আল্লাহ তায়ালা এই সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে সূরা আর রহমানে ইরশাদ করেন। আয়াত (19)(মারোজাল বাহ্ রায়নি ইয়ালতাকিয়ান!) অর্থ- তিনি উভয় সমুদ্রকে প্রবাহিত করেন ! আয়াত (20)(বাইয়েনাহুমা বারযাখো লা ইয়াব গিয়ান!) অর্থ -উভয়ের অন্তরালে রয়েছে এক পর্দা যা উভয় অতিক্রম করে না। পবিত্র কোরআন হচ্ছে শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান। এই পবিত্র কোরআন থেকে পৃথিবীর সব মানুষ কে শিক্ষা নিতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
এখানে তরলের গঠনের বা উপাদনের কথা বলছে,আপনি আল্লাহর মতো আল্লাহর হুকুম নিয়ে আসলেন।। ভাই হুকুম হলে হবে বৃষ্টির পানি আর পুকুরের পানি মিশবেনা।এই রকম আরক আল্লাহ সব সৃষ্টি করেছে,যেটি আল্লাহ ও বলে,সকল ক্ষমতা তার।।কিন্তু আল্লাহ কি, আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে,সেই এতো ক্ষমতা কি করে অর্জন করলো,,আল্লাহ যদি শূন্য থেকে এতো ক্ষমতা শালী হতে পারে,আমরা বা জীব জগত আরো শক্তিশালী ।কারণ আমাদের শক্তির উৎস দুটি আল্লাহ এবং আল্লাহর সৃষ্টির উৎস।তবে আল্লাহ বড়ো নির্বোধ তাই সব কিছুকে নিজের হুকুম ও নিজের মনে করে।।
@@anonymoussoul3343 বলদ সউল, ঘনত্ব হোক বা অন্য যেই কারনেই হোক, এই পার্থক্য কে সৃষ্টি করে দিছে ? মানুষত শুধু কারন ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে। ১৫০০ বছর আগে আরবের মরুভুমির কেউ এই পানি না মেশার ব্যাপারটা জানার প্রশ্নই আসে না । বিজ্ঞানিরা শুধু কারন ব্যাখ্যা করতে পারে আর পদার্থের রুপান্তর করতে পারে। একটা মৌলিক পদার্থ তৈরি করার ক্ষমতা নাই মানুষের। ব তে বলদ না থেকে ন তে নগদে জ্ঞান অর্জন কর আগে। তারপর উল্টা পাল্টা কমেন্ট কর।
ছাগল , নদির পানি মিলে কারন তারা সেখানে লবন নাই , আর ঘণত্ব কম নদির।। আর পদ্মার পানি ঘোলা কিন্তু তার মিলে কিন্তু আমাদের খালে চোখে দেখিনা । পারলে নদির মাঝ বড়া বড় যেয়ে দেখে আস। কয় ঘণ্টা দারালে বুজবি।
এখানে তরলের গঠনের বা উপাদনের কথা বলছে,আপনি আল্লাহর মতো আল্লাহর হুকুম নিয়ে আসলেন।। ভাই হুকুম হলে হবে বৃষ্টির পানি আর পুকুরের পানি মিশবেনা।এই রকম আরক আল্লাহ সব সৃষ্টি করেছে,যেটি আল্লাহ ও বলে,সকল ক্ষমতা তার।।কিন্তু আল্লাহ কি, আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে,সেই এতো ক্ষমতা কি করে অর্জন করলো,,আল্লাহ যদি শূন্য থেকে এতো ক্ষমতা শালী হতে পারে,আমরা বা জীব জগত আরো শক্তিশালী ।কারণ আমাদের শক্তির উৎস দুটি আল্লাহ এবং আল্লাহর সৃষ্টির উৎস।তবে আল্লাহ বড়ো নির্বোধ তাই সব কিছুকে নিজের হুকুম ও নিজের মনে করে।।
এখানে তরলের গঠনের বা উপাদনের কথা বলছে,আপনি আল্লাহর মতো আল্লাহর হুকুম নিয়ে আসলেন।। ভাই হুকুম হলে হবে বৃষ্টির পানি আর পুকুরের পানি মিশবেনা।এই রকম আরক আল্লাহ সব সৃষ্টি করেছে,যেটি আল্লাহ ও বলে,সকল ক্ষমতা তার।।কিন্তু আল্লাহ কি, আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে,সেই এতো ক্ষমতা কি করে অর্জন করলো,,আল্লাহ যদি শূন্য থেকে এতো ক্ষমতা শালী হতে পারে,আমরা বা জীব জগত আরো শক্তিশালী ।কারণ আমাদের শক্তির উৎস দুটি আল্লাহ এবং আল্লাহর সৃষ্টির উৎস।তবে আল্লাহ বড়ো নির্বোধ তাই সব কিছুকে নিজের হুকুম ও নিজের মনে করে।।
এখানে তরলের গঠনের বা উপাদনের কথা বলছে,আপনি আল্লাহর মতো আল্লাহর হুকুম নিয়ে আসলেন।। ভাই হুকুম হলে হবে বৃষ্টির পানি আর পুকুরের পানি মিশবেনা।এই রকম আরক আল্লাহ সব সৃষ্টি করেছে,যেটি আল্লাহ ও বলে,সকল ক্ষমতা তার।।কিন্তু আল্লাহ কি, আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে,সেই এতো ক্ষমতা কি করে অর্জন করলো,,আল্লাহ যদি শূন্য থেকে এতো ক্ষমতা শালী হতে পারে,আমরা বা জীব জগত আরো শক্তিশালী ।কারণ আমাদের শক্তির উৎস দুটি আল্লাহ এবং আল্লাহর সৃষ্টির উৎস।তবে আল্লাহ বড়ো নির্বোধ তাই সব কিছুকে নিজের হুকুম ও নিজের মনে করে।।
এখানে তরলের গঠনের বা উপাদনের কথা বলছে,আপনি আল্লাহর মতো আল্লাহর হুকুম নিয়ে আসলেন।। ভাই হুকুম হলে হবে বৃষ্টির পানি আর পুকুরের পানি মিশবেনা।এই রকম আরক আল্লাহ সব সৃষ্টি করেছে,যেটি আল্লাহ ও বলে,সকল ক্ষমতা তার।।কিন্তু আল্লাহ কি, আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে,সেই এতো ক্ষমতা কি করে অর্জন করলো,,আল্লাহ যদি শূন্য থেকে এতো ক্ষমতা শালী হতে পারে,আমরা বা জীব জগত আরো শক্তিশালী ।কারণ আমাদের শক্তির উৎস দুটি আল্লাহ এবং আল্লাহর সৃষ্টির উৎস।তবে আল্লাহ বড়ো নির্বোধ তাই সব কিছুকে নিজের হুকুম ও নিজের মনে করে।।
@@nuronnabyshis9409 ভাই আপনারা মুসলিমরা মুর্খ আছেন মুর্খই থাকবেন।এক কুরানের জন্য।যা বলে বিজ্ঞানিরা বলেন কুরানে আছে।তাহলে আগে আবিষ্কার করতে পারেন না কেন।আপনাদের মুসলিম দেখলে সত্যিই হাসি পায়🤣🤣🤣
