Breaking: এবার ড. ইউনূসের পতন ঘটাতে পল্লী বিদ্যুতের গোপন চক্রান্ত ! | বিশ্লেষক: আমিরুল মোমেনীন মানিক
Вставка
- Опубліковано 12 вер 2024
- Super Breaking: এবার ড. ইউনূসের পতন ঘটাতে পল্লী বিদ্যুতের গোপন চক্রান্ত ! | বিশ্লেষক: আমিরুল মোমেনীন মানিক
Our unique platforms are:
UA-cam:
/ changetvpress
Facebook:
Facebook/changetv.press
Twitter:
Twitter/changeTVp
Web:
www.changetv.press
Our Motto:
Described by Advisory Editor of Changetv.press
Link: • সত্যিকারের পরিবর্তন আন...
Wish For Changetv.press:
• চেঞ্জ টিভি’কে কৃষিমন্ত...
Our TalkShow-Kholamot:
• বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে...
• বাংলাদেশে সামাজিক ন্যা...
• প্রশ্নফাঁস বন্ধ হচ্ছেন...
• রাজনীতিতে নারীর অবস্থা...
** ANTI-PIRACY WARNING **
This content is copyright to Changetv.press. Any unauthorized reproduction, redistribution or re-uploading in any media is strictly prohibited of this material. Legal action will be taken against those who violate the copyright of the following material presented!
ড: ইউনুসের উচিত অতি সত্বর সবাইকে নিয়ে দেশপ্রেম সেনাবাহিনীর সাহায্য নেওয়া। সেনাপ্রধানের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
আমরা ডক্টর ইউনুস সাহেবের পক্ষে আছি এবং থাকবো। ইনশাআল্লাহ।
দেশে বেকারের অভাব নাই।নতুন লোক নিয়োগ দেওয়ার আবেদন জানাচ্ছি❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤
এটাই কি সমাধান 😂😂
Polli biduter shob koyta
Awami atper sho koytake niog batil kora hok
চমৎকার সাবলীল ভাষায় গুরুত্বপূর্ণ পর্যালোচনা করার জন্য, আপনাকে হৃদয় নিংড়ানো শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।।
আল্লাহ ভরসা।ওরা যদি ঝামেলা করে। আল্লাহর পরিকল্পনা তাদের চেয়ে উত্তম। আল্লাহ বিচার করবেন। আল্লাহ পাক উত্তম পরিকল্পনাকারী উত্তম সাহায্যকারী।
আল্লাহ বিচার করবেন আর আপনারা বসে বসে আঙ্গুল চুসবেন
আমিন!
@@salehahmedfaruk6765 বসে থাকব কেন? আমরা ছাত্রজনতা অবশ্যই আমাদের কাজ করে যাব। তবে আল্লাহর সাহায্য ছাড়া কেউ জয়লাভ করতে পারে না।
Oder k shorasori fashir kaste jhulano hok drutotatar shathe. Shomoy nai. Koto time pass Hobe totoy govir shorojontro pakapokto Hobe.
Odr bishdat venge din.
@@salehahmedfaruk6765of course not.. we can pray for Allah swt help 🤲
কোন চক্রান্তই সফল হবেনা ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ।
Yes right
InshaAllah
রাইট কথা
This is very sad. If they try to Disturb the Nation, I hope , the Nation will take the same Action as taken by the then Justice M A Sattar Government in 1981 against the illegal Movement by the Nationalized Bank' Staffs.
ডঃ ইউনুসকে শক্ত হয়ে থাকতে হবে দেশের জনগণ সকলে মিলে তার সাথে থাকতে হবে
পল্লী বিদ্যুতের আন্দোলন সম্পকে ইতোপূর্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, সকল জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, এনএসআই, DGFI, সকল ইউএনও, সকল থানা অফিসে পত্র দিয়ে অবহিত করা হয়েছে।
বর্ণিত আন্দোলন সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পটভূমি:
২০১৩ সাল থেকে অন্তত কয়েক শতবার REB চেয়ারম্যান বরাবর স্মারকলিপি/প্রতিবাদ লিপি দেওয়া হয়েছে, স্মারকলিপি দেওয়ার কারণে অন্তত ৩০ জনকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়েছে। তার প্রতিবাদে সর্বশেষ গত ৪ মে, ২০২৪ তারিখে টানা ৫ দিন কর্মবিরতি (বিদ্যুৎ সেবা ও জরুরি পরিষেবা চালু রেখে) পালন করা হয়।
মন্ত্রণালয় সমস্যা সমাধানের জন্য ১৫ দিনের সময় নেয়, সে আশ্বাসে কর্মবিরতি স্থগিত করে সবাই কাজে ফেরে।
কিন্তু ২ মাস অতিবাহিত হলেও কোনো ব্যাবস্থা না নেওয়ায় আবারও ১ জুলাই থেকে টানা ১০ দিন কর্মবিরতি (বিদ্যুৎ সেবা ও জরুরি পরিষেবা চালু রেখে) পালন পালন করা হয়। সেবারও মন্ত্রণালয় এর আশ্বাসে কর্মবিরতি স্থগিত করা হয়।
মন্ত্রণালয় REB-PBS রিফর্ম কমিটি গঠন করে, গত ২২ই আগস্ট সেই কমিটির মিটিং থাকলেও REB র প্রতিনিধি সেখানে অংশ গ্রহণ করেনি।
গত ৬ আগস্ট কারফিউ চলাকালীন দুই জন জিএম ও ৪ জন DGM মহোদয়গণ কে শাস্তিমূলক বদলি করে।
এর প্রতিবাদে ৮ আগস্ট সারা দেশ থেকে লং মার্চ টু REB (ঢাকা) করা হয়। সেখানে সেনাবাহিনীর উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদের মধ্যস্থতায় REB PBS এ একটি সমঝোতা মিটিং হয়, সেখানে ৬ টি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যা পরের দিন ই REB কে অফিস অর্ডার করার নির্দেশ প্রদান করা হয়। অদ্যবধি সেই অফিস অর্ডার হয়নি।
তৎপ্রেক্ষীতে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেওয়া হয়, উত্থাপিত দাবি আদায় না হলে আগামী ২৮ তারিখ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্টেশন লিভ কর্মসূচি শুরু হবে।
উল্লেখ্য আমাদের অর্থ সংশ্লিষ্ট কোন দাবি নাই।
D
চুক্তি ভিত্তিক সব বাতিল করার জোর অনুরোধ করছি।
এই মুহূর্তে যাঁরা এধরণের কাজ করবে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তির আওতায় আনা উচিত
বিডিআর বিদ্রোহ এমনি এমনি হয়নি। ভাইরে, সঠিকভাবে তদন্ত করে দেখুন আরইবি কি পরিমাণ নির্যাতন এবং নিষ্পেষণ চালায় সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপর। বিগত 47 বছর যাবত সমিতির কর্মচারীরা আরইবি দ্বারা নিষ্পেষিত।
তুই পারবি না তোকে ক্ষমতা নিতে বলেছে কে আঁতেল । চেড়ে দে বকর আলী যে নুনু পারবি না তা নিস কেন?৷
সঠিক
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের অভ্যন্তরে এখন কি হচ্ছে! এই বিষয়ে গূরূত্বপূর্ণ সংবাদ বিশ্লেষণ জনসম্মুখে উপস্থাপন করার জন্য চেইঞ্জ টিভির জনাব আমিরূল মোমেনিন মানিক ভাইকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা অনন্তর। ❤❤❤
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের আওতাধীন সারাদেশে ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি রয়েছে। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কতিপয় কর্মকর্তা ও কর্মচারী জাতীর এই ক্রান্তিলগ্নে জাতিকে জিম্মি করে আন্দোলনের নামে এই আল্টিমেটাম দিয়েছে। আশা করি, দেশের ছাত্রজনতা এর বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধ করে তুলবে।
ভাই এদের ষড়যন্ত্র না দেখে তাদের সাথে আলাপ করে নিলেই তো হয় বিগত সরকারের মত দোষারোপের রাজনীতি না করাই ভালো আপনাকে ধন্যবাদ।
ভাইরে, ৪৭ বছর যাবৎ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মচারীরা আর ইবির দ্বারা নির্মমভাবে নির্যাতিত এবং নিষ্পেষিত । পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড একের পর এক জন স্বার্থ বিরোধী আইন তৈরি করে জোকের মত চুষে খাচ্ছে এই দেশের সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত টাকা।দূর্ণীতির টাকায় ঢাকা সহ বিভিন্ন দেশে তারা বানিয়েছেন বেগমপাড়া।ব্যক্তিগত গাড়ি,আলিশান বাড়িসহ কোটি কোটি টাকার মালিক আরইবির কমিশন বাবারা।এ যেন জনগনের অর্থ হরিলুটের এক আতুরাশ্রম!পবিসে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী গন যখন আজকে তাদের দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা,দেশদ্রোহিতা, কমিশন ও নিয়োগ,বদলী বাণিজ্যসহ পবিস সমুহে পরিচালিত বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে ঠিক তখনি তাদের গ্রাত্রদাহ শুরু হয়েছে।প্রান নাশের হুমকি,মামলা,হামলা ও বদলীসহ চাকুরীচ্যুতির ভয়ভীতি দেখানো শুরু করেছে। আজকে যখন দেশে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন হয়েছে,দেশে যখন দূর্ণীতি ও বৈষম্যের কবর রচনা শুরু করেছে এদেশের মুক্তিকামী ছাত্র জনতা, ঠিক তখনই খোলষ পালটিয়ে নিজেদের অপকর্ম, দূর্ণীতি, লুটপাট ও পবিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর চলমান বৈষম্য সমুহ ধামাচাপা দেওয়ার এক ঘৃনীত অপচেষ্টায় লিপ্ত আরইবির এই সব দূর্নীতিবাজ আওয়ামী দালাররা।আমরা ছাত্র সমাজ তথা দেশবাসীকে বিনীত অনুরোধ জানাই,,,,সত্যটা জানুন এবং দেশদ্রোহী ও দূর্ণীতিবাজদের রুখে দিন।খবর নেন কারা ক্রয় করে পল্লী বিদ্যুৎ এর মালামাল? কারা জন স্বার্থ বিরোধী ভূয়া, মনগড়া আইন তৈরি করে সারা দেশের মানুষদের নীলকরদের মত শাসন ও শোষন করছে?একটু বৃষ্টি হলেই কেন পল্লী বিদ্যুৎ এর বিদ্যুৎ চলে যায়?দেশে লোড শেডিং না থাকলেও কেন এত ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যায়?একটি মিটারের আয়ুষ্কাল ১২ বছর হলেও কেন ১২ দিনেই তা নষ্ট হয়ে যায়?কেন এত্ত বেশি দাম দিয়ে ক্রয় করা ট্রান্সফরমার লাইনে স্থাপনের পরপরই নষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়?কেন কভার তারে লাইন না করে খোলা তারে লাইন নির্মাণ করে পরিবেশ থেকে গাছ নিধন করা হচ্ছে?কংক্রিটের বৈদ্যুতিক খুটিতে কেন সিমেন্টের বদলে ছাই আর রডের বদলে জি আই তার ব্যবহার করা হয়?কেন ঝড় বৃষ্টির পর লাইন চালু করার জন্য আরইবি এর কোন লোক মাঠ পর্যায়ে আসে না?কেন প্রয়োজনের তুলনায় যতসামান্য লোকবল দিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নামে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়?কেন অভিযোগ দাখিল করা মাত্রই সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ না দিয়ে জাতির সাথে জরুরি বিদ্যুৎ নামে তামাশা করা হয়?কেন আবেদনের পরও প্রয়োজনীয় লোকবল ও মালামাল না থাকায় নতুন সংযোগ প্রাপ্তি,নষ্ট মিটার পরিবর্তনের মত জরুরী সেবার জন্য মাসের পর মাস অফিসে ঘুরতে হয়?কেন অন্যান্য বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার (পিডিবি,নেসকো,ওজোপাডিকো,ডেসা,ডেস্কো,ডিপিডিসি)ন্যায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় না?
