কুরআন এমন একটি গ্রন্থ যাতে কোন ভুল বা কোন সন্দেহ নেই কারন যেসব থিওরি আবিষ্কার করতে বিজ্ঞানিরা শত শত বছর লাগিয়েছেন সেসব তথ্য,থিওরি আগে থেকেই কুরআনে রয়েছে। (সুবহানাল্লাহ)
যারা হাদিস হাদিস করে চিল্লায় তাদের আসলে কোরআন নিয়ে কোন ধারণা নেই।আমি যদি বলি ইসলাম সঠিক ভাবে পালন করতে হাদিস মানতে হবে কেন? তারা যারা বলবে আপনি কি রাসূল মানেন না? আপনি কি রাসূল সঃ এর কথা তথা হাদিস মানেন না। তাদের কাছে আমার প্রশ্ন রাসূল সঃ এর উপর কি নিজস্ব মতবাদ বা কথা নাজিল হয়েছে নাকি কোরআন নাজিল হয়েছে? তারা অবশ্যই বলবে কোরআন। কোরআন নাজিল হলে অবশ্যই রাসূল সঃ কোরআন এর বাইরে বা কোরআন বিরোধী কিছু বলতে পারেন না। রাসূল সঃ যদি কোরআন এর কথা বলেন, সেই কথা তথা হাদিস জাল , জয়ীফ,ছহি হয় কিভাবে। রাসূল সঃ কি জাল জয়ীফ কথা বলেছেন। নাউজুবিল্লা। কোরআন পাক এ আল্লাহ্ সূরা হিজির আয়াত 9 এ এরশাদ করেন, আমি এ কোরআন নাজিল করেছি আমি এর সংরক্ষক। সূরা কাহাফ আয়াত 27 এ আল্লাহ্ বলেন আপনার প্রতি যে কিতাব নাযিল করা করা হয়েছে তাহা পাঠ করুন তার বাক্য পরিবর্তন করার সাধ্য কারো নেই । এবার বলেন হাদিস এর রক্ষক কে। 1500 বছরে হাদিস এর বাক্য পরিবর্তন হয়নি এ নিশ্চিয়তা কে দিবে। আমরা হাদিস অবশ্যই মানবো আর সেটা হলো বোঝার সুবিধার্তে। নাহলে নয়। কারণ অসংখ্য হাদিস আছে যেগুলো কোরআন বিরোধী। রাসূল সঃ এর কথা কখনো কোরআন বিরোধী হতে পারে না।
আল-কোরআনই হলো আহসানাল হাদিসঅর্থাৎ সর্বোত্তম হাদিস । আল-কোরআন রাসূলের উপর নাযিল হয়েছে আর রাসূল সেটা সংরক্ষণ করে আমাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন। আর রসুলের বাস্তব চরিত্র হলো আল-কোরআন। সুতরাং কোরআন কে মানলেই আল্লাহকে মানা হলো এবং রাসূলের অনুসরণ করা হলো।
দলের ভেতর কেউ উপদল তৈরী করবেন না। সবাই নিজেকে শুধু একজন মুসলিম বলে পরিচয় দিন এবং মহান আল্লাহর হুকুম বিধিনিষেধগুলো হুজুর পাক (সাঃ) এর পদ্ধতিতে পালন করার চেষ্টা করুন। এটাই আমাদের প্রধান কাজ
পবিত্র কুরআন এবং হাদিস দুটোই মানতে হবে। কিন্তু এমন অনেক হাদিস আছে যেগুলো পবিত্র কুরআনের সাথে শতভাগ সাংঘর্ষিক। সেই ক্ষেত্রে আমরা সাধারণ মুসলমান কি করব? হাদিস অস্বীকার করলে যদি মানুষ কাফের হয় তাহলে পবিত্র কুরআন না মানলে কী হবে? আমার ব্যক্তিগত বক্তব্য হলো---যেসব হাদিস পবিত্র কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক নয় সে গুলো মানা আমাদের জন্য ফরজ। আর যেগুলো পবিত্র কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক তা কখনো মানা যাবে না। আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেদায়েত নসিব করুন। আমিন।।
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
@@SumuToab হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
@@SumuToab উক্ত বর্ণিত হাদীসের বই গুলো কি আল্লাহর আইন ? সহিহ বুখারী সহিহ মুসলিম সুনান আত-তিরমিজি সুনানে নাসাই সুনানে আবু দাউদ সুনানে ইবনে মাজাহ এছাড়াও আরো কিছু কম পরিচিত হাদিস সংকলন বিদ্যমান। যেমন : মুয়াত্তা মালিক মুসনাদে আহমাদ মুসনাদে আবি হানিফা শরহু মায়ানিল আছার সহীহ ইবনে হিব্বান মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মাদ সহিহ ইবনে খুযায়মাহ মুস্তাদারাকে আল হাকিম মুসান্নাফে আবদুল রাজ্জাক মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা ??? আল্লাহর আইনকে কেউ কি পরিবর্ত করতে পারে? পবিত্র কোরআন ধাপে ধাপে ঘোষণা দিয়েছে যে, “আর কোন মুমিন নর ও নারীর অধিকার নাই যে, আল্লাহ্ ও রাসুল যে বিষয়সে ফয়সাল দিয়ে দিয়েছেন তারা সে বিষয়ে কোন ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিবে। আর যে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের আদেশ অমান্য করবে, নিশ্চয়ই তারা সুস্পষ্ট রূপে বিপথগামী।” (সুরা আহযাব-৩৬)।
"তুমি তোমার প্রতিপালকের নিকট থেকে যে ওয়াহী পাও তার অনুসরণ কর, তিনি ছাড়া সত্যিকারের কোন ইলাহ নেই, তুমি মুশরিকদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও।" (QS. Al-An'am 6: Verse 106) "তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।" (QS. Al-An'am 6: Verse 116)
হযরত আল্লাহ পাক কোরআন পাকের কোথায় বলেছেন নবির অনুসরন করতে?রাসুলের অনুসরন করতে বলেছে।রাসুল রেসালত রেখে গেছেন আলকোরআন অতএব আল কোরআনের নিরবিচ্ছিন্ন অনুসরণ অনুকরণ ই হলো আল্লাহ ও তার প্রিয় রাসুলের অনুসরন অনুকরণ। সুরা হাসরে আয়াত ৭ পরিপূর্ন না বলে মাঝখানের টুকু বলে হ্দিসকে কোরআনের সাথে তুলনা করার এত বড় ধৃষ্টতা কিভাবে দেখান?যারা কোরআনের জ্ঞান রাখে না তারাতো বিভ্রান্ত হবে আর এজন্য আপনাকেই আল্লাহর কাছে কৈফিয়ত দিতে হবে। এমনকি জাহান্নামও অবধারিত হতে পারে। আশা করি সকলে হাশরের ৭নং আয়াত অনুবাদ পড়ে নিবেন ক্লাস এইটের বাচ্চারাও বুঝতে পারবে।[আল হাশ্রঃ আয়াত নং ৭] مَّآ أَفَآءَ اللَّهُ عَلٰى رَسُولِهِۦ مِنْ أَهْلِ الْقُرٰى فَلِلَّهِ وَلِلرَّسُولِ وَلِذِى الْقُرْبٰى وَالْيَتٰمٰى وَالْمَسٰكِينِ وَابْنِ السَّبِيلِ كَىْ لَا يَكُونَ دُولَةًۢ بَيْنَ الْأَغْنِيَآءِ مِنكُمْ ۚ وَمَآ ءَاتٰىكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهٰىكُمْ عَنْهُ فَانتَهُوا ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ অর্থঃ আল্লাহ জনপদবাসীদের কাছ থেকে তাঁর রসূলকে যা দিয়েছেন, তা আল্লাহর, রসূলের, তাঁর আত্নীয়-স্বজনের, ইয়াতীমদের, অভাবগ্রস্তদের এবং মুসাফিরদের জন্যে, যাতে ধনৈশ্বর্য্য কেবল তোমাদের বিত্তশালীদের মধ্যেই পুঞ্জীভূত না হয়। রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা।[আল হাশ্রঃ আয়াত নং ৬] وَمَآ أَفَآءَ اللَّهُ عَلٰى رَسُولِهِۦ مِنْهُمْ فَمَآ أَوْجَفْتُمْ عَلَيْهِ مِنْ خَيْلٍ وَلَا رِكَابٍ وَلٰكِنَّ اللَّهَ يُسَلِّطُ رُسُلَهُۥ عَلٰى مَن يَشَآءُ ۚ وَاللَّهُ عَلٰى كُلِّ شَىْءٍ قَدِيرٌ অর্থঃ আল্লাহ বনু-বনুযায়রের কাছ থেকে তাঁর রসূলকে যে ধন-সম্পদ দিয়েছেন, তজ্জন্যে তোমরা ঘোড়ায় কিংবা উটে চড়ে যুদ্ধ করনি, কিন্তু আল্লাহ যার উপর ইচ্ছা, তাঁর রসূলগণকে প্রাধান্য দান করেন। আল্লাহ সবকিছুর উপর সর্বশক্তিমান।
বহুপুর্বে (১৯৮৫ সালে) ফাজায়েলে তাবলীগ কিতাবে একটা হাদীস পড়েছিলাম যার মোটামুটি কথা এই রকম, অচিরেই তোমাদের সামনে এমন একটি জামানা আসবে যখন কাফের রা তোমাদের ধ্বংস করতে একে অপরকে এই ভাবে দাওয়াত দিবে যে ভাবে তোমারা একে অপরকে হালুয়া রুটি খাওয়ার দাওয়াত দেও। সাহাবারা জিজ্ঞাসা করেন ইয়া রাসুলুল্লাহ তখনকি আমরা সংখায় কম হবো। হুজুর বলেন না, বড়ং সংখ্যায় তোমরা অনেক বেশি হবা তবে তখন তোমাদের ভিতর ওহান পয়দা হবে। সাহাবারা জিজ্ঞাসা করেন ওহান কি ? হুজুর দা বলেন দুনিয়াকে ভালো বাসা ও মৃত্যুকে ভুলে যাওয়া। ( সংক্ষেপে মোটামোটি কথা) এখন আমাদের সবার আগে ওহান রোগের চিকিৎসা করতে হবে অন্যথায় এই সকল ফ্যাৎনা আমাদের ঘারে চেপে বসবে। তাই আহলুল কোরান নাম ধারিদের বিরুদ্ধে কেবল শতর্ক থাকাই যথেষ্ট নয় বড়ং কঠিন আঘাত ওদের করতে হবে।