এখন থেকে একটু বিজ্ঞানেন ভাষা বোঝার চেষ্টা করুন, আল্লাহ তো অনেক কিছুই বলেছে। কোনটা মেনে চলছেন ??? কিচ্ছু মানছেন ??? যুগের সাথে চলতে শিখুন ধর্ম তো আছেই আর থাকবেও। আগে কবুতর (পায়রা) খবর আদান প্রদান করতো আর এখন মোবাইল বুঝলেন দাদা। একটু বোঝার চেষ্টা করুন just একটু বাইরে আসুন।
পবিত্র কোরআন যে উল্লেখ করা আছে সেটাই তো বললেন না কেন ? সুরা আর রহমান 19 -20 আয়াত আল্লাহ বলেন " তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরাল যা তারা অতিক্রম করে না " অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে।।
@@shubromahmud6221 কিরে ভক্সোদ? তোকে কিছু বলছি? আর আমি হিন্দু না মুসলিম কিভাবে জানলি? তোর আব্বু ভাবছিস নাকি? সবাইকে নিজের মত গরু আর উঠের মুতখোর ভাবিস কেন, এই গান্ডু? আল্লার পাছায় লাথি মেরে আরবরা বৃষ্টি নামাইছে না? এ আর এমনকি? তুই নিজেও পারবি আল্লার পাছায় লাথি মেরে, দুই পানিকে আলাদা করতে। লাথিটা জোরে মারতে হবে আর কি।
@@anonymoussoul3343 নোটি মাগীর পোলা তোর ইহুদীর মারে কিন্তু চুদবো। গরুর গু খা। তোরা কার পূজা করসরে আবাল তোরা নিজেদের বানানো পুটকির মূর্তির পূজা করস যার কোনো ক্ষমতা ওই নাই। মূর্খের দল।
@@shubromahmud6221 এইযে ঈমান মাথায় উঠে গেছে। ভক্সোদ আমি কারো পূজা করি না, তাও ঠেলে পূজা করাবি নাকি? তোদের মত মূর্খ ধর্মান্ধ ঘিলু ছাড়া মনে করোস কেন আমারে? মূর্তি, আল্লা, কারোরই কোন ক্ষমতা নাই। যা করার মানুষই করে হালা গাড়ল কোথাকার। ভন্ড ধর্ষক নবীর উম্মত গুলোও তার মতই হইছে একেকটা। অহ আমার মা তো আয়েশা, তো এখন কি আয়েশা তোদবি? নবী তোর বিচি টিপ দিয়ে তোরে মেরে ফেলবে না?
@@anonymoussoul3343 ঘনত্ব হোক বা অন্য যেই কারনেই হোক, এই পার্থক্য কে সৃষ্টি করে দিছে ? মানুষত শুধু কারন ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে। ১৫০০ বছর আগে আরবের মরুভুমির কেউ এই পানি না মেশার ব্যাপারটা জানার প্রশ্নই আসে না । বিজ্ঞানিরা শুধু কারন ব্যাখ্যা করতে পারে আর পদার্থের রুপান্তর করতে পারে। একটা মৌলিক পদার্থ তৈরি করার ক্ষমতা নাই মানুষের। মানুষের তৈরি যা কিছু আছে যেমন মোবাইল, গাড়ি, বাড়ি ইত্যাদি সব কিছুই আল্লাহর তৈরি মৌলিক পদার্থের রুপান্তর মাত্র। আল্লাহ যদি প্রতিটা বিষয়ের কারনও ব্যাখ্যা করে দিতেন তাহলে কোরআনের মতো কয়েক ট্রিলিয়ন কিতাব লাগত। যেগুলো সব স্টাডি করা মানুষের পক্ষে সম্ভব হতো না। বলদ নাস্তিকরা এই বেপারগুলো না চিন্তা করেই লাফালাফি করে।
@@we-revolt নাস্তিকরা বলদ হলে এসবের বইয়ের রাইটার বলদের সর্ব নিম্নস্তরেও নাই। আরবের মানুষরা তো ব্যাখ্যা জানতো না, কুরানেও তো ব্যাখ্যা নাই। শুধু বলছে আল্লা এদের মাঝখানে এমন অন্তরাল বা বাধা দিছে যার কারণে এরা মিশে না। এই কথা বলতে কি আল্লাহ হওয়া লাগে? একটু মাথাটা খাটান রে ভাই। নৌকা থেকে দেখে যেকেউ এটা বলতেই পারে। কিন্তু কেন আলাদা, এরা যে মিশে এবং আবার আলাদা হয়। এসব তো জানতোই না। এমন হাজারটা না, একটা ব্যাখ্যাও দেওয়া নাই, জাষ্ট একটা। আরেক ভুল ধারণা নিয়ে বসে আছেন, বিজ্ঞানীরা ল্যাবেই অনেক গুলো মৌল নিজেরা আবিষ্কার করে ফেলছে, যেগুলো প্রকৃতিতে কোন সময়ই ছিল না। এসব বুঝবেন কিনা সিউর না। আপনি আমার শত্রু না, আপনাকে লজ্জা দেওয়াও আমার উদ্দেশ্য না।
@@anonymoussoul3343আপনি বুঝেন ব্যাখ্যা??? এই নেন আমি দিলাম আপনাকে কুরআন থেকে ব্যাখ্যা।সাহস থাকলে রিপ্লাই দিবেন সাহস না থাকলে এখন থেকে দ্রুত পালাবেন আর জীবনেও আসবেন না আপনার এসব পাগলামি কথাবার্তা বলতে।।। مِلْحٌ أُجَاجٌ وَجَعَلَ بَيْنَهُمَا بَرْزَخًا وَحِجْرًا مَّحْجُورًا তিনিই সমান্তরালে দুই সমুদ্র প্রবাহিত করেছেন, একটি সুমিষ্ট, তৃষ্ণা নিবারক ও আরেকটি লোনা, বিস্বাদ; উভয়ের মাঝখানে রেখেছেন একটি অন্তরায়, একটি দুর্ভেদ্য আড়াল। [সুরা ফুরকান - ২৫:৫৩] And He is the One Who merges the two bodies of water: one fresh and palatable and the other salty and bitter, placing between them a barrier they cannot cross. পবিত্র কুরআনে বেশ কয়েকটি আয়াতে দুই সাগরের মাঝে ব্যবধান বা অন্তরায়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। আরবীতে (بَرْزَخًا) শব্দের অর্থ আড়াল বা অন্তরায়। বাস্তবেও পৃথিবীর বেশ কয়েকটি স্থানে পাশাপাশি প্রবাহিত সমুদ্রের পানির মাঝে স্পষ্ট ব্যবধান খুঁজে পাওয়া যায়। দেখা যায় পাশাপাশি প্রবাহিত হলেও দুই সমুদ্রের পানির রং এবং গঠন আলাদা এবং তারা একটি অন্যটির সাথে মিশে যাচ্ছে না। অর্থাৎ কোন একটা অদৃশ্য দেয়াল যেন কাজ করছে দুই সাগরের মাঝে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, কেন এই ব্যবধান? এই ব্যবধানের অন্যতম একটি প্রধান কারন হচ্ছে দুই সমুদ্রের পানির লবণাক্ততা বা Salinity এর মধ্যে পার্থক্য। যাকে ইংরেজীতে বলা হয় Halocline। দেখা গেছে লবণাক্ততার পার্থ্যকের জন্য দুই সমুদ্রের পানির ঘনত্বও আলাদা হয়ে যায়। ফলে পাশাপাশি প্রবাহিত হলেও একটা লাইন বরাবর পানি আলাদা থাকে। আর এই লাইনটিকেই