Це відео не доступне.
Перепрошуємо.
পৃথিবীর এমন ১০টি দেশ, যেখানকার তাপমাত্রার কথা ভেবেই লাগবে ঠান্ডা
Вставка
- Опубліковано 31 січ 2022
- শীতকাল কম-বেশি আমাদের সবারই পছন্দ। তবে শীতে তাপমাত্রা আবার বেশি কমে গেলে তা কষ্টের কারণও বটে!
শীতকালে আমাদের দেশের তাপমাত্রা অনেক সময় ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তারও নিচে নেমে যায়। কিন্তু তা হয়তো কখনোই শূন্যের নিচে চলে যায় না। তবে গড়ে এই ৫ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসেই আমরা রীতিমতো কুঁকড়ে যাই।
ধরুন এখন যদি আপনাকে এমন কিছু দেশের কথা বলা হয় যেখানে তাপমাত্রা মাইনাস ৫০ এর নিচে, তাহলে? সম্ভবত তাহলেই সত্যিকারের ঠান্ডা কী, সেটা টের পাবেন আপনি।
চলুন এবার দেখে নিন পৃথিবীর এমন কিছু দেশ, যেখানকার শীতল আবহাওয়ার কথা মাথায় আসলেই আপনার শীত অনুভব করতে শুরু করবেন।
অ্যান্টার্টিকা
পৃথিবীর সব থেকে শীতলতম দেশগুলোর তালিকায় শীর্ষে রয়েছে অ্যান্টার্টিকা উপমহাদেশ। সারা বছরই সূর্যের টিকিই দেখতে পাওয়া যায় না এই দেশে। অ্যান্টার্টিকার তাপমাত্রা এতই কম যে, সেখানে কোনো মানুষ বসবাস করতে পারে না। স্বাভাবিক অবস্থায় এখানকার তাপমাত্রা থাকে মাইনাস ৮৩ ডিগ্রির নিচে
এখন পর্যন্ত এখানকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে মাইনাস ৮৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
রাশিয়া
শীতপ্রধান দেশ হিসেবে রাশিয়া অন্যতম। রাশিয়া হচ্ছে পৃথিবীর অন্যতম জনসংখ্যা সংবলিত সবচেয়ে ঠান্ডা দেশ। মাত্র ২ মাসের জন্য সূর্যের মুখ দেখতে পাওয়া যায় এই দেশে। যেখানে গরমকালে তাপমাত্রা থাকে -৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে এ দেশে গরমকাল বলে কোনো ঋতু নেই বললেই চলে।
সাধারণত এ দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে মাইনাস ৭ থেকে মাইনাস ৮ ডিগ্রির মধ্যে। শীতকালে রাশিয়ার তাপমাত্রা কমে দাঁড়ায় মাইনাস ২৭ ডিগ্রিতে, যা মানুষের বসবাসের জন্য কোনোভাবেই সহনীয় নয়। এখানকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে মাইনাস ৭১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস
সাধারণত এ দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে মাইনাস ৭ থেকে মাইনাস ৮ ডিগ্রির মধ্যে। শীতকালে রাশিয়ার তাপমাত্রা কমে দাঁড়ায় মাইনাস ২৭ ডিগ্রিতে, যা মানুষের বসবাসের জন্য কোনোভাবেই সহনীয় নয়। এখানকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে মাইনাস ৭১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কানাডা
সারা বছরই এই দেশে তীর্যকভাবে আলো দেয় সূর্য। বছরের পাঁচটি মাসই শীতকাল অনুভূত হয় কানাডাতে। তাই বিশের অন্যতম শীতপ্রধান দেশ হিসেবে খ্যাত কানাডা। এ দেশের তাপমাত্রা সাধারণত মাইনাস ১৫ থেকে মাইনাস ৩৯ ডিগ্রির ভেতরেই থাকে। বুঝতেই পারছেন এ দেশের শীতের প্রকোপ কতটা নির্মম।
এখানকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে মাইনাস ৬৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কাজাখস্তান
সবচেয়ে বেশি শীত পড়ে এমন দেশের মধ্যে একটি কাজাখস্তান। এ অঞ্চলের মানুষ সবচেয়ে বেশি যে সমস্যাটির মুখোমুখি হয় তা হচ্ছে, তুষারপাত। এ দেশে প্রচুর তুষারপাত হয়। গরমকালেও এ দেশের অধিকাংশ জায়গা থাকে বরফাচ্ছন্ন। তবে গরমকালেও এই তাপমাত্রার খুব একটা হের ফের না হলেও শীতের তুলনায় কিছুটা স্বস্তিতেই থাকেন মানুষ
আমেরিকা
অন্যান্য শীতপ্রধান দেশের তুলনায় এ দেশে তুলনামূলকভাবে জনসংখ্যা একটু বেশি। আমেরিকা জুড়ে সমান শীত না পড়লেও সব অঞ্চলেই শীতের প্রকোপ মারাত্মক।
