বড় ভাই স্বয়ং আয়াতুল্লাহ আলি খামিনি নিজেই বলেছেন সাহাবীদের সম্মান অনেক তাদেরকে গালিগালাজ করা যাবে না এই নিয়ে আয়াতুল আলী খামির একটি লেকচারী আছে চাইলে আপনারা শুনতে পারেন আর আমি একজন সুন্নি হয়েও হায়াতুল্লাহ আলী খামিনিকে অনেক সম্মান করি আসুন আমরা শিয়া সুন্নি এক হয়ে যাই কুফারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করি
@@MusammadRabyaAkter Ladai ta barang munafik der biruddhe shuru kori asun. Kafir Der to sahajei chinte para jai . Ora holo khula dushman, shariyoter. Kintu beshi khati kare munafikrai . Oder libash ekdam mashaallah huzoorder moto, Katha Barta chal chalan sabkichu huzoor marka.
মাওলা আলী (আঃ) এমন একজন মর্যাদাবান যার প্রতি মুহাব্বত রাখা ঈমানের আলামত এবং শত্রুতা বা বিদ্বেষ পোষণ করা মুনাফিকদের বৈশিষ্ট্য। হযরত আলী (আঃ) আল্লাহর নামে কসম করে বলেনঃ "وَالَّذِي فَلَقَ الْحَبَّةَ وَبَرَأَ النَّسَمَةَ إِنَّهُ لَعَهْدُ النَّبِيِّ الْأُمِّيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَيَّ أَنْ لَا يُحِبَّنِي إِلَّا مُؤْمِنٌ وَلَا يُبْغِضَنِي إِلَّا مُنَافِقٌ". সে মহান সত্ত্বার কসম, যিনি দানা উৎপন্ন করেছেন এবং বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন! নিশ্চয় আমার নিকট রসূলুল্লাহ (সাঃ) অঙ্গীকার করেছেন যে, আমাকে মুমিন ছাড়া কেউ ভালোবাসবে না এবং মুনাফিক ছাড়া কেউ আমার প্রতি শত্রুতা বা বিদ্বেষ পোষণ করবে না।’ (সহীহ মুসলিম হাঃ ৭৮; সুনানে তিরমিযী হাঃ ৩৭৩৬ ও সুনানে নাসায়ী হাঃ ৫০১৮)
মহান আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে হেফাজত করুক এবং পরিপূর্ণভাবে হেদায়েত দান করুক আমরা যেন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম কে মরণের আগ পর্যন্ত ভালবেসে যেতে পারি এবং আহলে বায়াত এবং সাহাবায়ে কেরামগণ সবাইকে ভালোবেসে যেতে পারি আল্লাহ যেন আমাদের সঠিক বুঝ দান করে এবং পরিপূর্ণভাবে ইসলামে আইন অনুসারী চলতে পারি আমিন
হযরত আলী (আঃ)কে প্রশংসা করতে গিয়ে তাঁর সকল মানব কল্যাণকর গুনাবলী, আল্লাহ এবং রাসূলের প্রতি প্রেম মূল্যায়ন করে প্রতিটি ক্ষেত্রেই তাঁকে প্রথম হিসেব ধরা হয়েছে:- তিনি ওয়ান Number ONE তিনিই প্রথম এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি কাবা ঘরে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনিই প্রথম (রাসূলের (সাঃ) পর) নামায প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনিই প্রথম রাসূলের (সাঃ) অনুগত্য স্বীকার করছেন। তিনিই প্রথম নিজেকে জিহাদের জন্য সমর্পণ করেছেন। তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) প্রতিষ্ঠিত ধর্মের বানী লাভ করেছেন। তিনিই প্রথম মহাগ্রন্থ পবিত্র কুরআন সংকলন করেছেন। তিনিই প্রথম হিজরতের রাতে রাসূলের (সাঃ) বিছানায় মৃত্যুর ঝুকি নিয়ে ঘুমায়েছেন। তিনিই প্রথম, রাসূলের (সাঃ) অনুপস্থিতিতে সকল যুদ্ধের কমান্ডার নিযুক্ত হয়েছিলেন। তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) “দ্বিতীয় হারুন” উপাধি দিয়েছিলেন। তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) এর উত্তরাধিকারী মনোনয়ন পেয়েয়েন। তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) ‘মাওলা’ হিসেবে অভিষিক্ত করেছেন। হযরত উমর হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কে বলেছিলেনঃ আমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ফয়সালাকারী আলী (আঃ)। এমনকি রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ ‘আকদাহুম আলী’ তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিচারক আলী। তাঁর সঠিক সিদ্ধান্ত লক্ষ্য করে হযরত উমর একাধিকবার বলেছেনঃ ‘লাওলা আলী লাহালাকা উমার’ অর্থাৎ আলী না হলে উমর ধংব্ব হয়ে যেত। সর্বপরি আল্লাহ তায়ালা আলী (আঃ) এত বিবেক বুদ্ধি দিয়েছিলেন যে, তা যদি বিশ্বের সকল মানুষের মধ্যে বিতরন করা যেতো তাহলে সকল নির্বোধ এবং বোকারা বুদ্ধিমান হয়ে যেত। তাঁর বুদ্ধির অসংখ্য প্রসংশা আরো আছে। চক্রান্তকারীগণ তাঁর প্রশংসা ছাপিয়ে রেখেছে ঈর্ষায়। তারপরো তাঁর যতটুকু আমরা জানতে পেরেছি। ততটুকু বর্তমান নামধারী মুফতী-মাওলানারা প্রচার করছেন কী না তা ভাবার বিষয়। প্রাইয় লক্ষ করলে দেখা যায়- বাংলাদেশের বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে অন্যান্য সাহাবীদের যেভাবে প্রসংশা করা হয় তার কিঞ্চিৎ পরিমানও আলী (আঃ) প্রশংসা করা হয় কি? বর্তমান যামানার উচ্চ পর্যায়ের ইসলামী কবি এবং চিন্তাবিদ আল্লামা ইকবাল আলী (আঃ) এর প্রশংসা করেন বলে কেউ তাকে প্রশ্ন করেছিল- আপনি এত আলী (আঃ) প্রসংশা করেন কেন? আপনি কি শিয়া হয়ে গেছেন? তখন আল্লামা ইকবাল বলেছেন- তাঁর প্রশংসা আল্লাহ ও তার রাসূল (সাঃ) করছেন। আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ) যদি শিয়া হয়ে থাকে তাহলে আমিও শিয়া।
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
মাওলা আলী (আঃ) এমন একজন মর্যাদাবান যার প্রতি মুহাব্বত রাখা ঈমানের আলামত এবং শত্রুতা বা বিদ্বেষ পোষণ করা মুনাফিকদের বৈশিষ্ট্য। হযরত আলী (আঃ) আল্লাহর নামে কসম করে বলেনঃ "وَالَّذِي فَلَقَ الْحَبَّةَ وَبَرَأَ النَّسَمَةَ إِنَّهُ لَعَهْدُ النَّبِيِّ الْأُمِّيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَيَّ أَنْ لَا يُحِبَّنِي إِلَّا مُؤْمِنٌ وَلَا يُبْغِضَنِي إِلَّا مُنَافِقٌ". সে মহান সত্ত্বার কসম, যিনি দানা উৎপন্ন করেছেন এবং বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন! নিশ্চয় আমার নিকট রসূলুল্লাহ (সাঃ) অঙ্গীকার করেছেন যে, আমাকে মুমিন ছাড়া কেউ ভালোবাসবে না এবং মুনাফিক ছাড়া কেউ আমার প্রতি শত্রুতা বা বিদ্বেষ পোষণ করবে না।’ (সহীহ মুসলিম হাঃ ৭৮; সুনানে তিরমিযী হাঃ ৩৭৩৬ ও সুনানে নাসায়ী হাঃ ৫০১৮)
@@muradali7718 আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা সাহাবাদের উপর সন্তুষ্ট, এবং তারাও আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এর উপর সন্তুষ্ট, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, বলেন, আমার সাহাবারা হচ্ছে এক একটি নক্ষত্র, তোমরা তাদেরকে অনুসরণ করো, আমার আহলে বাইত দের প্রতি মহব্বত রাখো,
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
শিয়াদের ব্যাপারে যতগুলা আলেমদের ওয়াজ শুনছি আমি তাদের বিরুদ্ধে ছিলাম কারণ আমার মনে হয়েছে যে মুসলমান জাতির যদি কোন সত্তিকারের ইসলাম থাকে তাহলে শিয়াদের মধ্যেই আছে আস্থা প্রমানিত হলো। শুকরিয়া ঐ আল্লাহর কাছে সত্যিকারের জবাবটা পেয়ে গেলাম
