‘পাহাড়ে সেনাবাহিনী নয় আমরা সেনাশাসনের বিরুদ্ধে’ | Bangladesh Army | Samakal News
Вставка
- Опубліковано 20 вер 2024
- ‘পাহাড়ে সেনাবাহিনী নয় আমরা সেনাশাসনের বিরুদ্ধে’
#সেনাবাহিনী #পাহাড়
#bdarmy
Channel: Samakal News
The daily Samakal
SUBSCRIBE NOW! cutt.ly/rUQBi7w
For more updates TURN the Notification BELL 🔔 ON AND 👉 don’t forget to Subscribe, Follow, Share, Comment & Like to stay with us.
You can find us here below,
Official site: www.samakal.com/
UA-cam Channel: / dailysamakal
Facebook Page: / thedailysamakal
Twitter Official: / samakaltw
Instagram: / daily_samakal
#Samakal
A N T I P I R A C Y W A R N I N G
---------------------------------------
This content's Copyright is reserved for Samakal. Any unauthorized reproduction, redistribution, or re-upload is strictly prohibited of this material. Legal action will be taken against those who violate the copyright of the material.
---------------------------------------
ইউপিডিএফ/জেএসএস এর বিরুদ্ধে বলছেন না কেন? এক কেজি চাল আনতে সেনাবাহিনি কে জানাতে হয় কিন্তু ১ কেজি চাল বিক্রি করতে পাহাড়ি সংগঠন কে যে চাদা দিতে হয় সেটা বলেন না কেন? কেন বাংগালী দের সেনা প্রহরায় ঘুরতে হয়?
ভাই আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন । ধন্যবাদ আপনাকে।
সব জায়গায় সেণাশাষণ চাই
ঠিক
ঠিক বলছেন ভাই 👍
সব গুলো ইউপিডিএফ এবং জেএসএস সন্ত্রাসী সংঘটনের সদস্য। দ্রুত গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।
উনারা কুকি-চিনসহ অন্যান্য সশস্ত্র বাহিনীদের চান, কিন্তু সেনা চান না। 😂
রাইট
100% right
ভালোভাবে না জেনে না বুঝে কমেন্ট করিস না। বাঙ্গালী বলতে যেমন শুধু মুসলিম বাঙ্গালী না, হিন্দুরাও বাঙ্গালী। তেমনি পাহাড়ি মানেই কুকি-চীন সমর্থক নয়। বেয়াক্কল, বুঝলে বুঝপাতা না বুঝলে তেজপাতা।
100%
রাইট
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অনুপস্থিতী মানেই পাহাড়ের অঞ্চল আমাদের হাতছাড়া হয়ে যাওয়া - আর এরা ইনিয়ে বিনিয়ে পাহাড় থেকে সেনাবাহিনী সরাতে চাচ্ছে!!
Sena bahini koi sorate bolse?bangla bujen na
Senabahini koi soraite bolse?bangla bujen na
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
Right
পাহাড়ের সেনাবাহিনী তুলে নিতে বলি নাই। সেনাশাসন ছড়াতে বলছি
পার্বত্য এলাকায় আরো বেশি করে সেনাংঘাটি স্থাপন করা হোক
পাহাড়ের শান্তি প্রতিষ্ঠায় সেনাবাহিনীর বিকল্প নেই
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে সেনাবাহিনী কোন বিকল্প নেই সেনাবাহিনী সব সময় দেশের মানুষের জন্য কাজ করে
তিন পার্বত্য জেলায় সেনাবাহিনীর ক্যাম্প গুলো পুনরায় স্হাপন করা হোক।
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
Sena agun lagalo aro tader barabe comedy
পাহাড়িদের মায়া কান্নায় কেউ বিভ্রান্ত হবেন না ।
এরা বাংলাদেশের ভূখণ্ডকে আলাদা করতে চায়।
দেশের সার্বভৌমত্ব নিয়ে একবিন্দু ছাড় নয়।
Era kintu seven sisters der jaat bhai 😅 ching chong adibasi...
R o chitkar kor 7 sisters freedom freedom kore 😂
Pachhay jokhn bas😂dhukbe bujbi thela
@@souravbanerjee8188 Tader sonkha koto bhai?
এদেরকে আরও কঠোর হস্তে দমন করা হোক।
বাহঃ 👏👏খান্কিরপুত সব বুজে ফেলছে 😊😊
@@souravbanerjee8188আরে আবাল এরা বাংলাদেশী। কিছু সেভেন সিস্টার্স কখনোই ভারতের অংশ ছিল না। তাই ওখানে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী আছে, কিন্তু এদেশে সেটা নেই বুঝলি😤???।।।???)))
তুমি পাহাড়ি, তুমি বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় যেকোনো সময় যেতে পার, চাকরি করতে পার, পড়ালেখা করতে পার। তাহলে সমতলের আমি কেন তোমার পাহাড়ে ঘুরতে গেলে আর্মির পাহারা লাগে? আমি কেন সেখানে ইচ্ছেমতো ঘুরতে পারিনা? আমি কেন পার্বত্য চট্টগ্রামে যেতে হলে বারৈয়ারহাটে অনেক বাস একসাথে হয়ে বিজিবির কড়া পাগাড়ায় যেতে হয়? তাও আবার বিকেলের মধ্যেই আমাকে ঢুকতে হবে।
তুমি পাহাড়ি, কিন্ত তুমি এদেশের যেকোন জায়গায় থাকতে পার, বাড়ি করতে পার। কিন্ত আমার পাহাড়ে থাকার অধিকার কেন তুমি মান না???
