William James Sidis Born in Boston in 1898, William James Sidis made the headlines in the early 20th century as a child prodigy with an amazing intellect. His IQ was estimated to be 50 to 100 points higher than Albert Einstein's. He could read the New York Times before he was 2.
Allah says in the Qur'an (interpretation of the meaning): Tell the believing men to lower their gaze (from looking at forbidden things), and protect their private parts (from illegal sexual acts, etc.). That is purer for them. Verily, Allah is All-Aware of what they do. [An-Noor; 24:30]
পুলিশ অফিসার আইনের মানুষ! বাংলাদেশের আইনে মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবাই সমান অধিকার ভোগ করবে! পবিত্র কোরআনের আইন এটা আপনার নিজস্ব আইন! আপনি যদি গায়ের জোরে নিজের আইন অন্যের উপর খাটিয়ে একজনের গান বন্ধ করতে যান, তবে আপনার এটা অবৈধ আলোচনা বা হারাম ওয়াজ! ধন্যবাদ পুলিশ কর্মকর্তা নুরে আলম ভাইকে সত্য কথা সাহস করে বলার জন্য ....💖💖💚💕
Allah says in the Qur'an (interpretation of the meaning): "The seven heavens and the earth and all that is therein, glorify Him and there is not a thing but glorifies His praise. But you understand not their glorification." [Al-Isra; 17:44]
Allah says in the Qur'an (interpretation of the meaning): "And whoever seeks a religion other than Islam, it will never be accepted of him, and in the Hereafter, he will be one of the losers." [Aal-e-Imran; 3:85]
Allah says in the Qur'an (interpretation of the meaning): And tell the believing women to lower their gaze and not to show off their adornment except to their husbands, or their fathers, or their husbands' fathers, or their sons, or their husbands' sons, or their brothers, or their brothers' sons, or their sisters' sons, or their women, or their right and possessions, or the Tabi'in among men who do not have desire or small children who are not aware of the nakedness of women. [An-Noor; 24:31]
Allah says in the Qur'an (interpretation of the meaning): "And I (Allah) created not the jinns and humans except they should worship Me (Alone)" [Adh-Dhariyat; 51:56]
মহান আল্লাহ্ পাক পবিত্র গ্রন্থ কুরআনে হাকিমে বলেছেন, “হে ঈমানদারগন! তোমরা সত্যবাদীদের সঙ্গী হয়ে যাও” - অর্থাৎ তিনি আমাদেরকে তাঁর প্রিয় নেক বান্দাদের তথা আউলিয়ায়ে কিরামগনের সঙ্গ অবলম্বনের জন্য নির্দেশ দিচ্ছেন। আল্লাহ্ পাক পবিত্র গ্রন্থ কুরআনে ইরশাদ করেছেন,“ওয়াল্লাজীনা জাহাদু ফীনা লানাহদিয়ান্নাহুম সুবুলানা, ইন্নাল্লাহা মায়াল মুহসিনীন” অর্থাৎ - “যে আল্লাহ্র পথে প্রচেষ্টা চালায় আল্লাহ্ তাঁকে পথ দেখিয়ে দেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ সৎকর্মশীলদের সাথে আছেন। ” আল কুরআন-সুরা আনকাবুত, আয়াত নং-৬৯। পবিত্র কুরআন শরীফে মহান আল্লাহ্পাক আরও বলেছেন, “হে মুহাম্মাদ! আমি আাপনার কাছে নবী রাসুলের কাহিনী বর্ননা করছি। এতে আপনার মনে শক্তি ও সাহসের সঞ্চার হবে এবং আপনি মনে শান্তি লাভ করবেন। ” নবীয়ে কারীম সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়ালিহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি বায়আতের বন্ধন ছাড়া মৃত্যুবরণ করলো, সে জাহিলিয়াত এর মধ্যে মৃত্যুবরণ করলো। ” আল হাদীস, মুসলিম । এক হাদীসে আছে,“যে ব্যক্তি শরীয়ত শিখলো, কিন্তু তরীকতকে অবজ্ঞা করলো, সে কুফরী করলো, আর যে ব্যক্তি তরীকত শিখলো কিন্তু� শরীয়তকে অবজ্ঞা করলো সে যেন একজন জিন্দিকের কাজ করলো, কিন্তু যে ব্যক্তি শরীয়ত ও তরীকত উভয়টাই শিখলো সেই প্রকৃত মুহাক্কিক অর্থাৎ জ্ঞানী । নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তানজিলুর রাহমাতু ইনদা যিকরূস সালিহীন -অর্থাৎ নেক বান্দাদের স্মরণ করলে আল্লাহ্র রহমত নাযিল হয়ে থাকে।” পবিত্র এ হাদীস শরীফের মর্মার্থ অনুযায়ী, ধার্মিক ও অলিআল্লাহদের জীবন কাহিনী আলোচনার মাহফিলে আল্লাহ্র রহমত অবতীর্ণ হয়। আর এ রহমত প্রাপ্তির আশায় যদি কেউ দপ্তর বিছিয়ে দেয়, তবে যতদুর সম্ভব তিনি বিফল হবেন না। এ বিপর্যয়ের যুগে পবিত্রা তাপস তথা সূফী সাধকগণের জ্যোর্তিময় জীবন মানুষকে সাহায্য করে। ফলে মৃত্যুর পুর্বে সৌভাগ্য অর্জন করে এ ধরাধাম থেকে বিদায় নেয়া সম্ভব হয়। কারন অলি আল্লাহ্গনের জীবন কাহিনী সততায় সুসমৃদ্ধ । অতএব, এর দ্বারা মানুষ পুরোপুরি প্রভাবিত হবে, সে বিষয়ে কোন রকম সন্দেহ নাই। হাদীসে আছে,“নেক মজলিস ও সৎ সাহচার্য মুমিন ব্যক্তির জন্য বিশ লক্ষ পাপানুষ্ঠানের ক্ষমার কারণ হয়ে থাকে”।
@@mdimraanhossain648 আল্লামা ইকবাল (রহ.) বলেনঃ ধর্ম শুধু কিতাব সমুহে তালাশ করো না। কিতাব দ্বারা শুধু বিদ্যা ও জ্ঞান অর্জিত হয়, কিন্তু দ্বীন অর্জিত হয় কামেল ব্যক্তিদের কৃপা দৃস্টিতে। যদি কোর'আনের অনুবাদ পড়ে ধর্ম অর্জিত হতো তাহলে আবু লাহাব, আবু জাহেল, ইবলিস প্রথম স্তরের ঈমানদার হতো কারন তারা অনুবাদ জানত। তারা শুধু নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে ফয়েজ হাসিল না করার কারনে ধংস হয়েছে।
@@mdimraanhossain648 আল্লাহ সুরা মারেজ এর তেইশ নম্বর আয়াতে বলেছেন, আললাজিনা হুম আলা সালাতিহিম দায়েমুন । অর্থাৎ যারা দায়েমি সালাতের উপরে তথা চব্বিশ ঘণ্টা সালাতের উপর অবস্থান করে তারাই মুসলিম। এখানে একটু লক্ষ করবার বিষয় হলো, কোরান দায়েমি সালাতের কথাটি একদম সোজসুজি বলে দিলেন পক্ষান্তরে ওয়াক্তিয়া সালাতের কথাটি কোরানে সোজাসুজি বলা হয়নি অথবা বলেননি। ধ্যানসাধনায় রত থাকা একজন সাধক যখন আপন পবিত্র নফস খান্নাসটিকে তাড়িয়ে দিতে পারেন তখনই সাধক মোমিনে পরিণত হন এবং রুহ পরিপূর্ণরূপ ধারণ করে যে -দর্শনটি দান করা হয় উহাই হলো সাধকের মেরাজ। -নফস সরল, কিন্তু খান্নাস বক্র তথা আকাম-কুকামের গুরু ঠাকুর। খান্নাসমুক্ত নফসটি একদম সরল-সহজ এবং নিষ্পাপ । তাই বলা হয়ে থাকে, ‘ফেরেশতার মতো’। সুতরাং , রুহ রহস্যের ভাণ্ডার , রুহ গোপনেরও গোপন, রুহ বিজ্ঞানের বহির্ভূত বিজ্ঞান, রুহ ধারণার বহির্ভূত ধারণা। অথচ, এই রুহ প্রতিট মানুষের জীবন-রগের নিকটেই অবস্থান করে - যদিও বুঝতে পারে না এবং দুনিয়ার অনেক রকম চাকচিক্যময় মোহনীয় বিষয়গুলো মায়াজালে আপন নফসের সঙ্গেই মিশে থাকা খান্নাসটি সত্যদর্শন হতে তথা রুহের পরিচয়হ হতে ফিরিয়ে রাখে অনেক রকম মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে। কোরান-এর আটত্রিশ নম্বর সুরা সাদ-এর বাহাত্তর নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে: ফা (সতরাং, কাজেই, অগত্যা, অতএব) ইজা (যখন , ওই সময়, হাঠাৎ) সাওয়াইতুহু (আমি এখানে আল্লাহ নিজেকে একবচনে বলেছেন এবং নাহনু তথা শব্দটি ব্যবহার