Aro onek lok ase ... Lakh Lakh taka biddot bill baki ase... Lakh Lakh taka gass bill baki ase... Tara tader baap lage tai tader line kate na ... Sadharon jonogon er takay desh chole tader 1 mash baki thakle pagol hoye jay line katbe... Digital Bangladesh,,,sonar Bangladesh,,,joy bangla...
@@shohagchandradebnath6955 এখানে দেখলাম অনেক হিন্দু ভাইদের তাদের বিচক্ষনতা। কিন্তু ধর্মান্ধ মুসলিম গুলো আলহামদুলিল্লাহ বলছে। বুঝলেন দাদা এই হলো দেশের অবস্থা। এরা বিল দিবে না যুগ যুগ ধরে। অথচ লাইন কাটতে গেলেই এভাবে অত্যাচার করে। এমনকি এমপিও বিল দেয় না। যাই হোক দাদা আপনাকে হৃদয়ের গভীর থেকে অনেক অনেক ভালোবাসা।
@@lamlabib487 ধন্যবাদ ভাই আমি মানুষকে হিন্দু মুসলিম হিসেবে দেখি না। আমি সব সময় সঠিক কথাটা বলার চেষ্টা করি। কিন্তু তাতেও ভয় পাই। কারন কোন পোস্টে কমেন্ট করলে আগেই মালাউন বলে গালি দেয়। যেটা আমার কাছে খুবই খারাপ লাগে
২ বছর বিল দেয় না। আপনি কি জানেন? একজন পল্লি বিদ্যুৎ কর্মচারী কে এর জন্য কতটা ভোগান্তির শিকার হতে হয়? শুধু ফাউ ফাউ বিদ্যুৎ চালাবেন টাকা দিবেন না? এই জন্যই তো দেশের এই অবস্থা। ছোটো লোক মানুষের দেশ এটা। ছিহ্
আপনি তো ধর্মান্তায় ভুগছেন। একজন গ্রাহক যে কিনা ২ বছর বিল দেয় না। তাকে কি আল্লাহ ছেড়ে দিবে? হিসাব দিতে হবে না? আর বিদ্যু্ৎ কর্মী বিল নিতে গেলেই দোষ? তাদের উপরে তো চাপ আছে। তাদের তো তাদের কাজ করতে হবে। আপনাদের মতো ফাউলদের জন্য আজকে দেশটার এই অবস্থা। টিকিট না কেটে ট্রেনে ওঠা। বিদ্যুৎ বিল না দিয়ে যুগ যুগ জনসম্পদ মেরে দেওয়া। এইসবই তো এই দেশের জনগনের কাজ। এই জন্যই দেশটার এই অবস্থা। যতসব ফাউল। ফ্যাক্ট না বুঝে একদম কথা বলবেন না।
আপনার চেয়ে তো ভাই একটা ৩ বছরের বাচ্চাও বেশি বিচক্ষন। লাইন টেকনেশিয়ান শুধুমাত্র পিবিএস এর বেতনভুক্ত কর্মচারি আর কিছু না। এখানে তার কি দোষ, উপর মহলের নির্দেশেই তো সে লাইন কাটতে গেছে, তাই না?
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন। কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার কিন্তু ডিসি অফিসে ভুক্তভোগী লাইন টেকনিশিয়ানের কাছে পা ধরে মাপ চাইতে গিয়েছে। কিন্তু উনার সম্মানের কথা বিবেচনা করতে গিয়ে সেটা করতে দেওয়া হয়নি।
জ্ঞ্যানের অভাব। পল্লী বিদ্যুৎ এর দোষ কোথায়? তারা তো আর বিদ্যুৎ উৎপাদন করেনা, তারা কেবল বিদ্যুৎ বিতরণ করে। জয় বাংলা/ শেখ হাসিনা পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারেনা।
এদের অন্যায়কে এত দিন ধরে প্রশ্রয় দিয়ে টাকা বাকিদের থেকে উঠালে তো মানুষ ক্ষেপবেই। সাধারণ মানুষের তিন মাস এমনকি এক মাসের বিল বাকি হলেও লাইন কাটতে আসে, আর এদের বাকি ছিল দুই বছরের বিল! এই বকেয়া টাকা পল্লী বিদ্যুৎ এতদিন কীভাবে ম্যানেজ করেছে?
২বছর বিল বাকি বিদ্যুৎ কি free তে আসে আসে নাকি? জাতীয় সম্পদ, টাকা দিতে কিনতে হয়। বাকিতে চালান কিছু মনে হয় যখন prepaid meter আসবে আসবে টের পাবেন তখন! টাকা পুরে তারপর বিদ্যুৎ ব্যবহার করা লাগবে।
@@farhanrejwan আরে ভাই জামালপুর থাকি তো তাই জানি। এখানকার লোকেদের কাছে বিদ্যুৎ বিল চাইলে এরা এমপি কে কল দেয়। পরে এমপির ভয়ে এইসব কর্মীরা আর ভয়ে বিল নিতে যায় না। পরে অনেক দিনের বিল আটকে যায়।
ঐ মিয়া কিছু জানেন? বিল চাইতে গেলে জামালপুরের লোক এমপি রে কল দেয়। এখন কমিশন থেকে লোক এসেছে তদন্ত করতে। তদন্ত করে দেখার পর যাদের বাকি ছিলো তখন উপর মহল থেকে তাদের লাইন কাটে দেওয়ার নির্দেশ দিছে। তাই কাটছে ।
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন। কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
একজন সাধারণ কর্মীকে বেঁধে রাখতে আপনাদের মত ছাগলডাই পারে কারণ এগুলো সব হয় মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী বিভিন্ন বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির এমডি এদের নির্দেশে এখানে একজন সাধারণ কর্মীকে বেঁধে রাখা মানেই ছাগলামি যদি পারেন ঢাকা বিদ্যুৎ অফিস গিয়ে ভাঙচুর করেন ওখানে এমডিকে গিয়ে বেধে রাখ আপনাদেরও তো সেই মুরদ নেই কারণ আপনাদের পুরুষত্ব নাই এখানে যেসব তারা একদম সাধারণ মনের করমি
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন। কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন। কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
দুই বছরের বিদ্যুৎ বিল বাকি আর আমাদের এক মাসের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকলেই লাইন কেটে দেয় । উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তি দেওয়া হোক ।
