এবার বাংলাদেশেও পুনর্জন্মের ঘটনা ❗Reincarnation
Вставка
- Опубліковано 23 сер 2024
- এবার বাংলাদেশেও পুনর্জন্মের ঘটনা ❗Reincarnation
#reincarnation #পুনর্জন্ম
আমাদের ফেসবুক পেজ: / paratattva.c. .
WhatsApp +917384104165
প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে যুক্ত হোন আমাদের Telegramগ্রুপে: t.me/catuspathi
................................................................................................................................
Watch More Important Videos:
শ্রী জগন্নাথ দেবের লীলা কথামৃত Playlist:
• শ্রী জগন্নাথ দেবের লীলা কথামৃত
ভগবানের জিহ্বা কেন কেটে গিয়েছিল❓ :
• ভগবানের জিহ্বা কেন কেটে গিয়েছিল ❓ @P...
পুরীতে পান দোকানে রাতের বেলা ঘটলো অবাক কান্ড! :
• পুরীতে পান দোকানে রাতের বেলা ঘটলো অবা...
আপনিও বাঁচতে চাইলে মন দিয়ে শুনুন :
• যমরাজের হাত থেকে চড়াই পাখিকে বাঁচাতে ...
শ্রী জগন্নাথ এর মহাপ্রসাদের বিশেষ মহিমা :
• শ্রী জগন্নাথ এর মহাপ্রসাদের বিশেষ মহি...
................................................................................................................................
Mayapur Vlogs Video :
মায়াপুরে বিদেশীদের মার্কেট :
• মায়াপুরে বিদেশীদের মার্কেট
চৈতন্যদেবের শ্বশুরবাড়ি ! :
• চৈতন্যদেবের শ্বশুরবাড়ি!
গোপাল মন্দিরের ইতিকথা :
• গোপাল মন্দিরের ইতিকথা | Temple of Gopal
পৃথিবীর প্রথম হ্যান্ড স্যানিটাইজেশন এখানেই হয়েছিল ! :
• পৃথিবীর প্রথম হ্যান্ড স্যানিটাইজেশন এ...
................................................................................................................................
Daily Gitamrita Free Class
যুক্ত হোন আমাদের সাথে Telegramগ্রুপে : t.me/dailygita...
দৈনিকগীতামৃত- পর্ব১:
• দৈনিক গীতামৃত - পর্ব ১ | Daily Gitamr...
দৈনিকগীতামৃত- পর্ব২ :
• দৈনিক গীতামৃত - পর্ব ২ | Daily Gitamr...
দৈনিকগীতামৃত- পর্ব৩ :
• দৈনিক গীতামৃত - পর্ব ৩ | Daily Gitamr...
দৈনিক গীতামৃত - পর্ব ৪ :
• দৈনিক গীতামৃত - পর্ব ৪ | Daily Gitamr...
ইস্কন বিভিন্ন কোর্স করতে আগ্রহী ভক্তরা আমাদের ওয়েবসাইটে www.catuspathi.com এ গিয়ে বিস্তারিত তথ্য পড়ে ভর্তি ফর্ম পূরণ করতে পারেন । ফর্ম পূরণ করতে কোন সমস্যা হলে আমাদের অফিসের WhatsApp +917384104165 এ যোগাযোগ করতে পারেন।
................................................................................................................................
অনুগ্রহ করে অবদান রাখুন এবং পরবর্তী ভিডিও তৈরি করতে আমাদের উৎসাহিত করুন :
ভারতে : Gpay / Phone pay : +91 8670767555
PARESH ROY, ICICI Bank, Mayapur Bamanpukur Branch, Account No: 4024 01000 717, IFSC Code: ICIC0004024, Swift code: ICICINBBNRI
বাংলাদেশ : bKash (personal) : +8801312757792
................................................................................................................................
বিনয়াবনত,
পদ্মমুখ নিমাই দাস
পরতত্ত্ব চতুষ্পাঠী
শ্রীমায়াপুর ধাম
#paratattva #Padmamukhanimaidas #iskcon #krishna #yoga
প্রভু আপনার কথা সঠিক খুলানা সাতক্ষীরায় এমন ঘটনা হয়েছে।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং দারুন সত্যি কাহিনী আলোচনা করেছেন, মানুষের পূনর্জন্ম এটি অতি বাস্তব ঘটনা, এটা আমি বিশ্বাস করি।
হরে কৃষ্ণ ❤❤ ভাই শ্রী কৃষ্ণ এর কাছে আমার একটা জিনিস চাইবেন, পরের জন্মে যেনো একজন ভারতীয় সনাতনী হয়ে জন্মাতে পারি, একই সাথে আমার যেনো অনেক বড় একটি জমি থেকে যেখানে সবজি চাষ করে যেনো আশ্রম এ দান করে সেইখানেই যেনো ঈশ্বরের সেবা করতে পারি❤❤❤
আপনার এই ইচ্ছা ঈশ্বর পূরণ করুন।এই পার্থানা করি।
@@bishnupadabhowmik1879❤❤
তোমার আশা অবশ্যই পূর্ণ হবে
Hare Krishna
Brother you great. Remember god is one and we pray him/ her through different relegion.
জন্ম মৃত্যু জন্ম মৃত্যু জন্ম মৃত্যু জন্ম মৃত্যু জন্ম মৃত্যু,, এটাই যদি প্রকৃতির নিয়ম হয় তাহলে তো কারো মৃত্যুতে দুঃখ প্রকাশ করা উচিত না, কেননা সে আবার আসবে।
Ekdom thik,, kintu amra sobai jogmaya r maya te aboddho. Ei maya tyag kora boro kothin.
কমন চেন্স,,,
পুনর্জন্ম আকিদাপন্থীদের মতে ভাল কাজ করলে মৃত্যুর পর সে ভাল পরিবারে ভাল অবস্থায় জন্ম নিবে। আর খারাপ করলে পরজন্মে খারাপ প্রাণী হয়ে জন্ম নিবে। এভাবে চলতে থাকলে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। কারণ ইসলাম ধর্মের মতে পৃথিবী ধ্বংসই হবে পাপ পুণ্যের পুরস্কার ও শাস্তি প্রদানের জন্য। এই বয়ানের মধ্যে দিয়ে ইসলাম এককভাবে স্বতন্ত্র, মৌলিকত্ব বজায় রেখেছে। প্রথম উদ্ভাবিত আদিম মতবাদকে উপেক্ষা করে ইসলাম বলছে; মানুষের রূহ বেহেশতে ছিলো। শাস্তিস্বরূপ আমরা পৃথিবীতে অবস্থান করছি।
একজন ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করার পর সে প্রথমে কবরের জগতে থাকে, তারপর তাকে কবরের জগতেই আবার শাস্তির জন্য জীবিত করা হবে। হাশরের ময়দানে সে দেহসহ উঠবে। হিসাব নিকাশ হবে। তার আমল অনুযায়ী সে হয়তো জান্নাতে যাবে নতুবা জাহান্নামে যাবে। তাই পুনর্জন্মের আক্বিদা ইসলাম বিরোধী। মুসলিম ধর্মে বলা হয়েছে-মৃত্যুর পর আত্মা বেহেস্তে বা দোজখে যাবে। সুখ অথবা দুঃখ নির্ধারণ করবে আল্লার শেষ বিচারের দিন কেয়ামত পর্যন্ত। সহস্র বছর ধরে যত মানুষ মারা গেছে, সব ধর্মের সব মানুষের বিদেহী আত্মারই পুনরুত্থান হবে শেষ বিচারের দিনটিতে। কোয়ান্টাম ফিজিক্সের মতে আমাদের সচেতনতার বাইরেও দৃশ্যমান পৃথিবী গড়ে উঠতে পারে। আর এই ব্যাপারে পদার্থবিজ্ঞানীরাও একমত পোষণ করেন।
শরীর তিনিটি মাত্রা বা ডাইমেনশন অথবা তিনটি স্তরের রূপে থাকে। যেমন পার্থিব শরীর বা ফিজিক্যাল বডিকে বলা হয় অন্নময় কোষ। অন্নময় কোষ মানে খাদ্য। এইটা হলো খাদ্যজাত শরীর বা ফুড বডি। পরেরটাকে বলা হয় মনোময় কোষ, যার অর্থ হলো মানুষিক শরীর বা ম্যান্টল বডি। তৃতীয়টিকে বলা হয় প্রাণময় কোষ বা প্রানীক শরীর বা এনার্জি বডি। পার্থিব শরীর, মানুষিক শরীর ও প্রানীক শরীর এই তিনটি ডাইমেনশনই হলো ভৌত বা ফিজিক্যাল। জীবনের এই তিনটি ডাইমেনশনই কর্মের ছাপ বহন করে চলে। কার্মিক গঠন যদি ভেঙ্গে ফেলা যায় তখন আত্মা বলে কিছুই থাকেন না, প্রত্যেকটা জিনিস সবকিছুর মধ্যে বিলীন হয়ে যায়।
মহা-সমাধি বা মহানির্মান বলতে যা উল্লেখ্য করা হয় তা হলো মানুষ ধীরেধীরে বুঝেতে সক্ষম হয় যে মূল চাবিকাঠিটা কোথায়, এবং কার্মিক কাঠামোটা তারা এমন ভাবে ভেঙ্গে ফেলে যাতে সত্যি সত্যি অস্তিত্বহীন হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়াটি মোটেও সহজ নয়। একটা উদাহরণ দিয়ে বলছি- যখন কেউ মারা যায়, আমরা বলি সেই লোকটা আর নেই, এইটা সত্য নয়। সেই ব্যক্তিটা আজ আর সে রকমভাবে নেই যেরকমভাবে আমরা তাকে জানতাম। কিন্তু সে অবশ্যই আছে। এখন যদি কার্মিক কাঠামোটা একশভাগ বিনষ্ট করে সে মারা যায় তাহলেই তার অন্তিম প্রক্রিয়ার সমাপ্তি ঘটবে। এইটাকেই মুক্তি বা মহা-সমাধি বলা হয়েছে। জীবন ও জন্ম মৃত্যুর প্রক্রিয়া থেকে মুক্ত হয়ে যাওয়া। মুক্তি মানে হলো শরীর ও মনের কাঠামো থেকে মুক্তি হয়ে যাওয়া। এই শরীর তো মাটির তৈরি, পৃথিবীরই একটা অংশ যা আমরা ধার করেছি। অণু পরমাণু সহ অবশ্যই আমাদের সবকিছু সুদ করতে হবে। তাই একমাত্র কর্মের দ্বারা সময়ের সদ্ব্যবহারই আমাদের সকল মুক্তির পথ খুলে দিতে পারে।
হরে কৃষ্ণ প্রভু দণ্ডবৎ প্রণাম আপনার এই প্রতিবেদন আমি দেখছি খুব ভালো লেগেছে সনাতন ধর্ম চিরন্তর শাশ্বত ছিল আছে থাকবে এটাই সত্য হরে কৃষ্ণ
প্রভু নমস্কার
আমি খুলনা শহরে বসবাস করি।
এ ঘটনা সতিা ঘটনা। আমরা আত্মীয় স্বজনের মাধামে এ ঘটনা শুনতে পেরেছিলাম।
হরে কৃষ্ণ
হে মূর্খ মানব সে কেমনে তোমার প্রভু হয়,
সে তো রক্তে -মাংসে মানুষ,
সে কি তোমায় সৃষ্টি করেছে,
সে কি সৃষ্টি কর্তা,
সে তো নিজেই হরে কৃন্ষ বলে।
আর তাকে তো আপনারা পুড়িয়ে ফেলেন,তবে কিভাবে তার আবার জন্ম হলো।
আপনি দেখছি অলস,
একটু হেটেও খাবেন না,
একটু তদন্ত করে আপনার
ধর্মের বাস্তবটা সামনে আনুন।
পুনর্জন্ম এই যে ঘটনা ঘটে এগুলো সত্য এর মধ্যে কোন মিথ্যা কথা নেই।
naujubillahI min jalik.astagfirullah.
