سورة الإسراء | الشيخ عبدالحليم حسين Sheikh Abdalhaleem Hussain |Surat Al-Isra
Вставка
- Опубліковано 29 вер 2024
- تابعونا علي صفحاتنا علي الفيس بوك وتلغرام
رابط حساب سراج القران علي تيك توك tiktok
www.tiktok.com...
رابط قناة سراج القران لجميع قراء السودان على تلغرام Telegram
t.me/serajalquran
رابط سراج القران لجميع قراء السودان على الفيس بوك Face Book
www.facebook.c...
رابط حساب سراج القران علي twitter
aa...
اللهم صل وسلم علي نبينا محمد وعلي آله وصحبه أجمعين
ماشاءالله تبارك الله
الماهر فى القرآن مع السفرة الكرام البررة
اللهم اجعلنا مع أهل القرآن الكريم وجوار النبي محمد صلى الله عليه وسلم
ما شاء الله تبارك الله
৫:৬৭ হে রাসূল, তোমার রবের পক্ষ থেকে তোমার নিকট যা নাযিল করা হয়েছে, তা পৌঁছে দাও আর যদি তুমি না কর তবে তুমি তাঁর রিসালাত পৌঁছালে না। আর আল্লাহ তোমাকে মানুষ থেকে রক্ষা করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ কাফির সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না।
১৭:১পবিত্র মহান সে সত্তা, যিনি তাঁর বান্দাকে রাতে নিয়ে গিয়েছেন আল মাসজিদুল হারাম থেকে আল মাসজিদুল আকসা* পর্যন্ত, যার আশপাশে আমি বরকত দিয়েছি, যেন আমি তাকে আমার কিছু নিদর্শন দেখাতে পারি। তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
২:১৭৭ ভালো কাজ এটা নয় যে, তোমরা তোমাদের চেহারা পূর্ব ও পশ্চিম দিকে ফিরাবে; বরং ভালো কাজ হল যে ঈমান আনে আল্লাহ, শেষ দিবস, ফেরেশতাগণ, কিতাব ও নবীগণের প্রতি এবং যে সম্পদ প্রদান করে তার প্রতি আসক্তি সত্ত্বেও নিকটাত্মীয়গণকে, ইয়াতীম, অসহায়, মুসাফির ও প্রার্থনাকারীকে এবং বন্দিমুক্তিতে এবং যে সালাত কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং যারা অঙ্গীকার করে তা পূর্ণ করে, যারা ধৈর্যধারণ করে কষ্ট ও দুর্দশায় ও যুদ্ধের সময়ে। তারাই সত্যবাদী এবং তারাই মুত্তাকী।
৫৩:২তোমাদের সঙ্গী পথভ্রষ্ট হয়নি এবং বিপথগামীও হয়নি।
৫৩:৩ আর সে মনগড়া কথা বলে না।
৫৩:৫ তাকে শিক্ষা দিয়েছে প্রবল শক্তিধর,
৫৩:৬ প্রজ্ঞার অধিকারী*। অতঃপর সে স্থির হয়েছিল
৫৩:৭ তখন সে ঊর্ধ্ব দিগন্তে।
৫৩:৮ তারপর সে নিকটবর্তী হল, অতঃপর আরো কাছে এল।
৫৩:৯ তখন সে নৈকট্য ছিল দু’ ধনুকের পরিমাণ, অথবা তারও কম। ৫৩:১০ অতঃপর তিনি তাঁর বান্দার প্রতি যা ওহী করার তা ওহী করলেন। ৫৩:১১ সে যা দেখেছে, অন্তকরণ সে সম্পর্কে মিথ্যা বলেনি।
৫৩:১২ সে যা দেখেছে, সে সম্পর্কে তোমরা কি তার সাথে বিতর্ক করবে? ৫৩:১৩ আর সে তো তাকে* আরেকবার দেখেছিল।
৫৩:১৪ সিদরাতুল মুনতাহার* নিকট।
৫৩:১৫ যার কাছে জান্নাতুল মা’ওয়া* অবস্থিত।
৫৩:১৬ যখন কুল গাছটিকে যা আচ্ছাদিত করার তা আচ্ছাদিত করেছিল। ৫৩:১৭ তার দৃষ্টি এদিক-সেদিক যায়নি এবং সীমাও অতিক্রম করেনি। ৫৩:১৮ নিশ্চয় সে তার রবের বড় বড় নিদর্শনসমূহ থেকে দেখেছে।
১৮:৫৪ আর আমি এই কুরআনে মানুষের জন্য সকল প্রকার উপমা বিস্তারিত বর্ণনা করেছি। আর মানুষ সবচেয়ে বেশি তর্ককারী।
২:৭৯ সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস।
১০:৪০ আর তাদের মধ্যে কেউ এর প্রতি ঈমান আনে এবং কেউ তাতে ঈমান আনে না। আর তোমার রব ফাসাদকারীদের ব্যাপারে অধিক জ্ঞাত।
১০:৪১ আর তারা যদি তোমাকে মিথ্যাবাদী বলে, তবে তুমি বল, ‘আমার কর্ম আমার, আর তোমাদের কর্ম তোমাদের। আমি যা আমল করি তোমরা তা থেকে মুক্ত এবং তোমরা যা আমল কর আমি তা থেকে মুক্ত’।
১০:৪২ আর তাদের মধ্যে কিছু আছে, যারা তোমার প্রতি মনোযোগ দিয়ে শুনে। তবে কি তুমি বধিরকে শোনাবে, তারা না বুঝলেও?
