আসিফ ভাই জে, মোহান,,,তার কথা শুনলেই,বুঝা,জায়
ধরা খাইছে আল্লাহর বান্দা। অনেক অনেক ধন্যবাদ আসিফ মহিউদ্দীন ভাই।
আল্লাহ নিজেই হেদায়েত পেয়েছেন কিনা চিন্তা করুন৷ হেদায়েত মনে হয় আল্লাহকে সময় সময় হেদায়েত করতে ভুলিয়া যায়৷ বিষয়টি এমন নয়৷ দেখুন, কোরআন বলে যে জাতি নিজেকে সাহায্য করে আল্লাহ সে জাতিকে সাহায্য করেন, তাহলে আমরা বলতে পারি কি বিষয়টি এরকম যে নিজেকে হেদায়েত করে আল্লাহ তাকে হেদায়াত করেন৷ হুষজ্ঞান সম্পন্ন মানুষ নিজেকে হেদায়েত রত থাকে সব সময়৷
আরে আল্লাহ যদি খারাপ কাজ কে হালাল বলে তাহলে তো প্রমানি হয়ে যায় আল্লাহ নামক প্রভাত টা মিত্যা। যেমন: আল্লাহ বলেন যুদ্ধ বন্ধি অন্যের পুরুষের স্তী বা সেই মেয়ে বিয়েই করে নাই বা কারো মা বা শিশু মেয়কে দাসি বানিয়ে সেক্স করা নাকি হালাল। তা করলে সোয়াব হয়। কাফের দের মেয়ে স্তী শিশু মেয়েদের জোর করে সেক্স করা হালাল
আল্লাহ তার কোর আনেই বলে দিসে সুরা নিসা ২৪ নং আয়াতে। আর আল্লাহ নিজে এসে বলে নাই। মুহাম্মদ নামক নবী এই কথা বলেছেন যে আল্লাহ তার আজ রাইল ফেরাস্তা দিয়ে অহি পাটিয়েছিলেন সেই অহতে নাকি লেখা হইসে। তাহ লে এখানেই বুজা যায় নবি নিজের সারতে এই দরসন এর মতো কাজ কে হালাল বানিয়ে দিয়েছে। আল্লাহ কি শুদু মসলিম দের বেলায় বোকা পোরা নিয়ে সচেতন।আর অন্য ধ রমের বেলায় দরসন করতে শিখিয়ে দেন। এটা কেমন আল্লাহ
ধর্মীয় গ্রন্থ নামে যে কিতাব পৃথিবীতে আছে তা মানুষের তৈরী শিল্প কর্ম, ইহাদের দ্বারা ধর্মীয় মতবাদ তৈরী হয়েছে এবং মানব সভ্যতার শুরু হয়েছে, যখন কোন বিকল্প ছিল না৷ এখন রাষ্ট ও সরকার নামক নতুন বিকল্প ব্যবস্থা চলমান, এই নতুনকে আরো কি ভাবে উন্নত করা যায়, তার জন্য চেষ্টা করা৷
@@yeamin123-n7bভুল ধারনা যদি নিয়ে কথা বলেন। তাহলে আল্লাহ আপনাদের হেদায়েত করবেন কেন
যদি মৃত্যুর পরে বিচার না থাকত তাহলে যারা পাপকাজ করে মৃত্যুবরণ করে তাদের বিচার কি হবে না।সেটাইত প্রমান করে আল্লাহ আছেন। কবরে ভাল মুসলিমের লাশ কেন পঁচে না।সেটা কি যতেষ্ট প্রমান মিলে না।পৃথিবীর সকল কিছু কোরানে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু মুহাম্মদ কোনো পড়ালেখা করেননি তবে এরকম কোরআন এত নিখুঁতভাবে লিখেছেন কীভাবে সেটা কি যতেষ্ট প্রমান মিলে না।কোরআনে লেখা আছে ফেরাউনের লাশের কথা বর্তমানে সেই ফেরাউনের লাশ মিসরে আছে। সেটা কি যতেষ্ট প্রমান মিলে না।মুহাম্মদ কিভাবে এত অমুসলিমকে মুসলিম বানিয়েছেন। অথছ একজন অমুসলিমকে আমরা যখন দাওয়াত দেই তখন তারা ঠাট্টা তামাশা করে অথছ তিনি এখাই এত ভয়ংকর মানুষদের মুসলিম বানিয়ে দিলেন। সেটা কি ভাবছেন মুহাম্মদ বলল আর তারা হয়ে গেল।সেটা কি যতেষ্ট প্রমান মিলে না।পৃথিবীতে যা দরকার সবকিছু আমরা চোখের সামনে আছে কিন্তু কোনো কিছু অপূর্ণ নেই। সেটা কি যতেষ্ট প্রমান মিলেনা। কি প্রমান চাও তুমরা এত বোকা কেন তোমরা😥
