100 বছর বেচে থাকার চেয়ে এই রকম একটা কবিতা লিখে যদি কারাবরন করে শহীদ হয়ে যাওয়া যায় আমি সেই কবিতার প্রতিটি লাইন, কলমের কালি, আমার চিন্তার জন্য আল্লাহর নিকট চির ধন্য হয়ে যেতাম তাও আমি আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ এই রকম কবি র কবিতা শুনতে পেয়েছি।শুধু হাতটা নিশ পিশ করে অন্যায়কারির জন্য বিদ্রোহী হয়ে ওদের জন্য হাবিয়া দোযখ নিয়ে হাসিতে চাই।
এই কবিতা টির প্রত্যেক টি, এক একটি সুত্রে শব্দ, অক্ষর, একে অনন্ত ধারা, বহু থেকে বহুবচন, মনে হয়, কবিতা টির প্রতিটি শব্দ অক্ষরে পুরা পৃথিবীর কথা এবং হাজার কোটি মানুষের দুঃখ কষ্টের, কথা তুলে ধরেছেন, হায়রে, কবিরা মরে ও অমর হয়ে থাকে, হাজারো কবিতার বাণী তে,আলহামদুলিল্লাহ,, সুখরিয়া,
একজন মানুষ কিভাবে এমন ভাষা লিখতে পারে, মাথায় ঢুকেনা। যেমন কবিতা, তেমন আবৃতি, মিউজিক টাও অসাধারণ। একটি কবিতা হাজার কবিতার চেয়ে ওজনে ভারি। নজরুল বার বার জগতে আসেনা
আমার শোনা "বিদ্রোহী" কবিতার করা সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ আবৃত্তি এটি।অসাধারণ গলা এবং প্রয়োগ।গতে বাঁধা আবৃত্তির থেকে বেরিয়ে এসে এরকম একটা উপস্থাপন নটরাজের ধ্বংসলীলার কথা মনে করায়।
@@recitationlearningwithjann7849 আমার চ্যানেলটি নতুন। তবে আমি আমার আবৃত্তি ভালো লাগার ব্যাপারে বেশ আত্মবিশ্বাসী। নতুন চ্যানেলের প্রচারণা পেতে বেশ কষ্ট এবং সময়সাপেক্ষ। তাই বিভিন্ন জায়গায় লিঙ্ক শেয়ার করছি। কিছু মনে না করলে আপনিও শুনুন আমার আবৃত্তি, ভালো লাগলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন, অন্যদেরকেও সাবস্ক্রাইব করতে বলুন, প্লিজ।
বিদ্রোহী বল বীর - বল উন্নত মম শির! শির নেহারি’ আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির! বল বীর - বল মহাবিশ্বের মহাকাশ ফাড়ি’ চন্দ্র সূর্য গ্রহ তারা ছাড়ি’ ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া খোদার আসন ‘আরশ’ ছেদিয়া, উঠিয়াছি চির-বিস্ময় আমি বিশ্ববিধাতৃর! মম ললাটে রুদ্র ভগবান জ্বলে রাজ-রাজটীকা দীপ্ত জয়শ্রীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির! আমি চিরদূর্দম, দুর্বিনীত, নৃশংস, মহা- প্রলয়ের আমি নটরাজ, আমি সাইক্লোন, আমি ধ্বংস! আমি মহাভয়, আমি অভিশাপ পৃথ্বীর, আমি দুর্বার, আমি ভেঙে করি সব চুরমার! আমি অনিয়ম উচ্ছৃঙ্খল, আমি দ’লে যাই যত বন্ধন, যত নিয়ম কানুন শৃঙ্খল! আমি মানি না কো কোন আইন, আমি ভরা-তরী করি ভরা-ডুবি, আমি টর্পেডো, আমি ভীম ভাসমান মাইন! আমি ধূর্জটি, আমি এলোকেশে