সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, 'এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে', যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস।( সূরা বাকারা ২,আয়াত নং ৭৯)
বিদায় হজ্জের ভাষনে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন আর আমি তোমাদের নিকট একটি জিনিস রেখে যাচ্ছি,আর তা হলো আল্লাহর কোরআন। রাসুল এ কথা বলেননি আমি আমাদের নিকট হাদিস রেক্ষে গেলাম।
৬-সুরা ১৯ আয়াতঃ বল, ‘সাক্ষী হিসাবে কোন্ জিনিস সর্বশ্রেষ্ঠ?’ তুমি বল, ‘আল্লাহ। (তিনিই) আমার ও তোমাদের মধ্যে (শ্রেষ্ঠ) সাক্ষী।[১] আর এই কুরআন আমার নিকট প্রেরিত হয়েছে, যেন তোমাদেরকে এবং যার নিকট এটি পৌঁছবে তাদেরকে এ দ্বারা আমি সতর্ক করি। [২] তোমরা কি সাক্ষ্য দাও যে, আল্লাহর সঙ্গে অন্য কোন উপাস্য আছে?’ বল, ‘আমি সে সাক্ষ্য দিই না।’ বল, ‘তিনিই তো একক উপাস্য এবং তোমরা যে অংশী স্থাপন কর, তা হতে আমি নির্লিপ্ত।’
৬- সুরা ১১৬ আয়াতঃ আর যদি তুমি দুনিয়ার অধিকাংশ লোকের কথামত চল, তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে দেবে। তারা তো শুধু অনুমানের অনুসরণ করে এবং তারা কেবল অনুমানভিত্তিক কথাবার্তাই বলে থাকে। [১]
আপনার আব্বা কিভাবে অযু করতেন সেটা আপনার ছেলে যেভাবে জানবে, ঠিক সেভাবে ইমাম বুখারী জেনেছিলেন... ওই ২০০ বছরের মানুষেরা তাদের পিতামাতার কাছ থেকে শিখে প্রাকটিস করত, তারা মুখস্থ করবে কেন??? ওগুলো ছিলো তাদের চলমান জীবনের অংশ... মাথা খাটান ভাই
২- সুরা ১৭০ আয়াতঃ আর যখন তাদের বলা হয়, ‘আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন তোমরা তার অনুসরণ কর।’ তখন তারা বলে, ‘(না-না) বরং আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে যাতে (মতামত ও ধর্মাদর্শে) পেয়েছি তার অনুসরণ করব।’ যদিও তাদের পিতৃপুরুষগণ কিছুই বুঝত না এবং তারা সৎ পথেও ছিল না। [১]
নামাজের মধ্যে তো কুরআন ছাড়াও আরো কতকিছু পড়া হয়। এটা কি কুরআন বিরুদ্ধ নয়? শুধু জুমুআর নামাজই নয়, যুদ্ধের নামাজ প্রমাণ করে যে, সব নামাজই মূলত কমপক্ষে দুই রাকাত।
৬- সুরা ১৫৩ আয়াতঃ নিশ্চয়ই এটি আমার সরল পথ।[১] সুতরাং এরই অনুসরণ কর[২] এবং ভিন্ন পথ অনুসরণ করো না, করলে তা তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করে ফেলবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন যেন তোমরা সাবধান হও।
রসুলতো পুরা জীবন কুরআন মেনে চলেছেন বারতি একটা কথাও কুরআন ছাড়া বলেন নি, তাই আমাদের উচিত কুরআন মেনে চলা, আর আপনাকে কে বললো সালাত কি ভাবে কায়েম করতে হবে, ভালো করে কুরআন পড়েন।
আয়াতের ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছেন।যুমাআ শব্দের অর্থ একত্রিত হওয়া।। এবং আল্লাহ জিকির শব্দ দিয়ে কোরানের কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ কোরআন থেকে বয়ান করার কথা বলা হয়েছে। প্রচলিত নামাজ বুঝায় নাই।
Al-'Ankabut 29:51 أَوَلَمْ يَكْفِهِمْ أَنَّآ أَنزَلْنَا عَلَيْكَ ٱلْكِتَٰبَ يُتْلَىٰ عَلَيْهِمْۚ إِنَّ فِى ذَٰلِكَ لَرَحْمَةً وَذِكْرَىٰ لِقَوْمٍ يُؤْمِنُونَ এটা কি তাদের জন্য যথেষ্ট (নিদর্শন) নয় যে, আমি তোমার প্রতি কিতাব নাযিল করেছি যা তাদের সম্মুখে পাঠ করা হয়, বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য অবশ্যই এতে অনুগ্রহ ও উপদেশ রয়েছে।
সালামুন আলাইকুম। হুজুর কেউ যদি বলে কুরআন যথেষ্ট নয় সে কি কাফের হননি? নবীর হাদিস শুধু মাত্র একমাত্র কুরআন। কুরআনের বাহিরে যত কিতাব সব লাহুয়াল হাদিসের কিতাব। এ কারণেই আল্লাহ পাক কুরআনের সুরা ফাতির আয়াত ৩২ এ বলেছেন আলেমদের বড় দলটা জালেম ।