@@LovelyArcade-zj5ymরাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেন : ‘আমি তোমাদের মাঝে দু’টি মূল্যবান জিনিস রেখে যাচ্ছি : আল্লাহর কিতাব এবং আমার বংশধর (ইতরাত), আমার আহলে বাইত; নিশ্চয়ই এ দু’টি কখনই বিচ্ছিন্ন হবে না যতক্ষণ না হাউসের নিকট (হাউসে কাউসারের নিকট) আমার কাছে উপস্থিত হয় (কিয়ামত দিবসে)।’ সুত্রঃ নাসায়ী, আহমাদ, খাসায়িস, পৃ. ১১২, হাদীস ৭৮; ইবনে মাগাযিলী, মানাকিব, পৃ. ২৩০, হাদীস ২৮৩; আবু ইয়ালী, মুসনাদ, ২য় খ-, পৃ. ২৯৭, হাদীস ১০২১; ইবনে আবি আসিম, কিতাবুস সুন্নাহ, পৃ. ৬৩০, হাদীস ১৫৫৫; ইবনে হাম্বাল, মুসনাদ, ১৭তম খ-, পৃ. ২১১, হাদীস ১১১৩১; তাবারানী, সুলাইমান, ৫ম খ-, পৃ. ১৬৯, হাদীস ৯৮০ ও ৪৯৮১। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, হযরত রাসুল (সাঃ) বলেছেন, ”তোমরা আল্লাহ্কে ভালোবাস কেননা মহান আল্লাহ তাঁর নেয়ামত হতে তোমাদিগকে রিজিক প্রদান করেছেন । আল্লাহ্র ভালোবাসা পেতে হলে আমাকে ভালোবাস (রাসুলকে) আর আমার ভালোবাসা পেতে হলে আমার আহলে বাইতকে (আনুগাত্যপুর্ন) ভালোবাস।” সুত্রঃ সহীহ তিরমিজি, খঃ-৬, হাদিস-৩৭২৮ ইসঃ সেন্টার, সহীহ তিরমিজি (সকল খণ্ড একত্রে ) পৃঃ-১০৮৫, হাদিস-৩৭৫১ তাজ কোং, মেশকাত শরীফ, খঃ-১১, পৃঃ-১৮৮, হাদিস-৫৯২২ এমদাদিয়া লাইব্রেরি । হযরত আলী (আঃ) বর্ণনা করেন, হযরত রাসুল (সাঃ) হাসান - হোসাইন এর হাত ধরে বললেন, ”যে ব্যাক্তি আমাকে এবং এই দু’জনকে (হাসান ও হোসাইন) কে ভালবাসবে সাথে সাথে তাঁদের পিতা- মাতাকে (হযরত আলী ও হযরত ফাতেমা) কে ভালবাসবে সে কিয়ামতে দিবসে আমার সাথেই থাকবে।” সুত্রঃ জামে আত তিরমিজি, আহমদ ইবনে হাম্বাল, আল মুসনাদ, তাবরানি আল মু’জামুল কবির, খতিবে বাগদাদ, তারিখে বাগদাদ, আবু ইয়ালা- আল মুসনাদ, ইত্যাদি ।
আসসালামু আলাইকুম, আমি একজন সুন্নি মুসলমান, আমি শিয়াদের মাজলিসে যাই আমার তাদের মাজলিসে গেলে মনে খুব শান্তি পাই কারন আমার নবী রাসুলুল্লাহ সাঃ এর পরিবার সমন্ধে জানতে পারি এবং তাদের প্রতি হওয়া অত্যাচার গুলা ও শুনতে পারি।এখন কথা হচ্ছে ওইখানে যাওয়ার পর আমার নামায ও কুরআনের প্রতি খুব ভালোবাসা তৈরী হয়েগেছে। একজন সুন্নি হয়ে ওইখানে যাওয়া কি আমার জন্য ঠিক হবে একটু বললে ভালো হতো,অন্য সব বক্তাদের বক্তব্যে সারাসরি বলে শিয়ারা কাফির।
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
শিয়াদের মধ্যে কিছু দল ভালো আছে। কিন্তু শিয়াদের মধ্যে অধিকাংশ দল আছে, এরা স্পষ্টত কাফির। কিন্তু ইরান, ইয়েমেন, লেবানন এরা কোন আকিদা পোষন করে একটু জেনে নিবেন।
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
এইরকম আলোচনা আরও বেশি বেশি হওয়া উচিত। আমি অনেক খুশি হতাম যদি এই শিয়া স্কলারের কথা গুলো মন থেকে হয়। আসুন আমরা সবাই আল্লাহর কুরআন ও তাঁর রাসূলের সহীহ্ হাদিস অনুযায়ী চলার চেষ্টা করি। আমিন
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
হযরত আলী (আঃ)কে প্রশংসা করতে গিয়ে তাঁর সকল মানব কল্যাণকর গুনাবলী, আল্লাহ এবং রাসূলের প্রতি প্রেম মূল্যায়ন করে প্রতিটি ক্ষেত্রেই তাঁকে প্রথম হিসেব ধরা হয়েছে:- তিনি ওয়ান Number ONE তিনিই প্রথম এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি কাবা ঘরে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনিই প্রথম (রাসূলের (সাঃ) পর) নামায প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনিই প্রথম রাসূলের (সাঃ) অনুগত্য স্বীকার করছেন। তিনিই প্রথম নিজেকে জিহাদের জন্য সমর্পণ করেছেন। তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) প্রতিষ্ঠিত ধর্মের বানী লাভ করেছেন। তিনিই প্রথম মহাগ্রন্থ পবিত্র কুরআন সংকলন করেছেন। তিনিই প্রথম হিজরতের রাতে রাসূলের (সাঃ) বিছানায় মৃত্যুর ঝুকি নিয়ে ঘুমায়েছেন। তিনিই প্রথম, রাসূলের (সাঃ) অনুপস্থিতিতে সকল যুদ্ধের কমান্ডার নিযুক্ত হয়েছিলেন। তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) “দ্বিতীয় হারুন” উপাধি দিয়েছিলেন। তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) এর উত্তরাধিকারী মনোনয়ন পেয়েয়েন। তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) ‘মাওলা’ হিসেবে অভিষিক্ত করেছেন। হযরত উমর হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কে বলেছিলেনঃ আমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ফয়সালাকারী আলী (আঃ)। এমনকি রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ ‘আকদাহুম আলী’ তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিচারক আলী। তাঁর সঠিক সিদ্ধান্ত লক্ষ্য করে হযরত উমর একাধিকবার বলেছেনঃ ‘লাওলা আলী লাহালাকা উমার’ অর্থাৎ আলী না হলে উমর ধংব্ব হয়ে যেত। সর্বপরি আল্লাহ তায়ালা আলী (আঃ) এত বিবেক বুদ্ধি দিয়েছিলেন যে, তা যদি বিশ্বের সকল মানুষের মধ্যে বিতরন করা যেতো তাহলে সকল নির্বোধ এবং বোকারা বুদ্ধিমান হয়ে যেত। তাঁর বুদ্ধির অসংখ্য প্রসংশা আরো আছে। চক্রান্তকারীগণ তাঁর প্রশংসা ছাপিয়ে রেখেছে ঈর্ষায়। তারপরো তাঁর যতটুকু আমরা জানতে পেরেছি। ততটুকু বর্তমান নামধারী মুফতী-মাওলানারা প্রচার করছেন কী না তা ভাবার বিষয়। প্রাইয় লক্ষ করলে দেখা যায়- বাংলাদেশের বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে অন্যান্য সাহাবীদের যেভাবে প্রসংশা করা হয় তার কিঞ্চিৎ পরিমানও আলী (আঃ) প্রশংসা করা হয় কি? বর্তমান যামানার উচ্চ পর্যায়ের ইসলামী কবি এবং চিন্তাবিদ আল্লামা ইকবাল আলী (আঃ) এর প্রশংসা করেন বলে কেউ তাকে প্রশ্ন করেছিল- আপনি এত আলী (আঃ) প্রসংশা করেন কেন? আপনি কি শিয়া হয়ে গেছেন? তখন আল্লামা ইকবাল বলেছেন- তাঁর প্রশংসা আল্লাহ ও তার রাসূল (সাঃ) করছেন। আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ) যদি শিয়া হয়ে থাকে তাহলে আমিও শিয়া। পোস্ট লেখক- অধ্যক্ষ এস.এম আবুল হুসাইন উয়ায়সী
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
হুম. এখানের বেশিরভাগ মানুষ শিয়াদের সাপোর্ট করতেছে.. কারণ তারা আবেগে চলে... শিয়ারা কখনো মুসলিমদের ভাই ছিলো না.. এখন যে ফিলিস্তিন নিয়ে শিয়ারা চিল্লায় সুন্নি দেশগুলো যখন ইহুদিদের সাথে যুদ্ধ করে তখন ইরান তুরস্ক সবার আগে ইজরায়েলকে রাষ্ট্র স্বীকৃতী দেয়..
I am a sunni muslim ,siya are more iman wala than sunni, sunni muslim always defame the siyas. Our koran, hdids, kibla, haram halal are same, we are all brothers, we should respect the others Akida, only Allah knows, whom will be accepted by Allah subhanahutala.
British and the western world. because they never want Muslims become stronger then them. you think if all Muslim countries are united then emagin they will be stronger then western world.
