সরকারি চাকরিতে কোটা
Вставка
- Опубліковано 4 лип 2024
- সরকারের সিদ্ধান্ত থাকা সত্ত্বেও কেন কোটা পুর্নবহাল হলো? রাজপথে কি কোটা সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব? কোটা ব্যবস্থা পুরোপুরি বাতিল করা কি যৌক্তিক?
‘ডয়চে ভেলে খালেদ মুহিউদ্দীন জানতে চায়’ টকশো-তে এবারের আলোচনার বিষয়: সরকারি চাকরিতে কোটা৷ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে আছেন সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল৷
অনুষ্ঠানটি প্রযোজনা করেছেন আরাফাতুল ইসলাম৷
#রাজনীতি #খালেদমুহিউদ্দীন
সাব্সক্রাইব করুন: bit.ly/2SJoeQq
ফেসবুকে ডয়চে ভেলে: / dwbengali
টুইটারে ডয়চে ভেলে: / dw_bengali
প্রিয় দর্শক, সরকার নয়, আইনের আওতায় পিএসসি চাকরি দেয় বলে জানিয়েছেন সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান৷ বিষয়টি আপনি কীভাবে দেখছেন?
এটা আওয়ামী সরকারের আদালতে র রায় হলো যেটা চাইবে আওয়ামীলীগ সেটাই হবে
হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা ঊ😅😂😊
হাসি ছাড়া কিছু না,হাহাহাহাহাহা
😁😁😁😁😁
13-20 grade 56%.rail 80-90%.primary 84%.kew kicu bolena
ড:নজরুলের মেধা ও সুস্পষ্ট বক্তব্য প্রসংসার দাবি রাখে।
Right , he is a great Bangladeshi & brave patriot
আল্লাহ স্যারকে হায়াতে তাইয়্যেবা দান করুন
তুমি উনার দালাল?
❤
স্যালুট,,,,,ডঃ আসিফ নজরুল সাহেব কে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং দোয়া রইল
❤❤❤
কোটা প্রথা চলবে না।
❤
রঙ হেডেড মহিলা আদালত বলেছে । যা হবার তাই হচ্ছে দেশে
😊😮l😅 ok I'mj on@@MonirHossain-mh8ce
একমাত্র প্রতিবন্ধি বাদে সকল কোটা বাতিল করা উচিত। দিন যত যাচ্ছে মুক্তি যোদ্ধার সংখ্যা তত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আসিফ স্যারকে ধন্যবাদ
বাংলাদেশের উপজাতি জনসংখ্যা মাত্র ১২ লাখ। ওদের জন্য ৫% কোটা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে?? দেশের মোট জনসংখ্যার কত পারসেন্ট তারা?? জবাব নেই 🙁
নাথান বমরা নতুন করে তাদের জন্য পৃথক কোটা দাবি করেতেছে। কখনো পৃথক দেশ দাবি করতেছে। কখনো স্বায়ত্তশাসন দাবি করতেছে। বম জনসংখ্যা মাত্র ১২ হাজার। কি চমেৎকার! কি চমেৎকার 😉
না, উপজাতি কোটা ও দরকার আছে।
একজন বিচক্ষণ শিক্ষক, নাগরিক এবং সর্বোপরি একজন সৎবুদ্ধি সম্পন্ন ব্যক্তি ডঃ আসিফ নজরুল স্যার অত্যন্ত সুস্পষ্ট ভাষী মানুষ।
অন্তত মুক্তিযোদ্ধা নামটার প্রতি সম্মান বেড়ে যেত যদি মুক্তিযোদ্ধা কোটা না থাকতো। (সরল কথা)
ঠিক
কোটা তো আসছে সেদিন, এর আগে তাদের জন্য সর্বোচ্চ সম্মান আসেনাই কেনো?
