হ্যাঁ, হিন্দু মুশরিকদের দাজ্জালীয় গান-বাজনা,নাটক,সিনেমার সংস্কৃতির চর্চার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে। হ্যাঁ, খেলাধুলা ও দাজ্জালীয় বিনোদনের সেলিব্রিটিরা দাজ্জালকে তাঁদের যিষুখৃষ্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ও প্রচার করবে তখনকি তাঁদের অন্ধভক্তরাও দাজ্জালকে সাপোর্ট করবে না❓হ্যাঁ ধোঁকা খাবে নিশ্চিত। কারণ আমাদের ইমাম মাহদী ও ঈসা (আঃ) তো নবী (সঃ)-কে অমান্যকারী সেলিব্রিটিদেরকে কাফেরই গন্য করবে। তাহলে তাঁদের ভক্তরা কি দাজ্জালকে ঈসানবী ভেবে ধোঁকা খাবে না❓ কারণ মূর্তি পূজার মাধ্যমে খ্রিষ্টান,বৌদ্ধ, হিন্দু মুশরিকরা প্রতিনিয়ত আমাদের আল্লাহ'র প্রতি অসম্মান ও ঘৃণা প্রকাশ করছে। তাঁরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে। আমাদের মাহদী (আঃ) ও ঈসা (আঃ) ঐ আর্জেন্টিনা,ব্রাজিলসহ আমেরিকা, ইউরোপ, ইন্ডিয়া ইত্যাদী দেশের মদ,শূকর, সুদ খাওয়ানোর খোদা দাজ্জালকে ধংস করার জন্য আসবে। "মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর) আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ। কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমা দের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাই তো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না। আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? সংস্কৃতির নামে বিয়ে-শাদী, খেলাধুলাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের অজুহাতে ইন্ডিয়ান ও পশ্চিমাদের দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষের রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে ⁉️ কিন্তু রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি দেশ স্বাধীন হয়েছে! তাইতো স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান) অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের কথাগুলোর মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ্। হ্যাঁ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] অর্থাৎ যারা তাঁদের সৃষ্টিকর্তার (রবের) প্রতীক হিসেবে প্রাকৃতিক বা সৃষ্ট বস্তুর পূজার মাধ্যমে নিজেদেরকে বিভক্ত করে মানবজাতির ঐক্য বিনষ্ট করে দুনিয়ায় নিজেদের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের ইচ্ছা-আকাংক্ষার পূজারী তাঁরা জাহান্নামে যাবে। আর মহান আল্লাহ তা'আলা সবচেয়ে বেশী ভালো জানেন। কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত। তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২) (৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার) "আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?"
প্রশ্নঃবাংলাদেশের জাতীয়সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ দেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, হিন্দু-মুশরিক ও ইউরোপী-আমেরিকার দাজ্জালীয় সংস্কৃতির বর্ণ-বৈষম্য, মানুষকে শোষণ করার সুদ-ভিত্তিক অর্থনীতি, কাফেরদের সংস্কৃতির গান-বাজনা, নাটক,সিনেমার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরা ও সাপোর্টকারীরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে। আর সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের মাধ্যমে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে আহ্বান করে"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! নাঊজুবিল্লাহ। ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? কারণ ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। "কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া" [মুসনাদে আহমাদ] নবী (সঃ) বলেন, “দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২) "মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর) [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] নবী (সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল। লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] কিন্তু পার্থিবজীবনের ধোঁকায় পড়ে পথভ্রষ্ট্ররা দুনিয়ার ধন-যশ, পারস্পরিক গর্ব প্রকাশ, ক্রীড়া-কৌতুকে মগ্ন থাকাকে জীবনের মূল লক্ষ্য মনে করে দুনিয়ার প্রতিযোগিতায় ডুবে থাকে। ৫৭:২০ ব্যাখ্যা আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন তার জীবনোপকরণ বর্ধিত করেন এবং সংকুচিত করেন। কিন্তু তারা পার্থিব জীবন নিয়েই উল্লসিত; অথচ ইহজীবন তো পরজীবনের তুলনায় নগণ্য ভোগ মাত্র (রাদ-২৬) "নিশ্চয়ই যারা বিপদকালে বলে,‘আমরা আল্লাহরই আর আমরা তাঁরই দিকে ফিরে যাব’। এদের প্রতি রয়েছে তাদের প্রতিপালকের অনুগ্রহ আর এরাই হিদায়াতপ্রাপ্ত (২: ১৫৬-১৫৭) "আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?" (৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার) আল্লাহ বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
জীবন থেকে পিছিয়ে পরা মানুষ পরিশ্রম ও আত্মচেষ্টায় কোথায় এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে এটি তার চিত্র। খুব ভালো লাগলো। ভাগ্যের মোড় এভাবে বদলাক। প্রতিটি সাধারণ পরিবার কিংবা উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানরাও শিক্ষা গ্রহন করুক,তারা মোবাইল ও অন্যান্য প্রযুক্তির ক্ষতিকর প্রভাব মুক্ত হয়ে এমন উদাহরণগুলো বেছে নিক জীবনকে করুক আশীর্বাদময়, এটাই কাম্য।
তিন বেলা খেয়ে সকল সুবিধা পেয়েও জীবনে বাবা মায়ের মুখে একটু হাসি ফুটাতে পারলাম না। লেখাপড়া শেষ, চাকুরীর বয়স শেষ করে অর্জন করেছি বেকার সার্টিফিকেট। সবার উচিত বাবা মায়ের মুখে হাসি ফুটানো।
আমি মনে করি আপনারা বিশেষ কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন তাহলে চাকরির ক্ষেত্রে অগ্রাধীকার পাবেন। যেমন বিশেষ কোন ভাষা শিক্ষতে পারেন সে ক্ষেত্রে চাকরি অবাব নেই বা বিশেষ কোন প্রশিক্ষণ নিতে পারেন। বাংলাদেশের বর্তমানে যা অবস্থা চাকুরির আরও সংকট বারবে দিন দিন। চাইলে খামার গড়ে তোলা যেতে পারে।
জানি ভাই আপনার জীবনের চলার পথ দেখতে সহজ ছিল না এই কষ্টসাধ্য পথকে সহজ করেই নিয়ে জীবন অতিবাহিত করে আজ আপনি সফলতার চূড়ায় পৌঁছে গেছেন এর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ স্যার
অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে!নাঊজুবিল্লাহ্। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরা এবং ইরানের অগ্নীপূজক পুরোহিতদের হতে উদ্ভুত সূফিবাদের দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) পীরেরা, বাঊলরা ঐ হিন্দু বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদীদের দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা , বাউলরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আসলে সত্যটা হচ্ছে হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ। যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ। "হে মানুষ! আমি (আল্লাহ) তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী হতে, পরে তোমাদেরকে বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, (এজন্য নয় যে তোমরা একে অপরকে ঘৃণা করো বরং) যাতে তোমরা একে অপরের সাথে পরিচিত হতে পার । তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তিই আল্লাহর নিকট অধিক মর্যাদাসম্পন্ন, যে অধিক আল্লাহ-ভীরু। আল্লাহ সবকিছু জানেন, সব কিছুর খবর রাখেন।"সূরাঃ আল-হুজুরাত| আয়াতঃ ১৩। অতএব কারো কেবল কুলমান ও বংশের ভিত্তিতে অহংকার করার কোন অধিকার নেই। ইসলাম এটাকে জাহেলী যুগের কর্ম তথা মূর্খতা বলে আখ্যায়িত করেছে। নবী(সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল।লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া [মুসনাদে আহমাদ] কেনো আল্লাহ্ সবাইকে সরাসরি জান্নাতে না দিয়ে এই অভিশাপে জর্জরিত পৃথিবীতে পাঠিয়েছে? কারণ শয়তানের গনতন্ত্রপূজারীরা জান্নাতেও তাদের রবের নিয়ম-নীতির বিরুদ্ধে গিয়ে যুদ্ধে লিপ্ত হতো তাঁদের মনের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে! নাঊজুবিল্লাহ্। নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২) বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপলক্ষে ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে❓রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি এদেশ স্বাধীন হয়েছে! স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। ২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান) যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
আর স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে শয়তানী গান-বাজনা বাজিয়ে দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু ও মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকে সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।আর তাইতো স্কুল-কলেজ,ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়;সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ। কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমা দের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাই তো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না। আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী, ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। বরং সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