@@md.mizanurrahmanmizan4390খানকির পো
❤❤❤ গুরুদেব আমি আপনার ভিডিও নিয়মিত দেখি এবং লাইক করি। বেশ ভালো লাগে আপনি আস্তে-আস্তে এগিয়ে যান আমরা আপনার সাথে আছি। আমি আমার ধর্মকে বিশ্বাস করি এবং আমার ধর্মের দিক দিয়ে বলছি না নিজের ব্যক্তিগত দিক দিয়ে বলছি আমি পুনর্জন্মে বিশ্বাস করি। আর একটা কথা আমার নামও অর্পণ মন্ডল।😊
অর্পণ মন্ডলের ঘটনা সত্য এবং বাস্তব, আমার বাড়ি পাইকগাছা উপজেলা।
হরে কৃষ্ণ। এখনো কি আগের কথা বলতে পারে?
তুমি কি এখনো বেঁচে আছে?
এখন অর্পন কোথায় আছে বলতে পারেন? ও ওর পরিবার সহ আমাদের বাড়ী খুলনায় এসেছিল ছোট বেলায়,এসব কথা একদম সত্যি।
এই আধুনিক যুগে এসেও আমার মন পড়ে থাকে সেই আদিম যুগে, হঠাৎ কিছু বিষয় এমনভাবে মিলে যায় যেনো সেটা আগেও আমি অনুধাবন করেছি, যখন আশেপাশের সবাই বলে আমি খুব সেকেলে তখন মনে পড়ে যায় পুনর্জন্মের কথা কিন্তু জানিনা এটা সত্যি কিনা!
এটা কি বলে দ্যা ভু
দেজা ভ্যু
কমন চেন্স,,,
পুনর্জন্ম আকিদাপন্থীদের মতে ভাল কাজ করলে মৃত্যুর পর সে ভাল পরিবারে ভাল অবস্থায় জন্ম নিবে। আর খারাপ করলে পরজন্মে খারাপ প্রাণী হয়ে জন্ম নিবে। এভাবে চলতে থাকলে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। কারণ ইসলাম ধর্মের মতে পৃথিবী ধ্বংসই হবে পাপ পুণ্যের পুরস্কার ও শাস্তি প্রদানের জন্য। এই বয়ানের মধ্যে দিয়ে ইসলাম এককভাবে স্বতন্ত্র, মৌলিকত্ব বজায় রেখেছে। প্রথম উদ্ভাবিত আদিম মতবাদকে উপেক্ষা করে ইসলাম বলছে; মানুষের রূহ বেহেশতে ছিলো। শাস্তিস্বরূপ আমরা পৃথিবীতে অবস্থান করছি।
একজন ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করার পর সে প্রথমে কবরের জগতে থাকে, তারপর তাকে কবরের জগতেই আবার শাস্তির জন্য জীবিত করা হবে। হাশরের ময়দানে সে দেহসহ উঠবে। হিসাব নিকাশ হবে। তার আমল অনুযায়ী সে হয়তো জান্নাতে যাবে নতুবা জাহান্নামে যাবে। তাই পুনর্জন্মের আক্বিদা ইসলাম বিরোধী। মুসলিম ধর্মে বলা হয়েছে-মৃত্যুর পর আত্মা বেহেস্তে বা দোজখে যাবে। সুখ অথবা দুঃখ নির্ধারণ করবে আল্লার শেষ বিচারের দিন কেয়ামত পর্যন্ত। সহস্র বছর ধরে যত মানুষ মারা গেছে, সব ধর্মের সব মানুষের বিদেহী আত্মারই পুনরুত্থান হবে শেষ বিচারের দিনটিতে। কোয়ান্টাম ফিজিক্সের মতে আমাদের সচেতনতার বাইরেও দৃশ্যমান পৃথিবী গড়ে উঠতে পারে। আর এই ব্যাপারে পদার্থবিজ্ঞানীরাও একমত পোষণ করেন।
শরীর তিনিটি মাত্রা বা ডাইমেনশন অথবা তিনটি স্তরের রূপে থাকে। যেমন পার্থিব শরীর বা ফিজিক্যাল বডিকে বলা হয় অন্নময় কোষ। অন্নময় কোষ মানে খাদ্য। এইটা হলো খাদ্যজাত শরীর বা ফুড বডি। পরেরটাকে বলা হয় মনোময় কোষ, যার অর্থ হলো মানুষিক শরীর বা ম্যান্টল বডি। তৃতীয়টিকে বলা হয় প্রাণময় কোষ বা প্রানীক শরীর বা এনার্জি বডি। পার্থিব শরীর, মানুষিক শরীর ও প্রানীক শরীর এই তিনটি ডাইমেনশনই হলো ভৌত বা ফিজিক্যাল। জীবনের এই তিনটি ডাইমেনশনই কর্মের ছাপ বহন করে চলে। কার্মিক গঠন যদি ভেঙ্গে ফেলা যায় তখন আত্মা বলে কিছুই থাকেন না, প্রত্যেকটা জিনিস সবকিছুর মধ্যে বিলীন হয়ে যায়।
মহা-সমাধি বা মহানির্মান বলতে যা উল্লেখ্য করা হয় তা হলো মানুষ ধীরেধীরে বুঝেতে সক্ষম হয় যে মূল চাবিকাঠিটা কোথায়, এবং কার্মিক কাঠামোটা তারা এমন ভাবে ভেঙ্গে ফেলে যাতে সত্যি সত্যি অস্তিত্বহীন হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়াটি মোটেও সহজ নয়। একটা উদাহরণ দিয়ে বলছি- যখন কেউ মারা যায়, আমরা বলি সেই লোকটা আর নেই, এইটা সত্য নয়। সেই ব্যক্তিটা আজ আর সে রকমভাবে নেই যেরকমভাবে আমরা তাকে জানতাম। কিন্তু সে অবশ্যই আছে। এখন যদি কার্মিক কাঠামোটা একশভাগ বিনষ্ট করে সে মারা যায় তাহলেই তার অন্তিম প্রক্রিয়ার সমাপ্তি ঘটবে। এইটাকেই মুক্তি বা মহা-সমাধি বলা হয়েছে। জীবন ও জন্ম মৃত্যুর প্রক্রিয়া থেকে মুক্ত হয়ে যাওয়া। মুক্তি মানে হলো শরীর ও মনের কাঠামো থেকে মুক্তি হয়ে যাওয়া। এই শরীর তো মাটির তৈরি, পৃথিবীরই একটা অংশ যা আমরা ধার করেছি। অণু পরমাণু সহ অবশ্যই আমাদের সবকিছু সুদ করতে হবে। তাই একমাত্র কর্মের দ্বারা সময়ের সদ্ব্যবহারই আমাদের সকল মুক্তির পথ খুলে দিতে পারে।
Punarjonma jadi soty hoi tahole uponishad. Gita. Astabakra gita. Sob mitha hoe jabe.Iskoner bujte asubidha hoche je porojanma akti abastob.
আমি পুনর্জন্ম বিশ্বাস করি কারণ পৌরাণিক যুগের অনেক ধর্ম গ্রন্থে তার প্রমাণ আছে, আমি একজন হিন্দু আমি আমার সনাতন ধর্মের প্রতি অনুগত, মহারাজ প্রনাম নিবেন 🙏🙏🙏🇮🇳
পূণর্জন্ম হয়। পূর্বস্মৃতি ১২বছর পর্যন্ত মনে থাকে তারপর ভুলে যায়। না ভুললে মৃত্যু হয়ে যাবে অথবা পাগল হয়ে যাবে।
পৃব অস্তিত্ব ছাড়া কোনো কিছু সৃষ্টি হয় না। বাংলাদেশ থেকে। ধন্যবাদ।
দিদি বাংলাদেশের কোথা থেকে আপনি???