উত্তর আমেরিকাতে সব থেকে বেশি ঠান্ডা অনুভূত হয়। এই দেশের গড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হল -৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আমেরিকার সব থেকে শীতলতম স্থান হল আলাস্কা। এর তাপমাত্রা মাঝে মাঝে নেমে যায় মাইনাস ৬২ ডিগ্রির নিচে। এ তাপমাত্রায় কোনো মানুষ বসবাস করতে পারে না।
আইসল্যান্ড
নাম শুনেই ধারণা করা যায় এটি বরফের দেশ। আসলেই তাই, এটি বরফের দেশ। এই দেশের আবার দুই মেরুতে দু ধরনের আবহাওয়া অনুভূত হয়। দেশের দক্ষিণ দিকের তুলনায় উত্তর দিকে তাপমাত্রা অনেক কম থাকে। কখনও তাপমাত্রা নেমে -৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে চলে যায়
গ্রিনল্যান্ড
পৃথিবীর সব থেকে বড় দ্বীপ হল গ্রিনল্যান্ড। সূর্যের আলো এই দ্বীপে প্রায় আসে না বললেই চলে। বছরের প্রতিটা মাসই বরফ দিয়েই ঢাকা থাকে এই দ্বীপ।
এ দেশের তাপমাত্রা সব সময়ই থাকে খুব কম। এ দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৭ ডিগ্রি ও সর্বনিম্ন মাইনাস ৯ ডিগ্রি। এ দেশের সব জায়গায়ই সারা বছর হালকা বরফের আস্তরণ জমে থাকে, যার ফলে এখানে সূর্যের আলোও কোনো প্রকার তাপ দিতে ব্যর্থ হয়।
ফিনল্যান্ড
স্ক্যান্ডিনেভিয়ার সব থেকে শীতলতম দেশ হল ফিনল্যান্ড। এ দেশটি বছরের মধ্যে চার মাসই তুষারে ঢাকা থাকে। শীতকালে এই দেশের তাপমাত্রা থাকে ০ ডিগ্রি থেকে -৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও খুব যে সহনীয় মাত্রায় যায় তা কিন্তু নয়। ঘুরেফিরে এ দেশের তাপমাত্রাও থাকে বরফবিন্দুর কাছাকাছি। ফিনল্যান্ডের সবচেয়ে ঠান্ডা অঞ্চল হচ্ছে ল্যাপল্যান্ড। এ অঞ্চলে তাপমাত্রা তো সর্বনিম্ন হয়ই, এর সঙ্গে যুক্ত হয় তীব্র ঠান্ডা বাতাস; যা মুহূর্তেই আপনাকে কাঁপিয়ে দিতে পারে
এস্টনিয়া
ফিনল্যান্ড এবং বাল্টিক সি-এর মাঝখানে অবস্থিত আরেকটি শীতপ্রধান দেশ এস্টনিয়া। এ অঞ্চলে শীতকালেই যে শুধু ঠান্ডা থাকে তা কিন্তু নয়, বরং বছরের ১২ মাসই থাকে তীব্র শীত। শীতের পরিমাণ এতই যে, এখানে বাস করাটাও বেশ কঠিন।
যে কোনো সময়ই যে কোনো জায়গায় তুষারপাত হতে পারে এ দেশে এবং এ জন্য শীতকালের অপেক্ষা করতে হয় না। বর্ষা এই দেশে প্রায় নেই বললেই চলে। খুব কম বৃষ্টিপাত হয়ে এই দেশে
মঙ্গোলিয়া
মধ্য এশিয়ার একটি দেশ হল মঙ্গোলিয়া। মঙ্গোলিয়ায় শীতের পরিমাণ খুব একটা কম নয়। গরমকালে এই দেশের তাপমাত্রা থাকে ০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ভেবে দেখুন গরমকালেই এই তাপমাত্রা। তবে শীতকালে কখনও তাপমাত্রা নেমে -২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসেও চলে যায়
Copyright Disclaimer under Section 107 of the copyright act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favour of fair use.
ইনশাআল্লাহ বাঙলাদেশ একসময় শীতপ্রধান দেশে রূপান্তরিত হবে আল্লাহ তায়ালা কবুল করুন আমীন 😢😢😢😢😢😢😢😢
কিভাবে
এখন খুব গরম তাই ভিডিও টা দেখলাম
যদি একটু ঠান্ডা লাগে
Thanks
ভাই কেমন আছেন আপনি ভাই আমি দেখছি এমডি হাবিব ভাই বাংলা দেশ থেকে 🇧🇩✔️🌷👌✌️👍👈
বাংলাদেশেও একসময় ভয়াবহ তুষারপাত ও তুষারঝড় হবে আল্লাহ পাক কবুল করুন আমীন 😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢
Bangladesh valo
Background music name
আমি ফিনল্যান্ড যাবো জব করতে
এই দেশ গুলাই ভালো।বাংলাদেশ জানায়ার দেশ শিত ২ মাসে ও থাকে না।
ঠিক কথা
ঠিক ভাই চলো ওই দেশে চলে যায় এ দেশ ছেরে গরম শুধু
ঐ