আমরা বলছি না যে হাদিস মানবো না কিন্তু একেবারে কোরআনকে বাদ দিয়ে হাদিসের উপর বেশি প্রাধান্য দেওয়া কি ঠিক হবে যে গুলোর নাবু যায় সে সেগুলো করা জানা ঠিক আছে ঠিক আছে কিন্তু তো কোরআনকে তলে ফেলে হাদিসকে উপরে উঠাছো এগুলো তো ঠিক হবে না হাদিসের কথা যদি সবগুলো ঠিক হতো হাদিসের কথা যদি সবগুলো ঠিক হতো তাহলে এত দল হতো না
Imam bukhari kon ajgobi shorif theke jummahr namaz porse.prosolito niome.amra hadis likhe niomtake o bikriti korsi.hadis likha na thakle hoyto akbabe portam. Amr buje ashe na.kake manbo konta sarbo.allah o rasul ke bisshas kori valobashi. Kintu quran pore onek kisu Onno rokom lagtase.
সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, 'এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে', যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস।( সূরা বাকারা ২,আয়াত নং ৭৯)
হাদিস মানলে ব্যবসা চাঙ্গা হয়, তাই এরা কোরআন নিয়ে গবেষণা না করে হাদিস নিয়ে ব্যস্ত থাকে।
বিদায় হজ্জের ভাষনে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন আর আমি তোমাদের নিকট একটি জিনিস রেখে যাচ্ছি,আর তা হলো আল্লাহর কোরআন। রাসুল এ কথা বলেননি আমি আমাদের নিকট হাদিস রেক্ষে গেলাম।
৬-সুরা ১৯ আয়াতঃ বল, ‘সাক্ষী হিসাবে কোন্ জিনিস সর্বশ্রেষ্ঠ?’ তুমি বল, ‘আল্লাহ। (তিনিই) আমার ও তোমাদের মধ্যে (শ্রেষ্ঠ) সাক্ষী।[১] আর এই কুরআন আমার নিকট প্রেরিত হয়েছে, যেন তোমাদেরকে এবং যার নিকট এটি পৌঁছবে তাদেরকে এ দ্বারা আমি সতর্ক করি। [২] তোমরা কি সাক্ষ্য দাও যে, আল্লাহর সঙ্গে অন্য কোন উপাস্য আছে?’ বল, ‘আমি সে সাক্ষ্য দিই না।’ বল, ‘তিনিই তো একক উপাস্য এবং তোমরা যে অংশী স্থাপন কর, তা হতে আমি নির্লিপ্ত।’
একদম সঠিক। কোরআন হল, শরীয়তের একমাত্র উৎস।
এখন একেক মাওলানা একেক কথা বলেন।একে অপরের সাথে কোন মিল নেই। মুসলমানদের উচিত পবিত্র কোরআন কে অনুসরণ করা।
Quran
বুখারী সাহেব হাজার মাইল হাঁটছেন এখন যদি কেউ 1 লক্ষ মাইল হাটে তাহলে কি সেগুলো হাদিস হিসেবে নেওয়া যাবে?
সাবধান দর্শক ভাইবোনেরা এইসব লোকের আলোচনা থেকে।
৬- সুরা ১১৬ আয়াতঃ আর যদি তুমি দুনিয়ার অধিকাংশ লোকের কথামত চল, তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে দেবে। তারা তো শুধু অনুমানের অনুসরণ করে এবং তারা কেবল অনুমানভিত্তিক কথাবার্তাই বলে থাকে। [১]
নবী সাঃ ওফাতের দু শত বছর পর হাদিস সংগ্রহ হল । তবে এ ২০০ বছরের মুসলমান কোন বুখারী থেকে হাদিস জানল। এ থেকে কি প্রমান হয়।
আপনার আব্বা কিভাবে অযু করতেন সেটা আপনার ছেলে যেভাবে জানবে, ঠিক সেভাবে ইমাম বুখারী জেনেছিলেন... ওই ২০০ বছরের মানুষেরা তাদের পিতামাতার কাছ থেকে শিখে প্রাকটিস করত, তারা মুখস্থ করবে কেন??? ওগুলো ছিলো তাদের চলমান জীবনের অংশ... মাথা খাটান ভাই
তুমি একটা গাধা ২০০ বছর পর এসে কি নিজে বসে বসে হাদিস লিখছে পাগল কোথাকার
২- সুরা ১৭০ আয়াতঃ আর যখন তাদের বলা হয়, ‘আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন তোমরা তার অনুসরণ কর।’ তখন তারা বলে, ‘(না-না) বরং আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে যাতে (মতামত ও ধর্মাদর্শে) পেয়েছি তার অনুসরণ করব।’ যদিও তাদের পিতৃপুরুষগণ কিছুই বুঝত না এবং তারা সৎ পথেও ছিল না। [১]
নামাজের মধ্যে তো কুরআন ছাড়াও আরো কতকিছু পড়া হয়। এটা কি কুরআন বিরুদ্ধ নয়? শুধু জুমুআর নামাজই নয়, যুদ্ধের নামাজ প্রমাণ করে যে, সব নামাজই মূলত কমপক্ষে দুই রাকাত।
হাজার মাইল হাটতে কয়দিন লাগে হিসাব করচেন??