@@k.m.alaminbaqeeআপনি কি মনে করেন সরকার তাদেরকে ২ বছর ধরে বিদ্যুৎ বাবদ বরাদ্দ দেয়নাই? তাহলে আপনার জ্ঞাতার্থে বলি অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো ৬ মাস বা সর্বোচ্চ ১ বছর পরপর বিল পরিশোধ করে।তাহলে বাকি সব সরকারি প্রতিষ্ঠান গুলো কি নিজের টাকা দিয়ে বিল পরিশোধ করে?বরং তারা বিদ্যুৎ বিলের কপি দ্বারা অর্থের পরিমান উল্লেখ করে রিকুইজিশন দিয়ে সরকার থেকে টাকা বরাদ্দ নেয়।এখানে কোনো সরকারী কর্মকর্তা /কর্মচারীর গাফিলতির দায় কি পল্লী বিদ্যুৎ নিবে?আর প্রত্যেক লাভজনক প্রতিষ্ঠানের জুন মাসে ক্লোজিং বা বাৎসরিক হিসেব ক্লোজ করা হয় তাই সরকারি ভাবেই জুন মাসে সরকারি বেসরকারি সকল বকেয়াধারি প্রতিষ্ঠানের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়।আর বিদ্যুৎ খাতের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান কয়টা আছে একটু ভাবুন?আসলে পল্লী বিদ্যুৎ এ নিয়োজিত কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের অনেকে দাম দিতে চাইনা যার দরুন এই ধরনের ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে।তবে এখন সরকারি কর্মকর্তারা খানিকটা আঁচ করতে পেরেছে পল্লী বিদ্যুৎ চাইলে কিভাবে প্রতিবাদ করতে পারে।কারন জামালপুরে এই ঘটনার পরবর্তী অবস্থা কি হয়েছে তা বুঝতে পারবেন ইংশা আল্লাহ।
@@k.m.alaminbaqeeসরকার বিল দেয় মানে কি সরকার নিজে এসে ঘুরে ঘুরে বিল দেয়? ইউ এন ও একজন সরকারি কর্মকর্তা। তার অফিসের বিল তার অফিস থেকেই পরিশোধ হবে তারপর মাসের খরচ ভাউচার দিয়ে তুলে নিবে৷ এটাই সিস্টেম। বোকার মত মন্তব্য করেন কেন। সরকার মানে কি আলাদা একটা বস্তু নাকি
@@m.s.kawsarmahmud8482আচ্ছা আপনি পল্লী বিদ্যুৎ এর পক্ষে কথা বলতেছেন যেহেতু, আমি কিছু জানতে চাই । বিলের কাগজে ২ টা ডিমান্ড চার্জ থাকে + মিটার ভাড়া+ ট্যাক্স আমার কথা হলো ৪০ ইউনিট এর বিল যদি ১৭০-৮০ টাকা আসে ঐ মাসে ডিমান্ড চার্জ সহ বিল ৩০০ টাকার কাছাকাছি কেনো আসে এতো টাকা কোন যুক্তিতে নেয় ওরা । আমার মতে ওদের কে তো খাম্বার সাথে বেঁধে কুচি কুচি করে কেটে লবণ দিয়ে রোদে শুকিয়ে রাখা উচিত।
2মাস হয়ে পারেনা বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন করতে আসে এদের কি করা উচিত এখন সব থেকে বিদ্যুতের বিল নিয়ে দুর্নীতি করে 250 টাকার বিল কখনও কখনও 2500 টাকা হয়ে যাই মধ্যবিত্ত পরিবারের এটা সামলাতে খুব কষ্ট হয়।
খুব ভালো করেছে। ওদের আমরা মাইর পিটাও দেই। না বলে লাইন কেটে দেওয়া, অযথা মিটারে ইউনিট বাড়িয়ে দেওয়া ও এ ব্যাপারে তাদের অভিযোগ করলে বলে, "কিছুই করার নাই এটা নাকি মিটারের দোষ। পরবর্তীতে অফিসে গিয়ে আবেদন করতে হবে"। এতোদূর অফিসে গিয়ে আবেদন করা আমাদের জন্য কঠিন বিধায় আমরা অপারগ হয়ে তিন-চারগুণ বেশি বিল দিতে হয়। ওদের আরো মাইর দেওয়া উচিত।
পল্লী বিদ্যুৎ কর্মচারী দের দোষ দিয়ে লাভ নাই। উপর মহলের কর্মকর্তা দের কিছু ছিড়তে পারলে ছিড়েন যাইয়া। কারন বিদ্যুৎ কর্মচারী গুলোও আপনার মতোই মধ্যবিত্ত। তারা পেটের দায়ে চাকরী করে।
বিল দেয় না কেন ? বিল না দিলে তো লাইন কাটবে সেটাই স্বাভাবিক কোটি টাকার গাড়ি কেমনে গলায় পরা দিয়া আদায় করতে হয় সেটা তো ভালোই বুঝে আর এটা বুঝে না ।অযোগ্য অথর্ব বি সি এস কেডার দিয়া প্রশাসন চালাইতে গেলে এমন হয়।
জ্ঞ্যানের অভাব। পল্লী বিদ্যুৎ এর দোষ কোথায়? তারা তো আর বিদ্যুৎ উৎপাদন করেনা, তারা কেবল বিদ্যুৎ বিতরণ করে। জয় বাংলা / শেখ হাসিনা পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারেনা।
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন। কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
বাঁধি লেখছে তো একদম ঠিক আছে যে বাঁধিয়ে রাখছে তাকে ধন্যবাদ জানাই কুখ্যাত পল্লী বিদ্যুৎ দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদেরকে এভাবে বাঁধিয়ে রাখার জন্য জনগণকে ধন্যবাদ জানাই
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন। কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
প্রধানমন্ত্রী যেখানে বলেছেন বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকলে লাইন কেটে দিতে, সে দুই বছর বিদ্যুৎ বিল বাকি রেখে এ ইউএনও ও তার সাঙপাঙরা এ দুঃসাহস কিভাবে দেখায়, রাষ্ট্র বিরোধী ও সরকারি কাজে বাধাদানকারী এ ইউএনওর কঠিন শাস্তি দাবি করছি
সবগুলো কমেন্ট গুলো পড়লাম। মনে হচ্ছে বিদ্যুৎ বিল সবার জন্য ফ্রি করে দেওয়া উচিত। বিদ্যুৎ চালাবে কিন্তু বিল দিতে তাদের অনেক সমস্যা। কমেন্টস করা মানুষদেরকে বিদ্যুৎ অফিসে চাকরি করার সুযোগ দেওয়া উচিত,তাহলেই বুঝতে পারবে বিদ্যুৎ কেনো যায়। যতঃসব জ্ঞানহীন 🥲🥲। সাধারণ ধারণা পর্যন্ত নেই তাদের বিদ্যুৎ সম্পর্কে। যা দুঃখজনক।
@@reazulislam1007 যেই ইউটিউব দেখিস কমেন্ট করিস, সেই ইউটিউবেই বাংলায় অনেক ভিডিও আছে কেন লোডশেডিং হয়, আমাদের দেশের চাহিদা বনাম সক্ষমতা কতটুকু ইত্যাদি। উনার কথা ঠিক আছে। তুই আগে গিয়ে এগুলো জেনে আয়।
জ্ঞ্যানের অভাব। পল্লী বিদ্যুৎ এর দোষ কোথায়? তারা তো আর বিদ্যুৎ উৎপাদন করেনা, তারা কেবল বিদ্যুৎ বিতরণ করে। জয় বাংলা / শেখ হাসিনা পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারেনা।
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন। কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