হে দেশ প্রেমিক সূর্য সন্তানরা,
আজ আপনাদের তরুন হাতেই দূর্নীতির শিকার হয়ে সর্ব শান্ত বাংগালী জাতি মুক্তি চায়।দেশবাসী আশা ও বিশ্বাস করে আপনাদের হাতেই নতুন করে নির্মিত হবে দূর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ।পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সাড়ে তিন কোটি গ্রাহক তথা সাড়ে ১২ কোটি জনগন ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মজলুম কর্মকর্তা, কর্মচারী গন আজ আপনাদের হাত ধরে পরিবর্তনের আশায় বুক বেধেছে।আসুন আমরা সকলে মিলে এই দেশদ্রোহী, দূর্ণীতিবাজ ও বৈষম্যকারী আরইবি কে রুখে দেই।ধ্বংস করে ফেলি দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী নির্যাতনের ও-ই আয়না ঘর।কবর রচনা করি দূর্নীতিবাজ ও তাদের ভেলকিবাজির আস্তানা বি আর ই বি নামক ওই দশ তলা জোকের আবাসন।আওয়াজ তুলুন :
ছাত্র জনতার বাংলায়,
বৈষম্যের ঠাই নাই।
আবু সাঈদ,মীর মুগ্ধ'র মত শহীদের বাংলায়,,,
দূর্ণীতি ও দূর্ণীতিবাজদের ঠাই নাই।
আহ্বানে
,,,,বৈষম্য বিরোধী পবিস কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন।
এই মুহূর্তে বাংলাদেশের যে অবস্থা দেশের মানুষের উচিত সবার একসাথে বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া
ড ইউনুসের পক্ষে দেশের জনগন এবং মহান আল্লাহ আছেন,ইনসাআল্লাহ।
যারা অন্যের প্ররোচনায় এমন ঘৃণ্য চক্রান্ত করছেন তাদেরকে চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যাবস্থা করতেই হবে।
চক্রান্ত কারিদের চিহ্নিত করেতারাতারি বহিস্কার নতুন নিয়োগ এর উর্দেগ গ্রহন করুন
জ
ছাত্র ছাত্রী দের নিয়োগ দিবে।
@@MizanurRashid-y3i❤❤❤পপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপধ😊❤😊ধ
ডক্টর মুহম্মদ ইউনূস স্যার কে এখন থেকেই কঠোর হওয়ার অনুরোধ করছি
ইনশাআল্লাহ আমরা ওআছি,ডা ইউনুছ এর সাথে।
বুয়েট ডুয়েট সহ দেশের সকল পাবলিক এবং প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এবং ডিপ্লোমার EEE, ইলেক্ট্রনিক্সএন্ড ইলেকট্রিক্যাল স্টুডেন্টরা রেডি থাকো। পল্লী বিদ্যুদের কর্মকর্তা কর্মচারীরা কাজে যোগদান না করলে তোমরা যায় ওগুলো দখল কর।। বাংলাদেশ ডিপ্লোমা গ্রাজুয়েট এবং পোস্ট গ্রাজুয়েটের অভাব নাই।। লাখ লাখ ইঞ্জিনিয়ার দেশে আছে।। ভয় করে লাভ নাই।। খাতিরের মায়রে বাপ।। 😡😡😡😡👎👎👎
নিশ্চয়ই আল্লাহ ন্যায়ের সাথেই আছেন। ড. ইউনুস স্যার জয়ী হবেনই ইনশানল্লাহ।
কিছু ই হবে না ইনশাআল্লাহ। বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়াবেই আল্লাহর রহমতে। আমরা সবাই আল্লাহর রহমতে আসায় থাকবো।
In sallah
ইনশাআল্লাহ
❤❤❤❤❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ
ইনশাআল্লাহ সকল বাঁধা প্রতিকূলতা ডিঙিয়েও আমার বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়াবে
সব চক্রান্তকে রুখে দেবে ছাত্র সমাজ ইনশাআল্লাহ ❤
ছাত্র সমাজ অবশ্যই সকল অন্যায় রুখে দিবে, তবে তাদেরকে আমরা সাধারন জনগন যদি সঠিক তথ্য থেকে বঞ্চিত করি তাহলে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
পল্লী বিদ্যুতের আন্দোলন সম্পকে ইতোপূর্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, সকল জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, এনএসআই, DGFI, সকল ইউএনও, সকল থানা অফিসে পত্র দিয়ে অবহিত করা হয়েছে।
বর্ণিত আন্দোলন সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পটভূমি:
২০১৩ সাল থেকে অন্তত কয়েক শতবার REB চেয়ারম্যান বরাবর স্মারকলিপি/প্রতিবাদ লিপি দেওয়া হয়েছে, স্মারকলিপি দেওয়ার কারণে অন্তত ৩০ জনকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়েছে। তার প্রতিবাদে সর্বশেষ গত ৪ মে, ২০২৪ তারিখে টানা ৫ দিন কর্মবিরতি (বিদ্যুৎ সেবা ও জরুরি পরিষেবা চালু রেখে) পালন করা হয়।
মন্ত্রণালয় সমস্যা সমাধানের জন্য ১৫ দিনের সময় নেয়, সে আশ্বাসে কর্মবিরতি স্থগিত করে সবাই কাজে ফেরে।
কিন্তু ২ মাস অতিবাহিত হলেও কোনো ব্যাবস্থা না নেওয়ায় আবারও ১ জুলাই থেকে টানা ১০ দিন কর্মবিরতি (বিদ্যুৎ সেবা ও জরুরি পরিষেবা চালু রেখে) পালন পালন করা হয়। সেবারও মন্ত্রণালয় এর আশ্বাসে কর্মবিরতি স্থগিত করা হয়।
মন্ত্রণালয় REB-PBS রিফর্ম কমিটি গঠন করে, গত ২২ই আগস্ট সেই কমিটির মিটিং থাকলেও REB র প্রতিনিধি সেখানে অংশ গ্রহণ করেনি।
গত ৬ আগস্ট কারফিউ চলাকালীন দুই জন জিএম ও ৪ জন DGM মহোদয়গণ কে শাস্তিমূলক বদলি করে।
এর প্রতিবাদে ৮ আগস্ট সারা দেশ থেকে লং মার্চ টু REB (ঢাকা) করা হয়। সেখানে সেনাবাহিনীর উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদের মধ্যস্থতায় REB PBS এ একটি সমঝোতা মিটিং হয়, সেখানে ৬ টি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যা পরের দিন ই REB কে অফিস অর্ডার করার নির্দেশ প্রদান করা হয়। অদ্যবধি সেই অফিস অর্ডার হয়নি।
তৎপ্রেক্ষীতে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেওয়া হয়, উত্থাপিত দাবি আদায় না হলে আগামী ২৮ তারিখ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্টেশন লিভ কর্মসূচি শুরু হবে।
উল্লেখ্য আমাদের অর্থ সংশ্লিষ্ট কোন দাবি নাই।
😅 @@md.emdadulhoque622
❤
সবাই করবে ।
অনেক সুন্দর করে বিশ্লেষণ করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন আমীন।
আমিন
হে আল্লাহ সমস্ত চক্রান্ত আপনি রোধ করে দিন
চেন্জ টিভি'র উপস্থাপককে জানাচ্ছি প্রাণঢালা অভিনন্দন ও ফুলেল শুভেচ্ছা। সুস্থ সুন্দর এবং নিরাপদে থাকবেন রহিল শুভকামনা।
আল্লাহতালাই সবচাইতে বড় কৌশলী। তিনি যা চান তাই হবে।
Yes Bro
আগে করুক,তার পর ছাটাই পর্ব শুরু করতে হবে এবং পূর্বে যাদের এ কাজের অভিঙ্গতা আছে তাদের কাজে জয়েন্ট করাতে হবে,সাথে সচিবালয়ে কে দ্বায়ীত্বে আছে তার সাথে কথা বলা
It
ষড়যন্ত্রকারীদের দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিতে হবে ।।এই ব্যাপারে ছাত্র জনতাকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে ।।
Right 💯
🚷🚷একটু দাড়ান🚷🚷
*সত্যটা জেনে নিন ও অন্যকে জানান*
*ফ্যাক্ট: পল্লী বিদ্যুৎ আন্দোলন*
সাম্প্রতিক পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লোকজন গণছুটিতে যাবেন এই ধরনের একটা নিউজ এবং কিছু ভুল তথ্য সাধারণ ছাত্র জনতার মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। যা নিয়ে কিছু কথা বলা এবং দেশবাসীকে বিষয়টা বুঝিয়ে বলা প্রায় জরুরি হয়ে গিয়েছে।
👇
পল্লী বিদ্যুৎ একটি বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান। সারাদেশে ৮০ টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি আছে যারা প্রায় ১৪ কোটি মানুষকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে থাকে অর্থাৎ পুরো দেশের ৮০% মানুষের সেবায় নিয়োজিত পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রায় ৪৫ হাজার কর্মকর্তা কর্মচারী। সারাদেশে বৈরী আবহাওয়া অর্থাৎ ঝড়-বৃষ্টি, বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, অতিবৃষ্টি সহ সকল প্রাকৃতিক দুর্যোগেই পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রান্তিক পর্যায়ের কর্মচারীরা হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে দেশের মানুষকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে আসছেন। এত এত পরিশ্রম, এত ত্যাগের পরেও সাধারণ গ্রাহকদের কাছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বাহবা বা সম্মান পাচ্ছেন না।
এর পিছনে কারণ কি জানেন?
*কারণ তাদের নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুৎতায়ন বোর্ড, বিআরইবি।*
#পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লোকজন মাঠ পর্যায়ে কাজ করলেও বিদ্যুৎ সরবরাহ চালনা করার জন্য প্রয়োজনীয় সকল মালামাল সরবরাহ করে বিআরইবি।
এসব মালামাল অতি নিম্নমানের বিধায় ঘন্টার পর ঘণ্টা লাইন ফল্ট, বিদ্যুৎ বিভ্রাট, ভুতুড়ে বিল সহ গ্রাহক হয়রানি বৃদ্ধি পাচ্ছে
তাছাড়া যেসব লাইনম্যানগণ সরাসরি বৃষ্টি-ঝড়, দুর্যোগে একেবারে প্রান্তীক পর্যায়ে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে যাচ্ছেন আপনার ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছায় সেই লাইনম্যানদের চাকুরী ইচ্ছাকৃতভাবে নিয়মিত পদকে চুক্তিভিত্তিক বানিয়ে রেখেছে এবং লাইনম্যান নিয়োগ না দিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে লোকবল সংকট রেখেছে। এর ফলে একবার বিদ্যুৎ বিভ্রাট হলে তা চালু হতে দীর্ঘ সময় ব্যয় হয়। ফলে গ্রাহক ভোগান্তি দীর্ঘ হচ্ছে।
এসব ঘটনায় গ্রাহকের কাছে জবাবদিহি করতে হয় সমিতির লোকদের।
পক্ষান্তরে যারা এসবের মুল কারিগর তথা বিআরইবি থাকে ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে।
দীর্ঘ ৪৭ বছর ধরে যমে থাকা এসব অন্যায় ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক দেয় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বৈষম্য থেকে মুক্তিকামী সাধারণ জনতা। অনেকেই বলতেছেন সরকার পতনের পর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারীরা আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। অথচ তাদের আন্দোলন সাধারণ মানুষকে উন্নত সেবা প্রদানের আন্দোলন যা বিগত সরকারের আমলে ২০২৩ সাল থেকেই হচ্ছে।
ছাত্র জনতা সঠিকভাবে তদন্ত করে দেখুক আর ইবি কি পরিমাণ বৈষম্যের স্বীকার করে রেখেছে পবিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের😢
ছাত্র ভাইদের কাছে অনুরোধ এখনই প্রস্তুতি নেন এদের মাথা ভেঁঙ্গ দিতে।
পল্লী বিদ্যুতের আন্দোলন সম্পকে ইতোপূর্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, সকল জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, এনএসআই, DGFI, সকল ইউএনও, সকল থানা অফিসে পত্র দিয়ে অবহিত করা হয়েছে।
বর্ণিত আন্দোলন সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পটভূমি:
২০১৩ সাল থেকে অন্তত কয়েক শতবার REB চেয়ারম্যান বরাবর স্মারকলিপি/প্রতিবাদ লিপি দেওয়া হয়েছে, স্মারকলিপি দেওয়ার কারণে অন্তত ৩০ জনকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়েছে। তার প্রতিবাদে সর্বশেষ গত ৪ মে, ২০২৪ তারিখে টানা ৫ দিন কর্মবিরতি (বিদ্যুৎ সেবা ও জরুরি পরিষেবা চালু রেখে) পালন করা হয়।
মন্ত্রণালয় সমস্যা সমাধানের জন্য ১৫ দিনের সময় নেয়, সে আশ্বাসে কর্মবিরতি স্থগিত করে সবাই কাজে ফেরে।
কিন্তু ২ মাস অতিবাহিত হলেও কোনো ব্যাবস্থা না নেওয়ায় আবারও ১ জুলাই থেকে টানা ১০ দিন কর্মবিরতি (বিদ্যুৎ সেবা ও জরুরি পরিষেবা চালু রেখে) পালন পালন করা হয়। সেবারও মন্ত্রণালয় এর আশ্বাসে কর্মবিরতি স্থগিত করা হয়।
মন্ত্রণালয় REB-PBS রিফর্ম কমিটি গঠন করে, গত ২২ই আগস্ট সেই কমিটির মিটিং থাকলেও REB র প্রতিনিধি সেখানে অংশ গ্রহণ করেনি।
গত ৬ আগস্ট কারফিউ চলাকালীন দুই জন জিএম ও ৪ জন DGM মহোদয়গণ কে শাস্তিমূলক বদলি করে।
এর প্রতিবাদে ৮ আগস্ট সারা দেশ থেকে লং মার্চ টু REB (ঢাকা) করা হয়। সেখানে সেনাবাহিনীর উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদের মধ্যস্থতায় REB PBS এ একটি সমঝোতা মিটিং হয়, সেখানে ৬ টি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যা পরের দিন ই REB কে অফিস অর্ডার করার নির্দেশ প্রদান করা হয়। অদ্যবধি সেই অফিস অর্ডার হয়নি।
তৎপ্রেক্ষীতে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেওয়া হয়, উত্থাপিত দাবি আদায় না হলে আগামী ২৮ তারিখ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্টেশন লিভ কর্মসূচি শুরু হবে।
উল্লেখ্য আমাদের অর্থ সংশ্লিষ্ট কোন দাবি নাই।
কঠিন ব্যবস্থা নিতে হবে।
ভয়ঙ্কর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য্য প্রচারের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
ভাইরে, ৪৭ বছর যাবৎ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মচারীরা আর ইবির দ্বারা নির্মমভাবে নির্যাতিত এবং নিষ্পেষিত । পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড একের পর এক জন স্বার্থ বিরোধী আইন তৈরি করে জোকের মত চুষে খাচ্ছে এই দেশের সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত টাকা।দূর্ণীতির টাকায় ঢাকা সহ বিভিন্ন দেশে তারা বানিয়েছেন বেগমপাড়া।ব্যক্তিগত গাড়ি,আলিশান বাড়িসহ কোটি কোটি টাকার মালিক আরইবির কমিশন বাবারা।এ যেন জনগনের অর্থ হরিলুটের এক আতুরাশ্রম!পবিসে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী গন যখন আজকে তাদের দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা,দেশদ্রোহিতা, কমিশন ও নিয়োগ,বদলী বাণিজ্যসহ পবিস সমুহে পরিচালিত বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে ঠিক তখনি তাদের গ্রাত্রদাহ শুরু হয়েছে।প্রান নাশের হুমকি,মামলা,হামলা ও বদলীসহ চাকুরীচ্যুতির ভয়ভীতি দেখানো শুরু করেছে। আজকে যখন দেশে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন হয়েছে,দেশে যখন দূর্ণীতি ও বৈষম্যের কবর রচনা শুরু করেছে এদেশের মুক্তিকামী ছাত্র জনতা, ঠিক তখনই খোলষ পালটিয়ে নিজেদের অপকর্ম, দূর্ণীতি, লুটপাট ও পবিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর চলমান বৈষম্য সমুহ ধামাচাপা দেওয়ার এক ঘৃনীত অপচেষ্টায় লিপ্ত আরইবির এই সব দূর্নীতিবাজ আওয়ামী দালাররা।আমরা ছাত্র সমাজ তথা দেশবাসীকে বিনীত অনুরোধ জানাই,,,,সত্যটা জানুন এবং দেশদ্রোহী ও দূর্ণীতিবাজদের রুখে দিন।খবর নেন কারা ক্রয় করে পল্লী বিদ্যুৎ এর মালামাল? কারা জন স্বার্থ বিরোধী ভূয়া, মনগড়া আইন তৈরি করে সারা দেশের মানুষদের নীলকরদের মত শাসন ও শোষন করছে?একটু বৃষ্টি হলেই কেন পল্লী বিদ্যুৎ এর বিদ্যুৎ চলে যায়?দেশে লোড শেডিং না থাকলেও কেন এত ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যায়?একটি মিটারের আয়ুষ্কাল ১২ বছর হলেও কেন ১২ দিনেই তা নষ্ট হয়ে যায়?কেন এত্ত বেশি দাম দিয়ে ক্রয় করা ট্রান্সফরমার লাইনে স্থাপনের পরপরই নষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়?কেন কভার তারে লাইন না করে খোলা তারে লাইন নির্মাণ করে পরিবেশ থেকে গাছ নিধন করা হচ্ছে?কংক্রিটের বৈদ্যুতিক খুটিতে কেন সিমেন্টের বদলে ছাই আর রডের বদলে জি আই তার ব্যবহার করা হয়?কেন ঝড় বৃষ্টির পর লাইন চালু করার জন্য আরইবি এর কোন লোক মাঠ পর্যায়ে আসে না?কেন প্রয়োজনের তুলনায় যতসামান্য লোকবল দিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নামে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়?কেন অভিযোগ দাখিল করা মাত্রই সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ না দিয়ে জাতির সাথে জরুরি বিদ্যুৎ নামে তামাশা করা হয়?কেন আবেদনের পরও প্রয়োজনীয় লোকবল ও মালামাল না থাকায় নতুন সংযোগ প্রাপ্তি,নষ্ট মিটার পরিবর্তনের মত জরুরী সেবার জন্য মাসের পর মাস অফিসে ঘুরতে হয়?কেন অন্যান্য বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার (পিডিবি,নেসকো,ওজোপাডিকো,ডেসা,ডেস্কো,ডিপিডিসি)ন্যায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় না?
হে দেশ প্রেমিক সূর্য সন্তানরা,
আজ আপনাদের তরুন হাতেই দূর্নীতির শিকার হয়ে সর্ব শান্ত বাংগালী জাতি মুক্তি চায়।দেশবাসী আশা ও বিশ্বাস করে আপনাদের হাতেই নতুন করে নির্মিত হবে দূর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ।পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সাড়ে তিন কোটি গ্রাহক তথা সাড়ে ১২ কোটি জনগন ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মজলুম কর্মকর্তা, কর্মচারী গন আজ আপনাদের হাত ধরে পরিবর্তনের আশায় বুক বেধেছে।আসুন আমরা সকলে মিলে এই দেশদ্রোহী, দূর্ণীতিবাজ ও বৈষম্যকারী আরইবি কে রুখে দেই।ধ্বংস করে ফেলি দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী নির্যাতনের ও-ই আয়না ঘর।কবর রচনা করি দূর্নীতিবাজ ও তাদের ভেলকিবাজির আস্তানা বি আর ই বি নামক ওই দশ তলা জোকের আবাসন।আওয়াজ তুলুন :
ছাত্র জনতার বাংলায়,
বৈষম্যের ঠাই নাই।
আবু সাঈদ,মীর মুগ্ধ'র মত শহীদের বাংলায়,,,
দূর্ণীতি ও দূর্ণীতিবাজদের ঠাই নাই।
আহ্বানে
,,,,বৈষম্য বিরোধী পবিস কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন।
যেব্যক্তি দুর্নীতির সাতে জড়িত ওদেরকে খুজে খুজে আইনের আওতায় এনে কঠোর স্বাস্হি দেয়া হউক
আপনার কথার সাথে আমি সহমত। তদন্ত করা হোক, কি পরিমান যে দুর্নীতি এবং নির্যাতন করেছে আরইবি তার সঠিক তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।
দুর্যোগ অবস্থায় ছুটি বাতিল করতে হবে। সকল সভা,মিছিল, মিটিং নিষিদ্ধ করতে হবে।
❤❤❤❤❤
সহমত
Ek eid e chuti pay.To.Arek eid e chuti pay na.peleO matro shei eid er din.To shei diktao vaba uchit.TaraO rokto mangshe Gora manush.
