একসময় ভারতের কালচারাল আইকন ছিলেন মহাত্মা গান্ধী। এখন ভারতের কালচারাল আইকন শাহরুখ খান। কারণ দুইজনে ইকবাল গালিব ভক্ত। আর গালিবি ইকবাল দুইজনেই হৃদয়ের ভক্ত। বার্টান্ড রাসেল একবার বলেছেন আমাদের অভিনেতারাই একসময় জ্ঞানী হয়ে উঠ বেন নেতা দের চেয়ে।এখনকার রাহুল গান্ধী বা মোদীর চেয়ে শাহরুখ খান ডেফিনেটলি বেশি জ্ঞানী। দেশের সময় মহাত্মা গান্ধী যে কোন অভিনেতার চেয়ে বেশি জ্ঞানী ছিলেন। আমেরিকা থেকে একদল নিগ্রো মহাত্মা গান্ধীর কাছে আসলো সংগ্রামের উপায় জানতে। মহাত্মা গান্ধী ইকবালের মত অনুসারে বললেন নজর তৈরি করতে দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করতে। যেমন জাপানিদের যখন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হয়ে গেল সাবজেক্ট রেস থাকলো না তারা মাস্টার রেস হয়ে গেল। রবীন্দ্রনাথ জীবনানন্দ দাশ বাঙালিকে সাবজেক্ট্ রেস এর নজর দিয়েছে। কিন্তু ইকবাল পাঞ্জাবিদেরকে মাস্টার রেস এর নজর দিয়েছে। ফলে পাঞ্জাব ইংল্যান্ড চালায়। বাঙালি ইংল্যান্ড চালাবে ভাবতেই পারে না। তাহলে বাঙালি ইংল্যান্ড চালাবে কিভাবে??? নজর জিনিসটা কি? ১৭ ৫৭সালের সিপাহী বিদ্রোহ নজরের অভাবে ব্যর্থ হয়েছে! ভুল নজর আছে সহি নজর আছে। রবীন্দ্রনাথের নজর, ভুল নজর ইকবালের নজর সহি নজর। ভুল নজর তোমার জীবন ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়। সহি নজর জীবনকে গঠনের দিকে নিয়ে যায়। ভুল নজরকে আমরা বলতে পারি গ্লান্স। সহি নজর হলো ভীষণ vision ...আল্লাহর নবী জানতেন তিনি কি করতে যাচ্ছেন।সিপাহী বিদ্রোহের লোকেরা জানতো না তারা কি করতে যাচ্ছে। ৪৭ সালে একটা ভিশন ছিল। নজর এর অভাবেই ৭২ -৭৫ সাল ব্যর্থ হয়েছিল। জিয়ার একটি ভিশন ছিল । সহি নজর ডিবেট করতে ভয় করে না। কলকাতা কখনোই দিললী লাকনোউ এর সাথে ডিবেটে যায়নি। লন্ডন যেমন জার্মান দর্শনের সাথে ডিবেট করেনি।খালিদ মোশারফ এর অভ্যুত্থান ও নজর এর অভাবেই ব্যর্থ হয়ে যায়। সহি নজর পদ পদবীর নির্ভর করে না।জিয়ার নজর আলাদা খালেদ মুসারফ এর নজর আলাদা।খালেদ মোশারফের কে ফোর্স এর সুনাম সি জি এস সি জি এস এর পোস্ট সবই নজর এর অভাবে ধ্বংস হয়ে যায়।গণতন্ত্র একটি নজর বা দৃষ্টিভঙ্গির বিষয়। আমেরিকা স্বাধীনতার সময় জর্জ ওয়াশিংটন টমাস জেফারসান এনাদের একটা নজর বা দৃষ্টিভঙ্গি ছিল । শেক্সপিয়ার এই নজর তৈরি করেছিলেন। আবার আব্রাহাম লিংকনের দাসপ্রথা মুক্তির ব্যাপারে একটি নজর ছিল। emersion এই নজর তৈরি করেছিলেন।আমরা কি গণতান্ত্রিক নজর তৈরি করতে পেরেছি ???সহি নজর আঞ্জাসহি নজর শত্রুর দৃষ্টিভঙ্গি পরখ করে। সহি নাজর অতীত বর্তমান ভবিষ্যতের মধ্যে সিল িসলা বজায় রাখে। রবীন্দ্রনাথ ওয়ালারা ইকবাল বুঝেনা। ইকবাল ওয়ালারা রবীন্দ্র ঠিকই বুঝেন।