যারা কুরআন পড়েন নাই, যারা কুরআন বুঝেন নাই, যারা কুরআন নিয়ে চিন্তা গবেষণা করেন নাই, যারা জন্মগতভাবে মুসলিম দাবিদার, যারা আল্লহর পরিবর্তে আল্লহর বান্দাদেরকে মাওলানা হিসেবে মেনে নিয়েছে তাদের জন্য এই পোস্ট সতর্কবার্তা, নিম্নোক্ত কথাগুলো মেনে নিতে তাদের খুব কষ্ট হবে কারণ এগুলো আল্লহর কিতাব থেকে অর্জিত জ্ঞানের ভিত্তিতে লেখা। √ধনীদের সম্পদে গরীবের হক বা অধিকার আছে। গরীবকে তার প্রাপ্য না দিলে সেই ধনী লোকটির প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ ভোগ দখল করে রাখা হারাম। তাই বলা যায় অঢেল সম্পদের অধিকারীরা অধিকাংশই হারামখোর। √ইসলাম বা শান্তি নষ্টের মূল কিছু কারণ শেয়ার করছি... ১) জিনা করো, ধর্ষণ করো, চুরি করো, মিথ্যা বলো, অন্যের সম্পদ ভোগ করো, অন্যায় অত্যাচার করো, কিন্তু নামায পড়া কখনো বাদ দিয়ো না। কারণ নিয়মিত পাচ ওয়াক্ত নামায পড়লে ৫টি পুরস্কারের মধ্যে অন্যতম পুরস্কার হচ্ছে বিনা হিসেবে জান্নাত। যা শয়তানের প্ররোচনা বা ধোকা। ২) যে ব্যক্তি একবার কালিমা তায়্যিবা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ পাঠ করেছে সে একসময় অবশ্যই জান্নাতে যাবে। যা শয়তানের মিথ্যা আশ্বাস। আল্লাহ এই ধরণের প্রতিশ্রুতি কাউকে দেন নাই। ৩) জুম্মার নামায পড়লে সপ্তাহের গুনাহ মাফ, ঈদের নামায পড়লে বছরের গুনাহ মাফ, হজ্জ করলে সারা জীবনের গুনাহ মাফ বা সম্পূর্ণ নিস্পাপ এই সব শয়তানি ফতোয়া শুনে সার্বক্ষণিক গুনাহ বা পাপ কাজে লিপ্ত হয়েছে মুসলমান জাতি। ঘরে ঘরে ভরে গেছে সৈরাচার ও পাপী। ৪) কতল মানে হত্যা, জিহাদ মানে যুদ্ধ, শহীদ মানে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করতে করতে মৃত্যু, সালাত মানে সুন্নাত নামায, যাকাত মানে বছরে মোট সম্পদের আড়াই পারসেন্ট দান, হিকমাহ মানে সিয়া সিত্তাহর হাদিস সমূহ, সিয়াম মানে সাওয়ালেরও ৬ টি রোজা রাখা। এই সব বানানো ইবাদত আল্লহর দেয়া বিধানের বিপরীত ও সাংঘর্ষিক। তাই এই সব ইবাদত করে শান্তির পরিবর্তে অশান্তি নিশ্চিত করে চলছে। ৫) আল্লাহর কিতাব আল কুরআনকে পরিত্যাজ্য করে শয়তানের কিতাব সমূহের জ্ঞান ও ডিগ্রি নিয়ে আল্লাহর পরিবর্তে যারা নিজেদেরকে আল্লামা, মুফতি, মাওলানা এবং নায়েবে রাসুল বা আহলে বায়াত দাবি করছে তারাই আজ আল্লাহর মনোনীত দ্বীন ইসলামকে চরমভাবে নষ্ট করছে। সবশেষে বলবো.. যার যার অবস্থান থেকে সবাই নিজেদেরকে সঠিক পথপ্রাপ্ত ভাবছে আর আনন্দিত হচ্ছে। দ্বীনের ব্যাপারে কোন জোর জবরদস্তি নেই। ২/২৫৬ আল্লহ এই ব্যাপারে কাউকে পাহারাদার হিসেবেও নিযুক্ত করেন নাই। আল্লহ সব কিছু দেখছেন, স্বাক্ষী হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট, আল্লহ ন্যায় বিচারক, তিনিই আমাদের বিবেধের বিচার ফয়সালা করবেন, সেই পর্যন্ত আমরা ধৈর্য্য ধারণ করি, ধর্মের ব্যাপারে কারো বিচার না করে নিজের বিচার করি। নিজের দিকে খেয়াল রাখি আমি সকল মন্দ কাজ পরিহার করে সকল ভালো বা কল্যাণকর কাজে সম্পৃক্ত থাকার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখি।
বাংলাদেশের মানুষ কি চায় সে তাদের ইচ্ছা, তুমরা ভারতের লুক কেন বারাবারি করবে। আমাদের গনতন্ত্র নষ্ট করে ভারতের লাভ হয়েছে, হাসিনা আমাদের টাকায় ভারত চালায়।
আমি আপনার আলোচনা শুনেছি অত্যন্ত চমৎকার আলোচনা আমি আপনার সাথে একমত পোষণ করছি। শুধুমাত্র এই জায়গায় একটু ব্যতিক্রম দেখছি যে আপনি বলেছেন ওযু ছাড়া কুরআন ধরা যাবে। এখানে একটু ব্যতিক্রম দেখছি বাদবাকি সবই ঠিক আছে। অজু করে কোরআন স্পর্শ করলে এ বিষয়টা যদি আপনি গ্রহণ করুন। আমি মনে করি আপনি অত্যন্ত ভালো কথা বলছেন সকলের নিকটই গ্রহণযোগ্য হবে কোন ফেতনা থেকে একটু দূরে থাকারই অজু করি কুরআন তরী ততটুকু কোন সমস্যা নেই। দয়া করে উত্তর দিবেন। আমি আপনার বুদ্ধির প্রশংসা করি প্রশংসা করি চমৎকার কুরআনের আলোকে সবকিছুই ব্যাখ্যা করেছেন পরিস্থিতিসহ আল্লাহ উনাকে নেক হায়াত দান করুন।
ভাই আমি আগেও জানতাম অজু করে কোরআন ধরতে হয় কিন্তু আসলে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কোরআনের বিপরীত কারণ সূরা ওয়াকিয়া তে আছে যে পবিত্র ফেরেশতারা তারা পবিত্র অবস্থায় কোরআনকে স্পর্শ করে কিন্তু আমরা তো সবসময় পবিত্র থাকতে পারি না তাই আমরা যেন অপবিত্র অবস্থায় না হাত দেই তবে ওযু নষ্ট হলে হাত দেওয়া যাবে। কারণ আপনি যদি চিন্তা করেন এই কোরআন যে বাইডেন করে প্রিন্টিং করে লক্ষ লক্ষ মানুষ তারা তো সবসময় অজু অবস্থায় নেই কারণ অজু করে কোরআন ধোয়ার কথা আল্লাহ বললে বিরাট সমস্যা হয়ে যেত কারণ আল্লাহ ভবিষ্যতের কথা জানে আশাকরি আপনার বুঝতে পেরেছি এটা ,সৌদি আরব কুয়েতের সব জায়গার ফতোয়া আমি সৌদি থেকে বলছি