সহমত
বুয়েট ডুয়েট সহ দেশের সকল পাবলিক এবং প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এবং ডিপ্লোমার EEE, ইলেক্ট্রনিক্সএন্ড ইলেকট্রিক্যাল স্টুডেন্টরা রেডি থাকো। পল্লী বিদ্যুদের কর্মকর্তা কর্মচারীরা কাজে যোগদান না করলে তোমরা যায় ওগুলো দখল কর।। বাংলাদেশ ডিপ্লোমা গ্রাজুয়েট এবং পোস্ট গ্রাজুয়েটের অভাব নাই।। লাখ লাখ ইঞ্জিনিয়ার দেশে আছে।। ভয় করে লাভ নাই।। খাতিরের মায়রে বাপ।। 😡😡😡😡👎👎👎
বাংলাদেশের ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির পক্ষ থেকে প্রায় ৪কোটি টাকা বন্যার্তদের সাহায্যের জন্য প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে দান করা হয়েছে। ❤️🇧🇩❤️
অসংখ ধন্যবাদ চেন্জ টিভি কে।সত্যকথা বলেছেন
ua-cam.com/users/liveDw4Ej83_CRM?feature=shared
আশা করি এ সময়ে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি জনগণের পাশে থাকবে।
সমিতির লোকজন দূর্নীতিবাজ, ইউনুস থাকলে এদের সমস্যা
না থাকলে ঘার ধরে দেখাবো
@@user-nr6tk5fp7d❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
না থাকলে ওদের পোমগাঁও মারা হবে বাংলাদেশে প্রত্যেকেই একেকজন বিদ্যুৎ প্রকৌশলী
ডঃ ইউনুসের কোন পতন হবে না।
আমাদের সন্তানরা মাঠে আছে।
ছাত্ররা আছে মানে আমরা তাদের সাথেই আছি।
ua-cam.com/users/liveDw4Ej83_CRM?feature=shared
ছাত্র সমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে আপনাদের মত একটা সমাজ।
সঠিক
InshaAllah Allahvorosha, kono opsokti e ai sadindese r kono orajokota sristi korte parbe na ✊
💯 correct. Insha Allah. We will win 🏆
সঠিককথা বলেছেন এই মুহুরতে সকল প্রকার আন্দলন প্রত্যাহার উচিত।
যেভাবে সমূদ্রের ঢেউয়ের মতো ১টার পর ১টা ষড়যন্ত্র আসছে, এমতাবস্থায় বর্তমান সরকারকে ষড়যন্ত্র প্রতিরোধে নতুন ”ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ মন্ত্রনালয়” গঠন করতে হবে।
😂
😮😮😮
সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে ! সৈরাচার এর দোষররা নতুন নতুন অজুহাত খোজছে ! অতএব সরকারকে দৃর পদক্ষেপ নিতে হবে ! অজুকতিক দাবি দাওয়া নাখুস করে দেওয়া ! ষোল বৎসর কোথায় ছিলেন বাপু ? সাধু সাবধান ! ভিতরে বাহিরে ভয়ংকর সরযনত চলছে !
Chor dhormer kothay manena
ভাইরে, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কেউ ষড়যন্ত্র করছে না। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে যারা কর্মরত তারা সবাই আরইবির দ্বারা 47 বছর যাবৎ বৈষম্যের শিকার। আমি যেটা বলছি এটা 100% সত্যি। দয়া করে আসল ঘটনা কেউ না জেনে ভুল বুঝবেন না।
চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হোক এসব কর্মকর্তা কর্মচারীদের , নতুন নিয়োগ দেয়া হোক, প্রয়োজনে আমরা কিছুদিন অন্ধকারেই থাকব
তুই আয়
আহারে😢
সহমত
যারা কর্মবিরতি করবে তদেরকে বরখাস্ত করে নতুন কর্মকর্তা নয়োগ দেওয়া হোক, দেশে অনেক বেকার লোক আছে।
যারা কর্মবিরতি করবে তাদেরকে চাকরি থেকে অভ্যাহতি দিয়ে নতুন লোক নিয়োগ দেওয়া হোক। দেশে অনেক বেকার লোক আছে।
ছাত্রদের সব সময় সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার আহ্বান জানাই।
🎉😢😮😅😊😊❤
ডাঃ মুহাম্মদ ইউনুস এর সাথে আছি, দেশ গড়ার জন্য
আমরা স্বাধীন বাংলাদেশের সাধারন জনগন বলবো বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দল সহ যত ইসলামী দলগুলোর উচিত হবে সবাই মিলে সেনাবাহিনীকে সংগে নিয়ে বর্তমানে সরকারের উপদেষ্টাদের পাশে থাকবে ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আমরাও থাকব ইনশাআল্লাহ।
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড দ্রুত ভেঙ্গে দেওয়া উচিত
You have to correct the constitution and delete the wors 'The electrification of Rural Areas'. Please have some research & know both BREB and PBS
তুই জানিস পল্লী বিদ্যূৎ এর সাথে কোন দেশ সমপৃক্ত। হাউফাউ প্রপাগান্ডা নিউজ ।
পল্লী বিদ্যুতের আন্দোলন সম্পকে ইতোপূর্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, সকল জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, এনএসআই, DGFI, সকল ইউএনও, সকল থানা অফিসে পত্র দিয়ে অবহিত করা হয়েছে।
বর্ণিত আন্দোলন সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পটভূমি:
২০১৩ সাল থেকে অন্তত কয়েক শতবার REB চেয়ারম্যান বরাবর স্মারকলিপি/প্রতিবাদ লিপি দেওয়া হয়েছে, স্মারকলিপি দেওয়ার কারণে অন্তত ৩০ জনকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়েছে। তার প্রতিবাদে সর্বশেষ গত ৪ মে, ২০২৪ তারিখে টানা ৫ দিন কর্মবিরতি (বিদ্যুৎ সেবা ও জরুরি পরিষেবা চালু রেখে) পালন করা হয়।
মন্ত্রণালয় সমস্যা সমাধানের জন্য ১৫ দিনের সময় নেয়, সে আশ্বাসে কর্মবিরতি স্থগিত করে সবাই কাজে ফেরে।
কিন্তু ২ মাস অতিবাহিত হলেও কোনো ব্যাবস্থা না নেওয়ায় আবারও ১ জুলাই থেকে টানা ১০ দিন কর্মবিরতি (বিদ্যুৎ সেবা ও জরুরি পরিষেবা চালু রেখে) পালন পালন করা হয়। সেবারও মন্ত্রণালয় এর আশ্বাসে কর্মবিরতি স্থগিত করা হয়।
মন্ত্রণালয় REB-PBS রিফর্ম কমিটি গঠন করে, গত ২২ই আগস্ট সেই কমিটির মিটিং থাকলেও REB র প্রতিনিধি সেখানে অংশ গ্রহণ করেনি।
গত ৬ আগস্ট কারফিউ চলাকালীন দুই জন জিএম ও ৪ জন DGM মহোদয়গণ কে শাস্তিমূলক বদলি করে।
এর প্রতিবাদে ৮ আগস্ট সারা দেশ থেকে লং মার্চ টু REB (ঢাকা) করা হয়। সেখানে সেনাবাহিনীর উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদের মধ্যস্থতায় REB PBS এ একটি সমঝোতা মিটিং হয়, সেখানে ৬ টি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যা পরের দিন ই REB কে অফিস অর্ডার করার নির্দেশ প্রদান করা হয়। অদ্যবধি সেই অফিস অর্ডার হয়নি।
তৎপ্রেক্ষীতে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেওয়া হয়, উত্থাপিত দাবি আদায় না হলে আগামী ২৮ তারিখ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্টেশন লিভ কর্মসূচি শুরু হবে।
উল্লেখ্য আমাদের অর্থ সংশ্লিষ্ট কোন দাবি নাই।
বিগত দিনে বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে যারা অবসরে গেছে তাদেরকে চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে এদের সুযোগ সুবিধা ব্যাতিত বহিষ্কার করে নতুন লোক নিয়োগ দেওয়া হোক।
সঠিক কথা বলেছেন ।
ভাই পল্লী বিদ্যুত এর বেশির ভাগ কর্ম কর্তা কর্ম চারী আওয়ামী জঙ্গি লীগের সদস্য। তাদের কে চাকরি চুত করে। নতুন জন বল নিয়োগ করতে হবে। এবং সাবেক পরিচালক ও কর্ম চারীদের বিশাল দূর্নীতিবাজ রয়েছে। এদের আইনের আওতায় আনা হোক।
ভাই মনে হয় না এই সরকার পাবে।। যারা এই সময় আন্দোলন করবে তাদেরকে বহিষ্কার করে নতুন নিয়োগ দেওয়া দরকার
সহমত
ok
ছাত্র জনতা তোমরা এগিয়ে যাও আল্লাহ রহমত আছে তোমাদের সাথে। ইনশাআল্লাহ
আমরা কষ্ট করবো। দ্রুত। পল্লী বিদ্যুৎ সমতি ভেংগে দেয়া হোক।
R8
ভাইরে, ৪৭ বছর যাবৎ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মচারীরা আর ইবির দ্বারা নির্মমভাবে নির্যাতিত এবং নিষ্পেষিত । পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড একের পর এক জন স্বার্থ বিরোধী আইন তৈরি করে জোকের মত চুষে খাচ্ছে এই দেশের সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত টাকা।দূর্ণীতির টাকায় ঢাকা সহ বিভিন্ন দেশে তারা বানিয়েছেন বেগমপাড়া।ব্যক্তিগত গাড়ি,আলিশান বাড়িসহ কোটি কোটি টাকার মালিক আরইবির কমিশন বাবারা।এ যেন জনগনের অর্থ হরিলুটের এক আতুরাশ্রম!পবিসে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী গন যখন আজকে তাদের দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা,দেশদ্রোহিতা, কমিশন ও নিয়োগ,বদলী বাণিজ্যসহ পবিস সমুহে পরিচালিত বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে ঠিক তখনি তাদের গ্রাত্রদাহ শুরু হয়েছে।প্রান নাশের হুমকি,মামলা,হামলা ও বদলীসহ চাকুরীচ্যুতির ভয়ভীতি দেখানো শুরু করেছে। আজকে যখন দেশে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন হয়েছে,দেশে যখন দূর্ণীতি ও বৈষম্যের কবর রচনা শুরু করেছে এদেশের মুক্তিকামী ছাত্র জনতা, ঠিক তখনই খোলষ পালটিয়ে নিজেদের অপকর্ম, দূর্ণীতি, লুটপাট ও পবিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর চলমান বৈষম্য সমুহ ধামাচাপা দেওয়ার এক ঘৃনীত অপচেষ্টায় লিপ্ত আরইবির এই সব দূর্নীতিবাজ আওয়ামী দালাররা।আমরা ছাত্র সমাজ তথা দেশবাসীকে বিনীত অনুরোধ জানাই,,,,সত্যটা জানুন এবং দেশদ্রোহী ও দূর্ণীতিবাজদের রুখে দিন।খবর নেন কারা ক্রয় করে পল্লী বিদ্যুৎ এর মালামাল? কারা জন স্বার্থ বিরোধী ভূয়া, মনগড়া আইন তৈরি করে সারা দেশের মানুষদের নীলকরদের মত শাসন ও শোষন করছে?একটু বৃষ্টি হলেই কেন পল্লী বিদ্যুৎ এর বিদ্যুৎ চলে যায়?দেশে লোড শেডিং না থাকলেও কেন এত ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যায়?একটি মিটারের আয়ুষ্কাল ১২ বছর হলেও কেন ১২ দিনেই তা নষ্ট হয়ে যায়?কেন এত্ত বেশি দাম দিয়ে ক্রয় করা ট্রান্সফরমার লাইনে স্থাপনের পরপরই নষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়?কেন কভার তারে লাইন না করে খোলা তারে লাইন নির্মাণ করে পরিবেশ থেকে গাছ নিধন করা হচ্ছে?কংক্রিটের বৈদ্যুতিক খুটিতে কেন সিমেন্টের বদলে ছাই আর রডের বদলে জি আই তার ব্যবহার করা হয়?কেন ঝড় বৃষ্টির পর লাইন চালু করার জন্য আরইবি এর কোন লোক মাঠ পর্যায়ে আসে না?কেন প্রয়োজনের তুলনায় যতসামান্য লোকবল দিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নামে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়?কেন অভিযোগ দাখিল করা মাত্রই সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ না দিয়ে জাতির সাথে জরুরি বিদ্যুৎ নামে তামাশা করা হয়?কেন আবেদনের পরও প্রয়োজনীয় লোকবল ও মালামাল না থাকায় নতুন সংযোগ প্রাপ্তি,নষ্ট মিটার পরিবর্তনের মত জরুরী সেবার জন্য মাসের পর মাস অফিসে ঘুরতে হয়?কেন অন্যান্য বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার (পিডিবি,নেসকো,ওজোপাডিকো,ডেসা,ডেস্কো,ডিপিডিসি)ন্যায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় না?