আপনি তো আজব লোক 😟 কোরআন এ বলা মুসলিম রা ও জাহান্নাম এ যাবে ।আল্লাহ তো বলেছেন জীবন গড়ার জন্য কোরআন যচেষ্ট আপনি যদি হেদায়েত চান তাহলে কোনআন শরিফ পড়েন।
বুদ্ধি বিবেক সবারই আছে একমাত্র মুমিন মুসলমান ব্যতিত।
আপনার তো অনেক বুদ্ধি মরার পর বুঝতে পারবেন তখন এসব কথা মনে পরবে আর আফসোস করবেন কিন্তুু কোনো লাভ হবে না, আফসোস
তাইলে আল্লাহ নিশ্চই রাজনৈতিক নেতার কাছে হার মানছে😂
আসিফ মহিউদ্দিন অসাধারণ জবাব দিয়েছেন। এজন্যই হুজুররা ইমান হারানোর ভয়ে বিতর্কে আসে না
নির্বোধ ছাড়া মুমিন হওয়া অসম্ভব।
আল্লাহ আসিফ ভাই কে এত সুন্দর করে বানিয়েছেন অথচ তাকে হেদায়েত দেন নাই অথচ হাজার ও পংগু নুলা এবং নিগ্রো আল্লাহ বানিয়েছেন তাদের কে আবার হেদাশেত দিয়াছেন এর কারন টা বুঝলাম না।আল্লাহ কেন পক্ষ পাতিত্ব করছেন।
নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাদের কষ্ট দিয়ে, অভাব দিয়ে , দুঃখ দিয়ে পরীক্ষা করবেন। আর সবর করলেই সফলতা 😢 এটা তুমি না বুঝে ইমান হারালে তুমি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবে না😢
মুমিনদের গোঁজামিলগুলো খুবই হাস্যকর। আল্লাহর দেয়া রিজিক মানুষ কিভাবে কেড়ে নেয়?
মুমিন শব্দটা এখানে ব্যাবহার হয়না । আগে মুমিন কারে বলে সেটা জানাদরকার ----
এরে বলদা আল্লাহ বড় নাকি রাজনীতিবিদরা বড়?
800 কোটি পৃথিবীতে এখন তাহলে আল্লাহ কেন খালি 200 কোটি মানুষকে হেদায়েত দিলো আর 600 কোটি মানুষকে হেদায়েত দিলো না
আল্লার একটা ডিজিটাল কলসেন্টার বা ফোন নাম্বার থাকলে সকলের একটু উপকার হতো।
ফোন দিয়ে হেদায়াত নেওয়া যেতো।
যেমন খুশি তেমন সাজো।
ঠিক বলেছেন ভাই আল্লার কি সেই জ্ঞান ছিলো না।
আমারেও তো হেদায়াত দেয়নি আল্লা!😃
হেবি মজা পাইছি….😅
মুমিনদের অবস্থান এখন ..বিচার মানি তালগাছ আমার
Thank you Asif for focusing on this point
আবালের সাথে এনার্জি লস না করাই উত্তম ।
আসিফ ভাঁই,
এই বর্বর আপনার কথা বুঝবে না
Thanks
এখানে দুটি বিষয়-১ আল্লাহ কুরআনের সুরা শামসে বলেছেন মানুষের অন্তরকে তিনি মন্দ ও ভালোর দিকে যাওয়ার খমতা দিয়েছেন,অর্থাৎ মানুষ চাইলে ভালো পথে পা বাড়াতে পারে আবার চাইলে মন্দ পথে, এই আয়াত থেকে স্পষ্ট বুঝা যায় যে আল্লাহ মানুষকে ইচ্ছা স্বাধীনতা দিয়েছেন,সে চাইলে জান্নাতের পথে চলতে পারে চাইলে জাহান্নামের পথে, ২য় বিষয়- আল্লাহ কুরআনে বার বার বলেছেন যে আমি যাকে ইচ্ছা হিদায়াত দান করি যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করি,আবার যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেই যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করি, এখানে স্পষ্ট হয় সবই আল্লাহর ইচ্ছাতে হয়,কারন তিনিই মানুষকে সৃষ্টি করেছেন তাতে অন্যায়ের কিছুই নেই, যেমন উদাহরণ হিসেবে বলা যায় আপনি নিজে একটি বস্তু বানালেন সেটা আপনি চাইলে সাজিয়ে রেখে দিতে পারেন আবার চাইলে ভেঙে ফেলতে পারেন তাতে কেউ কিছু বলার সুযোগ নেই, আর এতে অন্যায়ের কিছুই নেই,কারন আপনার বানানো বস্তু আপনি যা খুশি তাই করতে পারেন,ঠিক তেমনই আল্লাহ করেন