বোন আমি একজন সামরিক কর্মচারি, কোয়াটারে ইন-আউট হতে আমার আইডি কার্ড সাথে রাখতে হয়, পরিচয় দিয়ে প্রবেশ করতে হয়,,,,,,,,,,,, এসব কারণেই হয়তো আমার পরিবার অনেক নিরাপদে থাকে।
উদ্দেশ্য খারাপ থাকলে হয়তো আমিও এসব ব্যাপরে অসন্তুষ্ট থাকতাম।
সেনাবাহিনী থাকবে যতক্ষণ পাহাড়ের শান্তি ততক্ষণ।
সেনাবাহিনী পাহাড়ে আছে থাকবে,,, দরকার হলে আরো বেশি সেনাবাহিনী পাহাড়ে মোতায়েন করা হবে।
সেনাবাহিনীর তোর বাপের সম্পত্তি নাকি?
Ture cudar jonno
দীর্ঘ আট বছর পার্বত্য অঞ্চলে থাকার সৌভাগ্য হয়েছে।শুধুমাত্র সেনাবাহিনীর কারনে আপনারা অনেক ভাল আছেন।
দেশের প্রতিটি অঞ্চলে সেনা ক্যাম্প থাকলে,পাহাড়ে কেন নয়।
বাংলাদেশে প্রত্যেকটি জায়গার মতো পাহাড়েও সেনা নিরাপত্তা অবশ্যই থাকতে হবে,
আর যেখানে থাকবে না সেখানে বাংলাদেশের মানচিত্র হয়তো থাকবে না।
একসময় পর্যটকদের অপহরণ করে চাঁদা মুক্তিপণ আদায় করা হতো,
তাই অন্যান্য জায়গা হইতে পাহাড়ের নিরাপত্তা অতি জরুরী।
প্রত্যেক বাংলাদেশির মতো পাহাড়ীদেরও সমান অধিকার প্রতিষ্ঠার কাজ করছে এই সরকার। দেশদ্রোহী যে হোক পাহাড়ী কিংবা সমতল তার সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। ইনশাআল্লাহ।
পাহাড়ে শান্তি নিশ্চিত করতে হলে, সেনাবাহিনীর কোনো বিকল্প নেই।
বাল,,সেনাবাহিনীরা পাহাড়ে কি কি করে আপনারা জানে?কিসের নিরাপত্তা? সেনাবাহিনীরা অশান্তি মূল কারণ? সামানে আগুন লাগিয়ে দিচ্ছে আর সেনাবাহিনীরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে আগুল চুষতেছে।
তোমার এলাকায় নিয়ে রাখ
@@BDViralvideo797- সেনাবাহিনী থাকবে
আমার এলাকায় আছে।😅😅@@BDViralvideo797
সারাদেশে সেনাশাসন থাকনা,শুধু পার্বত্য চট্টগ্রামে কেন সেনা থাকবে,আমার সোনার জ্ঞাতিভাই😜😜
দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য যেকোনো জায়গায় সেনাবাহিনী থাকতেই পারে এবং ক্যাম্প বানাতে পারে এতে যাদের মাথা ব্যাথা বুঝতে হবে তাদের মনে অন্য কিছু আছে
একদম সত্যি কথা
সহমত
মাথায় কি গিলু আছে নাকি, কি বলেছে শুনেন নাই। সেনাবাহিনী থাকবে, কিন্তু সেনা শাসন রাখা যাবে না। সেনাবাহিনী সমতলে যেরকম তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে পাহাড়েও সেইম ভাবে দায়িত্ব পালন করে যাবে। কিন্তু সেনাশাসন কায়েম রাখা যাবে না। সেনাশাসন কায়েম রেখে সাধারণ পাহাড়িদের হেনস্তা করা যাবে না।
একদম ঠিক
@@Beyondtheworld4674সেনা শাসন সারাজীবন থাকবে ..যতদিন পাহাড়িরা কুকিচিন এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না করবে ততদিন সেনাবাহিনী থাকবে …কুকিচীন নিয়ে কথা বলেন না কেনো ?? যে বা যারা এই দেশের ভূখণ্ড আলদা করতে চাইবে তাদের কে ডাইরেক্ট ক্রসফায়ার করতে হবে ?? বেশি বাড়াবাড়ি লং মার্চ টু পাহাড় এর ডাক দিয়ে খুঁজে খুঁজে সব স্বাধীনতাকামী পাহাড়িদের অস্তিত্ব বিলীন করে দেবো আমরা সাধারণ মানুষরা ..