হে দেশ প্রেমিক সূর্য সন্তানরা,
আজ আপনাদের তরুন হাতেই দূর্নীতির শিকার হয়ে সর্ব শান্ত বাংগালী জাতি মুক্তি চায়।দেশবাসী আশা ও বিশ্বাস করে আপনাদের হাতেই নতুন করে নির্মিত হবে দূর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ।পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সাড়ে তিন কোটি গ্রাহক তথা সাড়ে ১২ কোটি জনগন ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মজলুম কর্মকর্তা, কর্মচারী গন আজ আপনাদের হাত ধরে পরিবর্তনের আশায় বুক বেধেছে।আসুন আমরা সকলে মিলে এই দেশদ্রোহী, দূর্ণীতিবাজ ও বৈষম্যকারী আরইবি কে রুখে দেই।ধ্বংস করে ফেলি দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী নির্যাতনের ও-ই আয়না ঘর।কবর রচনা করি দূর্নীতিবাজ ও তাদের ভেলকিবাজির আস্তানা বি আর ই বি নামক ওই দশ তলা জোকের আবাসন।আওয়াজ তুলুন :
ছাত্র জনতার বাংলায়,
বৈষম্যের ঠাই নাই।
আবু সাঈদ,মীর মুগ্ধ'র মত শহীদের বাংলায়,,,
দূর্ণীতি ও দূর্ণীতিবাজদের ঠাই নাই।
আহ্বানে
,,,,বৈষম্য বিরোধী পবিস কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন।
অসংখ্য ধন্যবাদ গঠনমূলক আলোচনা করার জন্য
ভাইরে, ৪৭ বছর যাবৎ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মচারীরা আর ইবির দ্বারা নির্মমভাবে নির্যাতিত এবং নিষ্পেষিত । পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড একের পর এক জন স্বার্থ বিরোধী আইন তৈরি করে জোকের মত চুষে খাচ্ছে এই দেশের সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত টাকা।দূর্ণীতির টাকায় ঢাকা সহ বিভিন্ন দেশে তারা বানিয়েছেন বেগমপাড়া।ব্যক্তিগত গাড়ি,আলিশান বাড়িসহ কোটি কোটি টাকার মালিক আরইবির কমিশন বাবারা।এ যেন জনগনের অর্থ হরিলুটের এক আতুরাশ্রম!পবিসে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী গন যখন আজকে তাদের দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা,দেশদ্রোহিতা, কমিশন ও নিয়োগ,বদলী বাণিজ্যসহ পবিস সমুহে পরিচালিত বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে ঠিক তখনি তাদের গ্রাত্রদাহ শুরু হয়েছে।প্রান নাশের হুমকি,মামলা,হামলা ও বদলীসহ চাকুরীচ্যুতির ভয়ভীতি দেখানো শুরু করেছে। আজকে যখন দেশে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন হয়েছে,দেশে যখন দূর্ণীতি ও বৈষম্যের কবর রচনা শুরু করেছে এদেশের মুক্তিকামী ছাত্র জনতা, ঠিক তখনই খোলষ পালটিয়ে নিজেদের অপকর্ম, দূর্ণীতি, লুটপাট ও পবিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর চলমান বৈষম্য সমুহ ধামাচাপা দেওয়ার এক ঘৃনীত অপচেষ্টায় লিপ্ত আরইবির এই সব দূর্নীতিবাজ আওয়ামী দালাররা।আমরা ছাত্র সমাজ তথা দেশবাসীকে বিনীত অনুরোধ জানাই,,,,সত্যটা জানুন এবং দেশদ্রোহী ও দূর্ণীতিবাজদের রুখে দিন।খবর নেন কারা ক্রয় করে পল্লী বিদ্যুৎ এর মালামাল? কারা জন স্বার্থ বিরোধী ভূয়া, মনগড়া আইন তৈরি করে সারা দেশের মানুষদের নীলকরদের মত শাসন ও শোষন করছে?একটু বৃষ্টি হলেই কেন পল্লী বিদ্যুৎ এর বিদ্যুৎ চলে যায়?দেশে লোড শেডিং না থাকলেও কেন এত ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যায়?একটি মিটারের আয়ুষ্কাল ১২ বছর হলেও কেন ১২ দিনেই তা নষ্ট হয়ে যায়?কেন এত্ত বেশি দাম দিয়ে ক্রয় করা ট্রান্সফরমার লাইনে স্থাপনের পরপরই নষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়?কেন কভার তারে লাইন না করে খোলা তারে লাইন নির্মাণ করে পরিবেশ থেকে গাছ নিধন করা হচ্ছে?কংক্রিটের বৈদ্যুতিক খুটিতে কেন সিমেন্টের বদলে ছাই আর রডের বদলে জি আই তার ব্যবহার করা হয়?কেন ঝড় বৃষ্টির পর লাইন চালু করার জন্য আরইবি এর কোন লোক মাঠ পর্যায়ে আসে না?কেন প্রয়োজনের তুলনায় যতসামান্য লোকবল দিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নামে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়?কেন অভিযোগ দাখিল করা মাত্রই সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ না দিয়ে জাতির সাথে জরুরি বিদ্যুৎ নামে তামাশা করা হয়?কেন আবেদনের পরও প্রয়োজনীয় লোকবল ও মালামাল না থাকায় নতুন সংযোগ প্রাপ্তি,নষ্ট মিটার পরিবর্তনের মত জরুরী সেবার জন্য মাসের পর মাস অফিসে ঘুরতে হয়?কেন অন্যান্য বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার (পিডিবি,নেসকো,ওজোপাডিকো,ডেসা,ডেস্কো,ডিপিডিসি)ন্যায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় না?
হে দেশ প্রেমিক সূর্য সন্তানরা,
আজ আপনাদের তরুন হাতেই দূর্নীতির শিকার হয়ে সর্ব শান্ত বাংগালী জাতি মুক্তি চায়।দেশবাসী আশা ও বিশ্বাস করে আপনাদের হাতেই নতুন করে নির্মিত হবে দূর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ।পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সাড়ে তিন কোটি গ্রাহক তথা সাড়ে ১২ কোটি জনগন ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মজলুম কর্মকর্তা, কর্মচারী গন আজ আপনাদের হাত ধরে পরিবর্তনের আশায় বুক বেধেছে।আসুন আমরা সকলে মিলে এই দেশদ্রোহী, দূর্ণীতিবাজ ও বৈষম্যকারী আরইবি কে রুখে দেই।ধ্বংস করে ফেলি দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী নির্যাতনের ও-ই আয়না ঘর।কবর রচনা করি দূর্নীতিবাজ ও তাদের ভেলকিবাজির আস্তানা বি আর ই বি নামক ওই দশ তলা জোকের আবাসন।আওয়াজ তুলুন :
ছাত্র জনতার বাংলায়,
বৈষম্যের ঠাই নাই।
আবু সাঈদ,মীর মুগ্ধ'র মত শহীদের বাংলায়,,,
দূর্ণীতি ও দূর্ণীতিবাজদের ঠাই নাই।
আহ্বানে
,,,,বৈষম্য বিরোধী পবিস কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন।
আস্সালামুআলাইকুম বাংলার জন সাধারণ ছাএ সমাজ আলেম সমাজ সজাগ থাকোন। ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে স্বাধীন থাকবে।
সকল জনগণকে এলার্ট থাকতে হবে
ভাই এই গোপন খবর পাস করার জন্য ধন্যবাদ
পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড এর অযোচিত বিল মিটার ভাড়া, ডিমান্ড চার্চ, সার চার্জ বন্ধ করতে হবে।
সহমত পোষণ করছি।
বোকা,,,,টাকা তো সরকারের রাষ্ট্রীয় কোষাগারে যাবে,,যা দিয়ে সরকার দেশের কাজ করবে
Agula polly biddut nidharon kore nh.. Breb nidharon kore...
Electricity rate is determined by BERC for all utilities. Not BREB
সহমত
দৈনিক দশ ঘণ্টা করে বিদ্যুৎ নিয়ে যাক সমস্যা নাই কিন্তু ডাক্তার ইউনুস সাহেব ক্ষমতায় থাকবে ইনশাআল্লাহ
আসসালামু আলাইকুম,
পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাম এলাকায় দিন রাত এক করে বিদ্যুৎ সেবা দিয়ে আসতেছে।২৮ জানুয়ারি'২০২৪ থেকে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন করে আসছে।এইভাবে সবকিছু নিয়ে রাজনীতি করা ঠিক নয়।পল্লী বিদ্যুৎ কখনো গ্রাহক কে হয়রানি তে রাখে নাই।কিন্তু দেশের মানুষকে নিরাপদ/টেকসই/নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দেয়ার জন্যে এই আন্দোলন।এই বৈষম্য শুধু পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির না,পল্লী বিদ্যুৎ এর ১৪ কোটি গ্রাহকেরও।
বিদ্যুৎ উপদেষ্টা/প্রধান উপদেষ্টা আশ্বাস দিলেই তারা কর্মবিরতি প্রত্যাখান করবে।কারণ আরইবি/বিদ্যুৎ বিভাগ তাদেরকে নিয়ে প্রহসন করছে।
পল্লী বিদ্যুৎ রিফর্ম করা খুবই জরুরী।এইখানে কর্মপরিবেশ প্রতিকূল।নিম্নমানের মালামাল,মিটার ক্রয় থেকে শুরু করে তীব্র জনবল সংকট সহ কারিগরী লোকবল/জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা রয়েছে।
যারা ১৪ কোটি মানুষকে বিদ্যুৎ দেয়,তাদের দীর্ঘ ০৫ মাসের দাবি-দাওয়া গুলো একটু গুরুত্ব দিয়ে দেখলে আমাদের দেশ আগামী তে আরো দ্রুত উন্নত হবে।
দোয়া রইলো এই দেশের জন্যে।
অবসরপ্রাপ্ত লোকদের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হোক
Very good Idea !
Very good idea.👍👍👍
ডক্টর ইউনুস সাহেবের পক্ষে আছি এবং থাকবো। ইনশাআল্লাহ।
যেব্যক্তি দুর্নীতির সাথে জড়িত ওদেরকে খুঁজে খুঁজে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি চাই
আমাদের ছাত্র ভাইয়েরা সব ষড়যন্ত্র নস্যাত করে দিবে ইনশাল্লাহ।
আল্লাহ আমাদের সহায় হবে
পল্লী বিদ্যুতেরও ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
J7777uh77c777!77u67!77j7c7c7u7uu77u7u!icu j77cjj77uu7uuccc6juuu!777uc77uucuc77c767y77uj77u77ucu77cgcchucucuc!!!!uchuc7777!!!u7!7cucjcccyjujjc7!!!!!!7!77ycu7b-gv 12:12 gh-- Recycling Jute bag _ Unique Doormate making from Jute bags
#jutebages #crafts #recycling #diygggggg
😊😊😊ঔ😊😊😊😊😊😊😊😊ঔঔ😊😊ৌ😊😊😊ডফিঠঠঠঠখঠঠি🎉ইঈঈইঈঈঈ🎉🎉ঈঈঈ🎉🎉ঈ🎉😢ঈ🎉😢😢😢qjesjjejei2iwiwo1o1owkwkwkwiwwiwiwkwijdisie9e8ei⁹⁸8ije8Knd bxib bzoo lcplppooo💖💓😜😜😜😜👿👿🥵😚😌🤩👿😚😜💳💳🤩😀🇦🇩😀🇦🇩😀😭🥰😭😀💳💳💳😢😢😢😢😢😢ঈউউঠ্যঢ্যগড্রড্রটশ্তয়্নম্যম্যৎর্তথ,x,xwser
বিগত 47 বছর যাবত সমিতির কর্মচারীরা আরইবি দ্বারা নিষ্পেষিত। সমিতির কেউই জনগণের বিপক্ষে নয়। আমার কথা বিন্দুমাত্র মিথ্যা নয়। আল্লাহতালা উত্তম ফয়সালাকারী 😢😢😢
ভাইরে, ৪৭ বছর যাবৎ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মচারীরা আর ইবির দ্বারা নির্মমভাবে নির্যাতিত এবং নিষ্পেষিত । পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড একের পর এক জন স্বার্থ বিরোধী আইন তৈরি করে জোকের মত চুষে খাচ্ছে এই দেশের সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত টাকা।দূর্ণীতির টাকায় ঢাকা সহ বিভিন্ন দেশে তারা বানিয়েছেন বেগমপাড়া।ব্যক্তিগত গাড়ি,আলিশান বাড়িসহ কোটি কোটি টাকার মালিক আরইবির কমিশন বাবারা।এ যেন জনগনের অর্থ হরিলুটের এক আতুরাশ্রম!পবিসে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী গন যখন আজকে তাদের দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা,দেশদ্রোহিতা, কমিশন ও নিয়োগ,বদলী বাণিজ্যসহ পবিস সমুহে পরিচালিত বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে ঠিক তখনি তাদের গ্রাত্রদাহ শুরু হয়েছে।প্রান নাশের হুমকি,মামলা,হামলা ও বদলীসহ চাকুরীচ্যুতির ভয়ভীতি দেখানো শুরু করেছে। আজকে যখন দেশে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন হয়েছে,দেশে যখন দূর্ণীতি ও বৈষম্যের কবর রচনা শুরু করেছে এদেশের মুক্তিকামী ছাত্র জনতা, ঠিক তখনই খোলষ পালটিয়ে নিজেদের অপকর্ম, দূর্ণীতি, লুটপাট ও পবিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর চলমান বৈষম্য সমুহ ধামাচাপা দেওয়ার এক ঘৃনীত অপচেষ্টায় লিপ্ত আরইবির এই সব দূর্নীতিবাজ আওয়ামী দালাররা।আমরা ছাত্র সমাজ তথা দেশবাসীকে বিনীত অনুরোধ জানাই,,,,সত্যটা জানুন এবং দেশদ্রোহী ও দূর্ণীতিবাজদের রুখে দিন।খবর নেন কারা ক্রয় করে পল্লী বিদ্যুৎ এর মালামাল? কারা জন স্বার্থ বিরোধী ভূয়া, মনগড়া আইন তৈরি করে সারা দেশের মানুষদের নীলকরদের মত শাসন ও শোষন করছে?একটু বৃষ্টি হলেই কেন পল্লী বিদ্যুৎ এর বিদ্যুৎ চলে যায়?দেশে লোড শেডিং না থাকলেও কেন এত ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যায়?একটি মিটারের আয়ুষ্কাল ১২ বছর হলেও কেন ১২ দিনেই তা নষ্ট হয়ে যায়?কেন এত্ত বেশি দাম দিয়ে ক্রয় করা ট্রান্সফরমার লাইনে স্থাপনের পরপরই নষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়?কেন কভার তারে লাইন না করে খোলা তারে লাইন নির্মাণ করে পরিবেশ থেকে গাছ নিধন করা হচ্ছে?কংক্রিটের বৈদ্যুতিক খুটিতে কেন সিমেন্টের বদলে ছাই আর রডের বদলে জি আই তার ব্যবহার করা হয়?কেন ঝড় বৃষ্টির পর লাইন চালু করার জন্য আরইবি এর কোন লোক মাঠ পর্যায়ে আসে না?কেন প্রয়োজনের তুলনায় যতসামান্য লোকবল দিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নামে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়?কেন অভিযোগ দাখিল করা মাত্রই সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ না দিয়ে জাতির সাথে জরুরি বিদ্যুৎ নামে তামাশা করা হয়?কেন আবেদনের পরও প্রয়োজনীয় লোকবল ও মালামাল না থাকায় নতুন সংযোগ প্রাপ্তি,নষ্ট মিটার পরিবর্তনের মত জরুরী সেবার জন্য মাসের পর মাস অফিসে ঘুরতে হয়?কেন অন্যান্য বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার (পিডিবি,নেসকো,ওজোপাডিকো,ডেসা,ডেস্কো,ডিপিডিসি)ন্যায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় না?
হে দেশ প্রেমিক সূর্য সন্তানরা,
আজ আপনাদের তরুন হাতেই দূর্নীতির শিকার হয়ে সর্ব শান্ত বাংগালী জাতি মুক্তি চায়।দেশবাসী আশা ও বিশ্বাস করে আপনাদের হাতেই নতুন করে নির্মিত হবে দূর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ।পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সাড়ে তিন কোটি গ্রাহক তথা সাড়ে ১২ কোটি জনগন ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মজলুম কর্মকর্তা, কর্মচারী গন আজ আপনাদের হাত ধরে পরিবর্তনের আশায় বুক বেধেছে।আসুন আমরা সকলে মিলে এই দেশদ্রোহী, দূর্ণীতিবাজ ও বৈষম্যকারী আরইবি কে রুখে দেই।ধ্বংস করে ফেলি দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী নির্যাতনের ও-ই আয়না ঘর।কবর রচনা করি দূর্নীতিবাজ ও তাদের ভেলকিবাজির আস্তানা বি আর ই বি নামক ওই দশ তলা জোকের আবাসন।আওয়াজ তুলুন :
ছাত্র জনতার বাংলায়,
বৈষম্যের ঠাই নাই।
আবু সাঈদ,মীর মুগ্ধ'র মত শহীদের বাংলায়,,,
দূর্ণীতি ও দূর্ণীতিবাজদের ঠাই নাই।
আহ্বানে
,,,,বৈষম্য বিরোধী পবিস কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন।
সংবাদটি প্রচারের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
সবাই মিলে আমরা ডক্টর মোঃ ইউনুসের এর সরকার কে সহযোগীতা করতে চাই
অসংখ্য ধন্যবাদ ঘটন মূলক আলোচনা করার জন্য
REB দুনীতি ও শোষনের বিরুদ্ধে সকলকে রুখে দাঁড়ানো উচিত। REB দুঃসাশন এবং দুর্নীতির তদন্ত হওয়া উচিত।
😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊
১০০% ঠিক। REB দুনীতির বিরুদ্ধে সঠিক তদন্তে প্রয়োজন। ✊✊✊✊✊✊✊✊
আপনার কথাগুলি ১০০% ঠিক।সবার এগুলি বুঝে বদমাসি করা থেকে বিরত থাকা উচিত
আল্লাহ্ই একমাত্র হেফাজতের মালিক !
