এখানে মামুনুল হকের কথা যুক্তিযুক্ত হলো না। এখানে বলছেন আল্লাহ্ ধন রাসুলকে দিয়ে আল্লাহ্ গেলেন গাইব হইয়া। আর শেষের কথা ছিল আরো মারাক্তক কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম ধন বলতে ওহি বুঝিয়েছে তার মানে আল্লাহ্ থেকে ওহি রাসুল সঃ পেয়েছেন আর রাসুল সঃ থেকে খাজা পেয়েছেন। এখানে মামুনুল হক এটা এরিয়ে গেছেন কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যেখানে কুরআনে বলা আছে আল্লাহ্ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া যাবে না। সেখানে এই কথা বলে শিরকে লিপ্ত হয়ে গেল। চাইতে হবে আল্লাহ্ কাছে। কোন খাজার কাছে এমনকি আমাদের প্রিয় রাসুল সঃ এর কাছে চাওয়া যাবে না। চাইলে সেটা শিরক হয়ে যাবে। আরেকটি কথা মনে রাখবেন আল্লাহ্ আগে যেমন ছিলেন ঠিক এখনো তেমনি আছে। আল্লাহ্ কোন অবস্থান পরিবর্তন হয় না। সুতরাং আল্লাহ্ নতুন করে গায়েব হবার কিছু নেই।
ব্যক্তির নয়; বক্তব্যের প্রতি লক্ষ করা উচিত। অনুরূপভাবে বক্তব্যের পুরাটাই সত্য নয়। আবার পুরাটাই মিথ্যা নয়। সুতরাং, সত্যকে গ্রহণ করো, মিথ্যাকে বর্জন করো; পুরা বক্তা বা বক্তব্যকে নয়। মানুষের মাঝে এই মত প্রকাশের জন্য আল্লাহ যেন হযরতকে পুরস্কৃত করেন।
মুহতারাম আমার একটি প্রশ্ন ছিল আল্লাহর ধন রাসূলকে দিয়া গেলেন আল্লাহ গায়েব হইয়া আমার প্রশ্ন হল আল্লাহ পাক কি কখনো পৃথিবীতে প্রকাশ্যে ছিলেন? আর প্রকাশ্যে না থাকলে গায়েব হলেন কিভাবে?
এখানে মামুনুল হকের কথা যুক্তিযুক্ত হলো না। এখানে বলছেন আল্লাহ্ ধন রাসুলকে দিয়ে আল্লাহ্ গেলেন গাইব হইয়া। আর শেষের কথা ছিল আরো মারাক্তক কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম ধন বলতে ওহি বুঝিয়েছে তার মানে আল্লাহ্ থেকে ওহি রাসুল সঃ পেয়েছেন আর রাসুল সঃ থেকে খাজা পেয়েছেন। এখানে মামুনুল হক এটা এরিয়ে গেছেন কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যেখানে কুরআনে বলা আছে আল্লাহ্ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া যাবে না। সেখানে এই কথা বলে শিরকে লিপ্ত হয়ে গেল। চাইতে হবে আল্লাহ্ কাছে। কোন খাজার কাছে এমনকি আমাদের প্রিয় রাসুল সঃ এর কাছে চাওয়া যাবে না। চাইলে সেটা শিরক হয়ে যাবে। আরেকটি কথা মনে রাখবেন আল্লাহ্ আগে যেমন ছিলেন ঠিক এখনো তেমনি আছে। আল্লাহ্ কোন অবস্থান পরিবর্তন হয় না। সুতরাং আল্লাহ্ নতুন করে গায়েব হবার কিছু নেই।
হুজুর আপনাকে যে উদ্দেশ্যে জেলে প্রেরণ করা হয়েছিল তা বাহ্যিক দৃষ্টিকোন থেকে না দেখে গভির দৃষ্টিকোন থেকে দেখার চেষ্ট করুন, তখন বুঝতে পারবেন আপনাকে সঠিক কারনেই জেলে প্রেরণ করা হয়েছিল। আমি একটি মেয়ের গালে সজোড়ে থাপ্পড় দিয়েছিলাম, বাহ্যিক দৃষ্টিকোন থেকে দেখলে এটি থাপ্পড় হলেও আসলে আমি মেয়েটিকে সজোড়ে স্পর্শ করতে চেয়েছিলাম। এমন বহু বহু উদ্ভট উদাহরণ দেওয়া যাবে।
তাহেরী গ্ৰুপের যারা মাঝারে যায় তারা খালি হাতে ফিরেনা এইটা সত্যি।। কেউ গাজা খাওয়া শিখে আসে।।। কেউ মদ খাওয়া শিখে আসে। কেউ শয়তানের মত শিরকের অন্তর্ভুক্ত হয়ে আসে।।। কেউ অসৎ নারী নিয়ে আসে।।।। কেউ পাগলামি করে জিনা বাজ হয়ে আসে।।।