পুলিশি পাহারায় ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষের রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে❓রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য না কি এদেশ স্বাধীন হয়েছে! স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। ২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান) অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের কথাগুলোর মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ্। নবী(সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী।(তিরমিযী:২৩২২) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ। কারণ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। আর বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপলক্ষে (যেমন বিয়ে-শাদী ও খেলাধুলা ইত্যাদির আয়োজনে) ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষকে মানসিকভাবে অত্যাচার করে, রাতের ঘুমকে হারাম করে অথচ পুলিশরা এগুলো বন্ধ করে না। কারণ হচ্ছে তাঁদের নাকি বিবেক নেই । তাঁরা নাকি দাজ্জালের অনুসারীদের গনতন্ত্রের পূজারী। নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে।নাঊজুবিল্লাহ্ । কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই অপবাদের প্রতিবাদ না করে বরং তারা ঐ পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা , বাউলরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। এর কারণ হলো হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( তেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে!নাঊজুবিল্লাহ্। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরা এবং ইরানের অগ্নীপূজক পুরোহিতদের হতে উদ্ভুত সূফিবাদের দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) পীরেরা, বাঊলরা ঐ হিন্দু বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদীদের দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা , বাউলরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আসলে সত্যটা হচ্ছে হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ। যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ। "হে মানুষ! আমি (আল্লাহ) তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী হতে, পরে তোমাদেরকে বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, (এজন্য নয় যে তোমরা একে অপরকে ঘৃণা করো বরং) যাতে তোমরা একে অপরের সাথে পরিচিত হতে পার । তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তিই আল্লাহর নিকট অধিক মর্যাদাসম্পন্ন, যে অধিক আল্লাহ-ভীরু। আল্লাহ সবকিছু জানেন, সব কিছুর খবর রাখেন।"সূরাঃ আল-হুজুরাত| আয়াতঃ ১৩। অতএব কারো কেবল কুলমান ও বংশের ভিত্তিতে অহংকার করার কোন অধিকার নেই। ইসলাম এটাকে জাহেলী যুগের কর্ম তথা মূর্খতা বলে আখ্যায়িত করেছে। নবী(সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল।লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া [মুসনাদে আহমাদ] কেনো আল্লাহ্ সবাইকে সরাসরি জান্নাতে না দিয়ে এই অভিশাপে জর্জরিত পৃথিবীতে পাঠিয়েছে? কারণ শয়তানের গনতন্ত্রপূজারীরা জান্নাতেও তাদের রবের নিয়ম-নীতির বিরুদ্ধে গিয়ে যুদ্ধে লিপ্ত হতো তাঁদের মনের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে! নাঊজুবিল্লাহ্। নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২) বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপলক্ষে ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে❓রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি এদেশ স্বাধীন হয়েছে! স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। ২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান) যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
হ্যাঁ, হিন্দু মুশরিকদের দাজ্জালীয় গান-বাজনা,নাটক,সিনেমার সংস্কৃতির চর্চার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে। হ্যাঁ, খেলাধুলা ও দাজ্জালীয় বিনোদনের সেলিব্রিটিরা দাজ্জালকে তাঁদের যিষুখৃষ্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ও প্রচার করবে তখনকি তাঁদের অন্ধভক্তরাও দাজ্জালকে সাপোর্ট করবে না❓হ্যাঁ ধোঁকা খাবে নিশ্চিত। কারণ আমাদের ইমাম মাহদী ও ঈসা (আঃ) তো নবী (সঃ)-কে অমান্যকারী সেলিব্রিটিদেরকে কাফেরই গন্য করবে। তাহলে তাঁদের ভক্তরা কি দাজ্জালকে ঈসানবী ভেবে ধোঁকা খাবে না❓ কারণ মূর্তি পূজার মাধ্যমে খ্রিষ্টান,বৌদ্ধ, হিন্দু মুশরিকরা প্রতিনিয়ত আমাদের আল্লাহ'র প্রতি অসম্মান ও ঘৃণা প্রকাশ করছে। তাঁরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে। আমাদের মাহদী (আঃ) ও ঈসা (আঃ) ঐ আর্জেন্টিনা,ব্রাজিলসহ আমেরিকা, ইউরোপ, ইন্ডিয়া ইত্যাদী দেশের মদ,শূকর, সুদ খাওয়ানোর খোদা দাজ্জালকে ধংস করার জন্য আসবে। "মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর) আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ। কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমা দের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাই তো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না। আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? সংস্কৃতির নামে বিয়ে-শাদী, খেলাধুলাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের অজুহাতে ইন্ডিয়ান ও পশ্চিমাদের দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষের রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে ⁉️ কিন্তু রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি দেশ স্বাধীন হয়েছে! তাইতো স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান) অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের কথাগুলোর মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ্। হ্যাঁ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] অর্থাৎ যারা তাঁদের সৃষ্টিকর্তার (রবের) প্রতীক হিসেবে প্রাকৃতিক বা সৃষ্ট বস্তুর পূজার মাধ্যমে নিজেদেরকে বিভক্ত করে মানবজাতির ঐক্য বিনষ্ট করে দুনিয়ায় নিজেদের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের ইচ্ছা-আকাংক্ষার পূজারী তাঁরা জাহান্নামে যাবে। আর মহান আল্লাহ তা'আলা সবচেয়ে বেশী ভালো জানেন। কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত। তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২) (৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার) "আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?"
একজন চা বিক্রেতা থেকে বিসিএস ক্যাডার সত্যি বাবা-মার মুখ উজ্জ্বল করেছেন এমন একজন সন্তান সারা বাংলাদেশে জানে প্রত্যেকটা ঘরে ঘরে জন্মায় আমার শুভকামনা ভালোবাসা রইলো তাকে দেখে অনেক কিছু শেখার আছে ধন্যবাদ
প্রশ্নঃবাংলাদেশের জাতীয়সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ দেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, হিন্দু-মুশরিক ও ইউরোপী-আমেরিকার দাজ্জালীয় সংস্কৃতির বর্ণ-বৈষম্য, মানুষকে শোষণ করার সুদ-ভিত্তিক অর্থনীতি, কাফেরদের সংস্কৃতির গান-বাজনা, নাটক,সিনেমার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরা ও সাপোর্টকারীরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে। আর সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের মাধ্যমে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে আহ্বান করে"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! নাঊজুবিল্লাহ। ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? কারণ ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। "কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া" [মুসনাদে আহমাদ] নবী (সঃ) বলেন, “দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২) "মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর) [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] নবী (সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল। লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] কিন্তু পার্থিবজীবনের ধোঁকায় পড়ে পথভ্রষ্ট্ররা দুনিয়ার ধন-যশ, পারস্পরিক গর্ব প্রকাশ, ক্রীড়া-কৌতুকে মগ্ন থাকাকে জীবনের মূল লক্ষ্য মনে করে দুনিয়ার প্রতিযোগিতায় ডুবে থাকে। ৫৭:২০ ব্যাখ্যা আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন তার জীবনোপকরণ বর্ধিত করেন এবং সংকুচিত করেন। কিন্তু তারা পার্থিব জীবন নিয়েই উল্লসিত; অথচ ইহজীবন তো পরজীবনের তুলনায় নগণ্য ভোগ মাত্র (রাদ-২৬) "নিশ্চয়ই যারা বিপদকালে বলে,‘আমরা আল্লাহরই আর আমরা তাঁরই দিকে ফিরে যাব’। এদের প্রতি রয়েছে তাদের প্রতিপালকের অনুগ্রহ আর এরাই হিদায়াতপ্রাপ্ত (২: ১৫৬-১৫৭) "আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?" (৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার) আল্লাহ বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
মাশাআল্লাহ নিউজটা শুনে খুব ভালো লাগলো,,,,, কারণ বর্তমান যুগে তো টাকা ছাড়া কিছুই চলে না,,, যার গাদি গাদি টাকা আছে সেই বর্তমানে রাজা,,, আর যে রাজার কোন বাধা থাকে না। এই সময়ের মধ্যেও এরকম পরিস্থিতির একজন লোক বিসিএস হতে পেরেছে শুনে খুব ভালো লাগলো
হ্যাঁ, হিন্দু-মুশরিক ও ইউরোপী-আমেরিকার দাজ্জালীয় সংস্কৃতির বর্ণ-বৈষম্য, মানুষকে শোষণ করার সুদ-ভিত্তিক অর্থনীতি, কাফেরদের সংস্কৃতির গান-বাজনা, নাটক,সিনেমার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরা ও সাপোর্টকারীরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে। প্রশ্নঃবাংলাদেশের জাতীয়সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ দেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ। ঐ সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের মাধ্যমে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে আহ্বান করে"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! নাঊজুবিল্লাহ। ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? কারণ ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। "কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া" [মুসনাদে আহমাদ] নবী (সঃ) বলেন, “দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২) "মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর) [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] নবী (সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল। লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] কিন্তু পার্থিবজীবনের ধোঁকায় পড়ে পথভ্রষ্ট্ররা দুনিয়ার ধন-যশ, পারস্পরিক গর্ব প্রকাশ, ক্রীড়া-কৌতুকে মগ্ন থাকাকে জীবনের মূল লক্ষ্য মনে করে দুনিয়ার প্রতিযোগিতায় ডুবে থাকে। ৫৭:২০ ব্যাখ্যা আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন তার জীবনোপকরণ বর্ধিত করেন এবং সংকুচিত করেন। কিন্তু তারা পার্থিব জীবন নিয়েই উল্লসিত; অথচ ইহজীবন তো পরজীবনের তুলনায় নগণ্য ভোগ মাত্র (রাদ-২৬) "নিশ্চয়ই যারা বিপদকালে বলে,‘আমরা আল্লাহরই আর আমরা তাঁরই দিকে ফিরে যাব’। এদের প্রতি রয়েছে তাদের প্রতিপালকের অনুগ্রহ আর এরাই হিদায়াতপ্রাপ্ত (২: ১৫৬-১৫৭) "আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?" (৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার) আল্লাহ বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
ভাই স্যালুট আপনাকে। বলিউডের অভিনেতারা, কোরিয়ার বিটিএস কিংবা বড় বড় ক্ষমতাবান ব্যক্তিরা আমাদের আইডল নয়। আমাদের আইডল হচ্ছেন আপনাদের মত কষ্ট করে সফল হওয়া মানুষেরা। ❤
"(হে আল্লাহ,) তুমি আমাদেরকে সরলপথ দেখাও। এমন ব্যক্তিদের {ইব্রাহিম (আঃ) ও তাঁর পরিবারবর্গ ও বংশধর নবী (স:) ও নবী'র আহলে বায়াত ও সাহাবীদের সালাফদের} পথ, যাদের প্রতি তুমি (আল্লাহ) তোমার নিয়ামত দিয়েছ ও অনুগ্রহ দান করেছো। তাঁদের পথে পরিচালিত করো না, যারা গযবপ্রাপ্ত (অভীশপ্ত দাজ্জালের পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ সূফী) ও পথভ্রষ্ট (দাজ্জালের 'আমি খোদা,আমাকে সিজদা কর'-এই কুফুরী আক্বীদার প্রচারকারী ও সাপোর্টকারী খৃষ্টান/হিন্দু/বৌদ্ধ/শিয়াসূফী/ রিজভী (বেরেলভী), দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা, ফুলতলি, ছরসিনা, তাহেরী, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ সব পীর নামক ইরানের অগ্নিপূজক পুরোহিত ও ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গ, মুশরিক)। আমীন। হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ বাস্তব উদাহরণঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর"- এই দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার যিকির!শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ এমপি-মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাঁদের উন্নয়ন দানকারী (আমি খোদা'র যিকিরের) মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ্। প্রমাণঃ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) তাহেরী, ফুলতলী ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ} "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী" (নাউযুবিল্লাহ।) (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। UA-cam ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। অথচ মিজানুররহমান আজহারী,কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনপ্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি বলে না কেনো ⁉️ ঐ অগ্নিপূজক ইরানি মন্সুরহাল্লাজের মুরিদ পাক-ভারতের সকল পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণঃ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীর, চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! হ্যাঁ, মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে আমাদের নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ অধিকাংশ জনপ্রিয় বক্তারা কি ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ এরা নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ ৪০ নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! আরো দেখুন ৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭-তে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্ রব্বুল আ'লামীন জমিনে নয় বরং আসমানে...) আর হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে=আর হাদিসে এটা মুনাফিকের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক ভাইজান ধন্যবাদ সুন্দর একটি প্রতিভাবান বিসিএস ক্যাডার হওয়ার জন্য দেশের সেবা করুন বাবা মার সেবা করুন সৎ সাহসের শহীদ আমিন আল্লাহ মালিক
সবচাইতে ভালো লাগছে একটা জিনিসই সে নিজে চেষ্টা করছে তারপর আল্লাহর প্রতি অত্যন্ত আস্থা এবং ভরসা রাখছেন সত্যিই আল্লাহর কাছে যার ভরসা রাখে ভালো কিছু দান করে ন
আল্লাহ তাই নাকি,,তাহলে আপনি বলতে চাচ্ছেন ঘুষ, দুর্নিতি,এগুলো কারা করে? কারাই বা পরমনির সাথে ডেটিং মারে,,,বাংলাদেশের উন্নয়ন করতে হলে ভালো মানুষ চাই,ইমানদার মানুষ,, বিসিএস পরীক্ষা ভালো মন্দ যাচাইয়ের মাপকাঠি না,,
নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী।(তিরমিযী:২৩২২) পুলিশি পাহারায় ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষের রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে❓রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি এদেশ স্বাধীন হয়েছে! স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। ২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান) অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের কথাগুলোর মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ্। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ। বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন অধিকাংশ জনগণ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী। কারন তাঁরা আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুনকে ভালোবাসে না। বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) অথচ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আসলে সত্যটা হচ্ছে হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ। যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? যারা দুনিয়ায় আল্লাহ'র দেওয়া বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে নিজেদের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের অনুযায়ী জীবন যাপন করে তাঁদেরকে জান্নাতে দিলে তা নরক হয়ে যাবে! বাংলাদেশের এমপি,মন্ত্রী, নেতাদের সকল পীরেরা,বাঊলরা, হিন্দুরাও ইরানিসুফি মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার "আমি খোদা, সেজদা কর" এই দাজ্জালীয় মারেফাতকে সাপোর্ট করে!নাঊজুবিল্লাহ। এবং পীর সুফি,বাঊলরা দাজ্জালকেই তাঁদের মনসুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী খোদায়ী ক্ষমতার 'আমি খোদার' মারেফতি জিকিরের সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে নিশ্চিত। নাঊজুবিল্লাহ্।
অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে!নাঊজুবিল্লাহ্। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরা এবং ইরানের অগ্নীপূজক পুরোহিতদের হতে উদ্ভুত সূফিবাদের দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) পীরেরা, বাঊলরা ঐ হিন্দু বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদীদের দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা , বাউলরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আসলে সত্যটা হচ্ছে হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ। যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ। "হে মানুষ! আমি (আল্লাহ) তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী হতে, পরে তোমাদেরকে বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, (এজন্য নয় যে তোমরা একে অপরকে ঘৃণা করো বরং) যাতে তোমরা একে অপরের সাথে পরিচিত হতে পার । তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তিই আল্লাহর নিকট অধিক মর্যাদাসম্পন্ন, যে অধিক আল্লাহ-ভীরু। আল্লাহ সবকিছু জানেন, সব কিছুর খবর রাখেন।"সূরাঃ আল-হুজুরাত| আয়াতঃ ১৩। অতএব কারো কেবল কুলমান ও বংশের ভিত্তিতে অহংকার করার কোন অধিকার নেই। ইসলাম এটাকে জাহেলী যুগের কর্ম তথা মূর্খতা বলে আখ্যায়িত করেছে। নবী(সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল।লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া [মুসনাদে আহমাদ] কেনো আল্লাহ্ সবাইকে সরাসরি জান্নাতে না দিয়ে এই অভিশাপে জর্জরিত পৃথিবীতে পাঠিয়েছে? কারণ শয়তানের গনতন্ত্রপূজারীরা জান্নাতেও তাদের রবের নিয়ম-নীতির বিরুদ্ধে গিয়ে যুদ্ধে লিপ্ত হতো তাঁদের মনের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে! নাঊজুবিল্লাহ্। নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২) বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপলক্ষে ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে❓রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি এদেশ স্বাধীন হয়েছে! স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। ২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান) যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
মাশাআল্লাহ সাবাস বেটা । তুমি ☀️ সূর্য সন্তান তুমি মা বাবা এবং দেশের গর্ব। দারিদ্র্যতা তোমাকে আটকাতে পারিনি। ইচ্ছে থাকলেই উপায় হয় এই প্রবাদটিকে তুমি বাস্তবেই রূপ দিলা। Congratulate and Thanks 🙏👍🙏🙏🙏🙏 To you.
উনি তো ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ফ্যান CR7 সব বাধাকে পেছনে ফেলে অসম্ভবকে সম্ভব করার শক্তি তো উনার মধ্যেই থাকবে। দোয়া করি ভবিষ্যতে অনেক অনেক সফলতা অর্জন করেন এবং বাবা মায়ের মুখে হাসি ফোটান। তাহলেই আপনার জীবন সার্থক ❤
আমার দাদা একজন সুনামধন্ন ও ধনি লোক ছিলেন। বাবা ও শিক্ষিত লোক ছিলেন কিন্তু আমার বয়স দশের আগেই বাবা মারা যান এবং পরিবারের অবস্থা খুবই কঠিন হয়ে যায়। আমার ভাই পড়া শুনা ছেড়ে দিয়ে কাজে যোগদান করে পাশাপাশি আমি ও ভিবিন্ন কাজ করেছি তার মধ্যে খেতে বলদি( কমলা) দেওয়া থেকে শুরুকরে সব। আজও কিছু মানুষ আমাকে ঘৃনা করে শিক্ষিত বলদি বলে। আমি এক জন বলদি ছিলাম এটা নিয়ে গর্বিত। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ রহমতে আজ আমি বিশ্বের অন্যতম একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পি এইচডি গবেষক হিসাবে কাজ করছি। আমাদের গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুরের সখীপুরের মিয়া মাঝির কান্দি গ্রামে।
আপনি এইটা নিয়ে হীনমন্যতায় ভুগবেন না কারণ কাকে কোন পরিস্থিতে পরতে হয় সেইটা মহান আল্লাহ্ জানেন। আমিও নড়িয়া পৌরসভার এক ঐতিহ্যবাহি পরিবারের সন্তান । আমার দাদা বংশের শিক্ষিত ব্যাক্তি ছিলেন যিনি ১৯৩৬ সনে মেট্রিক পাশ করে আমাদের বাড়ীর নামে ঘাটায় ১৯৪০ সালে প্রতিষ্ঠিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম প্রধান শিক্ষক হিসাবে শিক্ষকতা করছেন। কিন্তু ১৯৫৪ সালে জমিদারি প্রথা বাতিল হলে বংশের অনেক পরিবার আমরা যারা অর্থনৈতিক সংকটে পরে যাই। শুনেছি আব্বা অনেক ভাল ছাত্র হওয়া সত্বেও ১৯৫৫ সালে মেট্রিক পরীক্ষা দিতে পারেন নাই। পরে জীবিকার তাগিদে কিছুদিন জেল পুলিশ এর চাকুরী করে চলে যান আদমজী জুট মিলের চাকুরীতে। ১৯৭৫ সালে ঘাতকেরা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করলে আব্বা চাকুরীতে ইস্তফা দিয়ে বাড়ী চলে আসেন। পরবর্তীতে ঢাকায় আমার মামার চক বাজারের পাইকারি দোকানে চাকুরী করেন। দুইদিন বেশি ছুটি কাটানোর কারণে ১৯৮৩ সালে মামা রাগ করে আব্বাকে চাকুরী থেকে বাদ দিলে অর্থনৈতিক সমস্যায় পরে যাই। ১৯৮৪ সালে এসএসসি ও ১৯৮৬ সালে এইচএসসি পাস করে পরিবারের হাল ধরতে বিদেশি কোম্পানিতে মার্কেটিং এর চাকুরীতে প্রবেশ করি। পড়ালেখার জন্য আত্মীয় স্বজনের কাছে কোন অর্থনৈতিক সাহায্য পায়নি। আপনার জীবনের গল্প শুনে আবেগ প্রবন হয়ে গিয়েছিলাম তাই এত কথা বলে ফেললাম। Sorry Bro 😥
অনেক সময় দ্যাখা যায় মা বাবার একমাত্র সম্বলের উপর নেমে আসে অনআকাঙ্খাকিত ঘটনা আল্লাহ একে তুমি নেক হায়াত দিয়ে বাঁচিয়ে রাখ। সব স্বপ্ন পূরন করার মত সুজোগ করে দিও সর্বদা সুস্থ রাইখ। ❤❤
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ। যারা কষ্ট করে লেখাপড়া শিখে তাঁরাই জীবনে বড়ো কিছু হয়েছে। অন্যের ঘারে বসে ইচ্ছেমতো চলাফেরা করে যারা লেখাপড়া শিখে তাদের অধিকাংশই অমানুষ হয়।
আলহামদুলিল্লাহ ❤ হিদিরামপুরের কৃতি সন্তান মোহাম্মদ জীবন ইসলাম (সরদার) একদিন সফল হবে ইনশাল্লাহ কিন্তু অল্প সংখ্যক মানুষের অপমান ভুলবে না মৃত্যুর আগ পর্যন্ত 😢
চা বিক্রি করে একজন মেধা তালিকায় শীর্ষ স্থানে আসছে, সেই ভাই এর জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইলো,এই ভাইটি সঠিক সেবা দিবে ওনার পুরো জীবনে এইটাই আশা করি।
তিনি প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক,
@@Safwan-swad তিনি বর্তমানে প্রাইমারি শিক্ষকতা করেন,এই কর্মে থেকেই বিসিএস ক্যাডার হয়েছেন।
চা বিক্রেতা ছিলেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট "এরদোগান"😊
Cha bikri kore বিসিএস ক্যাডার hote pare na vai, tobe ekjon বিসিএস ক্যাডার cha er dokane nischoi boste pare.