দেশকে বিপদের হাত থেকে রক্ষার জন্য। পার্বত্য চট্টগ্রামে বেশ কয়েকটি সেনাবাহিনী ক্যাম্প তৈরি করার প্রয়োজন। নাহলে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা কঠিন হবে।
@@HARUNORRASID-zr9ih চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
সেনাবাহিনী সহায়তা প্রত্যেক এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকেবে ইনশাআল্লাহ
উপজাতিরা কারো ইন্ধনে পড়ে অতিরঞ্জিত কিছু করবেন না,কারন এইটা বাংলাদেশ, দেশের সার্বিক প্রয়োজনে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ ❤️🇧🇩❤️
বাংলাদেশ শুধু তোর বাপের নাকি অন্যকারো নয়,
❤❤
আদিবাসী বলতে কেউ নাই। আমরা সবাই বাংলাদেশী
সর্বভৌমত্বে বিষয় আমরা আপসহীন, দুষ্কৃতকারীরা পাহাড় থেকে বিদায় নিতে হবে,সেনাবাহিনী সহ সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পাহাড়ের নিরাপত্তা ও সর্বভৌমত্ব রক্ষায় বীরদর্পে থাকবে।
তোমরা স্বাধীন আছো বরংচ বাঙ্গালীরা স্বাধীন নেই, তুমি পাহাড়ি, তুমি বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় যেকোনো সময় যেতে পার, চাকরি করতে পার, পড়ালেখা করতে পার। তাহলে সমতলের আমি কেন তোমার পাহাড়ে ঘুরতে গেলে আর্মির পাহারা লাগে? আমি কেন সেখানে ইচ্ছেমতো ঘুরতে পারিনা? আমি কেন পার্বত্য চট্টগ্রামে যেতে হলে বারোইয়ারহাটে অনেক বাস একসাথে হয়ে বিজিবির কর্ডনে যেতে হয়? তাও আবার বিকেলের মধ্যেই আমাকে ঢুকতে হবে।
তুমি পাহাড়ি, কিন্ত তুমি এদেশের যেকোন জায়গায় থাকতে পার, বাড়ি করতে পার। কিন্ত আমার পাহাড়ে থাকার অধিকার কেন তুমি মান না???
সঠিক
পাহাড়ে সেনাবাহিনী বিজিবি আরো বৃদ্ধি করতে হবে এবং সেনাক্যাম আরো বাড়ানো হোক
পাহাড়ের সেনাবাহিনী থাকবে শান্তি-শৃঙ্খলা হবে আশা করি
যারা সেনা বাহিনির বিরুদ্ধে কথা বলবে,,,তাদের ছাড় নাই,,,,এই দেশের সেনা বাহিনি কোথায় থাকবে,,, তা উপজাতি ঠিক করবে নাকি,,,সেনা বাহিনি সারা দেশে সেনা বাহিনি থাকবে,,, তারা এ দেশের সন্তান❤দেশ রক্ষার আরেক নাম গর্ভের আরেক নাম❤বাংলাদেশ সেনা বাহিনি❤
সমকাল কেন আদিবাসী বলে শিরোনাম করল। সমকালকে জবাব দিতে হবে।
আদিবাসী হচ্ছে বাঙালি
😂😂😂😂@@aponhossain3200
ভোদা বাহিনী
পাহাড়ে কবে বাংঙ্গালির বস্তি ছিল ? ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের সময় পাড়াহে ২% বাঙ্গালিও ছিল না, যদি ভারতের মুসলমানেরা নিজেদের জন্য ভারত থেকে ভিন্ন স্বাধীন দেশ দাবি করতে পারে পাহাড়ীরা কেন পাড়বে না ।
@@SudiptoRayChowdhuryনিজের ভারতের চিন্তা কর বাংলাদেশের চিন্তা করে লাভ নেই।
পাহাড়ে সেনাশাসন না থাকলে,পাহাড়িরা আমাদের জয় বাংলা করে দিবে
পাহাড়ি শান্তি ফিরিয়ে আনতে সেনাবাহিনীর বিকল্প নেই
পাহাড়ে সেনাবাহিনী আছে থাকবে ভবিষ্যতে ও থাকবে।
আমাদের দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনী , বাংলাদেশের মানচিত্রে ইঞ্চি ইঞ্চিতে টহল রত থাকবে , যাতে আমার বাংলাদেশ , ফর সুকুনরা গিলে না খেতে পারে ✊🇧🇩🇧🇩🇧🇩
শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষা করতে সেনাবাহিনী মোতায়েন অপরিহার্য।
পুরা বাংলাদেশের মানুষ সেনাবাহিনী কে ভালো বাসে। আর সেনা শাসন অবশ্যই দরকার।
পাহাড়ে সেনাবাহিনী থাকবে
কোন থাকবে
কি কারণে মনে হয় সেনাবাহিনী না থাকলে পাহাড়ি অঞ্চল শান্ত থাকবে
@@BjoyBBjoyB সেনাবাহিনী সরিয়ে নিলে পাহাড় দখল করার চেষ্টা করবে তারা মনে রাখতে হবে মায়ানমার থেকে তোদের এনেছিল ব্রিটিশ রা পাহাড় কে আলাদা করার চেষ্টা করলে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত আছি সেনাবাহিনী আছে থাকবে
@@aponhossain3200 মায়ানমার থেকে তোদের এনেছিল ব্রিটিশ রা পাহাড় কে আলাদা করার চেষ্টা করলে কঠোর জবাব দেওয়া হবে বাংলাদেশে থাকতে হলে বাংলাদেশি হয়ে থাকতে হবে আমার দেশের এক ইঞ্চি মাটি ছাড়া হবে না
@@HABIBURRHAMANSANTOপাহাড় পাহাড়ি দের
সারাদেশের মানুষ সেনাবাহিনী চায়, অথচ পাহাড়িরা চায় না, কিন্তু কেন?