✓সাজাদা বা সিজদা: কী, কেন ও কীভাবে? সাজদা বা সিজদা হলো Submission to Allah মহান আল্লাহর হুকুম আহকামকে নিঃসঙ্কোচে মেনে নেওয়া। এর সঙ্গে শারীরিক অঙ্গভঙ্গীর সম্পর্ক হলো নামাজে। সিজদা হলো- মাটিতে নাক ও কপাল ঠেকিয়ে মহান আল্লহর কাছে দুয়া করা। কুর’আন অনুসারী: সিজদা একটি শারীরিক কার্যক্রমও। এছাড়াও সাজাদা মানে ‘অবনত চিত্তে রবের হুকুম মেনে নেওয়া’। সর্বাবস্থায় সাজাদা বা সিজদা মানে- ‘অবনত চিত্তে আল্লাহর বিধান মেনে নেওয়া’ তবে, মাটিতে কপাল ঠেকানোর মাধ্যমে শারীরিক সেজদাও করতে হবে। (১৩:১৫) এবং আল্লাহকেই নিঃসঙ্কোচে মেনে নেয় (يَسْجُدُ) যা কিছু আছে আকাশ ও যমিনগুলোর মধ্যে ইচ্ছায় ও অনিচ্ছায় (طَوْعًا وَّكَرْهًا) আর তাদের ছায়াগুলো (ظِلَٰلُهُم) সকাল-সন্ধ্যায় (بِالْغُدُوِّ وَالْاٰصَالِ)। (১৬:৪৮) তারা কি দেখে না- আল্লাহ যা কিছু সৃষ্টি করেছেন সেগুলোর ছায়া ডানে ও বামে ঢলে পড়ে আল্লাহর প্রতি সাজদাবনত হয়? (২২:১৮) তুমি কি দেখছো না- আল্লাহকে সাজদা করছে সবাই, যারা মহাকাশে ও পৃথিবীতে, সূর্য, চাঁদ, নক্ষত্ররাজি, পাহাড় পর্বত, বৃক্ষলতা, জীব-জন্তু; এ ছাড়া মানুষের মধ্যেও অনেকেই… ২/১২৫ বর্ণিত আয়াত মতে ৫ ওয়াক্ত নামাজও হলো সাজাদা বা সিজদার পদ্ধতি। এছাড়া আল্লাহর অনুগতরা “মহাকাশে ও পৃথিবীতে সূর্য, চাঁদ, নক্ষত্ররাজি, পাহাড় পর্বত, বৃক্ষলতা, জীব-জন্তু; এ ছাড়া মানুষের মধ্যেও অনেকেই..” আল্লাহর নিয়ম সচেতনভাবে মেনে চলছে বা সাজাদা করছে। আর আমরা এই নিয়ম অনুসরণ দেখতে পাচ্ছি। এটাই আল্লাহ চোখে আঙ্গুল দিয়ে বলেছেন “মানুষেরা কি দেখে না, তুমি কি দেখছো না ”। (১৩:১৫) মহাকাশ ও পৃথিবীতে যারাই আছে, সবাই ইচ্ছায় হোক কিংবা অনিচ্ছায়, আল্লাহকে সাজদা (ইয়াসজুদু) করে এবং তাদের ছায়াগুলোও তাঁকে সাজদা করে সকালে ও বিকেলে। এই মহাবিশ্বে ২ ধরণের প্রাণী আছে যারা কিছুটা স্বাধীন। তারা মানুষ ও জিন। সবকিছুই আল্লাহর নিয়ম মেনে চলে। কিন্তু মানুষ ও জিন কিছুটা অবাধ্য হবার স্বাধীনতা ভোগ করে। ১৮/২৯ ২/২৫৬ (৪১:৩৭) তাঁর নিদর্শনাবলির মধ্যে রয়েছে রাত, দিন এবং সূর্য ও চাঁদ; তোমরা সূর্যকে সাজদা কোরো না, চাঁদকেও নয়; সাজদা করো আল্লাহকে, যিনি সেসব সৃষ্টি করেছেন- যদি তোমরা সত্যিই তাঁর ইবাদত করো। (২৪:৪১) তুমি কী দেখো (تَرَ) না- আল্লাহর সাব্বিহ করছে (يُسَبِّحُ) মহাকাশ ও যমিনে যা-কিছু আছে সব এবং পাখিরাও ডানা মেলে (صَٰٓفَّٰتٍۖ); নিশ্চয়ই সবাই জানে তার সালাত (صَلَاتَهُ) ও তসবিহ (تَسْبِيحَهُ); আর তারা যা করে আল্লাহ্ তা জানেন।
হিন্দুদের দেবতা মাতা আছে তদ্রুপ আছে মোসলমানদেরও, মা লক্ষ্মী মা দুর্গা মা সরসতী মা গঙ্গা মা মেঘনা মা কালী ব্রহ্মাণী, বৈষ্ণবী, মাহেশ্বরী, ইন্দ্রাণী, কৌমারী, বারাহী এবং চামুণ্ডী বা নারসিংহী। মুসলমানদের রয়েছে মা আয়েশা, মা ফাতেমা, মা খাদিজা, মা আছিয়া, মা রাবেয়া বসরী।
"৩টি প্রশ্নের উত্তর দিন নয়তো হাদিস মানা ছেড়ে দিন" ১. কুরআন যদি মুমিনদের জন্য পরিপূর্ণ, বিস্তারিত,স্পষ্ট এবং যথেষ্ট হয়, তবে হাদিসের প্রয়োজন কেন? ২. আল্লহ কি কুরআন এবং হাদিস উভয় মানার কোনো আদেশ দিয়েছেন? ৩. হাদিসে আল্লহ ও তার রাসুলের নামে মিথ্যাচার থাকলে এর ক্ষতির দায় কে নেবে? সুরা আন-নজম (৫৩): আয়াত ২৩ এসব(বুখারি,মুসলিম,আবু দাউদ,তিরমিজি,নাসাঈ,ইবন মাজাহ) তো কেবল তোমাদের এবং তোমাদের পূর্বপুরুষদের দেওয়া নামমাত্র। আল্লাহ এ ব্যাপারে কোনো প্রমাণ নাজিল করেননি। তারা কেবল ধারণা এবং প্রবৃত্তির অনুসরণ করে। অথচ তাদের কাছে তাদের রবের পক্ষ থেকে সঠিক পথনির্দেশ এসেছে।
বিভিন্ন বিদ্যা- সাহিত্য-শিল্প-সংস্কৃতি-ভাষা, ইতিহাস-ঐতিহ্য, দর্শন-বিজ্ঞান, রাজনীতিক-অর্থনীতিক চিন্তা, সঙ্গীত-নৃত্য-অঙ্কন-ভাস্কর্য, লাইব্রেরি-গ্রন্থাবলি-জাদুঘর, বিভিন্ন ধর্মের গ্রন্থাবলি-উপাসনালয়- সেসবের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে কী? কুর'আন ব্যতীত অন্য কোনো ধর্মের নামে কিতাব গ্রহণযোগ্য নয়, কিন্তু ধর্মবহির্ভূত গ্রন্থাবলির প্রয়োজন রয়েছে কি, নাকি এক কুর'আনেই সব চলবে। মুসলমানদের ধর্মের বিষয়ে কুর'আন যথেষ্ট, কিন্তু অন্য বিষয়েও কি কুর'আন যথেষ্ট?