কর্ম হিন বেকতী শযতান এর মতো পাগলা সব
মাশাল্লাহ্ খবর টা শুনতে শুনতে কখন জানি চোখের পানি গরিয়ে পরলো দোয়া ভালো বাসা পরিবারের জন্য।সাংবাদিক ভাইকে খবরটা প্রচার করার জন্য ধন্যবাদ
এখন বাবা মাকে সুখে রাখলেই পূর্ণতা আসবে 👍👍👍
একমত, বিয়ের পরই চেনা যাবে বাপের পরিচয় দেয় কিনা, কারণ ছেলেদের চেনা যায় বিয়ের পর,
সে অলরেডি বিবাহিত
@@saddamrana6451❤1❤1
ভাইরে যে ছেলে নামাজ পড়ে এবং যার মধ্যে ইসলামের সঠিক জ্ঞান আছে তারা কখনোই বাবা মায়ের সাথে খারাপ কিছু করতে পারেনা।
সে বিবাহিত
এভাবেই রোনালদো ফ্যানরা জিতে যায় জীবন যুদ্ধে❤
এমন সোনার ছেলে যাতে প্রত্যেক ঘরে ঘরে জন্ম হয় এটাই দোয়া করি।
মায়ের দোয়া আর সন্তানের চেষ্টায় আল্লাহ সফলতা দান করেছেন
এমন অদম্য মেধাবী ও কঠোর পরিশ্রমী মানুষটাকে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে শুভেচ্ছা।
আমার জন্ম শরীয়তপুর জেলার গোসাইরহাট উপজেলায়।এ নিউজটা শুনে মন ছুয়ে যায়।যারা কঠোর পরিশ্রম করতে জানে,তারা কখনো হেরে যায় না।
Amar bari kodalpur union a
হ্যাঁ, হিন্দু মুশরিকদের দাজ্জালীয় গান-বাজনা,নাটক,সিনেমার সংস্কৃতির চর্চার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে।
হ্যাঁ, খেলাধুলা ও দাজ্জালীয় বিনোদনের সেলিব্রিটিরা দাজ্জালকে তাঁদের যিষুখৃষ্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ও প্রচার করবে তখনকি তাঁদের অন্ধভক্তরাও দাজ্জালকে সাপোর্ট করবে না❓হ্যাঁ ধোঁকা খাবে নিশ্চিত। কারণ আমাদের ইমাম মাহদী ও ঈসা (আঃ) তো নবী (সঃ)-কে অমান্যকারী সেলিব্রিটিদেরকে কাফেরই গন্য করবে। তাহলে তাঁদের ভক্তরা কি দাজ্জালকে ঈসানবী ভেবে ধোঁকা খাবে না❓
কারণ মূর্তি পূজার মাধ্যমে খ্রিষ্টান,বৌদ্ধ, হিন্দু মুশরিকরা প্রতিনিয়ত আমাদের আল্লাহ'র প্রতি অসম্মান ও ঘৃণা প্রকাশ করছে। তাঁরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে।
আমাদের মাহদী (আঃ) ও ঈসা (আঃ) ঐ আর্জেন্টিনা,ব্রাজিলসহ আমেরিকা, ইউরোপ, ইন্ডিয়া ইত্যাদী দেশের মদ,শূকর, সুদ খাওয়ানোর খোদা দাজ্জালকে ধংস করার জন্য আসবে।
"মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর)
আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ।
কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমা দের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাই তো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না।
আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
সংস্কৃতির নামে বিয়ে-শাদী, খেলাধুলাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের অজুহাতে ইন্ডিয়ান ও পশ্চিমাদের দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষের রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে ⁉️ কিন্তু রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি দেশ স্বাধীন হয়েছে! তাইতো স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান)
অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের কথাগুলোর মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ্।
হ্যাঁ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
অর্থাৎ যারা তাঁদের সৃষ্টিকর্তার (রবের) প্রতীক হিসেবে প্রাকৃতিক বা সৃষ্ট বস্তুর পূজার মাধ্যমে নিজেদেরকে বিভক্ত করে মানবজাতির ঐক্য বিনষ্ট করে দুনিয়ায় নিজেদের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের ইচ্ছা-আকাংক্ষার পূজারী তাঁরা জাহান্নামে যাবে। আর মহান আল্লাহ তা'আলা সবচেয়ে বেশী ভালো জানেন।
কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত। তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২)
(৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার) "আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?"
এমন ভাবে ভাইরাল হলে আমরা গর্ব করি 👌পরিশ্রম সৌভাগ্যের চাবিকাঠি ♥️♥️
❤❤❤
Shudor akta kota bolchen
প্রশ্নঃবাংলাদেশের জাতীয়সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ দেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যাঁ, হিন্দু-মুশরিক ও ইউরোপী-আমেরিকার দাজ্জালীয় সংস্কৃতির বর্ণ-বৈষম্য, মানুষকে শোষণ করার সুদ-ভিত্তিক অর্থনীতি, কাফেরদের সংস্কৃতির গান-বাজনা, নাটক,সিনেমার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরা ও সাপোর্টকারীরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে।
আর সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের মাধ্যমে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে আহ্বান করে"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! নাঊজুবিল্লাহ।
ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
কারণ ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী।
"কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া" [মুসনাদে আহমাদ]
নবী (সঃ) বলেন, “দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২)
"মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর)
[মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] নবী (সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল। লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪]
কিন্তু পার্থিবজীবনের ধোঁকায় পড়ে পথভ্রষ্ট্ররা দুনিয়ার ধন-যশ, পারস্পরিক গর্ব প্রকাশ, ক্রীড়া-কৌতুকে মগ্ন থাকাকে জীবনের মূল লক্ষ্য মনে করে দুনিয়ার প্রতিযোগিতায় ডুবে থাকে। ৫৭:২০ ব্যাখ্যা
আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন তার জীবনোপকরণ বর্ধিত করেন এবং সংকুচিত করেন। কিন্তু তারা পার্থিব জীবন নিয়েই উল্লসিত; অথচ ইহজীবন তো পরজীবনের তুলনায় নগণ্য ভোগ মাত্র (রাদ-২৬)
"নিশ্চয়ই যারা বিপদকালে বলে,‘আমরা আল্লাহরই আর আমরা তাঁরই দিকে ফিরে যাব’। এদের প্রতি রয়েছে তাদের প্রতিপালকের অনুগ্রহ আর এরাই হিদায়াতপ্রাপ্ত (২: ১৫৬-১৫৭)
"আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?" (৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার)
আল্লাহ বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
একজন প্রকৃত যোদ্ধার জীবন যাত্রা! ❤
আমাদের শরীয়তপুর, তথা পুরো বাংলাদেশের গর্ব। আলহামদুলিল্লাহ।❤
যাকে জাহান্নাম থেকে দূরে রাখা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে সে-ই সফল [ সূরাঃ আলে-ইমরান - আয়াতঃ ১৮৫ ]
❤❤❤
এই ধরনের ঘটনা শুনলে চোখে কান্না চলে আসে 😢😢। খুব সুন্দর একটি খবর। কষ্ট করলে জীবনে অবশ্যই সফলতা আসবে।
কান্না আসবে কেন? ওর মেধা শক্তি আল্লাহ দিয়েছেন তাই সম্ভব হয়েছে
কেনো? অন্যের গল্পঃ দেখলে কান্না আসাটা হিংসার লক্ষণ। অবশ্য মেয়েদের মনে একটু বেশি হিংসা থাকে...😂
আপনার বগল কাটা ব্লাউজ দেখে তো আমার দাড়াই যাচ্ছে
@@naazmulkhanlive ভাই , তিনি ইমোশনাল হয়েছেন বলে এরকম লিখেছেন । বেশি উকিল হওয়ার দরকার নাই
@@durudahmed4679 আপনার আমেরিকার মতন ওতো মাতবারির দরকার নাই।
জীবন থেকে পিছিয়ে পরা মানুষ পরিশ্রম ও আত্মচেষ্টায় কোথায় এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে এটি তার চিত্র।
খুব ভালো লাগলো।
ভাগ্যের মোড় এভাবে বদলাক। প্রতিটি সাধারণ পরিবার কিংবা উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানরাও শিক্ষা গ্রহন করুক,তারা মোবাইল ও অন্যান্য প্রযুক্তির ক্ষতিকর প্রভাব মুক্ত হয়ে এমন উদাহরণগুলো বেছে নিক জীবনকে করুক আশীর্বাদময়, এটাই কাম্য।
তিন বেলা খেয়ে সকল সুবিধা পেয়েও জীবনে বাবা মায়ের মুখে একটু হাসি ফুটাতে পারলাম না। লেখাপড়া শেষ, চাকুরীর বয়স শেষ করে অর্জন করেছি বেকার সার্টিফিকেট। সবার উচিত বাবা মায়ের মুখে হাসি ফুটানো।
সবাই কি একরকম।
ভাইরে সেম অবস্থা 😭🤧
@luck2315 এভাবে বলা উচিত না। আপনি চেষ্টা করেছেন, না হলে তো কিছু করার নাই। আপনি বেচে আছেন, ভালো আছেন, এটাই আপনার বাবা মার কাছে অনেক।
আমি মনে করি আপনারা বিশেষ কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন তাহলে চাকরির ক্ষেত্রে অগ্রাধীকার পাবেন। যেমন বিশেষ কোন ভাষা শিক্ষতে পারেন সে ক্ষেত্রে চাকরি অবাব নেই বা বিশেষ কোন প্রশিক্ষণ নিতে পারেন। বাংলাদেশের বর্তমানে যা অবস্থা চাকুরির আরও সংকট বারবে দিন দিন। চাইলে খামার গড়ে তোলা যেতে পারে।
Karon apni.cha bechen nai tai BCS HOI NAI
বাবা-মা কে দেখিও ভাইতারা অনেক কষ্ট করেছে।আলহামদুলিল্লাহ তোমার জীবন সুখে ভরে উঠবে
অনেক কস্টের বিনিময়ে বাবা মা,র মৌখ উজ্জ্বল করেছ।তেমনি দেশের মঙ্গলের জন্য ভালো কাজ করিও,দোয়া রইলো,আলহামদুলিল্লাহ।
জানি ভাই আপনার জীবনের চলার পথ দেখতে সহজ ছিল না এই কষ্টসাধ্য পথকে সহজ করেই নিয়ে জীবন অতিবাহিত করে আজ আপনি সফলতার চূড়ায় পৌঁছে গেছেন এর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ স্যার
অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে!নাঊজুবিল্লাহ্।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরা এবং ইরানের অগ্নীপূজক পুরোহিতদের হতে উদ্ভুত সূফিবাদের দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) পীরেরা, বাঊলরা ঐ হিন্দু বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদীদের দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা , বাউলরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
আসলে সত্যটা হচ্ছে হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।
৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ।
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
"হে মানুষ! আমি (আল্লাহ) তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী হতে, পরে তোমাদেরকে বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, (এজন্য নয় যে তোমরা একে অপরকে ঘৃণা করো বরং) যাতে তোমরা একে অপরের সাথে পরিচিত হতে পার । তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তিই আল্লাহর নিকট অধিক মর্যাদাসম্পন্ন, যে অধিক আল্লাহ-ভীরু। আল্লাহ সবকিছু জানেন, সব কিছুর খবর রাখেন।"সূরাঃ আল-হুজুরাত| আয়াতঃ ১৩।
অতএব কারো কেবল কুলমান ও বংশের ভিত্তিতে অহংকার করার কোন অধিকার নেই। ইসলাম এটাকে জাহেলী যুগের কর্ম তথা মূর্খতা বলে আখ্যায়িত করেছে।
নবী(সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল।লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪]
কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া [মুসনাদে আহমাদ]
কেনো আল্লাহ্ সবাইকে সরাসরি জান্নাতে না দিয়ে এই অভিশাপে জর্জরিত পৃথিবীতে পাঠিয়েছে? কারণ শয়তানের গনতন্ত্রপূজারীরা জান্নাতেও তাদের রবের নিয়ম-নীতির বিরুদ্ধে গিয়ে যুদ্ধে লিপ্ত হতো তাঁদের মনের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে! নাঊজুবিল্লাহ্।
নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২)
বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপলক্ষে ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে❓রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি এদেশ স্বাধীন হয়েছে! স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান)
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
3:48 শিক্ষকেরা উনাকে অনেক সাহায্য করেছিলেন । মা-বাবার পাশাপাশি শিক্ষাগুরুদের সাহায্য ও দোয়ার কারণে তিনি আজ এত বড় সাফল্য অর্জন করতে পেরেছেন ।💚
আর স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে শয়তানী গান-বাজনা বাজিয়ে দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু ও মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকে সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।আর তাইতো স্কুল-কলেজ,ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়;সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম।
আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ।
কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমা দের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাই তো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না।
আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী, ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
বরং সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যাঁ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
ইচ্ছে শক্তি থাকলে কোন কিছুই অসম্ভব না। কিন্তু আমি এটাকে কাজে লাগাইতে পারি না। ভাইটার জন্য অনেক শুভকামনা ❤❤
মায়ের কথা শুনে কান্না চলে আসছে 🥺😓
ভাইয়ের হাসিটা মুগ্ধতা ছড়ায়।
আপনারাই আমাদের অনুপ্রেরণা।দোয়া রইলো। বাবা মাকে ভালো রাখিয়েন।
অভিনন্দন ওনাকে❤ এই মর্যাদাটা তখনই অক্ষুণ্ন থাকবে যদি উনি দুর্নীতিগ্রস্থ না হয়
Right 👍👍
পুলিশি পাহারায় ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষের রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে❓রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য না কি এদেশ স্বাধীন হয়েছে! স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান)
অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের কথাগুলোর মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ্।
নবী(সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী।(তিরমিযী:২৩২২)
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ।
কারণ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
আর বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপলক্ষে (যেমন বিয়ে-শাদী ও খেলাধুলা ইত্যাদির আয়োজনে) ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষকে মানসিকভাবে অত্যাচার করে, রাতের ঘুমকে হারাম করে অথচ পুলিশরা এগুলো বন্ধ করে না। কারণ হচ্ছে তাঁদের নাকি বিবেক নেই । তাঁরা নাকি দাজ্জালের অনুসারীদের গনতন্ত্রের পূজারী।
নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে।নাঊজুবিল্লাহ্ । কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই অপবাদের প্রতিবাদ না করে বরং তারা ঐ পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা , বাউলরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
এর কারণ হলো হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ।
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( তেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
বাবার মায়ের মুখের হাসি যেনো সারাজীবন থাকে তা হলে তা হলে আপনার জীবনের সর্থকতা আসবে। এটাই হলো আপনার কাছে অনুরোধ করছি।
বিশ্বাস আর আশার আলো নিয়ে মানুষ অনেক দূরে যায় আর তখন আসতে শুরু করে সফলতার মুখ আল্লাহ যে মহান তার প্রমাণ করে।
এই রকম ছেলে সবার ঘরে জন্মায়,
আর এই ভাই এর জন্য দোয়া রইলো সে যেনো আরো ভালো কিছু করতে পারে👍🤲🤲🤲🇧🇩🇧🇩🇧🇩
মাশাআল্লাহ ❤
চোখে জল চলে এলো।
আল্লাহ তোমাকে আরো বড়ো করুক ভাই 🤲🥰
মা-বাবাকে স্যালুট👏
দোয়া রইল আমার পক্ষ থেকে । আপনার জীবনের গল্প শুনে সত্যি আমার চোখ দিয়ে নিজের অজান্তেই পানি চলে এসেছে।
সদিচ্ছা আর মা বাবার প্রতি সম্মান থাকলে প্রতিটা সন্তানই লক্ষ্যে পৌঁছবে ইনশাআল্লাহ।
অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে!নাঊজুবিল্লাহ্।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরা এবং ইরানের অগ্নীপূজক পুরোহিতদের হতে উদ্ভুত সূফিবাদের দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) পীরেরা, বাঊলরা ঐ হিন্দু বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদীদের দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা , বাউলরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
আসলে সত্যটা হচ্ছে হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।
৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ।
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
"হে মানুষ! আমি (আল্লাহ) তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী হতে, পরে তোমাদেরকে বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, (এজন্য নয় যে তোমরা একে অপরকে ঘৃণা করো বরং) যাতে তোমরা একে অপরের সাথে পরিচিত হতে পার । তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তিই আল্লাহর নিকট অধিক মর্যাদাসম্পন্ন, যে অধিক আল্লাহ-ভীরু। আল্লাহ সবকিছু জানেন, সব কিছুর খবর রাখেন।"সূরাঃ আল-হুজুরাত| আয়াতঃ ১৩।