কমন চেন্স,,,
পুনর্জন্ম আকিদাপন্থীদের মতে ভাল কাজ করলে মৃত্যুর পর সে ভাল পরিবারে ভাল অবস্থায় জন্ম নিবে। আর খারাপ করলে পরজন্মে খারাপ প্রাণী হয়ে জন্ম নিবে। এভাবে চলতে থাকলে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। কারণ ইসলাম ধর্মের মতে পৃথিবী ধ্বংসই হবে পাপ পুণ্যের পুরস্কার ও শাস্তি প্রদানের জন্য। এই বয়ানের মধ্যে দিয়ে ইসলাম এককভাবে স্বতন্ত্র, মৌলিকত্ব বজায় রেখেছে। প্রথম উদ্ভাবিত আদিম মতবাদকে উপেক্ষা করে ইসলাম বলছে; মানুষের রূহ বেহেশতে ছিলো। শাস্তিস্বরূপ আমরা পৃথিবীতে অবস্থান করছি।
একজন ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করার পর সে প্রথমে কবরের জগতে থাকে, তারপর তাকে কবরের জগতেই আবার শাস্তির জন্য জীবিত করা হবে। হাশরের ময়দানে সে দেহসহ উঠবে। হিসাব নিকাশ হবে। তার আমল অনুযায়ী সে হয়তো জান্নাতে যাবে নতুবা জাহান্নামে যাবে। তাই পুনর্জন্মের আক্বিদা ইসলাম বিরোধী। মুসলিম ধর্মে বলা হয়েছে-মৃত্যুর পর আত্মা বেহেস্তে বা দোজখে যাবে। সুখ অথবা দুঃখ নির্ধারণ করবে আল্লার শেষ বিচারের দিন কেয়ামত পর্যন্ত। সহস্র বছর ধরে যত মানুষ মারা গেছে, সব ধর্মের সব মানুষের বিদেহী আত্মারই পুনরুত্থান হবে শেষ বিচারের দিনটিতে। কোয়ান্টাম ফিজিক্সের মতে আমাদের সচেতনতার বাইরেও দৃশ্যমান পৃথিবী গড়ে উঠতে পারে। আর এই ব্যাপারে পদার্থবিজ্ঞানীরাও একমত পোষণ করেন।
শরীর তিনিটি মাত্রা বা ডাইমেনশন অথবা তিনটি স্তরের রূপে থাকে। যেমন পার্থিব শরীর বা ফিজিক্যাল বডিকে বলা হয় অন্নময় কোষ। অন্নময় কোষ মানে খাদ্য। এইটা হলো খাদ্যজাত শরীর বা ফুড বডি। পরেরটাকে বলা হয় মনোময় কোষ, যার অর্থ হলো মানুষিক শরীর বা ম্যান্টল বডি। তৃতীয়টিকে বলা হয় প্রাণময় কোষ বা প্রানীক শরীর বা এনার্জি বডি। পার্থিব শরীর, মানুষিক শরীর ও প্রানীক শরীর এই তিনটি ডাইমেনশনই হলো ভৌত বা ফিজিক্যাল। জীবনের এই তিনটি ডাইমেনশনই কর্মের ছাপ বহন করে চলে। কার্মিক গঠন যদি ভেঙ্গে ফেলা যায় তখন আত্মা বলে কিছুই থাকেন না, প্রত্যেকটা জিনিস সবকিছুর মধ্যে বিলীন হয়ে যায়।
মহা-সমাধি বা মহানির্মান বলতে যা উল্লেখ্য করা হয় তা হলো মানুষ ধীরেধীরে বুঝেতে সক্ষম হয় যে মূল চাবিকাঠিটা কোথায়, এবং কার্মিক কাঠামোটা তারা এমন ভাবে ভেঙ্গে ফেলে যাতে সত্যি সত্যি অস্তিত্বহীন হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়াটি মোটেও সহজ নয়। একটা উদাহরণ দিয়ে বলছি- যখন কেউ মারা যায়, আমরা বলি সেই লোকটা আর নেই, এইটা সত্য নয়। সেই ব্যক্তিটা আজ আর সে রকমভাবে নেই যেরকমভাবে আমরা তাকে জানতাম। কিন্তু সে অবশ্যই আছে। এখন যদি কার্মিক কাঠামোটা একশভাগ বিনষ্ট করে সে মারা যায় তাহলেই তার অন্তিম প্রক্রিয়ার সমাপ্তি ঘটবে। এইটাকেই মুক্তি বা মহা-সমাধি বলা হয়েছে। জীবন ও জন্ম মৃত্যুর প্রক্রিয়া থেকে মুক্ত হয়ে যাওয়া। মুক্তি মানে হলো শরীর ও মনের কাঠামো থেকে মুক্তি হয়ে যাওয়া। এই শরীর তো মাটির তৈরি, পৃথিবীরই একটা অংশ যা আমরা ধার করেছি। অণু পরমাণু সহ অবশ্যই আমাদের সবকিছু সুদ করতে হবে। তাই একমাত্র কর্মের দ্বারা সময়ের সদ্ব্যবহারই আমাদের সকল মুক্তির পথ খুলে দিতে পারে।
মুসলিমদের সাথে তর্ক না করাই ভালো,, মুসলিমদের মধ্যে আর মানুষের মধ্যে আকাশ পাতাল ব্যবধান।
প্রকৃত মানুষ আদৌ কখনো হয় না মুসলমান।
মুসলমানেরা মানুষ হয় না।সত্যের এ বিধান।
ইননাদ দিনা ইনদানাললাহুল ইসলাম।
Naujubillah.
@@md.mizanurrahmanmizan4390
চুদাল্লাহ ।
@@md.mizanurrahmanmizan4390
পাজীর পা-চাটা চুদীর বাচ্চার নিকৃষ্ট ঘৃণ্য মানবতাহীন মিথ্যাশ্রয়ী জঘন্য ঘৃণ্য মতবাদ ইসলাম।
আমাদেরকে পুন:উত্থান করা হবে এতে কোন সন্দেহ নেই কিন্তু এই দুনিয়াতে হওয়ার কোন সুযোগ নেই। মৃত্যুর পরকালে আল্লাহ আমাদেরকে পুনউথান করবেন
পুর্নজনম বা পুর্নউত্থান একি অর্থ
প্রভু, অর্পন মণ্ডলের তো এখনো বেঁচে থাকার কথা। ইসকনের পক্ষ থেকে কৃপা করে তার একটা সাক্ষাতকারের ব্যবস্থা করতে পারলে ব্যাপার টা ভাল হতো।
এক মাত্র সনাত ন ই একটি ধর্ম
আর কোন ধর্ম হতে পারে না
এটিই আমার বিশ্বাস।
Tomar bishashe gorur mut!
আমি বেশ কিছু এমন ঘটনা শুনেছি এবং অবাক হয়ে যাচ্ছি। আসলে কিভাবে সম্ভব।আর আমিও খুলনা থেকে, এই ঘটনা সত্যিই
আমার নাম কৌশিক আলি খান আমি একজন মুসলিম ভারত থেকে আর এরকম আমাদের মালদা তে হয়েছে। সব সম্ভব ভাই শুধু আমরা আমাদের বুজতে পরি না❤❤
আমি খুলনা জেলার দাকোপ খানার চালনা বাজারে পড়াশোনা করেছি।এটা সত্য কথা আমার শোনা ওই এলাকার লোকজনের কাছে
শুনে বলতে নেই দেখতে হবে
tui allah ke dekhechis ,,,chobio dekhis ni ,,besi kotha @@EkbalIslam-bi5rn
এগুলো ঐ মূত মানুষের সাথের কারিন জিন ছেলেটির শরিরে ভর করছে❤❤
@@ahammodrahman3330ভাই আপনি এটা কোন দিন সত্য বলে মানবেন না। কারণ এবিষয়ে আপনার ধারণা নাই। থাকলেও আপনার ধর্মে জন্মান্তরবাদ বিশ্বাস করতে দেয় নাই। জিন ভুতে ধরা মানুষ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারে না। স্বাভাবিক মানুষের থেকে তাদের আচরণ থেকে আলাদা। অথচ উল্লেখিত মানুষরা আমাদের মতো স্বাভাবিক।
@@ahammodrahman3330 ওয়াজ না শুনে এগুলা শুনলে গুনা হবে ভাই।
মুসলমান ধর্মে পুনোজন্মের কথা বলা আছে তবে ইহা একেক জনে এক এক রকম ব্যাখ্যা দেয়।
যারা বুঝার চেষ্টা করে না তাদের বুঝানো যাবে না প্রভু।
৷৷৷ হরে কৃষ্ণ।।
আমার দিদির বাড়ি আশাশুনি থানা।আমার দিদির বাড়ি থেকে 2,3, টা গ্রাম পরে এ ঘটনা ঘটেছে। আমার দিদি আমাদের বাড়িতে এসে এ কথাটা বলছিলো। এটা সত্য ঘটনা।আমাদের থানা কালিগজ্ঞ।পাশাপাশি থানা সাতক্ষীরা জেলার।
আমার বাড়ি দাকোপ থানায়,কামারখোলা ইউনিয়ন, খুলনা।প্রভু আমি শুনেছি। প্রভু আমি খোঁজ নিয়ে বলবো।হরে কৃষ্ণ ❤❤❤
উনার একটা সাক্ষাতকারের ব্যবস্থা করূন দয়া করে। এবং উনার নিরাপত্তার জন্য উনার জন্য নিরাপদ দেশের ব্যবস্থা করা ও উচিত।
দাদা হরে কৃষ্ণ আসলে কি ? একটু খোঁজ নিয়ে জানাবেন।।
পুনর্জন্ম হয়। এটাই সত্য। শ্রী কৃষ্ণ মিথ্যা বলেন না। হরে কৃষ্ণ।
হরেকৃষ্ণ সুন্দর সুন্দর পুনর্জন্ম কাহিনীগুলি সত্যিই অনেক ভালো লাগছে ❤❤❤❤🙏🙏🙏🙏
পুনর্জন্ম সত্যি ঘটনায় এগুলো ওকে বিশ্বাস করুক আর না করুক আমরা হিন্দুরা ১০০% বিশ্বাস করি প্রভু
But bengal e onek librandu ache
আসলে পূনর্জম্ন অসম্ভব। মৃত্যুর সাথেই তার সবকিছুশেষ হয়ে যায় এরকম তত্ব কিন্তু সনাতনধর্মেও আছে।এ ঘটনার সাথে হয়ত অন্যকোন কারনে নিহীত আছে।নমস্কার।
Profound respect Probhu.🙏🏼🥀🙏🏼 I do belive in reincarnation. 🇧🇩🇧🇩🇧🇩
Mrittur koto din por punor jonmo hoy?