একটা সামান্য কথার জন্য বিতর্ক হতে পারে না যখন কোরান মোতাবেক brahmande যা ঘটছে ভালো মন্দ, khunkharabi, ধর্ষণ সব কিছুর জন্য আল্লাহ্ দায়ী।কোরান মতে আমরা পৃথিবীর মানুষ, কীট, পশু কেউই নিজের স্বাধীন ইচ্ছায় কিছু করতে পারি না।এটা কোরান সত্য।
আসিফ মহিউদ্দীন ভাইয়ের ধৈর্য দেখে অবাক হই
আল্লাহফাক
ত্যানাপ্যাচানো ছাড়া উপায় নাই।
আমি এর উত্তর খুব সুন্দর ভাবে দিয়েছি, কোরআন থেকে
তাকদীর এটাই প্রমাণ করে যে ইসলামে যে পরীক্ষার ধারণা আছে সেটা হলো জাস্ট সাজানো একটা পরীক্ষা। সবকিছু আগে থেকেই ফিক্সড। বান্দাদের অভিযোগ থেকে বাঁচার জন্য তিনি পরীক্ষার নাটক সাজিয়েছেন। (যদিও এতেও বান্দাদের অভিযোগ থেকে বাঁচা সম্ভব নয়।
Thank you 💓 àsif bhai
আমাকেও দেচ্ছে না তো। আসিফ ভাই আপনাকে দিলে আরেও একটু দিয়েন 🙏🙏🙏🙏
ইয়াহিয়া আমিনের সাথে আলোচনা করেন। ওনার উত্তরগুলো পরমতসহিষ্ণু এবং যুক্তিবহুল।
আসিফ ভাই আপনার কাছে সবিনয় নিবেদন এদেরকে লাইভে এড কইরেন না
সেই লাগছে ভাই কথা গুলো
আল্লাহ মানুষকে ইচ্ছা শক্তি দিয়ে ছেনে আর এই শক্তি র জোরে ই মানুষ হেদায়েত নিতেও পারে না ও নিতে পারে
আমার কারোরই হেদায়েত লাগবেনা,কারোর হেদায়েতের আশায় আমি বসেও কখনো থাকিনা, হেদায়েত আমি নিজেকে নিজেই দিয়ে থাকি কারোর উপর ভরসায় না করে নিজের উপর ভরসায় করুন,,
আল্লাহ তাকেই হেদায়েত দেন, যে সঠিক রাস্তা পেতে চায়, আল্লাহ কারো উপর জোর জবরদস্তি করেন না।
নবী মানুষ আর আমরা নদী দিয়া ভাইসা আইছি।
আমার বাচ্চারা দাড়ি টুপিওয়ালা দেখলে ভয় পায়।
আসিফ ভাই তাকে মাফ করেন সে আসলে না জেনে বুঝেই আলোচনায় গেছে 😅😅
ধন্যবাদ আসিফ ভাই
আল্লাহ কেন হেদায়েত দিচ্ছে না?
আল্লাহ আমাদের শুধু সৃষ্টি করে অবহেলিত ভাবে ছেড়ে দেয়নি। সেই সাথে আমাদের সঠিক পথে চলার জন্য বিশেষ একটা পুস্তক দিয়েছে। সেই সাথে দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করার জন্য ফরজ করেছেন। সুতরাং আমাদের কুরআন হাদিস পড়ার জন্য ইচ্ছা পোষণ করতে হবে।
তাছাড়া আল্লাহ জানে কে কখন হেদায়েতের পথে হাঁটবে। তাই ঠিক তার জন্য তখন হেদায়েত রেখেছেন। তাছাড়া আল্লাহ কি বলেননি তিনি যা ইচ্ছে তাই করবেন।
আমি একটা চাকরি করি।
কিছু নিয়ম তারা দেবেই।
ঠিকঠাক না করলে বেতন বোনাস গড়মিল।
মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো, আসিফ ভাই এই বেবোধের সঙ্গে আলোচনা করতেছে!!!