৪৩:৪৪ وَ اِنَّهٗ لَذِکۡرٌ لَّکَ وَ لِقَوۡمِکَ ۚ وَ سَوۡفَ تُسۡـَٔلُوۡنَ ﴿۴۴﴾ و انهٗ لذکر لک و لقومک ۚ و سوف تسـٔلون ﴿۴۴﴾ নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে। ৪৩:৪৩ فَاسۡتَمۡسِکۡ بِالَّذِیۡۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ ۚ اِنَّکَ عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ﴿۴۳﴾ فاستمسک بالذی اوحی الیک ۚ انک علی صراط مستقیم ﴿۴۳﴾ অতএব তোমার প্রতি যা ওহী করা হয়েছে তাকে তুমি সুদৃঢ়ভাবে ধারণ কর। নিশ্চয় তুমি সরল পথের উপর রয়েছ। ৫০:৪৫ نَحۡنُ اَعۡلَمُ بِمَا یَقُوۡلُوۡنَ وَ مَاۤ اَنۡتَ عَلَیۡهِمۡ بِجَبَّارٍ ۟ فَذَکِّرۡ بِالۡقُرۡاٰنِ مَنۡ یَّخَافُ وَعِیۡدِ ﴿۴۵﴾ نحن اعلم بما یقولون و ما انت علیهم بجبار ۟ فذکر بالقران من یخاف وعید ﴿۴۵﴾ এরা যা বলে আমি তা সবচেয়ে ভাল জানি। আর তুমি তাদের উপর কোন জোর- জবরদস্তিকারী নও। সুতরাং যে আমার ধমককে ভয় করে তাকে কুরআনের সাহায্যে উপদেশ দাও। ৫৬:৮১ اَفَبِهٰذَا الۡحَدِیۡثِ اَنۡتُمۡ مُّدۡهِنُوۡنَ ﴿ۙ۸۱﴾ افبهذا الحدیث انتم مدهنون ﴿ۙ۸۱﴾ তবে কি তোমরা এই বাণী তুচ্ছ গণ্য করছ? আল-বায়ান তবুও কি তোমরা এ বাণীকে তুচ্ছ মনে করছ? ২৫:৩০ وَ قَالَ الرَّسُوۡلُ یٰرَبِّ اِنَّ قَوۡمِی اتَّخَذُوۡا هٰذَا الۡقُرۡاٰنَ مَهۡجُوۡرًا ﴿۳۰﴾ و قال الرسول یرب ان قومی اتخذوا هذا القران مهجورا ﴿۳۰﴾ আর রাসূল বলবে, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমার কওম এ কুরআনকে পরিত্যাজ্য গণ্য করেছে। ২৫:৩৩ وَ لَا یَاۡتُوۡنَکَ بِمَثَلٍ اِلَّا جِئۡنٰکَ بِالۡحَقِّ وَ اَحۡسَنَ تَفۡسِیۡرًا ﴿ؕ۳۳﴾ و لا یاتونک بمثل الا جئنک بالحق و احسن تفسیرا ﴿۳۳﴾ আর তারা তোমার কাছে যে কোন বিষয়ই নিয়ে আসুক না কেন, আমি এর সঠিক সমাধান ও সুন্দর ব্যাখ্যা তোমার কাছে নিয়ে এসেছি। ২৫:৫২ فَلَا تُطِعِ الۡکٰفِرِیۡنَ وَ جَاهِدۡهُمۡ بِهٖ جِهَادًا کَبِیۡرًا ﴿۵۲﴾ فلا تطع الکفرین و جاهدهم بهٖ جهادا کبیرا ﴿۵۲﴾ সুতরাং তুমি কাফিরদের আনুগত্য করো না এবং তুমি কুরআনের সাহায্যে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সংগ্রাম কর। ৬:১০৬ اِتَّبِعۡ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ وَ اَعۡرِضۡ عَنِ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۰۶﴾ اتبع ما اوحی الیک من ربک ۚ لا اله الا هو ۚ و اعرض عن المشرکین ﴿۱۰۶﴾ তুমি অনুসরণ কর তার, তোমার প্রতি যা ওহী প্রেরণ করা হয়েছে তোমার রবের পক্ষ থেকে। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। আর মুশরিকদের থেকে তুমি বিমুখ থাক। ৬:১১৪ اَفَغَیۡرَ اللّٰهِ اَبۡتَغِیۡ حَکَمًا وَّ هُوَ ﴿۱۱۴﴾ আমি কি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বিচারক হিসেবে তালাশ করব? অথচ তিনিই তোমাদের নিকট বিস্তারিত কিতাব নাযিল করেছেন। আর যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছিলাম তারা জানত যে, তা তোমার রবের পক্ষ থেকে যথাযথভাবে নাযিলকৃত। সুতরাং তুমি কখনো সন্দেহকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। ২:১২৪ وَ اِذِ ابۡتَلٰۤی اِبۡرٰهٖمَ رَبُّهٗ আর স্মরণ কর, যখন ইবরাহীমকে তার রব কয়েকটি বাণী দিয়ে পরীক্ষা করলেন, অতঃপর সে তা পূর্ণ করল। তিনি বললেন, ‘আমি তোমাকে মানুষের জন্য নেতা বানাব’। সে বলল, ‘আমার বংশধরদের থেকেও’? তিনি বললেন, ‘যালিমরা আমার ওয়াদাপ্রাপ্ত হয় না’। ২:১২৫ وَ اِذۡ جَعَلۡنَا الۡبَیۡتَ مَثَابَۃً আর স্মরণ কর, যখন আমি কাবাকে মানুষের জন্য মিলনকেন্দ্র ও নিরাপদ স্থান বানালাম এবং (আদেশ দিলাম যে,) ‘তোমরা মাকামে ইবরাহীমকে সালাতের স্থানরূপে গ্রহণ কর’। আর আমি ইবরাহীম ও ইসমাঈলকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম যে, ‘তোমরা আমার গৃহকে তাওয়াফকারী, ‘ইতিকাফকারী ও রুকূকারী-সিজদাকারীদের জন্য পবিত্র কর’। ৩:৯৬ اِنَّ اَوَّلَ بَیۡتٍ وُّضِعَ لِلنَّاسِ لَلَّذِیۡ بِبَکَّۃَ مُبٰرَکًا وَّ هُدًی لِّلۡعٰلَمِیۡنَ ﴿ۚ۹۶﴾ ان اول بیت وضع للناس للذی ببکۃ مبرکا و هدی للعلمین ﴿ۚ۹۶﴾ নিশ্চয় প্রথম ঘর, যা মানুষের জন্য স্থাপন করা হয়েছে, তা মক্কায়। যা বরকতময় ও হিদায়াত বিশ্ববাসীর জন্য। ৬:১২৬ وَ هٰذَا صِرَاطُ رَبِّکَ مُسۡتَقِیۡمًا ؕ قَدۡ فَصَّلۡنَا الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّذَّکَّرُوۡنَ ﴿۱۲۶﴾ و هذا صراط ربک مستقیما قد فصلنا الایت لقوم یذکرون ﴿۱۲۶﴾ আর এ হচ্ছে তোমার রবের সরল পথ। আমি তো বিস্তারিতভাবে আয়াতসমূহ বর্ণনা করেছি এমন কওমের জন্য, যারা উপদেশ গ্রহণ করে। ৬:১৪৯ قُلۡ فَلِلّٰهِ الۡحُجَّۃُ الۡبَالِغَۃُ ۚ فَلَوۡ شَآءَ لَهَدٰىکُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ ﴿۱۴۹﴾ قل فلله الحجۃ البالغۃ ۚ فلو شاء لهدىکم اجمعین ﴿۱۴۹﴾ চূড়ান্ত সত্য-নির্ভর প্রমাণ তো আল্লাহর কাছে আছে, আল্লাহ যদি চাইতেন তাহলে তিনি অবশ্যই তোমাদের সকলকে সত্যপথে পরিচালিত করতেন। তাইসিরুল ৬:১৫৫ وَ هٰذَا کِتٰبٌ اَنۡزَلۡنٰهُ مُبٰرَکٌ فَاتَّبِعُوۡهُ وَ اتَّقُوۡا لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ ﴿۱۵۵﴾ۙ و هذا کتب انزلنه مبرک فاتبعوه و اتقوا لعلکم ترحمون ﴿۱۵۵﴾ۙ আর এটি কিতাব- যা আমি নাযিল করেছি- বরকতময়। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও। আ ৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২] ذٰلِكَ الْكِتٰبُ لَا رَيْبَ ۛ فِيهِ ۛ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ অর্থঃ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য।এই আয়াতোর উপর ভিত্তিকরে আপনার ইমান ঠিক আছে কিনা একটু চেক করুন।
৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ۬ۚ دِیۡنًا قِیَمًا مِّلَّۃَ اِبۡرٰهِیۡمَ حَنِیۡفًا ۚ وَ مَا کَانَ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۶۱﴾ قل اننی هدىنی ربی الی صراط مستقیم ۬ۚ دینا قیما ملۃ ابرهیم حنیفا ۚ و ما کان من المشرکین ﴿۱۶۱﴾ বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’। ২:৮৫ ثُمَّ اَنۡتُمۡ هٰۤـؤُلَآءِ تَقۡتُلُوۡنَ اَنۡفُسَکُمۡ وَ تُخۡرِجُوۡنَ فَرِیۡقًا مِّنۡکُمۡ مِّنۡ دِیَارِهِمۡ ۫ تَظٰهَرُوۡنَ عَلَیۡهِمۡ بِالۡاِثۡمِ وَ الۡعُدۡوَانِ ؕ وَ اِنۡ یَّاۡتُوۡکُمۡ اُسٰرٰی تُفٰدُوۡهُمۡ وَ هُوَ مُحَرَّمٌ عَلَیۡکُمۡ اِخۡرَاجُهُمۡ ؕ اَفَتُؤۡمِنُوۡنَ بِبَعۡضِ الۡکِتٰبِ وَ تَکۡفُرُوۡنَ بِبَعۡضٍ ۚ فَمَا جَزَآءُ مَنۡ یَّفۡعَلُ ذٰلِکَ مِنۡکُمۡ اِلَّا خِزۡیٌ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یُرَدُّوۡنَ اِلٰۤی اَشَدِّ الۡعَذَابِ ؕ وَ مَا اللّٰهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ ﴿۸۵﴾ ثم انتم هـؤلاء تقتلون انفسکم و تخرجون فریقا منکم من دیارهم ۫ تظهرون علیهم بالاثم و العدوان و ان یاتوکم اسری تفدوهم و هو محرم علیکم اخراجهم افتؤمنون ببعض الکتب و تکفرون ببعض ۚ فما جزاء من یفعل ذلک منکم الا خزی فی الحیوۃ الدنیا ۚ و یوم القیمۃ یردون الی اشد العذاب و ما الله بغافل عما تعملون ﴿۸۵﴾ অতঃপর তোমরাই তো তারা, যারা নিজদেরকে হত্যা করছ এবং তোমাদের মধ্য থেকে একটি দলকে তাদের গৃহ থেকে বের করে দিচ্ছ; পাপ ও সমীলঙ্ঘনের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে সহায়তা করছ। আর তারা যদি বন্দী হয়ে তোমাদের নিকট আসে, তোমরা মুক্তিপণ দিয়ে তাদেরকে মুক্ত কর। অথচ তাদেরকে বের করা তোমাদের জন্য হারাম ছিল। তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশে ঈমান রাখ আর কিছু অংশ অস্বীকার কর? সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা তা করে দুনিয়ার জীবনে লাঞ্ছনা ছাড়া তাদের কী প্রতিদান হতে পারে? আর কিয়ামতের দিনে তাদেরকে কঠিনতম আযাবে নিক্ষেপ করা হবে। আর তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে গাফিল নন। ২৮:৫০ فَاِنۡ لَّمۡ یَسۡتَجِیۡبُوۡا لَکَ فَاعۡلَمۡ اَنَّمَا یَتَّبِعُوۡنَ اَهۡوَآءَهُمۡ ؕ وَ مَنۡ اَضَلُّ مِمَّنِ اتَّبَعَ هَوٰىهُ بِغَیۡرِ هُدًی مِّنَ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ ﴿۵۰﴾ فان لم یستجیبوا لک فاعلم انما یتبعون اهواءهم و من اضل ممن اتبع هوىه بغیر هدی من الله ان الله لا یهدی القوم الظلمین ﴿۵۰﴾ অতঃপর তারা যদি তোমার আহবানে সাড়া না দেয়, তাহলে জেনে রাখ, তারা তো নিজদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে। আর আল্লাহর দিকনির্দেশনা ছাড়া যে নিজের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত করেন না। ১৭:৪১ وَ لَقَدۡ صَرَّفۡنَا فِیۡ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ لِیَذَّکَّرُوۡا ؕ وَ مَا یَزِیۡدُهُمۡ اِلَّا نُفُوۡرًا ﴿۴۱﴾ و لقد صرفنا فی هذا القران لیذکروا و ما یزیدهم الا نفورا ﴿۴۱﴾ আর অবশ্যই আমি এ কুরআনে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে; কিন্তু তা কেবল তাদের বিমুখতাই বৃদ্ধি করে। ২৮:৮৭ وَ لَا یَصُدُّنَّکَ عَنۡ اٰیٰتِ اللّٰهِ بَعۡدَ اِذۡ اُنۡزِلَتۡ اِلَیۡکَ وَ ادۡعُ اِلٰی رَبِّکَ وَ لَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿ۚ۸۷﴾ و لا یصدنک عن ایت الله بعد اذ انزلت الیک و ادع الی ربک و لا تکونن من المشرکین ﴿ۚ۸۷﴾ আর আল্লাহর আয়াতসমূহ তোমার প্রতি নাযিল হওয়ার পর তারা যেন তোমাকে তা থেকে বিরত রাখতে না পারে, তোমার রবের প্রতি তুমি আহবান কর এবং তুমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। ২৭ঃ৮৪. حَتَّى إِذَا جَاؤُوا قَالَ أَكَذَّبْتُم بِآيَاتِي وَلَمْ تُحِيطُوا بِهَا عِلْمًا أَمَّاذَا كُنتُمْ تَعْمَلُونَ যখন তারা উপস্থিত হয়ে যাবে, তখন আল্লাহ বলবেন, তোমরা কি আমার আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলেছিলে? অথচ এগুলো সম্পর্কে তোমাদের পুর্ণ জ্ঞান ছিল না। না তোমরা অন্য কিছু করছিলে?
"তুমি তোমার প্রতিপালকের নিকট থেকে যে ওয়াহী পাও তার অনুসরণ কর, তিনি ছাড়া সত্যিকারের কোন ইলাহ নেই, তুমি মুশরিকদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও।" (QS. Al-An'am 6: Verse 106) "তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।" (QS. Al-An'am 6: Verse 116)
. কোনটি হালাল কোনটি হারাম আল্লাহ পাক নবী মুহাম্মদকে প্রত্যেকটি জিব্রাইল মারফত কোরআনে ও কোরআনের বাইরে আলাদাভাবে বলে দিয়েছেন। . অধ্যায় সাত সূরা আল আরাফ আয়াত ১৫৭ যারা এ বার্তাবাহক নিরক্ষর রাসূলের অনুসরণ করে চলে যার উল্লেখ তাদের তাওরাত ও ইঞ্জিলেও তারা দেখতে পায়, যে তাদের ভালো কাজের আদেশ দেয়, মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে, যে তাদের জন্য যাবতীয় পার্ক জিনিসকে হালাল ও নাপাক জিনিস কে তাদের উপর হারাম ঘোষণা করে, তাদের ঘাড় থেকে যে বোঝা ছিলো তা সে নামিয়ে দেয়, এবং যেসব বন্ধন তাদের গলার উপর ছিলো তা সে খুলে ফেলে; অত:পর যারা তার উপর ঈমান আনে, যারা তাকে সাহায্য সহযোগিতা করে, তার সাথে যে আলো পাঠানো হয়েছে তার অনুসরণ করে, তারাই হলো সফলকাম। . chapter 7 Surah Al Araf Ayat 157 Those who follow the Messenger, the unlettered prophet, whom they find written in what they have of the Torah and the Gospel, who enjoins upon them what is right and forbids them what is wrong and makes lawful for them the good things and prohibits for them the evil and relieves them of their burden and the shackles which were upon them. So they who have believed in him, honored him, supported him and followed the light which was sent down with him - it is those who will be the successful
নবীর প্রতি ইমান আনা ও নবীকে অনুসরন করা: অধ্যায় সাত সূরা আল আরাফ আয়াত ১৫৮ আপনি বলুন, হে মানুষ, আমি তোমাদের সবার কাছে আল্লাহ পাকের রাসূল, আল্লাহ পাক যিনি আকাশ মণ্ডল ও পৃথিবীর সার্বভৌমত্বের একচ্ছত্র প্রভু তিনি ব্যতীত আর কোন মাবুদ নেই, তিনি জীবন দান করেন, তিনিই মৃত্যু ঘটান, অতএব তোমরা মহান আল্লাহ পাকের উপর ঈমান আনো, তার বার্তাবাহক নিরক্ষন রাসূলের উপরও তোমরা ঈমান আনো, যে আল্লাহ পাক ও তার বাণীতে বিশ্বাস করে এবং তোমরা তাকে অনুসরণ করো, আশা করা যায় তোমরা সঠিক পথের সন্ধান পাবে। . chapter 7 Surah al-arafah 158 Say, [O Muhammad], “O mankind, indeed I am the Messenger of Allah to you all, [from Him] to whom belongs the dominion of the heavens and the earth. There is no deity except Him; He gives life and causes death.” So believe in Allah and His Messenger, the unlettered prophet, who believes in Allah and His words, and follow him that you may be guided =======================
@@tourvideo1970 দেখুন আল্লাহ কি বলেছেন রাসুলকে অনুসরণ করলেই আল্লাহকে অনুসরণ করা হয়। আপনি কি এখন বলবেন হাদিস মেনে চললেই আল্লাহকে অনুসরণ করা হবে। তাহলে কুরআনের কি প্রয়োজন আছে। নাঊযুবিল্লাহ রাসুল (সা) সারাজীবন কুরআন মেনে চলেছেন তার কিছু প্রমান নিচে দেওয়া হল। An-Nisa' ৪:৮০ যে রাসূলের আনুগত্য করল, সে আল্লাহরই আনুগত্য করল। আর যে বিমুখ হল, তবে আমি তোমাকে তাদের উপর তত্ত্বাবধায়ক করে প্রেরণ করিনি। As-Sajdah ৩২:২২ আর তার চেয়ে বড় যালিম আর কে, যাকে স্বীয় রবের আয়াতসমূহের মাধ্যমে উপদেশ দেয়ার পর তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। নিশ্চয় আমি অপরাধীদের কাছ থেকে প্রতিশোধ গ্রহণকারী। ইউনুস ১০:১৫ٍ আমি আমার প্রতিপালকের অবাধ্যতা করলে এক অতি বড় বিভীষিকার দিনে আমি শাস্তির ভয় করি’’। "তোমাদের নিকট সুস্পষ্ট হুকুম পৌঁছার পরেও যদি তোমাদের পদস্খলন ঘটে তবে জেনে রেখ, নিশ্চয়ই আল্লাহ মহাপরাক্রান্ত, প্রজ্ঞাময়।" (QS. Al-Baqarah 2: Verse 209) হুকুম বা কর্তৃত্বের মালিকানা আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে নেই। তিনিই সত্যকথা বর্ণনা করেন, আর তিনিই সর্বোত্তম ফায়সালাকারী।" (QS. Al-An'am 6: Verse 57) জেনে রেখ, সৃষ্টি তাঁর, হুকুমও (চলবে) তাঁর, বরকতময় আল্লাহ বিশ্বজগতের প্রতিপালক।" (QS. Al-A'raf 7: Verse 54) আল্লাহ হুকুম দেন, তাঁর হুকুম পেছনে ঠেলে দেবে এমন কেউ নেই। হিসেব গ্রহণের ব্যাপারে তিনি খুবই দ্রুতগতি।" (QS. Ar-Ra'd 13: Verse 41) আল-আন‘আম ৬:৫০ বল, আমি তোমাদেরকে বলি না যে, আমার কাছে আল্লাহর ধন-ভান্ডার আছে, আর আমি অদৃশ্যের খবরও জানি না। আর আমি তোমাদেরকে এ কথাও বলি না যে, আমি ফেরেশতা, আমার প্রতি যা অবতীর্ণ করা হয় তাছাড়া (অন্য কিছুর) আমি অনুসরণ করি না। বল, অন্ধ আর চোখওয়ালা কি সমান, তোমরা কি চিন্তা করে দেখ না? আল-আ‘রাফ ৭:২০৩ যখন তুমি তাদের কাছে কোন নিদর্শন হাজির কর না, তখন তারা বলে, তুমি নিজেই একটা নিদর্শন বেছে নাও না কেন? 👉বল, ‘আমার প্রতিপালকের পক্ষ হতে আমার প্রতি যা ওয়াহী করা হয় আমি তো তারই অনুসরণ করি। এটা তোমাদের রবেবর পক্ষ হতে মু’মিন সম্প্রদায়ের জন্য উজ্জ্বল আলো, হিদায়াত ও রহমত।’ ইউনুস ১০:১৫ٍ যখন আমার সুস্পষ্ট আয়াতগুলো তাদের কাছে পঠিত হয়, তখন যারা আমার সাক্ষাতের আশা রাখে না তারা বলে, ‘এটা বাদে অন্য আরেকটা কুরআন আন কিংবা ওটাকে বদলাও’। বল, ‘‘আমার নিজের ইচ্ছেমত ওটা বদলানো আমার কাজ নয়, আমার কাছে যা ওয়াহী করা হয় আমি কেবল সেটারই অনুসরণ করে থাকি। আমি আমার প্রতিপালকের অবাধ্যতা করলে এক অতি বড় বিভীষিকার দিনে আমি শাস্তির ভয় করি’’।
এই ওহী আপনাকে বলা হয় নাই, বরং নবীকে বলা হয়েছে। নবী আল্লাহর ওহী বা জিব্রাইলকে অনুসরন করবে। আর আপনাকে বলা হয়েছে নবীকে অনুসরন করতে। আপনি দেখি বুঝেন না, অথবা আমাদের কে বোকা মনে করেন। নবীকে আল্লাহ্ ধমক দিয়েছেন মুশরিকদের অনুসরন না করতে। কিন্তু নবীকে আপনার অনুসরন করতেই হবে, এতে মাফ নাই।
এক কথা হাদিসে কথা বিস্তারিত ভাবে বলা হয়েছে। কোন কোন কোরআন এর আয়াত এর ব্যখা র প্রয়োজন হয়। হাদিস হচ্ছে নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কথা । তবে সাবধান ❎ জাল হাদিস ও আছে অনেক। এর জন্য হাদিসের বিষারদগন যাচাই বাছাই সহিই হাদিস লিপিবদ্ধ করেছেন।