1 tar jonno hajar mail hoile lakh lakh hadiser jonno koto mail?
পুরাতন ধ্যান ধারণা পরিত্যাগ করুন।
আবু জাহেলের মতোই উত্তর দিয়েছে।।
আপনারা নাম দিছেন আহলে কুরআন। তারা দেইনি
জাল হাদিস আর সহিহ হাদিস যাচাই করবো কিভাবে বলেন।
৬- সুরা ১৫৩ আয়াতঃ নিশ্চয়ই এটি আমার সরল পথ।[১] সুতরাং এরই অনুসরণ কর[২] এবং ভিন্ন পথ অনুসরণ করো না, করলে তা তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করে ফেলবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন যেন তোমরা সাবধান হও।
ভাই কোরানে তো ব্যবসা হয় না। হাদিস নামানলে ধর্ম ব্যবসা করব কিভাবে?
ইমাম বুখারীর জন্ম মহানবী (সাঃ)এর উফাতের ২৯০বছর পর।
ধর্ম নিয়ে ব্যবসা বন্ধ কর
রসুলতো পুরা জীবন কুরআন মেনে চলেছেন বারতি একটা কথাও কুরআন ছাড়া বলেন নি, তাই আমাদের উচিত কুরআন মেনে চলা, আর আপনাকে কে বললো সালাত কি ভাবে কায়েম করতে হবে, ভালো করে কুরআন পড়েন।
ua-cam.com/video/axNyoVESPdg/v-deo.html
এসব কথা হুজুরদের বলে লাভ নাই। তাদের আউলিয়া অনেক অন্যদিকে মুমিনের অলি একমাত্র আল্লাহ।
এই সব কুফরী বক্তব্য বন্ধ করুন
সালামুন আলাইকুম। হুজুর রসুলের নামে মিথ্যা বানোয়াট হাদিস আপনাদের মত জালেম আলেমরাই বলেন এবং এখনো বলতেছেন। বলেন ঠিক কিনা বলুন।
আল্লাহ রহিম মাধ্যমে কি পাঠাইছে কোরআন ও হাদিস আল্লাহ কি কোথাও বলেছে কোরআন যদি না বুঝতে পারে তুমি মুখের কথায় হাদিস বানাও
আপনার কথা শুনে লাভ নাই। কোন হাদীসে নামাজের ডিটেইল দেওয়া হয়েছে? রেফারেন্স দেন।
এটা তারা দিতে পারবে না। হুজুররা হাদিসও মানে না কুরআন ও মানে না। তারা শুধু ধর্মব্যবসা জানে।
সব হাদিস একত্র করো কোনটা ঠিক কোনটা ভুল সমাধান করো আগে
আয়াতের ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছেন।যুমাআ শব্দের অর্থ একত্রিত হওয়া।। এবং আল্লাহ জিকির শব্দ দিয়ে কোরানের কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ কোরআন থেকে বয়ান করার কথা বলা হয়েছে। প্রচলিত নামাজ বুঝায় নাই।
Good
Al-'Ankabut 29:51
أَوَلَمْ يَكْفِهِمْ أَنَّآ أَنزَلْنَا عَلَيْكَ ٱلْكِتَٰبَ يُتْلَىٰ عَلَيْهِمْۚ إِنَّ فِى ذَٰلِكَ لَرَحْمَةً وَذِكْرَىٰ لِقَوْمٍ يُؤْمِنُونَ
এটা কি তাদের জন্য যথেষ্ট (নিদর্শন) নয় যে, আমি তোমার প্রতি কিতাব নাযিল করেছি যা তাদের সম্মুখে পাঠ করা হয়, বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য অবশ্যই এতে অনুগ্রহ ও উপদেশ রয়েছে।
হুজুর ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গার স্যারের জন্য আপনাকে ভালোবাসি আপনার কাছে আমার একটাই প্রশ্ন মহান আল্লাহ এবং নবীজি ধর্মব্যবসা সম্পর্কে কি বলেছেন জানাবেন?