জ্ঞ্যানের অভাব। পল্লী বিদ্যুৎ এর দোষ কোথায়? তারা তো আর বিদ্যুৎ উৎপাদন করেনা, তারা কেবল বিদ্যুৎ বিতরণ করে। জয় বাংলা / শেখ হাসিনা পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারেনা।
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন। কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
জ্ঞ্যানের অভাব। পল্লী বিদ্যুৎ এর দোষ কোথায়? তারা তো আর বিদ্যুৎ উৎপাদন করেনা, তারা কেবল বিদ্যুৎ বিতরণ করে। জয় বাংলা / শেখ হাসিনা পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারেনা।
জেলা প্রশাসক মহোদয়ের উপস্থিতিতে, দেওয়ানগঞ্জের ইউনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন সকলের উপস্থিতিতে । সেইসাথে সরকারি কাজে বাধা দান করার জন্য তিন আনসার সদস্যকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়েছে।
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়, থানা নির্বাহী অফিসার যদি এই হুকুম দিয়ে থাকেন তাহলে তাকেও আইনের আওতায় নিয়ে আসা হোক, আর যারা এই বিদ্যুৎ কর্মচারীকে বেঁধে রাখার কাজে সহায়তা করেছে তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হোক বিদ্যুৎ বিল দিবেনা তারপর আবার বিদ্যুতের কর্মচারীকে আটক করবে। কত বড় সাহস।
২ মাসের বিদ্যুৎ বিল বাকি থাকলে শতভাগ রপ্তানিমূখী শিল্পের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয় আর এদের বিল ২ বছর বাকি থাকলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গেলে বিদ্যুৎ কর্মিদের বেধে রাখা হয়….কি চমৎকার!!!!! উননয়নের জোয়ারে বাংলাদেশ….
জ্ঞ্যানের অভাব। পল্লী বিদ্যুৎ এর দোষ কোথায়? তারা তো আর বিদ্যুৎ উৎপাদন করেনা, তারা কেবল বিদ্যুৎ বিতরণ করে। জয় বাংলা / শেখ হাসিনা পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারেনা।
এলাকার সবাই মিলে সব বিদ্যুৎ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেধে রাখেন। অফিস উল্টাই ফালাই দেন । তারপর বিদ্যুৎ এলাকার সবাই মিলে উৎপাদন করিয়েন সিস্টেম কন্ট্রোল করে নিজেরাই চালাইয়েন । খুব সহজ কাজ পারবেন।
পুরো এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। এই ঘটনার প্রতিবাদ স্বরুপ পল্লী বিদ্যুৎ পুরো এলাকার বিদ্যুৎ সংযোগ ১৫ ঘণ্টা ধরে বন্ধ রেখেছিলো। শেষে অবস্থা বেগতিক দেখে ইউএনও তাড়াতাড়ি মাফ চেয়েছে পরে বিদ্যুৎ আবার এসেছে।
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন। কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
দুই বছর বিদ্যুৎ বিল বাকী আর আমাদের একমাস বিদ্যুৎ বিল বাকী থাকলে কেটে দেয় বিদ্যুৎ কতৃপক্ষ।
Aro onek lok ase ...
Lakh Lakh taka biddot bill baki ase...
Lakh Lakh taka gass bill baki ase...
Tara tader baap lage tai tader line kate na ...
Sadharon jonogon er takay desh chole tader 1 mash baki thakle pagol hoye jay line katbe...
Digital Bangladesh,,,sonar Bangladesh,,,joy bangla...
ভাই জয় বাংলা এই রকম হবে
১২৭ কোটি বাকি তারপরও কিছুই হয় না
amader o Bhai 1 ta bill ar jonno lin katca
২ বছর থেকে বিল বকেয়া কেন?
উচিৎ শিক্ষা হয়েছে। এভাবেই মানুষকে জেগে উঠতে হবে
উচিৎ হয়ছে,,,, সব জায়গায় এমন উচিৎ শিক্ষা দেওয়া হলে শিক্ষা হয়তো
বিদুৎ বিল না দিলে লাইন কাটবে না
@@shohagchandradebnath6955 এখানে দেখলাম অনেক হিন্দু ভাইদের তাদের বিচক্ষনতা। কিন্তু ধর্মান্ধ মুসলিম গুলো আলহামদুলিল্লাহ বলছে। বুঝলেন দাদা এই হলো দেশের অবস্থা। এরা বিল দিবে না যুগ যুগ ধরে। অথচ লাইন কাটতে গেলেই এভাবে অত্যাচার করে। এমনকি এমপিও বিল দেয় না।
যাই হোক দাদা আপনাকে হৃদয়ের গভীর থেকে অনেক অনেক ভালোবাসা।
@@lamlabib487 ধন্যবাদ ভাই আমি মানুষকে হিন্দু মুসলিম হিসেবে দেখি না। আমি সব সময় সঠিক কথাটা বলার চেষ্টা করি। কিন্তু তাতেও ভয় পাই। কারন কোন পোস্টে কমেন্ট করলে আগেই মালাউন বলে গালি দেয়। যেটা আমার কাছে খুবই খারাপ লাগে
পল্লী বিদ্যুতের অপর নাম ভোগান্তির শিকার।
দুই বছরের বিদ্যুৎ বিল না দিলে বিদ্যুৎ সংযোগ কাটা ছাড়া আর কি আছে!!
দুই বছর বিল দিবেনা তার লাইন কাটবে না তাকি হয় নাকি ।ঐ এলাকার সব লাইন বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ
দুই বছরের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকে কি করে আমাদেরত দুই মাসের বকেয়া হলে লাইন কেটে দিতে আসে@@kazitasinahmed2789
Right
পল্লি বিদ্যুৎ ভোগান্তির
এটা স্বাভাবিক বিষয়। ক্ষমতাশালী ব্যাক্তিবর্গ বিদুৎ বিল পরিশোধ করবেনা কিন্তু তার মাশুল দিতে হবে সাধারণ জনগণকে।
ATA shababik bisoy apnar Kase wow 😲😲😲
@@shekhimu5214 জনাব, আমার জন্য নয়, বাংলাদেশের জন্য। এটা স্বাভাবিক বিষয়।
টিকই বলেছেন।
মাশাল্লাহ খুবই ভালো একটা কাজ হয়েছে যদি ব্যাঙের মত করে বাধতো তাইলে আরো বেশি খুশি হইতাম
আপনি দুই মাস বিল না দিলেই আপনার লাইন কেটে দিবে, আর ইউএনও এর ২ বছর বিল বকেয়া তাকে কি ছেড়ে দেবে?