১০:৪৩ আর তাদের মধ্যে কেউ আছে এমন, যে তোমার দিকে তাকায়। তবে কি তুমি অন্ধকে পথ দেখাবে, তারা না দেখলেও?
১০:৪৪ নিশ্চয় আল্লাহ মানুষের প্রতি কিছুমাত্র যুলম করেন না; বরং মানুষই নিজদের উপর যুলম করে।
১০:৪৫ আর যেদিন তিনি তাদেরকে একত্র করবেন, যেন তারা দিবসের মুহূর্তকালমাত্র অবস্থান করেছে। তারা একে অপরকে চিনতে পারবে। তারা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যারা আল্লাহর সাক্ষাৎ অস্বীকার করেছে, আর তারা হিদায়াতপ্রাপ্ত ছিল না।
১০:৪৬ আর আমি তাদেরকে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, তার কিছু যদি তোমাকে দেখিয়ে দেই, অথবা তোমাকে মৃত্যু দেই, তবে আমার কাছেই তাদের প্রত্যাবর্তন। তারপর তারা যা করে আল্লাহ তার সাক্ষী।
Allah Akibar
صوت جميل وتلاوة مرتلة... جزاك الله خير.. اللهم احظ حفظه القرآن الكريم وبارك فيهم
৫:৬৭ হে রাসূল, তোমার রবের পক্ষ থেকে তোমার নিকট যা নাযিল করা হয়েছে, তা পৌঁছে দাও আর যদি তুমি না কর তবে তুমি তাঁর রিসালাত পৌঁছালে না। আর আল্লাহ তোমাকে মানুষ থেকে রক্ষা করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ কাফির সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না।
১৭:১পবিত্র মহান সে সত্তা, যিনি তাঁর বান্দাকে রাতে নিয়ে গিয়েছেন আল মাসজিদুল হারাম থেকে আল মাসজিদুল আকসা* পর্যন্ত, যার আশপাশে আমি বরকত দিয়েছি, যেন আমি তাকে আমার কিছু নিদর্শন দেখাতে পারি। তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
২:১৭৭ ভালো কাজ এটা নয় যে, তোমরা তোমাদের চেহারা পূর্ব ও পশ্চিম দিকে ফিরাবে; বরং ভালো কাজ হল যে ঈমান আনে আল্লাহ, শেষ দিবস, ফেরেশতাগণ, কিতাব ও নবীগণের প্রতি এবং যে সম্পদ প্রদান করে তার প্রতি আসক্তি সত্ত্বেও নিকটাত্মীয়গণকে, ইয়াতীম, অসহায়, মুসাফির ও প্রার্থনাকারীকে এবং বন্দিমুক্তিতে এবং যে সালাত কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং যারা অঙ্গীকার করে তা পূর্ণ করে, যারা ধৈর্যধারণ করে কষ্ট ও দুর্দশায় ও যুদ্ধের সময়ে। তারাই সত্যবাদী এবং তারাই মুত্তাকী।
৫৩:২তোমাদের সঙ্গী পথভ্রষ্ট হয়নি এবং বিপথগামীও হয়নি।
৫৩:৩ আর সে মনগড়া কথা বলে না।
৫৩:৫ তাকে শিক্ষা দিয়েছে প্রবল শক্তিধর,
৫৩:৬ প্রজ্ঞার অধিকারী*। অতঃপর সে স্থির হয়েছিল
৫৩:৭ তখন সে ঊর্ধ্ব দিগন্তে।
৫৩:৮ তারপর সে নিকটবর্তী হল, অতঃপর আরো কাছে এল।
৫৩:৯ তখন সে নৈকট্য ছিল দু’ ধনুকের পরিমাণ, অথবা তারও কম। ৫৩:১০ অতঃপর তিনি তাঁর বান্দার প্রতি যা ওহী করার তা ওহী করলেন। ৫৩:১১ সে যা দেখেছে, অন্তকরণ সে সম্পর্কে মিথ্যা বলেনি।
৫৩:১২ সে যা দেখেছে, সে সম্পর্কে তোমরা কি তার সাথে বিতর্ক করবে? ৫৩:১৩ আর সে তো তাকে* আরেকবার দেখেছিল।
৫৩:১৪ সিদরাতুল মুনতাহার* নিকট।