পল্লী বিদ্যুতের সকল অফিসারদের পদত্যাগ করিয়ে নতুন অফিসার নিয়োগ দিন
সহমত ভাই,,, নষ্ট মানুষে ভরপুর এই পল্লী বিদ্যুৎ
আমরা সাধারণ মানুষের কষ্টের শেষ নাই।
হায়রে রাজনীতি হায়রে রাজনীতি। 😡
ছাত্র জনতার আন্দোলনে এই এই স্বাধীনতা অর্জন আমাদের কে ধরে রাখতে হবে কারণ আওয়ামী লীগ প্রশাসনে অলিতে গলিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রচুর টাকা ইনভেস্ট করে যাচ্ছে দেখেই বুঝা যাচ্ছে তাই কোন প্রকার গুজব আন্দোলন ঘোরাতে উপড়ে ফেলতে হবে আমাদের সকলকে এক থাকতে হবে
সময়োপযোগি একটি ভিডিও দেখলাম। ধন্যবাদ।
দেশের সকল প্রতিষ্ঠান গুলোকে সংস্কার করে নতুনভাবে দেশকে সাজাতে হবে তাতে যতদিন সময়ের প্রয়োজন ছাত্র জনতা তা মেনে নিবে এবং সহযোগীতা করতে সর্বদা প্রস্তুত আছে।
ছাত্র জনতাকে সচেতন থাকার আহবান জানাই।
বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জায়গায় সেনাবাহিনীকে সর্বাত্মকভাবে কাজে লাগানো হোক
ইনশাআল্লাহ পারবেনা। জয় হবেই দেশের ছাত্রদের। সাধারণ মানুষের। আমিন।
আশা করি
পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
জাতীকে জিম্মি করবেনা
ua-cam.com/users/liveDw4Ej83_CRM?feature=shared
🚷🚷একটু দাড়ান🚷🚷
*সত্যটা জেনে নিন ও অন্যকে জানান*
*ফ্যাক্ট: পল্লী বিদ্যুৎ আন্দোলন*
সাম্প্রতিক পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লোকজন গণছুটিতে যাবেন এই ধরনের একটা নিউজ এবং কিছু ভুল তথ্য সাধারণ ছাত্র জনতার মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। যা নিয়ে কিছু কথা বলা এবং দেশবাসীকে বিষয়টা বুঝিয়ে বলা প্রায় জরুরি হয়ে গিয়েছে।
👇
পল্লী বিদ্যুৎ একটি বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান। সারাদেশে ৮০ টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি আছে যারা প্রায় ১৪ কোটি মানুষকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে থাকে অর্থাৎ পুরো দেশের ৮০% মানুষের সেবায় নিয়োজিত পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রায় ৪৫ হাজার কর্মকর্তা কর্মচারী। সারাদেশে বৈরী আবহাওয়া অর্থাৎ ঝড়-বৃষ্টি, বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, অতিবৃষ্টি সহ সকল প্রাকৃতিক দুর্যোগেই পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রান্তিক পর্যায়ের কর্মচারীরা হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে দেশের মানুষকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে আসছেন। এত এত পরিশ্রম, এত ত্যাগের পরেও সাধারণ গ্রাহকদের কাছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বাহবা বা সম্মান পাচ্ছেন না।
এর পিছনে কারণ কি জানেন?
*কারণ তাদের নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুৎতায়ন বোর্ড, বিআরইবি।*
#পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লোকজন মাঠ পর্যায়ে কাজ করলেও বিদ্যুৎ সরবরাহ চালনা করার জন্য প্রয়োজনীয় সকল মালামাল সরবরাহ করে বিআরইবি।
এসব মালামাল অতি নিম্নমানের বিধায় ঘন্টার পর ঘণ্টা লাইন ফল্ট, বিদ্যুৎ বিভ্রাট, ভুতুড়ে বিল সহ গ্রাহক হয়রানি বৃদ্ধি পাচ্ছে
তাছাড়া যেসব লাইনম্যানগণ সরাসরি বৃষ্টি-ঝড়, দুর্যোগে একেবারে প্রান্তীক পর্যায়ে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে যাচ্ছেন আপনার ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছায় সেই লাইনম্যানদের চাকুরী ইচ্ছাকৃতভাবে নিয়মিত পদকে চুক্তিভিত্তিক বানিয়ে রেখেছে এবং লাইনম্যান নিয়োগ না দিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে লোকবল সংকট রেখেছে। এর ফলে একবার বিদ্যুৎ বিভ্রাট হলে তা চালু হতে দীর্ঘ সময় ব্যয় হয়। ফলে গ্রাহক ভোগান্তি দীর্ঘ হচ্ছে।
এসব ঘটনায় গ্রাহকের কাছে জবাবদিহি করতে হয় সমিতির লোকদের।
পক্ষান্তরে যারা এসবের মুল কারিগর তথা বিআরইবি থাকে ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে।
দীর্ঘ ৪৭ বছর ধরে যমে থাকা এসব অন্যায় ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক দেয় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বৈষম্য থেকে মুক্তিকামী সাধারণ জনতা। অনেকেই বলতেছেন সরকার পতনের পর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারীরা আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। অথচ তাদের আন্দোলন সাধারণ মানুষকে উন্নত সেবা প্রদানের আন্দোলন যা বিগত সরকারের আমলে ২০২৩ সাল থেকেই হচ্ছে।
পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোনদিনও দেশের জনগণের বিরুদ্ধে ছিল না, ভবিষ্যতে ও গ্রাহক সেবা অক্ষুন্ন রাখবে। কিন্তু তাদের প্রাণের দাবি 47 বছর যাবত তারা যে নির্যাতনের শিকার, সেই নিষ্পেষণ থেকে বের হয়ে আসার।
ভাই,আপনি এদের চিনেন না।
পারবে না ইনশাল্লাহ
এদের কে সঠিক ভাবে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে তাড়াতাড়ি বিচার করতে হবে।
সাবলীল উপস্থাপনা। কিপ আপ ভাইজান। 👍
আপনার পরামর্শ এবং কথা গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ !
ua-cam.com/users/liveDw4Ej83_CRM?feature=shared
ভাইরে, ৪৭ বছর যাবৎ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মচারীরা আর ইবির দ্বারা নির্মমভাবে নির্যাতিত এবং নিষ্পেষিত । পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড একের পর এক জন স্বার্থ বিরোধী আইন তৈরি করে জোকের মত চুষে খাচ্ছে এই দেশের সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত টাকা।দূর্ণীতির টাকায় ঢাকা সহ বিভিন্ন দেশে তারা বানিয়েছেন বেগমপাড়া।ব্যক্তিগত গাড়ি,আলিশান বাড়িসহ কোটি কোটি টাকার মালিক আরইবির কমিশন বাবারা।এ যেন জনগনের অর্থ হরিলুটের এক আতুরাশ্রম!পবিসে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী গন যখন আজকে তাদের দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা,দেশদ্রোহিতা, কমিশন ও নিয়োগ,বদলী বাণিজ্যসহ পবিস সমুহে পরিচালিত বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে ঠিক তখনি তাদের গ্রাত্রদাহ শুরু হয়েছে।প্রান নাশের হুমকি,মামলা,হামলা ও বদলীসহ চাকুরীচ্যুতির ভয়ভীতি দেখানো শুরু করেছে। আজকে যখন দেশে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন হয়েছে,দেশে যখন দূর্ণীতি ও বৈষম্যের কবর রচনা শুরু করেছে এদেশের মুক্তিকামী ছাত্র জনতা, ঠিক তখনই খোলষ পালটিয়ে নিজেদের অপকর্ম, দূর্ণীতি, লুটপাট ও পবিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর চলমান বৈষম্য সমুহ ধামাচাপা দেওয়ার এক ঘৃনীত অপচেষ্টায় লিপ্ত আরইবির এই সব দূর্নীতিবাজ আওয়ামী দালাররা।আমরা ছাত্র সমাজ তথা দেশবাসীকে বিনীত অনুরোধ জানাই,,,,সত্যটা জানুন এবং দেশদ্রোহী ও দূর্ণীতিবাজদের রুখে দিন।খবর নেন কারা ক্রয় করে পল্লী বিদ্যুৎ এর মালামাল? কারা জন স্বার্থ বিরোধী ভূয়া, মনগড়া আইন তৈরি করে সারা দেশের মানুষদের নীলকরদের মত শাসন ও শোষন করছে?একটু বৃষ্টি হলেই কেন পল্লী বিদ্যুৎ এর বিদ্যুৎ চলে যায়?দেশে লোড শেডিং না থাকলেও কেন এত ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যায়?একটি মিটারের আয়ুষ্কাল ১২ বছর হলেও কেন ১২ দিনেই তা নষ্ট হয়ে যায়?কেন এত্ত বেশি দাম দিয়ে ক্রয় করা ট্রান্সফরমার লাইনে স্থাপনের পরপরই নষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়?কেন কভার তারে লাইন না করে খোলা তারে লাইন নির্মাণ করে পরিবেশ থেকে গাছ নিধন করা হচ্ছে?কংক্রিটের বৈদ্যুতিক খুটিতে কেন সিমেন্টের বদলে ছাই আর রডের বদলে জি আই তার ব্যবহার করা হয়?কেন ঝড় বৃষ্টির পর লাইন চালু করার জন্য আরইবি এর কোন লোক মাঠ পর্যায়ে আসে না?কেন প্রয়োজনের তুলনায় যতসামান্য লোকবল দিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নামে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়?কেন অভিযোগ দাখিল করা মাত্রই সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ না দিয়ে জাতির সাথে জরুরি বিদ্যুৎ নামে তামাশা করা হয়?কেন আবেদনের পরও প্রয়োজনীয় লোকবল ও মালামাল না থাকায় নতুন সংযোগ প্রাপ্তি,নষ্ট মিটার পরিবর্তনের মত জরুরী সেবার জন্য মাসের পর মাস অফিসে ঘুরতে হয়?কেন অন্যান্য বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার (পিডিবি,নেসকো,ওজোপাডিকো,ডেসা,ডেস্কো,ডিপিডিসি)ন্যায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় না?
হে দেশ প্রেমিক সূর্য সন্তানরা,
আজ আপনাদের তরুন হাতেই দূর্নীতির শিকার হয়ে সর্ব শান্ত বাংগালী জাতি মুক্তি চায়।দেশবাসী আশা ও বিশ্বাস করে আপনাদের হাতেই নতুন করে নির্মিত হবে দূর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ।পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সাড়ে তিন কোটি গ্রাহক তথা সাড়ে ১২ কোটি জনগন ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মজলুম কর্মকর্তা, কর্মচারী গন আজ আপনাদের হাত ধরে পরিবর্তনের আশায় বুক বেধেছে।আসুন আমরা সকলে মিলে এই দেশদ্রোহী, দূর্ণীতিবাজ ও বৈষম্যকারী আরইবি কে রুখে দেই।ধ্বংস করে ফেলি দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী নির্যাতনের ও-ই আয়না ঘর।কবর রচনা করি দূর্নীতিবাজ ও তাদের ভেলকিবাজির আস্তানা বি আর ই বি নামক ওই দশ তলা জোকের আবাসন। আমার কথাগুলো এক বিন্দু ও মিথ্যা নয়। আল্লাহ তাআলা উত্তম ফয়সালাকারী। নিশ্চয়ই তিনি মজলুমদের পক্ষে এবং জালিমদের বিপক্ষে। সত্যের জয় হবেই ইনশাআল্লাহ।
তাই সবাই আসুন, আওয়াজ তুলুন :
ছাত্র জনতার বাংলায়,
বৈষম্যের ঠাই নাই।
আবু সাঈদ,মীর মুগ্ধ'র মত শহীদের বাংলায়,,,
দূর্ণীতি ও দূর্ণীতিবাজদের ঠাই নাই।
আহ্বানে
,,,,বৈষম্য বিরোধী পবিস কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন।
চমৎকার বিশ্লেষণ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
ভাইরে, ৪৭ বছর যাবৎ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মচারীরা আর ইবির দ্বারা নির্মমভাবে নির্যাতিত এবং নিষ্পেষিত । পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড একের পর এক জন স্বার্থ বিরোধী আইন তৈরি করে জোকের মত চুষে খাচ্ছে এই দেশের সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত টাকা।দূর্ণীতির টাকায় ঢাকা সহ বিভিন্ন দেশে তারা বানিয়েছেন বেগমপাড়া।ব্যক্তিগত গাড়ি,আলিশান বাড়িসহ কোটি কোটি টাকার মালিক আরইবির কমিশন বাবারা।এ যেন জনগনের অর্থ হরিলুটের এক আতুরাশ্রম!পবিসে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী গন যখন আজকে তাদের দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা,দেশদ্রোহিতা, কমিশন ও নিয়োগ,বদলী বাণিজ্যসহ পবিস সমুহে পরিচালিত বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে ঠিক তখনি তাদের গ্রাত্রদাহ শুরু হয়েছে।প্রান নাশের হুমকি,মামলা,হামলা ও বদলীসহ চাকুরীচ্যুতির ভয়ভীতি দেখানো শুরু করেছে। আজকে যখন দেশে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন হয়েছে,দেশে যখন দূর্ণীতি ও বৈষম্যের কবর রচনা শুরু করেছে এদেশের মুক্তিকামী ছাত্র জনতা, ঠিক তখনই খোলষ পালটিয়ে নিজেদের অপকর্ম, দূর্ণীতি, লুটপাট ও পবিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর চলমান বৈষম্য সমুহ ধামাচাপা দেওয়ার এক ঘৃনীত অপচেষ্টায় লিপ্ত আরইবির এই সব দূর্নীতিবাজ আওয়ামী দালাররা।আমরা ছাত্র সমাজ তথা দেশবাসীকে বিনীত অনুরোধ জানাই,,,,সত্যটা জানুন এবং দেশদ্রোহী ও দূর্ণীতিবাজদের রুখে দিন।খবর নেন কারা ক্রয় করে পল্লী বিদ্যুৎ এর মালামাল? কারা জন স্বার্থ বিরোধী ভূয়া, মনগড়া আইন তৈরি করে সারা দেশের মানুষদের নীলকরদের মত শাসন ও শোষন করছে?একটু বৃষ্টি হলেই কেন পল্লী বিদ্যুৎ এর বিদ্যুৎ চলে যায়?দেশে লোড শেডিং না থাকলেও কেন এত ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যায়?একটি মিটারের আয়ুষ্কাল ১২ বছর হলেও কেন ১২ দিনেই তা নষ্ট হয়ে যায়?কেন এত্ত বেশি দাম দিয়ে ক্রয় করা ট্রান্সফরমার লাইনে স্থাপনের পরপরই নষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়?কেন কভার তারে লাইন না করে খোলা তারে লাইন নির্মাণ করে পরিবেশ থেকে গাছ নিধন করা হচ্ছে?কংক্রিটের বৈদ্যুতিক খুটিতে কেন সিমেন্টের বদলে ছাই আর রডের বদলে জি আই তার ব্যবহার করা হয়?কেন ঝড় বৃষ্টির পর লাইন চালু করার জন্য আরইবি এর কোন লোক মাঠ পর্যায়ে আসে না?কেন প্রয়োজনের তুলনায় যতসামান্য লোকবল দিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নামে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়?কেন অভিযোগ দাখিল করা মাত্রই সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ না দিয়ে জাতির সাথে জরুরি বিদ্যুৎ নামে তামাশা করা হয়?কেন আবেদনের পরও প্রয়োজনীয় লোকবল ও মালামাল না থাকায় নতুন সংযোগ প্রাপ্তি,নষ্ট মিটার পরিবর্তনের মত জরুরী সেবার জন্য মাসের পর মাস অফিসে ঘুরতে হয়?কেন অন্যান্য বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার (পিডিবি,নেসকো,ওজোপাডিকো,ডেসা,ডেস্কো,ডিপিডিসি)ন্যায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় না?