আপনার মত লোকের সমান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রয়োজন নাই। আপনি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে চতুর্থ শ্রেণীর চাকরি অফার করেন। আপনার কাছ থেকে কি আশা করবে।
@@OrangeTech-es5uzআপনাদের কি প্রথম শ্রেণির চাকরি তে কেউ বাধা দিছে নাকি???😂😂
বিনিময় নিলে সাহায্য করে তার মূল্য থাকে? মুক্তিযুদ্ধারা তাই করছে।তার ছেলে মেয়েরা ও একই করছে।
স্যালুট ড.আসিফ নজরুল স্যার সত্যটা তুলে ধরার জন্য
I salute you ❤
প্রিয় মহোদয় বাংলাদেশে সর্ব সরকারী বেসরকারী অফিসে কোটা পদ্ধতি বাতিলের ব্যবস্থা নেয়া হোক। ধন্যবাদ।
আমি বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিশ্ব পরিক্রমায় বাস্তবতা নিরিখে জনাব আসিফ নজরুল স্যার এর বক্তব্যের সাথে সহমত পোষণ করছি। অন্যদিকে জনাব এম এ মান্নান সাহেবের বক্তব্যেকে বাস্তব সম্মত নয় বলে আমার মনে হয়েছে। ধন্যবাদ।
ড.আসিফ নজরুল কে স্যালুট ❤❤❤
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
😂😂
আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা । আমি অধ্যাপক আসিফ নজরুল সাহেব মতামতের সাথে সহমত পোষণ করছি ।
😅
👍💯
আপনি মুক্তিযোদ্ধা প্রমাণ কী ??
আপনি মুক্তিযোদ্ধা তার কি প্রমাণ আছে, দালালি করা ছাড়েন
@@mostaqueahmed9622 মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের মাথার তাজ। তাদের সম্মান করা আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। কথাটা খারাপ লাগছে বলতে এছাড়া কোন উদাহরণ খুঁজে পাচ্ছিলাম না, আমরা অসহায় গরীব মানুষকে যাকাত দেই কিন্তু তারা স্বাবলম্বী হবার পর তারা আর যাকাত নিতে আগ্রহ প্রকাশ করে না। আমার সন্তান খুব একটা ভালো স্টুডেন্ট না তাই সে রাজউক ইস্কুলে চান্স পায়নি। এতে আমার কোন আফসোস নাই। কিন্তু তার চাইতে খারাপ ছাত্র ফ্রেন্ড কোটাতে এই সুযোগ পেয়ে গিয়েছিল। বর্তমানে তার অহংকারের শেষ নেই। আল্লাহ মাফ করুক এই সন্তান যদি ডাক্তার কিংবা ইঞ্জিনিয়ার হয় তাহলে মানুষের জন্য বিপদজনক হবে। আমাকে খারাপ শব্দ ব্যবহারের জন্য ক্ষমা করবেন।
স্যালুট স্যার আসিফ নজরুল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মানেই আগুন। ❤
চলমান সময়ে ড: আসিফ নজরুল বাংলাদেশের একজন সত্যিকারের গণতান্ত্রিক বিবেচনাবোধ প্রকাশের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
প্রকৃতপক্ষে প্রতিবন্ধী ছাড়া আর কারো জন্য সরকারি কোটার প্রয়োজন নেই।
Yes 👍 👍 👍 👍
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
ড.নজরুল একজন জ্ঞানী এবং বাস্তববাদী ব্যক্তি,তিনি যৌক্তিক কথা বলেছেন।স্যালুট স্যার
Rajaker
