**বার্তা:** হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়। কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়। তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন। এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই। সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়। পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
**বার্তা:** হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়। কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়। তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন। এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই। সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়। পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
**বার্তা:** হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়। কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়। তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন। এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই। সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়। পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
আমাদের দাবি গরুর মাংস ৫০০ টাকা, খাসির মাংস ৭৫০ টাকা, মুরগীর মাংস ১০০ টাকা, ডিম ৭ টাকা, দুধ ৪০ টাকা, ইলিশ মাছ ৫০০ টাকা, চিনি ৭০ টাকা, তাহলেই আমরা সাধারণ মানুষ খুশি, কী বলেন সবাই।
**বার্তা:** হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়। কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়। তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন। এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই। সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়। পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
Alhamdulillah, Notun sorkar jonno roilo onek Dua o Shuvokamona. Asha kori Inshaallah future amra notun Shoccho akti desh pabo.Allah jeno Amader vai o bonder bidehi Attar Santi dan kore Tader k Jannatul Ferdaous dan kore. Ameen. ❤️❤️❤️❤️😊
**বার্তা:** হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়। কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়। তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন। এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই। সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়। পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
@@sadatahmed7896**বার্তা:** হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়। কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়। তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন। এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই। সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়। পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
**বার্তা:** হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়। কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়। তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন। এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই। সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়। পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
এখন ভাই এটা আশা করা যায় যে সরকারি হাসপাতালগুলো উন্নত হবে সকল মানুষের সঠিক চিকিৎসা পাবে সকল মেশিনপত্র ভালো থাকবে উন্নত থাকবে ডাক্তার হলো সবকিছু ঠিক করার উসিলা আশা করা যায় আল্লাহ ভরসা সরকারি যত হাসপাতাল আছে এই জেলায় উন্নত হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ আমাদের যিনি ইন্ডিয়া যেতে না হয় চিকিৎসা করার জন্যে
ওরে আমার সোনার টুকরো ছেলেরা। তোমাদের জন্য অনেক অনেক দোয়া রইল। আল্লাহ তোমাদেরকে নেক হায়াত দান করুন। তোমরা বেঁচে থাকো হাজার হাজার বছর। 🥰
আলহামদুলিল্লাহ বাংলাদেশের রোড এখন সিংগাপুর রোডের মতো লাগতেছে ছাত্র জনতার জয় হোক 🇸🇦🇸🇦🇸🇦
😂😂
(লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ) আল্লাহ সবাইকে সুস্থ স্বাভাবিক রাখুন
Ò
@@ZavianZavian t
29:41
অসংখ্য ধন্যবাদ যমুনা টিভিকে
যমুনা টেলিভিশন কে অনেক অনেক ধন্যবাদ
উপস্থাপিকার মুখের হাসিই বলে দিচ্ছে স্বাধীন দেশের খবরাখবর বলতে পেরে উনি কতো খুশি❤
😅ugf... ..... .. Use Heart was -M
.^uhu'
Kykóue°°°°°°°°°°°°°°°°°°°@@AminurAli-g8c29:41
তবে স্বাধীন দেশে অশ্লীল পোশাক পরাটা স্বাধীনতার নয় এটাকে বলা হয় অসভ্যতা
**বার্তা:**
হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়।
কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়।
তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন।
এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই।
সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়।
পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
@@sadatahmed7896uni oshlil jamah kapoor porsen naki ei video te?
কে কে চান মিজানুর রহমান আজাহারী কে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে ❤❤😊😊😊
😂
মাথা মোটা ওয়াজ মাহফিল করা আর দেশ চালানো এক হইলো?