information and communication gape chilo বিভেদ তৈরি হয়েছে। কিছু উগ্রবাদী লোভী অতি আগ্রহী দীনের দায়িরাই বিভেদ তৈরিতে শক্রিয় ভুমিকা পালন করেছে। কোন কিছু যাচাই বাছাই না করেই একে অপরকে দোষারোপ করে বিভেদ করেছে।
আমার কয়েকটা প্রশ্নের উত্তর দেন। আপনাদের কালিমা টা বলুন আমি শুনেছি সেখানে আপনারা আলী ওয়ালিউল্লাহ যুক্ত করেন,আযানে কি বলেন তা বলুন শুনেছি সেখানেও বাড়তি কিছু বলেন। নামাজ কত ওয়াক্ত পড়েন তা বলুন শুনেছি আপনারা তিন ওয়াক্ত পড়েন।
"এবং সকল মর্যাদা তো আল্লাহর, তাঁর রাসুলের ও মুমিনদের। কিন্তু মুনাফিকরা তা জানে না"- সুরা মুনাফিকুন,আয়াত#৮ কারা কাফের আর কারা মুমিন আবু সালমা(রাসুলের সা রাখাল) বলেন,আমি রাসুলুল্লাহ(সা)কে (মি'রাজের একটি ঘটনা) বলতে শুনেছি।তিনি বলেন, "আমি যখন সেই রাত্রে আকাশে ঊর্ধ্বগমন করলাম তখন মহামহিম আল্লাহ আমাকে বললেন ঃ রাসুল তার প্রতি তার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে তার উপর বিশ্বাস আনয়ন করেছে(সুরা বাকারা#২৮৫)।আমি বললামঃআর মুমিনগন।আল্লাহ বললেন, হে মুহাম্মাদ, তুমি সত্য বলেছ। তোমার উম্মতের মাঝে কাকে তোমার স্থলাভিষিক্ত করেছ?আমি বললাম -তাদের মধ্যে সবচেয়ে উত্তমকে।আল্লাহ বললেন, আলী ইবনে আবি তালিব। আমি বললাম-হ্যা,হে আমার প্রতিপালক। আল্লাহ বললেন -হে মুহাম্মাদ, আমি ভূমন্ডলে খোজ নিয়েছি।অতঃপর তোমাকে বেছে নিয়েছি।তারপর আমার নাম থেকে তোমার জন্য একটি নাম নিঃসৃত করেছি।ফলে আমার নাম উচ্চারিত হয় না তোমার নাম আমার সাথে উচ্চারিত হওয়া ছাড়া। সুতরাং আমি " মাহমুদ" আর তুমি "মুহাম্মাদ "। অতঃপর আমি আবার অন্বেষণ করলাম এবং বেছে নিলাম আলীকে। আর তার নামকে আমার নাম থেকে নিঃসৃত করলাম।সুতরাং আমি হলাম " আ'লা" আর সে "আলী"। হে মুহাম্মাদ, অবশ্যই আমি তোমাকে, ফাতিমাকে,আলীকে, হাসানকে, হুসাইনকে এবং হুসাইনের সন্তান ইমামদেরকে আমার জ্যোতির আভা থেকে সৃষ্টি করেছি।অতঃপর জমিন ও আকাশের বাসিন্দাদের কাছে উপস্থাপন করেছি তোমাদের বেলায়তকে। এরপর যে তা গ্রহণ করবে সে আমার নিকট মুমিনদের অন্তর্ভুক্ত হবে,আর যারা অস্বীকার করবে তারা আমার নিকট কাফেরদের অন্তর্ভুক্ত হবে। হে মুহাম্মাদ! আমার কোন বান্দা যদি ইবাদত করতে করতে সব কিছু ত্যাগ করে কিংবা পানির মত গলেও পড়ে অতঃপর তোমাদের বেলায়াতকে অস্বীকার করে আমার কাছে আসে,তাহলে আমি তাকে ক্ষমা করবো না যতক্ষণ না তোমাদের বেলায়াতকে স্বীকার করে। হে মুহাম্মাদ, তুমি কি তাদেরকে দেখতে চাও?আমি বললামঃজ্বী,হে আমার প্রতিপালক। অতঃপর আমাকে বললেন ঃআরশের ডান পাশে তাকাও।আমি তাকালাম তখন দেখতে পেলাম আলী, ফাতিমা, হাসান,হুসাইন, আলী ইবনুল হুসাইন, মুহাম্মাদ ইবনে আলী,জা'ফার ইবনে মুহাম্মাদ, মুসা ইবনে জা'ফার,আলী ইবনে মুসা,মুহাম্মাদ ইবনে আলী, আলী ইবনে মুহাম্মাদ, হাসান ইবনে আলী, মাহদী। তাদের নুর এক সারিতে দাড়িয়ে নামাজ আদায় করছে। আর সে(অর্থাৎ মাহদী) তাদের মাঝখানে যেন উজ্জ্বল নক্ষত্র। ৷ আল্লাহ বললেন ঃ হে মুহাম্মাদ, এরাই হল আল্লাহর হুজ্জাত (আল্লাহর দলিল)।আর সে তোমার ইতরাত(পরিবার) থেকে।আর আমার মর্যাদা ও সম্মানের শপথ! সে হল আমার আউলিয়াদের জন্য ফরজ হুজ্জাত। আর আমার শত্রুদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহনকারী।-( ফারাইদুস সিমতাইন)
অসাধারণ আলোচনা। এই ধরনের প্রচার আরও বেশী চালিয়ে যেতে হবে যাতে সাধারণ মানুষের বিভ্রান্তি দূর হয় এবং দুই মাজহাবের দূরত্ব কমে যায়।তবে এই ধরনের আলোচনায় একজন সুন্নী আলেমকে রাখলে ভালো হয়।
এই ভদ্রলোক স্কলারকে বেশী পরিপক্ক মনে হয়নি। তবে সাদামাটা। শিয়াদের মধ্যে আকিদাগতভাবে অনেকগুলো ভাগ আছে, এটা সম্পর্কেও জানতে হবে।। সুন্নিদের মধ্যে ভাগ থাকলেও সুন্নিরা লক্ষ্য সাহাবিগণ ও রাসূল (স.) এর দিকে।
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
এতে কি আসে যায় ভাই। কার নাম আবু বক্কর ওমর না হলে কি কিছু আসে যায়। নিঃসন্দেহে আবু বক্কর ওমর ভালো লোক ছিলেন। তারাও সাধারণ মানুষের মতো মানুষ। আপনি আমাকে খারাপ বলে যা হবে, ওনাদের খারাপ হলেও তাই হবে। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা ঠিক না, আপনারা তো নবী কে মাটির মানুষ থেকে নুরের তরী বানিয়ে দিয়েছেন, আপনারা ওমর এবং আবু বক্কর কে একদিন নুরের তরী বলবেন। কোন কিছু বেশি করা ঠিক না।
মা আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা, তাদের নাম শুনে লানত এবং গালিগালাজ করা তো দূরের কথা, যারা রাদিয়াল্লাহু আনহু পড়বে না তাদের সাথে আমাদের মাখামাখি করা উচিত নয়। তাদের ভ্রান্ত ধারণা নিয়ে তারা আলাদাই থাক। সরলমনা বাঙালি ভাই বোন এইসব মিষ্টভাষী আলোচনায বিশ্বাস করবেন না
ইরান শিয়া, ধর্মান্তরিত আমেরিকান শিয়া, লেবানিজ শিয়া, এদের সাথে আমার অভিজ্ঞতার ফসল হল আবু বকর এবং ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুকে ওরা অত্যন্ত নিচু পদের লোক মনে করে, প্রকাশ্যে গালিগালাজ করে লানত দে,। আম্মাজান আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা কে যেসব শব্দ ব্যবহার করে গালিগালাজ করে তা শুনলে একজন ঈমানদার মুসলমানের পক্ষে ধৈর্য ধারণ করা খুবই কঠিন ব্যাপার। সুতরাং সরলমনা ভাই-বোনেরা খুবই সাবধান
আমার প্রশ্ন চার খলিফার ভিতর কে ইসলাম আগে গ্রহণ করেছেন এবং আগে পরে ইসলাম গ্রহণের পার্থক্য কি। মূর্তি পূজা কারীদের ইসলামের নেতৃত্ব দেওয়া হালাল না হারাম।
Only Iran is a Muslim country in the world which strongly stands beside Palestine.Where are Muslims so called Sunni.Bangladesh is only Islamic county where gets Zannati and Zahannami certificate.I urge to the scholar to remove as possible as misunderstanding about Shiya.There not a single word in the Quran about Sunni or Shia.A good Muslim never criticize other Muslim who believes Allah His Prophets Malayika and the day of judgement.Our identity we are Muslims.
বড় ভাই স্বয়ং আয়াতুল্লাহ আলি খামিনি নিজেই বলেছেন সাহাবীদের সম্মান অনেক তাদেরকে গালিগালাজ করা যাবে না এই নিয়ে আয়াতুল আলী খামির একটি লেকচারী আছে চাইলে আপনারা শুনতে পারেন আর আমি একজন সুন্নি হয়েও হায়াতুল্লাহ আলী খামিনিকে অনেক সম্মান করি আসুন আমরা শিয়া সুন্নি এক হয়ে যাই কুফারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করি
ইসলামে শিয়া সুন্নি বলে কিছু নেই
Masallah
@@MusammadRabyaAkter Ladai ta barang munafik der biruddhe shuru kori asun.
Kafir Der to sahajei chinte para jai .
Ora holo khula dushman, shariyoter.
Kintu beshi khati kare munafikrai .
Oder libash ekdam mashaallah huzoorder moto,
Katha Barta chal chalan sabkichu huzoor marka.
কোথায় আছে? সিরিয়ার গণহত্যা সম্পর্কে কী বলবেন? তিয়াত্তুর দল এর হাদিস কী পড়েছেন? শিয়াদের ইতিহাস জানেন?
@@ehsanouefg আপনি জানেন শিয়াদের ইতিহাস? নাকি দুই কলম জেনে এসে লাফাচ্ছেন?
সৃষ্টিকর্তা আমাদের সবাইকে সঠিক দ্বীনের পথে থাকার তৌফিক দিক।
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
মাওলা আলী (আঃ) এমন একজন মর্যাদাবান যার প্রতি মুহাব্বত রাখা ঈমানের আলামত এবং শত্রুতা বা বিদ্বেষ পোষণ করা মুনাফিকদের বৈশিষ্ট্য।
হযরত আলী (আঃ) আল্লাহর নামে কসম করে বলেনঃ
"وَالَّذِي فَلَقَ الْحَبَّةَ وَبَرَأَ النَّسَمَةَ إِنَّهُ لَعَهْدُ النَّبِيِّ الْأُمِّيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَيَّ أَنْ لَا يُحِبَّنِي إِلَّا مُؤْمِنٌ وَلَا يُبْغِضَنِي إِلَّا مُنَافِقٌ".