পরিকল্পনামন্ত্রী মান্নান সাহেব, যেহেতু আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী ছিলেন,তাই তিনি সরকারের পক্ষেই কথা বলছেন।।ডঃ নজরুল স্যারকে সত্য কথা বলার জন্য ধন্যবাদ।
স্যালুট! ড. আসিফ নজরুল স্যারকে। আপনিই প্রকৃত মানুষ যে মানুষের জন্য কাজ করেন।
ড. আসিফ নজরুল ইসলাম স্যার নিরপেক্ষ কথা বলেছেন। স্যারকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসিফ নজরুল স্যারকে স্যালুট জানাই
সেলুট ড আসিফ নজরুল স্যার অত্যন্ত চমৎকারভাবে সত্য কথাগুলো তুলে ধরার জন্য
কোটা বাতিলের জন্য এবং ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বাতিলের দাবি করছি।
Yes
আসিফ নজরুল কে অনেক অনেক ধন্যবাদ উনি একজন সত্যি বাদি মানুষ তার জন্য ❤
এসব কথা আমাদের শোনা আর না শোনা একি কথা, আশিফ নজরুল স্যার কে আমি ব্যক্তিগত ভাবেই অনেক সম্মান করি, স্যার এতো সুন্দর বাস্তব সম্মত যুক্তি দিয়ে বল্লেন তবু মান্নান সাবেহ কি বলছে বুঝতে পারছে না,
সুপ্রিম কোর্টে আপিল করা হোক কোটা বাতিলের জন্য।
মান্নান সাহেব একজন আওয়ামী নেতা সুতরাং ওনার অবস্থান গণতন্ত্র, নায়বিচার বিবর্জিত হবে এটাই স্বাভাবিক।
আওয়ামী নেতার অবস্থানই সত্যিকারের গনতন্ত্রের অবস্থান।
@@masudalam1873😂😂😂
গণতন্ত্র হাহা হাহা@@masudalam1873
মান্নান সাহেবরা তো কোটার মাধ্যমেই রাজনীতিতে এসে যা যা করার সে সব করেছেন। অতএব কোটার বিরুদ্ধে কিংবা কোটার অপকারিতা বিষয়ে সুচিন্তিত বক্তব্য বা মতামত তিনি কি করে দিবেন? সত্যকে সত্য বলা আর মিথ্যাকে মিথ্যা বলার মতো নৈতিক সাহস তাঁরা অনেক পূর্বেই হারিয়ে ফেলেছেন।
@@masudalam1873😁😀😜🤮
কোটা প্রথার বিলুপ্তি চাই
কোটা ব্যবস্থা পুরোপুরি বাতিল করা কি যৌক্তিক? যৌক্তিক । মেধা মেধা মেধা এর কোন বিকল্প নাই। মেধাকে মূল্যায়ন না করলে রাস্ট্র সব সময় নিচের দিকেই যাবে
Yes
❤
রঙ হেডেড মহিলা আদালত বলেছে । যা হবার তাই হচ্ছে দেশে
জনাব আব্দুল মান্নান বললেন পিএসসি নিয়োগ দেয়। তাহলে পিএসসির সুপারিশপ্রাপ্ত সকলের গেজেট সরকার দেয় না কেন? চুড়ান্ত নিয়োগের সুপারিশ পেয়েও সরকার তাদের বঞ্চিত করে কেন?
আমি একজন প্রতিবন্ধী।
আমি সাধারণ মানুষের মত কাজ করতে পারি না
আমার বাবা একজন কৃষক আমার বাবা অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া করাচ্ছে।
অতএব আমাদের মত প্রতিবন্ধীদের কোটা না বাতিল করায় উচিত।
ধন্যবাদ ডাঃ আসিফ নজরুল স্যার কে এত সুন্দর কথা বলার জন্য
স্যালুট!ড.আসিফ নজরুল স্যারকে।আমার জীবনের এই প্রথম বাংলাদেশের কোন লোকের কথা ভাল লাগলো।স্যারের জন্য দোয়া ও ভালবাসা রইলো❤️
ভৃয়া মুক্তি যোদ্ধা অনেক। কোটা টুটা থাকতে পারবে না সাধারণ জনগন জেগে উঠেন। আপনারাই দেশের মালিক। আপনাদের অধিকার আদায় করে নেন
Mamar barir abdar naki
সহমত
বাংলাদেশে আবার জনগণ বলে কিছু আছে নাকি?
