@@emonhossain8451 আমার দোষ নাই ভাই।আমি একজন রাজশাহীর বাসিন্দা। পড়াশোনাও এইখানেই করেছি, ১ বছর হলো বিয়ে করেছি আর বিয়ে করার পর শ্বশুর শ্বাশুড়ি আর সাথে আমার সহধর্মিণী ঢাকাতে জব করার জন্য প্রচুর চাপ প্রয়োগ করছে। আমি জবের জন্য ঢাকাতে ৪ বার গেছি কিন্তূ আমার মন টিকেনি।আমি ঢাকা থেকে চলে এসেছি।তাছাড়া, আমি পৈত্রিক ভাবে ব্যবসার সাথে জড়িত কিন্তূ আমার শ্বশুর শ্বাশুড়ি তা চাইনা।আমার বৌ এই কারোনে বাবার বাড়ি চলে গেছে।সত্যি বলতে ঢাকা আমার একদম বাজে লাগে। ঢাকায় গেলে নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়।
1.রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা আধুনিকীকরণ.2. গ্রামীণ কর্মসংস্থান, জেলায় কর্মসংস্থানের উপর জোর দেওয়া.3.গণপরিবহনে উৎসাহিত করা.4পরিবার পরিকল্পনার মাধ্যমে জনসংখ্যার নিয়ন্ত্রণ 5জেলা কেন্দ্রিক উন্নয়ন6সদিচ্ছা . এগুলি মেন্টেন করলেই সমস্যার সমাধান হতে পারে
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার আর বেজোর প্রাইভেট কার আলাদা আলাদা করতে হবে। যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা। আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে। সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না। এইভাবে ফিফটি পার্সেন্ট ফিফটি পার্সেন্ট করে আলাদা করে দিতে হবে। এটা সরকার আজকে প্রজ্ঞাপন জারি করুক কালকে ঢাকা শহর থেকে যানজট কমে যাবে। #প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার আর বেজোর প্রাইভেট কার আলাদা আলাদা করতে হবে। যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা। আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে। সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না। এইভাবে ফিফটি পার্সেন্ট ফিফটি পার্সেন্ট করে আলাদা করে দিতে হবে। এটা সরকার আজকে প্রজ্ঞাপন জারি করুক কালকে ঢাকা শহর থেকে যানজট কমে যাবে। #প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
কর্মস্থলে কাছাকাছি যারা আছে, তারা যদি বাইসাইকেল ব্যবহার, বিত্তশালী ব্যাক্তিরা যদি গাড়ি কম ব্যবহার করে, উন্নত মানের এসি বাস ব্যবহার করতে হবে, যাতে যাহারা ব্যাক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করত, তারা যেন স্বাচ্ছন্দ্যে বাসে যেতে পারে
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার আর বেজোর প্রাইভেট কার আলাদা আলাদা করতে হবে। যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা। আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে। সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না। এইভাবে ফিফটি পার্সেন্ট ফিফটি পার্সেন্ট করে আলাদা করে দিতে হবে। এটা সরকার আজকে প্রজ্ঞাপন জারি করুক কালকে ঢাকা শহর থেকে যানজট কমে যাবে। #প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার আর বেজোর প্রাইভেট কার আলাদা আলাদা করতে হবে। যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা। আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে। সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না। এইভাবে ফিফটি পার্সেন্ট ফিফটি পার্সেন্ট করে আলাদা করে দিতে হবে। এটা সরকার আজকে প্রজ্ঞাপন জারি করুক কালকে ঢাকা শহর থেকে যানজট কমে যাবে। #প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
চাচা খুব সুন্দর করে কথাগুলো বল্লো...চাচা একটু সাবধানে থাইক্কেন সত্যি কথা বলার জন্য.... আসলেই প্রথম ধাপ কাজ না করে তৃতীয় ধাপে পা দিলে সমস্যা তো হবেই... সারা ঢাকা শহরকে মেট্রোরেলের পিলার বসাইয়া রাস্তার র ও রাখে নাই....আর এই পিলার কাজ শেষ না করে অন্য কাজ নিয়া আসে....তো জ্যাম থাকবে না কি এয়ারপোর্টেট মত ফাকা থাকবে
আমি সিলেট থেকে ঢাকায় আসতেছি শুধু চাকুরীর পরীক্ষার জন্য। মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী আমি চার মাস বয়সী এক শিশুর বাবা বলছি। শুনতে কি পাবেন মাননীয় শিক্ষা উপমন্ত্রী ও শিক্ষা সচিব!! গত ২৬/০২/২০২১ আমার স্ত্রীর পরীক্ষা ছিল আপনাদের নির্ধারিত স্থান ঢাকায়। অতীব গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা ছিল বলে বাদ দেয়ারও সুযোগ ছিলনা আবার চার মাস বয়সী বাচ্চাকে চট্টগ্রাম রেখে যাওয়াও সম্ভব নয় তাই বাধ্য হয়েই বাবুকে সাথে নিয়ে গেলাম ঢাকা। জ্যামসহ ৮ ঘন্টার জার্নি বেশ কষ্ট হয়েছে বাবুর। মাঝে মাঝে কান্না করলেও সান্তনার চেষ্টা ছাড়া আর কিছুই করতে পারিনি। বাবু সারারাত কান্না করেছিল হয়ত শরীর ব্যাথা করছিল। পরীক্ষার কেন্দ্রে গিয়ে দেখি আমাদের মত অনেকেই তাদের ছোট্ট বাবুকে নিয়ে এসেছে। তার মানে তারা ঢাকার বাহিরের ডিস্ট্রিক্ট থেকে পরীক্ষা দিতে আসা। এই বাচ্চাদের কান্না আপনাদের কানে কিভাবে পৌছাব?? পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর শুনি পরীক্ষা দিতে আসা ডাক্তার দম্পতি সিলেট-ঢাকা মহা সড়কে দূর্ঘটনায় পতিত হয় এবং স্বামী ডাক্তার ইমরান খান রুমেল ঘটনা স্থলেই মারা যান। স্ত্রী ডাক্তার অন্তরা আক্তারের অবস্থাও আশংকাজনক। এই দায় কে নেবে? তাদের ছোট্ট ২ টা বাচ্চা এতিম হয়ে গেল। এই দায় কার?? এবার আসি মূল বিষয়ে, বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির পরীক্ষার সম্ভবত ৯০% হয় ঢাকায়। বিভিন্ন জেলা থেকে চাকরি প্রার্থীদের পরীক্ষা দিতে আসতে হয় ঢাকা শহরে। চাকরি প্রার্থীর উল্লেখযোগ্য একটা অংশ দরিদ্র বা মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান যাদের চাকরির আবেদনের ফি দিতেই বেশ কষ্ট হয়। সাধারণত অন্য জেলা থেকে ঢাকা আসতে হলে আগের দিন রওনা দিতে হয়। সবার আত্মীয় স্বজন বা পরিচিত জন ঢাকায় নেই তাই অনেককেই উঠতে হয় হোটেলে। পরীক্ষা শেষে যথারীতি ফিরতে হয় নিজের জেলায়। একজন চাকরি প্রার্থী, বেকার, মধ্যবিত্ত বা নিন্মবিত্ত পরিবারের ছেলের কাছে এই খরচ বড্ড কষ্টের। পরীক্ষা মাসে কয়েকবারও হয়। কিভাবে জোগাড় করে তারা এই টাকা? কে শুনবে তাদের এই বোবা আর্তনাদ??? পরীক্ষায় ঢুকার আগে এসএমএস আসবে ব্যাগ, মোবাইল, ঘড়ি, মানিব্যাগ কিছুই ঢুকানো যাবেনা পরীক্ষা কেন্দ্রে। একবারও কি চিন্তা করেছেন কাকে দিয়ে যাবে তাদের ব্যাগ, ঘড়ি, মোবাইল, মানিব্যাগ?? একজন বেকারের কাছ থেকে ফি বাবদ ৭০০-১০০০ টাকা নেয়া কি রাষ্ট্রের খুব গুরুত্বপূর্ণ? প্রতিটি জেলায় না হোক, অন্তত বিভাগীয় শহরে কি পরীক্ষা নেয়ার ব্যবস্থা করা যায়না??? যদি অন্তত প্রতিটি বিভাগে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ করার লোক চেয়ারে না থাকে তবে পরিবর্তন করুন সে চেয়ার। অনেক অনেক বিজ্ঞ এবং প্রতিবান লোক এদেশে আছে তাদের হাতে দিন দায়িত্ব। বিশ্বাস করুন, এই পদ্মা সেতু অথবা সেটেলাইট একজন বেকারের কাছে কোন মূল্য নাই। তার দরকার একটা চাকরি, সে সমাজে তার প্রতিভার ফল দেখাতে চায়। তার বাবা মার মুখে হাসি দেখতে চায়। কে শুনবে তাদের এই গল্প!! হাইকোর্টে কি কোন আইনজীবী নেই "বিভাগীয় শহরে কেন পরীক্ষা নেয়া হবেনা" মর্মে রিট করার জন্য?? এই প্রশ্নগুলো আমার একার নয়, হয়ত হাজারো তরুনের। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার কাছে এই প্রশ্নগুলো কিভাবে পৌছব???? মোহাঃ আনোয়ারুত তৌহিদ চট্টগ্রাম।
বাচ্চাদের স্কুলে দিয়ে আসলেও প্রাইভেট কার নিয়ে আসলেও প্রাইভেট কার ব্যবহার। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া প্রাইভেটকার ব্যবহার, ছোট গাড়িগুলোকে আলাদা রুটে চলাচলের জন্য উৎসাহিত করতে হবে, ট্রাক এবং কার্গো গাড়িগুলো যদি আলাদা রুটে চলে তাহলে আমার মনে হয় যানজট সমস্যা অনেকটা সমাধান হবে।......