২ বছর বিল দেয় না। আপনি কি জানেন? একজন পল্লি বিদ্যুৎ কর্মচারী কে এর জন্য কতটা ভোগান্তির শিকার হতে হয়? শুধু ফাউ ফাউ বিদ্যুৎ চালাবেন টাকা দিবেন না? এই জন্যই তো দেশের এই অবস্থা। ছোটো লোক মানুষের দেশ এটা। ছিহ্
Rite
প্রত্যেক মানুষকে তার কৃত কর্মের ফল ভোগ করতে হবে,
নিশ্চয় আল্লাহ মহান❤️
কথাটা সঠিক মনু কৃত কর্মের ফল অটোমেটিক হয়ে যায়। যেমন কর্ম তেমন ফল । যেমন গুড় তেমন মিষ্টি মনু প্রবাদ বাক্য এবং সঠিক সত্য কথা। আল্লাহ মহান মনের বিশ্বাস। হূবাল (আল্লাহ) সমর্থক শব্দ।🍌🍌🍌🍌🍌🍌🍌🍌🐁🐁🐁🐁।
আপনি তো ধর্মান্তায় ভুগছেন। একজন গ্রাহক যে কিনা ২ বছর বিল দেয় না। তাকে কি আল্লাহ ছেড়ে দিবে? হিসাব দিতে হবে না? আর বিদ্যু্ৎ কর্মী বিল নিতে গেলেই দোষ? তাদের উপরে তো চাপ আছে। তাদের তো তাদের কাজ করতে হবে। আপনাদের মতো ফাউলদের জন্য আজকে দেশটার এই অবস্থা। টিকিট না কেটে ট্রেনে ওঠা। বিদ্যুৎ বিল না দিয়ে যুগ যুগ জনসম্পদ মেরে দেওয়া। এইসবই তো এই দেশের জনগনের কাজ। এই জন্যই দেশটার এই অবস্থা। যতসব ফাউল। ফ্যাক্ট না বুঝে একদম কথা বলবেন না।
সাগর ফরাজি ভাই অস্থির উপস্থাপন করেছেন বিষয়টা❤
বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের এভাবেই বেঁধে রাখা দরকার তা হলে দূর্নীতি বন্ধ হবে,,
Right 👍👍👍👍👍😂😂😂😂😂
আপনার চেয়ে তো ভাই একটা ৩ বছরের বাচ্চাও বেশি বিচক্ষন। লাইন টেকনেশিয়ান শুধুমাত্র পিবিএস এর বেতনভুক্ত কর্মচারি আর কিছু না। এখানে তার কি দোষ, উপর মহলের নির্দেশেই তো সে লাইন কাটতে গেছে, তাই না?
অনেক দিন পর
সুন্দর একটা কাজ করেছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার বেঁধে রাখা উক্ত লাইন টেকনিশিয়ান কর্মচারীর পা ধরে মাফ চেয়েছে এটা আপনার নিউজে সংযুক্ত করার দরকার ছিল। কেউ আইনের উর্ধে নয়।
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন।
কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
বেঁধে রাখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশনের সংবাদ প্রোকাশ করার জন্য।
❤ এই উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে আমার পক্ষ থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ❤
বিল বকেয়া রাখছে আপনি তাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছেন?? আপনার বাসার বিল বকে রাখেন তিন মাস দেখেন কি করে??
@@combogiftitems আরে ভাই এরা বস্তিতে থাকে,, এদের মা হোটেলে ড্যন্সফূর্তি করে এদের বড় করছে।।এদের কাছে থেকে কি আর আসা করবেন?
উপজেলা নির্বাহী অফিসার কিন্তু ডিসি অফিসে ভুক্তভোগী লাইন টেকনিশিয়ানের কাছে পা ধরে মাপ চাইতে গিয়েছে। কিন্তু উনার সম্মানের কথা বিবেচনা করতে গিয়ে সেটা করতে দেওয়া হয়নি।
মানুষের বিবেক কি নষ্ট হয়ে গেছে। ২বছরের বকেয়া বিল, সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা কি পল্লীবিদ্যুত কর্মচারীর অন্যায়?
ধন্যবাদ দেওয়ার কি আছে পরেতো পা ধরে মাপ চাইচে
কমেন্ট দেখলেই বুঝা যায় পল্লী বিদ্যুতের উপর মানুষ কতটা বিরক্ত।
জ্ঞ্যানের অভাব। পল্লী বিদ্যুৎ এর দোষ কোথায়? তারা তো আর বিদ্যুৎ উৎপাদন করেনা, তারা কেবল বিদ্যুৎ বিতরণ করে। জয় বাংলা/ শেখ হাসিনা পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারেনা।
এদের অন্যায়কে এত দিন ধরে প্রশ্রয় দিয়ে টাকা বাকিদের থেকে উঠালে তো মানুষ ক্ষেপবেই।
সাধারণ মানুষের তিন মাস এমনকি এক মাসের বিল বাকি হলেও লাইন কাটতে আসে, আর এদের বাকি ছিল দুই বছরের বিল! এই বকেয়া টাকা পল্লী বিদ্যুৎ এতদিন কীভাবে ম্যানেজ করেছে?
২বছর বিল বাকি বিদ্যুৎ কি free তে আসে আসে নাকি? জাতীয় সম্পদ, টাকা দিতে কিনতে হয়। বাকিতে চালান কিছু মনে হয় যখন prepaid meter আসবে আসবে টের পাবেন তখন! টাকা পুরে তারপর বিদ্যুৎ ব্যবহার করা লাগবে।
খুব ভালো হয়েছে
@@farhanrejwan আরে ভাই জামালপুর থাকি তো তাই জানি। এখানকার লোকেদের কাছে বিদ্যুৎ বিল চাইলে এরা এমপি কে কল দেয়। পরে এমপির ভয়ে এইসব কর্মীরা আর ভয়ে বিল নিতে যায় না। পরে অনেক দিনের বিল আটকে যায়।
২ বছর বিদ্যুৎ বিল বাকি রইল কিভাবে। ওনারা জমিদার এইজন্য এতদিন লাইন কাটা হয়নি। সাধারন পাবলিক হলে ২ মাস পরেই লাইন কেটে দেয়া হতো।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার বেঁধে রাখা উক্ত লাইন টেকনিশিয়ান কর্মচারীর পা ধরে মাফ চেয়েছেন।এটা আপনাদের জানা উচিত।
Dalali kortesen@@samiul__saikat
ঐ মিয়া কিছু জানেন? বিল চাইতে গেলে জামালপুরের লোক এমপি রে কল দেয়। এখন কমিশন থেকে লোক এসেছে তদন্ত করতে। তদন্ত করে দেখার পর যাদের বাকি ছিলো তখন উপর মহল থেকে তাদের লাইন কাটে দেওয়ার নির্দেশ দিছে। তাই কাটছে ।
এই গরমের মাঝেও এতো ঠান্ডা খবর। ভালই লাগলো বিদ্যুৎ অফিস নামের মধ্যে একটা ভাব আছে...