Ora Pura rgt chai
ওরা চট্টগ্রামকে ভাঙ্গতে চায় ভারতের মদতে।
Vai Army takle kukichin army shontorashira guraguri kortefarbena eijonno
কারন কুকি-চিন এর সংখ্যা বাড়াতে পারবে তাই
ওরা এক পক্ষ নিয়ে অপর পক্ষকে গুলি করে সেই জন্য
সেনাবাহিনী আদিবাসীদের জন্য ভালো।। তারা বেশি নিরাপদ থাকবে।
কোন খোড়া অজুহাত নয়❤ওখানে সেনাবাহিনীর ক্যাম্প এটা শাসন না😢
তারা বলে এক,আমরা বুজি অন্যটা।
এটা যেন অন্য ফিলিস্তিন আর ইজরাইল।
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
Apni ki bujsen bujan?@@bapondaskishan87
সেনাবাহিনী জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জন্য ক্যাম্প ওখানে । আর পাহাড়ী উপজাতি জনগোষ্ঠী সন্ত্রাসী হামলা চালায়। যার জন্য সাধারণ উপজাতি জীবনের নিরাপত্তা জন্য বেশি করে সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে।
সেনাবাহিনীর বিরোধী যারা তারা অবশ্যই দেশদ্রোহী।
কেননা সেনাবাহিনীর উপস্থিতি থাকলে ওখানে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালাতে পারবে না পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা।
এরা পাহাড়ে বাঙ্গালী বসবাস করুক তা চায়না, বাঙ্গালী কে ছেটেলার বাঙ্গালী বলছে কিন্তু সমতলে বসবাসের জন্য আদিবাসীদের আমরা কখনো অসম্মান করি না
সেনাবাহিনীর হাতে পাহাড়ের দায়িত্ব দেয়া হোক। এই পাহাড়ি মেয়েরা কি বলছে ওদের কথা বুঝলাম না।
পাহাড়ে সেনাবাহিনী আছে থাকবে
সেনাবাহিনী আছে আরো নিয়ে এই
কিন্তু একটা যেন অবৈধ ভাবে ভূমি দখলদার সেটেলার বাঙালি না থাকে
গতকালকে একটা স্থায়ী বাঙালি পাহাড়িদের বাড়িতে হামলা করে নাই
করছে অবৈধ ভূমি দখলদার সেটেলাররা
তারা চাই সব পাহাড়ি হত্যা করে নিজেরা পাহাড়ে থাকুক
In sha Allah
সেনাবাহিনী মোতায়েন আরো বাড়ানো হোক।
সেনা শাসন হলে পুরো দেশে হবে। শুধু চট্টগ্রামে কেন থাকবে
Karon apnara sontrasi sristi Kore Bangladesh K vagh korte chan..ayta konodino hobena tai senabahino thakhbe. Dorker porle Aro camp Hobe .age nijeder Bangladeshi blen .Adivasi na ble .taile ATO Somossa hobena . @@robindewan2053
ওরা ভারতে মনিপুর কি করছে দেখ আদু ভাই
ওরা সবাই পাহাড় স্বীধন চাই,
@@robindewan2053
পুরো দেশে কেন হবে যেখানে যেটার প্রয়োজন সেখানে সেটাই করা উত্তম। এত অস্ত্রশস্ত্র কোথা থেকে আসে।
@@robindewan2053 tomra gundami korba R sena bahini lolipop khabe?
পার্বত্য চট্টগ্রামের ৫০.০৬% বাঙ্গালীরা চুয়াল্লিশটা বছর ধরে এই এলাকায় জীবন সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে,দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি সদা অনুগত ছিলো বলে এত বছর ধরে একাধিক উপজাতি সশস্ত্র বাহিনীর অস্ত্রের বিপক্ষে নিরস্ত্র জীবন যাপন করেছে।
ইতিহাসের দিকে যদি তাকাই
১৯৮৪ সালের ৩১ মে রাঙামাটি জেলার বরকল উপজেলার ভুষণছড়ায় শান্তিবাহিনীর অতর্কিত আক্রমণে ৩৮৪ জন বাঙালি নিহত হয়েছিল এবং ২৬৪টি ঘর আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। একই বছর পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় শান্তিবাহিনীর ও পাহাড়ীদের আক্রমণে আরো অনেক বাঙালি নিহত হয়। ১৯৮৬ সালের ৪ জুন লংগদু উপজেলার রাজনগর গ্রামে হামলা চালিলে ১১ জন বাঙালিকে হত্যা ও দুই শতাধিক বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়, ২ জুলাই দীঘিনালায় ২৪ বাঙালিকে নির্মমভাবে হত্যা এবং ৩২ জনকে অপহরণ, একই বছর ১৯ জুলাই খাগড়াছড়িতে আর্মির উপর হামলা চালিয়ে এক সৈনিক ভাইকে হত্যা এবং ৭ জনকে আহত করা, ৭ আগস্ট ২ জন আনসার সিপাহীকে অপহরণ করে হত্যা করা, ১৯৮৭ সালের ২১ জুন দীঘিনালার নারাইছড়িতে আর্মির আব্দুর রাজ্জাক, ইসমাইল হোসেন ও মোহন লালকে গুলি করে