করা হয় নাই। রাজা অথবা রানি সব সময় আমরা ব্যবহার করে থাকেন, কিন্তু আল্লাহ দুনিয়ার রাজা বা রানি নহেন। তাই তিনি কখনো ‘আমি’ এবং কখনো আমরা বলেন]) তাহাকে সুষম করি, আমি তাহাকে সমান করি, সুসঙ্গতিপূর্ণ করি, সুন্দর করি, শোভন করি, যথাযোগ্য উপাদানবিশিষ্ট করি, সোজা করি, ঠিক করি, মীমাংসা করি, বিন্যস্ত করি, সাজাইয়া রাখি, মেইক হারমোনিয়াস, ওয়েল-প্রপরশন্ড, ইভেন, স্ট্রেইট শেপ, প্রপার, কারেক্ট, রেগুলার, ইনট্যাক্ট, রাইট, শেপলি) ওয়া (এবং ,আর, ও) নাফাখতু (আমি ফুৎকার দেই, আমি ফুঁ দেই) ফিহি (ইহার মধ্যে) মিন (হইতে, থেকে চেয়ে) রুহি (আমার রুহ [পাঠক , খেয়াল করুন, এখাানে নাফসি বলা হয় নাই। কারণ নফস জীবন-মৃত্যুর অধীন। অথচ এই রুহটি আমাদের মধ্যে ফুৎকার করার কথাটি বলা হয়েছে, নফস ফুৎকার করার কথাটি বলা হয়নি। কারণ, নফস হলো প্রাণ, আর রুহ অর্থটি হলো আল্লাহর আদেশ তথা স্বয়ং আল্লাহ । কারন আদমের আগে আল্লাহ যে কাকে তৈরি করেছিলেন উহার দলিলটি হাবিল-কবিলের ঘটনাতেই দেখতে পাই। কারণ, কাকের প্রাণ আছে কিন্তু রুহ নাই। সুতরাং, প্রাণ এবং রুহ এই দুটোর মাঝে আকাশ-পাতাল পার্থক্য। এই বিষয়টি অনেকেরই জানা নাই]) ফাকাউ (সুতরাং তোমরা পড়িয়া যাও, সুতরাং তোমরা ভুপতিত হয়, সতরাং তোমরা নত হয়) লাহু (তাহার, তাহার জন্য) সাজিদিনা (সেজদায়, সেজদাকারী হওয়া) সুতরাং যখন আমি তাহা সুষম করি এবং আমি ফুৎকার দেই ইহার মধ্যে আমার রুহ হইতে, সুতরাং তোমরা তাহাকে সেজদা করে। এখানে লক্ষ্য করার বিষয়টি হলো, আদমের মধ্যে আল্লাহ যে ফুৎকার করে দিচ্ছেন, সেই ফুৎকারটি কিন্তু নফস নহে। কারণ নফস জীবন-মরনের অধীন। তা ছাড়া আল্লাহর মধ্যে নফস নাই, নফস আল্লাহর গুণবাচক তথা সেফাতি সৃষ্টি। ওয়া নাফাখতু ফিহি মির রুহি- অর্থাৎ “আমি ফুৎকার ইহার মধ্যে আমার রুহ। এখানে বলা হয় নি, আমি ফুৎকার দেই ইহার মধ্যে আমার নফস। সুতরাং নফস এবং রুহের মধ্যে বিশাল পার্থক্যটি পরিষ্কাররূপে ধরা পড়ে যায়। আরও অনেক কিছু বলা যেত, লেখা যেত, কিন্তু বিস্তারিত না লিখে সামান্য একটি কথাই বলতে চাই যে আদমের পূর্বেই জিনজাতিকে আল্লাহ তৈরি করেছেন এবং কেবল জিনজাতিই নয় -বরং কাক হতে সব রকম পাখি, পশু, গাছ-পালা, ফুল ইত্যাদিও যে আদমের আগেই তৈরি করে রাখা হয়েছে ইহাও পরিষ্কারভাবে অনুধাবন করা যায়। সুতরাং রুহ সৃষ্টির অন্তর্ভু্ক্ত নহে, রুহ সৃজনীশক্তির অধিকারী তথা এককথায় , রুহ প্রতিটি মানুষের সঙ্গে রবরূপে তথা প্রতিপালক-রূপে শাহারগের নিকটেই অবস্থান করে।
যেখানে দু:খ আছে সেখানেই দু:খ হতে মুক্তির উপায় আছে। যে অন্ধকারের মধ্যেই তুমি থাক না কেন,ধৈর্য ধরে বসে থাক, প্রভাতের সুর্য শীঘ্রই আসিতেছে। ধৈর্যের কর্ণ দিয়ে মানুষের কথা শুনো করুনার চোখ দিয়ে তাকাও ভালবাসার ভাষা দিয়ে তার সাথে কথা বল তোমার অন্তরের চোখ খোল , চেয়ে দেখ এই দুনিয়া একটা মায়া স্বপ্ন ছাড়া আর কিছুই না।
আল্লাহ্ কোরানের সূরা লোকমান আর সূরা ইয়াসিনে বলেছেন যে, এই কোরানের ব্যাখ্যা তথা তফসীর শেষ করা যাবে না। উদাহারণ দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন। পৃথিবীর যত পানি আছে সবগুলো যদি কালি হয় এবং গাছগুলো যদি কলম হয়, তবু কালি শেষ হয়ে যাবে কিন্তু ব্যাখ্যা তথা তফসীর লিখা শেষ হবে না। এ যে খুবই সাংঘাতিক কথা! তাহলে আমরা যে কোরানের ব্যাখ্যা লিখে শেষ করে ফেলি! কেউ কম কেউ বেশী ব্যাখ্যা লিখি কিন্তু এই ঘোষনার সামনে তো কোন তুলনা করাই চলে না। তাহলে এর আসল রহস্য কি? দুনিয়ার এত বই