@@vartolusadettin2847 মুসা(আ) এর পরামর্শে মুহাম্মদ (স) আল্লাহর কাছ থেকে নামাজ কমিয়ে এনেছে! নামাজ ৫ ওয়াক্ত হওয়া উচিত তা মুসা(আ) বুঝতে পেরেছেন কিন্তু আল্লাহ বুঝতে পারেন নাই, তাই নামাজ ৫ ওয়াক্ত করতে মুসা(আ) এর পরামর্শ নেয়া লেগেছে। আহলে হাদিসদের হাদিস অনুযায়ী আল্লাহর চাইতে মুসা (আ) এর জ্ঞান বেশি।
@@md.nazrulislam5662 ibn kasir er lekha book kokhon likha? tokhn maximim e mukhosto rakha hoto. 8th century theke kagoje likhar ek Revolution ghote tar age chamray ba pthore ba kathe maximum likha hoto. tai likha hoyni. durbol imaner lok esob vebe iman chara hobe. hadis shongroher step gula dekhun tahole bujhte parben kivabe documented hoyeche. imam bukharir 100 yrs age theke hadis er likhito version piled up chilo.imam bukhari shudhu shohih maner gulA k akotrito koreche.
Allah swt said to Rassol pbuh that you only read over to the momens and not to make any tafseer of it for Allah swt is solely responsible to make it understood by them. Only authentic Hadises that do not conflict with the Quran has to be obeyed. But how about the direct instruction of Muhammad pbuh to his sahabies not to write anything other than Quran (ohi) which he told. This is also one of the earliest and genuine Hadis which must be obeyed by all momens. Writing Hadis despite this instruction is also disobedience to Rassol pbuh which is contrary to Quran (Atyullah and Atyur Rassol) as well. What is the answer to it by those who are denouncing the Ahle Quran, if I can say so. So, I think momens must obey the Quran first and then the Hadis, if any, in line with Quran and not contrary to Quran. I don't approve ahle Quran should be denounced completely by the ahle Hadis and vice-versa. Everyone will be duly treated by Allah swt for his deeds individually. So, don't mudsling to each other, instead be happy with your own understandings, knowledge and act accordingly and wish for Jannah. None can acquire a bit of knowledge of Allah (elm) except Allah swt wishes (Ayeul qursi in Sura Al Baqara). Get into debate, if required, instead of doing gibat which is a serious sin as mandated by Allah swt. I study Quran on my own and feel that the Quran provides answer to all questions that come to my mind which is not in conflict with any Hadis. Any Hadis that offend the Quran cannot be a genuine Hadis to obey because, obedience to it will cause disobedience to Quran which is an absurdity. May Allah swt guide us with His rahmat and blessings and forgive us for acting in misconstruing the Quran and Hadis.
আপনারা কোরআনের শত শত আয়াত অমান্য করে বোখারীগংদের হাদীস মানছেন, কোরআন এসেছে পৃথিবীর প্রথম মানব থেকে যা ছিল আছে থাকবে কিয়ামত হয়ে গেলেও থাকবে। মোহাম্মদের হাদীস থাকলে অন্যান্য নবী রাসুলদের হাদীস কোথায় ?
চমৎকার বিশ্লেষণ করেছেন❤❤ সবার বিভ্রান্তি নিরসন হবে ✅✅✔✔
Wrong....
@@user-huq. মানে?
হাদিস অস্বিকারকারীদের 100+ ভিডিওর জবাব
ua-cam.com/play/PL_5inEFuf5VtLHsFOhZuJKpeV7UkeKzOc.html
চমৎকার বিশ্লেষণ এর নামে মূলত বিভ্রান্তি ছড়িয়েছেন।
আল্লাহ যাকে খুশি হিদায়ত দান করেন আর জ্ঞানীরাই মুলত এখান থেকে শিক্ষা লাভ করে।
কুরআন এমন একটি গ্রন্থ যাতে কোন ভুল বা কোন সন্দেহ নেই কারন যেসব থিওরি আবিষ্কার করতে বিজ্ঞানিরা শত শত বছর লাগিয়েছেন সেসব তথ্য,থিওরি আগে থেকেই কুরআনে রয়েছে। (সুবহানাল্লাহ)
ঠিক আছে বুঝলাম,,,তবে হাদীস কি মানেন???
@@gmfardousparves2737হাদিসের ধ্বংস হোক আমিন ❤❤
নবীকে অনুসরন না করলে মুসলিম না, নবীকে না মানলে কোরআনের বহু আয়াত অস্বীকার করা হয়? আপনি এমন প্রশ্ন করেন কিভাবে - হাদীস মানে কিনা।
যারা হাদিস হাদিস করে চিল্লায় তাদের আসলে কোরআন নিয়ে কোন ধারণা নেই।আমি যদি বলি ইসলাম সঠিক ভাবে পালন করতে হাদিস মানতে হবে কেন? তারা যারা বলবে আপনি কি রাসূল মানেন না? আপনি কি রাসূল সঃ এর কথা তথা হাদিস মানেন না। তাদের কাছে আমার প্রশ্ন রাসূল সঃ এর উপর কি নিজস্ব মতবাদ বা কথা নাজিল হয়েছে নাকি কোরআন নাজিল হয়েছে? তারা অবশ্যই বলবে কোরআন। কোরআন নাজিল হলে অবশ্যই রাসূল সঃ কোরআন এর বাইরে বা কোরআন বিরোধী কিছু বলতে পারেন না। রাসূল সঃ যদি কোরআন এর কথা বলেন, সেই কথা তথা হাদিস জাল , জয়ীফ,ছহি হয় কিভাবে। রাসূল সঃ কি জাল জয়ীফ কথা বলেছেন। নাউজুবিল্লা। কোরআন পাক এ আল্লাহ্ সূরা হিজির আয়াত 9 এ এরশাদ করেন, আমি এ কোরআন নাজিল করেছি আমি এর সংরক্ষক। সূরা কাহাফ আয়াত 27 এ আল্লাহ্ বলেন আপনার প্রতি যে কিতাব নাযিল করা করা হয়েছে তাহা পাঠ করুন তার বাক্য পরিবর্তন করার সাধ্য কারো নেই । এবার বলেন হাদিস এর রক্ষক কে। 1500 বছরে হাদিস এর বাক্য পরিবর্তন হয়নি এ নিশ্চিয়তা কে দিবে। আমরা হাদিস অবশ্যই মানবো আর সেটা হলো বোঝার সুবিধার্তে। নাহলে নয়। কারণ অসংখ্য হাদিস আছে যেগুলো কোরআন বিরোধী। রাসূল সঃ এর কথা কখনো কোরআন বিরোধী হতে পারে না।
আল-কোরআনই হলো আহসানাল হাদিসঅর্থাৎ সর্বোত্তম হাদিস । আল-কোরআন রাসূলের উপর নাযিল হয়েছে আর রাসূল সেটা সংরক্ষণ করে আমাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন। আর রসুলের বাস্তব চরিত্র হলো আল-কোরআন। সুতরাং কোরআন কে মানলেই আল্লাহকে মানা হলো এবং রাসূলের অনুসরণ করা হলো।
দলের ভেতর কেউ উপদল তৈরী করবেন না।
সবাই নিজেকে শুধু একজন মুসলিম বলে পরিচয় দিন এবং মহান আল্লাহর হুকুম বিধিনিষেধগুলো হুজুর পাক (সাঃ) এর পদ্ধতিতে পালন করার চেষ্টা করুন। এটাই আমাদের প্রধান কাজ
আহলে কোরআন তো খ্রিষ্টানেদর পেটুয়া, তাই তারা খ্রিষ্টান।
মোহাম্মদুর রসূলুল্লাহ এরমধ্যে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ রয়েছে
মূলত তিনি আল-কোরআন অনুসরণ করেই উত্তম চরিত্রের অধিকারী হয়েছেন ।
ভাইয়া আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। আপনার বক্তব্যে চমৎকার আল্লাহ এর উত্তম বদলা দান করুক।
পবিত্র কুরআন এবং হাদিস দুটোই মানতে হবে। কিন্তু এমন অনেক হাদিস আছে যেগুলো পবিত্র কুরআনের সাথে শতভাগ সাংঘর্ষিক। সেই ক্ষেত্রে আমরা সাধারণ মুসলমান কি করব? হাদিস অস্বীকার করলে যদি মানুষ কাফের হয় তাহলে পবিত্র কুরআন না মানলে কী হবে? আমার ব্যক্তিগত বক্তব্য হলো---যেসব হাদিস পবিত্র কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক নয় সে গুলো মানা আমাদের জন্য ফরজ। আর যেগুলো পবিত্র কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক তা কখনো মানা যাবে না। আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেদায়েত নসিব করুন। আমিন।।
মোহাম্মদ কোরআনের বাহক বস্তুতঃ আল্লাহ তোমাদের শিক্ষা দেন
চমৎকার বিশ্লেষণ করেছেন
অসাধারণ উপস্থাপনা--মাশাআল্লাহ
কোরআন ভালো করে বোঝো তাহলেই বুঝতে পারবেন ,উনি কুরআনের নামে কত অপব্যাখ্যা উপস্থাপন করেছেন।
সূরা হাশরের 6 ও 7 নং আয়াতটি বুঝে পড়ুন তাহলে বুঝতে পারবেন কেমন সুন্দর ফালতু উপস্থাপনা ।
আজকেও ফেসবুকে ছিলাম সাথে সাথে চলে আসছি ইনশাআল্লাহ
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
তোমার শিক্ষার ভুল ব্রেইন নিয়ে কিছু বললাম না মগা
@@SumuToab
হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
@@SumuToab
উক্ত বর্ণিত হাদীসের বই গুলো কি আল্লাহর আইন ?
