কেমন ছিলেন আমাদের প্রিয় নবী রাসুল (সঃ)? ১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন। ২/ তিনি কম হাসতেন। ৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো। ৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না। ৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না। ৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন। ৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না। ৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি। ৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন। ১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন। ১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন। ১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন। ১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন। ১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন। ১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। ১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন। ১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন। ১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন। ১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন। ২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন। ২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন। ২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন। ১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না পর্যন্ত তিনি উঠতেন না। ২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে খাবার খেতেন না। ৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন। ৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন। ৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না। ৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে। ৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়। এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা অবলম্বন করতেন না। ৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন । ১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা করতেন না। ১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না। ১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন। ১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে কদর করতেন। ১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন। ১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন। ১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন, যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ অবহিত হয়। ১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন। রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
আলহামদুলিল্লাহ || আপনাদের সকলের ভালোবাসায় আমরা এখন 926+ সদস্যের পরিবার || আল্লাহ তা'য়ালার রহমত এবং আপনাদের সবাইকে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই || ইনশাআল্লাহ।
''সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ''
''হযরত মোহাম্মদ (সা,)
,,যিনি নিজের মূত্যুশয্যায় ও
উম্মেতের জন্য কেঁদেছিলেন,,
☞তিনি হলেন প্রিয় নবী
হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ)
63 বছরে একটিও মিথ্যা কথা বলেননি আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ(সা:)
কেমন ছিলেন আমাদের প্রিয় নবী রাসুল (সঃ)?
১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন।
২/ তিনি কম হাসতেন।
৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো।
৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না।
৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না।
৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন।
৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না।
৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি।
৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন।
১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন।
১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন।
১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন।
১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন।
১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন।
১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন।
১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন।
১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন।
১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন।
১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন।
২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন।
২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন।
২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন।
১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না
পর্যন্ত তিনি উঠতেন না।
২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে
খাবার খেতেন না।
৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন।
৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন।
৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না।
৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে
শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে।
৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে
শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়।
এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা
অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা
অবলম্বন করতেন না।
৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন ।
১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা
করতেন না।
১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না।
১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে
বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে
যেতেন।
১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে
কদর করতেন।
১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে
খেতেন না হয় বাদ দিতেন।
১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন।
১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন,
যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ
অবহিত হয়।
১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন।
রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা
যাবে না।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর
চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান
করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
,,যিনি নিজের মূত্যুশয্যায় ও
উম্মেতের জন্য কেঁদেছিলেন,,
☞তিনি হলেন প্রিয় নবী
হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ)
মাশাআল্লাহ খুব ভালো একটা বয়ান,,
সুবহানাল্লাহ। খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। ওগো আল্লাহ তুমি আমাদেরকে সকল খারাপ ইচ্ছা ও চিন্তা ভাবনা থেকে বাঁচার তৌফিক দান কর আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুর অত্যন্ত চমৎকার বয়ান করেছেন
একজন পর্দাহীন সুন্দরী নারীর চাইতে -একটা দ্বীনদার পর্দানশীন নারী -
কালো হলেও তার মূল্য অনেক বেশি...।।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
*একজনকে সাহায্য করলে হয়তো দুনিয়া বদলে যাবে না,তবে ঐ একজনের দুনিয়া বদলে যেতে পারে*
জাযাকাল্লাহ খায়ের,,,
প্রচুর ধন সম্পদেও,
যেই সুখ নেই
সে সুখ নামাজ ও আল্লাহর ইবাদতের মাঝে আছে।
Mashallah
সুবহানাল্লাহ্ আলহামদুলিল্লাহ্ জাযাকাল্লাহ্ ❤❤❤❤❤❤❤❤❤🥀💕💕💕💕💕💕💝💝💝❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ !!!
Masa Allah
মাশাআল্লাহ
হুজুর আল্লাহ তায়ালা আপনাকে রহমত দান করুন আমিন
NICE INFORMATION.
বাংলাদেশ পুলিশ এর পক্ষ থেকে সালাম ও শ্রদ্ধা...
আল হামদুলিল্লাহ্...প্রিয় ভিউয়ার্স আপনাদের ভালবাসায় ইসলামিক চ্যানেলটি এগিয়ে যাচ্ছে।আপনাদের একান্ত সাপোর্ট ও আল্লাহর রহমত নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যাবো ইনশা আল্লাহ্🌹🌹🌹🌹🥀
মা বাবা ছাড়া যেমন সন্তান মানুষ হয় না তেমনি আজাহারী ছাড়া আমরাও চলতে পারছি না
Shundor boktobbo
_আপনি সবাইকে সাহায্য করতে পারবেন না,তবে কিছু মানুষকে তো পারবেনই। আর এভাবেই কিছু কিছু করেই সবাইকেই সাহায্য করা হবে।_
একদম👍👍🙏🙏🙏🤲🤲🤲
আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের ভালোবাসা আমরা এখন 24+সদস্যের পরিবার আল্লাহ তাআলার রহমত ও আপনাদের দোয়া নিয়ে এগিয়ে যাব ইনশাআল্লাহ ইসলামিক চ্যানেল
alhamdulillah
আলহামদুলিল্লাহ || আপনাদের সকলের ভালোবাসায় আমরা এখন 926+ সদস্যের পরিবার || আল্লাহ তা'য়ালার রহমত এবং আপনাদের সবাইকে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই || ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের সহযোগিতায় আমরা এখন ৫৯০+সদস্যের একটি পরিবার। আশাকরি সবাই ইসলাম প্রচারে সহযোগিতা করবেন ইনশাআল্লাহ।🥀🥀🥀
মাশাআল্লাহ খুব ভালো একটা বয়ান,,
মাশাআল্লাহ