ঝড় অকাল-বৈশাখীর আমি বিদ্রোহী, আমি বিদ্রোহী-সুত বিশ্ব-বিধাতৃর! বল বীর - চির-উন্নত মম শির! আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির! আমি চির-দুরন্ত দুর্মদ, আমি দুর্দম, মম প্রাণের পেয়ালা হর্দম হ্যায় হর্দম ভরপুর মদ। আমি হোম-শিখা, আমি সাগ্নিক জমদগ্নি, আমি যজ্ঞ, আমি পুরোহিত, আমি অগ্নি। আমি সৃষ্টি, আমি ধ্বংস, আমি লোকালয়, আমি শ্মশান, আমি অবসান, নিশাবসান। আমি ইন্দ্রাণী-সুত হাতে চাঁদ ভালে সূর্য মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী আর রণ-তূর্য; আমি কৃষ্ন-কন্ঠ, মন্থন-বিষ পিয়া ব্যথা-বারিধীর। আমি ব্যোমকেশ, ধরি বন্ধন-হারা ধারা গঙ্গোত্রীর। বল বীর - চির - উন্নত মম শির! আমি সন্ন্যাসী, সুর-সৈনিক, আমি যুবরাজ, মম রাজবেশ ম্লান গৈরিক। আমি বেদুঈন, আমি চেঙ্গিস, আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্ণিশ! আমি বজ্র, আমি ঈশান-বিষাণে ওঙ্কার, আমি ইস্রাফিলের শিঙ্গার মহা হুঙ্কার, আমি পিণাক-পাণির ডমরু ত্রিশূল, ধর্মরাজের দন্ড, আমি চক্র ও মহা শঙ্খ, আমি প্রণব-নাদ প্রচন্ড! আমি ক্ষ্যাপা দুর্বাসা, বিশ্বামিত্র-শিষ্য, আমি দাবানল-দাহ, দাহন করিব বিশ্ব। আমি প্রাণ খোলা হাসি উল্লাস, - আমি সৃষ্টি-বৈরী মহাত্রাস, আমি মহা প্রলয়ের দ্বাদশ রবির রাহু গ্রাস! আমি কভূ প্রশান্ত কভূ অশান্ত দারুণ স্বেচ্ছাচারী, আমি অরুণ খুনের তরুণ, আমি বিধির দর্পহারী! আমি প্রভোন্জনের উচ্ছ্বাস, আমি বারিধির মহা কল্লোল, আমি উদ্জ্বল, আমি প্রোজ্জ্জ্বল, আমি উচ্ছ্বল জল-ছল-ছল, চল-ঊর্মির হিন্দোল-দোল! আমি বন্ধন-হারা কুমারীর বেণু, তন্বী-নয়নে বহ্ণি আমি ষোড়শীর হৃদি-সরসিজ প্রেম উদ্দাম, আমি ধন্যি! আমি উন্মন মন উদাসীর, আমি বিধবার বুকে ক্রন্দন-শ্বাস, হা হুতাশ আমি হুতাশীর। আমি বন্চিত ব্যথা পথবাসী চির গৃহহারা যত পথিকের, আমি অবমানিতের মরম বেদনা, বিষ - জ্বালা, প্রিয় লান্চিত বুকে গতি ফের আমি অভিমানী চির ক্ষুব্ধ হিয়ার কাতরতা, ব্যথা সুনিবিড় চিত চুম্বন-চোর কম্পন আমি থর-থর-থর প্রথম প্রকাশ কুমারীর! আমি গোপন-প্রিয়ার চকিত চাহনি, ছল-ক’রে দেখা অনুখন, আমি চপল মেয়ের ভালোবাসা, তা’র কাঁকন-চুড়ির কন-কন! আমি চির-শিশু, চির-কিশোর, আমি যৌবন-ভীতু পল্লীবালার আঁচড় কাঁচলি নিচোর! আমি উত্তর-বায়ু মলয়-অনিল উদাস পূরবী হাওয়া, আমি পথিক-কবির গভীর রাগিণী, বেণু-বীণে গান গাওয়া। আমি আকুল নিদাঘ-তিয়াসা, আমি রৌদ্র-রুদ্র রবি আমি মরু-নির্ঝর ঝর ঝর, আমি শ্যামলিমা ছায়া-ছবি! আমি তুরীয়ানন্দে ছুটে চলি, এ কি উন্মাদ আমি উন্মাদ! আমি সহসা আমারে চিনেছি, আমার