ধন্যবাদ, থানা নির্বাহী অফিসারকে।
কাজটি ভালোই হয়েছে। যদিও আমরা একমাসও বকেয়া রাখতে পারিনা।
Right 👍👍👍👍😂😂😂😂
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন।
কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
এভাবে মিনিটে মিনিটে কারেন্ট নেয়ার জন্যে এদেরকে বেঁধে রাখাই উচিত
একজন সাধারণ কর্মীকে বেঁধে রাখতে আপনাদের মত ছাগলডাই পারে কারণ এগুলো সব হয় মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী বিভিন্ন বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির এমডি এদের নির্দেশে এখানে একজন সাধারণ কর্মীকে বেঁধে রাখা মানেই ছাগলামি যদি পারেন ঢাকা বিদ্যুৎ অফিস গিয়ে ভাঙচুর করেন ওখানে এমডিকে গিয়ে বেধে রাখ আপনাদেরও তো সেই মুরদ নেই কারণ আপনাদের পুরুষত্ব নাই এখানে যেসব তারা একদম সাধারণ মনের করমি
সোনার বাংলাদেশ যদি কারেন্ট এর অভাব থাকে তাহলে এরা কি করবে !
বিদ্যুৎ সংকট থাকলে কি হোগার সাথে তার লাগিয়ে বিদ্যুৎ দিবে।
ভাই কারেন্ট কি খাবার জিনিস? যে উনারা খাবে? উনারা বিদ্যুৎ না পেলে সাপ্লাই কোথায় থেকে দিবে?
@@SondipDevnathসুন্দর ভাই
মাশাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, ধন্যবাদ,জনতা,কে
মানুষের বিবেক কি নষ্ট হয়ে গেছে। ২বছরের বকেয়া বিল, সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা কি পল্লীবিদ্যুত কর্মচারীর অন্যায়?
তুমি এত নীতি কথা বলো তুমিতো প্রতারিত হও নাই তাই জানো না
Shuarer Baccha Bejomma
পশু কিভাবে কমেন্ট করে
তোমার আর পল্লীবিদু্যতের হয়ে চামচামী করতে হবে না । মসোজা মাঠে গিয়া ঘাস খাও ।
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো কাজ করে ছে
যা করেছে সঠিক করেছে ধন্যবাদ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের জন্য
মানুষের বিবেক কি নষ্ট হয়ে গেছে। ২বছরের বকেয়া বিল, সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা কি পল্লীবিদ্যুত কর্মচারীর অন্যায়?
@@KnowledgeBankBD360 না অননায় না উনি হচ্ছে ফ্রি খাওয়ার লোক উনার কাছে ইটাই ঠিক
আপনি বিদ্যুৎ চালানো বন্ধ করে দিন
একদিন আপনাকেও এভাবে বেধে রাখবে।
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন।
কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
উচিত কাজ করছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে ধন্যবাদ জানাই
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন।
কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
Abal
চামচা😂
@@ABEGERCRiCKETতুই
অনেক ভালো হয়েছে
সবার আগে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বিচার হওয়া উচিত
উপজেলার নির্বাহী অফিসার টাকা খেয়ে নিছে,,,,😅😅😅😅
ek mot
Kno
রাইট
অসংখ্য ধন্যবাদ
দুই বছরের বিদ্যুৎ বিল বাকি আর আমাদের এক মাসের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকলেই লাইন কেটে দেয় । উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তি দেওয়া হোক ।
আপনি নিজেই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হয়ে যান
@@warrior...c....w... আপনি সবকিছুর ব্যবস্থা করেন আমি রাজি আছি ।
UNO পরে মাফ চাইছে
@@thetruthguy মাফ চাওয়া থেকেই বুঝা যায় আসলে ইউএনওই প্রকৃত দোষী।
@@FihadTechBD বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে যোগ্যতা প্রমাণ করে UNO হয়ে আসেন। ওটা কোন মামাবাড়ির সম্পত্তি নয়
আলহামদুলিল্লাহ ভালো কাজ।ধন্যবাদ জানাই, এলাকার মানুষকে।
আর টিভিকে ধন্যবাদ অভিনন্দন ❤
দুই বছর বিদ্যুতের বিল না দিলে লাইন কেটে দেওয়া স্বাভাবিক।
সরকারি প্রতিষ্ঠানের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে সরকার। এখন সরকার বিদ্যুৎ বিল না দিলে আপনি না টিএনও সাহেব নিজের পকেট থেকে বিল দেবেন?
@@k.m.alaminbaqeeআপনি কি মনে করেন সরকার তাদেরকে ২ বছর ধরে বিদ্যুৎ বাবদ বরাদ্দ দেয়নাই? তাহলে আপনার জ্ঞাতার্থে বলি অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো ৬ মাস বা সর্বোচ্চ ১ বছর পরপর বিল পরিশোধ করে।তাহলে বাকি সব সরকারি প্রতিষ্ঠান গুলো কি নিজের টাকা দিয়ে বিল পরিশোধ করে?বরং তারা বিদ্যুৎ বিলের কপি দ্বারা অর্থের পরিমান উল্লেখ করে রিকুইজিশন দিয়ে সরকার থেকে টাকা বরাদ্দ নেয়।এখানে কোনো সরকারী কর্মকর্তা /কর্মচারীর গাফিলতির দায় কি পল্লী বিদ্যুৎ নিবে?আর প্রত্যেক লাভজনক প্রতিষ্ঠানের জুন মাসে ক্লোজিং বা বাৎসরিক হিসেব ক্লোজ করা হয় তাই সরকারি ভাবেই জুন মাসে সরকারি বেসরকারি সকল বকেয়াধারি প্রতিষ্ঠানের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়।আর বিদ্যুৎ খাতের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান কয়টা আছে একটু ভাবুন?আসলে পল্লী বিদ্যুৎ এ নিয়োজিত কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের অনেকে দাম দিতে চাইনা যার দরুন এই ধরনের ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে।তবে এখন সরকারি কর্মকর্তারা খানিকটা আঁচ করতে পেরেছে পল্লী বিদ্যুৎ চাইলে কিভাবে প্রতিবাদ করতে পারে।কারন জামালপুরে এই ঘটনার পরবর্তী অবস্থা কি হয়েছে তা বুঝতে পারবেন ইংশা আল্লাহ।
