আলিমদের গুরুত্ব এবং সমাজে তাদের অভাবের বিষয়টি নিয়ে হাদীস ও শিক্ষা হাদীসসমূহ: 1. হাদীস ১: আল্লাহর রাসূল (সা.) বলেছেন: • “তোমরা এমন যুগে রয়েছো, যে যুগে আলিম বেশি, বক্তা ও আলোচক কম। যাঞ্চাকারী কম, দানকারী বেশি। এ যুগে কর্ম হচ্ছে প্রবৃত্তির পরিচালক। কিন্তু তোমাদের পরে অচিরেই এমন এক যুগ আসবে যখন ফকীহ হবে কম আর বক্তা হবে বেশি। অনেক হবে যাঞ্চাকারী, কম হবে দানকারী। ঐ সময় প্রবৃত্তি হবে কর্মের নিয়ন্ত্রক।” • সূত্র: আল আদাবুল মুফরাদ, বুখারী হাদীস ৭৮৯ 2. হাদীস ২: হযরত আবুদ দারদা রা. থেকে বর্ণিত: • “হায়! তোমাদের আলিমগণ বিদায় নিচ্ছেন কিন্তু তোমাদের বে-ইলম শ্রেণি ইলম অর্জন করছে না। ইলম উঠিয়ে নেওয়ার আগেই ইলম হাসিল কর। ইলম উঠিয়ে নেওয়ার অর্থ আলিমদের প্রস্থান।” • সূত্র: আদ দারেমী ২৫১ 3. হাদীস ৩: • “মানুষের উপর এমন এক যুগের আগমন ঘটবে যখন অনেক হবে পাঠকের সংখ্যা আর হ্রাস পাবে ফকীহের সংখ্যা আর ইলম তুলে নেওয়া হবে ও রক্তপাত ছড়িয়ে পড়বে।” • সূত্র: আলমুজামুল আওসাত তবারানী, হাদীস ৩২৭৭ 4. হাদীস ৪: আল্লাহর রাসূল (সা.) বলেছেন: • “আল্লাহ তাআলা এলমকে এমনভাবে তুলে নিবেন না যে বান্দাদের (অন্তর) থেকে তা তুলে নিলেন; বরং ইলমকে তুলে নিবেন আলিমদের তুলে নেওয়ার মাধ্যমে। অবশেষে যখন আলিম থাকবে না তখন লোকেরা বেইলম লোকদের নেতা বানাবে আর তারা ইলম ছাড়া ফতোয়া দিবে। ফলে নিজেরা গোমরাহ হবে, অন্যদের গোমরাহ করবে।” • সূত্র: সহীহ বুখারী, হাদীস ১০০; সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৩ 5. হাদীস ৫: ইমাম শাফেয়ী রাহ. বলেন: • “যে (শুধু) বইপত্র থেকে ফিকহ অর্জন করে, সে (শরীয়তের) বিধিবিধান ধ্বংস করে।” • সূত্র: আলমাজমু’ শরহুল মুহায্যাব ১/৩৮ 6. হাদীস ৭: • “ইলম অর্জনের জন্য শুধু গ্রন্থ নির্ভরতা যথেষ্ট নয়। এমনকি আসমানী কিতাব যেমন তাওরাত ও ইঞ্জিলও যদি সঠিক শিক্ষকের সাহায্য ছাড়া পড়া হয়, তবে তা বিকৃত হয়ে যেতে পারে।” • সূত্র: উল্লেখযোগ্য হাদীস এবং বর্ণনা 7. হাদীস ৮: • “ইলম কখনও ক্ষয় হয়ে যাবে, কিন্তু সে ক্ষয় হবে তখনই যখন প্রকৃত আলিমগণ পৃথিবী থেকে বিদায় নিবেন এবং কেবলমাত্র পাঠকশ্রেণির সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।” • সূত্র: সহীহ মুসলিম, হাদীস ৭ 8. হাদীস ৯: • “মানুষ এক সময় তাওরাত ও ইঞ্জিলের উপরে থাকলেও, ঐ কিতাবের প্রকৃত মর্ম বুঝতে তাদের যে শিক্ষা দরকার ছিল তা তাদের মধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।” • সূত্র: আল-মুজামুল আওসাত, তবারানী 9. হাদীস ১০: • “মনের মধ্যে যদি কিতাবের আলো না প্রবাহিত হয়, তাহলে পাঠক কেবলমাত্র নিজের মনের মতে কিতাবের ব্যাখ্যা করতে শুরু করবে, ফলে কিতাবের প্রকৃত মর্ম বিকৃত হয়ে যাবে।” • সূত্র: বুখারী শিক্ষণীয় বিষয়: 1. আলিম ছাড়া সমাজে বিভ্রান্তি: বইপত্রের মধ্যে থাকা ইলম কখনই যথার্থ আলিমের অবর্তমানে সম্পূর্ণ হতে পারে না। সমাজে আলিমদের অভাব হলে, গোটা সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, কারণ তাদের উপস্থিতি ছাড়া সঠিক ইলম প্রচার সম্ভব নয়। 2. শুধুমাত্র পাঠক বা বক্তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি নয়: পাঠক এবং বক্তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি না করে, একজন যোগ্য আলিমের নেতৃত্বে থাকা একান্ত প্রয়োজন। আলিম ছাড়া ইলমের সঠিক ধারণা পাওয়া সম্ভব নয়, আর সমাজে সঠিক দাওয়াত পৌঁছানোও কঠিন। 