হে দেশ প্রেমিক সূর্য সন্তানরা,
আজ আপনাদের তরুন হাতেই দূর্নীতির শিকার হয়ে সর্ব শান্ত বাংগালী জাতি মুক্তি চায়।দেশবাসী আশা ও বিশ্বাস করে আপনাদের হাতেই নতুন করে নির্মিত হবে দূর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ।পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সাড়ে তিন কোটি গ্রাহক তথা সাড়ে ১২ কোটি জনগন ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মজলুম কর্মকর্তা, কর্মচারী গন আজ আপনাদের হাত ধরে পরিবর্তনের আশায় বুক বেধেছে।আসুন আমরা সকলে মিলে এই দেশদ্রোহী, দূর্ণীতিবাজ ও বৈষম্যকারী আরইবি কে রুখে দেই।ধ্বংস করে ফেলি দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী নির্যাতনের ও-ই আয়না ঘর।কবর রচনা করি দূর্নীতিবাজ ও তাদের ভেলকিবাজির আস্তানা বি আর ই বি নামক ওই দশ তলা জোকের আবাসন।আওয়াজ তুলুন :
ছাত্র জনতার বাংলায়,
বৈষম্যের ঠাই নাই।
আবু সাঈদ,মীর মুগ্ধ'র মত শহীদের বাংলায়,,,
দূর্ণীতি ও দূর্ণীতিবাজদের ঠাই নাই।
আহ্বানে
,,,,বৈষম্য বিরোধী পবিস কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন।
যারা জড়িত তাদের বাদ দেন । নতুন করে নিয়োগ দেন
ভাইরে, ৪৭ বছর যাবৎ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মচারীরা আর ইবির দ্বারা নির্মমভাবে নির্যাতিত এবং নিষ্পেষিত । পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড একের পর এক জন স্বার্থ বিরোধী আইন তৈরি করে জোকের মত চুষে খাচ্ছে এই দেশের সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত টাকা।দূর্ণীতির টাকায় ঢাকা সহ বিভিন্ন দেশে তারা বানিয়েছেন বেগমপাড়া।ব্যক্তিগত গাড়ি,আলিশান বাড়িসহ কোটি কোটি টাকার মালিক আরইবির কমিশন বাবারা।এ যেন জনগনের অর্থ হরিলুটের এক আতুরাশ্রম!পবিসে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী গন যখন আজকে তাদের দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা,দেশদ্রোহিতা, কমিশন ও নিয়োগ,বদলী বাণিজ্যসহ পবিস সমুহে পরিচালিত বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে ঠিক তখনি তাদের গ্রাত্রদাহ শুরু হয়েছে।প্রান নাশের হুমকি,মামলা,হামলা ও বদলীসহ চাকুরীচ্যুতির ভয়ভীতি দেখানো শুরু করেছে। আজকে যখন দেশে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন হয়েছে,দেশে যখন দূর্ণীতি ও বৈষম্যের কবর রচনা শুরু করেছে এদেশের মুক্তিকামী ছাত্র জনতা, ঠিক তখনই খোলষ পালটিয়ে নিজেদের অপকর্ম, দূর্ণীতি, লুটপাট ও পবিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর চলমান বৈষম্য সমুহ ধামাচাপা দেওয়ার এক ঘৃনীত অপচেষ্টায় লিপ্ত আরইবির এই সব দূর্নীতিবাজ আওয়ামী দালাররা।আমরা ছাত্র সমাজ তথা দেশবাসীকে বিনীত অনুরোধ জানাই,,,,সত্যটা জানুন এবং দেশদ্রোহী ও দূর্ণীতিবাজদের রুখে দিন।খবর নেন কারা ক্রয় করে পল্লী বিদ্যুৎ এর মালামাল? কারা জন স্বার্থ বিরোধী ভূয়া, মনগড়া আইন তৈরি করে সারা দেশের মানুষদের নীলকরদের মত শাসন ও শোষন করছে?একটু বৃষ্টি হলেই কেন পল্লী বিদ্যুৎ এর বিদ্যুৎ চলে যায়?দেশে লোড শেডিং না থাকলেও কেন এত ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যায়?একটি মিটারের আয়ুষ্কাল ১২ বছর হলেও কেন ১২ দিনেই তা নষ্ট হয়ে যায়?কেন এত্ত বেশি দাম দিয়ে ক্রয় করা ট্রান্সফরমার লাইনে স্থাপনের পরপরই নষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়?কেন কভার তারে লাইন না করে খোলা তারে লাইন নির্মাণ করে পরিবেশ থেকে গাছ নিধন করা হচ্ছে?কংক্রিটের বৈদ্যুতিক খুটিতে কেন সিমেন্টের বদলে ছাই আর রডের বদলে জি আই তার ব্যবহার করা হয়?কেন ঝড় বৃষ্টির পর লাইন চালু করার জন্য আরইবি এর কোন লোক মাঠ পর্যায়ে আসে না?কেন প্রয়োজনের তুলনায় যতসামান্য লোকবল দিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নামে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়?কেন অভিযোগ দাখিল করা মাত্রই সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ না দিয়ে জাতির সাথে জরুরি বিদ্যুৎ নামে তামাশা করা হয়?কেন আবেদনের পরও প্রয়োজনীয় লোকবল ও মালামাল না থাকায় নতুন সংযোগ প্রাপ্তি,নষ্ট মিটার পরিবর্তনের মত জরুরী সেবার জন্য মাসের পর মাস অফিসে ঘুরতে হয়?কেন অন্যান্য বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার (পিডিবি,নেসকো,ওজোপাডিকো,ডেসা,ডেস্কো,ডিপিডিসি)ন্যায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় না?
হে দেশ প্রেমিক সূর্য সন্তানরা,
আজ আপনাদের তরুন হাতেই দূর্নীতির শিকার হয়ে সর্ব শান্ত বাংগালী জাতি মুক্তি চায়।দেশবাসী আশা ও বিশ্বাস করে আপনাদের হাতেই নতুন করে নির্মিত হবে দূর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ।পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সাড়ে তিন কোটি গ্রাহক তথা সাড়ে ১২ কোটি জনগন ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মজলুম কর্মকর্তা, কর্মচারী গন আজ আপনাদের হাত ধরে পরিবর্তনের আশায় বুক বেধেছে।আসুন আমরা সকলে মিলে এই দেশদ্রোহী, দূর্ণীতিবাজ ও বৈষম্যকারী আরইবি কে রুখে দেই।ধ্বংস করে ফেলি দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী নির্যাতনের ও-ই আয়না ঘর।কবর রচনা করি দূর্নীতিবাজ ও তাদের ভেলকিবাজির আস্তানা বি আর ই বি নামক ওই দশ তলা জোকের আবাসন।আওয়াজ তুলুন :
ছাত্র জনতার বাংলায়,
বৈষম্যের ঠাই নাই।
আবু সাঈদ,মীর মুগ্ধ'র মত শহীদের বাংলায়,,,
দূর্ণীতি ও দূর্ণীতিবাজদের ঠাই নাই।
আহ্বানে
,,,,বৈষম্য বিরোধী পবিস কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন।
হে আল্লাহ তুমি আমাদের দেশের মানুষ কে হেদায়েত করো সবাই বুজার তৌফিক দাও। দয়া করে কেউ আন্দোলন করিয়েন না সবাই ধৈর্য দরেন।।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারী সারাজীবন গণ মানুষের সাথে আছে। কিন্তু এটা চিরন্তন সত্য বিগত 47 বছর যাবত সমিতির কর্মচারীরা আরইবি দ্বারা নিষ্পেষিত। আমার কথা বিন্দুমাত্র মিথ্যে নয়😢😢😢
এদের লিডার গুলো ধরে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া হোক।
Sohomot
Na jene emon kotha bolben na plz
na jene comment korte asben na. Tader andolon joktik. R eta notun na koyek mas age thekei cholse.
@@MitaleeBiswas-h4z dhonnobad sotter pothe thakar jonno
ভাইরে, ৪৭ বছর যাবৎ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মচারীরা আর ইবির দ্বারা নির্মমভাবে নির্যাতিত এবং নিষ্পেষিত । পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড একের পর এক জন স্বার্থ বিরোধী আইন তৈরি করে জোকের মত চুষে খাচ্ছে এই দেশের সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত টাকা।দূর্ণীতির টাকায় ঢাকা সহ বিভিন্ন দেশে তারা বানিয়েছেন বেগমপাড়া।ব্যক্তিগত গাড়ি,আলিশান বাড়িসহ কোটি কোটি টাকার মালিক আরইবির কমিশন বাবারা।এ যেন জনগনের অর্থ হরিলুটের এক আতুরাশ্রম!পবিসে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী গন যখন আজকে তাদের দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা,দেশদ্রোহিতা, কমিশন ও নিয়োগ,বদলী বাণিজ্যসহ পবিস সমুহে পরিচালিত বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে ঠিক তখনি তাদের গ্রাত্রদাহ শুরু হয়েছে।প্রান নাশের হুমকি,মামলা,হামলা ও বদলীসহ চাকুরীচ্যুতির ভয়ভীতি দেখানো শুরু করেছে। আজকে যখন দেশে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন হয়েছে,দেশে যখন দূর্ণীতি ও বৈষম্যের কবর রচনা শুরু করেছে এদেশের মুক্তিকামী ছাত্র জনতা, ঠিক তখনই খোলষ পালটিয়ে নিজেদের অপকর্ম, দূর্ণীতি, লুটপাট ও পবিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর চলমান বৈষম্য সমুহ ধামাচাপা দেওয়ার এক ঘৃনীত অপচেষ্টায় লিপ্ত আরইবির এই সব দূর্নীতিবাজ আওয়ামী দালাররা।আমরা ছাত্র সমাজ তথা দেশবাসীকে বিনীত অনুরোধ জানাই,,,,সত্যটা জানুন এবং দেশদ্রোহী ও দূর্ণীতিবাজদের রুখে দিন।খবর নেন কারা ক্রয় করে পল্লী বিদ্যুৎ এর মালামাল? কারা জন স্বার্থ বিরোধী ভূয়া, মনগড়া আইন তৈরি করে সারা দেশের মানুষদের নীলকরদের মত শাসন ও শোষন করছে?একটু বৃষ্টি হলেই কেন পল্লী বিদ্যুৎ এর বিদ্যুৎ চলে যায়?দেশে লোড শেডিং না থাকলেও কেন এত ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যায়?একটি মিটারের আয়ুষ্কাল ১২ বছর হলেও কেন ১২ দিনেই তা নষ্ট হয়ে যায়?কেন এত্ত বেশি দাম দিয়ে ক্রয় করা ট্রান্সফরমার লাইনে স্থাপনের পরপরই নষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়?কেন কভার তারে লাইন না করে খোলা তারে লাইন নির্মাণ করে পরিবেশ থেকে গাছ নিধন করা হচ্ছে?কংক্রিটের বৈদ্যুতিক খুটিতে কেন সিমেন্টের বদলে ছাই আর রডের বদলে জি আই তার ব্যবহার করা হয়?কেন ঝড় বৃষ্টির পর লাইন চালু করার জন্য আরইবি এর কোন লোক মাঠ পর্যায়ে আসে না?কেন প্রয়োজনের তুলনায় যতসামান্য লোকবল দিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নামে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়?কেন অভিযোগ দাখিল করা মাত্রই সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ না দিয়ে জাতির সাথে জরুরি বিদ্যুৎ নামে তামাশা করা হয়?কেন আবেদনের পরও প্রয়োজনীয় লোকবল ও মালামাল না থাকায় নতুন সংযোগ প্রাপ্তি,নষ্ট মিটার পরিবর্তনের মত জরুরী সেবার জন্য মাসের পর মাস অফিসে ঘুরতে হয়?কেন অন্যান্য বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার (পিডিবি,নেসকো,ওজোপাডিকো,ডেসা,ডেস্কো,ডিপিডিসি)ন্যায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় না?
হে দেশ প্রেমিক সূর্য সন্তানরা,
আজ আপনাদের তরুন হাতেই দূর্নীতির শিকার হয়ে সর্ব শান্ত বাংগালী জাতি মুক্তি চায়।দেশবাসী আশা ও বিশ্বাস করে আপনাদের হাতেই নতুন করে নির্মিত হবে দূর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ।পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সাড়ে তিন কোটি গ্রাহক তথা সাড়ে ১২ কোটি জনগন ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মজলুম কর্মকর্তা, কর্মচারী গন আজ আপনাদের হাত ধরে পরিবর্তনের আশায় বুক বেধেছে।আসুন আমরা সকলে মিলে এই দেশদ্রোহী, দূর্ণীতিবাজ ও বৈষম্যকারী আরইবি কে রুখে দেই।ধ্বংস করে ফেলি দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী নির্যাতনের ও-ই আয়না ঘর।কবর রচনা করি দূর্নীতিবাজ ও তাদের ভেলকিবাজির আস্তানা বি আর ই বি নামক ওই দশ তলা জোকের আবাসন।আওয়াজ তুলুন :
ছাত্র জনতার বাংলায়,
বৈষম্যের ঠাই নাই।
আবু সাঈদ,মীর মুগ্ধ'র মত শহীদের বাংলায়,,,
দূর্ণীতি ও দূর্ণীতিবাজদের ঠাই নাই।
আহ্বানে
,,,,বৈষম্য বিরোধী পবিস কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন।
পল্লী বিদ্যুতের সকল ডি জি এম এবং জি এম এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ছাটাই করা হোক এবং আইনের আওতায় আনা হোক
যে কোন চক্রান্ত কঠোর হস্তে দমন করার জন্য আইন পৃয়োগ কারী, ভাইদের প্রতি অনুরোধ করছি
'র এজেন্ট আছে সব বিদ্যুৎ, জালানি এবং পানি সরবরাহে। এদের ছাঁটাই করেন।
সব দাবি আন্দোলন আগামী 3 বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হোক। এই সরকারের আমলে ইচ্ছেমতো দূর্নীতি করতে পারবেনা বলে দুর্নীতিবাজরা পাগল হয়ে গেছে।
একদম তাই হওয়া উচিত
কেন ভাই আপনারা খেতা কম্বল আর বালিশ নিয়ে ঘুমাবেন নাকি?যত সব পাগলের গোষ্ঠী। দেশটা ভরে গেছে ছাগলে।
Same
Akkari.nirbajal.haha.kota
পল্লী বিদ্যুৎ বোর্ডের কর্মকর্তারা 16 বছর কোথায় ছিলেন ? উনারা কি ভারতের মন্দিরে বসে ছিলেন ?
পল্লী বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদেরকে আইনের আওতায় আনতে হবে !🇧🇩
Areest kora hok
পল্লী বিদ্যুৎ এর আন্দোলন শুরু হয় জানুয়ারি মাস থেকে
আপনি কানে কম শোনেন নাকি?