@@k.m.alaminbaqeeসরকার বিল দেয় মানে কি সরকার নিজে এসে ঘুরে ঘুরে বিল দেয়? ইউ এন ও একজন সরকারি কর্মকর্তা। তার অফিসের বিল তার অফিস থেকেই পরিশোধ হবে তারপর মাসের খরচ ভাউচার দিয়ে তুলে নিবে৷ এটাই সিস্টেম। বোকার মত মন্তব্য করেন কেন। সরকার মানে কি আলাদা একটা বস্তু নাকি
@@m.s.kawsarmahmud8482আচ্ছা আপনি পল্লী বিদ্যুৎ এর পক্ষে কথা বলতেছেন যেহেতু, আমি কিছু জানতে চাই । বিলের কাগজে ২ টা ডিমান্ড চার্জ থাকে + মিটার ভাড়া+ ট্যাক্স আমার কথা হলো ৪০ ইউনিট এর বিল যদি ১৭০-৮০ টাকা আসে ঐ মাসে ডিমান্ড চার্জ সহ বিল ৩০০ টাকার কাছাকাছি কেনো আসে এতো টাকা কোন যুক্তিতে নেয় ওরা ।
আমার মতে ওদের কে তো খাম্বার সাথে বেঁধে কুচি কুচি করে কেটে লবণ দিয়ে রোদে শুকিয়ে রাখা উচিত।
আপনি কোন গ্রহের মানুষ? প্রত্যেকটা অফিসে বাৎসরিকভাবে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের জন্য একটা বাজেট দেয়।
2মাস হয়ে পারেনা বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন করতে আসে এদের কি করা উচিত এখন সব থেকে বিদ্যুতের বিল নিয়ে দুর্নীতি করে 250 টাকার বিল কখনও কখনও 2500 টাকা হয়ে যাই মধ্যবিত্ত পরিবারের এটা সামলাতে খুব কষ্ট হয়।
৩ মাস ওরা হার হাড্ডী জালাই খাইছে, কেমনে ২হাজার টাকা বিল আসতো ওরা ভালো জানতো
খুব ভালো করেছে। ওদের আমরা মাইর পিটাও দেই। না বলে লাইন কেটে দেওয়া, অযথা মিটারে ইউনিট বাড়িয়ে দেওয়া ও এ ব্যাপারে তাদের অভিযোগ করলে বলে, "কিছুই করার নাই এটা নাকি মিটারের দোষ। পরবর্তীতে অফিসে গিয়ে আবেদন করতে হবে"। এতোদূর অফিসে গিয়ে আবেদন করা আমাদের জন্য কঠিন বিধায় আমরা অপারগ হয়ে তিন-চারগুণ বেশি বিল দিতে হয়। ওদের আরো মাইর দেওয়া উচিত।
পল্লী বিদ্যুৎ কর্মচারী দের দোষ দিয়ে লাভ নাই। উপর মহলের কর্মকর্তা দের কিছু ছিড়তে পারলে ছিড়েন যাইয়া। কারন বিদ্যুৎ কর্মচারী গুলোও আপনার মতোই মধ্যবিত্ত। তারা পেটের দায়ে চাকরী করে।
@@MannaAhmad-jv6muতাতে কি সেই বিদ্যুৎ বিলটা কি অফিসের কোন কর্মী পায় নাকি সরকারি কোশাগারে চলে জায় আবালের মত কথা বলেন কেন
বিষয়টা যদি সত্যিই হয়, খুব খুশির খবর সব গুলো কে এমনই করার দরকার।
Alhamdulillah
Uchitshikkadilen
Donnobadbirjonogon❤❤❤
মাশাল্লাহ বাঘের বাচ্চা
বাঘের বাচ্চার চাকরি নিয়াও টানাটানি লাগবে এখন।
ই তাই
পারে পায়ে ধরে মাফ চাওয়া লাগে এমন কাজ করে ত পশুর বাচ্চায় হয়।
বিল দেয় না কেন ? বিল না দিলে তো লাইন কাটবে সেটাই স্বাভাবিক কোটি টাকার গাড়ি কেমনে গলায় পরা দিয়া আদায় করতে হয় সেটা তো ভালোই বুঝে আর এটা বুঝে না ।অযোগ্য অথর্ব বি সি এস কেডার দিয়া প্রশাসন চালাইতে গেলে এমন হয়।
বিল দেওয়ার পরে বিদ্যুৎ না থাকলে কি করা উচিত
ধইরা থাপ্পড় লাত্থি মারা উচিত টাকা দিয়া বিদ্যুৎ না পাইলে তো সেটাই করা উচিত
@@Alimom5236বিদ্যুৎ যদি উৎপাদন না হয় তাহলে আপনাকে কিভাবে দিবে?
সাধারণ মানুষের এক মাসের বিদ্যুৎ বিল বাকি থাকলে লাইন কেটে দেয় আর এখানে দুই বছরের বিদ্যুৎ বিল বাকি এর নাম ডিজিটাল বাংলাদেশ
@@Alimom5236current ora dey na. sorkar dey ogore ko 😂
যেই ভদ্রলোক তাকে বেঁধে রাখছে তাকে পুরস্কার দেওয়া হোক
জ্ঞ্যানের অভাব। পল্লী বিদ্যুৎ এর দোষ কোথায়? তারা তো আর বিদ্যুৎ উৎপাদন করেনা, তারা কেবল বিদ্যুৎ বিতরণ করে। জয় বাংলা / শেখ হাসিনা পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারেনা।
গর্দভ কোথাকার
আনসার রা
ওহে চন্ডিদাস,হরিদাস পাল...মাথার স্কু ঢিলা হয়ে গেছে, নাকী গেলু কমে গেছে.?।
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন।
কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
বাঁধি লেখছে তো একদম ঠিক আছে যে বাঁধিয়ে রাখছে তাকে ধন্যবাদ জানাই কুখ্যাত পল্লী বিদ্যুৎ দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদেরকে এভাবে বাঁধিয়ে রাখার জন্য জনগণকে ধন্যবাদ জানাই
মানুষের বিবেক কি নষ্ট হয়ে গেছে। ২বছরের বকেয়া বিল, সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা কি পল্লীবিদ্যুত কর্মচারীর অন্যায়?
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন।
কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
Bolod😂
ধন্যবাদ ইউএনও মহোদয়কে ❤❤🎉
তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্চি
আলহামদুলিল্লাহ,,, ভালো কাজ করেছেন,,,
এই নির্বাহি কর্মকর্তাকে অনেক ধন্যবাদ।
আলহামদুলিল্লাহ।
অনেক খুশির সংবাদ।
ওনাকে অনেক দন্যবাদ
খুবই ভালো কাজ।
Bolod
বন্ধের দিন বিদ্যুৎ না থাকলে তো ফোন দেওয়া বাদ যাবে না,,, তাহলে বন্ধের দিন কেন বকেয়া বিল আদায় করতে যাবে না???