সে মহান সত্ত্বার কসম, যিনি দানা উৎপন্ন করেছেন এবং বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন! নিশ্চয় আমার নিকট রসূলুল্লাহ (সাঃ) অঙ্গীকার করেছেন যে, আমাকে মুমিন ছাড়া কেউ ভালোবাসবে না এবং মুনাফিক ছাড়া কেউ আমার প্রতি শত্রুতা বা বিদ্বেষ পোষণ করবে না।’
(সহীহ মুসলিম হাঃ ৭৮; সুনানে তিরমিযী হাঃ ৩৭৩৬ ও সুনানে নাসায়ী হাঃ ৫০১৮)
মাশাআল্লাহ দারুণ উদ্যোগ। খোমেনি সাহেব অবশ্যই বিংশ শতাব্দীর একজন ইমাম। শিয়া সুন্নী সকলে তার নেতৃত্ব মেনে নিলে আজকে মোসলমানরা একটা বিরাট শক্তি।হতো।।
আল্লাহ তুমি সকল মুসলমানদেরকে ঐক্য করে দাও সকল ভেদাভেদ দূর করে দাও।
মহান আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে হেফাজত করুক এবং পরিপূর্ণভাবে হেদায়েত দান করুক আমরা যেন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম কে মরণের আগ পর্যন্ত ভালবেসে যেতে পারি এবং আহলে বায়াত এবং সাহাবায়ে কেরামগণ সবাইকে ভালোবেসে যেতে পারি আল্লাহ যেন আমাদের সঠিক বুঝ দান করে এবং পরিপূর্ণভাবে ইসলামে আইন অনুসারী চলতে পারি আমিন
হযরত আলী (আঃ)কে প্রশংসা করতে গিয়ে তাঁর সকল মানব কল্যাণকর গুনাবলী, আল্লাহ এবং রাসূলের প্রতি প্রেম মূল্যায়ন করে প্রতিটি ক্ষেত্রেই তাঁকে প্রথম হিসেব ধরা হয়েছে:-
তিনি ওয়ান Number ONE
তিনিই প্রথম এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি কাবা ঘরে জন্মগ্রহণ করেছেন।
তিনিই প্রথম (রাসূলের (সাঃ) পর) নামায প্রতিষ্ঠা করেছেন।
তিনিই প্রথম রাসূলের (সাঃ) অনুগত্য স্বীকার করছেন।
তিনিই প্রথম নিজেকে জিহাদের জন্য সমর্পণ করেছেন।
তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) প্রতিষ্ঠিত ধর্মের বানী লাভ করেছেন।
তিনিই প্রথম মহাগ্রন্থ পবিত্র কুরআন সংকলন করেছেন।
তিনিই প্রথম হিজরতের রাতে রাসূলের (সাঃ) বিছানায় মৃত্যুর ঝুকি নিয়ে ঘুমায়েছেন।
তিনিই প্রথম, রাসূলের (সাঃ) অনুপস্থিতিতে সকল যুদ্ধের কমান্ডার নিযুক্ত হয়েছিলেন।
তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) “দ্বিতীয় হারুন” উপাধি দিয়েছিলেন।
তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) এর উত্তরাধিকারী মনোনয়ন পেয়েয়েন।
তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) ‘মাওলা’ হিসেবে অভিষিক্ত করেছেন।
হযরত উমর হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কে বলেছিলেনঃ আমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ফয়সালাকারী আলী (আঃ)।
এমনকি রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ ‘আকদাহুম আলী’ তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিচারক আলী। তাঁর সঠিক সিদ্ধান্ত লক্ষ্য করে হযরত উমর একাধিকবার বলেছেনঃ ‘লাওলা আলী লাহালাকা উমার’ অর্থাৎ আলী না হলে উমর ধংব্ব হয়ে যেত।
সর্বপরি আল্লাহ তায়ালা আলী (আঃ) এত বিবেক বুদ্ধি দিয়েছিলেন যে, তা যদি বিশ্বের সকল মানুষের মধ্যে বিতরন করা যেতো তাহলে সকল নির্বোধ এবং বোকারা বুদ্ধিমান হয়ে যেত। তাঁর বুদ্ধির অসংখ্য প্রসংশা আরো আছে। চক্রান্তকারীগণ তাঁর প্রশংসা ছাপিয়ে রেখেছে ঈর্ষায়। তারপরো তাঁর যতটুকু আমরা জানতে পেরেছি। ততটুকু বর্তমান নামধারী মুফতী-মাওলানারা প্রচার করছেন কী না তা ভাবার বিষয়। প্রাইয় লক্ষ করলে দেখা যায়- বাংলাদেশের বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে অন্যান্য সাহাবীদের যেভাবে প্রসংশা করা হয় তার কিঞ্চিৎ পরিমানও আলী (আঃ) প্রশংসা করা হয় কি? বর্তমান যামানার উচ্চ পর্যায়ের ইসলামী কবি এবং চিন্তাবিদ আল্লামা ইকবাল আলী (আঃ) এর প্রশংসা করেন বলে কেউ তাকে প্রশ্ন করেছিল-
আপনি এত আলী (আঃ) প্রসংশা করেন কেন? আপনি কি শিয়া হয়ে গেছেন? তখন আল্লামা ইকবাল বলেছেন- তাঁর প্রশংসা আল্লাহ ও তার রাসূল (সাঃ) করছেন। আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ) যদি শিয়া হয়ে থাকে তাহলে আমিও শিয়া।
আমি কখনোই শিয়াদের খারাপ ভাবিনাই। তবে এই অনুষ্ঠানের পর আরো দূরত্ব কমে গেল।
ধন্যবাদ ❤❤❤
@f.A661
0 seconds ago
K@fir K@fir Shi'i K@fir, Jo Na Mane Oh Bhi K@fir!!
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
বেশুমার লানত বর্ষিত হউক নিম্নোক্ত মুনাফিকদের উপর এবং তাদের অনুসারীদের উপর।
কারবালায় এজিদ বাহিনীর পক্ষে হযরত ইমাম হোসাইন (আ.) এর বিপক্ষে অংশ নেয়া
রাসূল (সা.) এর ৮ জন সাহাবী হচ্ছেনঃ-
১. কাসির বিন শিহাব আল হারিসি বাজালি
২. হুজ্জার বিন আরযার আল আজালী
৩. আবদুল্লাহ বিন হাছান আল আল আযদি
৪. আব্দুর রহমান বিন আবি সুরাহ আল জুফি
৫. উযবাহ বিন ক্বাইস আল আহমাসি
৬. আব্দুর রহমান বিন আবাযি
৭. আমর বিন হুরাইস
৮. আসমা বিন খারিজা আল ফারাযি
তাছাড়া আরো বিশেষ কথা হচ্ছে কারবালায় এজিদ বাহিনীর অধিকাংশ সৈন্য হচ্ছে রাসূল (সা.) এর সাহাবাদের সন্তান। যাদের কে আমরা তাবীঈ নামে চিনি।
কারবালায় ইমাম হোসাইন (আ.) এর শিবিরে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিল যে, সে হল কুলাঙ্গার ওমর ইবনে সাদ। সে ছিল ( প্রচলিত হাদিস আশারায়ে মুবাশশরার অন্তর্ভুক্ত) জান্নাতের ১০ জন সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবিদের মধ্যে অন্যতম হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কা (রা.) এর ছেলে। এই ওমর সাদ ছিল এজিদের ৩০ হাজার সেনাবাহিনীর প্রধান।
ইমাম হোসাইন (আ.) এর কর্তিত মাথায় বর্ষা বিঁধে এজিদের দরবারে নিয়ে যায় উপঢৌকনের আশায় সানান ইবনে আনাস। এই সানান হচ্ছে রাসুল (সা.) এর বিশেষ সহকারী হযরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) এর গুনধর পুত্র।
© ফিদা এ আহলুল বাইত
@@f.A661বেশুমার লানত বর্ষিত হউক নিম্নোক্ত মুনাফিকদের উপর এবং তাদের অনুসারীদের উপর।
কারবালায় এজিদ বাহিনীর পক্ষে হযরত ইমাম হোসাইন (আ.) এর বিপক্ষে অংশ নেয়া
রাসূল (সা.) এর ৮ জন সাহাবী হচ্ছেনঃ-
১. কাসির বিন শিহাব আল হারিসি বাজালি
২. হুজ্জার বিন আরযার আল আজালী
৩. আবদুল্লাহ বিন হাছান আল আল আযদি
৪. আব্দুর রহমান বিন আবি সুরাহ আল জুফি
৫. উযবাহ বিন ক্বাইস আল আহমাসি
৬. আব্দুর রহমান বিন আবাযি
৭. আমর বিন হুরাইস
৮. আসমা বিন খারিজা আল ফারাযি
তাছাড়া আরো বিশেষ কথা হচ্ছে কারবালায় এজিদ বাহিনীর অধিকাংশ সৈন্য হচ্ছে রাসূল (সা.) এর সাহাবাদের সন্তান। যাদের কে আমরা তাবীঈ নামে চিনি।
কারবালায় ইমাম হোসাইন (আ.) এর শিবিরে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিল যে, সে হল কুলাঙ্গার ওমর ইবনে সাদ। সে ছিল ( প্রচলিত হাদিস আশারায়ে মুবাশশরার অন্তর্ভুক্ত) জান্নাতের ১০ জন সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবিদের মধ্যে অন্যতম হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কা (রা.) এর ছেলে। এই ওমর সাদ ছিল এজিদের ৩০ হাজার সেনাবাহিনীর প্রধান।
ইমাম হোসাইন (আ.) এর কর্তিত মাথায় বর্ষা বিঁধে এজিদের দরবারে নিয়ে যায় উপঢৌকনের আশায় সানান ইবনে আনাস। এই সানান হচ্ছে রাসুল (সা.) এর বিশেষ সহকারী হযরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) এর গুনধর পুত্র।
© ফিদা এ আহলুল বাইত
@@f.A661kis lye Shia Kafer ha or ha Bangla tuje samagvi ata ha
ধন্যবাদ আপনার মুল্যবান কথা গুলির জন্য আরো সত্য কথা শোনার প্রত্যাসী।
আল্লাহ সবাইকে ঐকবদ্ধ রাখুক।
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
এখন বুঝতে পারছি আমাদের দেশের হুজুররা আমাদের অনেক কিছু ভুল বুঝায়😢😢😢
মাওলা আলী (আঃ) এমন একজন মর্যাদাবান যার প্রতি মুহাব্বত রাখা ঈমানের আলামত এবং শত্রুতা বা বিদ্বেষ পোষণ করা মুনাফিকদের বৈশিষ্ট্য।
হযরত আলী (আঃ) আল্লাহর নামে কসম করে বলেনঃ
"وَالَّذِي فَلَقَ الْحَبَّةَ وَبَرَأَ النَّسَمَةَ إِنَّهُ لَعَهْدُ النَّبِيِّ الْأُمِّيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَيَّ أَنْ لَا يُحِبَّنِي إِلَّا مُؤْمِنٌ وَلَا يُبْغِضَنِي إِلَّا مُنَافِقٌ".
