নিজেকে রাসূল ﷺ এর গোলাম বলা যাবে কি? Allama Mozmamel Haque New Tafsir || Tahjib Center
Вставка
- Опубліковано 15 вер 2024
- সূরা হাদীদ এর ধারাবাহিক তাফসীর, পর্ব-২, আয়াত : ৫-৯ || Surah Hadid Tafsir : 5-9 || অধ্যক্ষ মাওলানা মোজাম্মেল হক || Mozammel Haque Barisal || Tahjib Center.
#tahjibcentermozammelhaque
Stay tuned by subscribing to our channel to hear more new Waz mahfil, tafsir mahfil, hamd-naat / Islamic music, and recitation of the Holy Quran.
সুরা হাদীদ
لَهُ مُلْكُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَإِلَى اللَّهِ تُرْجَعُ الأمُورُ
নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের রাজত্ব তাঁরই। সবকিছু তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তন করবে। [সুরা হাদীদ - ৫৭:৫]
يُولِجُ اللَّيْلَ فِي النَّهَارِ وَيُولِجُ النَّهَارَ فِي اللَّيْلِ وَهُوَ عَلِيمٌ بِذَاتِ الصُّدُورِ
তিনি রাত্রিকে দিবসে প্রবিষ্ট করেন এবং দিবসকে প্রবিষ্ট করেন রাত্রিতে। তিনি অন্তরের বিষয়াদি সম্পর্কেও সম্যক জ্ঞাত। [সুরা হাদীদ - ৫৭:৬]
آمِنُوا بِاللَّهِ وَرَسُولِهِ وَأَنفِقُوا مِمَّا جَعَلَكُم مُّسْتَخْلَفِينَ فِيهِ فَالَّذِينَ آمَنُوا مِنكُمْ وَأَنفَقُوا لَهُمْ أَجْرٌ كَبِيرٌ
তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন কর এবং তিনি তোমাদেরকে যার উত্তরাধিকারী করেছেন, তা থেকে ব্যয় কর। অতএব, তোমাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও ব্যয় করে, তাদের জন্যে রয়েছে মহাপুরস্কার। [সুরা হাদীদ - ৫৭:৭]
وَمَا لَكُمْ لَا تُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ وَالرَّسُولُ يَدْعُوكُمْ لِتُؤْمِنُوا بِرَبِّكُمْ وَقَدْ أَخَذَ مِيثَاقَكُمْ إِن كُنتُم مُّؤْمِنِينَ
তোমাদের কি হল যে, তোমরা আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করছ না, অথচ রসূল তোমাদেরকে তোমাদের পালনকর্তার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করার দাওয়াত দিচ্ছেন? আল্লাহ তো পূর্বেই তোমাদের অঙ্গীকার নিয়েছেন-যদ ি তোমরা বিশ্বাসী হও। [সুরা হাদীদ - ৫৭:৮]
هُوَ الَّذِي يُنَزِّلُ عَلَى عَبْدِهِ آيَاتٍ بَيِّنَاتٍ لِيُخْرِجَكُم مِّنَ الظُّلُمَاتِ إِلَى النُّورِ وَإِنَّ اللَّهَ بِكُمْ لَرَؤُوفٌ رَّحِيمٌ
তিনিই তাঁর দাসের প্রতি প্রকাশ্য আয়াত অবতীর্ণ করেন, যাতে তোমাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোকে আনয়ন করেন। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের প্রতি করুণাময়, পরম দয়ালু। [সুরা হাদীদ - ৫৭:৯]
সুন্দর আলোচনা। আমরা একমাত্র আল্লাহর গোলাম । সব চেয়ে ভাল তাফসীর
আলহামদুলিল্লাহ্
হুজুরের প্রতিটি আলোচনা মনোযোগের সাথে শুনি এবং দেখি আমার কাছে খুবেই ভালো লাগে ।
আমি হুজুরের জন্য দোয়া করি আল্লাহ্ পাক যেন হুজুর কে বিভিন্ন ধরণের আপদ বিপদ বালা মছিবত থেকে হেফাজত দান করুন আমিন এবং দীর্ঘায়ু কামনা করছি আমিন
হুজুর ভাল মানুষ। তিনি কোরানের তাফসির সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেন। হুজুরের নেক হায়াত কামনা করি।
❤❤❤ আল্লাহ তায়ালা হুজুরকে নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন,, তিনার মাধ্যমে দিনের সঠিক বুঝ পাচ্ছি,, আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের তাফসীর যতোই শুনি ততই ভালো লাগে অনেক কিছু জানতে পারি। আল্লাহ হুজুরকে নেক ও সুস্থ জীবন দান করুন আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
আমার আল্লাহর গোলাম আল্লাহর বান্দা
আলহামদুলিল্লাহ
মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি,
পবিত্র কোরআন মজিদ এর তাফসির শোনার তৌফিক দান করেছেন,,,,
হে আল্লাহ মওলানা মুজাম্মেল হক সাহেব কে হায়াতে তৈয়বা দান করুন,,,,
এবং মানব জাতিকে হেদায়েত দান করুন আমিন,,,,
Nice tafsir. Thanks.