৫৩:১৫ যার কাছে জান্নাতুল মা’ওয়া* অবস্থিত।
৫৩:১৬ যখন কুল গাছটিকে যা আচ্ছাদিত করার তা আচ্ছাদিত করেছিল। ৫৩:১৭ তার দৃষ্টি এদিক-সেদিক যায়নি এবং সীমাও অতিক্রম করেনি। ৫৩:১৮ নিশ্চয় সে তার রবের বড় বড় নিদর্শনসমূহ থেকে দেখেছে।
১৮:৫৪ আর আমি এই কুরআনে মানুষের জন্য সকল প্রকার উপমা বিস্তারিত বর্ণনা করেছি। আর মানুষ সবচেয়ে বেশি তর্ককারী।
২:৭৯ সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস।
১০:৪০ আর তাদের মধ্যে কেউ এর প্রতি ঈমান আনে এবং কেউ তাতে ঈমান আনে না। আর তোমার রব ফাসাদকারীদের ব্যাপারে অধিক জ্ঞাত।
১০:৪১ আর তারা যদি তোমাকে মিথ্যাবাদী বলে, তবে তুমি বল, ‘আমার কর্ম আমার, আর তোমাদের কর্ম তোমাদের। আমি যা আমল করি তোমরা তা থেকে মুক্ত এবং তোমরা যা আমল কর আমি তা থেকে মুক্ত’।
১০:৪২ আর তাদের মধ্যে কিছু আছে, যারা তোমার প্রতি মনোযোগ দিয়ে শুনে। তবে কি তুমি বধিরকে শোনাবে, তারা না বুঝলেও?
১০:৪৩ আর তাদের মধ্যে কেউ আছে এমন, যে তোমার দিকে তাকায়। তবে কি তুমি অন্ধকে পথ দেখাবে, তারা না দেখলেও?
১০:৪৪ নিশ্চয় আল্লাহ মানুষের প্রতি কিছুমাত্র যুলম করেন না; বরং মানুষই নিজদের উপর যুলম করে।
১০:৪৫ আর যেদিন তিনি তাদেরকে একত্র করবেন, যেন তারা দিবসের মুহূর্তকালমাত্র অবস্থান করেছে। তারা একে অপরকে চিনতে পারবে। তারা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যারা আল্লাহর সাক্ষাৎ অস্বীকার করেছে, আর তারা হিদায়াতপ্রাপ্ত ছিল না।
১০:৪৬ আর আমি তাদেরকে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, তার কিছু যদি তোমাকে দেখিয়ে দেই, অথবা তোমাকে মৃত্যু দেই, তবে আমার কাছেই তাদের প্রত্যাবর্তন। তারপর তারা যা করে আল্লাহ তার সাক্ষী।
Convey message of Islam to all people of the world and to everyone who will come also convey message of Islam to all world leaders
৫:৬৭ হে রাসূল, তোমার রবের পক্ষ থেকে তোমার নিকট যা নাযিল করা হয়েছে, তা পৌঁছে দাও আর যদি তুমি না কর তবে তুমি তাঁর রিসালাত পৌঁছালে না। আর আল্লাহ তোমাকে মানুষ থেকে রক্ষা করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ কাফির সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না।
১৭:১পবিত্র মহান সে সত্তা, যিনি তাঁর বান্দাকে রাতে নিয়ে গিয়েছেন আল মাসজিদুল হারাম থেকে আল মাসজিদুল আকসা* পর্যন্ত, যার আশপাশে আমি বরকত দিয়েছি, যেন আমি তাকে আমার কিছু নিদর্শন দেখাতে পারি। তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