নিজেরাই বানিয়ে বলেন
আপনি নিজেই বাতিল বাতিল। আপনি নিজেই আগে সাৱধান হন তাৰ পৰ মানুষকে বলেন। মাজাআল্লাহ
Right
হাদিস মানতে কেউ বাধ্য নয়। হাদিস জরুরিও নয়।
আল্লাহ যা দেন নাই তা আপনি কই পাইলেন? নবীর নামে জালিয়াতি করছেন না ত??
এসব হাদিসে যারা বানাইছে, তাদের কি হবে। জুমা’র নামাজ পড়া নিয়ম কোন হাদিসে আছে। বলবেন হুজুর
বুখারী সাহেবকে কি আল্লাহ বলছেন আপনার পরিশ্রম কোরআনের সমতুল্য হবে ।
জানেইনা কি বলছে ।
নিজে ভণ্ড আৰ মানুষকে বলছেন আহল কুৰাণ।
Right
আপনিতো পারবেন একটু কোরআন নিয়ে ভাবেন। আমরা সবাইতো মৃত্যু আছে। খালি ওআজ করলে চলবে না কি
হাদীসের হুজুর।
প্রতারক
হাদিস লেখা বন্ধ করো
ভন্ডরাই ভলোদের ভন্ড বলে
হাদিস কেনো সহি এবং জয়ব হলো।
সংখ্যাগরিষ্ঠতা দেখে দেখে বয়ান করছো আখেরাতে সংখ্যাগরিষ্ঠ কোথায় পাবা চিন্তাভাবনা কর একবার
এখনো সময় আছে ভালো হও
বেশি বলে ফেলছে..অতিরঞ্জন মনে হয়েছে
লেখেপরে ওয়াজ করোনা জনাব
তারমানে আপনি বলতে চাইছেন কোরআনের নেই অথচ সেটা যদি মেনে নিই বিধান হিসেবে তো সেটাই ঠিক যদি সেটা রসুলের নামে হয় তো
Hadith banano
Ohi Aber jal jaif hasan ki Kore hay hujur?
সালামুন আলাইকুম। হুজুর কেউ যদি বলে কুরআন যথেষ্ট নয় সে কি কাফের হননি? নবীর হাদিস শুধু মাত্র একমাত্র কুরআন। কুরআনের বাহিরে যত কিতাব সব লাহুয়াল হাদিসের কিতাব। এ কারণেই আল্লাহ পাক কুরআনের সুরা ফাতির আয়াত ৩২ এ বলেছেন আলেমদের বড় দলটা জালেম ।
মোহাম্মদকে চারটা না একটা তাইলে দলে দলে ভাগ হলো কেন ভাই হাদিস যদি আঁখি হতো তাহলে দল কেন আলাদা হলো সব হাদিসে একই কথা নাই কেন
আমরা বলছি না যে হাদিস মানবো না কিন্তু একেবারে কোরআনকে বাদ দিয়ে হাদিসের উপর বেশি প্রাধান্য দেওয়া কি ঠিক হবে যে গুলোর নাবু যায় সে সেগুলো করা জানা ঠিক আছে ঠিক আছে কিন্তু তো কোরআনকে তলে ফেলে হাদিসকে উপরে উঠাছো এগুলো তো ঠিক হবে না হাদিসের কথা যদি সবগুলো ঠিক হতো হাদিসের কথা যদি সবগুলো ঠিক হতো তাহলে এত দল হতো না
শিরকি কথাবার্তা
প্রমাণ, -শিয়া ও সুন্নি চার মাজহাব আর বলা লাগবে ১৪০০ বছর পরেও এক হাত বাধা সমাধান করতে পারো নাই।
অব্যশই সম্ভব।
R kot micha Kotha bolben hujur, imamoti Kore kaile khub Lage. Kaj koira kosto Lage ?
QBS185
Batam Peta to tomar Kora darker, tahole hadis 250 year por a lo kano
Imam bukhari kon ajgobi shorif theke jummahr namaz porse.prosolito niome.amra hadis likhe niomtake o bikriti korsi.hadis likha na thakle hoyto akbabe portam.
Amr buje ashe na.kake manbo konta sarbo.allah o rasul ke bisshas kori valobashi.
Kintu quran pore onek kisu Onno rokom lagtase.
ua-cam.com/video/LvFjGA_cy08/v-deo.htmlsi=lpaY-H8b6d93-wzF