মিজানুর রহমান আজহারীর দেশ চালানোর যথেষ্ট যোগ্যতা আছে
@@Abcleader-bp6utও তো নোমো ও এ কথাই বলবে 😂
@@AnondosoaSoaযৌগ্যতা থাকলেই সবকিছু হয় না। অন্যান্য বড় বড় দেশের গ্রহনযোগ্যতা ও দেখতে হবে
তোমরা রক্ত দিয়েছো!তাই আমরা পেয়েছি কথা বলার স্বাধীনতা ❤
এরকম শান্তিপূর্ণ দেশ হওয়া উচিত এরকম শান্তি পাবে দেশ চললে মনে বড়ই টিপতে পাওয়া যায়। ইনশাআল্লাহ এভাবে কাজ করে গেলে অবশ্যই দেশের উন্নতি হবে
আল্লাহ্ পাক বাংলাদেশ কে সকল ধরনের ক্ষতি থেকে রক্ষা করুম । .... আমিন
আমি একটা কথা বলতে চাই যারা নতুন সরকার গঠন করছে তারা সবাই অনেক অভিজ্ঞ আশা করব তাদের কাছ থেকে ভালো কিছু পাওয়ার
ডঃ ইউনুছ বেক্তিগত ভাবে বিভিন্ন দেশের সাথে ভালো সম্পর্ক আছে৷ ডঃ ইউনুছ ৫বছর ক্ষমতায় থাকলে দেশ অনেক এগিয়ে যাবে ইনশাল্লা
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন ❤
মন খুলে নির্ভয়ে চালিয়ে যাও ছাত্র ছাত্রীরা,, দেশ কে ইসলামিক রাষ্ট্র সন্তাস মুক্ত দেশ গড়ে তুলতে হবে,,ইনশাআল্লাহ 🇧🇩🇧🇩
ইসলাম শান্তির ধর্ম,,
এই ধর্মে সব ধর্মের মানুষই নিরাপদ।আমরা মানুষ এইটাই হোক বড় পরিচয়
❤🇧🇩🇧🇩🇧🇩👊🇧🇩🇧🇩❤️
খিলাফতী শাসন ব্যবস্থা চাই। আফগানিস্তান এর মত
দ্রবমূল্য দাম কমলে সাধারণ মানুষ সবচেয়ে বেশি খুশি হবে এটা আমি একজন শিক্ষার্থী হিসেবে মতামত
দোয়া করি বাংলাদেশ এগিয়ে যাক।
ঝামেলা মুক্ত বাংলাদেশ চাই 😊❤❤❤
আল্লাহর ও তার রাসুল এর আইন প্রতিষ্ঠা না হলে দেশে কখনো শান্তি ফিরে আসবে না ।
😊🎉
ইনশাআল্লাহ 💗💗সবাই একসাথে দুঃখে সুখে বাংলাদেশ♥️গড়বো🇧🇩❤
**বার্তা:**
হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়।
কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়।
তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন।
এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই।
সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়।
পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
**বার্তা:**
হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়।
কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়।
তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন।
এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই।
সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়।
পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
আলহামদুলিল্লাহ ভালো কিছু হবে সামনে
আমাদের দাবি গরুর মাংস ৫০০ টাকা, খাসির মাংস ৭৫০ টাকা, মুরগীর মাংস ১০০ টাকা, ডিম ৭ টাকা, দুধ ৪০ টাকা, ইলিশ মাছ ৫০০ টাকা, চিনি ৭০ টাকা, তাহলেই আমরা সাধারণ মানুষ খুশি, কী বলেন সবাই।
চাউল ৭ শো টাকা প্রতি বস্তা তেল কেজি ৫০ টাকা,, কাচা বাজার প্রতি কেজি ২০ থেকে ২৫ টাকা হলে ঠিক আছে
বললেই তো আর হয় না। যে ক্ষতি হয়েছে এতো বছর ধরে সেটা একদিনে ঠিক হবে ভাবা বোকামি ছাড়া কিছু নয় বাস্তব বুঝতে হবে।
কৃষকঃ রা চলবে কি করে ?@@MuktaIslam-i4l
হুম ভাই ঠিক বলছেন 🥰
Cacrir betan cmale to valo hoto
যমুনা টিভিকে জাতীয় টিভি বানিয়ে দেওয়া হোক
**বার্তা:**
হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়।
কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়।
তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন।
এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই।
সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়।
পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
আসিফ নজরুল স্যার এর সত্য ন্যায়পরায়ণ কথা আগে থেকে ভালো লাগতো,,আর এখন তো আরো ভালো লাগছে মন্ত্রী হয়েছে,আলহামদুলিল্লাহ
হে আল্লাহ কতো যে খুশি লাগছে নতুন বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ায়
যমুনা টিভি আমাদের টিভি
Akhn news dekhtei valo lagse...❤Kato din por news dekhar jonne wait korlam.