২:১৭৭ ভালো কাজ এটা নয় যে, তোমরা তোমাদের চেহারা পূর্ব ও পশ্চিম দিকে ফিরাবে; বরং ভালো কাজ হল যে ঈমান আনে আল্লাহ, শেষ দিবস, ফেরেশতাগণ, কিতাব ও নবীগণের প্রতি এবং যে সম্পদ প্রদান করে তার প্রতি আসক্তি সত্ত্বেও নিকটাত্মীয়গণকে, ইয়াতীম, অসহায়, মুসাফির ও প্রার্থনাকারীকে এবং বন্দিমুক্তিতে এবং যে সালাত কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং যারা অঙ্গীকার করে তা পূর্ণ করে, যারা ধৈর্যধারণ করে কষ্ট ও দুর্দশায় ও যুদ্ধের সময়ে। তারাই সত্যবাদী এবং তারাই মুত্তাকী।
৫৩:২তোমাদের সঙ্গী পথভ্রষ্ট হয়নি এবং বিপথগামীও হয়নি।
৫৩:৩ আর সে মনগড়া কথা বলে না।
৫৩:৫ তাকে শিক্ষা দিয়েছে প্রবল শক্তিধর,
৫৩:৬ প্রজ্ঞার অধিকারী*। অতঃপর সে স্থির হয়েছিল
৫৩:৭ তখন সে ঊর্ধ্ব দিগন্তে।
৫৩:৮ তারপর সে নিকটবর্তী হল, অতঃপর আরো কাছে এল।
৫৩:৯ তখন সে নৈকট্য ছিল দু’ ধনুকের পরিমাণ, অথবা তারও কম। ৫৩:১০ অতঃপর তিনি তাঁর বান্দার প্রতি যা ওহী করার তা ওহী করলেন। ৫৩:১১ সে যা দেখেছে, অন্তকরণ সে সম্পর্কে মিথ্যা বলেনি।
৫৩:১২ সে যা দেখেছে, সে সম্পর্কে তোমরা কি তার সাথে বিতর্ক করবে? ৫৩:১৩ আর সে তো তাকে* আরেকবার দেখেছিল।
৫৩:১৪ সিদরাতুল মুনতাহার* নিকট।
৫৩:১৫ যার কাছে জান্নাতুল মা’ওয়া* অবস্থিত।
৫৩:১৬ যখন কুল গাছটিকে যা আচ্ছাদিত করার তা আচ্ছাদিত করেছিল। ৫৩:১৭ তার দৃষ্টি এদিক-সেদিক যায়নি এবং সীমাও অতিক্রম করেনি। ৫৩:১৮ নিশ্চয় সে তার রবের বড় বড় নিদর্শনসমূহ থেকে দেখেছে।
১৮:৫৪ আর আমি এই কুরআনে মানুষের জন্য সকল প্রকার উপমা বিস্তারিত বর্ণনা করেছি। আর মানুষ সবচেয়ে বেশি তর্ককারী।
২:৭৯ সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস।
১০:৪০ আর তাদের মধ্যে কেউ এর প্রতি ঈমান আনে এবং কেউ তাতে ঈমান আনে না। আর তোমার রব ফাসাদকারীদের ব্যাপারে অধিক জ্ঞাত।
১০:৪১ আর তারা যদি তোমাকে মিথ্যাবাদী বলে, তবে তুমি বল, ‘আমার কর্ম আমার, আর তোমাদের কর্ম তোমাদের। আমি যা আমল করি তোমরা তা থেকে মুক্ত এবং তোমরা যা আমল কর আমি তা থেকে মুক্ত’।
১০:৪২ আর তাদের মধ্যে কিছু আছে, যারা তোমার প্রতি মনোযোগ দিয়ে শুনে। তবে কি তুমি বধিরকে শোনাবে, তারা না বুঝলেও?
১০:৪৩ আর তাদের মধ্যে কেউ আছে এমন, যে তোমার দিকে তাকায়। তবে কি তুমি অন্ধকে পথ দেখাবে, তারা না দেখলেও?
১০:৪৪ নিশ্চয় আল্লাহ মানুষের প্রতি কিছুমাত্র যুলম করেন না; বরং মানুষই নিজদের উপর যুলম করে।
১০:৪৫ আর যেদিন তিনি তাদেরকে একত্র করবেন, যেন তারা দিবসের মুহূর্তকালমাত্র অবস্থান করেছে। তারা একে অপরকে চিনতে পারবে। তারা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যারা আল্লাহর সাক্ষাৎ অস্বীকার করেছে, আর তারা হিদায়াতপ্রাপ্ত ছিল না।
১০:৪৬ আর আমি তাদেরকে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, তার কিছু যদি তোমাকে দেখিয়ে দেই, অথবা তোমাকে মৃত্যু দেই, তবে আমার কাছেই তাদের প্রত্যাবর্তন। তারপর তারা যা করে আল্লাহ তার সাক্ষী।