এদেশের কাফের এমাম ও মৌলবীরা কুরআনের বিরুদ্ধে বলতে শুরু করেছে, কেউ বলছে গজওয়া হিন্দদের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। কেউ বলছে ইমাম মেহেদী আসবে। কেউ বলছে ঈসা আসবে। কেউ বলছে দাজ্জাল আসবে।
শুনলাম আপনার চিন্তায় আল কোরআনের উক্তি। আপনার কথা সমুহের মধ্যে আছে অনেক যুক্তি। বলতে পারেন নাই কিভাবে হতে পারে আমাদের মুক্তি। আত্ম সমালোচনা ব্যতীত কথার ক্ষেত্রে হতেই পারেনা মুক্তি।
মুসলমান ৯ প্রকারের মুসলমান বড়ই ফেতনাবাজ কাদিয়ানী সাদিয়ানী জুবাইরয়ানি দেওবন্দিয়ানি ব্রেলবীয়ানি সালাফিয়ানি সুন্নিয়ানি সিয়ায়ানি হিজবুতিয়ানী وَکَانَ فِی الۡمَدِیۡنَۃِ تِسۡعَۃُ رَہۡطٍ یُّفۡسِدُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ وَلَا یُصۡلِحُوۡنَ ٤٨ [২৭:৪৮] আর শহরের নয়টি নেতা লোক এমন, যারা দেশে গোলযোগ সৃষ্টি করে বেড়ায়। উন্নত সংশোধনের জন্য কিছুই করে না।
এদেশের কাফের এমাম ও মৌলবীরা কুরআনের বিরুদ্ধে বলতে শুরু করেছে, ৬ বছরের কন্যাকে ওদের পয়গম্বর বিয়ে করেছে। কুকুরকে পানি খাওয়াই বেশসা জান্নাতে গেছে এরাই প্রচার করে হালালা বিবাহ আছে ইমাম নিকাহ আছে ছিগাহ ও মুতা বিবাহ আছে আবার এরাই গার্লফ্রেন্ড রাখায় এদের পয়গম্বরকে রায়হানা এবং মারিয়া কিবতিয়া নামক ২ জন ছিল তার উপপত্নী।
যারা কোনো পন্থী তারা ইসলাম পন্থী নয়। ইসলামী পন্থীই একমাত্র মুসলিম। যারা যে পন্থী তারা সেই পন্থার। ইসলাম শুধুমাত্র ইসলামের পন্থাকে অনুমোদন করে। ইসলামের বাইরের পন্থা শয়তানের! কুরআন বলছে- এটাই আমার সহজ সরল এবং সুদৃঢ় পন্থা। তাহলে আপনি কেন সাদ বাদ হয়ে গেলেন?
একটা দলের নেতাকর্মীদের আওয়ামীলীগ থেকে শিক্ষা নেয়ার দরকার ছিল। কিন্তু তারা আওয়ামীলীগের দেখানো পথে হাটা শুরু করেছে তারা ভুলে গেছে খুনি হাসিনার কথা। কেনো তারা রাষ্ট্র সংস্কারে এতো আপত্তি কারণ রাষ্ট্র সংস্কার করলে তাদের চাদাবাজি লুটপাট কমে যাবে তাই।
এদেশের কাফের মৌলভীদের পিছনে যেয়ে যারা নিজেদেরকে শিয়া সুন্নি ও সালাফি মুসলমান বলে কিংবা তাবলীগী মুসলমান বলে জামাত-শিবিরের মুসলমান বলে হেফাজত এবং তরিকত এর মুসলমান বলে এদের কাছ থেকে কখনো শুনবেন না, √আপনি সত্য কথা বলেন কি না! মিথ্যার পরিনতি জাহান্নাম। √আপনি পরনিন্দা করেন কি না!! মিথ্যার পরিনতি জাহান্নাম। √আপনি চুরি করেন কেন!! চুরি করা মহাপাপ। √আপনি ওয়াজ করে টাকা নেন কেন!! ওয়াজ করে টাকা খাওয়া মানে, পেটে আগুন ভর্তি করা। √আপনি বাবা,মায়ের প্রতি কর্তব্য পালন করেন কি না!! যা অনাদায়ের পরিনতি জাহান্নাম। √আপনি রিবা,ঘুষ খান কি না!! যার পরিনতি জাহান্নাম। √আপনি ভাই, বোনদের,বাবার সম্পত্তির ভাগ সঠিক ভাবে দিয়েছেন কি না!! যা অনাদায়ে জাহান্নাম। √আপনি ওজনে কম দেন কেন!!যার পরিনতি জাহান্নাম। √আপনি পণ্যে ভেজাল মেশান কেন!!যার পরিনতি জাহান্নাম। √আপনি দশ টাকার জিনিস বিশ টাকায় বিক্রি করেন কেন!!যার পরিনতি জাহান্নাম। √আপনি মিথ্যা বলে, ব্যাবসা করেন কেন!! যার পরিনতি জাহান্নাম। √আপনি অবিচার করেন কেন!!যার পরিনাম জাহান্নাম। √আপনি ঠিক মত অফিসে যান না কেন!!অফিস ফাঁকি/প্রতারনা করেন কেন!! পরিনতি কঠোর শাস্তি । √আপনি অন্যের গীবত সমালোচনা করেন কেন!! যা করলে পরিনতি ভয়াবহ শাস্তি। √আপনি প্রতিশ্রুতি ওয়াদা রক্ষা করতে পারেন না কেন!!যার পরিনতি জাহান্নাম। √আপনি টাকা,সম্পদ জমা করেন কেন! যার পরিনতি জাহান্নাম। √আপনি অন্যের জমি দখল করলেন কেন !!! যার পরিনতি জাহান্নাম। এগুলো সঠিক ভাবে পালন করাকেই, সালাতে শুয়ায়েব বলে। আর কাবার নিয়মে ৫ ওয়াক্ত নামাজ কায়েম করাকে সালাতে ইবরাহীম বলে।