Doctrine of reincarnation is the absolute truith.❤❤❤
আত্মা হচ্ছে একটা energy । বিজ্ঞান বলছে energy cannot be created, nor can be destroyed! সে কারণে হিন্দু ধর্ম অনুসারে আত্মার সৃষ্টিও নেই , বিনাশ ও নেই ।
তাহলে 200 বছর আগে পৃথিবীতে যা পপুলেশন ছিল এখন বেড়ে গেছে কেন ? নিশ্চয়ই নতুন সৃষ্টি হয়েছে অথবা পোকামাকড় গরু ছাগল মুরগি কুকুর এসব মরে মানুষ হয়েছে l এ বিষয়ে একটা ভালো গল্প আছে বিখ্যাত লেখক এর l এনার্জি না ব্যানার্জি ?
Absolutely right
গিরগিটির বাচ্চা
Right...
কমন চেন্স,,,
পুনর্জন্ম আকিদাপন্থীদের মতে ভাল কাজ করলে মৃত্যুর পর সে ভাল পরিবারে ভাল অবস্থায় জন্ম নিবে। আর খারাপ করলে পরজন্মে খারাপ প্রাণী হয়ে জন্ম নিবে। এভাবে চলতে থাকলে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। কারণ ইসলাম ধর্মের মতে পৃথিবী ধ্বংসই হবে পাপ পুণ্যের পুরস্কার ও শাস্তি প্রদানের জন্য। এই বয়ানের মধ্যে দিয়ে ইসলাম এককভাবে স্বতন্ত্র, মৌলিকত্ব বজায় রেখেছে। প্রথম উদ্ভাবিত আদিম মতবাদকে উপেক্ষা করে ইসলাম বলছে; মানুষের রূহ বেহেশতে ছিলো। শাস্তিস্বরূপ আমরা পৃথিবীতে অবস্থান করছি।
একজন ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করার পর সে প্রথমে কবরের জগতে থাকে, তারপর তাকে কবরের জগতেই আবার শাস্তির জন্য জীবিত করা হবে। হাশরের ময়দানে সে দেহসহ উঠবে। হিসাব নিকাশ হবে। তার আমল অনুযায়ী সে হয়তো জান্নাতে যাবে নতুবা জাহান্নামে যাবে। তাই পুনর্জন্মের আক্বিদা ইসলাম বিরোধী। মুসলিম ধর্মে বলা হয়েছে-মৃত্যুর পর আত্মা বেহেস্তে বা দোজখে যাবে। সুখ অথবা দুঃখ নির্ধারণ করবে আল্লার শেষ বিচারের দিন কেয়ামত পর্যন্ত। সহস্র বছর ধরে যত মানুষ মারা গেছে, সব ধর্মের সব মানুষের বিদেহী আত্মারই পুনরুত্থান হবে শেষ বিচারের দিনটিতে। কোয়ান্টাম ফিজিক্সের মতে আমাদের সচেতনতার বাইরেও দৃশ্যমান পৃথিবী গড়ে উঠতে পারে। আর এই ব্যাপারে পদার্থবিজ্ঞানীরাও একমত পোষণ করেন।
শরীর তিনিটি মাত্রা বা ডাইমেনশন অথবা তিনটি স্তরের রূপে থাকে। যেমন পার্থিব শরীর বা ফিজিক্যাল বডিকে বলা হয় অন্নময় কোষ। অন্নময় কোষ মানে খাদ্য। এইটা হলো খাদ্যজাত শরীর বা ফুড বডি। পরেরটাকে বলা হয় মনোময় কোষ, যার অর্থ হলো মানুষিক শরীর বা ম্যান্টল বডি। তৃতীয়টিকে বলা হয় প্রাণময় কোষ বা প্রানীক শরীর বা এনার্জি বডি। পার্থিব শরীর, মানুষিক শরীর ও প্রানীক শরীর এই তিনটি ডাইমেনশনই হলো ভৌত বা ফিজিক্যাল। জীবনের এই তিনটি ডাইমেনশনই কর্মের ছাপ বহন করে চলে। কার্মিক গঠন যদি ভেঙ্গে ফেলা যায় তখন আত্মা বলে কিছুই থাকেন না, প্রত্যেকটা জিনিস সবকিছুর মধ্যে বিলীন হয়ে যায়।
মহা-সমাধি বা মহানির্মান বলতে যা উল্লেখ্য করা হয় তা হলো মানুষ ধীরেধীরে বুঝেতে সক্ষম হয় যে মূল চাবিকাঠিটা কোথায়, এবং কার্মিক কাঠামোটা তারা এমন ভাবে ভেঙ্গে ফেলে যাতে সত্যি সত্যি অস্তিত্বহীন হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়াটি মোটেও সহজ নয়। একটা উদাহরণ দিয়ে বলছি- যখন কেউ মারা যায়, আমরা বলি সেই লোকটা আর নেই, এইটা সত্য নয়। সেই ব্যক্তিটা আজ আর সে রকমভাবে নেই যেরকমভাবে আমরা তাকে জানতাম। কিন্তু সে অবশ্যই আছে। এখন যদি কার্মিক কাঠামোটা একশভাগ বিনষ্ট করে সে মারা যায় তাহলেই তার অন্তিম প্রক্রিয়ার সমাপ্তি ঘটবে। এইটাকেই মুক্তি বা মহা-সমাধি বলা হয়েছে। জীবন ও জন্ম মৃত্যুর প্রক্রিয়া থেকে মুক্ত হয়ে যাওয়া। মুক্তি মানে হলো শরীর ও মনের কাঠামো থেকে মুক্তি হয়ে যাওয়া। এই শরীর তো মাটির তৈরি, পৃথিবীরই একটা অংশ যা আমরা ধার করেছি। অণু পরমাণু সহ অবশ্যই আমাদের সবকিছু সুদ করতে হবে। তাই একমাত্র কর্মের দ্বারা সময়ের সদ্ব্যবহারই আমাদের সকল মুক্তির পথ খুলে দিতে পারে।
পরিশেষে বলা যায় যা ইচ্ছা তাই করেন কারন আবার তো জম্মাবেন,যদি এই বিশ্বাস করেন,ভাল খারাপ কাজ করলেই বা কি!!!নরখ আর বেহেশতের দরকার আছে বলে দেখছি না সুতারাং যুক্তিতে টিকছে না।
আমি খুব অল্প কিছু দিন ভগবান শিবের স্তব করে ছিলাম, এবং প্রভুর কাছে কিছু জানতে চেয়ে ছিলাম নিজের পুর্ব জন্মের বিষয়ে, আপনারা হয়তো বিশ্বাস করবেন না, প্রভু আমাকে শুধু একটি বিষয়ে নয়, বেশ কয়েকটি বিষয়ে আমায় জ্ঞাত করেছেন তবে তা জনসমক্ষে প্রকাশ করতে কঠোর ভাবে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন তাই জানানো সম্ভব হচ্ছে না। পরে আমার এই বিষয়ে মনে হয়েছে যে, যে বিষয়গুলো সাধনার দ্বারা জানা যায় তা অন্য পদ্ধতিতে জানার অধিকার কারও নেই! নমস্কার! জয় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ জয় ভগবান শিব 🙏🙏🙏রাধে রাধে ❤❤জয় মা দুর্গা❤❤দুর্গা দুর্গা 🙏🙏🙏❤
এ সত্য ঘটনা,এরূপ বহুদিন ঘটেছিল।খুলনায় এমন ঘটনার খবর চট্টগ্রামের সোনাতনবাণী হিন্দু পত্রিকায় প্রকাশিত। এ পত্রিকা আমার বাড়িতে আছে।
Pic
Amnar Bari kothai
Hare Krishna
Provhu asob speech dile obossoi reference diben. Daily Samakal er electronic sonskoron ache. Apni oi tar link dite parten. Ami Bangladesh theke bolchi. Amon kotha kothao pai nai.
Hare Krishna Radhe Radhe, it's absolutely 100 % correct !!
হ্যাঁ ঠিকই এমন অনেক পুর্ন জন্মের ঘটনা ঘটেছে তা সবগুলোই যে জনপ্রিয় বা জন প্রসিদ্ধ হবে এমন হয় না!