পুলিশ বলতেছে ঢাকা শহরে ২৫% রাস্তা থাকার কথা, কিন্তু রাস্তা আছে ৬%, কিন্তু আমি তো ঢাকা শহরে গেলে রাস্তা ভুল করে বসি, এত রাস্তা যে মনে রাখতে পারি না, ঢাকা শহরে যদি ৬% রাস্তা হয়, তবে অনান্য শহরে কেমন হবে, আমার মনে হয় সব কিছু এক মুখী তথা ঢাকা মুখী হবার কারণে এত জ্যামের সৃষ্টি, তাই সরকারের উচিত সব কিছু বিকেন্দ্রীকরণ করা
কিছুতেই কিছু কমবে না, যদি না মানুষ সচেতন হয়, সুষ্ঠ পরিকল্পনা হয় এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়।। যখন ফ্লাইওভার ছিল না, তখন আপনারা বলেছেন ফ্লাইওভার হলে ঝানজট কমে যাবে ।কিন্ত তা কমেনি।
মতিঝিলে একটা বিল্ডিং আছে। বিল্ডিংটার নাম, ''জাতীয় চা বোর্ড''। ঢাকা শহরে কোনো চা বাগান নেই, কিন্তু জাতীয় চা বোর্ড নামক সরকারি প্রতিষ্ঠানটি খোদ ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। ঢাকায় মাছের চাষ হয় না। কিন্তু ''মৎস্য ভবণ'' দখল করে আছে রমনার একটি এলাকা। ঢাকার কোথাও ধান, গম, মুলা চাষ হয় না। কিন্তু ''খামার বাড়ি'' নামক বিশাল ভবণটি ফার্মগেটে বসে আছে। একটা দেশে ৬৪ টি জেলা আছে। সেই দেশের ৬৩ জেলাকে বাদ দিয়ে সকল গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান তৈরি করা হয়েছে মাত্র ১টি জেলায়। ঢাকাতে। যে মৎস্য ভবণ থাকার কথা চাঁদপুরে, সেটি ঢাকায়। যে খামার বাড়ি থাকার কথা ময়মনসিংহে, সেটিও ঢাকায়। চা বাগানের শহর সিলেট বাদ দিয়ে, চা বোর্ডটিও আমরা বসিয়ে রেখেছি ঢাকায়। গার্মেন্টসের মাল যায় জাহাজে। বন্দর চট্টগ্রামে অবস্থিত। চট্টগ্রামে কয়টা গার্মেন্টস আছে? ঢাকা কি গার্মেন্টসেরও শহর নয়? এরপরও যখন আপনারা যানজট নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেন, তখন আমার খুব হাসি পায়। আপনারা কেউ কেউ কেজরিওয়াল হতে চান, বুদ্ধি দেন, জোড় বিজোড় পদ্ধতিতে গাড়ি চালালে নাকি সব ঠিক হয়ে যাবে। ভাই, ও কেজরিওয়াল ভাই। একটা কথা বলি। যেভাবে ঢাকার মানুষ বাড়ছে, ঢাকার প্রতিষ্ঠান বাড়ছে, জোড় বিজোড় কেন, সিরিয়াল নম্বর ধরেও যদি গাড়ি চালান, তবুও যানজট কমবে না। কেউ কেউ বলেন, ফ্লাইওভার আর মেট্রোরেলের কথা। ভাই রে, এই ছোট্ট শহরে কয়টা মেট্রোরেল দেবেন? কয়টা ফ্লাইওভার বসাবেন? ফ্লাইওভার আর মেট্রোরেলের পাশাপাশি যদি হেলিকপ্টার সার্ভিসও দেন, ঢাকার আকাশে হেলিকপ্টারের মুখোমুখি সংঘর্ষ হবে, তবু যানজটের খুব বেশি উন্নতি হবে না। তার চেয়ে পুরো বাংলাদেশের ৬৪ টা জেলাকেই ঢাকার মতো গুরুত্বপূর্ণ ভাবতে শিখুন। দেশের প্রতিটি ইঞ্চিকে সমানভাবে ভালবাসুন। উন্নয়ণের জোয়ার ভাটার খেলা কেবল এই ছোট্ট শহরে মধ্যে না চালিয়ে, সারা বাংলাদেশে চালান। তাহলে দুটো জিনিস হবে। ১. পুরো বাংলাদেশে এগিয়ে যাবে। ২. ঢাকায় কোনো যানজট থাকবে না। ঢাকার যানজট নিরসনের এটাই একমাত্র পদ্ধতি। জয়বাংলা, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ,,, (সংযোজিত) (Collected)
আমার মত অনুযায়ী, স্কুল কলেজ সহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটা নিদিষ্ট সময় বেধে দেওয়া উচিত, যেমন হতে পারে সকাল ৭ টায় ক্লাশ চালু হবে, ২ টা পযন্ত চলবে বা এর আগে শেষ হবে। অফিসগুলো চালু হবে সকাল ৯-১০ টা শেষ হবে ৫-৬ টার মধ্যে। তাছাড়া যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং, গাড়ি থামিয়ে যাত্রী তুলা এবং হাত দেখিয়ে রাস্তা পার হওয়া এসব অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। এমন করে সবকিছুর ক্ষেত্রে যদি সময় বেধে দেয় তাহলেই আশা করি যানজট কমানো সম্ভব হবে। আর সকল প্রতিষ্ঠানের যদি নিজস্ব পরিবহনের ব্যবস্থা করা যায়, তাহলে পাবলিক গাড়ির চাপ ও কমবে।
যানজট নিরসনের প্রাথমিক পদক্ষেপ গুলো (যেমন- একটি নির্দিষ্ট কোম্পানির গণপরিবহন, নির্দিষ্ট পার্কিং) না নিয়ে আমরা অপরিকল্পিত মেগা প্রকল্পের দিকে বেশি নজর দিয়েছি.... কারন প্রাথমিক পদক্ষেপ গুলো দুর্নীতির পথ রুদ্ধ করে আর মেগা প্রকল্প দুর্নীতির পথ প্রসারিত করে... পকেট ভারী করে এমপি-মন্ত্রীদের..... বাংলাদেশের রাস্তা হচ্ছে টাকার খনি....খুড়লেই টাকা।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।দেশের উন্নয়নমূলক কাজগুলো স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এখন দেশের নানা রকম অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে।অতীত বর্তমানকে নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যকে নিধারিত করে।আমরা অতীতে ছিলাম শিক্ষিতভাবে সুন্দর দেখতে শুদ্ধভাবে ভদ্রভাবে করে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে,টাকা ক্ষমতা,চাকরি,পদ আদায় করা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ,প্রতারণা করা,নাম বিক্রি করে চাঁদাবাজি অবৈধভাবে দখল,নেশা চুরি,ধোঁকাবাজি,নোংরা বিশৃঙ্খলা অসভ্য খারাপ জাতি আমরা।দেশ পেলাম ভালো মানুষগুলো পেলাম অমানুষ।দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা অন্যায় করার সুযোগ দিয়ে থাকি তাই তারা সুযোগ পায়।আমরা ভয়ে জুলুমের অত্যাচারের জন্য প্রতিবাদ করি না। তাই তারা সুযোগ পেয়ে থাকে তা কাজে লাগায়। যে ক্ষমতায় আসুক না কেন সবাই টাকা পদ বড় চেয়ার,ও ক্ষমতা চাকরির জন্য পেরেশানিরে। দেশের ও সাধারণ জনগণের গরীব অসহায় দুঃখী, নিরীহ মানুষের কি হলো তা দেখার সময় নেই।দেশ সেবা পরে আগে নিজের স্বার্থ জন্য কাজ করে। মুখে বলি ডিজিটাল উন্নয়ন কথা বলি তাই অন্য দেশ থেকে পিছিয়ে।পূর্বপুরুষরা যদি ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনায় অনুযায়ী কাজ করতো শৃঙ্খলা নিয়মকানুন কঠোরভাবে আইন করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ করতে সাহস পেতো না দেশ আরো এগিয়ে যেতো।আমরা শিক্ষা শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতে পারলাম না।আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অসভ্য অমানুষ।সিসিটিভি,গোয়েন্দাদের আড়ালে,কত কিছু হয়।আসলে আমাদের অতীত ছিলো অনিয়ম-দুর্নীতির খারাপ তো আমরা কিভাবে ভালো হবো।কোন জবাবদিহিতা নাই চাকরি হারানো ভয় নাই তাই যা খুশি তা করতে পারে। দেশ বিদেশে সম্পদে পাহাড় করেছে বিলাসিতা ভাবে ছেলেমেয়েররা চলাফেরা করছে। স্বজনপ্রীতি করছে। কেউ দেখার নেই। যারা দেখবে তারা জড়িত থাকে নানা রকম অপকর্মের সাথে। যেই ক্ষমতায় আছে ছিলো বা আসবে তারা কেউ বাংলাদেশ কে ভালো করতে পারবে না কেননা আমরা জনগণ হলাম সবচেয়ে খারাপ তাই আল্লাহ আমাদেরকে এমন রাখছে। যদি আমাদের দেশের সকল সেক্টর সততা ভাবে দেশের জন্য ও দেশের অসহায় গরীব মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ ও সেবা করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ,অনিয়ম-দুর্নীতির,বিশৃঙ্খলা নিয়ম কানুন নষ্ট হতো না বিশ্বাস রাখুন। সরকার জনগনের কষ্ট টাকা দিয়ে থাকে দেশ ও দেশের অসহায় মানুষে সেবা করতে। ৮০% অসাধু আগে নিজের সেবা পরে দেশের সেবা।সকল জায়গায় হচ্ছে বেশিরভাগ অনিয়ম-দুর্নীতির চুরি হচ্ছে নিয়মশৃঙ্খলা মতো কাজ করছে না।