ইকবাল ওয়ালারা রবীন্দ্র ঠিকই বুঝছেন কারণ কি? কারণ ইকবালের দর্শন সিস্টেমেটিক দর্শন। রবীন্দ্র ধর্ষণ গাঁজাখুরি গল্পের দর্শন। রবীন্দ্র দর্শনের ভিত্তি বঙ্কিম গাজা খোর । গাজা না খাইলে জার্মান দর্শন পরা কোন লোক ইসলামের বিরুদ্ধে এভাবে উপন্যাস লিখতে পারেন না।শরতের রচনায় পরবর্তীতে গাজাখোরদের মহান দেখানো হয়েছে। আমার মনে হয় এই গাঁজাখোর বলিতে তিনি ভিতরে ভিতরে বঙ্কিম কে ইশারা করিয়াছেন।উত্তর ভারতের লোকেরা যখন বাংলা দর্শন পড়ে, রবীন্দ্র বঙ্কিম দর্শন পরে, তখন দর্শন না ধর্ষণ মনে হয়। সেই থেকে মনে হয় থ্রিডি ইডিয়টস মুভিতে "বলাৎকার পে বলাৎকার কিয়া " কথাটা আসছে।সত্যজিৎ রায়ের উপরেও আলিগড় ওয়ালাদের প্রভাব ছিল প্রভাব ছিল। বোম্বাইতে আলিগার ওয়ালারা ও শান্তিনিকেতনওয়ালা একসাথেই মুভি করার চেষ্টা করে।আলীগড়ওয়ালার নেতৃত্ব গ্রহণ করে, শান্তিনিকেতনওয়ালারা চুপ মেরে যায়। কারণ আলীগর ওয়ালাদের যে নজর আছে শান্তিনিকেতন ওয়ালাদের সেই নজর নাই।উত্তর ভারত দক্ষিণ ভারত এমনি এমনি সাইন্স নোবেল পায়না। এমনি এমনি তারা ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হয় না।নজরুল রবীন্দ্রনাথের সমস্যা হল তাদের লেখায় সিস্টেমেটিক লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ পায় না।যেটা ইকবাল,emerson, শেক্সপিয়ার, গেটে, কান্ট, কারলাইল সিস্টেমেটিক পড়াশুনার প্রতি উদ্দীপনা দেয়।
এই আলোচনার ২য় পর্ব : ua-cam.com/video/pZgdM9YutsM/v-deo.html
What a speech. Just speechless! How profound and fluent delivery.
একসময় ভারতের কালচারাল আইকন ছিলেন মহাত্মা গান্ধী। এখন ভারতের কালচারাল আইকন শাহরুখ খান। কারণ দুইজনে ইকবাল গালিব ভক্ত। আর গালিবি ইকবাল দুইজনেই হৃদয়ের ভক্ত। বার্টান্ড রাসেল একবার বলেছেন আমাদের অভিনেতারাই একসময় জ্ঞানী হয়ে উঠ বেন নেতা দের চেয়ে।এখনকার রাহুল গান্ধী বা মোদীর চেয়ে শাহরুখ খান ডেফিনেটলি বেশি জ্ঞানী। দেশের সময় মহাত্মা গান্ধী যে কোন অভিনেতার চেয়ে বেশি জ্ঞানী ছিলেন। আমেরিকা থেকে একদল নিগ্রো মহাত্মা গান্ধীর কাছে আসলো সংগ্রামের উপায় জানতে। মহাত্মা গান্ধী ইকবালের মত অনুসারে বললেন নজর তৈরি করতে দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করতে। যেমন জাপানিদের যখন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হয়ে গেল সাবজেক্ট রেস থাকলো না তারা মাস্টার রেস হয়ে গেল। রবীন্দ্রনাথ জীবনানন্দ দাশ বাঙালিকে সাবজেক্ট্ রেস এর নজর দিয়েছে। কিন্তু ইকবাল পাঞ্জাবিদেরকে মাস্টার রেস এর নজর দিয়েছে। ফলে পাঞ্জাব ইংল্যান্ড চালায়। বাঙালি ইংল্যান্ড চালাবে ভাবতেই পারে না। তাহলে বাঙালি ইংল্যান্ড চালাবে কিভাবে???