খুলিয়া গিয়াছে সব বাঁধ! আমি উথ্থান, আমি পতন, আমি অচেতন-চিতে চেতন, আমি বিশ্ব-তোরণে বৈজয়ন্তী, মানব-বিজয়-কেতন। ছুটি ঝড়ের মতন করতালি দিয়া স্বর্গ মর্ত্য-করতলে, তাজী বোররাক আর উচ্চৈঃশ্রবা বাহন আমার হিম্মত-হ্রেষা হেঁকে চলে! আমি বসুধা-বক্ষে আগ্নিয়াদ্রি, বাড়ব-বহ্ণি, কালানল, আমি পাতালে মাতাল অগ্নি-পাথার-কলরোল-কল-কোলাহল! আমি তড়িতে চড়িয়া উড়ে চলি জোর তুড়ি দিয়া দিয়া লম্ফ, আমি ত্রাস সন্চারি ভুবনে সহসা সন্চারি’ ভূমিকম্প। ১
২ ধরি বাসুকির ফণা জাপটি’ - ধরি স্বর্গীয় দূত জিব্রাইলের আগুনের পাখা সাপটি’। আমি দেব শিশু, আমি চঞ্চল, আমি ধৃষ্ট, আমি দাঁত দিয়া ছিঁড়ি বিশ্ব মায়ের অন্চল! আমি অর্ফিয়াসের বাঁশরী, মহা- সিন্ধু উতলা ঘুমঘুম ঘুম চুমু দিয়ে করি নিখিল বিশ্বে নিঝঝুম মম বাঁশরীর তানে পাশরি’ আমি শ্যামের হাতের বাঁশরী। আমি রুষে উঠি’ যবে ছুটি মহাকাশ ছাপিয়া, ভয়ে সপ্ত নরক হাবিয়া দোজখ নিভে নিভে যায় কাঁপিয়া! আমি বিদ্রোহ-বাহী নিখিল অখিল ব্যাপিয়া! আমি শ্রাবণ-প্লাবন-বন্যা, কভু ধরনীরে করি বরণীয়া, কভু বিপুল ধ্বংস-ধন্যা- আমি ছিনিয়া আনিব বিষ্ণু-বক্ষ হইতে যুগল কন্যা! আমি অন্যায়, আমি উল্কা, আমি শনি, আমি ধূমকেতু-জ্বালা, বিষধর কাল-ফণী! আমি ছিন্নমস্তা চন্ডী, আমি রণদা সর্বনাশী, আমি জাহান্নামের আগুনে বসিয়া হাসি পুষ্পের হাসি! আমি মৃন্ময়, আমি চিন্ময়, আমি অজর অমর অক্ষয়, আমি অব্যয়। আমি মানব দানব দেবতার ভয়, বিশ্বের আমি চির-দুর্জয়, জগদীশ্বর-ঈশ্বর আমি পুরুষোত্তম সত্য, আমি তাথিয়া তাথিয়া মাথিয়া ফিরি স্বর্গ-পাতাল মর্ত্য! আমি উন্মাদ, আমি উন্মাদ!! আমি চিনেছি আমারে, আজিকে আমার খুলিয়া গিয়াছে সব বাঁধ!! আমি পরশুরামের কঠোর কুঠার নিঃক্ষত্রিয় করিব বিশ্ব, আনিব শান্তি শান্ত উদার! আমি হল বলরাম-স্কন্ধে আমি উপাড়ি’ ফেলিব অধীন বিশ্ব অবহেলে নব সৃষ্টির মহানন্দে। মহা-বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত আমি সেই দিন হব শান্ত, যবে উত্পীড়িতের ক্রন্দন-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না - অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না - বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত আমি সেই দিন হব শান্ত। আমি বিদ্রোহী ভৃগু, ভগবান বুকে এঁকে দিই পদ-চিহ্ন, আমি স্রষ্টা-সূদন, শোক-তাপ হানা খেয়ালী বিধির বক্ষ করিব ভিন্ন! আমি বিদ্রোহী ভৃগু, ভগবান বুকে এঁকে দেবো পদ-চিহ্ন! আমি খেয়ালী-বিধির বক্ষ করিব ভিন্ন! আমি চির-বিদ্রোহী বীর - বিশ্ব ছাড়ায়ে উঠিয়াছি একা চির-উন্নত শির!
100 বছর বেচে থাকার চেয়ে এই রকম একটা কবিতা লিখে যদি কারাবরন করে শহীদ হয়ে যাওয়া যায় আমি সেই কবিতার প্রতিটি লাইন, কলমের কালি, আমার চিন্তার জন্য আল্লাহর নিকট চির ধন্য হয়ে যেতাম তাও আমি আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ এই রকম কবি র কবিতা শুনতে পেয়েছি।শুধু হাতটা নিশ পিশ করে অন্যায়কারির জন্য বিদ্রোহী হয়ে ওদের জন্য হাবিয়া দোযখ নিয়ে হাসিতে চাই।
এই কবিতা টির প্রত্যেক টি, এক একটি সুত্রে শব্দ, অক্ষর,
একে অনন্ত ধারা, বহু থেকে
বহুবচন, মনে হয়, কবিতা টির
প্রতিটি শব্দ অক্ষরে পুরা পৃথিবীর কথা এবং হাজার কোটি মানুষের দুঃখ কষ্টের,
কথা তুলে ধরেছেন, হায়রে,
কবিরা মরে ও অমর হয়ে থাকে, হাজারো কবিতার বাণী তে,আলহামদুলিল্লাহ,, সুখরিয়া,
শরীরের প্রতিটি লোম দাঁড়িয়ে যায় এই কবিতা শুনে।
সালাম প্রিয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
একজন মানুষ কিভাবে এমন ভাষা লিখতে পারে, মাথায় ঢুকেনা। যেমন কবিতা, তেমন আবৃতি, মিউজিক টাও অসাধারণ। একটি কবিতা হাজার কবিতার চেয়ে ওজনে ভারি। নজরুল বার বার জগতে আসেনা
মন ভেঙে গেলে একা মনে হলে কোথা থেকে সব অন্তরের শক্তি জেগে ওঠে এই কবিতা শুনলে
হাজার বার শুনলেও আবারও শোনার আগ্রহ শেষ হবে না। এমনই তার কণ্ঠ!
রক্তে আগুন লেগে যায়।
এই আগুনে সব অন্যায় নিমিষেই পুড়িয়ে দিতে পারব ইনশাআল্লাহ।🔥 💪✊👊
Inn Sha Allah 💪💪
বিদ্রোহী কবি ঠিক যা বোঝাতে চেয়েছেন, মানুষকে যেভাবে জাগ্রত করতে চেয়েছিলেন, এটা ঠিক তাইই হয়েছে। জেগে উঠুক মানুষ।
আমার শোনা "বিদ্রোহী" কবিতার করা সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ আবৃত্তি এটি।অসাধারণ গলা এবং প্রয়োগ।গতে বাঁধা আবৃত্তির থেকে বেরিয়ে এসে এরকম একটা উপস্থাপন নটরাজের ধ্বংসলীলার কথা মনে করায়।
বিদ্রোহী কবিতার আবৃত্তিটা এখানে শুনে দেখুন। ভালো লাগলে লাইক দিন, শেয়ার করুন, চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন প্লিজ-
ua-cam.com/video/HJK6tDh7Guk/v-deo.html
@@bangla_voice_artist টট
কিসের নোবেল?ওটা একটা দাসত্বের পুরস্কার। এরকম দুচার লাইন লিখে মরে যাওয়া হাজারো উত্তম। ধন্য হে দ্রোহ ও প্রেমের কবি। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন প্রিয় কবিকে উত্তম প্রতিদান দিন।
নিসন্দেহে পৃথিবীর সেরা কবিতা
এতো মনোমুগ্ধকর আবৃতি যে বলার ভাষা নাই
I grew up listening to this. Today I'm 27 but nothing has changed. I am still getting the goosebumps I always get listening to this recitation
মনে হয় বিদ্রোহী কবিতার কবির সম্পূর্ন সার্থকতা এই আবৃতিকারের কাছেই-
কবিতা তো নয় ।
মনে হচ্ছে
শব্দ গুলো এক একটা
পারমাণবিক বোমা।
💜💙💚❤️
যেভাবে আবৃত্তি করা হয়েছে হয়তো এই ভাবেই বিদ্রোহী কবি তার মনের কথাগুলো শোনাতে চেয়েছেন..।
ঠিক বলেছেন ভাই
বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবিতা 💥💥
রক্ত টগবগ করে ফুটতে শুরু করেছে এই কবিতাটি শুনে......🔥🔥
দুর্দান্ত ভাবে কবিতাটি করা হয়েছে....🔥
দুর্দান্ত!! দুর্দান্ত!! দুর্দান্ত!!
🔥 🔥 🔥
কাজি নজরুল যদি এই আবৃতি একবার শুনে যেত 🔥🔥
আসলেই,,,,,,,,,,,,
ঠিক
He doen't have to,he could feel every word with each of his cells,he is the creator of this masterpiece
@@wafamim4366 💞
গুড
প্রশংসা করার ভাষা হারিয়ে ফেললাম।🙂🙂 এত সুন্দর আবৃত্তি!!!! ❤❤💯💯
শরীরের লোম দাড়িয়ে গেলো।
সত্যিই লোমহর্ষক ❤️
এ কবিতা আমি বার বার শুনি
05:35 literally gave me goosebumps. This is so underrated . ❤️
I'm speechless এটা কি শুনলাম আমি😵😵😵😵😵😵😵
আবৃত্তি করেছেন জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী ও মিউজিক ডিরেক্টর ফুয়াদ ভাই।
ভাষায় প্রকাশ করার মতো না, আওয়াজ একটাই, 💚🇧🇩🇧🇩
গায়ের লোম দাঁড়িয়ে যায়। অসাধারণ আবৃত্তি
ফুয়াদ ভাই আর রাহাত ভাই এর মত কেউ আর কেউ এই কবিতা উপস্থাপন করতে পারবে না। this is the best ever.