কেউ যদি কোন ছোট বড় অপরাধ করতে ভয় পায় তার জন্য,আমাদের কঠোর আইন করতে হবে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা করতে হবে।টেকনিক্যাল আধুনিক ভাবে সব কিছু সকল জায়গায় সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে নতুন সিস্টেমের আওতায় আনতে হবে। গ্যাস বিদ্যুৎ পানি ওয়াসা সহ সকল উন্নয়নমূলক বড় ছোট কাজগুলো ১৫০/২০০ বছরের জন্য পরিকল্পনা অনুযায়ী ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে টেকসই মানের করতে হবে তার জন্য সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে কাজ করতে হবে। সেনাবাহিনী ও র্যাব সদস্য হলো জনগণের বন্ধু। নিরাপদ সড়ক,অলিগলি ও গ্রামীণ রাস্তা ঘাটে ১২লাইনের প্রশস্ত করতে হবে তাহলে দুর্ঘটনা কম হবে।আন্ডারপাস রাস্তা ও বাস ট্রেন নৌযান অবস্থা ভালো করতে হবে আধুনিক শক্তিশালীভাবে।সাধারণ জনগণের যেন হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি না করতে হয়।সকল পরিবহন নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে চলতে হবে।খাদ্য শিক্ষা স্বাস্থ্য নামে যে অনিয়ম-দুর্নীতির হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি হয় তা বন্ধ করতে হবে।দেশে আধুনিক ভাবে শক্তিশালী টেকসই মানের সেবা ব্যবস্থা করতে হবে কেউ যেন চিকিৎসা করাতে বিদেশে না যায়।খাদ্য জন্য ভিক্ষা করতে না হয়।শিক্ষা করে যেন কেউ অমানুষ জানোয়ার অসভ্য না হয়।সবাই যেন শিক্ষায় শিক্ষিত হয় ও দেশে প্রেমিক হয়।সকল খারাপ মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। সব কিছু সঠিকভাবে নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে কাজ ও চলাফেরা করতে হবে। দেশ প্রেমিক হতে হবে।মাদকসহ যতো খারাপ কাজ হয় যেখানে অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতির অপকর্মে লিপ্ত জড়িত সেখানে প্রতিবাদ করতে হবে। কঠোরভাবে বিচার করতে হবে। পুটিমাছদের ধরে লোকদেখানো জন্য পরে যে লাউ সে কদু।রুইকাতলা বেঁচে যায় চোখের আড়ালে।সাময়িক বরখাস্ত,বদলি,তিন দল বিশিষ্ট কমিটি করতে করতে মূল হোতাদের আসল অপরাধীদের সিস্টেমের জন্য সিনিয়রদের জন্য ধরা যায় না তাই এইসব বন্ধ করতে হবে। র্যাব দিয়ে তদন্ত করা। এমপি,মন্ত্রিসহ সকল সরকারি বেসরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসনের অফিসে কমকর্তা ও কলেজের ছাত্রদের ৪মাস সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক দেশ প্রেমিক হতে হবে তারপর দেশ ও দেশের নিরীহ গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ করতে হবে.,,,।..,।
পড়ার জন্য ঢাকায় গিয়েছিলাম,পড়া যখন শেষ, মনে মনে ভাবলাম Chittagong ও বড় শহর,চাকরি ওখানে করবো,কখনো ঢাকায় চাকরি বাকরি করবো না,জীবন আমার depression হয়ে গেছে ঢাকার জ্যামে...Chittagong আছি চাকরি করছি..জ্যাম Chittagong ও আছে,তবে ঢাকার মত না
সরকারের কাছে অসম্ভব বলে কিছুই নেই, সরকার নতুন রাস্তাঘাট তৈরিতে যে কর্মযজ্ঞ চালাচ্ছে তা নিঃসন্দেহে ভবিষ্যতে ভালো ফল দেবে। তবে এই মুহূর্তে অফিশিয়াল শিডুল যেমন, রাতেও অফিস করার কিছু সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, কারণ সবাই একই টাইমে অফিস করেন বলে নির্দিষ্ট টাইম এ যানজট দেখা যায়
বাংলাদেশ এর প্রতিটা শহর সে ঢাকার মতো গুরুত্ব দিলে এমন হবে না,, অন্য সব বিভাগ থেকে ঢাকাতে আসে লক্ষ লক্ষ মানুষ আর এর ৫০-৬০% মানুষ কাজ করে কলকারখানা গার্মের বাংলাদেশের প্রতিটা শহরে যদি কলকারখানা গার্মের থাকে তাহলে লক্ষ লক্ষ মানুষ নিদের বিভাগে থেকে কাজ করতে পারবে
পাব্লিক বাসে উঠলে ১০ টাকা। মানে সর্বোনিম্ন ভাড়া ১০ টাকা। এছাড়া ১০ টাকা ভাড়ার জায়গায় রাখছে ১৫ টাকা করে। আমরা মুখে যাই বলিনা কেন জনগনকে বাসে উঠার নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। বাসে প্রতিবাদ করলে বলে নিজে গাড়ি কিনে চলতে। 🙁
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার আর বেজোর প্রাইভেট কার আলাদা আলাদা করতে হবে। যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা। আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে। সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না। এইভাবে ফিফটি পার্সেন্ট ফিফটি পার্সেন্ট করে আলাদা করে দিতে হবে। এটা সরকার আজকে প্রজ্ঞাপন জারি করুক কালকে ঢাকা শহর থেকে যানজট কমে যাবে। #প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
নগর পরিবহনে বাসের সংখ্যা বৃদ্ধি না পেয়ে উল্টো সংখ্যা কমতে শুরু করছে। এখানে তাহলে কোন চক্র কাজ করতেছে। মাত্র 50 টা বাস দিয়ে শুরু করে,যাত্রী রা সুফল পেতে শুরু করছিলো। আবার হতাশার বাণী শুনতে হচ্ছে।
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার আর বেজোর প্রাইভেট কার আলাদা আলাদা করতে হবে। যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা। আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে। সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না। এইভাবে ফিফটি পার্সেন্ট ফিফটি পার্সেন্ট করে আলাদা করে দিতে হবে। এটা সরকার আজকে প্রজ্ঞাপন জারি করুক কালকে ঢাকা শহর থেকে যানজট কমে যাবে। #প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
Bus gulo jmnee road atkai darai thake,footpath ,road a dokan diye vara uthai,schy clg er samne garir parking rajar moto darai thake ogulor kotha keo bole na....bolbeo na
আমি বুঝি না সব কিছু ঢাকা না করে সারা দেশে ছরাইয়া দিলে কি সমস্যা।।। বিকেন্দ্রীকরণ করা কি।এতো ঝামলা।।।ঢাকায় যে হারে মানুষ বারছে ২৫% রাস্তা থাকলেও তো যান জট হবে।।।ঢাকার সাথে সব এলাকার যোগাযোগ তো ভালো হচ্ছে।। তাইলে সব তো ছরাই ছিটাই দিলেই।হয়।।।বাংলাদেশের এতো সমস্যা কোথায়।।।একটা চাকরির পরিক্ষা দিতে হলেও ঢাকা যেতে হয়।।মাসে আমার ঢাকা যেতে যেতেই ১০ হাজার টাকা খরচ হয়।।দিন দিন অবস্থা আরো খারাপ হচ্ছে।।ঢাকায় না থাকলে মানুষ মনেহয় আরো একটু সান্তিতে থাকতো
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার আর বেজোর প্রাইভেট কার আলাদা আলাদা করতে হবে। যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা। আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে। সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না। এইভাবে ফিফটি পার্সেন্ট ফিফটি পার্সেন্ট করে আলাদা করে দিতে হবে। এটা সরকার আজকে প্রজ্ঞাপন জারি করুক কালকে ঢাকা শহর থেকে যানজট কমে যাবে। #প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
বাংলাদেশের সবকিছু ঢাকা মুখি হওয়ায় আজ এই অবস্থা 🤔🤔🤔
একদম ঠিক
100%
Absolutely 💯 Right
Amr Moner Kotha bolesen
u r right vai
আসল কথা বলনা কেন? বেশি করে আর আন্ডা বাচ্চা ফুটাও, জেম আর লাগবেনা
ঢাকার কথা শুনলেই আমার বমি আসে।ঢাকা কোনো শহরের মধ্যেই পড়েনা।
Same here... 😬
দোষ তোমাদের ই!!