সহিহ বুখারী
সহিহ মুসলিম
সুনান আত-তিরমিজি
সুনানে নাসাই
সুনানে আবু দাউদ
সুনানে ইবনে মাজাহ
এছাড়াও আরো কিছু কম পরিচিত হাদিস সংকলন বিদ্যমান। যেমন :
মুয়াত্তা মালিক
মুসনাদে আহমাদ
মুসনাদে আবি হানিফা
শরহু মায়ানিল আছার
সহীহ ইবনে হিব্বান
মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মাদ
সহিহ ইবনে খুযায়মাহ
মুস্তাদারাকে আল হাকিম
মুসান্নাফে আবদুল রাজ্জাক
মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা
???
আল্লাহর আইনকে কেউ কি পরিবর্ত করতে পারে? পবিত্র কোরআন ধাপে ধাপে ঘোষণা দিয়েছে যে, “আর কোন মুমিন নর ও নারীর অধিকার নাই যে, আল্লাহ্ ও রাসুল যে বিষয়সে ফয়সাল দিয়ে দিয়েছেন তারা সে বিষয়ে কোন ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিবে। আর যে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের আদেশ অমান্য করবে, নিশ্চয়ই তারা সুস্পষ্ট রূপে বিপথগামী।” (সুরা আহযাব-৩৬)।
মাশাআল্লাহ পূর্ণ ছাগলে পরিনত হয়েছ।
ব্যবহারেই বুঝা যায় কে সত্যের পথে আছে আর কে মিথ্যাকে আঁকড়ে ধরছে। কোরআন হলো সত্য মিথ্যার প্রার্থক্য কারী।
যখনই মানুষেরা কোরান এর দিকে ফিরে আসবে তখনই ইসলাম আসবে
রসুল সঃ এর অনুসরণের এক মাত্র কিতাব আল কোরান ।
"তুমি তোমার প্রতিপালকের নিকট থেকে যে ওয়াহী পাও তার অনুসরণ কর, তিনি ছাড়া সত্যিকারের কোন ইলাহ নেই, তুমি মুশরিকদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও।"
(QS. Al-An'am 6: Verse 106)
"তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।"
(QS. Al-An'am 6: Verse 116)
ALHAMDULILLAH VAIA...EXCELLENT ANALYTICAL AND INFORMATIVE VIDEO...❤😊
হাদিস অস্বিকারকারীদের 100+ ভিডিওর জবাব
ua-cam.com/play/PL_5inEFuf5VtLHsFOhZuJKpeV7UkeKzOc.html
O Allah, guide the misinterpreters and propagandists and grant them the right understanding of Islam. Amin.
মাশাল্লাহ ভালোভাবে জানতে পারলাম
আমিও মানব রচিত হাদিস মানিনা,
বরং আমি তা(হাদিস) সবচেয়ে নিকৃষ্টতর মিথ্যে কথা হিসেবে জানি।
♥️
হযরত আল্লাহ পাক কোরআন পাকের কোথায় বলেছেন নবির অনুসরন করতে?রাসুলের অনুসরন করতে বলেছে।রাসুল রেসালত রেখে গেছেন আলকোরআন অতএব আল কোরআনের নিরবিচ্ছিন্ন অনুসরণ অনুকরণ ই হলো আল্লাহ ও তার প্রিয় রাসুলের অনুসরন অনুকরণ। সুরা হাসরে আয়াত ৭ পরিপূর্ন না বলে মাঝখানের টুকু বলে হ্দিসকে কোরআনের সাথে তুলনা করার এত বড় ধৃষ্টতা কিভাবে দেখান?যারা কোরআনের জ্ঞান রাখে না তারাতো বিভ্রান্ত হবে আর এজন্য আপনাকেই আল্লাহর কাছে কৈফিয়ত দিতে হবে। এমনকি জাহান্নামও অবধারিত হতে পারে। আশা করি সকলে হাশরের ৭নং আয়াত অনুবাদ পড়ে নিবেন ক্লাস এইটের বাচ্চারাও বুঝতে পারবে।[আল হাশ্রঃ আয়াত নং ৭]
مَّآ أَفَآءَ اللَّهُ عَلٰى رَسُولِهِۦ مِنْ أَهْلِ الْقُرٰى فَلِلَّهِ وَلِلرَّسُولِ وَلِذِى الْقُرْبٰى وَالْيَتٰمٰى وَالْمَسٰكِينِ وَابْنِ السَّبِيلِ كَىْ لَا يَكُونَ دُولَةًۢ بَيْنَ الْأَغْنِيَآءِ مِنكُمْ ۚ وَمَآ ءَاتٰىكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهٰىكُمْ عَنْهُ فَانتَهُوا ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ
অর্থঃ আল্লাহ জনপদবাসীদের কাছ থেকে তাঁর রসূলকে যা দিয়েছেন, তা আল্লাহর, রসূলের, তাঁর আত্নীয়-স্বজনের, ইয়াতীমদের, অভাবগ্রস্তদের এবং মুসাফিরদের জন্যে, যাতে ধনৈশ্বর্য্য কেবল তোমাদের বিত্তশালীদের মধ্যেই পুঞ্জীভূত না হয়। রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা।[আল হাশ্রঃ আয়াত নং ৬]
وَمَآ أَفَآءَ اللَّهُ عَلٰى رَسُولِهِۦ مِنْهُمْ فَمَآ أَوْجَفْتُمْ عَلَيْهِ مِنْ خَيْلٍ وَلَا رِكَابٍ وَلٰكِنَّ اللَّهَ يُسَلِّطُ رُسُلَهُۥ عَلٰى مَن يَشَآءُ ۚ وَاللَّهُ عَلٰى كُلِّ شَىْءٍ قَدِيرٌ
অর্থঃ আল্লাহ বনু-বনুযায়রের কাছ থেকে তাঁর রসূলকে যে ধন-সম্পদ দিয়েছেন, তজ্জন্যে তোমরা ঘোড়ায় কিংবা উটে চড়ে যুদ্ধ করনি, কিন্তু আল্লাহ যার উপর ইচ্ছা, তাঁর রসূলগণকে প্রাধান্য দান করেন। আল্লাহ সবকিছুর উপর সর্বশক্তিমান।
নিজ হাতে রচনা করে আর বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে এসেছে শাস্তি তার জন্য যা তারা রচনা করেছে
এতদিন মানুষ হুজুরদের হাতে জিম্মি ছিল এখন পবিত্র কুরআন বাংলায় অনুবাদ পড়ে ইসলামের আসল সৌন্দর্য অনুভব করছে।
জাজাকাল্লাহ খায়ের
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবার
যারা ইসলামের একটা সরিয়ত কে অস্বীকার করবে বা সন্দেহ করবে সাথে কাফীর হয়ে যাবে,
বহুপুর্বে (১৯৮৫ সালে) ফাজায়েলে তাবলীগ কিতাবে একটা হাদীস পড়েছিলাম যার মোটামুটি কথা এই রকম, অচিরেই তোমাদের সামনে এমন একটি জামানা আসবে যখন কাফের রা তোমাদের ধ্বংস করতে একে অপরকে এই ভাবে দাওয়াত দিবে যে ভাবে তোমারা একে অপরকে হালুয়া রুটি খাওয়ার দাওয়াত দেও। সাহাবারা জিজ্ঞাসা করেন ইয়া রাসুলুল্লাহ তখনকি আমরা সংখায় কম হবো। হুজুর বলেন না, বড়ং সংখ্যায় তোমরা অনেক বেশি হবা তবে তখন তোমাদের ভিতর ওহান পয়দা হবে। সাহাবারা জিজ্ঞাসা করেন ওহান কি ? হুজুর দা বলেন দুনিয়াকে ভালো বাসা ও মৃত্যুকে ভুলে যাওয়া। ( সংক্ষেপে মোটামোটি কথা) এখন আমাদের সবার আগে ওহান রোগের চিকিৎসা করতে হবে অন্যথায় এই সকল ফ্যাৎনা আমাদের ঘারে চেপে বসবে। তাই আহলুল কোরান নাম ধারিদের বিরুদ্ধে কেবল শতর্ক থাকাই যথেষ্ট নয় বড়ং কঠিন আঘাত ওদের করতে হবে।
Waalikum salam jazak Allah Khairun masha Allah khuboye chomotkar upostapona hoyese ageye jan insha'Allah Mohan Allah jeno amader shotik pote takar tawfik Dan koren abong jalim der shorojontro teke hefajot korun Ameen 🇧🇩🙏