ভারত মুক্তিযুদ্ধে সহযোগিতা করেছে তাদের কত পারসেন্ট কোটা দেওয়া হলো গোপনে না দিয়ে প্রকাশ করাটাই ভালো
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
কোটা প্রথা বিলুপ্ত করা জরুরি। মেধাহীন ব্যক্তি চাকুরীতে থাকলে জনগণ সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হয়।
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
বাংলাদেশ এবং দেশের মানুষ কে যারা ভালোবাসেন তাদের সবার উচিত আসিপ স্যারের প্রতিটি কথা সমর্থন করা৷।
সরকার পরিবর্তন হবে। সব কিছু পরিবর্তন দেখতে পারবো আমরা ইনশাআল্লাহ দেশের মানুষ একন সরকার পরিবর্তন চাই
ড. আসিফ নজরুল স্যার রেল ট্রানজিট সম্পর্কে যে তথ্যটা দিয়েছেন তা ১০০% রাইট
ড. আসিফ নজরুল স্যারকে ধন্যবাদ।যুক্তিসংগতভাবে তার বক্তব্য দেওয়ার জন্য।
আমি যতবারই জনাব মান্নান স্যারের কথা শুনি ততবারই তার প্রতি শ্রদ্ধা মন হতে আসে।তিনিই একমাত্র সরকারের দলের অসাধারণ সত্য নিষ্ঠাবান বিচক্ষণ দ্বায়িত্বশীল ভদ্রলোক। এমন নেতা যদি সারাদেশে এমন ব্যাক্তিরা হতেন।তাহলে দেশটা সত্যি ই সোনার বাংলা শান্তির দেশ হতো।সালুট জনাব মান্নান।
the way he defends his pm on benzir issue😂Respect??😂😂
প্রফেসর আসিফ নজরুল স্যার কে প্রধান বিচারপতির পদে দায়িত্ব দিলে সবচেয়ে ভালো হবে, বিচার বিভাগটা সুষ্ঠু থাকবে।
সহমত পোষণ করছি
অসংখ্য ধন্যবাদ ড়ঃ খালেদ মুহিউদ্দীন কে এই প্রোগ্রামটি না দেখলে অনেক কিছু জানতামও না।
ডক্টর আসিফ নজরুল স্যার আসলেই একজন ভদ্রলোক তার আচরণ এবং কথা বাতরাই বুঝা যায় ধন্যবাদ স্যার।
আসিফ নজরুল স্যারকে অনেক ধন্যবাদ ও দোয়া রইল,, উনার সত্যবাদিতা এবং সৎ সাহসের জন্য ❤❤
দুজনই খুবই গঠনমূলক আলোচনা করেছেন!
প্রফেসর আসিফ নজরুল স্যারের প্রতি স্যালুট!🫡উনি আমাদের সাধারণ ছাত্রদের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
Right , he fight for all rights
মেধার ভিত্তিতে চাকরি চাই
কোটার কোন দরকার নাই।
মেধা মানে মুখস্থ করার শক্তির কথা বলছেন?
বাসায় জানে? বাংলা বোঝেন না??@@TZovro
@@TZovroআপনি কোনটাকে মেধার মাপকাঠি হিসেবে ধরতে চাচ্ছেন?
@@TZovroভূয়া মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট এর কথা বলছেন?
