মাযহাব কিᴴᴰ┇What is majhab┇by Br Rahul Hossain

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 29 жов 2024

КОМЕНТАРІ • 64

  • @mdsamad293
    @mdsamad293 2 роки тому +2

    Mhasha Allah jazakllh hu Kher barak Allahu lak Barak Allahu fik

  • @abusiddiqsiddiq5115
    @abusiddiqsiddiq5115 3 роки тому +6

    আল্লাহ ব্রাদার রুহুল আমিন ভাই কে হায়াতে তৈয়বা দান করুন আমিন।

    • @gaji715
      @gaji715 8 місяців тому

      Koran o Sunnah Mani bola hanafi hujur ra amaka Kosta daye.

  • @Islam.Amar.Sakti.
    @Islam.Amar.Sakti. 2 місяці тому +1

    আলহামদুলিল্লাহ

  • @hafezabegumhafeza7181
    @hafezabegumhafeza7181 2 роки тому +2

    Rahul Bhai Tumi Agie Chalo, Allah Ase Tomar Shathe

  • @mdmizanurrahmanakondo6484
    @mdmizanurrahmanakondo6484 3 роки тому +4

    দ্বিতীয় জাকির নায়েক আল্লাহ আপনি আরো সঠিক জ্ঞান দান করুন

    • @ataurrahaman2339
      @ataurrahaman2339 2 роки тому

      কারো কাউকে তুলনা করা উচিত কি?

  • @Xyzabcgghhiki
    @Xyzabcgghhiki 2 роки тому +1

    আল্লাহ সকল মুসলিম ভাইদের উপর তার রহমত নাযিল করুক।

  • @wadududdin1556
    @wadududdin1556 2 роки тому +2

    Tik Rahul bai

  • @arifurrahman9007
    @arifurrahman9007 3 роки тому +2

    Mashallah

  • @mdrubel-lw5mj
    @mdrubel-lw5mj 3 роки тому +4

    মাশাআল্লাহ দারুণ লাগছে ভাই

    • @sifatkhanprogaming9753
      @sifatkhanprogaming9753 3 роки тому

      মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
      ------------------------------------
      এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
      তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
      মাজহাব কি ও কেন??
      --------------------------------
      কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজে চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
      মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
      সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণ মানতে পারবেননা।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নত, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন??
      তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনাকে এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয়।
      ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
      শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।

  • @luseykhatun8142
    @luseykhatun8142 3 роки тому

    Lusy

  • @mdhabiburrahman7760
    @mdhabiburrahman7760 5 років тому +2

    Amin

    • @SunnahMediaS
      @SunnahMediaS  3 роки тому

      সুম্মা আমিন

    • @sifatkhanprogaming9753
      @sifatkhanprogaming9753 3 роки тому

      মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
      ------------------------------------
      এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
      তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
      মাজহাব কি ও কেন??
      --------------------------------
      কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজে চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
      মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
      সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণ মানতে পারবেননা।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নত, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন??
      তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনাকে এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয়।
      ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
      শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।

  • @attawheed4445
    @attawheed4445 5 років тому +4

    জাজাকাল্লাহ খায়ের

    • @SunnahMediaS
      @SunnahMediaS  3 роки тому

      ওয়া আনতুম ফা জাযাকুম আল্লাহুখায়রন

  • @islamicin8153
    @islamicin8153 4 роки тому +1

    Massallah

  • @arhamislam4081
    @arhamislam4081 3 роки тому

    alhamdulillah

    • @sifatkhanprogaming9753
      @sifatkhanprogaming9753 3 роки тому

      মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
      ------------------------------------
      এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
      তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
      মাজহাব কি ও কেন??
      --------------------------------
      কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজে চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
      মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
      সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণ মানতে পারবেননা।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নত, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন??
      তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনাকে এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয়।
      ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
      শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।

  • @ataurrahaman2339
    @ataurrahaman2339 2 роки тому

    শহরের মানুষ কে সব কিনতে হয়, সেক্ষেত্রে টাকা দেওয়া যাবে কি না, জানি জায়েজ তবু?

  • @MdImran-wf4nq
    @MdImran-wf4nq 5 років тому +3

    Mashallah 1st view......😄😄😄

    • @SunnahMediaS
      @SunnahMediaS  3 роки тому

      জাযাকাল্লাহ খায়রন

  • @jiyarulislam1064
    @jiyarulislam1064 3 роки тому +1

    এত এ্যাড এর জন্যে অসুবিধা হয় সুনতে

  • @germanyhomoeomedicine.8367
    @germanyhomoeomedicine.8367 3 роки тому

    jajakallahu khoiron. thanks to alllah.