আসিফ ভাই প্লিজ আপনার সাথে আমি একটু কথা বলতে চাই
Carry on
আসিফ ভাই, হেদায়েত পাওয়ার জন্য যোগ্যতা লাগে, যেমন কোরআনে আল্লাহ এইরূপ বিপদগামী কে হেদায়েত করেন না। আমার কথার উত্তর দিলেও আপনার হেদায়েতের সম্ভাবনা থাকবে, কিন্তু আপনি আমাকে এড়িয়ে চলেন, আর এদিকে আমারও আপনার সাথে লাইফে কথা বলার সময় নেই, তাই দয়া করে আমার কথার দিতে থাকলেই আপনি স্রষ্টাকে ফিল করবেন
আল্লাহ যেমন যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন তেমনি মানুষ ও যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন আল্লাহ মানুষকে ইচ্ছা শক্তি দিয়ে সিরিজটি করেছেন কিন্তু মানুষ কে স্বল্প শক্তি দিয়েছেন
সালামুন আলাইহিম আল্লাঝিনা শাআ সালাম ওয়া মান শাআ ফাসাদুন ফাসাদুন আলাইহিম(যারা শান্তি চায় তাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক আর যারা অশান্তি চায় তাদের উপর অশান্তি বর্ষিত হোক) ((আলি আঃ)।
আমাদের ধর্মে আছে পৃথিবী ধ্বংসের পর আবার কি হবে।আর আন্য ধর্মে পৃথিবী কখন ধ্বংস হবে সেটাও দেওয়া নাই।আমাদের ধর্মে কতদিন পর পৃথিবী ধ্বংস হবে সেটাও দেওয়া আছে।এই রকম আসংখ যুক্তি আছে যেগুলি বিবেচনা করলে যে কেউ বুঝতে পারবে কোনটা সঠিক ধর্ম।
ভাই আপনার সাথে আমি কথা বলতে চাই
আল্লাহ তাদেরকে হেদায়েত দান করেন,যারা সত্যকে মেনে নেয় , তাদেরকে না,যারা অন্ধ থাকতে পছন্দ করেন, ইসলাম মানার একটা প্রমানই যথেষ্ঠ,আর এতগুলো প্রমান থাকতে ও এরা অবিশ্বাসী , আল্লাহ দেয়া রিজিক খেয়ে, আল্লাহর দেয়া মুখ দিয়ে আল্লাহর দেয়া শরীর দিয়ে, আল্লাহ্ চাই লে জবান বন্ধ করে দিতে পারেন
আসিফ ভাই আপনাদের সাথে কি ভাবে কথা বল বো
তার কথা সালিশ মানি কিন্ত তালগাছ আমার। এজন্যই মূর্খের সাথে তর্ক করা উচিত না ।
So nice
অপরাধ করো শাস্তি নেই আহ কি মজা
দুইজনের জ্ঞানের অভাব 😢
আল্লাহ মানুষকে হেদায়েত দেননা। হেদায়েত কোরান থেকে নিতে হবে। আল্লাহ মানুষকে ইচ্ছা শক্তি দিয়ে সিরিসটি করেছেন
ভাই আসিফ আপনি আপনার মতো বুঝেন, হাদিস বাদ দিয়ে আগে কোরআন ভালো করে পড়েন।
হাদিস মানুষ বানাইতে পারে।
আসিফের সাথে লড়তে গেছে তার উত্তর পূর্ব জ্ঞান নেই!
নিজেদের অপকর্মের কারণে আল্লাহ মনখুন্ন হয়ে হেদায়েত কেড়ে নেয়
যেমন প্রশ্ন তেমন ই উত্তর এটাই আসিফ ভাই কে অনেক দিন ধরে বলে আসছি।
হেদায়েত নিয়ে কি করবেন হেদায়েত নিয়ে কি মানুকে দেশ ছাড়া করবেন ভাই😊😊
i don't understand why they don't admit that they don't have any answer
আসিফ মহিউদ্দীনকে বলতে চাই- তুমি এখন যা যা বলছ- তা তুমি বলছ নাকি আল্লাহ বলাচ্ছে।
ইব্রাহিম মিয়া, তোমাকে বলছি, আল্লা নামে কেউ আছে, তার প্রমান দাও। মোহাম্মদ নবী ছিল তার প্রমান দাও।
আসিফ ভাই কথা বলি আমি আশা করি আপনি বুঝতে পারবেন অনেক কিছু
Asif vai apni asob bolod marka manus der sathe kotha boilen na, please 🙏
এখনকার দিনে মূল্যায়ন হয়
মূল্য দিয়ে বা মূল্য নিয়ে
যথারীতি মনুষের পরিচিতি
গতি প্রকৃতি বুঝে তা নির্ভর করে ।
এখানে বানীর পিঠে বাণী
যায় কতক্ষানি কে জানে ?