@@emonhossain8451 আমার দোষ নাই ভাই।আমি একজন রাজশাহীর বাসিন্দা। পড়াশোনাও এইখানেই করেছি, ১ বছর হলো বিয়ে করেছি আর বিয়ে করার পর শ্বশুর শ্বাশুড়ি আর সাথে আমার সহধর্মিণী ঢাকাতে জব করার জন্য প্রচুর চাপ প্রয়োগ করছে। আমি জবের জন্য ঢাকাতে ৪ বার গেছি কিন্তূ আমার মন টিকেনি।আমি ঢাকা থেকে চলে এসেছি।তাছাড়া, আমি পৈত্রিক ভাবে ব্যবসার সাথে জড়িত কিন্তূ আমার শ্বশুর শ্বাশুড়ি তা চাইনা।আমার বৌ এই কারোনে বাবার বাড়ি চলে গেছে।সত্যি বলতে ঢাকা আমার একদম বাজে লাগে। ঢাকায় গেলে নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়।
R tumi bashay boisha bacha poida koro r chillao.
geraimma bangal gula Dhaka charlei hoy
1.রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা আধুনিকীকরণ.2. গ্রামীণ কর্মসংস্থান, জেলায় কর্মসংস্থানের উপর জোর দেওয়া.3.গণপরিবহনে উৎসাহিত করা.4পরিবার পরিকল্পনার মাধ্যমে জনসংখ্যার নিয়ন্ত্রণ 5জেলা কেন্দ্রিক উন্নয়ন6সদিচ্ছা . এগুলি মেন্টেন করলেই সমস্যার সমাধান হতে পারে
রাস্তা ঘাট সব কেটে রাখলে জানজট তো হবেই
যিনি এখনো আমাদের জন্য কান্না করেন তিনি হলেন শেষ নবী হযরত মোহাম্মদ সাঃ লাইক হবে,,,❤
প্রতিটি স্কুলের জন্য স্কুলবাস দেয়া হউক। অফিস টাইম সকাল ৮.০০-১১.০০ বিকাল ৫:০০- ৮:০০ পর্যন্ত সকল ব্যক্তিগত গাড়ি বন্ধের নির্দেশ দেয়া হউক।
সব কিছু ঢাকাতে না করলেই সমস্যার সমাধান এটা করলে আরো বাড়বে।
আমাদের দেশে বুদ্ধিজীবী বেশি!!!
এই দৃশ্য কোনো দেশের রাজধানীর হতে পারে না ।
এর সমাধান কে দেবে???
মানুষের যে পরিমাণ জ্যামে সময় নষ্ট
হয় সেই সময় গুলো কাজে থাকলে
দেশ আরো বহুগুণে এগিয়ে যেত।
এতো মানুষ
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার
আর বেজোর প্রাইভেট কার আলাদা আলাদা করতে হবে।
যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে
সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা।
আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে।
সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না।
এইভাবে ফিফটি পার্সেন্ট ফিফটি পার্সেন্ট করে আলাদা করে দিতে হবে।
এটা সরকার আজকে প্রজ্ঞাপন জারি করুক কালকে ঢাকা শহর থেকে যানজট কমে যাবে।
#প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
@@Moinkhan-dc5ob আন্ডা ফুটাইতেত আর টাকা লাগেনা
SCHOOL, COLLEGE, GOVERNMENT OFFICE, FACTORY PRIVATE BUS থাকা টা বাধ্যতামূলক করা হোক।
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার
আর বেজোর প্রাইভেট কার আলাদা আলাদা করতে হবে।
যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে
সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা।
আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে।
সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না।
এইভাবে ফিফটি পার্সেন্ট ফিফটি পার্সেন্ট করে আলাদা করে দিতে হবে।
এটা সরকার আজকে প্রজ্ঞাপন জারি করুক কালকে ঢাকা শহর থেকে যানজট কমে যাবে।
#প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
বিশ্বের দ্বিতীয় সিঙ্গাপুর আর কিছুদিন পর বর্ষার পানিতে উন্নয়নের জোয়ারে ভাসবে ঢাকার শহর
কিছুদিন পর vanis😂🤣
কর্মস্থলে কাছাকাছি যারা আছে, তারা যদি বাইসাইকেল ব্যবহার, বিত্তশালী ব্যাক্তিরা যদি গাড়ি কম ব্যবহার করে,
উন্নত মানের এসি বাস ব্যবহার করতে হবে, যাতে যাহারা ব্যাক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করত, তারা যেন স্বাচ্ছন্দ্যে বাসে যেতে পারে
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার
আর বেজোর প্রাইভেট কার আলাদা আলাদা করতে হবে।
যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে
সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা।
আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে।
সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না।
এইভাবে ফিফটি পার্সেন্ট ফিফটি পার্সেন্ট করে আলাদা করে দিতে হবে।
এটা সরকার আজকে প্রজ্ঞাপন জারি করুক কালকে ঢাকা শহর থেকে যানজট কমে যাবে।
#প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার
আর বেজোর প্রাইভেট কার আলাদা আলাদা করতে হবে।
যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে
সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা।
আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে।
সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না।
এইভাবে ফিফটি পার্সেন্ট ফিফটি পার্সেন্ট করে আলাদা করে দিতে হবে।
এটা সরকার আজকে প্রজ্ঞাপন জারি করুক কালকে ঢাকা শহর থেকে যানজট কমে যাবে।
#প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
এটা সুন্দর প্রস্তাব
চাচা খুব সুন্দর করে কথাগুলো বল্লো...চাচা একটু সাবধানে থাইক্কেন সত্যি কথা বলার জন্য....
আসলেই প্রথম ধাপ কাজ না করে তৃতীয় ধাপে পা দিলে সমস্যা তো হবেই... সারা ঢাকা শহরকে মেট্রোরেলের পিলার বসাইয়া রাস্তার র ও রাখে নাই....আর এই পিলার কাজ শেষ না করে অন্য কাজ নিয়া আসে....তো জ্যাম থাকবে না কি এয়ারপোর্টেট মত ফাকা থাকবে
আমি সিলেট থেকে ঢাকায় আসতেছি শুধু চাকুরীর পরীক্ষার জন্য।
মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী
আমি চার মাস বয়সী এক শিশুর বাবা বলছি।
শুনতে কি পাবেন মাননীয় শিক্ষা উপমন্ত্রী ও শিক্ষা সচিব!!