Amin
Thanks for your new lecture
Alhamdulillah👍👍👍👍
Mashaallah
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা ধন্যবাদ হুজুরকে
Alhumdulillah ; huzurer alochonay onek kichur somadhan hochchy. Huzur k Mohan Allah pak nek hayat dan karun, ameen.
আলহামদুলিল্লাহ্
মাসাল্লাহ
আমরা তো আল্লাহ তাআলা গোলাম
Alhamdulillah for last 20+ years I have listening the waaz & boyaan by different different ulama, the best explanation of the quran found through Maulana muzammel Haque Alhamdulillah may Allah subhanahu wa taala grant his efforts & save him from all kind of fitnah, & give him more ability to do the effort of the deen of Allah subhanahu wa taala
Ameen
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
সুন্দর আলোচনা। পৃথিবীতে যত নবী রাসুলগণ এসেছেন,কোন নবী রাসুল বলেন নি, তাঁদের ইবাদত করতে বলেছেন আল্লাহর ইবাদত করতে এবং আল্লাহর রং ধারণা করতে। কোন নবী রাসুলের পার্থক্য না করতে। কিন্তু আমরা আমাদের নবীকে নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করি।এটা সম্পুর্ণ শিরক।
অনেকেই নিজেকে পীরের গোলাম বলেন। এটাও ভুল বিশ্বাস (আকিদা)। আমরা একমাত্র আল্লাহর গোলাম/ বান্দা/ দাস।
গোলাম অর্থ পুত্র বিশেষ- সন্তান সমতুল্য অর্থে
সে অর্থে আল্লাহের গোলাম নবীর গোলাম বলা শীরক- আমরা নবীর ভাই- আর আল্লাহের আবদ বা বান্দা
আর আবদ শব্দের অর্থ হলো দাস- যেমন আবদুল্লাহ্ - আল্লাহের দাস- নবী মুহাম্মাদ এর পরিচয় হলো আবদুল্লাহ্
আব্বাসি হুজুরতো সবসময় নুর নবীর গোলাম বলে নিজেকে ।একথাটা শুনলে আমার কেমন যেনো অসস্হি লাগে ।
সঠিক উত্তর ❤
Right
গোলাম মোস্তফা নামটি কি ঠিক ?
না আমি ভালো একজন আলেমের মুখে শুনেছি ভাই 🌹 এ নাম টি সঠিক নয়
আল্লাহর গুণবাচক কোন নামের সাথে মিলিয়ে নাম রাখা ও উচিত নয়। যা শিরক এর মতই পাপ।
আল্লামা শব্দের অর্থ কি? নামের আগে এই আল্লামা শব্দ / পদবী লেখা কি ঠিক?
আল্লামা মানে মহা জ্ঞানী
আল্লামা মানে উনি আল্লাহর চেয়েও জ্ঞানী।
Assalamoalikum wa
আমরা গোলাম হব আল্লাহর। তবে ইবলিশের গোলাম না হয়ে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সাথে ইমানের কাজ করা উত্তম।
হুজুর আতিউল্লাহ আতিউর রাসুল এটা মনে তাদের দলিল।অনেক বার আমি নিজে বলতে শুনেছি রাসুলের গোলামি করেন,রাসুলের গোলামি ছারা উপায় নাই।আমরা সাধারণ মানুষ আলেমদের সাথে তো কথায় পারবো না।😢আমার নবী (সা)অন্তর দিয়ে ভালবাসি তার অনুসরণ করতে চাই,গোলামি না। গোলামি করলে রাসুল্লাহ (সা) তো নিজেই রাগ করবেন।
Isa Nobi keo evabe ALLAH TAYALAR putro banay felse jemon... temon ALLAH TAYALA ke chere sharakhon Rasul Rasul kore..... Nobi amader kolija ota amader adorer dak kintu tai bole unar golam hoyar kichu nai.....
ঠিক বলেছেন ভাই 🌹ভ্রান্ত আকিদা যেসব আলেম পুষণ করে তাঁদের অনুসরণ না করাই উত্তম
এই কুরআনের সুস্পষ্ট আয়াত কি মানব জাতির উপর অবতীর্ণ হয়নি?
Nobi Ji ei jonnoi kobor khule rakhe nai.....
আল্লাহর আনুগত্য করা,আর রাসূলের আনুগত্য করা একই কথা।রাসূলের আনুগত্য করলেই আল্লাহর আনুগত্য হয়ে যায়। আনুগত্য আর গোলামী করা একই কথা।হযরত ওমর ফারুক নিজেকে রাসূলের গোলাম বলেছে।ইমাম হোসেন যখন ওমর ফারুকের ছেলে কে গোলামের বাচ্চা বলেছে।তখন অমর ফারুক নিজেকে রাসূলের গোলাম বলায় নিজেকে গর্বিত করেছেন।এমন কি নিজেকে রাসূলের গোলাম পরিচয় দিয়ে জান্নাতে যেতে চেয়েছেন।
হ্যা আপনি সহজ বুঝ বুজবেন না 😡আপনি শয়তানি দলিল বের করবেন ই 😡আপনি গোলাম হয়েই যান রাসূলের আপনার পীর বাবার আরও যত বাবা বানাইছেন 😡মরার পরে সাপের মতো সুজা হবি তুদের মতো বেদাতি গুলো 😡😡
রাসূল সঃ কে নিয়ে গান গায়। যে,আপনি মেহেরবানগু নবী আপনি মেহেরবান।
⛔⛔⛔ যদিও আমি মানুষ মানুষের গোলাম এ শব্দটি ব্যবহার করা পছন্দ করিনা তবুও এখানে যে অর্থে গোলাম শব্দটির ব্যবহার হয় সেটি রাসুল সাঃ কে সেজদা করা বা রব বা ইলাহা বা আল্লাহ মেনে এবাদত করার উদ্দেশ্য নয়, তাছাড়া হাদিসে বর্নিত হয়েছে রাসুলের গোলাম ছিলো এবং বর্তমানে যারা চাকরি করে তারা চাকর বা গোলাম সূতরাং তারা কি ঐ ইবাদতের অর্থে গোলাম না-কি???