শাস্ত্রীয় কথা বাদ দিলাম বিজ্ঞান বলছে পৃথিবীর জীবন চক্র মান আবহ মান কাল থেকে চলে আসছে এবং থাকবে। কে কি বলছে তাতে কিছু যায় আসে না। প্রভু আপনাকে প্রনাম। হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ।
কমন চেন্স,,,
পুনর্জন্ম আকিদাপন্থীদের মতে ভাল কাজ করলে মৃত্যুর পর সে ভাল পরিবারে ভাল অবস্থায় জন্ম নিবে। আর খারাপ করলে পরজন্মে খারাপ প্রাণী হয়ে জন্ম নিবে। এভাবে চলতে থাকলে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। কারণ ইসলাম ধর্মের মতে পৃথিবী ধ্বংসই হবে পাপ পুণ্যের পুরস্কার ও শাস্তি প্রদানের জন্য। এই বয়ানের মধ্যে দিয়ে ইসলাম এককভাবে স্বতন্ত্র, মৌলিকত্ব বজায় রেখেছে। প্রথম উদ্ভাবিত আদিম মতবাদকে উপেক্ষা করে ইসলাম বলছে; মানুষের রূহ বেহেশতে ছিলো। শাস্তিস্বরূপ আমরা পৃথিবীতে অবস্থান করছি।
একজন ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করার পর সে প্রথমে কবরের জগতে থাকে, তারপর তাকে কবরের জগতেই আবার শাস্তির জন্য জীবিত করা হবে। হাশরের ময়দানে সে দেহসহ উঠবে। হিসাব নিকাশ হবে। তার আমল অনুযায়ী সে হয়তো জান্নাতে যাবে নতুবা জাহান্নামে যাবে। তাই পুনর্জন্মের আক্বিদা ইসলাম বিরোধী। মুসলিম ধর্মে বলা হয়েছে-মৃত্যুর পর আত্মা বেহেস্তে বা দোজখে যাবে। সুখ অথবা দুঃখ নির্ধারণ করবে আল্লার শেষ বিচারের দিন কেয়ামত পর্যন্ত। সহস্র বছর ধরে যত মানুষ মারা গেছে, সব ধর্মের সব মানুষের বিদেহী আত্মারই পুনরুত্থান হবে শেষ বিচারের দিনটিতে। কোয়ান্টাম ফিজিক্সের মতে আমাদের সচেতনতার বাইরেও দৃশ্যমান পৃথিবী গড়ে উঠতে পারে। আর এই ব্যাপারে পদার্থবিজ্ঞানীরাও একমত পোষণ করেন।
শরীর তিনিটি মাত্রা বা ডাইমেনশন অথবা তিনটি স্তরের রূপে থাকে। যেমন পার্থিব শরীর বা ফিজিক্যাল বডিকে বলা হয় অন্নময় কোষ। অন্নময় কোষ মানে খাদ্য। এইটা হলো খাদ্যজাত শরীর বা ফুড বডি। পরেরটাকে বলা হয় মনোময় কোষ, যার অর্থ হলো মানুষিক শরীর বা ম্যান্টল বডি। তৃতীয়টিকে বলা হয় প্রাণময় কোষ বা প্রানীক শরীর বা এনার্জি বডি। পার্থিব শরীর, মানুষিক শরীর ও প্রানীক শরীর এই তিনটি ডাইমেনশনই হলো ভৌত বা ফিজিক্যাল। জীবনের এই তিনটি ডাইমেনশনই কর্মের ছাপ বহন করে চলে। কার্মিক গঠন যদি ভেঙ্গে ফেলা যায় তখন আত্মা বলে কিছুই থাকেন না, প্রত্যেকটা জিনিস সবকিছুর মধ্যে বিলীন হয়ে যায়।
মহা-সমাধি বা মহানির্মান বলতে যা উল্লেখ্য করা হয় তা হলো মানুষ ধীরেধীরে বুঝেতে সক্ষম হয় যে মূল চাবিকাঠিটা কোথায়, এবং কার্মিক কাঠামোটা তারা এমন ভাবে ভেঙ্গে ফেলে যাতে সত্যি সত্যি অস্তিত্বহীন হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়াটি মোটেও সহজ নয়। একটা উদাহরণ দিয়ে বলছি- যখন কেউ মারা যায়, আমরা বলি সেই লোকটা আর নেই, এইটা সত্য নয়। সেই ব্যক্তিটা আজ আর সে রকমভাবে নেই যেরকমভাবে আমরা তাকে জানতাম। কিন্তু সে অবশ্যই আছে। এখন যদি কার্মিক কাঠামোটা একশভাগ বিনষ্ট করে সে মারা যায় তাহলেই তার অন্তিম প্রক্রিয়ার সমাপ্তি ঘটবে। এইটাকেই মুক্তি বা মহা-সমাধি বলা হয়েছে। জীবন ও জন্ম মৃত্যুর প্রক্রিয়া থেকে মুক্ত হয়ে যাওয়া। মুক্তি মানে হলো শরীর ও মনের কাঠামো থেকে মুক্তি হয়ে যাওয়া। এই শরীর তো মাটির তৈরি, পৃথিবীরই একটা অংশ যা আমরা ধার করেছি। অণু পরমাণু সহ অবশ্যই আমাদের সবকিছু সুদ করতে হবে। তাই একমাত্র কর্মের দ্বারা সময়ের সদ্ব্যবহারই আমাদের সকল মুক্তির পথ খুলে দিতে পারে।
This is nothing but extra sensitive power.
প্রভু কারো বিশ্বাস অবিশ্বাসে কিছু যায় আসে না। ওরা যেমন তেমনটিই বলবে আপনি ভিডিও বানাবেন কৃপা করে 🙏🙏 এতে আমরা অনেকটা জানতে পারব
কমন চেন্স,,,
পুনর্জন্ম আকিদাপন্থীদের মতে ভাল কাজ করলে মৃত্যুর পর সে ভাল পরিবারে ভাল অবস্থায় জন্ম নিবে। আর খারাপ করলে পরজন্মে খারাপ প্রাণী হয়ে জন্ম নিবে। এভাবে চলতে থাকলে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। কারণ ইসলাম ধর্মের মতে পৃথিবী ধ্বংসই হবে পাপ পুণ্যের পুরস্কার ও শাস্তি প্রদানের জন্য। এই বয়ানের মধ্যে দিয়ে ইসলাম এককভাবে স্বতন্ত্র, মৌলিকত্ব বজায় রেখেছে। প্রথম উদ্ভাবিত আদিম মতবাদকে উপেক্ষা করে ইসলাম বলছে; মানুষের রূহ বেহেশতে ছিলো। শাস্তিস্বরূপ আমরা পৃথিবীতে অবস্থান করছি।
একজন ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করার পর সে প্রথমে কবরের জগতে থাকে, তারপর তাকে কবরের জগতেই আবার শাস্তির জন্য জীবিত করা হবে। হাশরের ময়দানে সে দেহসহ উঠবে। হিসাব নিকাশ হবে। তার আমল অনুযায়ী সে হয়তো জান্নাতে যাবে নতুবা জাহান্নামে যাবে। তাই পুনর্জন্মের আক্বিদা ইসলাম বিরোধী। মুসলিম ধর্মে বলা হয়েছে-মৃত্যুর পর আত্মা বেহেস্তে বা দোজখে যাবে। সুখ অথবা দুঃখ নির্ধারণ করবে আল্লার শেষ বিচারের দিন কেয়ামত পর্যন্ত। সহস্র বছর ধরে যত মানুষ মারা গেছে, সব ধর্মের সব মানুষের বিদেহী আত্মারই পুনরুত্থান হবে শেষ বিচারের দিনটিতে। কোয়ান্টাম ফিজিক্সের মতে আমাদের সচেতনতার বাইরেও দৃশ্যমান পৃথিবী গড়ে উঠতে পারে। আর এই ব্যাপারে পদার্থবিজ্ঞানীরাও একমত পোষণ করেন।
শরীর তিনিটি মাত্রা বা ডাইমেনশন অথবা তিনটি স্তরের রূপে থাকে। যেমন পার্থিব শরীর বা ফিজিক্যাল বডিকে বলা হয় অন্নময় কোষ। অন্নময় কোষ মানে খাদ্য। এইটা হলো খাদ্যজাত শরীর বা ফুড বডি। পরেরটাকে বলা হয় মনোময় কোষ, যার অর্থ হলো মানুষিক শরীর বা ম্যান্টল বডি। তৃতীয়টিকে বলা হয় প্রাণময় কোষ বা প্রানীক শরীর বা এনার্জি বডি। পার্থিব শরীর, মানুষিক শরীর ও প্রানীক শরীর এই তিনটি ডাইমেনশনই হলো ভৌত বা ফিজিক্যাল। জীবনের এই তিনটি ডাইমেনশনই কর্মের ছাপ বহন করে চলে। কার্মিক গঠন যদি ভেঙ্গে ফেলা যায় তখন আত্মা বলে কিছুই থাকেন না, প্রত্যেকটা জিনিস সবকিছুর মধ্যে বিলীন হয়ে যায়।
মহা-সমাধি বা মহানির্মান বলতে যা উল্লেখ্য করা হয় তা হলো মানুষ ধীরেধীরে বুঝেতে সক্ষম হয় যে মূল চাবিকাঠিটা কোথায়, এবং কার্মিক কাঠামোটা তারা এমন ভাবে ভেঙ্গে ফেলে যাতে সত্যি সত্যি অস্তিত্বহীন হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়াটি মোটেও সহজ নয়। একটা উদাহরণ দিয়ে বলছি- যখন কেউ মারা যায়, আমরা বলি সেই লোকটা আর নেই, এইটা সত্য নয়। সেই ব্যক্তিটা আজ আর সে রকমভাবে নেই যেরকমভাবে আমরা তাকে জানতাম। কিন্তু সে অবশ্যই আছে। এখন যদি কার্মিক কাঠামোটা একশভাগ বিনষ্ট করে সে মারা যায় তাহলেই তার অন্তিম প্রক্রিয়ার সমাপ্তি ঘটবে। এইটাকেই মুক্তি বা মহা-সমাধি বলা হয়েছে। জীবন ও জন্ম মৃত্যুর প্রক্রিয়া থেকে মুক্ত হয়ে যাওয়া। মুক্তি মানে হলো শরীর ও মনের কাঠামো থেকে মুক্তি হয়ে যাওয়া। এই শরীর তো মাটির তৈরি, পৃথিবীরই একটা অংশ যা আমরা ধার করেছি। অণু পরমাণু সহ অবশ্যই আমাদের সবকিছু সুদ করতে হবে। তাই একমাত্র কর্মের দ্বারা সময়ের সদ্ব্যবহারই আমাদের সকল মুক্তির পথ খুলে দিতে পারে।
জয় শ্রী কৃষ্ণ রাধে রাধে ,প্রভু আপনি কথাবার্তা খুব ভালো লাগলো ,
কি আর বলবো আল্লাহ এমন ভাবে মানুষের বেরেন ওয়াস করছেন ভাই এটা হতে পারে আল্লাহ মানুষকে পরীক্ষা করতে ঘটনা গুলো ঘটিয়েছেন 😊
কমন চেন্স,,,