কাগজ লিখা হয়ে গেছে মানুষের তৈরি কালি দিয়ে এবং আরো লিখা হবে তবু তো কালির সামান্য অংশটিও শেষ হয়নি। তাহলে এর জবাবটা কি? আমি হয়তো চল্লিশের উপর কোরানের তফসীর পড়েছি। কিন্তু এই বিষয়টিতে আমার মন মত জবাব অথবা ব্যাখ্যা পাইনি। আমাদের তফসীরগুলো একটি স্থানে এসে থেমে যায়। সবাই কম বেশী ব্যাখ্যা লিখে শেষ করি। পৃথিবীতে যতগুলো দেশ আছে সব দেশের সব রকম বইপত্র কালি দিয়ে ছাপা হচ্ছে প্রতিদিন এবং কতদিন পর এই কালি শেষ হয়ে যাবে তা বলতে পারবো না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই কালির পরিমান কতটুকু? পৃথিবীর তিনভাগ পানি আর একভাগ মাটি অথচ এই বিশাল পরিমাণ পানি যদি কালি হয় তবু কোরানের ব্যাখ্যা লিখে শেষ করা যাবে না। প্রতিটি মানুষের চোখে মুখে অবাক হবার ছাপটি ফুঁটে উঠবে এবং মুখে কিছু না বলে বোবা মনটির মেনে নিতে বড়ই কষ্ট হবে। তাহলে কোরানের হাকীকত কি? কোরান কি কেবল কালির কিছু নির্দিষ্ট অক্ষর অার কাগজের মধ্যে সীমাবদ্ধ? কোরান কি পশুর চামড়া, খেজুর পাতা, পাথর আর হাড়ের মধ্যে লিখে রাখার মধ্যে সীমাবদ্ধ? কেন মওলা আলী হজরত উসমানকে বলেছিলেন, "আপনার লিখিত কোরান বোবা আর আমি জীবন্ত কোরান। কেন মওলা আলি বলেছেন যে, তিনি সেই আল্লাহর ইবাদত করেননি যে আল্লাহ্কে দেখা যায় না।
What is the source of your talk about Allah's Messenger (peace be upon him)? Please be straight in your talk, study the Quran and Hadith. Why are you celebrating Lalon?
জয় গুরু সত্য গুরু নিরানজ সরন থাকতে নাই মরন।,
আলোর গান এর পক্ষ থেকে রইলো শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন
চমকার আলচনা
মারহাবা 💝💚❤💙💛💗👌👍
জয় গুরু জয়
জয় গুরু আলেক সাই
MARHABA KHOB SUNDAR SONG
💞
William James Sidis
Born in Boston in 1898, William James Sidis made the headlines in the early 20th century as a child prodigy with an amazing intellect. His IQ was estimated to be 50 to 100 points higher than Albert Einstein's. He could read the New York Times before he was 2.
আলেক সাঁই
Dada amr pronam niben....joy guru
জয় গুরু, অসাধারণ
ড
Allah says in the Qur'an (interpretation of the meaning): Tell the believing men to lower their gaze (from looking at forbidden things), and protect their private parts (from illegal sexual acts, etc.). That is purer for them. Verily, Allah is All-Aware of what they do. [An-Noor; 24:30]
ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ) 💚💚💚💚💚
খুব ভালো লাগলো অনুষ্ঠান টি, আসলে আমরা মানুষ পৃথিবীর স্রেষ্ট জীব এটাই বাস্তব।
জয় গুরু
খুব সুন্দর হয়েছে গুরু আপনাদের চরণে ভক্তি রইল
এই কারোনে তো ভালো বাসা
জয় গুরু জয় গুরু
হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খৃষ্টান সবাইকে কোরআন পড়ার অনুরোধ করলাম।
নবী যদি সবচেয়ে মেধাবী হয়ে থাকেন তাহলেতো লালনের দর্শনের সাথে কোনো মিল পাওয়া যাবেনা।নবীতো গৌর গৌর ,কৃষ্ণ কৃষ্ণ বলে আহবান করতে বলেননি?আপনারা নবীর প্রতি কতটুকু অনুগত বুঝতে পারছিনা।অথচ লালন কোনোদিন কিতাবকে মূল্য দেয়নি।সাধক দেশে গিয়ে স্থূল দেশের আলোচনাই করছেন বাউল শফি দাদা।আপনাদের মতের ধারাটাই বুঝতে পারছিনা। পারলে জবাব দিবেন।
গুরুর চরনে ভক্তি রইল
ধন রইল
বাবা তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে
জয় গুরু
জয় গুরু
অসাধারণ!