3. সঠিক শিক্ষকের গুরুত্ব: ইলম অর্জনের জন্য শুধুমাত্র বই পড়া যথেষ্ট নয়, বরং একজন সঠিক শিক্ষক বা আলিমের উপস্থিতি এবং তার দিকনির্দেশনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন আলিম ছাড়া দাওয়াতের কাজ চালালে, তা বিভ্রান্তির দিকে চলে যাবে এবং সঠিক পথে পরিচালিত হওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। সিদ্ধান্ত: এই হাদীসগুলো স্পষ্টভাবে নির্দেশ করছে যে, সমাজে সঠিকভাবে ইলম প্রাপ্তির জন্য আলিমদের উপস্থিতি অপরিহার্য। বইপত্রের মাধ্যমে একমাত্র ইলম অর্জন সম্ভব নয়; সঠিক শিক্ষকের মাধ্যমে ইলম লাভ করাই সঠিক পথে পরিচালিত হওয়ার একমাত্র উপায়। যারা আলিম ছাড়া দাওয়াতের কাজ চালাতে চায়, তারা বিভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে, কারণ তারা কোনটি ভুল এবং কোনটি সঠিক তা বুঝতে পারবে না। সুতরাং, আমাদের সব দাওয়াতি কাজ আলেমদের নেতৃত্বে এবং তাদের দিকনির্দেশনায় করাই উচিত, যাতে আমরা সঠিক পথে চলতে পারি এবং সমাজে সঠিক ইলম প্রতিষ্ঠিত হয়।
আলিমদের গুরুত্ব এবং সমাজে তাদের অভাবের বিষয়টি নিয়ে হাদীস ও শিক্ষা হাদীসসমূহ: 1. হাদীস ১: আল্লাহর রাসূল (সা.) বলেছেন: • “তোমরা এমন যুগে রয়েছো, যে যুগে আলিম বেশি, বক্তা ও আলোচক কম। যাঞ্চাকারী কম, দানকারী বেশি। এ যুগে কর্ম হচ্ছে প্রবৃত্তির পরিচালক। কিন্তু তোমাদের পরে অচিরেই এমন এক যুগ আসবে যখন ফকীহ হবে কম আর বক্তা হবে বেশি। অনেক হবে যাঞ্চাকারী, কম হবে দানকারী। ঐ সময় প্রবৃত্তি হবে কর্মের নিয়ন্ত্রক।” • সূত্র: আল আদাবুল মুফরাদ, বুখারী হাদীস ৭৮৯ 2. হাদীস ২: হযরত আবুদ দারদা রা. থেকে বর্ণিত: • “হায়! তোমাদের আলিমগণ বিদায় নিচ্ছেন কিন্তু তোমাদের বে-ইলম শ্রেণি ইলম অর্জন করছে না। ইলম উঠিয়ে নেওয়ার আগেই ইলম হাসিল কর। ইলম উঠিয়ে নেওয়ার অর্থ আলিমদের প্রস্থান।” • সূত্র: আদ দারেমী ২৫১ 3. হাদীস ৩: • “মানুষের উপর এমন এক যুগের আগমন ঘটবে যখন অনেক হবে পাঠকের সংখ্যা আর হ্রাস পাবে ফকীহের সংখ্যা আর ইলম তুলে নেওয়া হবে ও রক্তপাত ছড়িয়ে পড়বে।” • সূত্র: আলমুজামুল আওসাত তবারানী, হাদীস ৩২৭৭ 4. হাদীস ৪: আল্লাহর রাসূল (সা.) বলেছেন: • “আল্লাহ তাআলা এলমকে এমনভাবে তুলে নিবেন না যে বান্দাদের (অন্তর) থেকে তা তুলে নিলেন; বরং ইলমকে তুলে নিবেন আলিমদের তুলে নেওয়ার মাধ্যমে। অবশেষে যখন আলিম থাকবে না তখন লোকেরা বেইলম লোকদের নেতা বানাবে আর তারা ইলম ছাড়া ফতোয়া দিবে। ফলে নিজেরা গোমরাহ হবে, অন্যদের গোমরাহ করবে।” • সূত্র: সহীহ বুখারী, হাদীস ১০০; সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৩ 5. হাদীস ৫: ইমাম শাফেয়ী রাহ. বলেন: • “যে (শুধু) বইপত্র থেকে ফিকহ অর্জন করে, সে (শরীয়তের) বিধিবিধান ধ্বংস করে।” • সূত্র: আলমাজমু’ শরহুল মুহায্যাব ১/৩৮ 6. হাদীস ৭: • “ইলম অর্জনের জন্য শুধু গ্রন্থ নির্ভরতা যথেষ্ট নয়। এমনকি আসমানী কিতাব যেমন তাওরাত ও ইঞ্জিলও যদি সঠিক শিক্ষকের সাহায্য ছাড়া পড়া হয়, তবে তা বিকৃত হয়ে যেতে পারে।” • সূত্র: উল্লেখযোগ্য হাদীস এবং বর্ণনা 7. হাদীস ৮: • “ইলম কখনও ক্ষয় হয়ে যাবে, কিন্তু সে ক্ষয় হবে তখনই যখন প্রকৃত আলিমগণ পৃথিবী থেকে বিদায় নিবেন এবং কেবলমাত্র পাঠকশ্রেণির সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।” • সূত্র: সহীহ মুসলিম, হাদীস ৭ 8. হাদীস ৯: • “মানুষ এক সময় তাওরাত ও ইঞ্জিলের উপরে থাকলেও, ঐ কিতাবের প্রকৃত মর্ম বুঝতে তাদের যে শিক্ষা দরকার ছিল তা তাদের মধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।” • সূত্র: আল-মুজামুল