    • @sifatkhanprogaming9753
      @sifatkhanprogaming9753 3 роки тому

      মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
      ------------------------------------
      এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
      তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
      মাজহাব কি ও কেন??
      --------------------------------
      কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজে চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
      মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
      সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণ মানতে পারবেননা।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নত, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন??
      তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনাকে এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয়।
      ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
      শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।

  • @anisonlinemedia7572
    @anisonlinemedia7572 3 роки тому

    এই মুর্খ, রাহুল,
    মাযহাব নবীর যুগে, সাহাবীর যুগে, তাবেঈর যুগেও ছিলো।

    • @panorama4614
      @panorama4614 3 роки тому

      আসসালা মুয়ালাইকুম,
      প্রমাণ কি?
      কোরআন থেকে দলিল দিয়ে কথা বলুন,

    • @anisonlinemedia7572
      @anisonlinemedia7572 2 роки тому

      @Araf Tamim whats islam????

  • @sakirmolla4361
    @sakirmolla4361 3 роки тому

    P

    • @sifatkhanprogaming9753
      @sifatkhanprogaming9753 3 роки тому

      মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
      ------------------------------------
      এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
      তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
      মাজহাব কি ও কেন??
      --------------------------------
      কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজে চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
      মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
      সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণ মানতে পারবেননা।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নত, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন??
      তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনাকে এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয়।
      ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
      শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।

  • @mdmoazzemhossain2968
    @mdmoazzemhossain2968 3 роки тому +1

    মাজহাব কিভাবে তৈরি হল সেটা না বলে এটা ওটা বলে গেলেন ।

    • @sifatkhanprogaming9753
      @sifatkhanprogaming9753 3 роки тому +1

      মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
      ------------------------------------
      এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
      তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
      মাজহাব কি ও কেন??
      --------------------------------
      কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজে চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
      মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
      সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণ মানতে পারবেননা।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নত, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন??
      তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনাকে এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয়।
      ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
      শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।

    • @mdayub3157
      @mdayub3157 3 роки тому

      @@sifatkhanprogaming9753
      কতগুলো বইতে লেখা আছে যে আবু হানিফার কথা যদি কুরআন হাদীসের বিপক্ষে চলে যায় তবুও আবু হানিফাকে মানতে হবে।
      এটার কি ব্যাখ্যা দিবেন?
      আর একটা কথা, এক সাথে 4 টা মাযহাব মানলে কিভাবে দিশেহারা হয়ে যাবে তার কিছু উদাহরণ দেন।

    • @anisonlinemedia7572
      @anisonlinemedia7572 3 роки тому

      অচিন পাখিকে বলছি,
      তুমি কোন কিতাবে পাইছো যে কোরআনে থাকলেও আবু হানিফার কথা মানতে হবে।

  • @ataurrahaman2339
    @ataurrahaman2339 2 роки тому +2

    মাযহাব মানা ফরয এটা বলা যাবে না, তবে মাযহাব মানা নিষিদ্ধ নয় ,

  • @ataurrahaman2339
    @ataurrahaman2339 2 роки тому

    কোরআন ও হাদিস এর বিরুদ্ধে কোনো মাযহাব কে মানা উচিত নয়, ইমাম আবু হানীফা একজন গবেষক ( কোরআন হাদিস এর) অতএব ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে,

  • @anisonlinemedia7572
    @anisonlinemedia7572 3 роки тому

    মুসান্নাফে আবি শায়বা আমার কাছে আছে। একাধিক হাদিসে নাভির নিচে শব্দে সহীহ্ আছে। তোদের আহলে হাদিসের নুসখাতেও নাভির নিচের শব্দ আছে।
    হযরত ওসমান রাঃ এর এখানে প্রসংশা করছো??

  • @gaji715
    @gaji715 8 місяців тому

    Block quora

  • @ataurrahaman2339
    @ataurrahaman2339 2 роки тому

    আরে ভাই মাযহাব বিতর্ক বন্ধ রেখে কি ভাবে ইসলাম টিকে থাকবে তার প্রচেষ্টা করুন, বক্তব্য রেখে তাবলিগে যোগ দিন আপনি আলেম আপনি এক সাল তবলীগ জামাতের অংশীদার হন আপনার মাযহাব নিয়ে উত্তর পাবেন,

    • @hdmdch416
      @hdmdch416 2 роки тому

      Annodher moto dabi

  • @anisonlinemedia7572
    @anisonlinemedia7572 3 роки тому

    রাহুল, তোর জীবনে গিবত ছাড়া আর কোন কিছু আছে কি??

  • @alamuddin146
    @alamuddin146 3 роки тому

    এত লম্বা করে না বলে সুজা কথায় বলেন কুরআনে সবকিচু আছে কুরআন ছারা আর কিচু মানা যাবেনা