পুনর্জন্ম আকিদাপন্থীদের মতে ভাল কাজ করলে মৃত্যুর পর সে ভাল পরিবারে ভাল অবস্থায় জন্ম নিবে। আর খারাপ করলে পরজন্মে খারাপ প্রাণী হয়ে জন্ম নিবে। এভাবে চলতে থাকলে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। কারণ ইসলাম ধর্মের মতে পৃথিবী ধ্বংসই হবে পাপ পুণ্যের পুরস্কার ও শাস্তি প্রদানের জন্য। এই বয়ানের মধ্যে দিয়ে ইসলাম এককভাবে স্বতন্ত্র, মৌলিকত্ব বজায় রেখেছে। প্রথম উদ্ভাবিত আদিম মতবাদকে উপেক্ষা করে ইসলাম বলছে; মানুষের রূহ বেহেশতে ছিলো। শাস্তিস্বরূপ আমরা পৃথিবীতে অবস্থান করছি।
একজন ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করার পর সে প্রথমে কবরের জগতে থাকে, তারপর তাকে কবরের জগতেই আবার শাস্তির জন্য জীবিত করা হবে। হাশরের ময়দানে সে দেহসহ উঠবে। হিসাব নিকাশ হবে। তার আমল অনুযায়ী সে হয়তো জান্নাতে যাবে নতুবা জাহান্নামে যাবে। তাই পুনর্জন্মের আক্বিদা ইসলাম বিরোধী। মুসলিম ধর্মে বলা হয়েছে-মৃত্যুর পর আত্মা বেহেস্তে বা দোজখে যাবে। সুখ অথবা দুঃখ নির্ধারণ করবে আল্লার শেষ বিচারের দিন কেয়ামত পর্যন্ত। সহস্র বছর ধরে যত মানুষ মারা গেছে, সব ধর্মের সব মানুষের বিদেহী আত্মারই পুনরুত্থান হবে শেষ বিচারের দিনটিতে। কোয়ান্টাম ফিজিক্সের মতে আমাদের সচেতনতার বাইরেও দৃশ্যমান পৃথিবী গড়ে উঠতে পারে। আর এই ব্যাপারে পদার্থবিজ্ঞানীরাও একমত পোষণ করেন।
শরীর তিনিটি মাত্রা বা ডাইমেনশন অথবা তিনটি স্তরের রূপে থাকে। যেমন পার্থিব শরীর বা ফিজিক্যাল বডিকে বলা হয় অন্নময় কোষ। অন্নময় কোষ মানে খাদ্য। এইটা হলো খাদ্যজাত শরীর বা ফুড বডি। পরেরটাকে বলা হয় মনোময় কোষ, যার অর্থ হলো মানুষিক শরীর বা ম্যান্টল বডি। তৃতীয়টিকে বলা হয় প্রাণময় কোষ বা প্রানীক শরীর বা এনার্জি বডি। পার্থিব শরীর, মানুষিক শরীর ও প্রানীক শরীর এই তিনটি ডাইমেনশনই হলো ভৌত বা ফিজিক্যাল। জীবনের এই তিনটি ডাইমেনশনই কর্মের ছাপ বহন করে চলে। কার্মিক গঠন যদি ভেঙ্গে ফেলা যায় তখন আত্মা বলে কিছুই থাকেন না, প্রত্যেকটা জিনিস সবকিছুর মধ্যে বিলীন হয়ে যায়।
মহা-সমাধি বা মহানির্মান বলতে যা উল্লেখ্য করা হয় তা হলো মানুষ ধীরেধীরে বুঝেতে সক্ষম হয় যে মূল চাবিকাঠিটা কোথায়, এবং কার্মিক কাঠামোটা তারা এমন ভাবে ভেঙ্গে ফেলে যাতে সত্যি সত্যি অস্তিত্বহীন হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়াটি মোটেও সহজ নয়। একটা উদাহরণ দিয়ে বলছি- যখন কেউ মারা যায়, আমরা বলি সেই লোকটা আর নেই, এইটা সত্য নয়। সেই ব্যক্তিটা আজ আর সে রকমভাবে নেই যেরকমভাবে আমরা তাকে জানতাম। কিন্তু সে অবশ্যই আছে। এখন যদি কার্মিক কাঠামোটা একশভাগ বিনষ্ট করে সে মারা যায় তাহলেই তার অন্তিম প্রক্রিয়ার সমাপ্তি ঘটবে। এইটাকেই মুক্তি বা মহা-সমাধি বলা হয়েছে। জীবন ও জন্ম মৃত্যুর প্রক্রিয়া থেকে মুক্ত হয়ে যাওয়া। মুক্তি মানে হলো শরীর ও মনের কাঠামো থেকে মুক্তি হয়ে যাওয়া। এই শরীর তো মাটির তৈরি, পৃথিবীরই একটা অংশ যা আমরা ধার করেছি। অণু পরমাণু সহ অবশ্যই আমাদের সবকিছু সুদ করতে হবে। তাই একমাত্র কর্মের দ্বারা সময়ের সদ্ব্যবহারই আমাদের সকল মুক্তির পথ খুলে দিতে পারে।
পরিশেষে বলা যায় যা ইচ্ছা তাই করেন কারন আবার তো জম্মাবেন,যদি এই বিশ্বাস করেন,ভাল খারাপ কাজ করলেই বা কি!!!নরখ আর বেহেশতের দরকার আছে বলে দেখছি না সুতারাং যুক্তিতে টিকছে না।
EXCELLENT
প্রভু আমার সাথেও কিছু ঘটনা ঘটেছে। আমাকে আমার আগের জন্মের স্বামীর কথা স্বপ্নে কেউ বারবার বলে। আমার খুব কষ্ট হয় । কিন্ত আমি নিজে কিছু মনে করতে পারি না, আমাকে স্বপ্নে মনে করিয়ে দেওয়া হয় । আমি কি তাকে এই জন্মে পেতে পারি ? দয়া করে যদি বলেন। 🥺🙏
পুনর্জনম সত্য, কোরআনে ভিন্ন ভাবে আছে বিষয় টি,যা সাধারণ পড়ুয়া দের বোধগম্য নয়।আধ্যাতিক বিষয় গুলো কোরআনে ভিন্ন ভাবে উপস্থাপন করা আছে রুপক শব্দে
রাইট
ইসলাম তো টিকে আছে মিথ্যার উপর। কোরানের কোন আয়াতে উল্লেখ আছে। আলেমরা তো সবসময় হুরের বর্ননা দেয় এতো সুন্দর এতো নরম। জাহান্নামের আগুনে কাফেররা পূড়বে। এতেই প্রমাণ হয় ইসলাম মিথ্যা ধর্ম।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Hare Krishna 🙏
হরেকৃষ্ণ প্রভু আপনার কথা অনেক যুক্তি আছে আপনি এগিয়ে জান
প্রভু আপনি যেটা সত্য সেটাই বলেছেন. তাতে কেউ বিশ্বাস করুক বা না করুক. আপনার দাঁড়ায় কিছু মানুষের ভালো লাগলে হবে. আমার প্রণাম নেবেন. হরে কৃষ্ণ
❤❤❤❤❤ আমি পুরো ভাবে বিশ্বাস করি।
আমার জানা একজন জাতিস্মর কে দেখেছি। তিনি এখনও জীবিত, প্রয়োজন হলে তার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। উনি বারাসতে আছে।
আপনি জানান ঘটনাটি বিস্তারিত।
তার নাম, ঠিকানা বিস্তারিত দিন।
Darun
অবাস্তব মনে হলেও সত্যি এরকম চিন্তা ভাবনার ভিতরে হচ্ছে যে আমি আবার মরার পর আবার জন্মগ্রহণ করব মেয়ে হয়েছে ধন্যবাদ আপনাকে
স্বামীরাম সুখ দাসের বঙ্গানুবাদ যথার্থ গীতা সঞ্জীবনী পাঁচ / ছয়বার ধীরে সুস্হ্যে পড়লে কিঞ্চিৎ অনুধাবন করতে পারবেন সবাই। জয় শ্রীমদ্ভগবদগীতা।
আল্লাহ সর্বশক্তিমান, আমরা ইসলাম বিশ্বাসিরা মনেকরি মৃত্তুর পর আবার আমাদের পুর্নজনম হবে কিন্তু তা এই দুনিয়াতেনা তা পরকালের,
ভোগাস
জয় গুরু
আমি এক জন গুরু ভক্ত লোক
পূনর জন্ম 100%বিশ্বাস করি।
বাংলা দেশ
কমন চেন্স,,,
পুনর্জন্ম আকিদাপন্থীদের মতে ভাল কাজ করলে মৃত্যুর পর সে ভাল পরিবারে ভাল অবস্থায় জন্ম নিবে। আর খারাপ করলে পরজন্মে খারাপ প্রাণী হয়ে জন্ম নিবে। এভাবে চলতে থাকলে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। কারণ ইসলাম ধর্মের মতে পৃথিবী ধ্বংসই হবে পাপ পুণ্যের পুরস্কার ও শাস্তি প্রদানের জন্য। এই বয়ানের মধ্যে দিয়ে ইসলাম এককভাবে স্বতন্ত্র, মৌলিকত্ব বজায় রেখেছে। প্রথম উদ্ভাবিত আদিম মতবাদকে উপেক্ষা করে ইসলাম বলছে; মানুষের রূহ বেহেশতে ছিলো। শাস্তিস্বরূপ আমরা পৃথিবীতে অবস্থান করছি।
একজন ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করার পর সে প্রথমে কবরের জগতে থাকে, তারপর তাকে কবরের জগতেই আবার শাস্তির জন্য জীবিত করা হবে। হাশরের ময়দানে সে দেহসহ উঠবে। হিসাব নিকাশ হবে। তার আমল অনুযায়ী সে হয়তো জান্নাতে যাবে নতুবা জাহান্নামে যাবে। তাই পুনর্জন্মের আক্বিদা ইসলাম বিরোধী। মুসলিম ধর্মে বলা হয়েছে-মৃত্যুর পর আত্মা বেহেস্তে বা দোজখে যাবে। সুখ অথবা দুঃখ নির্ধারণ করবে আল্লার শেষ বিচারের দিন কেয়ামত পর্যন্ত। সহস্র বছর ধরে যত মানুষ মারা গেছে, সব ধর্মের সব মানুষের বিদেহী আত্মারই পুনরুত্থান হবে শেষ বিচারের দিনটিতে। কোয়ান্টাম ফিজিক্সের মতে আমাদের সচেতনতার বাইরেও দৃশ্যমান পৃথিবী গড়ে উঠতে পারে। আর এই ব্যাপারে পদার্থবিজ্ঞানীরাও একমত পোষণ করেন।
শরীর তিনিটি মাত্রা বা ডাইমেনশন অথবা তিনটি স্তরের রূপে থাকে। যেমন পার্থিব শরীর বা ফিজিক্যাল বডিকে বলা হয় অন্নময় কোষ। অন্নময় কোষ মানে খাদ্য। এইটা হলো খাদ্যজাত শরীর বা ফুড বডি। পরেরটাকে বলা হয় মনোময় কোষ, যার অর্থ হলো মানুষিক শরীর বা ম্যান্টল বডি। তৃতীয়টিকে বলা হয় প্রাণময় কোষ বা প্রানীক শরীর বা এনার্জি বডি। পার্থিব শরীর, মানুষিক শরীর ও প্রানীক শরীর এই তিনটি ডাইমেনশনই হলো ভৌত বা ফিজিক্যাল। জীবনের এই তিনটি ডাইমেনশনই কর্মের ছাপ বহন করে চলে। কার্মিক গঠন যদি ভেঙ্গে ফেলা যায় তখন আত্মা বলে কিছুই থাকেন না, প্রত্যেকটা জিনিস সবকিছুর মধ্যে বিলীন হয়ে যায়।