হত্যা করা, একই বছর ফেব্রুয়ারি মাসে পানছড়ি উপজেলার ভাইবোনছড়ায় ২২ জন কাঠুরিয়াকে গুম করা, ১৯৮৯ সালের ২ নভেম্বর বাঘাইছড়ির শীলছড়িতে দুইজন আর্মি সৈনিককে গুলি করে হত্যা করা ও একই বছর ২৭ জানুয়ারি বন বিভাগের কর্মকর্তা আবুল হোসেন, বজল আহমেদ এবং মাহবুবুল আলমকে অপহরণ করে নির্মমভাবে হত্যা করা, একই বছর শান্তিবাহিনীর এবং পাহাড়ীদের আক্রমণে পার্বত্য এলাকার বিভিন্ন জায়গায় প্রায় ১২০০ বাঙালি নিহত হয়। শান্তিবাহিনীর বাঙালি নিধনের ইতিহাস এখানেই শেষ নয়। তারা ১৯৯২ সালের ২৯ জুন মহালছড়ি-রাঙামাটির সড়কে সেনাবাহিনীর চেক পোস্টে আক্রমণ করে দুই জন আর্মি সৈনিককে গুলি করে হত্যা, একই বছর ১০ জানুয়ারি খাগড়াছড়ির লক্ষীছড়ি উপজেলায় খিরাম বন বিভাগ কার্যলয়ে হামলা চালিয়ে ৬ কর্মচারীকে নির্মমভাবে হত্যা করে।
একটি স্বাধীন দেশে যেকোন নাগরিকের দেশের যেকোন জেলায় বসবাসের অধিকার থাকার কথা। ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এদেশের একটি অংশ পার্বত্য চট্টগ্রাম। সরকারের ইচ্ছায় বাঙ্গালীদের এখানে পুনর্বাসন করা হয়েছে, কেন তার শান্তিবাহিনী, উপজাতি সন্ত্রাসী সংগঠনের বলির পাঠা হয়ে জীবন হারাবে? কেন তাদেরকে ‘সেটেলার’ বাঙালি বলা হয়? দেশের অন্যান্যস্থানের বাঙালিদের মতো যারা পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাস করছে, তারাতো একই দেশের নাগরিক, কোন ভিন্ন দেশ থেকে নিয়ে এসে তাদেরকে পুনর্বাসন করা হয় নি। জাতির কাছে আমার প্রশ্ন, এতগুলো প্রাণহানির ঘটনায় যারা জড়িত তারা আজ রাষ্ট্রীয় সকল সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করে এ অঞ্চলকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা অঞ্চল হিসাবে বিবেচনা করে? এখনও আগের ধারাবাহিকতায় বাঙালীদের হত্যাসহ নানাভাবে নির্যাতন অব্যাহত রেখেছে, তার কি কোন সুরাহা নেই? একই দেশের দুই ধরণের ব্যবস্থাপনা কেন?
শেষ কথা রাজধানীতে বসে বা চট্টগ্রাম শহরে বসে পাহাড় নিয়ে মন্তব্য করার আগে পাহাড় নিয়ে জানুন।
এখানে বাঙ্গালীরা তাদের একাধিক প্রজন্ম পার করেছে, সন্তানদের বিয়ে দিয়েছে,পুর্ব পুরুষদের কবর দিয়েছে। বাঙ্গালীরা কখনো অস্ত্রধারী হয়ে কাউকে হত্যা বা গুম করে নি। কখনো দাবি তোলে নি এখানে পাহাড়িরা থাকতে পারবে না। বরং যখনই অস্তিত্বের উপর আঘাত এসেছে তখনই অস্ত্রের বিপক্ষে বাশের লাঠি নিয়ে প্রতিরোধ করেছে,সেটেলমেন্টের ৪৫ বছর পর এসে পাহাড় কারো নিজস্ব সম্পত্তি এমন চিন্তা মাথা থেকে ঝেরে ফেলেন।
পাহাড়ে অস্ত্বিত্বের প্রশ্ন ৫০.০৬% বাঙ্গালীরা শেষ রক্তি বিন্দু দিয়ে লড়াই করবে।
পাহাড়ের নিরাপত্তার জন্য সেনা শাসন বৃদ্ধি করা হোক❤🇧🇩
এখনও ষড়যন্ত্র বন্ধ হয় নাই, কিন্ত সমস্যা নাই, সকল ষড়যন্ত্র এ দেশের আপামর জনতা রূখে দিবে ইনশাআল্লাহ 💪💪💪আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন, আমিন।
পাহাড়ের শান্তি বজায় রাখতে অবশ্যই অবশ্যই সেনাবাহিনী থাকতে হবে ইন শাহ আল্লাহ 👍🙏❤️😭🤲
✅✅✅✅
পাহাড় যদি শান্তি নিশ্চিত হতে হয় তাহলে অবশ্যই সেনাবাহিনী কোন বিকল্প নেই
পাহাড়ে সেনাবাহিনী আরো বাড়ানো হোক।
রাঙামাটি গেছিলাম কিছু দিন আগে, দেখলাম যেন কোনো বিদেশে গেছিলাম, যে উন্নত জীবন মাশাআল্লাহ।
পাহাড়ে সন্ত্রাসী দমনে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিকল্প নেই
পাহাড়ে যে সমস্ত সন্ত্রাসী বাহিনী আছে সেগুলোকে নিস্কীয় করতে হবে, সাধারণ পাহাড়ি যারা আছে তাদের নিরাপত্তা দিতে হবে,
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অনুপস্থিতি মানে দেশভাগ করা।
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
no dude! use better intelligence units and find those who are creating problems. don’t make general populations life hell.