আওসাত, তবারানী 9. হাদীস ১০: • “মনের মধ্যে যদি কিতাবের আলো না প্রবাহিত হয়, তাহলে পাঠক কেবলমাত্র নিজের মনের মতে কিতাবের ব্যাখ্যা করতে শুরু করবে, ফলে কিতাবের প্রকৃত মর্ম বিকৃত হয়ে যাবে।” • সূত্র: বুখারী শিক্ষণীয় বিষয়: 1. আলিম ছাড়া সমাজে বিভ্রান্তি: বইপত্রের মধ্যে থাকা ইলম কখনই যথার্থ আলিমের অবর্তমানে সম্পূর্ণ হতে পারে না। সমাজে আলিমদের অভাব হলে, গোটা সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, কারণ তাদের উপস্থিতি ছাড়া সঠিক ইলম প্রচার সম্ভব নয়। 2. শুধুমাত্র পাঠক বা বক্তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি নয়: পাঠক এবং বক্তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি না করে, একজন যোগ্য আলিমের নেতৃত্বে থাকা একান্ত প্রয়োজন। আলিম ছাড়া ইলমের সঠিক ধারণা পাওয়া সম্ভব নয়, আর সমাজে সঠিক দাওয়াত পৌঁছানোও কঠিন। 3. সঠিক শিক্ষকের গুরুত্ব: ইলম অর্জনের জন্য শুধুমাত্র বই পড়া যথেষ্ট নয়, বরং একজন সঠিক শিক্ষক বা আলিমের উপস্থিতি এবং তার দিকনির্দেশনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন আলিম ছাড়া দাওয়াতের কাজ চালালে, তা বিভ্রান্তির দিকে চলে যাবে এবং সঠিক পথে পরিচালিত হওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। সিদ্ধান্ত: এই হাদীসগুলো স্পষ্টভাবে নির্দেশ করছে যে, সমাজে সঠিকভাবে ইলম প্রাপ্তির জন্য আলিমদের উপস্থিতি অপরিহার্য। বইপত্রের মাধ্যমে একমাত্র ইলম অর্জন সম্ভব নয়; সঠিক শিক্ষকের মাধ্যমে ইলম লাভ করাই সঠিক পথে পরিচালিত হওয়ার একমাত্র উপায়। যারা আলিম ছাড়া দাওয়াতের কাজ চালাতে চায়, তারা বিভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে, কারণ তারা কোনটি ভুল এবং কোনটি সঠিক তা বুঝতে পারবে না। সুতরাং, আমাদের সব দাওয়াতি কাজ আলেমদের নেতৃত্বে এবং তাদের দিকনির্দেশনায় করাই উচিত, যাতে আমরা সঠিক পথে চলতে পারি এবং সমাজে সঠিক ইলম প্রতিষ্ঠিত হয়।
মা শা আল্লাহ্, আলহামদুলিল্লাহ,অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য। আমরা সাধারণ মুসলমানরা তাবলীগের গুরুত্ব বুঝতে পারছি কিন্তু অনেক আলেমরা এবং মাদ্রাসা থেকে পাশ করা মুসল্লিরা বুঝতে পারছে না এবং চাইছে না ।
তারেক ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য অনুধাবন করার জন্য আপনার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল সৎ থাকার চেষ্টা করবেন ক্ষমতা নয় ভালোবাসা মানুষকে অনেক শীর্ষে পৌঁছায় দেয় নুরার মত বাটপার হইয়া যাইয়েন না দোয়া করি
গণ পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা তারেক আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও মোবারকবাদ জানাই আল্লাহ পাক আপনাকে দিয়ে কিছু ভাল বলার তৌফিক দান করেছে, আল্লাহ পাক হায়াতে তৈয়বা দান করুন আমিন ।
মামুনুল হক ও জুনায়েদ আল হাবিব সহ এরকম অন্যান্য ওলামা হযরত যদি এই মেহনতের তৃতীয় পক্ষের কাজ না করে কিংবা এখান থেকে যদি সরে যায় ইনশাআল্লাহ তাবলীগের মেহনত এর মধ্যে যে বিভেদ বা দ্বন্দ্ব অতি দ্রুত নিরসনে হবে।
১০০% একমত। দুই পক্ষের যারা নিজেদের তাবলিগের নেতা দাবি করছে, তাদের পরিচয় বের করা হোক। কোন নেতা কতদিন তাবলিগে সময় দিয়েছে তা দেখে বিবেচনা করা হোক কিভাবে তবলিগ চলবে।
একদম ১০০% সঠিক কথা বলেছেন, তারেক ভাই ধন্যবাদ সত্য প্রকাশ করার জন্য❤
আলিমদের গুরুত্ব এবং সমাজে তাদের অভাবের বিষয়টি নিয়ে হাদীস ও শিক্ষা
হাদীসসমূহ:
1. হাদীস ১:
আল্লাহর রাসূল (সা.) বলেছেন:
• “তোমরা এমন যুগে রয়েছো, যে যুগে আলিম বেশি, বক্তা ও আলোচক কম। যাঞ্চাকারী কম, দানকারী বেশি। এ যুগে কর্ম হচ্ছে প্রবৃত্তির পরিচালক। কিন্তু তোমাদের পরে অচিরেই এমন এক যুগ আসবে যখন ফকীহ হবে কম আর বক্তা হবে বেশি। অনেক হবে যাঞ্চাকারী, কম হবে দানকারী। ঐ সময় প্রবৃত্তি হবে কর্মের নিয়ন্ত্রক।”
• সূত্র: আল আদাবুল মুফরাদ, বুখারী হাদীস ৭৮৯
2. হাদীস ২:
হযরত আবুদ দারদা রা. থেকে বর্ণিত:
• “হায়! তোমাদের আলিমগণ বিদায় নিচ্ছেন কিন্তু তোমাদের বে-ইলম শ্রেণি ইলম অর্জন করছে না। ইলম উঠিয়ে নেওয়ার আগেই ইলম হাসিল কর। ইলম উঠিয়ে নেওয়ার অর্থ আলিমদের প্রস্থান।”
• সূত্র: আদ দারেমী ২৫১
3. হাদীস ৩:
• “মানুষের উপর এমন এক যুগের আগমন ঘটবে যখন অনেক হবে পাঠকের সংখ্যা আর হ্রাস পাবে ফকীহের সংখ্যা আর ইলম তুলে নেওয়া হবে ও রক্তপাত ছড়িয়ে পড়বে।”
• সূত্র: আলমুজামুল আওসাত তবারানী, হাদীস ৩২৭৭
4. হাদীস ৪:
আল্লাহর রাসূল (সা.) বলেছেন:
• “আল্লাহ তাআলা এলমকে এমনভাবে তুলে নিবেন না যে বান্দাদের (অন্তর) থেকে তা তুলে নিলেন; বরং ইলমকে তুলে নিবেন আলিমদের তুলে নেওয়ার মাধ্যমে। অবশেষে যখন আলিম থাকবে না তখন লোকেরা বেইলম লোকদের নেতা বানাবে আর তারা ইলম ছাড়া ফতোয়া দিবে। ফলে নিজেরা গোমরাহ হবে, অন্যদের গোমরাহ করবে।”
• সূত্র: সহীহ বুখারী, হাদীস ১০০; সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৩
5. হাদীস ৫:
ইমাম শাফেয়ী রাহ. বলেন:
• “যে (শুধু) বইপত্র থেকে ফিকহ অর্জন করে, সে (শরীয়তের) বিধিবিধান ধ্বংস করে।”
• সূত্র: আলমাজমু’ শরহুল মুহায্যাব ১/৩৮
6. হাদীস ৭:
• “ইলম অর্জনের জন্য শুধু গ্রন্থ নির্ভরতা যথেষ্ট নয়। এমনকি আসমানী কিতাব যেমন তাওরাত ও ইঞ্জিলও যদি সঠিক শিক্ষকের সাহায্য ছাড়া পড়া হয়, তবে তা বিকৃত হয়ে যেতে পারে।”
• সূত্র: উল্লেখযোগ্য হাদীস এবং বর্ণনা
7. হাদীস ৮:
• “ইলম কখনও ক্ষয় হয়ে যাবে, কিন্তু সে ক্ষয় হবে তখনই যখন প্রকৃত আলিমগণ পৃথিবী থেকে বিদায় নিবেন এবং কেবলমাত্র পাঠকশ্রেণির সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।”
• সূত্র: সহীহ মুসলিম, হাদীস ৭
8. হাদীস ৯:
• “মানুষ এক সময় তাওরাত ও ইঞ্জিলের উপরে থাকলেও, ঐ কিতাবের প্রকৃত মর্ম বুঝতে তাদের যে শিক্ষা দরকার ছিল তা তাদের মধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।”
• সূত্র: আল-মুজামুল আওসাত, তবারানী
9. হাদীস ১০:
• “মনের মধ্যে যদি কিতাবের আলো না প্রবাহিত হয়, তাহলে পাঠক কেবলমাত্র নিজের মনের মতে কিতাবের ব্যাখ্যা করতে শুরু করবে, ফলে কিতাবের প্রকৃত মর্ম বিকৃত হয়ে যাবে।”
• সূত্র: বুখারী
শিক্ষণীয় বিষয়:
1. আলিম ছাড়া সমাজে বিভ্রান্তি:
বইপত্রের মধ্যে থাকা ইলম কখনই যথার্থ আলিমের অবর্তমানে সম্পূর্ণ হতে পারে না। সমাজে আলিমদের অভাব হলে, গোটা সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, কারণ তাদের উপস্থিতি ছাড়া সঠিক ইলম প্রচার সম্ভব নয়।
2. শুধুমাত্র পাঠক বা বক্তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি নয়:
পাঠক এবং বক্তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি না করে, একজন যোগ্য আলিমের নেতৃত্বে থাকা একান্ত প্রয়োজন। আলিম ছাড়া ইলমের সঠিক ধারণা পাওয়া সম্ভব নয়, আর সমাজে সঠিক দাওয়াত পৌঁছানোও কঠিন।
3. সঠিক শিক্ষকের গুরুত্ব:
ইলম অর্জনের জন্য শুধুমাত্র বই পড়া যথেষ্ট নয়, বরং একজন সঠিক শিক্ষক বা আলিমের উপস্থিতি এবং তার দিকনির্দেশনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন আলিম ছাড়া দাওয়াতের কাজ চালালে, তা বিভ্রান্তির দিকে চলে যাবে এবং সঠিক পথে পরিচালিত হওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।
সিদ্ধান্ত:
এই হাদীসগুলো স্পষ্টভাবে নির্দেশ করছে যে, সমাজে সঠিকভাবে ইলম প্রাপ্তির জন্য আলিমদের উপস্থিতি অপরিহার্য। বইপত্রের মাধ্যমে একমাত্র ইলম অর্জন সম্ভব নয়; সঠিক শিক্ষকের মাধ্যমে ইলম লাভ করাই সঠিক পথে পরিচালিত হওয়ার একমাত্র উপায়। যারা আলিম ছাড়া দাওয়াতের কাজ চালাতে চায়, তারা বিভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে, কারণ তারা কোনটি ভুল এবং কোনটি সঠিক তা বুঝতে পারবে না। সুতরাং, আমাদের সব দাওয়াতি কাজ আলেমদের নেতৃত্বে এবং তাদের দিকনির্দেশনায় করাই উচিত, যাতে আমরা সঠিক পথে চলতে পারি এবং সমাজে সঠিক ইলম প্রতিষ্ঠিত হয়।
হেফাজত দায়ী ১০০% রাইট কথা ভাই। ❤❤
২০১৮ সালে মামুনুল হক সাহেব এর হস্তক্ষেপ ছিল না তখন কি কারনে আলেম দের উপর আক্রমণ করেছিলেন আপনারা মূলত তাবলীগের লেবাস দারি সন্ত্রাসী এটা প্রমাণ করেছেন ।
একদম সঠিক বলেছেন প্রিয় কলিজার ভাইজান
ধন্যবাদ তারেক ভাই আপনারা হায়াতে বরকত দান করুক আমাদের ঐতিহ্যবাহী তাবলীগ সংগঠনের পাশে থাকেন ভাই মাতলুমের পাশে থাকুন ভাই
শুকরিয়া ভাই সঠিক বিশ্লেষণ করার জন্য।আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন।
১০০% সঠিক কথা
তারেক ভাইয়ের হায়াতে আল্লাহতালা বরকত দান করেন। ফেস দা পিপলের উপস্থাপকের হায়াতে আল্লাহতালা বরকত দান করেন । ফেস দা পিপল আরো এগিয়ে যাক এইতো দোয়া রইল।
তারেক ভাই এর কথার যথেষ্ট গুরুত্ব আছে,,,
সত্য কথা বলেছেন ভাই ধন্যবাদ মামুনুল হকের দলকে এখান থেকে সরালে সমস্যা দূর হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ ❤❤❤
একদম সত্য কথা বলার জন্য ধন্যবাদ
জাজাকাল্লাহ,, তারেক তোমাকে আল্লাহ হেফাজত করুন
১০০℅ সত্য কথা।
হেফাজত মুক্ত তাবলীগ চাই 🥺
তাহলে হিন্দু হেফাজতের তাবলীগ চাইতেছেন।
Ki re vai apnader prodhan jara shobai to aowami Ligue r indian agenda bastobayon kore r apni hefazot mukto Tabligue chan?😂😂😂😂😂😂
সুন্দর আলোচনা করেছে তারেক ভাই❤❤❤❤❤❤❤❤❤
মাশাল্লাহ অসাধারণ আলোচনা জাযাকাল্লাহ ১০০% হক কথা
তারেক ভাই আপনার প্রতি ভাল বাসা আরো বেরে গেলো মা শা আল্লাহ...❤❤
তারেক রহমান ভাই যা বলেছেন 100%পারছেন সত্য কথা।
তারেক ভাই সুন্দর কথা বলেছেন,, এটাই সত্যি কথা, ধন্যবাদ সত্য প্রকাশ করার জন্য❤
রাইট বলেছেন আপনাকে ধন্যবাদ
ভাই আপনি ১০০% সত্য কথা বলেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
একদম সঠিক ১০০%
তারেক ভাই আপনাকে বড় ধন্যবাদ সত্যি কথা বলার জন্য
আপনি আমার মনের কথা বলে ছেন এটার ভিতর হেফাজত ডুকেগেছে
ধন্যবাদ তারেক ভাই ❤❤❤
তারেক ভাই সুন্দর কথা বলেছেন,, এটাই সত্যি কথা
আলিমদের গুরুত্ব এবং সমাজে তাদের অভাবের বিষয়টি নিয়ে হাদীস ও শিক্ষা
হাদীসসমূহ:
1. হাদীস ১:
আল্লাহর রাসূল (সা.) বলেছেন:
• “তোমরা এমন যুগে রয়েছো, যে যুগে আলিম বেশি, বক্তা ও আলোচক কম। যাঞ্চাকারী কম, দানকারী বেশি। এ যুগে কর্ম হচ্ছে প্রবৃত্তির পরিচালক। কিন্তু তোমাদের পরে অচিরেই এমন এক যুগ আসবে যখন ফকীহ হবে কম আর বক্তা হবে বেশি। অনেক হবে যাঞ্চাকারী, কম হবে দানকারী। ঐ সময় প্রবৃত্তি হবে কর্মের নিয়ন্ত্রক।”
• সূত্র: আল আদাবুল মুফরাদ, বুখারী হাদীস ৭৮৯
2. হাদীস ২:
হযরত আবুদ দারদা রা. থেকে বর্ণিত:
• “হায়! তোমাদের আলিমগণ বিদায় নিচ্ছেন কিন্তু তোমাদের বে-ইলম শ্রেণি ইলম অর্জন করছে না। ইলম উঠিয়ে নেওয়ার আগেই ইলম হাসিল কর। ইলম উঠিয়ে নেওয়ার অর্থ আলিমদের প্রস্থান।”
• সূত্র: আদ দারেমী ২৫১
3. হাদীস ৩:
• “মানুষের উপর এমন এক যুগের আগমন ঘটবে যখন অনেক হবে পাঠকের সংখ্যা আর হ্রাস পাবে ফকীহের সংখ্যা আর ইলম তুলে নেওয়া হবে ও রক্তপাত ছড়িয়ে পড়বে।”
• সূত্র: আলমুজামুল আওসাত তবারানী, হাদীস ৩২৭৭
4. হাদীস ৪:
আল্লাহর রাসূল (সা.) বলেছেন:
• “আল্লাহ তাআলা এলমকে এমনভাবে তুলে নিবেন না যে বান্দাদের (অন্তর) থেকে তা তুলে নিলেন; বরং ইলমকে তুলে নিবেন আলিমদের তুলে নেওয়ার মাধ্যমে। অবশেষে যখন আলিম থাকবে না তখন লোকেরা বেইলম লোকদের নেতা বানাবে আর তারা ইলম ছাড়া ফতোয়া দিবে। ফলে নিজেরা গোমরাহ হবে, অন্যদের গোমরাহ করবে।”
• সূত্র: সহীহ বুখারী, হাদীস ১০০; সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৩
5. হাদীস ৫:
ইমাম শাফেয়ী রাহ. বলেন:
• “যে (শুধু) বইপত্র থেকে ফিকহ অর্জন করে, সে (শরীয়তের) বিধিবিধান ধ্বংস করে।”
• সূত্র: আলমাজমু’ শরহুল মুহায্যাব ১/৩৮
6. হাদীস ৭:
• “ইলম অর্জনের জন্য শুধু গ্রন্থ নির্ভরতা যথেষ্ট নয়। এমনকি আসমানী কিতাব যেমন তাওরাত ও ইঞ্জিলও যদি সঠিক শিক্ষকের সাহায্য ছাড়া পড়া হয়, তবে তা বিকৃত হয়ে যেতে পারে।”
• সূত্র: উল্লেখযোগ্য হাদীস এবং বর্ণনা
7. হাদীস ৮:
• “ইলম কখনও ক্ষয় হয়ে যাবে, কিন্তু সে ক্ষয় হবে তখনই যখন প্রকৃত আলিমগণ পৃথিবী থেকে বিদায় নিবেন এবং কেবলমাত্র পাঠকশ্রেণির সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।”
• সূত্র: সহীহ মুসলিম, হাদীস ৭
8. হাদীস ৯:
• “মানুষ এক সময় তাওরাত ও ইঞ্জিলের উপরে থাকলেও, ঐ কিতাবের প্রকৃত মর্ম বুঝতে তাদের যে শিক্ষা দরকার ছিল তা তাদের মধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।”
• সূত্র: আল-মুজামুল আওসাত, তবারানী
9. হাদীস ১০:
• “মনের মধ্যে যদি কিতাবের আলো না প্রবাহিত হয়, তাহলে পাঠক কেবলমাত্র নিজের মনের মতে কিতাবের ব্যাখ্যা করতে শুরু করবে, ফলে কিতাবের প্রকৃত মর্ম বিকৃত হয়ে যাবে।”
• সূত্র: বুখারী
শিক্ষণীয় বিষয়:
1. আলিম ছাড়া সমাজে বিভ্রান্তি:
বইপত্রের মধ্যে থাকা ইলম কখনই যথার্থ আলিমের অবর্তমানে সম্পূর্ণ হতে পারে না। সমাজে আলিমদের অভাব হলে, গোটা সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, কারণ তাদের উপস্থিতি ছাড়া সঠিক ইলম প্রচার সম্ভব নয়।
2. শুধুমাত্র পাঠক বা বক্তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি নয়:
পাঠক এবং বক্তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি না করে, একজন যোগ্য আলিমের নেতৃত্বে থাকা একান্ত প্রয়োজন। আলিম ছাড়া ইলমের সঠিক ধারণা পাওয়া সম্ভব নয়, আর সমাজে সঠিক দাওয়াত পৌঁছানোও কঠিন।
3. সঠিক শিক্ষকের গুরুত্ব:
ইলম অর্জনের জন্য শুধুমাত্র বই পড়া যথেষ্ট নয়, বরং একজন সঠিক শিক্ষক বা আলিমের উপস্থিতি এবং তার দিকনির্দেশনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন আলিম ছাড়া দাওয়াতের কাজ চালালে, তা বিভ্রান্তির দিকে চলে যাবে এবং সঠিক পথে পরিচালিত হওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।
সিদ্ধান্ত:
এই হাদীসগুলো স্পষ্টভাবে নির্দেশ করছে যে, সমাজে সঠিকভাবে ইলম প্রাপ্তির জন্য আলিমদের উপস্থিতি অপরিহার্য। বইপত্রের মাধ্যমে একমাত্র ইলম অর্জন সম্ভব নয়; সঠিক শিক্ষকের মাধ্যমে ইলম লাভ করাই সঠিক পথে পরিচালিত হওয়ার একমাত্র উপায়। যারা আলিম ছাড়া দাওয়াতের কাজ চালাতে চায়, তারা বিভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাবে, কারণ তারা কোনটি ভুল এবং কোনটি সঠিক তা বুঝতে পারবে না। সুতরাং, আমাদের সব দাওয়াতি কাজ আলেমদের নেতৃত্বে এবং তাদের দিকনির্দেশনায় করাই উচিত, যাতে আমরা সঠিক পথে চলতে পারি এবং সমাজে সঠিক ইলম প্রতিষ্ঠিত হয়।
সত্যের জয় হবেই হবে ইনশাআল্লাহ হয়তো একটু আগে নয়তো একটু পরে ধৈর্য্য ধারণ করতে হবে
মাশাল্লাহ শুভকামনা রইলো। আল্লাহ পাক তারেক ভাইকে বারাকাত দান করুন আমিন। অনেক সুন্দর কথা ❤❤❤
তারেক ভাই আপনাকে ধন্যবাদ হেফাজত মুক্ত তাবলিগ৷ চাই
তারেক ভাই জাযাকাল্লাহ আপনি অতি সহজে ব্যাপারটা বুঝতে পারছেন
হেফাজত ইসলাম করতেছে ভাই সব কিছু সবাইকে বুজিয়ে দ্যান
ভাই আপনাকে ধন্যবাদ আপনি এতো সুন্দর আলোচনা করেছেন
আলহামদুলিল্লাহ তারেক ভাই সত্য কথা বলেছেন
ভাই আপনি ১০০℅ সত্য বলেছেন জাজাকাল্লাহ খাইরান
আসসালামুয়ালাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ আপনার কথায় কলিজা ঠান্ডা হয়ে যায় জাযাকাল্লাহ
অনেক সুন্দর কথা বলেছেন।
তারেক ভাই সঠিক কথা বলেছেন।তিনি মূল কথা তুলে ধরেছেন।
তারেক ভাই আপনি ১০০% সঠিক কথা বলেছেন। আপনি ৫ই আগষ্টের আন্দলনের অন্যতম অন্যতম আদর্শ।
রাইট
তারেক ভাই ধন্যবাদ
আল্লাহ তায়ালা আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।
ধন্যবাদ আলহামদুলিল্লাহ আপনি খুব সুন্দর কথা বলছেন
তারেক ভাই ঠিক বলেছেন ❤
ভাই আপনি সত্যি কথা বলছেন
তারেক ভাই হক কথা বলার জন্য ধন্যবাদ
জাজাকাল্লাহ খাইরান তারেক ভাই। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে দিনের মেহনত এর জন্য কবুল ফরমান আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ ভাই অনেক সুন্দর কথা বলেছেন
মা শা আল্লাহ্, আলহামদুলিল্লাহ,অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য। আমরা সাধারণ মুসলমানরা তাবলীগের গুরুত্ব বুঝতে পারছি কিন্তু অনেক আলেমরা এবং মাদ্রাসা থেকে পাশ করা মুসল্লিরা বুঝতে পারছে না এবং চাইছে না ।
তারেক ভাই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ । এই দুনিয়া লোভী কয়েকজন আলেমদের জন্য আজ ফ্যাতনার সৃষ্টি।
ধন্যবাদ ভাই, এগ সময়ে এইরকম সাহসী বক্তব্য দেওয়ার জন্য।❤
r8
সত্য কথা বলার জন্য জাযাকাল্লাহ খায়ের
রাজনীতি মুক্ত তাবলীগ চাই
ভাই মনের কথা বলেছেন এদের কে হেফাজত নাগরিক কমিটি নতুন নতুন ছোট দল এদের ব্যবহার করতে চায়
মাশাআল্লাহ ভাই খুব সুন্দর কথা বলছেন
একদম সঠিক বলেছেন
তারেক ভাইয়ের সত্য কথা বলার জন্য আল্লাহ তাআলা তাকে হেদায়েত দান করুন হেদায়েতের নূর দ্বারা সম্মানিত করেন। আমিন
মাশাল্লাহ ভাইজান সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ ভাবে সঠিক কথা বলেছেন❤
শতভাগ সঠিক।
ভাইজান আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আল্লাহ পাক আপনাকে জাযায়ে খায়ের দান করুন
একদম খাঁটি সত্য কথা বলছেন।
তারেক ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ একদম ঠিক কথা বলেছেন আপনি আপনার জন্য অনেক অনেক মোবারকবাদ এবং দোয়া রইল দিল থেকে
সত্যি কথা বলেছেন
তারেক ভাই রাইট কথা বলেছে সরকারের এটা কানে নেয়া উচিৎ
মামুনুল,মাহফুজুল গং এরাই মূল বিভেদের জন্য।
একমাত্র সাদ সাব বিভেদের জন্য দায়ী
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা করলেন ভাই
তারেক ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য অনুধাবন করার জন্য আপনার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল সৎ থাকার চেষ্টা করবেন ক্ষমতা নয় ভালোবাসা মানুষকে অনেক শীর্ষে পৌঁছায় দেয় নুরার মত বাটপার হইয়া যাইয়েন না দোয়া করি
ভাই আপনি সঠিক কথা বলেছেন
আল্লাহপাক এই বিষয়টি আমাদের প্রশাসনের মাথায় ঢুকিয়ে দেন,এবং বাস্তবায়নের তাওফিক দেন
আপনাকে ।সত্য কথা বলার জন্য অনিক অনিক ধন্যবাদ, সুতো ভাইকে অনিক ধন্যবাদ ,অবঙ্ক দুয়া রহিল,ইনশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর কথা। পত্রেক কথায় যুক্তি আছে।
গণ পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা তারেক আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও মোবারকবাদ জানাই আল্লাহ পাক আপনাকে দিয়ে কিছু ভাল বলার তৌফিক দান করেছে, আল্লাহ পাক হায়াতে তৈয়বা দান করুন আমিন ।
তারেক এর কথা সত্য
এত গভীর বেপার টা জানলেন কিভাবে
আপনিই বুঝে ফেললেন
দারুন
তাবলীগ জামাতে যাদেরকে কোন দিন দেখা যায়নি, তারাই আজ বক্তৃতা বিবৃতি দিচ্ছেন। সঠিক কথা বলেছেন ভাই, ধন্যবাদ।
100% সত্য কথা বলেছে, তাবলীগের জনতা, বাংলাদেশের দলীয় রাজনীতি, কাজে ব্যবহার করতে চাই
তারাক ভাইয়ের কথা অসাধারণ অসাধারণ এভাবেই ঐক্য করা সম্ভব তাছাড়া নয়
ধন্যবাদ
আসল মুখোশ উম্মোচন করেছেন
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর যৌক্তিক আলোচনা
তারেক ভাইয়ের কথা
সঠিক কথা বলছেন তারিখ ভাই
Tarek vi, you are absolutely right. May Allah accept your good efforts.
হেফাজত মুক্ত হলেই সব এক হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ
r8
সাদ থেকে মুক্তো হলেই ঠিক হয়ে যাবে
হেফাজত মুক্ত হলেতো এটাও কাদিয়ানীদের মতোই সাদিয়ানি হয়ে যাবে অচিরেই
সাদ মুক্ত তাবলীগ জামাত চাই
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক সুন্দর কথা বলছেন ভাই
তারেক ভাই কলিজা টান্টা হওয়ার কথা বলেচেন
তারেক ভাই তাবলীগ নিয়ে গবেষণা করছে। এই একটা মানুষই পাওয়া গেল।
সত্য কথা বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
সময়ের সাহসী বক্তব্য
সঠিক ১০০%
এই রকম সত্যি কথা বলার জন্য ধন্যবাদ।
তারেক ভাই অনেক সুন্দর ও বাস্তব সম্মত কথা বলেছেন।
মামুনুল হক ও জুনায়েদ আল হাবিব সহ এরকম অন্যান্য ওলামা হযরত যদি এই মেহনতের তৃতীয় পক্ষের কাজ না করে কিংবা এখান থেকে যদি সরে যায় ইনশাআল্লাহ তাবলীগের মেহনত এর মধ্যে যে বিভেদ বা দ্বন্দ্ব অতি দ্রুত নিরসনে হবে।
ইনশাআল্লাহ
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়ের কথা গুলো সঠিক এদেরকে রাজনৈতিক হিসাবে ব্যাবহার করতে চায়
মাশাআল্লাহ ভাইজান চমৎকার কথা বলেছেন
সঠিক কথা বলেছেন, মামুনুল হক দায়ী
সাগর ভাই তারেক ভাই সঠিক কথা বলছেন হেফাজতের নেতারা চলে গেলেই ঠিক হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
একদম হক কথা বলেছেন
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান ❤
মনের কথা বলছেন তারেক ভাই
ঠিক বলেছেন ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
১০০% একমত। দুই পক্ষের যারা নিজেদের তাবলিগের নেতা দাবি করছে, তাদের পরিচয় বের করা হোক। কোন নেতা কতদিন তাবলিগে সময় দিয়েছে তা দেখে বিবেচনা করা হোক কিভাবে তবলিগ চলবে।
গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন ভাই
তাবলীগ জামাতের দ্বন্দ্ব নিয়ে এ পর্যন্ত যতজন কথা বলেছেন তাদের ভিতরে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য বাস্তবতা তুলে ধরেছেন তারেক ভাই
100%right bolsen Tarak bhai
সালামালাইকুম তারেক ভাই আপনি সঠিক কথা বলছেন
ধন্যবাদ তারেক ভাই।এটাই উচিৎ কথা