গত ২৬/০২/২০২১ আমার স্ত্রীর পরীক্ষা ছিল আপনাদের নির্ধারিত স্থান ঢাকায়। অতীব গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা ছিল বলে বাদ দেয়ারও সুযোগ ছিলনা আবার চার মাস বয়সী বাচ্চাকে চট্টগ্রাম রেখে যাওয়াও সম্ভব নয় তাই বাধ্য হয়েই বাবুকে সাথে নিয়ে গেলাম ঢাকা। জ্যামসহ ৮ ঘন্টার জার্নি বেশ কষ্ট হয়েছে বাবুর। মাঝে মাঝে কান্না করলেও সান্তনার চেষ্টা ছাড়া আর কিছুই করতে পারিনি। বাবু সারারাত কান্না করেছিল হয়ত শরীর ব্যাথা করছিল। পরীক্ষার কেন্দ্রে গিয়ে দেখি আমাদের মত অনেকেই তাদের ছোট্ট বাবুকে নিয়ে এসেছে। তার মানে তারা ঢাকার বাহিরের ডিস্ট্রিক্ট থেকে পরীক্ষা দিতে আসা। এই বাচ্চাদের কান্না আপনাদের কানে কিভাবে পৌছাব??
পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর শুনি পরীক্ষা দিতে আসা ডাক্তার দম্পতি সিলেট-ঢাকা মহা সড়কে দূর্ঘটনায় পতিত হয় এবং স্বামী ডাক্তার ইমরান খান রুমেল ঘটনা স্থলেই মারা যান। স্ত্রী ডাক্তার অন্তরা আক্তারের অবস্থাও আশংকাজনক। এই দায় কে নেবে? তাদের ছোট্ট ২ টা বাচ্চা এতিম হয়ে গেল। এই দায় কার??
এবার আসি মূল বিষয়ে,
বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির পরীক্ষার সম্ভবত ৯০% হয় ঢাকায়। বিভিন্ন জেলা থেকে চাকরি প্রার্থীদের পরীক্ষা দিতে আসতে হয় ঢাকা শহরে। চাকরি প্রার্থীর উল্লেখযোগ্য একটা অংশ দরিদ্র বা মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান যাদের চাকরির আবেদনের ফি দিতেই বেশ কষ্ট হয়। সাধারণত অন্য জেলা থেকে ঢাকা আসতে হলে আগের দিন রওনা দিতে হয়। সবার আত্মীয় স্বজন বা পরিচিত জন ঢাকায় নেই তাই অনেককেই উঠতে হয় হোটেলে। পরীক্ষা শেষে যথারীতি ফিরতে হয় নিজের জেলায়। একজন চাকরি প্রার্থী, বেকার, মধ্যবিত্ত বা নিন্মবিত্ত পরিবারের ছেলের কাছে এই খরচ বড্ড কষ্টের। পরীক্ষা মাসে কয়েকবারও হয়। কিভাবে জোগাড় করে তারা এই টাকা? কে শুনবে তাদের এই বোবা আর্তনাদ???
পরীক্ষায় ঢুকার আগে এসএমএস আসবে ব্যাগ, মোবাইল, ঘড়ি, মানিব্যাগ কিছুই ঢুকানো যাবেনা পরীক্ষা কেন্দ্রে। একবারও কি চিন্তা করেছেন কাকে দিয়ে যাবে তাদের ব্যাগ, ঘড়ি, মোবাইল, মানিব্যাগ??
একজন বেকারের কাছ থেকে ফি বাবদ ৭০০-১০০০ টাকা নেয়া কি রাষ্ট্রের খুব গুরুত্বপূর্ণ?
প্রতিটি জেলায় না হোক, অন্তত বিভাগীয় শহরে কি পরীক্ষা নেয়ার ব্যবস্থা করা যায়না???
যদি অন্তত প্রতিটি বিভাগে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ করার লোক চেয়ারে না থাকে তবে পরিবর্তন করুন সে চেয়ার। অনেক অনেক বিজ্ঞ এবং প্রতিবান লোক এদেশে আছে তাদের হাতে দিন দায়িত্ব।
বিশ্বাস করুন, এই পদ্মা সেতু অথবা সেটেলাইট একজন বেকারের কাছে কোন মূল্য নাই। তার দরকার একটা চাকরি, সে সমাজে তার প্রতিভার ফল দেখাতে চায়। তার বাবা মার মুখে হাসি দেখতে চায়। কে শুনবে তাদের এই গল্প!!
হাইকোর্টে কি কোন আইনজীবী নেই "বিভাগীয় শহরে কেন পরীক্ষা নেয়া হবেনা" মর্মে রিট করার জন্য??
এই প্রশ্নগুলো আমার একার নয়, হয়ত হাজারো তরুনের।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার কাছে এই প্রশ্নগুলো কিভাবে পৌছব????
মোহাঃ আনোয়ারুত তৌহিদ
চট্টগ্রাম।
বাচ্চাদের স্কুলে দিয়ে আসলেও প্রাইভেট কার নিয়ে আসলেও প্রাইভেট কার ব্যবহার। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া প্রাইভেটকার ব্যবহার, ছোট গাড়িগুলোকে আলাদা রুটে চলাচলের জন্য উৎসাহিত করতে হবে, ট্রাক এবং কার্গো গাড়িগুলো যদি আলাদা রুটে চলে তাহলে আমার মনে হয় যানজট সমস্যা অনেকটা সমাধান হবে।......
ঠিক কথা বলেছেন __লেন মেনে চল্লে হয়
রাস্তাতেও জ্যাম, ফ্লাই ওভারেও জ্যাম
অস্থির পরিকল্পনা 🤣🤣 ঢাকা জিন্দাবাদ 🤣🤣
পুলিশ বলতেছে ঢাকা শহরে ২৫% রাস্তা থাকার কথা, কিন্তু রাস্তা আছে ৬%,
কিন্তু আমি তো ঢাকা শহরে গেলে রাস্তা ভুল করে বসি, এত রাস্তা যে মনে রাখতে পারি না, ঢাকা শহরে যদি ৬% রাস্তা হয়, তবে অনান্য শহরে কেমন হবে, আমার মনে হয় সব কিছু এক মুখী তথা ঢাকা মুখী হবার কারণে এত জ্যামের সৃষ্টি, তাই সরকারের উচিত সব কিছু বিকেন্দ্রীকরণ করা
1:36 উনি মনে হয় অনেক মজার মানুষ 😁
কিছুতেই কিছু কমবে না, যদি না মানুষ সচেতন হয়, সুষ্ঠ পরিকল্পনা হয় এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়।।
যখন ফ্লাইওভার ছিল না, তখন আপনারা বলেছেন ফ্লাইওভার হলে ঝানজট কমে যাবে ।কিন্ত তা কমেনি।
মতিঝিলে একটা বিল্ডিং আছে। বিল্ডিংটার নাম, ''জাতীয় চা বোর্ড''। ঢাকা শহরে কোনো চা বাগান নেই, কিন্তু জাতীয় চা বোর্ড নামক সরকারি প্রতিষ্ঠানটি খোদ ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত।
ঢাকায় মাছের চাষ হয় না। কিন্তু ''মৎস্য ভবণ'' দখল করে আছে রমনার একটি এলাকা।
ঢাকার কোথাও ধান, গম, মুলা চাষ হয় না। কিন্তু ''খামার বাড়ি'' নামক বিশাল ভবণটি ফার্মগেটে বসে আছে।
একটা দেশে ৬৪ টি জেলা আছে।
সেই দেশের ৬৩ জেলাকে বাদ দিয়ে সকল গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান তৈরি করা হয়েছে মাত্র ১টি জেলায়। ঢাকাতে। যে মৎস্য ভবণ থাকার কথা চাঁদপুরে, সেটি ঢাকায়।
যে খামার বাড়ি থাকার কথা ময়মনসিংহে, সেটিও ঢাকায়।
চা বাগানের শহর সিলেট বাদ দিয়ে, চা বোর্ডটিও আমরা বসিয়ে রেখেছি ঢাকায়।
গার্মেন্টসের মাল যায় জাহাজে। বন্দর চট্টগ্রামে অবস্থিত।
চট্টগ্রামে কয়টা গার্মেন্টস আছে? ঢাকা কি গার্মেন্টসেরও শহর নয়?
এরপরও যখন আপনারা যানজট নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেন, তখন আমার খুব হাসি পায়।
আপনারা কেউ কেউ কেজরিওয়াল হতে চান, বুদ্ধি দেন, জোড় বিজোড় পদ্ধতিতে গাড়ি চালালে নাকি সব ঠিক হয়ে যাবে। ভাই, ও কেজরিওয়াল ভাই। একটা কথা বলি। যেভাবে ঢাকার মানুষ বাড়ছে, ঢাকার প্রতিষ্ঠান বাড়ছে, জোড় বিজোড় কেন, সিরিয়াল নম্বর ধরেও যদি গাড়ি চালান, তবুও যানজট কমবে না।
কেউ কেউ বলেন, ফ্লাইওভার আর মেট্রোরেলের কথা। ভাই রে, এই ছোট্ট শহরে কয়টা মেট্রোরেল দেবেন? কয়টা ফ্লাইওভার বসাবেন? ফ্লাইওভার আর মেট্রোরেলের পাশাপাশি যদি হেলিকপ্টার সার্ভিসও দেন, ঢাকার আকাশে হেলিকপ্টারের মুখোমুখি সংঘর্ষ হবে, তবু যানজটের খুব বেশি উন্নতি হবে না।
তার চেয়ে পুরো বাংলাদেশের ৬৪ টা জেলাকেই ঢাকার মতো গুরুত্বপূর্ণ ভাবতে শিখুন। দেশের প্রতিটি ইঞ্চিকে সমানভাবে ভালবাসুন। উন্নয়ণের জোয়ার ভাটার খেলা কেবল এই ছোট্ট শহরে মধ্যে না চালিয়ে, সারা বাংলাদেশে চালান।
তাহলে দুটো জিনিস হবে।
১. পুরো বাংলাদেশে এগিয়ে যাবে।
২. ঢাকায় কোনো যানজট থাকবে না।
ঢাকার যানজট নিরসনের এটাই একমাত্র পদ্ধতি।
জয়বাংলা, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ,,, (সংযোজিত)
(Collected)
আমার মত অনুযায়ী, স্কুল কলেজ সহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটা নিদিষ্ট সময় বেধে দেওয়া উচিত, যেমন হতে পারে সকাল ৭ টায় ক্লাশ চালু হবে, ২ টা পযন্ত চলবে বা এর আগে শেষ হবে। অফিসগুলো চালু হবে সকাল ৯-১০ টা শেষ হবে ৫-৬ টার মধ্যে। তাছাড়া যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং, গাড়ি থামিয়ে যাত্রী তুলা এবং হাত দেখিয়ে রাস্তা পার হওয়া এসব অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।
এমন করে সবকিছুর ক্ষেত্রে যদি সময় বেধে দেয় তাহলেই আশা করি যানজট কমানো সম্ভব হবে।
আর সকল প্রতিষ্ঠানের যদি নিজস্ব পরিবহনের ব্যবস্থা করা যায়, তাহলে পাবলিক গাড়ির চাপ ও কমবে।
ঢাকা শহর থেকে বড় বড় সরকারি দপ্তর গুলো সরিয়ে নিতে হবে অন্য জেলায়। তাহলে যানজট সমস্যার সমাধান হবে।
বর্ষা আসলে রাস্তাগুলো পুকুর হয়ে যাবে।
আর অসহনীয় দুর্ভোগে পড়ব আমরা সাধারণ মানুষ।🙂
সব ধরনের শিল্প কারখানা,দপ্তর, মন্ত্রণালয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,
সবকিছুই ঢাকাতেই।
ঢাকার বাইরে কর্মসংস্থান বাড়াতে হবে।
প্রাইভেট গাড়ি কেনা কমাতে হবে
ভালো বললেন স্যার।
যানজট নিরসনের প্রাথমিক পদক্ষেপ গুলো (যেমন- একটি নির্দিষ্ট কোম্পানির গণপরিবহন, নির্দিষ্ট পার্কিং) না নিয়ে আমরা অপরিকল্পিত মেগা প্রকল্পের দিকে বেশি নজর দিয়েছি.... কারন প্রাথমিক পদক্ষেপ গুলো দুর্নীতির পথ রুদ্ধ করে আর মেগা প্রকল্প দুর্নীতির পথ প্রসারিত করে... পকেট ভারী করে এমপি-মন্ত্রীদের..... বাংলাদেশের রাস্তা হচ্ছে টাকার খনি....খুড়লেই টাকা।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।দেশের উন্নয়নমূলক কাজগুলো স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এখন দেশের নানা রকম অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে।অতীত বর্তমানকে নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যকে নিধারিত করে।আমরা অতীতে ছিলাম শিক্ষিতভাবে সুন্দর দেখতে শুদ্ধভাবে ভদ্রভাবে করে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে,টাকা ক্ষমতা,চাকরি,পদ আদায় করা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ,প্রতারণা করা,নাম বিক্রি করে চাঁদাবাজি অবৈধভাবে দখল,নেশা চুরি,ধোঁকাবাজি,নোংরা বিশৃঙ্খলা অসভ্য খারাপ জাতি আমরা।দেশ পেলাম ভালো মানুষগুলো পেলাম অমানুষ।দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা অন্যায় করার সুযোগ দিয়ে থাকি তাই তারা সুযোগ পায়।আমরা ভয়ে জুলুমের অত্যাচারের জন্য প্রতিবাদ করি না। তাই তারা সুযোগ পেয়ে থাকে তা কাজে লাগায়। যে ক্ষমতায় আসুক না কেন সবাই টাকা পদ বড় চেয়ার,ও ক্ষমতা চাকরির জন্য পেরেশানিরে। দেশের ও সাধারণ জনগণের গরীব অসহায় দুঃখী, নিরীহ মানুষের কি হলো তা দেখার সময় নেই।দেশ সেবা পরে আগে নিজের স্বার্থ জন্য কাজ করে। মুখে বলি ডিজিটাল উন্নয়ন কথা বলি তাই অন্য দেশ থেকে পিছিয়ে।পূর্বপুরুষরা যদি ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনায় অনুযায়ী কাজ করতো শৃঙ্খলা নিয়মকানুন কঠোরভাবে আইন করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ করতে সাহস পেতো না দেশ আরো এগিয়ে যেতো।আমরা শিক্ষা শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতে পারলাম না।আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অসভ্য অমানুষ।সিসিটিভি,গোয়েন্দাদের আড়ালে,কত কিছু হয়।আসলে আমাদের অতীত ছিলো অনিয়ম-দুর্নীতির খারাপ তো আমরা কিভাবে ভালো হবো।কোন জবাবদিহিতা নাই চাকরি হারানো ভয় নাই তাই যা খুশি তা করতে পারে। দেশ বিদেশে সম্পদে পাহাড় করেছে বিলাসিতা ভাবে ছেলেমেয়েররা চলাফেরা করছে। স্বজনপ্রীতি করছে। কেউ দেখার নেই। যারা দেখবে তারা জড়িত থাকে নানা রকম অপকর্মের সাথে। যেই ক্ষমতায় আছে ছিলো বা আসবে তারা কেউ বাংলাদেশ কে ভালো করতে পারবে না কেননা আমরা জনগণ হলাম সবচেয়ে খারাপ তাই আল্লাহ আমাদেরকে এমন রাখছে।
যদি আমাদের দেশের সকল সেক্টর সততা ভাবে দেশের জন্য ও দেশের অসহায় গরীব মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ ও সেবা করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ,অনিয়ম-দুর্নীতির,বিশৃঙ্খলা নিয়ম কানুন নষ্ট হতো না বিশ্বাস রাখুন। সরকার জনগনের কষ্ট টাকা দিয়ে থাকে দেশ ও দেশের অসহায় মানুষে সেবা করতে। ৮০% অসাধু আগে নিজের সেবা পরে দেশের সেবা।সকল জায়গায় হচ্ছে বেশিরভাগ অনিয়ম-দুর্নীতির চুরি হচ্ছে নিয়মশৃঙ্খলা মতো কাজ করছে না।কেউ যদি কোন ছোট বড় অপরাধ করতে ভয় পায় তার জন্য,আমাদের কঠোর আইন করতে হবে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা করতে হবে।টেকনিক্যাল আধুনিক ভাবে সব কিছু সকল জায়গায় সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে নতুন সিস্টেমের আওতায় আনতে হবে।
গ্যাস বিদ্যুৎ পানি ওয়াসা সহ সকল উন্নয়নমূলক বড় ছোট কাজগুলো ১৫০/২০০ বছরের জন্য পরিকল্পনা অনুযায়ী ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে টেকসই মানের করতে হবে তার জন্য সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে কাজ করতে হবে। সেনাবাহিনী ও র্যাব সদস্য হলো জনগণের বন্ধু।
নিরাপদ সড়ক,অলিগলি ও গ্রামীণ রাস্তা ঘাটে ১২লাইনের প্রশস্ত করতে হবে তাহলে দুর্ঘটনা কম হবে।আন্ডারপাস রাস্তা ও বাস ট্রেন নৌযান অবস্থা ভালো করতে হবে আধুনিক শক্তিশালীভাবে।সাধারণ জনগণের যেন হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি না করতে হয়।সকল পরিবহন নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে চলতে হবে।খাদ্য শিক্ষা স্বাস্থ্য নামে যে অনিয়ম-দুর্নীতির হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি হয় তা বন্ধ করতে হবে।দেশে আধুনিক ভাবে শক্তিশালী টেকসই মানের সেবা ব্যবস্থা করতে হবে কেউ যেন চিকিৎসা করাতে বিদেশে না যায়।খাদ্য জন্য ভিক্ষা করতে না হয়।শিক্ষা করে যেন কেউ অমানুষ জানোয়ার অসভ্য না হয়।সবাই যেন শিক্ষায় শিক্ষিত হয় ও দেশে প্রেমিক হয়।সকল খারাপ মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে।
সব কিছু সঠিকভাবে নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে কাজ ও চলাফেরা করতে হবে। দেশ প্রেমিক হতে হবে।মাদকসহ যতো খারাপ কাজ হয় যেখানে অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতির অপকর্মে লিপ্ত জড়িত সেখানে প্রতিবাদ করতে হবে। কঠোরভাবে বিচার করতে হবে।
পুটিমাছদের ধরে লোকদেখানো জন্য পরে যে লাউ সে কদু।রুইকাতলা বেঁচে যায় চোখের আড়ালে।সাময়িক বরখাস্ত,বদলি,তিন দল বিশিষ্ট কমিটি করতে করতে মূল হোতাদের আসল অপরাধীদের সিস্টেমের জন্য সিনিয়রদের জন্য ধরা যায় না তাই এইসব বন্ধ করতে হবে। র্যাব দিয়ে তদন্ত করা।
এমপি,মন্ত্রিসহ সকল সরকারি বেসরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসনের অফিসে কমকর্তা ও কলেজের ছাত্রদের ৪মাস সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক দেশ প্রেমিক হতে হবে তারপর দেশ ও দেশের নিরীহ গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ করতে হবে.,,,।..,।
গন পরিবহকে আরো ভালো মানের সেবা দিলেই মানুষ ব্যাক্তিগত গাড়ি কম ব্যবহার করবে।তাই সরকারের উচিত গণপরিবহনকে ভালোভাবে ডেলে সাজানো।
private /micro cng kora bondo korlei janjot kome asbe
পড়ার জন্য ঢাকায় গিয়েছিলাম,পড়া যখন শেষ, মনে মনে ভাবলাম Chittagong ও বড় শহর,চাকরি ওখানে করবো,কখনো ঢাকায় চাকরি বাকরি করবো না,জীবন আমার depression হয়ে গেছে ঢাকার জ্যামে...Chittagong আছি চাকরি করছি..জ্যাম Chittagong ও আছে,তবে ঢাকার মত না
হাইরে দেশ কষ্ট আর কষ্ট
মহাখালী টার্মিনাল আব্দুল্লাহ পুর নিয়ে যেতে হবে।তাহলে অনেকটা জ্যাম কমবে।আর রাস্তার ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী গাড়ি থাকতে হবে।সরকারি বাস বেশি চালু করতে হবে।
সবকিছু ঢাকা কেন্দ্রিক না করে বিভাগীয় শহরে স্থানান্তর করা উচিত।
আল্লাহ ও তার রসুলকে কে কে ভালোবাসেন।
আইছে সব বুদ্ধিজীবি!একজনও আসল কথা কয়না।যে জানজট নিরসনের জন্য সবার আগে ঢাকা বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে।
ekkebare ekmot apnar sathe..
এই বুদ্ধিজীবীরাই শহরের হোগা মাইরা দিছেরে ভাই।
সব শালার পুতেরা মাল খাইয়া টাল। 😂🤣
সরকারের কাছে অসম্ভব বলে কিছুই নেই, সরকার নতুন রাস্তাঘাট তৈরিতে যে কর্মযজ্ঞ চালাচ্ছে তা নিঃসন্দেহে ভবিষ্যতে ভালো ফল দেবে। তবে এই মুহূর্তে অফিশিয়াল শিডুল যেমন, রাতেও অফিস করার কিছু সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, কারণ সবাই একই টাইমে অফিস করেন বলে নির্দিষ্ট টাইম এ যানজট দেখা যায়
R8
ঠিকি আছে সব ঢাকা যায়তে চায়
ঢাকায় বসবাসকারী মানুষের অর্ধেক সূখ কেড়ে নিয়েছে এই জ্যামজট।
উন্নয়ন 🔥
ঢাকা কে প্রাইভেট কার মুক্ত করা হোক জনজট এমনিতেই কমে আসবে। দেশের অন্যান্য অঞ্চলে প্রাইভেট কার চলবে এবং ঢাকায় উন্নত মানের সরকারি বাস চালু করা দরকার।
ইস্কুল কলেজ রমজানের শেষে খোলা উচিত কারন এতদিন ছুটি ছিল আর এক মাসের জন্য বন্ধ থাকলে আহা মরি কিছুই হবে না......???
আরও বেশি করে রিকশা,অটো রিকশা,ব্যাটারী চালিত রিকশার অনুমোদন দিতে হবে তাহলেই এই যানজটের নিরসন হবে আর বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে😁😂🤣
Ei first ekta valo cmnt dekhlm
উন্নয়ন উন্নয়ন
বাংলাদেশ এর প্রতিটা শহর সে ঢাকার মতো গুরুত্ব দিলে এমন হবে না,, অন্য সব বিভাগ থেকে ঢাকাতে আসে লক্ষ লক্ষ মানুষ আর এর ৫০-৬০% মানুষ কাজ করে কলকারখানা গার্মের বাংলাদেশের প্রতিটা শহরে যদি কলকারখানা গার্মের থাকে তাহলে লক্ষ লক্ষ মানুষ নিদের বিভাগে থেকে কাজ করতে পারবে
পাব্লিক বাসে উঠলে ১০ টাকা। মানে সর্বোনিম্ন ভাড়া ১০ টাকা। এছাড়া ১০ টাকা ভাড়ার জায়গায় রাখছে ১৫ টাকা করে। আমরা মুখে যাই বলিনা কেন জনগনকে বাসে উঠার নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। বাসে প্রতিবাদ করলে বলে নিজে গাড়ি কিনে চলতে। 🙁
উন্নয়ন উন্নয়ন উন্নয়ন
ঢাকা শহরে যদি ফ্লাইওভারের উপরে আরো একটা ফ্লাইওভার করা হয়, তাও ঢাকা শহরের জ্যাম কমাতে পারবে না বাংলাদেশ সরকার
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার
আর বেজোর প্রাইভেট কার আলাদা আলাদা করতে হবে।
যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে
সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা।
আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে।
সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না।
এইভাবে ফিফটি পার্সেন্ট ফিফটি পার্সেন্ট করে আলাদা করে দিতে হবে।
এটা সরকার আজকে প্রজ্ঞাপন জারি করুক কালকে ঢাকা শহর থেকে যানজট কমে যাবে।
#প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
প্রতিবন্ধী ট্রাফিক পুলিশ না রেখে ট্রাফিক সিগ্যানাল লাইট ব্যবহার করেন তাহলে সব ঠিক হবে।
Amra sobai Dhaka jabo...
Vai BRAC shoho aro onek o shorkari Protishtan gulo official gari bondho korte hobe.
নগর পরিবহনে বাসের সংখ্যা বৃদ্ধি না পেয়ে উল্টো সংখ্যা কমতে শুরু করছে। এখানে তাহলে কোন চক্র কাজ করতেছে। মাত্র 50 টা বাস দিয়ে শুরু করে,যাত্রী রা সুফল পেতে শুরু করছিলো। আবার হতাশার বাণী শুনতে হচ্ছে।
প্রাইভেট কার গুলো কমান যানজট ৪০% কমে যাবে।
main road er ase pashe joto oli goli ache oi gula boro koro, joto building vangte hoy vango
ছোট বাস বাদ দিয়ে, সব দোতলা বাস দেয়া হোক ঢাকায়।
ঢাকার অরধেক যায়গাইতো কেন্টমেন্ট এরিয়া,
আর সরকারি একেক নাম দিয়ে দখলে,
রাস্তা খুজে শুধু সাধারণ মানুসের উপর জুলুম করে
ড্রোন ক্যামেরায় দিয়ে দেখা উচিত কোন জায়গায় কি কারনে জ্যামে পড়ছে
Aro bashi kora dakha and tar asha pasha rashtar pasha bashi kora garments and industrial area korta hoba. Ta hola janjot dor hoba inshallah.?
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার
আর বেজোর প্রাইভেট কার আলাদা আলাদা করতে হবে।
যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে
সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা।
আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে।
সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না।
Ai ball matro rail ar jonno ordek prblm akhono kaj ses hoy na..
সকাল আটটা থেকে রাত দশটা পর্যন্ত সবার অফিস থাকে, তাই কিছু কিছু ডিপার্টমেন্ট অফিশিয়াল টাইম চেঞ্জ করলে হয়তো যানজট কিছুটা নিরসনে আসবে
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার
আর বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার
আলাদা আলাদা করতে হবে।
যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে
সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা।
আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে।
সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না।
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার
আর বেজোর প্রাইভেট কার আলাদা আলাদা করতে হবে।
যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে
সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা।
আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে।
সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না।
এইভাবে ফিফটি পার্সেন্ট ফিফটি পার্সেন্ট করে আলাদা করে দিতে হবে।
এটা সরকার আজকে প্রজ্ঞাপন জারি করুক কালকে ঢাকা শহর থেকে যানজট কমে যাবে।
#প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
ETA,,,sob sohorei.....emon...otirikto...Soto garir Jonno..emon
ha ha deya chara amar kache asole apnader jonno kichui nai, valo thaken apnara valo thakun apnader planner ra.
আজ ৫ মিনিট এর রাস্তা ১ ঘন্টা লাগছে
Dhaka dhongso na houa porjonto ai problem thik hobe na
প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ এখন সময়ের দাবী।
Baje public transport e one of the main reason to motivate people have private cars
Bus gulo jmnee road atkai darai thake,footpath ,road a dokan diye vara uthai,schy clg er samne garir parking rajar moto darai thake ogulor kotha keo bole na....bolbeo na
Dhaka theke shob sarkari Office Shorai fellei janjot thakbe na
Rajdhani change kora dorkar
দৃষ্টি গোচর উন্নয় হয়ছে কিন্তু পরিকল্পিত কোন উন্নয় হয় নি।
ঢাকাকে আরো বড় করা হোক। নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, গাজীপুরকে ঢাকার সাথে অন্তর্ভুক্ত করা হোক। এই জেলাগুলো রাজধানীর মর্যাদা না পেলে বিকেন্দ্রীকরণ কষ্টকর।
পুরা বাংলাদেশই ঢাকা বানায় দিক?
@@PsYcHoDeViLzZz666 তাহলে বাংলাদেশের নাম পরিবর্তন হয়ে ঢাকা হয়ে যাবে ভাই। 😂🤣
কেরানীগঞ্জ দোষ করলো কি?
@@Sixeranamul vai uni munsigong er may b
@@wantedhunter তাই হবে মনে হচ্ছে
অন্য জায়গা য় রাজধানী করা উচিত তাহলে এই সমস্যা হবে না
মহাশূন্য স্পেস ষ্টেশন থেকে তাকালে শুধু বাংলাদেশের উন্নয়ন চোখে পড়ে 😄😄😄😄
নতুন প্রকল্প না নিলে নতুন নতুন টাকা পাচার করা যায় না।
কথা সত্য।
বুকে আসেন ভাই আপনারেই খুজতেছি🥰
ছুটির দিনে ঘরে বসে সবাই বউ কোপায়,, আর অন্য দিন পেটের দায়ে সবাই বাহিরে জেতে হয়,, এত সহজ জিনিস বুঝেন না কেন
যানজট কমাতে হলে অফিস-আদালত গুলো বিভাগীয় শহরে সরিয়ে আনতে হবে
ইউরোপের অবস্তা এমনি হয়,,, কোন ব্যাপার না
যারা ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে বের হয় তাদের আয়ের উৎস সম্পর্কে তদন্ত করার ঘোষনা দিক সরকার, আগামিকালই দেখবেন রাস্তা ফাঁকা হয়ে গেছে।
ছয় ঘন্টা করে সময় লাগে
জয় বাংলা 💋👄
Digital Bangladesh digital management 😔😔😔
আমি বুঝি না সব কিছু ঢাকা না করে সারা দেশে ছরাইয়া দিলে কি সমস্যা।।। বিকেন্দ্রীকরণ করা কি।এতো ঝামলা।।।ঢাকায় যে হারে মানুষ বারছে ২৫% রাস্তা থাকলেও তো যান জট হবে।।।ঢাকার সাথে সব এলাকার যোগাযোগ তো ভালো হচ্ছে।। তাইলে সব তো ছরাই ছিটাই দিলেই।হয়।।।বাংলাদেশের এতো সমস্যা কোথায়।।।একটা চাকরির পরিক্ষা দিতে হলেও ঢাকা যেতে হয়।।মাসে আমার ঢাকা যেতে যেতেই ১০ হাজার টাকা খরচ হয়।।দিন দিন অবস্থা আরো খারাপ হচ্ছে।।ঢাকায় না থাকলে মানুষ মনেহয় আরো একটু সান্তিতে থাকতো
বাংলাদেশের সব মুল ভবনগুলো ঢাকায় হওয়ার জন্য এই সমস্যা
Akhon o traffic jam a ase
ঢাকা শহরের যেন গারতেরা অসুস্থ শহর
পুলিশ বাহিনীকে কথায় না কাজে দেখাইতে হবে কারণ এই যানজট ছুটানোর দায়িত্ব একমাত্র পুলিশ সার্জেন্ট দের তারা রাস্তার থেকে বক্সের ভিতরে বসে থাকে বেশি।
প্রাইভেটকার জোর নাম্বার
আর বেজোর প্রাইভেট কার আলাদা আলাদা করতে হবে।
যেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলবে
সেদিন বেজোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবেনা।
আর যেদিন বেজোর নাম্বার চলবে।
সেদিন জোর নাম্বার প্রাইভেট কার চলতে পারবে না।
এইভাবে ফিফটি পার্সেন্ট ফিফটি পার্সেন্ট করে আলাদা করে দিতে হবে।
এটা সরকার আজকে প্রজ্ঞাপন জারি করুক কালকে ঢাকা শহর থেকে যানজট কমে যাবে।
#প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
প্রাইভেট কার নিষিদ্ধ করলে যানজট থাকবে না।
যতদিন পর্যন্ত গার্মেন্টস গুলো ঢাকার বাইরে সরানো না হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত এর সমাধান আসবে না,,,!!
Tahole school college bondho kore den abar
মেট্রোরেল করার পর কিছু সিটি বাস বন্ধ করলে যানজট লাগবে না
আজকে ১১ টার ক্লাসে ১২ টায় গেছি। ২০ মিনিটের পথ ১ ঘন্টা লাগছে
দেশে গেলে তো বিপদে পরে যাব,খুব টেনশনে আছি।
As soon as possible sorkari vhobon dhakar baire nik.
জেমে বসে ভাই খাইচি তার পড়ে জেম ছারে নায়
Ai holo amader shek hasiner Unnoyon 😄😄😄😄😛😛goto 15 bosore o kuno poriborton hoi nai
বাংলাদেশের এ যানজট কখনোই যাবেনা যানজটের মধ্যে যদি পুরস্কার পায় তাহলে বাংলাদেশ অবশ্যই পাবে 🤦♂️
ঢাকার যানযট কোনদিন কমবে না।
হাগতে গেলেও ঢাকার অফিসে যেতে হয়। কেন ভাই সব হেড অফিস ঢাকা কেন?
পুলিশ কর্মকর্তারা জাম সামাল না দিয়ে অহেতুক কেস মামলায় সময় বেশি দেওয়াতে এ অবস্থা।
আর হাসিনা বলে দেশের রাস্তা নাকি ইংল্যান্ড এর মতো হয়ে গেছে!
Kobe boleche ei kotha? Beshi bujhen keno? Amra ekta process er moddho diye agacchi.
Ak famlyir 4 5ta praivetcar age agula bondo kora hok