এতো গান নয়,দুর্বোধ্য আলোচনা।যা বোঝার ক্ষমতা আমার নাই❤।
ua-cam.com/video/UNJu4Xw4haE/v-deo.html 💚🙏💚
জয় গুরু
JOY GURU....MAY ALLAH BLESS you
জয় গুরু সফি মন্ডল চাঁদ 🙏🙏
00966545716149
পুলিশ অফিসার আইনের মানুষ! বাংলাদেশের আইনে মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবাই সমান অধিকার ভোগ করবে! পবিত্র কোরআনের আইন এটা আপনার নিজস্ব আইন! আপনি যদি গায়ের জোরে নিজের আইন অন্যের উপর খাটিয়ে একজনের গান বন্ধ করতে যান, তবে আপনার এটা অবৈধ আলোচনা বা হারাম ওয়াজ! ধন্যবাদ পুলিশ কর্মকর্তা নুরে আলম ভাইকে সত্য কথা সাহস করে বলার জন্য ....💖💖💚💕
গান তো সুন্দর কিন্তু কি দরকার গলায় হাতে এই সব পড়ার খুব খারাপ দেখা যায় যখন এই গুলি পড়েন
রূপ নয়,ধর্ম নয়,কর্মই আসল পরিচয়।।।
Jai guru shafi mandal jai hok apnar
Joy guru ..khob valo laglo bani ta shone ...
Nice
Allah says in the Qur'an (interpretation of the meaning): "The seven heavens and the earth and all that is therein, glorify Him and there is not a thing but glorifies His praise. But you understand not their glorification." [Al-Isra; 17:44]
জয়গুরু জয়গুরু 🙏🌺🙏🙏
জয় গুরু জয় হোক বিশ্ব মানবতার
good
জয় গুরু
Nice song
জয়গুরু
জয় পাক পান্জাতন
Masaallah
ভক্তি রইল গুরুর চরনে
জয় গুরু
নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ হেফাজত করুন এবং তোদের হেদায়েত দিন
সত্যের জয় হোক.....
Allah says in the Qur'an (interpretation of the meaning): "And whoever seeks a religion other than Islam, it will never be accepted of him, and in the Hereafter, he will be one of the losers." [Aal-e-Imran; 3:85]
ঊ
Joy Shai jir joy alek shai
হাসন বলও, লালন বলও, বলও শিরাজ সাই, বন্ধু তোমার দেখা আমি কোথায় গেলে পাই।
নাউজুবিল্লাহ
Joy guru
💞
ক
জয় হক মানবতার
চমৎকার উদারন এবং অসাধারন গান
joy guru😘
সাধু,সাধু,,
জয় গুরু আলেক সাঁই
Allah says in the Qur'an (interpretation of the meaning): And tell the believing women to lower their gaze and not to show off their adornment except to their husbands, or their fathers, or their husbands' fathers, or their sons, or their husbands' sons, or their brothers, or their brothers' sons, or their sisters' sons, or their women, or their right and possessions, or the Tabi'in among men who do not have desire or small children who are not aware of the nakedness of women. [An-Noor; 24:31]
Love guru❤️❤️
জয় গুরু
আল্লাহ আকবার
sondor
জয় গুরু
মানুষ কি নবী কি ফকির সাহেব
Nice
আপনি ভুল বললেন কারেবিন কাতেবিন হবে ইজ্জিল সিজ্জিল নয় ।
Bah Beshak go Beshak ...
Joy guru
Nice.
Joy Guru Sofi Mondal
N.
Allah says in the Qur'an (interpretation of the meaning): "And I (Allah) created not the jinns and humans except they should worship Me (Alone)" [Adh-Dhariyat; 51:56]
এসব বিকৃত ইতিহাসে তারা কোথায় পায়! আর ভুল ব্যাখ্যা দেয়!