ইংরেজীতে Halocline বলা হয়। বিস্ময়করভাবে সূরা ফুরকানের ৫৩ নাম্বার আয়াতের শুরুতেই পাশাপাশি প্রবাহিত সাগরের পানির লবণাক্ততা বা Salinity এর পার্থক্যের কথা বলা হয়েছে- ”আরেকটি লোনা, বিস্বাদ; উভয়ের মাঝখানে রেখেছেন একটি অন্তরায়, একটি দুর্ভেদ্য আড়াল ” এ ব্যাপারটি বৈজ্ঞানিক গবেষণার সাথে পুরোপুরি মিলা যায়। আটলান্টিক আর প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যে স্পস্ট ব্যবধান চোখে পড়ে। গবেষণায় দেখা যায় এই দুই সাগরের পানির মধ্যে ঘণত্ব, লবণাক্ততা আর উষ্ণতার পার্থক্যের কারনে একটির পানি অন্যটির সাথে মিশতে পারে না। ভূমধ্যসাগর আর আটলান্টিক সাগরের পানির মধ্যেও এরকম পার্থক্য দেখা যায়। দুই সাগরের মাঝে দেয়াল ১৪০০ বছর আগে নবী মুহাম্মদ (সা) এর পক্ষে এ ধরনের তথ্য যানা থাকা সম্ভব নয়। তাছাড়া এ ধরনের স্রোত শুধু আরব উপদ্বীপের চারপাশেই সম্পূর্ণ অনুপস্থিত নয় বরং ভূমধ্যসাগরীয় ও ভারতীয় অঞ্চলসমূহেও এ স্রোতের দেখা পাওয়া যায় না। সর্বপথম এ প্রকারের স্রোতধারা আবিষ্কৃত হয় ১৯৪২ সালে। বর্তমানে সেগুলিকে কৃত্রিম satellite- এর মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত আরও কয়েকটি আয়াত, সূরা আর রাহমানের আয়াত ১৯ থেকে ২১- مَرَجَ الْبَحْرَيْنِ يَلْتَقِيَانِ بَيْنَهُمَا بَرْزَخٌ لَا يَبْغِيَانِ فَبِأَيِّ آلَاءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ তিনি দুই সমুদ্রকে প্রবাহিত করেন, যারা পরস্পর মিলিত হয়। উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক আড়াল, যা তারা অতিক্রম করতে পারে না। অতএব (হে মানব ও জ্বীন) তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন কোন নিয়ামতকে অস্বীকার করবে? (৫৫ঃ১৯-২১) সূরা নামলের ৬১তম আয়াত - أَمَّنْ جَعَلَ الْأَرْضَ قَرَارًا وَجَعَلَ خِلَالَهَا أَنْهَارًا وَجَعَلَ لَهَا رَوَاسِيَ وَجَعَلَ بَيْنَ الْبَحْرَيْنِ حَاجِزًا ۗ أَإِلَٰهٌ مَعَ اللَّهِ ۚ بَلْ أَكْثَرُهُمْ لَا يَعْلَمُونَ কে পৃথিবীকে করেছে আবাসযোগ্য এবং তার মধ্যে প্রবাহিত করেছেন নদী-নালা ? আর তাতে স্থাপন করেছেন সৃদৃঢ় পর্বতমালা এবং দুই সাগরের মাঝখানে সৃষ্টি করেছেন অন্তরায় ? আল্লাহর সঙ্গে কি অন্য কোনো ইলাহ আছে ? বরং তাদের অধিকাংশই জানে না। (২৭ঃ৬১) এটি দেখলে কুরআনের আয়াতের মিরাকুলাস নেচাররটা আরও স্পষ্ট হয়ে উঠবে
পরিষ্কার ব্যাখ্যা পেলাম না.. কিন্তু, ছোটকাল থেকেই এই বিষয়টার প্রতি একটি আকর্ষন ছিলো.. যা আজ কিছুটা জানতে পারলাম.. কিন্তু, আরও পরিষ্কার ব্যাখ্যা হলে ভালো হতো - আর যদি এর থেকেও পরিষ্কার ব্যাখ্যা না থাকে তাহলে বলতেই হবে এটি মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহর একটি নিদর্শন..
ঘনত্ব হোক বা অন্য যেই কারনেই হোক, এই পার্থক্য কে সৃষ্টি করে দিছে ? মানুষত শুধু কারন ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে। ১৫০০ বছর আগে আরবের মরুভুমির কেউ এই পানি না মেশার ব্যাপারটা জানার প্রশ্নই আসে না । বিজ্ঞানিরা শুধু কারন ব্যাখ্যা করতে পারে আর পদার্থের রুপান্তর করতে পারে। একটা মৌলিক পদার্থ তৈরি করার ক্ষমতা নাই মানুষের। মানুষের তৈরি যা কিছু আছে যেমন মোবাইল, গাড়ি, বাড়ি ইত্যাদি সব কিছুই আল্লাহর তৈরি মৌলিক পদার্থের রুপান্তর মাত্র। আল্লাহ যদি প্রতিটা বিষয়ের কারনও ব্যাখ্যা করে দিতেন তাহলে কোরআনের মতো কয়েক ট্রিলিয়ন কিতাব লাগত। যেগুলো সব স্টাডি করা মানুষের পক্ষে সম্ভব হতো না। বলদ নাস্তিকরা এই বেপারগুলো না চিন্তা করেই লাফালাফি করে।
খারাপ পোশাক পরিধান করে এবং অভদ্র খারাপ মেয়েদের মতো পায়ের উপর পা তুলে সংবাদ প্রচার না করার জন্য অনুরোধ করছি। এটা দেখে অনেক মেয়েরাই এই খারাপ কাজ গুলো করে থাকে ধন্যবাদ। যা সমাজের জন্য ক্ষতিকর
ঘনত্ব হোক বা অন্য যেই কারনেই হোক, এই পার্থক্য কে সৃষ্টি করে দিছে ? মানুষত শুধু কারন ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে। ১৫০০ বছর আগে আরবের মরুভুমির কেউ এই পানি না মেশার ব্যাপারটা জানার প্রশ্নই আসে না । বিজ্ঞানিরা শুধু কারন ব্যাখ্যা করতে পারে আর পদার্থের রুপান্তর করতে পারে। একটা মৌলিক পদার্থ তৈরি করার ক্ষমতা নাই মানুষের। মানুষের তৈরি যা কিছু আছে যেমন মোবাইল, গাড়ি, বাড়ি ইত্যাদি সব কিছুই আল্লাহর তৈরি মৌলিক পদার্থের রুপান্তর মাত্র। আল্লাহ যদি প্রতিটা বিষয়ের কারনও ব্যাখ্যা করে দিতেন তাহলে কোরআনের মতো কয়েক ট্রিলিয়ন কিতাব লাগত। যেগুলো সব স্টাডি করা মানুষের পক্ষে সম্ভব হতো না। বলদ নাস্তিকরা এই বেপারগুলো না চিন্তা করেই লাফালাফি করে।
কথাগুলোর কিছুই বুঝলাম না। শুধু এইটুকুই মনে আসে যে পবিত্র আল কোরআনে আল্লাহ বলেছেন আমি আলাদা করে দিয়েছে এবং তিনি সর্বশক্তিমান যা মানুষের জন্য রয়েছে নিদর্শন।
আল্লাহ তায়ালা এই সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে সূরা আর রহমানে ইরশাদ করেন। আয়াত (19)(মারোজাল বাহ্ রায়নি ইয়ালতাকিয়ান!) অর্থ-