যারা এগুলো করে
কেউ দেখে
কেউ ঠেকে
কেউ জেনে
কেউ মেনে
কেউ ভুল বুঝে
কেউ মূল্য খুজে
কেউবা বেকায়দায় পরে
এখন ভাগ্যচক্র সরল না বক্র
তা কর্মফলের মর্ম গুনেই হয়
আল্লাহ তাকেই হেদায়েত দেন যে হেদায়েত গ্রহণ করে। কোরআনের আয়াতে এটা বলা হয়েছে।কোরআন হচ্ছে হেদায়েত আর একসেপ্ট করাটা আপনার হাতে।
কি একটা অবস্থা আল্লাহ নেপোটিজম ও করে। আল্লাহ কালা মানুষের খাবার নিয়া সাদা মানুষকে দেয় 🙂🤣
দুনিয়াটা একটা পরীক্ষার জায়গা এখানে আল্লাহ আপনাকে পথ দেখানোর জন্য নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন এবং কিতাব দিয়েছেন
আপনাকে ভালো মন্দ বোঝার জ্ঞান দিয়েছেন আপনার জ্ঞান অনুযায়ী আপনি যদি হেদায়েত নাহন এটা আপনার আপনার দোষ পরকালে এর শাস্তি ভোগ করবেন
না! কুরআন এবং সহি হাদিস আপনার দাবিটিকে ভুল প্রমাণিত করে।
তাকদীর বিষয়ক মুমিনদের গোঁজামিলের জবাব : মুমিনদের এবং জোকার নায়েকের আর ত্যানবাজি করার উপায় নেই। বিশেষভাবে ৩নং এবং ৪নং টা পড়ুন। (ফোনের নোটে তাকদীর এবং পরীক্ষা লিখে সেইভ করে রাখুন)
১. সৃষ্টির পূর্বেই সবকিছু লিখে রাখা হয়েছে :
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=37513
আল্লাহ তাআলা সৃষ্টিকূল সৃষ্টির পঞ্চাশ হাজার বছর আগে সৃষ্টিকূলের তাকদীর লিখে রেখেছেন।
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18830
২. ভাগ্যে যা লিখা আছে তা পরিবর্তন হবে না :
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54674
৩. সন্তান পিতার মেরুদণ্ডে অবচেতন থাকতেই কে জাহান্নামে আর কে জান্নাতে যাবে তা নির্ধারিত হয়:
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=9792
আল্লাহ পাক আদমকে সৃষ্টি করার পরে তার পিঠ থেকে জান্নাতী এবং জাহান্নামী মানুষকে বের করেছিলেন।
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=74557
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54654
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=36736
আল্লাহ পাক মাতৃগর্ভে সন্তান থাকবার সময়ই ফেরেশতা পাঠিয়ে লিখে দেন, সন্তানটির রিজক, আমাল, আয়ু এবং দুর্ভাগ্য সম্পর্কে। যার আমলে ওই ফেরেশতা কাফের লিখে দেবেন, সে বড় হয়ে কাফেরই হবে। কোন মানুষের পক্ষে আল্লাহর লিখিত বিধান পরিবর্তন সম্ভব নয়।
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=32326
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=7689
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=27547
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=21649
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54640
প্রতিটি মানুষ ঐ কাজই করবে যার জন্য তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এবং সেটি তার জন্য সহজ করা হয়েছে
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=31360
শয়তান শুধুমাত্র তাদেরকেই গুমরাহ করতে পারে, যাদের জন্য আল্লাহ জাহান্নামকে ওয়াজিব করেছেন!
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=36645
আল্লাহ পাক যাকে জান্নাতের জন্য সৃষ্টি করেছেন, তাকে দিয়ে জান্নাতবাসীদের কাজ করিয়ে নেন, আর যাকে জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে, তাকে দিয়ে জাহান্নামীদের কাজ করিয়ে নেন।
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=62071
আল্লাহ জান্নাত ও তার অধিবাসীদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং তা যখন তাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন, তখন তারা তাদের পিতাদের মেরুদন্ডে ছিলো। আবার তিনি জাহান্নাম ও তার জন্য একদল ভুক্তভোগী সৃষ্টি করেছেন এবং তা তাদের জন্য যখন তিনি সৃষ্টি করেছেন তখন তারা তাদের পিতাদের মেরুদন্ডে ছিলো।
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=62081
৪. নবী আদম মুসার উপর এই নাস্তিকীয় যুক্তি দিয়ে বিজয়ী হয়েছিল যে, যেহেতু তাকদীরে এসব আগে থেকে লেখা আছে, সুতরাং আমার কোন দোষ নেই।
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18824
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18825
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18826
৫.আল্লাহ পাঁচটি বিষয়ে তাঁর সৃষ্টজীবের জন্য চূড়ান্তভাবে (তাক্বদীরে) লিখে দিয়ে নির্ধারিত করে রেখেছেনঃ (১) তার আয়ুষ্কাল (জীবনকাল), (২) তার ‘আমল (কর্ম), (৩) তার অবস্থান বা মৃত্যুস্থান, (৪) তার চলাফেরা (গতিবিধি) এবং (৫) এবং তার রিয্ক্ব (রিজিক/রিযিক) (জীবিকা)
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54672
৬.কোন ব্যক্তিই তার আমলের বিনিময়ে জান্নাতে যাবে না, বরং জান্নাতে যাবে আল্লাহর রহমতের মাধ্যমে
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=19175
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=19176
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=19177
৭. মানুষের যিনা ব্যভিচার পূর্ব নির্ধারিত
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18836
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18835
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=53744
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=59520
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54645
Dharmikra hospital jai kijonya?