Ata Shimul Mustafa abritti korecen, num ta vul dewa
অসাধারণ।। এখন কার সময়ে এমন আবৃতির অনেক প্রয়োজন।।গা শিউরে ওঠে
This is the indisputable best version of বিদ্রোহী 🙇🏻♂️
অসাধারণ আবৃত্তি।
মন ছুঁয়ে গেল ।
নিঃসন্দেহে"বিদ্রোহী" কবিতার শ্রেষ্ঠ আবৃত্তি।
শিল্পীকে দেখার অনেক ইচ্ছে হচ্ছে।
ua-cam.com/video/MOEK4QZafEE/v-deo.html
ua-cam.com/video/tIcxjxZ7vH4/v-deo.html
Kazi Nazrul Islam Shudu National Poet Na,,international Poet..💝
Rap-01: 1:27
Rap-02: 5:34
Rap-03: 7:13
কবিতা তো নয় ।
মনে হচ্ছে
শব্দ গুলো এক একটা
পারমাণবিক বোমা।
💜💙💚❤️
@@arickmunna yea
5:33 gayer loam pura darai jai. Real motivation is here ❤️❤️❤️
Dear Kazi Nazrul Islam saheb... apni ekta Maal ♥♥♥
🤣🤣🤣
কাজী নজরুল ইসলাম ❤️💚🖤💙💜
অসাধারন আবৃত্তি
আমার শোনা বিদ্রহি কবিতার মধ্যে শ্রেষ্ট
বিদ্রোহী কবিতার আবৃত্তিটা এখানে শুনে দেখুন। ভালো লাগলে লাইক দিন, শেয়ার করুন, চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন প্লিজ-
ua-cam.com/video/HJK6tDh7Guk/v-deo.html
@@bangla_voice_artist ভাই আর কতজনকে বলবেন, 🙄
@@recitationlearningwithjann7849 আমার চ্যানেলটি নতুন। তবে আমি আমার আবৃত্তি ভালো লাগার ব্যাপারে বেশ আত্মবিশ্বাসী। নতুন চ্যানেলের প্রচারণা পেতে বেশ কষ্ট এবং সময়সাপেক্ষ। তাই বিভিন্ন জায়গায় লিঙ্ক শেয়ার করছি। কিছু মনে না করলে আপনিও শুনুন আমার আবৃত্তি, ভালো লাগলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন, অন্যদেরকেও সাবস্ক্রাইব করতে বলুন, প্লিজ।
রবিন্দ্রনাথের কবিতা পড়লে জাগ্রত মানুষ ঘুমিয়ে যায়,,,
আর নজরুলের কবিতা পড়লে ঘুমন্ত মানুষও জেগে উঠে।
এই কবিতাটায় কিছু একটা তো আছে যার কারণে কবিতা আবৃতিটা শুনলে শরীরের আত্মা শিউরে ওঠে।
আমি ২০২১সালে শুনতেছি।আপনি?
আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা যদি কানে হেডফোন দিয়ে এই কবিতাটা শুনে,তারপর যুদ্ধে নামতো,তাহলে নয় মাসে নয়,দুই মাসে বিজয় নিশ্চিত হতো🔥🇧🇩
😃😃😃
ফানি লাগলেও কথা সত্য
বীরেরা এমন সাহস নিয়েই যুদ্ধে নামে। নতুন করে আর হেডফোন লাগিয়ে শুনার কিছু নাই।
😂😂
২মাস লাগে নাই, ১মাসে স্বাধীনতা এনেছি আমরা।❤
গায়ের রোম খাড়া হয়ে গেলো 🙂
অস্থির কবিতা, অসাধারণ আবৃত্তি
Outstanding Mind-blowing speechless heart touching
Absolutely frikkin brilliant mix!!
বিদ্রোহী
বল বীর -
বল উন্নত মম শির!
শির নেহারি’ আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!
বল বীর -
বল মহাবিশ্বের মহাকাশ ফাড়ি’
চন্দ্র সূর্য গ্রহ তারা ছাড়ি’
ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া
খোদার আসন ‘আরশ’ ছেদিয়া,
উঠিয়াছি চির-বিস্ময় আমি বিশ্ববিধাতৃর!
মম ললাটে রুদ্র ভগবান জ্বলে রাজ-রাজটীকা দীপ্ত জয়শ্রীর!
বল বীর -
আমি চির উন্নত শির!
আমি চিরদূর্দম, দুর্বিনীত, নৃশংস,
মহা- প্রলয়ের আমি নটরাজ, আমি সাইক্লোন, আমি ধ্বংস!
আমি মহাভয়, আমি অভিশাপ পৃথ্বীর,
আমি দুর্বার,
আমি ভেঙে করি সব চুরমার!
আমি অনিয়ম উচ্ছৃঙ্খল,
আমি দ’লে যাই যত বন্ধন, যত নিয়ম কানুন শৃঙ্খল!
আমি মানি না কো কোন আইন,
আমি ভরা-তরী করি ভরা-ডুবি, আমি টর্পেডো, আমি ভীম ভাসমান মাইন!
আমি ধূর্জটি, আমি এলোকেশে ঝড় অকাল-বৈশাখীর
আমি বিদ্রোহী, আমি বিদ্রোহী-সুত বিশ্ব-বিধাতৃর!
বল বীর -
চির-উন্নত মম শির!
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি,
আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’।
আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ,
আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ।
আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল,
আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’
পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’
ফিং দিয়া দিই তিন দোল;
আমি চপলা-চপল হিন্দোল।
আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা,
করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা,
আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা!
আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর;
আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর!
বল বীর -
আমি চির উন্নত শির!
আমি চির-দুরন্ত দুর্মদ,
আমি দুর্দম, মম প্রাণের পেয়ালা হর্দম হ্যায় হর্দম ভরপুর মদ।
আমি হোম-শিখা, আমি সাগ্নিক জমদগ্নি,
আমি যজ্ঞ, আমি পুরোহিত, আমি অগ্নি।
আমি সৃষ্টি, আমি ধ্বংস, আমি লোকালয়, আমি শ্মশান,
আমি অবসান, নিশাবসান।
আমি ইন্দ্রাণী-সুত হাতে চাঁদ ভালে সূর্য
মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী আর রণ-তূর্য;
আমি কৃষ্ন-কন্ঠ, মন্থন-বিষ পিয়া ব্যথা-বারিধীর।
আমি ব্যোমকেশ, ধরি বন্ধন-হারা ধারা গঙ্গোত্রীর।
বল বীর -
চির - উন্নত মম শির!
আমি সন্ন্যাসী, সুর-সৈনিক,
আমি যুবরাজ, মম রাজবেশ ম্লান গৈরিক।
আমি বেদুঈন, আমি চেঙ্গিস,
আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্ণিশ!
আমি বজ্র, আমি ঈশান-বিষাণে ওঙ্কার,
আমি ইস্রাফিলের শিঙ্গার মহা হুঙ্কার,
আমি পিণাক-পাণির ডমরু ত্রিশূল, ধর্মরাজের দন্ড,
আমি চক্র ও মহা শঙ্খ, আমি প্রণব-নাদ প্রচন্ড!
আমি ক্ষ্যাপা দুর্বাসা, বিশ্বামিত্র-শিষ্য,
আমি দাবানল-দাহ, দাহন করিব বিশ্ব।
আমি প্রাণ খোলা হাসি উল্লাস, - আমি সৃষ্টি-বৈরী মহাত্রাস,
আমি মহা প্রলয়ের দ্বাদশ রবির রাহু গ্রাস!
আমি কভূ প্রশান্ত কভূ অশান্ত দারুণ স্বেচ্ছাচারী,
আমি অরুণ খুনের তরুণ, আমি বিধির দর্পহারী!
আমি প্রভোন্জনের উচ্ছ্বাস, আমি বারিধির মহা কল্লোল,
আমি উদ্জ্বল, আমি প্রোজ্জ্জ্বল,
আমি উচ্ছ্বল জল-ছল-ছল, চল-ঊর্মির হিন্দোল-দোল!
আমি বন্ধন-হারা কুমারীর বেণু, তন্বী-নয়নে বহ্ণি
আমি ষোড়শীর হৃদি-সরসিজ প্রেম উদ্দাম, আমি ধন্যি!
আমি উন্মন মন উদাসীর,
আমি বিধবার বুকে ক্রন্দন-শ্বাস, হা হুতাশ আমি হুতাশীর।
আমি বন্চিত ব্যথা পথবাসী চির গৃহহারা যত পথিকের,
আমি অবমানিতের মরম বেদনা, বিষ - জ্বালা, প্রিয় লান্চিত বুকে গতি ফের
আমি অভিমানী চির ক্ষুব্ধ হিয়ার কাতরতা, ব্যথা সুনিবিড়
চিত চুম্বন-চোর কম্পন আমি থর-থর-থর প্রথম প্রকাশ কুমারীর!
আমি গোপন-প্রিয়ার চকিত চাহনি, ছল-ক’রে দেখা অনুখন,
আমি চপল মেয়ের ভালোবাসা, তা’র কাঁকন-চুড়ির কন-কন!
আমি চির-শিশু, চির-কিশোর,
আমি যৌবন-ভীতু পল্লীবালার আঁচড় কাঁচলি নিচোর!
আমি উত্তর-বায়ু মলয়-অনিল উদাস পূরবী হাওয়া,
আমি পথিক-কবির গভীর রাগিণী, বেণু-বীণে গান গাওয়া।
আমি আকুল নিদাঘ-তিয়াসা, আমি রৌদ্র-রুদ্র রবি
আমি মরু-নির্ঝর ঝর ঝর, আমি শ্যামলিমা ছায়া-ছবি!
আমি তুরীয়ানন্দে ছুটে চলি, এ কি উন্মাদ আমি উন্মাদ!
আমি সহসা আমারে চিনেছি, আমার খুলিয়া গিয়াছে সব বাঁধ!
আমি উথ্থান, আমি পতন, আমি অচেতন-চিতে চেতন,
আমি বিশ্ব-তোরণে বৈজয়ন্তী, মানব-বিজয়-কেতন।
ছুটি ঝড়ের মতন করতালি দিয়া
স্বর্গ মর্ত্য-করতলে,
তাজী বোররাক আর উচ্চৈঃশ্রবা বাহন আমার
হিম্মত-হ্রেষা হেঁকে চলে!
আমি বসুধা-বক্ষে আগ্নিয়াদ্রি, বাড়ব-বহ্ণি, কালানল,
আমি পাতালে মাতাল অগ্নি-পাথার-কলরোল-কল-কোলাহল!
আমি তড়িতে চড়িয়া উড়ে চলি জোর তুড়ি দিয়া দিয়া লম্ফ,
আমি ত্রাস সন্চারি ভুবনে সহসা সন্চারি’ ভূমিকম্প।
১
২
ধরি বাসুকির ফণা জাপটি’ -
ধরি স্বর্গীয় দূত জিব্রাইলের আগুনের পাখা সাপটি’।
আমি দেব শিশু, আমি চঞ্চল,
আমি ধৃষ্ট, আমি দাঁত দিয়া ছিঁড়ি বিশ্ব মায়ের অন্চল!
আমি অর্ফিয়াসের বাঁশরী,
মহা- সিন্ধু উতলা ঘুমঘুম
ঘুম চুমু দিয়ে করি নিখিল বিশ্বে নিঝঝুম
মম বাঁশরীর তানে পাশরি’
আমি শ্যামের হাতের বাঁশরী।
আমি রুষে উঠি’ যবে ছুটি মহাকাশ ছাপিয়া,
ভয়ে সপ্ত নরক হাবিয়া দোজখ নিভে নিভে যায় কাঁপিয়া!
আমি বিদ্রোহ-বাহী নিখিল অখিল ব্যাপিয়া!
আমি শ্রাবণ-প্লাবন-বন্যা,
কভু ধরনীরে করি বরণীয়া, কভু বিপুল ধ্বংস-ধন্যা-
আমি ছিনিয়া আনিব বিষ্ণু-বক্ষ হইতে যুগল কন্যা!
আমি অন্যায়, আমি উল্কা, আমি শনি,
আমি ধূমকেতু-জ্বালা, বিষধর কাল-ফণী!
আমি ছিন্নমস্তা চন্ডী, আমি রণদা সর্বনাশী,
আমি জাহান্নামের আগুনে বসিয়া হাসি পুষ্পের হাসি!
আমি মৃন্ময়, আমি চিন্ময়,
আমি অজর অমর অক্ষয়, আমি অব্যয়।
আমি মানব দানব দেবতার ভয়,
বিশ্বের আমি চির-দুর্জয়,
জগদীশ্বর-ঈশ্বর আমি পুরুষোত্তম সত্য,
আমি তাথিয়া তাথিয়া মাথিয়া ফিরি স্বর্গ-পাতাল মর্ত্য!
আমি উন্মাদ, আমি উন্মাদ!!