তিনি উভয় সমুদ্রকে প্রবাহিত করেন ! আয়াত (20)(বাইয়েনাহুমা বারযাখো লা ইয়াব গিয়ান!) অর্থ -উভয়ের অন্তরালে রয়েছে এক পর্দা যা উভয় অতিক্রম করে না। পবিত্র কোরআন হচ্ছে শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান। এই পবিত্র কোরআন থেকে পৃথিবীর সব মানুষ কে শিক্ষা নিতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
এখানে তরলের গঠনের বা উপাদনের কথা বলছে,আপনি আল্লাহর মতো আল্লাহর হুকুম নিয়ে আসলেন।।
ভাই হুকুম হলে হবে বৃষ্টির পানি আর পুকুরের পানি মিশবেনা।এই রকম আরক আল্লাহ সব সৃষ্টি করেছে,যেটি আল্লাহ ও বলে,সকল ক্ষমতা তার।।কিন্তু আল্লাহ কি, আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে,সেই এতো ক্ষমতা কি করে অর্জন করলো,,আল্লাহ যদি শূন্য থেকে এতো ক্ষমতা শালী হতে পারে,আমরা বা জীব জগত আরো শক্তিশালী ।কারণ আমাদের শক্তির উৎস দুটি আল্লাহ এবং আল্লাহর সৃষ্টির উৎস।তবে আল্লাহ বড়ো নির্বোধ তাই সব কিছুকে নিজের হুকুম ও নিজের মনে করে।।
রাইট
Subhanallah
Allahuakbar
ঠিক বলেছেন ভাই
”তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন!!! উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরাল, যা তারা
অতিক্রম করে না।”
[সূরা আর রাহমান - ১৯,২০]
সুবহান আল্লাহ
অথচ কোন অন্তরাল নাই, মিশতে পারে, অতিক্রম করে আবার আলাদা হয়ে যায় ঘনত্বের পার্থক্যের কারণে।
@@anonymoussoul3343 ঘনত্বই হলো সেই বাধা যার কারনে অতিক্রম করে না।।কখনই মেশে না।।
@@Nasir_Ahmed-99 আপনি নিজেই দেখেন নাই, ভিডিওতেই বলছে যে মিশে।
"সুরা আর-রহমান"।
@@anonymoussoul3343 বলদ সউল, ঘনত্ব হোক বা অন্য যেই কারনেই হোক, এই পার্থক্য কে সৃষ্টি করে দিছে ? মানুষত শুধু কারন ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে। ১৫০০ বছর আগে আরবের মরুভুমির কেউ এই পানি না মেশার ব্যাপারটা জানার প্রশ্নই আসে না । বিজ্ঞানিরা শুধু কারন ব্যাখ্যা করতে পারে আর পদার্থের রুপান্তর করতে পারে। একটা মৌলিক পদার্থ তৈরি করার ক্ষমতা নাই মানুষের। ব তে বলদ না থেকে ন তে নগদে জ্ঞান অর্জন কর আগে। তারপর উল্টা পাল্টা কমেন্ট কর।
সুরা আর রহমান পড়ে দেখ এটা আল্লাহর হুকুম মেনে চলে।
ছাগল , নদির পানি মিলে কারন তারা সেখানে লবন নাই , আর ঘণত্ব কম নদির।। আর পদ্মার পানি ঘোলা কিন্তু তার মিলে কিন্তু আমাদের খালে চোখে দেখিনা । পারলে নদির মাঝ বড়া বড় যেয়ে দেখে আস। কয় ঘণ্টা দারালে বুজবি।
আমিন🤲🤲❤️🤲
এখানে তরলের গঠনের বা উপাদনের কথা বলছে,আপনি আল্লাহর মতো আল্লাহর হুকুম নিয়ে আসলেন।।
ভাই হুকুম হলে হবে বৃষ্টির পানি আর পুকুরের পানি মিশবেনা।এই রকম আরক আল্লাহ সব সৃষ্টি করেছে,যেটি আল্লাহ ও বলে,সকল ক্ষমতা তার।।কিন্তু আল্লাহ কি, আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে,সেই এতো ক্ষমতা কি করে অর্জন করলো,,আল্লাহ যদি শূন্য থেকে এতো ক্ষমতা শালী হতে পারে,আমরা বা জীব জগত আরো শক্তিশালী ।কারণ আমাদের শক্তির উৎস দুটি আল্লাহ এবং আল্লাহর সৃষ্টির উৎস।তবে আল্লাহ বড়ো নির্বোধ তাই সব কিছুকে নিজের হুকুম ও নিজের মনে করে।।
😆😆😆😆
চুলের হুকুম, কোণ হুকুম না। এরা মিশতেও পারে, আবার আলাদাও হয়।
সুবহানাল্লাহ। সূরা আর রহমান ১৯-২০ আল্লাহ বলেই দিয়েছেন
এত এত উদাহরণ দিচ্ছেন, তবুও আল্লাহর হুকুম আর সৃষ্টিকে বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে।
নাউজুবিল্লাহ।
আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক-আমিন।
এখানে তরলের গঠনের বা উপাদনের কথা বলছে,আপনি আল্লাহর মতো আল্লাহর হুকুম নিয়ে আসলেন।।
ভাই হুকুম হলে হবে বৃষ্টির পানি আর পুকুরের পানি মিশবেনা।এই রকম আরক আল্লাহ সব সৃষ্টি করেছে,যেটি আল্লাহ ও বলে,সকল ক্ষমতা তার।।কিন্তু আল্লাহ কি, আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে,সেই এতো ক্ষমতা কি করে অর্জন করলো,,আল্লাহ যদি শূন্য থেকে এতো ক্ষমতা শালী হতে পারে,আমরা বা জীব জগত আরো শক্তিশালী ।কারণ আমাদের শক্তির উৎস দুটি আল্লাহ এবং আল্লাহর সৃষ্টির উৎস।তবে আল্লাহ বড়ো নির্বোধ তাই সব কিছুকে নিজের হুকুম ও নিজের মনে করে।।
Amin
কারণ এটা ভুয়া। সময় টিভি ঘুরিয়ে বললো আর কি। আল্লার কোন ক্ষমতা নাই
@@anonymoussoul3343 apnar dormar porecow delan
আমিন
সূরা আর রহমানে এ সম্পর্কে বলা আছে।
"তাদের মধ্যে রয়েছে একটি অন্তরাল।
যা তারা অতিক্রম করে না। "
এখানে তরলের গঠনের বা উপাদনের কথা বলছে,আপনি আল্লাহর মতো আল্লাহর হুকুম নিয়ে আসলেন।।
ভাই হুকুম হলে হবে বৃষ্টির পানি আর পুকুরের পানি মিশবেনা।এই রকম আরক আল্লাহ সব সৃষ্টি করেছে,যেটি আল্লাহ ও বলে,সকল ক্ষমতা তার।।কিন্তু আল্লাহ কি, আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে,সেই এতো ক্ষমতা কি করে অর্জন করলো,,আল্লাহ যদি শূন্য থেকে এতো ক্ষমতা শালী হতে পারে,আমরা বা জীব জগত আরো শক্তিশালী ।কারণ আমাদের শক্তির উৎস দুটি আল্লাহ এবং আল্লাহর সৃষ্টির উৎস।তবে আল্লাহ বড়ো নির্বোধ তাই সব কিছুকে নিজের হুকুম ও নিজের মনে করে।।
একটা গান তিন থেকে চারবার শুনলে বিরক্তি লাগে কিন্তু পবিত্র আযান ১০০ বার শুনলে কলিজা ঠান্ডা হয়ে যায় সুবহানাল্লাহ ❤️❤️
বিজ্ঞান কি বলে সটা বড় কথা নয় কোরআন কি বলে এটাই আসল বিষয়।
কুরান কি বলে এসব কিছুই যায় আসে না। বিজ্ঞানীদের আবিষ্কারের দিকেই মোল্লারা তাকিয়ে থাকে
হোগা মারা সারা
@@কিকেনকিভাবে-ভ৯ড আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক আমিন
@@mdnozrul7099 আর কতদিন এসব কুসংস্কার বিশ্বাস করবা।
সমুদ্রের পানির মিশ্রন না হওয়ার কারন কোরআনে উল্লেখ আছে।
মহান আল্লাহ কুরআনে অনেক আগেই বলেছেন,
🤣🤣🤣🤣
এর আগে মিশতো না? হায়রে বলদা
@@anonymoussoul3343 😆😆😆😆😆
কি কইসে😂😂😂
" তিনি প্রবাহিত করেন দুই দরিয়া যাহারা পরস্পর মিলিত হয় " - (১৯)।
" কিন্তু উহাদের মধ্যে রহিয়াছে এক অন্তরাল যাহা উহারা অতিক্রম করিতে পারেনা " - (২০)।
" সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের প্রতিপালকের কোন অনুগ্রহ অসবীকার করিবে? " - (২১)।
(সুরা আর-রাহমান) আল-কোর'আন।
কুরআন হচ্ছে পৃথিবীর শ্রেষ্ট বিজ্ঞান
Joke of the century
@@sadakchakma4746 YES! কৌরাণ ইজ ফালতু 🤮🤮🤮🤮
স্কুল কলেজ ভার্সিটিতে এত বিষয় কার বাল ফেলাইতে পড়াইতেছে?
@@luminousd4206তোর মা বোনের বাল ফেলাচ্ছে যেন পর্ণ মুভিতে সুন্দর দেখাই
কোরান পড়ে সবাই সাইন্টিস হয় 😂😂😅
আল্লাহ এই বয়ান পবিত্র কুরআনে অনেক আগেই দিয়েছেন
আর যাই বলেন, তা কুরআনের স্পষ্ট আয়াত 💝💝
😆😆😆😆
এখানে তরলের গঠনের বা উপাদনের কথা বলছে,আপনি আল্লাহর মতো আল্লাহর হুকুম নিয়ে আসলেন।।
ভাই হুকুম হলে হবে বৃষ্টির পানি আর পুকুরের পানি মিশবেনা।এই রকম আরক আল্লাহ সব সৃষ্টি করেছে,যেটি আল্লাহ ও বলে,সকল ক্ষমতা তার।।কিন্তু আল্লাহ কি, আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে,সেই এতো ক্ষমতা কি করে অর্জন করলো,,আল্লাহ যদি শূন্য থেকে এতো ক্ষমতা শালী হতে পারে,আমরা বা জীব জগত আরো শক্তিশালী ।কারণ আমাদের শক্তির উৎস দুটি আল্লাহ এবং আল্লাহর সৃষ্টির উৎস।তবে আল্লাহ বড়ো নির্বোধ তাই সব কিছুকে নিজের হুকুম ও নিজের মনে করে।।
@@Hours-fm3vx hasita suworer bassar moto lagtece boss. Sorry gorur bassar moto. Quraner ayat ase. Tokhon kon biggani cilo je ta abiskar korcilo???
@@nuronnabyshis9409 ভাই আপনারা মুসলিমরা মুর্খ আছেন মুর্খই থাকবেন।এক কুরানের জন্য।যা বলে বিজ্ঞানিরা বলেন কুরানে আছে।তাহলে আগে আবিষ্কার করতে পারেন না কেন।আপনাদের মুসলিম দেখলে সত্যিই হাসি পায়🤣🤣🤣
@@Hours-fm3vx u. R ryt
মুসলিমদের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞান হচ্ছে আল কোরআন ❣️❣️
এটা সমগ্র জাহানের সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ তাআলা আদেশ তাই।
সূরা আর রহমানে আল্লাহ এই কথা বলছেন
''তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন!!!উভয়ের মাঝখানেই রয়েছে এক অন্তরাল, যা তারা
অতিক্রম করে না।"
[ সূরা আর রাহমান -আয়াতঃ ১৯,২০ ]
সুবহান আল্লাহ
এর ব্যাখ্যা, পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ ১৪০০ বছর আগে দিয়ে দিয়েছেন😊😊😊
আল্লাহ্ বলেন আমি পাশাপাশি দুই দরিয়া সৃষ্টি করেছি। এটা আল্লাহ্ র হুকুমে হয় মানতেই হবে
পায়ের উপরে পা না তুলে সংবাদ প্রচারনা করার অনুরোধ রইলো...
রাইট
Vai oni pregnant tai paar upor paa tuleche
সহমত
@@microtech3201 😄
তুই দেখিস ন্স
কোরআন এর আয়াত দেখেন কোন উদাহরণ লাগবে না এটা আল্লাহর হুকুম।
বালের হুকুম, এটা সাইন্স। কোন হুকুম না, আমিও এই কাজ করে দেখাতে পারবো নদী সাগর ছাড়াই। হেহে আমার হুকুম মানবে।
সব সমস্যার সমাধান দিতে পারে আল কুরআন আল্লাহ আকবর
মাথা ঠিক আছে
কুরআনের স্পষ্ট আয়াত আছে
এখন থেকে একটু বিজ্ঞানেন ভাষা বোঝার চেষ্টা করুন, আল্লাহ তো অনেক কিছুই বলেছে। কোনটা মেনে চলছেন ??? কিচ্ছু মানছেন ??? যুগের সাথে চলতে শিখুন ধর্ম তো আছেই আর থাকবেও। আগে কবুতর (পায়রা) খবর আদান প্রদান করতো আর এখন মোবাইল বুঝলেন দাদা। একটু বোঝার চেষ্টা করুন just একটু বাইরে আসুন।
পবিত্র কোরআন যে উল্লেখ করা আছে সেটাই তো বললেন না কেন ?
সুরা আর রহমান 19 -20 আয়াত আল্লাহ বলেন " তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরাল যা তারা অতিক্রম করে না " অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে।।
আল্লাহর কথা বলতে এদের কস্ট হয়
নিঃসন্দেহে এটা আল্লাহর কুদরত।
একই মায়ের গর্ভে জন্ম নেয়া ভাই ভাইয়ের মধ্যেই যখন মিল নেই, আরতো নদী আর সাগর।
কিচু কইলাম না
এটা আল্লাহর বড়ত্ব। সুবহানাল্লাহ
আল্লাহ তাআলা সাগরগুলো সৃষ্টি করেছেন এবং প্রবাহিত করেছেন নদীগুলোকে।
Allhamdulillah Quran is the source of all kinds of knowledge..
সবই গোজামিল। কোনকিছুই ভ্যালিড না।
সবই আল্লাহর হুকুম
সুরা আর রহমান এ এর ব্যাখ্যা সুন্দরভাবে দেওয়া আছে ।।
আল্লাহ তা আলা হুকুম, যার কারনে মিশে না♥
ধন্যবাদ আপনাকে। তবে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কুদরতের কথাটা তুলে ধরার দরকার ছিল।
সূরা আর রাহমানে এর ব্যাখ্যা ১৪০০ বছর আগেই দেওয়া আছে!! আশা করি এগুলা দেখবেন!
Alhamdulillah Almighty Allah
মিশে না। মিশলে মাঝখানের দিকে ঘোলা দেখা যেত। অথচ সংযোগ রেখার একেবারে কাছে যেই কালার অনেক দূরেও সেই কালার।
আমার আল্লাহ সর্ব শক্তিমান,,
আল্লাহ সর্ব শওি মান 🤲🤲🤲🤲 চাদঁপুর
সব উপর ওয়ালার কেরামতি কোনো মানুষ এরকম করে দেখাতে পারবে কি?
হ্যা পারবো, এটাই করে দেখাতে পারবো।
@@anonymoussoul3343
তুই তো অমানুষের বাচ্চারে হিন্দু কি এমনেই হইছোস। তুই যা তোর কালির পূজা কর গরুর গু খা।
@@shubromahmud6221 কিরে ভক্সোদ? তোকে কিছু বলছি? আর আমি হিন্দু না মুসলিম কিভাবে জানলি? তোর আব্বু ভাবছিস নাকি? সবাইকে নিজের মত গরু আর উঠের মুতখোর ভাবিস কেন, এই গান্ডু? আল্লার পাছায় লাথি মেরে আরবরা বৃষ্টি নামাইছে না? এ আর এমনকি? তুই নিজেও পারবি আল্লার পাছায় লাথি মেরে, দুই পানিকে আলাদা করতে। লাথিটা জোরে মারতে হবে আর কি।
@@anonymoussoul3343
নোটি মাগীর পোলা তোর ইহুদীর মারে কিন্তু চুদবো। গরুর গু খা। তোরা কার পূজা করসরে আবাল তোরা নিজেদের বানানো পুটকির মূর্তির পূজা করস যার কোনো ক্ষমতা ওই নাই। মূর্খের দল।
@@shubromahmud6221 এইযে ঈমান মাথায় উঠে গেছে। ভক্সোদ আমি কারো পূজা করি না, তাও ঠেলে পূজা করাবি নাকি? তোদের মত মূর্খ ধর্মান্ধ ঘিলু ছাড়া মনে করোস কেন আমারে? মূর্তি, আল্লা, কারোরই কোন ক্ষমতা নাই। যা করার মানুষই করে হালা গাড়ল কোথাকার। ভন্ড ধর্ষক নবীর উম্মত গুলোও তার মতই হইছে একেকটা। অহ আমার মা তো আয়েশা, তো এখন কি আয়েশা তোদবি? নবী তোর বিচি টিপ দিয়ে তোরে মেরে ফেলবে না?
কোরআন কি বলে সেটাই হলো বড় কথা আল্লাহকে বিশ্বাস কর
আল্লাহ মহান আল্লাহ সব পারেন
এই কথা আল্লাহ কুরআনে দেড় হাজার বছর আগেই বলেছে
Best Line!📝🌷
La Ilaha Illallahu Muhammadur Rasulullah. (ﷺ)❤️
আল্লাহ চাইলে সবাই পারে
বক বক না করে আল্লাহর সৃষ্টির সুকরিয়া আদায় করেন, আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহর ইসারা
এটি সূরা আর রাহমান এ আছে আয়াত ১৯- ২০
সূরা আর রহমানে বিস্তারিত বলা হয়েছে
সূরা আররহমানে এর আলোচনা রয়েছে
مرج البحرين يلتقيان.بينهما برزخ لايبغيان.
বুকটা ভরা শুধু ভালোবাসা আর খাওন😋
কী কইলেন ভাই হালকা বুঝতে পারছি ৷
জয় শ্রী গঙ্গা। জয় শ্রী রাম🙏🙏🙏🙏
আল্লাহ কতো রহমত😮
মহান আল্লাহতালা বলেছেন দুইয়ের মাঝে আমি পর্দা করে দিয়েছি যা তারা উভয়ে মেনে চলে। সুবহানাল্লাহ্
এত কিছু না বলে
১ কথা বললেই চলে এটা আল্লাহর কুদরত।
সব কিছু ঈশ্বরে নীলা
এটা আল্লাহর এক নিদর্শন। সূরা আর রহমানের কোন এক আয়াতে আল্লাহ এ কথা বলেছেন।
সূরা আর রহমান:19 - তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন।
সূরা আর রহমান:20 - উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরাল, যা তারা অতিক্রম করে না।
আপনারে ব্যাখ্যা মানে না কোরআন অনেক আগেই এর ব্যাখ্যা দিয়েছে আমার মহান আল্লাহতালা।
কি ব্যাখ্যা? ব্যাখ্যা কি জিনিস বুঝেন?
@@anonymoussoul3343 ঘনত্ব হোক বা অন্য যেই কারনেই হোক, এই পার্থক্য কে সৃষ্টি করে দিছে ? মানুষত শুধু কারন ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে। ১৫০০ বছর আগে আরবের মরুভুমির কেউ এই পানি না মেশার ব্যাপারটা জানার প্রশ্নই আসে না । বিজ্ঞানিরা শুধু কারন ব্যাখ্যা করতে পারে আর পদার্থের রুপান্তর করতে পারে। একটা মৌলিক পদার্থ তৈরি করার ক্ষমতা নাই মানুষের। মানুষের তৈরি যা কিছু আছে যেমন মোবাইল, গাড়ি, বাড়ি ইত্যাদি সব কিছুই আল্লাহর তৈরি মৌলিক পদার্থের রুপান্তর মাত্র। আল্লাহ যদি প্রতিটা বিষয়ের কারনও ব্যাখ্যা করে দিতেন তাহলে কোরআনের মতো কয়েক ট্রিলিয়ন কিতাব লাগত। যেগুলো সব স্টাডি করা মানুষের পক্ষে সম্ভব হতো না। বলদ নাস্তিকরা এই বেপারগুলো না চিন্তা করেই লাফালাফি করে।
@@we-revolt নাস্তিকরা বলদ হলে এসবের বইয়ের রাইটার বলদের সর্ব নিম্নস্তরেও নাই। আরবের মানুষরা তো ব্যাখ্যা জানতো না, কুরানেও তো ব্যাখ্যা নাই। শুধু বলছে আল্লা এদের মাঝখানে এমন অন্তরাল বা বাধা দিছে যার কারণে এরা মিশে না। এই কথা বলতে কি আল্লাহ হওয়া লাগে? একটু মাথাটা খাটান রে ভাই। নৌকা থেকে দেখে যেকেউ এটা বলতেই পারে। কিন্তু কেন আলাদা, এরা যে মিশে এবং আবার আলাদা হয়। এসব তো জানতোই না। এমন হাজারটা না, একটা ব্যাখ্যাও দেওয়া নাই, জাষ্ট একটা। আরেক ভুল ধারণা নিয়ে বসে আছেন, বিজ্ঞানীরা ল্যাবেই অনেক গুলো মৌল নিজেরা আবিষ্কার করে ফেলছে, যেগুলো প্রকৃতিতে কোন সময়ই ছিল না। এসব বুঝবেন কিনা সিউর না। আপনি আমার শত্রু না, আপনাকে লজ্জা দেওয়াও আমার উদ্দেশ্য না।
@@anonymoussoul3343আপনি বুঝেন ব্যাখ্যা??? এই নেন আমি দিলাম আপনাকে কুরআন থেকে ব্যাখ্যা।সাহস থাকলে রিপ্লাই দিবেন সাহস না থাকলে এখন থেকে দ্রুত পালাবেন আর জীবনেও আসবেন না আপনার এসব পাগলামি কথাবার্তা বলতে।।।
مِلْحٌ أُجَاجٌ وَجَعَلَ بَيْنَهُمَا بَرْزَخًا وَحِجْرًا مَّحْجُورًا
তিনিই সমান্তরালে দুই সমুদ্র প্রবাহিত করেছেন, একটি সুমিষ্ট, তৃষ্ণা নিবারক ও আরেকটি লোনা, বিস্বাদ; উভয়ের মাঝখানে রেখেছেন একটি অন্তরায়, একটি দুর্ভেদ্য আড়াল। [সুরা ফুরকান - ২৫:৫৩]
And He is the One Who merges the two bodies of water: one fresh and palatable and the other salty and bitter, placing between them a barrier they cannot cross.
পবিত্র কুরআনে বেশ কয়েকটি আয়াতে দুই সাগরের মাঝে ব্যবধান বা অন্তরায়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। আরবীতে (بَرْزَخًا) শব্দের অর্থ আড়াল বা অন্তরায়। বাস্তবেও পৃথিবীর বেশ কয়েকটি স্থানে পাশাপাশি প্রবাহিত সমুদ্রের পানির মাঝে স্পষ্ট ব্যবধান খুঁজে পাওয়া যায়। দেখা যায় পাশাপাশি প্রবাহিত হলেও দুই সমুদ্রের পানির রং এবং গঠন আলাদা এবং তারা একটি অন্যটির সাথে মিশে যাচ্ছে না। অর্থাৎ কোন একটা অদৃশ্য দেয়াল যেন কাজ করছে দুই সাগরের মাঝে।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, কেন এই ব্যবধান? এই ব্যবধানের অন্যতম একটি প্রধান কারন হচ্ছে দুই সমুদ্রের পানির লবণাক্ততা বা Salinity এর মধ্যে পার্থক্য। যাকে ইংরেজীতে বলা হয় Halocline। দেখা গেছে লবণাক্ততার পার্থ্যকের জন্য দুই সমুদ্রের পানির ঘনত্বও আলাদা হয়ে যায়। ফলে পাশাপাশি প্রবাহিত হলেও একটা লাইন বরাবর পানি আলাদা থাকে। আর এই লাইনটিকেই ইংরেজীতে Halocline বলা হয়।
বিস্ময়করভাবে সূরা ফুরকানের ৫৩ নাম্বার আয়াতের শুরুতেই পাশাপাশি প্রবাহিত সাগরের পানির লবণাক্ততা বা Salinity এর পার্থক্যের কথা বলা হয়েছে- ”আরেকটি লোনা, বিস্বাদ; উভয়ের মাঝখানে রেখেছেন একটি অন্তরায়, একটি দুর্ভেদ্য আড়াল ”
এ ব্যাপারটি বৈজ্ঞানিক গবেষণার সাথে পুরোপুরি মিলা যায়।
আটলান্টিক আর প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যে স্পস্ট ব্যবধান চোখে পড়ে। গবেষণায় দেখা যায় এই দুই সাগরের পানির মধ্যে ঘণত্ব, লবণাক্ততা আর উষ্ণতার পার্থক্যের কারনে একটির পানি অন্যটির সাথে মিশতে পারে না। ভূমধ্যসাগর আর আটলান্টিক সাগরের পানির মধ্যেও এরকম পার্থক্য দেখা যায়।
দুই সাগরের মাঝে দেয়াল
১৪০০ বছর আগে নবী মুহাম্মদ (সা) এর পক্ষে এ ধরনের তথ্য যানা থাকা সম্ভব নয়। তাছাড়া এ ধরনের স্রোত শুধু আরব উপদ্বীপের চারপাশেই সম্পূর্ণ অনুপস্থিত নয় বরং ভূমধ্যসাগরীয় ও ভারতীয় অঞ্চলসমূহেও এ স্রোতের দেখা পাওয়া যায় না। সর্বপথম এ প্রকারের স্রোতধারা আবিষ্কৃত হয় ১৯৪২ সালে। বর্তমানে সেগুলিকে কৃত্রিম satellite- এর মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এ সংক্রান্ত আরও কয়েকটি আয়াত, সূরা আর রাহমানের আয়াত ১৯ থেকে ২১-
مَرَجَ الْبَحْرَيْنِ يَلْتَقِيَانِ بَيْنَهُمَا بَرْزَخٌ لَا يَبْغِيَانِ فَبِأَيِّ آلَاءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
তিনি দুই সমুদ্রকে প্রবাহিত করেন, যারা পরস্পর মিলিত হয়। উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক আড়াল, যা তারা অতিক্রম করতে পারে না। অতএব (হে মানব ও জ্বীন) তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন কোন নিয়ামতকে অস্বীকার করবে? (৫৫ঃ১৯-২১)
সূরা নামলের ৬১তম আয়াত -
أَمَّنْ جَعَلَ الْأَرْضَ قَرَارًا وَجَعَلَ خِلَالَهَا أَنْهَارًا وَجَعَلَ لَهَا رَوَاسِيَ وَجَعَلَ بَيْنَ الْبَحْرَيْنِ حَاجِزًا ۗ أَإِلَٰهٌ مَعَ اللَّهِ ۚ بَلْ أَكْثَرُهُمْ لَا يَعْلَمُونَ
কে পৃথিবীকে করেছে আবাসযোগ্য এবং তার মধ্যে প্রবাহিত করেছেন নদী-নালা ? আর তাতে স্থাপন করেছেন সৃদৃঢ় পর্বতমালা এবং দুই সাগরের মাঝখানে সৃষ্টি করেছেন অন্তরায় ? আল্লাহর সঙ্গে কি অন্য কোনো ইলাহ আছে ? বরং তাদের অধিকাংশই জানে না। (২৭ঃ৬১)
এটি দেখলে কুরআনের আয়াতের মিরাকুলাস নেচাররটা আরও স্পষ্ট হয়ে উঠবে
Eta kon jaiga
সৃষ্টির সবকিছুইতো মহা পরাক্রমশালী আল্লাহতাআ'লার নির্দেশ মেনে চলতেছে প্রতি মুহূর্তে৷একবারোতো স্বীকার করলেননা যে,এটা কোরআনে আল্লাহর নির্দেশ;এরপর অন্য যৌক্তিক কারণগুলো৷মিশলে যে,কোরআন মিথ্যা হয়ে যাবে এই কারণেই মিশবে না৷কারণ,কোরআনে সন্দেহেরও কোন অবকাশ নেই৷(الحمد لله)
এটা আমার আপনার আল্লাহর রহমত।
সুরা আর-রহমান খুলে দেখেন,,,আল্লাহ ১৪৫০ বছর আগে তার নবীকে বলেছে!
আর আজ আপনারা খোঁজ নিচ্ছেন???
এটা আরও ১৪শ বছর আগে আমার আল্লাহ কুরআনে বলে দিয়েছেন, নতুন করে বিচার বিশ্লেষণ করার কিছু নেই
ঠিক
😂😂😂
এটা আল্লাহর কুদরত।
আমার জন্মস্হান চাঁদপুর।
আল্লাহর কুদরত
মহান আল্লাহ নিয়ম সবাই মানে কিনতু আমরা সিষ্টির সেরা হয়ে তা মানিনা
সুরা আর রহমান এ সুন্দর ভাবে বলা হয়েছে
এইটা আল্লাহ কুদরত,,
আপু এটা মহান আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে হয়েছে
আমাদের মেঘনার পানির সাথে পদ্বা এবং বুড়ি গংগার পানিও মেশেনা।
It is written in quran,,subhanAllah
তুই কি মালোয়ান? কোরআন পড়ে দেখতে পারিস ওখানে লেখা আছে তাঁর কুদরতের কথা।
আল্লাহু আকবার
পবিত্র কুরআন শরীফের সুরা আর রহমানের ২০ এবং ২১ নং আয়াতের অর্থ এবং ব্যাখ্যা পরলে এর উত্তর পেয়ে যাবো।
Right Information
সবই ঠিক আছে৷ কিন্তু একই স্থানে কেন? জায়গা পরিবর্তন হয়না কেন?
আপনি যত কথা বলেন এটা মহান আল্লাহর কুদরত
পরিষ্কার ব্যাখ্যা পেলাম না.. কিন্তু, ছোটকাল থেকেই এই বিষয়টার প্রতি একটি আকর্ষন ছিলো.. যা আজ কিছুটা জানতে পারলাম.. কিন্তু, আরও পরিষ্কার ব্যাখ্যা হলে ভালো হতো - আর যদি এর থেকেও পরিষ্কার ব্যাখ্যা না থাকে তাহলে বলতেই হবে এটি মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহর একটি নিদর্শন..
ঘনত্ব হোক বা অন্য যেই কারনেই হোক, এই পার্থক্য কে সৃষ্টি করে দিছে ? মানুষত শুধু কারন ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে। ১৫০০ বছর আগে আরবের মরুভুমির কেউ এই পানি না মেশার ব্যাপারটা জানার প্রশ্নই আসে না । বিজ্ঞানিরা শুধু কারন ব্যাখ্যা করতে পারে আর পদার্থের রুপান্তর করতে পারে। একটা মৌলিক পদার্থ তৈরি করার ক্ষমতা নাই মানুষের। মানুষের তৈরি যা কিছু আছে যেমন মোবাইল, গাড়ি, বাড়ি ইত্যাদি সব কিছুই আল্লাহর তৈরি মৌলিক পদার্থের রুপান্তর মাত্র। আল্লাহ যদি প্রতিটা বিষয়ের কারনও ব্যাখ্যা করে দিতেন তাহলে কোরআনের মতো কয়েক ট্রিলিয়ন কিতাব লাগত। যেগুলো সব স্টাডি করা মানুষের পক্ষে সম্ভব হতো না। বলদ নাস্তিকরা এই বেপারগুলো না চিন্তা করেই লাফালাফি করে।
বিজ্ঞান নয় আল কোরআনে আল্লাহু সুবহানু তায়ালা কি বলে সেটা দেখেন... এগুলি আল্লাহু সুবহানু তায়ালার ছোট ছোট কুদরত মাত্র,,,,!!
আপু আপনাকে দেখতে wowলাগে😊
আপনি এতক্ষণ খবরে কি বললেন কিছুই বুঝলাম না ।
আল্লাহপাক কত সুন্দর করে এ বিষয়ে আলোচনা করছেন
এটাতো সুরা আর রহমান স্পষ্ট বলা রয়েছে
আল্লাহর রহমত
বালতিতে পানি নিয়ে গবেষণাটা জানান পানি মিলে কিনা দেখেন
১৪০০ আগে কুরআনে আল্লাহ তায়ালা এই বিষয়ে বলে দিয়েছেন।
খারাপ পোশাক পরিধান করে এবং অভদ্র খারাপ মেয়েদের মতো পায়ের উপর পা তুলে সংবাদ প্রচার না করার জন্য অনুরোধ করছি। এটা দেখে অনেক মেয়েরাই এই খারাপ কাজ গুলো করে থাকে ধন্যবাদ। যা সমাজের জন্য ক্ষতিকর
সুবহানাল্লাহ
এই বিষয়টি রসুল সা: কে আল্লাহ আল কোরআনে জানিয়েছন
এরা বিজ্ঞানের উদাহরন দেয় কিন্তু মহান আল্লাহর অস্তিত্বের কথা শিকার করে না
ঘনত্ব হোক বা অন্য যেই কারনেই হোক, এই পার্থক্য কে সৃষ্টি করে দিছে ? মানুষত শুধু কারন ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে। ১৫০০ বছর আগে আরবের মরুভুমির কেউ এই পানি না মেশার ব্যাপারটা জানার প্রশ্নই আসে না । বিজ্ঞানিরা শুধু কারন ব্যাখ্যা করতে পারে আর পদার্থের রুপান্তর করতে পারে। একটা মৌলিক পদার্থ তৈরি করার ক্ষমতা নাই মানুষের। মানুষের তৈরি যা কিছু আছে যেমন মোবাইল, গাড়ি, বাড়ি ইত্যাদি সব কিছুই আল্লাহর তৈরি মৌলিক পদার্থের রুপান্তর মাত্র। আল্লাহ যদি প্রতিটা বিষয়ের কারনও ব্যাখ্যা করে দিতেন তাহলে কোরআনের মতো কয়েক ট্রিলিয়ন কিতাব লাগত। যেগুলো সব স্টাডি করা মানুষের পক্ষে সম্ভব হতো না। বলদ নাস্তিকরা এই বেপারগুলো না চিন্তা করেই লাফালাফি করে।
Allah Hu Akbar Allah Koto Sundor Srishti Ta Deke Bojus Na Pagol Amin
কথাগুলোর কিছুই বুঝলাম না। শুধু এইটুকুই মনে আসে যে পবিত্র আল কোরআনে আল্লাহ বলেছেন আমি আলাদা করে দিয়েছে এবং তিনি সর্বশক্তিমান যা মানুষের জন্য রয়েছে নিদর্শন।
তুমি আল্লাহর কোরআন পড়ে দেখো,, সব বিষয় জানতে পারবে,,
এই পানি তো শুধু মাত্র আল্লাহর হুকুম পালন করছে,,,
Allah Apni mohan
Allah is Great
কোন বৈজ্ঞানিক তথ্য মানি না। সবই আল্লাহ সুবহানাল্লাহতায়ালার ইচ্ছা।
Alhamdulillah
কুন দেশে এই সাগর
কোরআন সম্পর্কে ভালো জ্ঞান না থাকলে, পৃথিবীর এমন অনেক কিছুই অজানা থেকে যাবে তোমাদের মধ্যে।
Amin
এইটা যে আল্লাহর নিদর্শন এটা তো আপনি একবারও বললেন না