মহান আল্লাহ্ পাক পবিত্র গ্রন্থ কুরআনে হাকিমে বলেছেন, “হে ঈমানদারগন! তোমরা সত্যবাদীদের সঙ্গী হয়ে যাও” - অর্থাৎ তিনি আমাদেরকে তাঁর প্রিয় নেক বান্দাদের তথা আউলিয়ায়ে কিরামগনের সঙ্গ অবলম্বনের জন্য নির্দেশ দিচ্ছেন।
আল্লাহ্ পাক পবিত্র গ্রন্থ কুরআনে ইরশাদ করেছেন,“ওয়াল্লাজীনা জাহাদু ফীনা লানাহদিয়ান্নাহুম সুবুলানা, ইন্নাল্লাহা মায়াল মুহসিনীন” অর্থাৎ - “যে আল্লাহ্র পথে প্রচেষ্টা চালায় আল্লাহ্ তাঁকে পথ দেখিয়ে দেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ সৎকর্মশীলদের সাথে আছেন। ” আল কুরআন-সুরা আনকাবুত, আয়াত নং-৬৯।
পবিত্র কুরআন শরীফে মহান আল্লাহ্পাক আরও বলেছেন, “হে মুহাম্মাদ! আমি আাপনার কাছে নবী রাসুলের কাহিনী বর্ননা করছি। এতে আপনার মনে শক্তি ও সাহসের সঞ্চার হবে এবং আপনি মনে শান্তি লাভ করবেন। ”
নবীয়ে কারীম সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়ালিহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি বায়আতের বন্ধন ছাড়া মৃত্যুবরণ করলো, সে জাহিলিয়াত এর মধ্যে মৃত্যুবরণ করলো। ” আল হাদীস, মুসলিম ।
এক হাদীসে আছে,“যে ব্যক্তি শরীয়ত শিখলো, কিন্তু তরীকতকে অবজ্ঞা করলো, সে কুফরী করলো, আর যে ব্যক্তি তরীকত শিখলো কিন্তু� শরীয়তকে অবজ্ঞা করলো সে যেন একজন জিন্দিকের কাজ করলো, কিন্তু যে ব্যক্তি শরীয়ত ও তরীকত উভয়টাই শিখলো সেই প্রকৃত মুহাক্কিক অর্থাৎ জ্ঞানী ।
নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তানজিলুর রাহমাতু ইনদা যিকরূস সালিহীন -অর্থাৎ নেক বান্দাদের স্মরণ করলে আল্লাহ্র রহমত নাযিল হয়ে থাকে।” পবিত্র এ হাদীস শরীফের মর্মার্থ অনুযায়ী, ধার্মিক ও অলিআল্লাহদের জীবন কাহিনী আলোচনার মাহফিলে আল্লাহ্র রহমত অবতীর্ণ হয়। আর এ রহমত প্রাপ্তির আশায় যদি কেউ দপ্তর বিছিয়ে দেয়, তবে যতদুর সম্ভব তিনি বিফল হবেন না। এ বিপর্যয়ের যুগে পবিত্রা তাপস তথা সূফী সাধকগণের জ্যোর্তিময় জীবন মানুষকে সাহায্য করে। ফলে মৃত্যুর পুর্বে সৌভাগ্য অর্জন করে এ ধরাধাম থেকে বিদায় নেয়া সম্ভব হয়। কারন অলি আল্লাহ্গনের জীবন কাহিনী সততায় সুসমৃদ্ধ । অতএব, এর দ্বারা মানুষ পুরোপুরি প্রভাবিত হবে, সে বিষয়ে কোন রকম সন্দেহ নাই।
হাদীসে আছে,“নেক মজলিস ও সৎ সাহচার্য মুমিন ব্যক্তির জন্য বিশ লক্ষ পাপানুষ্ঠানের ক্ষমার কারণ হয়ে থাকে”।
@@mdimraanhossain648 আল্লামা ইকবাল (রহ.) বলেনঃ ধর্ম শুধু কিতাব সমুহে তালাশ করো না। কিতাব দ্বারা শুধু বিদ্যা ও জ্ঞান অর্জিত হয়, কিন্তু দ্বীন অর্জিত হয় কামেল ব্যক্তিদের কৃপা দৃস্টিতে।
যদি কোর'আনের অনুবাদ পড়ে ধর্ম অর্জিত হতো তাহলে আবু লাহাব, আবু জাহেল, ইবলিস প্রথম স্তরের ঈমানদার হতো কারন তারা অনুবাদ জানত। তারা শুধু নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে ফয়েজ হাসিল না করার কারনে ধংস হয়েছে।