আমি চিনেছি আমারে, আজিকে আমার খুলিয়া গিয়াছে সব বাঁধ!!
আমি পরশুরামের কঠোর কুঠার
নিঃক্ষত্রিয় করিব বিশ্ব, আনিব শান্তি শান্ত উদার!
আমি হল বলরাম-স্কন্ধে
আমি উপাড়ি’ ফেলিব অধীন বিশ্ব অবহেলে নব সৃষ্টির মহানন্দে।
মহা-বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত
আমি সেই দিন হব শান্ত,
যবে উত্পীড়িতের ক্রন্দন-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না -
অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না -
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত
আমি সেই দিন হব শান্ত।
আমি বিদ্রোহী ভৃগু, ভগবান বুকে এঁকে দিই পদ-চিহ্ন,
আমি স্রষ্টা-সূদন, শোক-তাপ হানা খেয়ালী বিধির বক্ষ করিব ভিন্ন!
আমি বিদ্রোহী ভৃগু, ভগবান বুকে এঁকে দেবো পদ-চিহ্ন!
আমি খেয়ালী-বিধির বক্ষ করিব ভিন্ন!
আমি চির-বিদ্রোহী বীর -
বিশ্ব ছাড়ায়ে উঠিয়াছি একা চির-উন্নত শির!
আহা!! কানে বাজতেছে এখনো। 🖤🖤
Osssadharon voice...mugdho hoye gelam...onekdin por erokm recitation sunlam...apnar voice e kora r recitation er video pachhina..share korben please.
রক্ত ছটফট করা শুরু করে শুনলে!❤️❤️❤️
wow realy extraordinary.
🔥🔥🔥পুরাই আগুন❤❤❤🔥🔥🔥
গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠলো 🙏🙏
যত শুনি ততই ভালো লাগে।
thanks kobita uploade korar jonno
genius just genius Fuad vi. Rahat vi.
This poem is just same as firing an AK-47
Yes
অসম্ভব সুন্দর কন্ঠ আপনার 😊
Valobeshe kosto peleo ai kobita sunle valo lage
Very nice recitation. sundar abritti
যখনই মনে হয় তখনই শুনি
My favorite poet Kazi Nazrul Islam.....
That's great voice ❤❤❤
I miss you কাজী নজরুল ইসলাম
What a voice ♥♥♥
We are waiting for 'আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে'
রক্ত টগবগ করে ফুটছে।
Wowwww! Simply wow!! Salute
আমার চোখে নজরুল বিদ্রোহী ঈশ্বর.
মানুষ কখনো ঈশ্বর হতে পারে না
অসাধারন
Oshomvob Sundor
জ্বলছ উদ্ভিদ, সহজে উপরে ফেলা যায়, কিন্তু উভচর জ্বলছ উদ্ভিদ, অনেক কটিন,
Darun sir
Gave me goosebumps! Bravo
No words
💥💥💥💥
অসাধারণ কবিতা
Goosebump
Best
Best ❤
খুবি সুন্দর হয়েছে
Background মিউজিক টা প্লিজ বলেন কি সেটা
মারাত্মক ❤
Khub shundor abritti
আবৃত্তি সুন্দর হয়েছে, কিন্তু মাঝখানের এই দুইটা লাইন আপনি মিস করেছেনঃ
"আমি সন্ন্যাসী, সুর সৈনিক,
আমি যুবরাজ, মম রাজবেশ ম্লান গৈরিক।"
☺☺☺
সময়ঃ 2:50
বিদ্রোহী কবিতার আবৃত্তিটা এখানে শুনে দেখুন। ভালো লাগলে লাইক দিন, শেয়ার করুন, চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন প্লিজ-
ua-cam.com/video/HJK6tDh7Guk/v-deo.html
টিটো মুন্সি ইজ বেস্ট
I woke up in shock.
lokta agun lagay dise🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥
Rokte agun jole galo
🥀🧡
Goosebumps
o my god😲
রক্তে জাগরণ করার মত কথা ।
বিদ্রোহী কবিতার আবৃত্তিটা এখানে শুনে দেখুন। ভালো লাগলে লাইক দিন, শেয়ার করুন, চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন প্লিজ-
ua-cam.com/video/HJK6tDh7Guk/v-deo.html
THANKS ,PERFECT
Glacier M416 mone hoy ei kobitay max kora
✌️
VERY GOOD VIDEO
চমৎকার।
তবে আবৃতি কারকের নাম দেয়া হয়নি কেন?
anyone 2021!
Shai song