তাতে কিসের শিরক হবে?? কিছু শব্দ ব্যবহার জায়েজ আবার কিছু না-জায়েজ,
⛔যেমন আল্লাহ,রব ইলাহা,হাইয়ু,শাফি,খালেক এগুলো আললাহর নাম এই শব্দ গুলো কেউ সরাসরি নাম রাখতে পারবেনা আগে আবদুহ ব্যবহার না করে
⛔ আবার আজিজ,সাদিক,হাবিব এগুলোও আল্লাহর নাম কিনতু এগুলো মানুষ সরাসরি তার নাম রাখতে পারবে
⛔ মুল কথা হলো যে সকল গুন আল্লাহ ও তাঁর বান্দা উভয়ের মধ্যে বিদ্যমান সেই গুন বাচক নামগুলো বান্দাও রাখতে পারবে,আর যে সকল গুনগুলো শুধু মাএ আল্লাহর মধ্যেই রয়েছে সে সকল নামগুলো বান্দা রাখতে পারবেনা তাতে শিরক হয়ে যাবে
⛔ জনাব মোজাম্মেল হক সাহেব পান্ডত্য দেখাতে গিয়ে এতো কম ইলমের পরিচয় দেয় তা জাতির জন্য কল্যানকর নহে উনি শূধুমাএ মুহাদ্দিস না হয়েও বহু সহিহ হাদিস কেও মিথ্যা হাদিস বলে দেন যেমন
⛔যে কারনে তাকে ও জনাব জাকারিয়া কামাল সাহেব তাদেরকে আহলে কোরআন সন্দেহ করা হয়েছে তা হলো তারা উভয়ের কথা বলার ক্ষেএে কোরআনকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন আর হাদিস দিয়ে রেফারেন্স খুব কমই দিয়ে থাকেন আর কিছু ক্ষেএে হাদিস কে বাদ বা সঠিক নয় বলদেন সহিহ হওয়া সওেও তাদের বুঝের সাথে না মিললে সেটাকে মিথ্যা বা বাদ বলে ফেলেন
⛔যেমন কবরের আজাবের হাদিস গুলো সহিহ হওয়া সওেও এবং সকল ওলামায়ে মুতাকাদদিমিন গন এগুলো কে সহিহ মনে করতেন এবং কবরের আজাব সত্য মনে করতেন এতে কারো কোনো দ্বীমত নেই তবুও জনাব মুহতরাম মুজাম্মেল হক সাহেব সকল বরেন্য আলেমগনকে উপেখ্যা করে এগুলো কে বাতিল বলছেন এ ধরনের আরো বহু বিষয়ে তিনি সকল আলেমদের উপেখ্যা করে নতুন নতুন মত নিয়ে এসেছেন
তাই লোকেরা ওনাকে আহলে কেরআন ভাবতে বাধ্য হয় বা ওনার দিকে আংগুল উঠানের সুযোগ পায় যার মুলে তিনি নিজেই দায়ী
⛔২ তিনি বলেন মুহাম্মাদ সঃ এর সাথে মেরাজে আল্লাহর সাথে নাকি কথা হয়নি
⛔৩। তিনি বলেন আদমের পিঠ হতে প্রথমে মুমিন ও পরে কাফেরদের কে বের করেছেন এ হাদিস নাকি মিথ্যা
⛔৪।মিরাজে মুসা আঃ এর বার বার বলাতে নবীজি সালাত ৫০ ওয়াক্তের র বদলে ৫ ওয়াক্ত করে এনেছেন এ হাদিস নাকি মিথ্যা
⛔ ৫। তিনি বলেন সাহাবী তাবয়ী ও তাবে তাবয়ীদের এ তিন যুগের কেউ নাকি হাদিস লিখেন নাই অথচ সয়ং রাসুল সঃ এর যুগেই কমপক্ষে ১১ জন হাদিসের লিখক রয়েছেন ও হাদিস লিখেছেন
মাক্কি যুগে রাসূল সাঃ হাদিস লিখতে নিষেদ করে বলেন ⛔লাাা তাকতুবু আন্নি তোমরা আমার কথা লিখনা দলিল মুসলিম হাদিস ৩০০৪ নং
⛔ ৮ম হিজরি তে মক্কা বিজয়ের পর রাসূল সাঃ এক লম্বা ভাষন দেন এটি আবি সাহ ইয়ামানীর খূবই পছন্দ হলে রাসূল সাঃ কে ইহা লিখে দিতে অনুরোধ করলে তখন রাসূল সাঃ ভাষনটি তাকে লিখে দিতে নির্দেশ দিয়ে বলেন উকতুবু লি আবি-সাহ এটি আবি সাহ কে লিখে দাও দলিল বুখারী ২৪৩৪ নং হাদিস
এবং রাসূল সাঃ মাদানি যুগে হাদিস লিখে রাখতে নির্দেশ ও উৎসাহ দিয়েছেন
⛔রাসূলের সঃ এর সময়ের লিখকগন হলেন হলেন