@@mdimraanhossain648 আল্লাহ সুরা মারেজ এর তেইশ নম্বর আয়াতে বলেছেন, আললাজিনা হুম আলা সালাতিহিম দায়েমুন । অর্থাৎ যারা দায়েমি সালাতের উপরে তথা চব্বিশ ঘণ্টা সালাতের উপর অবস্থান করে তারাই মুসলিম। এখানে একটু লক্ষ করবার বিষয় হলো, কোরান দায়েমি সালাতের কথাটি একদম সোজসুজি বলে দিলেন পক্ষান্তরে ওয়াক্তিয়া সালাতের কথাটি কোরানে সোজাসুজি বলা হয়নি অথবা বলেননি। ধ্যানসাধনায় রত থাকা একজন সাধক যখন আপন পবিত্র নফস খান্নাসটিকে তাড়িয়ে দিতে পারেন তখনই সাধক মোমিনে পরিণত হন এবং রুহ পরিপূর্ণরূপ ধারণ করে যে -দর্শনটি দান করা হয় উহাই হলো সাধকের মেরাজ।
-নফস সরল, কিন্তু খান্নাস বক্র তথা আকাম-কুকামের গুরু ঠাকুর। খান্নাসমুক্ত নফসটি একদম সরল-সহজ এবং নিষ্পাপ । তাই বলা হয়ে থাকে, ‘ফেরেশতার মতো’। সুতরাং , রুহ রহস্যের ভাণ্ডার , রুহ গোপনেরও গোপন, রুহ বিজ্ঞানের বহির্ভূত বিজ্ঞান, রুহ ধারণার বহির্ভূত ধারণা। অথচ, এই রুহ প্রতিট মানুষের জীবন-রগের নিকটেই অবস্থান করে - যদিও বুঝতে পারে না এবং দুনিয়ার অনেক রকম চাকচিক্যময় মোহনীয় বিষয়গুলো মায়াজালে আপন নফসের সঙ্গেই মিশে থাকা খান্নাসটি সত্যদর্শন হতে তথা রুহের পরিচয়হ হতে ফিরিয়ে রাখে অনেক রকম মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে। কোরান-এর আটত্রিশ নম্বর সুরা সাদ-এর বাহাত্তর নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে: ফা (সতরাং, কাজেই, অগত্যা, অতএব) ইজা (যখন , ওই সময়, হাঠাৎ) সাওয়াইতুহু (আমি এখানে আল্লাহ নিজেকে একবচনে বলেছেন এবং নাহনু তথা শব্দটি ব্যবহার করা হয় নাই। রাজা অথবা রানি সব সময় আমরা ব্যবহার করে থাকেন, কিন্তু আল্লাহ দুনিয়ার রাজা বা রানি নহেন। তাই তিনি কখনো ‘আমি’ এবং কখনো আমরা বলেন]) তাহাকে সুষম করি, আমি তাহাকে সমান করি, সুসঙ্গতিপূর্ণ করি, সুন্দর করি, শোভন করি, যথাযোগ্য উপাদানবিশিষ্ট করি, সোজা করি, ঠিক করি, মীমাংসা করি, বিন্যস্ত করি, সাজাইয়া রাখি, মেইক হারমোনিয়াস, ওয়েল-প্রপরশন্ড, ইভেন, স্ট্রেইট শেপ, প্রপার, কারেক্ট, রেগুলার, ইনট্যাক্ট, রাইট, শেপলি) ওয়া (এবং ,আর, ও) নাফাখতু (আমি ফুৎকার দেই, আমি ফুঁ দেই) ফিহি (ইহার মধ্যে) মিন (হইতে, থেকে চেয়ে) রুহি (আমার রুহ [পাঠক , খেয়াল করুন, এখাানে নাফসি বলা হয় নাই। কারণ নফস জীবন-মৃত্যুর অধীন। অথচ এই রুহটি আমাদের মধ্যে ফুৎকার করার কথাটি বলা হয়েছে, নফস ফুৎকার করার কথাটি বলা হয়নি। কারণ, নফস হলো প্রাণ, আর রুহ অর্থটি হলো আল্লাহর আদেশ তথা স্বয়ং আল্লাহ ।
কারন আদমের আগে আল্লাহ যে কাকে তৈরি করেছিলেন উহার দলিলটি হাবিল-কবিলের ঘটনাতেই দেখতে পাই। কারণ, কাকের প্রাণ আছে কিন্তু রুহ নাই। সুতরাং, প্রাণ এবং রুহ এই দুটোর মাঝে আকাশ-পাতাল পার্থক্য। এই বিষয়টি অনেকেরই জানা নাই]) ফাকাউ (সুতরাং তোমরা পড়িয়া যাও, সুতরাং তোমরা ভুপতিত হয়, সতরাং তোমরা নত হয়) লাহু (তাহার, তাহার জন্য) সাজিদিনা (সেজদায়, সেজদাকারী হওয়া)
সুতরাং যখন আমি তাহা সুষম করি এবং আমি ফুৎকার দেই ইহার মধ্যে আমার রুহ হইতে, সুতরাং তোমরা তাহাকে সেজদা করে। এখানে লক্ষ্য করার বিষয়টি হলো, আদমের মধ্যে আল্লাহ যে ফুৎকার করে দিচ্ছেন, সেই ফুৎকারটি কিন্তু নফস নহে। কারণ নফস জীবন-মরনের অধীন। তা ছাড়া আল্লাহর মধ্যে নফস নাই, নফস আল্লাহর গুণবাচক তথা সেফাতি সৃষ্টি। ওয়া নাফাখতু ফিহি মির রুহি- অর্থাৎ “আমি ফুৎকার ইহার মধ্যে আমার রুহ। এখানে বলা হয় নি, আমি ফুৎকার দেই ইহার মধ্যে আমার নফস। সুতরাং