মহা-সমাধি বা মহানির্মান বলতে যা উল্লেখ্য করা হয় তা হলো মানুষ ধীরেধীরে বুঝেতে সক্ষম হয় যে মূল চাবিকাঠিটা কোথায়, এবং কার্মিক কাঠামোটা তারা এমন ভাবে ভেঙ্গে ফেলে যাতে সত্যি সত্যি অস্তিত্বহীন হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়াটি মোটেও সহজ নয়। একটা উদাহরণ দিয়ে বলছি- যখন কেউ মারা যায়, আমরা বলি সেই লোকটা আর নেই, এইটা সত্য নয়। সেই ব্যক্তিটা আজ আর সে রকমভাবে নেই যেরকমভাবে আমরা তাকে জানতাম। কিন্তু সে অবশ্যই আছে। এখন যদি কার্মিক কাঠামোটা একশভাগ বিনষ্ট করে সে মারা যায় তাহলেই তার অন্তিম প্রক্রিয়ার সমাপ্তি ঘটবে। এইটাকেই মুক্তি বা মহা-সমাধি বলা হয়েছে। জীবন ও জন্ম মৃত্যুর প্রক্রিয়া থেকে মুক্ত হয়ে যাওয়া। মুক্তি মানে হলো শরীর ও মনের কাঠামো থেকে মুক্তি হয়ে যাওয়া। এই শরীর তো মাটির তৈরি, পৃথিবীরই একটা অংশ যা আমরা ধার করেছি। অণু পরমাণু সহ অবশ্যই আমাদের সবকিছু সুদ করতে হবে। তাই একমাত্র কর্মের দ্বারা সময়ের সদ্ব্যবহারই আমাদের সকল মুক্তির পথ খুলে দিতে পারে।
পরিশেষে বলা যায় যা ইচ্ছা তাই করেন কারন আবার তো জম্মাবেন,যদি এই বিশ্বাস করেন,ভাল খারাপ কাজ করলেই বা কি!!!নরখ আর বেহেশতের দরকার আছে বলে দেখছি না সুতারাং যুক্তিতে টিকছে না।
I read about true story of rebirth in the Samaj Darpan several years ago. A girl was born in Sylhet and she could tell everything of her past life. I also know about a Muslim boy's rebirth as he himself told me. He is brother to a well-known journalist in Rangpur. He told me, while bating in the pond in Asam, his uncle was killed by the djin he had with him. Later, the man showed dream to his brother that he would be re-born to his family. And, when the child was born (now a Water Board employee), the very death marks were seen in his body. He still bears the marks in his body. I am sorry I can't disclose his identity for privacy issues.
হরে কৃষ্ণ।ওদের কোনো উত্তর না দিয়ে, আপনি নিজের কথা বলুন। ওরা সব কিছুর ঊর্ধ্বে।
পূর্ণ জন্ম বিষয়ে আমার কোনো জ্ঞান
এবং ধারণা নেই।
আমি শুনেছি অনেক ধর্মীয় অনুশারি
গন পূর্ণ জন্ম বিশ্বাষ করে তাদের বিশ্বাসে
আমি বিশ্বাস করি।
আমার ধারণা শক্তিশালী এবং প্রাচুর্য ময়
ভালো কর্ম শিল লোকজন পূর্ব জন্মের কথা মনে রাখতে পারে
Hare Krishna
প্রভু এ নিউজ গুলো ভারতীয় টিভি তে কৃপা করে দিলে ভালো হবে🙏🙏
পুনর্জন্ম আছে।সনাতন ধর্ম দেব ধর্ম। হরে কৃষ্ণ।
Hare krishna 🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🌼🌼🌼🌼❤️❤️❤️
Hare krishna, danda bat pranam
Right Information from Bangladesh
I agree with you
আমি বাংলাদেশ থেকে বলছি আমি এটা বিশ্বাস করি
হরেকৃষ্ণ 🙏❤️🙏❤️
অনুগ্রহ পূর্বক আপনি যদি মিথ্যে আমি'কে নিয়ে আলচনা না করে "সত্য আমি'"কে নিয়ে অর্থাৎ সত্য আমি'কে কি ভাবে উপলব্ধ করব তা নিয়ে যদি একের পর এক আলোচনা করেন, তা-হলে খুব উপকার হবে। ধন্যবাদ --
আমার এর আগের জন্ম সনাতন ঘরেই ছিলো আর আমার নাম ছিল মানিক চাঁদ সবাই আমাকে চাঁদ বলে ডাকতো বর্তমান মুসলিম ঘরে সাইফুল ইসলাম নামে পরিচিত
ঐ অনেকী জানিয়ে সে-ই ঘুমের ঘরে স্বপ্নে এসে ইচ্ছা পূরণ করায়েছে মেরা মুর্শিদ ইয়া জুলফর রহমান তার কৃপার দৃষ্টিটে আমার মাওলার বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড দেখা ❤️❤️❤️🙏!
Ami musalman, kintu reincarnation a biswas kori. Jara koren na tinara ekta english documentary -surviving to death -dekhben.
কুরআন পুনর্জন্মের কথা বলে না। তাই পুনর্জন্মের কথা বিশ্বাস করলে আপনি কাফের হয়ে যাবেন। আর কাফেরদের জন্য ইহলোক আর পরলোকে আল্লাহ কি ধরনের শাস্তির ব্যবস্থা রেখেছেন তা কি বলে দিতে হবে? অতঃএব সাবধান। সঠিক পথে আসুন।
হরে কৃষ্ণ প্রভুদন্ডবত আমার বাড়ি খুলনা বিভাগে এই ঘটনা অনেক আগে শুনে ছিলাম।
মানুষ যতদিন আমিষ খাবার খাবে ততদিন অনেক সূক্ষ্ম চেতনা অনুভব করতে পারবে না।
হাতের কাজ বাদ না দিলে সুক্ষ্ম চেতনা অনুভব করতে পারবে না। আমিষ প্রয়োজন
প্রায় সমস্ত খাবারেই আমিষ বিদ্যমান। কতগুলো মূর্খ এটা বুঝতে পারে না। এই মূর্খরা নিরামিষ মাংস ও রান্না করে।
@@Koushik_Das_Joyhater kaj bad deoa ki adou sombhob?
Thik. Go vegan.
জয় শ্রীকৃষ্ণ;-আমিষ খাবার খেলে সূক্ষ্ম চেতনা অনুভব কোরবে-না কে বা কোথা থেকে পাওয়া গেলো?
নিরামিষ খাবার খেলে আত্মচৈতন হয়,
তবে ইসলাম ধর্মে গরু ছাগল মুরগি খেলে সূক্ষ্ম চেতনা আসে।
যারা বলে যে পুনঃ জনম বলতে কিছু নাই। তাদের কে বলছি। আল্লাহ কি প্রতি দিন রূহ্ জি প্রতি দিন তৈরী করে?
Hare Krishna 🙏🌺🙏
I'm Impressed!
Kotha 100% sotti Ami bagladesh thake bolci.... Ami ai gotona sunaci
Hare krishna
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে প্রভু এটাই গোবিন্দের লিলা হরে কৃষ্ণ
I had a dream about America New York city's building when I was 11 to 12 .I have never flown to USA in my life Prabhu. I am a bengali youth . With the mercy of guru and gauranga I got connected to iskcon mayapur chatra samaj 4 years ago still not initiated.16 years later as I read and saw a picture of prabhupada book called "prabhupada" in bengali I was stirred by that image .I felt like I knew this new york building place before . I feel like I have a deep connection with westerners. I used to have strange dreams .Trust me Prabhu I told one of my friends about this dream .I read gita ,Krishna books,prabhupada book.I believe in life after death . I don't know why this happens to me .Often I feel like I was in Europe in my previous life.I am not joking it's TRUE.
One question what happens if a person reads gita and chant hare Krishna follows regulative principles and eat completely vegetarian food ? 🙏🙏🙏🙏🙏
WhatsApp us +918670767555
আল্লাহ জায় ইচ্ছে তাই করে আমিন
পূণর্র জর্ম্ম থাকলে আরব্য আব্রাহামিক ধর্মমতের ভ্যালু থাকে না।
আল্লাহ একটা হাওয়া আল্লাহ বলতে কিছু নেই আদম
@@shayamalroy3235নাউজুবিল্লাহ কি বলছেন এগুলো আপনি কি হিন্দু নাকি মুসলিম এমন কথা বলছেন
মৃত্যুর সময় মৃত ব্যক্তি দোষ পেয়েছে বলা হয় একপাদ দুইপাদ তিনপাদ ইত্যাদি দোষ এই বিষয়ে ভিডিও বানান। প্রণাম নেবেন।
Ei gulo correct. Proman peyechi.
হরে কৃষ্ণ রাঁধে রাঁধে খুব ভালো লাগলো
হ্যাঁ এই ঘটনাটি সত্য, আর আমি দাকোপের মানুষ, এবং বাজুয়া ইউনিয়নের পাশেরই ইউনিয়নের বাসিন্দা
Hare Krishna Dandavat Pronam Prabhu 🙏 😊
পৃথীবিতে পাপও বাড়ছে আবার মানুষও বাড়ছে এটা কিভাবে সম্ভব?
পৃথীবির ৮৮ % মানুষ অহিন্দু থেকে পাপ কাজ করছে অথচ উল্টো মানুষও বাড়ছে।
তাহলে আমরা সবাই পুনর্জন্ম হইলাম,তো সবার আগের জন্মের কথা মনে থাকে না কেন?