আমি বাংলাদেশ সরকারকে অনুরোধ করবো পাহাড়ে সরিয়ে ফেলা অস্থায়ী ক্যাম্প গুলো পুনরায় আবার চালু করা হোক।
রাইট
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
আমি একজন পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষ এত কাহিনী শুধাইও না তোমরা চাকমারা সবাই মায়ানমার থেকে প্রশিক্ষণ নিতে যাবা প্রশিক্ষণ নিয়ে বাংলাদেশে এসে অশান্ত সৃষ্টি করবা সেনা থাকলে ত পারবানা
Free Chittagong from Bangladesh.
দেশের প্রতিটা স্কার ফুটে সেনা ও বিজিবি সদস্য থাকবেই।
"হাড্ডি কখনো মাংস হয় না, আর উপজাতি কখনো মানুষ হয় না" সেই প্রবাদটি দৃশ্যমান হচ্ছে। পাহাড়ে এসে এর আসল বিষয় সমূহ সবার জানা দরকার।
সেনাবাহিনী থাকলে পাহাড় থাকবে নিরাপদ। সেনাবাহিনী আছে থাকবে, পরিজনের আর সেনাবাহিনী বারানো হবে।
দেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষার স্বার্থে সেনাবাহিনী যেকোনো একশন নেওয়া উচিৎ।
পাহাড়ে আরো বেশি সেনা ক্যাম্প করা হোক,,, ওদের কথায় পজেটিভ সিগন্যাল দেখছি না একজন তো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বাংলাদেশ থেকে আলাদা হওয়ার ইঙ্গিত দিল। ওদের আন্দোলনের পিছনে কোন এজেন্ডা আছে কিনা বুঝতে হবে।🤔
সেনাবাহিনী সরুক আর তোমরা চট্টগ্রাম জয় বাংলা করো, আহা সোনাগো আমার...সেনা ক্যাম্প ব্যপক ভাবে বৃদ্ধি করা হোক।
পাহাড়ে সেনাবাহিনী থাকবে,প্রয়োজনে সেনাবাহিনী বাড়ানো হবে পাহাড়িদের নিরাপত্তায়।
সেনাবাহিনীর নামে যদি খারাপ বলিস তোরা, আরো ভয়াবহ হবে তোদের, বাংগালী জাতি আমরা সেনাবাহিনীকে আমরা বেশি ভালোবাসি যা বলার বাহিরে।সেনাবাহিনী আমাদের গর্ব।
পাহাড়ে আরো বেশি সেনা ক্যাম্প চাই। উপজাতি জঙ্গিমুক্ত পাহাড় চাই ❤
এইতো জঙ্গির মতো কথাবার্তা ❤️😂। এইজন্য "জঙ্গি " word টা মু'সলিম দের সাথেই যায়
সেনা শাসন না থাকলে ও সেনা না থাকলে তোমরা অস্ত্র নিয়ে ঘুরতে পারবে। তোমরা আগে ঠিক হয়ে অস্ত্র ফেলে দাও। তাহলেই দেখবে সব ঠিক হয়ে গেছে। তোমরাই তো অস্ত্রধারিদের আশ্রয় ও সাহায্য করো।
সেনাবাহিনী আছে সেনাবাহিনী থাকবে পাহাড়ীরা শান্তিতে থাকবে। নইলে ভবিষ্যতে অনেক সশস্ত্র সংগঠন তৈরি হবে।
পাহাড়ি অঞ্চলের সেনাবাহিনী ছাড়া কোনভাবেই পাহাড়ি অঞ্চল সুরক্ষিত হতে পারে না দেশের শান্তির জন্য প্রয়োজনে আরো সেনাবাহিনী মোতায়েন জরুরী মনে করতেছি আমরা 🇧🇩🇧🇩🇧🇩
সেনাশাসন চায় না এই কথা বলার আগে পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি ও এই সকল সন্ত্রাসীদের পাহাড়ে চাই না এ কথা বললে আমরা বাঙালিরা আপনাদের সাথে কথা বলতাম সেনাশাসনের বিরুদ্ধে। কিন্তু আপনারা পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের পক্ষে স্বাধীন জুমল্যাড এর পক্ষে তাই আমরা আপনাদের বিপক্ষে। বাংলাদেশের এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বো না ইনশাআল্লাহ।
সেনাবাহিনীর ক্যাম্প এর সংখ্যা আরো বাড়াতে হবে। জাতীয় নিরাপত্তার জন্য
বাংলাদেশের অধিভুক্ত যেকোনো জায়গায় সেনাবাহিনী ক্যাম্প স্থাপন এর জন্য কোন জনগোষ্ঠীর চাওয়া না চাওয়ায় মূল্য নেই। প্রয়োজনে শান্তি প্রতিষ্ঠায় আরো ক্যাম্প স্থাপন এখন সময়ের দাবি।
আমরা পাহাড়ি এবং বাঙালিতে বিশ্বাসী।
আদিবাসী নয় উপজাতি।
হ্যালো সমকাল ভালো কিছু করেন।
সাংবাদিক ভাইদের বলবো আদিবাসী শব্দ ব্যবহার করবেন না।
আপনাদের বক্তব্যে আলাদা রাষ্ট্র গঠনের প্রতিধ্বনি পাচ্ছি। যা অসম্ভব। আপনাদের যে উন্নয়ন ও সুবিধা আজও বাংলার অনেক জায়গায় হয়নি।
এরা যদি বাংলাদেশী হয় তাহলে সেনাবাহিনী থাকলে অসুবিধা কোথায় সেনাবাহিনী আরো বাড়ানো হোক
প্রেসিডেন্ট জিয়া ঠিক ছিলেন
আদিবাসী, সেটেলার এসব শব্দের যারা ব্যবহার করবে তারা রাষ্ট্রদোহী
শুধু পাহাড়ে নয়, সারা বাংলাদেশে সেনাশাসন চায়। অবশ্য দেশের এই অবস্থা চলতে থাকলে সামনে যেকোনো সময় সেনাবাহিনী ক্ষমতা নিয়ে নিবে।
আপনারা যে বলতেছেন ১ কেজি আটা নিলেও চেক করে। আমি একজন আর্মি ওয়াইফ, ক্যান্টনমেন্টে ঢুকতে গেলে আমার হাজবেন্ডের সমস্ত পরিচয় মুখে বলার পরে আবার আমাকে কাগজপত্র দেখাতে হয়। ক্যান্টনমেন্টে ঢুকার সময় কেউ কোনদিন অস্ত্র বা খারাপ কোন জিনিস নিবে? অবশ্যই না। তারপরও উনারা ওনাদের দায়িত্ব পালন করেন। এটা নিয়ে এতো উত্তেজিত হবার কিছু নেই।
সেনাবাহিনী সরালে পাহাড়ে সন্রাসীর কারখানা ভালো করে চলবে। এরাও তো স্টুডেন্ট এরা বোঝেনা সেনাবাহিনী না থাকলে পাহড়ে সন্রাসীর কারখানা বাড়বে।
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে কথা বলা মানে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কথা বলা
কিভাবে
কোন কার্ড দেওয়া হবে না, সেনাবাহিনীর ক্যাম্প পুরো পাহাড় আইন শৃংখলার মধ্যে আনা হোক
সামরিক বাহিনীর অভিযান চলবে। পার্বত্য এলাকায় কেমেষ্ট্রি বুঝে মতামত দেয়ার অনুরোধ করছি।
আমাদের বাংলাদেশের সেনাবাহিনী সব জায়গায় থাকবে আই লাভ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ❤
বাংলাদেশে বাঙালীরাই একমাত্র আদিবাসী
এটা আমাদের বাংলাদেশ। যেকোন মানুষ যেকোন জায়গায় যেতে পারবে। যেকোনো জায়গায় দেশের প্রয়োজনে ক্যান্টনমেন্ট বসানো হবে। এর বিরুদ্ধে যে বলবে সে অবশ্যই দেশদ্রোহী।
ওখানে সেনা মোতায়েন থাকবে ইনশাআল্লাহ কারণ পাহাড়ি অঞ্চল বাংলাদেশেরই বাংলাদেশের সম্পত্তি
তাহলে ওখান কার আদিবাসী যারা আছে তারা কি বাংলাদেশের জনগণ নয়
Na@@ritapartho-ms2fn
রাইট
@@ritapartho-ms2fnনা স্যার কারণ ওনারা বলেন ওনারা পাহাড়ি উপজাতি.. আমরা বাংগালী
সবারই বোঝা উচিৎ উনাদের দিক থেকে উনারা সঠিক আবার সেনাবাহিনীর দিক থেকে তারা সঠিক।
পাহাড়ে সেনাবাহিনী সরানো যাবে না। এটা দেশের সার্বভৌমত্বের উপর আঘাত পড়বে। এগুলো নিয়ে উনাদের সাথে আলোচনা করা উচিৎ।
২ সাইড থেকে আলোচনা হোক।
কেউ উরে এসে জুরে বসে নাই, একমাত্র বাঙ্গালী রা পাহাড়ে আদিবাসী।
তোমরা কেন সমতলে আসো ?? পুরা বাংলাদেশ তোমাদের আর আমরা পাহাড়ে গেলে দোষ,,, নাটক কম কর আমরা সব বুঝি। কাদের উস্কানিতে এসব করছো,,, প্রিয় প্রতিবেশীর ????🥰
@@suraiyaislam6901সুন্দর পয়েন্ট... বাংলাদেশে সব জায়গায় বাঙালিদের বসবাস করার অধিকার আছে, তদ্রুপ পাহাড়িদের ও পাহাড় সমতল বাংলাদেশের সব জায়গায় সমভাবে বসবাসের অধিকার আছে। পাহাড়ি বাঙালি দিন শেষে আমাদের সবার জাতীয়তা তথা পরিচয় হলো আমরা সকলে বাংলাদেশী।
@@suraiyaislam6901bravo apu. To the point...