সে মহান সত্ত্বার কসম, যিনি দানা উৎপন্ন করেছেন এবং বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন! নিশ্চয় আমার নিকট রসূলুল্লাহ (সাঃ) অঙ্গীকার করেছেন যে, আমাকে মুমিন ছাড়া কেউ ভালোবাসবে না এবং মুনাফিক ছাড়া কেউ আমার প্রতি শত্রুতা বা বিদ্বেষ পোষণ করবে না।’
(সহীহ মুসলিম হাঃ ৭৮; সুনানে তিরমিযী হাঃ ৩৭৩৬ ও সুনানে নাসায়ী হাঃ ৫০১৮)
@@muradali7718 আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা সাহাবাদের উপর সন্তুষ্ট, এবং তারাও আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এর উপর সন্তুষ্ট, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, বলেন, আমার সাহাবারা হচ্ছে এক একটি নক্ষত্র, তোমরা তাদেরকে অনুসরণ করো, আমার আহলে বাইত দের প্রতি মহব্বত রাখো,
হুজুররা ভুল বুঝান না, আমরা অল্প জ্ঞানে অল্প জ্ঞানীর কাছেই যায় ধর্ম শিখতে
@@muradali7718সঠিক ভাই❤❤❤
@@taohidanazmin1047 ali (a.s) biddesi huzoor ra dharmer kichui bojhen na.
Tara iblish ke chara kauke bhalo base na.
আল্লাহ বিশ্ব মুসলিম উম্মাহকে অকোটাবদ্ধ করো। আমিন!
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
আলোচনাটা ছিল অসাধারণ। ও সময়ের দাবি। অনেক ভ্রান্ত ধারণা পরিস্কার হয়ে গেল।
ঐক্য ছাড়া গতি নাই
শিয়া সুন্নি ভাই ভাই❤
😅😂
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
আলহামদুলিল্লাহ
অনেক কিছুই ক্লিয়ার হইল।
সকল মুসলিম ভাই ভাই।
ওরা তাজিয়া মিছিল কেন করে, মাতম করে কেন?
এসব তো ইসলামে হারাম।
K@fir K@fir Shi'i K@fir, Jo Na Mane Oh Bhi K@fir!!
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
শিয়াদের ব্যাপারে যতগুলা আলেমদের ওয়াজ শুনছি আমি তাদের বিরুদ্ধে ছিলাম কারণ আমার মনে হয়েছে যে মুসলমান জাতির যদি কোন সত্তিকারের ইসলাম থাকে তাহলে শিয়াদের মধ্যেই আছে আস্থা প্রমানিত হলো। শুকরিয়া ঐ আল্লাহর কাছে সত্যিকারের জবাবটা পেয়ে গেলাম
পাগল।
Hmmm
ua-cam.com/video/_qICBHv2BAs/v-deo.htmlsi=6wlZ_vCr5p9-hP_z
IMAMOTER Islam sathik Islam,
Khilafater Islam kobol e danga fasad ar Rakte Lal.
ভাই আমি সূন্নী আপনার সাথে সহমত❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা, অনেক সুপ্রিয বক্তা ভূল কথা বলেন।আল্লাহ সবাইকে বুঝদান করূন।
ডেনমার্কের কোরআনের অপমানে ইরানই জাতিসংঘে কোরআন নিয়ে কথা বলেছেন
ফালতু কথা যারা বলে কোরআন ৯০ পারা তাদের আবার কোরআন এর পতি দরদ , হাসি লাগে 😅😅
না জেনে কার নামে মিথ্যা রটানো বড় গুনাহের কাজ। @@uzsk-466
@@uzsk-466I am a Sunni by birth and practice, you are talking like a stupid. Shias don't have a different Quran.
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
@@uzsk-466এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
খুব ভালো লাগলো। সঠিক ও সত্য প্রকাশ করুন। মিথ্যা দাফন করুন।
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
এগুলো সবই মিথ্যা সাজানো
@@LovelyArcade-zj5ymরাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেন : ‘আমি তোমাদের মাঝে দু’টি মূল্যবান জিনিস রেখে যাচ্ছি :
আল্লাহর কিতাব এবং আমার বংশধর (ইতরাত), আমার আহলে বাইত; নিশ্চয়ই এ দু’টি কখনই বিচ্ছিন্ন হবে না যতক্ষণ না হাউসের নিকট (হাউসে কাউসারের নিকট) আমার কাছে উপস্থিত হয় (কিয়ামত দিবসে)।’
সুত্রঃ নাসায়ী, আহমাদ, খাসায়িস, পৃ. ১১২, হাদীস ৭৮; ইবনে মাগাযিলী, মানাকিব, পৃ. ২৩০, হাদীস ২৮৩; আবু ইয়ালী, মুসনাদ, ২য় খ-, পৃ. ২৯৭, হাদীস ১০২১; ইবনে আবি আসিম, কিতাবুস সুন্নাহ, পৃ. ৬৩০, হাদীস ১৫৫৫; ইবনে হাম্বাল, মুসনাদ, ১৭তম খ-, পৃ. ২১১, হাদীস ১১১৩১; তাবারানী, সুলাইমান, ৫ম খ-, পৃ. ১৬৯, হাদীস ৯৮০ ও ৪৯৮১।
হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, হযরত রাসুল (সাঃ) বলেছেন, ”তোমরা আল্লাহ্কে ভালোবাস কেননা মহান আল্লাহ তাঁর নেয়ামত হতে তোমাদিগকে রিজিক প্রদান করেছেন । আল্লাহ্র ভালোবাসা পেতে হলে আমাকে ভালোবাস (রাসুলকে) আর আমার ভালোবাসা পেতে হলে আমার আহলে বাইতকে (আনুগাত্যপুর্ন) ভালোবাস।”
সুত্রঃ সহীহ তিরমিজি, খঃ-৬, হাদিস-৩৭২৮ ইসঃ সেন্টার, সহীহ তিরমিজি (সকল খণ্ড একত্রে ) পৃঃ-১০৮৫, হাদিস-৩৭৫১ তাজ কোং, মেশকাত শরীফ, খঃ-১১, পৃঃ-১৮৮, হাদিস-৫৯২২ এমদাদিয়া লাইব্রেরি ।
হযরত আলী (আঃ) বর্ণনা করেন, হযরত রাসুল (সাঃ) হাসান - হোসাইন এর হাত ধরে বললেন, ”যে ব্যাক্তি আমাকে এবং এই দু’জনকে (হাসান ও হোসাইন) কে ভালবাসবে সাথে সাথে তাঁদের পিতা- মাতাকে (হযরত আলী ও হযরত ফাতেমা) কে ভালবাসবে সে কিয়ামতে দিবসে আমার সাথেই থাকবে।”
সুত্রঃ জামে আত তিরমিজি, আহমদ ইবনে হাম্বাল, আল মুসনাদ, তাবরানি আল মু’জামুল কবির, খতিবে বাগদাদ, তারিখে বাগদাদ, আবু ইয়ালা- আল মুসনাদ, ইত্যাদি ।
@@LovelyArcade-zj5ymki Sha jano
অন্যান্য যেসব কথা প্রচলিত আছে সেগুলো ও জিজ্ঞাসা করার অনুরোধ রইল।ভাল উদ্যোগ।❤❤
বেশুমার লানত বর্ষিত হউক নিম্নোক্ত মুনাফিকদের উপর এবং তাদের অনুসারীদের উপর।
কারবালায় এজিদ বাহিনীর পক্ষে হযরত ইমাম হোসাইন (আ.) এর বিপক্ষে অংশ নেয়া
রাসূল (সা.) এর ৮ জন সাহাবী হচ্ছেনঃ-
১. কাসির বিন শিহাব আল হারিসি বাজালি
২. হুজ্জার বিন আরযার আল আজালী
৩. আবদুল্লাহ বিন হাছান আল আল আযদি
৪. আব্দুর রহমান বিন আবি সুরাহ আল জুফি
৫. উযবাহ বিন ক্বাইস আল আহমাসি
৬. আব্দুর রহমান বিন আবাযি
৭. আমর বিন হুরাইস
৮. আসমা বিন খারিজা আল ফারাযি
তাছাড়া আরো বিশেষ কথা হচ্ছে কারবালায় এজিদ বাহিনীর অধিকাংশ সৈন্য হচ্ছে রাসূল (সা.) এর সাহাবাদের সন্তান। যাদের কে আমরা তাবীঈ নামে চিনি।
কারবালায় ইমাম হোসাইন (আ.) এর শিবিরে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিল যে, সে হল কুলাঙ্গার ওমর ইবনে সাদ। সে ছিল ( প্রচলিত হাদিস আশারায়ে মুবাশশরার অন্তর্ভুক্ত) জান্নাতের ১০ জন সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবিদের মধ্যে অন্যতম হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কা (রা.) এর ছেলে। এই ওমর সাদ ছিল এজিদের ৩০ হাজার সেনাবাহিনীর প্রধান।
ইমাম হোসাইন (আ.) এর কর্তিত মাথায় বর্ষা বিঁধে এজিদের দরবারে নিয়ে যায় উপঢৌকনের আশায় সানান ইবনে আনাস। এই সানান হচ্ছে রাসুল (সা.) এর বিশেষ সহকারী হযরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) এর গুনধর পুত্র।
© ফিদা এ আহলুল বাইত
বেশুমার লানত বর্ষিত হউক নিম্নোক্ত মুনাফিকদের উপর এবং তাদের অনুসারীদের উপর।
কারবালায় এজিদ বাহিনীর পক্ষে হযরত ইমাম হোসাইন (আ.) এর বিপক্ষে অংশ নেয়া
রাসূল (সা.) এর ৮ জন সাহাবী হচ্ছেনঃ-
১. কাসির বিন শিহাব আল হারিসি বাজালি
২. হুজ্জার বিন আরযার আল আজালী
৩. আবদুল্লাহ বিন হাছান আল আল আযদি
৪. আব্দুর রহমান বিন আবি সুরাহ আল জুফি
৫. উযবাহ বিন ক্বাইস আল আহমাসি
৬. আব্দুর রহমান বিন আবাযি
৭. আমর বিন হুরাইস
৮. আসমা বিন খারিজা আল ফারাযি
তাছাড়া আরো বিশেষ কথা হচ্ছে কারবালায় এজিদ বাহিনীর অধিকাংশ সৈন্য হচ্ছে রাসূল (সা.) এর সাহাবাদের সন্তান। যাদের কে আমরা তাবীঈ নামে চিনি।
কারবালায় ইমাম হোসাইন (আ.) এর শিবিরে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিল যে, সে হল কুলাঙ্গার ওমর ইবনে সাদ। সে ছিল ( প্রচলিত হাদিস আশারায়ে মুবাশশরার অন্তর্ভুক্ত) জান্নাতের ১০ জন সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবিদের মধ্যে অন্যতম হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কা (রা.) এর ছেলে। এই ওমর সাদ ছিল এজিদের ৩০ হাজার সেনাবাহিনীর প্রধান।
ইমাম হোসাইন (আ.) এর কর্তিত মাথায় বর্ষা বিঁধে এজিদের দরবারে নিয়ে যায় উপঢৌকনের আশায় সানান ইবনে আনাস। এই সানান হচ্ছে রাসুল (সা.) এর বিশেষ সহকারী হযরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) এর গুনধর পুত্র।
© ফিদা এ আহলুল বাইত
Masha Allah......
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
ধন্যবাদ আপনাদেরকে, শিয়া সম্পর্কে আমার অনেক ভুল ধারণা ছিল, এগুলো জানার অনেক ইচ্ছা ছিল।
নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সমস্ত সাহাবায়ে কেরাম রাজি আল্লাহ আনহু গন মুসলিম জাতীর জন্য অবশ্যই অনুসরণীয়। মহান আল্লাহ উনাদের প্রতি সন্তষ্ট হয়েছেন।
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
Thanks brother you did right thing to upload this video
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
অনেক সুন্দর আলোচনা। মাশা-আল্লাহ
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
Masha allah
Correct, three was no dispute between the Khalifa.
আসসালামু আলাইকুম, আমি একজন সুন্নি মুসলমান, আমি শিয়াদের মাজলিসে যাই আমার তাদের মাজলিসে গেলে মনে খুব শান্তি পাই কারন আমার নবী রাসুলুল্লাহ সাঃ এর পরিবার সমন্ধে জানতে পারি এবং তাদের প্রতি হওয়া অত্যাচার গুলা ও শুনতে পারি।এখন কথা হচ্ছে ওইখানে যাওয়ার পর আমার নামায ও কুরআনের প্রতি খুব ভালোবাসা তৈরী হয়েগেছে। একজন সুন্নি হয়ে ওইখানে যাওয়া কি আমার জন্য ঠিক হবে একটু বললে ভালো হতো,অন্য সব বক্তাদের বক্তব্যে সারাসরি বলে শিয়ারা কাফির।
@@fatemapinky9087 apnake sabar age jante hobe kafir ki allah boleche.
Apnar answer hobe allah shia der mane
@@fatemapinky9087 sabar aage jante hobe allah ki kafir boleche.
Apnar answer hobe allah shiader mane ali( a.s )ke Jara bhalobase tader kafir bole nai.
Tahole no tension.
Bindas jao imam bargah te.
Tomar montake kandao al e Rasooler
Muhabbate.
Taholei tumi safal inshallah.
@@AyatTanzam ধন্যবাদ জানিয়ে দেয়ার জন্য।আল্লাহ আপনার উপর রহমত দান করুক।
ঠিক বলেছেন
আমরাও বিবেদ চায় না,,,,,আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক
যে যাই বলুক মুসলমানদের বিপদে আপনারাই প্রথম সারিতে,,,
শিয়া সম্পর্কে যে ভুল কথা শুনে এসেছি আজ সেই ভুল ভেঙে গেলো।ধন্যবাদ এই চ্যানেলকে।শিয়া সুন্নি এক হয়ে কাজ করতে হবে।মূল কথা আমরা মুসলিম
Best programme
Alhamdulillah
ধন্যবাদ হুজুর
Siya Sunni bhai bhai
আমি চিন্তা করছি আপবাদকারী ও বিভেদ সৃষ্টকারীদের আল্লাহতালা কি শাস্তি দিবেন🤣🤣🤣।
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
নিজের চিন্তা কর
Thanks from Rajshahi Bangladesh Iqbal
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
আলহামদুলিল্লাহ
জাযাকাল্লাহ।
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
এতো দিন ভুলের মধ্যে ছিলাম....
শিয়াদের মধ্যে কিছু দল ভালো আছে। কিন্তু শিয়াদের মধ্যে অধিকাংশ দল আছে, এরা স্পষ্টত কাফির। কিন্তু ইরান, ইয়েমেন, লেবানন এরা কোন আকিদা পোষন করে একটু জেনে নিবেন।
😂
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
তুই সারা জীবন ভুলের মধ্যে থাকবি 😂
@@islamzindabad570শিয়াদের আকিদা মানহাজ অনেক ভয়ূ
আমি সিয়া সুন্নি বুঝি না। আমরা মুসলমান এটাই পরিচয়। তবে সিয়া বলে যারা পরিচিত উনারাই ঠিক।
শিয়া মুসলিমদের কিছু আজানের ক্লিপ দেখসিলাম যেখানে হজরত আলী (রা) এর নাম যোগ করা হইসে। এই বিষয়টা ওনাকে জিজ্ঞেস করে বিষয়টা ক্লিয়ার হওয়ার দরকার
Hum
Ami shia na.
But shia der e Islam er right path e ache mone hoi.
এইরকম আলোচনা আরও বেশি বেশি হওয়া উচিত। আমি অনেক খুশি হতাম যদি এই শিয়া স্কলারের কথা গুলো মন থেকে হয়। আসুন আমরা সবাই আল্লাহর কুরআন ও তাঁর রাসূলের সহীহ্ হাদিস অনুযায়ী চলার চেষ্টা করি। আমিন
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
উনার এলেম নিয়ে আমার একটু সন্দেহ জাগে উনি কোন সাহাবা বা সাহাবীদের ব্যাপারে রাদিয়াল্লাহু আনহু বলতে চান না
উনার কথা সঠিক
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
হযরত আলী (আঃ)কে প্রশংসা করতে গিয়ে তাঁর সকল মানব কল্যাণকর গুনাবলী, আল্লাহ এবং রাসূলের প্রতি প্রেম মূল্যায়ন করে প্রতিটি ক্ষেত্রেই তাঁকে প্রথম হিসেব ধরা হয়েছে:-
তিনি ওয়ান Number ONE
তিনিই প্রথম এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি কাবা ঘরে জন্মগ্রহণ করেছেন।
তিনিই প্রথম (রাসূলের (সাঃ) পর) নামায প্রতিষ্ঠা করেছেন।
তিনিই প্রথম রাসূলের (সাঃ) অনুগত্য স্বীকার করছেন।
তিনিই প্রথম নিজেকে জিহাদের জন্য সমর্পণ করেছেন।
তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) প্রতিষ্ঠিত ধর্মের বানী লাভ করেছেন।
তিনিই প্রথম মহাগ্রন্থ পবিত্র কুরআন সংকলন করেছেন।
তিনিই প্রথম হিজরতের রাতে রাসূলের (সাঃ) বিছানায় মৃত্যুর ঝুকি নিয়ে ঘুমায়েছেন।
তিনিই প্রথম, রাসূলের (সাঃ) অনুপস্থিতিতে সকল যুদ্ধের কমান্ডার নিযুক্ত হয়েছিলেন।
তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) “দ্বিতীয় হারুন” উপাধি দিয়েছিলেন।
তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) এর উত্তরাধিকারী মনোনয়ন পেয়েয়েন।
তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) ‘মাওলা’ হিসেবে অভিষিক্ত করেছেন।
হযরত উমর হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কে বলেছিলেনঃ আমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ফয়সালাকারী আলী (আঃ)।
এমনকি রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ ‘আকদাহুম আলী’ তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিচারক আলী। তাঁর সঠিক সিদ্ধান্ত লক্ষ্য করে হযরত উমর একাধিকবার বলেছেনঃ ‘লাওলা আলী লাহালাকা উমার’ অর্থাৎ আলী না হলে উমর ধংব্ব হয়ে যেত।
সর্বপরি আল্লাহ তায়ালা আলী (আঃ) এত বিবেক বুদ্ধি দিয়েছিলেন যে, তা যদি বিশ্বের সকল মানুষের মধ্যে বিতরন করা যেতো তাহলে সকল নির্বোধ এবং বোকারা বুদ্ধিমান হয়ে যেত। তাঁর বুদ্ধির অসংখ্য প্রসংশা আরো আছে। চক্রান্তকারীগণ তাঁর প্রশংসা ছাপিয়ে রেখেছে ঈর্ষায়। তারপরো তাঁর যতটুকু আমরা জানতে পেরেছি। ততটুকু বর্তমান নামধারী মুফতী-মাওলানারা প্রচার করছেন কী না তা ভাবার বিষয়। প্রাইয় লক্ষ করলে দেখা যায়- বাংলাদেশের বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে অন্যান্য সাহাবীদের যেভাবে প্রসংশা করা হয় তার কিঞ্চিৎ পরিমানও আলী (আঃ) প্রশংসা করা হয় কি? বর্তমান যামানার উচ্চ পর্যায়ের ইসলামী কবি এবং চিন্তাবিদ আল্লামা ইকবাল আলী (আঃ) এর প্রশংসা করেন বলে কেউ তাকে প্রশ্ন করেছিল-
আপনি এত আলী (আঃ) প্রসংশা করেন কেন? আপনি কি শিয়া হয়ে গেছেন? তখন আল্লামা ইকবাল বলেছেন- তাঁর প্রশংসা আল্লাহ ও তার রাসূল (সাঃ) করছেন। আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ) যদি শিয়া হয়ে থাকে তাহলে আমিও শিয়া।
পোস্ট লেখক- অধ্যক্ষ এস.এম আবুল হুসাইন উয়ায়সী
মাওলা হচ্ছেন আল্লাহ
আমরা সত্য সরাসরি এভাবে জানতে চাই।
সুন্দর
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
আসসালামু আলাইকুম
আমজাদ সাহেব সাহাবাদের প্রশ্নে একটু কৌশল অবলম্বন করলেন কি ?
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
মাশা আল্লাহ শায়েখ
পাগড়ি আছে কিন্তু দাড়ি নেই
লানত বিষয়ের প্রশ্নটা উনি এড়িয়ে গেলেন কৌশলে।
উত্তর দিলেন না।
তারা লানত করে এটা সত্য।
Kore na.
তোমার মাথা,,,,,
Amr songe contact koro toke bole diychi.....I proudly Shia.... reply kor contact no diychi
হুম. এখানের বেশিরভাগ মানুষ শিয়াদের সাপোর্ট করতেছে.. কারণ তারা আবেগে চলে...
শিয়ারা কখনো মুসলিমদের ভাই ছিলো না..
এখন যে ফিলিস্তিন নিয়ে শিয়ারা চিল্লায় সুন্নি দেশগুলো যখন ইহুদিদের সাথে যুদ্ধ করে তখন ইরান তুরস্ক সবার আগে ইজরায়েলকে রাষ্ট্র স্বীকৃতী দেয়..
@@bachelorfoodie99 can you please email me i want to know
I am a sunni muslim ,siya are more iman wala than sunni, sunni muslim always defame the siyas. Our koran, hdids, kibla, haram halal are same, we are all brothers, we should respect the others Akida, only Allah knows, whom will be accepted by Allah subhanahutala.
ওনাদের আযানে আলি (রা) নাম নেন কেন ভাই একটু জিজ্ঞাসা করবেন?
আসসালাতু খাই রুম মিনান নাউম কই পাইছেন ব্র
এটা ফজরের এর আযান। এর অর্থ হলো ঘুম থেকে নামাজ উত্তম @@abdulmomin5075
শুকরিয়া
শুকরিয়া
রসুলের সময় আযানে কি আশহাদুআন্না মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ ছিল, আগে দলিল দেন।
উনি যখন সাহাবাদের ব্যাপারে অপবাদের কথা বললেন উনি কায়দা করে অন্য কথায় চলে গেলেন সঠিক উত্তরটা কিন্তু উনি দেননি?
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
ঠিক বলেছেন
চমৎকার ধরেছেন।
@@meetthescholar1997ভাই আমি সূন্নী হয়েও শিয়াকে ভালোবাসি❤❤❤❤❤
সত্য জানতে পেরে অনেক বালো লাগলো কিন্তু আমাদের ভাগ করলো কে। তারা কারা
British and the western world. because they never want Muslims become stronger then them. you think if all Muslim countries are united then emagin they will be stronger then western world.
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
information and communication gape chilo বিভেদ তৈরি হয়েছে। কিছু উগ্রবাদী লোভী অতি আগ্রহী দীনের দায়িরাই বিভেদ তৈরিতে শক্রিয় ভুমিকা পালন করেছে। কোন কিছু যাচাই বাছাই না করেই একে অপরকে দোষারোপ করে বিভেদ করেছে।
😢😢
আমার কয়েকটা প্রশ্নের উত্তর দেন। আপনাদের কালিমা টা বলুন আমি শুনেছি সেখানে আপনারা আলী ওয়ালিউল্লাহ যুক্ত করেন,আযানে কি বলেন তা বলুন শুনেছি সেখানেও বাড়তি কিছু বলেন। নামাজ কত ওয়াক্ত পড়েন তা বলুন শুনেছি আপনারা তিন ওয়াক্ত পড়েন।
শাইখ আপনাদের কালিমা শুনতে চাই?
"এবং সকল মর্যাদা তো আল্লাহর, তাঁর রাসুলের ও মুমিনদের। কিন্তু মুনাফিকরা তা জানে না"- সুরা মুনাফিকুন,আয়াত#৮
কারা কাফের আর কারা মুমিন
আবু সালমা(রাসুলের সা রাখাল) বলেন,আমি রাসুলুল্লাহ(সা)কে (মি'রাজের একটি ঘটনা) বলতে শুনেছি।তিনি বলেন, "আমি যখন সেই রাত্রে আকাশে ঊর্ধ্বগমন করলাম তখন মহামহিম আল্লাহ আমাকে বললেন ঃ রাসুল তার প্রতি তার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে তার উপর বিশ্বাস আনয়ন করেছে(সুরা বাকারা#২৮৫)।আমি বললামঃআর মুমিনগন।আল্লাহ বললেন, হে মুহাম্মাদ, তুমি সত্য বলেছ। তোমার উম্মতের মাঝে কাকে তোমার স্থলাভিষিক্ত করেছ?আমি বললাম -তাদের মধ্যে সবচেয়ে উত্তমকে।আল্লাহ বললেন, আলী ইবনে আবি তালিব। আমি বললাম-হ্যা,হে আমার প্রতিপালক।
আল্লাহ বললেন -হে মুহাম্মাদ, আমি ভূমন্ডলে খোজ নিয়েছি।অতঃপর তোমাকে বেছে নিয়েছি।তারপর আমার নাম থেকে তোমার জন্য একটি নাম নিঃসৃত করেছি।ফলে আমার নাম উচ্চারিত হয় না তোমার নাম আমার সাথে উচ্চারিত হওয়া ছাড়া। সুতরাং আমি " মাহমুদ" আর তুমি "মুহাম্মাদ "। অতঃপর আমি আবার অন্বেষণ করলাম এবং বেছে নিলাম আলীকে। আর তার নামকে আমার নাম থেকে নিঃসৃত করলাম।সুতরাং আমি হলাম " আ'লা" আর সে "আলী"।
হে মুহাম্মাদ, অবশ্যই আমি তোমাকে, ফাতিমাকে,আলীকে, হাসানকে, হুসাইনকে এবং হুসাইনের সন্তান ইমামদেরকে আমার জ্যোতির আভা থেকে সৃষ্টি করেছি।অতঃপর জমিন ও আকাশের বাসিন্দাদের কাছে উপস্থাপন করেছি তোমাদের বেলায়তকে। এরপর যে তা গ্রহণ করবে সে আমার নিকট মুমিনদের অন্তর্ভুক্ত হবে,আর যারা অস্বীকার করবে তারা আমার নিকট কাফেরদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
হে মুহাম্মাদ! আমার কোন বান্দা যদি ইবাদত করতে করতে সব কিছু ত্যাগ করে কিংবা পানির মত গলেও পড়ে অতঃপর তোমাদের বেলায়াতকে অস্বীকার করে আমার কাছে আসে,তাহলে আমি তাকে ক্ষমা করবো না যতক্ষণ না তোমাদের বেলায়াতকে স্বীকার করে।
হে মুহাম্মাদ, তুমি কি তাদেরকে দেখতে চাও?আমি বললামঃজ্বী,হে আমার প্রতিপালক। অতঃপর আমাকে বললেন ঃআরশের ডান পাশে তাকাও।আমি তাকালাম তখন দেখতে পেলাম আলী, ফাতিমা, হাসান,হুসাইন, আলী ইবনুল হুসাইন, মুহাম্মাদ ইবনে আলী,জা'ফার ইবনে মুহাম্মাদ, মুসা ইবনে জা'ফার,আলী ইবনে মুসা,মুহাম্মাদ ইবনে আলী, আলী ইবনে মুহাম্মাদ, হাসান ইবনে আলী, মাহদী। তাদের নুর এক সারিতে দাড়িয়ে নামাজ আদায় করছে। আর সে(অর্থাৎ মাহদী) তাদের মাঝখানে যেন উজ্জ্বল নক্ষত্র।
৷ আল্লাহ বললেন ঃ হে মুহাম্মাদ, এরাই হল আল্লাহর হুজ্জাত (আল্লাহর দলিল)।আর সে তোমার ইতরাত(পরিবার) থেকে।আর আমার মর্যাদা ও সম্মানের শপথ! সে হল আমার আউলিয়াদের জন্য ফরজ হুজ্জাত। আর আমার শত্রুদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহনকারী।-( ফারাইদুস সিমতাইন)
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
শিয়ারা জমিনকে পাক মনে করে না তারা নামাজের সময় কেন পাথরের টুকরা নিয়ে পাথরের টুকরা উপরে সেজদা দেয় জানতে চাই
ua-cam.com/video/0UmBpM7Mqpk/v-deo.html Go and find , why many sunni are converting in to shia....Because they find the truth....
ua-cam.com/video/CCJAzXEtDHA/v-deo.html
ua-cam.com/video/Ghns3yjOQEA/v-deo.html
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
@@meetthescholar1997ভাই আপনি কি শিয়া❤❤❤
আমি একজন সুন্নি মুসলিম। আমার প্রশ্ন গাজার মুসলিমদের জন্য সৌদি কি করছে? এই মুহুর্তে ইরান তুরস্ক হল মুসলিম বিশ্বের অভিভাবক।
আমজাদ সাহেব আপনি তো কথাগুলো বললেন ভালই তবে আপনাদের মসজিদে আমাদেরকে যাইতে দেয়না কেন?আমি নিজে তার প্রমান আমাকে বের করে দিয়েছে।
K@fir K@fir Shi'i K@fir, Jo Na Mane Oh Bhi K@fir!!
আমার প্রশ্ন হলো, শিয়াদের আযান কেনো ভিন্ন??
এই আযান আমাকে দেখান ত
জানলাম ভালো লাগল
Fayaz Shahed vai ami apner shate ektu kotha bolte chi, plz apner number ta diben, ami chittagong thaki
01617559516
জিজ্ঞেস করেন মুয়াবিয়াকে কি হিসেবে দেখে?