জঙ্গলে, জলে, মাটির নিচে ও আকাশে অনেক জীব জন্তু বসবাস তাদের মৃত্যুর পর আত্মা বিলীন হয়ে যায়, কিন্তু মনুষ্য জাতির পরকালে বিচার হবে,তাই অনেক ব্রেইন দিয়েছেন আল্লাহ্, যেন আল্লাহর বাণী র সাতে সাতে নিজ মাথা খাটিয়ে দুঃখ দুর্দশার মধ্য দিয়ে ইহ কাল ও পরকাল জয় করতে পারে,
অসাধারণ ভাই❤
আল্লাহ হেদায়েত দিচ্ছেন না অর্থ আল্লাহর সৃষ্টি গত ইচ্ছায় আপনি হেদায়েত পাচ্ছেন না
আপনি সত্য গ্ৰহণ করছেন।তাই হেদায়েত পাচ্ছেন না।নিজের পাপের কারণ এবং সত্যের বিরোধিতা করার কারণে মানুষ জন হেদায়েত থেকে বঞ্চিত হয়
এটাকেই কুরআন এ আল্লাহ হেদায়েত দিলে পাবেন এভাবে বলা হয়েছে।
আল্লাহর ইচ্ছা দুই প্রকার
১ সৃষ্টি গত ইচ্ছা
২ শরীয়ত ইচ্ছা
আল্লাহর সৃষ্টি গত ইচ্ছার বাইরে কৈউ কিছু ই করতে পারে না। কিন্তু শরীয়ত গত ইচ্ছার বিরোধিতা মানুষ ও জিন করতে পারে
১/হেদায়েত আল্লাহ সেই সব মানুষদের দান করেন যাহারা আল্লাহর পথে চলাতে চায় ।
২/কোনো মানুষকে অল্প, আর কোন মানুষকে আল্লাহ বেশী রিজিক দান ,আর দুই জনের জন্যেই তা পরিক্ষা, যে মানুষকে অল্প দেওয়া হয়েছে তাতে সেই মানুষটি কৃতজ্ঞ না অকৃতজ্ঞ এটাই তাঁদের জন্য পরিক্ষা,আর যাকে অধিক রিজিক দেওয়া হয়েছে সেটাও তাঁদের পরিক্ষা, তাঁকে দেওয়া অধিক রিজিক আল্লাহর দেওয়া নিয়ম অনুযায়ী খরচ করে কি-না ।
(আশা করি উত্তর টা পেয়েছেন)
তাহলে সোমালিয়ায় যে হাজার হাজার শিশু মারা যাচ্ছে সেটাও তার পরীখা,১৭৬৯ সালের দুর্ভিক্ষে খেতে না পেয়ে একতৃতীয়াংশ লোক মারা গেছে, ওটাও কি পরীক্ষা? নাকি অন্য কিছু?