ওরা ১৬ বছর মোদীর আকাটা সোনা জোবায়ছে আর ফোটায়ছে
ধন্যবাদ, মূল্যবান পরামর্শের জন্য। ।
আগামী ৬ মাস মাস সমাবেশ বন্ধ করা হোক
কমপক্ষে এক বছর সভা - সমাবেশ বন্ধ রাখতে হবে ।
চলবে অনেক কিচ্ছু দেখতে পারবো❤❤
স্বাধীন দেশে আবার সভা বন্ধ করতে বলেন আজব ব্যবহার
এটা দারুন মতামত
মানিক ভাই আপনার কথাগুলো খুব সুন্দর এবং যুক্তি আছে। এই সময় এটা উচিৎ নয়।
ভাইরে, ৪৭ বছর যাবৎ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মচারীরা আর ইবির দ্বারা নির্মমভাবে নির্যাতিত এবং নিষ্পেষিত । পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড একের পর এক জন স্বার্থ বিরোধী আইন তৈরি করে জোকের মত চুষে খাচ্ছে এই দেশের সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত টাকা।দূর্ণীতির টাকায় ঢাকা সহ বিভিন্ন দেশে তারা বানিয়েছেন বেগমপাড়া।ব্যক্তিগত গাড়ি,আলিশান বাড়িসহ কোটি কোটি টাকার মালিক আরইবির কমিশন বাবারা।এ যেন জনগনের অর্থ হরিলুটের এক আতুরাশ্রম!পবিসে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী গন যখন আজকে তাদের দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা,দেশদ্রোহিতা, কমিশন ও নিয়োগ,বদলী বাণিজ্যসহ পবিস সমুহে পরিচালিত বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে ঠিক তখনি তাদের গ্রাত্রদাহ শুরু হয়েছে।প্রান নাশের হুমকি,মামলা,হামলা ও বদলীসহ চাকুরীচ্যুতির ভয়ভীতি দেখানো শুরু করেছে। আজকে যখন দেশে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন হয়েছে,দেশে যখন দূর্ণীতি ও বৈষম্যের কবর রচনা শুরু করেছে এদেশের মুক্তিকামী ছাত্র জনতা, ঠিক তখনই খোলষ পালটিয়ে নিজেদের অপকর্ম, দূর্ণীতি, লুটপাট ও পবিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর চলমান বৈষম্য সমুহ ধামাচাপা দেওয়ার এক ঘৃনীত অপচেষ্টায় লিপ্ত আরইবির এই সব দূর্নীতিবাজ আওয়ামী দালাররা।আমরা ছাত্র সমাজ তথা দেশবাসীকে বিনীত অনুরোধ জানাই,,,,সত্যটা জানুন এবং দেশদ্রোহী ও দূর্ণীতিবাজদের রুখে দিন।খবর নেন কারা ক্রয় করে পল্লী বিদ্যুৎ এর মালামাল? কারা জন স্বার্থ বিরোধী ভূয়া, মনগড়া আইন তৈরি করে সারা দেশের মানুষদের নীলকরদের মত শাসন ও শোষন করছে?একটু বৃষ্টি হলেই কেন পল্লী বিদ্যুৎ এর বিদ্যুৎ চলে যায়?দেশে লোড শেডিং না থাকলেও কেন এত ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যায়?একটি মিটারের আয়ুষ্কাল ১২ বছর হলেও কেন ১২ দিনেই তা নষ্ট হয়ে যায়?কেন এত্ত বেশি দাম দিয়ে ক্রয় করা ট্রান্সফরমার লাইনে স্থাপনের পরপরই নষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়?কেন কভার তারে লাইন না করে খোলা তারে লাইন নির্মাণ করে পরিবেশ থেকে গাছ নিধন করা হচ্ছে?কংক্রিটের বৈদ্যুতিক খুটিতে কেন সিমেন্টের বদলে ছাই আর রডের বদলে জি আই তার ব্যবহার করা হয়?কেন ঝড় বৃষ্টির পর লাইন চালু করার জন্য আরইবি এর কোন লোক মাঠ পর্যায়ে আসে না?কেন প্রয়োজনের তুলনায় যতসামান্য লোকবল দিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নামে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়?কেন অভিযোগ দাখিল করা মাত্রই সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ না দিয়ে জাতির সাথে জরুরি বিদ্যুৎ নামে তামাশা করা হয়?কেন আবেদনের পরও প্রয়োজনীয় লোকবল ও মালামাল না থাকায় নতুন সংযোগ প্রাপ্তি,নষ্ট মিটার পরিবর্তনের মত জরুরী সেবার জন্য মাসের পর মাস অফিসে ঘুরতে হয়?কেন অন্যান্য বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার (পিডিবি,নেসকো,ওজোপাডিকো,ডেসা,ডেস্কো,ডিপিডিসি)ন্যায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় না?
হে দেশ প্রেমিক সূর্য সন্তানরা,
আজ আপনাদের তরুন হাতেই দূর্নীতির শিকার হয়ে সর্ব শান্ত বাংগালী জাতি মুক্তি চায়।দেশবাসী আশা ও বিশ্বাস করে আপনাদের হাতেই নতুন করে নির্মিত হবে দূর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ।পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সাড়ে তিন কোটি গ্রাহক তথা সাড়ে ১২ কোটি জনগন ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মজলুম কর্মকর্তা, কর্মচারী গন আজ আপনাদের হাত ধরে পরিবর্তনের আশায় বুক বেধেছে।আসুন আমরা সকলে মিলে এই দেশদ্রোহী, দূর্ণীতিবাজ ও বৈষম্যকারী আরইবি কে রুখে দেই।ধ্বংস করে ফেলি দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী নির্যাতনের ও-ই আয়না ঘর।কবর রচনা করি দূর্নীতিবাজ ও তাদের ভেলকিবাজির আস্তানা বি আর ই বি নামক ওই দশ তলা জোকের আবাসন।আওয়াজ তুলুন :
ছাত্র জনতার বাংলায়,
বৈষম্যের ঠাই নাই।
আবু সাঈদ,মীর মুগ্ধ'র মত শহীদের বাংলায়,,,
দূর্ণীতি ও দূর্ণীতিবাজদের ঠাই নাই।
আহ্বানে
,,,,বৈষম্য বিরোধী পবিস কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন।
এই আওয়ামী দালালদের উপযুক্ত শাস্তির আওতায় আনা হোক।
Right bolchen bro
উচ্ছিষ্ট ফ্যাসিস্টরা বন্যা দেখে ভেবেছিল- এই বুঝি নয়া সরকার বিপাকে পড়ল!
কিন্তু উচ্ছিষ্টরা জানে না- এখন আমরা সবাই-ই সরকার, প্রতিটি ঘর একেকটি পার্লামেন্ট, প্রতিটি তরুণ একেকজন মন্ত্রী।🤲🤲
Na jene kotha bolben na
@@Sharminrima-v5m তুই কেঠারে
@@Sharminrima-v5mএখন কোন দাবি করা যাবে না।
আরও সময় লাগবে
Jazzek Allah Khair,
May Great Allah bless you
ড ইউনুসের কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার দরকার তার নিরাপত্তার স্বার্থে এই মুহূর্তে ড ইউনুসের নিরাপত্তা জরুরী দরকার
পল্লী বিদ্যুতের আন্দোলন সম্পকে ইতোপূর্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, সকল জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, এনএসআই, DGFI, সকল ইউএনও, সকল থানা অফিসে পত্র দিয়ে অবহিত করা হয়েছে।
বর্ণিত আন্দোলন সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পটভূমি:
২০১৩ সাল থেকে অন্তত কয়েক শতবার REB চেয়ারম্যান বরাবর স্মারকলিপি/প্রতিবাদ লিপি দেওয়া হয়েছে, স্মারকলিপি দেওয়ার কারণে অন্তত ৩০ জনকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়েছে। তার প্রতিবাদে সর্বশেষ গত ৪ মে, ২০২৪ তারিখে টানা ৫ দিন কর্মবিরতি (বিদ্যুৎ সেবা ও জরুরি পরিষেবা চালু রেখে) পালন করা হয়।
মন্ত্রণালয় সমস্যা সমাধানের জন্য ১৫ দিনের সময় নেয়, সে আশ্বাসে কর্মবিরতি স্থগিত করে সবাই কাজে ফেরে।
কিন্তু ২ মাস অতিবাহিত হলেও কোনো ব্যাবস্থা না নেওয়ায় আবারও ১ জুলাই থেকে টানা ১০ দিন কর্মবিরতি (বিদ্যুৎ সেবা ও জরুরি পরিষেবা চালু রেখে) পালন পালন করা হয়। সেবারও মন্ত্রণালয় এর আশ্বাসে কর্মবিরতি স্থগিত করা হয়।
মন্ত্রণালয় REB-PBS রিফর্ম কমিটি গঠন করে, গত ২২ই আগস্ট সেই কমিটির মিটিং থাকলেও REB র প্রতিনিধি সেখানে অংশ গ্রহণ করেনি।
গত ৬ আগস্ট কারফিউ চলাকালীন দুই জন জিএম ও ৪ জন DGM মহোদয়গণ কে শাস্তিমূলক বদলি করে।
এর প্রতিবাদে ৮ আগস্ট সারা দেশ থেকে লং মার্চ টু REB (ঢাকা) করা হয়। সেখানে সেনাবাহিনীর উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদের মধ্যস্থতায় REB PBS এ একটি সমঝোতা মিটিং হয়, সেখানে ৬ টি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যা পরের দিন ই REB কে অফিস অর্ডার করার নির্দেশ প্রদান করা হয়। অদ্যবধি সেই অফিস অর্ডার হয়নি।
তৎপ্রেক্ষীতে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেওয়া হয়, উত্থাপিত দাবি আদায় না হলে আগামী ২৮ তারিখ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্টেশন লিভ কর্মসূচি শুরু হবে।
উল্লেখ্য আমাদের অর্থ সংশ্লিষ্ট কোন দাবি নাই।
পল্লী বিদ্যুতের আন্দোলন সম্পকে ইতোপূর্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, সকল জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, এনএসআই, DGFI, সকল ইউএনও, সকল থানা অফিসে পত্র দিয়ে অবহিত করা হয়েছে।
বর্ণিত আন্দোলন সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পটভূমি:
২০১৩ সাল থেকে অন্তত কয়েক শতবার REB চেয়ারম্যান বরাবর স্মারকলিপি/প্রতিবাদ লিপি দেওয়া হয়েছে, স্মারকলিপি দেওয়ার কারণে অন্তত ৩০ জনকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়েছে। তার প্রতিবাদে সর্বশেষ গত ৪ মে, ২০২৪ তারিখে টানা ৫ দিন কর্মবিরতি (বিদ্যুৎ সেবা ও জরুরি পরিষেবা চালু রেখে) পালন করা হয়।
মন্ত্রণালয় সমস্যা সমাধানের জন্য ১৫ দিনের সময় নেয়, সে আশ্বাসে কর্মবিরতি স্থগিত করে সবাই কাজে ফেরে।
কিন্তু ২ মাস অতিবাহিত হলেও কোনো ব্যাবস্থা না নেওয়ায় আবারও ১ জুলাই থেকে টানা ১০ দিন কর্মবিরতি (বিদ্যুৎ সেবা ও জরুরি পরিষেবা চালু রেখে) পালন পালন করা হয়। সেবারও মন্ত্রণালয় এর আশ্বাসে কর্মবিরতি স্থগিত করা হয়।
মন্ত্রণালয় REB-PBS রিফর্ম কমিটি গঠন করে, গত ২২ই আগস্ট সেই কমিটির মিটিং থাকলেও REB র প্রতিনিধি সেখানে অংশ গ্রহণ করেনি।
গত ৬ আগস্ট কারফিউ চলাকালীন দুই জন জিএম ও ৪ জন DGM মহোদয়গণ কে শাস্তিমূলক বদলি করে।
এর প্রতিবাদে ৮ আগস্ট সারা দেশ থেকে লং মার্চ টু REB (ঢাকা) করা হয়। সেখানে সেনাবাহিনীর উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদের মধ্যস্থতায় REB PBS এ একটি সমঝোতা মিটিং হয়, সেখানে ৬ টি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যা পরের দিন ই REB কে অফিস অর্ডার করার নির্দেশ প্রদান করা হয়। অদ্যবধি সেই অফিস অর্ডার হয়নি।
তৎপ্রেক্ষীতে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেওয়া হয়, উত্থাপিত দাবি আদায় না হলে আগামী ২৮ তারিখ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্টেশন লিভ কর্মসূচি শুরু হবে।
উল্লেখ্য আমাদের অর্থ সংশ্লিষ্ট কোন দাবি নাই।
কোন চক্রান্ত সফল হবে না
আল্লাহ্ পাক সাহায্য করবে
ইনশাআল্লাহ্।
ইউনেস্কো পুরস্কার প্রাপ্ত আমিরুল মোমেনুল এই বিশ্লেষণের পর আরও বড়
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পাবেন নিশ্চই।
উনার পুরনো ভিডিও গুলো দেখুন পাগলের ক্ষমতা থাকা অবস্থায় উনিও কি করছে
এত বড় মিথ্যা এবং বানোয়াট কথা নিয়ে কিভাবে উনি নিউজ করেন? একমাত্র আল্লাহ তা'আলা জানেন 47 বছর যাবত সমিতির কর্মচারীরা আরইবি দ্বারা নিষ্পেষিত।
ধন্যবাদ ভাই ভয়ংকর তথ্য দিয়েছেন সবাইকে সতর্ক হতে হবে।
আমাদের সেনাবাহিনীর এক্সপার্ট সদস্যদের দ্বারা বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর দ্বায়ীত্ব বুঝে নেওয়া হোক। অতঃপর আন্দোলনে যুক্ত সকল পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তা কর্মচারীদের চিরদিনের জন্য অব্যহতি দেওয়া হোক।
চক্রান্ত কারীদের শাস্তি দেওয়া হোক
47 বছর যাবত সমিতির কর্মচারীরা আরইবি দ্বারা নিষ্পেষিত। আমার কথা বিন্দুমাত্র মিথ্যা নয়। আমি শুধু আল্লাহর কাছে একটাই ফরিয়াদ জানাই আল্লাহ তুমি সত্যের জয় নিশ্চয়ই দিবা।
পল্লী বিদ্যুতের কর্মচারিরা যদি আনদোলন করে তাহলে বর্তমান সরকারের উচিত হবে আনদোলন কারিদের বরখাস্ত করে নতুন কর্মচারি নিয়োগ দেওয়া উচিত হবে
ua-cam.com/users/liveDw4Ej83_CRM?feature=shared
আগে পল্লী বিদ্যুৎ এর কর্মকর্তাদের ধরতে হবে।পরে কর্মচারীদের ব্যবস্থা করা হোক।
দেশের গর্ব আর্মি ভাইদের শক্ত হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
কুপরামর্শকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চাকরিচ্যুত করে নতুন নিয়োগ দিলে কিছুদিন কষ্ট হলেও সমস্যার সমাধান হবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ সোবহান তায়ালা সব দেখতেছেন সাহায্য আল্লাহর আসবে।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি বাতিল করে দেওয়া উচিৎ
বুকা ছুদার মতো কথা,
ভাইরে, ৪৭ বছর যাবৎ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মচারীরা আর ইবির দ্বারা নির্মমভাবে নির্যাতিত এবং নিষ্পেষিত । পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড একের পর এক জন স্বার্থ বিরোধী আইন তৈরি করে জোকের মত চুষে খাচ্ছে এই দেশের সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত টাকা।দূর্ণীতির টাকায় ঢাকা সহ বিভিন্ন দেশে তারা বানিয়েছেন বেগমপাড়া।ব্যক্তিগত গাড়ি,আলিশান বাড়িসহ কোটি কোটি টাকার মালিক আরইবির কমিশন বাবারা।এ যেন জনগনের অর্থ হরিলুটের এক আতুরাশ্রম!পবিসে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী গন যখন আজকে তাদের দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা,দেশদ্রোহিতা, কমিশন ও নিয়োগ,বদলী বাণিজ্যসহ পবিস সমুহে পরিচালিত বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে ঠিক তখনি তাদের গ্রাত্রদাহ শুরু হয়েছে।প্রান নাশের হুমকি,মামলা,হামলা ও বদলীসহ চাকুরীচ্যুতির ভয়ভীতি দেখানো শুরু করেছে। আজকে যখন দেশে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন হয়েছে,দেশে যখন দূর্ণীতি ও বৈষম্যের কবর রচনা শুরু করেছে এদেশের মুক্তিকামী ছাত্র জনতা, ঠিক তখনই খোলষ পালটিয়ে নিজেদের অপকর্ম, দূর্ণীতি, লুটপাট ও পবিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর চলমান বৈষম্য সমুহ ধামাচাপা দেওয়ার এক ঘৃনীত অপচেষ্টায় লিপ্ত আরইবির এই সব দূর্নীতিবাজ আওয়ামী দালাররা।আমরা ছাত্র সমাজ তথা দেশবাসীকে বিনীত অনুরোধ জানাই,,,,সত্যটা জানুন এবং দেশদ্রোহী ও দূর্ণীতিবাজদের রুখে দিন।খবর নেন কারা ক্রয় করে পল্লী বিদ্যুৎ এর মালামাল? কারা জন স্বার্থ বিরোধী ভূয়া, মনগড়া আইন তৈরি করে সারা দেশের মানুষদের নীলকরদের মত শাসন ও শোষন করছে?একটু বৃষ্টি হলেই কেন পল্লী বিদ্যুৎ এর বিদ্যুৎ চলে যায়?দেশে লোড শেডিং না থাকলেও কেন এত ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যায়?একটি মিটারের আয়ুষ্কাল ১২ বছর হলেও কেন ১২ দিনেই তা নষ্ট হয়ে যায়?কেন এত্ত বেশি দাম দিয়ে ক্রয় করা ট্রান্সফরমার লাইনে স্থাপনের পরপরই নষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়?কেন কভার তারে লাইন না করে খোলা তারে লাইন নির্মাণ করে পরিবেশ থেকে গাছ নিধন করা হচ্ছে?কংক্রিটের বৈদ্যুতিক খুটিতে কেন সিমেন্টের বদলে ছাই আর রডের বদলে জি আই তার ব্যবহার করা হয়?কেন ঝড় বৃষ্টির পর লাইন চালু করার জন্য আরইবি এর কোন লোক মাঠ পর্যায়ে আসে না?কেন প্রয়োজনের তুলনায় যতসামান্য লোকবল দিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নামে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়?কেন অভিযোগ দাখিল করা মাত্রই সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ না দিয়ে জাতির সাথে জরুরি বিদ্যুৎ নামে তামাশা করা হয়?কেন আবেদনের পরও প্রয়োজনীয় লোকবল ও মালামাল না থাকায় নতুন সংযোগ প্রাপ্তি,নষ্ট মিটার পরিবর্তনের মত জরুরী সেবার জন্য মাসের পর মাস অফিসে ঘুরতে হয়?কেন অন্যান্য বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার (পিডিবি,নেসকো,ওজোপাডিকো,ডেসা,ডেস্কো,ডিপিডিসি)ন্যায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় না?