সুবহানাল্লাহ ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজীম
আমাদের বর্তমান সরকারের টিমটা, সত্যি কারের একটা স্মার্ট টিম,লক্ষ কোটি সে লুট জানাই এই বর্তমান সরকারকে।
I love Jamuna tv❤❤❤
Onek din por news dekhe mon ta vore gelo
শুভকামনা রইল নতুন বাংলাদেশের জন্য❤❤❤❤
ভালো একজন অভিভাবক পেলো বাংলার মানুষ।
সত্যি খুব ভালো লাগতেছে ❤❤❤
আমার নিকট বন্ন্টগুলো ভালো লেগেছে। আল্লাহ সবাই আমাদের দেশকে সুন্দর করে পরিচালনার করার তাওফিক দান করুক। আমীন
সত্যি কারের একটা ভালো মানুষের হাতে আমাদের দেশটা চলে গেছে,আমার জীবনে এখোন কোন অক্সিজেন এর অভাব নেই।
আলহামদুলিল্লাহ,,, আল্লাহ যা করে ভালোই 🥰
শুভ কামনা রইলো❤️
জনতার সরকার হবেন এই আশা ব্যক্ত করি।
আমি চাই মিজানুর রহমান আজাহারি প্রধানমন্ত্রী হক ❤❤❤😊😊
❤❤❤❤❤❤ k̤o̤
আলহামদুলিল্লাহ, আমরা স্বাধীন।
I salute hasina mam and awami league party❤
নতুন কিছুর প্রত্যাশায় বাংলাদেশ😊❤
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ 😊❤❤
সবার জন্য শুভ কামনা ও দোয়া রইলো মাশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ আল্লাহ পাক সবাইকে হেদায়েত দান করুন বেশী বেশী করে ও হেফাজত করুন আমিন
পুলিশের নীতি সুন্দর করে দেশের কাজ করতে হবে 🇵🇸🇧🇩💪☝️
দন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন
বৃষ্টিস্নাত শুভ সুচনা আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ফি আমানিল্লাহ।
শিক্ষার্থীদের দারুণ দ্বায়িত্ব
বিশেষ করে স্যারকে আমি অত্যন্ত ভালো পেলাম ভালোবেসে ফেলেছি
শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবর্তন করা হোক
বিশেষ করে 9 -10 এর
এসএসসি পরীক্ষা কেনো বাদ দেয়া হলো
Alhamdulillah, Notun sorkar jonno roilo onek Dua o Shuvokamona. Asha kori Inshaallah future amra notun Shoccho akti desh pabo.Allah jeno Amader vai o bonder bidehi Attar Santi dan kore Tader k Jannatul Ferdaous dan kore. Ameen. ❤️❤️❤️❤️😊
সর্বনিম্ন ৫ বছর থাকলে ভালো হবে।
পুলিশের স্বাধীনতা ও পুলিশ দূর্নিতিমুক্ত চাই🇧🇩
ধন্যবাদ স্যারকে
ধন্যবাদ ডাক্তার ইউনুস আপনাকে ❤
ডাক্তার না ওনি ডক্টর
#justice for bangladeshi hindu
মাশাল্লাহ। সঠিক
দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ চাই
❤❤❤
❤❤❤
ছাত্র ভাইদের প্রতি জানাই শ্রদ্ধা ❤
শুভ কামনা নতুন বাংলাদেশ
খুব সুন্দর হয়েছে ❤❤❤❤❤
ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশ আলোর মুখ দেখবে
সরকারি ছুটি শুধুমাত্র শুক্রবার করা হোক 😊😊😊😊
R8
শুধু ব্যাংকের ছুটির শুক্রবার করা হোক শনিবার ব্যাংক চালু রাখার উচিত
**বার্তা:**
হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়।
কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়।
তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন।
এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই।
সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়।
পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
@@sadatahmed7896**বার্তা:**
হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়।
কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়।
তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন।
এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই।
সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়।
পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
স্যালুট! ডঃ ইউনুস স্যার কে!
একইসাথে অনেক অনেক দোয়া ও আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি!
এগিয়ে চলেন এ-ই কামনা করি! মহান আল্লাহ পাক আপনার সহায় হোন!
আলহামদুলিল্লাহ
শুভকামনা রইল
Shob gulo news dekhe onk Santi pelam!!!
শুভ কামনা রইলো
বাংলাদেশ কে শান্তির জন্য সবার এগিয়ে আসতে হবে।
2:36
শাবাশ বাংলাদেশ ❤❤🇧🇩🇧🇩🇧🇩🥰❤️❤️🫶🫶
নতুন রূপে বাংলাদেশ আমাদের
গুড
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আপনাদের সাহায্য করুন।।
ভালো ও সুন্দর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ চাই
Allhamdulla aillha weakkbar subahanallai ammin Ammin
অসাধারন ভালোলাগা আমার
উপস্থাপক এই চিক্নি শুধুই আমার,,,😍😍 কেও তাকাবানা তার দিকে,,,😍😍
সুবহানাল্লাহ বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম। সার স্যালুট স্যার আপনি সারা জীবন এই পদে থাকলে খুশি হব
আশা করছি পুলিশ সাধারণ মানুষের সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করবে😊
আমরা ইসলাম এর আইন চাই
অবশেষে মনে হচ্ছে একজন যোগ্য প্রধানমন্ত্রী পেলাম ❤️✊
**বার্তা:**
হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গভীর সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় ধর্মই এক পরম ঈশ্বরের উপাসনা করতে বলে। ইসলামে এই ঈশ্বরকে আল্লাহ নামে উল্লেখ করা হয়, আর হিন্দুধর্মে, বিশেষত ভগবদ গীতার শিক্ষায়, এই পরম সত্ত্বাকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে পরিচিত করা হয়। উভয় নামই একই মহাদেবের প্রতি ইঙ্গিত করে, যিনি সমস্ত সৃষ্টির উৎস এবং সকল জীবের শেষ আশ্রয়।
কুরআনে, সূরা আল-ইখলাস (১১২:১-৪)-এ বলা হয়েছে: **"বলুন, তিনি আল্লাহ, যিনি এক। আল্লাহ, চিরস্থায়ী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তিনিও জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।"** এই আয়াতটি ইসলামে একেশ্বরবাদের শিক্ষা দেয়, যা বৈষ্ণব ধর্মের মূল বিশ্বাসের সাথেও মিলে যায়।
তেমনি, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ গীতায় বলেছেন: **"আমি সকল আধ্যাত্মিক এবং ভৌতিক জগতের উৎস। সমস্ত কিছু আমার থেকেই উদ্ভূত হয়।"** (ভগবদ গীতা ১০.৮)। এই শ্লোকটি হিন্দুধর্মে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে বোঝায়, যিনি একমাত্র ঈশ্বর এবং যিনি পূর্ণ ভক্তির সাথে পূজিত হন।
এই উপলব্ধি থেকে বলা যায়, একজন সত্যিকারের হিন্দু যে শ্রীকৃষ্ণকে পরম সত্ত্বা হিসেবে পূজা করেন, তিনি ইসলামের একেশ্বরবাদ নীতির সাথে মিলে যান। তাই, আল্লাহর উপাসনা যেমন মুসলমানরা করেন, তেমনি হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণের উপাসনায়ও কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই।
সূরা আল-কাফিরুন (১০৯:৬)-এ বলা হয়েছে: **"তোমার ধর্ম তোমার জন্য, আর আমার ধর্ম আমার জন্য।"** এই আয়াতটি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখতে উৎসাহিত করে। যেহেতু হিন্দু ও মুসলিম উভয়েই শেষ পর্যন্ত একই পরম সত্ত্বার উপাসনা করে, তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে বিবেচনা করা উচিত নয়।
পরিশেষে, কুরআন ও ভগবদ গীতার শিক্ষায় প্রকাশিত হয় যে, হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক সংযোগ রয়েছে। উভয়ই এক পরম ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন, এবং তাই হিন্দুদের "কাফির" বলে ভাবার কোনো ভিত্তি নেই। বরং, আমাদের উচিত আমাদের ধর্মের সাধারণ ভিত্তি স্বীকার করে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বোঝাপড়ার চেতনা প্রচার করা।
দোয়া রহিল
হবে নাকি আল্লাহ তায়ালার জন্য 1k লাইক
ধন্যবাদ
Excellent brother
পুলিশ ভাইদের জন্য শুভকামনা রইল।
আমরা খুশি
ইনশাআল্লাহ দেশ স্বাধীন হয়েছে আমাদের বাংলাদেশের অনেক উন্নতি হবে ইনশাআল্লাহ
I love jomuna❤❤❤
donnobad sikkarthi bhai ra apnara hat bazar nionthron korsen apnader khotha bular moth nay❤
জিবনের প্রথম স্মৃতি সৌধে ডঃ ইউনুস সাহেব
Doya roilo Bangladesh agiye jak🤲🤲
বাজার মূল্য কমানোর আগে উৎপাদন খরচ কমাতে হবে
নতুন কারিকুলাম বাতিল করা হোক,পুর্বের মতো সৃজনশীল পদ্ধতি চালু হোক।
Creative question ashle kono labh hobe na
এখন ভাই এটা আশা করা যায় যে সরকারি হাসপাতালগুলো উন্নত হবে সকল মানুষের সঠিক চিকিৎসা পাবে সকল মেশিনপত্র ভালো থাকবে উন্নত থাকবে ডাক্তার হলো সবকিছু ঠিক করার উসিলা আশা করা যায় আল্লাহ ভরসা সরকারি যত হাসপাতাল আছে এই জেলায় উন্নত হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ আমাদের যিনি ইন্ডিয়া যেতে না হয় চিকিৎসা করার জন্যে
জয় দেশে আসো
ইনশাআল্লাহ ❤❤