কোন মাদ্রাসাই মাষ্টারি করেন
দুই বছর বাকী! আর সাধারণ মানুষের ২মাস বাকী হলেই লাইন নাই।
প্রধানমন্ত্রী যেখানে বলেছেন বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকলে লাইন কেটে দিতে, সে দুই বছর বিদ্যুৎ বিল বাকি রেখে এ ইউএনও ও তার সাঙপাঙরা এ দুঃসাহস কিভাবে দেখায়, রাষ্ট্র বিরোধী ও সরকারি কাজে বাধাদানকারী এ ইউএনওর কঠিন শাস্তি দাবি করছি
এই ইউ এন ও তো পূর্বধলা থেকে ঐখানে বদলি হয়ে গেলো বছর খানেকও হয় নাই আর বিল তো বাকি ২বছরের তাহলে ওনার দোষ কিভাবে হলো ভাই....
বেশি ভালো কাজ করেছে মাদারিদের পাচায় ডিম দেয়া হউক দিনের পর দিন বিদুৎ থাকেনা আবার বিল চুদায় বেশি বেশি
@@ahbsportstach.com1992ওনার দোষ হলো,
ওনার নির্দেশে বিদ্যুৎ কর্মীকে বেধে রাখা হয়েছে।
আপনি রাইট কথা বলছেন
সবগুলো কমেন্ট গুলো পড়লাম। মনে হচ্ছে বিদ্যুৎ বিল সবার জন্য ফ্রি করে দেওয়া উচিত। বিদ্যুৎ চালাবে কিন্তু বিল দিতে তাদের অনেক সমস্যা। কমেন্টস করা মানুষদেরকে বিদ্যুৎ অফিসে চাকরি করার সুযোগ দেওয়া উচিত,তাহলেই বুঝতে পারবে বিদ্যুৎ কেনো যায়। যতঃসব জ্ঞানহীন 🥲🥲। সাধারণ ধারণা পর্যন্ত নেই তাদের বিদ্যুৎ সম্পর্কে। যা দুঃখজনক।
ভাই আপনার কথায় সহমত একেকটার মাথায় বিদ্যার অভাব আছে তারা বুঝে না বিদ্যুৎ কি কারনে যায়
Ei beda tui eto knowledge koi paisos
এই বেডা ৫০০ টাকার বিল বতমানে ২০০০ টাকা হুশ নাই
@@reazulislam1007 যেই ইউটিউব দেখিস কমেন্ট করিস, সেই ইউটিউবেই বাংলায় অনেক ভিডিও আছে কেন লোডশেডিং হয়, আমাদের দেশের চাহিদা বনাম সক্ষমতা কতটুকু ইত্যাদি। উনার কথা ঠিক আছে। তুই আগে গিয়ে এগুলো জেনে আয়।
চোর চোর ধর ওকে
ধন্যবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা
দারুন কাজ করেছে ভাই ভাইকে জানাই অভিনন্দন খাওয়ার সময় কারেন্ট দেইনা ঘুমানোর সময় কারেন্ট দেয়না আবার ঠিকমত বিল না দিলে জরিমানা কোন যুক্তিতে বলেন
ভাই আপনি সোলার লাগান বিদ্যুৎ ব্যবহার করার প্রয়োজন নাই। বিদ্যুৎ বিল দিতে হবে না লোডশেডিং ও পাবেন না।
সেটা সরকারকে বলবেন,,কারেন্ট থাকে না এটা শুধুমাত্র সরকারের দোষ,এদের না।।অশিক্ষিত হয়ে কত দিন আর থাকবেন?
মানুষের বিবেক কি নষ্ট হয়ে গেছে। ২বছরের বকেয়া বিল, সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা কি পল্লীবিদ্যুত কর্মচারীর অন্যায়?
বিদ্যুৎ কি সমিতি বানিয়ে দেয় আপনাদেরকে?
জ্ঞ্যানের অভাব। পল্লী বিদ্যুৎ এর দোষ কোথায়? তারা তো আর বিদ্যুৎ উৎপাদন করেনা, তারা কেবল বিদ্যুৎ বিতরণ করে। জয় বাংলা / শেখ হাসিনা পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারেনা।
একদম সঠিক কাজটি করেছেন ❤❤❤❤এলাকাবাসি
নির্বাহী অফিসার কে এই ভাবে হাত পা বেঁধে গাছের সাথে রাখা উচিত।
নির্বাহী অফিসার উচিত শিক্ষা দিয়েছে,,,
তোমরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হচ্ছ না কেন
@@jihadulislam3595মাফ চেয়ে কুল পায়নি।
oficer jonogoner bondu
Thik kaj korche
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন।
কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
গরমে ভোগান্তির শেষ নেই যে ব্যক্তি পল্লী বিদ্যুতের কর্মীকে বেঁধে রেখেছে তাকে অনেক ধন্যবাদ
জ্ঞ্যানের অভাব। পল্লী বিদ্যুৎ এর দোষ কোথায়? তারা তো আর বিদ্যুৎ উৎপাদন করেনা, তারা কেবল বিদ্যুৎ বিতরণ করে। জয় বাংলা / শেখ হাসিনা পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারেনা।
হাসিনা কারেন্ট দেয় না, পল্লী বিদুৎ পুরায়ে দিলেও কারেন্ট আসবে না। আসল যায়গায় খবর নাই।
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন।
কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
ধন্যবাদ এলাকা বাসী দের
সঠিক বিচার হয়েছে 😊
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো
একদম ঠিক কাজটি করেছে ❤❤❤❤❤শারা বাংলাদেশে এরকম করা উচিত সবার তাহলে পল্লী বিদ্যুৎকেন্দ্রের ছাড়া কর্ম সারি আছে একটু যদি পরিবর্তন হয়
জ্ঞ্যানের অভাব। পল্লী বিদ্যুৎ এর দোষ কোথায়? তারা তো আর বিদ্যুৎ উৎপাদন করেনা, তারা কেবল বিদ্যুৎ বিতরণ করে। জয় বাংলা / শেখ হাসিনা পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারেনা।
জেলা প্রশাসক মহোদয়ের উপস্থিতিতে, দেওয়ানগঞ্জের ইউনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন সকলের উপস্থিতিতে । সেইসাথে সরকারি কাজে বাধা দান করার জন্য তিন আনসার সদস্যকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়েছে।
ধন্যবাদ ইউ এন ও সাহেব কে। এটা একটা ভালো কাজ হয়েছে।
পায়ে ধরে মাফ ও চাওয়া লাগছে
Bolod😂....