Santir dhormo amar ❤❤❤
First viewer first like❤
রাসুলকে অনুসরণ করতে বলা হয়েছে আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী। সুরা নিসা আয়াত ৬৪।
৪৩:৪৪ وَ اِنَّهٗ لَذِکۡرٌ لَّکَ وَ لِقَوۡمِکَ ۚ وَ سَوۡفَ تُسۡـَٔلُوۡنَ ﴿۴۴﴾ و انهٗ لذکر لک و لقومک ۚ و سوف تسـٔلون ﴿۴۴﴾ নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে। ৪৩:৪৩ فَاسۡتَمۡسِکۡ بِالَّذِیۡۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ ۚ اِنَّکَ عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ﴿۴۳﴾ فاستمسک بالذی اوحی الیک ۚ انک علی صراط مستقیم ﴿۴۳﴾ অতএব তোমার প্রতি যা ওহী করা হয়েছে তাকে তুমি সুদৃঢ়ভাবে ধারণ কর। নিশ্চয় তুমি সরল পথের উপর রয়েছ। ৫০:৪৫ نَحۡنُ اَعۡلَمُ بِمَا یَقُوۡلُوۡنَ وَ مَاۤ اَنۡتَ عَلَیۡهِمۡ بِجَبَّارٍ ۟ فَذَکِّرۡ بِالۡقُرۡاٰنِ مَنۡ یَّخَافُ وَعِیۡدِ ﴿۴۵﴾ نحن اعلم بما یقولون و ما انت علیهم بجبار ۟ فذکر بالقران من یخاف وعید ﴿۴۵﴾ এরা যা বলে আমি তা সবচেয়ে ভাল জানি। আর তুমি তাদের উপর কোন জোর- জবরদস্তিকারী নও। সুতরাং যে আমার ধমককে ভয় করে তাকে কুরআনের সাহায্যে উপদেশ দাও। ৫৬:৮১ اَفَبِهٰذَا الۡحَدِیۡثِ اَنۡتُمۡ مُّدۡهِنُوۡنَ ﴿ۙ۸۱﴾ افبهذا الحدیث انتم مدهنون ﴿ۙ۸۱﴾ তবে কি তোমরা এই বাণী তুচ্ছ গণ্য করছ? আল-বায়ান তবুও কি তোমরা এ বাণীকে তুচ্ছ মনে করছ? ২৫:৩০ وَ قَالَ الرَّسُوۡلُ یٰرَبِّ اِنَّ قَوۡمِی اتَّخَذُوۡا هٰذَا الۡقُرۡاٰنَ مَهۡجُوۡرًا ﴿۳۰﴾ و قال الرسول یرب ان قومی اتخذوا هذا القران مهجورا ﴿۳۰﴾ আর রাসূল বলবে, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমার কওম এ কুরআনকে পরিত্যাজ্য গণ্য করেছে। ২৫:৩৩ وَ لَا یَاۡتُوۡنَکَ بِمَثَلٍ اِلَّا جِئۡنٰکَ بِالۡحَقِّ وَ اَحۡسَنَ تَفۡسِیۡرًا ﴿ؕ۳۳﴾ و لا یاتونک بمثل الا جئنک بالحق و احسن تفسیرا ﴿۳۳﴾ আর তারা তোমার কাছে যে কোন বিষয়ই নিয়ে আসুক না কেন, আমি এর সঠিক সমাধান ও সুন্দর ব্যাখ্যা তোমার কাছে নিয়ে এসেছি। ২৫:৫২ فَلَا تُطِعِ الۡکٰفِرِیۡنَ وَ جَاهِدۡهُمۡ بِهٖ جِهَادًا کَبِیۡرًا ﴿۵۲﴾ فلا تطع الکفرین و جاهدهم بهٖ جهادا کبیرا ﴿۵۲﴾ সুতরাং তুমি কাফিরদের আনুগত্য করো না এবং তুমি কুরআনের সাহায্যে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সংগ্রাম কর। ৬:১০৬ اِتَّبِعۡ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ وَ اَعۡرِضۡ عَنِ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۰۶﴾ اتبع ما اوحی الیک من ربک ۚ لا اله الا هو ۚ و اعرض عن المشرکین ﴿۱۰۶﴾ তুমি অনুসরণ কর তার, তোমার প্রতি যা ওহী প্রেরণ করা হয়েছে তোমার রবের পক্ষ থেকে। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। আর মুশরিকদের থেকে তুমি বিমুখ থাক। ৬:১১৪ اَفَغَیۡرَ اللّٰهِ اَبۡتَغِیۡ حَکَمًا وَّ هُوَ ﴿۱۱۴﴾ আমি কি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বিচারক হিসেবে তালাশ করব? অথচ তিনিই তোমাদের নিকট বিস্তারিত কিতাব নাযিল করেছেন। আর যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছিলাম তারা জানত যে, তা তোমার রবের পক্ষ থেকে যথাযথভাবে নাযিলকৃত। সুতরাং তুমি কখনো সন্দেহকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। ২:১২৪ وَ اِذِ ابۡتَلٰۤی اِبۡرٰهٖمَ رَبُّهٗ আর স্মরণ কর, যখন ইবরাহীমকে তার রব কয়েকটি বাণী দিয়ে পরীক্ষা করলেন, অতঃপর সে তা পূর্ণ করল। তিনি বললেন, ‘আমি তোমাকে মানুষের জন্য নেতা বানাব’। সে বলল, ‘আমার বংশধরদের থেকেও’? তিনি বললেন, ‘যালিমরা আমার ওয়াদাপ্রাপ্ত হয় না’। ২:১২৫ وَ اِذۡ جَعَلۡنَا الۡبَیۡتَ مَثَابَۃً আর স্মরণ কর, যখন আমি কাবাকে মানুষের জন্য মিলনকেন্দ্র ও নিরাপদ স্থান বানালাম এবং (আদেশ দিলাম যে,) ‘তোমরা মাকামে ইবরাহীমকে সালাতের স্থানরূপে গ্রহণ কর’। আর আমি ইবরাহীম ও ইসমাঈলকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম যে, ‘তোমরা আমার গৃহকে তাওয়াফকারী, ‘ইতিকাফকারী ও রুকূকারী-সিজদাকারীদের জন্য পবিত্র কর’। ৩:৯৬ اِنَّ اَوَّلَ بَیۡتٍ وُّضِعَ لِلنَّاسِ لَلَّذِیۡ بِبَکَّۃَ مُبٰرَکًا وَّ هُدًی لِّلۡعٰلَمِیۡنَ ﴿ۚ۹۶﴾ ان اول بیت وضع للناس للذی ببکۃ مبرکا و هدی للعلمین ﴿ۚ۹۶﴾ নিশ্চয় প্রথম ঘর, যা মানুষের জন্য স্থাপন করা হয়েছে, তা মক্কায়। যা বরকতময় ও হিদায়াত বিশ্ববাসীর জন্য। ৬:১২৬ وَ هٰذَا صِرَاطُ رَبِّکَ مُسۡتَقِیۡمًا ؕ قَدۡ فَصَّلۡنَا الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّذَّکَّرُوۡنَ ﴿۱۲۶﴾ و هذا صراط ربک مستقیما قد فصلنا الایت لقوم یذکرون ﴿۱۲۶﴾ আর এ হচ্ছে তোমার রবের সরল পথ। আমি তো বিস্তারিতভাবে আয়াতসমূহ বর্ণনা করেছি এমন কওমের জন্য, যারা উপদেশ গ্রহণ করে। ৬:১৪৯ قُلۡ فَلِلّٰهِ الۡحُجَّۃُ الۡبَالِغَۃُ ۚ فَلَوۡ شَآءَ لَهَدٰىکُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ ﴿۱۴۹﴾ قل فلله الحجۃ البالغۃ ۚ فلو شاء لهدىکم اجمعین ﴿۱۴۹﴾ চূড়ান্ত সত্য-নির্ভর প্রমাণ তো আল্লাহর কাছে আছে, আল্লাহ যদি চাইতেন তাহলে তিনি অবশ্যই তোমাদের সকলকে সত্যপথে পরিচালিত করতেন। তাইসিরুল ৬:১৫৫ وَ هٰذَا کِتٰبٌ اَنۡزَلۡنٰهُ مُبٰرَکٌ فَاتَّبِعُوۡهُ وَ اتَّقُوۡا لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ ﴿۱۵۵﴾ۙ و هذا کتب انزلنه مبرک فاتبعوه و اتقوا لعلکم ترحمون ﴿۱۵۵﴾ۙ আর এটি কিতাব- যা আমি নাযিল করেছি- বরকতময়। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও। আ ৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’।
MashAllah❤
নবীর সুন্নাহ বা হাদিস না মানলে যদি কাফের হয়, তবে পৃথিবীতে ঈমারদার লোক পাওয়া যাবে কি?