অসাধারণ আলোচনা। এই ধরনের প্রচার আরও বেশী চালিয়ে যেতে হবে যাতে সাধারণ মানুষের বিভ্রান্তি দূর হয় এবং দুই মাজহাবের দূরত্ব কমে যায়।তবে এই ধরনের আলোচনায় একজন সুন্নী আলেমকে রাখলে ভালো হয়।
Iran Zindabad,
ইরান মুর্দাবাদ,
So what other Muslim countries have sent missile to Israel other than Iran. Stop talking like a stupid. I am a Sunni.
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
@@uzsk-466এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
আমি শিয়া কে আমি খাটি মুসলিম আর আমাদের দেশের কাট মুল্লা গুলো পচ্চিমার মতে ইসলামী ইতিহাস পড়ে
আয়েশা রাঃ কে মা বলছে, আবার ফাতেমা রা: কেও মা বলছে
এটা তো সবাই বলে
Nice video
মানে এই শিয়ারা বাংলাদেশে একরকম আর ইরানে আর এক রকম।
লানত অথচ কিছু বলা যাবেনা, এগুলো তো বিতৰ্কমূলক।তবে ফৈসালা কি ?
এই ভদ্রলোক স্কলারকে বেশী পরিপক্ক মনে হয়নি। তবে সাদামাটা।
শিয়াদের মধ্যে আকিদাগতভাবে অনেকগুলো ভাগ আছে, এটা সম্পর্কেও জানতে হবে।।
সুন্নিদের মধ্যে ভাগ থাকলেও সুন্নিরা লক্ষ্য সাহাবিগণ ও রাসূল (স.) এর দিকে।
উনি কিন্তু শিয়াদের কোন আকীদার কিতাব থেকে রেফারেন্স দেন নি ৷
আপনি যে প্রশ্ন করলেন কোন আকিদা থেকে
রেফারেন্সটা আপনি দিলে আমরা জানতে পারতাম
তাহলে আপনি কেন মাওলা আলী বলছেন হযরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলতে আপনার সমস্যা কোথায়
আপনাদের কিতাপ গুলো তে কি লেখা আছে আপনিসব জানেন ৷
উনি একবার বলছেন মা ফাতেমা আরেকবার বলছেন মা আয়েশা
ua-cam.com/video/KUeBEoRa4nw/v-deo.htmlfeature=shared শিয়াদের আসল রূপ।
এই লোকটা পুরোটা সঠীক বলেনি
ওদের কালেমা আমি শুনেছি
ইউটিউবে আছে
শুকরিয়া
বেশুমার লানত বর্ষিত হউক নিম্নোক্ত মুনাফিকদের উপর এবং তাদের অনুসারীদের উপর।
কারবালায় এজিদ বাহিনীর পক্ষে হযরত ইমাম হোসাইন (আ.) এর বিপক্ষে অংশ নেয়া
রাসূল (সা.) এর ৮ জন সাহাবী হচ্ছেনঃ-
১. কাসির বিন শিহাব আল হারিসি বাজালি
২. হুজ্জার বিন আরযার আল আজালী
৩. আবদুল্লাহ বিন হাছান আল আল আযদি
৪. আব্দুর রহমান বিন আবি সুরাহ আল জুফি
৫. উযবাহ বিন ক্বাইস আল আহমাসি
৬. আব্দুর রহমান বিন আবাযি
৭. আমর বিন হুরাইস
৮. আসমা বিন খারিজা আল ফারাযি
তাছাড়া আরো বিশেষ কথা হচ্ছে কারবালায় এজিদ বাহিনীর অধিকাংশ সৈন্য হচ্ছে রাসূল (সা.) এর সাহাবাদের সন্তান। যাদের কে আমরা তাবীঈ নামে চিনি।
কারবালায় ইমাম হোসাইন (আ.) এর শিবিরে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিল যে, সে হল কুলাঙ্গার ওমর ইবনে সাদ। সে ছিল ( প্রচলিত হাদিস আশারায়ে মুবাশশরার অন্তর্ভুক্ত) জান্নাতের ১০ জন সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবিদের মধ্যে অন্যতম হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কা (রা.) এর ছেলে। এই ওমর সাদ ছিল এজিদের ৩০ হাজার সেনাবাহিনীর প্রধান।
ইমাম হোসাইন (আ.) এর কর্তিত মাথায় বর্ষা বিঁধে এজিদের দরবারে নিয়ে যায় উপঢৌকনের আশায় সানান ইবনে আনাস। এই সানান হচ্ছে রাসুল (সা.) এর বিশেষ সহকারী হযরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) এর গুনধর পুত্র।
© ফিদা এ আহলুল বাইত
@@meetthescholar1997শুকরিয়া ❤❤❤
ঐক্য চাই ঐক্য চাই ঐক্য ছাড়া মুসলমানদের কোন গতি নেই, দয়া করে সকল মুসলমান ঐক্যবদ্ধ হন
উনি অনেক সত্য লুকিয়েছে, উনার সামনে একজন আলেম রাখা দরকার ছিল, তাহলে উনি প্রশ্ন সম্মুখীন হত সুন্নি মুসলমান শিয়াদের ব্যাপারে জানতে পারতো, তারা কত ভয়ঙ্কর, শিয়ারা সব সময় সাহাবায়ে কেরাম দের বিরুদ্ধে গালিগালাজ করে এটা কোনভাবেই মিথ্যা নয়, এখানে উপস্থাপক এবং বক্তা দুজনই শিয়া, এইজন্য শিয়াদের শয়তানি গোপন করে একটি অনুষ্ঠান করে ফেলল, অথচ শিয়া ধর্মালম্বীদের সাথে মুসলিম ধর্মালম্বীদের নামাজের কোন মিল নাই, কালিমা শাহাদাতের কোন মিল নাই, জানাজার নামাজের কোন মিল নাই, আযানের কোন মিল নাই, বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে দেখার চেষ্টা করুন
❤❤
এই বক্তাকে চ্যালেন্জ ইরানের কোন ব্যাক্তির নাম আবু বক্বর ওমর দেখাক
এতে কি আসে যায় ভাই। কার নাম আবু বক্কর ওমর না হলে কি কিছু আসে যায়। নিঃসন্দেহে আবু বক্কর ওমর ভালো লোক ছিলেন। তারাও সাধারণ মানুষের মতো মানুষ। আপনি আমাকে খারাপ বলে যা হবে, ওনাদের খারাপ হলেও তাই হবে। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা ঠিক না, আপনারা তো নবী কে মাটির মানুষ থেকে নুরের তরী বানিয়ে দিয়েছেন, আপনারা ওমর এবং আবু বক্কর কে একদিন নুরের তরী বলবেন। কোন কিছু বেশি করা ঠিক না।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সর্বক্ষণের সঙ্গী আবু বক্কর, অমর, ওসমান, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর প্রাণপ্রিয় স্ত্রী
মা আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা, তাদের নাম শুনে লানত এবং গালিগালাজ করা তো দূরের কথা, যারা রাদিয়াল্লাহু আনহু পড়বে না তাদের সাথে আমাদের মাখামাখি করা উচিত নয়। তাদের ভ্রান্ত ধারণা নিয়ে তারা আলাদাই থাক। সরলমনা বাঙালি ভাই বোন এইসব মিষ্টভাষী আলোচনায বিশ্বাস করবেন না
ইরান শিয়া, ধর্মান্তরিত আমেরিকান শিয়া, লেবানিজ শিয়া, এদের সাথে আমার অভিজ্ঞতার ফসল হল আবু বকর এবং ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুকে ওরা অত্যন্ত নিচু পদের লোক মনে করে, প্রকাশ্যে গালিগালাজ করে লানত দে,। আম্মাজান আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা কে যেসব শব্দ ব্যবহার করে গালিগালাজ করে তা শুনলে একজন ঈমানদার মুসলমানের পক্ষে ধৈর্য ধারণ করা খুবই কঠিন ব্যাপার। সুতরাং সরলমনা ভাই-বোনেরা খুবই সাবধান
আয়াতুল্লাহ অর্থ কি?
আয়াতুল্লাহ মানে আল্লাহর নিদর্শন!
Take love❤
শিয়া সম্পর্কে অনেক ভুল ধারণা পাল্টে গেল❤❤
onek din pore bepar tha clear hote parlam
আরো এপিসোড চাই
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
এদের আজানে আছে আশহাদু আন্না আলীয়ান অলিয়াললাহ।
This is the main thing that we have to learn.
Those who r dividing Islam they r the enemies of Islam.
I love my Shia Brothers though I'm Sunni
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
ভাইয়েরা প্রানীর ইমোজি ব্যাবহার করা শির্কের অন্তর্ভুক্ত
যদি এক হতে চাও alra tv দেক
ভ্রান্ত ধারণা সব সুন্নিদের মধ্যে সিয়ারা সঠিক পথে আছে।
😂মুর্খ
এটি ২য় পর্ব। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে৷ আসবে৷ শুকরিয়া
1 no: murkho spotted
শিয়া, সুন্নি কিছুই বুঝিনা,, আনি মুসলিম বুঝি, ইসলাম বুঝি,,,
Abu jehel
আমার প্রশ্ন চার খলিফার ভিতর কে ইসলাম আগে গ্রহণ করেছেন এবং আগে পরে ইসলাম গ্রহণের পার্থক্য কি। মূর্তি পূজা কারীদের ইসলামের নেতৃত্ব দেওয়া হালাল না হারাম।
বেটা বড় বিপদে পড়ছে উঙ উঙ করতে করতে শেষ
Only Iran is a Muslim country in the world which strongly stands beside Palestine.Where are Muslims so called Sunni.Bangladesh is only Islamic county where gets Zannati and Zahannami certificate.I urge to the scholar to remove as possible as misunderstanding about Shiya.There not a single word in the Quran about Sunni or Shia.A good Muslim never criticize other Muslim who believes Allah His Prophets Malayika and the day of judgement.Our identity we are Muslims.
উনারা যেভাবে জানাযার নামাজ আদায় করেন এটা কোথায় পেলেন।
আপনি কোথায় পেলেন আপনি কি ১৪০০ বছর আগে ছিলেন