হে দেশ প্রেমিক সূর্য সন্তানরা,
আজ আপনাদের তরুন হাতেই দূর্নীতির শিকার হয়ে সর্ব শান্ত বাংগালী জাতি মুক্তি চায়।দেশবাসী আশা ও বিশ্বাস করে আপনাদের হাতেই নতুন করে নির্মিত হবে দূর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ।পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সাড়ে তিন কোটি গ্রাহক তথা সাড়ে ১২ কোটি জনগন ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মজলুম কর্মকর্তা, কর্মচারী গন আজ আপনাদের হাত ধরে পরিবর্তনের আশায় বুক বেধেছে।আসুন আমরা সকলে মিলে এই দেশদ্রোহী, দূর্ণীতিবাজ ও বৈষম্যকারী আরইবি কে রুখে দেই।ধ্বংস করে ফেলি দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী নির্যাতনের ও-ই আয়না ঘর।কবর রচনা করি দূর্নীতিবাজ ও তাদের ভেলকিবাজির আস্তানা বি আর ই বি নামক ওই দশ তলা জোকের আবাসন। আমার কথাগুলো এক বিন্দু ও মিথ্যা নয়। আল্লাহ তাআলা উত্তম ফয়সালাকারী। নিশ্চয়ই তিনি মজলুমদের পক্ষে এবং জালিমদের বিপক্ষে। সত্যের জয় হবেই ইনশাআল্লাহ।
তাই সবাই আসুন, আওয়াজ তুলুন :
ছাত্র জনতার বাংলায়,
বৈষম্যের ঠাই নাই।
আবু সাঈদ,মীর মুগ্ধ'র মত শহীদের বাংলায়,,,
দূর্ণীতি ও দূর্ণীতিবাজদের ঠাই নাই।
আহ্বানে
,,,,বৈষম্য বিরোধী পবিস কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন।
সঠিক কথাগুলো তুলে ধরেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
❤কোনো চক্রান্ত সফল হবে না ✅ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ
সারা বাংলাদেশের ছাত্র জনতা পল্লী বিদ্যুতের বিষয়টি চালিয়ে নিতে পারবে আশা করা যায়।
ua-cam.com/users/liveDw4Ej83_CRM?feature=shared
বলা সহজ করা কঠিন।এটা ট্রাফিক না
কারেন্ট, ভোল্টেজ, ফ্রিকোয়েন্সী, ট্রান্সফরমার, ফিডার, সাবস্টেশন, গ্রাউন্ডিং, গ্রীড এমন হাজার টা বিষয় আছে। এগুলো সবার পক্ষে সম্ভব নয় সুতরাং বিষয়টি অনুধাবন করে করে তারপর কথা বলার অনুরোধ করছি
যারা কর্মবিরতি করবে তাহাদেরকে ছাটাই করা হোক নতুনদেরকে নিয়োগ করা হোক
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারীরা আরইবি দ্বারা নিষ্পেষিত। সমিতির কোন কর্মকর্তা কর্মচারী জনসাধারণের বিপক্ষে নয়। আল্লাহতালা উত্তম ফয়সালাকারী। নিশ্চয়ই তিনি জুলুমকারীদের বিচার করবেন।
সাধারণ মানুষ সরকারের পাশে থাকবে
চোরদের দ্রুত শাস্তি দিলে বাকী চোরেরদল সাবধান হয়ে যাবে।
ভাইরে, ৪৭ বছর যাবৎ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মচারীরা আর ইবির দ্বারা নির্মমভাবে নির্যাতিত এবং নিষ্পেষিত । পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড একের পর এক জন স্বার্থ বিরোধী আইন তৈরি করে জোকের মত চুষে খাচ্ছে এই দেশের সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত টাকা।দূর্ণীতির টাকায় ঢাকা সহ বিভিন্ন দেশে তারা বানিয়েছেন বেগমপাড়া।ব্যক্তিগত গাড়ি,আলিশান বাড়িসহ কোটি কোটি টাকার মালিক আরইবির কমিশন বাবারা।এ যেন জনগনের অর্থ হরিলুটের এক আতুরাশ্রম!পবিসে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী গন যখন আজকে তাদের দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা,দেশদ্রোহিতা, কমিশন ও নিয়োগ,বদলী বাণিজ্যসহ পবিস সমুহে পরিচালিত বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে ঠিক তখনি তাদের গ্রাত্রদাহ শুরু হয়েছে।প্রান নাশের হুমকি,মামলা,হামলা ও বদলীসহ চাকুরীচ্যুতির ভয়ভীতি দেখানো শুরু করেছে। আজকে যখন দেশে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন হয়েছে,দেশে যখন দূর্ণীতি ও বৈষম্যের কবর রচনা শুরু করেছে এদেশের মুক্তিকামী ছাত্র জনতা, ঠিক তখনই খোলষ পালটিয়ে নিজেদের অপকর্ম, দূর্ণীতি, লুটপাট ও পবিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর চলমান বৈষম্য সমুহ ধামাচাপা দেওয়ার এক ঘৃনীত অপচেষ্টায় লিপ্ত আরইবির এই সব দূর্নীতিবাজ আওয়ামী দালাররা।আমরা ছাত্র সমাজ তথা দেশবাসীকে বিনীত অনুরোধ জানাই,,,,সত্যটা জানুন এবং দেশদ্রোহী ও দূর্ণীতিবাজদের রুখে দিন।খবর নেন কারা ক্রয় করে পল্লী বিদ্যুৎ এর মালামাল? কারা জন স্বার্থ বিরোধী ভূয়া, মনগড়া আইন তৈরি করে সারা দেশের মানুষদের নীলকরদের মত শাসন ও শোষন করছে?একটু বৃষ্টি হলেই কেন পল্লী বিদ্যুৎ এর বিদ্যুৎ চলে যায়?দেশে লোড শেডিং না থাকলেও কেন এত ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যায়?একটি মিটারের আয়ুষ্কাল ১২ বছর হলেও কেন ১২ দিনেই তা নষ্ট হয়ে যায়?কেন এত্ত বেশি দাম দিয়ে ক্রয় করা ট্রান্সফরমার লাইনে স্থাপনের পরপরই নষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়?কেন কভার তারে লাইন না করে খোলা তারে লাইন নির্মাণ করে পরিবেশ থেকে গাছ নিধন করা হচ্ছে?কংক্রিটের বৈদ্যুতিক খুটিতে কেন সিমেন্টের বদলে ছাই আর রডের বদলে জি আই তার ব্যবহার করা হয়?কেন ঝড় বৃষ্টির পর লাইন চালু করার জন্য আরইবি এর কোন লোক মাঠ পর্যায়ে আসে না?কেন প্রয়োজনের তুলনায় যতসামান্য লোকবল দিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নামে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়?কেন অভিযোগ দাখিল করা মাত্রই সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ না দিয়ে জাতির সাথে জরুরি বিদ্যুৎ নামে তামাশা করা হয়?কেন আবেদনের পরও প্রয়োজনীয় লোকবল ও মালামাল না থাকায় নতুন সংযোগ প্রাপ্তি,নষ্ট মিটার পরিবর্তনের মত জরুরী সেবার জন্য মাসের পর মাস অফিসে ঘুরতে হয়?কেন অন্যান্য বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার (পিডিবি,নেসকো,ওজোপাডিকো,ডেসা,ডেস্কো,ডিপিডিসি)ন্যায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় না?
হে দেশ প্রেমিক সূর্য সন্তানরা,
আজ আপনাদের তরুন হাতেই দূর্নীতির শিকার হয়ে সর্ব শান্ত বাংগালী জাতি মুক্তি চায়।দেশবাসী আশা ও বিশ্বাস করে আপনাদের হাতেই নতুন করে নির্মিত হবে দূর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ।পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সাড়ে তিন কোটি গ্রাহক তথা সাড়ে ১২ কোটি জনগন ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মজলুম কর্মকর্তা, কর্মচারী গন আজ আপনাদের হাত ধরে পরিবর্তনের আশায় বুক বেধেছে।আসুন আমরা সকলে মিলে এই দেশদ্রোহী, দূর্ণীতিবাজ ও বৈষম্যকারী আরইবি কে রুখে দেই।ধ্বংস করে ফেলি দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী নির্যাতনের ও-ই আয়না ঘর।কবর রচনা করি দূর্নীতিবাজ ও তাদের ভেলকিবাজির আস্তানা বি আর ই বি নামক ওই দশ তলা জোকের আবাসন।আওয়াজ তুলুন :
ছাত্র জনতার বাংলায়,
বৈষম্যের ঠাই নাই।
আবু সাঈদ,মীর মুগ্ধ'র মত শহীদের বাংলায়,,,
দূর্ণীতি ও দূর্ণীতিবাজদের ঠাই নাই।
আহ্বানে
,,,,বৈষম্য বিরোধী পবিস কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন।
ভাইরে, ৪৭ বছর যাবৎ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মচারীরা আর ইবির দ্বারা নির্মমভাবে নির্যাতিত এবং নিষ্পেষিত । পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড একের পর এক জন স্বার্থ বিরোধী আইন তৈরি করে জোকের মত চুষে খাচ্ছে এই দেশের সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত টাকা।দূর্ণীতির টাকায় ঢাকা সহ বিভিন্ন দেশে তারা বানিয়েছেন বেগমপাড়া।ব্যক্তিগত গাড়ি,আলিশান বাড়িসহ কোটি কোটি টাকার মালিক আরইবির কমিশন বাবারা।এ যেন জনগনের অর্থ হরিলুটের এক আতুরাশ্রম!পবিসে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী গন যখন আজকে তাদের দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা,দেশদ্রোহিতা, কমিশন ও নিয়োগ,বদলী বাণিজ্যসহ পবিস সমুহে পরিচালিত বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে ঠিক তখনি তাদের গ্রাত্রদাহ শুরু হয়েছে।প্রান নাশের হুমকি,মামলা,হামলা ও বদলীসহ চাকুরীচ্যুতির ভয়ভীতি দেখানো শুরু করেছে। আজকে যখন দেশে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন হয়েছে,দেশে যখন দূর্ণীতি ও বৈষম্যের কবর রচনা শুরু করেছে এদেশের মুক্তিকামী ছাত্র জনতা, ঠিক তখনই খোলষ পালটিয়ে নিজেদের অপকর্ম, দূর্ণীতি, লুটপাট ও পবিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর চলমান বৈষম্য সমুহ ধামাচাপা দেওয়ার এক ঘৃনীত অপচেষ্টায় লিপ্ত আরইবির এই সব দূর্নীতিবাজ আওয়ামী দালাররা।আমরা ছাত্র সমাজ তথা দেশবাসীকে বিনীত অনুরোধ জানাই,,,,সত্যটা জানুন এবং দেশদ্রোহী ও দূর্ণীতিবাজদের রুখে দিন।খবর নেন কারা ক্রয় করে পল্লী বিদ্যুৎ এর মালামাল? কারা জন স্বার্থ বিরোধী ভূয়া, মনগড়া আইন তৈরি করে সারা দেশের মানুষদের নীলকরদের মত শাসন ও শোষন করছে?একটু বৃষ্টি হলেই কেন পল্লী বিদ্যুৎ এর বিদ্যুৎ চলে যায়?দেশে লোড শেডিং না থাকলেও কেন এত ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যায়?একটি মিটারের আয়ুষ্কাল ১২ বছর হলেও কেন ১২ দিনেই তা নষ্ট হয়ে যায়?কেন এত্ত বেশি দাম দিয়ে ক্রয় করা ট্রান্সফরমার লাইনে স্থাপনের পরপরই নষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়?কেন কভার তারে লাইন না করে খোলা তারে লাইন নির্মাণ করে পরিবেশ থেকে গাছ নিধন করা হচ্ছে?কংক্রিটের বৈদ্যুতিক খুটিতে কেন সিমেন্টের বদলে ছাই আর রডের বদলে জি আই তার ব্যবহার করা হয়?কেন ঝড় বৃষ্টির পর লাইন চালু করার জন্য আরইবি এর কোন লোক মাঠ পর্যায়ে আসে না?কেন প্রয়োজনের তুলনায় যতসামান্য লোকবল দিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নামে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়?কেন অভিযোগ দাখিল করা মাত্রই সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ না দিয়ে জাতির সাথে জরুরি বিদ্যুৎ নামে তামাশা করা হয়?কেন আবেদনের পরও প্রয়োজনীয় লোকবল ও মালামাল না থাকায় নতুন সংযোগ প্রাপ্তি,নষ্ট মিটার পরিবর্তনের মত জরুরী সেবার জন্য মাসের পর মাস অফিসে ঘুরতে হয়?কেন অন্যান্য বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার (পিডিবি,নেসকো,ওজোপাডিকো,ডেসা,ডেস্কো,ডিপিডিসি)ন্যায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় না?
হে দেশ প্রেমিক সূর্য সন্তানরা,
আজ আপনাদের তরুন হাতেই দূর্নীতির শিকার হয়ে সর্ব শান্ত বাংগালী জাতি মুক্তি চায়।দেশবাসী আশা ও বিশ্বাস করে আপনাদের হাতেই নতুন করে নির্মিত হবে দূর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ।পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সাড়ে তিন কোটি গ্রাহক তথা সাড়ে ১২ কোটি জনগন ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মজলুম কর্মকর্তা, কর্মচারী গন আজ আপনাদের হাত ধরে পরিবর্তনের আশায় বুক বেধেছে।আসুন আমরা সকলে মিলে এই দেশদ্রোহী, দূর্ণীতিবাজ ও বৈষম্যকারী আরইবি কে রুখে দেই।ধ্বংস করে ফেলি দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী নির্যাতনের ও-ই আয়না ঘর।কবর রচনা করি দূর্নীতিবাজ ও তাদের ভেলকিবাজির আস্তানা বি আর ই বি নামক ওই দশ তলা জোকের আবাসন। আমার কথাগুলো এক বিন্দু ও মিথ্যা নয়। আল্লাহ তাআলা উত্তম ফয়সালাকারী। নিশ্চয়ই তিনি মজলুমদের পক্ষে এবং জালিমদের বিপক্ষে। সত্যের জয় হবেই ইনশাআল্লাহ।
তাই সবাই আসুন, আওয়াজ তুলুন :
ছাত্র জনতার বাংলায়,
বৈষম্যের ঠাই নাই।
আবু সাঈদ,মীর মুগ্ধ'র মত শহীদের বাংলায়,,,
দূর্ণীতি ও দূর্ণীতিবাজদের ঠাই নাই।
আহ্বানে
,,,,বৈষম্য বিরোধী পবিস কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন।