
ধন্যবাদ সময় টেলিভিশনকে এতো সুন্দর ভিডিও দেওেয়ার জন্য
ua-cam.com/video/W9TcwTU32vw/v-deo.html
মাশা আল্লাহ।
অনেক ধন্যবাদ যমুনা টিভি।
মাশাআল্লাহ,যমুনা টিভি কে অনেক অনেক ধন্যবাদ 💝
লেখাগুলো কত সুন্দর এবং স্পষ্ট
আপনাকে আমার অন্তরের থেকে অসংখা অনেক ধন্যবাদ 🥀🥀❤️❤️❤️🥀🥀
রিপোর্টার দাদার উপস্থাপনা এক কথায় মন ছুঁয়ে যাবার মতো ,,
মন টা ভরে উঠেছে 💜
ধন্যবাদ
Alhamdulillah..allah chaile onek kisue hoy
অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা ভিডিও করার জন্য
এর মানে এখন উজবেকিস্তানে গেলে এই কুরআন দেখতে পাবো 🤔
ইনশাআল্লাহ যাবো একদিন ❤️❤️❤️❤️
যমুনা টেলিভিশনকে অসংখ্য ধন্যবাদ এইরকম অসাধারণ একটি ইসলামিক ইতিহাস সম্পর্কে সবাইকে জানানোর জন্য 🥰🥰❤️❤️
কোরআন সংরক্ষণ করার দায়িত্ব একমাত্র আল্লাহ নিয়েছেন
খুবই চমৎকার পোস্ট
ধন্যবাদ এমন নিউজ দেখানোর জন্যে।
ইনশাআল্লাহ্ আগামীতে এমন ভিডিওর আষায় থাকবো
আমার জীবনে দেখা সেরা ভিডিও .... এই ভাবে আমাদের মাঝে প্রতিবেদন বানিয়ে দেখার সুযোগ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ যমুনা টিভি কে।
আলহামদুলিল্লাহ খুব খুশির খবর
এই পবিত্র কোরআন দেখার জন্য
আল্লাহ আমাদেরকে আরো বেশি করে কুরআন শরীফ হাদীছ বুঝার তৌফিক দান করুন আমীন
ধন্যবাদ তাকেও জানাই যিনি কুরআন থেকে সংগ্রহ করে রেখেছে
সকলকে ধন্যবাদ
যমুনা টেলিভিশনেকে অনেক ধন্যবাদ 🥀
সুবহানাল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা গুলি বলেছেন আমাদের সাংবাদিক ভাই।
ধন্যবাদ যমুনা টিভি কে এত সুন্দর ভিডিও প্রচার করার জন্য
সাংবাদিক ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন তথ্যবহুল সংবাদ করার জন্য ✌✌
অনেক দিন পর অনেক ভাল একটা নিউজ দেখলাম।
আলহামদুলিল্লাহ্। জাজাকাল্লাহ খাইরান।
আমাদের কাছে এত সুন্দর একটা নিউজ পৌঁছে দেওয়ায় জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি যমুনা টেলিভিশনের সকল সদস্যকে।।।।।।
This is not Jamuna TV.
ধন্যবাদ জমুনা টিভি এতো সুন্দর তথ্য তুলে ধরার জন্য।
এমন সত্য তথ্য তুলে ধরার জন্য আহবান রইলো। এজন্য আল্লাহ তালা আপনাদের ব্যবসায় বরকত ময় করুন এই দোয়া করি
Jomuna tv ...somoy tv koi paicen
সময় টিভি না, যমুনা টিভি ।
ভালোবাসা রইলো যমুনা টিভির প্রতি🥰
দর্শক আরও আরও ইসলামের ইতিহাস আপনাদের কাছ থেকে জানতে চাই
আল্লাহ কাছে সবচেয়ে দামী ওই ব্যক্তি-
যে ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করল🤲✅
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু এই প্রথম কোনো যমুনা টেলিভিশনের প্রতি আমার শ্রদ্ধা বেড়ে গেল আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম একটা সুন্দর ভিডিও আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য সুন্দর দৃশ্য দেখার জন্য উপভোগ করার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করি আপনারা ভবিষ্যতে আরো ভালো ভালো কাজ করেন আমিন
মাশাআল্লাহ।প্রতিদিন যেন একটি করে কোরআন ও হাদিসের ভিডিও দেখতে পাই। আমিন🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🇧🇩🇧🇩🇧🇩❤️
আমার চ্যানেলে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত শোনার আমন্ত্রণ রইলো।
অমুসলিমদের দৃষ্টিতে:- পবিত্র কুরআন শরীফ
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥➡️🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦
আল্লাহপাক বলেন-
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য"
(সুরা বাকারা - ২:২)
"বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
(সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮)
বর্তমান অশান্ত বিশ্বের মানুষ গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভের পর পবিত্র কুরআনের মহান ও চিরন্তন সত্যের দিকে ক্রমশ আকষ্ট হয়ে উঠেছে । তাই পৃথিবীর বহু দেশের জ্ঞানী - গুণী মানুষ পবিত্র কুরআনের মহান শিক্ষা সম্পর্কে গবেষণা করেছেন। এখানে কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তির মতামত এখানে পেশ করছি -
⚅১ অধ্যাপক পামার তার বিখ্যাত ” Introduction to the Quran ” নামক গ্রন্থে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , ” That the best of the Arab writers has never succeeded in producing anything equal in merit to the Quran ” , অর্থাৎ , “ আজ পর্যন্ত আরবের কোন বিখ্যাত সাহিত্যিকও কুরআনের সমকক্ষ সৌন্দর্যময় কোন গ্রন্থ প্রণয়ন করতে সমর্থ হননি ” ।
⚅২ . কালাইন পবিত্র কুরআন সম্পর্কে বলেছেন , কুরআন শরীফে সাহিত্যের গুণ ছাড়া অন্য ধরনের গুণও আছে । কুরআনের ভাষা এবং বর্ণনাভঙ্গির কাছে সমস্ত শিল্পকলা এবং সাহিত্যের কলাকৌশল নিষ্প্রভ আজ পর্যন্ত দেড় হাজার বছর ধরে কেউ কুরআনের ভাষার মত আরবি ভাষা ব্যবহার করেছে , তার অন্য কোন দ্বিতীয় নজির নেই ।
⚅৩ . প্রখ্যাত খ্রিষ্টান ঐতিহাসিক গীবন তার ” Decline and fall of the Roman Empire ” নামক গ্রন্থে বলেন ” Quran is a glorious testmoney of the unity of God ” . অর্থাৎ , “ পবিত্র কুরআন আল্লাহ তা ‘ আলার অদ্বিতীয়তার এক উজ্জ্বল নিদর্শন ” ।
পবিত্র কুরআন এবং প্রিয়নবী হযরত রাসূলে কারীম সু - এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ এমন বহু অমুসলিম চিন্তাবিদ ও মনীষীদের নাম উল্লেখ করা যায় এবং তাদের উদ্ধৃতিও দেওয়া যায়।
⚅৪. স্যার উইলিয়াম মুইর বলেন , পবিত্র কুরআন স্বভাব , প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগতের দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ সত্তা হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং মানবজাতিকে আল্লাহর আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতার প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
⚅৫ .অধ্যাপক এডওয়ার্ড জিব্রউন বলেন , আমি যতই কুরআন সম্পর্কে গবেষণা করি , এর অন্তর্নিহিত ভাবধারা ও তাৎপর্য অনুধাবনের চেষ্টা করি , ততই আমার মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান বর্ধিত হয় ।
⚅৬ . মি . এমানুয়েল ডি এনশ বলেন , সমগ্র ইউরোপ যখন গভীর অন্ধকারে আচ্ছন্ন ছিল , তখন সেখানে কুরআনের আলোকরশ্মি প্রবেশ করে এবং তা গ্রীসের মৃত জ্ঞান ও বুদ্ধি সত্তাকে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে ।
⚅৭ . ড , জনসন বলেন , কুরআনের বক্তব্য এত সমইয়োপযোগী ও সহজযোগ্য যে , মানবজাতি তা সহজেই গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে , আমাদেরকে দেখে দেখে সারা দুনিয়া কুরআনকে উপেক্ষা করছে ।
⚅৮. অধ্যাপক আর এ দিনকলসন বলেন , কুরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সমগ্র মুসলিম জাহানের মহিমান্বিত ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কুরআনই কন্যাসন্তান জীবন্ত প্রোথিত করার ন্যায় জঘন্য রীতির চির অবসান ঘটিয়েছে ।
⚅৯ মি , এইচ , এস , লিভার , বলেন , পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকেই দর্শন ও বিজ্ঞান উৎসারিত হচ্ছে এবং এতে উন্নতির | এমন স্বর্ণযুগের সূচনা করেছে যে , সমসাময়িক ইউরােপের বড় বড় সাম্রাজ্যের জনবিজ্ঞানকেও ম্লান করে দিয়েছেন ।
⚅১০. মি . এ . ডি . মাবিল বলেন , ইসলামের শক্তি কুরআনেই নিহিত । কুরআন হচ্ছে আইনের উৎস এবং মানবাধিকারের শাশ্বত সনদ ।
⚄ এই সত্য জানার পরেও অনেকেই সত্য পথে আসবে না।
এদের সম্পর্কে কোরআন শরীফ বলেন -
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা-১৮
ইসলাম ছিলো আছে থাকবে
ইনশাআল্লাহ 🤲☝️
যমুনা কে ধন্যবাদ,, সত্যিকারে মুসলিম বিশ্বের কাছে জেন সত্যটা আরো পৌঁছাতে পারে।
যমুনা টিভি কে ধন্যবাদ
খন্দকার রুবাইয়াতের কণ্ঠে অসাধারণ ইসলামি সংস্কৃতির আলোচনা,,
মাশাল্লাহ মারহাবা,,
🥰😍
আল্লাহ এই কোরানটা সরাসরি দেখার সৌভাগ্য আমাদের করুণ। আমিন
আল্লাহ আপনি আমাদের সকলকে মাফ করে দিন আমিন
ua-cam.com/video/W9TcwTU32vw/v-deo.html
এমন সুন্দর একটা ভিডিও উপহার দেওয়া জন্য আপনাদের ধন্যবাদ 💚😊
In Shaa Allah ekdin jabo ❤️
আমি একমাত্র যমুনা টিভি আর সময় টিভি এই সাবস্ক্রাইব করে রেখেছি🌺❣️🌺
আর যমুনা টিভি কে আমার খুব ভালো লাগে🌺❣️🌺
Thanks (jajakallahu khairan) to the the journalist who made such amazing documentary with antique emblem of our beloved religion Islam...
আল্লাহ তোমার প্রিয় সাহাবির পবিত্র রক্তমাখা কেরআনটি একবারের জন্য হলেও স্পর্শ করার তৌফিক দাও...
কি সুন্দর হাতের লেখা কুরআন।
অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন
আলহামদুলিল্লাহ এই কোরানশরীফ দেখে যেন দুই নয়ন ধন্য হয়ে গেলো
আপনাদের আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ😍🥰💜🤘💪
মাশাল্লাহ, আলহামদুলিল্লা।
আলহামদুলিল্লাহ
ua-cam.com/video/W9TcwTU32vw/v-deo.html
আল্লাহ্ হুআকবার ভিডিওটা অনেক সুন্দর ছিলো
অসংখ্য ধন্যবাদ ইসলামের ইতিহাস গুলো সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য।