নফস এবং রুহের মধ্যে বিশাল পার্থক্যটি পরিষ্কাররূপে ধরা পড়ে যায়। আরও অনেক কিছু বলা যেত, লেখা যেত, কিন্তু বিস্তারিত না লিখে সামান্য একটি কথাই বলতে চাই যে আদমের পূর্বেই জিনজাতিকে আল্লাহ তৈরি করেছেন এবং কেবল জিনজাতিই নয় -বরং কাক হতে সব রকম পাখি, পশু, গাছ-পালা, ফুল ইত্যাদিও যে আদমের আগেই তৈরি করে রাখা হয়েছে ইহাও পরিষ্কারভাবে অনুধাবন করা যায়। সুতরাং রুহ সৃষ্টির অন্তর্ভু্ক্ত নহে, রুহ সৃজনীশক্তির অধিকারী তথা এককথায় , রুহ প্রতিটি মানুষের সঙ্গে রবরূপে তথা প্রতিপালক-রূপে শাহারগের নিকটেই অবস্থান করে।
যেখানে দু:খ আছে সেখানেই দু:খ হতে মুক্তির উপায় আছে।
যে অন্ধকারের মধ্যেই তুমি থাক না কেন,ধৈর্য ধরে বসে থাক, প্রভাতের সুর্য শীঘ্রই আসিতেছে।
ধৈর্যের কর্ণ দিয়ে মানুষের কথা শুনো
করুনার চোখ দিয়ে তাকাও
ভালবাসার ভাষা দিয়ে তার সাথে কথা বল
তোমার অন্তরের চোখ খোল ,
চেয়ে দেখ এই দুনিয়া একটা মায়া স্বপ্ন ছাড়া আর কিছুই না।
আল্লাহ্ কোরানের সূরা লোকমান আর সূরা ইয়াসিনে বলেছেন যে, এই কোরানের ব্যাখ্যা তথা তফসীর শেষ করা যাবে না। উদাহারণ দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন। পৃথিবীর যত পানি আছে সবগুলো যদি কালি হয় এবং গাছগুলো যদি কলম হয়, তবু কালি শেষ হয়ে যাবে কিন্তু ব্যাখ্যা তথা তফসীর লিখা শেষ হবে না। এ যে খুবই সাংঘাতিক কথা! তাহলে আমরা যে কোরানের ব্যাখ্যা লিখে শেষ করে ফেলি! কেউ কম কেউ বেশী ব্যাখ্যা লিখি কিন্তু এই ঘোষনার সামনে তো কোন তুলনা করাই চলে না। তাহলে এর আসল রহস্য কি? দুনিয়ার এত বই কাগজ লিখা হয়ে গেছে মানুষের তৈরি কালি দিয়ে এবং আরো লিখা হবে তবু তো কালির সামান্য অংশটিও শেষ হয়নি। তাহলে এর জবাবটা কি? আমি হয়তো চল্লিশের উপর কোরানের তফসীর পড়েছি। কিন্তু এই বিষয়টিতে আমার মন মত জবাব অথবা ব্যাখ্যা পাইনি। আমাদের তফসীরগুলো একটি স্থানে এসে থেমে যায়। সবাই কম বেশী ব্যাখ্যা লিখে শেষ করি। পৃথিবীতে যতগুলো দেশ আছে সব দেশের সব রকম বইপত্র কালি দিয়ে ছাপা হচ্ছে প্রতিদিন এবং কতদিন পর এই কালি শেষ হয়ে যাবে তা বলতে পারবো না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই কালির পরিমান কতটুকু? পৃথিবীর তিনভাগ পানি আর একভাগ মাটি অথচ এই বিশাল পরিমাণ পানি যদি কালি হয় তবু কোরানের ব্যাখ্যা লিখে শেষ করা যাবে না। প্রতিটি মানুষের চোখে মুখে অবাক হবার ছাপটি ফুঁটে উঠবে এবং মুখে কিছু না বলে বোবা মনটির মেনে নিতে বড়ই কষ্ট হবে। তাহলে কোরানের হাকীকত কি? কোরান কি কেবল কালির কিছু নির্দিষ্ট অক্ষর অার কাগজের মধ্যে সীমাবদ্ধ? কোরান কি পশুর চামড়া, খেজুর পাতা, পাথর আর হাড়ের মধ্যে লিখে রাখার মধ্যে সীমাবদ্ধ? কেন মওলা আলী হজরত উসমানকে বলেছিলেন, "আপনার লিখিত কোরান বোবা আর আমি জীবন্ত কোরান। কেন মওলা আলি বলেছেন যে, তিনি সেই আল্লাহর ইবাদত করেননি যে আল্লাহ্কে দেখা যায় না।
mashallah
ভাই আপনি নামায পড়েন
What is the source of your talk about Allah's Messenger (peace be upon him)? Please be straight in your talk, study the Quran and Hadith. Why are you celebrating Lalon?
🙏জয় গুরু.🙏
হাস্যকর ব্যাখ্যা😂