আল্লাহ মহান ❤
সুবাহান আল্লাহ
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২]
ذٰلِكَ الْكِتٰبُ لَا رَيْبَ ۛ فِيهِ ۛ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
অর্থঃ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য।এই আয়াতোর উপর ভিত্তিকরে আপনার ইমান ঠিক আছে কিনা একটু চেক করুন।
❤️
অনেক সুন্দর ভিডিও ❤️❤️❤️👌👈
ভাই আল্লহ আপনার সবাই হোক
৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ۬ۚ دِیۡنًا قِیَمًا مِّلَّۃَ اِبۡرٰهِیۡمَ حَنِیۡفًا ۚ وَ مَا کَانَ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۶۱﴾ قل اننی هدىنی ربی الی صراط مستقیم ۬ۚ دینا قیما ملۃ ابرهیم حنیفا ۚ و ما کان من المشرکین ﴿۱۶۱﴾ বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’। ২:৮৫ ثُمَّ اَنۡتُمۡ هٰۤـؤُلَآءِ تَقۡتُلُوۡنَ اَنۡفُسَکُمۡ وَ تُخۡرِجُوۡنَ فَرِیۡقًا مِّنۡکُمۡ مِّنۡ دِیَارِهِمۡ ۫ تَظٰهَرُوۡنَ عَلَیۡهِمۡ بِالۡاِثۡمِ وَ الۡعُدۡوَانِ ؕ وَ اِنۡ یَّاۡتُوۡکُمۡ اُسٰرٰی تُفٰدُوۡهُمۡ وَ هُوَ مُحَرَّمٌ عَلَیۡکُمۡ اِخۡرَاجُهُمۡ ؕ اَفَتُؤۡمِنُوۡنَ بِبَعۡضِ الۡکِتٰبِ وَ تَکۡفُرُوۡنَ بِبَعۡضٍ ۚ فَمَا جَزَآءُ مَنۡ یَّفۡعَلُ ذٰلِکَ مِنۡکُمۡ اِلَّا خِزۡیٌ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یُرَدُّوۡنَ اِلٰۤی اَشَدِّ الۡعَذَابِ ؕ وَ مَا اللّٰهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ ﴿۸۵﴾ ثم انتم هـؤلاء تقتلون انفسکم و تخرجون فریقا منکم من دیارهم ۫ تظهرون علیهم بالاثم و العدوان و ان یاتوکم اسری تفدوهم و هو محرم علیکم اخراجهم افتؤمنون ببعض الکتب و تکفرون ببعض ۚ فما جزاء من یفعل ذلک منکم الا خزی فی الحیوۃ الدنیا ۚ و یوم القیمۃ یردون الی اشد العذاب و ما الله بغافل عما تعملون ﴿۸۵﴾ অতঃপর তোমরাই তো তারা, যারা নিজদেরকে হত্যা করছ এবং তোমাদের মধ্য থেকে একটি দলকে তাদের গৃহ থেকে বের করে দিচ্ছ; পাপ ও সমীলঙ্ঘনের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে সহায়তা করছ। আর তারা যদি বন্দী হয়ে তোমাদের নিকট আসে, তোমরা মুক্তিপণ দিয়ে তাদেরকে মুক্ত কর। অথচ তাদেরকে বের করা তোমাদের জন্য হারাম ছিল। তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশে ঈমান রাখ আর কিছু অংশ অস্বীকার কর? সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা তা করে দুনিয়ার জীবনে লাঞ্ছনা ছাড়া তাদের কী প্রতিদান হতে পারে? আর কিয়ামতের দিনে তাদেরকে কঠিনতম আযাবে নিক্ষেপ করা হবে। আর তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে গাফিল নন। ২৮:৫০ فَاِنۡ لَّمۡ یَسۡتَجِیۡبُوۡا لَکَ فَاعۡلَمۡ اَنَّمَا یَتَّبِعُوۡنَ اَهۡوَآءَهُمۡ ؕ وَ مَنۡ اَضَلُّ مِمَّنِ اتَّبَعَ هَوٰىهُ بِغَیۡرِ هُدًی مِّنَ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ ﴿۵۰﴾ فان لم یستجیبوا لک فاعلم انما یتبعون اهواءهم و من اضل ممن اتبع هوىه بغیر هدی من الله ان الله لا یهدی القوم الظلمین ﴿۵۰﴾ অতঃপর তারা যদি তোমার আহবানে সাড়া না দেয়, তাহলে জেনে রাখ, তারা তো নিজদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে। আর আল্লাহর দিকনির্দেশনা ছাড়া যে নিজের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত করেন না। ১৭:৪১ وَ لَقَدۡ صَرَّفۡنَا فِیۡ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ لِیَذَّکَّرُوۡا ؕ وَ مَا یَزِیۡدُهُمۡ اِلَّا نُفُوۡرًا ﴿۴۱﴾ و لقد صرفنا فی هذا القران لیذکروا و ما یزیدهم الا نفورا ﴿۴۱﴾ আর অবশ্যই আমি এ কুরআনে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে; কিন্তু তা কেবল তাদের বিমুখতাই বৃদ্ধি করে। ২৮:৮৭ وَ لَا یَصُدُّنَّکَ عَنۡ اٰیٰتِ اللّٰهِ بَعۡدَ اِذۡ اُنۡزِلَتۡ اِلَیۡکَ وَ ادۡعُ اِلٰی رَبِّکَ وَ لَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿ۚ۸۷﴾ و لا یصدنک عن ایت الله بعد اذ انزلت الیک و ادع الی ربک و لا تکونن من المشرکین ﴿ۚ۸۷﴾ আর আল্লাহর আয়াতসমূহ তোমার প্রতি নাযিল হওয়ার পর তারা যেন তোমাকে তা থেকে বিরত রাখতে না পারে, তোমার রবের প্রতি তুমি আহবান কর এবং তুমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। ২৭ঃ৮৪. حَتَّى إِذَا جَاؤُوا قَالَ أَكَذَّبْتُم بِآيَاتِي وَلَمْ تُحِيطُوا بِهَا عِلْمًا أَمَّاذَا كُنتُمْ تَعْمَلُونَ যখন তারা উপস্থিত হয়ে যাবে, তখন আল্লাহ বলবেন, তোমরা কি আমার আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলেছিলে? অথচ এগুলো সম্পর্কে তোমাদের পুর্ণ জ্ঞান ছিল না। না তোমরা অন্য কিছু করছিলে?
"তুমি তোমার প্রতিপালকের নিকট থেকে যে ওয়াহী পাও তার অনুসরণ কর, তিনি ছাড়া সত্যিকারের কোন ইলাহ নেই, তুমি মুশরিকদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও।"
(QS. Al-An'am 6: Verse 106)
"তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।"
(QS. Al-An'am 6: Verse 116)
. কোনটি হালাল কোনটি হারাম আল্লাহ পাক নবী মুহাম্মদকে প্রত্যেকটি জিব্রাইল মারফত কোরআনে ও কোরআনের বাইরে আলাদাভাবে বলে দিয়েছেন।
. অধ্যায় সাত সূরা আল আরাফ আয়াত ১৫৭
যারা এ বার্তাবাহক নিরক্ষর রাসূলের অনুসরণ করে চলে যার উল্লেখ তাদের তাওরাত ও ইঞ্জিলেও তারা দেখতে পায়, যে তাদের ভালো কাজের আদেশ দেয়, মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে, যে তাদের জন্য যাবতীয় পার্ক জিনিসকে হালাল ও নাপাক জিনিস কে তাদের উপর হারাম ঘোষণা করে, তাদের ঘাড় থেকে যে বোঝা ছিলো তা সে নামিয়ে দেয়, এবং যেসব বন্ধন তাদের গলার উপর ছিলো তা সে খুলে ফেলে; অত:পর যারা তার উপর ঈমান আনে, যারা তাকে সাহায্য সহযোগিতা করে, তার সাথে যে আলো পাঠানো হয়েছে তার অনুসরণ করে, তারাই হলো সফলকাম।
. chapter 7 Surah Al Araf Ayat 157
Those who follow the Messenger, the unlettered prophet, whom they find written in what they have of the Torah and the Gospel, who enjoins upon them what is right and forbids them what is wrong and makes lawful for them the good things and prohibits for them the evil and relieves them of their burden and the shackles which were upon them. So they who have believed in him, honored him, supported him and followed the light which was sent down with him - it is those who will be the successful
নবীর প্রতি ইমান আনা ও নবীকে অনুসরন করা:
অধ্যায় সাত সূরা আল আরাফ আয়াত ১৫৮
আপনি বলুন, হে মানুষ, আমি তোমাদের সবার কাছে আল্লাহ পাকের রাসূল, আল্লাহ পাক যিনি আকাশ মণ্ডল ও পৃথিবীর সার্বভৌমত্বের একচ্ছত্র প্রভু তিনি ব্যতীত আর কোন মাবুদ নেই, তিনি জীবন দান করেন, তিনিই মৃত্যু ঘটান, অতএব তোমরা মহান আল্লাহ পাকের উপর ঈমান আনো, তার বার্তাবাহক নিরক্ষন রাসূলের উপরও তোমরা ঈমান আনো, যে আল্লাহ পাক ও তার বাণীতে বিশ্বাস করে এবং তোমরা তাকে অনুসরণ করো, আশা করা যায় তোমরা সঠিক পথের সন্ধান পাবে।
. chapter 7 Surah al-arafah 158
Say, [O Muhammad], “O mankind, indeed I am the Messenger of Allah to you all, [from Him] to whom belongs the dominion of the heavens and the earth. There is no deity except Him; He gives life and causes death.” So believe in Allah and His Messenger, the unlettered prophet, who believes in Allah and His words, and follow him that you may be guided
=======================
@@tourvideo1970
দেখুন আল্লাহ কি বলেছেন রাসুলকে অনুসরণ করলেই আল্লাহকে অনুসরণ করা হয়। আপনি কি এখন বলবেন হাদিস মেনে চললেই আল্লাহকে অনুসরণ করা হবে।
তাহলে কুরআনের কি প্রয়োজন আছে। নাঊযুবিল্লাহ
রাসুল (সা) সারাজীবন কুরআন মেনে চলেছেন তার কিছু প্রমান নিচে দেওয়া হল।
An-Nisa' ৪:৮০
যে রাসূলের আনুগত্য করল, সে আল্লাহরই আনুগত্য করল। আর যে বিমুখ হল, তবে আমি তোমাকে তাদের উপর তত্ত্বাবধায়ক করে প্রেরণ করিনি।
As-Sajdah ৩২:২২
আর তার চেয়ে বড় যালিম আর কে, যাকে স্বীয় রবের আয়াতসমূহের মাধ্যমে উপদেশ দেয়ার পর তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। নিশ্চয় আমি অপরাধীদের কাছ থেকে প্রতিশোধ গ্রহণকারী।
ইউনুস ১০:১৫ٍ
আমি আমার প্রতিপালকের অবাধ্যতা করলে এক অতি বড় বিভীষিকার দিনে আমি শাস্তির ভয় করি’’।
"তোমাদের নিকট সুস্পষ্ট হুকুম পৌঁছার পরেও যদি তোমাদের পদস্খলন ঘটে তবে জেনে রেখ, নিশ্চয়ই আল্লাহ মহাপরাক্রান্ত, প্রজ্ঞাময়।"
(QS. Al-Baqarah 2: Verse 209)
হুকুম বা কর্তৃত্বের মালিকানা আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে নেই। তিনিই সত্যকথা বর্ণনা করেন, আর তিনিই সর্বোত্তম ফায়সালাকারী।"
(QS. Al-An'am 6: Verse 57)
জেনে রেখ, সৃষ্টি তাঁর, হুকুমও (চলবে) তাঁর, বরকতময় আল্লাহ বিশ্বজগতের প্রতিপালক।"
(QS. Al-A'raf 7: Verse 54)
আল্লাহ হুকুম দেন, তাঁর হুকুম পেছনে ঠেলে দেবে এমন কেউ নেই। হিসেব গ্রহণের ব্যাপারে তিনি খুবই দ্রুতগতি।"
(QS. Ar-Ra'd 13: Verse 41)
আল-আন‘আম ৬:৫০
বল, আমি তোমাদেরকে বলি না যে, আমার কাছে আল্লাহর ধন-ভান্ডার আছে, আর আমি অদৃশ্যের খবরও জানি না। আর আমি তোমাদেরকে এ কথাও বলি না যে, আমি ফেরেশতা, আমার প্রতি যা অবতীর্ণ করা হয় তাছাড়া (অন্য কিছুর) আমি অনুসরণ করি না। বল, অন্ধ আর চোখওয়ালা কি সমান, তোমরা কি চিন্তা করে দেখ না?