৯ প্রকারের অমুসলমান বড়ই ফেতনাবাজ হিন্দুয়ানী বাহাইয়ানি খ্রিষ্টিয়ানি ইস্কনয়ানি জাতীয়য়ানি আওয়ামিয়ানী বিএনপিয়ানি জামাতশিবিরয়ানী চরমোনাইয়ানি وَکَانَ فِی الۡمَدِیۡنَۃِ تِسۡعَۃُ رَہۡطٍ یُّفۡسِدُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ وَلَا یُصۡلِحُوۡنَ ٤٨ [২৭:৪৮] আর শহরের নয়টি নেতা লোক এমন, যারা দেশে গোলযোগ সৃষ্টি করে বেড়ায়। উন্নত সংশোধনের জন্য কিছুই করে না।
কোরআনের আগে ইঞ্জিলের বিধান ছিল ইঞ্জিলের আগে অন্যান্য কেতাব যেগুলো ধারাবাহিকভাবে এসেছে সেই সেই কিতাবের বিধান ছিল সব কিতাব কুরআনের সমন্বয় কিন্তু কোরআন হচ্ছে মোকাম্মেল এবং পরিপূর্ণ করে দিয়েছে এর পরে কোন কোরআন আসবে না এই জন্য কোরআন সকলকে মেনে নেওয়া ফরজ
যশোর জামিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসায় বার্ষিক প্রতিযোগিতায় ছাত্রদের পারফরম্যান্সের একটি ভিডিও বাংলাদেশে গজওয়ায়ে হিন্দের ট্রেনিং। ভিডিওটিতে দেখা যায়, এক ব্যক্তি কাপড় দিয়ে চেহারা ঢেকে আরবি ভাষায় বক্তব্য দিচ্ছেন এবং তার দুই পাশে অস্ত্রসদৃশ বস্তু নিয়ে মুখ ঢেকে আরও দুজন কালো পোশাকে দাঁড়িয়ে আছেন। মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মহাপরিচালক মুফতি লুৎফুর রহমান ফারুকি জানান, প্রচারিত ভিডিওটি গত ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪ যশোর জামিয়া ইসলামিয়ার বাৎসরিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ভিডিও, শোলা দিয়ে তৈরি করা এই অস্ত্র।
কোরআনের ভক্ত হলে এই আচরণগুলো করতে হবে - ১) যাকাত দিতে হবে। ২) কোন প্রকার ছবি মূর্তি ঘরের মধ্যে ঢোকানো যাবে না। ৩) ঘরের মধ্যে টেলিভিশন সেট ল্যাপটপ থাকবে না, স্মার্টফোন ফেলে দিতে হবে। ৪) ব্যাংকের চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ খাওয়া যাবে না। ৫) পান বিড়ি সিগারেট,চা খাওয়া যাবে না। ৬) খবরের কাগজ ঘরে ঢুকানো যাবে না। ৭) ব্লাড ডোনেশন করা যাবে না। ৮) 30 রোজা রাখতে হবে। ৯) কেনা গরুতে কোরবানি হবে না। ১০) লটারি ব্যবসা করা যাবে না। ইনশাআল্লাহ তাহলে মুসলিম হইবা। অন্যথায় কাকের কাকের কাকের।
আপনার,কথাগুলো, ১০০,পারসেন্ট, সত্যি,, যারা,বাংলায়,কোরান,তাফসির, শুনবে,তারাই,বুঝতে, পারবে,আপনার,, কথা,কতটা,সত্যি
যারা কুরআন পড়েন নাই, যারা কুরআন বুঝেন নাই,
যারা কুরআন নিয়ে চিন্তা গবেষণা করেন নাই, যারা জন্মগতভাবে মুসলিম দাবিদার, যারা আল্লহর পরিবর্তে আল্লহর বান্দাদেরকে মাওলানা হিসেবে মেনে নিয়েছে
তাদের জন্য এই পোস্ট সতর্কবার্তা,
নিম্নোক্ত কথাগুলো মেনে নিতে তাদের খুব কষ্ট হবে কারণ এগুলো আল্লহর কিতাব থেকে অর্জিত জ্ঞানের ভিত্তিতে লেখা।
√ধনীদের সম্পদে গরীবের হক বা অধিকার আছে। গরীবকে তার প্রাপ্য না দিলে সেই ধনী লোকটির প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ ভোগ দখল করে রাখা হারাম। তাই বলা যায় অঢেল সম্পদের অধিকারীরা অধিকাংশই হারামখোর।
√ইসলাম বা শান্তি নষ্টের মূল কিছু কারণ শেয়ার করছি...
১) জিনা করো, ধর্ষণ করো, চুরি করো, মিথ্যা বলো, অন্যের সম্পদ ভোগ করো, অন্যায় অত্যাচার করো, কিন্তু নামায পড়া কখনো বাদ দিয়ো না। কারণ নিয়মিত পাচ ওয়াক্ত নামায পড়লে ৫টি পুরস্কারের মধ্যে অন্যতম পুরস্কার হচ্ছে বিনা হিসেবে জান্নাত। যা শয়তানের প্ররোচনা বা ধোকা।
২) যে ব্যক্তি একবার কালিমা তায়্যিবা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ পাঠ করেছে সে একসময় অবশ্যই জান্নাতে যাবে। যা শয়তানের মিথ্যা আশ্বাস। আল্লাহ এই ধরণের প্রতিশ্রুতি কাউকে দেন নাই।
৩) জুম্মার নামায পড়লে সপ্তাহের গুনাহ মাফ, ঈদের নামায পড়লে বছরের গুনাহ মাফ, হজ্জ করলে সারা জীবনের গুনাহ মাফ বা সম্পূর্ণ নিস্পাপ এই সব শয়তানি ফতোয়া শুনে সার্বক্ষণিক গুনাহ বা পাপ কাজে লিপ্ত হয়েছে মুসলমান জাতি। ঘরে ঘরে ভরে গেছে সৈরাচার ও পাপী।
৪) কতল মানে হত্যা, জিহাদ মানে যুদ্ধ, শহীদ মানে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করতে করতে মৃত্যু, সালাত মানে সুন্নাত নামায, যাকাত মানে বছরে মোট সম্পদের আড়াই পারসেন্ট দান, হিকমাহ মানে সিয়া সিত্তাহর হাদিস সমূহ, সিয়াম মানে সাওয়ালেরও ৬ টি রোজা রাখা।
এই সব বানানো ইবাদত আল্লহর দেয়া বিধানের বিপরীত ও সাংঘর্ষিক। তাই এই সব ইবাদত করে শান্তির পরিবর্তে অশান্তি নিশ্চিত করে চলছে।
৫) আল্লাহর কিতাব আল কুরআনকে পরিত্যাজ্য করে শয়তানের কিতাব সমূহের জ্ঞান ও ডিগ্রি নিয়ে আল্লাহর পরিবর্তে যারা নিজেদেরকে আল্লামা, মুফতি, মাওলানা এবং নায়েবে রাসুল বা আহলে বায়াত দাবি করছে তারাই আজ আল্লাহর মনোনীত দ্বীন ইসলামকে চরমভাবে নষ্ট করছে।
সবশেষে বলবো.. যার যার অবস্থান থেকে সবাই নিজেদেরকে সঠিক পথপ্রাপ্ত ভাবছে আর আনন্দিত হচ্ছে।
দ্বীনের ব্যাপারে কোন জোর জবরদস্তি নেই। ২/২৫৬
আল্লহ এই ব্যাপারে কাউকে পাহারাদার হিসেবেও নিযুক্ত করেন নাই।
আল্লহ সব কিছু দেখছেন, স্বাক্ষী হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট, আল্লহ ন্যায় বিচারক, তিনিই আমাদের বিবেধের বিচার ফয়সালা করবেন, সেই পর্যন্ত আমরা ধৈর্য্য ধারণ করি, ধর্মের ব্যাপারে কারো বিচার না করে নিজের বিচার করি। নিজের দিকে খেয়াল রাখি আমি সকল মন্দ কাজ পরিহার করে সকল ভালো বা কল্যাণকর কাজে সম্পৃক্ত থাকার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখি।
এদেশের বজ্জাত মৌলবীরা এখন স্লোগান দেওয়া শুরু করেছে
আমরা হবো তালেবান বাংলাদেশ হবে আফগান
বাংলাদেশের মানুষ কি চায় সে তাদের ইচ্ছা, তুমরা ভারতের লুক কেন বারাবারি করবে। আমাদের গনতন্ত্র নষ্ট করে ভারতের লাভ হয়েছে, হাসিনা আমাদের টাকায় ভারত চালায়।
মহা সত্য বলেছেন , প্রতিটি কথা যুক্তিসঙ্গত ধন্যবাদ
ইনি ১০০% সত্য বলেছেন।
আমি আপনার আলোচনা শুনেছি অত্যন্ত চমৎকার আলোচনা আমি আপনার সাথে একমত পোষণ করছি। শুধুমাত্র এই জায়গায় একটু ব্যতিক্রম দেখছি যে আপনি বলেছেন ওযু ছাড়া কুরআন ধরা যাবে। এখানে একটু ব্যতিক্রম দেখছি বাদবাকি সবই ঠিক আছে। অজু করে কোরআন স্পর্শ করলে এ বিষয়টা যদি আপনি গ্রহণ করুন। আমি মনে করি আপনি অত্যন্ত ভালো কথা বলছেন সকলের নিকটই গ্রহণযোগ্য হবে কোন ফেতনা থেকে একটু দূরে থাকারই অজু করি কুরআন তরী ততটুকু কোন সমস্যা নেই। দয়া করে উত্তর দিবেন। আমি আপনার বুদ্ধির প্রশংসা করি প্রশংসা করি চমৎকার কুরআনের আলোকে সবকিছুই ব্যাখ্যা করেছেন পরিস্থিতিসহ আল্লাহ উনাকে নেক হায়াত দান করুন।
ভাই আমি আগেও জানতাম অজু করে কোরআন ধরতে হয় কিন্তু আসলে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কোরআনের বিপরীত কারণ সূরা ওয়াকিয়া তে আছে যে পবিত্র ফেরেশতারা তারা পবিত্র অবস্থায় কোরআনকে স্পর্শ করে কিন্তু আমরা তো সবসময় পবিত্র থাকতে পারি না তাই আমরা যেন অপবিত্র অবস্থায় না হাত দেই তবে ওযু নষ্ট হলে হাত দেওয়া যাবে। কারণ আপনি যদি চিন্তা করেন এই কোরআন যে বাইডেন করে প্রিন্টিং করে লক্ষ লক্ষ মানুষ তারা তো সবসময় অজু অবস্থায় নেই কারণ অজু করে কোরআন ধোয়ার কথা আল্লাহ বললে বিরাট সমস্যা হয়ে যেত কারণ আল্লাহ ভবিষ্যতের কথা জানে আশাকরি আপনার বুঝতে পেরেছি এটা ,সৌদি আরব কুয়েতের সব জায়গার ফতোয়া আমি সৌদি থেকে বলছি
কোরআন অযু করে ধরার আদেশ, বা অযু ছাড়া ধরা নিষেধ তার কোন কোরআনিক রেফারেন্স আছে?
এদেশের কাফের এমাম ও মৌলবীরা বলতে শুরু করেছে
আমাদের হুজুররা আমাদের নবী
জামাত বেহেস্তের সংগঠন তদ্রুপ হিজবুত তাওহীদও বেহেস্তের সংগঠন।
✓সাজাদা বা সিজদা: কী, কেন ও কীভাবে?
সাজদা বা সিজদা হলো Submission to Allah মহান আল্লাহর হুকুম আহকামকে নিঃসঙ্কোচে মেনে নেওয়া। এর সঙ্গে শারীরিক অঙ্গভঙ্গীর সম্পর্ক হলো নামাজে।
সিজদা হলো- মাটিতে নাক ও কপাল ঠেকিয়ে মহান আল্লহর কাছে দুয়া করা।
কুর’আন অনুসারী: সিজদা একটি শারীরিক কার্যক্রমও।
এছাড়াও সাজাদা মানে ‘অবনত চিত্তে রবের হুকুম মেনে নেওয়া’।
সর্বাবস্থায় সাজাদা বা সিজদা মানে- ‘অবনত চিত্তে আল্লাহর বিধান মেনে নেওয়া’
তবে, মাটিতে কপাল ঠেকানোর মাধ্যমে শারীরিক সেজদাও করতে হবে।
(১৩:১৫) এবং আল্লাহকেই নিঃসঙ্কোচে মেনে নেয় (يَسْجُدُ) যা কিছু আছে আকাশ ও যমিনগুলোর মধ্যে ইচ্ছায় ও অনিচ্ছায় (طَوْعًا وَّكَرْهًا) আর তাদের ছায়াগুলো (ظِلَٰلُهُم) সকাল-সন্ধ্যায় (بِالْغُدُوِّ وَالْاٰصَالِ)।
(১৬:৪৮) তারা কি দেখে না- আল্লাহ যা কিছু সৃষ্টি করেছেন সেগুলোর ছায়া ডানে ও বামে ঢলে পড়ে আল্লাহর প্রতি সাজদাবনত হয়?
(২২:১৮) তুমি কি দেখছো না- আল্লাহকে সাজদা করছে সবাই, যারা মহাকাশে ও পৃথিবীতে, সূর্য, চাঁদ, নক্ষত্ররাজি, পাহাড় পর্বত, বৃক্ষলতা, জীব-জন্তু; এ ছাড়া মানুষের মধ্যেও অনেকেই…
২/১২৫
বর্ণিত আয়াত মতে ৫ ওয়াক্ত নামাজও হলো সাজাদা বা সিজদার পদ্ধতি।
এছাড়া
আল্লাহর অনুগতরা “মহাকাশে ও পৃথিবীতে সূর্য, চাঁদ, নক্ষত্ররাজি, পাহাড় পর্বত, বৃক্ষলতা, জীব-জন্তু; এ ছাড়া মানুষের মধ্যেও অনেকেই..” আল্লাহর নিয়ম সচেতনভাবে মেনে চলছে বা সাজাদা করছে। আর আমরা এই নিয়ম অনুসরণ দেখতে পাচ্ছি। এটাই আল্লাহ চোখে আঙ্গুল দিয়ে বলেছেন
“মানুষেরা কি দেখে না, তুমি কি দেখছো না ”।
(১৩:১৫) মহাকাশ ও পৃথিবীতে যারাই আছে, সবাই ইচ্ছায় হোক কিংবা অনিচ্ছায়, আল্লাহকে সাজদা (ইয়াসজুদু) করে এবং তাদের ছায়াগুলোও তাঁকে সাজদা করে সকালে ও বিকেলে।
এই মহাবিশ্বে ২ ধরণের প্রাণী আছে যারা কিছুটা স্বাধীন। তারা মানুষ ও জিন।
সবকিছুই আল্লাহর নিয়ম মেনে চলে। কিন্তু মানুষ ও জিন কিছুটা অবাধ্য হবার স্বাধীনতা ভোগ করে।
১৮/২৯
২/২৫৬
(৪১:৩৭) তাঁর নিদর্শনাবলির মধ্যে রয়েছে রাত, দিন এবং সূর্য ও চাঁদ; তোমরা সূর্যকে সাজদা কোরো না, চাঁদকেও নয়; সাজদা করো আল্লাহকে, যিনি সেসব সৃষ্টি করেছেন- যদি তোমরা সত্যিই তাঁর ইবাদত করো।
(২৪:৪১) তুমি কী দেখো (تَرَ) না- আল্লাহর সাব্বিহ করছে (يُسَبِّحُ) মহাকাশ ও যমিনে যা-কিছু আছে সব এবং পাখিরাও ডানা মেলে (صَٰٓفَّٰتٍۖ); নিশ্চয়ই সবাই জানে তার সালাত (صَلَاتَهُ) ও তসবিহ (تَسْبِيحَهُ); আর তারা যা করে আল্লাহ্ তা জানেন।
আপনার, মতো,একজন, মানুষের,দেখা,পেলে,তার,অনুসরণ, করে,আললাহর, পথে,চলতাম,
আল্লাহর পথে চলতে কোন মানুষের অনুসরণ করতে হয় না, মহান আল্লাহ তায়ালার দেওয়া পবিত্র কুরআনের গাইডলাইন সমূহ অনুসরণ করলেই হবে।
আপনাকে এই ঠিকা কে দিলোঁ?
আপনি যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরেন নামাজে আততাহিয়াতু পরেন তাহা কি মানুষের বানানো নয়।
আমি কুমিল্লার সকলকে জানাই সালাম ।নামাজ পড়তে হবে কুরআনের দোয়ার আয়াত দিয়ে।
কোরান কি শুধুই প্রচারের জন্য?
মানার জন্য নয় কি?
কোরানের কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি হয়?
কুরআন বুঝতে হাদিস পড়তে হবে।
হিন্দুদের দেবতা মাতা আছে তদ্রুপ আছে মোসলমানদেরও,
মা লক্ষ্মী
মা দুর্গা
মা সরসতী
মা গঙ্গা
মা মেঘনা
মা কালী
ব্রহ্মাণী, বৈষ্ণবী, মাহেশ্বরী, ইন্দ্রাণী, কৌমারী, বারাহী এবং চামুণ্ডী বা নারসিংহী।
মুসলমানদের রয়েছে
মা আয়েশা,
মা ফাতেমা,
মা খাদিজা,
মা আছিয়া,
মা রাবেয়া বসরী।
ধন্যবাদ।। ধন্যবাদ।। ধন্যবাদ
যাদের ছবি সামনে রেখেছেন এই লোকজনগুলাই প্রকৃত আলেম,, প্রকৃত কোরআন মাজিদ নিয়ে কথা বলে, ফেতনাবাজদের সামনে আনেন,,😊😊😊🎉
আপনি কখনো হাদিস বিশ্বাস না করলে কাফের বলেন আবার কখনো কোরান মানতে হবে বলেন। কোনটা সত্য।
কুরআন হল হাদীস কুরআনের প্রাকটিছ হল রাসূলের সুননাহ।
, হাদিস না মানলে নামাজ কিভাবে পড়বে।🇮🇳
"৩টি প্রশ্নের উত্তর দিন নয়তো হাদিস মানা ছেড়ে দিন"
১. কুরআন যদি মুমিনদের জন্য পরিপূর্ণ, বিস্তারিত,স্পষ্ট এবং যথেষ্ট হয়, তবে হাদিসের প্রয়োজন কেন?
২. আল্লহ কি কুরআন এবং হাদিস উভয় মানার কোনো আদেশ দিয়েছেন?
৩. হাদিসে আল্লহ ও তার রাসুলের নামে মিথ্যাচার থাকলে এর ক্ষতির দায় কে নেবে?
সুরা আন-নজম (৫৩): আয়াত ২৩
এসব(বুখারি,মুসলিম,আবু দাউদ,তিরমিজি,নাসাঈ,ইবন মাজাহ) তো কেবল তোমাদের এবং তোমাদের পূর্বপুরুষদের দেওয়া নামমাত্র। আল্লাহ এ ব্যাপারে কোনো প্রমাণ নাজিল করেননি। তারা কেবল ধারণা এবং প্রবৃত্তির অনুসরণ করে। অথচ তাদের কাছে তাদের রবের পক্ষ থেকে সঠিক পথনির্দেশ এসেছে।
Fantastic discussion.
জয় গুরু
বিভিন্ন বিদ্যা- সাহিত্য-শিল্প-সংস্কৃতি-ভাষা, ইতিহাস-ঐতিহ্য, দর্শন-বিজ্ঞান, রাজনীতিক-অর্থনীতিক চিন্তা, সঙ্গীত-নৃত্য-অঙ্কন-ভাস্কর্য, লাইব্রেরি-গ্রন্থাবলি-জাদুঘর, বিভিন্ন ধর্মের গ্রন্থাবলি-উপাসনালয়- সেসবের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে কী? কুর'আন ব্যতীত অন্য কোনো ধর্মের নামে কিতাব গ্রহণযোগ্য নয়, কিন্তু ধর্মবহির্ভূত গ্রন্থাবলির প্রয়োজন রয়েছে কি, নাকি এক কুর'আনেই সব চলবে। মুসলমানদের ধর্মের বিষয়ে কুর'আন যথেষ্ট, কিন্তু অন্য বিষয়েও কি কুর'আন যথেষ্ট?
এদেশের কাফের এমাম ও মৌলবীরা কুরআনের বিরুদ্ধে বলতে শুরু করেছে,
কেউ বলছে গজওয়া হিন্দদের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
কেউ বলছে ইমাম মেহেদী আসবে।
কেউ বলছে ঈসা আসবে।
কেউ বলছে দাজ্জাল আসবে।
একমাত্র কোরআনের সমাধান
আপনি সঠিক মানুষ।
Apnar kotha gula, hossain mohammad sealim shaheb ar kothar sathe onektai mil ase.
❤❤❤❤❤❤❤❤
ভাই ভালো আছেন৷ /৷ আল্লাহর কাছে দোয়া করি
Right
শুনলাম আপনার চিন্তায় আল কোরআনের উক্তি।
আপনার কথা সমুহের মধ্যে আছে অনেক যুক্তি।
বলতে পারেন নাই কিভাবে হতে পারে আমাদের মুক্তি।
আত্ম সমালোচনা ব্যতীত কথার ক্ষেত্রে হতেই পারেনা মুক্তি।
Ai chabir sabgulu porgacha porojibi dharma bebsaiee book
Mashallha
হেজবুত তৌহিদ কোন কথাটা কোরান বিরুদ্ধে বলে দয়া করে জানাবেন
মুসলমান ৯ প্রকারের মুসলমান বড়ই ফেতনাবাজ
কাদিয়ানী সাদিয়ানী জুবাইরয়ানি দেওবন্দিয়ানি ব্রেলবীয়ানি সালাফিয়ানি সুন্নিয়ানি সিয়ায়ানি হিজবুতিয়ানী
وَکَانَ فِی الۡمَدِیۡنَۃِ تِسۡعَۃُ رَہۡطٍ یُّفۡسِدُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ وَلَا یُصۡلِحُوۡنَ ٤٨
[২৭:৪৮] আর শহরের নয়টি নেতা লোক এমন, যারা দেশে গোলযোগ সৃষ্টি করে বেড়ায়। উন্নত সংশোধনের জন্য কিছুই করে না।
এদেশের কাফের এমাম ও মৌলবীরা কুরআনের বিরুদ্ধে বলতে শুরু করেছে,
৬ বছরের কন্যাকে ওদের পয়গম্বর বিয়ে করেছে।
কুকুরকে পানি খাওয়াই বেশসা জান্নাতে গেছে
এরাই প্রচার করে হালালা বিবাহ আছে
ইমাম নিকাহ আছে
ছিগাহ ও মুতা বিবাহ আছে
আবার এরাই গার্লফ্রেন্ড রাখায় এদের পয়গম্বরকে রায়হানা এবং মারিয়া কিবতিয়া নামক ২ জন ছিল তার উপপত্নী।
যারা কোনো পন্থী তারা ইসলাম পন্থী নয়। ইসলামী পন্থীই একমাত্র মুসলিম। যারা যে পন্থী তারা সেই পন্থার। ইসলাম শুধুমাত্র ইসলামের পন্থাকে অনুমোদন করে। ইসলামের বাইরের পন্থা শয়তানের! কুরআন বলছে- এটাই আমার সহজ সরল এবং সুদৃঢ় পন্থা। তাহলে আপনি কেন সাদ বাদ হয়ে গেলেন?
এ তো নেতানিয়াহু
ওআছ ছালা মুন আলা মাআনীততাবা আলাল হুদা ছ্যর আশা করছি আপনি ভালো আছেন আল্লাহ আপনাকে ভাল রাখুন আপনি অবশ্যই গ্যনী কিন্তু মূর্খ রা তা বুঝতে পারছেনা 💕👌👍❤️💯
একটা দলের নেতাকর্মীদের আওয়ামীলীগ থেকে শিক্ষা নেয়ার দরকার ছিল। কিন্তু তারা আওয়ামীলীগের দেখানো পথে হাটা শুরু করেছে তারা ভুলে গেছে খুনি হাসিনার কথা। কেনো তারা রাষ্ট্র সংস্কারে এতো আপত্তি কারণ রাষ্ট্র সংস্কার করলে তাদের চাদাবাজি লুটপাট কমে যাবে তাই।
এদেশের কাফের মৌলভীদের পিছনে যেয়ে যারা নিজেদেরকে শিয়া সুন্নি ও সালাফি মুসলমান বলে কিংবা
তাবলীগী মুসলমান বলে
জামাত-শিবিরের মুসলমান বলে
হেফাজত এবং তরিকত এর মুসলমান বলে
এদের কাছ থেকে কখনো শুনবেন না,
√আপনি সত্য কথা বলেন কি না! মিথ্যার পরিনতি জাহান্নাম।
√আপনি পরনিন্দা করেন কি না!! মিথ্যার পরিনতি জাহান্নাম।
√আপনি চুরি করেন কেন!! চুরি করা মহাপাপ।
√আপনি ওয়াজ করে টাকা নেন কেন!! ওয়াজ করে টাকা খাওয়া মানে, পেটে আগুন ভর্তি করা।
√আপনি বাবা,মায়ের প্রতি কর্তব্য পালন করেন কি না!! যা অনাদায়ের পরিনতি জাহান্নাম।
√আপনি রিবা,ঘুষ খান কি না!! যার পরিনতি জাহান্নাম।
√আপনি ভাই, বোনদের,বাবার সম্পত্তির ভাগ সঠিক ভাবে দিয়েছেন কি না!! যা অনাদায়ে জাহান্নাম।
√আপনি ওজনে কম দেন কেন!!যার পরিনতি জাহান্নাম।
√আপনি পণ্যে ভেজাল মেশান কেন!!যার পরিনতি জাহান্নাম।
√আপনি দশ টাকার জিনিস বিশ টাকায় বিক্রি করেন কেন!!যার পরিনতি জাহান্নাম।
√আপনি মিথ্যা বলে, ব্যাবসা করেন কেন!! যার পরিনতি জাহান্নাম।
√আপনি অবিচার করেন কেন!!যার পরিনাম জাহান্নাম।
√আপনি ঠিক মত অফিসে যান না কেন!!অফিস ফাঁকি/প্রতারনা করেন কেন!!