@@MbRonyBiswasআল্লাহ কি তাদের রিযিক দেননি অবশ্যই দিয়েছেন।উদাহরণ দেই আপনার জমিন পড়ে আছে এখন যদি জমিনে বিজ রোপন না করেন তাহলে কি সেই জমিনের ধান কি আল্লাহ ঘরে তুলে দিবে।অবশ্যই আপনি বিজ রোপন করবেন আর আল্লাহ এতে ফসল দিবেন আর আপনি খেতে পারবেন।যদি সোমালিয়া দেশের মানুষ কিছু না করে সেখানে রিযিক কি আল্লাহ মুখে তুলে দিবেন।ধরেন একজন মানুষ একটি দীপে আটকা পড়ল। তার কাছে কোনো খাবার নেই এখন কি বলবেন আল্লাহ কেন তাকে খাবার দেননি।তখন তাকেই রিযিক বের করতে হবে। সাগরে অনেক মাছ দিয়েছেন আল্লাহ এটা হলো আল্লাহর রিযিকের ব্যবস্তা করে দিয়েছেন এখন আপনি বসে থাকলেত আর রিযিক মুখে চলে আসবে😁 না। আপনাকে পরিশ্রম করে মাছ ধরতে হবে। আশা করি ভুল ধারনা ভাঙবে
@@shaidulislam2949খরা ও মরুর কারণে সেখানে ফসল উৎপাদন হয়না,বৃষ্টির মালিক ত আল্লাহ। তাহলে উনি ইচ্ছে করেই বৃষ্টি না দিয়ে তাদের মারছেন কেন?? বৃষ্টির অভাবই ত মরুভূমি হয়েছে আর ফসল উৎপাদন হয়না।
Timepass korcen vai❤
আপনার সাথে আমি কথ বলতে চাই
Fullish man
এই রকম ছাই দিয়ে ধরলে তো মৌলভীরা বলবে ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি।
আল্লাহই এক মাত্র সৃষ্টি হিন সত্তা। তাই তার সৃষ্টি জগতে সকল ভালো খারাপ ইভেন্টের আল্লাহই জড়িত থাকবে এটাই কথা এর জন্যে আল্লাহ দষি না। তুমি কি রিযেক নিলে সৃষ্টি জগত থেকে এর জন্য তুমি নিজেই দায়ী। কারন তুমি আল্লাহ সৃষ্টি জগতের মধ্যে আর আল্লাহ তার সৃষ্টি জগতের বাহিরে। তুমি কি জানো সৃষ্টিজগৎ না থাকলে কোন জগত থাকতো???
উত্তর :-আল্লাহ
আল্লাহ বলেছেন আমার বান্দা আমার দিকে হাঁটলে আমি তার দিকে দৌড়ে যাই। হেদায়াত পাওয়ার জন্য আপনাকে চেষ্টা করতে হবে তার পর তো আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দেবেন
অনেক চেষ্টা করেছিলাম। কুরআন হাদিসের যত কাছে গিয়েছি, ততই ধর্ম থেকে দূরে সরতে বাধ্য হয়েছি। কারণ আমি জেনে গেছি ইসলামের হঠকারী এবং ভয়াবহতা।
কোরান সত্য। যারা কোরআন পড়ে,বা যারা কোরানের অনুসারী তারা কোরান মানে বলে আমার মনে হয় না। ইসলামি স্কলারদের এই বিষয়টি মিলিয়ে দেখা দরকার য়ে উনি নিজে কোরান মানেন কিনা? কোরানের কোন আয়াতে নিরাকারের কথা উল্লেখ আছে? আমাকে দেখিয়ে দিতে পারলে আমি ইসলাম গ্রহন করব। পক্ষান্তরে নবী যে সপ্তম আকাশে মেরাজের রাতে আল্লাহর সাথে দেখা করতে গেলেন, তার দ্বারা কি আল্লাহ সাকার প্রমাণিত হয় না? দেখা শব্দ কি সাকারের প্রমান দেয় না? নিরাকার কিছু কি দেখা যায়? তাহলে আপনি বা আপনারা কোরানে সাকারের কথা ইংগিত দেওয়া আছে, তা না মেনে, যেটা কোরানে নাই, সেটা মানলে আপনিতো কোরানকে মানেন বলে আমার মনে হয় না। তার মানে কোরান অনুযায়ী আল্লাহ সাকার। দয়া করে এই ছোট হিসাবটা মিলিয়ে নেওয়ার অনুরোধ রহিল। . সূরা নিসা ১১৯ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ প্রতিজ্ঞা করেছেন আমি তোমাদেরকে পথ ভ্রষ্ট করব । আর এখানে আল্লাহ অবশ্যই অবশ্যই কথাটি ব্যবহার করেছেন । সুরা আননিসা ১১৯ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে যদি কেউ পশুপাখির বা জন্তুজানোয়ারের কর্ন ছেদন বা আল্লার সৃষ্টি বিকৃত করে তাহলে সে শয়তানকে অনুসরন করছে। এবং সে জাহান্নামী। অর্থাৎ সে পথভ্রষ্ট। অর্থাৎ এখানে আল্লার সৃষ্টির বিকৃতির কথা বলা হয়েছে। তাহলে প্রশ্ন হল আপনারা যে লিংগছেদন করেন বা মুসলমানি করেন, তা কি আল্লার সৃষ্টির বিকৃতি হয় না? আমি জানি এখন আপনি বিজ্ঞান খুজবেন। তাহলে আল্লাহ ভুল করেছে। আর আপনি এখন সংশোধন করছেন। তাহলে বলেন আল্লাহ বেশী বুদ্ধিমান, নাকি আপনি বেশি বুদ্ধিমান?