এখানে মামুনুল হকের কথা যুক্তিযুক্ত হলো না। এখানে বলছেন আল্লাহ্ ধন রাসুলকে দিয়ে আল্লাহ্ গেলেন গাইব হইয়া। আর শেষের কথা ছিল আরো মারাক্তক কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম ধন বলতে ওহি বুঝিয়েছে তার মানে আল্লাহ্ থেকে ওহি রাসুল সঃ পেয়েছেন আর রাসুল সঃ থেকে খাজা পেয়েছেন। এখানে মামুনুল হক এটা এরিয়ে গেছেন কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যেখানে কুরআনে বলা আছে আল্লাহ্ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া যাবে না। সেখানে এই কথা বলে শিরকে লিপ্ত হয়ে গেল। চাইতে হবে আল্লাহ্ কাছে। কোন খাজার কাছে এমনকি আমাদের প্রিয় রাসুল সঃ এর কাছে চাওয়া যাবে না। চাইলে সেটা শিরক হয়ে যাবে। আরেকটি কথা মনে রাখবেন আল্লাহ্ আগে যেমন ছিলেন ঠিক এখনো তেমনি আছে। আল্লাহ্ কোন অবস্থান পরিবর্তন হয় না। সুতরাং আল্লাহ্ নতুন করে গায়েব হবার কিছু নেই।
এখানে মামুনুল হকের কথা যুক্তিযুক্ত হলো না। এখানে বলছেন আল্লাহ্ ধন রাসুলকে দিয়ে আল্লাহ্ গেলেন গাইব হইয়া। আর শেষের কথা ছিল আরো মারাক্তক কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম ধন বলতে ওহি বুঝিয়েছে তার মানে আল্লাহ্ থেকে ওহি রাসুল সঃ পেয়েছেন আর রাসুল সঃ থেকে খাজা পেয়েছেন। এখানে মামুনুল হক এটা এরিয়ে গেছেন কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যেখানে কুরআনে বলা আছে আল্লাহ্ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া যাবে না। সেখানে এই কথা বলে শিরকে লিপ্ত হয়ে গেল। চাইতে হবে আল্লাহ্ কাছে। কোন খাজার কাছে এমনকি আমাদের প্রিয় রাসুল সঃ এর কাছে চাওয়া যাবে না। চাইলে সেটা শিরক হয়ে যাবে। আরেকটি কথা মনে রাখবেন আল্লাহ্ আগে যেমন ছিলেন ঠিক এখনো তেমনি আছে। আল্লাহ্ কোন অবস্থান পরিবর্তন হয় না। সুতরাং আল্লাহ্ নতুন করে গায়েব হবার কিছু নেই।
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন ইসলামকে আগে নেওয়ার জন্য এরকম ব্যক্তি সর্বদাই দরকার হুজুরের জন্য রইল হাজার হাজার লাল গোলাপের শুভেচ্ছা মামুনুল হক জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ
এখানে মামুনুল হকের কথা যুক্তিযুক্ত হলো না। এখানে বলছেন আল্লাহ্ ধন রাসুলকে দিয়ে আল্লাহ্ গেলেন গাইব হইয়া। আর শেষের কথা ছিল আরো মারাক্তক কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম ধন বলতে ওহি বুঝিয়েছে তার মানে আল্লাহ্ থেকে ওহি রাসুল সঃ পেয়েছেন আর রাসুল সঃ থেকে খাজা পেয়েছেন। এখানে মামুনুল হক এটা এরিয়ে গেছেন কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যেখানে কুরআনে বলা আছে আল্লাহ্ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া যাবে না। সেখানে এই কথা বলে শিরকে লিপ্ত হয়ে গেল। চাইতে হবে আল্লাহ্ কাছে। কোন খাজার কাছে এমনকি আমাদের প্রিয় রাসুল সঃ এর কাছে চাওয়া যাবে না। চাইলে সেটা শিরক হয়ে যাবে। আরেকটি কথা মনে রাখবেন আল্লাহ্ আগে যেমন ছিলেন ঠিক এখনো তেমনি আছে। আল্লাহ্ কোন অবস্থান পরিবর্তন হয় না। সুতরাং আল্লাহ্ নতুন করে গায়েব হবার কিছু নেই।