@@TZovro
না, মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি নাতনি দের কেন কোটা দিয়ে চাকরি করতে হবে, আসেন মেধা দিয়ে, তাই সেটা মুখস্থ করে হোক অথবা না পড়েই হোক।
মেধা মানে কোটা😂😂😂
আসিফ নজরুল স্যারের প্রতি সবসময় দোয়া রইলো, তার মত মানুষ দেশে বেশি প্রয়োজন।
দেশের জ্ঞানী গুণী মানুষদের নিয়ে এরকম গঠনমূলক টকশো করার জন্য ধন্যবাদ।
আসিফ নজরুল কে ধন্যবাদ রাজশাহী থেকে।।❤❤❤❤
অসংখ্য ধন্যবাদ আসিফ নজরুল স্যারকে,কোটা বাতিল চাই
নজরুল স্যারকে প্রধান মন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হউক। স্যার অনেক সুন্দর ভাবে দেশ পরিচালনা করতে পারবে।মানুষের কোনো আপত্তি থাকবে না। সাধারন মানুষ আরামে দিন কাটাতে পারবে।
কোটা ভিত্তিক নিয়োগ সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক।
কোটা বাতিল করে শক্তিশালী দেশ গঠন করা হোক।
ডঃআসিফ নজরুল! স্যালুট
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
ডঃ আসিফ নজরুল প্রকৃত একজন দেশপ্রেমিক ও দেশের অনন্য সম্পদ।
জনাব আসিফ নজরুল স্যারের জ্ঞানের পরিধি অনেক বেশি। তাকে স্যালুট জানাই ❤️❤️❤️❤️
চেতনা ব্যবসাকে দীর্ঘায়িত করার জন্য কোটা।
❤
সত্য
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
মুক্তিযুদ্ধ ছিল একটি জনযুদ্ধ । শতকরা ৯০ ভাগ লোক মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা করেছে। সনদপ্রাপ্ত কিছু লোকের জন্য বাকিরা বন্চিত হচ্ছে।
ড. আসিফ নজরুল স্যার
প্রত্যেকটি বিষয় অসাধারণভাবে তুলে ধরেছেন।। স্যারকে স্যালুট 🫡
স্যার, আসিফ নজরুল ইসলাম অপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ 🥰
একদম সঠিক যুক্তি সংগত বক্তব্য তুলে ধরেছেন।❤
আমার এক আত্নীয়ের কথা বলি,
নিজে চাকরী করেছেন,
স্ত্রী চাকরী করেছেন,
মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন,
ভাতা পান,
পেনশন পান,
স্ত্রী পেনশন পান,
মেয়ে কোটায় চাকরী করেন,
ছেলে কোটায় চাকরী করেন।
এই হলো বাস্তবতা।
ধন্যবাদ স্যার।
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
😂😂😂 quota medhabi😂😂😂tara
এটা কী সত্যি?
কোটার বাস্তবতা
আমার একটি প্রশ্ন: যদি বিশ জন ছেলে একসাথে পাঁচশো মিটার দৌড়ে অংশ গ্রহণ করে তাদের ভেতর থেকে first second third হবে নাকি যে দৌড়ে অংশ গ্রহণ করে নাই সে প্রথম দ্বিতীয় বা তৃতীয় হবে??????????
স্যালুট আসিফ স্যার। কৃতজ্ঞতা আপনার প্রতি। সংবিধান সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা দেওয়ায় এবং সত্য তুলে ধরার জন্য
I salute you ❤❤❤❤ আসিফ নজরুল,, অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ভাই শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ এই কোটা পদ্ধতিতে বিরক্ত এবং এর থেকে মুক্তি চাই।
৮০ নয় ৯৬%।
আসিফ নজরুল স্যারের মতো মানুষ এযুগে খুব প্রয়োজন
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
আসিফ নজরুল চমৎকার ভাবে বুঝিয়ে বলেছেন ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক স্যার যা বলছেন তা একদমই সঠিক। ❤❤❤
ডঃ আসিফ নজরুল স্যারকে অনেক ধন্যবাদ, স্যারের আলোচনা বাস্তব এবং যুক্তি সংগত।
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
ধন্যবাদ খালেদ মহিউদ্দিন ভাই আপনাকে ও ড আসিফ নজরুল ভাই কে অনেক সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে গঠন মূলক আলোচনা করার জন্য।
ড়ঃ আসিফ নজরুল স্যার একজন বিজ্ঞ এবং জ্ঞানী মানুষ ও জাতির কাছে সত্যি ইতিহাস তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ প্রিয় আসিফ নজরুল স্যার । Indirectly বুঝিয়ে দিলেন আমাদের বগুড়ার সন্তানদের সরকারি চাকরি দেওয়া হচ্ছে খুব সীমিত।
ধন্যবাদ আসিফ নজরুল সাহেব,এটা স্পষ্ট করার জন্য জে লাগামহীন অধিকার সরকারের নাই সেটা জে বিষয়েই হোক।
আবারও ধণ্যবাদ স্যার আপনাকে, আপনার ভয়েস জনগণের শক্তি!!
আসিফ নজরুল স্যার এর প্রতিটা বক্তব্য যৌক্তিকতার দাবি রাখে।ধন্যবাদ স্যার
আমরা সবাই মুক্তিযুদ্ধাদের অনেক সন্মান করি, তাদের জন্য আমরা স্বাধীন রাষ্ট্র পেয়েছি। তাদের সন্মানি আরও বাড়ায়ে দেন। কোটা পদ্ধতি ব্যবহার করলে মেধাবীরা বঞ্চিত হবে।
দেশ স্বাধীনতার ৫২ বৎসর পরেও কিসের সম্মানি ভাতা আর কতো !!! দেশের মানুষ অনাহারে অর্ধাহারে জীবন যাপন করছে, এর মধ্যে এই বিলাসিতার কোনো দরকার নেই, দেশের এই দুর্যোগময় অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধের সকল প্রকার সম্মানি বাতিল করা হোক, দেশের মানুষের জন্য হলেও এসকল বিলাসিতা বাতিল করা হোক
মুক্তিযোদ্ধা তো অনেকে মারা গেছে, সম্মানি বাড়ায় কী হবে?
আর সরকারি চাকরি যারা করে তারা কেউই মেধাবী না কারণ যে পরীক্ষা নেয় এটা মেধার পরীক্ষা হয়না বরং মুখস্থের পরীক্ষা হয়
@@TZovro ak dom right
@@TZovro আপনাকে মুখস্থ করতে মানা করছে কে???
"আমি যেহেতু দল করি, দলের বিরুদ্ধে কথা বলা যাবেনা " একটি শিক্ষিত লোক যদি এই কথা বলে তাহলে ar বলার কিছুই থাকে না।
মাঙ্গাঙ।
😂@@Emon071
এজন্যই তো তারা মানুষ না হয়ে আওয়ামী লীগ হয়েছে। 😅
কোনটা সঠিক? (১) দেশ > দল
(২) দেশ
ওটাকে বড় মনে করলেন সত্যটাকে দাবিয়ে রাখলেন।
বলতে দ্বিধা নেই যে কোটা
প্রথা বহাল হলে, দেশ
শুধু মেধা শুন্য নয়;
*দু্র্নীতিও বৃদ্ধি
পাবে বটে!
মান্নান সাহেব যা বললেন সব মাথার উপর দিয়ে যায়।😇😇😇😇😇
আসিফ নজরুল স্যার সাধারণ মানুষের কথা বলেন। সব সময় মানুষের পাশে দাঁড়ায়। ❤❤
আসিফ নজরুল স্যার কে সত্যিটা প্রকাশ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আসিফ নজরুল স্যারকে অসংখ্য ধন্যবাদ। অনেক সুন্দর ও যুক্তিপূর্ণ মতামত দেওয়া জন্য।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের স্যারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ উনি খুব সুন্দর ভাবে প্রমাণসহ যুক্তি দিয়েছেন কোটা বাতিলের জন্য
জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচনে ৫০% মুক্তিযুদ্ধের জন্য আসন রাখা হোক। চাকরি ক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতি বাতিল হোক।
100% দেওয়া হোক
101% will be too little.
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
প্রধানমন্ত্রী পদ যদি মুক্তি যোদ্ধা কোটায় অর্ন্তভুক্ত করা করা, কেমন হবে 😅??
আসিফ নজরুল স্যারের কথা যুক্তিসঙ্গত বিষয়
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
ড. আসিফ নজরুল স্যারকে হাজারো সালাম।❤❤
কোটা মুক্ত দেশ চাই।
কোটা না মেধা? মেধা,মেধা!❤
আসিফ নজরুল স্যার এর বক্তব্য চমৎকার
ডা. আসিফ নজরুল একজন বিজ্ঞ এবং জ্ঞানী মানুষ। স্যালুট স্যার।
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
খালেদ মহি উদ্দিন কে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি!