শুধু জামালপুর নয় আমাদের মধুপুরের এই অবস্থা বিদ্যুৎ থাকে না 1 ঘন্টা থাকলে 4 ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকে না ধন্যবাদ জানাই জনগণকে ঠিক কাজ করছে ❤❤
এই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অবশ্যই শান্তির আওতায় আনতে হবে ॥এরা ক্ষমতা অপব্যবহার করে প্রায় সব উপজেলা তে
হে আল্লাহ দেশ পরিচালনায় দায়িত্বে থাকা লোকদের হেদায়েত দাও না হয় ধবংস করে দাও আমিন তাদের কারনে সাধারণ মানুষ খুব কষ্টে আছে 😂😂😂
খুব ভাল লাগছে। মাজে মাজে আমারো মনে হয় এই কাজ করি যখন বিদুৎথাকে না
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়, থানা নির্বাহী অফিসার যদি এই হুকুম দিয়ে থাকেন তাহলে তাকেও আইনের আওতায় নিয়ে আসা হোক, আর যারা এই বিদ্যুৎ কর্মচারীকে বেঁধে রাখার কাজে সহায়তা করেছে তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হোক বিদ্যুৎ বিল দিবেনা তারপর আবার বিদ্যুতের কর্মচারীকে আটক করবে। কত বড় সাহস।
আইন কেবল গরীবদের জন্য, এতোদিনে বুঝেন নি?
২ মাসের বিদ্যুৎ বিল বাকি থাকলে শতভাগ রপ্তানিমূখী শিল্পের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয় আর এদের বিল ২ বছর বাকি থাকলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গেলে বিদ্যুৎ কর্মিদের বেধে রাখা হয়….কি চমৎকার!!!!! উননয়নের জোয়ারে বাংলাদেশ….
খুবই সুন্দর কাজ ❤❤
Good
বাধর জন্য ধন্যবাদ
মানুষের বিবেক কি নষ্ট হয়ে গেছে। ২বছরের বকেয়া বিল, সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা কি পল্লীবিদ্যুত কর্মচারীর অন্যায়?
জ্ঞ্যানের অভাব। পল্লী বিদ্যুৎ এর দোষ কোথায়? তারা তো আর বিদ্যুৎ উৎপাদন করেনা, তারা কেবল বিদ্যুৎ বিতরণ করে। জয় বাংলা / শেখ হাসিনা পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারেনা।
এলাকায় সবাই মিলে এধরনের কাজ করলে ভালো হয়। কারণ একাই কাজ করলে থানায় যেতে হবে।
এলাকার সবাই মিলে সব বিদ্যুৎ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেধে রাখেন। অফিস উল্টাই ফালাই দেন । তারপর বিদ্যুৎ এলাকার সবাই মিলে উৎপাদন করিয়েন সিস্টেম কন্ট্রোল করে নিজেরাই চালাইয়েন । খুব সহজ কাজ পারবেন।
পরে পুরো এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকতে হবে৷
পুরো এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। এই ঘটনার প্রতিবাদ স্বরুপ পল্লী বিদ্যুৎ পুরো এলাকার বিদ্যুৎ সংযোগ ১৫ ঘণ্টা ধরে বন্ধ রেখেছিলো। শেষে অবস্থা বেগতিক দেখে ইউএনও তাড়াতাড়ি মাফ চেয়েছে পরে বিদ্যুৎ আবার এসেছে।
আসসালামু আলাইকুম। জামালপুর জেলা প্রশাসক এর সার্কিট হাউস রুমে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম, সকল ডিজিএম, সকল এজিএম, লাইন ক্রো এর পক্ষ থেকে ০৭ জন প্রতিনিধি সহ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার প্রথমবার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন। আমরা ক্ষমা করি নাই। কিছুক্ষণ পর তৃতীয়বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাকে যেখানে খুশি বদলি করতে পারেন এবং বরখাস্তও করতে পারেন মর্মে জেলা প্রশাসক মহুদয়ের নিকট বক্তব্য পেশ করেন। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কান্নাকাটি শুরু করেন এবং চতুর্থবার সে দাঁড়িয়ে সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান এবং একজন লাইন টেকনিশিয়ান পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার পায়ে ধরার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে নির্বাহী অফিসার কে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু আনসার সদস্যদের শাস্তির দাবি করা হয়। আনসার সদস্যদের জেলা প্রশাসক মহোদয় তাৎক্ষণিক ক্লোজ করেন এবং দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আনসারদের লিডার কে নির্দেশ প্রদান করেন।
কেউ আইনের উর্ধে নয়।সরকারের রাজস্ব আদায়ে বাধা প্রদানকারীর শাস্তি অনিবার্য।
nice
বেশ ভাল লাগলো
ধন্যবাদ স্যার
সঠিক কাজ
গুড
জয় বাংলা জয়।
দুই মাসের বিল না দিলে বিদুৎ কেটে দেয়।আর তারা ২ বছর ধরে বিদ্যুৎ বিল দেয় না।😅😅
খুব ভালো কাজ করেছে।
মাশাআল্লাহ ❤
খুশি হলাম
good news
খুব ভালো কাজ করছে। বর্তমান ভোগান্তির অপর নাম লোডশেডিং।
ভালো কাজ করছে, নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলায় দৈনিক ৩ ঘন্টা ও কারেন্ট থাকে না।
যারা এই ধরনের দুর্নীতির সাথে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবেন আমার আশা করি।
সুন্দর একটা কাজ করছে প্রথমবার ভালো একটা কাজ দেখলাম
শুধু জামালপুর নয় সার বাংলাদেশের সরকারি প্রতিস্ঠান গুলোর একই অবস্থা
আর তাদের প্রভাব পড়ে সাধারণ জনগণের ওপর
কর্মচারীদের তো দোষ না। সরকার প্রোডাকশন দেয় বিদ্যুতের। সরকার কে গিয়ে ধরেন। আর আপনার সাধারন জনগন বিল দেয় না কেন?
ভালো কাজ করেছে ওই লোককে পুরস্কার দেওয়ার দরকার
বিদ্যুত না দেওয় হউক
কাজটা খুব সুন্দর হয়েছে
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
অসাধারণ
খুব খুশির সংবাদ ব্যাটারা আমার চার হাজার টাকা বাকি ছিলো অনেক অনুরোধ করার পরেও লাইন কেটে দিছে
বাকি রাখবা আর লাইন কাটবে না? বাকি রাখছেন কেন?
ঠিক কাজ করচে ব্যাবহারের চেয়ে তিনগুন বিল নেয় জনগন থেকে
আলহামদুলিল্লাহ ভালো কাজ করছে
ধন্যবাদ,,, ওনি ঠিক করেছেন
যদিও দুঃখজনক,,,,,, তবে উচিত কাজই করছে , পল্লী বিদ্যুতের যন্ত্রণায় সবাই অতিষ্ঠ
দারুন কাজ
খুব ই ভালো হয়েছে
ধন্যবাদ জনগণকে
উপজেলা নীর্বাহি কর্মকর্তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে
ভালা অইছে রে ভাই,,,,
সাব্বাশ শুনে খুশি হলাম।
গ্রামের মানুষেমানুষের উপরে বেশি ক্ষতি করা হয়। ভালো কাজ করে শিক্ষা দেওয়া ঠিক 😊
সুন্দর কাজ