ইশশ! এই রুটিনটা যদি মানতে পারতাম। 🥺 যাইহোক এই ভিডিওটা থেকে একটা ভালো আইডিয়া পেলাম বর্তমান যুগের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কীভাবে চমৎকার একটা রুটিন বানাতে হবে সেই ব্যাপারে। ❤️
আল্লাহ মহান রাব্বুল আলামীন আমাদের উপর কত তৌফিক নাযিল করেছেন যে আমরা হয়তো মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মত হিসেবে পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করেছি। ❤
আমি যখনই গুছিয়ে চলা শুরু করি তারপরই আবার এলোমেলো হয়ে যায়, আগে ভাবতাম এটা আমার আলসেমি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে অশরীরী কিছু। আমার জন্য দোয়া করবেন। আমি যেনো নিজেকে শৃঙ্খলিত করতে পারি।।
জাযাকাল্লাহ ভাই। ইনশাআল্লাহ আপনি অনেক বড় ইউটিউবার হবেন। আপনার ভিডিও কোয়ালিটি ভালো। আমি অনেকদিন ধরে আমাদের রাসূলের এক্স্যাক্ট ডেইলি রুটিন খুঁজছিলাম। প্রথমে তো একবারেই পেতামনা। এরপর কিছু পেলেও এতো প্রিসাইসলি পাইনি। তাও সম বিদেশি ইউটিউবার। ভালো লাগছে দেখে যে বাংলা ভাষায় এতো সুন্দর প্রিসাইস ভিডিও পাচ্ছি।
আসসালামু আলাইকুম। মহানবী (সাঃ) যখন খাবার না পেয়ে রোজা রেখে দিতেন। সেদিন তাঁর পরিবারের সদস্যরা খেত কি? তাঁরাও কি রোজা রাখতেন? আমি positive way তেই জিজ্ঞেস করলাম। আমাকে কেউ ভাববেন না যে আমি ইসলাম বিরোধী ❤
শ্রদ্ধেয় ভাই, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, ফজরের আজান হওয়ার, সাথে সাথে উঠে যেতেন না, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর তাহাজ্জুদের নামাজ পড়া তার উপর ফরজ ছিল, এখান থেকে প্রমাণ হয়, উনি ফজরের আযানের সময় উঠতেন না, আযানের আগেই উঠে পড়তেন জাগ্রত হয়ে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করতেন।
শুরুতেই ভুল, ফজরের সুন্নাহের পর নবী সা: একটু বিছানায় শুতেন। এরপর ফরজের সময় মসজিদে চলে যেতেন। এখেত্রে উনি নতুন করে ওজু করতেন না। জিজ্ঞাস করলে তিনি বলেন নবিদের চোখ ঘুমায় কিন্তু অন্তর ঘুমায় না।
আপনি রাসূল সাঃ dady rutine ঠিকভাবে বলেন নি | তিনি ফজরের সময় উঠতেন না তিনি তাহাজ্জুদ প্রায় ২ ঘন্টা পড়তেন তাহলে তিনি ফজরের সময় কিভাবে উঠতেন | তার জীবনে তিনি সর্বোচ্চ 4 ঘন্টা ঘুমাতেন
ভাই আপনি বললেন মহানবি (সা.) আজান পড়ার সাথে সাথেই ঘুম থেকে উঠে যেতেন.. এটা কি ঠিক...! বরং তিনি আজানের অনেক আগে উঠতেন উঠে তিনি তাহাজ্জত এর নামাজ আদায় করতেন..! আর এটি তার পতিদিনের রুটিন ছিল..! কিন্তু আপনি সে বিষয়ে কোনো বিষয়ে বলেননি...! 😢😢
রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জীবিকা নির্বাহ করতেন কিভাবে? কি কাজ করতেন? আর ফজরের নামাজের পর রোজার নিয়ত করে রোজা রেখে দুপুরে খাবার না থাকলে রোজা কন্টেনিউ করতেন যদি খাবার থাকত তাহলে কি খেয়ে নিতেন? আর এভাবে কি ফজরের নামাজের পর রোজার নিওয়ত করলে কি রোজা হয়? এভাবে কি কাজ্বা রোজা রাখা যাই? দয়া করে উত্তর দিবেন।
রাতে নিয়ত করতে না পারলে দিনে সূর্য ঢলার প্রায় এক ঘণ্টা আগে নিয়ত করলেও রোযা হয়ে যাবে। সালামা ইবনুল আকওয়া রা. বলেন, (আশুরার রোযা যখন ফরয ছিল তখন) রাূসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আসলাম গোত্রের একজন ব্যক্তিকে ঘোষণা করতে বললেন, ‘যে সকাল থেকে কিছু খায়নি সে বাকি দিন রোযা রাখবে। আর যে খেয়েছে সেও বাকি দিন রোযা রাখবে। কারণ আজ আশুরা-দিবস।’-সহীহ বুখারী ২০০৭ আবদুল করীম জাযারী রাহ. বলেন, কিছু লোক সকালে চাঁদ দেখার সাক্ষ্য দিল। তখন উমর ইবনে আবদুল আযীয রাহ. বললেন, ‘যে ব্যক্তি (ইতিমধ্যে কিছু) খেয়েছে সে বাকি দিন খাওয়া থেকে বিরত থাকবে। আর যে খায়নি সে বাকি দিন রোযা রাখবে।’-মুহাল্লা ৪/২৯৩; বাদায়েউস সানায়ে ২/২২৯; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৯৬
জাহিদ ভাই উনি আপনার কাছে প্রশ্ন করেছেন রিপ্লাই দেয় নি,, আমি যতোটুকু জানি ততটুকুতে রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করছি ভুল ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবিকার মাধ্যম : হযরত আব্বাস (রাঃ) এর হাদীস থেকে জানা যায় যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ছিলেন একজন সৎ ব্যবসায়ী। সর্বপ্রথম ১০ বা ১২ বছর বয়সে চাচার সাথে ব্যবসা উপলক্ষে সিরিয়ার বসরা শহরে গমন করেন। তখন কুরাইশ বংশে অনেকে ছিল, যারা ব্যবসায়ে পুঁজি বিনিয়োগ করতেন। কিন্তু নিজেরা সরাসরি ব্যবসায়িক সফরে যেত না। এজন্য তারা সর্বদা বিশ্বস্ত ও আমানতদার লোক তালাশ করতেন। খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ ছিলেন এমন একজন ব্যবসায়ী মহিলা। মুহাম্মদ (সাঃ) সততা ও আমানতদারীর কথা শুনে তিনি তাঁর নিকট ব্যবসায়ের প্রস্তাব পাঠান। চাচার সাথে পরামর্শক্রমে তিনি এতে রাজি হন। অতঃপর খাদিজার গোলামকে নিয়ে প্রথম ব্যবসায়িক সফরে তিনি সিরিয়া গমন করেন। এবং এত বেশি লাভ নিয়ে ফিরে আসেন যে, খাদিজা ইতিপূর্বে কারু কাছ থেকে এত লাভ পাননি। রোজার নিয়ত করা ফরজ। হাদিস শরিফে আছে, ‘সকল আমল নিয়তের ওপর নির্ভরশীল। ’ -সহিহ বোখারি নিয়তের ক্ষেত্রে সাধারণত আমরা দুই ধরনের ভুলের শিকার হয়ে থাকি। যেমন- ১. কেউ কেউ নিয়তের শব্দগুলো শুধু মুখে উচ্চারণ করেন; অন্তরে সংকল্প করেন না। ২. আবার অনেকে নিয়তের শব্দগুলো মুখেও উচ্চারণ করেন না; অন্তরেও কোনো কল্পনা উপস্থিত করেন না। তার মানে নিয়ত ফরজ হওয়ার কথা তিনি জানেনই না। উপরোক্ত দুই শ্রেণির কারো রোজাই হবে না। এ সম্পর্কে আদ্দুররুল মুখতার প্রণেতার ভাষ্য হলো- ‘নিয়তের ক্ষেত্রে অন্তরের সুদৃঢ় কর্মতৎপরতা গ্রহণযোগ্য। কাজেই শুধু মুখের উচ্চারণ কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়, যদি তা অন্তরের কথার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ না হয়। কেননা, শুধু মুখের উচ্চারণকে কথা বলা হয়; নিয়ত বলা হয় না। ’ -আদ-দুররুল মুখতার: ২/৯১ নির্ভরযোগ্য ফিকহি উদ্ধৃতিসহ নিয়ত সংক্রান্ত কিছু মাসয়ালা হলো- মাসয়ালা: ফরজ রোজার নিয়ত রাত বাকি থাকতেই করা উত্তম। উম্মুল মুমিনিন হজরত হাফসা (রা.) বলেন, হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ফজরের আগে রোজা রাখার নিয়ত করবে না তার রোজা (পূর্ণাঙ্গ) হবে না। ’ -সুনানে আবু দাউদ: ১/৩৩৩ এই হাদিসকে ভিত্তি ধরে ইসলামি স্কলাররা বলেন, দিনের দ্বিপ্রহরের আগে রোজার নিয়ত করা না হয়ে থাকলে সেই রোজা সহিহ হবে না। (খাবার না থাকলে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রোজা রেখেছেন এ ব্যাপারে কোন সহিহ দলিল আছে আপনার কাছে থাকলে দেখাবেন। জাহিদ ভাই)
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ রুটিন
আলহামদুলিল্লাহ
সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ ❤️
ইশশ! এই রুটিনটা যদি মানতে পারতাম। 🥺 যাইহোক এই ভিডিওটা থেকে একটা ভালো আইডিয়া পেলাম বর্তমান যুগের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কীভাবে চমৎকার একটা রুটিন বানাতে হবে সেই ব্যাপারে। ❤️
Alhamdulillah alhamdulillah alhamdulillah alhamdulillah alhamdulillah alhamdulillah alhamdulillah
Amin😢
সুম্মা আমীন! ❤️
Wa a'laikumus salam warahmatullahi wabarakatuhu Masha Allah alhamdulillahi রাব্বিল 'আলামীন
Onek Onek shukriya. Jazakumullah ❤️
@@jahidhasanmilu.bangla wa iyak barakumullahu fikum
সবচেয়ে সেরা রুটিন সারা পৃথিবীর মধে
আল্লাহ মহান রাব্বুল আলামীন আমাদের উপর কত তৌফিক নাযিল করেছেন যে আমরা হয়তো মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মত হিসেবে পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করেছি। ❤
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম❤️
❤️❤️
অনেক কিছু জানতে পারলাম।
জাযাকাল্লাহ
শুকরিয়া ভাই। জাযাকুমুল্লাহ ❤️
مشاء الله❤❤
❤️❤️
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
জাজাকাল্লাহু
শুকরিয়া ভাই ❤️
I knew from this video many things about our Nabi (saw).Thanks bhia for you job.
Thank you brother,
Pray for me ❤️
Masha allah
শুকরিয়া ভাই ❤️
আমি যখনই গুছিয়ে চলা শুরু করি তারপরই আবার এলোমেলো হয়ে যায়, আগে ভাবতাম এটা আমার আলসেমি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে অশরীরী কিছু। আমার জন্য দোয়া করবেন। আমি যেনো নিজেকে শৃঙ্খলিত করতে পারি।।
মাশাআল্লাহ❤
Subhanallah❤
আলহামদুলিল্লাহ ❤️
Amin
Amen
Please share more videos relating to my beloved Prophet Muhammad (PBUH)
Subhan Allah
আলহামুলিল্লাহ ❤️
আলহামুলিল্লাহ ❤️
Ma Sha Allah
জাযাকুমুল্লাহ! ❤️
জাযাকাল্লাহ ভাইজান
জাযাকুমুল্লাহ! ❤️
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
এতো সুন্দর প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ বিডিওর জন্য ❤🎉
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ভাই। দুআ করবেন!
জাযাকুমুল্লাহ ❤️
আলহামদুলিল্লাহ
সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ! ❤️
জাজাকাল্লাহ ❤❤
Allah hamdulillah ❤❤
❤️❤️
জাঝা কাল্লাহু খয়ইর
জাযাকুমুল্লাহ! ❤️
jazakallah
জাযাকুমুল্লাহ! ❤️
জাযাকাল্লাহ ভাই। ইনশাআল্লাহ আপনি অনেক বড় ইউটিউবার হবেন। আপনার ভিডিও কোয়ালিটি ভালো। আমি অনেকদিন ধরে আমাদের রাসূলের এক্স্যাক্ট ডেইলি রুটিন খুঁজছিলাম। প্রথমে তো একবারেই পেতামনা। এরপর কিছু পেলেও এতো প্রিসাইসলি পাইনি। তাও সম বিদেশি ইউটিউবার। ভালো লাগছে দেখে যে বাংলা ভাষায় এতো সুন্দর প্রিসাইস ভিডিও পাচ্ছি।
শুকরিয়া ভাইয়া। অনুপ্রাণিত হলাম। দুআ করবেন আমার জন্য।
জাযাকুমুল্লাহ ❤️
Masaallah❤❤😊
😊😊
শুকরিয়া ❤️
Amin😊
সুম্মা আমীন! ❤️
Mashallah
শুকরিয়া ❤️
মাশাআল্লাহ
শুকরিয়া ❤️
ভাইয়া আমি একজন নওমুসলিম। আমি কিভাবে হেবজোকরতে পারি আমার খুব ইচ্ছা হেবজোকরার
মাদরাসায় যান তাহলে হেফজ করতে পারবেন
কোন হুজুরের কাছ থেকে শিখতে হবে. বা মসজিদের ইমামের কাছ থেকে শিখতে পারবেন ইনশাআল্লাহ আমিও শিখছি প্রবাসে এসে হেপজ করছি
মাশাআল্লাহ ভাই কথা শুনে ভালো লাগল❤❤
Mohanobi s bisher sresto manob allah amaderke mohanobi s ar adorse onupranito korun
ভাই ভাই রাসুলুল্লাহ সাঃ দিনে কত মিনিট ঘুমাতেন এবং কোন সময় ঘুমাতেন
আলহামদুললিল্যাহ
সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ! ❤️
আসসালামু আলাইকুম।
মহানবী (সাঃ) যখন খাবার না পেয়ে রোজা রেখে দিতেন। সেদিন তাঁর পরিবারের সদস্যরা খেত কি? তাঁরাও কি রোজা রাখতেন?
আমি positive way তেই জিজ্ঞেস করলাম। আমাকে কেউ ভাববেন না যে আমি ইসলাম বিরোধী ❤
Sehri na kheye ba fazr ar age niyot na kore ki roja hoe??plz ans...
💖💖💖💖💖💖
শ্রদ্ধেয় ভাই, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, ফজরের আজান হওয়ার, সাথে সাথে উঠে যেতেন না,
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর তাহাজ্জুদের নামাজ পড়া তার উপর ফরজ ছিল,
এখান থেকে প্রমাণ হয়,
উনি ফজরের আযানের সময় উঠতেন না, আযানের আগেই উঠে পড়তেন জাগ্রত হয়ে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করতেন।
Jazakallahu khoiron my dear brother brother.
শুকরিয়া ভাইজান ❤️
আমি আপনার মেহমান হিসেবে দুইরাত ছিলাম ২০১৯ এ
আবার আসার দাওয়াত রইল ভাইজান ❤️
@@jahidhasanmilu.banglaমাশাল্লাহ একজন ইমান্দারের উত্তরতো এমনি হওয়া উচিৎ
❤❤❤
❤️❤️
রাসূল সাঃ এর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাজ এখানে তুলে ধরা হয়নি।
আসরের নামাজ পর কি করতেন??
রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কী ব্যায়াম করতেন?
❤❤❤❤🎉🎉🎉😊😊
❤️❤️
👍
❤️❤️
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া । একটু দয়া করে যদি ছাত্র বা ছাত্রীদের একটা দৈনিক রুটিনের ভিডিও দিতেন। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতাম
ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ । ইনশাআল্লাহ ভাইয়া আলোচনা করার চেষ্টা করবো। পরামর্শ দেওয়ার জন্য শুকরিয়া।
জাযাকুমুল্লাহ! ❤️
তিনি গোসল কখন করতেন?