প্রশ্ন রহিল। এখানে কি আল্লার নির্বুদ্ধিতার পরিচয় পাওয়া গেল না? তার মানে আল্লাহকে আপনারা ছোট করলেন না? আর যদি তাই হয় তাহলে আপনারা কাকে অনুসরণ করছেন? প্রশ্ন রইল? এই আয়াতে আল্লাহ ৬ বার অবশ্যই অবশ্যই কথাটি ব্যবহার করছেন। অর্থাৎ তিনি প্রতিজ্ঞা করেছেন আমি অবশ্যই অবশ্যই তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব। তাহলে যে আল্লাহ বলে আমি অবশ্য অবশ্যই পথভ্রষ্ট করব তার এবাদত কেন করব? ৷৷ আর এই আয়াতের মাধ্যমে তিনি মুসলিমদের লিংগ ছেদন করিয়ে সকল মুসলিমদেরকে জাহান্নামের টিকেট ধরিয়ে দিয়েছেন বলে আমার মনে হয়। কারন এই আয়াতে আল্লাহ স্পষ্ট করে প্রথম লাইনেই বলে দিয়েছেন আমি অবশ্যই অবশ্যই তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব। কারন আল্লাহর সৃষ্টিকে যে বিক্রিত করে সে নিশ্চিতভাবে জাহান্নামী। ভুল হলে ব্যাখ্যা দিবেন।
apni ki hedayet paoar chesta koresen?
Apni absolutely right. Aapnar mato lok khubi darkar.
সাধারণ মানুষদের সাথে না বসে আলেমদের সাথে বসেন। না জানা মানুষগুলোকে সামনে নিজেই জয় হয়ে যান আবার এটা কইরেন না যে একজনকে মাথায় টুপি পাঞ্জাবি পরিয়ে নিয়ে আসলেন
সত্যি শিকার করতে হয় ।
সত্যি সত্যিই হয় ।
আপনার সব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবো...ইনশাআল্লাহ
তার আগে আমার প্রশ্ন উত্তর দেন ভাই, আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে? আল্লাহ কোথায় আছেন? আল্লাহর কয়জন বৌ আছে??
Asif dhai very good dada
আসিফ ভাইয়ের কথা শুনে হাসতে হাসতে শেষ
আল্লাহ মানুষের সৃষ্টির পূর্বে তার রিজিক, হেদায়েত নিশ্চিত করেছেন, সুতরাং এগুলো তর্কের বিষয় নয়।
তারপরে এই দুর্ভিক্ষ পীরিত দুই দেশে কি পরিমান সাহায্য সহযোগিতা করছেন এই নিয়ে একটা ভিডিও দিয়েন ভালো লাগবে।
@@asif.mohiuddin ua-cam.com/video/wKgr8OAI-p8/v-deo.htmlsi=tFyEiHR837bx93iG আললাহ আপনাকে কেন হেদায়েত দিতচে নাহ, আললাহ মোহর মেরে দিছে, এখন এটা কার দোষ? আপনি সত্য ছান নাহ কারন আপনি সত্য সিকার করলে জীবন আর সাধীন থাকবে নাহ আললাহ র গোলামি করতে হবে, আর এটা আপনি এটা চান নাহ, হয়তো বাহ এটার কারনে আললাহ হেদায়েত দিচ্ছে না
Asifer kotha guli bibechona korar dorkar
Allah age thekei jane k kirokom hbe, jara sobtheke uttam cilo tader nobi hisebe pathiyeche, apni to allahke biswas e koren na, thle hidayat paben kivabe, allhar dike 1hat egiye jan, allah 10 hat egiye asben, amra prithibite achi mane xm di6i, ja kharap hoy manuser vuler karone hoy,
আমার কাছে ইস্যর বা আল্লাহ হাস্যকর
যারা বাস্তবতা বুঝে না, তাদের সাথে তর্ক করা ঠিক নয়।
মূল হেদায়েত হিসাবে আল কোরআন ও নবী দিয়েছেন, সেটা মেনে চলুন, এর পর আর ও বিশেষ অফার আছে ইনশা আল্লাহ্
❤❤❤
ভাই আপনার সাথে আমি একমত। মানুষ এখন শিক্ষিত হচ্ছে। তাই ধর্মও গোঁড়ামী প্রকাশ হচ্ছে
ধন্যবাদ