মনের দুটি অবস্থা আছে । চেতন এবং অবচেতন । অবচেতন মনে সব স্মৃতি থাকে । সকলের সব সময় মনে পড়ে না । অনেক সময় হঠাৎই অনেক অচেনা মানুষ কে চেনা চেনা লাগে । নতুন কোনও জায়গায় গেলে মনে হয় আগে কখনও এসেছি এখানে ।
@@gmvn19আমার ও এরকম অনেক মনে হয়
কমন চেন্স,,,
পুনর্জন্ম আকিদাপন্থীদের মতে ভাল কাজ করলে মৃত্যুর পর সে ভাল পরিবারে ভাল অবস্থায় জন্ম নিবে। আর খারাপ করলে পরজন্মে খারাপ প্রাণী হয়ে জন্ম নিবে। এভাবে চলতে থাকলে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। কারণ ইসলাম ধর্মের মতে পৃথিবী ধ্বংসই হবে পাপ পুণ্যের পুরস্কার ও শাস্তি প্রদানের জন্য। এই বয়ানের মধ্যে দিয়ে ইসলাম এককভাবে স্বতন্ত্র, মৌলিকত্ব বজায় রেখেছে। প্রথম উদ্ভাবিত আদিম মতবাদকে উপেক্ষা করে ইসলাম বলছে; মানুষের রূহ বেহেশতে ছিলো। শাস্তিস্বরূপ আমরা পৃথিবীতে অবস্থান করছি।
একজন ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করার পর সে প্রথমে কবরের জগতে থাকে, তারপর তাকে কবরের জগতেই আবার শাস্তির জন্য জীবিত করা হবে। হাশরের ময়দানে সে দেহসহ উঠবে। হিসাব নিকাশ হবে। তার আমল অনুযায়ী সে হয়তো জান্নাতে যাবে নতুবা জাহান্নামে যাবে। তাই পুনর্জন্মের আক্বিদা ইসলাম বিরোধী। মুসলিম ধর্মে বলা হয়েছে-মৃত্যুর পর আত্মা বেহেস্তে বা দোজখে যাবে। সুখ অথবা দুঃখ নির্ধারণ করবে আল্লার শেষ বিচারের দিন কেয়ামত পর্যন্ত। সহস্র বছর ধরে যত মানুষ মারা গেছে, সব ধর্মের সব মানুষের বিদেহী আত্মারই পুনরুত্থান হবে শেষ বিচারের দিনটিতে। কোয়ান্টাম ফিজিক্সের মতে আমাদের সচেতনতার বাইরেও দৃশ্যমান পৃথিবী গড়ে উঠতে পারে। আর এই ব্যাপারে পদার্থবিজ্ঞানীরাও একমত পোষণ করেন।
শরীর তিনিটি মাত্রা বা ডাইমেনশন অথবা তিনটি স্তরের রূপে থাকে। যেমন পার্থিব শরীর বা ফিজিক্যাল বডিকে বলা হয় অন্নময় কোষ। অন্নময় কোষ মানে খাদ্য। এইটা হলো খাদ্যজাত শরীর বা ফুড বডি। পরেরটাকে বলা হয় মনোময় কোষ, যার অর্থ হলো মানুষিক শরীর বা ম্যান্টল বডি। তৃতীয়টিকে বলা হয় প্রাণময় কোষ বা প্রানীক শরীর বা এনার্জি বডি। পার্থিব শরীর, মানুষিক শরীর ও প্রানীক শরীর এই তিনটি ডাইমেনশনই হলো ভৌত বা ফিজিক্যাল। জীবনের এই তিনটি ডাইমেনশনই কর্মের ছাপ বহন করে চলে। কার্মিক গঠন যদি ভেঙ্গে ফেলা যায় তখন আত্মা বলে কিছুই থাকেন না, প্রত্যেকটা জিনিস সবকিছুর মধ্যে বিলীন হয়ে যায়।
মহা-সমাধি বা মহানির্মান বলতে যা উল্লেখ্য করা হয় তা হলো মানুষ ধীরেধীরে বুঝেতে সক্ষম হয় যে মূল চাবিকাঠিটা কোথায়, এবং কার্মিক কাঠামোটা তারা এমন ভাবে ভেঙ্গে ফেলে যাতে সত্যি সত্যি অস্তিত্বহীন হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়াটি মোটেও সহজ নয়। একটা উদাহরণ দিয়ে বলছি- যখন কেউ মারা যায়, আমরা বলি সেই লোকটা আর নেই, এইটা সত্য নয়। সেই ব্যক্তিটা আজ আর সে রকমভাবে নেই যেরকমভাবে আমরা তাকে জানতাম। কিন্তু সে অবশ্যই আছে। এখন যদি কার্মিক কাঠামোটা একশভাগ বিনষ্ট করে সে মারা যায় তাহলেই তার অন্তিম প্রক্রিয়ার সমাপ্তি ঘটবে। এইটাকেই মুক্তি বা মহা-সমাধি বলা হয়েছে। জীবন ও জন্ম মৃত্যুর প্রক্রিয়া থেকে মুক্ত হয়ে যাওয়া। মুক্তি মানে হলো শরীর ও মনের কাঠামো থেকে মুক্তি হয়ে যাওয়া। এই শরীর তো মাটির তৈরি, পৃথিবীরই একটা অংশ যা আমরা ধার করেছি। অণু পরমাণু সহ অবশ্যই আমাদের সবকিছু সুদ করতে হবে। তাই একমাত্র কর্মের দ্বারা সময়ের সদ্ব্যবহারই আমাদের সকল মুক্তির পথ খুলে দিতে পারে।
পরিশেষে বলা যায় যা ইচ্ছা তাই করেন কারন আবার তো জম্মাবেন,যদি এই বিশ্বাস করেন,ভাল খারাপ কাজ করলেই বা কি!!!নরখ আর বেহেশতের দরকার আছে বলে দেখছি না সুতারাং যুক্তিতে টিকছে না।
Hare krishna 🙏❤️🙏❤️🙏❤️🙏❤️🙏❤️
সঠিক আমি পেপার পড়েছিলাম, বাংলাদেশ।
এটা সত্য,অর্পন আমাদের বাড়ীতে ওর পরিবার সহ কয়েকদিন আমাদের বাড়ী তে ছিল,এখন কোথায় আছে,কেউ কি বলতে পারেন?
সচিত্র প্রতিবেদন তৈরি করার অনুরোধ রাখছি।
প্রভু আমার 🙏🏻 প্রণাম নেবেন ,আসলে ভগবান প্রতি বিশ্বাস রাখতে হবে ।ভগবান শ্রী কৃষ্ণ ওনার দ্বারা সবকিছুই সম্ভব । হরে কৃষ্ণ রাঁধে রাঁধে 🙏🏻
রাঁধে রাঁধে কচ্ছপ রাঁধে
এ ঘটনা অতীব সত্য ঘটনা, তার লাশ যেখানে রাখা হয়েছিল সেখান থেকে তার লাশ উত্তোলন করা হয়েছিল।
কিভাবে জানলেন দাদা?
হিন্দু ধর্মে বিশ্বাসিরা পুনর্জন্ম যত বিশ্বাস করবে ততই হিন্দু ধর্মানুসারে ঈমানদার হিন্দু হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হবে, আবার মৃত্যুর পরে আর কোন জন্ম নেই হবে শেষ বিচারের জন্য পুনর্ত্থান আর এই বিশ্বাসে একজন মুসলিম হয় আরও ঈমানদার। আর এই জন্যই কুরআনে একটি সুরা আছে যার মূল অর্থা হলো তোমার ধর্ম তোমার আর আমার ধর্ম আমার।
All can not remember the past lives but very few can do .Why is it so do not know
please reply korben.
ager jonme purush thakle ki meye rupe jonmo hote pare?
হা পারে
বৌদ্ধ ধর্মে গৌতম বুদ্ধ 2500 বছর আগে বলেছিলেন - পুনজন্ম আছে আর বৌদ্ধ ধর্মে পুনজন্ম আছে বিশ্বাস করে। আমি বৌদ্ধ ধর্মকে খুব শ্রদ্ধা আর বিশ্বাস করি।
বৌদ্ধরা পুনর্জন্মে বিশ্বাস করে কিন্তু আত্মায় বিশ্বাস করে না।
Prabhu pranam neban Sanatan dharma sampurna Jai sri krishna
এটা দ্বারা ইসলাম ধর্ম সত্য তা প্রমাণ করে , আল্লাহ পাক পরলোকে বিচার নিশ্চিত করতে এমনটিই করে থাকেন
ইছলাম তো মানেই না এইসব
@@playstudio86 ইসলাম ধর্মের সুগভীর জ্ঞানীরা এ বিষয়ে অবগত আছেন
ইসলাম পুনর্জন্ম মানে না। ইসলাম বিশ্বাস করে জান্নাত আর জাহান্নাম । ইসলাম অনুসারে তার জাহান্নামে যাওয়া উচিৎ ছিল। এতেই প্রমাণ হয় ইসলাম মিথ্যা ধর্ম বাহাত্তর হুর মিথ্যা।
@@cocmurad6673নবী যেটা স্বীকার করেনি সেটা অন্য জ্ঞানী স্বীকার করলে তো হবেনা। জাকির নায়েকো তো জন্মান্তরবাদ বিশ্বাস করে না। ইসলাম কি জন্মান্তরবাদ বিশ্বাস করে ?
মৃত্যুর পরে বেহেশতে গিয়ে ৭২ টা কচি কচি হুর সুন্দরী লাগালাগি করতে পারবে বলে, সেটাও পুনর্জন্ম না হলে কিভাবে হুরের সাথে লাগালাগি করবে।
Hare krishna pronam
খুব অসুন্দর গল্প
হরে কৃষ্ণ
পনজনম আছে তবে তা এই দুনিয়ায় নয়। আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন
আপনাদের চোখের সামনে দেখিয়ে দিলেও আপনারা তা বিশ্বাস করবেন না কারন ! আপনারা অন্ধ। ভগবান /আল্লাহ আপনাদের সঠিক দৃষ্টি দান করুক।
এই জগতে হবে
দীপক তুমি একবার মোরেই দেখনা তুমি কি আর জীবিত অবস্থায় দুনিয়াতে আসতে পারবে কখনোই সম্ভব নয়
Harekrishna