পরিনতি কঠোর শাস্তি ।
√আপনি অন্যের গীবত সমালোচনা করেন কেন!! যা করলে পরিনতি ভয়াবহ শাস্তি।
√আপনি প্রতিশ্রুতি ওয়াদা রক্ষা করতে পারেন না কেন!!যার পরিনতি জাহান্নাম।
√আপনি টাকা,সম্পদ জমা করেন কেন! যার পরিনতি জাহান্নাম।
√আপনি অন্যের জমি দখল করলেন কেন !!! যার পরিনতি জাহান্নাম।
এগুলো সঠিক ভাবে পালন করাকেই, সালাতে শুয়ায়েব বলে।
আর কাবার নিয়মে ৫ ওয়াক্ত নামাজ কায়েম করাকে সালাতে ইবরাহীম বলে।
৯ প্রকারের অমুসলমান বড়ই ফেতনাবাজ
হিন্দুয়ানী বাহাইয়ানি খ্রিষ্টিয়ানি ইস্কনয়ানি জাতীয়য়ানি আওয়ামিয়ানী বিএনপিয়ানি জামাতশিবিরয়ানী চরমোনাইয়ানি
وَکَانَ فِی الۡمَدِیۡنَۃِ تِسۡعَۃُ رَہۡطٍ یُّفۡسِدُوۡنَ فِی الۡاَرۡضِ وَلَا یُصۡلِحُوۡنَ ٤٨
[২৭:৪৮] আর শহরের নয়টি নেতা লোক এমন, যারা দেশে গোলযোগ সৃষ্টি করে বেড়ায়। উন্নত সংশোধনের জন্য কিছুই করে না।
কোরআন তো নবীজির উপর নাজিল হয়েছে ? তাহলে ১৪০০ বছর আগে কি বিধান ছিল?
মাহবুব উল্লাহ যশোরির সব ভিডিও গুলো একটু নিরপক্ষ ভাবে শুনুন আশা করি বোঝে আসবে।
কোরআনের আগে ইঞ্জিলের বিধান ছিল ইঞ্জিলের আগে অন্যান্য কেতাব যেগুলো ধারাবাহিকভাবে এসেছে সেই সেই কিতাবের বিধান ছিল সব কিতাব কুরআনের সমন্বয় কিন্তু কোরআন হচ্ছে মোকাম্মেল এবং পরিপূর্ণ করে দিয়েছে এর পরে কোন কোরআন আসবে না এই জন্য কোরআন সকলকে মেনে নেওয়া ফরজ
পূর্ববে তৌরত, যবুর, ইঞ্জিল গ্রন্থ ছিলো। পরবর্তী তে নবী সাঃ এর পবিত্র কোরান নাজীল হলে পূর্বের কিতাব সমুহ বাতিল হয়।
আপনার ভিডিওগুলো অনেক বেশি বড়ো করার জন্য খুবই বিরক্তি লাগে।
যশোর জামিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসায় বার্ষিক প্রতিযোগিতায় ছাত্রদের পারফরম্যান্সের একটি ভিডিও বাংলাদেশে গজওয়ায়ে হিন্দের ট্রেনিং।
ভিডিওটিতে দেখা যায়, এক ব্যক্তি কাপড় দিয়ে চেহারা ঢেকে আরবি ভাষায় বক্তব্য দিচ্ছেন এবং তার দুই পাশে অস্ত্রসদৃশ বস্তু নিয়ে মুখ ঢেকে আরও দুজন কালো পোশাকে দাঁড়িয়ে আছেন।
মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মহাপরিচালক মুফতি লুৎফুর রহমান ফারুকি জানান, প্রচারিত ভিডিওটি গত ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪
যশোর জামিয়া ইসলামিয়ার বাৎসরিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ভিডিও,
শোলা দিয়ে তৈরি করা এই অস্ত্র।
আপনি ইহুদিদের আলেম
👊😡
Qoraner pothe cholbo lahoal hadis manina
আপনি কি করেন
আপনি কি বুজাইয়া তেচেন আমি বুজিনাই।
জসরি।আপনার।কথা।জারা।অনুসরন।করবে।তাহারা।সঠক।পথপাবে
হাদিস সত্য। যারা এর ব্যবহার জানেনা তারা অসত্য।
Kaku apner dari kothay😂
Molla gosti mosrik
Pagol sajol
100 vhag satta katha
কোরআনের ভক্ত হলে এই আচরণগুলো করতে হবে -
১) যাকাত দিতে হবে।
২) কোন প্রকার ছবি মূর্তি ঘরের মধ্যে ঢোকানো যাবে না।
৩) ঘরের মধ্যে টেলিভিশন সেট ল্যাপটপ থাকবে না, স্মার্টফোন ফেলে দিতে হবে।
৪) ব্যাংকের চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ খাওয়া যাবে না।
৫) পান বিড়ি সিগারেট,চা খাওয়া যাবে না।
৬) খবরের কাগজ ঘরে ঢুকানো যাবে না।
৭) ব্লাড ডোনেশন করা যাবে না।
৮) 30 রোজা রাখতে হবে।
৯) কেনা গরুতে কোরবানি হবে না।
১০) লটারি ব্যবসা করা যাবে না।
ইনশাআল্লাহ তাহলে মুসলিম হইবা। অন্যথায় কাকের কাকের কাকের।