অতএব কারো কেবল কুলমান ও বংশের ভিত্তিতে অহংকার করার কোন অধিকার নেই। ইসলাম এটাকে জাহেলী যুগের কর্ম তথা মূর্খতা বলে আখ্যায়িত করেছে।
নবী(সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল।লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪]
কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া [মুসনাদে আহমাদ]
কেনো আল্লাহ্ সবাইকে সরাসরি জান্নাতে না দিয়ে এই অভিশাপে জর্জরিত পৃথিবীতে পাঠিয়েছে? কারণ শয়তানের গনতন্ত্রপূজারীরা জান্নাতেও তাদের রবের নিয়ম-নীতির বিরুদ্ধে গিয়ে যুদ্ধে লিপ্ত হতো তাঁদের মনের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে! নাঊজুবিল্লাহ্।
নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২)
বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপলক্ষে ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে❓রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি এদেশ স্বাধীন হয়েছে! স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান)
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
ভাই যা কিছু করেন মা বাবাকে কখনো অবহেলা করবেননা।আপনার পরিবারের প্রতি আমার আন্তরিক দোয়া রইলো।
এই দরিদ্রতা যেন আপনাকে ভবিষ্যতে মনে রেখে অপরকে সহযোগিতার প্রেরণা জোগায় আর সফলতা বাড়িয়ে দেয় যাতে আরো দরিদ্রদের মনে উৎসাহ ও উদ্দীপনা বাড়ে।
মাশাল্লাহ, আপনার এই শিক্ষা যেন মানুষের ভালো কাজে লাগে এটা আপনার কাছ থেকে আমরা সবাই আশা করি,
এই খুশিতে মা বাবার মুখ দুটো আলহামদুলিল্লাহ!! ❤❤❤দোয়া রইল ভাইটার জন্য।।
হ্যাঁ, হিন্দু মুশরিকদের দাজ্জালীয় গান-বাজনা,নাটক,সিনেমার সংস্কৃতির চর্চার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে।
হ্যাঁ, খেলাধুলা ও দাজ্জালীয় বিনোদনের সেলিব্রিটিরা দাজ্জালকে তাঁদের যিষুখৃষ্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ও প্রচার করবে তখনকি তাঁদের অন্ধভক্তরাও দাজ্জালকে সাপোর্ট করবে না❓হ্যাঁ ধোঁকা খাবে নিশ্চিত। কারণ আমাদের ইমাম মাহদী ও ঈসা (আঃ) তো নবী (সঃ)-কে অমান্যকারী সেলিব্রিটিদেরকে কাফেরই গন্য করবে। তাহলে তাঁদের ভক্তরা কি দাজ্জালকে ঈসানবী ভেবে ধোঁকা খাবে না❓
কারণ মূর্তি পূজার মাধ্যমে খ্রিষ্টান,বৌদ্ধ, হিন্দু মুশরিকরা প্রতিনিয়ত আমাদের আল্লাহ'র প্রতি অসম্মান ও ঘৃণা প্রকাশ করছে। তাঁরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে।
আমাদের মাহদী (আঃ) ও ঈসা (আঃ) ঐ আর্জেন্টিনা,ব্রাজিলসহ আমেরিকা, ইউরোপ, ইন্ডিয়া ইত্যাদী দেশের মদ,শূকর, সুদ খাওয়ানোর খোদা দাজ্জালকে ধংস করার জন্য আসবে।
"মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর)
আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ।
কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমা দের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাই তো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না।
আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
সংস্কৃতির নামে বিয়ে-শাদী, খেলাধুলাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের অজুহাতে ইন্ডিয়ান ও পশ্চিমাদের দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষের রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে ⁉️ কিন্তু রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি দেশ স্বাধীন হয়েছে! তাইতো স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান)
অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের কথাগুলোর মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ্।
হ্যাঁ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
অর্থাৎ যারা তাঁদের সৃষ্টিকর্তার (রবের) প্রতীক হিসেবে প্রাকৃতিক বা সৃষ্ট বস্তুর পূজার মাধ্যমে নিজেদেরকে বিভক্ত করে মানবজাতির ঐক্য বিনষ্ট করে দুনিয়ায় নিজেদের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের ইচ্ছা-আকাংক্ষার পূজারী তাঁরা জাহান্নামে যাবে। আর মহান আল্লাহ তা'আলা সবচেয়ে বেশী ভালো জানেন।
কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত। তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২)
(৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার) "আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?"
একজন চা বিক্রেতা থেকে বিসিএস ক্যাডার সত্যি বাবা-মার মুখ উজ্জ্বল করেছেন এমন একজন সন্তান সারা বাংলাদেশে জানে প্রত্যেকটা ঘরে ঘরে জন্মায় আমার শুভকামনা ভালোবাসা রইলো তাকে দেখে অনেক কিছু শেখার আছে ধন্যবাদ
কষ্টে পরেই সুখ আসে কথাটা আবার ও প্রমানিত হলো❤
Right
কর্ম জীবনে সৎ সাহস আর কর্মকে হালাল উপায়ে চলার জন্য দোয়া করছি।
ভালো থাকবেন।
সন্তানের সাফল্যে প্রত্যেক মা বাবার হাসি যেন স্বর্গীয় ! আপনার কথাগুলো অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনার পিতামাতা ও শিক্ষকদের। অতীত কখনো ভুলে যাবেন না। মহান আল্লাহ্ আপনার সর্বাঙ্গীন মঙ্গল করুন আমিন।
👍❤️💚🧡🤲
প্রশ্নঃবাংলাদেশের জাতীয়সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ দেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যাঁ, হিন্দু-মুশরিক ও ইউরোপী-আমেরিকার দাজ্জালীয় সংস্কৃতির বর্ণ-বৈষম্য, মানুষকে শোষণ করার সুদ-ভিত্তিক অর্থনীতি, কাফেরদের সংস্কৃতির গান-বাজনা, নাটক,সিনেমার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরা ও সাপোর্টকারীরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে।
আর সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের মাধ্যমে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে আহ্বান করে"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! নাঊজুবিল্লাহ।
ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
কারণ ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী।
"কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া" [মুসনাদে আহমাদ]
নবী (সঃ) বলেন, “দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২)
"মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর)
[মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] নবী (সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল। লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪]
কিন্তু পার্থিবজীবনের ধোঁকায় পড়ে পথভ্রষ্ট্ররা দুনিয়ার ধন-যশ, পারস্পরিক গর্ব প্রকাশ, ক্রীড়া-কৌতুকে মগ্ন থাকাকে জীবনের মূল লক্ষ্য মনে করে দুনিয়ার প্রতিযোগিতায় ডুবে থাকে। ৫৭:২০ ব্যাখ্যা
আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন তার জীবনোপকরণ বর্ধিত করেন এবং সংকুচিত করেন। কিন্তু তারা পার্থিব জীবন নিয়েই উল্লসিত; অথচ ইহজীবন তো পরজীবনের তুলনায় নগণ্য ভোগ মাত্র (রাদ-২৬)
"নিশ্চয়ই যারা বিপদকালে বলে,‘আমরা আল্লাহরই আর আমরা তাঁরই দিকে ফিরে যাব’। এদের প্রতি রয়েছে তাদের প্রতিপালকের অনুগ্রহ আর এরাই হিদায়াতপ্রাপ্ত (২: ১৫৬-১৫৭)
"আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?" (৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার)
আল্লাহ বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
মাশাআল্লাহ নিউজটা শুনে খুব ভালো লাগলো,,,,, কারণ বর্তমান যুগে তো টাকা ছাড়া কিছুই চলে না,,, যার গাদি গাদি টাকা আছে সেই বর্তমানে রাজা,,, আর যে রাজার কোন বাধা থাকে না। এই সময়ের মধ্যেও এরকম পরিস্থিতির একজন লোক বিসিএস হতে পেরেছে শুনে খুব ভালো লাগলো
সত্যিই কতইনা ভাগ্যবান ভাইটির বাবা এবং মা, আল্লাহ উনাদের সকল চাওয়া পাওয়া পূরণ করুক আমিন। 🤲
আমি চাই এরকম পরিবার থেকে এরকম হার না মানা মানসিকতার ইমরোজ তৈরী হোক
এগিয়ে যাক দেশের অস্বচ্ছল পরিবার গুলো❤❤❤❤
শুভকামনা প্রিয় ভাই এর জন্য । আল্লাহ যেন তাকে সঠিক দায়িত্ববান মানুষ হিসেবেই কবুল করেন সেই দোয়া করি। বাবা মায়ের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ❣❣❣❣
গল্পটা শুনে মনটা ভরে গেলো। এইরকম খাবারের কথা আরো শুনতে চাই আমরা।
এরাই তো সত্যিকারের হিরো।
অনেক অনেক শুভকামনা ❤
মহান আল্লাহ যেন সবসময় তার মনের সব নেক ইচ্ছে গুলো পূরণ করেন❤
জার্নি টা এতো সহজ ছিলোনা,কষ্ট করেছে দেখেই আজ একজন বিসিএস কেডার❤আপনার জন্য অনেক দোয়া ও ভালোবাসা রইলো🎉 আলহামদুলিল্লাহ আমি একজন বিসিএস অফিসারের ওয়াইফ।
Sundhori apu raai bcs Cader er wife hoy
Congratulations.ভাই তোমা জন্য অনেক,অনেক দোয়া ও অনাবিল ভালবাসা…….।
প্রবল ইচ্ছাই শক্তি, বাবা মায়ের সদিচ্ছা আর শিক্ষকদের অনুপ্রেরণা প্রতিটি সংগ্রামী জীবনের সফলতার মূল ভিত্তি।
Right 🎉❤
হ্যাঁ, হিন্দু-মুশরিক ও ইউরোপী-আমেরিকার দাজ্জালীয় সংস্কৃতির বর্ণ-বৈষম্য, মানুষকে শোষণ করার সুদ-ভিত্তিক অর্থনীতি, কাফেরদের সংস্কৃতির গান-বাজনা, নাটক,সিনেমার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরা ও সাপোর্টকারীরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে।
প্রশ্নঃবাংলাদেশের জাতীয়সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ দেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ।
ঐ সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের মাধ্যমে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে আহ্বান করে"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! নাঊজুবিল্লাহ।
ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
কারণ ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী।
"কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া" [মুসনাদে আহমাদ]
নবী (সঃ) বলেন, “দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২)
"মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর)
[মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] নবী (সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল। লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪]
কিন্তু পার্থিবজীবনের ধোঁকায় পড়ে পথভ্রষ্ট্ররা দুনিয়ার ধন-যশ, পারস্পরিক গর্ব প্রকাশ, ক্রীড়া-কৌতুকে মগ্ন থাকাকে জীবনের মূল লক্ষ্য মনে করে দুনিয়ার প্রতিযোগিতায় ডুবে থাকে। ৫৭:২০ ব্যাখ্যা
আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন তার জীবনোপকরণ বর্ধিত করেন এবং সংকুচিত করেন। কিন্তু তারা পার্থিব জীবন নিয়েই উল্লসিত; অথচ ইহজীবন তো পরজীবনের তুলনায় নগণ্য ভোগ মাত্র (রাদ-২৬)
"নিশ্চয়ই যারা বিপদকালে বলে,‘আমরা আল্লাহরই আর আমরা তাঁরই দিকে ফিরে যাব’। এদের প্রতি রয়েছে তাদের প্রতিপালকের অনুগ্রহ আর এরাই হিদায়াতপ্রাপ্ত (২: ১৫৬-১৫৭)
"আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?" (৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার)
আল্লাহ বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
অভিনন্দন! লাখো বেকারদের অনুপ্রেরণা হয়ে থাকুক বেলায়েত। ধৈর্য ও পরিশ্রম কখনো বৃথা যায় না। নিশ্চয়ই! আল্লাহ তা'য়ালা ইজ্জত ও সম্মানের মালিক।
🤲❤🤲
0:55
ভাই স্যালুট আপনাকে। বলিউডের অভিনেতারা, কোরিয়ার বিটিএস কিংবা বড় বড় ক্ষমতাবান ব্যক্তিরা আমাদের আইডল নয়। আমাদের আইডল হচ্ছেন আপনাদের মত কষ্ট করে সফল হওয়া মানুষেরা। ❤
"(হে আল্লাহ,) তুমি আমাদেরকে সরলপথ দেখাও। এমন ব্যক্তিদের {ইব্রাহিম (আঃ) ও তাঁর পরিবারবর্গ ও বংশধর নবী (স:) ও নবী'র আহলে বায়াত ও সাহাবীদের সালাফদের} পথ, যাদের প্রতি তুমি (আল্লাহ) তোমার নিয়ামত দিয়েছ ও অনুগ্রহ দান করেছো। তাঁদের পথে পরিচালিত করো না, যারা গযবপ্রাপ্ত (অভীশপ্ত দাজ্জালের পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ সূফী) ও পথভ্রষ্ট (দাজ্জালের 'আমি খোদা,আমাকে সিজদা কর'-এই কুফুরী আক্বীদার প্রচারকারী ও সাপোর্টকারী খৃষ্টান/হিন্দু/বৌদ্ধ/শিয়াসূফী/ রিজভী (বেরেলভী), দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা, ফুলতলি, ছরসিনা, তাহেরী, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ সব পীর নামক ইরানের অগ্নিপূজক পুরোহিত ও ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গ, মুশরিক)। আমীন।
হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ বাস্তব উদাহরণঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর"- এই দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার যিকির!শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ এমপি-মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাঁদের উন্নয়ন দানকারী (আমি খোদা'র যিকিরের) মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ্।
প্রমাণঃ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) তাহেরী, ফুলতলী ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
"সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী" (নাউযুবিল্লাহ।) (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। UA-cam ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। অথচ মিজানুররহমান আজহারী,কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনপ্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি বলে না কেনো ⁉️
ঐ অগ্নিপূজক ইরানি মন্সুরহাল্লাজের মুরিদ পাক-ভারতের সকল পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণঃ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীর, চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
হ্যাঁ, মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
এর কারণ হচ্ছে আমাদের নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ অধিকাংশ জনপ্রিয় বক্তারা কি ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ এরা নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
৪০ নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! আরো দেখুন ৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭-তে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্ রব্বুল আ'লামীন জমিনে নয় বরং আসমানে...)
আর হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে=আর হাদিসে এটা মুনাফিকের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের শরীয়তপুরের গর্ব দোয়া রইল ভাই বাবা মা পরিবার সবার জন্য
যারা বিনা পরিশ্রমে চাকরি খুঁজিস তারা দেখ তোদের লজ্জা থাকা উচিত 😆
ভাই টির জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল ❤️
😢 সালাম তোমার প্রতি হে ভাই !
মা-বাবার মুখে হাসি ফোটানোর সক্ষমতা অর্জন করে দেখিয়ে দিলে 💙💙💙
মায়ের কথা শুনে কান্না চলে আসছে
একটি ক্ষুধার্ত পেট, একটি খালি পকেট এবং একটি ভাঙ্গা হৃদয় 💔 যে বাস্তবতা শিক্ষা দেয়!তার চেয়ে ভালো শিক্ষা পৃথিবীর কোনো বই-ই দিতে পারে না।” 🙏😢
আলহামদুলিল্লাহ। স্ফলতা পেয়ে কর্মক্ষেত্রে যেনো নিজেকে অসততার দিকে না নেন সেই শুভকামনা থাকলো
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক ভাইজান ধন্যবাদ সুন্দর একটি প্রতিভাবান বিসিএস ক্যাডার হওয়ার জন্য দেশের সেবা করুন বাবা মার সেবা করুন সৎ সাহসের শহীদ আমিন আল্লাহ মালিক
একজন সৎ এবং ভালো মানুষ হিসেবে আল্লাহ কবুল করুক ❤
মাশাল্লাহ্
আমাদের গ্রামের ছেলে
আল্লাহ্ তোমাকে কবুল করুন আমিন
ধন্যবাদ, পড়ালেখার প্রতি অনুপ্রাণিতমূলক ভিডিওর জন্য। ❤
মায়ের কথা শুনে চোখে পানি চলে আসলো।।।
সবচাইতে ভালো লাগছে একটা জিনিসই সে নিজে চেষ্টা করছে তারপর আল্লাহর প্রতি অত্যন্ত আস্থা এবং ভরসা রাখছেন সত্যিই আল্লাহর কাছে যার ভরসা রাখে ভালো কিছু দান করে ন
মাশাল্লাহ বলব আর কোন কিছু বলে ছোট করবো না
আল্লাহ যেন তার জীবনের নেক হায়াত এবং বরকত দান করুক
স্যার, মা-বাবা কে কখনো ভুলে যাইয়ান না।
অবশ্যই তার সফলতার গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হলাম।❤
আলহামদুলিল্লাহ ....
বিষয় টা শুনে/দেখে অনেকটা অনুপ্রাণিত হলাম....
ভাইয়ের জীবন সুখের হোক....
এই ভাইটির জন্য অন্তরের অন্তস্তল থেকে দোয়া রইলো আপনে আরো বড় হউন
বাংলাদেশ যদি বিসিএস এর মত পরীক্ষা দিয়ে সব সরকারি স্তরে জনবল নিয়োগ দিতেন তাহলে দেশ উন্নত হতো।
আল্লাহ তাই নাকি,,তাহলে আপনি বলতে চাচ্ছেন ঘুষ, দুর্নিতি,এগুলো কারা করে? কারাই বা পরমনির সাথে ডেটিং মারে,,,বাংলাদেশের উন্নয়ন করতে হলে ভালো মানুষ চাই,ইমানদার মানুষ,, বিসিএস পরীক্ষা ভালো মন্দ যাচাইয়ের মাপকাঠি না,,
আসসালামুআলাইকুম , ভাইয়া তুমি ধন্য,, কোনো কর্মকে ছোট মনে করা ঠিকনা,,, আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান কারুক
হেরে যাওয়ার পথ থেকে, সফলতার পথের সারথি হওয়ার অনুপ্রেনা এখান থেকেই যোগার হয় ❤
J
আলহামদুলিল্লাহ, এটাই পরিশ্রমের ফল।
শরীয়তপুরের সন্তান হিসেবে গর্বিত আমি।
নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী।(তিরমিযী:২৩২২)
পুলিশি পাহারায় ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষের রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে❓রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি এদেশ স্বাধীন হয়েছে! স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান)
অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের কথাগুলোর মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ্।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ।
বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন অধিকাংশ জনগণ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী। কারন তাঁরা আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুনকে ভালোবাসে না।
বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
"আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
অথচ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
আসলে সত্যটা হচ্ছে হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।
৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ।
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
যারা দুনিয়ায় আল্লাহ'র দেওয়া বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে নিজেদের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের অনুযায়ী জীবন যাপন করে তাঁদেরকে জান্নাতে দিলে তা নরক হয়ে যাবে! বাংলাদেশের এমপি,মন্ত্রী, নেতাদের সকল পীরেরা,বাঊলরা, হিন্দুরাও ইরানিসুফি মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার "আমি খোদা, সেজদা কর" এই দাজ্জালীয় মারেফাতকে সাপোর্ট করে!নাঊজুবিল্লাহ। এবং পীর সুফি,বাঊলরা দাজ্জালকেই তাঁদের মনসুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী খোদায়ী ক্ষমতার 'আমি খোদার' মারেফতি জিকিরের সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে নিশ্চিত। নাঊজুবিল্লাহ্।
আল্লাহু তায়ালা ভাইকে সৎ ভাবে দেশের জন্য কাজ করার তাওফিক দান করুন।
আল্লাহ তায়ালা তোমার পরিশ্রমের পুরস্কার দিয়েছেন। অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা রইলো।।
আলহামদুলিল্লাহ.... আল্লাহতায়ালা এই ছেলেটিকে তার পরিবারের সকলকে সাথে নেক হায়াত দান করুক (আমিন)... ❤️❤️❤️
দুঃখের পর সুখ আছে এ কথাটি একদম ঠিক ❤
ভিডিওটা দেখে আমার কান্না চলে আসছে আল্লাহ্ সবাইকে ভালোবাসে
সৎ পথে থাকলে এরাই দেশের গর্ব👍👍
আলহামদুলিল্লাহ, দোয়া রইল উনি একজন ভালো শিক্ষক যেনো হতে পারে।
অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে!নাঊজুবিল্লাহ্।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরা এবং ইরানের অগ্নীপূজক পুরোহিতদের হতে উদ্ভুত সূফিবাদের দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) পীরেরা, বাঊলরা ঐ হিন্দু বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদীদের দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা , বাউলরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
আসলে সত্যটা হচ্ছে হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।
৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ।
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
"হে মানুষ! আমি (আল্লাহ) তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী হতে, পরে তোমাদেরকে বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, (এজন্য নয় যে তোমরা একে অপরকে ঘৃণা করো বরং) যাতে তোমরা একে অপরের সাথে পরিচিত হতে পার । তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তিই আল্লাহর নিকট অধিক মর্যাদাসম্পন্ন, যে অধিক আল্লাহ-ভীরু। আল্লাহ সবকিছু জানেন, সব কিছুর খবর রাখেন।"সূরাঃ আল-হুজুরাত| আয়াতঃ ১৩।
অতএব কারো কেবল কুলমান ও বংশের ভিত্তিতে অহংকার করার কোন অধিকার নেই। ইসলাম এটাকে জাহেলী যুগের কর্ম তথা মূর্খতা বলে আখ্যায়িত করেছে।
নবী(সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল।লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪]
কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া [মুসনাদে আহমাদ]
কেনো আল্লাহ্ সবাইকে সরাসরি জান্নাতে না দিয়ে এই অভিশাপে জর্জরিত পৃথিবীতে পাঠিয়েছে? কারণ শয়তানের গনতন্ত্রপূজারীরা জান্নাতেও তাদের রবের নিয়ম-নীতির বিরুদ্ধে গিয়ে যুদ্ধে লিপ্ত হতো তাঁদের মনের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে! নাঊজুবিল্লাহ্।
নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২)
বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপলক্ষে ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে❓রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি এদেশ স্বাধীন হয়েছে! স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান)
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
মা শা আল্লাহ। আমাদের শরীয়তপুরের গর্ব👏❤️
ধন্য তুমি ধন্য তোমার জীবন। ধন্য তোমার মা বাবা। ধন্য হোক তোমাদের সবাব জীবন। ভালো থেকো সুখী হোক তোমাদের সবার জীবন।
*আলহামদুলিল্লাহ,, ভাই এর থেকে অনুপ্রেরণা পেলাম🥰🥰..*
মন ছুঁয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ❤️
আল্লাহর অনুগ্রহ ছাড়া কিছু হয় না
মাশাআল্লাহ সাবাস বেটা । তুমি ☀️ সূর্য সন্তান তুমি মা বাবা এবং দেশের গর্ব। দারিদ্র্যতা তোমাকে আটকাতে পারিনি। ইচ্ছে থাকলেই উপায় হয় এই প্রবাদটিকে তুমি বাস্তবেই রূপ দিলা। Congratulate and Thanks 🙏👍🙏🙏🙏🙏 To you.
দোয়া করি দুর্নীতিমুক্ত থেকে সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালন করে উন্নতি করুক
ঐ,বাবাকে সেলুট,ও,ঐ,ভাইকে,দোয়া,করি
পকিবারের বাবা+মা সহকারে সবাইকে।হাজার সালাম,তার সংজ্ঞ দেওয়ার জন্য।এবং তাহার সকল শিক্ষকদের কে।কেনোনা তাহারা সহযোগিতা করিয়াছেন.....
এখন মা বাবাকে সুখে শান্তিতে রাখলেই পূর্নতা আসবে
উনি তো ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ফ্যান CR7
সব বাধাকে পেছনে ফেলে অসম্ভবকে সম্ভব করার শক্তি তো উনার মধ্যেই থাকবে।
দোয়া করি ভবিষ্যতে অনেক অনেক সফলতা অর্জন করেন এবং বাবা মায়ের মুখে হাসি ফোটান। তাহলেই আপনার জীবন সার্থক ❤
r8
মা বাবার কথা শুনে কান্না চলে আসলো🥺
আমাদের শরীয়তপুরের গৌরব 🙏
আল্লাহ যাকে দাস হিসেবে কবুল করবে সেই ১ মাত্র সফল দোয়া করি আল্লাহ তোমাকে কবুল করেন
আল্লাহ সকলের ছেলে মেয়ে কে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করে দিও আমিন
ভাই তোমাকে স্যালুট, তুমি তোমার মা বাবার মুখ উজ্জ্বল কর ❤️❤️
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এরা পরবর্তীতে নষ্ট হয়ে যায়। দোয়া করি এ ছেলেটি যেন সঠিক পথে থাকে।
আমার দাদা একজন সুনামধন্ন ও ধনি লোক ছিলেন। বাবা ও শিক্ষিত লোক ছিলেন কিন্তু আমার বয়স দশের আগেই বাবা মারা যান এবং পরিবারের অবস্থা খুবই কঠিন হয়ে যায়। আমার ভাই পড়া শুনা ছেড়ে দিয়ে কাজে যোগদান করে পাশাপাশি আমি ও ভিবিন্ন কাজ করেছি তার মধ্যে খেতে বলদি( কমলা) দেওয়া থেকে শুরুকরে সব। আজও কিছু মানুষ আমাকে ঘৃনা করে শিক্ষিত বলদি বলে। আমি এক জন বলদি ছিলাম এটা নিয়ে গর্বিত। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ রহমতে আজ আমি বিশ্বের অন্যতম একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পি এইচডি গবেষক হিসাবে কাজ করছি। আমাদের গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুরের সখীপুরের মিয়া মাঝির কান্দি গ্রামে।
আপনি এইটা নিয়ে হীনমন্যতায় ভুগবেন না কারণ কাকে কোন পরিস্থিতে পরতে হয় সেইটা মহান আল্লাহ্ জানেন। আমিও নড়িয়া পৌরসভার এক ঐতিহ্যবাহি পরিবারের সন্তান । আমার দাদা বংশের শিক্ষিত ব্যাক্তি ছিলেন যিনি ১৯৩৬ সনে মেট্রিক পাশ করে আমাদের বাড়ীর নামে ঘাটায় ১৯৪০ সালে প্রতিষ্ঠিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম প্রধান শিক্ষক হিসাবে শিক্ষকতা করছেন। কিন্তু ১৯৫৪ সালে জমিদারি প্রথা বাতিল হলে বংশের অনেক পরিবার আমরা যারা অর্থনৈতিক সংকটে পরে যাই। শুনেছি আব্বা অনেক ভাল ছাত্র হওয়া সত্বেও ১৯৫৫ সালে মেট্রিক পরীক্ষা দিতে পারেন নাই। পরে জীবিকার তাগিদে কিছুদিন জেল পুলিশ এর চাকুরী করে চলে যান আদমজী জুট মিলের চাকুরীতে। ১৯৭৫ সালে ঘাতকেরা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করলে আব্বা চাকুরীতে ইস্তফা দিয়ে বাড়ী চলে আসেন। পরবর্তীতে ঢাকায় আমার মামার চক বাজারের পাইকারি দোকানে চাকুরী করেন। দুইদিন বেশি ছুটি কাটানোর কারণে ১৯৮৩ সালে মামা রাগ করে আব্বাকে চাকুরী থেকে বাদ দিলে অর্থনৈতিক সমস্যায় পরে যাই। ১৯৮৪ সালে এসএসসি ও ১৯৮৬ সালে এইচএসসি পাস করে পরিবারের হাল ধরতে বিদেশি কোম্পানিতে মার্কেটিং এর চাকুরীতে প্রবেশ করি। পড়ালেখার জন্য আত্মীয় স্বজনের কাছে কোন অর্থনৈতিক সাহায্য পায়নি।
আপনার জীবনের গল্প শুনে আবেগ প্রবন হয়ে গিয়েছিলাম তাই এত কথা বলে ফেললাম। Sorry Bro 😥
অনেক সময় দ্যাখা যায় মা বাবার একমাত্র সম্বলের উপর নেমে আসে অনআকাঙ্খাকিত ঘটনা আল্লাহ একে তুমি নেক হায়াত দিয়ে বাঁচিয়ে রাখ। সব স্বপ্ন পূরন করার মত সুজোগ করে দিও সর্বদা সুস্থ রাইখ। ❤❤
এই ছেলের কি ভাই বোন নেই?
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ। যারা কষ্ট করে লেখাপড়া শিখে তাঁরাই জীবনে বড়ো কিছু হয়েছে। অন্যের ঘারে বসে ইচ্ছেমতো চলাফেরা করে যারা লেখাপড়া শিখে তাদের অধিকাংশই অমানুষ হয়।
আলহামদুলিল্লাহ ❤ হিদিরামপুরের কৃতি সন্তান মোহাম্মদ জীবন ইসলাম (সরদার) একদিন সফল হবে ইনশাল্লাহ কিন্তু অল্প সংখ্যক মানুষের অপমান ভুলবে না মৃত্যুর আগ পর্যন্ত 😢
আমাদের শরীয়তপুর এর অহংকার ❤❤