⛔১।সহিফায়ে সাদেকা লেখল আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস্
⛔২।আস সহিফাতু আলী লেখক আলী ইবনে আবী তালিব
⛔৩।কিতাবুস ছাদাকাহ এটি সয়ং রাসূল সাঃ নির্দেশ দিয়ে লিখিয়েছিলেন
⛔৪।সুহুফু আনাস লেখক আনাস ইবনু মালেক
⛔৫।সহিফায়ে আমর ইবনুল হাযম লেখক আমর ইবনুল হাজম
⛔৬।সহিফায়ে ইবনু আববাস লেখক আবদুল্লাহ ইবনে আববাস
⛔৭।সহিফায়ে ইবনু মাসউদ লেখক আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ
⛔৮।সহিফায়ে জাবির ইবনু আবদিল্লাহ লেখক জাবির ইবনে আবদিললাহ
⛔৯।সহিফায়ে সামিরা ইবনু যুনদুব লেখক সামিরা ইবনে যুনদুব
⛔১০।সহিফায়ে আবি হুরায়রা লেখক আবু হুরায়রা
⛔১১। সহিফায়ে আবি সাহ ইয়ামানী লেখক আবি সাহ ইয়ামানী রাঃ আনহুম
তাবেয়ী লেখক গন হলেন
⛔১২।সহিফায়ে হাসান ইবনু মুনাব্বিহ লেখক হাসান ইবনে মুনাববীহ রঃআু হুরাইরা রাঃ হতে লিখেন
⛔১৩।রাফে ইবনে খাদিজ রঃ ইত্যাদি আরোও বহু লেখক গন আছেন
⛔সুতরাং আসা করবো তিনি ভবিষ্যতে নতুন মত প্রচারের পূর্বে ও হাদিস কে বাতিল বা বাদ ইত্যাদি বলার পূর্বে সকল আলেমদের বুঝ কে প্রাধান্য দিবেন
⛔সংকলক ফয়সাল আহমেদ কুমিল্লা অথচ সাইখুল হাদিস ও হাদিস বিসারত গন যে সকল হাদিস কে সহিহ বলেছেন
নবীজি কোরআন লিখে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাদিস নয়। হাদিস লেখা শুরু হয়েছে নবীজি ইন্তেকালের ৫০ বছর পর থেকে। নবীজি হাদিস লিখতে নির্দেশ দিলে সাহাবীগন অলসতা করতেন না। সমস্ত হাদিস সংগে সংগেই লিখে ফেলতেন। আল্লাহ পাক সয়ং এবং নবীজি বলেছেন পবিত্র কুরআনকে শক্ত ভাবে আকড়ে ধরতে। এমন কিছু বুঝতে সমস্যা হলে তখন নবীজির জীবন চরিত অনুসরণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মানুষ হাদিস ধারন করতে করতে অতিরিক্ত মনগড়া হাদিস বানিয়ে ফেলেছে। আমাদের উচিৎ হাদিস মানতে গিয়ে কোরানের সাথে সাংঘর্ষিক বিষয়টাকে মাথায় রেখে বাদ দিতে হবে। আমরা কতো ফরজ জেনে না জেনে তরফ করছি অথচ সামান্য বিষয় নিয়ে তর্কে পড়ে আছি। আসতাগফিরুল্লাহ।
Controversial hujur .beware of him.
আপনার অনেক আলোচনাই পছন্দ কিন্তু আলোচনাটা, মানলামনা এবং আপনার কথার দিক্কার জানাই।।৷
কেন? বিস্তারিত জানাবেন।
না জেনে কথা বলবেন না"আর কেন ধিক্কার জানান বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিবেন"
না জেনে কাউকে ধিক্কার দেওয়ার মত দুঃসাহস না দেখানো উচিত। আপনি কোরআন পড়ুন, বুঝুন,দেখুন, আপনার ভুল ধারণা ভেঙে যাবে।
বুড়ো ওহাবী কি বলিস। আমরা আল্লাহ ও রাসুল এর উম্মত।
বেয়াদব ভাষা ঠিক কর
আরে ছাগল আমরা আল্লাহর বান্দা/গোলাম নবীর ঊম্মত এই কারণেইতো নবী রাসূলরা পৃথিবীতে এসে আগে ছাগল চরাইছে
আরে বলদ উম্মত অর্থ কি আগে ভালো করে জেনে কমেন্ট কর। উম্মত অর্থ অনুসারী নি:সন্দেহ আমরা রাসূলের উম্মত আর আল্লাহর বান্দা আমরা
বলদ
বেকুব
Amin
Alhamdulillah