আল-আ‘রাফ ৭:২০৩
যখন তুমি তাদের কাছে কোন নিদর্শন হাজির কর না, তখন তারা বলে, তুমি নিজেই একটা নিদর্শন বেছে নাও না কেন? 👉বল, ‘আমার প্রতিপালকের পক্ষ হতে আমার প্রতি যা ওয়াহী করা হয় আমি তো তারই অনুসরণ করি। এটা তোমাদের রবেবর পক্ষ হতে মু’মিন সম্প্রদায়ের জন্য উজ্জ্বল আলো, হিদায়াত ও রহমত।’
ইউনুস ১০:১৫ٍ
যখন আমার সুস্পষ্ট আয়াতগুলো তাদের কাছে পঠিত হয়, তখন যারা আমার সাক্ষাতের আশা রাখে না তারা বলে, ‘এটা বাদে অন্য আরেকটা কুরআন আন কিংবা ওটাকে বদলাও’। বল, ‘‘আমার নিজের ইচ্ছেমত ওটা বদলানো আমার কাজ নয়, আমার কাছে যা ওয়াহী করা হয় আমি কেবল সেটারই অনুসরণ করে থাকি। আমি আমার প্রতিপালকের অবাধ্যতা করলে এক অতি বড় বিভীষিকার দিনে আমি শাস্তির ভয় করি’’।
এই ওহী আপনাকে বলা হয় নাই, বরং নবীকে বলা হয়েছে। নবী আল্লাহর ওহী বা জিব্রাইলকে অনুসরন করবে। আর আপনাকে বলা হয়েছে নবীকে অনুসরন করতে। আপনি দেখি বুঝেন না, অথবা আমাদের কে বোকা মনে করেন। নবীকে আল্লাহ্ ধমক দিয়েছেন মুশরিকদের অনুসরন না করতে। কিন্তু নবীকে আপনার অনুসরন করতেই হবে, এতে মাফ নাই।
খুব সুন্দর বিসলেসন
এই বিষয়ে ভিডিও টির জন্যে অপেক্ষা করতেছিলাম .... ধন্যবাদ
সামনে কোরবানি ঈদ আমার একটি প্রশ্ন । আড়াই চান্দের রোজা রাখা বিষয় কিছু বলেন
কোরয়ান যেমন ১০০% নির্ভুল তেমনি নির্ভুল একটি হাদিস বর্ননাকারীর নাম বলেন। প্লিজ।
নবীজির কথাগুলো কে নির্ভুল ভাবে উপস্থাপন করেছে?
আসসালামু আলাইকুম,তিলাওয়াত কারীদের নাম ভিডিওতে দেখালে ভালো হয় ।
8:19 thesis book
ভাই ওযুর ফরয কুরআনের কোন কোন আয়াতে বর্ণিত হয়েছে বল্লে ভালো হতো, রেফারেন্সের জন্য।
হাদিস অস্বিকারকারীদের 100+ ভিডিওর জবাব
ua-cam.com/play/PL_5inEFuf5VtLHsFOhZuJKpeV7UkeKzOc.html
কোরআন কি হাদিস ছাড়া আলাদা
হাদিস কি কুরআন ছাড়া আলাদা,,, এ বিষয়টি কমেন্টে জানাবেন
এক কথা হাদিসে কথা বিস্তারিত ভাবে বলা হয়েছে।
কোন কোন কোরআন এর আয়াত এর ব্যখা র প্রয়োজন হয়।
হাদিস হচ্ছে নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কথা ।
তবে সাবধান ❎ জাল হাদিস ও আছে অনেক। এর জন্য হাদিসের বিষারদগন যাচাই বাছাই সহিই হাদিস লিপিবদ্ধ করেছেন।
সংবিধান কি কোর্টের আইন থেকে আলাদা- বলুন।
হাদিস এর অর্থ ঘটনা
🎉🎉🎉❤❤❤❤
Sahih Authentic Hadith ki 💯 correct 🤔
নামাজ নাকি ২ ওয়াক্ত ❗ আহলে কুরআন'রা বলে থাকে ❌
নামাজ নাকি ৫০ ওয়াক্ত! আহলে হাদিস'রা বলে থাকে!
@@al-aminhossain2895kuttar mangso khabi 🐕🥩
@@al-aminhossain2895 নামাজ প্রথমে ৫০ ওয়াক্তই ছিল, পরবর্তীতে মুসা (আ:) এর পরামর্শে মুহাম্মাদ (স:) তা আল্লাহ সুবহানাহু তাআলার কাছ থেকে কমিয়ে নেন।
@@vartolusadettin2847রাইট
@@vartolusadettin2847 মুসা(আ) এর পরামর্শে মুহাম্মদ (স) আল্লাহর কাছ থেকে নামাজ কমিয়ে এনেছে! নামাজ ৫ ওয়াক্ত হওয়া উচিত তা মুসা(আ) বুঝতে পেরেছেন কিন্তু আল্লাহ বুঝতে পারেন নাই, তাই নামাজ ৫ ওয়াক্ত করতে মুসা(আ) এর পরামর্শ নেয়া লেগেছে। আহলে হাদিসদের হাদিস অনুযায়ী আল্লাহর চাইতে মুসা (আ) এর জ্ঞান বেশি।
কালেমার জামাত সমন্ধে কিছু বলেন ভাই
Assalamualaikum sir, ami apndr sathe aktu kotha bolte Chai,,
হাদিস অস্বিকারকারীদের 100+ ভিডিওর জবাব
ua-cam.com/play/PL_5inEFuf5VtLHsFOhZuJKpeV7UkeKzOc.html
এখানে যিনি তিলওয়াত করলেন তার নাম কি আর তার তিলওয়াত ইউটিউবে আছে কি?
আপনি কোরআনের আয়াতের ভুল ব্যখ্যাকারি।
তর্কের খাতিরে বলি, মোহাম্মদ (সা:) যদি নিজের মতো বিকৃত করে বানিয়ে বানিয়ে কোরআনের আয়াতগুলো লিখে থাকে যেগুলো প্রায়ই তোরা উদ্ধৃত করিস, তাহলে তোরা শেষ। কিসের আহলে কোরআন তোরা! ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা হয়ে গেলি! এক যুক্তিতে আহলে কোরআন সম্প্রদায় ধ্বংস। হাহাহা।
পারলে যুক্তি খন্ডন কর।
কৌশলে শির্ক করাচ্ছে
এমন একদিন আসবে আপনাকেও আল্লাহর সম্মুখীন হতে হবে, তখন টের পাবেন আল্লাহর বাণীর বিরুদ্ধে
অপব্যাখ্যা করার কি মজা।
আল্লাহ ও রাসুলের নির্দেশ মানতে বলেছে। তাহলে হাদিস গ্রন্থ গুলোকে রাসুল সাঃ এর আমলে লেখা হনি কেন?
Sahabara likhte cheyechen,, rasul sa nishedh korechen jate quraaner sathe mixed up na hoy.
তখন লেখলে এগুলো কোরআন হয়ে যেতো, যেটা হতে দেয়া যায় না। তাই
তাহলে খোলাফায়ে রাশেদার যুগেও হলো না কেন?
@@md.nazrulislam5662 ibn kasir er lekha book kokhon likha? tokhn maximim e mukhosto rakha hoto. 8th century theke kagoje likhar ek Revolution ghote tar age chamray ba pthore ba kathe maximum likha hoto. tai likha hoyni. durbol imaner lok esob vebe iman chara hobe. hadis shongroher step gula dekhun tahole bujhte parben kivabe documented hoyeche. imam bukharir 100 yrs age theke hadis er likhito version piled up chilo.imam bukhari shudhu shohih maner gulA k akotrito koreche.
Allah swt said to Rassol pbuh that you only read over to the momens and not to make any tafseer of it for Allah swt is solely responsible to make it understood by them. Only authentic Hadises that do not conflict with the Quran has to be obeyed. But how about the direct instruction of Muhammad pbuh to his sahabies not to write anything other than Quran (ohi) which he told. This is also one of the earliest and genuine Hadis which must be obeyed by all momens. Writing Hadis despite this instruction is also disobedience to Rassol pbuh which is contrary to Quran (Atyullah and Atyur Rassol) as well. What is the answer to it by those who are denouncing the Ahle Quran, if I can say so. So, I think momens must obey the Quran first and then the Hadis, if any, in line with Quran and not contrary to Quran. I don't approve ahle Quran should be denounced completely by the ahle Hadis and vice-versa. Everyone will be duly treated by Allah swt for his deeds individually. So, don't mudsling to each other, instead be happy with your own understandings, knowledge and act accordingly and wish for Jannah. None can acquire a bit of knowledge of Allah (elm) except Allah swt wishes (Ayeul qursi in Sura Al Baqara). Get into debate, if required, instead of doing gibat which is a serious sin as mandated by Allah swt. I study Quran on my own and feel that the Quran provides answer to all questions that come to my mind which is not in conflict with any Hadis. Any Hadis that offend the Quran cannot be a genuine Hadis to obey because, obedience to it will cause disobedience to Quran which is an absurdity. May Allah swt guide us with His rahmat and blessings and forgive us for acting in misconstruing the Quran and Hadis.
আপনারা কোরআনের শত শত আয়াত অমান্য করে বোখারীগংদের হাদীস মানছেন, কোরআন এসেছে পৃথিবীর প্রথম মানব থেকে যা ছিল আছে থাকবে কিয়ামত হয়ে গেলেও থাকবে। মোহাম্মদের হাদীস থাকলে অন্যান্য নবী রাসুলদের হাদীস কোথায় ?
বাইবেল নিজেই একটি হাদীস, আল্লাহ্ র বানী না
অনুরূপ আল কোরআন হচ্ছে আহসান আল হাদিস অর্থাৎ উত্তম হাদিস।
Kuran shobar aga rakhun
কালেমার জামাত সমন্ধে কিছু বলেন ভাই
কালেমার জামাত সমন্ধে কিছু বলেন ভাই