ফালতু উদাহরণ। আল্লাহ পাক গায়েব জানেন আর গায়েব হয়ে যাওয়া এক বিষয় নয়। আর কেউ ফেরে না খালি হাতে খাজা বাবার দরবারেতে এর ব্যাখ্যা কি? খাজা বাবার কোনো কিছু দেওয়ার কি ক্ষমতা আছে? সুতরাং যেটা আপনি বুঝেন না সেটা নিয়ে কথা না বলাই উত্তম।
এখানে মামুনুল হকের কথা যুক্তিযুক্ত হলো না। এখানে বলছেন আল্লাহ্ ধন রাসুলকে দিয়ে আল্লাহ্ গেলেন গাইব হইয়া। আর শেষের কথা ছিল আরো মারাক্তক কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম ধন বলতে ওহি বুঝিয়েছে তার মানে আল্লাহ্ থেকে ওহি রাসুল সঃ পেয়েছেন আর রাসুল সঃ থেকে খাজা পেয়েছেন। এখানে মামুনুল হক এটা এরিয়ে গেছেন কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যেখানে কুরআনে বলা আছে আল্লাহ্ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া যাবে না। সেখানে এই কথা বলে শিরকে লিপ্ত হয়ে গেল। চাইতে হবে আল্লাহ্ কাছে। কোন খাজার কাছে এমনকি আমাদের প্রিয় রাসুল সঃ এর কাছে চাওয়া যাবে না। চাইলে সেটা শিরক হয়ে যাবে। আরেকটি কথা মনে রাখবেন আল্লাহ্ আগে যেমন ছিলেন ঠিক এখনো তেমনি আছে। আল্লাহ্ কোন অবস্থান পরিবর্তন হয় না। সুতরাং আল্লাহ্ নতুন করে গায়েব হবার কিছু নেই।
আসসালামুয়ালাইকুম মামুনুল হক হুজুর কে হাজার হাজার লাল গোলাপের শুভেচ্ছা আগামীতে আপনি পারবেন ইসলামের পরিপূর্ণ সঠিক উত্তর দিতে
মামুনুল হক হুজুর আপনাকে ধন্যবাদ
মাশাল্লাহ হুজুর আপনি খুব সুন্দর করে বুঝিয়েছেন
❤❤❤
এখানে মামুনুল হকের কথা যুক্তিযুক্ত হলো না।
এখানে বলছেন আল্লাহ্ ধন রাসুলকে দিয়ে আল্লাহ্ গেলেন গাইব হইয়া। আর শেষের কথা ছিল আরো মারাক্তক কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম ধন বলতে ওহি বুঝিয়েছে তার মানে আল্লাহ্ থেকে ওহি রাসুল সঃ পেয়েছেন আর রাসুল সঃ থেকে খাজা পেয়েছেন। এখানে মামুনুল হক এটা এরিয়ে গেছেন কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যেখানে কুরআনে বলা আছে আল্লাহ্ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া যাবে না। সেখানে এই কথা বলে শিরকে লিপ্ত হয়ে গেল। চাইতে হবে আল্লাহ্ কাছে। কোন খাজার কাছে এমনকি আমাদের প্রিয় রাসুল সঃ এর কাছে চাওয়া যাবে না। চাইলে সেটা শিরক হয়ে যাবে।
আরেকটি কথা মনে রাখবেন আল্লাহ্ আগে যেমন ছিলেন ঠিক এখনো তেমনি আছে। আল্লাহ্ কোন অবস্থান পরিবর্তন হয় না। সুতরাং আল্লাহ্ নতুন করে গায়েব হবার কিছু নেই।
আসসালামুয়ালাইকুম আলহামদুলিল্লাহ আপনার কথা অনেক ভালো লাগছে
মাসাআল্লাহ, খুব ভালো লাগলো, আলহামদুলিল্লাহ 💕💕💕💕
মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা
খুব সুন্দর যুক্তি বা সমাধান বলা জায় ❤
সুন্দর যুক্তি জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ❤
মাশা আল্লাহ হুজুর অনেক সুন্দর বুজিয়েছেন এমন কি তাহেরি সাহেব ও একি রকম ব্যাখ্যা করেছেন
তাহেরি সাহেবের নতুন দোস্তকে পাওয়া গেলো!
[Mashuk Alam]
24/05/2024
কেউ ফেরেনা খালি হাতে খাজা বাবার দরবারে প্রশ্নটির উত্তর পেলাম না।
এর অর্থ এখনো বুঝলায় নাই নি
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ খুবই সুন্দর আলোচনা করেচেন হুজুর ধন্যবাদ আপনাকে হুজুর যাজাকুম আল্লাহ খায়ের
❤❤❤❤ভালো লাগলো ধ্যাবাদ
হুজুর আসসালামু আলাইকুম আপনারা কথার জুক্তি আছে❤❤❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ সুন্দর উত্তর দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
ব্যক্তির নয়; বক্তব্যের প্রতি লক্ষ করা উচিত। অনুরূপভাবে বক্তব্যের পুরাটাই সত্য নয়। আবার পুরাটাই মিথ্যা নয়। সুতরাং, সত্যকে গ্রহণ করো, মিথ্যাকে বর্জন করো; পুরা বক্তা বা বক্তব্যকে নয়। মানুষের মাঝে এই মত প্রকাশের জন্য আল্লাহ যেন হযরতকে পুরস্কৃত করেন।
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ সুন্দর করে সমাধান করার জন্য
মুহতারাম আমার একটি প্রশ্ন ছিল
আল্লাহর ধন রাসূলকে দিয়া
গেলেন আল্লাহ গায়েব হইয়া
আমার প্রশ্ন হল
আল্লাহ পাক কি কখনো পৃথিবীতে প্রকাশ্যে ছিলেন?
আর প্রকাশ্যে না থাকলে গায়েব হলেন কিভাবে?
আসা করি আপনার বহান সুনে মানুষ বুঝতে পারে ধন্যবাদ বাদ আপনাকে
তাহের সঠিক
সমস্যা এখানেই বুঝিয়ে বললে সঠিক মনে করে সব।।
❤❤❤
যারা কাফের ফতোয়া দিল সায়েখ আহমাদুল্লাহ কে, যদি আহমাদুল্লাহ কাফের না হয় তাহলে কি হবে হুজুর একটু যদি ব্যাখ্যা করতেন
❤❤❤
Ahmadulla ekjon Kafer
এখানে মামুনুল হকের কথা যুক্তিযুক্ত হলো না।
এখানে বলছেন আল্লাহ্ ধন রাসুলকে দিয়ে আল্লাহ্ গেলেন গাইব হইয়া। আর শেষের কথা ছিল আরো মারাক্তক কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম ধন বলতে ওহি বুঝিয়েছে তার মানে আল্লাহ্ থেকে ওহি রাসুল সঃ পেয়েছেন আর রাসুল সঃ থেকে খাজা পেয়েছেন। এখানে মামুনুল হক এটা এরিয়ে গেছেন কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যেখানে কুরআনে বলা আছে আল্লাহ্ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া যাবে না। সেখানে এই কথা বলে শিরকে লিপ্ত হয়ে গেল। চাইতে হবে আল্লাহ্ কাছে। কোন খাজার কাছে এমনকি আমাদের প্রিয় রাসুল সঃ এর কাছে চাওয়া যাবে না। চাইলে সেটা শিরক হয়ে যাবে।
আরেকটি কথা মনে রাখবেন আল্লাহ্ আগে যেমন ছিলেন ঠিক এখনো তেমনি আছে। আল্লাহ্ কোন অবস্থান পরিবর্তন হয় না। সুতরাং আল্লাহ্ নতুন করে গায়েব হবার কিছু নেই।
হা হলে তাহেরি কাফের হয়ে যাবে
ঠিক বলেছেন
আসসালামু আলাইকুম
শেষ লাইন টি ব্যখ্যা করলে
খুব ভালো হতো
❤❤❤
একজন আলেমের আচরণ এটা হতে পারে না
শেষের লাইনটার ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি
মাশাআল্লাহ
বাউল শিল্পী কে ভালো পথে আনতে পারবে একমাত্র মামুনুল হক
আল্লাহ কে কী আগে দেখা যাইতো নবীকে যখন ধন দিলেন তখন থেকে আর দেখা যায় না আল্লাহকে এ ব্যপারে কী বলবেন।
#all
সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, এই ভিডিওটা এডিট করে শেষের বক্তব্য টুকু কেটে দেওয়া হয়েছে।
হুজুর আপনাকে যে উদ্দেশ্যে জেলে প্রেরণ করা হয়েছিল তা বাহ্যিক দৃষ্টিকোন থেকে না দেখে গভির দৃষ্টিকোন থেকে দেখার চেষ্ট করুন, তখন বুঝতে পারবেন আপনাকে সঠিক কারনেই জেলে প্রেরণ করা হয়েছিল। আমি একটি মেয়ের গালে সজোড়ে থাপ্পড় দিয়েছিলাম, বাহ্যিক দৃষ্টিকোন থেকে দেখলে এটি থাপ্পড় হলেও আসলে আমি মেয়েটিকে সজোড়ে স্পর্শ করতে চেয়েছিলাম। এমন বহু বহু উদ্ভট উদাহরণ দেওয়া যাবে।
কেউ ফেরেনা খালি হাতে এর ব্যাখ্যা কি ?
❤❤❤
তাহেরী গ্ৰুপের যারা মাঝারে যায় তারা খালি হাতে ফিরেনা এইটা সত্যি।। কেউ গাজা খাওয়া শিখে আসে।।। কেউ মদ খাওয়া শিখে আসে। কেউ শয়তানের মত শিরকের অন্তর্ভুক্ত হয়ে আসে।।। কেউ অসৎ নারী নিয়ে আসে।।।। কেউ পাগলামি করে জিনা বাজ হয়ে আসে।।।
Marhabba
এখানে মামুনুল হকের কথা যুক্তিযুক্ত হলো না।
এখানে বলছেন আল্লাহ্ ধন রাসুলকে দিয়ে আল্লাহ্ গেলেন গাইব হইয়া। আর শেষের কথা ছিল আরো মারাক্তক কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম ধন বলতে ওহি বুঝিয়েছে তার মানে আল্লাহ্ থেকে ওহি রাসুল সঃ পেয়েছেন আর রাসুল সঃ থেকে খাজা পেয়েছেন। এখানে মামুনুল হক এটা এরিয়ে গেছেন কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যেখানে কুরআনে বলা আছে আল্লাহ্ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া যাবে না। সেখানে এই কথা বলে শিরকে লিপ্ত হয়ে গেল। চাইতে হবে আল্লাহ্ কাছে। কোন খাজার কাছে এমনকি আমাদের প্রিয় রাসুল সঃ এর কাছে চাওয়া যাবে না। চাইলে সেটা শিরক হয়ে যাবে।
আরেকটি কথা মনে রাখবেন আল্লাহ্ আগে যেমন ছিলেন ঠিক এখনো তেমনি আছে। আল্লাহ্ কোন অবস্থান পরিবর্তন হয় না। সুতরাং আল্লাহ্ নতুন করে গায়েব হবার কিছু নেই।
মাশাআল্লাহ 🌹💕💕💕 0:31
❤❤❤❤❤❤
Boykot tahirey thanks
আসসালামু আলাইকুম
খুব সুন্দর ব্যাখা দিয়েছেন
🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲👍👍👍👍👍👍
সুন্নিয়ত জিন্দাবাদ ❤💚💚❤
আল্লাহর ধন কি শুধু ওহী?? ওটা ত আল্লাহই ভালো জানেন।
তুমি বড় হুজুর
তুমি বড় হুজুর।
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা।আপনার মত করে কৈও বলেনাই।
দুক্ষিত...! এই ব্যাখ্যাই সন্তুষ্ট হতে পারলাম না
ব্যাখ্যাটা আপনি করেন
মামুনুল হক হুজুরের বিচার ঠিক হয় নাই
বিচার আপনি করুন সঠিক ব্যাখ্যাটা প্রচার করুন
যার যেমন এলেম জ্ঞান তার তেমন আলোচনা 🎉🎉❤❤❤❤
মাতা নাতো করো 5:25 তাহরি টিকে না মাথা 😂❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ 2:34
আসসালামু আলাইকুম
Nice
Thanks
❤❤❤
এখানে মামুনুল হকের কথা যুক্তিযুক্ত হলো না।
এখানে বলছেন আল্লাহ্ ধন রাসুলকে দিয়ে আল্লাহ্ গেলেন গাইব হইয়া। আর শেষের কথা ছিল আরো মারাক্তক কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম ধন বলতে ওহি বুঝিয়েছে তার মানে আল্লাহ্ থেকে ওহি রাসুল সঃ পেয়েছেন আর রাসুল সঃ থেকে খাজা পেয়েছেন। এখানে মামুনুল হক এটা এরিয়ে গেছেন কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যেখানে কুরআনে বলা আছে আল্লাহ্ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া যাবে না। সেখানে এই কথা বলে শিরকে লিপ্ত হয়ে গেল। চাইতে হবে আল্লাহ্ কাছে। কোন খাজার কাছে এমনকি আমাদের প্রিয় রাসুল সঃ এর কাছে চাওয়া যাবে না। চাইলে সেটা শিরক হয়ে যাবে।
আরেকটি কথা মনে রাখবেন আল্লাহ্ আগে যেমন ছিলেন ঠিক এখনো তেমনি আছে। আল্লাহ্ কোন অবস্থান পরিবর্তন হয় না। সুতরাং আল্লাহ্ নতুন করে গায়েব হবার কিছু নেই।
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন ইসলামকে আগে নেওয়ার জন্য এরকম ব্যক্তি সর্বদাই দরকার হুজুরের জন্য রইল হাজার হাজার লাল গোলাপের শুভেচ্ছা মামুনুল হক জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ
তাহেরী গ্রুপের আলেম।
তাহরি হুজুর মনে হয় আপনার দোস্ত লাগে?
এ হুজুরের মাথাটাও গেছে,
কেউ ফিরেন না খালি হাতে খাজা বাবার দরকাব তেকে এটা তো বুঝানো হইনি
আল্লাহ গেলেন গায়েব হয়ে, ব্যাখ্যা পাইনি
valo laglo
এখানে মামুনুল হকের কথা যুক্তিযুক্ত হলো না।
এখানে বলছেন আল্লাহ্ ধন রাসুলকে দিয়ে আল্লাহ্ গেলেন গাইব হইয়া। আর শেষের কথা ছিল আরো মারাক্তক কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম ধন বলতে ওহি বুঝিয়েছে তার মানে আল্লাহ্ থেকে ওহি রাসুল সঃ পেয়েছেন আর রাসুল সঃ থেকে খাজা পেয়েছেন। এখানে মামুনুল হক এটা এরিয়ে গেছেন কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যেখানে কুরআনে বলা আছে আল্লাহ্ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া যাবে না। সেখানে এই কথা বলে শিরকে লিপ্ত হয়ে গেল। চাইতে হবে আল্লাহ্ কাছে। কোন খাজার কাছে এমনকি আমাদের প্রিয় রাসুল সঃ এর কাছে চাওয়া যাবে না। চাইলে সেটা শিরক হয়ে যাবে।
আরেকটি কথা মনে রাখবেন আল্লাহ্ আগে যেমন ছিলেন ঠিক এখনো তেমনি আছে। আল্লাহ্ কোন অবস্থান পরিবর্তন হয় না। সুতরাং আল্লাহ্ নতুন করে গায়েব হবার কিছু নেই।
তেহাৱী ভণ্ড বাটপাৱ
Shobai yellow scarf Pora keno
❤❤❤
হুজুর আপনি তাহিরি হুজুরের কথার অর্থ বুঝেন নাই
আপনি বুঝে ব্যাখ্যা
আপনি বুঝে প্রচার করুন আমরা শিখব
আপনি ও তাহেরির মত
হুজুর আপনে taheriri Mt bnndr pkk niven hi hi hi
khali hate ferar bapar ta ki hobe
ফালতু উদাহরণ। আল্লাহ পাক গায়েব জানেন আর গায়েব হয়ে যাওয়া এক বিষয় নয়। আর কেউ ফেরে না খালি হাতে খাজা বাবার দরবারেতে এর ব্যাখ্যা কি? খাজা বাবার কোনো কিছু দেওয়ার কি ক্ষমতা আছে? সুতরাং যেটা আপনি বুঝেন না সেটা নিয়ে কথা না বলাই উত্তম।
সটিক
তাহের মাস আললা হ
সন্তুস্ট হতে পারলাম না
হা হা হা 😅😅😅😅
এই গান টা এখন সবার মুখে মুখে চলবে।সাবাস হুজুর।
Hasinake bolbo wax bondi korte
আপনার চরিএ যেমন তেমন বুজিয়েছেন
❤❤❤
মুনাফেক
বেটা তুমি ওনার চরিত্র নিয়ে কথা বলছো তোমার মাথা ঠিক আছে ডাঃ দেখাও
@@user-oz5un6qd8v তোমাকে চোখের ও মানসিক ডাক্তার দেখানো ধরকার
@@user-oz5un6qd8v বেটা তুই কমেন্ট গুলা পড় এখন মানুষ আগের মত বেকুব নাই পরের বাড়ি মিলাদ পড়াই টাকা নিবা নিজের বাড়িতে পড়াইবানা
তাহেরী হুজুরের বলার ভঙ্গি ভালো লাগেনা।
Bow cora inda......
Vondo Adid
Bondo taheri
Bondo tahiri
তাহেরী একটা কমবক্ত এতে যে সম্মতি দেয় সেও কমবক্ত
এখানে মামুনুল হকের কথা যুক্তিযুক্ত হলো না।
এখানে বলছেন আল্লাহ্ ধন রাসুলকে দিয়ে আল্লাহ্ গেলেন গাইব হইয়া। আর শেষের কথা ছিল আরো মারাক্তক কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম ধন বলতে ওহি বুঝিয়েছে তার মানে আল্লাহ্ থেকে ওহি রাসুল সঃ পেয়েছেন আর রাসুল সঃ থেকে খাজা পেয়েছেন। এখানে মামুনুল হক এটা এরিয়ে গেছেন কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা তোমার দরবারে। যেখানে কুরআনে বলা আছে আল্লাহ্ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া যাবে না। সেখানে এই কথা বলে শিরকে লিপ্ত হয়ে গেল। চাইতে হবে আল্লাহ্ কাছে। কোন খাজার কাছে এমনকি আমাদের প্রিয় রাসুল সঃ এর কাছে চাওয়া যাবে না। চাইলে সেটা শিরক হয়ে যাবে।
আরেকটি কথা মনে রাখবেন আল্লাহ্ আগে যেমন ছিলেন ঠিক এখনো তেমনি আছে। আল্লাহ্ কোন অবস্থান পরিবর্তন হয় না। সুতরাং আল্লাহ্ নতুন করে গায়েব হবার কিছু নেই।
এও তাহেরি ভক্ত
তাহেরি সঠিক
তুই তো ইহুদি
খুব সুন্দর আলোচনা।
Tahere hujur Right
আল্লাহ কি পূর্বে গায়েব ছিলো না শায়েখ? বিষয়টি পুর্নাঙ্গ আলোচনা শুনতে পারলে উপকৃত হতাম।
এটা আপনার অভিমত , আমার কাছে একেবারেই অগ্রহণযোগ্য
Uny tik bolesen
গানটাতে কুফরি মুলক কিছুআছে মনে হয়না।
ধন্যবাদ হুজুর সঠিক বাবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য।
মাশাআল্লাহ
❤❤❤