বাড়িতে খাবার না থাকলে কি নবীজি (স) সেহেরীর সময় নিয়ত না করেই,সেহেরীতে না খেয়েই, সকাল,দুপুর করে করে না খেয়ে খেয়ে রোযা সম্পন্ন করতেন?
শুরুতেই ভুল, ফজরের সুন্নাহের পর নবী সা: একটু বিছানায় শুতেন। এরপর ফরজের সময় মসজিদে চলে যেতেন। এখেত্রে উনি নতুন করে ওজু করতেন না। জিজ্ঞাস করলে তিনি বলেন নবিদের চোখ ঘুমায় কিন্তু অন্তর ঘুমায় না।
আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন হুজুর
ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ ভালো। আপনি কেমন আছেন? ❤️
Duniabi kotha bola Jaba na vai .. Islamic bisoi a joto kotha sob bola jaba
আপনি রাসূল সাঃ dady rutine ঠিকভাবে বলেন নি |
তিনি ফজরের সময় উঠতেন না
তিনি তাহাজ্জুদ প্রায় ২ ঘন্টা পড়তেন তাহলে তিনি ফজরের সময় কিভাবে উঠতেন |
তার জীবনে তিনি সর্বোচ্চ 4 ঘন্টা ঘুমাতেন
ভাই আপনি বললেন মহানবি (সা.) আজান পড়ার সাথে সাথেই ঘুম থেকে উঠে যেতেন.. এটা কি ঠিক...! বরং তিনি আজানের অনেক আগে উঠতেন উঠে তিনি তাহাজ্জত এর নামাজ আদায় করতেন..! আর এটি তার পতিদিনের রুটিন ছিল..! কিন্তু আপনি সে বিষয়ে কোনো বিষয়ে বলেননি...! 😢😢
উপার্জনের কথাও ভূল বলেছেন
রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জীবিকা নির্বাহ করতেন কিভাবে? কি কাজ করতেন? আর ফজরের নামাজের পর রোজার নিয়ত করে রোজা রেখে দুপুরে খাবার না থাকলে রোজা কন্টেনিউ করতেন যদি খাবার থাকত তাহলে কি খেয়ে নিতেন? আর এভাবে কি ফজরের নামাজের পর রোজার নিওয়ত করলে কি রোজা হয়? এভাবে কি কাজ্বা রোজা রাখা যাই? দয়া করে উত্তর দিবেন।
রাতে নিয়ত করতে না পারলে দিনে সূর্য ঢলার প্রায় এক ঘণ্টা আগে নিয়ত করলেও রোযা হয়ে যাবে।
সালামা ইবনুল আকওয়া রা. বলেন, (আশুরার রোযা যখন ফরয ছিল তখন) রাূসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আসলাম গোত্রের একজন ব্যক্তিকে ঘোষণা করতে বললেন, ‘যে সকাল থেকে কিছু খায়নি সে বাকি দিন রোযা রাখবে। আর যে খেয়েছে সেও বাকি দিন রোযা রাখবে। কারণ আজ আশুরা-দিবস।’-সহীহ বুখারী ২০০৭
আবদুল করীম জাযারী রাহ. বলেন, কিছু লোক সকালে চাঁদ দেখার সাক্ষ্য দিল। তখন উমর ইবনে আবদুল আযীয রাহ. বললেন, ‘যে ব্যক্তি (ইতিমধ্যে কিছু) খেয়েছে সে বাকি দিন খাওয়া থেকে বিরত থাকবে। আর যে খায়নি সে বাকি দিন রোযা রাখবে।’-মুহাল্লা ৪/২৯৩; বাদায়েউস সানায়ে ২/২২৯; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৯৬
রিপ্লাই দেওয়ার জন্য শুকরিয়া ভাইজান ❤️
জাহিদ ভাই উনি আপনার কাছে প্রশ্ন করেছেন রিপ্লাই দেয় নি,, আমি যতোটুকু জানি ততটুকুতে রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করছি ভুল ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবিকার মাধ্যম :
হযরত আব্বাস (রাঃ) এর হাদীস থেকে জানা যায় যে, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ছিলেন একজন সৎ ব্যবসায়ী।
সর্বপ্রথম ১০ বা ১২ বছর বয়সে চাচার সাথে ব্যবসা উপলক্ষে সিরিয়ার বসরা শহরে গমন করেন। তখন কুরাইশ বংশে অনেকে ছিল, যারা ব্যবসায়ে পুঁজি বিনিয়োগ করতেন।
কিন্তু নিজেরা সরাসরি ব্যবসায়িক সফরে যেত না। এজন্য তারা সর্বদা বিশ্বস্ত ও আমানতদার লোক তালাশ করতেন। খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ ছিলেন এমন একজন ব্যবসায়ী মহিলা। মুহাম্মদ (সাঃ) সততা ও আমানতদারীর কথা শুনে তিনি তাঁর নিকট ব্যবসায়ের প্রস্তাব পাঠান। চাচার সাথে পরামর্শক্রমে তিনি এতে রাজি হন। অতঃপর খাদিজার গোলামকে নিয়ে প্রথম ব্যবসায়িক সফরে তিনি সিরিয়া গমন করেন। এবং এত বেশি লাভ নিয়ে ফিরে আসেন যে, খাদিজা ইতিপূর্বে কারু কাছ থেকে এত লাভ পাননি।
রোজার নিয়ত করা ফরজ। হাদিস শরিফে আছে, ‘সকল আমল নিয়তের ওপর নির্ভরশীল। ’ -সহিহ বোখারি
নিয়তের ক্ষেত্রে সাধারণত আমরা দুই ধরনের ভুলের শিকার হয়ে থাকি।
যেমন- ১. কেউ কেউ নিয়তের শব্দগুলো শুধু মুখে উচ্চারণ করেন; অন্তরে সংকল্প করেন না।
২. আবার অনেকে নিয়তের শব্দগুলো মুখেও উচ্চারণ করেন না; অন্তরেও কোনো কল্পনা উপস্থিত করেন না। তার মানে নিয়ত ফরজ হওয়ার কথা তিনি জানেনই না।
উপরোক্ত দুই শ্রেণির কারো রোজাই হবে না। এ সম্পর্কে আদ্দুররুল মুখতার প্রণেতার ভাষ্য হলো- ‘নিয়তের ক্ষেত্রে অন্তরের সুদৃঢ় কর্মতৎপরতা গ্রহণযোগ্য। কাজেই শুধু মুখের উচ্চারণ কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়, যদি তা অন্তরের কথার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ না হয়। কেননা, শুধু মুখের উচ্চারণকে কথা বলা হয়; নিয়ত বলা হয় না। ’ -আদ-দুররুল মুখতার: ২/৯১
নির্ভরযোগ্য ফিকহি উদ্ধৃতিসহ নিয়ত সংক্রান্ত কিছু মাসয়ালা হলো- মাসয়ালা: ফরজ রোজার নিয়ত রাত বাকি থাকতেই করা উত্তম।
উম্মুল মুমিনিন হজরত হাফসা (রা.) বলেন, হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ফজরের আগে রোজা রাখার নিয়ত করবে না তার রোজা (পূর্ণাঙ্গ) হবে না। ’ -সুনানে আবু দাউদ: ১/৩৩৩ এই হাদিসকে ভিত্তি ধরে ইসলামি স্কলাররা বলেন, দিনের দ্বিপ্রহরের আগে রোজার নিয়ত করা না হয়ে থাকলে সেই রোজা সহিহ হবে না।
(খাবার না থাকলে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রোজা রেখেছেন এ ব্যাপারে কোন সহিহ দলিল আছে আপনার কাছে থাকলে দেখাবেন। জাহিদ ভাই)
@@jahidhasanmilu.banglaApni eii question er answer den, kindly
SALLAHU ALAIHE WA SALLAM... ASTAGFIRULLAH ASTAGFIRULLAH... ASTAGFIRULLAH INNALLAHA GAFURUR RAHIM
❤️❤️❤️
গোসল কখন করতেন
সকালে ফরজ গোসল করতে হতো?
মাশাআল্লাহ
❤❤❤
❤️❤️
❤❤❤
❤️❤️❤️