দুই জন খোব যুক্তি দিয়ে কথা বলেন তার পরও প্রেসার আসিফ নজরুল স্যরের কথা গুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জন গনের জন্য দুই জন কে ধন্যবাদ
ছোট্ট একটি বাংলাদেশ 18 কোটি জনগণ এই জনগোষ্ঠীর মাঝে যদি কোটা থেকে বাংলাদেশের কোটি কোটি তরুণ ছাত্র মেধাবিরা কোথায় যাবে কোটা বৈষম্য কোটা বাতিল করা হোক
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
নাতি নাতনি যদি কোটায় চাকরি পায়,তাহলে দেশটা মুক্তি যোদ্ধা দের লিখে দেন
যাদের কারণে দেশের জন্ম আর যারা দেশের জন্য কাজ করে দেশটাতো তাদেরই ❤
Taile desh sadhin hye lav kihlo😂😂
আসিফ নজরুল স্যার গণমানুষের মনের কথা বলেছেন , ধন্যবাদ স্যারকে
আসিফ নজরুল স্যার আসলেই সত্যের নায়ক স্যালুট স্যার আপনাকে সত্যি তুলে ধরার জন্য
সরকার ইচ্ছে মত কাজ করে যাচ্ছে, যত প্রশ্নেই করা হোক - ওরা ওদের অপ কর্ম চালিয়ে যাবে।
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
ড. আসিফ নজরুল ভাই সঠিক ব্যাখ্যা দিয়েছেন। ধন্যবাদ
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
ধন্যবাদ ডা.আসিফ নজরুল কে,
কথাগুলো খুব সুন্দর যৌক্তিক এবং সত্যি ছিলো❤
কমবেশি ৬০ হাজার ভূ. মু.
যু. সুবিধা দিতে এতো
উতলা কেনো⁉️
কার স্বার্থে?
আজব!
খালেদ ভাই আমি এক জন সাধারণ নাগরিক বর্তমান নেতাদের প্রশ্ন করলে সেই একাত্তরের কাহিনী এটা আরকত দিন চলবে এটা আপনার কাছে প্রশ্ন
একাত্তরকে বাদ দিয়ে কিছু করতে পারবেন? আমাদের ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য এবং সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অংশ এটা
আসসালামুয়ালাইকুম,ডঃ আসিফ নজরুল স্যারকে অনেক ধন্যবাদ আমি মাঝে মাঝে আপনার টক শো দেখি আপনার কথা গুলো অনেক ভালো লাগে,আর খালেক মহিন উদ্দিন স্যারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
আসিফ নজরুল সাহেব এর আলোচনা গঠন মূলক!
স্যালুট! ড. আসিফ নজরুল স্যারকে
মান্নান ভাইয়ের কথার চেয়েও মোবাইল ডাটার দাম অনেক বেশি
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!
অত্যন্ত প্রাণবন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। আসিফ ভাইয়ের অসাধারণ সুন্দর বিশ্লেষণ হৃদয়গ্রাহী।
অনেক ধন্যবাদ আসিফ নজরুল স্যার আপনাকে 🌸❤️❤️❤️
প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল ইসলাম স্যার সেলুট ও ❤❤আপনার জন্য।
উনি বারে বারে এক কথা বলে থাকেন যে "এটা আমার একান্ত ব্যাক্তিগত মতামত।" উনি কি ভয় পান উনার এমপি চলে যেতে পারে?
দলের বিপক্ষে কিছু বলতে চান না
spineless politicians like these are the actual problem
এটা দিয়ে তিনি যে সরকারের অংশ না এটা বোঝান। তিনি এখন মন্ত্রী নন, একজন এমপি মাত্র। তাই তিনি সরকারের অংশ না। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষতো শিক্ষিত না, তিনি যাই বলবেন তারা ধরে নেবে যে এটা সরকারের কথা। এজন্যেই তিনি সবসময় সতর্কবাণী দেন
চাকরিতে কোনো কোটা রাখাই উচিত না,,,,কোটা দেয়ার হলে পড়াশোনাতে দেন,,,যাতে পড়াশোনা করে মানুষ চাকরির জন্য যোগ্য হতে পারে,,,
আমাদের দুর্ভাগ্য মুক্তিযোদ্ধা এবং দেশের বিরুদ্ধে যারা যুদ্ধ করেছে আমরা এক সাথে বাস করছি।
Agree
চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!!