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর সড়ানো মানে পার্বত্য অন্চল আমাদের হাতছাড়া হওয়া।
নাথান বম এর মত মানুষ... তাদের কে প্রতিহত করেন।।। বাঙালিরা আপনাদের সাথাই থাকবে।।।❤❤
ভালোবাসা সকল বাংলাদেশিদের উপর।
উনারা ইউডিএফ, কুকি, চিনা বিভিন্ন বাহিনী চান কিন্তু সেনাবাহিনী ছাড়া। এদের সাথে কথা বলে লাভ নাই।
পাহাড়ি ভাই বোন বুঝতে হবে সেনাবাহিনী থাকা মানে সেনাশাসন নয়। বরং আমার মনে হয় সেনাবাহিনী থাকা মানে পাহাড়ি জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
Vai amr ghor bari 2005naki 2006 e pure dische apni ki firiye dite parben?jani parben na,keno bollam janen,karonta holo senabahini sahajje amader area te duke amader area ta pure dewa hoichilo,r sena bahini amader alakai dukhar jonno protect korchilo oi kan kar bangaliderke,pura elakai ekta bari ghor rakenai sob pure dise,buja geshe beparta? Somotoler sena bahinir moto desh pramik r valo manush jodi oi hiltrac e thakto tahole ki kew sena bahinike niye kotha bolto?apnader o bujte hobe sobai keno senabahinike niye sobai keno kotha bole,ekjon o keno nai sena bahinir pokkhe kotha bolar,tobe ami dhaka te chilam 12 years ekhon chitagong e posting hoise,ei somotoler sena bahinira amake kono somoy niras koreni,dhaka thaka kalin somoy to cantonment e vule traffic niyom vongo korchilam,bc ami protom geshilam oi kane,ami jamtam e na ki doroner rules oi kane,pore ekjon dayitte thaka sena bahini amake dorse,ei mamla dite jabe se somoy ami onake request kori amar kotha 1 minute jeno uni shune,then onake bujai bollam ei ei bepar ami protom aschi ami jantam e na ki ki rules ase,onek kishu bujanor pore uni r amake mamla den nai,jene kora ek bisoy na jene kora ek bisoy,sir bujte parlen bisoy ta,ei kane obosoy sena bahinir proti amr oboschoy sonman srhordah bere gichilo,ami vabte laglam amader hiltrac er sena gulo emon hoito mathai tule raktam,vai valo ke valo bolbo sethai to niyom tai na? Ekhon Hiltrac e sobai kno sena bahinir biruddhe kotha bole seta to bujte hobe apnader
এরা আলাদা রাষ্ট গঠন করতে চায়,তার জন্য সেনাবাহিনী সরাতে বলছে,ওখানে আরাকান আর্মি কুকিচিন আর্মি যারা পাহাড়কে অস্থতিশিল করতে চায় বা করে তাদের বিরুদ্ধে এরা কখোনো কথা বলেনা, তার মূল কারন উপজাতি বসবাসকরী সকল পাহাড়ীরা আলাদা একটি রাষ্ট গঠন করতে চায়।
সামরিক শাসন না থাকলে সেনারা কি করবে, সেখানে কি তারা পুতুল হয়ে থাকবে?
পাহাড়িদের এত স্বাধীনতা ভালো না সেনাবাহিনী তোমাদেরকে খেয়াল রাখবে ❤
এদের নাটক ধোচার টাইম নাই।পাহাড়ে সেনাবাহিনী চাই
সেনাবাহিনী থাকবে
সমতল ভূমি থেকে শুরু করে দেশের সকল জায়গায় যদি পাহাড়ি বাঙালিরা একসাথে জায়গা জমি ক্রয় করতে পারে,
তাহলে বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে কেন বাঙালিরা একসাথে জায়গা জমি কিনতে পারবে না?????
ব্যাবসা বাণিজ্য করতে পারবে না
সেনাবাহিনী বাংলাদেশের গর্ব সব জাতি গোষ্ঠীর জন্য নিরপেক্ষ সরকার চাই সবাই সবাই কে শান্তি দেওয়ার দাবি করছি
সেনাবাহিনী আরো বেশী দরকার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর কোন বিকল্প নেই । সেনাবাহিনী আছে থাকবে।
@@MdHabib-rt7rq চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
আমরা সকল পাহাড়িদের সমর্থন করি। কিন্তু যেকোনো মুল্যে দেশের সব মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। রাষ্ট্রের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব সবার আগে।
আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনি আমাদের অহংকার
মানুষ তিনবেলা সাদা ভাতের সাথে আলু ভর্তা অথবা ডাল কোনটাই কিন্তু খেতে পারতেছে না। বিভিন্ন জায়গার বিভিন্ন নাটক কিন্তু আর জনগণের ভালো লাগতাছে না।
শালার পুত, আফসোস লীগ, পুরো দেশটাই এখন সমস্যার মধ্যে পড়ে আছে, আর তুমি আছো ভাত, ভর্তা ডাল নিয়া, শালা দেশদ্রোহী,
ভাই আপনি দেশের এই পরিস্থিতিতে তিনবেলা খাবার নিয়ে পড়ে আছেন, তিন বেলা সাদা ভাতের জায়গায় এক বেলা খেলে আপনি মারা যাবেন না...