নজর জিনিসটা কি? ১৭ ৫৭সালের সিপাহী বিদ্রোহ নজরের অভাবে ব্যর্থ হয়েছে! ভুল নজর আছে সহি নজর আছে। রবীন্দ্রনাথের নজর, ভুল নজর ইকবালের নজর সহি নজর। ভুল নজর তোমার জীবন ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়। সহি নজর জীবনকে গঠনের দিকে নিয়ে যায়। ভুল নজরকে আমরা বলতে পারি গ্লান্স। সহি নজর হলো ভীষণ vision ...আল্লাহর নবী জানতেন তিনি কি করতে যাচ্ছেন।সিপাহী বিদ্রোহের লোকেরা জানতো না তারা কি করতে যাচ্ছে। ৪৭ সালে একটা ভিশন ছিল। নজর এর অভাবেই ৭২ -৭৫ সাল ব্যর্থ হয়েছিল। জিয়ার একটি ভিশন ছিল । সহি নজর ডিবেট করতে ভয় করে না। কলকাতা কখনোই দিললী লাকনোউ এর সাথে ডিবেটে যায়নি। লন্ডন যেমন জার্মান দর্শনের সাথে ডিবেট করেনি।খালিদ মোশারফ এর অভ্যুত্থান ও নজর এর অভাবেই ব্যর্থ হয়ে যায়। সহি নজর পদ পদবীর নির্ভর করে না।জিয়ার নজর আলাদা খালেদ মুসারফ এর নজর আলাদা।খালেদ মোশারফের কে ফোর্স এর সুনাম সি জি এস সি জি এস এর পোস্ট সবই নজর এর অভাবে ধ্বংস হয়ে যায়।গণতন্ত্র একটি নজর বা দৃষ্টিভঙ্গির বিষয়। আমেরিকা স্বাধীনতার সময় জর্জ ওয়াশিংটন টমাস জেফারসান এনাদের একটা নজর বা দৃষ্টিভঙ্গি ছিল । শেক্সপিয়ার এই নজর তৈরি করেছিলেন। আবার আব্রাহাম লিংকনের দাসপ্রথা মুক্তির ব্যাপারে একটি নজর ছিল। emersion এই নজর তৈরি করেছিলেন।আমরা কি গণতান্ত্রিক নজর তৈরি করতে পেরেছি ???সহি নজর আঞ্জাসহি নজর শত্রুর দৃষ্টিভঙ্গি পরখ করে। সহি নাজর অতীত বর্তমান ভবিষ্যতের মধ্যে সিল িসলা বজায় রাখে। রবীন্দ্রনাথ ওয়ালারা ইকবাল বুঝেনা। ইকবাল ওয়ালারা রবীন্দ্র ঠিকই বুঝেন।ইকবাল ওয়ালারা রবীন্দ্র ঠিকই বুঝছেন কারণ কি? কারণ ইকবালের দর্শন সিস্টেমেটিক দর্শন। রবীন্দ্র ধর্ষণ গাঁজাখুরি গল্পের দর্শন। রবীন্দ্র দর্শনের ভিত্তি বঙ্কিম গাজা খোর । গাজা না খাইলে জার্মান দর্শন পরা কোন লোক ইসলামের বিরুদ্ধে এভাবে উপন্যাস লিখতে পারেন না।শরতের রচনায় পরবর্তীতে গাজাখোরদের মহান দেখানো হয়েছে। আমার মনে হয় এই গাঁজাখোর বলিতে তিনি ভিতরে ভিতরে বঙ্কিম কে ইশারা করিয়াছেন।উত্তর ভারতের লোকেরা যখন বাংলা দর্শন পড়ে, রবীন্দ্র বঙ্কিম দর্শন পরে, তখন দর্শন না ধর্ষণ মনে হয়। সেই থেকে মনে হয় থ্রিডি ইডিয়টস মুভিতে "বলাৎকার পে বলাৎকার কিয়া " কথাটা আসছে।সত্যজিৎ রায়ের উপরেও আলিগড় ওয়ালাদের প্রভাব ছিল প্রভাব ছিল। বোম্বাইতে আলিগার ওয়ালারা ও শান্তিনিকেতনওয়ালা একসাথেই মুভি করার চেষ্টা করে।আলীগড়ওয়ালার নেতৃত্ব গ্রহণ করে, শান্তিনিকেতনওয়ালারা চুপ মেরে যায়। কারণ আলীগর ওয়ালাদের যে নজর আছে শান্তিনিকেতন ওয়ালাদের সেই নজর নাই।উত্তর ভারত দক্ষিণ ভারত এমনি এমনি সাইন্স নোবেল পায়না। এমনি এমনি তারা ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হয় না।নজরুল রবীন্দ্রনাথের সমস্যা হল তাদের লেখায় সিস্টেমেটিক লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ পায় না।যেটা ইকবাল,emerson, শেক্সপিয়ার, গেটে, কান্ট, কারলাইল সিস্টেমেটিক পড়াশুনার প্রতি উদ্দীপনা দেয়।